Professional Documents
Culture Documents
WhatsApp Chat With Aami
WhatsApp Chat With Aami
No one outside of
this chat, not even WhatsApp, can read or listen to them. Tap to learn more.
23/02/2021, 15:58 - Indranil Ray: <Media omitted>
23/02/2021, 16:14 - Indranil Ray: You deleted this message
23/02/2021, 16:25 - Indranil Ray: সব জায়গাগুলো ডট ডট ডট দেয়া আছে। একদম ছোট ছোট বিন্দু।
ছোট্ট ,ছোট্ট। দূর থেকে মনে হচ্ছে সার্কল।
প্লেন যখন আকাশে ওড়ে?নীচে বাড়িগুলো চিনতে পারি ,যত উপরে ওঠা যায় আবছা হয়ে যায়। আর(r)=কসমিক
কানেকশন = ইনফিনিটি।
একটা প্রজাপতি বসলো ব্রাজিলে ,ইন্ডিয়াতে একটা বাচ্চার জন্ম হলো ,এটারও কিন্তু কোয়ান্টাম রিলেসন আছে।
অস্ট্রোলোজি হলো "পসিবল টেলার" । লোকে গুলিয়ে ফেলে। ওরা ভাবে "পসিবল মেকার " । মেকার আর টেলার
এক না।
কোয়ান্টাম ফিজিক্স এ বিড়াল আইসোটোপ , হাতুড়ি আর বাক্সের গল্পটি তো জানেন।একটা রেন্ডম আইসোটোপ
বেরোয়। আইসোটোপ বেরলেই একটা হাতুরী পরে ।হাতুরীর নীচেই একটা বিড়াল আছে ।একটি নির্দিষ্ট সময় পর
বাক্সে বাঁচা বিড়াল থাকবে নাকি মরা বিড়াল থাকবে।
কোয়ান্টাম ফিজিক্স এর ক্যালকুলেশন বলবে ,দুটো। একটা বাঁচা বিড়াল ,একটা মরা বিড়াল। পরিস্থিতির ওপারে
ডিপেন্ড করবে। অস্ট্রোলোজিও তাই।
চার্ট দেখে বললো রাজযোগ !নীলা আর পোখরাজ বেঁচে দিলো !রাজযোগ এর দশাই সে হয়তো পাবে না।
Indranil Ray
Msc(IT),MCA,MA (Astrology) from PST Govt. University,Hyderabad.
23/02/2021, 16:27 - Indranil Ray: সব জায়গাগুলো ডট ডট ডট দেয়া আছে। একদম ছোট ছোট বিন্দু।
ছোট্ট ,ছোট্ট। দূর থেকে মনে হচ্ছে সার্কল।
প্লেন যখন আকাশে ওড়ে?নীচে বাড়িগুলো চিনতে পারি ,যত উপরে ওঠা যায় আবছা হয়ে যায়। আর(r)=কসমিক
কানেকশন = ইনফিনিটি।
একটা প্রজাপতি বসলো ব্রাজিলে ,ইন্ডিয়াতে একটা বাচ্চার জন্ম হলো ,এটারও কিন্তু কোয়ান্টাম রিলেসন আছে।
অস্ট্রোলোজি হলো "পসিবল টেলার" । লোকে গুলিয়ে ফেলে। ওরা ভাবে "পসিবল মেকার " । মেকার আর টেলার
এক না।
কোয়ান্টাম ফিজিক্সে বিড়াল আইসোটোপ , হাতুড়ি আর বাক্সের গল্পটি তো জানেন।একটা রেন্ডম আইসোটোপ
বেরোয়। আইসোটোপ বেরলেই একটা হাতুরী পরে ।হাতুরীর নীচেই একটা বিড়াল আছে ।একটি নির্দিষ্ট সময় পর
বাক্সে বাঁচা বিড়াল থাকবে নাকি মরা বিড়াল থাকবে।
কোয়ান্টাম ফিজিক্স এর ক্যালকুলেশন বলবে ,দুটো। একটা বাঁচা বিড়াল ,একটা মরা বিড়াল। পরিস্থিতির ওপারে
ডিপেন্ড করবে। অস্ট্রোলোজিও তাই। না খুললে বুঝবো না ।
চার্ট দেখে বললো রাজযোগ !নীলা আর পোখরাজ বেঁচে দিলো !রাজযোগ এর দশাই সে হয়তো পাবে না।
যে বুঝবে আমার আর্টিকলেটা তার ভালো লাগবে । আর যে না বুঝবে তার ভালো লাগবে না।
Indranil Ray
Msc(IT),MCA,MA (Astrology) from PST Govt. University,Hyderabad.
24/02/2021, 13:31 - Indranil Ray: <Media omitted>
24/02/2021, 13:31 - Indranil Ray: <Media omitted>
24/02/2021, 13:32 - Indranil Ray: You deleted this message
24/02/2021, 14:27 - Indranil Ray: কসমিক কানেকশন (3)
=========
কসমিক কানেকশন। অ্যাস্ট্রোলোজির মূল কোথায় ?কসমিক কানেকশন।
কসমিক কানেকশন ঠিক হবেই। আমরা বুজতে পারি না। 99% অ্যাস্ট্রলজার স্বীকার করে না , যে ভুল হয় তাদের।
আমি স্বীকার করি ,আমার ভুল হয়।আর অ্যাস্ট্রোলোজিতে প্রেডিকশন ডিট্টো কনক্লুশন হয় না ,এটাও জানতে হবে।80%
মেলে। 20% মেলে না। তাও ক্লায়েন্টরা আসেন।
কোনো ডাক্তার বলতে পারবেন কি সব রুগীকে সুস্থ করে দিয়েছেন ?এইটা যেমন বোগাস ,তেমনি। আমি ডাক্তারদের
ফ্যামিলিতেই বড়ো হয়েছি। অনেক বন্ধুরা ডাক্তার।ডাক্তাররা 6th হাউসেকেই বেঁছে নিয়েছেন। অ্যাস্ট্রোলোজাররা
দেখেন, ১২ টা হাউসই।ঠিক ঠাক অ্যাস্ট্রোলোজার ,হরোস্কোপ থেকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে বলতে পারে ,কোন
দিকে পড়াশুনা করলে ভালো সেটা বলতে পারে ইত্যাদি।
আমার লেটারহেডে নীচে লেখা আছে প্রথম থেকে, "Disclaimer: The Astrological Service given by
Indranil Ray suggests only possibilities and therefore makes no warranties /
representations with respect to accuracy or significance of any aspect of the
Astrological horoscope.
Indranil Ray is not responsible for any claims for negative / none functioning of
any prescription of advice/remedy provided by Indranil Ray.
Indranil Ray disclaims the responsibility to the fullest extent as per the
applicable laws.
This analysis is only for professional study. This is not intended to influence,
blame, hurt and disappoint any system individual or group or party.
These predictions should not be used for any other purposes for which I am not
responsible in any manner if someone do so for its self-interest of personal gain,
gambling, betting etc."
যারা বলে আপনার এটা ভুল হয়েছে ,তাদের এটা দেখতে বলি। ভুল কি আর কেউ যেচে করে ?ভুলটাও কসমিক
কানেকশন। ঠিকটাও।
কসমিক কানেকশন কথাটার প্রকৃতমানে জানলে ২৮ টা স্টারের নাম মুখস্থ হয়ে যাবে ,যতই কাজ থাকুক। স্টারের
গতিবিধি না বুঝতে পারলে, ডিগ্রী ওয়াইস , কসমিক কানেকশন অধরাই থাকে যাবে।
আমি যখন অ্যাস্ট্রোলোজি শেখার জন্য স্কুলে / কলেজ এ ভর্তি হয়নি ,কম্পিউটার পড়ছি ,পড়াই,আমার কিন্তু
তখনি ২৮ টা স্টারের নাম মুখস্থ হয়ে গেছিলো।
তখনকার সব ডাইরী আছে। প্রেডিকশন করতাম নিজের ,লিখে রাখতাম ,মেলাতাম। এখন আরও অ্যাডভান্স ,"নোটস" এ
লিখে রাখি।
এখন সব বাবা মারা আসে ছেলে মেয়েদের কে নিয়ে বলে, এক দেড় বছর পর "চেম্বার" করতে পারবে তো ?
আরে দূর তোর "চেম্বার"। আমি অস্ট্রোলোজি এতো জেনে, এতো বছর পরেও মনে হয়,কিচ্ছু জানিনা ,আর তোর
"চেম্বার" ! দিবি তো সেই !কি হবে সেটা না জেনেই ,কি করে কাজটা "সাকসেস" পাব! আরে রাখ তোর পাথর
!আগে দেখ কাজটা হবে কিনা।
লর্ডগুলো কোথায় বসে আছে ,কোন কোন রাশি,কোন কোন রাশি কে অ্যাসপেক্ট করছে ,কোন কোন গ্রহ, কোন
কোন গ্রহকে অ্যাসপেক্ট করছে ,নবাংমশে নীচে আর লগ্নে উঁচুতে বসে আছে ?অবস্থা কি প্রকার ,বাল্য না মৃত এইসব
বিভিন্ন বিষয় দেখতে হবে।
ত্রিপুরার দিদি অামার কাছে আগের বছর এসেছিল ।বলেছিল তাঁর মেয়ে আগেরবার এমবিবিএস এ ঢোকবার পরীক্ষা
দিয়ে পায় নি । এইবার কি পাবে ?
এইবার বললো মেয়ে এইবার দাঁতের ডাক্তারী(বিডিএস) তে পড়ার চান্স পেয়েছে। কিন্তু এমবিবিএস এ যেতে
চাইছে। দিদি বল্লেন,আপনি একটু দেখুন না আর একবার ,যদি আগামী বছর পরীক্ষা দেয় ,তাহলে কি এমবিবিএস এ
পাবে ?
তারপর আমার কথা শুনে, গভর্নমেন্ট কলেজ না পেয়ে ব্যাঙ্গালোরের কিম মেডিকেল কলেজ (প্রাইভেট কলেজে)
এমবিবিএস এ ভর্তি করিয়ে দিয়েছে।
ইন্দ্রনীল ,এম এ অস্ট্রোলোজি ফ্রম পট্টি শ্রীরামালু উনিভার্সিটি ,হায়দরাবাদ গোল্ড মেডেল।
(৭ থেকে ১০ বার যেতে হয়েছে হায়দরাবাদ এ)
25/02/2021, 15:10 - Indranil Ray: You deleted this message
25/02/2021, 15:11 - Indranil Ray: দেব আনন্দ
========
কাল শীলার মাসীর মেয়ে ঝিলিক ,মাসী,মেজদি এসেছিলো। শীলার মাসীর মেয়ে, ইউএসএ থাকে। কলকাতায় এসেছে
,দেখা করে গেলো।
আমার ঝিলিকের কথা মনে হলেই ,পুনেতে যখন অস্ট্রোলোজি কনফারেন্স এ গেছিলাম ২ ০ ১ ৬ তে ,তখনকার কথা
মনে হয়।
কি চটপটে ,চনমনে মেয়ে। আমাদের নিয়ে খেতে গেলো হোটেলে এসে। আমি সাধারণত আসবার দিন ,কোথাও দূরে
যাই না।
কি স্মার্ট !আমাকে আর শীলাকে নিয়ে চলে গেলো !উবের ভাড়া করে। উবের ড্রাইভার একই রাস্তা দিয়ে দুবার
ঘোরানোতে কি ধমক !ও তখন পুনেতেই ছিল।
কাল এই ছবিটা হোয়াটসাপের স্টেটাস এ দিয়েছিলাম। জ্যোতিকা বলেছে সুন্দর সব মহিলাদের মধ্যে একা দেব
আনন্দ !!
~ইন্দ্রনীল
25/02/2021, 19:58 - Indranil Ray: গুরুদেবকে নিয়ে লিখতে বলেছেন শ্রী অরবিন্দ মহারাজ। তাহলে চলে
যেতে হয় সেই প্রথমে। দীক্ষারও আগে। ইন্টারভিউয়ের সময়ে। তখন দীক্ষার আগে ইন্টারভিউ হতো। সেই ইন্টারভিউয়ে,
পকেট থেকে একটি ১০ টাকার নোট বার করে জিজ্ঞাসা করলেন ,এতে কি লেখা আছে ?আমাদের সবার দিকে চাইলেন।
তারপর বললেন "সত্যমেব জয়তে"। অশোক স্তম্ভের নীচে লেখা আছে না ?এইটা গুরুদেবের প্রধান শিক্ষা।
একবারে মঠে এসেছেন একটি ছেলে ,খুব হই চৈ হচ্ছে। ভীড় জমে গেছে। ওর মা বাবা চায় না ,ও মঠে আসুক।
ছেলেটি চায়। গুরুদেব গেলেন ,জোরে হাততালি দিলেন ,ছেলেটিকে বললেন,এখন বাড়ী যেতে ,পরে আলোচনা করা
যাবে। ভীড় আর জটলা কাটানোর উপায় ,গুরুদেবের ব্যাক্তিত্বএর মধ্যেই ছিল।
আমি যখন প্রথম প্রথম যেতাম ,গুরুদেবের সাথে কথাই বলতাম না। শুধু প্রণাম করে দাঁড়িয়ে থাকতাম। আমার স্ত্রী
শীলা, কিন্তু প্রচুর কথা বলতো। আমি একদিন বাসে বসে প্রতিজ্ঞা করলাম ,"তোমার সাথে আমি কোনো কথা বলবো
না ,যদি তুমি আমার সাথে কথা না বোলো,যদি তুমি সত্যিই গুরুদেব হও ,তুমি কথা বলবে। "গুরুদেব তো
সত্যিই গুরুদেব। ,এরপর যেদিন সকালে গেলাম ,গুরুদেব আমাকে বললেন, "প্রাসাদ পেয়ে যাবে । আমার যে কি
আনন্দ হচ্ছিলো !
গুরুদেবের কাছ থেকেই শিখেছি ,ফুলহাতা জামা পরলে ,ফুলস্লীভটা গোটানো যাবে না। বোতাম বন্ধ করতে হবে।
আমাকে নিজ মুখে বলে দিয়েছেন। এইটাই !যখন ফুল পড়েছি ,হাফ করা চলবে না। এইটা জীবনের একটি বড়ো
শিক্ষা। অর্থাৎ "ফুল" যখন লাগবে, তখন তাকে "হাফ" হিসাবে ব্যাবহার করা যাবে না।
গুরুদেব দাড়ি পছন্দ করতেন না। গুরুদেবের সাথে প্রথম দিকে,আমার বড়ো বড়ো দাড়ি ছিল। একদিন
সন্ধ্যাবেলা গেছি ,প্রণাম করতে, দাড়ি কেটে ,ফ্রেশ হয়ে। গুরুদেব যে কি অপূর্ব হাসলেন। বললেন, মানুষটা যেন
বদলে গেছে। তারপর থেকে আমি, সবসময় ক্লিনশেভড।
একদিন একটি ছেলেকে নিয়ে গেছি ,বলেছি, এ আমার প্রতিষ্ঠানে সফ্টওয়ারের কাজ করে। সে দীক্ষা নেবে। গুরুদেব
জিজ্ঞাসা করলেন আমাকে সফ্টওয়ার কাকে বলে ? আমি বললাম মন। কি খুশি তখন।
আর একদিন, আর একটি ছেলেকে নিয়ে গেছি তখন ,সে আমার প্রতিষ্ঠানে,আমার কাছেই হার্ডওয়্যার শিখেছিল।
গুরুদেবকে বললাম এই ছেলেটি, আমার হার্ডওয়ারের স্টুডেন্ট । দীক্ষা নেবে। গুরুদেব জিজ্ঞাসা করলেন আমাকে ,
হার্ডওয়ার কাকে বলে ? আমি বললাম ,শরীর । অপূর্ব আনন্দে মুখটি ভরে উঠলো।
একদিন বেলুড় মঠে অষ্টমী পূজার দিন গেছি। একটি ছেলে এসেছে, মঠে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা নিয়ে। গুরুদেবের
কাছে ,আবেদন করছে। আমিও গেছি। ডাকলেন আমাকে। বললেন ছেলেটিকে কিছু "শিক্ষা" দাও। ছেলেটি আমার জামা
প্যান্ট দেখে ঘাবড়ে গেলো। ভেবেছিলো একজন সন্ন্যাসই হবেন ,তাকে "শিক্ষা" সন্ন্যাসই দিতে পারবেন !সে
এককথাই ,গুরুদেবের কাছে বলে গেলো। আমাকে সেইরকম পাত্তা দিলো না। গুরুদেব ধমকের টোন এ বললেন "যাও
ওর সাথে(আমার) কথা বোলো। ও কি কন্সেন্ট্রেশন করে না ?" কন্সেন্ট্রেশনই ছিল ,গুরুদেবের মূল কথা। গুরুদেব
ছিলেন কন্সেন্ট্রেশনের প্রতিমূর্তি।
গুরুদেবকে কেউ যদি জিজ্ঞাসা করতেন "কেমন আছেন আপনি ?গুরুদেব বলতেন "আপনার কি রকম লাগছে ?"এ আমার
নিজের কানে অসংখ্যবার শোনা। একদিন গুরুদেব সন্ধ্যাবেলাতে প্রণামের সময় এই প্রসঙ্গে বললেন ,তিনি যখন সেবা
প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন ,দেখতেন কত মানুষের উদ্বিগ্ন মুখ। বলতেন সেটা দেখে , কখনো নিজেরটা ভাবেনিই নি।
আমি বুজতে পারলাম ,শ্রী রামকৃষ্ণ সবার মধ্যে রয়েছেন। আমি ভালো আর একজন খারাপ তা নয়। সবাই, সবার মতন
আছে। "সর্প হয়ে দংশন করি, ওঝা হয়ে ঝাড়ি"।
নিজের কানে শুনেছি ,পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোনোর আগে ওনাকে যদি কেউ বলতো "আশীর্বাদ করুন মহারাজ
,রেজাল্ট বেরোবে।" উনি জিজ্ঞাসা করতেন, "কেমন দিয়েছো পরীক্ষা ?"বলতেন যেমন দিয়েছো ,তেমনি হবে " বলে
আশীর্বাদ করতেন। অর্থাৎ কর্ম অনুসারে ফল লাভ হবে।
কেউ কেউ অতি ভক্তজনেরা একবার প্রণাম করেছেন ,মহারাজ অন্যত্র যাবার আগে,আবার প্রণাম করতে গেলে বলতেন "তাহলে
কিন্তু আগেরটা মাইনাস হয়ে যাবে ।" অর্থাৎ (আমার নিজের ধারণা অনুসারে) ভাত নিৰ্দিষ্ট ,নিৰ্দিষ্ট দিনের
জন্য। কত সহজ ভাবে সবকিছু বলে দিতেন !
25/02/2021, 21:08 - Indranil Ray: You deleted this message
25/02/2021, 21:11 - Indranil Ray: হীন-দিয়া
======
অন্যের পা ধুয়ে নিজেদের আসন কিছুটা বাড়ানো গেলেও ,জেতা যাবে না।
যারা নিজেদের "হিন্দি ভাষী" বলে , তারা জিততে পারবে বাংলার আসন ?
ডাবল ইঞ্জিনের তত্ত্ব বাংলার ক্ষেত্রে ঠিক নয়। এসব ফিল্মি ডায়লগ।
কি সব নেতা !চাড্ডা ,আড্ডা।
আমি বলছি না ,যে ভারত কোনোদিন আমেরিকা হবে !তা সম্ভবই নয়।
ভারত তার ইতিহাস নিয়েই থাকবে ,বাঁচবে। ৯০ ভাগ লোক কুকুর বিড়ালের মতন আর ১০ ভাগ লোক রাজার মতন!
সবাই কিন্তু ,নিজেদের লোক ই বসিয়েছিলো। মুঘোল সম্রাটরা ভারতেই জন্মেছে ,মরেছে। তারা ইরানে গিয়ে
জন্মায়নি ,মরেও নি।
এই বাংলার ওপর দিয়ে অনেককিছু বয়ে গেছে। স্বাধীনতার যুদ্ধে বাংলা আর পান্জাব - ই সবচেয়ে বেশিই এফেক্টেড।
এইখানের মাটি জয় করা এতো সহজ নয়। নড়বড়ে হবে জমি কিছুটা ।এখনকার ঝাঁসীবাঈ(!) কিন্তু পাল্লা দিতে
পারবে হীন-দিয়ার এগেইনস্টে ।
~ইন্দ্রনীল
26/02/2021, 19:21 - Indranil Ray: গুরুদেবকে কেউ যদি জিজ্ঞাসা করতেন "কেমন আছেন আপনি ?গুরুদেব
বলতেন "আপনার কি রকম লাগছে ?"এ আমার নিজের কানে অসংখ্যবার শোনা। একদিন গুরুদেব সন্ধ্যাবেলাতে প্রণামের
সময় এই প্রসঙ্গে বললেন ,তিনি যখন সেবা প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন ,দেখতেন কত মানুষের উদ্বিগ্ন মুখ। বলতেন সেটা
দেখে , কখনো নিজেরটা ভাবেনিই নি।আমি বুজতে পারলাম ,শ্রী রামকৃষ্ণ সবার মধ্যে রয়েছেন। আমি ভালো আর
একজন খারাপ তা নয়। সবাই, সবার মতন আছে। "সর্প হয়ে দংশন করি, ওঝা হয়ে ঝাড়ি"।
নিজের কানে শুনেছি ,পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোনোর আগে ওনাকে যদি কেউ বলতো "আশীর্বাদ করুন মহারাজ
,রেজাল্ট বেরোবে।" উনি জিজ্ঞাসা করতেন, "কেমন দিয়েছো পরীক্ষা ?"বলতেন যেমন দিয়েছো ,তেমনি হবে " বলে
আশীর্বাদ করতেন। অর্থাৎ কর্ম অনুসারে ফল লাভ হবে।
কেউ কেউ অতি ভক্তজনেরা একবার প্রণাম করেছেন ,মহারাজ অন্যত্র যাবার আগে,আবার প্রণাম করতে গেলে বলতেন "তাহলে
কিন্তু আগেরটা মাইনাস হয়ে যাবে ।" অর্থাৎ (আমার নিজের ধারণা অনুসারে) ভাত নিৰ্দিষ্ট ,নিৰ্দিষ্ট দিনের
জন্য। কত সহজ ভাবে সবকিছু বলে দিতেন !
আমি একবার একা কোয়ালপাড়া গিয়েছিলাম। জগদম্বা মন্দিরে ছিলাম টানা ৫ দিন। গুরুদেব ও সেইসময়
কোয়ালপাড়া গিয়েছিলেন। আমি জানতাম না। আমি জপ করছি ,সেইসময় গুরুদেবও পাশে দাঁড়িয়ে প্রণাম
করছিলেন। এখন বুজতে পারি শ্রী রামকৃষ্ণদেবের উপরে কেউই নেই। স্বয়ং গুরুদেব এটি বোঝাবার জন্যই আমার
পাশে প্রণাম করছেন ,কিন্তু আমি টেরও পাইনি। গুরুদেবই শ্রীরামকৃষ্ণ ,শ্রী রামকৃষ্ণই গুরুদেব। আমরা ভাবি কেউ
দেখছে না ,এই অন্যায় কাজটা করি। আসলে গুরুদেব মস্তকে রয়েছেন ,তিনি দেখছেন সবই।
সেই কোয়ালপাড়াতেই আলাপ হয় একটি ছেলের সাথে। সেই ছেলেটি, নর্মদা থেকে একজন সাধু এসে দক্ষিনেশ্বরে বাস
করছিলেন,তাঁর কাছে নিয়ে গিয়েছিলো। আমার তখন সন্ন্যাসী হবার ইচ্ছা। বেলুড় মঠে তো হবেনা। আমি ও এই
ছেলেটিই একত্রে সন্ন্যাসী হবো। আমি ও শীলা দুজনেই গিয়েছিলাম। শীলাকে দেখে তো সেই সাধু পারলে তখনি
নিয়ে নেয়। সে তাঁর মোহন্তের সাথে কথাও বলে। আমাকে বলে তোমার একটু দেরী আছে ,ওর এখনই সময় হয়ে
গিয়েছে !আমার তখনি খটকা লাগলো। বেশ কদিন যাওয়া আসা করতে লাগলাম। শীলার সেইসময় কৃষ্ণনগরে স্কুল
১৯৯৮ মোস্ট প্রবাবলী হবে । সেখান থেকে নেমে ,দক্ষিনেশ্বর !রাত ১০টায় বাড়ী।
সেই সময় একবার শীলা গুরুদেবকে পুরো বিষয়টা বললো। গুরুদেব সব শুনে আমাকে "বললেন,"তুমিও গেলে ?"লক্ষ
করুন, "তুমিও" কথাটা। আমার ওপর গুরুদেবের এটি ভরসা ছিল ,সেইজন্যই বললেন "তুমিও?"গুরুদেব সব শুনে
বললেন ,"সন্ন্যাসী হবে ?প্রাইভেট আশ্রমে ফোন করবো ?"আমি তার উত্তরে বললাম ,গৃহে থেকেই তো গৃহী
-সন্ন্যাসী হওয়া যায়। গুরুদেবের মুখে এক অনাবিল আনন্দের হাসি ফুটে উঠলো। যে ,"যে যে" কাজ করবার জন্য
এই পৃথিবীতে এসেছে ,সে সেই সেই কাজই তো করবে। এটা তিনি বোঝালেন। আরও বললেন মাস্টারমশাই ,সাধু নাগ
মহাশয়দের কথা। আমি শুধু ভাবছি ,গুরুদেবের কি অনন্ত শক্তি !
আমি শ্যামপুকুর বাটির এক্সিকিউটিভ বডিতে ছিলাম ,১ ৯ ৯ ৫ মোস্ট প্রবাবলী হবে । তখন বেলুড় মঠএর আন্ডারে
যায় নি। সেইসময় শ্যামপুকুর বাটির বাড়ীর দ্বিতীয় পার্টটি রেজিস্ট্রেশন হবে। তখন কি জানি, উনিই হবেন আমার
গুরুদেব। তখন রক্ত গরম। গৌতমদা (মাস্টারমশায়ের প্রপৌত্র,তিনি আমাদের বাড়ী তে এসেছিলেন। মাকে তখনি
বলেছিলেন ,এই ছেলেটিকে নিয়ে নেবো,মা বলেছিলেন, পারলে নেবেন ! এখান থেকেই বোঝা যায় ,গুরুদেবের
কি অনন্ত শক্তির পরিমান !যাকে শ্রীরামকৃষ্ণদেব নিজে নিয়ে রেখেছেন ,তাকে আর নর্মদার সাধু কি নেবে !)
বললেন এইদিন রেজিস্ট্রেশন হবে ,চলে আসবি। শ্যামপুকুর বাটির সকলে আসলো। সবাই মিলে বেলুড় গেলাম। আমার
যিনি গুরুদেব হবেন ,তিনি বেলুড় মঠের হয়ে স্বাক্ষর করলেন ,ফটো ওঠানো হলো। তিনি তখন সবে সবে ভাইস
প্রেসিডেন্ট হয়েছেন। এইটা জীবনের একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।
শ্যামপুকুর বাটিতে যাতায়াত করার সময়ে আমি পত্রাবলী প্রভৃতি বিভিন্ন বই পড়ি। স্বামী শিষ্য সংবাদ পড়ার
সময়ে, সুদীপ্তদা বলেন দীক্ষা হয়নি ,এসব বই পরে লাভ নেই ,দীক্ষাটা নিয়ে নাও ,ইন্দ্রনীল। আমি বললাম ,রোজ
রামকৃষ্ণ নাম জপি ,আমার দীক্ষা হয়ে গেছে। সুদীপ্তদা বললেন গুরুকরণ হয়নি ,দীক্ষা হয়ে গেছে !গুরুদেব যে
সাথে ছিলেন !আমার দীক্ষা নেয়ার ইচ্ছা ছিল, শ্রীমৎ স্বামী ভুতেসানন্দের কাছ থেকে। যতবার গেছি ,ততবার
তাকিয়েছেন গভীরভাবে। কিন্তু তিনি যে চলে যাবেন ইহজগত থেকে। গুরুসেবা, যে আমাকে দিয়ে করাবেন,
গুরুদেব। এরপরে শ্রীমৎ স্বামী ভুতেসানন্দেরই লেখা মন্ত্র দীক্ষা বইটি ,আমার সামনে এলো। আমি বুজলাম গুরু
বিনা পথ নেই।সেই যোগোদ্যানে আসা ও গুরুদেবের গুরুরূপে দর্শন ।
27/02/2021, 20:59 - Indranil Ray: দেবারতি
=====
আজ বিকালবেলা উইথ দি ফ্যামিলি অফ দেবারতি (অভ্র আর পুচকে )নিউটউন কফিহাউসে গেলাম। প্ল্যান ছিল।
বেশ ভালোই করেছে ,কলেজ স্ট্রিট কফিহাউসের মতন। ওদেরই। আমি এতবার নিউটউন গেছি,কফিহাউসটাই দেখি নি।
এমিটি কলেজের উল্টোদিকে। প্রচুর ভীড়। আগে থেকে সিট বুক করে যেতে হয়।
কবিরাজি,চিকেন হক্কা নুডলস আর কফি। ট্রেমেনডাস। আমি খুবই তৃপ্ত। অটুট থাকবে দেবারতি আর অভ্রর বন্ধন।
দেবারতি কি আমার আজকের স্টুডেন্ট ? ২ ০ ০ ৮। খুবই ভালো মেয়ে ,আমার সাথে এটলিস্ট।
দেবারতির কথা উঠলেই ওর বাবার কথা মনে হয়। আমাকে কি বিশ্বাস করেই না মেয়েকে দিয়ে গেছিলেন। বলেছিলেন
কিচ্ছু জানেনা ,তৈরী করে দিন।
এমসিএ পড়তে এসেছিলো। পাশ করিয়ে দিয়েছিলাম কম্পিউটারের সি, ,সি প্লাস প্লাস। স্টুডেন্ট এর সাথে বন্ধন
ছাত্রের এইরকমই হওয়া উচিত।
ওর বাবার সাথে রাস্তায় বেরোলেই দেখা হতো। আমাকে কি শ্রদ্ধাই না করতেন,আমিও।একবার ঐকতান ক্লাবে আমাদের
দুর্গাপুজোর অষ্টমীর দিন খেতে বলেছিলেন। আমাদের আর যাওয়া হয় নি। সেই খাওয়াই মনে হয় আজ দেবারতি
খাওয়ালো !
দেবারতির মনেই নেই বা জানেই না। কিন্তু এগুলি একটা "রূপে " আসে । দেবারতির বাবা আজ পরলোকে, কিন্তু
দেখছেন এটা নিশ্চিত।
এবার যাবো মাইথন ,গাড়ী চালিয়ে দেবারতির ফ্যামিলির সাথে ,ওর মা ও যাবেন। মাও খুবই সুন্দর।
আর পুচকেটা ?পুচকেটা আমাকে স্যার বলে ,আর শীলাকে বলে দিদা। খুবই ভালো আর কিউট।
~ইন্দ্রনীল
28/02/2021, 21:04 - Indranil Ray: You deleted this message
01/03/2021, 10:57 - Indranil Ray: 25
==
শীলা কে দেয়া প্রথম চিঠি। তখন স্কুল কোথায় ?তখন আমার অফিস এ আসলো চাকরী করতে। তারপরে প্রেম ,
ভালোবাসা , বিয়ে , ঝগড়া , ভালোবাসা ,ঝগড়া,ভালোবাসা ,ঝগড়া,ভালোবাসা ভালোবাসা ভালোবাসা।
আমার সব লেখা চিঠি ,কবিতা যত্ন করে রেখে দিয়েছে ,শীলা। ২৫/২৬ বছর আগে লেখা চিঠি। আমার মনেও নেই।
দিয়েছে কিছু কিছু। এক এক করে বার করবো। এ---তো বছর।২----৫।
এইবার ১ ১ ডিসেম্বর বিয়ের ২৫ বছর হবে। আমার সাথে, 2---5 বছর কাটানো ?নট এ ম্যাটার অফ জোক।
আমার ভালোবাসা অনন্ত ,অফুরন্ত ,চিরদিন অনাবিল থাকবে। এই ভালোবাসা স্ত্রীর প্রতি স্বামীর নয়। এ ভালোবাসা
নিজেরই সোলমেট কে ভালোবাসা। এ ভালোবাসা বুঝবে না,অনেকেই। যে বুঝবে,সে বুঝবে। এ যেন, আমার
আমিকেই ভালোবাসা।
ওর এই জন্মের আগের জীবন ,আমারও এই জন্মের আগের জীবনগুলিকে বুঝলে তবেই এ বোঝা যাবে।
৯ ৯ % লোক হাসবে ,পূর্ব জন্মের কথা শুনলেই। কারণ পূর্বজীবনের কথা আমাদের মনে নেই।
এইটা দেখা হয়, ৯থ হাউস থেকে। অস্ট্রোলোজিই হয়েছে, পূর্বজীবন আছে বলে।
~ইন্দ্রনীল
(শীলাকে বিয়ের আগে তুলি বলে ডাকতাম। ওর ডাকনাম টুলী।)
01/03/2021, 12:12 - Indranil Ray: গুরুদেবকে নিয়ে লিখতে বলেছেন শ্রী অরবিন্দ মহারাজ। তাহলে চলে
যেতে হয় সেই প্রথমে। দীক্ষারও আগে। ইন্টারভিউয়ের সময়ে। তখন দীক্ষার আগে ইন্টারভিউ হতো। সেই ইন্টারভিউয়ে,
পকেট থেকে একটি ১০ টাকার নোট বার করে জিজ্ঞাসা করলেন ,এতে কি লেখা আছে ?আমাদের সবার দিকে চাইলেন।
তারপর বললেন "সত্যমেব জয়তে"। অশোক স্তম্ভের নীচে লেখা আছে না ?এইটা গুরুদেবের প্রধান শিক্ষা।
একবারে মঠে এসেছেন একটি ছেলে ,খুব হই চৈ হচ্ছে। ভীড় জমে গেছে। ওর মা বাবা চায় না ,ও মঠে আসুক।
ছেলেটি চায়। গুরুদেব গেলেন ,জোরে হাততালি দিলেন ,ছেলেটিকে বললেন,এখন বাড়ী যেতে ,পরে আলোচনা করা
যাবে। ভীড় আর জটলা কাটানোর উপায় ,গুরুদেবের ব্যাক্তিত্বএর মধ্যেই ছিল।
আমি যখন প্রথম প্রথম যেতাম ,গুরুদেবের সাথে কথাই বলতাম না। শুধু প্রণাম করে দাঁড়িয়ে থাকতাম। আমার স্ত্রী
শীলা, কিন্তু প্রচুর কথা বলতো। আমি একদিন বাসে বসে প্রতিজ্ঞা করলাম ,"তোমার সাথে আমি কোনো কথা বলবো
না ,যদি তুমি আমার সাথে কথা না বোলো,যদি তুমি সত্যিই গুরুদেব হও ,তুমি কথা বলবে। "গুরুদেব তো
সত্যিই গুরুদেব। ,এরপর যেদিন সকালে গেলাম ,গুরুদেব আমাকে বললেন, "প্রাসাদ পেয়ে যাবে । আমার যে কি
আনন্দ হচ্ছিলো !
গুরুদেবের কাছ থেকেই শিখেছি ,ফুলহাতা জামা পরলে ,ফুলস্লীভটা গোটানো যাবে না। বোতাম বন্ধ করতে হবে।
আমাকে নিজ মুখে বলে দিয়েছেন। এইটাই !যখন ফুল পড়েছি ,হাফ করা চলবে না। এইটা জীবনের একটি বড়ো
শিক্ষা। অর্থাৎ "ফুল" যখন লাগবে, তখন তাকে "হাফ" হিসাবে ব্যাবহার করা যাবে না।
গুরুদেব দাড়ি পছন্দ করতেন না। গুরুদেবের সাথে প্রথম দিকে,আমার বড়ো বড়ো দাড়ি ছিল। একদিন
সন্ধ্যাবেলা গেছি ,প্রণাম করতে, দাড়ি কেটে ,ফ্রেশ হয়ে। গুরুদেব যে কি অপূর্ব হাসলেন। বললেন, মানুষটা যেন
বদলে গেছে। তারপর থেকে আমি, সবসময় ক্লিনশেভড।
একদিন একটি ছেলেকে নিয়ে গেছি ,বলেছি, এ আমার প্রতিষ্ঠানে সফ্টওয়ারের কাজ করে। সে দীক্ষা নেবে। গুরুদেব
জিজ্ঞাসা করলেন আমাকে সফ্টওয়ার কাকে বলে ? আমি বললাম মন। কি খুশি তখন।
আর একদিন, আর একটি ছেলেকে নিয়ে গেছি তখন ,সে আমার প্রতিষ্ঠানে,আমার কাছেই হার্ডওয়্যার শিখেছিল।
গুরুদেবকে বললাম এই ছেলেটি, আমার হার্ডওয়ারের স্টুডেন্ট । দীক্ষা নেবে। গুরুদেব জিজ্ঞাসা করলেন আমাকে ,
হার্ডওয়ার কাকে বলে ? আমি বললাম ,শরীর । অপূর্ব আনন্দে মুখটি ভরে উঠলো।
একদিন বেলুড় মঠে অষ্টমী পূজার দিন গেছি। একটি ছেলে এসেছে, মঠে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা নিয়ে। গুরুদেবের
কাছে ,আবেদন করছে। আমিও গেছি। ডাকলেন আমাকে। বললেন ছেলেটিকে কিছু "শিক্ষা" দাও। ছেলেটি আমার জামা
প্যান্ট দেখে ঘাবড়ে গেলো। ভেবেছিলো একজন সন্ন্যাসই হবেন ,তাকে "শিক্ষা" সন্ন্যাসই দিতে পারবেন !সে
এককথাই ,গুরুদেবের কাছে বলে গেলো। আমাকে সেইরকম পাত্তা দিলো না। গুরুদেব ধমকের টোন এ বললেন "যাও
ওর সাথে(আমার) কথা বোলো। ও কি কন্সেন্ট্রেশন করে না ?" কন্সেন্ট্রেশনই ছিল ,গুরুদেবের মূল কথা। গুরুদেব
ছিলেন কন্সেন্ট্রেশনের প্রতিমূর্তি।
গুরুদেবকে কেউ যদি জিজ্ঞাসা করতেন "কেমন আছেন আপনি ?গুরুদেব বলতেন "আপনার কি রকম লাগছে ?"এ আমার
নিজের কানে অসংখ্যবার শোনা। একদিন গুরুদেব সন্ধ্যাবেলাতে প্রণামের সময় এই প্রসঙ্গে বললেন ,তিনি যখন সেবা
প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন ,দেখতেন কত মানুষের উদ্বিগ্ন মুখ। বলতেন সেটা দেখে , কখনো নিজেরটা ভাবেনিই নি।
আমি বুজতে পারলাম ,শ্রী রামকৃষ্ণ সবার মধ্যে রয়েছেন। আমি ভালো আর একজন খারাপ তা নয়। সবাই, সবার মতন
আছে। "সর্প হয়ে দংশন করি, ওঝা হয়ে ঝাড়ি"।
নিজের কানে শুনেছি ,পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোনোর আগে ওনাকে যদি কেউ বলতো "আশীর্বাদ করুন মহারাজ
,রেজাল্ট বেরোবে।" উনি জিজ্ঞাসা করতেন, "কেমন দিয়েছো পরীক্ষা ?"বলতেন যেমন দিয়েছো ,তেমনি হবে " বলে
আশীর্বাদ করতেন। অর্থাৎ কর্ম অনুসারে ফল লাভ হবে।
কেউ কেউ অতি ভক্তজনেরা একবার প্রণাম করেছেন ,মহারাজ অন্যত্র যাবার আগে,আবার প্রণাম করতে গেলে বলতেন "তাহলে
কিন্তু আগেরটা মাইনাস হয়ে যাবে ।" অর্থাৎ (আমার নিজের ধারণা অনুসারে) ভাত নিৰ্দিষ্ট ,নিৰ্দিষ্ট দিনের
জন্য। কত সহজ ভাবে সবকিছু বলে দিতেন !
আমি একবার একা কোয়ালপাড়া গিয়েছিলাম। জগদম্বা মন্দিরে ছিলাম টানা ৫ দিন। গুরুদেব ও সেইসময়
কোয়ালপাড়া গিয়েছিলেন। আমি জানতাম না। আমি জপ করছি ,সেইসময় গুরুদেবও পাশে দাঁড়িয়ে প্রণাম
করছিলেন। এখন বুজতে পারি শ্রী রামকৃষ্ণদেবের উপরে কেউই নেই। স্বয়ং গুরুদেব এটি বোঝাবার জন্যই আমার
পাশে প্রণাম করছেন ,কিন্তু আমি টেরও পাইনি। গুরুদেবই শ্রীরামকৃষ্ণ ,শ্রী রামকৃষ্ণই গুরুদেব। আমরা ভাবি কেউ
দেখছে না ,এই অন্যায় কাজটা করি। আসলে গুরুদেব মস্তকে রয়েছেন ,তিনি দেখছেন সবই।
সেই কোয়ালপাড়াতেই আলাপ হয় একটি ছেলের সাথে। সেই ছেলেটি, নর্মদা থেকে একজন সাধু এসে দক্ষিনেশ্বরে বাস
করছিলেন,তাঁর কাছে নিয়ে গিয়েছিলো। আমার তখন সন্ন্যাসী হবার ইচ্ছা। বেলুড় মঠে তো হবেনা। আমি ও এই
ছেলেটিই একত্রে সন্ন্যাসী হবো। আমি ও শীলা দুজনেই গিয়েছিলাম। শীলাকে দেখে তো সেই সাধু পারলে তখনি
নিয়ে নেয়। সে তাঁর মোহন্তের সাথে কথাও বলে। আমাকে বলে তোমার একটু দেরী আছে ,ওর এখনই সময় হয়ে
গিয়েছে !আমার তখনি খটকা লাগলো। বেশ কদিন যাওয়া আসা করতে লাগলাম। শীলার সেইসময় কৃষ্ণনগরে স্কুল
১৯৯৮ মোস্ট প্রবাবলী হবে । সেখান থেকে নেমে ,দক্ষিনেশ্বর !রাত ১০টায় বাড়ী।
সেই সময় একবার শীলা গুরুদেবকে পুরো বিষয়টা বললো। গুরুদেব সব শুনে আমাকে "বললেন,"তুমিও গেলে ?"লক্ষ
করুন, "তুমিও" কথাটা। আমার ওপর গুরুদেবের এটি ভরসা ছিল ,সেইজন্যই বললেন "তুমিও?"গুরুদেব সব শুনে
বললেন ,"সন্ন্যাসী হবে ?প্রাইভেট আশ্রমে ফোন করবো ?"আমি তার উত্তরে বললাম ,গৃহে থেকেই তো গৃহী
-সন্ন্যাসী হওয়া যায়। গুরুদেবের মুখে এক অনাবিল আনন্দের হাসি ফুটে উঠলো। যে ,"যে যে" কাজ করবার জন্য
এই পৃথিবীতে এসেছে ,সে সেই সেই কাজই তো করবে। এটা তিনি বোঝালেন। আরও বললেন মাস্টারমশাই ,সাধু নাগ
মহাশয়দের কথা। আমি শুধু ভাবছি ,গুরুদেবের কি অনন্ত শক্তি !
আমি শ্যামপুকুর বাটির এক্সিকিউটিভ বডিতে ছিলাম ,১ ৯ ৯ ৫ মোস্ট প্রবাবলী হবে । তখন বেলুড় মঠএর আন্ডারে
যায় নি। সেইসময় শ্যামপুকুর বাটির বাড়ীর দ্বিতীয় পার্টটি রেজিস্ট্রেশন হবে। তখন কি জানি, উনিই হবেন আমার
গুরুদেব। তখন রক্ত গরম। গৌতমদা (মাস্টারমশায়ের প্রপৌত্র,তিনি আমাদের বাড়ী তে এসেছিলেন। মাকে তখনি
বলেছিলেন ,এই ছেলেটিকে নিয়ে নেবো,মা বলেছিলেন, পারলে নেবেন ! এখান থেকেই বোঝা যায় ,গুরুদেবের
কি অনন্ত শক্তির পরিমান !যাকে শ্রীরামকৃষ্ণদেব নিজে নিয়ে রেখেছেন ,তাকে আর নর্মদার সাধু কি নেবে !)
বললেন এইদিন রেজিস্ট্রেশন হবে ,চলে আসবি। শ্যামপুকুর বাটির সকলে আসলো। সবাই মিলে বেলুড় গেলাম। আমার
যিনি গুরুদেব হবেন ,তিনি বেলুড় মঠের হয়ে স্বাক্ষর করলেন ,ফটো ওঠানো হলো। তিনি তখন সবে সবে ভাইস
প্রেসিডেন্ট হয়েছেন। এইটা জীবনের একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।
শ্যামপুকুর বাটিতে যাতায়াত করার সময়ে আমি পত্রাবলী প্রভৃতি বিভিন্ন বই পড়ি। স্বামী শিষ্য সংবাদ পড়ার
সময়ে, সুদীপ্তদা বলেন দীক্ষা হয়নি ,এসব বই পরে লাভ নেই ,দীক্ষাটা নিয়ে নাও ,ইন্দ্রনীল। আমি বললাম ,রোজ
রামকৃষ্ণ নাম জপি ,আমার দীক্ষা হয়ে গেছে। সুদীপ্তদা বললেন গুরুকরণ হয়নি ,দীক্ষা হয়ে গেছে !গুরুদেব যে
সাথে ছিলেন !আমার দীক্ষা নেয়ার ইচ্ছা ছিল, শ্রীমৎ স্বামী ভুতেসানন্দের কাছ থেকে। যতবার গেছি ,ততবার
তাকিয়েছেন গভীরভাবে। কিন্তু তিনি যে চলে যাবেন ইহজগত থেকে। গুরুসেবা, যে আমাকে দিয়ে করাবেন,
গুরুদেব। এরপরে শ্রীমৎ স্বামী ভুতেসানন্দেরই লেখা মন্ত্র দীক্ষা বইটি ,আমার সামনে এলো। আমি বুজলাম গুরু
বিনা পথ নেই।সেই যোগোদ্যানে আসা ও গুরুদেবের, গুরুরূপে দর্শন ।
কোনো তরুণ যোগোদ্যানে আসলেই আমি যদি ওই সময়ে উপস্থিত থাকতাম বলতেন ,ঘুরিয়ে দেখাও সব ,বোলো
এখানকার কথা। আমি যখন বালাসোরে কম্পিউটার পড়াতে যেতাম ,বলতেন এখানকার কথা বলবে। গুরুদেবের স্নেহ
কি ,তা বুঝতে আমার অনেক সময় লেগেছে । বাবা মার অপত্য স্নেহ নয় ,এই স্নেহ যে কি ,তা আর বোঝাই কেমন
করে ?পরে এখন আমি বুঝতে পারি ,যে শ্রী রামকৃষ্ণদেবকে আপনার করে নেয়ার শিক্ষাই শ্রী গুরুদেব দিয়েছিলেন ।
সন্ধেবেলাতে বসে আছেন ,প্রণামও হয়ে গিয়েছে সকলের। উনি বসে আছেন ,যদি কোনো ভক্ত আসেন।ভক্ত রাও বসে আছেন।
ভক্তরা বলছেন আপনাকে দেখতে ভালো লাগে ,তাই আসি। শ্রী গুরুদেব বলছেন "কাজ নেই তাই আসো "। এখানে বসে
থেকে তো কোনো লাভ নেই ,মন্দিরে শ্রী রামকৃষ্ণদেবের সামনে বসে ,জপ করো। " উনি এটাই বোঝাতে
চাইলেন এই সময় চিরদিন থাকবে না। কিন্তু তিনি হৃদয়ে প্রতিষ্ঠা যাঁকে করেছেন, তিনি তো থাকবেন। কি
প্রাণবন্ত ,উজ্জ্বল কথা।
গুরুদেবের যখন বাইপাস সার্জারী হবে ,তখন ভক্তরা আকুল। উনি কিন্তু বললেন "অনেক কাজ বাকী আছে ,সেইজন্যয়ী
হবে। চিকিৎসক না হয়েও যে অনন্ত প্রজ্ঞা তার ছিল ,এই কথা তার দৃষ্টান্ত। একবার আমার কপালে ডানদিক করে
একটা দাগ হয়েছিল। তিনি বললেন ,"মাঝখানে হলো না ! তাহলে রাজযোগ হতো !" মজা করেই বললেন। তারপরে
বললেন পাশের ছোট ঘরে আসতে। ছোট ঘরে বসে কারোর কোনো পার্সোনাল কথা শুনতেন। আমার কোনোদিনই
যাবার ইচ্ছা হয় নি ,সব উত্তর হৃদয় থেকেই পেয়ে যেতাম,যাঁকে তিনি প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছেন।
পাশের ছোট ঘরে গেলে উনি বললেন "ঐজায়গাতে বোরোলীন লাগাতে। বাবাতো ডাক্তার ,দাগ টা উধাও হয়ে যাবে।
বাবাকে পরে দেখাবে ,অবাক হয়ে যাবে। "আমি বোরোলীন লাগাতাম কথামতোন। এইটা যে কত গভীরতম কথা
,গভীরতম ,আমি তখন বুঝতে পারি নি। এর অনেক পরে তিনি বেলুড় এ প্রেসিডেন্ট হয়ে গেছেন ও আরও পরে
রামকৃষ্ণলোকে গমন করেছেন। আমার পিতৃদেবও পরলোকে চলে গেছেন। ২ ০ ১ ৫ অবধি দাগটি মোটামুটি ছিল।
ওইটা যে আমার পূর্বকর্মের দাগ , সেটা বুঝতে আমার অনেক সময় লেগেছে। উনি কিন্তু বুঝতে পেরেছিলেন। ২ ০ ১
৫ এ আমার রিতীমতোন ব্রেন স্ট্রোক হলো। সবার কি চিন্তা !শীলা আমাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলো। আমি কিন্তু
দেখছি, "হরিময় ভূমন্ডল"।আমি দেখছি জগৎ সংসারের ,সবই হরি ,এ এক অপূর্ব আনন্দ। অপূর্ব। সবকিছু ভুলে
গেছি। দেখছি সবই হরি।ডাক্তারবাবু বললেন ,"উনি এক মিরাকেল। আমি তো ভাবলাম ব্রেন অপারেশন করতে হবে।
তারপরে দেখলাম, উনি আস্তে আস্তে ভালো মতনই সারা দিচ্ছেন "। গুরুদেবের অসীম কৃপা লেখকের ওপরে।
জীবনের প্রকৃত মানে কি ,তা স্ট্রোক এর পরেই লেখকের কাছে একেবারে জলের মতন স্বচ্ছ হয়েছে । জীবন আর
মৃত্যু টাকার এপিঠ আর ওপিঠ এইটা ২ ০ ১ ৫ এর পরে ভালো করেই জেনেছি।আর কপালের দাগটাও এক্কেবারে উধাও।
জীবনের অনেক শিক্ষা ২ ০ ১ ৫ এর আগে বাকী ছিল। দাগটা সেটা যানান দিচ্ছিলো। গুরুদেবের অসীম কৃপা।
সার্জারীর পরে একদিন এক গোলপার্কে গেছি। শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ আমাকে দেখে ,আনন্দ সহকারে আবার একবার
আমাকে পরিচয় করিয়ে দেবেন। উনি শুনলেনই না। হাত দিয়ে ইশারা করলেন ,যে ওনার সব মনে আছে। তিনি আমাকে
বললেন, সৎচিদানন্দ।সৎ চিৎ আনন্দ।
01/03/2021, 16:56 - Indranil Ray: https://youtu.be/Uw7NXIzYCn0
01/03/2021, 19:21 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10221587819299076&id=1060787120
01/03/2021, 21:19 - Indranil Ray: আমিই মাঝে মাঝে আমাকে জিজ্ঞাসা করি ,কি করে সম্ভব ?
আমি তো দেখিনি ,কেউ ৫০ আগে পার করার পরে ,গাড়ী এক্সপার্ট হয়ে গেছে । আবার একটা সিরিয়াস ব্রেন স্ট্রোক
হবার পর ?গুরুকৃপা ছাড়া কোনো মতেই হওয়া সম্ভব নয়।
~নীল
(শীলা আমাকে ডাকতো এই নামে,বিয়ের আগে। স্কুলে ডাকতো ইন্দ্রনীল ,কলেজ ডাকতো মেন্ডিস,মাস্টারস করার
সময়ে ইন্দ্রনীল ,কিন্তু শর্ট নামে নীল আগে কখনো কেউ ডাকেনি )
02/03/2021, 14:24 - Indranil Ray: <Media omitted>
02/03/2021, 22:31 - Indranil Ray: https://youtu.be/eCGomp2J19w
03/03/2021, 16:54 - Indranil Ray: https://www.facebook.com/photo?
fbid=2811990453162&set=a.1495415979623
04/03/2021, 13:39 - Indranil Ray: <Media omitted>
04/03/2021, 13:46 - Indranil Ray: <Media omitted>
04/03/2021, 14:00 - Indranil Ray: WBTDC Guest House, Maithon, Muktadhara
Hadla, West Bengal 713369
https://maps.app.goo.gl/Mdc2gYQ3wMAodQ5m6
04/03/2021, 14:01 - Indranil Ray: Shared route
From (22.6057583,88.4110546) to WBTDC Guest House, Maithon, Muktadhara via NH19 and
AH1.
4 hr 28 min (242 km)
4 hr 28 min in current traffic
--নীল
10/03/2021, 10:57 - Indranil Ray: শ্রীগুরুদেবকে নিয়ে লিখতে বলেছেন শ্রী অরবিন্দ মহারাজ। তাহলে
চলে যেতে হয় সেই প্রথমে। দীক্ষারও আগে। ইন্টারভিউয়ের সময়ে। তখন দীক্ষার আগে ইন্টারভিউ হতো। সেই
ইন্টারভিউয়ে, পকেট থেকে একটি ১০ টাকার নোট বার করে জিজ্ঞাসা করলেন ,এতে কি লেখা আছে ?আমাদের সবার
দিকে চাইলেন। তারপর বললেন ,"সত্যমেব জয়তে"। অশোক স্তম্ভের নীচে লেখা আছে ।এইটি গুরুদেবের প্রধান শিক্ষা।
যখন আমাদের দীক্ষা হলো তার চারবছর আগে সব বই পরে ফেলেছিলাম। দীক্ষার ফর্মের পিছনে ৩০/৪০ টা বই
পড়েছি, তা লিখে দিয়েছিলাম। কথামৃত ,স্বামীজী ,মা ঠাকুরের জীবনী সহ অষ্টাবক্র গীতা ,ব্যাধ গীতা
,শ্রীমদ্ভগবদ গীতা ,যোগবশিষ্টসার,ভক্তমালিকা, স্বামী শিষ্য সংবাদ ,পত্রাবলী ,পতঞ্জল যোগসূত্র ,স্বামীজীর
জীবনাবলী,মায়ের পদপ্রান্তে ,প্রভৃতি ।আমার কোনো জিজ্ঞাসা ছিল না। মন্ত্র দীক্ষা (এখন কম্পালসরি পড়া ) পরেই
আমার মন পাল্টে গেলো। দীক্ষা এইবার নিতেই হবে। দীক্ষা না নিলে , শরীর শুদ্ধ হয় না।
একবারে মঠে এসেছে একটি ছেলে ,খুব হই চৈ হচ্ছে। ভীড় জমে গেছে। ওর মা বাবা চায় না ,ও মঠে আসুক।
ছেলেটি চায়। গুরুদেব গেলেন ,জোরে হাততালি দিলেন ,ছেলেটিকে বললেন,এখন বাড়ী যেতে ,পরে আলোচনা করা
যাবে। ভীড় আর জটলা কাটানোর উপায় ,গুরুদেবের ব্যাক্তিত্বের মধ্যেই ছিল।
আমি যখন প্রথম প্রথম যেতাম ,গুরুদেবের সাথে কথাই বলতাম না। শুধু প্রণাম করে দাঁড়িয়ে থাকতাম। আমার স্ত্রী
শীলা, কিন্তু প্রচুর কথা বলতো। আমি একদিন বাসে বসে প্রতিজ্ঞা করলাম ,"তোমার সাথে আমি কোনো কথা বলবো
না ,যদি তুমি আমার সাথে কথা না বোলো,যদি তুমি সত্যিই গুরুদেব হও ,তুমিই কথা বলবে। " গুরুদেব তো
সত্যিই গুরুদেব। এরপর যেদিন সকালে গেলাম ,গুরুদেব আমাকে বললেন, "প্রাসাদ পেয়ে যাবে । " আমার যে কি
আনন্দ হচ্ছিলো !
গুরুদেবের কাছ থেকেই শিখেছি ,ফুলহাতা জামা পরলে ,ফুলস্লীভটা গোটানো যাবে না। বোতাম বন্ধ করতে হবে।
আমাকে নিজ মুখে বলে দিয়েছেন এইটাই ! যখন ফুল পড়েছি ,হাফ করা চলবে না। এইটা জীবনের একটি বড়ো
শিক্ষা। অর্থাৎ "ফুল" যখন লাগবে, তখন তাকে "হাফ" হিসাবে ব্যাবহার করা যাবে না।
গুরুদেব দাড়ি পছন্দ করতেন না। গুরুদেবের সাথে প্রথম দিকে,আমার বড়ো বড়ো দাড়ি ছিল। একদিন
সন্ধ্যাবেলা গেছি ,প্রণাম করতে, দাড়ি কেটে ,ফ্রেশ হয়ে। গুরুদেব যে কি অপূর্ব হাসলেন। বললেন, মানুষটা যেন
বদলে গেছে। তারপর থেকে আমি, সবসময় ক্লিনশেভড।
একদিন একটি ছেলেকে নিয়ে গেছি ,বলেছি, এ আমার প্রতিষ্ঠানে সফ্টওয়ারের কাজ করে। সে দীক্ষা নেবে। গুরুদেব
জিজ্ঞাসা করলেন আমাকে, সফ্টওয়ার কাকে বলে ? আমি বললাম ,মন। কি খুশি তখন।
এই প্রসঙ্গে ছেলেটি সম্পর্কে বলি। ছেলেটি সফটওয়্যার প্রোগ্রামে অত্যন্ত দক্ষ। কিন্তু নেশার দ্রব্যের প্রতি আকর্ষণ। ওর
মা একদিন এই নিয়ে আমাকে ফোন করেছিলেন। আমি যাতে কিছু করি। সেই ছেলেটিকে সফটওয়্যার এর কাজ দিই।
ওকে গুরুদেব যে গল্পটি বলেছেন, "তাল ভঙ্গ না হ যায় " [একটি রাজসভায় একটানা এক নর্তক নর্তকী নাচছিল।
নাচের শেষের দিকে রাজা খুশী হয়ে একটা মুক্তোর হার নটীর গলায় পরিয়ে দিলেন। তখন নট বলছে নটীকে "থোৱা
সা ওয়াক্ত বাকী হায় ,তাল ভঙ্গ না হ যায়। ]। আমি দেখলাম, এতো প্রতিভাবান ছেলে,ওকে এই গল্পটা বলি। তাহলে
জীবনের "আসল নেশা" পাবে। ও শুনেই বলে, "কে বলেছে এই গল্পটি ?"আমি বলি "গুরুদেব"।বলে, "আমি দেখবো
"। এই হচ্ছে শ্রী গুরুদেবের মহিমা।
আর একদিন, আর একটি ছেলেকে নিয়ে গেছি তখন ,সে আমার প্রতিষ্ঠানে,আমার কাছেই হার্ডওয়্যার শিখেছিল।
গুরুদেবকে বললাম এই ছেলেটি, আমার হার্ডওয়ারের স্টুডেন্ট । দীক্ষা নেবে। গুরুদেব জিজ্ঞাসা করলেন আমাকে ,
"হার্ডওয়ার কাকে বলে ? " আমি বললাম ,শরীর । অপূর্ব আনন্দে মুখটি ভরে উঠলো।
একদিন বেলুড় মঠে অষ্টমী পূজার দিন গেছি। একটি ছেলে এসেছে, মঠে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা নিয়ে। গুরুদেবের
কাছে ,আবেদন করছে। আমিও গেছি। ডাকলেন আমাকে। বললেন "ছেলেটিকে কিছু "শিক্ষা" দাও। " ছেলেটি আমার
জামা প্যান্ট দেখে ঘাবড়ে গেলো। ভেবেছিলো , একজন সন্ন্যাসই হবেন ,তাকে "শিক্ষা" সন্ন্যাসই দিতে পারবেন
!সে এককথাই ,গুরুদেবের কাছে বলে গেলো। আমাকে সেইরকম পাত্তা দিলো না। গুরুদেব ধমকের টোন এ বললেন
"যাও ওর সাথে(আমার) কথা বোলো। ও কি কন্সেন্ট্রেশন করে না ?" কন্সেন্ট্রেশনই ছিল ,গুরুদেবের মূল কথা।
গুরুদেব ছিলেন কন্সেন্ট্রেশনের প্রতিমূর্তি।
গুরুদেবকে কেউ যদি জিজ্ঞাসা করতেন, "কেমন আছেন আপনি ?গুরুদেব বলতেন "তোমার কি রকম লাগছে ?"এ আমার
নিজের কানে অসংখ্যবার শোনা। একদিন গুরুদেব সন্ধ্যাবেলাতে প্রণামের সময় এই প্রসঙ্গে বললেন ,তিনি যখন সেবা
প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন ,দেখতেন কত মানুষের উদ্বিগ্ন মুখ। বলতেন সেটা দেখে , কখনো নিজেরটা ভাবেনিই নি।
আমি বুজতে পারলাম ,শ্রী রামকৃষ্ণ সবার মধ্যে রয়েছেন। আমি ভালো আর একজন খারাপ তা নয়। সবাই, সবার মতন
আছে। "সর্প হয়ে দংশন করি, ওঝা হয়ে ঝাড়ি"।
নিজের কানে শুনেছি ,পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোনোর আগে ওনাকে যদি কেউ বলতো, "আশীর্বাদ করুন মহারাজ
,রেজাল্ট বেরোবে।" উনি জিজ্ঞাসা করতেন, "কেমন দিয়েছো পরীক্ষা ?" বলতেন যেমন দিয়েছো ,তেমনি হবে "
বলে আশীর্বাদ করতেন। অর্থাৎ কর্ম অনুসারে ফল লাভ হবে।তখন আমি এমএসসি করছি। রেজাল্ট যেদিন বেরোল আমি
শ্রীসপ্তর্ষি মহারাজকে বললাম মহারাজ এমএসসি কমপ্লিট হলো। মহারাজ গুরুদেবকে নিজের মুখে বল্লেন
,"ইন্দ্রনীলবাবু এমএসসি তে পাশ করেছেন। "
কেউ কেউ অতি ভক্তজনেরা একবার প্রণাম করেছেন ,মহারাজ অন্যত্র যাবার আগে,আবার প্রণাম করতে গেলে বলতেন "তাহলে
কিন্তু আগেরটা মাইনাস হয়ে যাবে ।" অর্থাৎ (আমার নিজের ধারণা অনুসারে) ভাত নিৰ্দিষ্ট ,নিৰ্দিষ্ট দিনের
জন্য। কত সহজ ভাবে সবকিছু বলে দিতেন !
