Begum Rokeya Report

You might also like

Download as docx, pdf, or txt
Download as docx, pdf, or txt
You are on page 1of 12

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলা ২০৫

শাখা - ৩৫

প্রতিবেদনের বিষয় : নারী স্বাধীনতার চেতনায় বেগম

রোকেয়া

নাম : নাঈমুল হাসান (Md Naimul Hassan)

আইডি : ১৯২২১৬৭৬৩০ (1922167630)


কের্স শিক্ষক : অধ্যাপক ড. সোহানা বিলকিস

তারিখ : ২৯/০৪/২০২
Contents
ভূ মিকা :.....................................................................................................3
মূল বিষয় :................................................................................................3
বেগম রকেয়ার জন্ম ও বেড়ে ওঠা :....................................................3
বিবাহ :....................................................................................................4
সাহিত্য :..................................................................................................4
নারীবাদ নয়, সমতা চাই :.......................................................................4
নারী শিক্ষার প্রসার :...............................................................................5
সমাজসেবা :.............................................................................................6
গুগল ডু ডল :..........................................................................................6
সম্মামনা :................................................................................................7
মৃত্যু :......................................................................................................7
উপসংহার :.................................................................................................7
তথ্যসুএ :....................................................................................................8
ভূ মিকা :
কোন মানুষই এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকে না সারাজীবন , কিন্তু তাদের কল্যাণকর

কাজ দিয়ে মানুষের মনে বেঁচে থাকতে পারে আজীবন, বেগম রোকেয়া হচ্ছেন একটি

জীবন্ত উদাহরণ। বর্ত মানে নারীরা যত দূর অগ্রসর হচ্ছে, আজ থেকে প্রায় সার্ধশত

বছর আগে ভারতীয় উপমহাদেশে এই চিত্র ছিলো একদমই ভিন্ন। তখন নারীরা বন্দি

ছিল সমাজের নানান কুসংস্কার দ্বারা, পিছিয়ে ছিল সব দিক থেকে। ''এই চূ ড়ান্ত

প্রতিক্রিয়াশীল সামন্ত পরিবেশ থেকে বেরিয়ে এসে এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে যে

চূ ড়ান্ত দুঃসাহসিকতা ও মানসিকতার পরিচয় দিয়েছেন তিনিই হচ্ছেন নারী জাগরণের

অগ্রদূত মহিসয়ী নারী বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।''(চেতনায় রোকেয়া :

বাঙালী নারীমুক্তি ঋদ্ব পথিকৃ ৎ, ২০১৮) বেগম রোকেয়া তার সীমাহীন প্রচেষ্টার মাধ্যমে

নারীদের শিক্ষার আলোয় নিয়ে আসেন। বেগম রোকিয়া বুঝাতে চেয়েছেন নারীরা শুধু

বাসায় পড়ে থাকার জন্য নয়, তাদেরও স্বাধীনতা আছে এবং সামাজিক কল্যাণের জন্য

নারী ও পুরুষ দুজনেই সমান করে।

মূল বিষয় :

বেগম রকেয়ার জন্ম ও বেড়ে ওঠা :

১৮৮০ সালের ৯ই ডিসেম্বরে রংপুর জেলার পায়রাবন্দের এক মুসলিম জমিদার

বাড়িতে জন্ম নেন বেগম রোকেয়া । তার পিতার নাম জহিরুদ্দিন মোহাম্মদ আবু

আলী হায়দার সাবের। মাতার নাম রাহাতু ন্নেসা সাবেরা চৌধুরি। রোকেয়ারা ছিলেন

তিন বোন ও তিন ভাই। বোনদের মধ্যে রোকেয়া ছিলেন মেঝ। তার এক ভাই

শৈশবেই মৃত্যুবরণ করেন। মুসলিম সমাজে সেই সময়ে নারীদের কঠোর পর্দ া করতে

হতো, তখন পরপুরুষ তো দূরের কথা, আত্মীয়দের মাঝেও নিজেদের দেখাতে পারতো
না। একই ভাবে এই নিয়মগুলো বেগম রোকেয়ার বাড়িতেও চর্চ া হতো। তাই এই

