Professional Documents
Culture Documents
Pouroniti
Pouroniti
Pouroniti
৩। একজন যোগ্য প্রশাসক ও ব্যবস্থাপকের অত্যাবশ্যকীয় মৌলিক গুণাবলির মধ্যে শ্রেষ্ঠ কোনটি?
৬। মূ্ল্যবোধ কী?
উত্তরঃ জনকল্যাণ।
উত্তরঃ ৯ টি।
১৪। ‘‘সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সঙ্গে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সঙ্গে শাসিতের সম্পর্ক
বোঝায়’’ – উক্তিটি কার?
উত্তরঃ ম্যাককরনী।
উত্তরঃ সুশাসন।
উত্তরঃ সুশাসনের।
উত্তরঃ স্বজনপ্রীতি।
২১। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জ নে সুশাসনের কোন দিকের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে?
উত্তরঃ সুশাসনের অর্থনৈতিক দিক।
উত্তরঃ সৃজনশীলতা।
২। ‘সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে একটি দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সম্পদের ব্যবস্থাপনার জন্য ক্ষমতা প্রয়োগের পদ্ধতিই
হলো গভার্নেন্স’ – বিশ্বব্যাংক।
৪। বিশ্বব্যাংকের সুশাসনের স্থম্ভ চারটি হল: ক. দায়িত্বশীলতা খ. স্বচ্ছতা গ. আইনি কাঠামো ও ঘ. অংশগ্রহণ।
৬। বর্ত মান রাষ্ট্রসমূহের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলো – সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
৯। ‘শাসক যদি ন্যায়বান হয় তাহলে আইন অনাবশ্যক, আর শাসক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে আইন নিরার্থক’ –
বলেছেন প্লেটো।
সোভিয়েত ইউনিয়নে।
৫। ১৯৮৯ সালে বিশ্ব ব্যাংক সুশাসন (Good Governance) প্রত্যয়টি ব্যবহার করেন।
। স্বাধীনতার রক্ষাকবচ—গণতন্ত্র।
মিলন।
্ ত্রিক।
১৬। আমলতন্ত্র জনগণের কাছে অপ্রিয় হয়ে ওঠে--‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ এর কারনে।
৮। ম্যাকিয়াভেলি—ইতালিয়ান নাগরিক।
। লেখার ভিক্তিতে সংবিধান দুই প্রকার। যথাঃ ক. লিখিত সংবিধান খ. অলিখিত সংবিধান
। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রে সংবিধান লিখিত সংবিধান। ব্রিটিশ সংবিধান অলিখিত।
। সংশোধনের ভিক্তিতে সংবিধান দুই প্রকার। যথাঃ- ক. সুপরিবর্ত নীয় সংবিধান খ. দুষ্পরিবর্ত নীয় সংবিধান।
। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে সংবিধান প্রণয়নের জন্য ৩৪ সদস্যবিশিষ্ট খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠন
করা হয়। এর সভাপতি ছিলেন –ড. কামাল হোসেন।
। খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির প্রথম বৈঠক বসে – ১৯৭২ সালের ১৭ এপ্রিল।
। ১২ অক্টোবর ১৯৭২ সালে খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উত্থাপিত হয়। [১৪ তম বিসিএস]
। বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তি ত / কার্যকর করা হয়- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ সাল। [১০ ম বিসিএস]
। বাংলাদেশের সংবিধান দুষ্পরিবর্ত নীয়। তবে পরিবর্ত ন বা সংশোধন করতে দুই তৃ তীয়াংশ সদস্যের সম্মতি লাগবে
। সংবিধান অনুযায়ীএদেশের নাগরিকরা ভোটাধিকার লাভ করতে পারবে --১৮ বছর বয়স হলে ।
। বাংলাদেশের সংবিধানে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা বা মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্ত ন করা হয়।
। বাংলাদেশ একটি এক কেন্দ্রিক রাষ্ট্র। বাংলাদেশের আইনসভা এক কক্ষবিশিষ্ট। আইনসভার নাম জাতীয় সংসদ