আমি 1998.সালে একা কোয়ালপাড়া গিয়েছিলাম। জগদম্বা মন্দিরে ছিলাম টানা ৫ দিন। গুরুদেব ও সেইসময়
কোয়ালপাড়া গিয়েছিলেন। আমি জানতাম না। আমি জপ করছি ,সেইসময় গুরুদেবও পাশে দাঁড়িয়ে প্রণাম
করছিলেন। এখন বুজতে পারি ,শ্রী রামকৃষ্ণদেবের উপরে কেউই নেই। স্বয়ং গুরুদেব এটি বোঝাবার জন্যই আমার
পাশে প্রণাম করছেন ,কিন্তু আমি টেরও পাইনি। গুরুদেবই শ্রীরামকৃষ্ণ ,শ্রী রামকৃষ্ণই গুরুদেব। আমরা ভাবি কেউ
দেখছে না ,"এই অন্যায় কাজটা" করি। আসলে গুরুদেব মস্তকে রয়েছেন ,তিনি দেখছেন সবই।
সেই কোয়ালপাড়াতেই আলাপ হয় একটি ছেলের সাথে। সেই ছেলেটি, নর্মদা থেকে একজন সাধু এসে দক্ষিনেশ্বরে বাস
করছিলেন,তাঁর কাছে নিয়ে গিয়েছিলো। আমার তখন সন্ন্যাসী হবার ইচ্ছা। বেলুড় মঠে তো হবেনা। আমি ও এই
ছেলেটিই একত্রে সন্ন্যাসী হবো। আমি ও শীলা দুজনেই গিয়েছিলাম। শীলাকে দেখে তো সেই সাধু পারলে তখনি
নিয়ে নেয়। সে তাঁর মোহন্তের সাথে কথাও বলে। আমাকে বলে তোমার একটু দেরী আছে ,ওর এখনই সময় হয়ে
গিয়েছে !আমার তখনি খটকা লাগলো। বেশ কদিন যাওয়া আসা করতে লাগলাম। শীলার সেইসময় কৃষ্ণনগরে স্কুল
১৯৯৮ মোস্ট প্রবাবলী হবে । সেখান থেকে নেমে ,দক্ষিনেশ্বর !রাত ১০টায় বাড়ী।
সেই সময় একবার শীলা গুরুদেবকে পুরো বিষয়টা বললো। গুরুদেব সব শুনে আমাকে বললেন,"তুমিও গেলে ?" লক্ষ
করুন, "তুমিও" কথাটা। আমার ওপর গুরুদেবের এটি ভরসা ছিল ,সেইজন্যই বললেন "তুমিও?"গুরুদেব সব শুনে
বললেন ,"সন্ন্যাসী হবে ?প্রাইভেট আশ্রমে ফোন করবো ?"আমি তার উত্তরে বললাম ,"গৃহে থেকেই তো গৃহী
-সন্ন্যাসী হওয়া যায়।" গুরুদেবের মুখে এক অনাবিল আনন্দের হাসি ফুটে উঠলো। যে ,"যে যে" কাজ করবার
জন্য এই পৃথিবীতে এসেছে ,সে সেই সেই কাজই তো করবে। এটা তিনি বোঝালেন। আরও বললেন মাস্টারমশাই ,সাধু
নাগ মহাশয়দের কথা। আমি শুধু ভাবছি ,গুরুদেবের কি অনন্ত শক্তি !
আমি শ্যামপুকুর বাটির এক্সিকিউটিভ বডিতে ছিলাম ,১ ৯ ৯ ৫ মোস্ট প্রবাবলী হবে । তখন বেলুড় মঠএর আন্ডারে
যায় নি। সেইসময় শ্যামপুকুর বাটির বাড়ীর দ্বিতীয় পার্টটি রেজিস্ট্রেশন হবে। তখন কি জানি, উনিই হবেন আমার
গুরুদেব। তখন রক্ত গরম। গৌতমদা (মাস্টারমশায়ের প্রপৌত্র,তিনি আমাদের বাড়ী তে এসেছিলেন। মাকে তখনি
বলেছিলেন ,এই ছেলেটিকে নিয়ে নেবো,মা বলেছিলেন, পারলে নেবেন ! এখান থেকেই বোঝা যায় ,গুরুদেবের
কি অনন্ত শক্তির পরিমান !যাকে শ্রীরামকৃষ্ণদেব নিজে নিয়ে রেখেছেন ,তাকে আর নর্মদার সাধু কি নেবে !)
বললেন এইদিন রেজিস্ট্রেশন হবে ,চলে আসবি। শ্যামপুকুর বাটির সকলে আসলো। সবাই মিলে বেলুড় গেলাম। আমার
যিনি গুরুদেব হবেন ,তিনি বেলুড় মঠের হয়ে স্বাক্ষর করলেন ,ফটো ওঠানো হলো। তিনি তখন সবে সবে ভাইস
প্রেসিডেন্ট হয়েছেন। এইটা জীবনের একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।
শ্যামপুকুর বাটিতে যাতায়াত করার সময়ে আমি পত্রাবলী প্রভৃতি বিভিন্ন বই পড়ি। স্বামী শিষ্য সংবাদ পড়ার
সময়ে, সুদীপ্তদা বলেন "দীক্ষা হয়নি ,এসব বই পরে লাভ নেই ,দীক্ষাটা নিয়ে নাও ,ইন্দ্রনীল। " আমি বললাম
,"রোজ রামকৃষ্ণ নাম জপি ,আমার দীক্ষা হয়ে গেছে। সুদীপ্তদা বললেন গুরুকরণ হয়নি ,দীক্ষা হয়ে গেছে !"
গুরুদেব যে সাথে ছিলেন !আমার দীক্ষা নেয়ার ইচ্ছা ছিল, শ্রীমৎ স্বামী ভুতেসানন্দের কাছ থেকে। যতবার গেছি
,ততবার তাকিয়েছেন গভীরভাবে। কিন্তু তিনি যে চলে যাবেন ইহজগত থেকে। গুরুসেবা, যে আমাকে দিয়ে করাবেন,
গুরুদেব। এরপরে শ্রীমৎ স্বামী ভুতেসানন্দেরই লেখা মন্ত্র দীক্ষা বইটি ,আমার সামনে এলো। আমি বুজলাম গুরু
বিনা পথ নেই।সেই যোগোদ্যানে আসা ও গুরুদেবের, গুরুরূপে দর্শন ।
কোনো তরুণ যোগোদ্যানে আসলেই আমি যদি ওই সময়ে উপস্থিত থাকতাম বলতেন ,ঘুরিয়ে দেখাও সব ,বোলো
এখানকার কথা। আমি যখন বালাসোরে কম্পিউটার পড়াতে যেতাম ,বলতেন এখানকার কথা বলবে। গুরুদেবের স্নেহ
কি ,তা বুঝতে আমার অনেক সময় লেগেছে । বাবা মার অপত্য স্নেহ নয় ,এই স্নেহ যে কি ,তা আর বোঝাই কেমন
করে ?পরে এখন আমি বুঝতে পারি ,যে শ্রী রামকৃষ্ণদেবকে আপনার করে নেয়ার শিক্ষাই শ্রী গুরুদেব দিয়েছিলেন ।
সন্ধেবেলাতে বসে আছেন ,প্রণামও হয়ে গিয়েছে সকলের। উনি বসে আছেন ,যদি কোনো ভক্ত আসেন।ভক্তরাও বসে আছেন।
ভক্তরা বলছেন আপনাকে দেখতে ভালো লাগে ,তাই আসি। শ্রী গুরুদেব বলছেন "কাজ নেই তাই আসো । এখানে বসে
থেকে তো কোনো লাভ নেই ,মন্দিরে শ্রী রামকৃষ্ণদেবের সামনে বসে ,জপ করো। " উনি এটাই বোঝাতে
চাইলেন ,"এই সময়", চিরদিন থাকবে না। কিন্তু তিনি হৃদয়ে প্রতিষ্ঠা যাঁকে করেছেন, তিনি তো থাকবেন।
বিকালে যোগোদ্যানে হাটঁতে হাটঁতে গুরুদেব কত শ্লোকে বলতেন ,সেগুলি শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ ব্যাখ্যা করে
দিতেন আমায়।কি প্রাণবন্ত ,উজ্জ্বল কথা।
মদীয় শ্রী গুরুদেবের একবার পূজার আয়োজন করা হয়েছে যোগোদ্যান মঠ থেকে। সেখানেও আমি গুরুদেবের একদম
পাশে,ভলানটিয়ারি করছি। খুবই গরম। গুরুদেবের প্রণাম হচ্ছে। গুরুদেবের দুই পাশে দুটি স্ট্যান্ড ফ্যান
ঘুরছে। আমি বরাবরই অতিরিক্ত ঘামি। একটি ফ্যান ,উনি ইশারা করলেন ,আমার দিকে ঘুরিয়ে নিতে। ওনার ইশারা।
ভীষণ বড়ো কথা। আমি না পারতেও ঘুরালাম।উনি জপ করছেন চোখ বুজেঁ।ভীড়ের মধ্যে একটি ব্যাক্তি ,আমার
দিকের ফ্যানটি ,গুরুদেবের দিকে ঘুরিয়ে দিতে বললেন। আমি সেই কাজ যেই করতে গেলাম ,অমনি গুরুদেব চোখ
খুলে রিতিমতোন ধমকের ইশারাতে ফ্যানটি এই লেখকের দিকেই ঘুরিয়ে দিতে বললেন। আমি হতবাক !কি করে
গুরুদেব বুঝলেন যে ফ্যানটি ওনার দিকেই ঘোরাতে যাচ্ছি !
গুরুদেব ছিলেন রসিক। সেইসময়ে(২ ০ ০ ০ সালের এর আগে ) আমি কম্পিউটারের ট্রেনিং স্কুল চালাচ্ছি। আমি প্রায়
বিকালেই যেতাম যোগোদ্যানে। তিনি আমাকে দেখলেই বলতেন "আজ সিএল না পিএল । আমি সিএল, মানে
বুঝেছিলাম ক্যাজুয়াল লিভ কিন্তু পিএল কি জিনিস তা বুঝতে পারি নি। পরে বুঝেছি ,"পার্মানেন্ট লিভ" এর
শর্ট ফর্ম করে বলছেন। অর্থাৎ উনি আমার পার্মানেন্ট লিভই চান ,পার্টনারশিপের বিসনেস থেকে। পরে যখন ২ ০ ০
০ সাল থেকে নিজের বাড়ীতেই কম্পিউটার ট্রেনিঙ সেন্টার খুললাম,তখন এটি প্রত্যয় হলো। ২ ০ ০ ০ সাল থেকে
কাজের খুবই চাপ বেড়ে গেলো। আর যোগোদ্যানে যেতে পারতাম না ,উপরন্তু পড়াশোনার পুরোদস্তুর চাপ।
তিনি শীলাকে জিজ্ঞাসা করতেন আমি আসি নি কেন ?শীলা বলতো উনি অষ্টাবক্র গীতা পড়েন। গুরুদেব বলতেন "আর
কত পড়বে ?" এখন বুঝতে পারি উনি জানতেন পূর্ব জীবনের সব কথা ,উনি জানতেন এসবই আমার পড়া, তাই
উনি বলতেন অন্যভাবে ;শ্রী গুরুসেবা করতে। গুরুদেব শ্রী অমিয় মহারাজের কাছেও কম্পিউটার শুনে পাঠিয়েছিলেন,
যদি তাঁর কোনো সেবা হয়।এইভাবে গুরুসেবা নিতেন গুরুদেব। শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজজী কম্পিউটারের অনেক সেবা
গ্রহণ করেছেন। রাত্রিবেলা কাজ করতে করতে দেরী হয়ে গিয়েছে ,আমি তখন যোগোদ্যানে থেকে গেছি ,শ্রী সপ্তর্ষি
মহারাজ মশারীর দড়ি টাঙিয়ে দিয়েছেন ,একথা কি কোনোদিন ভুলতে পারবো ?পরে বুঝেছি এই কাজ শ্রী
গুরুদেবেরই। তিনি নিজে না হয়ে ,শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ,শ্রী অরবিন্দ মহারাজ,শ্রী অমিয় মহারাজ ,শ্রী পূর্ণানন্দ
মহারাজ, শ্রী গর্গানন্দ মহারাজ,শ্রী নাগ মহারাজ প্রভৃতি মহারাজের মধ্যে দিয়ে আমাকে গুরুসেবা করিয়ে
নিয়েছেন।
একবার সন্ধ্যাবেলাতে প্রণাম হয়ে যাবার পর শ্রী গুরুদেব বললেন ছোট ঘরে আসতে।ছোট ঘরে বসে কারোর কোনো
পার্সোনাল কথা শুনতেন। আমার কোনোদিনই যাবার ইচ্ছা হয় নি ,সব উত্তর হৃদয় থেকেই পেয়ে যেতাম,যাঁকে
তিনি প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছেন। তিনি বললেন "ব্যবসা বাড়ীও না ।" আমার একথাটি শুনে পা থর থর করে কাঁপতে
লাগলো। কারণ আমি সেইসময় ব্যবসা বাড়ানোর জন্যই ভাবছিলাম। জিজ্ঞাসা করলাম "বাড়াবো না ?" উনি
কঠোরভাবে বললেন "না ,ব্যবসা বাড়াবে না ,কোয়ালিটি বাড়াও ,সবাই তোমাকেই চায় "। আমি এই ব্যবসা
বারবার কথা কাউকেই বলি নি। এরপর পুংখানুপুঙ্খ বাড়ীর খবর নিলেন ,কে কে আছেন ,সব জিজ্ঞাসা করলেন। এটিও
জিজ্ঞাসা করলেন,যে ছেলেমেয়ে আছে কি না ?আমি বললাম নিজেদের ইচ্ছাতেই নেই। তিনি শুনে বেশ খুশি হলেন।
তিনি তারপর শ্রী শ্রী ঠাকুরের জন্মবৃত্তান্ত পুংখানুপুঙ্খ বললেন। এরপর তিনি জিজ্ঞাসা করলেন আমার কোনো
দায়বদ্ধতা আছে কিনা ?আমি বললাম এম্পলয়ীরা আছে ,তাদের টাকা দিতে হয়। বললেন "ব্যবসা বাড়ালে, দায়বদ্ধতা
বাড়বে।" আমার একথা শুনে ব্যাবসা বাড়ানোর ইচ্ছা সম্পূর্ণ ত্যাগ করলাম। শ্রীগুরুদেববলেছিলেন, "তোমারতো
পয়সার তেমন প্রয়োজন নেই ।"গুরুদেব বললেন "শ্রী শ্রী ঠাকুরকে ডাক। সবই তোমার জানা। এইখানে আসবে। সব মনে
পরে যাবে।"
গুরুদেবের যখন বাইপাস সার্জারী হবে ,তখন ভক্তরা আকুল। উনি কিন্তু বললেন "অনেক কাজ বাকী আছে ,সেইজন্যয়ী
হবে। চিকিৎসক না হয়েও যে অনন্ত প্রজ্ঞা তার ছিল ,এই কথা তার দৃষ্টান্ত। একবার আমার কপালে ডানদিক করে
একটা দাগ হয়েছিল। তিনি বললেন ,"মাঝখানে হলো না ! তাহলে রাজযোগ হতো !" মজা করেই বললেন। তারপরে
বললেন পাশের ছোট ঘরে আসতে। ।
পাশের ছোট ঘরে গেলে উনি বললেন "ঐজায়গাতে বোরোলীন লাগাতে। বাবাতো ডাক্তার ,দাগ টা উধাও হয়ে যাবে।
বাবাকে পরে দেখাবে ,অবাক হয়ে যাবে। "আমি বোরোলীন লাগাতাম কথামতোন। এইটা যে কত গভীরতম কথা ,
গভীরতম , আমি তখন বুঝতে পারি নি। এর অনেক পরে তিনি বেলুড় এ প্রেসিডেন্ট হয়ে গেছেন ও আরও পরে
রামকৃষ্ণলোকে গমন করেছেন। আমার পিতৃদেবও পরলোকে চলে গেছেন। ২ ০ ১ ৫ অবধি দাগটি মোটামুটি ছিল।
ওইটা যে আমার পূর্বকর্মের দাগ , সেটা বুঝতে আমার অনেক সময় লেগেছে। উনি কিন্তু বুঝতে পেরেছিলেন। ২ ০ ১
৫ এ আমার রিতীমতোন ব্রেন স্ট্রোক হলো। সবার কি চিন্তা !শীলা আমাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলো। আমি কিন্তু
Near Death Experience e দেখছি ,"হরিময় ভূমন্ডল"।আমি দেখছি, জগৎ সংসারের ,সবই হরি ,এ এক অপূর্ব
আনন্দ। অপূর্ব। সবকিছু ভুলে গেছি। দেখছি সবই হরি।ডাক্তারবাবু বললেন ,"উনি এক মিরাকেল। আমি তো ভাবলাম
ব্রেন অপারেশন করতে হবে। তারপরে দেখলাম, উনি আস্তে আস্তে ভালো মতনই সারা দিচ্ছেন "। গুরুদেবের অসীম
কৃপা লেখকের ওপরে। জীবনের প্রকৃত মানে কি ,তা স্ট্রোক এর পরেই লেখকের কাছে একেবারে জলের মতন স্বচ্ছ
হয়েছে । জীবন আর মৃত্যু টাকার এপিঠ আর ওপিঠ, এইটা ২ ০ ১ ৫ এর পরে ভালো করেই জেনেছি।আর কপালের
দাগটাও এক্কেবারে উধাও।জীবনের অনেক শিক্ষা ২ ০ ১ ৫ এর আগে বাকী ছিল। দাগটা সেটা যানান দিচ্ছিলো।
গুরুদেবের অসীম কৃপা।
সার্জারীর পরে একদিন এক গোলপার্কে গেছি। শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ আমাকে দেখে ,আনন্দ সহকারে আবার একবার
আমাকে পরিচয় করিয়ে দেবেন। উনি শুনলেনই না। হাত দিয়ে ইশারা করলেন ,যে ওনার সব মনে আছে। তিনি আমাকে
বললেন, সৎচিদানন্দ।সৎ চিৎ আনন্দ।
আমাকে অন্তত ৭ বার জিজ্ঞাসা করেছিলেন "তোমার নামের মানে কি ?"আমি বলেছিলাম "নীলকান্ত মনি "। উনি
শুনে বলেছিলেন "ডিমান্ড তো অনেক সাপ্লাই দিতে পারবে তো ?" আমি অস্ট্রোলোজি নিয়ে পড়া শুরুর করার পর
পড়েছিলাম, নামের মানে জানাটা(লেক্সিগ্রাম) ,কত জরুরী। উনি সেটি আগেই জিজ্ঞাসা করে নিয়ে ছিলেন।
তখন আমি এমএসসি করছি। রেজাল্ট যেদিন বেরোল আমি সপ্তর্ষি মহারাজকে বললাম মহারাজ এমএসসি কমপ্লিট হলো।
মহারাজ গুরুদেবকে নিজের মুখে বল্লেন ,ইন্দ্রনীলবাবু এমএসসি তে ৮০ পার্সেন্ট নম্বর পেয়ে পাশ করেছেন।
গুরুদেব ২০০৫ সালে প্রেসিডেন্ট হলেন ,শ্রীরামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন এর |এরপর তিনি বেলুড় চলে এলেন | তাঁর
কথায় "বাপের বাড়ি" | আমি সেইসময় অনেক দিন যাইনি | পড়ানো নিয়ে ভীষণ ব্যাস্ত | শীলাকে একদিন
বললেন "ওকে আসতে বোলো ,অনেক দিন দেখি না | ওকে দেখতে ইচ্ছা করছে |" শ্রীঅরবিন্দ মহারাজজী পরে
আমাকে বলেছেন, "আমি তো কোনোদিন তাঁকে এরকম ভাবে কাউকে ডাকতে শুনিনি " | গেছিলাম আমি | অনেকক্ষন
তাকিয়ে ছিলেন আমার দিকে |একেই বলে ,দৃষ্টি হয়ে ঢুকলেন ,আমার "আমির" মধ্যে। কৃপাদৃষ্টি।অরবিন্দ মহারাজ
একবার বেলুড়ের গঙ্গার সামনে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন ,কিসের মোহ আপনার ?সন্ন্যাসী হয়ে যান ,স্ত্রী ভুলে যান
,গুপ্ত কাশি চলে যান। গুরুদেব তখন শরীরে। প্রেসিডেন্ট রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন।গুরুদেবই যেন বলছেন !
আমি একবার মনে মনে জোর দিয়ে ভেবেছিলাম , গুরুদেব আসবেন আমার এই গৃহে। সেটা সম্ভব নয়। কিন্তু
গুরুদেবই এসেছিলেন অন্য শরীরে। শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ ,শ্রী অরবিন্দ মহারাজ ,শ্রী অভিজিৎ মহারাজ প্রভৃতি
সন্ন্যাসীরা এসেছিলেন। আমার গৃহ মন্দির হয়ে গেছে। ।
গুরুদেব দীক্ষার সময়ে ,গুরুপরম্পরায় পাওয়া শ্রী সারদা মায়ের চিতাভস্ম মাথায় ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন। সেই
চিতাভস্মের বাইরে আগমন ,আমরাই মনে হয় শেষ। তারপরে আর দেননি। কি আবেশ যে তিনদিন ছিল!
শীলাকে বহুবছর আগে বলেছিলাম, "আনন্দেরও পার আছে "।শীলা আবার সেকথা শুনে গুরুদেবকে বললো, "ইন্দ্রনীল
বলে "আনন্দেরও পার আছে"। সত্যিই কি আছে ? "গুরুদেব শুনে বললেন "একথা আর কে জানতে আসে? "
গুরুদেব শ্রী রামকৃষ্ণলোকে যাওয়ার আগে এক মাস সেবা প্রতিষ্টানে ছিলেন,সমাধিস্থ। আমার পিতৃদেবও
গুরুদেবের দর্শনও পেয়েছিলেন ,তার বৌমার মাধ্যমে। তিনি অনেক দেখে ,স্থির করেছিলেন ,তিনিও দীক্ষা
নেবেন। তারপরে তিনি জেনেছিলেন গুরুদেবের পূর্বাশ্রম ছিল বাংলাদেশের শ্রীহট্ট।আমার পিতৃদেবের তাই। তাই তিনি
ফর্মও ফীল আপ করেছিলেন। গুরুদেবের রামকৃষ্ণলোকে যাওয়ার সময় তিনি একটা কথাই বলেছিলেন "আমার আর দীক্ষা
নেয়া হলো না ।
10/03/2021, 12:37 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10218789181774887&id=1060787120&sfnsn=wiwspmo
10/03/2021, 13:57 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10219619699137302
11/03/2021, 10:15 - Indranil Ray: শ্রীগুরুদেবকে নিয়ে লিখতে বলেছেন শ্রী অরবিন্দ মহারাজ। তাহলে
চলে যেতে হয় সেই প্রথমে। দীক্ষারও আগে। ইন্টারভিউয়ের সময়ে। তখন দীক্ষার আগে ইন্টারভিউ হতো। সেই
ইন্টারভিউয়ে, পকেট থেকে একটি ১০ টাকার নোট বার করে জিজ্ঞাসা করলেন ,এতে কি লেখা আছে ?আমাদের সবার
দিকে চাইলেন। তারপর বললেন ,"সত্যমেব জয়তে"। অশোক স্তম্ভের নীচে লেখা আছে ।এইটি গুরুদেবের প্রধান শিক্ষা।
যখন আমাদের দীক্ষা হলো তার চারবছর আগে সব বই পরে ফেলেছিলাম। দীক্ষার ফর্মের পিছনে ৩০/৪০ টা বই
পড়েছি, তা লিখে দিয়েছিলাম। কথামৃত ,স্বামীজী ,মা ঠাকুরের জীবনী সহ অষ্টাবক্র গীতা ,ব্যাধ গীতা
,শ্রীমদ্ভগবদ গীতা ,যোগবশিষ্টসার,ভক্তমালিকা, স্বামী শিষ্য সংবাদ ,পত্রাবলী ,পতঞ্জল যোগসূত্র ,স্বামীজীর
জীবনাবলী,মায়ের পদপ্রান্তে ,প্রভৃতি ।আমার কোনো জিজ্ঞাসা ছিল না। মন্ত্র দীক্ষা (এখন কম্পালসরি পড়া ) পরেই
আমার মন পাল্টে গেলো। দীক্ষা এইবার নিতেই হবে। দীক্ষা না নিলে , শরীর শুদ্ধ হয় না।
একবারে মঠে এসেছে একটি ছেলে ,খুব হই চৈ হচ্ছে। ভীড় জমে গেছে। ওর মা বাবা চায় না ,ও মঠে আসুক।
ছেলেটি চায়। গুরুদেব গেলেন ,জোরে হাততালি দিলেন ,ছেলেটিকে বললেন,এখন বাড়ী যেতে ,পরে আলোচনা করা
যাবে। ভীড় আর জটলা কাটানোর উপায় ,গুরুদেবের ব্যাক্তিত্বের মধ্যেই ছিল।
আমি যখন প্রথম প্রথম যেতাম ,গুরুদেবের সাথে কথাই বলতাম না। শুধু প্রণাম করে দাঁড়িয়ে থাকতাম। আমার স্ত্রী
শীলা, কিন্তু প্রচুর কথা বলতো। আমি একদিন বাসে বসে প্রতিজ্ঞা করলাম ,"তোমার সাথে আমি কোনো কথা বলবো
না ,যদি তুমি আমার সাথে কথা না বোলো,যদি তুমি সত্যিই গুরুদেব হও ,তুমিই কথা বলবে। " গুরুদেব তো
সত্যিই গুরুদেব। এরপর যেদিন সকালে গেলাম ,গুরুদেব আমাকে বললেন, "প্রাসাদ পেয়ে যাবে । " আমার যে কি
আনন্দ হচ্ছিলো !
গুরুদেবের কাছ থেকেই শিখেছি ,ফুলহাতা জামা পরলে ,ফুলস্লীভটা গোটানো যাবে না। বোতাম বন্ধ করতে হবে।
আমাকে নিজ মুখে বলে দিয়েছেন এইটাই ! যখন ফুল পড়েছি ,হাফ করা চলবে না। এইটা জীবনের একটি বড়ো
শিক্ষা। অর্থাৎ "ফুল" যখন লাগবে, তখন তাকে "হাফ" হিসাবে ব্যাবহার করা যাবে না।
গুরুদেব দাড়ি পছন্দ করতেন না। গুরুদেবের সাথে প্রথম দিকে,আমার বড়ো বড়ো দাড়ি ছিল। একদিন
সন্ধ্যাবেলা গেছি ,প্রণাম করতে, দাড়ি কেটে ,ফ্রেশ হয়ে। গুরুদেব যে কি অপূর্ব হাসলেন। বললেন, মানুষটা যেন
বদলে গেছে। তারপর থেকে আমি, সবসময় ক্লিনশেভড।
একদিন একটি ছেলেকে নিয়ে গেছি ,বলেছি, এ আমার প্রতিষ্ঠানে সফ্টওয়ারের কাজ করে। সে দীক্ষা নেবে। গুরুদেব
জিজ্ঞাসা করলেন আমাকে, সফ্টওয়ার কাকে বলে ? আমি বললাম ,মন। কি খুশি তখন।
এই প্রসঙ্গে ছেলেটি সম্পর্কে বলি। ছেলেটি সফটওয়্যার প্রোগ্রামে অত্যন্ত দক্ষ। কিন্তু নেশার দ্রব্যের প্রতি আকর্ষণ। ওর
মা একদিন এই নিয়ে আমাকে ফোন করেছিলেন। আমি যাতে কিছু করি। সেই ছেলেটিকে সফটওয়্যার এর কাজ দিই।
ওকে গুরুদেব যে গল্পটি বলেছেন, "তাল ভঙ্গ না হ যায় " [একটি রাজসভায় একটানা এক নর্তক নর্তকী নাচছিল।
নাচের শেষের দিকে রাজা খুশী হয়ে একটা মুক্তোর হার নটীর গলায় পরিয়ে দিলেন। তখন নট বলছে নটীকে "থোৱা
সা ওয়াক্ত বাকী হায় ,তাল ভঙ্গ না হ যায়। ]। আমি দেখলাম, এতো প্রতিভাবান ছেলে,ওকে এই গল্পটা বলি। তাহলে
জীবনের "আসল নেশা" পাবে। ও শুনেই বলে, "কে বলেছে এই গল্পটি ?"আমি বলি "গুরুদেব"।বলে, "আমি দেখবো
"। এই হচ্ছে শ্রী গুরুদেবের মহিমা।
আর একদিন, আর একটি ছেলেকে নিয়ে গেছি তখন ,সে আমার প্রতিষ্ঠানে,আমার কাছেই হার্ডওয়্যার শিখেছিল।
গুরুদেবকে বললাম এই ছেলেটি, আমার হার্ডওয়ারের স্টুডেন্ট । দীক্ষা নেবে। গুরুদেব জিজ্ঞাসা করলেন আমাকে ,
"হার্ডওয়ার কাকে বলে ? " আমি বললাম ,শরীর । অপূর্ব আনন্দে মুখটি ভরে উঠলো।
একদিন বেলুড় মঠে অষ্টমী পূজার দিন গেছি। একটি ছেলে এসেছে, মঠে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা নিয়ে। গুরুদেবের
কাছে ,আবেদন করছে। আমিও গেছি। ডাকলেন আমাকে। বললেন "ছেলেটিকে কিছু "শিক্ষা" দাও। " ছেলেটি আমার
জামা প্যান্ট দেখে ঘাবড়ে গেলো। ভেবেছিলো , একজন সন্ন্যাসই হবেন ,তাকে "শিক্ষা" সন্ন্যাসই দিতে পারবেন
!সে এককথাই ,গুরুদেবের কাছে বলে গেলো। আমাকে সেইরকম পাত্তা দিলো না। গুরুদেব ধমকের টোন এ বললেন
"যাও ওর সাথে(আমার) কথা বোলো। ও কি কন্সেন্ট্রেশন করে না ?" কন্সেন্ট্রেশনই ছিল ,গুরুদেবের মূল কথা।
গুরুদেব ছিলেন কন্সেন্ট্রেশনের প্রতিমূর্তি।
গুরুদেবকে কেউ যদি জিজ্ঞাসা করতেন, "কেমন আছেন আপনি ?গুরুদেব বলতেন "তোমার কি রকম লাগছে ?"এ আমার
নিজের কানে অসংখ্যবার শোনা। একদিন গুরুদেব সন্ধ্যাবেলাতে প্রণামের সময় এই প্রসঙ্গে বললেন ,তিনি যখন সেবা
প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন ,দেখতেন কত মানুষের উদ্বিগ্ন মুখ। বলতেন সেটা দেখে , কখনো নিজেরটা ভাবেনিই নি।
আমি বুজতে পারলাম ,শ্রী রামকৃষ্ণ সবার মধ্যে রয়েছেন। আমি ভালো আর একজন খারাপ তা নয়। সবাই, সবার মতন
আছে। "সর্প হয়ে দংশন করি, ওঝা হয়ে ঝাড়ি"।
নিজের কানে শুনেছি ,পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোনোর আগে ওনাকে যদি কেউ বলতো, "আশীর্বাদ করুন মহারাজ
,রেজাল্ট বেরোবে।" উনি জিজ্ঞাসা করতেন, "কেমন দিয়েছো পরীক্ষা ?" বলতেন যেমন দিয়েছো ,তেমনি হবে "
বলে আশীর্বাদ করতেন। অর্থাৎ কর্ম অনুসারে ফল লাভ হবে।তখন আমি এমএসসি করছি। রেজাল্ট যেদিন বেরোল আমি
শ্রীসপ্তর্ষি মহারাজকে বললাম মহারাজ এমএসসি কমপ্লিট হলো। মহারাজ গুরুদেবকে নিজের মুখে বল্লেন
,"ইন্দ্রনীলবাবু এমএসসি তে পাশ করেছেন। "
কেউ কেউ অতি ভক্তজনেরা একবার প্রণাম করেছেন ,মহারাজ অন্যত্র যাবার আগে,আবার প্রণাম করতে গেলে বলতেন "তাহলে
কিন্তু আগেরটা মাইনাস হয়ে যাবে ।" অর্থাৎ (আমার নিজের ধারণা অনুসারে) ভাত নিৰ্দিষ্ট ,নিৰ্দিষ্ট দিনের
জন্য। কত সহজ ভাবে সবকিছু বলে দিতেন !
আমি 1998.সালে একা কোয়ালপাড়া গিয়েছিলাম। জগদম্বা মন্দিরে ছিলাম টানা ৫ দিন। গুরুদেব ও সেইসময়
কোয়ালপাড়া গিয়েছিলেন। আমি জানতাম না। আমি জপ করছি ,সেইসময় গুরুদেবও পাশে দাঁড়িয়ে প্রণাম
করছিলেন। এখন বুজতে পারি ,শ্রী রামকৃষ্ণদেবের উপরে কেউই নেই। স্বয়ং গুরুদেব এটি বোঝাবার জন্যই আমার
পাশে প্রণাম করছেন ,কিন্তু আমি টেরও পাইনি। গুরুদেবই শ্রীরামকৃষ্ণ ,শ্রী রামকৃষ্ণই গুরুদেব। আমরা ভাবি কেউ
দেখছে না ,"এই অন্যায় কাজটা" করি। আসলে গুরুদেব মস্তকে রয়েছেন ,তিনি দেখছেন সবই।
সেই কোয়ালপাড়াতেই আলাপ হয় একটি ছেলের সাথে। সেই ছেলেটি, নর্মদা থেকে একজন সাধু এসে দক্ষিনেশ্বরে বাস
করছিলেন,তাঁর কাছে নিয়ে গিয়েছিলো। আমার তখন সন্ন্যাসী হবার ইচ্ছা। বেলুড় মঠে তো হবেনা। আমি ও এই
ছেলেটিই একত্রে সন্ন্যাসী হবো। আমি ও শীলা দুজনেই গিয়েছিলাম। শীলাকে দেখে তো সেই সাধু পারলে তখনি
নিয়ে নেয়। সে তাঁর মোহন্তের সাথে কথাও বলে। আমাকে বলে তোমার একটু দেরী আছে ,ওর এখনই সময় হয়ে
গিয়েছে !আমার তখনি খটকা লাগলো। বেশ কদিন যাওয়া আসা করতে লাগলাম। শীলার সেইসময় কৃষ্ণনগরে স্কুল
১৯৯৮ মোস্ট প্রবাবলী হবে । সেখান থেকে নেমে ,দক্ষিনেশ্বর !রাত ১০টায় বাড়ী।
সেই সময় একবার শীলা গুরুদেবকে পুরো বিষয়টা বললো। গুরুদেব সব শুনে আমাকে বললেন,"তুমিও গেলে ?" লক্ষ
করুন, "তুমিও" কথাটা। আমার ওপর গুরুদেবের এটি ভরসা ছিল ,সেইজন্যই বললেন "তুমিও?"গুরুদেব সব শুনে
বললেন ,"সন্ন্যাসী হবে ?প্রাইভেট আশ্রমে ফোন করবো ?"আমি তার উত্তরে বললাম ,"গৃহে থেকেই তো গৃহী
-সন্ন্যাসী হওয়া যায়।" গুরুদেবের মুখে এক অনাবিল আনন্দের হাসি ফুটে উঠলো। যে ,"যে যে" কাজ করবার
জন্য এই পৃথিবীতে এসেছে ,সে সেই সেই কাজই তো করবে। এটা তিনি বোঝালেন। আরও বললেন মাস্টারমশাই ,সাধু
নাগ মহাশয়দের কথা। আমি শুধু ভাবছি ,গুরুদেবের কি অনন্ত শক্তি !
আমি শ্যামপুকুর বাটির এক্সিকিউটিভ বডিতে ছিলাম ,১ ৯ ৯ ৫ মোস্ট প্রবাবলী হবে । তখন বেলুড় মঠএর আন্ডারে
যায় নি। সেইসময় শ্যামপুকুর বাটির বাড়ীর দ্বিতীয় পার্টটি রেজিস্ট্রেশন হবে। তখন কি জানি, উনিই হবেন আমার
গুরুদেব। তখন রক্ত গরম। গৌতমদা (মাস্টারমশায়ের প্রপৌত্র,তিনি আমাদের বাড়ী তে এসেছিলেন। মাকে তখনি
বলেছিলেন ,এই ছেলেটিকে নিয়ে নেবো,মা বলেছিলেন, পারলে নেবেন ! এখান থেকেই বোঝা যায় ,গুরুদেবের
কি অনন্ত শক্তির পরিমান !যাকে শ্রীরামকৃষ্ণদেব নিজে নিয়ে রেখেছেন ,তাকে আর নর্মদার সাধু কি নেবে !)
বললেন এইদিন রেজিস্ট্রেশন হবে ,চলে আসবি। শ্যামপুকুর বাটির সকলে আসলো। সবাই মিলে বেলুড় গেলাম। আমার
যিনি গুরুদেব হবেন ,তিনি বেলুড় মঠের হয়ে স্বাক্ষর করলেন ,ফটো ওঠানো হলো। তিনি তখন সবে সবে ভাইস
প্রেসিডেন্ট হয়েছেন। এইটা জীবনের একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।
শ্যামপুকুর বাটিতে যাতায়াত করার সময়ে আমি পত্রাবলী প্রভৃতি বিভিন্ন বই পড়ি। স্বামী শিষ্য সংবাদ পড়ার
সময়ে, সুদীপ্তদা বলেন "দীক্ষা হয়নি ,এসব বই পরে লাভ নেই ,দীক্ষাটা নিয়ে নাও ,ইন্দ্রনীল। " আমি বললাম
,"রোজ রামকৃষ্ণ নাম জপি ,আমার দীক্ষা হয়ে গেছে। সুদীপ্তদা বললেন গুরুকরণ হয়নি ,দীক্ষা হয়ে গেছে !"
গুরুদেব যে সাথে ছিলেন !আমার দীক্ষা নেয়ার ইচ্ছা ছিল, শ্রীমৎ স্বামী ভুতেসানন্দের কাছ থেকে। যতবার গেছি
,ততবার তাকিয়েছেন গভীরভাবে। কিন্তু তিনি যে চলে যাবেন ইহজগত থেকে। গুরুসেবা, যে আমাকে দিয়ে করাবেন,
গুরুদেব। এরপরে শ্রীমৎ স্বামী ভুতেসানন্দেরই লেখা মন্ত্র দীক্ষা বইটি ,আমার সামনে এলো। আমি বুজলাম গুরু
বিনা পথ নেই।সেই যোগোদ্যানে আসা ও গুরুদেবের, গুরুরূপে দর্শন ।
কোনো তরুণ যোগোদ্যানে আসলেই আমি যদি ওই সময়ে উপস্থিত থাকতাম বলতেন ,ঘুরিয়ে দেখাও সব ,বোলো
এখানকার কথা। আমি যখন বালাসোরে কম্পিউটার পড়াতে যেতাম ,বলতেন এখানকার কথা বলবে। গুরুদেবের স্নেহ
কি ,তা বুঝতে আমার অনেক সময় লেগেছে । বাবা মার অপত্য স্নেহ নয় ,এই স্নেহ যে কি ,তা আর বোঝাই কেমন
করে ?পরে এখন আমি বুঝতে পারি ,যে শ্রী রামকৃষ্ণদেবকে আপনার করে নেয়ার শিক্ষাই শ্রী গুরুদেব দিয়েছিলেন ।
সন্ধেবেলাতে বসে আছেন ,প্রণামও হয়ে গিয়েছে সকলের। উনি বসে আছেন ,যদি কোনো ভক্ত আসেন।ভক্তরাও বসে আছেন।
ভক্তরা বলছেন আপনাকে দেখতে ভালো লাগে ,তাই আসি। শ্রী গুরুদেব বলছেন "কাজ নেই তাই আসো । এখানে বসে
থেকে তো কোনো লাভ নেই ,মন্দিরে শ্রী রামকৃষ্ণদেবের সামনে বসে ,জপ করো। " উনি এটাই বোঝাতে
চাইলেন ,"এই সময়", চিরদিন থাকবে না। কিন্তু তিনি হৃদয়ে প্রতিষ্ঠা যাঁকে করেছেন, তিনি তো থাকবেন।
বিকালে যোগোদ্যানে হাটঁতে হাটঁতে গুরুদেব কত শ্লোকে বলতেন ,সেগুলি শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ ব্যাখ্যা করে
দিতেন আমায়।কি প্রাণবন্ত ,উজ্জ্বল কথা।
মদীয় শ্রী গুরুদেবের একবার পূজার আয়োজন করা হয়েছে যোগোদ্যান মঠ থেকে। সেখানেও আমি গুরুদেবের একদম
পাশে,ভলানটিয়ারি করছি। খুবই গরম। গুরুদেবের প্রণাম হচ্ছে। গুরুদেবের দুই পাশে দুটি স্ট্যান্ড ফ্যান
ঘুরছে। আমি বরাবরই অতিরিক্ত ঘামি। একটি ফ্যান ,উনি ইশারা করলেন ,আমার দিকে ঘুরিয়ে নিতে। ওনার ইশারা।
ভীষণ বড়ো কথা। আমি না পারতেও ঘুরালাম।উনি জপ করছেন চোখ বুঁজে।ভীড়ের মধ্যে একটি ব্যাক্তি ,আমার
দিকের ফ্যানটি ,গুরুদেবের দিকে ঘুরিয়ে দিতে বললেন। আমি সেই কাজ, যেই করতে গেলাম ,অমনি গুরুদেব চোখ
খুলে রিতিমতোন ধমকের ইশারাতে ফ্যানটি এই লেখকের দিকেই ঘুরিয়ে দিতে বললেন। আমি হতবাক !কি করে
গুরুদেব বুঝলেন যে ফ্যানটি ওনার দিকেই ঘোরাতে যাচ্ছি !
গুরুদেব ছিলেন রসিক। সেইসময়ে(২ ০ ০ ০ সালের এর আগে ) আমি কম্পিউটারের ট্রেনিং স্কুল চালাচ্ছি। আমি প্রায়
বিকালেই যেতাম যোগোদ্যানে। তিনি আমাকে দেখলেই বলতেন "আজ সিএল না পিএল । আমি সিএল, মানে
বুঝেছিলাম ক্যাজুয়াল লিভ কিন্তু পিএল কি জিনিস তা বুঝতে পারি নি। পরে বুঝেছি ,"পার্মানেন্ট লিভ" এর
শর্ট ফর্ম করে বলছেন। অর্থাৎ উনি আমার পার্মানেন্ট লিভই চান ,পার্টনারশিপের বিসনেস থেকে। পরে যখন ২ ০ ০
০ সাল থেকে নিজের বাড়ীতেই কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার খুললাম,তখন এটি প্রত্যয় হলো। ২ ০ ০ ০ সাল থেকে
কাজের খুবই চাপ বেড়ে গেলো। আর যোগোদ্যানে যেতে পারতাম না ,উপরন্তু পড়াশোনার পুরোদস্তুর চাপ।
তিনি শীলাকে জিজ্ঞাসা করতেন আমি আসি নি কেন ?শীলা বলতো উনি অষ্টাবক্র গীতা পড়েন। গুরুদেব বলতেন, "আর
কত পড়বে ?" এখন বুঝতে পারি উনি জানতেন পূর্ব জীবনের সব কথা ,উনি জানতেন এসবই আমার পড়া, তাই
উনি বলতেন অন্যভাবে ;শ্রী গুরুসেবা করতে। গুরুদেব শ্রী অমিয় মহারাজের কাছেও, কম্পিউটার শুনে
পাঠিয়েছিলেন, যদি তাঁর কোনো সেবা হয়।এইভাবে গুরুসেবা নিতেন গুরুদেব। শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজজী
কম্পিউটারের অনেক সেবা গ্রহণ করেছেন। রাত্রিবেলা কাজ করতে করতে দেরী হয়ে গিয়েছে ,আমি তখন যোগোদ্যানে
থেকে গেছি ,শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ মশারীর দড়ি টাঙিয়ে দিয়েছেন ,একথা কি কোনোদিন ভুলতে পারবো ?পরে
বুঝেছি এই কাজ শ্রী গুরুদেবেরই। তিনি নিজে না হয়ে ,শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ,শ্রী অরবিন্দ মহারাজ,শ্রী অমিয়
মহারাজ ,শ্রী পূর্ণানন্দ মহারাজ, শ্রী গর্গানন্দ মহারাজ,শ্রী নাগ মহারাজ প্রভৃতি মহারাজের মধ্যে দিয়ে আমাকে
গুরুসেবা করিয়ে নিয়েছেন।
একবার সন্ধ্যাবেলাতে প্রণাম হয়ে যাবার পর শ্রী গুরুদেব বললেন ছোট ঘরে আসতে।ছোট ঘরে বসে কারোর কোনো
পার্সোনাল কথা শুনতেন। আমার কোনোদিনই যাবার ইচ্ছা হয় নি ,সব উত্তর হৃদয় থেকেই পেয়ে যেতাম,যাঁকে
তিনি প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছেন। তিনি বললেন "ব্যবসা বাড়ীও না ।" আমার একথাটি শুনে পা থর থর করে কাঁপতে
লাগলো। কারণ আমি সেইসময় ব্যবসা বাড়ানোর জন্যই ভাবছিলাম। জিজ্ঞাসা করলাম, "বাড়াবো না ?" উনি
কঠোরভাবে বললেন "না ,ব্যবসা বাড়াবে না ,কোয়ালিটি বাড়াও ,সবাই তোমাকেই চায় "। আমি এই ব্যবসা
বারবার কথা কাউকেই বলি নি। এরপর পুংখানুপুঙ্খ বাড়ীর খবর নিলেন ,কে কে আছেন ,সব জিজ্ঞাসা করলেন। এটিও
জিজ্ঞাসা করলেন,যে ছেলেমেয়ে আছে কি না ?আমি বললাম নিজেদের ইচ্ছাতেই নেই। তিনি শুনে বেশ খুশি হলেন।
তিনি তারপর শ্রী শ্রী ঠাকুরের জন্মবৃত্তান্ত পুংখানুপুঙ্খ বললেন। এরপর তিনি জিজ্ঞাসা করলেন আমার কোনো
দায়বদ্ধতা আছে কিনা ?আমি বললাম এম্পলয়ীরা আছে ,তাদের টাকা দিতে হয়। বললেন "ব্যবসা বাড়ালে, দায়বদ্ধতা
বাড়বে।" আমি একথা শুনে ব্যাবসা বাড়ানোর ইচ্ছা সম্পূর্ণ ত্যাগ করলাম।
শ্রীগুরুদেববলেছিলেন, "তোমারতো পয়সার তেমন প্রয়োজন নেই ।"গুরুদেব বললেন "শ্রী শ্রী ঠাকুরকে ডাক। সবই
তোমার জানা। এইখানে আসবে। সব মনে পরে যাবে।"
শ্রী গুরুদেব আরো বললেন স্পর্শমণি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সেই স্পর্শমণির গল্প "যে ধনে হইয়া ধনী মণিরে মান না
মণি তাহারি খানিক মাগি আমি নতশিরে।" গল্পটি গুরুদেব নিজের মুখে আমায় সেইদিন বললেন। সনাতন নামে একজন
সাধু নদীতীরে ধ্যানমগ্ন ছিলেন। সেখানে জীবন নামের একজন ব্রাহ্মণ গিয়ে তাকে বললেন, তার কাছে অর্থাৎ সাধুর
কাছে একটি পরশমণি আছে মর্মে ব্রাহ্মণ স্বপ্নে জানতে পেরেছেন। ওটা পেলে তার দারিদ্র্য দূর হবে।
সাধু দ্বিধাহীনভাবে সায় দিলেন এবং বালিতে পুঁতে রাখা পরশমণিটার জায়গাটা দেখিয়ে দিলেন। ব্রাহ্মণ গিয়ে
মাটি খুঁড়ে পরশমণিটা পেলেন এবং পরীক্ষা করে দেখলেন ওটা আসলেই পরশমণি। তিনি বিস্ময়ে বসে পড়লেন, কী
যেন ভাবলেন এবং কিছুক্ষণ পর ঋষির পায়ে লুটে পড়ে ‘যে ধনে হইয়া ধনী, মণিরে মান না মণি, তাহারই খানিক
আমি মাগি নতশিরে’ বলে পরশমণিটি নদীতে ছুড়ে ফেললেন।
কি উপদেশ, শ্রী গুরুর প্রতি তাঁর শিষ্যের। আমাকে ঐদিন যখন উপদেশ দিচ্ছেন ,তখন শ্রী অরবিন্দ মহারাজ কিছু
কাজের কথা বলতে আসেন। তিনি হাত দিয়ে ইশারা করেন তিনি ব্যস্ত আছেন। একেই বলে গুরু কৃপা।
গুরুদেবের যখন বাইপাস সার্জারী হবে ,তখন ভক্তরা আকুল। উনি কিন্তু বললেন "অনেক কাজ বাকী আছে ,সেইজন্যয়ী
হবে। চিকিৎসক না হয়েও যে অনন্ত প্রজ্ঞা তার ছিল ,এই কথা তার দৃষ্টান্ত। একবার আমার কপালে ডানদিক করে
একটা দাগ হয়েছিল। তিনি বললেন ,"মাঝখানে হলো না ! তাহলে রাজযোগ হতো !" মজা করেই বললেন। তারপরে
বললেন পাশের ছোট ঘরে আসতে। ।পাশের ছোট ঘরে গেলে উনি বললেন "ঐজায়গাতে বোরোলীন লাগাতে। বাবাতো
ডাক্তার ,দাগ টা উধাও হয়ে যাবে। বাবাকে পরে দেখাবে ,অবাক হয়ে যাবে। "আমি বোরোলীন লাগাতাম
কথামতোন। এইটা যে কত গভীরতম কথা , গভীরতম , আমি তখন বুঝতে পারি নি। এর অনেক পরে তিনি বেলুড় এ
প্রেসিডেন্ট হয়ে গেছেন ও আরও পরে রামকৃষ্ণলোকে গমন করেছেন। আমার পিতৃদেবও পরলোকে চলে গেছেন। ২ ০ ১
৫ অবধি দাগটি মোটামুটি ছিল। ওইটা যে আমার পূর্বকর্মের দাগ , সেটা বুঝতে আমার অনেক সময় লেগেছে। উনি
কিন্তু বুঝতে পেরেছিলেন। ২ ০ ১ ৫ এ আমার রিতিমতোন ব্রেন স্ট্রোক হলো। সবার কি চিন্তা !শীলা আমাকে
হাসপাতালে নিয়ে গেলো। আমি কিন্তু Near Death Experience এ দেখছি ,"হরিময় ভূমন্ডল"।আমি দেখছি,
জগৎ সংসারের ,সবই হরি ,এ এক অপূর্ব আনন্দ। অপূর্ব। সবকিছু ভুলে গেছি। দেখছি সবই হরি।ডাক্তারবাবু বললেন
,"উনি এক মিরাকেল। আমি তো ভাবলাম ব্রেন অপারেশন করতে হবে। তারপরে দেখলাম, উনি আস্তে আস্তে ভালো মতনই
সারা দিচ্ছেন "। গুরুদেবের অসীম কৃপা লেখকের ওপরে। জীবনের প্রকৃত মানে কি ,তা স্ট্রোক এর পরেই লেখকের
কাছে একেবারে জলের মতন স্বচ্ছ হয়েছে । জীবন আর মৃত্যু টাকার এপিঠ আর ওপিঠ, এইটা ২ ০ ১ ৫ এর পরে
ভালো করেই জেনেছি।আর কপালের দাগটাও এক্কেবারে উধাও।জীবনের অনেক শিক্ষা ২ ০ ১ ৫ এর আগে বাকী ছিল।
দাগটা সেটা যানান দিচ্ছিলো। গুরুদেবের অসীম কৃপা।
সার্জারীর পরে একদিন এক গোলপার্কে গেছি। শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ আমাকে দেখে ,আনন্দ সহকারে আবার একবার
আমাকে পরিচয় করিয়ে দেবেন। উনি শুনলেনই না। হাত দিয়ে ইশারা করলেন ,যে ওনার সব মনে আছে। তিনি আমাকে
বললেন, সৎচিদানন্দ।সৎ চিৎ আনন্দ।
আমাকে অন্তত ৭ বার জিজ্ঞাসা করেছিলেন "তোমার নামের মানে কি ?"আমি বলেছিলাম "নীলকান্ত মনি "। উনি
শুনে বলেছিলেন "ডিমান্ড তো অনেক সাপ্লাই দিতে পারবে তো ?" আমি অস্ট্রোলোজি নিয়ে পড়া শুরুর করার পর
পড়েছিলাম, নামের মানে জানাটা(লেক্সিগ্রাম) ,কত জরুরী। উনি সেটি আগেই জিজ্ঞাসা করে নিয়ে ছিলেন।
তখন আমি এমএসসি করছি। রেজাল্ট যেদিন বেরোল আমি সপ্তর্ষি মহারাজকে বললাম মহারাজ এমএসসি কমপ্লিট হলো।
মহারাজ গুরুদেবকে নিজের মুখে বল্লেন , ইন্দ্রনীলবাবু এমএসসি তে ৮০ পার্সেন্ট নম্বর পেয়ে পাশ করেছেন।
গুরুদেব ২০০৫ সালে প্রেসিডেন্ট হলেন ,শ্রীরামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন এর |এরপর তিনি বেলুড় চলে এলেন | তাঁর
কথায় "বাপের বাড়ি" | আমি সেইসময় অনেক দিন যাইনি | পড়ানো নিয়ে ভীষণ ব্যাস্ত | শীলাকে একদিন
বললেন "ওকে আসতে বোলো ,অনেক দিন দেখি না | ওকে দেখতে ইচ্ছা করছে |" শ্রীঅরবিন্দ মহারাজজী পরে
আমাকে বলেছেন, "আমি তো কোনোদিন তাঁকে এরকম ভাবে কাউকে ডাকতে শুনিনি " | গেছিলাম আমি | অনেকক্ষন
তাকিয়ে ছিলেন আমার দিকে |একেই বলে ,দৃষ্টি হয়ে ঢুকলেন ,আমার "আমির" মধ্যে। কৃপাদৃষ্টি।অরবিন্দ মহারাজ
একবার বেলুড়ের গঙ্গার সামনে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন ,কিসের মোহ আপনার ?সন্ন্যাসী হয়ে যান ,স্ত্রী ভুলে যান
,গুপ্ত কাশি চলে যান। গুরুদেব তখন শরীরে। প্রেসিডেন্ট রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন।গুরুদেবই যেন বলছেন !
আমি একবার মনে মনে জোর দিয়ে ভেবেছিলাম , গুরুদেব আসবেন আমার এই গৃহে। সেটা সম্ভব নয়। কিন্তু
গুরুদেবই এসেছিলেন অন্য শরীরে। শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ ,শ্রী অরবিন্দ মহারাজ ,শ্রী অভিজিৎ মহারাজ প্রভৃতি
সন্ন্যাসীরা এসেছিলেন। আমার গৃহ মন্দির হয়ে গেছে। ।
গুরুদেব দীক্ষার সময়ে ,শ্রীগুরুপরম্পরায় পাওয়া শ্রী সারদা মায়ের চিতাভস্ম মাথায় ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন। সেই
চিতাভস্মের বাইরে আগমন ,আমরাই মনে হয় শেষ। তারপরে আর দেননি। কি আবেশ যে তিনদিন ছিল!
শীলাকে বহুবছর আগে বলেছিলাম, "আনন্দেরও পার আছে "।শীলা আবার সেকথা শুনে গুরুদেবকে বললো, "ইন্দ্রনীল
বলে, "আনন্দেরও পার আছে"। সত্যিই কি আছে ? "গুরুদেব শুনে বললেন "একথা আর কে জানতে আসে? "
গুরুদেব শ্রী রামকৃষ্ণলোকে যাওয়ার আগে এক মাস সেবা প্রতিষ্টানে ছিলেন,সমাধিস্থ। আমার পিতৃদেবও
গুরুদেবের দর্শনও পেয়েছিলেন ,তার বৌমার মাধ্যমে। তিনি অনেক দেখে ,স্থির করেছিলেন ,তিনিও দীক্ষা
নেবেন। তারপরে তিনি জেনেছিলেন গুরুদেবের পূর্বাশ্রম ছিল বাংলাদেশের শ্রীহট্ট।আমার পিতৃদেবের তাই। তাই তিনি
ফর্মও ফীল আপ করেছিলেন। গুরুদেবের রামকৃষ্ণলোকে যাওয়ার সময় তিনি একটা কথাই বলেছিলেন "আমার আর দীক্ষা
নেয়া হলো না ।"
গুরুদেবের নিজের মুখে বলা একটী ঘটনা এইখানে বলি ।শ্রীমদ স্বামী ভুতেশানন্দজী মহারাজ তখন প্রেসিডেন্ট আর
গুরুদেব ভাইস প্রেসিডেন্ট ।একজন মহিলার ভাই দীক্ষা নেবে শ্রীমদ স্বামী ভুতেশানন্দজী মহারাজের কাছে ।হটাৎ
করে শরীর খারাপ হলো ছেলেটি মারা গেলো ।তারপর থেকে রোজ রাত্রে ভাইটি ঠেলে মহিলাটির ঘুম ভাঙিয়ে
দেয় ও বলে আমার দীক্ষার ব্যবস্থা কর ! সেই মহিলাটি তো শ্রীমদ স্বামী ভুতেশানন্দজীকে বলেন ।স্বামী
ভুতেশানন্দজী বলেন ও তোমার মনের ভুল ,স্বপ্ন দেখেছো !প্রতিদিনই হয় আর প্রতিদিনই সে স্বামী ভুতেশানন্দজীকে
বলেন ।স্বামী ভুতেশানন্দজীকে বলেন আমরা ভূতকে দীক্ষা দিই না ।বহুদিন ধরে স্বামী ভুতেশানন্দজীকে বলার পরে
,প্রেসিডেন্ট মহারাজ প্রকৃতই বুঝতে পারেন মহিলাটির এটি স্বপ্ন নয় ! তিনি তখন বলেন, বেলুড় একজনই আছেন
তিনিই একমাত্র পারবেন এর থেকে উদ্ধার করতে ।স্বামী গহনানন্দজী মহারাজ তখন ভাইস প্রেসিডেন্ট মহারাজ
,যোগোদ্যানে থাকেন ।স্বামী গহনানন্দজী মহারাজ সব শুনলেন ও তার ভাইএর আত্মাকে একটি আসনে বসিয়ে একাকী
দীক্ষা দিলেন। তারপর থেকে কোনোদিনই তার ভাই আসেন নি ।
একদিন বেলুড় মঠ গেছি। দেখছি পুলিশের গাড়ীতে ছয়লাপ। জানলাম জিজ্ঞাসা করে মেদিনীপুর জেল থেকে একজন
নিজের স্ত্রীকে হত্যার অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত এক ব্যাক্তির দীক্ষা দিচ্ছেন গুরুদেব। অর্থাৎ পিছনে কি করেছো ,তাঁর
সাজা তো পাবেই ,কিন্তু মনে যে পরিবর্তন এসেছে ,সেই পরিবর্তনের জোয়ারীই হচ্ছে গুরুদেবের কৃপা।
আমার ত্রীজন্ম হয়ে গেছে। গর্ভধারিনী মা এক জন্ম দিয়েছেন ,দীক্ষায় দ্বীতীয় জন্ম হয়েছে ,মৃত্যু থেকে
গুরুদেবের কৃপাবলে ফিরে আসা তৃতীয় জন্ম।
11/03/2021, 10:46 - Indranil Ray: <Media omitted>
11/03/2021, 11:16 - Indranil Ray: আমার জীবনের নামই গুরুদেব
ইন্দ্রনীল রায়
---------------------------------------
11/03/2021, 11:41 - Indranil Ray: আমার জীবনের নামই গুরুদেব
ইন্দ্রনীল রায়
---------------------------------------
শিবরাত্রি আজ। এখন শিব চতুর্দশী চলছে। শ্রী অরবিন্দ মহারাজ গুরুদেবের ওপরে একটি লেখা চেয়েছেন। গুরুদেব
সংকলনে ছাপবেন ।
মহারাজকে বলেছি সোমবার যাবো ,দিতে ,হোয়াটসাপে পাঠিয়ে দিয়েছি।
গুরুদেব ২০০৫ সালে প্রেসিডেন্ট হলেন ,শ্রীরামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন এর |এরপর তিনি বেলুড় চলে এলেন | তাঁর
কথায় "বাপের বাড়ি" | আমি সেইসময় অনেক দিন যাইনি | পড়ানো নিয়ে ভীষণ ব্যাস্ত | শীলাকে একদিন
বললেন "ওকে আসতে বোলো ,অনেক দিন দেখি না | ওকে দেখতে ইচ্ছা করছে |" শ্রীঅরবিন্দ মহারাজজী পরে
আমাকে বলেছেন, "আমি তো কোনোদিন তাঁকে এরকম ভাবে কাউকে ডাকতে শুনিনি " | গেছিলাম আমি | অনেকক্ষন
তাকিয়ে ছিলেন আমার দিকে |একেই বলে ,দৃষ্টি হয়ে ঢুকলেন ,আমার "আমির" মধ্যে। কৃপাদৃষ্টি।অরবিন্দ মহারাজ
একবার বেলুড়ের গঙ্গার সামনে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন ,কিসের মোহ আপনার ?সন্ন্যাসী হয়ে যান ,স্ত্রী ভুলে যান
,গুপ্ত কাশি চলে যান। গুরুদেব তখন শরীরে। প্রেসিডেন্ট রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন।গুরুদেবই যেন বলছেন !