কঠোর নিয়মকানুনের জন্য রোকেয়া ও তার বোনদেরকে বাড়ির বাইরে কখনোই

পড়াশুনা করতে পাঠানো হয়নি। বাড়ির ভিতরেই চর্চ া হতো আরবি ও উর্দু । কিন্তু

তার বড় ভাই তাকে বাসায় বাংলা ও ইংরেজিও শিখাতেন কারণ এই ভাষা শিখতে

পারলে ''সামনে এক রত্ন ভান্ডারের দ্বার খুলে যাবে।" পরর্তীতে বেগম রোকেয়া তার

''পদ্মরাগ'' উপন্যসটিতে বড় ভাইয়ের নামে উৎসর্গ করেছিলেন।

বিবাহ :

১৮৯৮ সালে ১৮ বছর বয়সে ভাগলুরের উর্দু ভাষী ডেপুটি মেজিস্ট্রেট সৈয়দ

সাখাওাত হোসেনের সাথে বিবাহিত হয়। বলা হয়েছে তার হাত ধরেই বেগম রোকেয়া

পেয়েছেন স্বাধীনতার স্বাদ, সুযোগ পেয়েছিলেন নিজের প্রতিভাকে বিকাশ করার। তাঁর

স্বামী তাকে লেখালেকি করতে উৎসাহিত করেন। পরবর্তীতে আধুনিক শিক্ষায় পড়ালেখা

এবং সাহিত্য চর্চ ার দর্জ া খুলে যায় তার জন্য ।

সাহিত্য :
১৯০২ সালে বেগম রোকেয়া তাঁর সাহিত্যের যাত্রা শুরু করেছিলেন ''পিপাসা'' নামক

এক গল্প লিখে। তাঁর সবচেয়ে জনপ্রীয় রচনা ছিল ''Sultana's dream ''এটিকে বিশ্বের

নারীবাদী সাহিত্যে একটি মাইলফলক ধরা হয়। তাঁর অনন্য গ্রন্থগুলো হচ্ছে -

পদ্মরাগ (১৯২৪)

অবরোধবাসিনী (১৯৩১)
মতিচু র (১৯০৪)

তাছাড়া, তাঁর কিছু ব্যঙ্গধর্মী রচনা হলো :

তিনকুড়ে, লুকানো রতন, এন্ডিশিল্প ইত্যাদি।

এছাড়াও লিখেছেন ৬টি ছোট গল্প ও রস রচনা এবং ৭টি কবিতা।

তাঁর লেখায় মনে হত যেন আগুনের ফু লকি বের হচ্ছে এবং সব লেখাতেই তিনি নারী

শিক্ষার প্রয়োজনীয়তার আর লিঙ্গসমতার পক্ষে যুক্তি তু লে ধরেছেন। তার রচনা

পড়লেই বোঝা যায় তিনি কতটা সমাজ সচেতন ছিলেন। তাঁর লেখার ধরণ ছিল

একদম স্বকীয় এবং প্রকাশভঙ্গীও ছিল অন্যদের থেকে আলাদা। এই কারণে তাঁকে

সমসাময়িক নারীদের সাহিত্যেকর্মের তু লনায় এগিয়ে রাখা যায়।

নারীবাদ নয়, সমতা চাই :