। জাতীয় সংসদে ৩৫০ টি আসন রয়েছে। মহিলাদের জন্য ৫০ টি আসন সংরক্ষিত রয়েছে।
। বাংলাদেশে এ পর্য্ন্ত সংবিধান সংশোধন হয়েছে –১৫ বার। (১৬ তম বাতিল) [৩৩ তম বিসিএস]
। সংবিধানের প্রথম সংশোধনী হয় –১৫ জুলাই ১৯৭৩ সালে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার জন্য। [২১ তম বিসিএস]
। দ্বিতীয় সংশোধনী হয় –২০ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ সালে। ‘জরুরি অবস্থা’ ঘোষণার ক্ষমতা দেওয়ার জন্য।
। তৃ তীয় সংশোধনী হয় – ২৩ নভেম্বর ১৯৭৪ সালে। মুজিব-ইন্দিরা গান্ধীর বাংলাদেশ- ভারত সীমান্ত চু ক্তি অনুযায়ী বেরুবাড়িকে
ভারতের নিকট হস্তান্তরের বৈধতার জন্য।
। চতু র্থ সংশোধনীর হয় – ২৫ জানুয়ারি ১৯৭৫ সালে। সংসদীয় সরকারব্যবস্থার পরিবর্তে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা
প্রবর্ত ন। উপরাষ্ট্রপতির পদ সৃষ্টি। সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্তি ও একটিমাত্র জাতীয় দল সৃষ্টি।
। পঞ্চম সংশোধনী হয় – ৬ এপ্রিল ১৯৭৯ সালে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর থেকে ১৯৭৯ সালের ৫ এপ্রিল পর্য্ন্ত
সামরিক সরকারের সকল কর্মকাণ্ডের বৈধতা দান। রাষ্ট্রীয় মূলনীতির পরিবর্ত ন। বাংলাদেশের নাগরিকতা ‘বাঙ্গালি’ থেকে
‘বাংলাদেশি’ করা।
। অষ্টম সংশোধনী হয়—৭ জুন ১৯৮৮ সালে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম এবং ঢাকার বাইরে হাইকোর্টে র ৬ টি স্থায়ী বেঞ্চ
স্থাপন। Dacca থেকে Dhaka এবং Bengali থেকে Bangla পরিবর্ত ন।
। দ্বাদশ সংশোধনী হয়—৬ আগষ্ট ১৯৯১ সালে। রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থার পরিবর্তে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা
পুনঃপ্রবর্ত ন। উপরাষ্ট্রপতির পদ বিলুপ্তি। [১৬, ২০ তম বিসিএস]
। এয়োদশ সংশোধনী হয়– ২৭ মার্চ ১৯৯৬ সালে। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রবর্ত ন।
। চতু র্দ শ সংশোধনী হয়—১৬ মে ২০০৪ সালে। মহিলাদের জন্য ৪৫ টি আসন। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর প্রতিকৃ তি সংরক্ষণ।
সুপ্রিমকোর্টে র বিচারক, পিএসসির চেয়ারম্যানের অবসরের বয়সসীমা বৃদ্ধি। অর্থ বিল ও সংসদ সদস্যদের শপথ।
। পঞ্চদশ সংশোধনী হয়—৩০ জুন ২০১১ সালে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্তিকরণ। ১৯৭২ এর মূল সংবিধানের রাষ্ট্রীয়
চার মূলনীতি যথাঃ জাতীয়তবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা পুনঃপ্রবর্ত ন। নারীদের জন্য সংসদে সংরক্ষিত ৫০ টি
আসন। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
। ষোড়শ সংশোধনী হয়—১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সালে। সুপ্রিমকোর্টে র বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ফিরিয়ি
আনার বিধান পুনঃপ্রবর্ত ন।
। সংবিধানের ৬(২) নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে –বাংলাদেশের নাগরিকগণ সম্পর্কে । [২৬ তম বিসিএস]
। সংবিধানের ২১ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – নাগরিক ও সরকারি কর্মচারিদের কর্ত ব্য সম্পর্কে ।
। সংবিধানের ২২ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ সম্পর্কে ।
। সংবিধানের (২৬ থেকে ৪৭ক) নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – মৌলিক অধিকার সম্পর্কে ।