13/03/2021, 09:38 - Indranil Ray: আমার জীবনের নামই গুরুদেব
ইন্দ্রনীল রায়
---------------------------------------
শ্রীগুরুদেবকে নিয়ে লিখতে বলেছেন শ্রী অরবিন্দ মহারাজ। তাহলে চলে যেতে হয় সেই প্রথমে। দীক্ষারও আগে।
ইন্টারভিউয়ের সময়ে। তখন দীক্ষার আগে ইন্টারভিউ হতো। সেই ইন্টারভিউয়ে, পকেট থেকে একটি ১০ টাকার নোট
বার করে জিজ্ঞাসা করলেন ,এতে কি লেখা আছে ?আমাদের সবার দিকে চাইলেন। তারপর বললেন ,"সত্যমেব জয়তে"।
অশোক স্তম্ভের নীচে লেখা আছে ।এইটি গুরুদেবের প্রধান শিক্ষা।
যখন আমাদের দীক্ষা হলো তার চারবছর আগে সব বই পরে ফেলেছিলাম। দীক্ষার ফর্মের পিছনে ৩০/৪০ টা বই
পড়েছি, তা লিখে দিয়েছিলাম। কথামৃত ,স্বামীজী ,মা ঠাকুরের জীবনী সহ অষ্টাবক্র গীতা ,ব্যাধ গীতা
,শ্রীমদ্ভগবদ গীতা ,যোগবশিষ্টসার,ভক্তমালিকা, স্বামী শিষ্য সংবাদ ,পত্রাবলী ,পতঞ্জল যোগসূত্র ,স্বামীজীর
জীবনাবলী,মায়ের পদপ্রান্তে ,প্রভৃতি ।আমার কোনো জিজ্ঞাসা ছিল না। মন্ত্র দীক্ষা (এখন কম্পালসরি পড়া ) পরেই
আমার মন পাল্টে গেলো। দীক্ষা এইবার নিতেই হবে। দীক্ষা না নিলে , শরীর শুদ্ধ হয় না।
একবারে মঠে এসেছে একটি ছেলে ,খুব হই চৈ হচ্ছে। ভীড় জমে গেছে। ওর মা বাবা চায় না ,ও মঠে আসুক।
ছেলেটি চায়। গুরুদেব গেলেন ,জোরে হাততালি দিলেন ,ছেলেটিকে বললেন,এখন বাড়ী যেতে ,পরে আলোচনা করা
যাবে। ভীড় আর জটলা কাটানোর উপায় ,গুরুদেবের ব্যাক্তিত্বের মধ্যেই ছিল।
আমি যখন প্রথম প্রথম যেতাম ,গুরুদেবের সাথে কথাই বলতাম না। শুধু প্রণাম করে দাঁড়িয়ে থাকতাম। আমার স্ত্রী
শীলা, কিন্তু প্রচুর কথা বলতো। আমি একদিন বাসে বসে প্রতিজ্ঞা করলাম ,"তোমার সাথে আমি কোনো কথা বলবো
না ,যদি তুমি আমার সাথে কথা না বোলো,যদি তুমি সত্যিই গুরুদেব হও ,তুমিই কথা বলবে। " গুরুদেব তো
সত্যিই গুরুদেব। এরপর যেদিন সকালে গেলাম ,গুরুদেব আমাকে বললেন, "প্রাসাদ পেয়ে যাবে । " আমার যে কি
আনন্দ হচ্ছিলো !
গুরুদেবের কাছ থেকেই শিখেছি ,ফুলহাতা জামা পরলে ,ফুলস্লীভটা গোটানো যাবে না। বোতাম বন্ধ করতে হবে।
আমাকে নিজ মুখে বলে দিয়েছেন এইটাই ! যখন ফুল পড়েছি ,হাফ করা চলবে না। এইটা জীবনের একটি বড়ো
শিক্ষা। অর্থাৎ "ফুল" যখন লাগবে, তখন তাকে "হাফ" হিসাবে ব্যাবহার করা যাবে না।
গুরুদেব দাড়ি পছন্দ করতেন না। গুরুদেবের সাথে প্রথম দিকে,আমার বড়ো বড়ো দাড়ি ছিল। একদিন
সন্ধ্যাবেলা গেছি ,প্রণাম করতে, দাড়ি কেটে ,ফ্রেশ হয়ে। গুরুদেব যে কি অপূর্ব হাসলেন। বললেন, মানুষটা যেন
বদলে গেছে। তারপর থেকে আমি, সবসময় ক্লিনশেভড।
একদিন একটি ছেলেকে নিয়ে গেছি ,বলেছি, এ আমার প্রতিষ্ঠানে সফ্টওয়ারের কাজ করে। সে দীক্ষা নেবে। গুরুদেব
জিজ্ঞাসা করলেন আমাকে, সফ্টওয়ার কাকে বলে ? আমি বললাম ,মন। কি খুশি তখন।
এই প্রসঙ্গে ছেলেটি সম্পর্কে বলি। ছেলেটি সফটওয়্যার প্রোগ্রামে অত্যন্ত দক্ষ। কিন্তু নেশার দ্রব্যের প্রতি আকর্ষণ। ওর
মা একদিন এই নিয়ে আমাকে ফোন করেছিলেন। আমি যাতে কিছু করি। সেই ছেলেটিকে সফটওয়্যার এর কাজ দিই।
ওকে গুরুদেব যে গল্পটি বলেছেন, "তাল ভঙ্গ না হ যায় " [একটি রাজসভায় একটানা এক নর্তক নর্তকী নাচছিল।
নাচের শেষের দিকে রাজা খুশী হয়ে একটা মুক্তোর হার নটীর গলায় পরিয়ে দিলেন। তখন নট বলছে নটীকে "থোৱা
সা ওয়াক্ত বাকী হায় ,তাল ভঙ্গ না হ যায়। ]। আমি দেখলাম, এতো প্রতিভাবান ছেলে,ওকে এই গল্পটা বলি। তাহলে
জীবনের "আসল নেশা" পাবে। ও শুনেই বলে, "কে বলেছে এই গল্পটি ?"আমি বলি "গুরুদেব"।বলে, "আমি দেখবো
"। এই হচ্ছে শ্রী গুরুদেবের মহিমা।
আর একদিন, আর একটি ছেলেকে নিয়ে গেছি তখন ,সে আমার প্রতিষ্ঠানে,আমার কাছেই হার্ডওয়্যার শিখেছিল।
গুরুদেবকে বললাম এই ছেলেটি, আমার হার্ডওয়ারের স্টুডেন্ট । দীক্ষা নেবে। গুরুদেব জিজ্ঞাসা করলেন আমাকে ,
"হার্ডওয়ার কাকে বলে ? " আমি বললাম ,শরীর । অপূর্ব আনন্দে মুখটি ভরে উঠলো।
একদিন বেলুড় মঠে অষ্টমী পূজার দিন গেছি। একটি ছেলে এসেছে, মঠে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা নিয়ে। গুরুদেবের
কাছে ,আবেদন করছে। আমিও গেছি। ডাকলেন আমাকে। বললেন "ছেলেটিকে কিছু "শিক্ষা" দাও। " ছেলেটি আমার
জামা প্যান্ট দেখে ঘাবড়ে গেলো। ভেবেছিলো , একজন সন্ন্যাসই হবেন ,তাকে "শিক্ষা" সন্ন্যাসই দিতে পারবেন
!সে এককথাই ,গুরুদেবের কাছে বলে গেলো। আমাকে সেইরকম পাত্তা দিলো না। গুরুদেব ধমকের টোন এ বললেন
"যাও ওর সাথে(আমার) কথা বোলো। ও কি কন্সেন্ট্রেশন করে না ?" কন্সেন্ট্রেশনই ছিল ,গুরুদেবের মূল কথা।
গুরুদেব ছিলেন কন্সেন্ট্রেশনের প্রতিমূর্তি।
গুরুদেবকে কেউ যদি জিজ্ঞাসা করতেন, "কেমন আছেন আপনি ?গুরুদেব বলতেন "তোমার কি রকম লাগছে ?"এ আমার
নিজের কানে অসংখ্যবার শোনা। একদিন গুরুদেব সন্ধ্যাবেলাতে প্রণামের সময় এই প্রসঙ্গে বললেন ,তিনি যখন সেবা
প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন ,দেখতেন কত মানুষের উদ্বিগ্ন মুখ। বলতেন সেটা দেখে , কখনো নিজেরটা ভাবেনিই নি।
আমি বুজতে পারলাম ,শ্রী রামকৃষ্ণ সবার মধ্যে রয়েছেন। আমি ভালো আর একজন খারাপ তা নয়। সবাই, সবার মতন
আছে। "সর্প হয়ে দংশন করি, ওঝা হয়ে ঝাড়ি"।
নিজের কানে শুনেছি ,পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোনোর আগে ওনাকে যদি কেউ বলতো, "আশীর্বাদ করুন মহারাজ
,রেজাল্ট বেরোবে।" উনি জিজ্ঞাসা করতেন, "কেমন দিয়েছো পরীক্ষা ?" বলতেন যেমন দিয়েছো ,তেমনি হবে "
বলে আশীর্বাদ করতেন। অর্থাৎ কর্ম অনুসারে ফল লাভ হবে।তখন আমি এমএসসি করছি। রেজাল্ট যেদিন বেরোল আমি
শ্রীসপ্তর্ষি মহারাজকে বললাম মহারাজ এমএসসি কমপ্লিট হলো। মহারাজ গুরুদেবকে নিজের মুখে বল্লেন
,"ইন্দ্রনীলবাবু এমএসসি তে পাশ করেছেন। "
কেউ কেউ অতি ভক্তজনেরা একবার প্রণাম করেছেন ,মহারাজ অন্যত্র যাবার আগে,আবার প্রণাম করতে গেলে বলতেন "তাহলে
কিন্তু আগেরটা মাইনাস হয়ে যাবে ।" অর্থাৎ (আমার নিজের ধারণা অনুসারে) ভাত নিৰ্দিষ্ট ,নিৰ্দিষ্ট দিনের
জন্য। কত সহজ ভাবে সবকিছু বলে দিতেন !
আমি 1998.সালে একা কোয়ালপাড়া গিয়েছিলাম। জগদম্বা মন্দিরে ছিলাম টানা ৫ দিন। গুরুদেব ও সেইসময়
কোয়ালপাড়া গিয়েছিলেন। আমি জানতাম না। আমি জপ করছি ,সেইসময় গুরুদেবও পাশে দাঁড়িয়ে প্রণাম
করছিলেন। এখন বুজতে পারি ,শ্রী রামকৃষ্ণদেবের উপরে কেউই নেই। স্বয়ং গুরুদেব এটি বোঝাবার জন্যই আমার
পাশে প্রণাম করছেন ,কিন্তু আমি টেরও পাইনি। গুরুদেবই শ্রীরামকৃষ্ণ ,শ্রী রামকৃষ্ণই গুরুদেব। আমরা ভাবি কেউ
দেখছে না ,"এই অন্যায় কাজটা" করি। আসলে গুরুদেব মস্তকে রয়েছেন ,তিনি দেখছেন সবই।
সেই কোয়ালপাড়াতেই আলাপ হয় একটি ছেলের সাথে। সেই ছেলেটি, নর্মদা থেকে একজন সাধু এসে দক্ষিনেশ্বরে বাস
করছিলেন,তাঁর কাছে নিয়ে গিয়েছিলো। আমার তখন সন্ন্যাসী হবার ইচ্ছা। বেলুড় মঠে তো হবেনা। আমি ও এই
ছেলেটিই একত্রে সন্ন্যাসী হবো। আমি ও শীলা দুজনেই গিয়েছিলাম। শীলাকে দেখে তো সেই সাধু পারলে তখনি
নিয়ে নেয়। সে তাঁর মোহন্তের সাথে কথাও বলে। আমাকে বলে তোমার একটু দেরী আছে ,ওর এখনই সময় হয়ে
গিয়েছে !আমার তখনি খটকা লাগলো। বেশ কদিন যাওয়া আসা করতে লাগলাম। শীলার সেইসময় কৃষ্ণনগরে স্কুল
১৯৯৮ মোস্ট প্রবাবলী হবে । সেখান থেকে নেমে ,দক্ষিনেশ্বর !রাত ১০টায় বাড়ী।
সেই সময় একবার শীলা গুরুদেবকে পুরো বিষয়টা বললো। গুরুদেব সব শুনে আমাকে বললেন,"তুমিও গেলে ?" লক্ষ
করুন, "তুমিও" কথাটা। আমার ওপর গুরুদেবের এটি ভরসা ছিল ,সেইজন্যই বললেন "তুমিও?"গুরুদেব সব শুনে
বললেন ,"সন্ন্যাসী হবে ?প্রাইভেট আশ্রমে ফোন করবো ?"আমি তার উত্তরে বললাম ,"গৃহে থেকেই তো গৃহী
-সন্ন্যাসী হওয়া যায়।" গুরুদেবের মুখে এক অনাবিল আনন্দের হাসি ফুটে উঠলো। যে ,"যে যে" কাজ করবার
জন্য এই পৃথিবীতে এসেছে ,সে সেই সেই কাজই তো করবে। এটা তিনি বোঝালেন। আরও বললেন মাস্টারমশাই ,সাধু
নাগ মহাশয়দের কথা। আমি শুধু ভাবছি ,গুরুদেবের কি অনন্ত শক্তি !
আমি শ্যামপুকুর বাটির এক্সিকিউটিভ বডিতে ছিলাম ,১ ৯ ৯ ৫ মোস্ট প্রবাবলী হবে । তখন বেলুড় মঠএর আন্ডারে
যায় নি। সেইসময় শ্যামপুকুর বাটির বাড়ীর দ্বিতীয় পার্টটি রেজিস্ট্রেশন হবে। তখন কি জানি, উনিই হবেন আমার
গুরুদেব। তখন রক্ত গরম। গৌতমদা (মাস্টারমশায়ের প্রপৌত্র,তিনি আমাদের বাড়ী তে এসেছিলেন। মাকে তখনি
বলেছিলেন ,এই ছেলেটিকে নিয়ে নেবো,মা বলেছিলেন, পারলে নেবেন ! এখান থেকেই বোঝা যায় ,গুরুদেবের
কি অনন্ত শক্তির পরিমান !যাকে শ্রীরামকৃষ্ণদেব নিজে নিয়ে রেখেছেন ,তাকে আর নর্মদার সাধু কি নেবে !)
বললেন এইদিন রেজিস্ট্রেশন হবে ,চলে আসবি। শ্যামপুকুর বাটির সকলে আসলো। সবাই মিলে বেলুড় গেলাম। আমার
যিনি গুরুদেব হবেন ,তিনি বেলুড় মঠের হয়ে স্বাক্ষর করলেন ,ফটো ওঠানো হলো। তিনি তখন সবে সবে ভাইস
প্রেসিডেন্ট হয়েছেন। এইটা জীবনের একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।
শ্যামপুকুর বাটিতে যাতায়াত করার সময়ে আমি পত্রাবলী প্রভৃতি বিভিন্ন বই পড়ি। স্বামী শিষ্য সংবাদ পড়ার
সময়ে, সুদীপ্তদা বলেন "দীক্ষা হয়নি ,এসব বই পরে লাভ নেই ,দীক্ষাটা নিয়ে নাও ,ইন্দ্রনীল। " আমি বললাম
,"রোজ রামকৃষ্ণ নাম জপি ,আমার দীক্ষা হয়ে গেছে। সুদীপ্তদা বললেন গুরুকরণ হয়নি ,দীক্ষা হয়ে গেছে !"
গুরুদেব যে সাথে ছিলেন !আমার দীক্ষা নেয়ার ইচ্ছা ছিল, শ্রীমৎ স্বামী ভুতেসানন্দের কাছ থেকে। যতবার গেছি
,ততবার তাকিয়েছেন গভীরভাবে। কিন্তু তিনি যে চলে যাবেন ইহজগত থেকে। গুরুসেবা, যে আমাকে দিয়ে করাবেন,
গুরুদেব। এরপরে শ্রীমৎ স্বামী ভুতেসানন্দেরই লেখা মন্ত্র দীক্ষা বইটি ,আমার সামনে এলো। আমি বুজলাম গুরু
বিনা পথ নেই।সেই যোগোদ্যানে আসা ও গুরুদেবের, গুরুরূপে দর্শন ।
কোনো তরুণ যোগোদ্যানে আসলেই আমি যদি ওই সময়ে উপস্থিত থাকতাম বলতেন ,ঘুরিয়ে দেখাও সব ,বোলো
এখানকার কথা। আমি যখন বালাসোরে কম্পিউটার পড়াতে যেতাম ,বলতেন এখানকার কথা বলবে। গুরুদেবের স্নেহ
কি ,তা বুঝতে আমার অনেক সময় লেগেছে । বাবা মার অপত্য স্নেহ নয় ,এই স্নেহ যে কি ,তা আর বোঝাই কেমন
করে ?পরে এখন আমি বুঝতে পারি ,যে শ্রী রামকৃষ্ণদেবকে আপনার করে নেয়ার শিক্ষাই শ্রী গুরুদেব দিয়েছিলেন ।
সন্ধেবেলাতে বসে আছেন ,প্রণামও হয়ে গিয়েছে সকলের। উনি বসে আছেন ,যদি কোনো ভক্ত আসেন।ভক্তরাও বসে আছেন।
ভক্তরা বলছেন আপনাকে দেখতে ভালো লাগে ,তাই আসি। শ্রী গুরুদেব বলছেন "কাজ নেই তাই আসো । এখানে বসে
থেকে তো কোনো লাভ নেই ,মন্দিরে শ্রী রামকৃষ্ণদেবের সামনে বসে ,জপ করো। " উনি এটাই বোঝাতে
চাইলেন ,"এই সময়", চিরদিন থাকবে না। কিন্তু তিনি হৃদয়ে প্রতিষ্ঠা যাঁকে করেছেন, তিনি তো থাকবেন।
বিকালে যোগোদ্যানে হাটঁতে হাটঁতে গুরুদেব কত শ্লোকে বলতেন ,সেগুলি শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ ব্যাখ্যা করে
দিতেন আমায়।কি প্রাণবন্ত ,উজ্জ্বল কথা।
মদীয় শ্রী গুরুদেবের একবার পূজার আয়োজন করা হয়েছে যোগোদ্যান মঠ থেকে। সেখানেও আমি গুরুদেবের একদম
পাশে,ভলানটিয়ারি করছি। খুবই গরম। গুরুদেবের প্রণাম হচ্ছে। গুরুদেবের দুই পাশে দুটি স্ট্যান্ড ফ্যান
ঘুরছে। আমি বরাবরই অতিরিক্ত ঘামি। একটি ফ্যান ,উনি ইশারা করলেন ,আমার দিকে ঘুরিয়ে নিতে। ওনার ইশারা।
ভীষণ বড়ো কথা। আমি না পারতেও ঘুরালাম।উনি জপ করছেন চোখ বুঁজে।ভীড়ের মধ্যে একটি ব্যাক্তি ,আমার
দিকের ফ্যানটি ,গুরুদেবের দিকে ঘুরিয়ে দিতে বললেন। আমি সেই কাজ, যেই করতে গেলাম ,অমনি গুরুদেব চোখ
খুলে রিতিমতোন ধমকের ইশারাতে ফ্যানটি এই লেখকের দিকেই ঘুরিয়ে দিতে বললেন। আমি হতবাক !কি করে
গুরুদেব বুঝলেন যে ফ্যানটি ওনার দিকেই ঘোরাতে যাচ্ছি !
গুরুদেব ছিলেন রসিক। সেইসময়ে(২ ০ ০ ০ সালের এর আগে ) আমি কম্পিউটারের ট্রেনিং স্কুল চালাচ্ছি। আমি প্রায়
বিকালেই যেতাম যোগোদ্যানে। তিনি আমাকে দেখলেই বলতেন "আজ সিএল না পিএল । আমি সিএল, মানে
বুঝেছিলাম ক্যাজুয়াল লিভ কিন্তু পিএল কি জিনিস তা বুঝতে পারি নি। পরে বুঝেছি ,"পার্মানেন্ট লিভ" এর
শর্ট ফর্ম করে বলছেন। অর্থাৎ উনি আমার পার্মানেন্ট লিভই চান ,পার্টনারশিপের বিসনেস থেকে। পরে যখন ২ ০ ০
০ সাল থেকে নিজের বাড়ীতেই কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার খুললাম,তখন এটি প্রত্যয় হলো। ২ ০ ০ ০ সাল থেকে
কাজের খুবই চাপ বেড়ে গেলো। আর যোগোদ্যানে যেতে পারতাম না ,উপরন্তু পড়াশোনার পুরোদস্তুর চাপ।
তিনি শীলাকে জিজ্ঞাসা করতেন আমি আসি নি কেন ?শীলা বলতো উনি অষ্টাবক্র গীতা পড়েন। গুরুদেব বলতেন, "আর
কত পড়বে ?" এখন বুঝতে পারি উনি জানতেন পূর্ব জীবনের সব কথা ,উনি জানতেন এসবই আমার পড়া, তাই
উনি বলতেন অন্যভাবে ;শ্রী গুরুসেবা করতে। গুরুদেব শ্রী অমিয় মহারাজের কাছেও, কম্পিউটার শুনে
পাঠিয়েছিলেন, যদি তাঁর কোনো সেবা হয়।এইভাবে গুরুসেবা নিতেন গুরুদেব। শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজজী
কম্পিউটারের অনেক সেবা গ্রহণ করেছেন। রাত্রিবেলা কাজ করতে করতে দেরী হয়ে গিয়েছে ,আমি তখন যোগোদ্যানে
থেকে গেছি ,শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ মশারীর দড়ি টাঙিয়ে দিয়েছেন ,একথা কি কোনোদিন ভুলতে পারবো ?পরে
বুঝেছি এই কাজ শ্রী গুরুদেবেরই। তিনি নিজে না হয়ে ,শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ,শ্রী অরবিন্দ মহারাজ,শ্রী অমিয়
মহারাজ ,শ্রী পূর্ণানন্দ মহারাজ, শ্রী গর্গানন্দ মহারাজ,শ্রী নাগ মহারাজ প্রভৃতি মহারাজের মধ্যে দিয়ে আমাকে
গুরুসেবা করিয়ে নিয়েছেন।
একবার সন্ধ্যাবেলাতে প্রণাম হয়ে যাবার পর শ্রী গুরুদেব বললেন ছোট ঘরে আসতে।ছোট ঘরে বসে কারোর কোনো
পার্সোনাল কথা শুনতেন। আমার কোনোদিনই যাবার ইচ্ছা হয় নি ,সব উত্তর হৃদয় থেকেই পেয়ে যেতাম,যাঁকে
তিনি প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছেন। তিনি বললেন "ব্যবসা বাড়ীও না ।" আমার একথাটি শুনে পা থর থর করে কাঁপতে
লাগলো। কারণ আমি সেইসময় ব্যবসা বাড়ানোর জন্যই ভাবছিলাম। জিজ্ঞাসা করলাম, "বাড়াবো না ?" উনি
কঠোরভাবে বললেন "না ,ব্যবসা বাড়াবে না ,কোয়ালিটি বাড়াও ,সবাই তোমাকেই চায় "। আমি এই ব্যবসা
বারবার কথা কাউকেই বলি নি। এরপর পুংখানুপুঙ্খ বাড়ীর খবর নিলেন ,কে কে আছেন ,সব জিজ্ঞাসা করলেন। এটিও
জিজ্ঞাসা করলেন,যে ছেলেমেয়ে আছে কি না ?আমি বললাম নিজেদের ইচ্ছাতেই নেই। তিনি শুনে বেশ খুশি হলেন।
তিনি তারপর শ্রী শ্রী ঠাকুরের জন্মবৃত্তান্ত পুংখানুপুঙ্খ বললেন। এরপর তিনি জিজ্ঞাসা করলেন আমার কোনো
দায়বদ্ধতা আছে কিনা ?আমি বললাম এম্পলয়ীরা আছে ,তাদের টাকা দিতে হয়। বললেন "ব্যবসা বাড়ালে, দায়বদ্ধতা
বাড়বে।" আমি একথা শুনে ব্যাবসা বাড়ানোর ইচ্ছা সম্পূর্ণ ত্যাগ করলাম।
শ্রীগুরুদেববলেছিলেন, "তোমারতো পয়সার তেমন প্রয়োজন নেই ।"গুরুদেব বললেন "শ্রী শ্রী ঠাকুরকে ডাক। সবই
তোমার জানা। এইখানে আসবে। সব মনে পরে যাবে।"
শ্রী গুরুদেব আরো বললেন স্পর্শমণি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সেই স্পর্শমণির গল্প "যে ধনে হইয়া ধনী মণিরে মান না
মণি তাহারি খানিক মাগি আমি নতশিরে।" গল্পটি গুরুদেব নিজের মুখে আমায় সেইদিন বললেন। সনাতন নামে একজন
সাধু নদীতীরে ধ্যানমগ্ন ছিলেন। সেখানে জীবন নামের একজন ব্রাহ্মণ গিয়ে তাকে বললেন, তার কাছে অর্থাৎ সাধুর
কাছে একটি পরশমণি আছে মর্মে ব্রাহ্মণ স্বপ্নে জানতে পেরেছেন। ওটা পেলে তার দারিদ্র্য দূর হবে।
সাধু দ্বিধাহীনভাবে সায় দিলেন এবং বালিতে পুঁতে রাখা পরশমণিটার জায়গাটা দেখিয়ে দিলেন। ব্রাহ্মণ গিয়ে
মাটি খুঁড়ে পরশমণিটা পেলেন এবং পরীক্ষা করে দেখলেন ওটা আসলেই পরশমণি। তিনি বিস্ময়ে বসে পড়লেন, কী
যেন ভাবলেন এবং কিছুক্ষণ পর ঋষির পায়ে লুটে পড়ে ‘যে ধনে হইয়া ধনী, মণিরে মান না মণি, তাহারই খানিক
আমি মাগি নতশিরে’ বলে পরশমণিটি নদীতে ছুড়ে ফেললেন।
কি উপদেশ, শ্রী গুরুর প্রতি তাঁর শিষ্যের। আমাকে ঐদিন যখন উপদেশ দিচ্ছেন ,তখন শ্রী অরবিন্দ মহারাজ কিছু
কাজের কথা বলতে আসেন। তিনি হাত দিয়ে ইশারা করেন তিনি ব্যস্ত আছেন। একেই বলে গুরু কৃপা।
গুরুদেবের যখন বাইপাস সার্জারী হবে ,তখন ভক্তরা আকুল। উনি কিন্তু বললেন "অনেক কাজ বাকী আছে ,সেইজন্যয়ী
হবে। চিকিৎসক না হয়েও যে অনন্ত প্রজ্ঞা তার ছিল ,এই কথা তার দৃষ্টান্ত। একবার আমার কপালে ডানদিক করে
একটা দাগ হয়েছিল। তিনি বললেন ,"মাঝখানে হলো না ! তাহলে রাজযোগ হতো !" মজা করেই বললেন। তারপরে
বললেন পাশের ছোট ঘরে আসতে। ।পাশের ছোট ঘরে গেলে উনি বললেন "ঐজায়গাতে বোরোলীন লাগাতে। বাবাতো
ডাক্তার ,দাগ টা উধাও হয়ে যাবে। বাবাকে পরে দেখাবে ,অবাক হয়ে যাবে। "আমি বোরোলীন লাগাতাম
কথামতোন। এইটা যে কত গভীরতম কথা , গভীরতম , আমি তখন বুঝতে পারি নি। এর অনেক পরে তিনি বেলুড় এ
প্রেসিডেন্ট হয়ে গেছেন ও আরও পরে রামকৃষ্ণলোকে গমন করেছেন। আমার পিতৃদেবও পরলোকে চলে গেছেন। ২ ০ ১
৫ অবধি দাগটি মোটামুটি ছিল। ওইটা যে আমার পূর্বকর্মের দাগ , সেটা বুঝতে আমার অনেক সময় লেগেছে। উনি
কিন্তু বুঝতে পেরেছিলেন। ২ ০ ১ ৫ এ আমার রিতিমতোন ব্রেন স্ট্রোক হলো। সবার কি চিন্তা !শীলা আমাকে
হাসপাতালে নিয়ে গেলো। আমি কিন্তু Near Death Experience এ দেখছি ,"হরিময় ভূমন্ডল"।আমি দেখছি,
জগৎ সংসারের ,সবই হরি ,এ এক অপূর্ব আনন্দ। অপূর্ব। সবকিছু ভুলে গেছি। দেখছি সবই হরি।ডাক্তারবাবু বললেন
,"উনি এক মিরাকেল। আমি তো ভাবলাম ব্রেন অপারেশন করতে হবে। তারপরে দেখলাম, উনি আস্তে আস্তে ভালো মতনই
সারা দিচ্ছেন "। গুরুদেবের অসীম কৃপা লেখকের ওপরে। জীবনের প্রকৃত মানে কি ,তা স্ট্রোক এর পরেই লেখকের
কাছে একেবারে জলের মতন স্বচ্ছ হয়েছে । জীবন আর মৃত্যু টাকার এপিঠ আর ওপিঠ, এইটা ২ ০ ১ ৫ এর পরে
ভালো করেই জেনেছি।আর কপালের দাগটাও এক্কেবারে উধাও।জীবনের অনেক শিক্ষা ২ ০ ১ ৫ এর আগে বাকী ছিল।
দাগটা সেটা যানান দিচ্ছিলো। গুরুদেবের অসীম কৃপা।
সার্জারীর পরে একদিন এক গোলপার্কে গেছি। শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ আমাকে দেখে ,আনন্দ সহকারে আবার একবার
আমাকে পরিচয় করিয়ে দেবেন। উনি শুনলেনই না। হাত দিয়ে ইশারা করলেন ,যে ওনার সব মনে আছে। তিনি আমাকে
বললেন, সৎচিদানন্দ।সৎ চিৎ আনন্দ।
আমাকে অন্তত ৭ বার জিজ্ঞাসা করেছিলেন "তোমার নামের মানে কি ?"আমি বলেছিলাম "নীলকান্ত মনি "। উনি
শুনে বলেছিলেন "ডিমান্ড তো অনেক সাপ্লাই দিতে পারবে তো ?" আমি অস্ট্রোলোজি নিয়ে পড়া শুরুর করার পর
পড়েছিলাম, নামের মানে জানাটা(লেক্সিগ্রাম) ,কত জরুরী। উনি সেটি আগেই জিজ্ঞাসা করে নিয়ে ছিলেন।
তখন আমি এমএসসি করছি। রেজাল্ট যেদিন বেরোল আমি সপ্তর্ষি মহারাজকে বললাম মহারাজ এমএসসি কমপ্লিট হলো।
মহারাজ গুরুদেবকে নিজের মুখে বল্লেন , ইন্দ্রনীলবাবু এমএসসি তে ৮০ পার্সেন্ট নম্বর পেয়ে পাশ করেছেন।
গুরুদেব ২০০৫ সালে প্রেসিডেন্ট হলেন ,শ্রীরামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন এর |এরপর তিনি বেলুড় চলে এলেন | তাঁর
কথায় "বাপের বাড়ি" | আমি সেইসময় অনেক দিন যাইনি | পড়ানো নিয়ে ভীষণ ব্যাস্ত | শীলাকে একদিন
বললেন "ওকে আসতে বোলো ,অনেক দিন দেখি না | ওকে দেখতে ইচ্ছা করছে |" শ্রীঅরবিন্দ মহারাজজী পরে
আমাকে বলেছেন, "আমি তো কোনোদিন তাঁকে এরকম ভাবে কাউকে ডাকতে শুনিনি " | গেছিলাম আমি | অনেকক্ষন
তাকিয়ে ছিলেন আমার দিকে |একেই বলে ,দৃষ্টি হয়ে ঢুকলেন ,আমার "আমির" মধ্যে। কৃপাদৃষ্টি।অরবিন্দ মহারাজ
একবার বেলুড়ের গঙ্গার সামনে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন ,কিসের মোহ আপনার ?সন্ন্যাসী হয়ে যান ,স্ত্রী ভুলে যান
,গুপ্ত কাশি চলে যান। গুরুদেব তখন শরীরে। প্রেসিডেন্ট রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন।গুরুদেবই যেন বলছেন !
আমি একবার মনে মনে জোর দিয়ে ভেবেছিলাম , গুরুদেব আসবেন আমার এই গৃহে। সেটা সম্ভব নয়। কিন্তু
গুরুদেবই এসেছিলেন অন্য শরীরে। শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ ,শ্রী অরবিন্দ মহারাজ ,শ্রী অভিজিৎ মহারাজ প্রভৃতি
সন্ন্যাসীরা এসেছিলেন। আমার গৃহ মন্দির হয়ে গেছে। ।
গুরুদেব দীক্ষার সময়ে ,শ্রীগুরুপরম্পরায় পাওয়া শ্রী সারদা মায়ের চিতাভস্ম মাথায় ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন। সেই
চিতাভস্মের বাইরে আগমন ,আমরাই মনে হয় শেষ। তারপরে আর দেননি। কি আবেশ যে তিনদিন ছিল!
শীলাকে বহুবছর আগে বলেছিলাম, "আনন্দেরও পার আছে "।শীলা আবার সেকথা শুনে গুরুদেবকে বললো, "ইন্দ্রনীল
বলে, "আনন্দেরও পার আছে"। সত্যিই কি আছে ? "গুরুদেব শুনে বললেন "একথা আর কে জানতে আসে? "
গুরুদেব শ্রী রামকৃষ্ণলোকে যাওয়ার আগে এক মাস সেবা প্রতিষ্টানে ছিলেন,সমাধিস্থ। আমার পিতৃদেবও
গুরুদেবের দর্শনও পেয়েছিলেন ,তার বৌমার মাধ্যমে। তিনি অনেক দেখে ,স্থির করেছিলেন ,তিনিও দীক্ষা
নেবেন। তারপরে তিনি জেনেছিলেন গুরুদেবের পূর্বাশ্রম ছিল বাংলাদেশের শ্রীহট্ট।আমার পিতৃদেবের তাই। তাই তিনি
ফর্মও ফীল আপ করেছিলেন। গুরুদেবের রামকৃষ্ণলোকে যাওয়ার সময় তিনি একটা কথাই বলেছিলেন "আমার আর দীক্ষা
নেয়া হলো না ।"
গুরুদেবের নিজের মুখে বলা একটী ঘটনা এইখানে বলি ।শ্রীমদ স্বামী ভুতেশানন্দজী মহারাজ তখন প্রেসিডেন্ট আর
গুরুদেব ভাইস প্রেসিডেন্ট ।একজন মহিলার ভাই দীক্ষা নেবে শ্রীমদ স্বামী ভুতেশানন্দজী মহারাজের কাছে ।হটাৎ
করে শরীর খারাপ হলো ছেলেটি মারা গেলো ।তারপর থেকে রোজ রাত্রে ভাইটি ঠেলে মহিলাটির ঘুম ভাঙিয়ে
দেয় ও বলে আমার দীক্ষার ব্যবস্থা কর ! সেই মহিলাটি তো শ্রীমদ স্বামী ভুতেশানন্দজীকে বলেন ।স্বামী
ভুতেশানন্দজী বলেন ও তোমার মনের ভুল ,স্বপ্ন দেখেছো !প্রতিদিনই হয় আর প্রতিদিনই সে স্বামী ভুতেশানন্দজীকে
বলেন ।স্বামী ভুতেশানন্দজীকে বলেন আমরা ভূতকে দীক্ষা দিই না ।বহুদিন ধরে স্বামী ভুতেশানন্দজীকে বলার পরে
,প্রেসিডেন্ট মহারাজ প্রকৃতই বুঝতে পারেন মহিলাটির এটি স্বপ্ন নয় ! তিনি তখন বলেন, বেলুড় একজনই আছেন
তিনিই একমাত্র পারবেন এর থেকে উদ্ধার করতে ।স্বামী গহনানন্দজী মহারাজ তখন ভাইস প্রেসিডেন্ট মহারাজ
,যোগোদ্যানে থাকেন ।স্বামী গহনানন্দজী মহারাজ সব শুনলেন ও তার ভাইএর আত্মাকে একটি আসনে বসিয়ে একাকী
দীক্ষা দিলেন। তারপর থেকে কোনোদিনই তার ভাই আসেন নি ।
একদিন বেলুড় মঠ গেছি। দেখছি পুলিশের গাড়ীতে ছয়লাপ। জানলাম জিজ্ঞাসা করে মেদিনীপুর জেল থেকে একজন
নিজের স্ত্রীকে হত্যার অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত এক ব্যাক্তির দীক্ষা দিচ্ছেন গুরুদেব। অর্থাৎ পিছনে কি করেছো ,তাঁর
সাজা তো পাবেই ,কিন্তু মনে যে পরিবর্তন এসেছে ,সেই পরিবর্তনের জোয়ারীই হচ্ছে গুরুদেবের কৃপা।
আমার ত্রীজন্ম হয়ে গেছে। গর্ভধারিনী মা এক জন্ম দিয়েছেন ,দীক্ষায় দ্বীতীয় জন্ম হয়েছে ,মৃত্যু থেকে
গুরুদেবের কৃপাবলে ফিরে আসা তৃতীয় জন্ম।গুরুদেব আমার কাছে উদ্যম ,অধ্যাবসায়, ঐকান্তিকতার পূর্ণ স্বরূপ।
14/03/2021, 19:00 - Indranil Ray:
https://youthhostelbooking.wb.gov.in/Pages/RegisteredUser/UserDirectBooking.aspx
15/03/2021, 19:16 - Indranil Ray: পশ্চিমবঙ্গর লোকেরা কি এতটাই মূর্খ যে উগ্র অধর্ম কে ভোট দেবে।
এরা কি বলে ?হিন্দুরা নিরামিষ খাবে ?বাঙালী হিন্দু নিরামিষ ?জয় তারা মা ,জয় কালী মা ,জয় কালীমাতা
,জয় জয় উগ্রচণ্ডী মা ,জয় মা মনোহরী!। তারা মার মাংস ,মদ না হলে চলে না। দক্ষিনেশ্বর এর মা কোনো
প্রকারে মদ পান থেকে বিরত ,তবুও সেইরকম ভোগে কালীঘাটে মন্দির থেকে মদ ও মাংস আসে।
বামেরা কিন্তু লালেই দেবে। আগেরবার ভুল করে লাল পদ্মে পড়ে গেছিলো )জোড়াফুলের সুবিধাই সুবিধা।
ভারত জাগো, পশ্চিমবঙ্গে ডাবল ডিজিট ক্রস করবে না। এটা ইন্টুশন ,অস্ট্রোলোজি নয়।আমার মতন লোকের মতামত
খুবই ইম্পরট্যান্ট কোনো দলের সাপোর্টের নোই।
জয় তারা মা।
জয় ব্যোম তারা।
(শিবের কিন্তু গাজা চাই ,এইসব আজেবাজে গাজা নয় ,মারিজুয়ানা)
জয় শিব।
~ইন্দ্রনীল
15/03/2021, 19:17 - Indranil Ray: পশ্চিমবঙ্গর লোকেরা কি এতটাই মূর্খ যে উগ্র অধর্ম কে ভোট দেবে।
এরা কি বলে ?হিন্দুরা নিরামিষ খাবে ?বাঙালী হিন্দু নিরামিষ ?জয় তারা মা ,জয় কালী মা ,জয় কালীমাতা
,জয় জয় উগ্রচণ্ডী মা ,জয় মা মনোহরী!। তারা মার মাংস ,মদ না হলে চলে না। দক্ষিনেশ্বর এর মা কোনো
প্রকারে মদ পান থেকে বিরত ,তবুও সেইরকম ভোগে কালীঘাটে মন্দির থেকে মদ ও মাংস আসে।
বামেরা কিন্তু লালেই দেবে। আগেরবার ভুল করে লাল পদ্মে পড়ে গেছিলো )জোড়াফুলের সুবিধাই সুবিধা।
ভারত জাগো, পশ্চিমবঙ্গে ডাবল ডিজিট ক্রস করবে না। এটা ইন্টুশন🙊 ,অস্ট্রোলোজি নয়।আমার মতন লোকের মতামত
খুবই ইম্পরট্যান্ট 🥸🙊😀😷
🤓🤫😷 কোনো দলের সাপোর্টের নোই।
~ইন্দ্রনীল
15/03/2021, 19:19 - Indranil Ray: পশ্চিমবঙ্গর লোকেরা কি এতটাই মূর্খ যে উগ্র অধর্ম কে ভোট দেবে।
এরা কি বলে ?হিন্দুরা নিরামিষ খাবে ?বাঙালী হিন্দু নিরামিষ ?জয় তারা মা 👌🤌🤘 ,জয় কালী মা ,জয়
কালীমাতা ,জয় জয় উগ্রচণ্ডী মা ,জয় মা মনোহরী!। তারা মার মাংস ,মদ না হলে চলে না। দক্ষিনেশ্বর এর মা
কোনো প্রকারে মদ পান থেকে বিরত ,তবুও সেইরকম ভোগে কালীঘাটে মন্দির থেকে মদ ও মাংস আসে। 😋
বামেরা কিন্তু লালেই দেবে। আগেরবার ভুল করে লাল পদ্মে পড়ে গেছিলো )জোড়াফুলের সুবিধাই সুবিধা।
ভারত জাগো, পশ্চিমবঙ্গে ডাবল ডিজিট ক্রস করবে না। এটা ইন্টুশন🙊 ,অস্ট্রোলোজি নয়।আমার মতন লোকের মতামত
খুবই ইম্পরট্যান্ট 🥸🙊😀😷
🤓🤫😷 কোনো দলের সাপোর্টের নোই।
জয় তারা মা।
জয় ব্যোম তারা।
(শিবের কিন্তু গাজা চাই ,এইসব আজেবাজে গাজা নয় ,😍🧠মারিজুয়ানা)
জয় শিব।
~ইন্দ্রনীল
15/03/2021, 20:52 - Indranil Ray: ASDFasdf123!@
15/03/2021, 21:12 - Indranil Ray: youthhostelbooking
15/03/2021, 21:17 - Indranil Ray: <Media omitted>
15/03/2021, 23:31 - Indranil Ray: <Media omitted>
16/03/2021, 13:46 - Indranil Ray: <Media omitted>
16/03/2021, 13:46 - Indranil Ray: <Media omitted>
16/03/2021, 13:46 - Indranil Ray: <Media omitted>
16/03/2021, 13:46 - Indranil Ray: <Media omitted>
17/03/2021, 15:57 - Indranil Ray: ২ ০ তারিখে শান্তিনিকেতন যাচ্ছি ,গাড়ী চালিয়ে ।শ্রাবন্তী রাজা
দীপাঞ্জন ও যাবে। আনন্দ যে হবেই সে কথা আর বলতে ?আজ গাড়ী একবারে ঝা চকাচক করে নিলাম ,বাম্পারটা
ঠিকঠাক করে। হ্যান্ড ব্রেক ও সুপার করে নিয়েছি। শুধু চলবার অপেক্ষা। চরইবেতি।
~নীল
17/03/2021, 16:00 - Indranil Ray: <Media omitted>
18/03/2021, 08:53 - Indranil Ray: https://youtu.be/HUTs3D8RBvk
18/03/2021, 10:00 - Indranil Ray: শ্রীরামকৃষ্ণ
=======
অদ্ভূত একটা নাম !যার নামে রাম ও কৃষ্ণ আছে। নিজস্ব কোনো কিছুই নেই। সত্যিই কোনো কিছুই নেই এই
মায়াতীত(মায়াতীত কে মায়াতীত বলা হলো ,মায়াতীত অংশ বললাম না ,মায়াতীত কে অংশ বলবো কি করে ?।
শ্রীরামকৃষ্ণ সেই সময়ে এসেছিলেন যখন পৃথিবীর টালমাটাল অবস্থা। এবং আপনারও। এবং আমারও। এখনো।
সেইজন্যই তিনি এসেছিলেন। ইন্টারনেট আসার আগে। যেদিন থেকে ইন্টারনেট আবিষ্কার হয়েছে ,মানুষ আরও
অবিশ্বাসী হয়েছে।
এই দেবমানব কে ভাবলে ,তার কথা চিন্তা করলে ,তাকে ভাবতে পারলে ,সবারই উপাসনা হলো।কারণ তার তো
নিজের কিচ্ছু নেই !
অনেকদিন আগে বেলুড় মঠ থেকে মামলা করেছিল ,রামকৃষ্ণধর্মকে একটা বিশেষ ধর্ম গড়ে তোলার জন্য। কোর্টে
মামলা করেছিলেন তখনকার বেলুড় মঠ ট্রাস্ট। ট্রাস্ট হেরে যায়।
রামকৃষ্ণ তো তা চান নি। তিনি চেয়েছিলেন যত মত তত পথ। মুসলমান হিসাবে তিনি সাধনা করেছেন। আল্লার নাম
ছাড়া কোনো নামই তাঁর ভালো লাগতো না। তিনি ক্রিশচান ধর্ম মতও সাধনা করেছিলেন। তখন ক্রিশচান ধর্ম
মত ছাড়া কোনো মতই তাঁর ভালো লাগতো না।
ইন্টারনেট আসার পরে বর্তমানে কোনো কেউ যদি আসে ,তাহলে মানুষ প্রশ্ন তুলবে।
~নীল
18/03/2021, 10:33 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10216114707594704
18/03/2021, 21:47 - Indranil Ray: বিজেপি শেষ। পশ্চিমবঙ্গে।
একজন চরম মিথ্যাবাদী (সত্য=মিথ্যা=সত্য )দাড়িযুক্ত ভদ্রলোকের এই আসনে বসা ,যেকিনা গ্যাসের দাম ,তেলের দাম
আগুন করে ,কারণ নিজের কোনো খরচ নেই !চাষিদের অত্যাচার ,ব্যাঙ্ক বেঁচে দেয়া ,সমস্ত কিছুকেই বেঁচে
দেয়ার চেষ্টার মূলেও আছে ,বাইরের দেশের শাসানী। যেদিন চীন সমস্ত কিছু দখল করে নেবে ,সেদিনই ভারতবাসী
বুঝবে,তারা ভুল করেছে।
মমতার যে সব ঠিক তা নয়। মমতাও চাইছে ইসলামিক ভোট। মমতাও ঠিক করছে না। তবে ভুল টা বেশি যে দল
ভারতের সিংহাসনে বসে । পরের ৫ বছরও এরাই থাকবে। তার পরের ৫ বছরও।
ধুলিস্মাৎ হয়ে যাবে ভারতের স্বপ্ন। হবে চৈনিক ভারত। কথাগুলো মিলিয়ে নেবেন। ভারত ভূখণ্ডের একেকটা অংশ
চীন দখল করে নিচ্ছে ,আর দাড়িওয়ালা বলছেন ,না "ভারত ভারতেই"।
ভারতবাসী বুঝবে যখন, তখন দেরী হয়ে গেছে। এই লেখাটাতে লাইক বেশিই পড়বে না। দুটো কি তিনটা। কিন্তু
অনেক লোক পড়বে। অনেক লোক যে পড়বে সেটা স্টোরিতে দেখেই বুঝতে পারবো। আর রানিং ভিডিও দিলে তো
একেবারেই।
~নীল
18/03/2021, 22:30 - Indranil Ray: Garee rto transfer
18/03/2021, 22:31 - Indranil Ray: Biswacarati
19/03/2021, 18:56 - Indranil Ray: You deleted this message
19/03/2021, 18:57 - Indranil Ray: তাঁর সাকসেস
----------------
ফেসবুকটা আমার প্রতিচ্ছবি। সব কথা লিখি। যে বুঝতে পারার,সে বুঝবে। ফেসবুক খুললেই ছাত্র ,ক্লায়েন্ট। আত্মীয়
স্বজনও আছে। কিন্তু তাদের সাথে আমিও যোগাযোগ রাখি না ,তারাতো রাখবেই না। কিছু আত্মীয় স্বজন আমাকে
বর্জন করেছে ,কিছু আমিও। কিন্তু ফেসবুকে ফ্রেন্ডলিষ্টে আছে।
আমার ছাত্র ,ক্লায়েন্টই ভালো। আমি দেখেছি। তারা আমার ভালো চায়। এর থেকে ভালো আর কি হতে পারে?এখান
থেকে শিখে তারা এখন বড়ো বড়ো কোম্পানিতে চাকরী করে।
এই ছাত্র ছাত্রীরা আমার সম্পদ। ছোট বয়সে আসে সেটা একরকম। যেমন স্কুলে। কিন্তু আমার কাছে 90% ছাত্র ছাত্রী
বড়ো।তাদের সাথে ৫/৬ ক্লাস করলেই ,সে অন্যরকম ফীল করবেই।
এখন ছাত্র ছাত্রীদের সাথে ,তাদের ফ্যামিলির সাথে বাইরে বেড়াতে যাচ্ছি ,এইটা আমার সাকসেস।এতো দীর্ঘ সময়
পরেও আত্মীয়তা আছে ,তাদের সঙ্গে।
যদি মনে করি এই যে "আমার সাকসেস", "আমার সাকসেস" করে লাফাচ্ছি , যদি আমার সাকসেসটাকে আমার না
ভেবে, তাঁর সাকসেস ভাবি, তবেই প্রকৃত ছাত্র হতে পারবো।
~ইন্দ্রনীল
21/03/2021, 23:59 - Indranil Ray: https://youtu.be/3sFK6CHDJpY
22/03/2021, 00:19 - Indranil Ray: https://youtu.be/bjyYFbW-Hy8
22/03/2021, 20:30 - Indranil Ray: ঘুরে এলাম শান্তিনিকেতন। আমার এটা ২য় বার। এইবার গাড়ি
নিয়ে দিল্লী রোড হয়ে। হাইরোড দিয়ে গাড়ি চালানো আমার কাছে সোজা। যখন ট্রাক যায়। দুটো ট্রাকের
মাঝখানে আপনি। প্রথম প্রথম পাজলেড হয়ে যাবেন ,যদি আপনি গাড়ীর স্টিয়ারিং এ থাকেন।
আমার হাইওয়ে দিয়ে গাড়ী চালানো সেই মন্দারমণি ,আনলকডাউনের পরে পরেই।
আড়াই ঘণ্টা ডানকুনি থেকে একেবারে শান্তিনিকেতন। মাঝখানে রাজাদের গাড়ীর টায়ার পাল্টাতে হলো। আমি
দেখছি পুরো ,আমি পেছনে আমার গাড়ী চালাচ্ছিলাম। ঢুওম পটাশ। সেই টায়ার পাল্টালো। প্রথমবার স্টেপনি
লাগলো, দ্বিতীয়বার তৈরি ২টো টায়ার কিনলো। আবার ওদের জক ভেঙে গেলো,আমার নতুন জক দিয়ে কাজ হলো।
জক না থাকলে কত ঘন্টা যে কেটে যেত !
আমার গাড়ী সবসময় রেডি। আর বাইরে যাওয়ার সময় তো সার্ভিস -গ্যারেজ এ গিয়ে ভালো করে দেখিয়ে নেই।
মানুষের ভ্রান্ত ধারণা ফার্স্ট হেন্ডই ভালো ,কিন্তু বৌ/বর ছাড়া ইলেকট্রনিক ,ইলেকট্রিকাল জিনিসই, সেকেন্ড
হ্যান্ড সর্বোত্তম।
কারণ ফার্স্ট হ্যান্ড গাড়ীর কিছু খারাপ হলেই সার্ভিস সেন্টারে ,কিন্তু সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ীর জন্য সার্ভিস
-গ্যারেজ রাস্তায় কত যে আছে। অনেকরকম জিনিস শেখা যায়। আমি গাড়ীর সমন্ধে মোটামুটি কাজ চালানোর মতো
সব জানি। অনেকে টর্কই দেখে নি। আর বড়ো কোনো প্রব্লেম হলে আমি যাই পাইকপাড়া মারুতি সার্ভিস
সেন্টারে।
গাড়ীর এভরি নুক এন্ড কর্নার দেখি। তোমাকে বোঝাতে হবে গাড়ী তোমার বন্ধু। তোমরা কি ভাবছো গাড়ীর
প্রাণ নেই ?সবকিছু ইলেট্রন প্রোটন দিয়ে তৈরী। সবকিছু। মানুষের যদি দেখো তারও আছে। সব। স --- ব।
সবকিছুই প্রাণ নয় একথা ঠিক নয়। আমার সাথে বিছানার চাদরটার তফাৎ এটাই ওকে তুলে ভাজ করে ইচ্ছামতন রাখা
যায় আর আমাকে যায় না। কিন্তু প্রাণ আছে। জড় পদার্থ বলে কিছুই নেই। বিশ্ববিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী মনি
ভৌমিক( চোখ অপারেশনের লেসার রে আবিষ্কর্তা ) কিন্তু এই ভাবনাতেই তার বিভিন্ন জিনিস আবিষ্কার করেছেন।
তুমি যদি গাড়ী কেন আর ভাবো আমার জীবনের গাড়ী কেনা হলো ,তাহলে ঠিক আছে অথবা খুব যদি বড়োলোক
হও। এটা ভুলে যায় তুমি ই তো সেকেন্ডহ্যান্ড জ্ঞান নিচ্ছ। তুমি তোমার পড়াশোনার কালে যা যা শিখেছিলে
সবই তো আর কেউ না কেউ আবিষ্কার করেছিল। তুমি পড়েছিলে। যে যতোভালো পড়াশুনা করেছে সে তত ভালো
সেকেন্ডহ্যান্ড জিনিস ঘাটতে পারবে।
আমার লেখাপড়াতেও তাই। ক্লাস ১০ এর স্কুলের মাস্টারমশাইরা মনে করেছিলেন ষ্টার পাবো। 70% পেয়েছিলাম।
গ্রাডুয়েশন এ কেমিস্ট্রিতে ব্যাক ৫ নম্বর শর্ট। আমি ঐসময় আমার ব্যাবসা দার করেছিলাম ,বাবার সাহায্য ছাড়া।
যখন আবার মন হলো পড়াশোনার তখন আবার গ্রাডুয়েশন করে ,dOEACC করে ,মাস্টারস করে ফেললাম ,একটা নয়
,দুটো নয় তিন তিনটে। কম্পউটারএর কোর্স উচ্চমাধ্যমিক দেবার সময়েই ভর্তি করে দিয়েছিলো মা। কম্পিউটার
এমএসসি করার আগে dOEACC করতে হয়েছে। তারপর এসএমইউ তে ভর্তি হলাম এমএসসি করার জন্য। একেবারে এমসিএ
করে বেরোলাম।
গাড়ী যদি কেনার সাথে সাথে ভাব আরে ১০ বছর তো চালাই ,বেঁচে দিয়ে আর একটা কিনবো। গাড়ী আন্তরিক
হবে না তোমার প্রতি। দেখে শুনে কিনতে হয় সেকেন্ডহ্যান্ড গাড়ী। অনেক অনেক কিছু দেখতে হয়। আমার
কম্পিউটার ইনস্টিটুটই বানিয়ে ছিলাম সেকেন্ডহ্যান্ড কম্পিউটার দিয়ে। ২৫ বছর চলল তো। এখনো শিখিয়ে দেব
সিই প্লাস প্লাস ,ডাটা স্ট্রাকচার ,পয়েন্টর ,বি ট্রি।
সেই রাজা ,এমএসসি ক্লাসের বন্ধু। মাজিদ রাজা সন্দীপন কত বন্ধু। সঞ্জয় তো একটা বড়ো ফার্মে আছে। আমার মনে
আছে এমসিএ ,লাস্ট একটা পেপারে ,এ টো জেড বলেদিয়েছিলাম লাস্ট ১০ মিনিটুটস এ। এইরকম পেপার ছিল। আমারি
সময় লেগেছে। পেপার পড়ছি আর ভাবছি আর লিখছি। ও ভাবছে বলবো না মনে হয়। ভাবছে সাদা খাতাই জমা
দিতে হবে। বিভিন্ন সেট থাকতো কোয়েসচান পেপারের। বলেছিলো পাশ যদি করে তোর জন্যই করবো। মাজিদ এখন
ক্যালকাটা উনিভার্সিটির কম্পিউটারের প্রফেসর। রাজা এখন একটা বড়ো কোম্পানিতে। মেকসিকো ঘুরে এসেছে।
আমাকে খুব মানে।
রাজা খুবই ভালো লোক। বৌয়ের কাছে অবশ্যই নয়। কারণ ২৪ আওয়ার্স তো পাচ্ছে। এখন তো আবার ওয়ার্ক ফ্রম
হোম আই টি র লোকেদের কাছে।
শ্রাবন্তী খুব ভালো মেয়ে। ও আমার কাছে এসেছিলো ওর বাচ্চা হওয়ার আগে ,অস্ট্রোলোজিক্যাল পরামর্শ নিতে।
তবে নিয়ে এসেছিলো রাজা। আমি রাজাকে খুব মানি এই কারণেই। ও জানে কোথায় কোনটা ভালো। আমাকে
ইন্টারনেটে ফলো করতো ,আমার করা অস্ট্রোলোজির আর্টিকেল দেখতো ,আমার করা প্রেডিকশন দেখতো ,মিলতো
,খুব ইন্সপাওয়ার হতো।
শ্রাবন্তী খুব আবেগময়। শেখার ইচ্ছা মারাত্মক। দারুন রান্না করে। আর সারা বিশ্ব কে অস্ট্রোলোজির চোখ দিয়েই
দেখার চেষ্টা করে। এবং সারা বিশ্বকে বোঝাতে চায় এইরকম অস্ট্রোলোজি আমার কাছে থেকেই শিখেছে। এ সব
স্টুডেন্টরাই বলে। কোনো জাদু আছে বলে মনে হয়।
সেই রাজা আর শ্রাবন্তী। ওদের শান্তিনিকেতন যাওয়ার ডাকে আমি পারলাম না,চলেই গেলাম। দীপাঞ্জন যায় নি। ও
এখন ব্যস্ত। নতুন চাকরী নিয়ে। তবে মনে হয় ও দীঘা যাবে। অনিরুদ্ধও যাবে । আমার আর একজন অস্ট্রোলোজির
ছাত্র। উকিল। আমাকে যা মানে। দীপাঞ্জন ও আমার অস্ট্রোলোজির ছাত্র।
শ্রাবন্তী অস্ট্রোলোজিকে মানে না ,অস্ট্রোলোজি করে। এবং ঘরোয়া প্রেডিকশন করে। এবং মেলে। এবং শীলা বলেছে
যে ওর ছকটা দেখতে। সবই শুনে তো অবাক। তোমার হাসব্যান্ড এতো বড় একজন অস্ট্রোলোজর ,তুমি ওর ছকটা
দেখোনা !!শীলা বললো ও শেখায় না। কত লোককে শেখাচ্ছে। আর আমাকে শেখায় না !কম্পিউটারও শেখায় নি।
একজন ওর কম্পিউটারের ছাত্র দিয়েছে সে আমাকে শেখায়।শুধু বকে,ধমকায়"। তখন সকলে উদগ্রীব ,ব্যাপারটা কি ?আমি
তখন বললাম ২৭ টা ষ্টার এর নাম পরপর বলতে হবে উইথ লর্ড। ২৫ বছরে পারেনি। আমাকে রোজ জিজ্ঞেস করে নেয়
আজ কি ষ্টার ?তারপর কি ভাবে ওই জানে। ভুলভাল উলটপালট করে। কম্পিউটারও এইরকম।যা বলবো "জানি আমি এটা
"। দিলে আর হয় না। তাই আনমোল কে রেখেছি। ওর ও দুপয়সা হয় ,শেখাও হয়। এবং জবরদস্ত হয়।
আমার কিন্তু এইরকম ছাত্র ভালো লাগে যাকে দেখালে,যে ফলো করবে স্ট্রীক্টলী।আমার কত গুপ্ত নলেজ এই সব ছাত্র
ছাত্রীদের দেই। সবাইকে না। কিছু কিছু বাক্তিকে দেই,যারা কাউকে বলবে না কিন্তু ,নিজেরা এপলাই করবে।
শ্রাবন্তী এইরকমই।
অনুপম আর ওর স্ত্রী। আমার ফেসবুকের বন্ধু। আর ওদের ছেলে। ভাবুক অনুপমের পার্থিব স্ত্রী কিন্তু খুব সুন্দর।
ভারী মিষ্টি ব্যবহার দুজনারই। আর ছেলেটা বিচ্ছু। আর রাজার ছেলে মেয়ে দুটি ?একদম নিষ্পাপ। আমাকে ওরাও
স্যার বলে। স্কাইপিতে যখন ক্লাস হয় ,একবার মুখ দেখিয়ে যায়। আমাকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা করে যেহেতু ওদের মা আমার
সম্মন্ধে দারুন দারুন কথা বলে রেখেছে ওরা জানে ওদের মা কে পড়ায়।
আর কাকিমা । ইন্দ্রনীল খেয়েছো ?ইন্দ্রনীল শরীরটা ভালো আছে তো ?এইরকম কথা কারুর মুখ থেকে শুনলেই মায়ের
কথা মনে হয়। মা---ই যাচ্ছে গাড়ী চড়ে। মার্ খুব ইচ্ছা ছিল নিজের গাড়ী চড়ার। বাবার বন্ধনে সে আর হয়
নি।
আর সবচেয়ে ভালো লেগেছে শীলার একাকী খোয়াই নদীর তীরে ভ্রমণ। ওর হিম্মত আছে রে। একটাও পয়সা না নিয়ে,
অটোয়ালার কাছ থেকে ১৩০০ টাকা ধার করে জিনিস কিনে চলে এসেছে।পরে অবশ্যই টাকা মিটিয়ে দিয়েছে। হ্যাটস
অফ। ওর মধ্যেও কাজ হাসিল করার গুন্ রয়েছে। কারণ বুধের জাতক। আমি শনির জাতক। ভীষণ পড়ব,যাবতীয় বই।
তারপর সঠিক সিদ্ধান্ত নেবো। তাঁরই দয়াতে। শীলা বলে ঘরে "বিবিসির নিউস চ্যানেল"(মানে আমি ) রেখেছি
,কোনো খবর জানতে হলে, সেখান থেকেই জেনে নেই। "
আর আমার বেস্ট আফ বেস্টস লেগেছে গাড়ী চালীয়ে শান্তিনিকেতন যাওয়া ও আসা। ৮ মাসে গাড়ী চালানো শিখে
শান্তিনিকেতন। কত লং ট্রিপ হয়ে গেলো।পুটপাট করে ঢুকে যায়। দেবারতি বললো স্যার মাইথন যাবেন ?চলে
গেলাম ,গাড়ী চালিয়ে। শীলাকে নিয়ে ডায়মন্ড হারবার ,শীলাকে নিয়ে শিপ্রাদির বাড়ী শ্যামনগর ,ব্যারাকপুরে
,দিঘা যাবো। আমার গাড়ী, এখন আমার বসে ।কেউ যদি বলে গাড়ী করে কাশ্মীর ,তাই যাবো। চালিয়ে। নতুন
এনার্জি। ২৫ বছরের এনার্জি। শীলা খুব রাগ করে ,বললেই ,কিন্তু কি বলবো। আমার ২৫ বছরই মনে হয়। বয়সটা
থেমে আছে যেন। আমার থেকে ইন্সপাওয়ার্ড হয়ে কতজন গাড়ী কিনল। কিন্তু শেষ অবধি ড্রাইভারই ভরসা !নিজেই
নিজের গাড়ী চালানো, এ অন্যরকম প্রেম।আমার তো ভয়ডর বলে কিচ্ছু নেই ,সেইজন্বয়ী ভালো লাগে। শ্রাবন্তী
জিজ্ঞাসা করে এটা কিরকম সম্ভব। আমি বলি নেই তো। ভয় এর নার্ভটাই মনে হয় নেই।
আমাকে যদি জিজ্ঞাসা করো কেমন লাগলো ?আমি বলবো অসাধারণ। সব টুরই অসাধারণ কারণ আমি গাড়ী চালিয়ে
নিয়ে যাচ্ছি ,সঠিকভাবে। শ্রাবন্তীকে যদি বলি অসাধারণ দেবারতি বলবে সে কি আমার সাথে অসাধারণ লাগে নি
,শীলার বন্ধু বলবে দাদা এটা কি হলো ?আমার সাথে ?