বেগম রোকেয়া কখনি পুরুষতাণ্ত্রিক অথবা নারী তাণ্ত্রিক সমাজ গড়তে চাননি, শুধু

চেয়েছেন নারী ও পুরুষপর সমতা। তিনি সবসময় চেয়েছিলেন যে সমাজে নারী

এবং পুরুষ সমান অধিকার ও স্বাধীনতা পাক। উনিশ শতকের দিকে যখন নারীরা

সমাজের বৈষম্য দ্বারা বাধিত, তখন সে এই ঝিমিয়ে পরা নারী জাতিকে জাগিয়ে

তু লেছিলেন, সোচ্চার হয়েছিলেন নারীর পরাধীনের বিরুদ্ধে। তিনি সবসমই বলতেন।

কিন্তু তিনি কখনই পুরুষদের ছোট করে দেখেননি।তাই তিনি বলতেন ''আমরা

সমাজের অর্ধাঙ্গ, আমরা পড়িয়া থাকিলে সমাজ উঠিবে কীরূপ? কোনো ব্যক্তি এক পা

বাঁধিয়া রাখিলে সে খোঁড়াইয়া খোঁড়াইয়া কতদূর চলিবে? পুরুষের স্বার্থ এবং আমাদের
স্বার্থ ভিন্ন নহে। তাহাদের জীবনের উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য যাহা আমাদের লক্ষ্য তাহাই।''

তিনি আরো বলেন,

“দেহের দু’টি চক্ষু স্বরূপ, মানুষের সবরকমের কাজকর্মের প্রয়োজনে দু’টি চক্ষু র গুরুত্ব

সমান।”

বেগম রোকেয়া নারী পুরুষদের তু লনা করেছেন গাড়ির দু'টি চাকার সাথে। কারণ

একটি চাকা ছাড়া পুরো গাড়িটাই অচল। সমাজে অর্ধেক হচ্ছে নারি, অর্ধেক হচ্ছে

পুরুষ, সুতরাং, সমাজের উন্নয়নের জন্য নারী ও পুরুষ উভয়কেই মিলেমিশে কাজ

করতে হবে। যদি সমাজের অর্ধেক অংশ বাদ রয়ে যায়, তাহলে রাস্ট্রের উন্নতি আসবে

না।

তিনি সবসময় চাইতেন যেন বাঙ্গালী নারী পুরুষ একসাথে সমাজ উন্নয়ন ঘটাক

নিজ নিজ পেশা নির্বাচনের মাধ্যমে। নিজেদের যা আছে সেটা দিয়েই কাজে লাগাক

অন্য রাস্ট্র কে অনুকরণ না করে। ইংরেজ সরকারকে তোষামোদ করা তাঁর একদমই

পছন্দ ছিল না। তাই বেগম রোকেয়আ তাঁর এক কবিতায় লিখেছেন -

“কারো কাছে জমিদারী

কেহ বা উপাধিধারী

বাঙলা-বিহারে মোরা যত কিছু ধারী

সকলে মিলিয়া আবেদন করি।”


নারী শিক্ষার প্রসার :

বেগম রোকয়া সবসময় বলতেন ''মেয়েদের এমন শিক্ষায় শিক্ষিত করিয়া তু লিতে হইবে

যাহাতে তাহারা ভবিষ্যৎ জীবনে আদর্শ গৃহিনী, আদর্শ জননী এবং আদর্শ নারীরূপে

পরিচিত হইতে পারে।” (বাঙালি নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া ও বর্ত মান,

খালেদ, ২০১৬) ১৯০৯ সালে ভাগলপুরে ''সাখাওয়াত মেমোরিয়াল গার্লস স্কু ল'' নামক

একটি স্কু ল প্রতিষ্ঠিত করা হয় মেয়েদের জন্য। কিন্ত সেটা হয়তো সেই সময় কোন

রূপ কথা গল্প থেকে কোন অংশে কম ছিল না, সেই সময় মেয়েরা শিক্ষাচর্চ া করবে

তাও আবার স্কু লে, ব্যাপারটি ছিল অসম্ভব যা কেউ মেনে নিতে পারছিল না কারণ

সেই সময়ে মেয়েরা বন্দি ছিল সামাজিক ও ধার্মিক বৈশম্য দ্বারা। কিন্ত সেই স্কল বেশ

তারাতারিই বন্ধ করে দিতে হলো কিছু সম্পত্তি নিয়ে ঝামেলার কারণে। অবশেষে,

১৯১০ সালে কোলকাতায় আবারো চালু করেন এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি। শুরুতে তেমন