। সংবিধানের ২৭ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – আইনের দৃষ্টিতে সমতা সম্পর্কে । [২৪ তম বিসিএস]
। সংবিধানের ২৮(২) নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – নারী –পুরুষ সমতা সম্পর্কে । [২১, ২৭ তম বিসিএস]
। সংবিধানের ১১৭ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল সম্পর্কে । [৩৫ ৩ম বিসিএস]
। সংবিধানের ১৩৭ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – সরকারি কর্মকমিশন প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে । [২২, ৩১, ৩৭ তম বিসিএস]
। সংবিধানের ৭ম তফসিলে বলা হয়েছে—১০ এপ্রিল ১৯৭১ সালের মুজিব নগরের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র।
। সর্বশেষ বিলুপ্ত করা ক্যাডার দুটি যথাক্রমে—বিচার ক্যাডার (২০০৭) ও টেলিকমিউনিকেশন ক্যাডার (২০১৪)।
৮। সর্বশেষ বিভাগ—ময়মনসিংহ।
#গুরুত্বপূর্ণ নোটস
২। সুশাসন ধারণাটি উদ্ভাবনের পিছনের প্রেক্ষাপট ছিল আফ্রিকা মহাদেশে বিশ্বব্যাংকের ব্যর্থতা।
১০। ই-গভর্নেন্স=ই-গণতন্ত্র+ই-সরকার।
১১। সরকারি অফিস-আদালতে ও কর্মকর্ত া-কর্মচারি পারস্পরিক ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার ডিজিটাল রূপ- G2G.
১২। ই-গভর্নেন্স শব্দটির ব্যবহার শুরু হয় ১৯৯০ সালের শেষের দিকে।
১৫। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকার গৃহীত ও ঘোষিত হয় ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর।
১৬। জাতিসংঘের মানবাধিকার সনদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে ১৯নং অনুচ্ছেদ কিন্তু বাংলাদেশর
সংবিধানে দেওয়া হয়েছে ৩৯নং অনুচ্ছেদে।
২৭। কল্যান রাষ্ট্রের ধারণা পাওয়া যায় প্লেটোর দ্যা রিপাবলিক গ্রন্থে।
৩০। বাংলাদেশে বিচারবিভাগ স্বাধীনতা লাভ করে ১ নভেম্বর ২০০৭ সালে যা সংবিধানের ২২ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে।
৩১। বাংলাদেশে স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন গঠিত হয় ২০০৪ সালে।
৩৩। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ন্যায়পাল অাইন পাস হয় ১৯৮০ সালে।
৩৮। "মূল্যবোগ হলো ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ ‘‘ উক্তিটি
-- এম.ডব্লিউ পামফ্রে।
৪১। মূল্যবোধ শিক্ষা শুরু হয় পরিবারে কিন্তু বিকশিত হয় সমাজে।
৪২। মূল্যবোধের অপর নাম নৈতিকতা।
৪৬। সুশাসনের ভিত্তিতে মজবুত করতে মূল্যবোধ -সভ্যতা ,সংস্কৃ তি, ঐতিহ্য সংরক্ষণের শিক্ষা দেয়।
৫১। নৈতিকতা হচ্ছে নীতিঘটিত বা নীতি সংক্রান্ত বিষয় যা মূলনীতি, সৎনীতি বা উৎকর্ষ নীতিকে ধারণ করে।
৫৯। বাংলাদেশের সংবিধানে জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতার বিধান সংযোজন করা হয়েছে - ১৮ নং অনুচ্ছেদে।
১. সুশাসন হচ্ছে এমন এক শাসন ব্যবস্থা যা শাসক ও শাসিতের মধ্যে -- আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলে।
-- টেকসই উন্নয়ন।
৫. নৈতিক শিক্ষা শুরু হয় -- পারিবারিক ভদ্রতা, শিষ্টাচার, সততা, ন্যায়পরায়ণতা, নিয়ম-নিষ্ঠা, সহনশীলতা ইত্যাদি দ্বারা।
-- মূল্যবোধ।
১১. 'মূল্যবোধ হলো ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ' উক্তিটি --
-- সহনশীলতা।
উ : মূল্যবোধ
উ : পৌরনীতি ও সুশাসন
উ : বিবেকবোধ
৪. “মূল্যবোধ হচ্ছে ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ।” -উক্তিটি কার?