তাই আসল রহস্যটা বলি ,অসাধারণ কারণ আমি গাড়ী চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছি ,সঠিকভাবে।কারণ আমার নাম ইন্দ্রনীল।
গুরুদেব ৭ বার জিজ্ঞাসা করেছিলেন ,তোমার নাম মানে কি ?আমি নীলকান্ত মনি বলার পরে বলেছিলেন "ডিমান্ড
অনেক সাপ্লাই দিতে পারবে তো ?"
22/03/2021, 21:00 - Indranil Ray: শান্তি -- নিকেতন
===========
ঘুরে এলাম শান্তিনিকেতন। আমার এটা ২য় বার। এইবার গাড়ি নিয়ে দিল্লী রোড হয়ে। হাইরোড দিয়ে গাড়ি
চালানো আমার কাছে এখন সোজা।
কেউ শেখায় নি ।নিজেই শিখেছি । হাইরোড দিয়ে যখন ট্রাক যায়। দুটো ট্রাকের মাঝখানে আপনি। প্রথম প্রথম
পাজলেড হয়ে যাবেন ,যদি আপনি গাড়ীর স্টিয়ারিং এ থাকেন।
আমার হাইওয়ে দিয়ে গাড়ী চালানো সেই মন্দারমণি ,আনলকডাউনের পরে পরেই।
আড়াই ঘণ্টা ডানকুনি থেকে একেবারে শান্তিনিকেতন। মাঝখানে রাজাদের গাড়ীর টায়ার পাল্টাতে হলো। আমি
দেখছি পুরো ,আমি পেছনে আমার গাড়ী চালাচ্ছিলাম। ঢুওম পটাশ। সেই টায়ার পাল্টালো। প্রথমবার স্টেপনি
লাগলো, দ্বিতীয়বার তৈরি ২টো টায়ার কিনলো। আবার ওদের জক ভেঙে গেলো,আমার নতুন জক দিয়ে কাজ হলো।
জক না থাকলে কত ঘন্টা যে কেটে যেত !
আমার গাড়ী সবসময় রেডি। আর বাইরে যাওয়ার সময় তো সার্ভিস -গ্যারেজ এ গিয়ে ভালো করে দেখিয়ে নেই।
মানুষের ভ্রান্ত ধারণা ফার্স্ট হেন্ডই ভালো ,কিন্তু বৌ/বর ছাড়া ইলেকট্রনিক , ইলেকট্রিকাল জিনিসই, সেকেন্ড
হ্যান্ড সর্বোত্তম।
কারণ ফার্স্ট হ্যান্ড গাড়ীর কিছু খারাপ হলেই সার্ভিস সেন্টারে ,কিন্তু সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ীর জন্য সার্ভিস
-গ্যারেজ রাস্তায় কত যে আছে।
অনেকরকম জিনিস শেখা যায়। আমি গাড়ীর সমন্ধে মোটামুটি কাজ চালানোর মতো সব জানি। অনেকে টর্কই দেখে
নি। আর বড়ো কোনো প্রব্লেম হলে আমি যাই পাইকপাড়া মারুতি সার্ভিস সেন্টারে।
গাড়ীর এভরি নুক এন্ড কর্নার দেখি। তোমাকে বোঝাতে হবে গাড়ী তোমার বন্ধু। তোমরা কি ভাবছো গাড়ীর
প্রাণ নেই ?সবকিছু ইলেট্রন প্রোটন দিয়ে তৈরী। সবকিছু। মানুষের যদি দেখো তারও আছে। সব। স --- ব।
"সবকিছুই প্রাণ নয়", একথা ঠিক নয়। আমার সাথে বিছানার চাদরটার তফাৎ এটাই, ওকে তুলে ভাজ করে ইচ্ছামতন
রাখা যায় আর আমাকে যায় না। কিন্তু প্রাণ আছে। জড় পদার্থ বলে কিছুই নেই। বিশ্ববিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী মনি
ভৌমিক( চোখ অপারেশনের লেসার রে আবিষ্কর্তা ) কিন্তু এই ভাবনাতেই তার বিভিন্ন জিনিস আবিষ্কার করেছেন।
তুমি যদি গাড়ী কেন আর ভাবো আমার জীবনের গাড়ী কেনা হলো ,তাহলে ঠিক আছে অথবা খুব যদি বড়োলোক
হও। এটা ভুলে যাও তুমিই তো সেকেন্ডহ্যান্ড জ্ঞান নিচ্ছ। তুমি তোমার পড়াশোনার কালে যা যা শিখেছিলে
সবই তো কেউ না কেউ আবিষ্কার করেছিল। তুমি পড়েছিলে। যে যতোভালো পড়াশুনা করেছে, সে তত ভালো
সেকেন্ডহ্যান্ড জিনিস ঘাটতে পারবে।
আমার লেখাপড়াতেও তাই। ক্লাস ১০ এর স্কুলের মাস্টারমশাইরা মনে করেছিলেন ষ্টার পাবো। 70% পেয়েছিলাম।
গ্রাডুয়েশন এ কেমিস্ট্রিতে ব্যাক ৫ নম্বর শর্ট। আমি ঐসময় আমার ব্যাবসা দার করেছিলাম ,বাবার সাহায্য ছাড়া।
যখন আবার মন হলো পড়াশোনার তখন আবার গ্রাডুয়েশন করে ,dOEACC করে ,মাস্টারস করে ফেললাম ,একটা নয়
,দুটো নয় তিন তিনটে। কম্পউটারএর কোর্স উচ্চমাধ্যমিক দেবার সময়েই ভর্তি করে দিয়েছিলো মা। কম্পিউটার
এমএসসি করার আগে dOEACC করতে হয়েছে। তারপর এসএমইউ তে ভর্তি হলাম এমএসসি করার জন্য। একেবারে এমসিএ
করে বেরোলাম।
গাড়ী যদি কেনার সাথে সাথে ভাব আরে ১০ বছর তো চালাই ,বেঁচে দিয়ে আর একটা কিনবো। গাড়ী আন্তরিক
হবে না তোমার প্রতি। দেখে শুনে কিনতে হয় ,সেকেন্ডহ্যান্ড গাড়ী। অনেক অনেক কিছু দেখতে হয়।
আমার কম্পিউটার ইনস্টিটুটই বানিয়ে ছিলাম সেকেন্ডহ্যান্ড কম্পিউটার দিয়ে। ২৫ বছর চলল তো। এখনো
শিখিয়ে দেব সিই প্লাস প্লাস ,ডাটা স্ট্রাকচার , পয়েনটার ,বি ট্রি।
সেই রাজা ,এমএসসি ক্লাসের বন্ধু। মাজিদ, রাজা , সন্দীপন কত বন্ধু। এমসিএর বন্ধু সঞ্জয় তো একটা বড়ো ফার্মে
আছে। আমার মনে আছে এমসিএ ,লাস্ট একটা পেপারে ,এ টু জেড বলে দিয়েছিলাম লাস্ট ১০ মিনিটস এ। এইরকম
পেপার ছিল। আমারি সময় লেগেছে। পেপার পড়ছি আর ভাবছি আর লিখছি। ও ভাবছে বলবো না মনে হয়। ভাবছে,
সাদা খাতাই জমা দিতে হবে। বিভিন্ন সেট থাকতো কোয়েসচান পেপারের। বলেছিলো "পাশ যদি করি, তোর
জন্যই করবো। মাজিদ এখন ক্যালকাটা উনিভার্সিটির কম্পিউটারের প্রফেসর। রাজা এখন একটা বড়ো কোম্পানিতে।
মেকসিকো ঘুরে এসেছে। আমাকে খুব মানে।
রাজা খুবই ভালো লোক। বৌয়ের কাছে অবশ্যই নয়।❤️😇 🙊🤫 ️কারণ ২৪ আওয়ার্স তো পাচ্ছে। এখন তো আবার
ওয়ার্ক ফ্রম হোম আই টি র লোকেদের কাছে।
শ্রাবন্তী খুব ভালো মেয়ে। ও আমার কাছে এসেছিলো ওর বাচ্চা হওয়ার আগে ,অস্ট্রোলোজিক্যাল পরামর্শ নিতে।
নিয়ে এসেছিলো রাজা। আমি রাজাকে খুব মানি এই কারণেই। ও জানে কোথায় কোনটা ভালো। আমাকে ইন্টারনেটে
ফলো করতো ,আমার করা অস্ট্রোলোজির আর্টিকেল দেখতো ,আমার করা প্রেডিকশন দেখতো ,মিলতো ,খুব
ইন্সপাওয়ার হতো।
শ্রাবন্তী খুব আবেগময়। শেখার ইচ্ছা মারাত্মক। দারুন রান্না করে। আর সারা বিশ্ব কে অস্ট্রোলোজির চোখ দিয়েই
দেখার চেষ্টা করে। এবং সারা বিশ্বকে বোঝাতে চায় এইরকম অস্ট্রোলোজি আমার কাছে থেকেই শিখেছে।
শ্রাবন্তী অস্ট্রোলোজিকে মানে না ,অস্ট্রোলোজি করে। এবং ঘরোয়া প্রেডিকশন করে। এবং মেলে। এবং শীলা বলেছে
যে ওর ছকটা দেখতে।
সবাই শুনে তো অবাক। তোমার হাসব্যান্ড এতো বড় একজন অস্ট্রোলোজর ,তুমি ওর ছকটা দেখোনা !!শীলা
বললো "ও শেখায় না। কত লোককে শেখাচ্ছে। আর আমাকে শেখায় না !কম্পিউটারও শেখায় নি। একজন ওর
কম্পিউটারের ছাত্র দিয়েছে সে আমাকে শেখায়।শুধু বকে,ধমকায়"। তখন সকলে উদগ্রীব ,ব্যাপারটা কি ?আমি তখন
বললাম, ২৭ টা ষ্টার এর নাম পরপর বলতে হবে উইথ লর্ড। ২৫ বছরে পারেনি। আমাকে রোজ জিজ্ঞেস করে নেয় আজ
কি ষ্টার ?তারপর কি ভাবে ওই জানে। ভুলভাল উলটপালট করে।😜🤪 কম্পিউটারও এইরকম।যা বলবো ,"জানি আমি
এটা "। দিলে আর হয় না। তাই আনমোলকে রেখেছি। ওর ও দুপয়সা হয় ,শেখাও হয়। এবং জবরদস্ত হয়। 😯
আমার কিন্তু এইরকম ছাত্র ভালো লাগে যাকে দেখালে,যে ফলো করবে স্ট্রীক্টলী।আমার কত গুপ্ত নলেজ এই সব ছাত্র
ছাত্রীদের দেই। সবাইকে না। কিছু কিছু বাক্তিকে দেই,যারা কাউকে বলবে না কিন্তু ,নিজেরা এপলাই করবে।
শ্রাবন্তী এইরকমই। 😇
অনুপম আর ওর স্ত্রী। আমার ফেসবুকের বন্ধু। আর ওদের ছেলে। ভাবুক অনুপমের পার্থিব স্ত্রী কিন্তু খুব সুন্দর।😀
ভারী মিষ্টি ব্যবহার দুজনারই। আর ছেলেটা বিচ্ছু। আর রাজার ছেলে মেয়ে দুটি ?একদম নিষ্পাপ। আমাকে ওরাও
স্যার বলে। স্কাইপিতে যখন ক্লাস হয় ,একবার মুখ দেখিয়ে যায়। আমাকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা করে যেহেতু ওদের মা আমার
সম্মন্ধে দারুন দারুন কথা বলে রেখেছে । ওরা জানে ওদের মাকে পড়ায়। 😀
আর কাকিমা ।" ইন্দ্রনীল খেয়েছো ?ইন্দ্রনীল শরীরটা ভালো আছে তো ?" এইরকম কথা কারুর মুখ থেকে শুনলেই
মায়ের কথা মনে হয়। মা---ই যাচ্ছে গাড়ী চড়ে। 😀মার খুব ইচ্ছা ছিল নিজের গাড়ী চড়ার। বাবার বন্ধনে সে
আর হয় নি। 🚗
আর সবচেয়ে ভালো লেগেছে শীলার একাকী খোয়াই নদীর তীরে ভ্রমণ। ওর হিম্মত আছে রে। একটাও পয়সা না নিয়ে,
অটোয়ালার কাছ থেকে ১৩০০ টাকা ধার করে জিনিস কিনে চলে এসেছে।পরে অবশ্যই টাকা মিটিয়ে দিয়েছে। হ্যাটস
অফ। ওর মধ্যেও কাজ হাসিল করার গুন্ রয়েছে। কারণ বুধের জাতক। 📍
আমি শনির জাতক। ভীষণ পড়ব,যাবতীয় বই। তারপর সঠিক সিদ্ধান্ত নেবো। তাঁরই দয়াতে। 🗿⚓
শীলা বলে ঘরে "বিবিসির নিউস চ্যানেল"(মানে আমি ) রেখেছি ,কোনো খবর জানতে হলে, সেখান থেকেই জেনে
নেই। "🎡
আর আমার বেস্ট অফ বেস্টস লেগেছে গাড়ী চালিয়ে শান্তিনিকেতন যাওয়া ও আসা।🚘 ৮ মাসে গাড়ী চালানো শিখে
শান্তিনিকেতন। কত লং ট্রিপ হয়ে গেলো।পুটপাট করে ঢুকে যায়। দেবারতি বললো স্যার মাইথন যাবেন ?চলে
গেলাম ,গাড়ী চালিয়ে। শীলাকে নিয়ে ডায়মন্ড হারবার ,শীলাকে নিয়ে শিপ্রাদির বাড়ী শ্যামনগর ,ব্যারাকপুরে
,দিঘা যাবো। আমার গাড়ী, এখন আমার বশে ।🚌
কেউ যদি বলে গাড়ী করে কাশ্মীর ,তাই যাবো। চালিয়ে। নতুন এনার্জি। ২৫ বছরের এনার্জি। 🚘
শীলা খুব রাগ করে বললেই ,কিন্তু কি বলবো। আমার ২৫ বছরই মনে হয়। বয়সটা থেমে আছে যেন।
আমার থেকে ইন্সপাওয়ার্ড হয়ে কতজন গাড়ী কিনল।🚐 কিন্তু শেষ অবধি ড্রাইভারই ভরসা !গৌতমকে শান্তিনিকেতন
পৌছে জিগ্গাসা করলাম ,কতদিন গাড়ী চালাচছি বলো তো ,তুমি তো দেখলে ? বললো 4 বছর ।🚐
নিজেই নিজের গাড়ী চালানো, এ অন্যরকম প্রেম🚗🚕 ।আমার তো ভয়ডর বলে কিচ্ছু নেই ,সেইজন্যয়ী ভালো লাগে।
শ্রাবন্তী জিজ্ঞাসা করে এটা কিরকম সম্ভব। আমি বলি নেই তো। ভয় এর নার্ভটাই মনে হয় নেই।
আমাকে যদি জিজ্ঞাসা করো কেমন লাগলো ?আমি বলবো অসাধারণ। ❤️🤘স️ব টুরই অসাধারণ কারণ আমি গাড়ী চালিয়ে
নিয়ে যাচ্ছি ,সঠিকভাবে। শ্রাবন্তীকে যদি বলি অসাধারণ ,দেবারতি বলবে সে কি আমার সাথে অসাধারণ লাগে নি
,শীলার বন্ধু বলবে ,দাদা এটা কি হলো ?আমার সাথে ?
তাই আসল রহস্যটা বলি ,অসাধারণ কারণ আমি গাড়ী চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছি ,সঠিকভাবে।কারণ আমার নাম ইন্দ্রনীল।
~ইন্দ্রনীল
ভালোবাসা সবাইকে।I
Love you all.❤️
22/03/2021, 23:44 - Indranil Ray: বন্ধ ঘর
অন্ধকার
বসে আছি
প্রতীক্ষায়।
আবার যদি সে আসে ,
বাচ্চাদের
ছদ্মবেশে।
নিষ্পাপ ছোট ছেলে ,
আসে তাঁরই
ছদ্মবেশে,
একলা আপন।।
নিয়ে পরিবার ,
আপনারে বোঝার
সময় হলো না রে ---
নিয়ে ক্লেশ ভার
হলো না সময় আর !
ক্লান্তিহীন মম কাছে।
তুমি ফিরে এস কাছে ,
তোমারই আঙিনায়।
শিখিয়েছো তুমি মম
খেলা ছেড়ে
খেলা দেখো।
তবেই হবে সার
তোমার খেলার ।।
~নীল
24/03/2021, 09:37 - Indranil Ray: <Media omitted>
24/03/2021, 20:13 - Indranil Ray: আমি কিভাবে চার্ট দেখি ?হা করে তাকিয়ে থাকি। এইজন্যই
টেলিভিশনে যাই না। টেলিভিশনের অস্ট্রলজাররা ব্যাবসায়ী।
আমিও টাকা নেই ,বেশ বেশীই নেই। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিতে পারি না ,কারণ অস্ট্রোলোজির চার্ট দেখে সঙ্গে
সঙ্গে উত্তর হয় না। চার্টটা দেখতে হয়।
আমার একদিন পুরো সময় লাগে। দেখি চন্দ্র কেতু ,কিংবা চন্দ্র রাহু কিংবা রাহুর থেকে বা কেতুর থেকে চন্দ্রের
ডিসটেন্স। চন্দ্র কেতুর সাথে এতটা ডিসটেন্সএ থাকলে এইটা সিরিয়াসলি হতে পারে।
~ইন্দ্রনীল
26/03/2021, 15:56 - Indranil Ray: কুহক
====
আমি আর তুমি এক কুহকের জালে আবদ্ধ।
তোমার তুমি আর আমার আমি,
চিরদিন উল্টো ---
কিন্তু কি এক অবিচ্ছেদ্য মিল !
শরীর না ,
মনের।
শরীরী আবেগও যে নাড়া দেয়।
কিন্তু দেখেছি --
হয়ে গেলেই দীপ নিভে যায়--
মনের আবেগ ,
তার থেকে
অনেক ভালো।
চলতেই থাকে ,চলতেই থাকে
আর চলতেই থাকে।
আমি আর তুমি এক কুহকের জালে আবদ্ধ।
~ইন্দ্রনীল
26/03/2021, 15:57 - Indranil Ray: <Media omitted>
27/03/2021, 16:00 - Indranil Ray: <Media omitted>
27/03/2021, 16:00 - Indranil Ray: gh
27/03/2021, 16:01 - Indranil Ray: <Media omitted>
27/03/2021, 19:03 - Indranil Ray: স্মৃতি কত স্মৃতি মনে।
~নীল
28/03/2021, 16:55 - Indranil Ray: আজ সকালে। দিদি ওর বাসায় নেই("বাসা" বলা দেখে একজন
হিন্দুকে জিগ্যেস করেছিলাম
বাংলাদেশী কিনা । দিদি কিন্তু তার ভাইকে একটা কাজ দিয়ে গেছে। ওর পোষা মাজগুলোকে খাওয়ানো। দিদি
দিয়েছে ,আসলে দিদি দেয়নি ,কাজটা এসেছে কসমিক কানেকশন থেকে। মাছদের খাওয়ানো খুবই ভালো। অনেকদিন
কোনো কুকুর বা পাখীদের খেতে দেই না তো ,ঐজন্য মাছদের খাওয়ানোটা আমার এসেছে। টাইম হয়েছে। কুকুর
পাখী মাছ ইত্যাদিদের খাওয়ানোটা খুবই ভালো।
28/03/2021, 21:15 - Indranil Ray: আমার কিছু লেখা। কিছুই বলা ভালো। সব দিতে গেলে ১ সপ্তাহ
লাগতো। কারুর উপকার হবে। আমি সত্যকারের ব্যাস্ত লোক নোই।এই মুহূর্তে , আমার ওপরে ৬ ০ ০ ০ ০ টাকার
কাজ। আমার স্টুডেন্টরা ২ লাখ ,তিন লাখে মাইনা পায় ,কেউ ১০ লাখ বছরে ১ কোটি। আমার এতো টাকার দরকার
নেই ,এতো কাজেরও দরকার নেই। একটা প্রফেশন থেকে সরে দাঁড়ালাম ২ ৫ বছর পরে। সেটা কম্পিউটার ট্রেনিং। ২
০ ১ ৯ সালে ঠিক করেছি,২ ০ ২ ০ সালে টোটাল ক্লোস্ড। ২ ০ ১ ১ সালেই চেয়েছিলাম ,স্টুডেন্টদের
পীড়াপীড়িতে সেই সময় বন্ধ করতে পারলাম না। কম্পিউটার ট্রেনিং বন্ধ।
এইবার অস্ট্রোলোজি। অস্ট্রোলোজি আমি বরাবর করি ,ছোটবেলায় রথীনের সাথে একজন লোকের কাছে যেতাম ৮ ২।
আর আমার ২ ২। কিন্তু প্রফেশনাল অস্ট্রোলোজি করি ২ ০ ১ ০ থেকে। তবে আমার বাম জানেনা ডান হাত কি করছে ।
দুটো পেশাকে গলাই নি ।
অস্ট্রোলোজি আজকাল আর কম টাকা নিয়ে দেখতে ইচ্ছা করে না। যারা কম টাকা দেবে,বা চাইতে পারবো না,
তাদের বলি পরে দেখে দেব। সে পরে পরেই থাকে। অবসর পেলেই বিভিন্ন চার্ট দেখি বিভিন্ন ভাবে। হোরারীতো
সবসময়ের সঙ্গী।আমি আধা ঘন্টা দেখে নেই প্রেডিকশনটা লিখে রাখি। এইবার কনক্লুশনের সঙ্গে মেলাই।
তারপর গাড়ী চালাতে খুবই ভালো লাগে। ম্যাগাজিনে গুলোতে লিখলে ডেট এর একটা ব্যাপার থাকে। তারপর যা
ইচ্ছে তাই লেখা যায় না। আমার মোদীকে খারাপ লাগে, ভালমতন গালাগাল করতে পারবো না ,তাকে আছোলা
মারতে পারবো না ,আমার ওপারে একজন এডিটর থাকবে হোক সে Smt" গায়েত্রী দেবী,হেমামালিনী রাঘুনাথান
,সুচেতনা , শ্যামলদা।
কিছু লেখা দিলাম।
ইন্দ্রনীল রায়
28/03/2021, 21:18 - Indranil Ray: আমার কিছু লেখা।
=============
আমার কিছু লেখা। কিছুই বলা ভালো। সব দিতে গেলে ১ সপ্তাহ লাগতো। কারুর উপকার হবে।
আমি সত্যকারের ব্যাস্ত লোক নোই।এই মুহূর্তে , আমার ওপরে ৬ ০ ০ ০ ০ টাকার কাজ। আমার স্টুডেন্টরা ২ লাখ
,তিন লাখে মাইনা পায় ,কেউ ১০ লাখ -- বছরে ১ কোটি। আমার এতো টাকার দরকার নেই ,এতো কাজেরও
দরকার নেই।
একটা প্রফেশন থেকে সরে দাঁড়ালাম ২ ৫ বছর পরে। সেটা কম্পিউটার ট্রেনিং।
২ ০ ১ ৯ সালে ঠিক করেছি,
২ ০ ২ ০ সালে টোটাল ক্লোস্ড।
২ ০ ১ ১ সালেই চেয়েছিলাম ,স্টুডেন্টদের পীড়াপীড়িতে সেই সময় বন্ধ করতে পারলাম না। কম্পিউটার ট্রেনিং বন্ধ।
এইবার অস্ট্রোলোজি। অস্ট্রোলোজি আমি বরাবর করি ,ছোটবেলায় রথীনের সাথে একজন লোকের কাছে যেতাম ৮ ২।
আর আমার
২ ২। কিন্তু প্রফেশনাল অস্ট্রোলোজি করি ২ ০ ১ ০ থেকে। তবে আমার বাম জানেনা , ডান হাত কি করছে । দুটো
পেশাকে গলাই নি ।
অস্ট্রোলোজি আজকাল আর কম টাকা নিয়ে দেখতে ইচ্ছা করে না। যারা কম টাকা দেবে,বা চাইতে পারবো না,
তাদের বলি ,পরে দেখে দেব। সে পরে পরেই থাকে। অবসর পেলেই বিভিন্ন চার্ট দেখি বিভিন্ন ভাবে। হোরারীতো
সবসময়ের সঙ্গী।আমি আধা ঘন্টা দেখে নেই ,প্রেডিকশনটা লিখে রাখি। এইবার কনক্লুশনের সঙ্গে মেলাই।
গাড়ী চালাতে খুবই ভালো লাগে। ম্যাগাজিনেগুলোতে লিখলে ডেট এর একটা ব্যাপার থাকে। তারপর যা ইচ্ছে,
তাই লেখা যায় না। আমার মোদীকে খারাপ লাগে, ভালমতন গালাগাল করতে পারবো না ,তাকে আছোলা মারতে
পারবো না ,আমার ওপারে একজন এডিটর থাকবে হোক সে Smt. গায়েত্রী দেবী,হেমামালিনী রাঘুনাথান
,সুচেতনা , শ্যামলদা।
ইন্দ্রনীল রায়
29/03/2021, 12:40 - Indranil Ray: "আমি" মানুষটা খুব ভালো খুবই। "আপনিও" খুবই ভালো কেউ
যেন আঘাত না পায় আমার থেকে, অকারণে সেটা আমি দেখি।
এই ভালোত্বটা নষ্ট হয়ে যায়।নষ্ট হয় কিসের টানে ? নষ্ট হয় লোভে।আমার থেকে আপনার লোভ বা আপনার থেকে
আমার লোভ ,যে মুহূর্তে কম বা বেশী হবে ,সেই মুহূর্তে, সম্পর্ক ঝাটকা খাবে।
"আঘাত না পায়, আমার থেকে, অকারণে", এই কথাটার মধ্যে ওয়ার্ড বাই ওয়ার্ড দেখতে হবে। প্রাক্টিক্যালি আমি যা
লিখি তা অভিজ্ঞতা নিয়েই লেখা। পৃথিবীটাকে উল্টোদিক দেখে দেখা।
লোকেরা চায় টাকা আর আমি চাই সুসম্পর্ক। লোকেরা চায় ক্ষমতা আর আমি চাই শান্তি। লোকেরা চায় "আমার
"আমিত্ব" ফলানো" আর আমি চাই অদইট।
কেউ বলে, "প্রচন্ড টাকার খাই" ,আবার কেউ বলে "আমাকে তো করে দেয়"। আমার সাথে সেই "টাকার সম্পর্ক" তো
গড়তেই দেয়নি।
বহুরূপী।
আরে সম্পর্ক বানাতে হবে তো ?সম্পর্ক বানাতে জানতে হবে। তবে এটাও ঠিক, "কসমিক ওয়েভ" গেলেই সম্পর্ক
ঠিকভাবে, বেড়ে ওঠে।কেউ কেউ আছেন একবার মাত্র দেখা ,কসমিক যাবে কোথা থেকে ?
সে কারোর মধ্য দিয়ে কাজ করবে। সে জন্য "A S T R O L O G Y" র ,এ থেকে ওয়াই পর্যন্ত যত গুলি
কাজ আছে ,সবগুলিই করে দেব।
ইন্দ্রনীল
29/03/2021, 16:17 - Indranil Ray: পিনিয়াল গ্ল্যান্ডের মেডিটেশন
==================
পিনিয়াল গ্ল্যান্ডের মেডিটেশন জানেন ?মনে হয়, না |অস্ট্রোলোজর হিসাবে কিছুই জানেন না।
আমার নিজের ক্ষেত্রে নিজের মনে হয়েছে। আপনাদের হয় নি ?
পিনিয়াল গ্ল্যান্ডের সাধনা করো আর সাথে প্রবল পড়ো সিস্টেমেটিক উপায়ে। যে চার্টটিকে দেখছি , একেবারে
একাত্ম হয়ে যেতে হয়। ১ ০ ০ %।
কানের ওপর থেকে মাথা জুড়ে ওপরে পর্যন্ত কল্পনা করবেন গোলাপী রং ,তার মধ্যে দিয়ে সাদা আলো, মহাকাশ
থেকে আসছে। ৬ মাস অভ্যাস করুন। অস্ট্রোলোজি পড়ুন ,আপনার নিজের পড়া কিছু থাকলে, তাও পড়ুন। আর যে
ধ্যানটি বললাম, সেটি করুন। যতক্ষণ খুশি,যতবার খুশি, মিনিমাম ১ ৫ মিনিট।
আপনার খুলে যাবে ,পিনিয়াল গ্লান্ড। ৬থ সেন্স ,স্পিরিচুয়ালিটি ,অন্যকে পড়ার ক্ষমতা,মিস্টিক চার্টটিকে জীবন্ত
দেখা।সায়েন্টিস্টসরা বলেছে পর্যন্ত মিস্টিরিওস অর্গান। তৃতীয় চোখ খুলে যাবে ,যেকোন ঘটনার ,যত ধ্যানটি
করবেন ,তত বেশী খুলবে।কুলকুণ্ডলীনী বিশেষজ্ঞরা আছেন। খুজুন ১ বৎসর ধরে ,দেখুন ভালো কি মন্দ ,ফরম ফিল
আপ করুন ,শিখুন!
আমি তার চেয়ে যে কথাটা বলছি ,সেইটাতে আপনার একই ভালো কাজ হবে।
~নীল
29/03/2021, 16:37 - Indranil Ray: https://youtu.be/Mw4EpxQfbO8
29/03/2021, 19:54 - Indranil Ray: মা মাগো। মা কে খুব ডাকতে ইচ্ছা করছে। গর্ভধারণকারী মা।
সারদা মা। শ্যামা মা। তারা মা।
এইটা পৃথিবীর একদিক দিয়ে ভাল নয় ,আর সেই দিকটাই মানুষ দেখে। অন্য দিক দিয়ে আনন্দ ই আনন্দ। আদ্যামার
কি যে খেল। সেইদিন একজন বললেন রাত্রে দাক্ষিনাস্বর বন্ধ হয়ে যায় সেইজন্য সে আদ্যামার মন্দিরে পূজা দিলো।
প্রাসাদও খেয়েছিলাম। আর আজ ?অটোমেটিক্যালয় আমার ইউটুবে আদমস্ট্রম চালু হয়ে গেলো। তার আরো একবার।
আরেকবার আগেও ডায়াম এসেছিলো থট প্রসেসে।
মা মা গো।
মা
31/03/2021, 07:38 - Indranil Ray: https://youtu.be/MPYKjKhGvLo
31/03/2021, 08:52 - Indranil Ray: #প্রেডিকশন ভুল বলা যায়।ঠিক বলাও যায় এটা হবে বললো ,হলো
না। যেমন ধরা যাক দিল্লি। সবাই বলেছিলো বিজেপি জিতবে। আমার ফেসবুক দেখুন। আমি বলেছিলাম আম আদমী
পার্টি জিতবে। তাই হোয়েওছিলো। কিন্তু এখন দেখুন। BJP will rule Delhi through Lt.
Governor ,Bill is passed in Parliament । এইভাবে। যারা অস্ট্রোলোজি জানেন না তারা বলবে লাস্ট
অবধি বিজেপির হাতেই তো গেলো।আম আদমী পার্টির এখন পুরসভার কাজ। আমি ভোট অবধি দেখেছিলাম। তারপর আর
দেখিনি। যারা বলেছিলো বিজেপি জিতবে, তারা এতো পরিশ্রম করে অস্ট্রোলোজির মতন খুব জটিল বিষয় নিয়ে
পড়াশুনা করে লাভ নেই, ঐজন্য তারা ভোটটাকে স্কিপ করে গেছিলো ,যদিও সেটা ভোটের প্রেডিকশন ছিল।
বিজেপি এরপর আইন জারি করবে, ভোটের কন্ট্রোল নিতে পারবে না তো ,আইনবলে কন্ট্রোল নেবে।সব স্টেটগুলোকে
আইনবলে নেবে, কিন্তু দক্ষিন ভারত পারবে না।
~ইন্দ্রনীল
31/03/2021, 08:55 - Indranil Ray: #প্রেডিকশন ভুল বলা যায়।ঠিক বলাও যায় |এটা হবে বললো ,হলো
না। যেমন ধরা যাক দিল্লি। সবাই বলেছিলো বিজেপি জিতবে। আমার ফেসবুক দেখুন। আমি বলেছলাম আম আদমী
পার্টি জিতবে। তাই হোয়েওছিলো।
কিন্তু এখন দেখুন। BJP will rule Delhi through Lt. Governor ,Bill is passed in
Parliament । এইভাবে।
যারা অস্ট্রোলোজি জানেন না তারা বলবে লাস্ট অবধি বিজেপির হাতেই তো গেলো।আম আদমী পার্টির এখন
পুরসভার কাজ।
আমি ভোট অবধি Chart দেখেছিলাম। তারপর আর দেখিনি।
যারা বলেছিলো বিজেপি জিতবে, তারা এতো পরিশ্রম করে অস্ট্রোলোজির মতন খুব জটিল বিষয় নিয়ে পড়াশুনা
করে লাভ নেই, ঐজন্য তারা ভোটটাকে স্কিপ করে গেছিলো ,যদিও সেটা ভোটের প্রেডিকশন ছিল!
বিজেপি এরপর আইন জারি করবে, ভোটের কন্ট্রোল নিতে পারবে না তো ,আইনবলে কন্ট্রোল নেবে।সব স্টেটগুলোকে
আইনবলে নেবে, কিন্তু দক্ষিন ভারত পারবে না।
~ইন্দ্রনীল
31/03/2021, 18:27 - Indranil Ray: https://youtu.be/jaXiFuv64Hc
31/03/2021, 19:06 - Indranil Ray: You deleted this message
31/03/2021, 19:12 - Indranil Ray: You deleted this message
31/03/2021, 19:13 - Indranil Ray: Indranil Ray
9th May 2020.
Money(বাংলাটা নীচে আছে )
=====
You see, I said that the name Covid-19 is intimidating, (Bailout = COVID-19=
Bailout
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10219191742278648 ) and (শক্ত মাটিতে
বিড়াল আঁচড়ায় না https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10219170193819950)
That's right.Below is a YouTube link. This is exactly what I said.
Bill Gates is behind it. I also gave that link. You will understand, according to
your intellect. Impossibly clever man he is. I mean Rahu's world version. His face
is very beautiful. Look at his eyes, you will understand!! Selling computers when
computer market is full he invested that money into vaccines!
We are nothing, NOTHING!
Everything will remain unknown. Money is running the world. Money!!!
I came to earth.Nay, I have been forced into earth, as a punishment. I will leave
the earth one day, but Mystery will remain .The 8th House!
I have understand everything, EVERYTHING. But I don’t have power to explain to
people, what a pathetic! PATHATIC I SAY!!!
https://m.youtube.com/watch?v=wQSYdAX_9JY&feature=share
https://www.facebook.com/11646.../posts/2872762186134267/...
Chart:1.1.2000@00@Greenwich,UK
Chart :26.4.2020@21:44@Kolkata,WB,India
Chart:India Independence Chart
Come and Join in Astrology Class through Skype.
WhatsApp 91-9433031757
Here all Writing is under Copy Right act 2000 under the heading of By Indranil Ray
©Please Without my name ,Don’t Copy and paste © If you does so,it is the punishable
offense you must know it.
By Indranil Ray
MSc (IT), MCA, MA [Astrology from Hyderabad, PST University, NAAC accredited]
Gold Medal in MA Astrology.
SKYPE ASTROLOGICAL, NUMAROLOGICAL, ASTROLOGY-HORARY CLASS.
টাকাই চালাচ্ছে পৃথিবীকে
================
আপনারা দেখুন আমি যে বললাম কোবিদ-১৯ এর নাম করে ভয় ঢোকাচ্ছে এইটা ঠিক। (Bailout = COVID-19=
Bailout
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10219191742278648 ) and (শক্ত মাটিতে
বিড়াল আঁচড়ায় না https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10219170193819950)
নীচে ইউটুব লিংক দিলাম । একদম আমি যেটা বলেছি, সেটাই ।
বিল গেটস এইটার পিছনে আছে ।সেই লিংকটাও দিলাম ।আপনারা বুঝতে পারবেন ,আপনাদের বুদ্ধি আনুসারে ।অসম্ভব
চালাক লোক ।মানে রাহুর পৃথিবী সংস্করণ ।মুখটা খুব সুন্দর ।চোখটার দিকে তাকাবেন ,বুঝতে পারবেন !
কম্পিউটার বেচে পয়সা হলো । সেই পয়সা ইনভেস্ট করলো ভ্যাকসিনএ ।
আমরা কিস্যু না ,নাথিং !অজানাই থেকে যাবে ,সমস্ত কিছু ।টাকাই চালাচ্ছে পৃথিবীকে । টাকাই ।আমি
পৃথিবীতে এসেছি ।
আসতে বাধ্য হয়েছি ,শাস্তিস্বরূপ ।পৃথিবী থেকে চলেও যাবো একদিন ।রহস্য থেকেই যাবে ।৮থ হাউসের ।
আমি সবকিছুই বুঝতে পেরেছি ।আমার কোনো শক্তিই নেই ,লোককে বোঝানোর ,কি প্যাথেটিক !সত্যিই প্যাথেটিক
!!!
https://m.youtube.com/watch?v=wQSYdAX_9JY&feature=share
https://www.facebook.com/11646.../posts/2872762186134267/...
Chart:1.1.2000@00@Greenwich,UK
Chart :26.4.2020@21:44@Kolkata,WB,India
Chart:India Independence Chart
Come and Join in Astrology Class through Skype.
WhatsApp 91-9433031757
Here all Writing is under Copy Right act 2000 under the heading of By Indranil Ray
©Please Without my name ,Don’t Copy and paste © If you does so,it is the punishable
offense you must know it.
By Indranil Ray
MSc (IT), MCA, MA [Astrology from Hyderabad, PST University, NAAC accredited]
Gold Medal in MA Astrology.
SKYPE ASTROLOGICAL, NUMAROLOGICAL, ASTROLOGY-HORARY CLASS.
01/04/2021, 15:52 - Indranil Ray: https://g.co/kgs/EBT3XJ
02/04/2021, 09:39 - Indranil Ray: চক্রবুহ্য
----------
আমার ভালোলাগার আর একটা জিনিস। ল্যাপটপে সিনেমা দেখা। না না আমাজন প্রাইম না নেটফ্লিক্স এ না। টর ওয়েব
দিয়ে বিটটরেন্ট দিয়ে নামিয়ে নেই।
চক্রবুহ্য।
কি নেই সিনেমাটিতে ?ক্রিপ্টোকারেন্সী,ওয়াই ফাই হ্যাকিং ,একাউন্ট হ্যাকিং ,সব। কিন্তু যে ভাবে দেখিয়েচে
,এত সোজা ভাবে হয় না। মারিজুয়ানা খেলো ,আর হয়ে গেলো এত সহজ না। ওয়াই ফাই হ্যাকিং আর ব্যাঙ্ক
হ্যাকিং এক নয়।দেখিয়েছে মারিজুয়ানা কাছে আর হ্যাকার হেল্প করছে পুলিশকে। একটা ছেলেকে জানতাম ,হ্যাকিং
করতে পারে ,তবে ব্যাঙ্ক হ্যাকিঙের মতন বড় নয়। যাদের কেতু খুবই এক্সএলটেড এবং ৮থ এ আছে ,সঙ্গে শনি ও
সাহায্য করছে তারা এইরকম বড়
হ্যাকার।
রাজ্ বাব্বর এর ছেলে ,প্রতীক বাব্বর এর গলাকে আমি খুবই অপছন্দ করি।
সিরিজ তা পাঁচদিন লাগল। আমার সিনেমা দেখতে ২ দিনের একটু বেশী ,সিরিজ দেখতে ৫ দিন লাগে।
চক্রবুহ্য
----------
আমার ভালোলাগার আর একটা জিনিস। ল্যাপটপে সিনেমা দেখা। না না আমাজন প্রাইম না নেটফ্লিক্স এ না। টর ওয়েব
দিয়ে বিটটরেন্ট দিয়ে নামিয়ে নেই।
চক্রবুহ্য।কি নেই সিনেমাটিতে ?ক্রিপ্টোকারেন্সী,ওয়াই ফাই হ্যাকিং ,একাউন্ট হ্যাকিং ,সব। কিন্তু যে ভাবে
দেখিয়েচে ,এত সোজা ভাবে হয় না। মারিজুয়ানা খেলো ,আর হয়ে গেলো এত সহজ না। ওয়াই ফাই হ্যাকিং আর
ব্যাঙ্ক হ্যাকিং এক নয়।দেখিয়েছে মারিজুয়ানা কাছে আর হ্যাকার হেল্প করছে পুলিশকে। একটা ছেলেকে জানতাম
,হ্যাকিং করতে পারে ,তবে ব্যাঙ্ক হ্যাকিঙের মতন বড় নয়। যাদের কেতু খুবই এক্সএলটেড এবং ৮থ এ আছে ,সঙ্গে
শনি ও সাহায্য করছে তারা এইরকম বড়
হ্যাকার।
রাজ্ বাব্বর এর ছেলে ,প্রতীক বাব্বর এর গলাকে আমি খুবই অপছন্দ করি।
সিরিজ তা পাঁচদিন লাগল। আমার সিনেমা দেখতে ২ দিনের একটু বেশী ,সিরিজ দেখতে ৫ দিন লাগে।
প্রথম মুভি ,তুষারতীর্থ অমরনাথ। বাবার হাসপাতালে। এন আর এস। রেসিডেন্সিয়াল ফ্ল্যাটে থাকতাম। ২৪ আওয়ার্স
ডিউটি থাকতো আমার ডাক্তার বাবার। কিছু একটা উপলক্ষে ওদিন রাত্রে মুভি দেখিয়েছিলো। আমার পরিষ্কার মনে
আছে। তখন আমি সেন্ট পল্স স্কুলে পড়ি ,ক্লাস ওয়ানে।তারপরে কত যে মুভি দেখেছি।কৃষ্ণনগর এ চিত্রমন্দির
,সংগীতা। আমার স্কুল পালানোর গল্প ছিল না।বাড়ির উল্টোদিকেই স্কুল। আর মুভি দেখবো স্কুল পালিয়ে ?
মাসে একটা দুটো মুভি দেখতাম বাড়ীর সবাই মিলে। তারপর এলাম কলকাতায়। স্কটিশ চার্চে ভর্তি হলাম। প্রথম ১
মাস জেঠুর বাড়িতে ছিলাম। ভিসিআর আমারি যেন !আমিই চালাচ্ছি ,দেখছি।(কৃষ্ণনগর এ বলতো বই !)
বাঙুরের বাড়ীতে এরপর ভিসিপি কেনা হলো। আমারি রাজ !! এরপর আসলো সিডি। কম্পিউটারে দেখতাম। হলে
গিয়ে মুভি দেখেছি। তারপর পেনড্রাইভে তারপর মোবাইল ,নোটপ্যাডে ,ল্যাপটপে । টরেন্ট ফাইল যখন এলো ,তখন
থেকেই জানি। রোজ রাতে মুভি না দেখলে হয় না। রাত্রে খুব ক্লান্ত ,কিন্তু ল্যাপটপ খুলে মুভি দেখবোই। আমার
হিন্দি মুভিই ভালো লাগে । অনেকসময় এ বলে দিলো, এই ইংলিশ মুভিটা ভালো,তখন দেখি ডাউনলোড করে।
মুভির অভিনয় ভালো না খারাপ না মাঝারি বুঝতে পারি। রণবীর সিং তখনো আজকের রণবীর সিং হয় নি। ওর প্রথম
সিনেমা দেখেই বলেছিলাম ,এই ছেলেটা থাকতে এসেছে।
সিনেমা থেকে অনেক কিছু শেখাও যায়।অস্ট্রোলোজি প্রাকটিস, সিনেমা দেখতে দেখতেও হয়। গাড়িতেও সিনেমা
দেখার জন্য একটা ডিসপ্লে লাগিয়েছি ,ছোট্ট।
আমি মাঝে মাঝে ভাবি। সিনেমা দেখার এতো সাধ কেন ?৫ ম স্থান মুভির স্থান। কারাকামশ চার্টে (আত্মকারাক
গ্রহ নবমশে যে হাউস থাকে সেটাকে বলে কারাকামশ চার্ট। সেখানকার ৫ম স্থানে রবি ও মঙ্গল। ডি ২৪ বিমসত্তরী
চার্টে রাহুর দশা চলছে । কারাকামশ চার্টে রাহু আছে এক্যুরিয়াসে ১২থে ,সেই জায়গাটাই লগ্ন চার্টে ৫ম। চন্দ্র
১ ১ শ থেকে ৫ম কে দেখছে।
~ইন্দ্রনীল
03/04/2021, 12:03 - Indranil Ray: সকাল বেলাতে হাঁটি ---
আমার ভালো লাগে
বসি একটুখানি ,
নিয়ে চিন্তা অনেকখানি।
হতবাক হয়ো না --
চিন্তা কিন্তু চিন্তা নয় --
চিন্তা,
আমার "আমিকে" নিয়ে।
এক একটা স্ক্রুউ ,
যেন এক একটি ঘটনা ,
খাপে খাপে,
প্রতিটা ঘটনা লাগে।
গেলো লেগে।
না গেলেই মুশকিল।
এবং
এটাও ঠিক ,
লাগবে না ,
কোনো জিনিস ,
বোঝো তুমি ,
খাপে খাপে ,
ফেলে দিতে হবে ,
সময় চাইলেই ।
বিশাল বিশ্ব
বলছে ,
ফেললেও কিছু না, না ফেললেও কিছু না
সবটাই "আমি"
03/04/2021, 12:22 - Indranil Ray: একই
------
সকাল বেলাতে হাঁটতে ---
আমার ভালো লাগে
একটু বসি ,
চিন্তা কতরকমের।
না না ,হতবাক হয়ো না --
তোমাদের মতন চিন্তা নয় --
চিন্তা, আমার আমিকে নিয়ে।
প্রতিটা ঘটনা ,এক একটা স্ক্রু ,
প্রতিটা ঘটনা।
খাপে খাপে,
লেগে গেলো,
না লাগলেই--
মুশকিল।
এবং এটাও ঠিক ,
কোনো জিনিস ,
লাগবে না ,
খাপে খাপে ,
ফেলে দিতে হবে ,
সময় হয়ে গেলেই।
কিন্তু এই বিশাল বিশ্বে ,
ফেলে দেবার নয় কোনোটাই ।
কে শেখালো ?
এত প্রয়োজনীয় নয় ,
শিখলাম কিনা ,সেটাই প্রয়োজনীয়।
না শিখলেও কিচ্ছু নয়।
শিখলেও কিচ্ছু নয়।
আমার জীবন আর
তাদের জীবন
এক নয় --
আবার একই।
জয় তারা।
~ইন্দ্রনীল
03/04/2021, 12:24 - Indranil Ray: একই
-----
সকাল বেলাতে হাঁটি ---
আমার ভালো লাগে
বসি একটুখানি ,
নিয়ে চিন্তা অনেকখানি।
হতবাক হয়ো না --
চিন্তা কিন্তু চিন্তা নয় --
চিন্তা,
আমার "আমিকে" নিয়ে।
এক একটা স্ক্রুউ ,
যেন এক একটি ঘটনা ,
খাপে খাপে,
প্রতিটা ঘটনা লাগে।
গেলো লেগে।
না গেলেই মুশকিল।
এবং
এটাও ঠিক ,
লাগবে না ,
কোনো জিনিস ,
বোঝো তুমি ,
খাপে খাপে ,
ফেলে দিতে হবে ,
সময় চাইলেই ।
বিশাল বিশ্ব
বলছে ,
ফেললেও কিছু না, না ফেললেও কিছু না
সবটাই "আমি"|
ইন্দ্রনীল
03/04/2021, 12:26 - Indranil Ray: একই পদ্য ।এডিট করে অন্যরকম হয়েছে ।
03/04/2021, 12:35 - Indranil Ray: নীচের এই পদ্যটি এডিট করতে গিয়ে আবার লেখা। আমার এইরকমই।
আমার লেখা এডিট করলেই নতুন লেখা হয়ে যায়।
WhatsApp: 91-9433031757
Skypee: indranilray20081
Conducts Online and Classroom Astrology Classes also.
Email:indranilray2008@gmail.com
Author in AFA (American Federation of Astrologer) Journal.
Author of Express Star Teller, Modern Astrology, Jyotish Digest, VagyoVarta.
জয় তারা।
~ইন্দ্রনীল
[03/04, 12:24] Indranil Ray: একই
-----
সকাল বেলাতে হাঁটি ---
আমার ভালো লাগে
বসি একটুখানি ,
নিয়ে চিন্তা অনেকখানি।
হতবাক হয়ো না --
চিন্তা কিন্তু চিন্তা নয় --
চিন্তা,
আমার "আমিকে" নিয়ে।
এক একটা স্ক্রুউ ,
যেন এক একটি ঘটনা ,
খাপে খাপে,
প্রতিটা ঘটনা লাগে।
গেলো লেগে।
না গেলেই মুশকিল।
এবং
এটাও ঠিক ,
লাগবে না ,
কোনো জিনিস ,
বোঝো তুমি ,
খাপে খাপে ,
ফেলে দিতে হবে ,
সময় চাইলে ।
বিশাল বিশ্ব
বলছে ,
ফেললেও কিছু না, না ফেললেও কিছু না ---
"আমি" ই সবটা |
ইন্দ্রনীল
[03/04, 12:26] Indranil Ray: একই পদ্য ।এডিট করে অন্যরকম হয়েছে ।
[03/04, 12:35] Indranil Ray: নীচের এই পদ্যটি এডিট করতে গিয়ে আবার লেখা। আমার এইরকমই। আমার
লেখা এডিট করলেই নতুন লেখা হয়ে যায়।
আমি তো হিন্দুই।
কিন্তু কোনো রাজনীতির দল করি না। তাই আমি বিজেপিও নোই। কিন্তু আমি যে হিন্দু ধর্মের কথা ভাবি ,সে
তো কখনোই বলবে না, "আমার ধর্ম" ।
তথাকথিত হিন্দুরা ভুলে যায় অন্য ধর্ম আছে। তথাকথিত অন্য ধর্মের, বিশেষত মুসলিমরা ভুলেই যায় ভারতে অন্য
ধর্মের লোকেরাও থাকে।পাঁচশো বছরের ইতিহাস ভুলতে পারে না।
শ্রীরামকৃষ্ণদেব এসেছিলেন কেন ? সর্বধর্ম প্রচার করতে। হিন্দু, মুসলমান, ক্রিষ্টান, জরোথ্রুস্ট্র সব ধর্মকেই সম্মান
দিতে হবে।
কেউ যদি শ্রীরামকৃষ্ণদেব এর জীবন কিছুটাও বুঝতে পারে তাহলে সে অন্যরকম হবেই।
এবার মনুষ্যত্বর মধ্যে গরুত্ব বা কুকুরত্ব যখন ঢুকলো তখন মানুষের ধর্ম ,পতন হলো। কুকুরদের মধ্যে
মনুষ্যত্ব ঢুকলে কুকুর, উন্নত হলো। এইটা বুঝতে হবে।
গীতা মহাভারত রামায়ণ পড়লে কিছু উন্নতি হবে না, যদি না আমি সর্বধর্ম সমন্বয় না করি।আমি তিনবার গীতা
,নৃসিংহ ভাদুড়ীর মহাভারত ,স্বামীজীর বই ইত্যাদি পরে এটাই বুঝেছি, সর্বধর্ম সমন্বয়ই হচ্ছে ,নবরূপ।
এই লেখাটা তো থাকবে। আজ থেকে ১০০ বছর পরে মানুষ বুজতে পারবে সর্বধর্ম সমন্বয়ের প্রয়োজন।
~নীল
04/04/2021, 23:51 - Indranil Ray: কমুনিস্টরা বামপন্থা ,বিজেপি দক্ষিনপন্থা , কংগ্রেস মধ্যপন্থা মানে
,তৃণমূল মমতাপন্থাকে মানে
।
এরমধ্যে বিজেপিই দল হিসাবে মানে দক্ষিনপন্থা কে। সেইজন্যই দেশকে বেঁচে দিতে পারলো বা দেবে।
কমুনিস্টরাও বামপন্থা মানে না ,কংগ্রেসও মধ্যপন্থা মানে না,তৃণমূল মমতার চকোলেট যুক্ত নন্দীগ্রাম আন্দোলনের
অনশন নিয়েই ব্যস্ত ।
এইজন্যই দেশকে বেঁচে দিতে পারলো। ভারতের নাম বদলে ভারত ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড করতে পারলো যার
সিইও নরেন্দ্র মোদী!!!
একটা অন্যরকম কাল্কুলেশন করি। মমতা আর শুভেন্দুর যে লড়াই সেটা রবি আর শনির লড়াই।
মমতা পাওয়ারে,ওই রবি। শুভেন্দু চুরি করতে না পাড়ার জন্য, শনি,অর্থাৎ বিরোধী পক্ষ।
শনি আর রবির চিরদিনের লড়াই। কারাকানস চার্ট এ শনি বসে আছে রেট্রোগ্রেড উইথ কেতু আর রবি বসে আসে রবিরই
নিজের ঘরে উইথ মার্কারি আর ভেনাস। আরও অনেক দেখতে পারি ,তবে আপনাদের জন্য মমতা গত ১০ বছরে অনেক কাজ
করেছেন। ৩৫ বছরে বামফ্রন্ট শিল্প, পেছনে দিয়েছে,সে শিল্প কি ১০ বছরে আন্তে পারবেন? না। তাহলেও কাজের
পারফর্মমেন্স এ মমতা জিতবেন।
মার্স ১১ স কে দেখছে। ১১ জয়ের ইঙ্গিত। মার্স আর ভেনাস কর্কটে ,১০ হাউস। ১০হউসে থেকে রাজ্যপাট দেখে।
~নীল
05/04/2021, 09:53 - Indranil Ray: কমুনিস্টরা বামপন্থা ,বিজেপি দক্ষিনপন্থা , কংগ্রেস মধ্যপন্থা মানে
,তৃণমূল মমতাপন্থাকে মানে
।
এরমধ্যে বিজেপিই দল হিসাবে মানে দক্ষিনপন্থা কে। সেইজন্যই দেশকে বেঁচে দিতে পারলো বা দেবে।
কমুনিস্টরাও বামপন্থা মানে না ,কংগ্রেসও মধ্যপন্থা মানে না,তৃণমূল মমতার চকোলেট যুক্ত নন্দীগ্রাম আন্দোলনের
অনশন নিয়েই ব্যস্ত ।
এইজন্যই দেশকে বেঁচে দিতে পারলো। ভারতের নাম বদলে ভারত ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড করতে পারলো যার
সিইও নরেন্দ্র মোদী!!!
একটা অন্যরকম কাল্কুলেশন করি। মমতা আর শুভেন্দুর যে লড়াই সেটা রবি আর শনির লড়াই।
মমতা পাওয়ারে,ওই রবি। শুভেন্দু চুরি করতে না পাড়ার জন্য, শনি,অর্থাৎ বিরোধী পক্ষ।
শনি আর রবির চিরদিনের লড়াই। কারাকানস চার্ট এ শনি বসে আছে রেট্রোগ্রেড উইথ কেতু আর রবি বসে আসে রবিরই
নিজের ঘরে উইথ মার্কারি আর ভেনাস। আরও অনেক দেখতে পারি ,তবে আপনাদের জন্য মমতা গত ১০ বছরে অনেক কাজ
করেছেন। ৩৫ বছরে বামফ্রন্ট শিল্প, পেছনে দিয়েছে,সে শিল্প কি ১০ বছরে আন্তে পারবেন? না। তাহলেও কাজের
পারফর্মমেন্স এ মমতা জিতবেন।
মার্স ১১ স কে দেখছে। ১১ জয়ের ইঙ্গিত। মার্স আর ভেনাস কর্কটে ,১০ হাউস। ১০হউসে থেকে রাজ্যপাট দেখে।
~নীল
05/04/2021, 10:03 - Indranil Ray: চলুন অস্ট্রোলোজি বুঝি ।
কমুনিস্টরা বামপন্থা ,বিজেপি দক্ষিনপন্থা , কংগ্রেস মধ্যপন্থা মানে ,তৃণমূল মমতাপন্থাকে মানে
।
এরমধ্যে বিজেপিই দল হিসাবে মানে দক্ষিনপন্থাকে। সেইজন্যই দেশকে বেঁচে দিতে পারলো বা দেবে।
কমুনিস্টরাও বামপন্থা মানে না ,কংগ্রেসও মধ্যপন্থা মানে না,তৃণমূল মমতার চকোলেট যুক্ত নন্দীগ্রাম আন্দোলনের
অনশন নিয়েই ব্যস্ত ।
ভারতের নাম বদলে ভারত ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড করতে পারলো যার সিইও নরেন্দ্র মোদী!!!