সাড়া পেলো না, মাত্র ৮ জন ছাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু হলো, কিন্তু চার বছরের মধ্যেই

ছাত্রী বেড়ে হয়ে গেলো ৮৪ জন। শেষ পর্যন্ত ১৯৩০ এর দিকে এটি একটি হাইস্কু লে

পরিণত হয়েছিল,কিন্তু এখানেই শেষ নয়,বেগম রোকেয়ার অক্লান্ত প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই

বিদ্যালয়টি পরবর্তীতে ইংরেজি বালিকা বিদ্যালয়ে পরিণত করেন।

শিক্ষা ছাড়া নারীদের উপায় নেই - এটি বেগম রকেয়া বুঝতে পেরেছিলেন তার জীবন

সংগ্রামের মাধ্যমে। নারীদের জন্য বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করার সময় তার অনেক সমস্যা

ও জটিলতার মুখোমুখি হতে হয়েছিল। কিন্তু সে কখনো হার মানেনি। এক সময় তার

অক্লান্ত চেষ্টা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা প্রায় হাজার এর দিকে চলে

যায়।
তার লেখায় ছিল মেয়েদের করুন বাস্তবতার চিত্র এবং নারীদের অঅনুপ্রেরণা দিতেন

লেখালেখির মাধ্যমে। তিনিই প্রথম বাঙালি নারী যে মেয়েদের অন্ধকার থেকে আলোতে

নিয়ে এসেছেন এবং তাদের অধিকার নিয়ে কাজ করেছেন।

সমাজসেবা :

বেগম রোকেয়া মৃত্যের আগ পর্যন্ত সেবা করে গিয়েছেন মানুষদের। তাঁর সমাজসেবা

শুধু নারীদের জন্য বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করেই সীমাবদ্ধ ছিল না। ১৯১৬ সালে তিনি

বাঙ্গালী মুসলিম নারীদের সংগঠন 'আন্ণ্জুমান খাওয়াতিনে ইসলাম '' প্রতিষ্ঠা করেন

যেখানে দরিদ্র অসহায় নারীদের শিক্ষা, বিয়ের ব্যবস্হা, দুঃস্হ মহিলাদের কুটির শিল্পের

প্রশিক্ষণ, বিধবা নারীদের কর্মসংস্হান, নিরক্ষরদের অক্ষর জ্ঞান দান ইত্যাদির জন্য

এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত করেন। মানুসের কল্যাণের জন্য এত কিছু করার পরেও সে

কখনও বিলাশীতা জীবনযাপন করেননি। তিনি নিজস্ব জমিদারি থেকে প্রাপ্ত আয়ের

বহুলাংশ তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কাজে ব্যয় করেন। বেগম রোকেয়া একদম সাধারণ

একটি জীবন কাটিয়েছেন আজীবন এবং বিনা স্বার্থে সমাজসেবা করে গিয়েছেন।

গুগল ডু ডল :

সাধারণত, গুগল বিখ্যাত লোকদের শ্রদ্ধা দেখাতে ডু ডল প্রকাশ করে তাদের হোমপেজ

লোগো পরিবর্ত ন করে। গুগল বেগম রোকেয়ার ১৩৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে একটি

ডু ডল তৈরী করে তাঁর স্মরণে। গুগলের হোমপেজপ গেলেই দেখা গেছে এক জমিদার

বাড়ির দৃশ্যপাট। সাদা পোশাকের চশমা পরা এক নারী বই হাতে নিয়ে হেঁ টে যাচ্ছেন।

সেই দৃশ্য একবার দেখলেই বুঝা সম্ভব ইনি হলেন বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।
সম্মামনা :

৮ অক্টবর ২০০৮ সালর রংপুর বিভাগে সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় 'রংপুর

বিশ্ববিদ্যালয়'। পরবর্তীতে, ২০০৯ সালে আমাদের প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়টিকে নামকরণ

করেন ''বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় '' নামে। '' এছাড়াও, মহিয়সী বাঙালি নারী হিসেবে

