যােগেন মণ্ডল ছিলেন দলিত-তফসিলি সম্প্রদায়ের অবিসংবাদিত নেতা। বর্ণহিন্দু প্রভাবাধীন কংগ্রেস ও হিন্দু মহাসভার বিরুদ্ধে সমস্বার্থ বােধ থেকে তিনি মুসলিম লীগের পাকিস্তান আন্দোলনকে সমর্থন করেছিলেন। হয়েছিলেন পাকিস্তান গণপরিষদের প্রথম সভাপতি ও আইনমন্ত্রী। কিন্তু অচিরেই তার অনেক প্রত্যাশার অপমৃত্যু হতে শুরু করে। ক্রমে পাকিস্তান রাষ্ট্রের সাম্প্রদায়িক চরিত্র তাঁর কাছে স্পষ্ট হতে থাকে। ১৯৫০-এর দাঙ্গার পর তিনি হতাশ হয়ে পাকিস্তান ত্যাগ করেন। যাওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খানকে লেখা এক দীর্ঘ চিঠিতে
যােগেন মণ্ডল ছিলেন দলিত-তফসিলি সম্প্রদায়ের অবিসংবাদিত নেতা। বর্ণহিন্দু প্রভাবাধীন কংগ্রেস ও হিন্দু মহাসভার বিরুদ্ধে সমস্বার্থ বােধ থেকে তিনি মুসলিম লীগের পাকিস্তান আন্দোলনকে সমর্থন করেছিলেন। হয়েছিলেন পাকিস্তান গণপরিষদের প্রথম সভাপতি ও আইনমন্ত্রী। কিন্তু অচিরেই তার অনেক প্রত্যাশার অপমৃত্যু হতে শুরু করে। ক্রমে পাকিস্তান রাষ্ট্রের সাম্প্রদায়িক চরিত্র তাঁর কাছে স্পষ্ট হতে থাকে। ১৯৫০-এর দাঙ্গার পর তিনি হতাশ হয়ে পাকিস্তান ত্যাগ করেন। যাওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খানকে লেখা এক দীর্ঘ চিঠিতে
যােগেন মণ্ডল ছিলেন দলিত-তফসিলি সম্প্রদায়ের অবিসংবাদিত নেতা। বর্ণহিন্দু প্রভাবাধীন কংগ্রেস ও হিন্দু মহাসভার বিরুদ্ধে সমস্বার্থ বােধ থেকে তিনি মুসলিম লীগের পাকিস্তান আন্দোলনকে সমর্থন করেছিলেন। হয়েছিলেন পাকিস্তান গণপরিষদের প্রথম সভাপতি ও আইনমন্ত্রী। কিন্তু অচিরেই তার অনেক প্রত্যাশার অপমৃত্যু হতে শুরু করে। ক্রমে পাকিস্তান রাষ্ট্রের সাম্প্রদায়িক চরিত্র তাঁর কাছে স্পষ্ট হতে থাকে। ১৯৫০-এর দাঙ্গার পর তিনি হতাশ হয়ে পাকিস্তান ত্যাগ করেন। যাওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খানকে লেখা এক দীর্ঘ চিঠিতে