একটা অন্যরকম কাল্কুলেশন করি। মমতা আর শুভেন্দুর যে লড়াই সেটা রবি আর শনির লড়াই।
মমতা পাওয়ারে,ওই রবি। শুভেন্দু চুরি করতে না পাড়ার জন্য, শনি,অর্থাৎ বিরোধী পক্ষ।
শনি আর রবির চিরদিনের লড়াই। কারাকাংশ চার্ট এ শনি বসে আছে রেট্রোগ্রেড উইথ কেতু আর রবি বসে আসে রবিরই
নিজের ঘরে উইথ মার্কারি আর ভেনাস। আরও অনেক দেখতে পারি ,তবে আপনাদের জন্য মমতা গত ১০ বছরে অনেক কাজ
করেছেন। ৩৫ বছরে বামফ্রন্ট শিল্প পেছনে দিয়েছে,সে শিল্প কি ১০ বছরে আনতে পারবেন? না।চপ শিল্প দিয়ে পারা
যায় । তাহলেও কাজের পারফর্মমেন্স এ মমতা জিতবেন।
মার্স ১১শ কে দেখছে। ১১ জয়ের ইঙ্গিত। মার্স আর ভেনাস কর্কটে ।১০ হাউস। ১০হাউস থেকে রাজ্যপাট দেখে।
~নীল
07/04/2021, 11:59 - Indranil Ray: https://astrozing.com/trimsamsa-divisional-
horoscope-or-varga-birth-chart/
07/04/2021, 16:23 - Indranil Ray: <Media omitted>
07/04/2021, 18:29 - Indranil Ray: #আইআরডিই২:-
১)লগ্ন চার্ট,২)নিরায়ানা ভাবচলিত চার্ট ৩)ত্রিসাংশ চার্ট দেখতে হবে। তারপরে আসবে অন্য অংশ চার্ট। তারপরে
বলাবল।
যে অস্ট্রোলোজির মূলটুকুও শিখেছে, সে নিজের ত্রিসাংশ চার্ট ,ত্রিসাংশ চার্টএর দশা সে জানে।
নিরায়ানা ভাবচলিত এর ঘর যেকোনো ত্রিসাংশ চার্টএর ঘরের প্রেক্ষিতে কিপ্রকার দেখতে হবে। সেইটা যে প্রকার সেই
প্রকারের কাজ করেছেই করেছে।
একটা জিনিস দেখতে হবে ,সেই কাজ করার জন্য তার যদি ক্ষতি হয় সে সেই কাজটা করবে না ,এইটাই রেমেডি।
07/04/2021, 18:30 - Indranil Ray: #আইআরডিই২:-
১)লগ্ন চার্ট,২)নিরায়ানা ভাবচলিত চার্ট ৩)ত্রিশাংশ চার্ট দেখতে হবে। তারপরে আসবে অন্য অংশ চার্ট। তারপরে
বলাবল।
যে অস্ট্রোলোজির মূলটুকুও শিখেছে, সে নিজের ত্রিশাংশ চার্ট ,ত্রিশাংশ চার্টএর দশা সে জানে।
নিরায়ানা ভাবচলিত এর ঘর যেকোনো ত্রিশাংশ চার্টএর ঘরের প্রেক্ষিতে কিপ্রকার দেখতে হবে।
একটা জিনিস দেখতে হবে ,সেই কাজ করার জন্য তার যদি ক্ষতি হয় সে সেই কাজটা করবে না ,এইটাই রেমেডি।
#Indranil
08/04/2021, 13:55 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/100009962584058/posts/1437722276569845/
08/04/2021, 18:04 - Indranil Ray: https://www.facebook.com/watch/?v=923875415108334
09/04/2021, 19:49 - Indranil Ray: অনেক দিন ধরে আমরা একান্ত ইচ্ছা হয়েছিল মা কে দেখার। মা তো
মা--ই। কালীঘাটের মেক দেখার ইচ্ছা তা আমি বলি নি। ভাবলাম হোক ,দেখি মা কি চায় ?ওমা এই সপ্তাহে
ছেলে বলছে ,কালীঘাট আমাদের নিয়ে যাবে ?আমি এককথায় হ্যা। শুধু দেখলাম আমরা ডাকের সাথে মায়ের ডাক
কিভাবে ম্যাচ করে। এই হচ্ছে কসমিক কানেকশন। সময়। যাই বলো। আমরা সাথে মায়ের ইচ্ছা এক হয়ে গেলো। মার
কাছে তো গেছি। আমার গাড়ীতে টাকার ব্যাগ রেখে এসেছি। মার্ সাথে দেখা হলো ,মাকে যে কিছু দেব !
শীলার কাছে চাইলাম তখন । এই হচ্ছে "কসমিক কানেকশন"। একে তোমরা ভগবান বলো ,কালী বলো ,শ্যামা
বলো ,শ্যাম বলো ,শিব বলো ,কৃষ্ণ বলো যা খুশী তাই বলো।
10/04/2021, 01:06 - Indranil Ray: Gareer pichonta rong korbo
10/04/2021, 13:29 - Indranil Ray: #ছবি
===
এই ছবি দেখে কি মনে হয়?যে লোকটি দাঁড়িয়ে আছে ,সে রাহুর দশা পাস করেছে ,বৃহস্পতির দশাও। কি করে
রাহুর দশা বললাম ?একটি গরীব লোক রাস্তায় বসে আছে। মুখ কাপড়ে দেখে। রাহুর দশা সেইরকম ভালো যায় নি
পার্থিব রেস্পেক্ট এ। অপার্থিব রেস্পেক্ট এ দারুন স্তম্ভ তৈরি হয়েছে। কারণ গরীব লোকটি ভগবানের ক্ষেত্রে বসে
রয়েছে। তারপরের দশা বৃহস্পতির। মন্দির দারুন। মন্দিরের ছবি দেখা যাচ্ছে। কিন্তু করণাকালে। ভালো প্রসপেক্টিভ
আর্থিক রেস্পেক্ট এ ভালো ছিল ,অতীত পূর্ব জীবনে।এখন শনির দশা চলছে । একা দাঁড়িয়ে আছে। শনি একাই
বোঝায়। দাঁড়িয়ে আছে রাস্তাতে ,দোকান আছে। চন্দ্র, দোকান কে বোঝায়।চন্দ্র মকরে আছে।
আরো অনেক কিছু আছে। আর বললাম না।
যদি ক্ষেত্র না বাড়াই,শান্তি থাকবে।
কিন্তু ঐযে সুখ চাইতে যাবো ,শান্তি পালিয়ে যাবে। আবার একটি জন্ম !
10/04/2021, 13:33 - Indranil Ray: #ছবি
===
এই ছবি দেখে কি মনে হয়?
যে লোকটি দাঁড়িয়ে আছে ,সে #রাহুর দশা পাস করেছে ,#বৃহস্পতির দশাও।
কি করে রাহুর দশা বললাম ?একটি গরীব লোক রাস্তায় বসে আছে। মুখ #কাপড়ে দেখে। রাহুর দশা সেইরকম
ভালো যায় নি #পার্থিব রেস্পেক্টে। #অপার্থিব রেস্পেক্টে দারুন স্তম্ভ তৈরি হয়েছে। কারণ গরীব লোকটি
#ভগবানের ক্ষেত্রে বসে রয়েছে।
#এখন #শনির দশা চলছে । একা দাঁড়িয়ে আছে। শনি একাই বোঝায়।
দাঁড়িয়ে আছে রাস্তাতে ,দোকান আছে। #চন্দ্র, দোকানকে বোঝায়।চন্দ্র #মকরে আছে।
~#নীল
11/04/2021, 17:32 - Indranil Ray: ভগবান
---------
আমার ভগবানে বিশ্বাস নেই। সত্য বলে জানি। কথার কথা নয়। সত্য।
আমার যখন ব্রেন স্ট্রোক হলো আমার পরিষ্কার মনে আছে কি কি হয়েছে। লোকে বলে খুব ব্যাথ্যা, তারপরে আর কিছু
মনে নেই।
আমার কিন্তু তা নয়। "নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্স"(NDE ) হবে কি ভাবে ,নইলে ?আমার পরিষ্কার মনে আছে আমাকে
তিনতলা থেকে নামিয়ে এপেলও ভর্তি করা হলো। এরপর সব হরি। দেখছি ,সারা পৃথিবী হরি। সবাই হরি। আনন্দের
রাজ্য। কারুর ওপর কারুর রাগ ,ক্ষোভ নেই।
এইটা রথীন আমাকে হাত দেখে বলেছিলো। হাত দেখা ও শিখেছিল ওর বাবার কাছ থেকে। বলেছিলো ৪৫ বছরে একটা
শরীর সংক্রান্ত একটা ক্রাইসিস হবে। বেরিয়েও আসবি কারণ অনেকদিন তুই বাঁচবি।
কিন্তু "নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্স"(NDE ) সম্পর্কে কেউই বলেনি বা আমার মনে আসে নি। বৃহস্পতি - রাহুর
দশটা একটা বড় শেক(Shake ) দেবেই দেবে। দেবেই।
আমি ঐজন্য পুনেতে আমার স্পিচ দেয়ার জন্য ডেকেছে ,কিন্তু আমি জিনিস গোছাই ই নি। আমি জানি একটা কিছু
হবে ,বিশাল কিছু।
কিন্তু "নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্স"(NDE ) হবে ২ ০ ১ ৫ সালের ১ ১ ই অগাস্ট,আমি জানতাম না। সত্যি বলছি
জানতাম না বা এত নিক্তি মেপে দেকিনি।
আমার মতন একজন অস্ট্রলজারএর এতো নিক্তি মেপে দেখা সম্ভব নয়, যে সুখ কখনো দেখতে গিয়ে , শান্তিটাকে
সরিয়ে দেয়।
~নীল
12/04/2021, 10:35 - Indranil Ray: You deleted this message
12/04/2021, 10:45 - Indranil Ray: ঘটনা
------
ঘটনা মনে রাখলে ভালো অস্ট্রলজার হওয়া যায়। আমার এমনিতে স্বভাব আছে যে ঘটনাটা শুনছি, সেই ঘটনা দু
একবার কেটে আবার শুরু করানো ।
গনেশ পূজার বাপ্যারটা। যেদিন প্রথম ঘরে কম্পিউটার পড়াতে আরম্ভ করলাম আই রে স্যার নামে, সেদিনই মা দিল
বোধয় (শীলাও হতে পারে,বা অন্যকোনো সূত্র থেকে পাওয়াও হতে পারে )
২ ০ ০ ০ সালে, একটা নীল রঙের অপূর্ব গণেশ।
আমার ২ ০ ১ ৫ ব্রেন স্ট্রোকের সময়ে, যখন বিছানায় শুয়ে, একটি ছেলে যে, আমার কাছে শিখত, সে আমাকে আর
একটি গণেশ দেয়। স্বচ্ছ কাঁচের।
আমার অস্ট্রোলোজি অনুসারে পূর্বজন্মে সবার আগে গনেশ পূজা করি নি বলে এই জন্মর একটা কারণ।
এই জন্মে আমি সবসময়ই গণেশের কৃপা পেয়েছি। মৃত্যু থেকে ফিরে এসেছি ,আমার এই ভাবেই এক জন্ম হয়ে গেলো।
সবসময় "ওঁ গাং গণেশায় নমঃ" করি। সবকিছুর আগে ,সকলে দরজা খোলার সময়ে ,শোবার সময়ে,দরজা বন্ধ করবার
সময় ,কিছু বাক্য কাউকে বলার সময় ,সাধারণের চোখে পাপ কাজ করার সময় , সাধারণের চোখে পুন্য কাজ করার
সময়,ঘুমোতে যাবার সময় ,সর্বদা। আর জপি
গণেশ পূজার মন্ত্র
একদন্তং মহাকায়ং লম্বোদর গজাননম।
বিঘ্নবিনাশকং দেবং হেরম্বং পনমাম্যহম।।
~নীল
13/04/2021, 18:42 - Indranil Ray: খন্ড আর পূর্ণর পার্থক্য না বুঝলে যতই জপ করো ,যতই ধ্যান
করো,ভগবান লাভ হবে না, হবে না, হবে না । এইটা বোঝবার জন্যয়ী পৃথিবীতে আসা। এইটা না বুঝলে
,পৃথিবীতে আসার কোনো মানেই নেই। এটা বোঝাবার লোকও আছে। কিন্তু মানুষ বুঝবে না। বিভিন্ন কল্পিত
ঘটনাবলীই এই না বোঝার ভাবটিকে যত্ন সহকারে লালন করে। অস্ট্রোলোজির প্রকাশেই বা অস্ট্রোলোজির সাধনাতেই
এইগুলি বোঝা যায়। নিজের চার্ট তা মাথাতে সবসময় থাকবে। এমনি চার্ট ছাড়াও ডি ৩০ ,ডি ৯ চার্ট
,কৃষ্ণমূর্তি চার্ট ,ডি ১৬ চার্ট (গাড়ী চালালে )মাথায় সবসময় থাকবে। সবসময়। ডি ৩০ চার্টের অষ্টম হাউসের
কোনো রেমেডি হয় না। পাস্ট কর্ম থেকে আসে। অনেকেই জানে না।
ডি ৩০ চার্ট ভালো ভাবে দেখা শিখতে হবে ,যদি কেউ অস্ট্রোলোজিতে অসামান্য হতে চায়।
ডি ৩০ চার্ট খন্ড আর পূর্ণ শিখিয়ে দেবে ,যদি শেখার ইচ্ছা থাকে !
13/04/2021, 18:45 - Indranil Ray: ওঁ পূর্ণমদঃ পূর্ণমিদং
পূর্ণৎ পূর্ণমুদচ্যতে
পূর্ণস্য পূর্ণমাদায়
পূর্ণমেবা বশিষ্যতে ওঁ
সচ্চিদানন্দ পরব্রহ্ম সর্বপ্রকারে পূর্ণ। এই জগতও পূর্ণ, কারণ সেই পূর্ণ পরব্রহ্ম থেকেই এই পূর্ণরূপ জগৎ উৎপন্ন
হয়েছে। পূর্ণ থেকে পূর্ণকে বাদ দিলেও, সেই পূর্ণ অবশিষ্ট থাকে।
13/04/2021, 18:46 - Indranil Ray: আমরা বলি,
13/04/2021, 18:48 - Indranil Ray: কিন্তু এর মানে কজন বোঝে ।এই জন্যই যারা সাধক তাদের বিয়ে
করতে নেই ।
15/04/2021, 19:23 - Indranil Ray: Pirates of the carrabian
Curse of black pearl
Stragers stride
Deadman' chest
Triology
15/04/2021, 19:25 - Indranil Ray: Indiana jhones
3 te part
15/04/2021, 19:26 - Indranil Ray: Shutter iland
16/04/2021, 21:20 - Indranil Ray: আমার সাধনার একটি বই এবং একমাত্র বই। এই বইটি আমি চার /পাঁচ
পড়েছি। শ্রী রামকৃষ্ণদেব বলেছেন এটি একটি গুপ্ত বই। আমি অনিরুদ্ধকে বলেছি। আজ অবধি কাউকে বলি নি। বাট
টাইম হস্ কাম। স্বামীজী পড়তেন। আমাকে যদি একটিই বই নিয়ে যেতে বলে, আমি এই বইটি নিয়ে যাবো।
17/04/2021, 11:22 - Indranil Ray: ভোটক অনুষ্ঠানে
============
~ইন্দ্রনীল রায়
"ভোটক অনুষ্ঠানে" ,
দেখে শুনে বুঝে ভেবে
আমি দল ফল
বেশী বুঝে ,
তবে, আমি
নির্দলেই গেছি।
ভোটক অনুষ্ঠানে
ইচ্ছা যোগদানে,
প্রথমে ছিল না আমার ।
পরে সুজিত বসে না যে,
তাকেই দিলাম বসিয়ে ।
আমি বসেই ভাবিনি,
সুজিত বসে না , সে যে।
সে যে বাঙুরেতে আসে,
তাকেই দিতে হবে ভোট।
আম্প্যানে আম্ফান,
পাশে ছিল আমাদের।
লক ডাউন এর কালে,
দিয়েছিলো ঢালে
সব্জীর দোকান।
দলীয় বাজিতে,
আমি নোই চরম পন্থিডান
বা ডানের পান।
নোই চরম বামপন্থি
বা পন্থী বাম
ভালো পন্থা ,
মধ্য-পন্থী।
বামপন্থা নিয়ে যায়,
বসে থাকে ট্রেনে ,
"পন্থিকরা " ভাবে ,
ঝাকানিটা এতো বেশী
ট্রেনে !
মনে ভাবে
চলিতেছে !
আসলে চলেই,
নি সে।
ডানপন্থা নিয়ে যায় ,
হিটলারের কালে!
যদিও "বিস্মকরতা"
চেয়েছিলেন
তান্ডব হিটলারের ---
তখন যে চলছিল
বিশ্ব জোড়া
যুগের ,তান্ডব।
জানিয়াছি সার ,
পাপ পুন্য
দুইই সমান
কর্ম, "বিনা ফল"।
~ইন্দ্রনীল
(কপিরাইট একট )
17/04/2021, 11:32 - Indranil Ray: ভোটক অনুষ্ঠানে
============
~ইন্দ্রনীল রায়
"ভোটক অনুষ্ঠানে" ,
দেখে শুনে বুঝে ভেবে
আমি দল ফল
বেশী বুঝে ,
তবে, আমি
নির্দলেই গেছি।
ভোটক অনুষ্ঠানে
ইচ্ছা যোগদানে,
প্রথমে ছিল না আমার ।
পরে সুজিত বসে না যে,
তাকেই দিলাম বসিয়ে ।
আমি বসেই ভাবিনি,
সুজিত বসে না , সে যে।
সে যে বাঙুরেতে আসে,
তাকেই দিতে হবে ভোট।
আম্প্যানে আম্ফান,
পাশে ছিল আমাদের।
লক ডাউন এর কালে,
দিয়েছিলো ঢালে
সব্জীর দোকান।
দলীয় বাজিতে,
আমি নোই চরম পন্থিডান
বা ডানের পান।
নোই চরম বামপন্থি
বা পন্থী বাম
ভালো পন্থা ,
মধ্য-পন্থী।
বামপন্থা নিয়ে যায়,
বসে থাকে ট্রেনে ,
"পন্থিকরা " ভাবে ,
ঝাকানিটা এতো বেশী
ট্রেনে !
মনে ভাবে
চলিতেছে !
আসলে চলেই,
নি সে।
ডানপন্থা নিয়ে যায় ,
হিটলারের কালে!
যদিও "বিস্মকরতা"
চেয়েছিলেন
তান্ডব হিটলারের ---
তখন যে চলছিল
বিশ্ব জোড়া
যুগের ,তান্ডব।
জানিয়াছি সার ,
পাপ পুন্য
দুইই সমান
কর্ম, "বিনা ফল"।
~ইন্দ্রনীল
(কপিরাইট অ্যাক্ট ।আপনারা কপি করতে পারেন আমার নাম সহ ঠিক যেমন আছে তেমন । )
17/04/2021, 12:00 - Indranil Ray: <Media omitted>
17/04/2021, 23:18 - Indranil Ray: You deleted this message
17/04/2021, 23:20 - Indranil Ray: You deleted this message
18/04/2021, 08:32 - Indranil Ray: টোটাল রোল
=========
অস্ট্রোলোজিতে নোস্ত্রাদামুস পুরস্কার পেয়েছে এক্সপ্রেস ষ্টার টেলার থেকে সেটি কম কথা নয়।
বিশেষত দক্ষিণ ভারতীয়রা পায়। একটি বাঙালী পেয়েছিলো, এটা কম বড়ো কথা নয়। এমন অনেক অনেক পুরস্কার
আছে, বিভিন্ন বিষয়ে তা আমরা জানিই না। অস্ট্রোলোজিতে নোস্ত্রাদামুস একটা বিরাট বাপ্যার।কারণ তোমার
নিয়মিত লেখা থাকতে হবে পত্রিকাটিতে ,ভারতের প্রধানমন্ত্রী, মার্কিন প্রধানমন্ত্রী ,আর্থিক এবং সবরকমের প্রেডিকশন
ঠিক ঠিক ভাবে হতে হবে ,যে বিষয়ে বলবে সেই বিষয়েই লেখা বাঞ্ছনীয়। সেইরকম হলে নোস্ত্রাদামুস পুরস্কার এর
জন্য নমিনেট করে। এইটা এক্সপ্রেস ষ্টার টেলার এর গত ৩০ বৎসরের পুরস্কার । এটাতে লিখতে হলে ইংলিশে লিখতে
হবে ও সেই ইংলিশ বুজতে হবে লোককে। এবং অস্ট্রোলোজি। এবং প্রেডিকশন। এবং ঠিক।
হায়দারাবাদের সরকারী কলেজে অস্ট্রোলোজি নিয়ে পড়ে, তাতে এম এ করা খুবই পরিশ্রমের। খুবই। একটা ছেলে যে
কোনোদিন যায় নি ,বাইরের কলেজে পড়তে, সে চলে গেলো !
গ্রাডুয়েশনের যেই দেখেছে ২ বছর, অমনি বলে হবে না। বলে গ্রাডুয়েশন তিন বৎসর হয়। তাকে বোঝানো হচ্ছে
যে ,পশ্চিমবঙ্গে দুই বছর ছিল পাস গ্রাডুয়েশনের সেই সময় । ওকে বলা হলো ,doeacc করতে হয়েছে সিকিম
মণিপাল থেকে এম এস সি (আই টি) করার আগে ও সেইজন্যই এম সি এ করতে পেরেছে । তারপরে উনি বললেন "আমি
নিয়ে নিচ্ছি , যেহেতু সিকিম মণিপাল নিয়েছে।সিকিম মণিপালের সার্টিফিকেটগুলোর জেরক্স জমা করো
অরিজিনালগুলো দেখাও "।
কত বাধা। আর ভর্তির আগে ছয় মাস, শুধু প্রতিদিন, ১০ টা থেকে ফোন ইউনিভার্সিটি ও কলেজ গুলোতে ।
তারপর মোটামুটি সেট করে কলেজ কতৃপক্ষের সাথে কথা বলা।
হায়দারাবাদের এই উনিভার্সিটিতে পাস্ করা ভীষণ শক্ত। একটা একটা খাতা তিন তিনজন দেখে। তাদের এভারেজ
মার্ক্স্টাই ছাত্রের মার্ক্স্। এইসব পশ্চিবঙ্গে বসে বোঝা যাবে না। ১০০ মিটার দূরে বই রেখে ঢুকতে হয়। রামকৃষ্ণ
শাস্ত্রীজির জ্যোতিষ স্কুলের মতন না। বই খুলে উত্তর লেখা যায় না। এই ভদ্রলোক রামকৃষ্ণজীর স্কুলেও
গিয়েছিলো। দু বছর পড়েছে হায়দারাবাদ থেকে এম এ র আগে। তো যেমন গুরু তেমনি চেলা ! রামকৃষ্ণজী
যেরকম, তাঁর ছাত্রেরাও সেইরকম! লৌকিক অস্ট্রোলোজি !! কার এমন দরকার পড়েছে, হায়দারাবাদ যাওয়া !পূর্ব
পূর্বজন্মের অসমাপ্ত কাজ এই অস্ট্রোলোজি।
একটা বাংলার ছেলের যাওয়া। তার যে সোনার পদকটি পাওয়ার আসা, সাময়িক বিসর্জন দিতে হয়েছিল ,ঐখানে
ছেলে মেয়েদের অস্ট্রোলোজিতে, খুব স্মুথ দেখে। বৃহৎ পরাশর মুখস্থ। গড় গড় করে বলে যাচ্ছে। কোথায় কি
আছে ,কি হবে, সব বলে দিচ্ছে। চারটে পাঁচটা মাস্টার ডিগ্রি বিদেশ থেকে ,পিএইচ ডি আমেরিকা থেকে, এইরকম
সব ছাত্র দেখে কি করে মনে হবে ,সেই পাবে ?
রবীন্দ্র ভবনে হয়েছিল, বাৎসরিক অনুষ্ঠান । রেজিস্টারার নিজে ফোন করে, হায়দারাবাদের রবীন্দ্র ভবনে, আসতে
বলেছিলো।
মার্কিন বইয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে শুধুমাত্র ইমেল মাধ্যমে, "আমেরিকান ফেডারেশন অফ অস্ট্রোলোজার" ,লেখা বার
করাও দুঃসাধ্য। সেই কাজেও, সে সফল। সে লিখেছিলো কি করে সেক্স চেঞ্জ হয়। কি জন্য মেয়েরা ছেলেদের
,ছেলেরা মেয়েদের মতন আচরণ করে।
অস্ট্রোলোজার হিসাবে সে দেখেছে, মানুষ অস্ট্রোলোজিকে মেটেরিয়ালস্টিক হিসাবে দেখে। একে যদি অস্ট্রো-
স্পিরিট হিসাবে দেখা যায়, তবে কিছু মানুষের কল্যাণ হয়।
অনেক গুলো পূর্ব জন্ম আছে। এটা সে স্থির বিশ্বাসে সে বলতে পারে। তার সঙ্গের লোকেদের সম্বন্ধেও তার জানা।
প্রতিটি কাজ পূর্ব পূর্ব জন্মের ফসল। এক কাজই যখন ঝেড়ে দিয়েও ,ছেড়ে দিয়েও যখন কেউ ধরে ,সেই কাজটি
পূর্ব পূর্ব পূর্ব জন্মের সংস্কার।
অরবিন্দ মহারাজ ওনার বাবাকে ৫ ০ ০ বিড়ি কিনে দিয়েছিলেন ,কারণ তাঁর বিড়ি খাবার পূর্ব জন্মের সংস্কার
ছিল। আমরা জোরাজুরি করি ছেড়ে দেবার জন্য ,অশ্লীল বাক্য বলি। যত রকমভাবে আঘাত করা যায় করি।
কিন্তু পূর্ব জন্মের সংস্কার না কাটালে এটার জন্যই আবার আসতে হবে!স্বামীজীর বাক্য ,এই প্রসঙ্গে নিশ্চয়ী জানা
আছে।
গাড়ী চালানোও তার, পূর্ব জন্মের অসম্পূর্ণ কাজ। রঙ্গমঞ্চের অঙ্ককে মেলাতে তো হবে !
দীঘা যাওয়াও।লক ডাউনে থানায় ধরা পড়াটাও এবং কোর্টে যাওয়াটাও !তার এটি শিখবার আগ্রহ ,লক ডাউনের সময়
বেরোনাটায় !
কারণ ড্রাইভিং ২৫ বৎসরের মধ্যে শিখে যায়। ইনি ৫০ বৎসরে শিখেছেন। এই গাড়ী চালানোর বিষয়টাও !বাড়ীতে
তার অশান্তি। ড্রাইভার চালাবে !
আরে, পূর্ব জন্মের অসম্পূর্ণ কাজ ড্রাইভিং। সে শিখবে না, তো কে শিখবে ?ড্রাইভারকে দিলে আবার জন্ম হবে,
এই কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য।
বিশ্ব একটা টোটাল রোল । উপবৃত্তের সারি সারি সারি। সেই সারি গুলি কে মায়ামৃগ মরিচীকা বলে বোধ হয়।
খাপে খাপ করে ঢুকে যাচ্ছে। যেখানেই ঢুকতে পারবে না, বা অপরে লৌকিক মিথ্যা বলবে ,সেইটা টোটাল রোল
থেকে ,খুলে যাবে।
অর্থাৎ সেই বিষয়গুলোর জন্য আবার জন্মাতে হবে। লৌকিক অস্ট্রলজাররা সেই কাজটিই করে । "অপ্রতিকার" হচ্ছে
স্বামীজীর কথা।
পূর্ব জন্ম জানতে হলে নাইন্থ হাউস কে লগ্ন ধরে ,সেই চার্টটিকেই বছর ধরে ট্রানজিশনে গ্রহগুলির পজিশন চেঞ্জ
করলেই জানা যায়।
এখানে সময়ই আসল। পূর্ব জন্মের আসেনডেন্টের লর্ডএর বিমসত্তরী দশা সময়ের পিছনে অঙ্ক মিলিয়ে শুন্য বসিয়ে
হিসাব করতে হয়। পরজন্ম ১২থ হাউস ধরে গণনা করতে হয়। যার বৃহস্পতি আছে, সে পরজন্মে আস্তিক হবে। এইরকম আর
কি !বাস্তবিকই ভৌতিক কাহিনীর কথাও বলতে হয় তাহলে !
তাঁর ক্লায়েন্ট বলতে কয়েক জন, এক যুগের অর্ধেকের থেকে এক বেশি সময়ে। তাঁর খুচরো ক্লায়েন্ট ভালো লাগে
না, যারা তাঁকে মিনিমাম টাকাটা দেবে না।কারণ যে পরিশ্রম হয় মাথার। ইনপুট ইফ নট একুয়াল টু আউটপুট ,
সেই ক্লায়েন্টরা তার বন্ধু হতে পারবে না ,শুধুই ক্রেতা হবে, তাঁদের, সে কাজ, তাঁর মনোভাব অনুযায়ী করবে
বা না।
যাদের প্রেডিকশন লৌকিক ভাবে মেলে নি বলে তাঁদের ধারণা ,তাঁরা ৫ বছর পরে ,আবার মেলাক ,তাঁদের অনেকেই
দেখতে পাবে তাঁর কথাটাই ঠিক হলো। ভালো হওয়া বা খারাপ হওয়াটা সময় ও ব্যাক্তি আপেক্ষিক |
কারণ একদশে কেতুর বসা। চন্দ্র থেকে ৮মে কেতুর থাকা।রবি থেকে ২ য়ে কেতুর থাকা। অস্ট্রোলোজির হাদ পার
করেছে ,কেননা শনির দশা চলছে ,শনির সুবলর্ড মঙ্গল। সেই মঙ্গল ১০মে আছে। দ্বিতীয় পতি ১০মে থাকলে অস্ট্রলজার
হয়। আবার সেই মঙ্গল নীচ ভঙ্গ হলে ?শ্রেষ্ঠ তম হয়। নীচ ভঙ্গের কারণে তার অধিকাংশ অস্ট্রলজার বন্ধুরা শত্রু হয়
লৌকিক দৃষ্টিতে !সেটা তো তাঁর দেখা !
হতে পারে সে সৌমিত্র নয়, হতে পারে সে উত্তম নয়,সে বিধান রায়ও নয় কিন্তু সে তাঁর কাছে উচ্চ ।
~ইন্দ্রনীল
18/04/2021, 19:42 - Indranil Ray: Kali phos mag phos
19/04/2021, 00:09 - Indranil Ray: You deleted this message
19/04/2021, 00:45 - Indranil Ray: পরী রে
======
মনের বয়স কেউ পোঁছে না,
মনটা যেন নেই ই।
শরীর-বয়স ,সবাই পোঁছে
শরীরটা তো সবেই !
মনটা তোমার হারিয়ে গেলো,
শরীর শরীর করে ,
শরীর খানি চলে যাবে ,
মনটা শুধুই পরে।
শরীর দেখাও ,শরীর সাড়াও ,
মনটা পড়ুক থেমে।
মনের আমি মনের তুমি ,
মনটা আমার পরী রে।
~নীল
(কপিরাইট অ্যাক্ট ।আপনারা কপি করতে পারেন আমার নাম সহ ঠিক যেমন আছে তেমন । )
19/04/2021, 08:39 - Indranil Ray: Rannaghorer board ta kharap hoye geyeche
19/04/2021, 11:37 - Indranil Ray: ~ইন্দ্রনীল
(কপিরাইট অ্যাক্ট ।আপনারা কপি করতে পারেন আমার নাম সহ ঠিক যেমন আছে তেমন । )
19/04/2021, 11:37 - Indranil Ray: যেমন জীবন তেমন কাটাই
রসি একটু খানি রে।
হালকা পলকা তেমন হলে
মনটা আমার নদীরে।
19/04/2021, 11:38 - Indranil Ray: রসি
~ইন্দ্রনীল
(কপিরাইট অ্যাক্ট ।আপনারা কপি করতে পারেন আমার নাম সহ ঠিক যেমন আছে তেমন । )
19/04/2021, 15:06 - Indranil Ray: ৯৮ /২০০০
---------------
কোবিদ। নামখানা শুনলেই হাত পা ঢুকে যায়। আপনাদের। যাদের মনে ভয়টা খুব বেশী। সব হাসপাতালে নিঃস্বাস
প্রশ্বাস এর রুগী। করোনা বা কোবিদ। এইটা চলবেই ২ ০ ২ ৪ সাল অবধি চলবেই। তারপরেও অস্ট্রোলোজির চার্ট
বলতে পারে। কিন্তু আমি বলবো না।
আমি একটা ডেথ রেট দেখছিলাম।২ ০ ১ ৮ সাল থেকে একটু বেড়েছে। এখনো ফিক্স আছে।
যখন আপনার শ্বাসের কষ্ট হবে ,তখনি কোবিদ এর টেস্ট এবং কম্পিউটার ধরবে "আছে" ,যখন "টেস্টে" র প্রবলেম
তখন কম্পিউটার ধরবে "আছে। যখন নিউমোনিয়া হবে কম্পিউটার ধরবে "কোবিদ"।
ইনফ্লুয়েঞ্জা দিয়ে লার্জ স্কেলে ভ্যাকসিন ও কোল্যাট্যারাল ওয়েব বিজনেস হচ্ছে না । ৭০ বছরের উর্ধে মানুষ না
মারা গেলে ঠিক ঠাক চলছে না। মানুষ ভীষণ বেড়ে গেছে। স্টপ করার দরকার।
ছড়াও প্যানিক। এমন প্যানিক যে মাস্ক পড়তো না তাঁকে ঘুম পাড়াও মাস্ক পরিয়ে !এই ভাইরাস এখন বায়ু
বাহিত বলেও ছড়ানো হচ্ছে !
আমার মা ৯৮ /২০০০ সালে ,বলেছিলো ১০ ভাগ লোকেদের যাদের মধ্যে ৭ /৮ ভাগ লোকেদের হাঁপানী আছে। কেউ
বলে, কেউ বলে না। না বললেই ভালো !!
আমরা যারা ডুওলীন আর ফোরাকার্ড ইনহেলার নেই asthma র জন্য ,নিউমোনিয়ার মতন ঠান্ডা যাদের লাগে না
,তাঁদের করোনা হবে না, এটা আমি সত্য কথা বলছি।
২ ০ ১ ৪ সালে আমার হাঁপানীর ভীষণ টান হলো ,সরস্বতী পূজার দিন। আমি বললাম আর ৫ মিনিট দেখে শীলাকে
বলবো, হাসপাতালে ভর্তি করো। এই পাঁচ মিনিট ভগবান শ্রীকৃষ্ণর শরীর রাখার মন্ত্রটি জপ করি।কমলোও।২ ০ ১ ৮
নাগাদ এক ডাক্তারকেই পেলাম যে এই ইনহেলার দুটো দিলো।
মানুষ, জন্ম নিয়ন্ত্রণের কথা এমনিতে ভাবতেই পাড়ে না ! তাঁরা পৃথিবীতে এসেছেই যেন তাঁদের প্রতিলিপি তৈরী
করার জন্য। একটা প্রতিলিপি ! যে গুন্ গুলো বেরোয়নি আমাদের ,সেই "গুনের" ! এমন টাইট দেয়া হবে যে
মানুষ ভুলেই যাবে প্রতিলিপির কথা।
একজন বাবার বন্ধু ডাক্তার আমাকে ও শীলাকে বলেছিলো "প্রতিলিপির" কথা। সেই ডাক্তারের কাছে আমি আর পরে যাই
নি ,যার নিজের চিকিৎসা বিদ্যা সম্মন্ধে জ্ঞানের কমতির জন্য।
আমাদের প্রতিলিপি তৈরী করবার কোনো ইচ্ছাই ছিল না ,উভয়েরই। সেইটাই এখন হারে হারে বোঝাবে।
দশ বছর করোনা চলবে। এই দশ বছরে আকাশটা পাতাল হয়ে যাবে !এতো এতো মাইনা আর পাবে না ,স্কুলগুলির
মাস্টারমশায় দিদিমণিদের, কি হবে আগামী দশ বছরে সেটা যখন হবে ,তখন বুজতে পারবে । স্থায়ী কাজ হবে না।
অস্থায়ী কাজ।
একটা নতুন যুগ আরম্ভ হয়েছে।চীন এই যুগের কান্ডারী। ১০ - ২ ০ বছরে যুগ একটা রূপ পাবে।
সেখানে একদম "এ" ক্যাটাগরীর লোকেরা স্থান পাবে। ভেতরে ভেতরে কাটমানির ব্যাবস্থা থাকবে ।
আর অর্থনীতি ?মানি ইঞ্জেক্ট করা হবে টপ বুদ্ধিমান ব্যাবসায়ীদের, যারা নিজেরাও ব্যাবসা করবে আর কাটমানিও
দেবে। মানি ইঞ্জেক্ট কি করে হবে বা হয়েছে ?
মিন্ট থেকে হিসাব বহির্ভূত নোট ছাপিয়ে। "মানি হাইস্ট" ওয়েব সিরিজ দেখলেই বুজতে পারবেন।
একটা নতুন বেসলেস অর্থনীতির সূচনা হবে। এই মুহূর্তে $360.6 ট্রিলিয়ন বিশ্বের সম্পদ। হাতে আছে ২ ০ ০
ট্রিলিয়ন।
মায়ের ভোগে গেছে ১০৬ ট্রিলিয়ন। এই সম্পদটাই ওঠা নামা করছে বিশ্ব যারা চালায় ,তাঁদের ওপরে।
১০ বছর। হ্যা ১০ বছর বা একটা যুগ। লাগবেই লাগবে, গ্রাফে ডেথ রেট উর্ধমুখী করার জন্য। মানুষ বেশি ভয়
পাবে,আরও ,আরও আরও আরও। এবং কোবিদ হবে। এবং মারা যাবে।
আমায় জিজ্ঞাসা করছিলো তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কবে হবে , কিছু বাচ্চা ছেলেরা। ওতো সালে হবে ,এতো সালে হবে !
তাঁরা বুঝতেই পারছিলো না বিশ্বযুদ্ধ আরম্ভ হয়ে গেছে। এবং কে জিতবে এটাও নিশ্চিত।
যখন আমি গত বছর ফেব্রুয়ারীতে বলেছিলাম একটি গ্রুপে কোবিদ ২ ০ ২ ০ সেপটেম্বর অবধি ভোগাবে ,একটি বাচ্চা
ছেলে লাফিয়ে উঠে বলেছিলো ,আরে কি বলছেন আপনি ?নিশ্চ্য়ই মাথার ব্যামো আছে !
রাজনীতির পোড় খাওয়া মানুষেরা হচ্ছে নতুন যুগের বিশ্ব যারা চালায় ,তাঁদের এজেন্ট। তাঁরা খুব
স্বাভাবিকভাবেই ,তাঁদের দেশের রাজনীতিটাকে , রাজ্য রাজনীতির সাথে মিশিয়ে দিচ্ছে দেশে, সেটা দেখছি।
উত্তরপ্রদেশের মুখুমন্ত্রীর যদি করোনা নেগেটিভও হয়, তখন আর একদল বলবে এই এসেছিলো ,করোনা দিয়ে গেছে।
এইটা ছোট স্কেল।
১০ বছর। হ্যা ১০ বছর বা একটা যুগ। লাগবেই লাগবে, ডেথ গ্রাফে ডেথ রেট উর্ধমুখী করার জন্য। মানুষ বেশি
ভয় পাবে,আরও ,আরও আরও আরও।মন ভয় পেলে ,শরীরে তার রেশ হবেই হবে এবং হবে এবং কোবিদই হবে। এবং
মারা যাবে।
~ইন্দ্রনীল
(লেখার সাথে একটি প্রশ্ন চার্ট ও গ্রাফ দিলাম যারা বুজবে তাঁদের জন্য। আর সবার জন্য লেখা। যারা ফোন
করবে,হোয়াটসাপে মেসেজ করবে ,ফেসবুকে মেসেজ করবে ,তাঁরা আগে অতি অবশ্যয়ী আমার ২ ০ ১ ৯ সালের
ডিসেম্বর থেকে দু বছরের লেখা ,প্রোফাইলে গিয়ে পড়ুন। একটা লেখা পরেই ভাববেন না ,মেসেজ করি।)
19/04/2021, 15:06 - Indranil Ray: <Media omitted>
19/04/2021, 15:06 - Indranil Ray: <Media omitted>
19/04/2021, 15:06 - Indranil Ray: <Media omitted>
20/04/2021, 09:51 - Indranil Ray: You deleted this message
20/04/2021, 09:54 - Indranil Ray: যে দিন কেটে এসেছে !
----------------------------
ক্লিক ৩। সাদা কালো। ক্যামেরা। ৭৫ টাকা দাম। ১ ৯ ৮ ০ সালে মা কিনে দিয়েছিলো। প্রচন্ড ফটো তোলার
নেশা। ফটোর নেশা নেই। ফটো তোলবার নেশা।
একটু বড়ো হয়ে , "হট শট" ক্যামেরা, ২ ০ ০ টাকা দাম। ছোটবেলায় কত ছবি যে তুলেছি, তাঁর ইয়ত্তা নেই।
১২ টা করে রিল হতো। সাইকেল তো ছিলই।ধাঁ করে হাই স্ট্রিট এর মোড়ে ফটো হাউস। এক মাসে ১ টাকা কি ২
তো রিল। রিলের মনে হয় দাম ছিল দেড় টাকা। অন্য বন্ধুদের তুলনায়, "বড়োলোক বড়োলোক" বাপ্যার
স্যাপার !
কতগুলি ছবি দিদি, কাল আমাকে দিলো। ছবি গুলি, দিদি ভাই ভাই দিদি করতে করতে দিদির কাছেই সুযত্নে
আছে। দিলো বলেই জানতে পারলাম। ছোটোবেলাকের ছবি ,বেশিরভাগই ক্লিক ৩ তাই তোলা ,কিছু হট শটে। দু
একটা ফটো হাউসে।
ছোটবেলার ছবি !
আমাকে যদি কেউ কোনোদিন জিগ্যাসা করে কি সুন্দর ছিল না ছোটবেলাতে? আমি বলবো একেবারেই না।
~ইন্দ্রনীল
20/04/2021, 18:49 - Indranil Ray:
https://madisonarealymesupportgroup.com/2020/09/30/proof-that-the-pandemic-was-
planned-with-purpose/
20/04/2021, 19:25 - Indranil Ray: You deleted this message
20/04/2021, 19:28 - Indranil Ray: ম্যান মেড
=======
আড়ি ব্বাস। আমি যা যা বলেছি করোনা নিয়ে তাই তাই হচ্ছে। আমি প্রথম দিন থেকে বলে আসছি ম্যান মেড
ভাইরাস। একদম তাই। আমি নীচের লিংকটা দিলাম। দৈর্য্য সহকারে পড়ুন।
বিল গেটস সেট আপ করছে কেউ কোনোদিন কোবিদ পেশেন্টের সংস্পর্শে এসেছিলো কিনা। বায়োমেট্রিক আই ডি হবে
তাতে কোন ইন্ডাস্ট্রির লোক লেখা থাকবে। করোনা ভাইরাসের টিকা নিয়েছে কিনা ,কবে নিয়েছে ,সব।
আমি তো বলেছি ১০ বছর। হ্যা ১০ বছর। সম্পূন নতুন করে, নতুন ভাবে শেখাবে রাহু।
লেখাটা হোয়াটস্যাপ ,ফেসবুকে পেয়েই কিছু ব্যাকুল লোক বলছে, "কি বলছেন দাদা । "
আমার লেখা ভুল !আমার বলা ভুল! আমার আচরণ ভুল !সবই ভুলে ভরা !!!
করোনা পরিস্থিতিতে মানুষ আজ মেশে না ছেলে ছেলে বা ছেলে মেয়ে বা মেয়ে মেয়ে মিশলে মিশে যাচ্ছে।
করোনা ভ্যাকসিন সবার নেয়া। রাম রাজ্য। সবার একবার করে করোনা হয়ে গেছে।
কাজ কম্মো :যে লোকটির নিজের দোকান ছিল সে আজ রিলায়েন্স -ফিউচার শপিং মলে কাজ করছে । স্কুল -কলেজ
: "সব পাশ।" পড়তে হলে নিজেকে পড়তে হবে।
চাকুরী :কন্ট্রাক্ট জব। সে সায়েন্টিস্ট হলেও।
না না সব ভুল !!!
~নীল
20/04/2021, 21:05 - Indranil Ray: লক ডাউনের প্রশ্নে।
-----------------------
"দড়ি দিয়ে পা বেঁধে, মাথাটা নীচের দিকে দিয়ে একবার করে গরম তেলে দিচ্ছে আর তুলে নিচ্ছে।
যার আত্মজ্ঞান বেশি সে কষ্ট পাচ্ছে না। যার কম বা নেই তাঁরা মারা যাচ্ছে অথবা করোনা।"
আমি যে আর্টিকেলটা লিখবো তাঁর কিছু লাইন। লক ডাউন হবে কিনা প্রশ্নে।
"দড়ি দিয়ে পা বেঁধে" রূপক একেবারেই রূপক। কিন্তু কাজের অবস্থা হবে আগামী ১০ বছরে। আর লক ডাউনের
প্রশ্নে।
~ইন্দ্রনীল
20/04/2021, 23:26 - Indranil Ray: ভোট ২ ০ ২ ১
=========
অনেক অনেক দিন ভোট কে জিতবে বলা হয় নি। গত তিন বৎসর ধরে বলছি। আজ বলছি। আমাদের পশ্চিমবঙ্গে দুটো
দল আছে ,তৃণমূল আর বিজেমুল। এই ভোটে তৃণমূল জিতবে বিজেমুলকে হারিয়ে।বিজেমুল যখন বাংলার শাসন পাবে
,তখন তাঁর ভারতের শাসন টলোমলো। ভারতের বিজেপি পশ্চ্চিমবঙ্গের বিজেমুল এক নয়। অনেকে ধরেছে এক। যারা
ধরেছে এক ,তাঁরা এইবার গেছে। রাজ্য রাজনীতি আর দেশীয় রাজনীতিটা যে আলাদা, সেটা আর কাউকে বোঝাবার
দরকার নেই ,কারণ যে দল বুজতেই চায় না ,তাঁকে বোঝাবো পর্দা নেড়ে, নাকি ঢোল বাজিয়ে !
~ইন্দ্রনীল
21/04/2021, 00:37 - Indranil Ray: পৃথিবীটা পাল্টে গেছে
---------------------------
পৃথিবীটা পাল্টে গেছে
চোখের সামনে।
উল্টো যারা ছিল ,
তাঁরা সোজা হয়ে গেছে।
আর যারা বলেছিলো ,
আমরা আছি সোজা
তাঁদের উল্টো -সোজারা
বলেছিলো
হও আরও সোজা।
পৃথিবীটা পাল্টে গেছে
চোখের সামনে ।
~নীল
(#CopyrightAct. You can copy with my name just as it is. )
21/04/2021, 08:20 - Indranil Ray: মাসকপরিহিত মানুষজন কেমন হবে ?তাঁরা সিগারেট খাবে না।
মাস্ক ছাড়া লোকরা সিগারেট খাবে। ধীরে ধীরে সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দেবে ,কারণ সবার মুখই মাস্ক
পরিহিত। মাস্কটা একটি এডিশনাল অঙ্গ হয়ে যাবার প্রাথমিক উপায়।
১০/১২ বৎসর সিগারেটে খাইনি। কিন্তু আমার মধ্যে সিগারেটের একটা বাপ্যার আছে। শীলা দেখে ফেলেছে। ব্যাস
আর যায় কোথা ?কিন্তু আমার সাথে যারা মেশে তাদেরকেও আমি বলেছে। তাঁরা প্রত্যেকেই জানে।
এই জন্মে, এই ধরণের নেশার জন্যই পরের জন্মে আসতে হবে !!! কারণ আমি কমিটমেন্ট করেছিলাম। কমিটমেন্ট এর
দাম আছে। আমি একটা কথা বললে লোকে শোনে।কারণ মেলে। আর যে ডেট বলি রিপোর্টের, ক্লায়েন্টরা সেই
ডেটএই পায়।যেদিন ক্লাস আছে বলি, সেদিনই করি। জটার সময় যাবো বলি ,তাঁর আগেই পৌঁছাই। এইগুলি সবই
ধরণ। "কাজটা", একুরেসিতে কত ভালো লাগে ,তার মাপ।
নেশা ছেড়ে দাও যদি বলি তাহলে আমাদের সবাইকেই টাকা রোজগারের নেশা মনুষত্ব ভুলিয়ে দিচ্ছে। সবাই
আমরা। সকলেই। ১ লাখ যে পাচ্ছে তারও চাই ১ হাজার যে পাচ্ছে তারও চাই।
মহাত্মা গান্ধীকে বলছিলো বাপুজী ,"এই বাচ্চাটি খুবই চিনি খায় " অনেক দূর থেকে এসেছিলো। বাপুজি একমাস
পরে আসতে বললো। একমাস পরে যখন আসলো ,তখন বললো "এই তুমি চিনি খেয়ো না । মা ভাবলেন এই কথাটা
বলার জন্য এক মাস পর ? গান্ধী বলেন, তখন তো আমি ই খেতাম। গান্ধীজীর কাছে ই এক মাস !
~ইন্দ্রনীল
21/04/2021, 08:24 - Indranil Ray: সিগারেট
তাঁরা সিগারেট খাবে না। মাস্ক ছাড়া লোকরা সিগারেট খাবে। ধীরে ধীরে সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দেবে
,কারণ সবার মুখই মাস্ক পরিহিত। মাস্কটা একটি এডিশনাল অঙ্গ হয়ে যাবার প্রাথমিক উপায়।
১০/১২ বৎসর সিগারেটে খাইনি। কিন্তু আমার মধ্যে সিগারেটের একটা বাপ্যার আছে। শীলা দেখে ফেলেছে। ব্যাস
আর যায় কোথা ?
আমি একটা কথা বললে লোকে শোনে।কারণ মেলে। আর যে ডেট বলি রিপোর্টের, ক্লায়েন্টরা সেই ডেটেই পায়।
যেদিন ক্লাস আছে বলি, সেদিনই করি। যটার সময় যাবো বলি ,তাঁর আগেই পৌঁছাই। এইগুলি সবই ধরণ।
"কাজটা", একুরেসিতে কত ভালো লাগে ,তার মাপ।
নেশা ছেড়ে দাও যদি বলি তাহলে আমাদের সবাইকেই টাকা রোজগারের নেশা মনুষত্ব ভুলিয়ে দিচ্ছে। সবাই
আমরা। সকলেই। ১ লাখ যে পাচ্ছে তারও চাই ,১ হাজার যে পাচ্ছে, তারও চাই।
মহাত্মা গান্ধীকে বলেছিলো একটি মেয়ে, বাপুজী ,এই বাচ্চাটি খুবই চিনি খায় "।
বাপুজি একমাস পরে আসতে বললো। একমাস পরে যখন আসলো ,তখন বললো "এই তুমি চিনি খেয়ো না ।"
~ইন্দ্রনীল
21/04/2021, 10:28 - Indranil Ray: আজ গজব ঘটনা ঘটলো। মর্নিং ওয়াকের সময়। লেক টাউনের ওপর
দিয়ে যাচ্ছি প্রথমে দেখা হলো একজন আমার খুব প্রিয় বিপুলদার সঙ্গে। আমি পার্কে যাবো না ভেবে ,এই ফুট দিয়ে
যাচ্ছি। আমি গান শুনতে শুনতে যাচ্ছি। বিপুলদা জোর গলায় ডাক দিলো দু তিন বার। বলছে "পুটু আপনাকে
খোঁজে। ও যেতে বলেছে আপনাকে ।।।।। কি আপনার করে বললো বিপুলদা।
ও বাবা। তারপরে "রবি- শুক্র",এক গায়নিকোলোজিস্ট ডাক্তার। হাঁটতে গিয়েই আলাপ। নামকরা ডাক্তার। কি ধমক
,আরে ব্যাস। "মাস্ক পড় নি কেন ?গলাতে ঝোলানো কেন ?আমার কি ভালো লাগছে ?এই যে দুটো পড়েছি।
আবার এগিয়ে আসছেন! গুরুদেবের উক্তির মতন চলবে। মাস্ক পরবে।"
আমিও ভাবলাম। করণকালের প্রথমবার দেখা। ধমক। ভগবান চাইছেন, আমরা মাস্ক পড়ি ই।
এই পড়া আর না পারাটা কেমন ?খালি পায়ে হাঁটলে, আমরা বলি খালি পায়ে হেটো না। বাইরে গেলে আমরা
খালি পায়ে তো যাই ই না উপরন্তু কোনো ইন্টারভিউতে গেলে ৩০০০ /৪০০০ টাকা দামের জুতো পরে যাই।
মাস্কটাও সেটা। সময় লাগবে। ধমক ফাইন,সবই চলবে। মুখ আমাদের মাস্ক দিয়ে আবৃত!
তারপরে মুখের ব্যবহার চলে যাবে ধীরে ধীরে! কথা আর বলবো না ,বা যন্ত্র দিয়ে
"রি ফাইন" করে কথা বলবো! টেস্টের ব্যাবহ্যার চলে যাবে! আমরা কিছু খাবো না ! মুখই আর থাকবে
না,কারণ মানুষ আর খাবে না! অভিযোজনের সুদীর্ঘ পথ দিয়ে যেতে হবে। নতুন গান আর গাইবে না। যা হবে
,সবই ডিজিটালে।
আমার মাঝে মাঝে খুব অবাক লাগতো। অন্য গ্রহের বাসিন্দাদের মুখ এতো ছোট বা নেই ই কেন ,যে সিনেমাগুলো
হয় তারমধ্যে। ওয়েভ দিয়ে কথা বলে !নিস্বাসের ছিদ্র নেই !প্রিপেইড সিস্টেম !
ডাক্তারবাবুর ধমক খুব নাড়িয়ে দিয়েছে। মনে হচ্ছে ভগবান এই কথাই বলছে পৃথিবীটা পাল্টে গেছে
---------------------------
পৃথিবীটা পাল্টে গেছে
চোখের সামনে।
উল্টো যারা ছিল ,
তাঁরা সোজা হয়ে গেছে।
আর যারা বলেছিলো ,
আমরা আছি সোজা
তাঁদের উল্টো -সোজারা
বলেছিলো
হও আরও সোজা।
পৃথিবীটা পাল্টে গেছে
চোখের সামনে ।
~ইন্দ্রনীল
(#CopyrightAct. You can copy with my name just as it is. )
~ইন্দ্রনীল
21/04/2021, 10:32 - Indranil Ray: আজ গজব ঘটনা ঘটলো। মর্নিং ওয়াকের সময়। লেক টাউনের ওপর
দিয়ে যাচ্ছি প্রথমে দেখা হলো একজন বিপুলদার সঙ্গে। আমি পার্কে যাবো না ভেবে ,এই ফুট দিয়ে যাচ্ছি। আমি
গান শুনতে শুনতে যাচ্ছি। বিপুলদা জোর গলায় ডাক দিলো দু তিন বার। বলছে "পুটু আপনাকে খোঁজে। ও
যেতে বলেছে আপনাকে ।।।।। কি আপনার করে বললো বিপুলদা|
ও বাবা! তারপরে "রবি- শুক্র",এক গায়নিকোলোজিস্ট ডাক্তার। হাঁটতে গিয়েই আলাপ। নামকরা ডাক্তার। কি ধমক
,আরে ব্যাস ! "মাস্ক পড় নি কেন ? গলাতে ঝোলানো কেন ?আমার কি ভালো লাগছে ?এই যে দুটো পড়েছি।
আবার এগিয়ে আসছেন! গুরুদেবের উক্তির মতন চলবে। মাস্ক পরবে।"
আমিও ভাবলাম।
এই পড়া আর না পারাটা কেমন ?খালি পায়ে হাঁটলে, আমরা বলি খালি পায়ে হেটো না। বাইরে গেলে আমরা
খালি পায়ে তো যাই ই না উপরন্তু কোনো ইন্টারভিউতে গেলে ৩০০০ /৪০০০ টাকা দামের জুতো পরে যাই।
মাস্কটাও সেটা। সময় লাগবে। ধমক ফাইন,সবই চলবে। মুখ আমাদের মাস্ক দিয়ে আবৃত!
তারপরে মুখের ব্যবহার চলে যাবে ধীরে ধীরে! কথা আর বলবো না ,বা যন্ত্র দিয়ে
"রি ফাইন", করে কথা বলবো! টেস্টের ব্যাবহার চলে যাবে! আমরা কিছু খাবো না ! মুখই আর থাকবে
না,কারণ মানুষ আর খাবে না! অভিযোজনের সুদীর্ঘ পথ দিয়ে যেতে হবে। নতুন গান আর গাইবে না। যা হবে
,সবই ডিজিটালে।
আমার মাঝে মাঝে খুব অবাক লাগতো। অন্য গ্রহের বাসিন্দাদের মুখ এতো ছোট বা নেইই কেন ,যে সিনেমাগুলো
হয় ,তারমধ্যে। ওয়েভ দিয়ে কথা বলে !নিস্বাসের ছিদ্র নেই !প্রিপেইড সিস্টেম !
ডাক্তারবাবুর ধমক খুব নাড়িয়ে দিয়েছে। মনে হচ্ছে ভগবান এই কথাটাই বলছে পৃথিবীটা পাল্টে গেছে ।
---------------------------
পৃথিবীটা পাল্টে গেছে
চোখের সামনে।
উল্টো যারা ছিল ,
তাঁরা সোজা হয়ে গেছে।
আর যারা বলেছিলো ,
আমরা আছি সোজা
তাঁদের উল্টো -সোজারা
বলেছিলো
হও আরও সোজা।
পৃথিবীটা পাল্টে গেছে
চোখের সামনে ।
~ইন্দ্রনীল
(#CopyrightAct. You can copy with my name just as it is. )
~ইন্দ্রনীল
21/04/2021, 18:46 - Indranil Ray: ভোট ২ ০ ২ ১
=========
অনেক অনেক দিন ভোট কে জিতবে বলা হয় নি। গত তিন বৎসর ধরে বলছি। আজ বলছি।
আমাদের পশ্চিমবঙ্গে দুটো দল আছে ,তৃণমূল আর বিজেমুল। এই ভোটে তৃণমূল জিতবে বিজেমুলকে হারিয়ে।
বিজেমুল যখন বাংলার শাসন পাবে ,তখন তাঁর ভারতের শাসন টলোমলো। ভারতের বিজেপি পশ্চ্চিমবঙ্গের বিজেমুল
এক নয়। অনেকে ধরেছে এক। যারা ধরেছে এক ,তাঁরা এইবার গেছে। রাজ্য রাজনীতি আর দেশীয় রাজনীতিটা যে
আলাদা, সেটা আর কাউকে বোঝাবার দরকার নেই ,কারণ যে দল বুজতেই চায় না ,তাঁকে বোঝাবো পর্দা নেড়ে,
নাকি ঢোল বাজিয়ে !
~ইন্দ্রনীল
(২ ০-০৪ - ২ ১ এ লেখা)
21/04/2021, 20:41 - Indranil Ray: ভারত
====
আমাকে একজন আমার খুবই বন্ধু ক্লায়েন্ট বলছিলেন(২ ০ ১ ০ সাল থেকে ) ওনার মাঝেমাঝে খারাপ লাগে এই ভেবে,
যে অন্য কোনো দেশে জন্মালে বা থাকলে যোগ্য সম্মান পেতাম।
আমাকে আগেও বহু লোক একথা বলেছেনা । ঠিক কথাই।
কিন্তু ভারতের ভূমি ,পেতাম না। যে ভারতের মধ্যে কাশী ,গয়া,বৃন্দাবন ,মথুরা আছে। ভগবান বুদ্ধ সাধনা করে
সফল হয়েছিলেন। যে ভারতে বোধগয়া রয়েছে।
যে ভারতে কেদারনাথ ,বদ্রীনাথ, গঙ্গোত্রী রয়েছে। কত তাঁর ইতিহাস। মহাভারত রামায়ণের কাহিনী পরে বড়ো
হয়েছি। এই সকল জায়গাতে আমার এই তুচ্ছাতিতুচ্ছ শরীর গিয়েছে।
যে ভারতে শ্রী রামকৃষ্ণদেব ,শ্রী সারদা মা জন্মেছেন ,স্বামী বিবেকানন্দ জন্মেছেন ,যাদের জন্মস্থান কামারপুকুর
,জয়রামবাটি,সিমলে ঐখানে আমি একাধিকবার যেতে সক্ষম হয়েছি।
অন্য কোনো দেশে জন্মালে বা থাকলে ,এটি পেতাম না। এটিই পাবার জন্য মন বড়ো ব্যাকুল।
আমি খুবই ভাগ্যবান যে আমার ভারতে জন্ম হয়েছে।
যোগ্য সম্মান পাওয়া না পাওয়ার থেকেও বেশী, আমার এইগুলি পাওয়া।সে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ,পশ্চিমবঙ্গের
মুখ্যমন্ত্রী আর করোনা !সে তো সব দেশই এক !
ফেসবুকে যাবতীয় ঘটনা লিখি বলে অনেকে অনেক কথা বলে। কিন্তু এটা তো ঠিকই ফেসবুকে লিখি বলেই ভালো
ভালো ক্লায়েন্ট ,ছাত্র পেয়েছি ২ ০ ১ ০ /২ ০ ১ ১ থেকে। এটা একদম সত্যি কথা। একদম সত্যি।
ফেইসবুক ডাটা চুরি করে। সে তো করবেই !রাহুর যুগ যে। সব দেশেই করবে !