বেগম রোকেয়ার অবদানকে চীরস্মরণীয় করে রাখতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের

আবাসনের জন্য "রোকেয়া হল" নামকরণ করা হয়।'' ( kobid's bangla blog,2013)

বাংলাদেশ সরকার একটি গণউন্নয়নমূলক প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছেন বেগম রোকেয়া

সাখাওয়াত হোসেনের স্মরণে। রংপুর জেলার পায়রাবন্দ গ্রামে ৩ দশমিক ১৫ একর

ভু মির উপর নির্মিত হয়েছে 'বেগম রোকেয়া স্মতি


ৃ কেন্দ্র '', এখানে রয়েছে অফিস

ভবন , আধুনিক গেস্ট হাউজ, ৪তলা ডর্মেটরি ভবন, লাইব্রেরি এবং ইত্যাদি।

মৃত্যু :

১৯৩২ সালে ৯ই ডিসেম্বরে মাএ ৫২ বছর বয়সেই এই মহিয়শী নারী এই পৃথিবী

ত্যাগ করেন। তার সমাজসেবা করার উদ্যোগ ও পথচলা থেমে যায় এখানেই। যদিও

সে মৃত্যুবরণ করেন, কিন্ত তিনি আজও জিবীত আছে আমাদের সবার মনে। তার

অবদান এই সমাজের জন্য অমূল্য। তাঁর জন্য আজ নারীরা পুরুষের মতোই সমান

অধিকার নিয়ে বেঁচে আছে। তাঁর হাত বারানোর কারণেই মেয়েরা চলাচল করতে

পারছে, অর্জ ন করেছে ভোট দেওয়ার অধিকা ও পড়ালেখা করে উচ্চ শিক্ষিত হয়ে

দেশকে বিশ্বের দরবারে প্রতিনিধিত্বও করছে।


উপসংহার :
ভারতীয় উপমসাদেশে নারী সমাজে আধুনিকতার যে একটি পরিবর্ত ন এসেছে তার

পিছে বেগম রোকেয়ার অবদান অপরিসীম। তিনি কোন স্বার্থ ছাড়া শুধু নারীদের

উন্নয়নের কথা ভেবে গিয়েছে শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত। নারীদের অনুপ্রেরণিত করেছেন

স্বাধীন হওয়ার জন্য। তিনি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত হয়ে নানান

ভাবে নারী স্বাধীনতার জন্য কাজ করে গিয়েছেন। সমাজকে নারীরা কত গুরুত্বপূর্ণ

সেটা বুঝিয়ে দিয়ে গিয়েছেন। এই ক্ষেত্রে তাঁর সাহিত্য গুলো বেশ ভূ মিকা পালন

করেছে, তাঁর লেখালেখির মধ্যে ছিল বিভিন্ন বার্ত া নারী স্বাধীনতা নিয়ে।
তথ্যসুএ :

সজিবআ.আ.স. (2018, December 9). “চেতনায় রোকেয়া: বাঙ্গালী নারীমুক্তির ঋদ্ধ

পথিকৃ ৎ.” Women Chapter. https://womenchapter.com/views/29211?


fbclid=IwAR3EoA2YlCEpx7Ogw31dqOU2jkLHJ-5gB-
P9H8Jfv4a0sqPcgJPI0up_cWM

বাংলার নারী আন্দোলনের অগ্রদূত, লেখিকা, শিক্ষাব্রতী, সমাজসেবী বেগম রোকেয়া

সাখাওয়াত হোসেন এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি - kobid’s bangla blog.


(n.d.). Somewhereinblog.
https://m.somewhereinblog.net/mobile/blog/kobid/29904103

খালেদা. ল (2016, December 9). বাঙালি নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া ও

বর্ত মান. চ্যানেল আই অনলাইন. https://www.channelionline.com/%E0%A6%AC


%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF-
%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%9C%E0%A6%BE
%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-
%E0%A6%85%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0/

You might also like