➢ উ : শাসন বিভাগ
➢ উ : জনগণের
➢ উ : ৬টি
➢ উ : জবাবদিহিতা
➢ উ : গণতন্ত্র
➢ উ : দেশাত্মবোধ
➢ উ : ১৯৮৯, WB
➢ উ : নৈতিকতা
➢ ১৪. কোন মূল্যবোধের ব্যক্তিরা সহজেই মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও প্রীতির সম্পর্ক গড়ে তু লতে পারে?
➢ উ : সামাজিক
➢ উ : গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীক
রণ
➢ উ : ৩টি
➢ উ : তথ্য দিয়ে
➢ ১৮. একটি দেশের প্রকৃ ত সুশাসন কোনটির ওপর নির্ভ র করে গড়ে ওঠে?
➢ উ : Values
➢ উ : সুনাগরিকের
➢ উ : শিক্ষার মাধ্যমে
➢ ২৩. “সামাজিক মূল্যবোধ ঐ সমস্ত রীতিনীতির সমষ্টি যা ব্যক্তি সমাজের নিকট হতে আশা করে এবং সমাজ ব্যক্তির
নিকট হতে লাভ করে” -উক্তিটি কার?
➢ ২৪. ই-গভর্ন্যান্সের মাধ্যমে সুশাসন প্রতিষ্ঠার বিষয়টি কার ওপর নির্ভ র করে?
➢ উ : নাগরিক
➢ উ : সংবিধান
➢ উ : সুশাসন প্রতিষ্ঠা
➢ ২৭. কোন পদ্ধতির মাধ্যমে সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে সুষ্ঠু বণ্টন করা যায়?
➢ উ : ই-শাসন
➢ উ : গণমাধ্যমের স্বাধীনতা
➢ উ : নৈতিক গুণ
➢ ৩১. “ন্যায়ধর্ম জ্ঞান সমতু ল্য এবং রাষ্ট্রে ভিত্তি” -উক্তিটি কার?
➢ উ : প্লেটো
➢ উ : সামাজিক মাপকাঠি
➢ উ : সচেতনতা
➢ উ : ই-গভর্ন্যান্স
➢ উ : সমন্বয়হীনতা
➢ উ : আইন প্রয়োগ
➢ ৪০. বাংলাদেশকে স্বাধীন করার ক্ষেত্রে কোন অনুভূতি বেশি কাজ করেছে?
➢ উ : জাতীয়তাবোধ
➢ উ : সুশাসন
➢ উ : সরকারের
➢ ৪৫. সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূ মিকা পালন করতে পারে কে?
➢ উ : সরকার
➢ ৪৬. পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশে কোন ক্ষেত্রে দক্ষ লোকের অভাব রয়েছে?
➢ উ : তথ্যপ্রযুক্তিতে
➢ ৪৭. কোন প্রক্রিয়া আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভ র এবং সরকারের কর্ম সম্পাদনে ব্যাপক পরিবর্ত ন ও সংস্কার আনয়নে সক্ষম?
➢ উ : ই-গভর্ন্যান্স
➢ উ : শাসন বিভাগ
১. UNDP এর মতে ? ৯ টি
২. জাতিসংঘ এর মতে ? ৮ টি
৩. বিশ্বব্যাংকের মতে? ৬ টি
৪. UNHCR এর মতে? ৫ টি
৫. AFDB এর মতে? ৫ টি
৬. IDA এর মতে ? ৪ টি
৭. ADB এর মতে ? ৪ টি
~বিশ্বব্যাংক[১৯৯২]
~জাতিসংঘ[১৯৯৭]
~UNDP
~EEC