~ইন্দ্রনীল
22/04/2021, 11:49 - Indranil Ray: আমার কল্পনাতে আগামী দিনের মানুষ। কান নেই ,মুখ খুব ছোট্ট।
মুখের ওপারে একটা পাতলা অঙ্গ মাস্ক।
ইন্দ্রনীল
22/04/2021, 15:06 - Indranil Ray: কল্প কাহিনী
--------------
আমি সকাল থেকে চার্ট দেখছি । মাঝে মাঝে আমার মাথাতে, আগামীর কল্পনা আসছে।পুরোদস্তুর কল্প কাহিনী।
হয়তো মানুষ আগামী দিনগুলিতে কথাই বলবে না। একটি স্ক্যানার থাকবে শরীরের মধ্যে লাগানো। যে ওয়েভ মাথা
থেকে বেরোবে ,সেইটা স্ক্যান করে নেবে স্ক্যানার। একটা ডিভাইস থাকবে ওতে পা দিলেই মাটির অনেক নীচে চলে
যাওয়া যাবে ,যেখানে করোনা নেই। আর যাদের টাকা আছে ,তাঁরা অন্য গ্রহে চলে যাবে।
~কল্পেন্দ্রনীল
22/04/2021, 16:54 - Indranil Ray: Dwapar jug
22/04/2021, 16:56 - Indranil Ray: Anek anek bochor pare je (bohu 7) je asbe to
asbe.dwapr=koli....cycle cholbe....aami tatkhanik ta bolchi
22/04/2021, 16:58 - Indranil Ray: Ekta lekha aache parasar notes
22/04/2021, 18:11 - Indranil Ray: আমার #আমিডাক্তারনই ,লেখাটাতে অযিত্রমিশনও ৫০০ পাঁচ দিন করে
খেতে হবে।
আমার দাদু ,বাবা,বড়জেঠু ,মেগজেঠু সবাই এম ডি। দুই দাদা(বড়জেঠুর ছেলেরা){কানাডায় থাকে) ও বৌদী
ডাক্তার।আমি প্রায় দুবছর ডোমজুড়ে মেডিকেল ক্যাম্পে ওষুধ দিয়েছি ,ডাক্তারবাবুর প্রেসক্রিপশন দেখে। রবিবার করে
যেতাম। শ্যামপুকুরবাটি থেকে যাওয়া হতো।
~ইন্দ্রনীল
22/04/2021, 18:13 - Indranil Ray: আমার #আমিডাক্তারনই ,লেখাটাতে Azithromycin ৫০০ পাঁচ দিন
করে খেতে হবে।
আমার দাদু ,বাবা,বড়জেঠু ,মেজজেঠু সবাই এম ডি। দুই দাদা(বড়জেঠুর ছেলেরা)(কানাডায় থাকে) ও বৌদীরা
ডাক্তার।আমি প্রায় দুবছর ডোমজুড়ে মেডিকেল ক্যাম্পে ওষুধ দিয়েছি ,ডাক্তারবাবুর প্রেসক্রিপশন দেখে। রবিবার করে
যেতাম। শ্যামপুকুরবাটি থেকে যাওয়া হতো।
~ইন্দ্রনীল
22/04/2021, 19:09 - Indranil Ray: You deleted this message
22/04/2021, 19:13 - Indranil Ray: You deleted this message
22/04/2021, 19:15 - Indranil Ray: #কলি
কবে আবার #সত্য যুগ আসবে সেই প্রসঙ্গে আবার #অস্ট্রোলোজিরএমএ ক্লাসের বইগুলো নিয়ে বসতে হবে। অঙ্ক করতে হবে!
#মায়া সভ্যতা কতটা স্ট্রং ছিল। কতটা স্ট্রং। বলেছিলো ২ ০ ১ ২ সালের পরে নতুন করে আরম্ভ করতে হবে। আর
দেখতে পারছে না।
#ইন্টারনেটে দেখবেন।
এখন #ট্রানজিশন পিরিয়ড চলছে। এই পিরিয়ড চলবে #হাজারহাজার বছর ধরে। হাজার হাজার। হাজার হাজার।
যে সব #কল্পকথা বলা হয়েছে সেগুলি সত্য হবেই। কিন্তু দশ বছরে নয়। হাজার হাজার বছরে। #চীনের হাতে। চীন
আমেরিকাকে টপকে যাওয়ার চেষ্টা করবেই। দেখাবেই দেখাবে ।
#স্বামীজী বলেছেন না, ভিক্ষাপাত্র নিয়ে ভারত বিশ্বের দুয়ারে দাঁড়াবে ,“When the real history of
India will be unearthed, it will be proved that, as in matters of religion, so in
fine arts, India is the primal Guru of the whole world”.
লোকে জানবে #ভারত যুদ্ধ করবে না।করছেও না। কিন্তু করবে । চীনের পাশে দাঁড়াবে।ভেতরে ভেতরে।
#আদান প্রদান
সত্য=ত্রেতা=দ্বাপর=কলি !
~ইন্দ্রনীল
22/04/2021, 23:44 - Indranil Ray: #রূপ
----
আমি নহি
তোমা সম,
রূপ নহি ,
অরূপ তব,
তুমিই আমার
আসীন মম ,
তুমিই আমার জ্ঞান।
~ইন্দ্রনীল
#পদ্য
#কালাকাল
23/04/2021, 00:26 - Indranil Ray: করোনার টিকা নিতে চান? জানুন মোবাইল থেকে রেজিস্ট্রেশনের
জন্য ঠিক কী কী করবেন
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা ২২ এপ্রিল ২০২১ ২০:১২
কোউইন অ্যাপে রেজিস্ট্রেশন
কোউইন অ্যাপে রেজিস্ট্রেশন
Advertisement
প্রথম পর্বে ৬০ বছর বয়স্কদের করোনা টিকা দেওয়া শুরু হয়। এর পরে ৪৫ বা তার বেশি বয়স্কদেরও টিকাকরণ
চলছে। এ বার শুরু হতে চলেছে ১৮ বছর বা তদূর্ধ্বদের জন্য। তবে টিকা নিতে গেলে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করতে
হবে। আর সেটা করার জন্য আপনার মোবাইল ফোনটিই যথেষ্ট। পদ্ধতিও খুবই সহজ। জেনে নিন পর পর ঠিক কী করতে
হবে।
আপনার মোবাইলে CoWIN অ্যাপটি খুলুন অথবা cowin.gov.in ওয়েবসাইটে যান। অথবা সরাসরি
https://www.cowin.gov.in/home লিঙ্কে ক্লিক করুন।এ বার রেজিস্টার অথবা সাইন ইন বাটনটিতে ক্লিক করুন।
আপনার মোবাইল নম্বর দিন।
Advertisement
আপনি একটি ওটিপি পাবেন। আপনার মোবাইল নম্বরে মেসেজ আসবে। নির্দিষ্ট জায়গায় ওটিপি টাইপ করুন বা কপি
করে বসান। ভেরিফাই বাটনে চাপ দিন। তাড়াহুড়ো করার দরকার নেই। এর জন্য ৩ মিনিট পর্যন্ত সময় পাওয়া
যায়।
এ বার রেজিস্ট্রেশনের পেজ খুলবে। সেখানে আধার, প্যান, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদির মধ্যে আপনি কোন ফোটো
আইডি ব্যবহার করবেন তা জানিয়ে তার নম্বরটি দিতে হবে। নির্দিষ্ট জায়গায় নাম, বয়সের সঙ্গে পুরুষ না মহিলা
লিখতে হবে। এর পরে ‘রেজিস্টার’ বাটনে ক্লিক করুন।এর পরে‘অ্যাকশন’ বাটনে চাপ দিন। আপনি একটি ক্যালেন্ডার
দেখতে পাবেন। এখানে পছন্দের তারিখে চাপ দিলেই অ্যাপয়েন্টমেন্ট অপশন পাবেন।
এ বার আপনি এসে গিয়েছেন ‘বুক অ্যাপয়েন্টমেন্ট ফর ভ্যাকসিনেশন’পেজে। যে এলাকায় টিকা নিতে চান তার
পিনকোড লিখতে হবে। সেটা হলেই দেখিয়ে দেবে কোথায় বিনামূল্যে এবং কোথায় টাকা দিয়ে টিকা নেওয়া
যাবে। যেটি পছন্দ তাতে চাপ দিন। কবে এবং দিনের কোন সময়ে আপনার সুবিধা সেটাও বেছে নেওয়ার সুযোগ
পাবেন। সব শেষে ‘বুক’ অপশনে চাপ দিতে হবে।
এ বার ‘অ্যাপয়েন্টমেন্ট কনফার্মেশন’ পেজটি খুলে যাবে। সেখানে কবে, কোথায়, কখন টিকা নিতে যেতে হবে তা
বিস্তারিত দেওয়া থাকবে। চাইলে ‘ব্যাক’ অপশনে চাপ দিয়ে যে কোনও তথ্য বদলাতেও পারবেন। কিছু বদলের
দরকার না থাকলে ‘কনফার্ম’ বাটনে চাপ দিতে হবে।একেবারে শেষে ‘অ্যাপয়েন্টমেন্ট সাকসেসফুল’ পেজ খুলে
যাবে। তাতে সব তথ্য দেখা যাবে। আপনি চাইলে সেটি সেভ করে রাখতে পারেন। ডাউনলোড করার সুযোগও পাবেন।
পরবর্তী সময়ে আপনি যদি ‘অ্যাপয়েন্টমেন্ট’ বদলাতে চান তার সুযোগও পাবেন। সে ক্ষেত্রে নতুন করে ওটিপি দিয়ে
লগ ইন করে ‘এডিট’ অপশনে যেতে হবে। আপনি নির্দিষ্ট দিনে অন্য কোনও শহরে থাকলে সেখানকার পিনকোড দিয়েও
টিকা নেওয়ার কেন্দ্র বদলাতে পারেন।টিকা নেওয়া হয়ে গেলে আপনি একটি রেফারেন্স আইডি পাবেন। যেটার মাধ্যমে
ওই পোর্টালে গিয়ে ‘ভ্যাক্সিনেশন সার্টিফিকেট’ ডাউনলোড করা যাবে। দ্বিতীয় টিকা কবে নিতে হবে সেটাও দেখা
যাবে পরে। একটি মোবাইল থেকে এক সঙ্গে চার জনের নাম রেজিস্ট্রেশন করা যাচ্ছে।গোটা পদ্ধতিটি সম্ভব ‘আরোগ্য
সেতু’ অ্যাপের মাধ্যমেও।
আরও পড়ুন
অতিমারি কি নতুন মায়েদের জন্য শাপে বর?
আরও পড়ুন
সংক্রমণের ভয়ে জিমে যাওয়া বন্ধ, সুস্থ থাকার জন্য হাঁটবেন নাকি দৌড়োবেন?
Advertisement
~ইন্দ্রনীল
(#CopyrightAct. You can copy with my name just as it is. )
23/04/2021, 19:53 - Indranil Ray: #আত্মসংস্কার
এই বুঝেচি সার ,
সবচেয়ে বড়ো যেটা,
সেটা, #আত্মসংস্কার।
~ইন্দ্রনীল
(#CopyrightAct. You can copy with my name just as it is. )
23/04/2021, 21:56 - Indranil Ray: ২ ০ ১ ৪ সালে একবার ২ ০ ১ ৭ সালে একবার আমার করোনা এটাক
হয়েছিল। আপনারা বলবেন সেকি ?কোরোনার তখন তো নামই শুনি নি। করোনা আসেই নি । আমি যখন কাল
আমিডাক্তার নোই লেখাটাতে বেসিক চিকিৎসার কথা বললাম ,তখন আমার অতি প্রিয়জন বলেছিলো(এডভাইস দিয়েছিলো
) দুশমন আর ভাইরাসকে যাতে আন্ডারএস্টিমেট না করি।
আমি আন্ডারএস্টিমেট একেবারেই করিনি। আন্ডারএস্টিমেট কি করবো ?আমারই তো প্রাণ চলে যাচ্ছিলো ,একবার নয়
দু দুবার। ২ ০ ১ ৮ সালে যে করলো করোনা এটাক সেই মুহূর্তে ডাক্তারবাবুকে বলেছিলাম হয় আমাকে মেরে
ফেলুন নয়তো ওষুধ দিন। কেদারবদ্রীও ঘুরে আসলাম ২ ০ ১ ৯ সাল ।ডাক্তার সুজন বর্ধনের এড্রেস টা আমিই বার
করলাম। কি ভিড় ওখানে !
ছেন সার্স মার্স সার্স কোবিদ,করোনা ভাইরাস ২ ০ ১ ২ সাল থেকে পুশ করছে। সাইকেল ইয়ারএ জিনিসটা
ফুলফিল হয়েছে !
সেইজন্যই বললাম বেসিক কোরোনার কি কি করণীয়। আমার কথা নাও নিতে পারেন। কল্পেন্দ্রনীল এর আজেবাজে গল্প
বলে উড়িয়ে দিতে পারেন। কিন্তু পড়বেন। প্লিজ।
কিছু লোক এইরকমের থাকবেই থাকবে যে যেচে চিৎকার করে বলে ,সবাই তাঁকে পাগল ভাবে ,কিন্তু কেউ কেউ তো
ভাবে লোকটা এতো কনফিডেন্টলি এতো কথা বলছে কি করে ?
নিশ্চ্য়ই কিছু আছে।
আমি সেই হাতেগোনা মানুষ গুলি কেই বলছি।
ইন্দ্রনীল
23/04/2021, 22:05 - Indranil Ray: #করোনা এটাক
#আমিডাক্তারনই
২ ০ ১ ৪ সালে একবার
২ ০ ১ ৭ সালে একবার আমার করোনা এ্যাটাক হয়েছিল।
আপনারা বলবেন সেকি ?কোরোনার তখন তো নামই শুনি নি। করোনা আসেই নি ।
আমি যখন কাল #আমিডাক্তারনই লেখাটাতে বেসিক চিকিৎসার কথা বললাম ,তখন আমার অতি প্রিয়জন বলেছিলো (এডভাইস
দিয়েছিলো! ) দুশমন আর ভাইরাসকে যাতে আন্ডারএস্টিমেট না করি।
আমি আন্ডারএস্টিমেট একেবারেই করিনি। আন্ডারএস্টিমেট কি করবো ?আমারই তো প্রাণ চলে যাচ্ছিলো ,একবার নয়
দু দুবার।
#২ 2017 সালে যে করলো করোনা এ্যাটাক , সেই মুহূর্তে ডাক্তারবাবুকে বলেছিলাম হয় আমাকে মেরে ফেলুন
নয়তো ওষুধ দিন।
#কেদারবদ্রীও ঘুরে আসলাম ২ ০ ১ ৯ সাল ।ডাক্তার সুজন বর্ধনের এড্রেসটা আমিই বার করলাম। কি ভিড় ওখানে !
চীন এবং চীনের ব্যাবসায় সাহায্যকারী #আমেরিকা একটি #গোষ্ঠী, সার্স, মার্স, সার্স কোবিদ,করোনা ভাইরাস,
২ ০ ১ ২ সাল থেকে পুশ করছে। সাইকেল ইয়ারে জিনিসটা ফুলফিল হয়েছে !
আমার কথা নাও নিতে পারেন। #কল্পেন্দ্রনীল এর #আজেবাজে গল্প বলে উড়িয়ে দিতে পারেন। কিন্তু পড়বেন। প্লিজ।
#আমার মতন কিছু লোক এইরকমের , থাকবেই থাকবে যে যেচে চিৎকার করে বলে ,সবাই তাঁকে #পাগল ভাবে
,কিন্তু কেউ কেউ তো ভাবে লোকটা এতো #কনফিডেন্টলি এতো কথা বলছে কি করে ?
ইন্দ্রনীল
#আমিডাক্তারনই
23/04/2021, 22:16 - Indranil Ray: ###ভাইরাস নিয়ে চীন কাজ শুরু করেছে ১৯৮০ সালেরও আগে।
#অনেকের গবেষণা মতে চীন ক্ষমতার লড়াইয়ে টিকে থাকার জন্য এই bioweapons নিয়ে কাজ করছিলো।
#নাকের ডগায় বসে থেকে ভারত তিলে তিলে গড়ে তুলেছে তার প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
#একটা বাটনে চাপলে ধুলায় মিশে যাবে অর্ধেক দুনিয়া।
#ইজরাইলের মত রিফিউজি দেশ তারাও গড়ে তুলেছে পৃথিবীর সবচেয়ে নিঃছিদ্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
#আর বাংলাদেশ??
#এই যুদ্ধে বাংলাদেশ কোথায়???
#জাপান প্রতিরক্ষা খাতের পুরো অর্থই ট্রান্সফার করে দিলেন শিক্ষা খাতে।
#যেখানে স্কুল লেভেলেই সহবৎ শেখানোর পাশাপাশি জাপান সামরিক কৌশলও শেখালো তার বাচ্চাদের।
#এলিট ফোর্স নেই কিন্তু পুরো দেশের ১০০% নাগরিক যুদ্ধকৌশল শিখে বসে আছে।
#অন্যদিকে বাংলাদেশ, সরকারি তরফ থেকে তিলে তিলে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে৷
#খাবারে ফরমালিন বিষ মিশিয়ে শারীরিক ভাবে দূর্বল জাতি তৈরি করেছে।
#টাকার লোভে ডাক্তাররা মায়ের পেট কেটে সিজারের নামে লাখে লাখে প্রি ম্যাচিউর বেবি বের করে এনেছে।
#টেলিযোগাযোগ কোম্পানি গুলো পরিকল্পনা করে ইয়াং জেনারেশনকে ফেসবুক আড্ডায় ঢুকিয়ে দিয়েছে।
#একটা দেশের ভবিষ্যৎ ধ্বংস করার জন্য যা যা করা সম্ভব তার সব কিছুই এপ্লাই করা হয়েছে৷
#বেস্ট সেলিং এর দৌড়ে টিকে থাকতে কেউ এখন আর বুদ্ধিবৃত্তিক লেখাঝুকা করতে আগ্রহী নয়।
#মোদ্দা কথা শিক্ষা, স্বাস্থ, পররাষ্ট্র নীতি, বিজ্ঞান, ইতিহাস, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা, অর্থনীতি, পরিবেশ
#যে কোন সূচকে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ভয়াবহ অন্ধকার।
#আছে শুধু 'মুক্তিযুদ্ধের চেতনা' নিয়ে ব্যবসা আর রাজনীতি। পৃথিবীর আর কোন দেশে এমন চেতনার চর্চা চলে
না।
#আচ্ছা এই যে চীন আরো ৪০ বছর আগে থেকে ভাইরাস নিয়ে কাজ করছে এই তথ্য কেন বাংলাদেশের কাছে থাকবে
না?
#শুধু বাজারই না, ৩য় শ্রেণীর পন্য বিক্রি করার জন্য ২০ কোটি ক্রেতার এক বাজার।
#একটা ভাইরাসের ভ্যাকসিনের জন্য পর্যন্ত অন্য দেশের দিকে তাকিয়ে আছে।
#চায়না যখন আগামী ১০ বছরের মধ্যে পৃথিবীর ক্ষমতা দখল করতে ব্যস্ত,
আমেরিকা যখন গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে রকেট ছুটিয়ে চলেছে,
ভারত যখন একটার পর একটা নিউক্লিয়ার টেস্ট করছে,
#কথায় আছে, "মূর্খের রাজা হওয়া থেকে জ্ঞানীর চাকর হওয়া উত্তম ।"
এই দেশ এমন এক দেশ যেখানকার মানুষ ধর্মের নামে অন্য মানুষের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খেতে অভ্যস্ত।সকালে
ধর্মের ভালো দিকগুলো শুনে বিকেলে বলে সীতা কার বাপ।মনে পড়ে সেই বিখ্যাত উক্তি এখানে ধর্মের চেয়ে
আগাছা বেশি, শস্যের চেয়ে...... বেশি।অথচ ও আমাদের কোনো ইতিবাচক অর্জন নেই।ধর্ম মানুষকে বলে মানবিক
হও,কিন্তু মানুষ হয় অসুর।উপরন্তু চীন জাপানের মতো দেশে মানুষ ধর্ম চর্চার চেয়ে মানবিকতাই বেশি চর্চা
করে।জাপানের একজন মেয়ে স্টুডেন্টের জন্য সরকার দীর্ঘ রেললাইন তৈরি করে ফেলে আর আমাদের দেশে মেয়েদের
মিনিমাম ফ্যাসিলিটিজ ও নেই।তার কারণ ও আছে।প্রতিবছর যে টাকা বিদেশে পাচার হয় তার ১% ও শিক্ষায় বিনিয়োগ
করলে আমরা সুশিক্ষিত জাতি পেতাম।
###[লেখাটি সংগৃহীত ও আমার দ্বারা একটু পরিমার্জিত। যেখান থেকে সংগ্রহ করেছি, সেখানে লেখকের নাম উল্লেখ
ছিল না। ]
23/04/2021, 23:57 - Indranil Ray: #একুয়ারিস ,রাহুর রাশি
===============
আমি তো #পন্ডিত !আমি তাঁকে বললাম যে আপনার একুয়ারিস ,রাহুর রাশি। সে অবাক হয়ে চাইলো। সে বললো
,হ্যা ঠিকই বলেছেন। তবে আপনার রাহু ,বৃহস্পতিকে দৃষ্টি দিচ্ছে ,বৃহস্পতিকে রাহু দিচ্ছে। বৃহস্পতি খুব
সম্ভবত লগ্নে ,রাহু খুব সম্বভত #৫মে।
আমি স্যার কে অবাক করতে গেলাম। স্যার অবাক হলেনও। কিন্তু আমাকে ঢের বেশি অবাক করে দিয়ে একথা বললেন
,যেটা #অক্ষরে অক্ষরে সত্য।
আমার #দৃষ্টি, ব্রেন স্ট্রোকের পরে #১০০০ গুন্ খুলে গেছে ,যেখান দিয়ে পৃথিবীর সবটা দেখা যায় ,সব।
সাধারণ মানুষ ভাবে #পাগল ,কেউ ভাববে #মাথারব্যামো। কিন্তু এটা সত্যি ,যেমন সত্যি হায়দারাবাদের
ঘটনাটা। যেইরকম পুরো #ক্লাস ভাবছিলো আমার আর #স্যারের মাথার ব্যামো !
আমি যেসব জিনিস দেখি ,সেইগুলি একজন #টিকা নেয়ার লাইনে দাঁড়ানো মানুষ, ভাবতেই পারে না !
~ইন্দ্রনীল
24/04/2021, 09:54 - Indranil Ray: You deleted this message
24/04/2021, 10:15 - Indranil Ray: যুদ্দধু
===
কাল একটা #আর্টিকেল পড়ছিলাম। ওটা ক্লিয়ারলি বলছে ১ ৯ ৮ ০ সাল থেকে #চীন বায়োওয়েপনের গবেষণায় নিমজ্জ।
আমেরিকা #নিউক্লীয়ারওয়েপনের চেষ্টাতে রত। ১ ৯ ৮ ০--- ৪০ ইয়ার্স।
সেইটাই আমার চোখে ধরা পড়েছে ২ ০ ০ ০ সালে এইডসের ভাইরাস দিয়ে। আর #সার্স #মার্স #কোবিদ(আমার
চোখে) ধরা পড়েছে ২ ০ ০ ৮ এ। অস্ট্রোলোজির চোখে।
আমার দুটো চোখ, #আডিশনালও আছে। এমনি চোখ আর আডিশনাল দুটো কি তারবেশী চোখ !
একটি #লোককে যখন বলি ,আপনার বিপর্যস্ত জীবন , সে মানতে চায় না। যদি বলি, দুএকবছর পর ভালোর দিকে
টার্ন নেবে ,খুশী !!!
#আমার #স্বভাব এইরকম !সত্যি কথাটা সত্যি করেই বলি। অস্ট্রোলোজি আমাকে এই কথাটাই শিখিয়েছে। অস্ট্রোলোজি
আমার এই জন্মের #গুরু ।
তোমার #মুক্তি আছে ,অবশ্যই আছে। কিন্তু তোমাকে বেরোতে তো হবে !রোগ শোক তাপ ক্ষোভ থেকে বেরোতে
তো হবে।
যদি ভগবান বুদ্ধের মতন রাজ্য পাটের ইতিহাস থাকতো ,সম্রাট অশোকের মতন সাম্রাজ্য থাকতো ,তাহলে আমার কথা
সহজেই বুজতে পারতো। অথবা স্বামীজীদের মতন গুরুভাই। গুরুভাইদের মধ্যেও বিরোধ ছিল !তা সত্ত্বেও স্বামীজী
স্বামীজী। কত শক্তি।
আধুনিক ভারত এখন --- চাটার দলে। কোনো সময় চীন ,কোনো সময় আমেরিকা।
অতীত ভারত ছিল। কিন্তু আধুনিক ভারত এখনো বিশ বাও জলের তলায়। বাইরে বাইরে চীন ভারত যুদ্দধু করবে,
দেশের ৯৯ ভাগ মানুষের আশা ভরসায়।
ভেতরে ভেতরে #চীন ভারত দখল করে নেবে তাঁর প্রযুক্তি দিয়ে।
এই আপস, চলবে ১ ০ ০ ০ বছর।
স্বামীজী বলেছিলেন এরপরে জন্ম নেবো, খোরাসান ,আফগানিস্তান এইসব জায়গাতে। #বেদের মাথা আর মুসলিমদের
শরীর এই হবে আমার বিশেষত্ব।
ভারত উঠবে ,উঠবেই উঠবে তবে অনেক দেরী আছে ,অনেক। ধরে নাও #হাজার হাজার হাজার বছর পরে। তখন
#মাপটাই এবং :ম্যাপটাই বদলে যাবে।
একদিন আমার #ধ্যানে এলো "তুই স্বামীজীর নিঃশ্বাস প্রশ্বাস" ,এর যে কি মানে, কিছু বুঝলাম না !
~#ইন্দ্রনীল
24/04/2021, 21:07 - Indranil Ray: আজ আমার গৌরবের দিন,অনিরুদ্ধরও। আজ ওকে গাড়ী চালানো
শিখালাম ,আমাকে ও বাইক চড়া। দুটো ছবি দিয়েছিলাম। একটা ঝিলামের বাইকে আর একটা সুখেন্দুর বাইকে।
অনিরুদ্ধ কে গাড়ী চালানো সেখান আজ শনিবার। আমি গাড়ী চালানো শিখেছি প্রথম, শনিবার। গাড়ীর নম্বরের
শেষ এই ৮ আছে ৫ ৬ ০ ৮। হাওড়া ,আমতা থেকে এসে স্যারের কাছে গাড়ী চালানো শিখছে !আমাকে পছন্দটা,
আত্মার সাথে আত্মার ,যদি আপনি এই কথাটা বুজতে না পারেন ,আমার কিছু করার নেই। ওকে যেদিন প্রথম
দেখেছিলাম ২ ০ ১ ৪ সালে , সেদিনই আমার লেগেছিলো ভার্গো সাইনের মানুষ। পড়তে এসেছিলো।
অস্ট্রোলোজি। শ্রাবন্তী যে অফিসে কাজ করতো সেই অফিসে। দুজনেই এসেছিলো। দুজনেই অস্ট্রোলোজি শিখবে। পরে
আরো একদিন আসলো ফর্ম ফিলআপ করে টাকা জমা দিলো। প্রথম প্রথম কয়েকবছর রীতিমতন স্যার ও চিতো সম্পর্কই ছিল
কিন্তু ভার্গোর লোক আমার খুবই পছন্দ। আমি খুব আনন্দ পাই ওদের দেখলে। আমার নাইনথ হাউস হয়। রাশি থেকে।
আর নাইনথ হাউস কোণ স্থান। আর নাইনথ হাউসের অধিপতি বুধ। শনির মুখে নির্মল হাসি ফোটাতে পারে একমাত্র
বুধ।
কেমন খেলা !ওকে আমার প্রথম থেকেই ভালো লাগতো। কিছু ছেলে আছে ,অকারণ খাটায় যেগুলো লাগবে না
সেগুলির পেছনে ,কিছু ছেলে আছে ,কারণে খাটায় ,যেগুলো লাগবে বলে। আরো ভাবি ,আরো ভাবি ,রিসার্চ
করি ,উত্তর দেয়। সলিড উত্তর। এইছিলো অনিরুদ্ধ। হেভি খাটাতো। কিন্তু সলিড। উত্তর ওর পছন্দের হতে হবে।
বাড়ীতে গিয়ে দেখবে ইন্টারনেটে। ভাববে। তারপরে বলবে, যে আপনার কথাটাই ঠিক। নাহলে ল পরে ?এখন উকিল।
পুরোদস্তুর। প্র্যাকটিসও করে। ল এর আইন মুখস্থ।
আমাকে ভালোবাসে বিভিন্ন ধরণের মানুষ !তাঁদের দুজনের মধ্যে হয়তো বিরোধ। কিন্তু দুজনেই প্রচন্ড
ভালোবাসে।এমনি এমনি না !
প্রথমে আমাকে দেখে ভালো লাগতে হবে।স্যারেরও ২ ) কনফিডেন্স লেভেল ভালো লাগতে হবে। ৩ ) তারপরে
কেমন পড়াই সেটা দেখবে। ৪ )আমি রেগুলার না ফাঁকি মারি সেটা দেখবে।৪ )সাবজেক্টটা সঠিক জানে কিনা। ৫
)ডিপ পড়াশোনা আছে ৬)কিসের ওপারে স্যারের কনফিডেন্স কিনা এইরকম বহু শর্ত আছে।
আমি যখন কম্পিউটার ক্লাস নিতাম তখন হার্ডওয়ারের ক্লাসটা আমিই নিতাম। প্রনবদের শিখিয়েছিলাম। তারপরে প্রণব
শিখে গেলো। বলতাম প্রণব তুইই নে না ক্লাস। প্রণবের জন্য প্রথম দিকে দু তিন জন ছেড়ে গেছিলো। কিন্তু আমার
কনফিডেন্স লেভেল ওর ওপরে এতটাই ছিল ওকে আমি বললাম না তুইই পড়াবি। যারা ছেড়ে গেলো তাঁরা আমাকে
এতটাই ভালোবেসেছিলো ,ওদের পছন্দ হয় নি আমি হার্ডওয়ার পারবো না ,প্রণব পড়াবে।৬ নম্বর সূত্রটা ওরা
দেখেনি।
প্রণব গুরগাঁও যাবার আগে পর্যন্ত প্রায় ৪ বছর পড়িয়েছিলো। এবং দারুন পড়াতো। আমি যাদের যাদের দিয়ে ক্লাস
নিয়েছি তার মধ্যে প্রণব অন্যতম। ভালো পড়াতো রুমা। সবাই আমার ছাত্র।
যখন কম্পিউটারের ছাত্র ছাত্রী রা এতটাই মনে রাখে যে যারা পাশ করে গেছে ২ ০ ০ ৮ সাল নাগাদ তখন সত্যি
নিজেকে মনে হয় খাটনি যেটা স্টুডেন্টরা খাটিয়েছিলো ,সেটা কত সুন্দর ছিল। এখনো তাদের সাথে সুসম্পর্ক।
গাড়ী নিয়ে বেড়াতেও যাই। তাঁদের স্ত্রী ,স্বামীরা কত শ্রদ্ধা করে। কারণ আমার সম্পর্কে তারা এতটাই বলে।
অনিরুদ্ধের ব্যাপারটা আরও ভীষণ শক্ত। আমার তো ভালো ওকে লেগেছিলো । কিন্তু ওর ?আজ ২ ০ ২ ১ ,ওকে
জিজ্ঞাসা করুন। দীঘা তে গেলো !আমি ড্রাইভ করে। ও গাড়ী চালাতে জানতো না তখন অবধি।
সেই অনিরুদ্ধ আজ গাড়ী চালানোর প্রথম ক্লাস করলো আমার কাছে। শিখলো। ভালো চালাল ,দু নাম্বার গিয়ারে।
আগে কোনোদিন বসে নি গাড়ীর ড্রাইভিং সিটে । দীঘাতে দেখলাম ওর শেখার ইচ্ছে ,আমার শেখানোর ,ওকে আমি
যখন বললাম ,শিখবি তো আয়। দেখলাম, এককথাতে রাজী। দীঘাতে আমাকে দেখেছে ,আপ ডাউন একই চালিয়েছি। পাশে
বসে লক্ষ্য করেছে।
৯ মাসের মধ্যে গাড়ী চালানো শিখে ,লং ডিসটেন্স ,কলকাতার অলি গলি যাওয়া ,গাড়ীর বিভিন্ন পার্টস জানা
, আবার শেখানো !এই লোকটার মাথাটা আমারও মাঝে মাঝে দেখতে ইচ্ছা হয়। সত্যিই। আমাকে প্রথম দিন গাড়ী
চালানো শিখতে গিয়ে আমারি ছাত্র যে ভুলগুলি করেছিল ,আজ অনিরুদ্ধকে শেখাতে গিয়ে ফাঁকা রাস্তাতে না
শিখিয়ে বাঙুর থেকে লেকটাউন আবার বাঙুর। আমি পাশে বসে ,ও ড্রাইভারের সিটে। থিওরি আগেই গাড়ীতে বসে
বলে দিয়েছি। ছয় ধাপ আছে ব্রেক এর। বেশীরভাগ ঠাপ করে টেপে বলে ব্র্যাকের সময় মানুষ তোলে যায়। তিন
ধাপেই সাধারনণত ব্রেকের কাজ হয়ে যায়। দাঁড়াতে হলে আসতে আসতে বাকি তিন ধাপ। যদি আসতে আসতে রান করতে
হয় তাহলে ব্রেকের পঞ্চম ধাপেই গাড়ী চালাতে হবে। লো গিয়ারে। এইসব কনফিডেন্টলি আসে। এক নম্বর গিয়ারেই
দুদিন গাড়ী চালানো "নিতান্ত শিক্ষক" অথবা কক্ষশি র কাজ।প্রকৃত শিক্ষকের না।
আজ অনিরুদ্ধ যে ক্লাস করলো আমার কাছে ওই টায়ার্ড হয়ে গেছে ,আমি ই দিতে রাজি ছিলাম।
কারণ গাড়ী আমার "প্রাণ"। আমার এতটাই কনফিডেন্স আছে যে ও জনবহুল রাস্তাতে ১ ৫ - ২৫ টা ক্লাস করলে। আমার
টার্গেট ১ ৫।
আমি এই কথাটি বলছি। আমার সাথে মিশতে হবে (যদি আমি চাই !)মিশলে বুজতে পারবে ইন্দ্র যেমন রাজা
,দেবরাজ। তেমন নীল মানে জলের রং। মহাকাশ থেকে নীল গ্রহ। উজ্জ্বল নীল। ধ্যানে আমি দেখেছিলাম। এইরকম ঔজ্জ্বল্য
কোনো কিছুর নেই। ছটা বেরোচ্ছে। উজ্জ্বল ছটা।
যদি কেউ একবার নীল ছটার কাছে আসে, সে ওই নীল ছটার অংশ হয়ে যায়। আসতে হবে তো !আসার লোকও লাগবে।
ইন্দ্র নীল একত্রে করেই আমার নামের মানে বুজতে হবে। যে যার নামের মানে বুজতে পারবে, তাঁর ততো
তাড়াতাড়ি সাফল্য-মুক্তি।
আমার ছাত্র ছাত্রীরা, ক্লয়েন্টরা আমার বন্ধু ,সর্বোচ্চ বন্ধু । এক যুগ ধরে তাঁরা আছে। কেউ বা তারও বেশি।
এই যে বলে ইন্দ্রানীল স্যারের কাছে চার্ট দেখাতে গেলে একটা কোশ্চেনের জন্য এতো বেশী টাকা দিতে হয়।
কিন্তু "ইন্দ্র নীল" স্যারের ভালোবাসা যে পেয়েছে তাঁকে যে স্যার কি কি দেয় সেটা সবাই না জানলেই শুধু
ভালো না মঙ্গল !আবার সেই নাইন্থ হাউস !অনিরুদ্ধ, শুধু একটাই উদাহরণ নয়।
ইন্দ্রনীল
24/04/2021, 22:20 - Indranil Ray: আজ আমার #গৌরবের দিন,অনিরুদ্ধরও।
আজ ওকে #গাড়ী চালানো শিখালাম ,আমাকে ও বাইক চড়া।
আজ বাইক চালানো ।মঙ্গল Sublord তো, নীচভঙ্গো ।আগে গাড়ী তারপর বাইক !আজ বাইক চালালাম।অনেক অনেক
difference .
অনিরুদ্ধ কে গাড়ী চালানো শেখান start হল আজ শনিবার। আমি গাড়ী চালানো শিখেছি, প্রথম, শনিবার।
গাড়ীর নম্বরের শেষ এই ৮ আছে #৫৬০৮।
আমাকে #পছন্দটা, #আত্মার সাথে আত্মার ,যদি আপনি এই কথাটা বুঝতে না পারেন ,আমার কিছু করার নেই।
ওকে যেদিন প্রথম দেখেছিলাম ২ ০ ১ ৪ সালে , সেদিনই আমার লেগেছিলো #ভার্গো সাইনের মানুষ। পড়তে
এসেছিলো। #অস্ট্রোলোজি। শ্রাবন্তী যে অফিসে কাজ করতো সেই অফিসে। দুজনেই এসেছিলো। দুজনেই অস্ট্রোলোজি
শিখবে। পরে আরো একদিন আসলো ফর্ম ফিলআপ করে টাকা জমা দিলো।
কিন্তু ভার্গোর লোক আমার খুবই পছন্দ। আমি খুব আনন্দ পাই ওদের দেখলে। আমার নাইনথ হাউস হয়। রাশি থেকে।
আর নাইনথ হাউস ,কোণ স্থান। নাইনথ হাউসের অধিপতি বুধ। শনির মুখে নির্মল হাসি ফোটাতে পারে, একমাত্র
বুধ।
কেমন খেলা !পরে ওর ছক দেখলাম,কেতু ভার্গোতে বসে আছে ।জন্মকালীন লগ্নস্টার কেতুরই !
ওকে আমার প্রথম থেকেই ভালো লাগতো। কিছু ছেলে আছে ,অকারণ খাটায় যেগুলো লাগবে না সেগুলির পেছনে
,কিছু ছেলে আছে ,#কারণে খাটায় ,যেগুলো লাগবে বলে। আরো ভাবি ,আরো ভাবি ,#রিসার্চ করি ,উত্তর দেই।
সলিড উত্তর।
এইছিলো অনিরুদ্ধ। হেভি খাটাতো। কিন্তু #সলিড। উত্তর ওর পছন্দের হতে হবে। বাড়ীতে গিয়ে দেখবে
#ইন্টারনেটে। ভাববে। তারপরে বলবে, যে আপনার কথাটাই ঠিক। নাহলে "ল" পরে ?এখন #উকিল। পুরোদস্তুর।
#প্র্যাকটিসও করে। ল এর আইন মুখস্থ।
আমাকে ,ভালোবাসে বিভিন্ন ধরণের মানুষ !তাঁদের দুজনের মধ্যে হয়তো বিরোধ। কিন্তু দুজনেই প্রচন্ড
ভালোবাসে।এমনি এমনি না !
প্রথমে Student এর ভালো লাগতে হবে।স্যারেরও ২ ) স্যারের কনফিডেন্স লেভেল ভালো লাগতে হবে ও
স্যারকেও বুঝতে হবে স্যারের অনুযায়ী পরে কিনা ৩ ) তারপরে কেমন পড়াই সেটা দেখবে। ৪ )আমি রেগুলার না
ফাঁকি মারি সেটা দেখবে, student এরও স্যার।৪ )সাবজেক্টটা সঠিক জানে কিনা। ৫ )ডিপ পড়াশোনা আছে
৬)কিসের ওপরে স্যারের #কনফিডেন্স, এইরকম বহু বহু শর্ত আছে।
আমি যখন কম্পিউটার ক্লাস নিতাম তখন হার্ডওয়ারের ক্লাসটা ,আমিই নিতাম। প্রনবদের শিখিয়েছিলাম। তারপরে প্রণব
শিখে গেলো। বলতাম প্রণব তুইই নে না ক্লাস। প্রণবের জন্য প্রথম দিকে দু তিন জন ছেড়ে গেছিলো। কিন্তু আমার
কনফিডেন্স লেভেল ওর ওপরে এতটাই ছিল ওকে আমি বললাম, না তুইই পড়াবি।
যারা ছেড়ে গেলো তাঁরা আমাকে এতটাই #ভালোবেসেছিলো ,ওদের পছন্দ হয় নি আমি হার্ডওয়ার পারবো না
,প্রণব পড়াবে।৬ নম্বর সূত্রটা ওরা দেখেনি।
প্রণব গুরগাঁও যাবার আগে পর্যন্ত প্রায় ৪ বছর পড়িয়েছিলো। এবং দারুন পড়াতো। আমি যাদের যাদের দিয়ে ক্লাস
নিয়েছি তার মধ্যে প্রণব অন্যতম। ভালো পড়াতো রুমা। সবাই আমার ছাত্র।
যখন কম্পিউটারের ছাত্র ছাত্রীরা এতটাই মনে রাখে অ্যাস্ট্রোলজির ছাত্র ছাত্রীরা মনে তো রাখবেই ।
যারা পাশ করে গেছে ২ ০ ০ ৮ সাল নাগাদ,2021 সালেও তারা যখন মনে রাখে, তখন সত্যি নিজেকে মনে হয়
খাটনি, যেটা স্টুডেন্টরা খাটিয়েছিলো ,সেটা কত সুন্দর ছিল। এখনোও তাদের সাথে কি সুসম্পর্ক। গাড়ী
নিয়ে বেড়াতেও যাই। তাঁদের স্ত্রী ,স্বামীরা কত শ্রদ্ধা করে। কারণ আমার সম্পর্কে তারা এতটাই বলে।
অনিরুদ্ধের ব্যাপারটা আরও ভীষণ শক্ত। আমার তো ভালো ওকে লেগেছিলো । কিন্তু ওর ?আজ ২ ০ ২ ১ ,ওকে
জিজ্ঞাসা করুন। দীঘাতে তো গেলো ! ওর বাড়ী যখন গেলাম #আমতায় গাড়ী নিয়ে, জিজ্ঞাসা করুন। ও বলল
#স্যার আপনার সাথে যেতে তো খুউবই ইচ্ছে করে কিন্তু সত্যিকথা ,এতো টাকা নেই । আমি বললাম তোকে ঐসব
ভাবতে হবে না ।
আমিই ড্রাইভ করে নিয়ে গেছি দীঘা বেড়াতে। ও #গাড়ী চালাতে জানতো না তখন অবধি।
সেই #অনিরুদ্ধ আজ গাড়ী চালানোর প্রথম ক্লাস করলো আমার কাছে। শিখলো। ভালো চালাল ,দু নাম্বার গিয়ারে।
আগে কোনোদিন বসে নি গাড়ীর ড্রাইভিং সিটে ।
#দীঘাতে দেখলাম ওর শেখার ইচ্ছে ,আমার শেখানোর ,ওকে আমি যখন বললাম ,শিখবি তো বাঙুর আয়। দেখলাম,
এককথাতে রাজী।
দীঘাতে আমাকে দেখেছে ,আপ ডাউন একই চালিয়েছি। পাশে বসে লক্ষ্য করেছে।
৯ মাসের মধ্যে #গাড়ী চালানো শিখে ,লং ডিসটেন্স , কলকাতার অলি গলি যাওয়া ,গাড়ীর বিভিন্ন #পার্টস
জানা , আবার শেখানো !
আমাকে প্রথম দিন গাড়ী চালানো শিখাতে গিয়ে আমারি ছাত্র যে ভুলগুলি করেছিল ,আজ অনিরুদ্ধকে শেখাতে গিয়ে
,ফাঁকা রাস্তাতে না শিখিয়ে বাঙুর থেকে লেকটাউন আবার বাঙুর,সরবোচ্চ গাড়ী চালানো শিখয়েছি ।
আমি পাশে বসে ,ও ড্রাইভারের সিটে। থিওরি আগেই গাড়ীতে বসে বলে দিয়েছি। ছয় ধাপ আছে ব্রেক এর। বেশীরভাগ
ঠাপ করে টেপে বলে ব্রেকের সময় মানুষ টলে যায়। তিন ধাপেই সাধারনণত ব্রেকের কাজ হয়ে যায়। দাঁড়াতে হলে,
আস্তে আস্তে বাকি তিন ধাপ। যদি আস্তে আস্তে Run করতে হয় তাহলে ব্রেকের পঞ্চম ধাপেই গাড়ী চালাতে হবে। লো
গিয়ারে।
এক নম্বর গিয়ারেই দুদিন গাড়ী চালানো "নিতান্ত শিক্ষক" অথবা "কক্ষশি" র কাজ। প্রকৃত শিক্ষকের না।
আজ অনিরুদ্ধ যে ক্লাস করলো আমার কাছে, ওই টায়ার্ড হয়ে গেল,আমি ই দিতে রাজি ছিলাম। সোমবার আবার হবে ।
কারণ #গাড়ী আমার "প্রাণ"। আমার এতটাই কনফিডেন্স আছে যে ও জনবহুল রাস্তাতে চালাবে ১ ৫ - ২৫ টা ক্লাস
করলে। আমার #টার্গেট ১ ৫।
আমি এই কথাটি বলছি। আমার সাথে মিশতে হবে (যদি আমি চাই !)মিশলে বুঝতে পারবে ইন্দ্র যেমন রাজা
,দেবরাজ। তেমন নীল মানে জলের রং। মহাকাশ থেকে নীল গ্রহ। উজ্জ্বল নীল। ধ্যানে আমি দেখেছিলাম। এইরকম ঔজ্জ্বল্য
কোনো কিছুর নেই। ছটা বেরোচ্ছে। উজ্জ্বল ছটা। যদি কেউ একবার নীল ছটার কাছে আসে, সে ওই নীল ছটার অংশ
হয়ে যায়। আসতে হবে তো !
আসার লোকও লাগবে। ইন্দ্র নীল একত্রে করেই আমার নামের মানে বুঝতে হবে।
আমার ছাত্র ছাত্রীরা, ক্লয়েন্টরা আমার বন্ধু ,#সর্বোচ্চ বন্ধু । এক যুগ ধরে তাঁরা আছে। কেউ বা তারও বেশি।
এই যে বলে #ইন্দ্রনীল স্যারের কাছে চার্ট দেখাতে গেলে একটা #কোশ্চেনের জন্য এতো বেশী টাকা দিতে হয়,একটা
কোরসের জন্য এতো বেশী টাকা দিতে হয়, কিন্তু "ইন্দ্র নীল" স্যারের ভালোবাসা যে পেয়েছে তাঁকে যে স্যার
কি কি দেয় ,সেটা সবাই না জানলেই শুধু ভালো না মঙ্গল !আবার সেই নাইন্থ হাউস !অনিরুদ্ধ, শুধু একটাই
উদাহরণ নয়।
#চন্দনদা বলেছিল তোমাকে একবারে বা একটু সময়ে চেনা যাবে না ।অনেকদিন মিশলে চেনা যায় ।
আর অনিরুদ্ধ দেখছে #রেট্রোগেট Jupiter এর কি Activity.সবাই বলে খুবই ডিসটারবেন্স করে রেট্রোগেট
Jupiter ।
ডিসটারবেন্স করে কী? নাকি সত্যই #Mentor কে খুজে দেয় ক্রমশ প্রকাশ্য হয়ে ? আমার লগ্নে Jupiter তূলাতে
বসে, অনিরুদ্ধের 5 মে #Jupiter কে Aspect করছে ।আমার লগ্ন Jupiter স্টারে বসে ।
ইন্দ্রনীল
24/04/2021, 23:13 - Indranil Ray: হ্যাল্লো প্রাইম মিনিস্টার
হ্যাল্লো !
---------------------------
হ্যাল্লো প্রাইম মিনিস্টার
হ্যাল্লো !
আপনাকে দেখাচ্ছে
ঠিক রবীন্দ্রনাথ
রবীন্দ্র নেই ,শুধুই নাথ
গরীবের অনাথ ।
মিথ্যাবাক্যির ঝুলি
দিয়েছো এপারে, বলি
বাংলা শিখিয়ে
রাজ্যে আসতে,
নিয়েছো বিংশবর্ষের থালি।
~ইন্দ্রনীল
(কপিরাইট প্রোটেক্টেড )(যে কেউ কপি পেস্ট করতে পারে ,আমার নাম দিতে হবে। )
25/04/2021, 13:29 - Indranil Ray: ঠাকুরের ডাক্তার
****************
শ্রীরামকৃষ্ণের ডাক্তার, ঘোর নাস্তিক, দুর্মুখ, দুঃসাহসী! শ্রীরামকৃষ্ণকে ধমকাতেন আর 'তুমি' করে কথা বলতেন
একজনই। তিনি হলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'দ্বিতীয় এম.ডি ডাক্তার, ধন্বন্তরি'। লোকে মরা মানুষ কাঁধে করে
নিয়ে এসে বলতো, ডাক্তারবাবু আপনি বাঁচিয়ে দিন। এমন ডাক্তারের ফি ছিল সর্বকালীন রেকর্ড! কত?
১৮৬৫ সালে তাঁর ফি ছিল ৩২ টাকা! তখন সাহেব ডাক্তারের সর্বোচ্চ ফি ছিল ১৬ টাকা। তাহলে বুঝতেই পারছেন
কত বড় ডাক্তার ছিলেন!
তাহলে তাঁর নামটা এবার বলি। তিনি হলেন 'ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার!' একটি নাম! একটি আলোকবর্তিকা!
আনন্দলোকে জন্ম নিলেন মহেন্দ্রলাল সরকার (১৮৩৩- ১৯০৪)। হাওড়া জেলার পাইকপাড়ায়। স্কুল হেয়ার। সেখান
থেকে দারুণ রেজাল্ট করে হিন্দু কলেজ (এখন প্রেসিডেন্সি)। সেখান থেকে দারুণ রেজাল্ট করে এলেন কলকাতা
বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাক্তারি পড়তে। সেখানেই তাঁর প্রতিভা দেখে বিস্মিত হয়ে গেলেন শিক্ষকরা। তিনি যখন থার্ড
ইয়ারের ছাত্র তখন মেডিকেল শিক্ষকরা তাঁকে মাঝেমধ্যে সেকেন্ড ইয়ারের ক্লাসে ছাত্রদের লেকচার দিতে পাঠাতেন।
এটা রেকর্ড!
১৮৬০ সালে মেডিকেল কলেজ থেকে সসম্মানে মেডিসিন, সার্জারি, মিডওয়াইফেরিতে (গাইনোকলজি বিষয়ক) অনার্স
নিয়ে পাস করলেন। এরপর ১৮৬৫ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.ডি করলেন। তিনিই হলেন কলকাতা
বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় এম.ডি।
এরপর প্র্যাকটিস। ফি হলো ৩২ টাকা। আজ পর্যন্ত এতো ফি কোন ডাক্তারের হয়নি। সালটা হলো ১৮৬৫ ৷
দারুণ মেজাজ। কঠোর নিয়ম মেনে চলেন। লোকে ভয় পেতো। নাম হলো দুর্মুখ ডাক্তার।
পুরো প্রফেশনাল। বড়লোকদের ১ টাকাও ছাড় নেই। আবার গরীবদের ভগবান, বিনাপয়সায়।
চিরকাল হোমিওপ্যাথিকে নিয়ে মজা করে এসেছেন। হঠাৎ হোমিওপ্যাথি লাইনে এলেন। হয়ে গেলেন এ্যালোপ্যাথি
থেকে ১ নম্বর হোমিওপ্যাথি ডাক্তার। ফিস সেই ৩২ টাকা। কম নেই।
"আমার যে সব দিতে হবে সে তো আমি জানি - আমার যতো বিত্ত প্রভু, আমার যতো বাণী।"
ঠিক তাই। তাঁর যে সমাজকে অনেক কিছু দিতে হবে, সেজন্যই তো পৃথিবীতে আসা। গড়ে তুললেন ভারতবর্ষের
সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাচীনতম গবেষণা কেন্দ্র "Indian association for the cultivation of science,
1876."
অনেক লড়াই করে শেষপর্যন্ত মেয়েদের বিয়ের বয়েস ঠিক করতে পারলেন ১৬ বছর।
আসামে চা শ্রমিকদের দুরাবস্থা নিয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন। শ্রমিকদের 'কুলী' বলে ডাকা নিয়ে চরম
আপত্তির কথা জানালেন সরকারকে।
তিনি অনুভব করলেন মহিলারা লেডি ডাক্তারদের কাছে তাদের সমস্যা যতোটা খুলে বলতে পারে ততোটা পুরুষ
চিকিৎসকদের কাছে নয়।
তাই তাঁর ও দ্বারকানাথ গাঙ্গুলির অনুপ্রেরণায় অনুপ্রাণিত হয়ে ভারতবর্ষের দ্বিতীয় এবং পশ্চিমবঙ্গের প্রথম বিলেত
ফেরত মহিলা ডাক্তার হলেন কাদম্বিনি গঙ্গোপাধ্যায় (বসু)। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মহিলা গ্র্যাজুয়েট।
আর দুর্ভাগ্য, আর একজন মহিলা ডাক্তার হতে পারলেন না। চেন্নাই গেছলেন ডাক্তারি পড়তে। অসুস্থ হয়ে মাঝপথে
ডাক্তারি পড়া কমপ্লিট করতে পারলেন না। তিনি হলেন স্যার জগদীশ বসুর সহধর্মিণী লেডি অবলা বসু।
অনেক টাকাকড়ি, নাম সুখ্যাতি তো হলো। এ জীবন তবু পূর্ণ হলো না!
একদিন কাশীপুর থেকে আচমকা ডাক এলো!
শ্রীরামকৃষ্ণের কর্কট রোগ ধরা পড়েছে। মহেন্দ্রলাল সরকার এলেন! এসেই রোগীকে চোটপাট। ঠাকুরের বিছানায়
সটান বসে পড়ে, 'তুমি' করে ধমকাতে লাগলেন। তুমি নাকি আজকাল পরমহংসগিরি করছো? চারপাশে সব
আগামীদিনের বিখ্যাত হবেন সব মানুষরা দাঁড়িয়ে পড়েছেন। শ্রী মা ও আছেন।
জিভ টেনে ধরলেন।
কথামৃতে ঠাকুর বলছেন, যেন গরুর জিভ টেনে ধরলো, কি যন্ত্রণা, কি যন্ত্রণা! ... এইসব মোটামুটি।
এদিকে শ্রীরামকৃষ্ণকে ধমকাচ্ছেন আর ঠাকুর হাসছেন। হয়তো মনে মনে বলছেন, ওরে দাঁড়া, দেখবো তুই
কতোবড় নাস্তিক। কেশব সেন, বঙ্কিম, মাইকেল, বিদ্যাসাগর, গিরীশ, নরেন সব এখানে ড্রাইভ মারলো। এবার দেখি
মহেন্দ্র ডাক্তার তোমার দৌড়!
যাবার আগে মহেন্দ্রলাল বলে গেলেন, কথা বলা, নাচা গানা এসব চলবে না। তাহলে রোগ বেড়ে যাবে।
ডাক্তার সরকার নাস্তিক ছিলেন। কিন্তু শ্রীরামকৃষ্ণের কাছে এলেই কেমন যেন দ্রবীভূত হয়ে যান। চেম্বার ফেলে ৩২
টাকার ডাক্তার ছুটে আসছেন শ্রীরামকৃষ্ণকে দেখতে।
বলছেন, শোনো তুমি শুধু আমার সঙ্গে কথা বলবে। কোন ধর্মের কথা একবারও কেউ বলছেন না। অথচ মহেন্দ্রলাল
চেম্বার ফেলে ঘন্টার পর ঘন্টা শ্রীরামকৃষ্ণের সঙ্গে গল্প করছেন। আসছেন প্রায়ই চেম্বার ফেলে। ঠাকুর হাসেন।
ঠাকুর হেসে বলেন, কি ডাক্তার চেম্বারে যাবেন না? ডাক্তার রাগ দেখিয়ে বলেন, সে তোমায় অতো ভাবতে হবে
না। ঠাকুর হাসেন, এ তো রাগ নয়, এ যে অনুরাগ!
এবার শ্রীরামকৃষ্ণ বিদায় নিলেন। মহেন্দ্রলাল সরকার খবর পেয়ে এলেন। দেখলেন। বললেন, প্রাণবায়ু নির্গত হয়ে
গেছে।
নিঃশব্দে নেমে এলেন। একজনকে বললেন, শোনো একটা ফটো তোলার ব্যবস্থা কর। এই রইলো আমার ১০ টাকা
চাঁদা।
ডাক্তারকে কাঁদতে নেই। আবার যে সে ডাক্তার নয়। চরম নাস্তিক ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার! লোকে কি বলবে!
নাস্তিক মহেন্দ্রলাল কাঁদছেন!
কিন্তু 'ভালোবাসি' কি শুধু মুখে বললেই ভালোবাসা বলা হয়? হৃদয়ের ভাষা কি সবাই পড়তে পারে?
ভালোবাসা মুখে বলা হয়নি। হৃদয় শুধু বলেছিল!
আমি নাস্তিক। কিন্তু মানুষ চিনি। তুমি মানুষটা একেবারে খাঁটি। মহেন্দ্রলাল সরকার চলে গেলেন নিঃশব্দে। আজ
তাঁর নিজের একটা ওষুধ চাই, বুকের ভেতরটা এমন আনচান করছে কেন! ৩২ টাকার ডাক্তারকে কে এখন ব্যথা
জুড়োনোর ওষুধ দেবে?
...................................
"জুড়াইতে চাই, কোথায় জুড়াই... "
সংগৃহিত
25/04/2021, 15:28 - Indranil Ray: Purulia,bhabya r ma,hitesh
25/04/2021, 20:02 - Indranil Ray: এক লোকডাউন এ আমি গাড়ী চালানো শিখলাম। পরের "মরীচিকা
লক ডাউনে" আমি গাড়ী চালানো শেখাচ্ছি। এ বেশ আজব কাহিনী !গজব কি বাত ! তবে প্রিয় ছাত্র ছাত্রীরা তোমরা
ভয় পেয়ো না। এই করণাতে তোমরা মারা যাবে না। তোমাদের কারোর কারোর পোস্টিং দেখে মনে হচ্ছে
তোমরা ভয় এর মাঝামাঝি পেয়েছে গেছো। মাঝামাঝি বললামএই কারণে যে আরো ভয় পেতে ইচ্ছা হলে, তুমুল ভয়
দাঁড়িয়ে আছে। সে আসবেই আসবে। ভীত লোককে মারতেই তো চায়। সে মারা যাবেই। আমার একজন ১২ ক্লাসের ছাত্র
মারা গেছিলো চিকনগুনিয়াতে। অভিজিৎ। মনে হয় ২ ০ ০ ৭ /৮ এ। একটি বড়ো ছাত্র মার্ডার হয়েছিল ২ ০ ০
৫/৬। নাম রাহুল। খুবই ভালোবাসতো আমায়। হাজি মারা গেলো ২ ০ ১ ৮। ক্যান্সারে। খুবিই খুবই খুবই
ভালোবাসতো ,শ্রদ্ধা করতো। অসিতের মা ,আমার দাদা(মার্ ছোটমামা,পরিবারের এই মানুষটাকে আমি খুবই
ভালোবাসতাম ) আমার মা, আমার বাবা ,সকলেই মারা গেছে। আমার ৩০ বছর বয়স থেকে এই মৃত্যুর ঢল ! যে
প্রিয় সে মারা গেলে কি যে হয় সেটা আমার থেকে ভালো কি আর কেউ জানে ?এই মৃত্যু মৃত্যু নয়। আর এক
জীবনের নাম। এন্ড না হলে, শুরু কেমন ভাবে হবে ?কাঁপুনিটা কমাও। আমি অনিরুদ্ধকে বলছিলাম ,গাড়ী
চালানো শিখতে হলে ভয় একদমই পেলে চলবে না। জেলখানাতে যাবি,আর কি হবে ?লোকজন মেরে ফেলবে ?আর কি
হবে ?ওয়ার্স্ট কেস
সিনারিও না জানলে তো বেস্ট কেস সিনারিও পাবি না। একদমই পাবি না। এর নাম ধর্ম। ধর্ম ধর্ম করে পাগল
লোকে।এইটার নাম ধর্ম। মন্দির মসজিদ গির্জা কথায় যেতে হবে না। নিজের ভিতর তা সাফা কর। এক্কেবারে ভিতর।
দেখতে পাবি। এইবার ওয়ার্স্ট কেস আর বেস্ট কেস কে একেবারে ছুড়ে ফেলে দে ,তবেই আসবে সিনারিও।মজা হি
মজা।
ইন্দ্রনীল
25/04/2021, 20:07 - Indranil Ray: কাঁপুনিটা কমাও।
এক #লকডাউন এ আমি গাড়ী চালানো শিখলাম। পরের "#মরীচিকা লক ডাউনে" আমি গাড়ী চালানো শেখাচ্ছি।
এ বেশ #আজব কাহিনী !#গজব কি বাত ! তবে প্রিয় ছাত্র ছাত্রীরা তোমরা ভয় পেয়ো না। এই করণাতে তোমরা মারা
যাবে না।
তোমাদের কারোর কারোর #পোস্টিং দেখে মনে হচ্ছে তোমরা ভয়ের মাঝামাঝি পৌছে গেছো।
মাঝামাঝি বললামএই কারণে যে আরো ভয় পেতে ইচ্ছা হলে, তুমুল ভয় দাঁড়িয়ে আছে। সে আসবেই আসবে। ভীত
লোককে মারতেই তো চায়। সে মারা যাবেই।
আমার একজন ১২ ক্লাসের ছাত্র মারা গেছিলো চিকনগুনিয়াতে। অভিজিৎ। মনে হয় ২ ০ ০ ৭ /৮ এ। একটি বড়ো ছাত্র
মার্ডার হয়েছিল ২ ০ ০ ৫/৬। নাম রাহুল। খুবই ভালোবাসতো আমায়।ছাত্র হাজি মারা গেলো
২ ০ ১ ৮। ক্যান্সারে।Original IBM এ কাজ করত ।Java Programmer . খুবিই খুবই খুবই ভালোবাসতো
,শ্রদ্ধা করতো।
অসিতের মা ,আমার দাদা(মার্ ছোটমামা,পরিবারের এই মানুষটাকে আমি খুবই ভালোবাসতাম ) আমার মা, আমার
বাবা ,সকলেই মারা গেছে।
আমার ৩০ বছর বয়স থেকে এই মৃত্যুর ঢল ! যে প্রিয় সে মারা গেলে কি যে হয় সেটা আমার থেকে ভালো কে আর
জানে ?
এই #মৃত্যু মৃত্যু নয়। আর এক জীবনের নাম। #এন্ড না হলে, শুরু কেমন ভাবে হবে ?
#কাঁপুনিটা কমাও।
আমি অনিরুদ্ধকে বলছিলাম ,#গাড়ী চালানো শিখতে হলে ভয় একদমই পেলে চলবে না। জেলখানাতে যাবি,আর কি হবে
?লোকজন মেরে ফেলবে ?আর কি হবে ?
#ওয়ার্স্ট কেস
সিনারিও না জানলে তো বেস্ট কেস সিনারিও পাবি না। একদমই পাবি না।
#মন্দির #মসজিদ #গির্জা কথায় যেতে হবে না। নিজের ভিতর টা সাফা কর। এক্কেবারে ভিতর। দেখতে পাবি।
এইবার ওয়ার্স্ট কেস আর বেস্ট কেস কে একেবারে ছুড়ে ফেলে দে ,তবেই আসবে সিনারিও।#মজা হি মজা।
ইন্দ্রনীল
25/04/2021, 20:15 - Indranil Ray: সাধক, শেষ জন্মে মানুষ কেমন হয়ে যায় তাই শোনাবো আজ।
এটি জানিয়েছেন, সত্যেন্দ্রনাথ মজুমদার মহাশয়।
একদিন, এক যুবকের সাথে ওনার দেখা হয় গ্রামের রাস্তায়। ব্যায়াম পুষ্ট বলিষ্ঠ দেহ, মাথায় ঝাঁকরা চুল, দু
চোখ জবা ফুলের মত লাল। শুধালো, মার বাড়ি কোনটা বলতে পারেন?
আসুন, আমিও সেখানে যাচ্ছি বললেন সত্যেন্দ্র বাবু। নাম জিজ্ঞাসা করলেন যুবকের। জিজ্ঞেস করতেই উচ্চহাস্য করে
উঠলো যুবক। নাম? আমার নাম নেই, গোত্র নেই, বংশ নেই, আমি মার পুজোর বলি। কেবল উৎসর্গের অপেক্ষা।
সে এসে দাড়ালো মার সামনে। মা তাঁকে স্নান করে আসতে বললেন। শোনামাত্র পুকুরে ডুব দিয়ে এলো। মার
পাশে বসে শান্ত হয়ে মুড়ি জিলিপি খেতে লাগলো শান্ত শিশুর মতো। আদর করে মা গায়ে হাত বুলিয়ে বললেন,
এবার জল খাও বাবা। তারপর তাকে হাত ধরে নিয়ে গেলেন ঠাকুরের ঘরে। কি কি কথা তাঁদের হয়েছিলেন তা
সত্যেন্দ্র বাবু জানেন না। তবে বুঝলেন ছেলেটির দীক্ষা হয়ে গেলো। দুপুরে অন্ন প্রসাদ খেয়ে ছেলেটি ঘুমিয়ে
পড়ল - গভীর নিদ্রা। মা পরে বলেছিলেন, ওর শেষ জন্ম, এরা এমন অশান্ত হয়।
মনে পড়ে গেলো, আমি যখন কামরূপ কামাখ্যায়ে যাই, ফেরার সময় এক এরকম উন্মাদ দেখেছিলাম। চোখ যেনো
জ্বলছে। আমি গিয়ে কিছু প্রণামী দিলাম। ফিরেও দেখলেন। খালি স্থির দৃষ্টিতে আমার দিকে চেয়েছিলেন।
আর একবার দেখেছিলাম, এমনই এক উন্মাদকে মহাপীঠ তারাপীঠ এর শ্বশানে। আমাকে দেখে বলে উঠেছিল, কি রে
পাগলা ভালো আছিস?
এইজন্য মাঝে মাঝে মাকে বলি, আমার বিচার বুদ্ধিতে বজ্রাঘাত করো। এমন বুদ্ধি দাও, যা যেনো সর্বদা তোমার
চরণ কমল চায়।
26/04/2021, 08:14 - Indranil Ray: Farukda aapni second time jokhon machine ta
khullen na sedin,tarpore aaj obdhi aar 10 min pore bondho hoy ni...aar thanda ja
hocche...ekebare him...
26/04/2021, 13:18 - Indranil Ray: ফিলিংস
আজ একটা অদ্ভুত ফিলিংস হলো। জলের ট্যাংক জল থ্রোও করছে। । আমার থেকে জায়গাটা ৫ ০ ০ মিটার দূরে।ফ্লো
পড়ছে ,ফ্লো টা ছোট ছোট বিন্দু বিন্দু ভাবে পাইপ দিয়ে দিচ্ছে। একটা জিওমেট্রিক লম্বা একটি কার্ভ আকারে
পড়ছে। আমি তখনি বুজতে পারলাম, শ্রী রামকৃষ্ণদেবের যে গল্পটা আছে না ?শত শত হাত দূরে, দুজন মারামারি
করছে , ঠাকুরের গায়ে চাকা চাকা দাগ উঠে যাচ্ছে ওরা মারামারি করলেই।
আজ যেন সেটাই দেখলাম ।খুব তেষ্টা পেয়েছিলো। জলের। ভাবলাম স্নান করছি ওত্তো দূরের জলের ফ্লোতে।
আমি টা চলে গেছে ৫ ০ ০ মিটার দূরে। এইটা দেখতে পেলাম। আচার্য শঙ্কর এর মধ্যে এটির চরম রূপ দেখা যায়।
একই সাথে একই সময়ে দুজায়গাতে আছেন। এইটি একটি বিশেষ শক্তির চরমতম প্রকাশ। শ্রীরামকৃষ্ণর জীবনীতেও এইরকম
সত্যি ঘটনা দেখা যায়। একদম সত্যি। অখণ্ডানন্দ মহারাজাদের সাপের বেশ ধরে বাঁচিয়েছিলেন, কাশিপুরে।
আমি লেখা গুলো আপনাদের জন্য লিখছি না। আমি আমার জন্যই লিখছি। লেখা দেখে একটা আনতাবৃ কম্মেন্ট করবেন
না। পাবলিক ডোমেইনে দিচ্ছি এই কারণে ,যদি একজনের ভালো লাগে আর যদি বুজতে পারেন লেখার পেছনে যা
বলতে চাইছি সেটা ,আমার ,সার্থক হবে। না নিলেও, সার্থক হবে।
~ইন্দ্রনীল
26/04/2021, 13:20 - Indranil Ray: You deleted this message
26/04/2021, 13:20 - Indranil Ray: ফিলিংস
আজ একটা অদ্ভুত ফিলিংস হলো। জলের ট্যাংক জল থ্রোও করছে। । আমার থেকে জায়গাটা ৫ ০ ০ মিটার দূরে।ফ্লো
পড়ছে ,ফ্লো টা ছোট ছোট, বিন্দু বিন্দু ,ভাবে পাইপ দিয়ে দিচ্ছে। একটা জিওমেট্রিক লম্বা, একটি কার্ভ
আকারে পড়ছে।
শত শত হাত দূরে, দুজন মারামারি করছে , ঠাকুরের গায়ে চাকা চাকা দাগ উঠে যাচ্ছে ওরা মারামারি করলেই।
আজ যেন সেটাই দেখলাম ।খুব তেষ্টা পেয়েছিলো। জলের। ভাবলাম স্নান করছি ওত্তো দূরের জলের ফ্লোতে।
আচার্য শঙ্কর এর মধ্যে এটির চরম রূপ দেখা যায়। একই সাথে একই সময়ে দুজায়গাতে আছেন। এইটি একটি বিশেষ
শক্তির চরমতম প্রকাশ।
শ্রীরামকৃষ্ণর জীবনীতেও এইরকম সত্যি ঘটনা দেখা যায়। একদম সত্যি। অখণ্ডানন্দ মহারাজাদের সাপের বেশ ধরে
বাঁচিয়েছিলেন, কাশিপুরে।
আমি লেখাগুলো আপনাদের জন্য লিখছি না। আমি আমার জন্যই লিখছি। লেখা দেখে একটা আনতাবৃ কম্মেন্ট করবেন
না। পাবলিক ডোমেইনে দিচ্ছি এই কারণে ,যদি একজনের ভালো লাগে আর যদি বুঝতে পারেন লেখার পেছনে যা
বলতে চাইছি সেটা ,আমার ,সার্থক হবে।
~ইন্দ্রনীল
26/04/2021, 15:11 - Indranil Ray: প্রতিকার
-----------
আমি সাধারণত কোনো রত্ন বিষয়ক রেমেডি দেই না।
অনেক মন্ত্র জানি ,অনেক কিছু কর্ম জানি ,যেগুলিতে অবশ্যই কাজ হয়। যদি সেটা হওয়ার থাকে।
অস্ট্রোলোজর বলবে ,হরোস্কোপে দেখে সে করবে ,তাঁর ফলে কাজটি হবে, এতগুলি কাজ আছে।
কোনো একটি যদি না হয় ,মানুষ বলবে অস্ট্রোলোজি করে কিস্যু হয় নি। আসলে হয়েছে। এতো স্বল্প যে চোখেই
পড়ছে না।
একটা সমুদ্র পারাপার করতে হবে। আপনার বাড়ীটা জলাশয়ের ধারেই। জলাশয়টা পুকুরের ধারেই। একটু পরেই আছে
দীঘি। তার পরে নদী। নদীর পরে সাগর। কেউ যদি বলে একবারে সাগরে এস। হবেই না। কোনোভাবেই হবে না।
তেমনি আমি আজ কবিদে রেমেডি দিলাম, কাছাকাছি সবুজ রং রাখুন। সে হতে পারে ঘর ,হতে পারে জামা ,হতে
পারে প্যান্ট।হতে পারে প্রবাল।
সবুজ রঙের খাবার খান। পরিষ্কার সবুজ করুন সবকিছু। বিছানার চাদর। সবকিছু। সবুজ টিপ্, সবুজ নেলপালিশ
। মুখোশ বা মাস্ক কিনুন সবুজ রঙের। বুজতে পারছেন যাবতীয়।সবুজ।
সবুজ সান গ্লাস পড়ুন , সবুজ বাতি জ্বালান ঘরে ,বাড়ীতে একটা জায়গা করে দিন ,সবুজ। সবকিছু।
ধ্যানে শুধু অনুভব করবেন আপনি সুস্থ। চারপাশে সবাই হাসছে। আপনি হাসছেন। কারণ আপনি তো সুস্থ।ধ্যান
করুন।
সুস্থ হয়ে গেলে আর করবেন না। স্টপ করে দেবেন। যদি আপনাদের তাও ভালো লাগে,তবেই করবেন। যেমন
প্যারাসিটামল ১০ ০ ০ ০ দিনে দুটো ,স্টেরয়েড ইনহেলর(পাল্মীকর্ড টাইপের ) নিন ,তেমন লাগলে ডুওলীন
ইনহেলার ,মন্টেআর ১০ প্রথম ৫ দিন পরে মন্টেআর এফ এক্স খান। বিটাডিন দিয়ে গার্গল করুন। অক্সিজেন লেভেল
মাপুন। প্রয়োজন লাগলে অক্সিজেন নিন। প্রয়োজন লাগলে। কারণ বেড চেয়ে পাবেন না হাসপাতালে ,নেই তো পাবেন
কোথা থেকে ?যদি যেতেই হয় ,আমি তো বাড়ী থেকেই যাবো।
~ইন্দ্রনীল
26/04/2021, 19:39 - Indranil Ray: চেতনা
====
কবিদের জ্বর আসলে নীচে লেখা এই মন্ত্রটা দেখে দেখে জপ করবেন, যে সেবা করছেন বা যদি রোগী চেতনাতে
থেকেন। এই মন্ত্র খুবই পাওয়ারফুল। আমি জপেছি একজনের জন্য। আপনিও জপতে পারেন, আপনার কারুর জন্য। যদি
দূরেও থাকে ,তাও জপ করবেন। জ্বর নামবেই নামবে।
৫ বার বিভিন্ন সময়ে ,প্রতিবার ১ ১ বার করে। যে কবিদের সৃষ্টিকর্তা অর্থাৎ ভগবান তিনি এর সল্ভও দিচ্ছেন।
কবিদের ওষুধ পত্রও খেতে হবে।মন্ত্র জপ করতে হবে। বাপ্ বাপ্ করে কোবিদ পালিয়ে যাবে। "সর্প হয়ে দংশন করি
ওঝা হয়ে ঝাড়ি"।
কিছু ডাক্তার আছেন যারা সত্যিই এ ডাক্তার। তাঁদের সাহায্য যদি পান আপনি পূর্ব জন্মে অনেক করা আছে।
আমি এইরকম সত্যিকারের ভালো ডাক্তারের সান্নিধ্য পেয়েছি। ঠিক ঠিক ৬থ হাউসই কাজ করছে আমার মধ্যে।
মন্ত্র জপ করুন।
~ইন্দ্রনীল
26/04/2021, 23:28 - Indranil Ray: You deleted this message
26/04/2021, 23:31 - Indranil Ray: #চেন্নাই হাইকোর্ট বলেছে এমন ভাবে কোবিদ ছাড়ানোর জন্য
দায়ে #নির্বাচনকমিশন।
৩ ০ শে এপ্রিলের মধ্যে বলতে হবে কি নিচ্ছেন পদক্ষেপ। না হলে ২ তারিক ভোটের ফল গণনা বন্ধ করে দেবে।
আমার কাছে একসপ্তাহ ধরে যত ফোন আসছে ,যত ম্যাসেজ আসছে সবার কোবিদ হয়েছে। এক দুজনার খুবই
বাড়াবাড়ি।
কেন ---- বাচ্চা - - - ৮ দফা তে ভোটে করছে ,যেখানে তামিলনাড়ুতে পর্যন্ত নয় ?কেন বোকা -- পার্টির
এইরকম - - - - নেতারা এইরকম - - - - - করে ?
চেন্নাই হাইকোর্ট এর প্রধান বিচারপতি বলেছেন খুনের অভিযোগ আনবেন নির্বাচন এর কমিশন এর এগেইনস্ট এ।
আজকের আনন্দবাজারে আছে, - - - ভোটপ্রারথী ১ ৪ ৪ জনের এগেইনস্ট এ ভালো রকম মামলা আছে।
ভোটে নিতে যারা যাবে তাঁদের অবস্থাটা একবার ভেবে দেখেছেন ?মানসিক অবস্থা ?
চেন্নাই হাইকোর্ট এর প্রধান বিচারপতি বলেছেন খুনের অভিযোগ আনবেন নির্বাচন এর কমিশন এর এগেইনস্ট এ।
আনুন।
আমি অত্যন্ত আনন্দিত হবো। বিজেপির জুতো চাটা !তোমার ওই চাটা হজম হবে না।
~ইন্দ্রনীল
27/04/2021, 01:31 - Indranil Ray: করোনা নিয়ে ভুল ধারণায় ছেয়ে যাচ্ছে নেটমাধ্যম, শুধরে নিন
ভুলগুলি
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা ২৬ এপ্রিল ২০২১ ১৩:০৪
করোনা নিয়ে ছড়াচ্ছে নানা গুজব।
করোনা নিয়ে ছড়াচ্ছে নানা গুজব।
ছবি: সংগৃহীত
Advertisement
করোনা ঘিরে আতঙ্ক বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে এই রোগ ঘিরে নানা রকম গুজব এবং ভুল ধারণা। ফেসবুক-
হোয়াট্ স্যাপে ঘন ঘন আসছে নতুন তথ্য। কিন্তু সেগুলি কতটা সত্যি যাচাই করেন কি? কিছু প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণা
থেকে সতর্ক হন।
গত বছরও অনেকে বলেছিলেন, আমাদের দেশের যা আবহাওয়া তাতে করোনার সংক্রমণ মারাত্মক হবে না। খুব গরমে এই
ভাইরাস মরে যায়। গরম জলে স্নান করলে এই রোগ আটকানো যায়। রোদে দাঁড়িয়ে থাকলে করোনা আক্রান্ত হবেন
না। প্রত্যেকটা ধারণাই একদম ভুল। উচ্চ তাপমাত্রায় যে এই ভাইরাস নিস্তেজ হয়ে যায়, এমন কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ
এখনও পাওয়া যায়নি।
এই ধারণাও সম্পূর্ণ ভুল। শুধু বয়স্কদের এই রোগ চেপে বসছে এবং তাঁরা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ছেন, এমন
নয়। যে কোনও বয়সের মানুষের এই রোগের প্রভাব মারাত্মক হতে পারে। বিশেষ করে রূপ পরিবর্তিত ভাইরাস
ছোটদের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ছে। কম বয়সিদের মধ্যেও যথেষ্ট প্রভাব ফেলছে। হাসাপাতালে নিয়ে যেতে হচ্ছে,
এমনকী কিছু ক্ষেত্রে মৃত্যুও হয়েছে।
কোভিডের এক অন্যতম উপসর্গ শ্বাসকষ্ট। নিউমোনিয়ারও তাই। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, নিউমোনিয়ার
প্রতিষেধক করোনাও আটকাবে। এমনকি, আপনি যদি ভাবেন সদ্য নিউমোনিয়া সেরে উঠেছেন, তাই করোনা হওয়ার
কোনও সম্ভাবনা নেই, সেটাও ভুল।
বাড়িতেই নিজেই কোভিড পরীক্ষা করা যায়, এই ধারণাটাই ভুল। অনেকেই মনে করছেন, যদি ১০ সেকেন্ড শ্বাস
রোধ করে রাখতে পারেন, তা হলে করোনা হয়নি। এমন কোনও তথ্য ভুলেও বিশ্বাস করবেন না। আর মনে রাখবেন,
এই রোগের উপসর্গ অনেক। তার প্রত্যেকটা আপনার না-ই থাকতে পারে।
মশার কামড়ে আপনার ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়ার মতো ভয়ঙ্কর কিছু রোগ হতে পারে। কিন্তু করোনা হওয়ার কোনও
সম্ভাবনা নেই। মূলত সংক্রমিত মানুষের সংস্পর্শে এলেই করোনা ছড়াচ্ছে।
আরও পড়ুন
করোনাভাইরাস: অক্সিজেনের মাত্রা কী এবং তা ঘিরে সঙ্কট কোথায়?
আরও পড়ুন
সাইকেল চালাবেন নাকি সাঁতার কাটবেন? হৃদ্ যন্ত্র চাঙ্গা রাখতে কোনটা বেশি কাজের?
Advertisement
~ইন্দ্রনীল
27/04/2021, 12:36 - Indranil Ray: You deleted this message
27/04/2021, 12:42 - Indranil Ray: জানা
-----
#পিনিয়াল গ্লান্ড খুলে গেলে কি হয় তা তো আমার খুবই ভালো জানে আছে। ব্রেন স্ট্রোক এর পরে। দেখতে
পাচ্ছি যেন বিশ্ব।
চোখের সামনে। এক একটি ব্যাক্তিকে দেখতে পাচ্ছি। আমাকেও দেখতে পাচ্ছি। জন্ম নিতেই হবে। হবেই। কারণ আমি
শরীর ভাবটাই তো ত্যাগ করতে পারি নি এই জীবনে।
খুব উন্নত হয়েছে একটা দিক খুবই বিশ্বাসযোগ্য ,সত্যি ভাবে আর একটা দিক দুর্বল।
খুব দুর্বল।
শরীর ভাব থাকলেই "না না না" ,আছে। যেগুলো মানলে "হ্যাঁ", হয় ,কিন্তু ওগুলো আমরা মানব না। মানবই
না।
শরীর ভাব না থাকলে, "না" ও নেই "হ্যা" ও নেই। সত্যিকারের মজা। আমি বলেছিলাম
শীলাকে বলেছিলাম "আনন্দেরও পার আছে আমি দেখেছি।" কতো বছর আগে।
~ইন্দ্রনীল
27/04/2021, 19:37 - Indranil Ray: You deleted this message
27/04/2021, 19:37 - Indranil Ray: You deleted this message
27/04/2021, 19:45 - Indranil Ray: You deleted this message
27/04/2021, 19:46 - Indranil Ray: #ত্যাগ
ত্যাগ আর #কন্ট্রোল এক জিনিস নয়। শ্রী শ্রী ঠাকুরের "মনে ত্যাগ" মানে , ত্যাগই নয়। বুঝতে হবে #কথামৃততে
#ঠাকুর বলছেন কোথায় ?#গৃহী লোকের মাঝে। #সন্ন্যাসীদের আলাদা শিক্ষা দিয়েছেন। এই সব , #স্বামীজীর
সমন্ধে সব বই পড়লে তবেই জানা যাবে। যদি গৃহীদের বলে ত্যাগ ,তবে আর মানুষ যাবে না। ত্যাগ মানে
#অব্যান্ডনমেন্ট। ত্যাগের বাংলা মানে বলিদান, ত্যাগ, বিসর্জন, নিবর্তন।
ভীষণ কঠিন। #ক্ষুরস্য ধারা। মুখে বলা যায় !করতে গেলেই বোঝা যায়!
আমার ধর্ম ,আমার গুরুদেব, আমার ইস্টদেবতা ,সবই শ্রী রামকৃষ্ণ।
এই এক জনের নামে ,আমি সব করি। স--ব । শ্রী রামকৃষ্ণ মা সারদা আর স্বামী বিবেকানন্দ একই ব্যাক্তি ,ভিন্ন
রূপ। এই কথাটি বুঝতে পারবে না অনেকেই।
আমার রোগ হলেও ডাকি ,শ্রী শ্রী ঠাকুরকে, ভালো থাকলেও ডাকি শ্রী শ্রী ঠাকুরকে।
সিগারেট খাওয়া দু /তিন বার "কন্ট্রোল" করেও দেখছি ,"ত্যাগ" হচ্ছে না।
প্রায় ১০ বছর সিগারেটে খাইনি। ২ ০ ১ ৭ সাল থেকে স্বপ্ন দেখতাম সিগারেটে খাচ্ছি। তখন কিন্তু একটাও
সিগারেট খেতাম না। সিগারেটের নেগেটিভ সমস্ত কিছু পড়তাম। লেখার মধ্যেও লিখতাম। হোমিওপ্যাথি,
কালাডিয়াম দু তিন ডোজ খেয়েছিলাম মেটেরিয়া মেডিকা পরে। মনে হয় ২ ০ ১ ০ সালে।
এইবার ঠিক করলাম ত্যাগ করবো। সত্যি সত্যি যদি ত্যাগ হয় ,সংসারও ত্যাগ হবে।
লোকে খাওয়া দেখে ভাবতো ইলিশ মাছ ভালোবাসি। আসলে আমি মাছ মাংস সেই প্রকার ভালোবাসি না।
৪ বছর পুরো নিরামিষ খেয়েছি। পুরো। পেঁয়াজ পর্যন্ত না। অন্য লোকদের খুবই অসুবিধা হচ্ছিলো ,আমার জন্য
!
তারমানে ইচ্ছাটা রয়ে গেছিলো। ইচ্ছা যাতে না রয় ,তার জন্য খাই ।একসময় ত্যাগ করবো।
সিগারেটেও তাই। ত্যাগ করার জন্যই ধরা। একটা দুটো। না খেলেও কিছুমাত্র কিছু হয় না ,এইটা উন্নতি হয়েছে।
এইটাও ছেড়ে দেব যেদিন ত্যাগ করবো মাছ,মাংস , পেঁয়াজ,রসুন ,ডিম্। জৈনদের জীবনী পালন করবো।
আজ নকুল বললো ওর বাবা ১ ০ ৫ বছর বেঁচে ছিল। ওদের গ্রামে (বিহারে )অনেক লোক আছে যাদের বয়স ১ ১ ৫
বছর। তিনবার, ১ লিটার করে গরুর দুধ খায়। গ্রামে চলে যেতে হবে।
আবার আমার ,"না" এর যুগ ফিরে আসবে। কারুর দেয়া জিনিস নেবো না ,যেমন বিয়েতে কাউকে বলি নি আসতে
,কারুর বাড়ী যাবো না।
ত্যাগ এমন হবে ,এমন, যে পিছন ফিরে আর দেখবো না। শ্রী শ্রী ঠাকুরের কথা, "পান তামাক ত্যাগ আবার ত্যাগ !"
আমি, যারা রামকৃষ্ণ নাম জপ করে ,তাদের কে দেখি আর অবাক হয়ে যাই ঠাকুরের খেলা দেখে !
ঠিক ঠিক রামকৃষ্ণ নাম জপলে, ত্যাগ আসবেই আসবে। আসবেই। কোরোনাকালে সেটা প্রমান হয়ে যাচ্ছে বা যাবে।
এই আর্তনাদ ,হাহাকার ,"কি করি ,কি করি ","কোথায় যাই কোথায় যাই" ভাব ,পেন্ডামিকের এই আর্তনাদ
,হাসপাতালে বেড নেই, এই চিৎকার , কেন ?
আমরা মুখে বলেছি "এভরিথিং আন্ডার কন্ট্রোল", আসলে কন্ট্রোল , কোনোটাতেই নেই।
আমরা "ভগবান" মুখেই বলি ,বিপদে পড়লেই বলি । কার্যক্ষেত্রে ভগবানের সঙ্গে "হারা পাঙ্গা" নেই।
জানতে হলে তপস্যা করতে হবে। তপস্যা করতে রাজী নয়। কারণ ভগবানকেই মানি না, কারণ "আমরা জানি না।"
আমি চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি "#আঁকড়ে ধরার" ইচ্ছা। কোথাও ত্যাগ নেই। কোনো নির্বাসনা নেই।
কোথাও নেই।
#নির্বাসনা করো ,মা তুমি আমাকে নির্বাসনা করে দাও। মা। মা গো।
আমি লেখা গুলো আপনাদের জন্য লিখছি না। আমি আমার জন্যই লিখছি। লেখা দেখে একটা আনতাবৃ কম্মেন্ট করবেন
না। পাবলিক ডোমেইনে দিচ্ছি এই কারণে ,যদি একজনের ভালো লাগে আর যদি বুজতে পারেন লেখার পেছনে যা
বলতে চাইছি সেটা ,আমার ,সার্থক হবে। না নিলেও, সার্থক হবে।
~ইন্দ্রনীল
28/04/2021, 19:19 - Indranil Ray: গত জুনে আমি গাড়ি চালানো শিখলাম। একটা ছাত্রের গাড়ীতে।
আর এই এপ্রিলে আমি চালানো শিখাচ্ছি !ভাবা যায় ?দুটি ক্ষেত্রেই দুধরনের ছাত্র। প্রথমটি কম্পিউটারের ,দ্বিতীয়টি
অস্ট্রোলোজির !আমি শুধুই ভাবছি !কি করে সম্ভব !কি "ব্যাপ্তি" লোকটির ! !একটি সার্কল।বিশাল সার্কলের
মাইক্রো রূপ। কম্পিউটার ,অস্ট্রোলোজি ,দশম ভাব ,দুটি গ্রহ ,রাহুর পঞ্চমে অবস্থান ,বিজনেস এর নেচার
আকাশ(৩,৮) পাতাল(৮ ,স্করপিও,রাহু ) চেঞ্জ।অস্ট্রোলোজির বাইরে বেরোনো যায় ৯থ হাউস দিয়েই। ৯থ হাউস
ভগবানের হাত আছে। সেই হাত দিয়ে টানে ভগবান। হাতে যদি ময়লা লেগে থাকে, টানটা বুজতে পারে না। ভগবান
টানটা বোঝাবার জন্য সবকিছুর আশ্রয় নিতে পারে। ভগবান টানটা বুজতে হবে। সবার চার্ট বন্ধ ,বেঙ্গল চার্ট
খোলা ,এই চার্টটি ইউস করলে সবকিছু স্পষ্ট হয়। টানটা জোরালো কিনা "করণাতে", ধরা পড়ছে।
এখন আবার গাড়ী চালানো শেখাচ্ছে !আবার নিজে বাইক চালানো শিখছে। কি দম !আমি কেবলি বলছি ৫ ০ বছর
থেকে আমার কাছে পূর্বজন্মের সেই কাজগুলি ফিনিশ করছে ,যেটা করার আছে। এই জন্ন্যি আমি মজা করে বলি ,আমার
বয়স ২৫। আসলে তো তা নয়। ৫ বছর বাফার নিয়েছে। ৫ ০ বছরে এসে পূর্বজন্মের সেই কাজগুলি যেইগুলি মনে পরে
যাচ্ছে। সবাই কে করতে হবে পূর্বজন্মের সেই কাজগুলি যেগুলো হাফ ডান কাজ। কারুর মনে পরে, কারুর না।
অস্ট্রলজাররা নজর দেয় না। আমি এমন গুরু পেয়েছি অস্ট্রোলোজিতে ,সে আমার অস্ট্রোলোজি তে প্রফেশনাল হবার
অনেক আগে ,তখন কখনো ভাবি নি অস্ট্রোলোজিতে প্রফেশনাল হবো ,এতো নাম হবে ,আমার প্রেডিকশন সর্বভারতীয়
ম্যাগাজিনে বেরোতো ,লোকে একবার অন্তত আমার প্রেডিকশন দেখে নেয়। সেই গুরু। সত্যিই। ম্যাজিক।এলো বললো
চলে গেলো। কোনো রাইটিং মেটেরিয়াল ,কোনো কিছু ,তার নাম কিচ্ছু জানি না।বাঙালী না। বললেন একটা
চার্ট এ প্রথমেই দেখবে নাইনথ হাউস। প্রথমেই। আমি কাউকে বলি নি দুপাঁচজন ছাড়া। যে, যেকোনো প্রব্লেম নিয়ে
আসুক না কেন। নাইনথ হাউস দেখবে। নাইনথ হাউসে যদি স্ট্রং হয় কাজ করে ফেলবে। নয়তো নয়। এই হলো সূত্র।
আমি কম চার্ট তো দেখিনি। দেখেছি নাইনথ হাউস দূর্বল। কাজেও সে দূর্বল।
এইখানে দরকার পরে ভগবানের হাত !
~ইন্দ্রনীল
28/04/2021, 19:33 - Indranil Ray: গুরু
===
গত #জুনে আমি গাড়ি চালানো শিখলাম। একটি ছাত্রের গাড়ীতে। আর এই এপ্রিলে আমি গাড়ী চালানো শিখাচ্ছি !
ভাবা যায় ?
দুটি ক্ষেত্রেই দুধরনের ছাত্র।
আমি শুধুই ভাবছি !কি করে সম্ভব !কি "ব্যাপ্তি"🎩 লোকটির ! !একটি #সার্কল🔮 ।বিশাল সার্কলের মাইক্রো
রূপ।
#কম্পিউটার ,#অস্ট্রোলোজি ,
#দশম ভাব ,দুটি গ্রহ ,রাহুর পঞ্চমে অবস্থান ,বিজনেস এর নেচার #আকাশ(৩,৮) #পাতাল(৮ ,স্করপিও,রাহু )
চেঞ্জ।
ভগবান টানটা বোঝাবার জন্য সবকিছুর আশ্রয় নিতে পারে। ভগবানের টানটা বুঝতে হবে।
সবার চার্ট বন্ধ ,#বেঙ্গল চার্ট খোলা । এই চার্টটি ইউস করলে সবকিছু স্পষ্ট হয়। টানটা জোরালো কিনা
"#করণাতে", ধরা পড়ছে।
আমি কেবলি বলছি ৫ ০ বছর থেকে আমার কাছে পূর্বজন্মের সেই কাজগুলি ফিনিশ করার জন্য আসছে ,যেটা করার
আছে।
এই জন্ন্যি আমি মজা করে বলি ,#আমারবয়স২৫। আসলে তো তা নয়। ৫ বছর বাফার নিয়েছে। 2015 তে স্ট্রোক ।৫ ০
বছরে এসে পূর্বজন্মের সেই কাজগুলি যেইগুলি মনে পরে যাচ্ছে।
সবাই কে করতে হবে পূর্বজন্মের সেই কাজগুলি, যেগুলো হাফ ডান কাজ। কারুর মনে পরে, কারুর না।
অ্যাস্ট্রলজাররা নজর দেয় না। আমি এমন গুরু পেয়েছি অ্যাস্ট্রোলোজিতে ,সে আমার অ্যাস্ট্রোলোজি তে প্রফেশনাল
হবার অনেক আগে ,যখন কম্পিউটার পড়াতাম তখন বলে গেছেন । কখনো ভাবি নি কোনদিন অ্যাস্ট্রোলোজিতে
প্রফেশনাল হবো ,এতো নাম হবে ,আমার প্রেডিকশন সর্বভারতীয় ম্যাগাজিনে বেরোবে ,লোকে একবার অন্তত আমার
প্রেডিকশন দেখে নেবে। একটা নামের ম্যাজিক ।
সেই গুরু। সত্যিই। ম্যাজিক।এলো বললো চলে গেলো। কোনো রাইটিং মেটেরিয়াল ,কোনো কিছু ,তার নাম
কিচ্ছু জানি না।বাঙালী না।
আমি কাউকে বলি নি দুপাঁচজন ছাড়া। যে, যেকোনো প্রব্লেম নিয়ে আসুক না কেন। #নাইনথ হাউস দেখবে। নাইনথ
হাউসে যদি স্ট্রং হয় কাজ করে ফেলবে। নয়তো নয়।
এই হলো সূত্র।
~ইন্দ্রনীল
28/04/2021, 21:45 - Indranil Ray: 💚মাননীয় ভ্রমণপিপাসু ব্যক্তিগণ❤
======================
😭 #কোভিড১৯ 2nd wave পর একটা জিনিস প্রবল ভাবে notice করছি , group এ বা নিজস্ব Facebook
wall এ বেড়াতে যাওয়া সংক্রান্ত কোনো post দিলেই কিছু Moral police রে রে করে তেড়ে আসছেন| যত
ঘৃণা, যত রাগ উগড়ে দিচ্ছেন পর্যটন শিল্পের উপর| নীতি পুলিসের জ্ঞানগরিমার চোটে ভুলতে বসেছি যে আমরা
Travel ও Hotel Industry র সাথে যুক্ত।
💞#তবে একথা সত্য যাঁরা সত্যিকারের #ভ্রমণপ্রেমী তাঁরা সদাসর্বদা #Tourism_Industry র সাথে ও পাশে
শুভেচ্ছাবার্তা নিয়ে উপস্থিত থাকেন এবং ভ্রমণের জন্য সঠিক সময়ের অপেক্ষা করেন।
#প্রসঙ্গতঃ বলি, আমরা #FANTASY_HOLIDAYS এবং #SILKROUTE এ আমাদের নিজস্ব লিজ প্রপার্টি আছে। এটা আমার
পেশা,আমাকেও করে খেতে হবে|সারাটা Lockdown জুড়ে আমরা যারা Travel Business এর সাথে যুক্ত,তারা
বিধ্বস্ত| আপনি এই Situation এ :-
●বেড়াতে যাবেন কি যাবেন না আপনার নিজস্ব মতামত
●Mask পরবেন কি না ....
●Social distancing maintain করবেন কি না .....
●Sanitizer use করবেন কি না পুরোটাই আপনার নিজস্ব চিন্তাভাবনা ....
#এতদিন ভোটের জন্য যে ভাবে without mask জন সমাবেশ হচ্ছিল সে নিয়ে কবার প্রতিবাদ করেছেন? সমস্ত
পেশার মানুষই কাজ করছেন এই situation এও পেটের তাগিদে| জামা কাপড় কেনা থেকে বাজার হাট , অফিস
যাওয়া সব|
#কিছু দিন আগেও চৈত্র সেলের ভীড়ে বাজার সরগরম ছিল|
দূর্গা পূজোর সময়ও Corona প্রবল ভাবে ছিল|আপনারা সবাই কি বাড়িতে বসে ছিলেন? কুম্ভ মেলার ভীড়
দেখেছেন??
👉কিন্তু বেড়ানোর post দেখলেই যে ভাবে Comment করছেন , সেটা Unlock এর সময় ভাবলে হয়তো দ্বিতীয়
ঢেউটা আ স তো ই না| ভেবে দেখেছেন একবারও পর্যটন ব্যবসার সাথে যে মানুষ গুলো জড়িত তারা তাদের পরিবার
নিয়ে কোথায় দাঁড়াবে| তাই if you don't like to go anywhere please ignore the post but
don't comment anything which can hurt a person 🙏 kindly don't spread hatred atleast
🙏এমনিতেই Pandemic নিয়ে আমরা বিধ্বস্ত|
👉হাসপাতালে বেড আছে কিনা, Oxygen আছে কি না দেখার দায়িত্ব আমার নয় সরকারের| এক বছরেও সেই দায়িত্ব
পালন হয় নি| আমিতো সাধারন মানুষ|তবে হ্যাঁ আমার হোটেলে এলে আমার যতটুকু দায়িত্ব তা আমি যত্ন সহকারে
পালন করবো|
👉আমি কোনো অশ্লীল বা কারো সন্মানে আঘাত করার মতো post করিনি| আপনি না যেতে চাইলে Post টা
ignore করুন| আর এটা ভ্রমণের প্রমোশন করছি না ....
👉এটা আপনার উপর নির্ভর করছে আপনি যেখানে অনেক লোক চান করছে সেখানে গিয়ে ভীড় বাড়াবেন না কি
ফাঁকা Sea beach এ ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসে পরিবার বা বন্ধুর সাথে বসে সূর্যাস্ত উপভোগ করবেন|
👉বদ্ধ AC room এ একগাদা লোকের সাথে সহাবস্হান অথবা খোলামেলা পরিবেশের প্রচুর Oxygen যুক্ত বাতাস,
আপনার Choice|
👉আর কি ভাবে যাবেন জিজ্ঞাসা করে লজ্জা দেবেন না🙏
|
👉এতদিনে আমরা সবাই জেনে গেছি করোনা কালে কি ভাবে স্বাস্হ্যবিধি মেনে Travel করতে হয়|
👉আমরা শুধু মানি না সেগুলো এই যা, মানলে দ্বিতীয় ঢেউ উঠতো না|
💞সবার মঙ্গল কামনা করে শেষ করছি| সুস্হ থাকুন| স্বাস্হ্য বিধি মেনে চলুন| Vaccine নেওয়ার চেষ্টা
করুন|🙏
👉সৌজন্যে ও তথ্য সংগ্রহ :- #Swati_Debnath
29/04/2021, 12:37 - Indranil Ray: অনুশাসন
========
#করোনা হয়েছে এখন নয়। এক দেড় বৎসর ধরে। কেন ব্ৰংকাইল ট্রিটমেন্ট করলো না ,লোকজন ?সবাই চেপে গেলো
?লোকজন বুজতে পারে নি ?এখন #করোনা ভাইরাস ছড়াচ্ছে বলছে ?কোনো #ডক্টরের কাছে যাবে না মানুষ ?
ডাক্তাররা দেখছে কেন ?কেন #হাসপাতাল গুলিতে জায়গা নেই ?এখন তো #একবৎসর দেখেছে খালি !
এখনো ১০ বৎসর !তখন কি বলবে ?যেদিন পৃথিবীর জনসংখ্যা অর্ধেক হয়ে যাবে ?তোমার পশে বসা বাসের লোকটি
যে খুন করে আসে নি একথা নিশ্চিত ভাবে জানো নাকি বিশ্বাস ? আত্মবিকাশ যার হয়েছে তার খুনীর থেকে
কোনো ভয় নেই। নাহোলেই !বডি থেকে ,মাথা থেকে রে বেরোয়। যার মাথাতে এন্টি-রে আছে, সেই লোকটির
ভয় নেই।
এই একটা লোক খালি ভয় দেখায় ,জনসংখ্যা অর্ধেক হয়ে যাবে। কোনো ক্যান্সার ,হার্টএর রোগ হবে না !
কোনোরকম!শুধু ভয়। ভয় যত বাড়বে ,হাঁপানীর কষ্ট তত বাড়বে কারণ আমাদের স্থায়ী বাসস্থান তো এই
পৃথিবীতে !
এখন বাড়ী বাড়ী খুঁজলেই করোনা পাবে #ইনফুয়েঞ্জার মতন। পার্থক্য একটাই #হাঁপানি হচ্ছে। হাঁপানি টা ১০
জনের মধ্যে ৮ জনের আছে। ৯৫ ভাগ মানুষের ভয় চূড়ান্ত !আর হাঁপানি !
#সত্যযুগে অনেক লোক কম ছিল। হাজার বছরে সেইটাও করা হয়ে যাবে। গেটস সহ বাকি ৪ / ৫/৬/৭ জন যারা
কিনা ট্রিলিওনেআর (বিলিওনারের বাবা !)অর্থাৎ রাহু সব করছে। আমি দেখতে পারছি।
২ ০ ১ ৯ সালে যখন এটি আরম্ভ হলো অফিসিয়ালি ("করোনা প্রজেক্ট" আরম্ভ হয়েছিল ২ ০ ০ ৮ সালে,ব্যাংকগুলোর
লস দিয়ে (Subprime mortgage ক্রাইসিস)।
২ ০ ১ ৭ সালে করোনা আরম্ভ হয়ে গিয়েছিলো ,একজন মালয়েশিয়ার বদ্র্লোক বলেছিলেন। উনি বলতে পারেন নি
করোনা ,কিন্তু বলেছিলেন এ টাইপ বা বি টাইপ জ্বর হচ্ছে। এতো ভ্যারিয়েন্ট ভাইরাস আসে নি। ইনফ্লুয়েঞ্জা
টাইপের ভাইরাস।
#ম্যান মেড।
যেকোন #চেস্ট স্পেশালিস্ট এর কাছে খবর নিন। তাদের পেশেন্ট বেড়ে গেছিলো, ২ ০ ১ ২ থেকেই বাড়ছে।
হাঁপানীর টান।
আমার তো ২ ০ ১ ৭ সালেই করোনা হয়ে গেছে এখন বুজতে পারছি।তখন তো জানতাম না !ভাবতাম ,করোনা খালি
কুকুরদেরই হয় !কুকুরদের করোনা হয় ,ডাক্তারী বইয়ে আছে এটার কথা।
এরকম #হাঁপানির টান আমার আগে কখনো হয় নি। আমার মতন বুকের পাটা 5% মানুষের আছে।
আমি যখন যা নিয়ে লিখি, সেটা কারণেই লিখি। মাথার মধ্যে আরও মাথা আছে ,সেগুলি বেরিয়ে আসে। সেইটা মনে
হয়, সবার থাকে না। আমার একার আছে ,সেটা একেবারেই বলছি না ,তবে কম আছে।
এই কথাটা উত্তর পেয়েছি। সাধারণত উত্তর পাই সব চার্ট দেখলেই। কিন্তু মানুষের এতো সময় নেই ,এই কথা
ভাববার।
জীবন একটা অনুশাসন। অনুশাসনকে মানতে পারি নি, বলেই জন্ম হলো। সবারই তাই।
এখন মৃত্যুপুরীতে যে সবচেয়ে বেশী ভাববে একথা ,সে বেঁচে যাবে। যাবেই। কোনো অলীক কথা নয়। সাধারণ
সত্য।
কত বাচ্চারা মায়ের পেটেই মারা যাচ্ছে ,এই খবর রাখো ?৬ মাস ৭ মাস এ এবোরশন করছে ,খবর কি রাখো
তোমরা ?
বাচ্চা হবে বাচ্চা ! বাচ্চার শিক্ষা, কি দেবে ?আমরা নিজেরাই শিক্ষিত নোই ,বাচ্চাদের কি শেখাবো ?
অর্ধশিক্ষিত বাচ্চাদের মানুষ কি করবো ? নিজেদেড় শিক্ষিত করি আগে !আমাদের প্রোটোটাইপ রাখবো !!
প্রোটোটাইপ !!এইটা পৃথিবী চায় !নাকি প্রকৃতি ?নাকি আমরা ?নাকি দেবতা ?দেবতা আমাদের ভিতরেই বসে ,সেই
খবরই নাই।
#সত্যযুগে মানুষ শিক্ষিত ছিল এখনকার থেকে অনেক অনেক বেশী। #আয়ুও ছিল অনেক অনেক। যত কদাচার বেড়েছে
(কু - আচার নয়,একটি আচার )ততই মানুষ, #ষনুমা হয়ে গেছে। অর্থাৎ #উল্টে গেছে। উল্টে গেলে, #আচরণটাও
উল্টে গেছে !তো মারা তো যাবোই !কুইক !
আমি একদিন #দেখেছিলাম উল্টে গেছি !দু তিন বছর আগে। দেখেছিলাম মোদীর কাছে যাবার জন্য কি #লাইন।
#আমিও আছি। #দেখা হলো। #সত্যি নয় !#স্বপ্ন। ফেসবুকে আছি ,যেদিন দেখেছিলাম ,সেই দিনের ডেট দিয়ে। দু
বছর আগে।
~ইন্দ্রনীল
30/04/2021, 12:03 - Indranil Ray: <Media omitted>
30/04/2021, 12:03 - Indranil Ray: <Media omitted>
30/04/2021, 22:07 - Indranil Ray: You deleted this message
30/04/2021, 22:13 - Indranil Ray: যাক জয় হলো #কবিদের !! আমি বলেছিলাম "দড়ি দিয়ে পা
বেঁধে, মাথাটা নীচের দিকে দিয়ে একবার করে গরম তেলে দিচ্ছে আর তুলে নিচ্ছে।"
নিজেদের স্কুলেই পরীক্ষা। মাস্টারমশায় বলছে, "বই খুলে লিখতে বলবো !"
কোবিদ শেষ করে দিচ্ছে একটা জেনারেশন !
আপনারা ভাবুন। যে বই খুলেই লিখবে সে তো আমেরিকার মতন পরীক্ষা ব্যবস্থার সাথে পরিচিত নয়। সে তো
ভাববে পাশ করে তো যাই। সে কাজ পাবে না। কাজ করনোতে পুরো সিস্টেম, কম্পিউটেরাইজেড হয়ে যাবে সর্বত্র।
সর্বত্র। সর্বত্র ।
সিঙ্গাপুর এ আমার একজন খুব ভালো একজন ক্লায়েন্ট আছে। তার সাথে তার হাসব্যান্ডের চূড়ান্ত ঝামেলা। আমাদের
ইন্ডিয়া হলে যে কি হতো জানিনা!! কিন্তু সে সিঙ্গাপুরে একটি হোমে চলে গেলো ফর দি টাইম বিয়িং।
যারা তার মধ্যেও কাজ করবে সেই সেই বিষয়ে ভালো ভাবে জানতে হবে প্লাস কম্পিউটার। আমরা ৩ ০ ০ বছর
পিছিয়ে।
অপেক্ষা করুন খালি ,দেখুন কি হয়। স্যালারি ড্রপ হবে। কাজ চলে যাবে যারা ৫৫ বৎসর হয়েছে তাদের।
আরও অপেক্ষা করুন দেখবেন পেনশন হাফ হয়ে যাবে। অপেক্ষা করুন।
এই যে মাস্টারমশাই কথা, "টুকতে দেব",এই টুকতে দেয়ার মধ্যে এতো কিছু আছে। এতো কিছু। এইটাই আমি
#রূপক করে বলেছি , "#দড়ি দিয়ে পা বেঁধে, মাথাটা নীচের দিকে দিয়ে একবার করে গরম তেলে দিচ্ছে আর
তুলে নিচ্ছে।"
#আমেরিকায়তো লাইব্রেরিতে বসে পরীক্ষা দেয়া যায় ,কিন্তু এমন এমন প্রশ্ন করা হয় যে কোনো একটা বইয়ে
স্পেসিফিক উত্তর নেই বা অনেকটা আছ। নিজের জ্ঞান #বুদ্ধি দিয়ে উত্তর দিতে হবে।
ততদিন #মোদী না #মমতা নিয়ে ঝগড়া করি ,কোনো বন্ধুর প্রোফাইলে নরেন্দ্র মোদীর "পৌরাণিক উলঙ্গ ছবি",
দিলে তাকে ছোটবেলাকার মতনই মুখ #খিস্তি করি ,#রাজনীতির রং মেখে থাকি , ও কি করে বলতে গেলেই, বলি
#তৃণমূল না #বিজেপি।
জয় #কোরোনার জয় ! মানুষ তো মরবেই !এইটা যেকোন নন -অস্ট্রোলজারই বলতে পারে। নাহলে সম্রাট #অশোক
,রাজা #হর্ষবর্ধন এরই কাল থাকতো।
মানুষ সবসময়ই ৯০ ভাগ ক্ষেত্রে প্রকৃতিকে জয় করেছে। কিন্তু জয় করবার ক্ষমতা সে পেয়েছে , কিছু একটা দিয়েই।
কি আছে আমাদের ?
কেতু হচ্ছে ব্রহ্ম স্থান। সব কিছু ব্রহ্মে চলে গেলে আর দক্ষিণ ,উত্তর পূর্ব পশ্চিম দিকই থাকবে না ।
~ইন্দ্রনীল
30/04/2021, 23:33 - Indranil Ray: মাস্ক ছাড়া পোস্ট
===========
কেউ ই কোনো মাসকছাড়া প্রোগ্রাম পোস্ট করবে না !এইটা সোশ্যাল মিডিয়ার রীতি !
মাস্ক ছাড়া পোস্ট করলেই হালুম হুলুম !তাহলে সব বিজ্ঞাপন ,সিনেমা ,টেলি ধারাবাহিক সবই মাস্ক পরেই
করবে!!মাস্ক পড়লেই ইনফুয়েঞ্জার আর সব ভাইরাস আটকে যাবে। অবশ্যয়ী আটকাবে। (না আটকাবে বললে, পাবলিক
কাল্যান খাবো ! )যারা "হেপ" আমার মতন ,তাদের কি হবে। যারা চায়না মাস্কের বন্ধন।
সাধারণ পাবলিক বলবে ,তুমি ঘর থেকে বেরোবে না !আরে জীবন চলবে কি করে ?
মানুষ মাস্ক পরে না কেন ?যাদের করোনা হয়েছে বা হাসপাতালে লড়ছে তারা কেউইকি মাস্ক পরে নি !ভাইরাসটা
ছড়িয়ে পড়েছে ,মাস্ক এসেনশিয়াল !
তবে মানুষকে বেঁধে ফেলো !আয়ু কমিয়ে দাও। ইন্টারনেটে ছবিই দেখুক। দারুন দারুন সরকার !
সিগারেটের দোকান খোলা রাখবো ,মদের দোকান খোলা রাখবো,আর বড়ো বড়ো করে বলবো সিগারেটে
স্মোকিং তো ইনজুরিয়াস টু হেলথ ! মদ খাওয়া ভলো নয় !দোকানগুলো বন্ধ করা তো যাবে না !কত যুবক
বেকার হয়ে যাবে !
একটা গরু ছিল। দারুন ভালো। আদর খাবার জন্য গলকম্বল এগিয়ে দেয়। ল্যাজ মুড়ে দিলো। সে পাগল হয়ে
গেলো। ঢুসাল। ভালো খারাপ বাদ দিলো না।
কম অক্সিজেন গেলে মানুষ ছোট হবে। আমি এঁকেছিলাম না !একজন বললো আমি নাকি ভীষণ চিন্তা করছি ,এইরকম
নাকি হবেই না।
এইরকমই হবে। খুব স্মল ,খুব কম আয়ু। জীবনের সবকিছু লুটেপুটে খেতে গিয়ে জীবনটা কেই ছোট করে ফেললো
বেশীরভাগ মানুষ।
ফানুস।
~ইন্দ্রনীল
30/04/2021, 23:37 - Indranil Ray: আমার একটি বদঅভ্যাস আছে ,ফোন না ধরার। হোয়াটস্যাপ এ সঙ্গে
সঙ্গে উত্তর দেই। ফোন না ধরার কি যে বদঅভ্যাস !কাল থেকে সব ফোনে ধরছি,নিজে ফোন করছি। শীলাতো নেই !
ভোট নিতে গেছে। শীলা র কোনোদিনও পরে না। এইবার। শীলার মা বললো "তোমরা তো আমার সন্তান।" আমার
মায়ের কথা মনে পড়লো। সারদা মায়ের কোথাও মনে পড়লো। "আমার সন্তান"।অনেকেই ফোন করেছে ,সব ফোন
ধরেছি। কিন্তু মায়ের ফোনটাই দারুন।
01/05/2021, 00:04 - Indranil Ray: মাস্ক ছাড়া পোস্ট
===========
কেউ ই কোনো মাসকছাড়া প্রোগ্রাম পোস্ট করবে না !এইটা সোশ্যাল মিডিয়ার রীতি !
মাস্ক ছাড়া পোস্ট করলেই হালুম হুলুম !তাহলে সব বিজ্ঞাপন ,সিনেমা ,টেলি ধারাবাহিক সবই মাস্ক পরেই
করবে!!মাস্ক পড়লেই ইনফুয়েঞ্জার আর সব ভাইরাস আটকে যাবে। অবশ্যয়ী আটকাবে। (না আটকাবে বললে, পাবলিক
কাল্যান খাবো ! )যারা "হেপ" আমার মতন ,তাদের কি হবে। যারা চায়না মাস্কের বন্ধন।
সাধারণ পাবলিক বলবে ,তুমি ঘর থেকে বেরোবে না !আরে জীবন চলবে কি করে ?
মানুষ মাস্ক পরে না কেন ?যাদের করোনা হয়েছে বা হাসপাতালে লড়ছে তারা কেউইকি মাস্ক পরে নি !ভাইরাসটা
ছড়িয়ে পড়েছে ,মাস্ক এসেনশিয়াল !
ভাইরাস ছিল না আজ অবধি ?ইনফুলেন্জা ,সার্স ,মার্স ছিল না ?তবে ?লাংসের অবস্থা "সুপার(!)" ছিল এতো
বছর ! ভাইরাস কাবু করল ! আরে আমি তো হেপো ,আমাকে কাবু করেনি তো ?
লাংসের অবস্থা সুপার ছিল না।মানুষকে বেঁধে ফেলো !আয়ু কমিয়ে দাও। ইন্টারনেটে ছবিই দেখুক। দারুন,
দারুন সরকার !
সিগারেটের দোকান খোলা রাখবো ,মদের দোকান খোলা রাখবো,আর বড়ো বড়ো করে বলবো সিগারেটে
স্মোকিং তো ইনজুরিয়াস টু হেলথ ! মদ খাওয়া ভলো নয় !দোকানগুলো বন্ধ করা তো যাবে না !কত যুবক
বেকার হয়ে যাবে !
আইটিসি,ম্যাকডোয়েল ইত্যাদি লাটে উঠবে যাদের পয়সাতে সরকার চলছে।মনে আছে লক ডাউনে মদ কেনার ভিড় ?
তখন ছড়ায় নি ভাইরাস !
একটা গরু ছিল। দারুন ভালো। আদর খাবার জন্য গলকম্বল এগিয়ে দেয়। ল্যাজ মুড়ে দিলো। সে পাগল হয়ে
গেলো। ঢুসাল। ভালো খারাপ বাদ দিলো না।
কম অক্সিজেন গেলে মানুষ ছোট হবে। আমি এঁকেছিলাম না !একজন বললো আমি নাকি ভীষণ চিন্তা করছি ,এইরকম
নাকি হবেই না।
এইরকমই হবে। খুব স্মল ,খুব কম আয়ু। জীবনের সবকিছু লুটেপুটে খেতে গিয়ে জীবনটা কেই ছোট করে ফেললো
বেশীরভাগ মানুষ।
ফানুস।
~ইন্দ্রনীল
01/05/2021, 01:30 - Indranil Ray: এমন লক ডাউন যাতে জগৎ সংসারের ক্ষতি হবে কমন মানুষের দিক
দিয়ে।আগের লক ডাউন এ গাড়ী চালানো শিখেছি। আমার সামনে লক ডাউনগুলি আসছেও তাই। নিজেকে আপগ্রেড করে
নেয়া। যে দিন আসছে ,তার কথা বলে দিতে গেলে আটকে উঠতে হয়। যারা বেশী জ্ঞানী জ্ঞানী ভাব দেখায় তারাই
বেশী ভয় পায় এবং হাত পা গুটিয়ে ফেলে এবং বলে এইরকম কিছুই হবে না ,আবার ২ ০ ১ ৯ এর পূজার সময়
দেখতে পারবো। সত্যিই পাবো না। সত্যি। আমার নিজের পোস্টের কথা মনে আছে ?বিসি আর এসি
এই লক ডাউন পঙ্গু করে দেবে ,সেইজন্যই দুচাকাও শিখে রাখছি। কত বছর বয়সে ?৫ ০। আমার গাড়ী চালানো
দেখে কত লোক যে গাড়ী কিনেছে ,গাড়ী চালানো শিখেচে ,গাড়ী চালাতে জানে ,প্র্যাক্টিস করেছে তার ইয়ত্তা
নেই। এইবার দু চাকা। অনেক লোক দুচাকা চালাতে গিয়ে পরেই যাবে ,কারণ সাইকেলের বালান্সই নেই। আমি জন্ম
থেকেই সাইকেল চালাই। দু চাকা।
লোক ডাউনটাও হবে বাইক চালানোর মতন। পরে গেলেই গেলো ! হেলমেট পরে চালালে ভয়ের কিচ্ছু নেই ,কোবিদ
ভাইরাস ঢুকতে পারবে না !!!
~ইন্দ্রনীল
01/05/2021, 01:48 - Indranil Ray: গাড়ীর পর এইবার বাইক চালানো শিখছি । এবার সেই আগের মতন
লক ডাউন নয় ,এমন লক ডাউন যাতে জগৎ সংসারের ক্ষতি হবে কমন মানুষের দিক দিয়ে।আগের লক ডাউন এ গাড়ী
চালানো শিখেছি। আমার সামনে লক ডাউনগুলি আসছেও তাই। নিজেকে আপগ্রেড করে নেয়া। যে দিন আসছে ,তার কথা
বলে দিতে গেলে আটকে উঠতে হয়। যারা বেশী জ্ঞানী জ্ঞানী ভাব দেখায় তারাই বেশী ভয় পায় এবং হাত পা
গুটিয়ে ফেলে এবং বলে এইরকম কিছুই হবে না ,আবার ২ ০ ১ ৯ এর পূজার সময় দেখতে পারবো। সত্যিই পাবো
না। সত্যি। আমার নিজের পোস্টের কথা মনে আছে ?বিসি আর এসি
এই লক ডাউন পঙ্গু করে দেবে ,সেইজন্যই দুচাকাও শিখে রাখছি। কত বছর বয়সে ?৫ ০। আমার গাড়ী চালানো
দেখে কত লোক যে গাড়ী কিনেছে ,গাড়ী চালানো শিখেচে ,গাড়ী চালাতে জানে ,প্র্যাক্টিস করেছে তার ইয়ত্তা
নেই। এইবার দু চাকা। অনেক লোক দুচাকা চালাতে গিয়ে পরেই যাবে ,কারণ সাইকেলের বালান্সই নেই। আমি জন্ম
থেকেই সাইকেল চালাই। দু চাকা।
লোক ডাউনটাও হবে বাইক চালানোর মতন। পরে গেলেই গেলো ! হেলমেট পরে চালালে ভয়ের কিচ্ছু নেই ,কোবিদ
ভাইরাস ঢুকতে পারবে না !!!
~ইন্দ্রনীল
01/05/2021, 10:01 - Indranil Ray: মাস্ক ছাড়া পোস্ট
===========
কেউ ই কোনো মাসকছাড়া প্রোগ্রাম পোস্ট করবে না !এইটা সোশ্যাল মিডিয়ার রীতি ! !
সাধারণ পাবলিক বলবে ,তুমি ঘর থেকে বেরোবে না !আরে জীবন চলবে কি করে ?
মানুষ মাস্ক পরে না কেন ?যাদের করোনা হয়েছে বা হাসপাতালে লড়ছে তারা কেউইকি মাস্ক পরে নি !!
তবে ?লাংসের অবস্থা "সুপার(!)" ছিল এতো বছর ! ভাইরাস কাবু করল ! আরে আমি তো হেপো ,আমাকে কাবু
করেনি তো ?
লাংসের অবস্থা সুপার ছিল না।মানুষকে বেঁধে ফেলো !আয়ু কমিয়ে দাও। ইন্টারনেটে ছবিই দেখুক। দারুন,
দারুন সরকার !
সিগারেটের দোকান খোলা রাখবো ,মদের দোকান খোলা রাখবো,আর বড়ো বড়ো করে বলবো সিগারেটে
স্মোকিং তো ইনজুরিয়াস টু হেলথ ! মদ খাওয়া ভলো নয় !
দোকানগুলো বন্ধ করা তো যাবে না !কত যুবক বেকার হয়ে যাবে আইটিসি,ম্যাকডোয়েল ইত্যাদি লাটে উঠবে
যাদের পয়সাতে সরকার চলছে।মনে আছে লক ডাউনে মদ কেনার ভিড় ?
একটা গরু ছিল। দারুন ভালো। আদর খাবার জন্য গলকম্বল এগিয়ে দেয়। ল্যাজ মুড়ে দিলো। সে পাগল হয়ে
গেলো। ঢুসাল। ভালো খারাপ বাদ দিলো না।
কম অক্সিজেন গেলে মানুষ ছোট হবে। আমি এঁকেছিলাম না !একজন বললো আমি নাকি ভীষণ চিন্তা করছি ,এইরকম
নাকি হবেই না।
এইরকমই হবে।
জীবনের সবকিছু লুটেপুটে খেতে গিয়ে জীবনটা কেই ছোট করে ফেললো বেশীরভাগ মানুষ।
ফানুস।
~ইন্দ্রনীল
01/05/2021, 17:18 - Indranil Ray: #আপ্লুত
======
গাড়ীর কদিন থেকেই #ক্লাচ ,#ব্রেক টাইট হয়ে গিয়েছিলো। জানালার কাঁচটাও #প্রব্লেম করছিলো। আজকেই গেলাম।
সারানো হলো।
আসতে আসতে দেখলাম এক জন কোরোনার পেশেন্ট মারা গেছে। শববাহী গাড়ী এসেছে।
মা কালীর কি নাচ !মা কালীর রূপ এখন !মা কালী কে এতো পূজো করা হয় মা কালী এসেছেন !এই করলরূপিণীর
গ্রাস এখন ভয়াবভ !মা কালী। রুদ্ররূপা। এখন ঘরে ঘরে মা কালী।
এইটাই পূজো !যে যে পাপ করেছে তারা এখন সাজা পাচ্ছে। আমার সাজা হয়েই গেছে। আগে।
২ ০ ১ ৭। ২ ০ ১ ৫। যে পাপ করেছিলাম তার সাজা !
এখন যে পুন্য করেছিলাম ,তার ফল ভোগ করছি ,নিকটতম, অতি নিকটতমের সাজার কষ্ট পেয়ে !!
শিব এখন শুয়ে আছেন। কালী রুদ্ররূপ দেখাচ্ছেন। লকডাউন করিয়ে। ভোটাধিকার প্রয়োগ করিয়ে, সাধারণ খেটে
খাওয়া মানুষদের মেরে। কান্না পাচ্ছে। কান্না। দরজা বন্ধ করে শুধুই কান্না !কারণ "#বয়েজ ডোন্ট ক্র্রাই"।
৫৫ বছরের লোকরা নাকি #ডাইনোসোরাস। এটি আমার একজন অতি পরিচিত, অতি প্রিয় ছেলে বলেছে ! এইটাই নাকি
এখনকার কথা !!ডারউইন বলেছিলেন সারভাইভাল অফ দি ফিটেস্ট !
এইটাই যদি সারভাইভাল হয়, তাহলে এক্সসিস্টেন্সটা কি ?বাচ্চারা বড়ো হয়ে গেলেই ৫৫ বছরের মা বাবা কে মেরে
ফেলবে ? সব গুলিয়ে যাচ্ছে !
শুধুই কান্না ! দরজা বন্ধ করে শুধুই কান্না। কারণ "বয়েজ ডোন্ট ক্র্রাই"।
কালকের লেখা নিয়ে সে বলেছে আমেরিকার সাথে আমাদের নাকি ১ ০ বছরের তফাৎ ! ও মাই গড। বলেছে ,আপনি
যেটা বলছেন ৩০০ বছর ,ভুল ,সেটা শুধুই ১ ০ বছর !!! শুধুই ১ ০ !!!!!
আমেরিকা ,সিঙ্গাপুর ,জাপানের সাথে আমাদের ফারাক আমার হিসেব অনুসারে মোটামুটি ১ ০ ০ বছর তো হবেই
হবে। আরও বেশি হতে পারে। আরও বেশি। আরও বেশি। আরও বেশি। বড়োলোক গরীবলোকের তফাৎটা ?আরও বেশি।
আরও বেশি। আরও বেশি।
ভারত বর্তমানে একটা #ভিখারীর দেশ। ভিখারীর দেশে জন্মালে স্পিরিচুয়াল ইনকারনেশন হতে পারে এবং হবেই
কিন্তু মেটেরিয়াল ইনকারনেশন হবে না, হবে না ,হবে না। তাহলে ভারত থেকে বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা থাকতো
না। বিদেশ থেকেই ,এখানে আসতো।
শুধুই কান্না ! দরজা বন্ধ করে শুধুই কান্না। কারণ "বয়েজ ডোন্ট ক্র্রাই"।
তোমাদের প্রত্যেকের মন্ত্র পথ মনে হয় কাজ শুরু করে দিয়েছে। মনে হয়। আমার ৫ ৫ বছরের মেজদি আজকে, কালকের
থেকে সুস্থ। যদিও হসপিটালে। যদিও "ডাকতার" বলেছেন যে যাবার কথাই চিন্তা করা যাচ্ছে না এখন কালকের
থেকে সুস্থ !
তোমাদের এতো ভালোবাসা ,এতো, আমি ভালোবাসায় আপ্লুত।আমিও ৫ বছর পড়ে ডাইনোসোরাস হয়ে যাবো !!!
~ইন্দ্রনীল
01/05/2021, 19:23 - Indranil Ray: ফোন
------
শীলা ২ ৯ তারিকে ভোট করাতে গেছিলো,কাশিপুর-বেলগাছিয়া বিধানসভায় ফার্স্ট পোলিং অফিসার হয়ে। ঐ দিন
লেখা। ওদিন আমি ভোরে সাড়ে ৩ টা অবধি ভোরে ৫ টা অবধি ঘুমিয়ে ছিল। শীলা ও তাই ঘুমিয়েছে ওদের
ম্যাসিভ ম্যাসিভ ম্যাসিভ কাজের জন্য।
ও ও ৫ বৎসর পরে ডাইনোসরোস হয়ে যাবে ,আমিও !
======
আমার একটি বদঅভ্যাস আছে ,ফোন না ধরার। হোয়াটস্যাপ এ যেটির উত্তর দেয়ার সেটি দেই!! ফোন না ধরার কি
যে বদঅভ্যাস !কাল থেকে সব ফোনে ধরছি,নিজে ফোন করছি। শীলাতো নেই !ভোট নিতে গেছে। শীলা র
কোনোদিনও পরে না। এইবার।
শীলার মা বললো "তোমরা তো আমার সন্তান।" আমার মায়ের কথা মনে পড়লো। সারদা মায়ের কোথাও মনে
পড়লো। "আমার সন্তান"।অনেকেই ফোন করেছে ,সব ফোন ধরেছি।
~মায়ের ছেলে
01/05/2021, 21:36 - Indranil Ray: এতো দিন হয়ে গেছে। পৃথিবীতে। ৫ ০ বছর। সব কাজ মা কি যে
সুন্দরভাবে করিয়েছেন।
যে কাজটি যে সময়ে দরকার ,সেই কাজটি ,সেই সময়ে। সারদা মাই মায়ের ছদ্ববেশে এসে করে গেছেন। চন্দ্র
দিকবলাতে স্ট্রং তো এইজন্যই। চন্দ্র দিকবলাতে ৪থ ,শনি দিকবলাতে ৭ম ,মঙ্গল আর রবি দিকবলাতে ১০থ ,লগ্ন
চার্টে,আমার।
একজন "আয়েসী-পরিশ্রমী-আয়েসী" লোককে কব্জা করে রাখা ,সে মা ই পারতো। কারণ দরদ ছিল আমার মা এর প্রতি।
আমি মনে হয় সব মায়ের প্রতিই দরদী ,সব মাই ,আমার প্রতি।
একজন গোআ থেকে জিজ্ঞেস করেছিল ,চন্দ্রের প্রতিকার কি হবে ?আমি উত্তর দেয়া থেকে বিরত থাকলাম।
আমরা কেউই বুজতে পারি না কিংবা বুঝেও না বোঝার ভান করি ,সব প্ল্যানেটই কিন্তু আমাদের বুঝিয়ে দেয়।
আমার চোখে যেটা ভালো, মায়ের চোখে সেটা খারাপ ,হতেই পারে। পরীক্ষা করে। পরীক্ষায় পাশ না করলে আরও
একটি জীবন !হতেই পারে !
যে বা যারা, "ডাক তার" তাদের প্রধানত কেতু স্ট্রং, সাথে রবি ও দশম হাউস। কেতুর স্ট্রংনেস টা বোঝা যায়
কয়টা সাইকেল হলো কেতুর।
কেতু ঘোরে দেড় বছর করে ১২ টি রাশি। তার মানে ১ ২ * ১ ,৫ ইয়ার্স =একটা কমপ্লিট সাইকেল। এইরকম ১ ০
০ নাম্বার সাইকেল এ কেতুর স্ট্রংনেস কমতে আরম্ভ করেছে বা বাড়তে আরম্ভ করেছে। এইরকম আর কি।
একচ্যুয়াললি রাহুর শক্তি বাড়ছে ,কেতুর শক্তি কমছে। সেইজন্য এতো এতো ডাক্তারী পরীক্ষা।
ডাক তার এর মধ্যে ডাক ও তার দুই ই আছে। মানে যোগাযোগ। সে ই কিছুটা কমেছে। এখন তো বড়ো ডাক্তাররা
পেশেন্টদের বাড়ীও যান না। তবে আমার সৌভাগ্য হয়েছে বাবার কল্যানে ডাক্তারদেড় পেশেন্টদের বাড়ী আসতে
দেখা এবং বাবাকেও দেখেছি।
সেইসময়ে মার পরিশানি। রাতের বেলা শুয়েছে রোগী দেখে ,হাসপাতাল থেকে এসে ,কল যেতে হবে। এলো ভোর
চারটে। মা জেগেই কাটিয়ে দিলো !আমিও মার্ সাথে সাথে যতটা সম্ভব। কারণ আমার ছোটবেলা থেকেই ঘুম ভীষণ
ভীষণ কম। ঐজন্যই বোধয় নার্ভের সমস্যা !
মানে কি হলো ?রবির অবস্থান চন্দ্রকে সুখ দিতে পারছে না এইজন্যই শনি দাঁড়িয়ে গেলো !এইটা আঁকা আছে
পূর্বজন্মের ছবিতে। এটাই হবে। প্রতিকার নাও। কিন্তু এটাই হবে। হবেই হবে। হবেই।
আমি বলি ,তুমি যদি মনে কারো অ্যাডভান্টেজ নেয়ার জন্য অস্ট্রোলোজি ,তাহলে ভুল করেছো।
অস্ট্রোলোজি হচ্ছে যা হবে সেইটার সম্পর্কে একটা পূর্বাভাস। কারুর পূর্বাভাস শুনতে ভালো লাগে ,কারুর নয়।
আমার ভীষণ ভালো লাগে ,আমার ও দেশের খারাপ ভালো দুই ই জানতে। এটা আমি পড়েছি।
যে কাজটি বারবার করা সত্ত্বেও বাধা হয় সেই কাজটি ৬ ,৮ ,১২র কোনোটি।ডাক্তারদের প্রচুর পয়সা (সররি টাকা
)৬থ হাউস ,উকিলদের প্রচুর টাকা, ৮থ হাউস ,যারা বেড়াতে নিয়ে যায়,পর্নোগ্রাফি করে , ১২থ হাউস ,এদের
বাড়ীতে দেখুন ,শান্তি নেই ,একদম নেই। ৬ ,৮ , ১২ হচ্ছে ট্রিকস্থান বা দুস্থান।
~ইন্দ্রনীল
02/05/2021, 11:59 - Indranil Ray: নিজেদের উন্নত করুন।
================
আমি #মমতার তুমুল ফ্যান ছিলাম ,#জ্যোতিবাবুর আমল থেকে ,#বুদ্ধবাবুর শেষ সময় অবধি। রাজনীতি করি নি
,কিন্তু ফ্যান।
আমার সাথে কেউই #আল্টিমেটালি বুঝিয়ে পারবে না ,যদি আমি মনে করি ,এরটা শুনি।
আমার একটা #আউটলুক আছে ,যেটা দিয়ে দেখতে পাই। আরও কি কি আছে সেটা বললে আপনারা হাসবেন বা বিশ্বাস
করবেন না।
আমার যেটা খেতে ভালো লাগে ,খাবার সময়ে এককালে চিন্তা করতাম, আমার যেটা ভালো লাগে, ,সেটা
হয়েছে।
দীর্ঘদিন পরে দেখতাম সেটাই হয়েছে। অনেক ছোটবেলাকার কথা। আমি ছাড়া কেউই জানে না ,কেউই নয়। আজ লিখে
দিলাম।
"আগামী জানার" এই যে আগ্রহ এটিই অস্ট্রোলোজি পড়তে সাহায্য করেছে ,বিশেষত শেয়ার বাজার।
অস্ট্রোলোজি ক্লাসের ,উনিভার্সিটির ছেলেরা ,মেয়েরা আমার চার্ট দেখার প্রতি বিশেষ উৎসাহ দেখাতো যেহেতু
প্লানেটের পজিশন অনুসারে অস্ট্রোলোজি করতাম।
গ্রাডুয়েশনের সময় যেতাম অঞ্জনদের অফিস এ। ট্রাভেল উইং এর মালিক(অঞ্জনদের অফিসএর মালিক)পর্যন্ত হাত দেখাতো।
এই যে হাত দেখানো ও #অস্ট্রোলোজি সম্পূর্ণ আলাদা। কিন্তু আমি পরিচিতি পেয়েছিলাম আমার গ্রাডুয়েশনের সময়
থেকেই #হাত দেখে। কিছুই জানতাম না অস্ট্রোলোজির। ১স্ট ইয়ারে পড়ি তখন।
#শেয়ার বাজারে মার্কেট কতটা উঠবে নামবে ,কিভাবে উঠবে, সেটা জানার জন্য অস্ট্রোলোজির চেয়ে ভালো টুল,
আমার জানা নেই। শেয়ার মার্কেটের নিজস্ব তো আছেই ,#ওয়েব থিওরেম ,#ডাবল টপ ,#রিভার্সিং টপ ইত্যাদি
তারপরে যদি #অস্ট্রোলোজি দেয়া যায়।
আমার এক প্রিয় ছাত্র অরুন যার শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে অসীম জ্ঞান ,সে পর্যন্ত অবাক হয়ে গেলো আমার #একুরেসি
দেখে। আমি কার্ভের পনেরদিন আগেই বলেছিলাম এইখান থেকেই #মার্কেট উঠবে।অস্ট্রোলোজি দিয়ে।
এই শেয়ার মার্কেট নিয়ে পড়াশোনার মাঝে কিছু কিছু জিনিস দেখলাম ,যার জন্য ভাবলাম অস্ট্রোলোজিটা ঠিক
ভাবে পড়তে হবে। এমন ঠিক ভাবে, যে সবকিছু দেখতে পাবো।
অনেকে বলে সবকিছু আগে থেকে জেনে নিলে #লাইফের চার্ম নষ্ট হয়ে যায় ,বেঁচে থাকবার আনন্দ থাকবে না !
আমার আনন্দ।
যখন প্রথম দেখতে আরম্ভ করলাম #ফ্রি দেখতাম। কত চার্ট দেখেছি। তারপর একদিন স্থির করলাম নিজেরটাই দেখবো
পুরো। দেখি শেয়ার মার্কেট এ লাভ না লস। দেখলাম পূর্ব জীবনের খেলা !
#মমতা জিতবে তার জন্য আমি ১ /দেড় বছর আগেই ক্যালকুলেশন করেছি। আমার এইটাই সুবিধা হয়েছে কোনো
রাজনীতির লোক নোই বলে। আর আমি কোনো কিছু "মনে হচ্ছে","ইনটুইশন","এইটা বলছে" দেখে করি না।
#চার্ট দেখি ,চার্ট।
অনেকে বলে "আমি ওর ফেভারে" ,"ওকে ভোট দিলাম" এইভাবে আমি বলি না। আমি দেখি চার্ট। লেখাটা "প্লানেটস
এন্ড ফোরকাস্ট" এ এক বছর আগে ঠিক ঠিক মতন পড়লেই বুজতে পারবেন।
কারণ আমি মনে করি প্রেডিকশন একটি সাইন্স এবং আর্টস এর সমন্বয়। আর যে দেশে থাকিবা যার সম্মন্ধে কাজ করি,
সেইটা সম্পর্কে বিশেষ ভাবে জানা ,সত্যিকারের জানা ,অহেতুক ভয় না পাওয়া, ল্যাংবোটদের চেনা
অস্ট্রোলোজির বিশেষ গুন্।
তার জন্ন্যিই সে অস্ট্রোলোজির দুর্মূল্য প্রাইজে গুলি পেয়েছে।আমার সাথে কথা বলে বলেই, সে আমার মতন ভাবে
না ,আমার সাথে এক স্কুলে পড়েছে, বলেই আমার মতন চিন্তা করে না।
আমি নরেন্দ্র মোদীর উলঙ্গ চিত্র দেই বলেই আমার ওপর আঘাত হানা,আমেরিকা ১ ০ বছর এগিয়ে আছে মনে করে নৃত্য
করা ,"আমার বাজি বিজেপি" ,বলে নিজেদের বোকামিটাই এগিয়ে দেয়া ,কোনো কিছু প্রকৃত না ভাবা এগুলি
সবটাই "করোনা নিয়ে গন্ডগোল" ,এপিসোডের ৩ ও ফাঁস।
নিজেদের ব্রীথিং টেকনিকের উন্নতি করুন। "করোনা" হবে না। এবং ভয়ও পাবেন না,যেমন আমার নেই।
এবং নিজেদের উন্নত করুন। এবং অন্যদের সম্মন্ধে আগে বাড়িয়ে কথা একেবারেই বলবেন না ,তাকে আগে জানুন ,তার
লেখা পড়ুন এবং আগে নিজেকে উন্নত করুন।
সেইজন্য "ভারত যা করবে","ডাবল ইঞ্জিন" এইসব ছেদো কথায় কান দেবে না পশ্চিমবঙ্গবাসি। বাংলা মমতাকে
দেখে "নিজের মেয়ে" বলে। মমতার আন্দোলন দেখেছে পশ্চিমবঙ্গের আম আদমী। আমার আপনার মতন "আদমী" নয়। যাদের
নূন আনতে পান্তা ফোড়ায়, তারা ভাবলো, কি আর হবে, ভালো তো আর হবে না ,আরও খারাপ যাতে না হয়
"বিদেশী গুন্ডাদের" রুখে দেই।
এখন মমতাই তো বাংলাতে জিতবে। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ সাউথ ইন্ডিয়ানদের পরেই। অস্ট্রোলোজিক্যালই বললাম,
সাউথ আর ইস্ট।২ ০ ২ ৩ সাল নাগাদ মমতার দলে একটি চেঞ্জ আসবে। তবে বিজেপি নয়। মোদীর ও দশা পরিবর্তন
হবে। একটা দল ভারত শাসন করবে,কোনো বিরোধী থাকবে না ,তাই কি হয় ? পশ্চিমবঙ্গ বিরোধীতা করবে। এইটাই
তো গণতন্ত্র। মমতার শিল্প আনবার ক্ষমতা নেই। বামফ্রন্ট ৩৪ বছরে ধংস করে দিয়েছে ,যে শিল্পের বেস ,সেটা
মমতা "চপ শিল্পের" ছদ্মবেশে আনতে চাইছে !আপনারাই বলুন ভারতে কি শিল্প হয় ?সব আনে চীন থেকে। চীনারা
স্বদেশের ও সবদেশের গালিই খাবে ,কিন্তু যা উন্নত। ভারত নাকি রাজা হবে !ভিখারীর দেশ বর্তমানে সে নাকি
রাজা হবে । চোখ কান নাক বুজে থাকুন আগামী ২ ০ ০ বছর পরেও ভিখারী ভিখারীই থাকবে। আমি বলছি না
ভাড়াটে জন্ম হয়ে আমার ক্ষতি হয়েছে। একটুও ক্ষতি হয় নি ,কত মহান অবতারপুরুষদের বাস । এই লেখাটা পড়বেন
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10221960144246967
বিখ্যাত অস্ট্রলজার বলছে "সব প্রেডিকশন কি আর ঠিক হলে কি ভালো লাগে ?"ওরা অস্ট্রলজরই নয় ,যদিও অনেক বই
লিখেছে অস্ট্রোলোজির। ওনাদের বইও পড়ারও যোগ্য ,ক্কিন্তু কাজের যোগ্য নয়।
কাজ করতে করতে এক্সপেরিয়েন্সড হতে হবে।আমাকে উদ্দেশ্য করেই লেখা, শেষ প্যারাগ্রাফটা সেটা লেখাটা পরেই
বোঝা যায় ,সেটি সেই লেখকের সাজে না।
২০১৪ সালে বিজেপিতে পালাবদল হলো ,আমি সেইবার নোস্ত্রাদামুস অ্যাওয়ার্ড পেলাম ,লিখেছিলাম বিজেপি
আসছে। সাধারণ পাবলিক ভাবলো আমি বোধয় বিজেপিই।
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10219684359953782
২ ০ ১ ৯ এ বলেছিলাম এক্সপ্রেস ষ্টার টেলারে বিজেপি আসছে। জেতার পরে একটু ঝলক দেখিয়েছিলাম। সবাই ভাবলো
আমি বোধয় বিজেপি !https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10216061051973347
আমি তৃণমূল জিতবে বলেছিলাম , দেড় বছর আগে। ইন ফ্যাক্ট লিখেছিলাম। কোনো দু টাকার বাংলা ম্যাগাজিনে
নয় !প্লানেটস এন্ড ফোরকাস্ট। এক্সক্সপ্রেস ষ্টার টেলরের থেকেও পুরানো। ৪০ /৪১ বছরের পুরানো। সবাই জানে
যারা অস্ট্রোলোজি র জগতে আছে।
আমি মমতার প্রীভিয়াস কারেক্ট প্রেডিকশন করেছি ২ ০ ১ ১ সাল থেকে। নীচের এই লিংক এ গেলেই পাবেন
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10221997340856859
প্রেডিকশনটা ভুল হবার কিছুই ছিল না। সোজা। একদম সোজা। এর চেয়ে কঠিন কঠিন ইলেকশন প্রেডিকশন করেছি।
ফেইসবুক এর পেজটা পুরো ২ ০ ১ ০ থেকে ফলো করুন।
অস্ট্রোলোজিই আমাকে শিখিয়েছে তোমার একটি "মত" থাকবে কিন্তু অস্ট্রোলোজিরটাই আসল। এবং সেটা মেনে নাও।
সব লোকের মত।
যদি প্রকৃত অস্ট্রোলোজর হতে চাও, তবে নিরপক্ষ হও। আমার যে "ঝাঁকানি" বা "ঝলকানি" সেটা তৃণমূল বা
বিজেপি বা কংগ্রেস বলে নয় ,একজন অস্ট্রলজার বলে। তবে আমাকে যদি জিজ্ঞাসা করো তুমি কে ?আমি বলবো
"মায়া"। এইটা রন্দ্রে রন্দ্রে জেনেছি। মায়ার সংসার।
বিখ্যাত অস্ট্রলজার বলছে ,অস্ট্রোলোজার কোনো জিনিসের শেপ দেবে না । যেটা হবে সেটা বলবে। একদম ঠিক
কথা। কিন্তু মায়ার সংসারে আছি। সেইজন্য শেপ আসে। মায়াহীন অবস্থাতে
শেপহীন হবো।
এইটা একটা একুয়েশন মায়াহীন = শেপহীন। প্রফেশন = শেপ = ইউটুব = লেখা =মানুষ।
উনি লিখছেন শেপহীন অবস্থা আসবে না বলেই অস্ট্রোলোজিকে ডাউনে রেখেছেন স্পিরিচুয়ালিটির থেকেমহান
পুরুষেরা । ভগবান সম্পর্কে আমার ধারণা
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10221924785523021 এবং
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10221890735831800 এর মধ্যেই পেয়ে যাবেন।
তিনি পড়েননি শ্রী রামকৃষ্ণদেবের কথা যিনি কিনা এ যুগের শেষ অবতার। শ্রী রামকৃষ্ণের অনেক কথায়
অস্ট্রোলোজির ছাপ। আমি এ নিয়ে একটি আর্টিকেলেও লিখেছিলাম এই পেজ এ। বেলুড় মঠ তৈরীই হয়েছে
অস্ট্রোলোজি ও বাস্তু মেনে যা কিনা ১ ০ ০ ০ বৎসর থাকবে ,স্বামী বিবেকানন্দ বলে গেছেন কিংবা প্রেডিকশন
দিয়ে গেছেন। ১ ০ ০ ০ বৎসর পরে লোক দেখবে।
যদি ৯থ হাউস উইক হয় ভগবান নিয়ে যতই বোলো না ,তার বিশ্বাস স্ট্রং হবেই না। ৯থ হাউস যার স্ট্রং সে শত
ঝামেলাতেও ভগবানের স্মরণ নেবেই নেবে ,নেবেই। আমার স্ত্রীকে দেখছি না !লোকে যা খুশী তাই বলে ,বলুক ও
মন্দিরে গেলে জপ করবে ,শিবসহস্রনাম,বৃহস্পতিবারে লক্ষীপূজা,তিনবার জপ (স্কুলে চাকরী করে তা সত্ত্বেও )
ইত্যাদি করেই করে। লাস্ট ২৫ বছর ধরে দেখছি। বৃহস্পতিবারে পূজা করতে আমিই ওকে শিখিয়েছি। আমি ও অনেক
পূজা করেছি ,এখন দেবতা আমার হৃদয়ে।
মানুষ আনন্দ করবে না ?১ ০ ০ ভাগ করবে। ভারত ক্রিকেট খেলায় জিতলে আনন্দ করে না ?
তেমনি মমতা জিতলে আনন্দ !ভারতের জেতায় আনন্দ থাকা উচিত নয় ,কারণ আমার ক্ষয় হচ্ছে উত্তেজনা ,লাইটের বিল
,টেলিভিশনের ডেপ্রিসিয়েশন,কেবলর বিল ও আরও অনেক !
আর লাভ হচ্ছে বোর্ডের সহ অ্যাসোসিয়েট সকলের। নাহলে কোরানাকালে আই পি এল ?
মায়াময় এ জগৎ। পতঞ্জলি যোগসূত্রের শেষ হচ্ছে এই বলে যে মায়াকে মায়া বলে চিনতে পারলে মায়া পথ দেখিয়ে
দেয়। অসাধারণ।
ইন্দ্রনীল
03/05/2021, 13:27 - Indranil Ray: 24 এর গল্প
=========
বামপন্থা - ডানপন্থা কোনোদিনই মন থেকে ভালো লাগে না। সমাজ কল্যাণ রাষ্ট্র র প্রতি একটি ঝোক আছে।
বামপন্থী রাজনীতি ভারত কোনকালেই সমর্থন করে নি। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ করেছে ,সম্পূর্ণ অন্য কারণে। দেশভাগের
কারণে। পড়ুন আপনারা। জানতে পারবেন।
পশ্চিমবঙ্গ মনে করেছিল কংগ্রেসের এই যে ইংরেজদের কাছ থেকে স্বাধীনতা,স্বাধীনতাই নয়। দেশভাগ। বুঝতে
পারছেন। যে ছিল পূর্ববঙ্গের রাজা ,সে এসে পশ্চিমবঙ্গে ভিখারী। লিটারেলি। এই অবস্থায় ভূমি হারাদের জমি
দিয়েছিলো সরকার।
সোভিয়েত ইউনিয়ান বলে ম্যাগাজিন বেরোতো, সোভিয়েত ইউনিয়ান থেকে। সে দেশই এখন নেই !"সোভিয়েত
ইউনিয়ান" ট্রেনটা ঝাঁকাতো ,মনে হতো ট্রেনটা চলছে। চীনও বামপন্থী ছিল কিন্তু এখন একনায়কতন্ত্রী !
চীনের সেই কথা "বিড়াল সাদা না কালো দেখার দরকার নেই ,ইঁদুর মারতে পারে কিনা সেটাই বাপ্যার" নিয়ে
গেছে একনায়কতন্ত্রে ,কমুনিজমের "ফাইন" জালে।
সেইজন্য "ভারত যা করবে","ডাবল ইঞ্জিন" এইসব ছেদো কথায় কান দেবে না , পশ্চিমবঙ্গবাসি। বাংলা মমতাকে
দেখে, "নিজের মেয়ে" বলে। মমতার আন্দোলন দেখেছে পশ্চিমবঙ্গের আম আদমী। আমার আপনার মতন "আদমী" নয়।
যাদের নূন আনতে পান্তা ফোড়ায়, তারা ভাবলো, কি আর হবে, ভালো তো আর হবে না ,আরও খারাপ যাতে না
হয় "বিদেশী গুন্ডাদের" রুখে দেই।
এখন মমতাই তো বাংলাতে জিতবে। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ সাউথ ইন্ডিয়ানদের পরেই। অ্যাস্ট্রোলোজিক্যালই বললাম,
সাউথ আর ইস্ট।২ ০ ২ ৩ সাল নাগাদ মমতার দলে একটি চেঞ্জ আসবে। তবে বিজেপি নয়। মোদীর ও দশা পরিবর্তন
হবে। একটা দল ভারত শাসন করবে,কোনো বিরোধী থাকবে না ,তাই কি হয় ? পশ্চিমবঙ্গ বিরোধীতা করবে। এইটাই
তো গণতন্ত্র। মমতার শিল্প আনবার ক্ষমতা নেই। বামফ্রন্ট ৩৪ বছরে ধংস করে দিয়েছে যে শিল্পের বেস ,সেটা মমতা
"চপ শিল্পের", ছদ্মবেশে আনতে চাইছে !আপনারাই বলুন ভারতে কি শিল্প হয় ?সব আনে চীন থেকে। চীনারা
স্বদেশের ও সবদেশের গালিই খাবে ,কিন্তু যা উন্নত। ভারত নাকি রাজা হবে !ভিখারীর দেশ বর্তমানে সে নাকি
রাজা হবে ।হ্যাঁ ভিখারীর রাজা এখনও হয় নি,হয়ে যাবে । চোখ কান নাক বুজে থাকুন আগামী ২ ০ ০ বছর
পরেও ভিখারী ভিখারীই থাকবে। আমি বলছি না ভারতে জন্ম হয়ে আমার ক্ষতি হয়েছে। একটুও ক্ষতি হয় নি ,কত মহান
অবতারপুরুষদের বাস । এই লেখাটা পড়বেন
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10221960144246967
বিখ্যাত অস্ট্রলজার কাল বলছে " সব প্রেডিকশন কি আর ঠিক হলে কি ভালো লাগে ?" ওরাঁ আমার চোখে আদরশ নয়
। যদিও অনেক বই লিখেছেন অস্ট্রোলোজির। ওঁনাদের বইও পড়ারও যোগ্য ,কিন্তু কাজের কি যোগ্য?
আমাকে উদ্দেশ্য করেই লেখার শেষ প্যারাগ্রাফটা, পরেই বোঝা যায় ,যে মোদ্দা কথা হল প্রেডিকশান মিলেছে সেটি
সেই লেখকের(মানে আমি) সাজে না।
২০১৪ সালে বিজেপিতে পালাবদল হলো ,আমি সেইবার নোস্ত্রাদামুস অ্যাওয়ার্ড পেলাম ,লিখেছিলাম বিজেপি
আসছে। সাধারণ পাবলিক ভাবলো আমি বোধয় বিজেপিই। জেতার পরেই একটু "ঝলক" দেখিয়েছিলাম
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10219684359953782
২ ০ ১ ৯ এ বলেছিলাম এক্সপ্রেস ষ্টার টেলারে বিজেপি আসছে। । সবাই ভাবলো আমি বোধয় বিজেপি !
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10216061051973347
আমি তৃণমূল জিতবে বলেছিলাম , দেড় বছর আগে। ইন ফ্যাক্ট লিখেছিলাম। কোনো দু টাকার বাংলা ম্যাগাজিনে
নয় !প্লানেটস এন্ড ফোরকাস্ট। এক্সক্সপ্রেস ষ্টার টেলরের থেকেও পুরানো। ৪০ /৪১ বছরের পুরানো। সবাই জানে
যারা অ্যাস্ট্রোলোজির জগতে আছে।
প্রেডিকশনটা ভুল হবার কিছুই ছিল না। সোজা। একদম সোজা। এর চেয়ে কঠিন কঠিন ইলেকশন প্রেডিকশন করেছি।
ফেসবুক এর পেজটা পুরো ২ ০ ১ ০ থেকে ফলো করুন।
অস্ট্রোলোজিই আমাকে শিখিয়েছে তোমার একটি "মত" থাকবে, কিন্তু অস্ট্রোলোজিরটাই আসল। এবং সেটা মেনে
নাও। সব লোকের মত।
যদি প্রকৃত অস্ট্রোলোজর হতে চাও, তবে নিরপক্ষ হও। আমার যে "ঝাঁকানি" বা "ঝলকানি" সেটা তৃণমূল বা
বিজেপি বা কংগ্রেস বলে নয় ,একজন অ্যাস্ট্রলজার বলে প্রেডিকশান মিললো বলে। তবে আমাকে যদি জিজ্ঞাসা করো
তুমি কে ?আমি বলবো "মায়া"। এইটা রন্ধ্রে রন্ধ্রে জেনেছি। মায়ার সংসার।
বিখ্যাত অ্যাস্ট্রলজার বলছেন ,অ্যাস্ট্রলজার কোনো জিনিসের শেপ দেবে না । যেটা হবে সেটা বলবে। একদম ঠিক
কথা।
উনি লিখছেন শেপহীন অবস্থা আসবে না বলেই অ্যাস্ট্রোলোজিকে ডাউনে রেখেছেন স্পিরিচুয়ালিটির থেকে মহান
পুরুষেরা ।
তিনি পড়েন নি শ্রী রামকৃষ্ণদেবের কথা, যিনি কিনা এ যুগের শেষ অবতার। শ্রী রামকৃষ্ণের অনেক কথায়
অ্যাস্ট্রলজির ছাপ। আমি এই নিয়ে একটি আর্টিকেলেও লিখেছিলাম এই পেজে । বেলুড় মঠ তৈরীই হয়েছে অ্যাস্ট্রলজি
ও বাস্তু মেনে যা কিনা ১ ০ ০ ০ বৎসর থাকবে ,স্বামী বিবেকানন্দ বলে গেছেন কিংবা প্রেডিকশন দিয়ে গেছেন।
১ ০ ০ ০ বৎসর পরে লোক দেখবে।
যদি ৯থ হাউস উইক হয় ভগবান নিয়ে যতই বোলো না ,তার বিশ্বাস স্ট্রং হবেই না। ৯থ হাউস যার স্ট্রং সে শত
ঝামেলাতেও ভগবানের স্মরণ নেবেই নেবে ,নেবেই।
আমার স্ত্রীকে দেখছি না !লোকে যা খুশী তাই বলে ,বলুক ও মন্দিরে গেলে জপ করবে ,শিবসহস্রনাম,বৃহস্পতিবারে
লক্ষীপূজা,তিনবার জপ (স্কুলে চাকরী করে তা সত্ত্বেও ) ইত্যাদি করেই করে। লাস্ট ২৫ বছর ধরে দেখছি।
বৃহস্পতিবারে পূজা করতে আমিই ওকে শিখিয়েছি। আমিও অনেক পূজা করেছি ,এখন দেবতা আমার হৃদয়ে।
ভারতের ক্রিকেট খেলা জেতায় আনন্দ থাকা উচিত নয় !! কারণ আমার ক্ষয় হচ্ছে উত্তেজনা ,লাইটের বিল ,টেলিভিশনের
ডেপ্রিসিয়েশন,কেবলর বিল ও আরও অনেক !
আর লাভ হচ্ছে বোর্ডের সহ অ্যাসোসিয়েট সকলের। নাহলে কোরানাকালে আই পি এল ?
মায়াময় এ জগৎ। পতঞ্জলি যোগসূত্রের শেষ হচ্ছে এই বলে যে মায়াকে মায়া বলে চিনতে পারলে মায়া পথ দেখিয়ে
দেয়।
ইন্দ্রনীল
03/05/2021, 14:29 - Indranil Ray: ৯০০০ কোটি টাকা খরচ করে পশ্চিমবঙ্গে ভোট জেতার জন্য তুমি
খরচ করেছো। এই টাকা তে ভ্যাকসিন তুমি কিনতে পারতে না ভারতের বিজয়ী শাসক ?তুমি পারলে পশ্চিমবঙ্গ কে
নিতে ? এইটা জানার জন্য ইন্দ্রনীল এর প্রেডিকশনের দরকার পরে ?তুমি ভাড়াটে গুন্ডা। আমাদের বঙ্গে বলছো
"দুর্গাপূজা করবো" ,"রামনবমী তোমরা করতে পারবে ?" লুটতে হবে দেশীয়রাই লুটুক ,বিদেশী গুন্ডা আসবে
কেন ?তোমরা বুজতে পারোনি বাঙালী জাত্যাভিমান বড়ো ভয়ঙ্কর।জাত্যাভিমান ভার্সেস মেরুকরণ করে দিয়েছিলে
তোমরা। আমরা প্রথমে বাঙালী ,তারপর ভারতীয়। অন্য দেশ এর মতন না। তোমরা ভাবলে পূর্বে এইরকম পেয়েছি
এইখানেও পাবো। আমরা বাঙালী। আমিও তো ভেবেছিলাম ভোট দেব না এবার। ভোটার ১ /২ তারিখে ঠিক করলাম
দেব। বিজেপি র আণ্টিকে দেব। সুজিত বসকে দিয়েছি। এইভাবে আমার মতন অনেক ভোটার ভোট দিয়েছে। সে বেশি
ভোটকে বিজেপি ভেবেছে আন্টি গভর্মেন্ট !!!হয় কপাল। যে অস্ত্রলগেরগুলি ছিল সেগুলিও পয়সা খেয়েছে, এরা করবে
রামনাম !অস্ট্রোলজিত একধরণের পুজোই। অস্ট্রোলোজের হচ্ছে পুরোহিত। পুজোয় পয়সা নিয়ে পার্টিকে ভুল পথে
চালিত করার সাজা জানে কি না আমার জানা নেই !
03/05/2021, 14:36 - Indranil Ray: ভ্যাকসিন
=======
৯০০০ কোটি টাকা খরচ পশ্চিমবঙ্গে ভোট জেতার জন্য তুমি করেছো।
তুমি ভাড়াটে গুন্ডা। আমাদের বঙ্গে বলছো, "দুর্গাপূজা করবো" ,"রামনবমী তোমরা করতে পারবে ?"
লুটতে হবে দেশীয়রাই লুটুক ,বিদেশী গুন্ডা আসবে কেন ?তোমরা বুঝতে পারোনি বাঙালী জাত্যাভিমান বড়ো
ভয়ঙ্কর।
এইভাবে আমার মতন অনেক ভোটার ভোট দিয়েছে। সে বেশি ভোটকে , বিজেপি ভেবেছে অ্যাণ্টিগভর্মেন্ট !!!হায়
কপাল। যে অ্যাস্ট্রলজারগুলি ছিল সেগুলিও পয়সা খেয়েছে, এরা করবে রামনাম !অ্যাস্ট্রলজি তো একধরণের
পুজোই। অ্যাস্ট্রলজার হচ্ছে পুরোহিত।
পুজোয় পয়সা নিয়ে পার্টিকে ভুল পথে চালিত করার সাজা জানে কি না আমার জানা নেই !!!
ইন্দ্র নীল
03/05/2021, 15:43 - Indranil Ray: স্বামীজী ছিলেন এক যুগশ্রেষ্ঠ অস্ট্রলজার। এমনি এমনি বললেন ১ ০ ০
০ বছর দেখতে পাচ্ছি বেলুড় মঠকে। ১ ০ ০ ০ বছর। আমরা এখনই ১২৫ বছরে দেখতে পাচ্ছি। স্বামীজী শরীরে চলে
গেছেন কিন্তু সুক্ষ ভাবে ?বেলুড়ই ধীরে ধীরে তৈরী হবে সারা বিশ্বের ভরকেন্দ্র। বিজেপি র রাজনীতি যে ভুল
তা প্রমাণিত হবে ,হবেই। কারণ তোমরা তো অস্ট্রোলোজির সাহায্য নিয়েছিলে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে। তোমরা
এক্কেবারে সিউর হয়ে গেলে পশ্চিমবঙ্গ সম্পর্কে !তোমরা করবে রামমন্দির ! সেই মন্দিরে পুজো ও হবে। কারা
পুজো করবে ?ডাকাত রা !তোমাদের অস্ট্রোলোজির পুরোহিতরা সব্বাই পয়সা নিয়েছে। কলি এই চেয়েছিলো।
কলি যুগ !ভগবান এই দিক দিয়েই ঢুকছেন !পরীক্ষিত কে বাঁচাতে পারলো ?আপেলের মধ্য দিয়ে সাপ আসলো।
~ইন্দ্রনীল
03/05/2021, 19:47 - Indranil Ray: ৩ থেকে ৭৭
=========
৩ থেকে ৭৭। ভালোই। কিন্তু তাতে তোমাদের তৃপ্তির অভাব
বলেছিলে ২ ০ ০।সরকার গড়বো। মামার বাড়ী !
স্পেসিয়াললী অমিত বর্মন ওহ সরি সাহা ওহ সররি শাহ !
ভাবলে রান্নার গ্যাসের দাম বাড়িয়ে ,তেলের দাম বাড়িয়ে ,ব্যাংঙ্কের ইন্টারেস্টকে এতো কমিয়ে ভাবলে
"বংগো" দখল করবে।
সোনার বাংলা ?শুনার বাংলা !বিজেপির ধংসের শুরু মমতার মানে আমাদের জয় দিয়ে।
শুনার বাংলা !
~ইন্দ্রনীল
03/05/2021, 19:50 - Indranil Ray: স্বামীজী ছিলেন এক যুগশ্রেষ্ঠ অস্ট্রলজার
========
স্বামীজী ছিলেন এক যুগশ্রেষ্ঠ অস্ট্রলজার। এমনি এমনি বললেন ১ ০ ০ ০ বছর দেখতে পাচ্ছি বেলুড় মঠকে।
বেলুড়ই ধীরে ধীরে তৈরী হবে সারা বিশ্বের ভরকেন্দ্র। বিজেপির রাজনীতি যে ভুল তা প্রমাণিত হবে ,হবেই।
কারণ তোমরা তো অস্ট্রোলোজির সাহায্য নিয়েছিলে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে।
তোমরা করবে রামমন্দির ! সেই মন্দিরে পুজো ও হবে। কারা পুজো করবে ?
ডাকাত রা !
তোমাদের অস্ট্রোলোজির পুরোহিতরা সব্বাই পয়সা নিয়েছে। কলি এই চেয়েছিলো। কলি যুগ !
~ইন্দ্রনীল
03/05/2021, 19:51 - Indranil Ray: বেলুড় মঠকেও ইউস করেছো।যারা রাজনীতির
03/05/2021, 20:21 - Indranil Ray: মনে আছে আপনাদের ?লাস্ট যখন করোনা আসলো তখন আমাদের চালাক
প্রধানমন্ত্রী বললো জোরে জোরে ঘণ্টা বাজাও আর "বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে" আলো দেখাও। করোনা চলে যাবে !
আমার পেজ দেখুন মনে পড়বে। অস্ট্রলজারগুলোও ঢ্যামনা !তারাও মোদীর ফরে বললো ,যে মোদী ঠিকই বলেছেন।
সেই অস্ট্রলজারগুলো কোথায় ?
আমি কিন্তু তখন আলো দেখাই নি। সব গ্রুপ ছেড়ে দিয়েছিলাম এক্সসেপ্ট মাইন।
আলো তো রোজই দেখাই।
হিন্দু মুসলিমদের লড়াই নিয়েও বৃহত্তর এস্পেক্টে বলবো এর পরে।ভারত নামের মহাদেশ নিয়েও বলবো। একটু
ধৈর্য ধরুন।
অনেকে অনেক কিছু বলেছিলো আমাকে। কিছু না করেও কেস খেয়ে গেলাম!
তারপরে !! করোনা !!! কত লোক !!! বলছিলো সন্ন্যাসী হবে !!! স্বামী আত্মস্থানন্দ যুগ যুগ জিও।
বেলুড় মঠকে চেঁছে দিতো !স্বামীজীর প্রেডিকশন মিলতো না !
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222025217233751
~ইন্দ্রনীল
03/05/2021, 21:18 - Indranil Ray: You deleted this message
03/05/2021, 21:19 - Indranil Ray: <Media omitted>
04/05/2021, 09:03 - Indranil Ray: মেজদি আমি তোমাকে খুব খুব ভালোবাসি ,আপনাদেরকেও
==========================================
হয়েছিল ২৫ তারিখ। যখনি হলো, আমি মন্ত্রটা ১ ১ বার জপ করলাম। করে আমি বললাম মেজদি ঠিক হয়ে যাবে।
চার্ট দেখলাম। 6,8,১ ১ সিগ্নিফিকেটর। আমি বললাম প্রব্লেম হবে। কিন্তু ঠিক হয়ে যাবে। হাসপাতালে নিয়ে যেতে
হবে।
আপনাদের অনুরোধ করলাম আপনারাও যদি জপ করেন। ঠিক তাই। আপনারা খুবই জপ করলেন ,আমাকে মেসেজ ও
করেছেন। আমি নাম বলছি না। অনেকেই করেছেন।
আপনাদের মন্ত্রশক্তির জোরেই এবং সেখানকার ডাক্তারবাবুদের ও সাপোর্ট স্টাফদের জন্যই ফিরে আসলো করণামুক্ত হয়ে।
আমি যাবো কাল গাড়ী নিয়ে মেজদিদিকে দেখতে। আজই যাওয়ার কথা ছিল। আজ সকালে জিমে গেছিলাম ,শীলাও
বললো কালই যাবে । আজ শীলা খাবার পাঠিয়ে দিয়েছে। এই যে ভালোবাসার বন্ধন এ তো যাবার নয় !
যখনি ১২ হাউস থাকবে না তখন সে চলে যাবে না । ১ ২ হাউস সিগ্নিফিকেটর ছিল না।
আমি আমার এক অতি প্রিয় ভালোবাসার লোককে বলেছিলাম যে, মেজদিদিকে নিয়ে চিন্তা ,২ ৯ তারিখ বলেছিলাম।
সে বললো "আরে আপনি তো বলেছেন যে কিছু হবে না ।" আমিই অবাক হয়ে গেলাম তার বিশ্বাস দেখে। আমি
বললাম "৬ ,৮ রয়েছে তো এইজন্য চিন্তা।"
আমি এই চিন্তার কথা কাউকে বলি নি। শুধু ১ ১ হাউস সিগ্নিফিকেটর দেখছি। ১ ১ হাউস মানে সাকসেস।
বিরাটি থেকে মাও ফোন করলেন আমাকে। ২ তারিখ। একেবারে কান্না। ফোন ধরেই কান্না। আমি তখন গাড়ীর
রিপেয়ার গ্যারেজ এ। আমি ভাবলাম হয়ে গেছে !
বললো "আমাকে কেউ কিছু বলছে না। তোমাকে বিশ্বাস করি। তোমার কথাকে বিশ্বাস করি। তুমি বল বাবা।" সে
কি কান্না। কান্না আর থামে না। আমি ভাবছি হয়ে গেলো !"বাবা তুমি বোলো ,তুমি একবারের জন্য বোলো।"
ওই খান থেকে মেজদিকে ফোন (করোনা রুগীকে ফোন দেয়া হয়) ।মেজদি বললো, কালকের চেয়ে ভালো আছে।
যেই বললো কালকের চেয়ে ভালো তখনি বুজলাম ১ ১ হাউসে কাজ করতে শুরু করে দিয়েছে। আবার বিরাটি মাকে
ফোন। বললাম "ভালো হয়ে যাবে। "
কেউ ভালোবাসেন কম্পিউটারের স্যার ,কেউ ভালোবাসেন অস্ট্রোলোজির স্যার ,কেউ ভালোবাসেন অস্ট্রোলোজার
হিসাবে ,কেউ ভালোবাসেন আমার লেখা। কেউ ভালোবাসেন আমাকেই।
ভালোবাসাটাই মেইন।
সংসারে কেউ বিজেপি ,কেউ তৃণমূল ,কেউ আবার অন্য কিচ্ছু। তা সত্ত্বেও ভালোবাসার এই ফাইন জাল ছেদ করে
বেরোনো খুবই মুশকিল। খুব ভালোবাসি আপনাদেরকে ,খুব।
আমার একটি রিকোয়েস্ট আছে। এখন তো সবারই করোনা। কাউকে কাবু করে দিচ্ছে ,জগৎ সংসারের বাইরে পাঠিয়ে
দিচ্ছেন, মা রুদ্রারূপা কালী। মা আবার তার "গণেশকে" দিয়ে বলছেন এই মন্ত্রটা জপ কর। তাহলে অসাধ্য সাধন
হতে পারে।
আপনারাও জপ করবেন ,নিজেদের জন্য। ১ ১ বার করে। তাহলে মা রুদ্রারূপা কালী আপনাদের ওপরে সন্তুষ্ট হবেন।
কতদিন করবেন ?
যতদিন। যতদিন। যতদিন। ১ ১ বার করে সকালে দুপুরে, রাতের বেলা ,তিনবার। আন্তরিক ভাবে। এই মন্ত্রটা
অসাধ্য সাধন করে এইরকমের প্রব্লেমে। কোন দিক ,কোথায় ,মানে এইসব না ভেবেই মন্ত্র জপ করুন। মানে আপনিই
বুঝে যাবেন।
আর ভালোবাসার এই মোহো এইটা আসে শুক্রের থেকে। তুলা লগ্ন। লগ্নপতি শুক্র ১ ১ হাউস নিরায়ানা ভাব চলিতে।
লগ্ন বৃহস্পতির স্টারে। ভালোবাসা এই জীবনে থাকবেই থাকবে।
~ইন্দ্রনীল
04/05/2021, 09:23 - Indranil Ray: মেজদি আমি তোমাকে খুব খুব ভালোবাসি ,আপনাদেরকেও
==========================================
হয়েছিল ২৫ তারিখ। যখনি হলো, আমি মন্ত্রটা ১ ১ বার জপ করলাম। করে আমি বললাম মেজদি ঠিক হয়ে যাবে।
চার্ট দেখলাম। 6,8,১ ১ সিগ্নিফিকেটর। আমি বললাম প্রব্লেম হবে। কিন্তু ঠিক হয়ে যাবে। হাসপাতালে নিয়ে যেতে
হবে।
আপনাদের অনুরোধ করলাম আপনারাও যদি জপ করেন। ঠিক তাই। আপনারা খুবই জপ করলেন ,আমাকে মেসেজও করেছেন।
আমি নাম বলছি না। অনেকেই করেছেন।
আপনাদের মন্ত্রশক্তির জোরেই এবং সেখানকার ডাক্তারবাবুদের ও সাপোর্ট স্টাফদের জন্যই ফিরে আসলো করণামুক্ত হয়ে।
আমি যাবো কাল গাড়ী নিয়ে মেজদিদিকে দেখতে। আজই যাওয়ার কথা ছিল। আজ সকালে জিমে গেছিলাম , শীলাও
বললো কালই যাবে । আজ শীলা খাবার পাঠিয়ে দিয়েছে। এই যে ভালোবাসার বন্ধন এ তো যাবার নয় !
যখনি ১২ হাউস থাকবে না তখন সে চলে যাবে না । ১২ হাউস সিগ্নিফিকেটর ছিল না।
আমি আমার এক অতি প্রিয় ভালোবাসার লোককে বলেছিলাম যে, মেজদিদিকে নিয়ে চিন্তা ,২ ৯ তারিখ বলেছিলাম।
সে বললো "আরে আপনি তো বলেছেন যে কিছু হবে না ।" আমিই অবাক হয়ে গেলাম তার বিশ্বাস দেখে। আমি
বললাম "৬ ,৮ রয়েছে তো এইজন্য চিন্তা।"
বিরাটি থেকে মাও ফোন করলেন আমাকে। ২ তারিখ। একেবারে কান্না। ফোন ধরেই কান্না। আমি তখন গাড়ীর
রিপেয়ার গ্যারেজ এ। আমি ভাবলাম হয়ে গেছে !
বললো, "আমাকে কেউ কিছু বলছে না। বলছে আজকের দিনটা ডেন্জার ।তোমাকে বিশ্বাস করি। তোমার কথাকে
বিশ্বাস করি। তুমি বল বাবা।" সে কি কান্না। কান্না আর থামে না। আমি ভাবছি "হয়ে গেলো !" "বাবা তুমি
বোলো ,তুমি একবারের জন্য বোলো।"
আর বাবা!!! "বাবার" তো হাত পা সেধিয়ে গেছে। "বাবা" ভাবলো ___।
ওই খান থেকে মেজদিকে ফোন (করোনা রুগীকে ফোন দেয়া হয়) ।মেজদি বললো, কালকের চেয়ে ভালো আছে।
যেই বললো, কালকের চেয়ে ভালো তখনি বুজলাম ১১ হাউসে কাজ করতে শুরু করে দিয়েছে। আবার বিরাটি মাকে
ফোন। বললাম "ভালো হয়ে যাবে। "
কেউ ভালোবাসেন কম্পিউটারের স্যার ,কেউ ভালোবাসেন অস্ট্রোলোজির স্যার ,কেউ ভালোবাসেন অস্ট্রোলোজার
হিসাবে ,কেউ ভালোবাসেন আমার লেখা। কেউ ভালোবাসেন আমাকেই।
ভালোবাসাটাই মেইন।
সংসারে কেউ বিজেপি ,কেউ তৃণমূল ,কেউ আবার অন্য কিচ্ছু। তা সত্ত্বেও ভালোবাসার এই ফাইন জাল ছেদ করে
বেরোনো খুবই মুশকিল। খুব ভালোবাসি আপনাদেরকে ,খুব।
আমার একটি রিকোয়েস্ট আছে। এখন তো সবারই করোনা। কাউকে কাবু করে দিচ্ছে ,জগৎ সংসারের বাইরে পাঠিয়ে
দিচ্ছেন, মা রুদ্রারূপা কালী।
মা আবার তার "গণেশকে" দিয়ে বলছেন ,এই মন্ত্রটা জপ কর। তাহলে অসাধ্য সাধন হতে পারে।
আপনারাও জপ করবেন ,নিজেদের জন্য। ১১ বার করে। তাহলে মা রুদ্রারূপা কালী আপনাদের ওপরে সন্তুষ্ট হবেন।
কতদিন করবেন ?
আর ভালোবাসার এই মোহ, এইটা আসে শুক্রের থেকে। তুলা লগ্ন। লগ্নপতি শুক্র ১১ হাউসে নিরায়ানা ভাব চলিতে। লগ্ন
বৃহস্পতির স্টারে।
~ইন্দ্রনীল
04/05/2021, 12:35 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10221995643174418
04/05/2021, 13:55 - Indranil Ray: কলকাতা ,ওড়িষা ,সাউথ ইন্ডিয়া,ইউ এস এ থেকে বেস্ট মেসেজ
দিলাম আমাকে কংগ্রাচুলেট করে পাঠানো। বেস্ট লেগেছে অনেকগুলো ,সুপার বেস্ট গুলোই দিলাম। তার মধ্যে
সুপার ডুপার বেস্ট লেগেছে কৃত্তির টা। তার মধ্যে সুপার সুপার সুপার বেস্টটা অমৃতাংশুর। আলাদা দিলাম।
আর আজই কৌশিক বললো ও-ও সুপার ইর্রিটেটেড হয়ে যায় হোয়াটসাপে আমার মেসেজ গুলি পেয়ে ,ওর নামটা যেন
ডিলিট করে দেই।
মোস্ট প্রবাবলী ও তৃণমূলকে ভোট দেয়নি !আমি ওকে ফেসবুকে হোয়াটসাপে সব কিছুতেই ডিলিট করে দিয়েছি। ২
০ ০ ২ সালের স্টুডেন্ট। অস্ট্রোলোজির বেশ কিছু পারিবারিক সমস্যার সল্ভ দিয়েছি। যাই হোক যে চায় না, সে
তো gone।
আমি এক কম্পিউটার জানা অস্ট্রোলোজার যার বিদেশে থাকবার ,লক্ষ টাকা কামানোর কোনো ইচ্ছা নেই।
অস্ট্রোলোজি নিয়ে গবেষণা করতে ভালো লাগে। কিছু গবেষণার ফল দিতে হবে এমন কোনো ইচ্ছাই নেই। যে
গাড়ী নিয়ে যেখানে খুশী যেতে পারে। সে যেমন খুশী থাকতে পারে।
যার কোনো বন্ধনই নেই (জাগতিক আছে কিন্তু নেই।) যে তৃণমূল বিজেপি কংগ্রেস জিতলো কি হারলো ,সেই
বিষয়ে অস্ট্রোলোজি ছাড়া কোনো ভাবনাই নেই। যার পরলোকগত মা ও পরলোকগত বাবা , দেবদেবী তার আবার
কিসের চিন্তা ? সকালে রাত্রে দুপুরে যে কালিনামসংকীর্তন শোনে ,যে মনে করে দেবী দুর্গার গনেশ তার আবার
চিন্তা কি ?
প্রেডিকশন দিল লাগিয়ে করি ও সেটা মিলবেই মিলবে, যদি দিল দিয়ে করি। কোনো ইন্টুশন লাগাই না ,পুরো
ক্যালকুলেশন করে করি।
এতো লেখা দেয় বলে লোকজন মনে করে ,এই লোকটা মনে হয় সারাক্ষনি লেখে, পাগলের প্রলাপ ,কাজ ফাজ তো
নেই।
মনে করে করুক। কাজের ফাঁকে ফাঁকে ই লেখা হয়। হ্যা এটা ঠিক মাঝে মাঝে ফাঁকটা বেশী হয়ে যায় !
~ইন্দ্রনীল
04/05/2021, 13:55 - Indranil Ray: <Media omitted>
04/05/2021, 13:55 - Indranil Ray: <Media omitted>
04/05/2021, 14:03 - Indranil Ray: https://www.facebook.com/indranil.ray3
04/05/2021, 18:55 - Indranil Ray: You deleted this message
04/05/2021, 19:09 - Indranil Ray: একটা বিষয় আমার কাছে খুব আশ্চর্য ঠেকছে কত শত
অস্ট্রোলোজর বিজেপির বাংলা বিজয় সম্পর্কে এক্কেবারে নিশ্চিত ছিল ! তাদের কি ভুল হলো ,ফেসবুকে কোথাও
পাই নি।
ভুল হতেই পারে ,কিন্তু স্বীকার করবে না ,এ আবার কেমন কথা হে। তারা শিখবে কি করে ?
ডাক্তারের ও ভুল হয়। কথায় আছে "শত মারি ভবেত্বৈদ্য, সহস্র মারি চিকিত্
সক"
১ ০ ০ ০ রোগী না মারলে চিকিত্ সক হওয়া যায় না !
হিন্দু মুসলমানের লড়াই আজকের নয়। বই পত্র যদি পড়ো,তাহলে জানতে পারবে কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে পরাজিতরা এই
দেশের গন্ডীর বাইরে বসবাস আরম্ভ করেছিল।
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ আজ হয় নি। ৪ ০ ০ ০/৫ ০ ০ ০ বছর আগে। এইটা গল্প কথা নয় ,সত্যি।
সবটাই ছিল ইন্দাস। মহাভারতের ইন্দাস এর ম্যাপ টা মনে করুন। ইরাক ইরান ও ছিল সেই ম্যাপের আন্ডারে। ছোট
হতে হতে ইন্দাস, ভারতের রূপ নিয়েছে।
৪ ০ ০ ০ /৫ ০ ০ ০ বছর পরে আরও ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ভারত হয়ে যাবে। তারপরে আবার ইন্দাস হবে।
মুসলিমরারা ইন্দাসএর বাসিন্দা,তারা ছাড়বে কেন ?যেই হও ,মুসলিমরা লড়বেই লড়বে। কারণ কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের
আগে তারা তো এই দেশেই থাকতো।
মহাভারতের ক্রিম কথা পাবে অনুশাসন পর্বে। ভীষ্মই তো কৌরব পক্ষে যোগ দিয়েছিলো।
কিন্তু একটি জ্ঞানী পুরুষের কথা যদি বলতে হয় তো ভীষ্মেরই কথা উঠে আসে। পড়ুন ,জানতে পারবেন। কুরুরা
তো ভারতীয়ই ,না ভুল বললাম ইন্দাসইয়ো।
বিভিন্ন ছবি ,ভিডিও দেখাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া ,যেগুলি সত্যই কিন্তু আমাদের তো এইরকম হচ্ছে না ,কারণ
আমরা সেই বিবাদকে প্রশ্রয় দেয় নি অতীতে।
আমাদের এইখানে সুজিত বসু জিতেছে।
এইটা বিধানসভার ভোট ,যে কাজ করে সে পাবে। ২ ০ ১৯ সালে নান অফ টি এবাভে ভোট দিয়েছিলাম। কারণ
আমি ভেবেছিলাম বিজেপি দেশটাকে ঠেলে দেবে অন্ধকারে।
২ ০ ১ ৪ সালে দিয়েছিলাম বিজেপি কে , কংগ্রেসের অতি চালাক সোনিয়া গান্ধীকে রুখতে। রাহুল গান্ধী তো
টুইটার ছাড়া আর কিছু জানে না। দেশ চালাবার ক্ষমতায় নেই। আর বিজেপি বিরোধী শক্তি তো ১ ৪ টা দলের
জোট !
দল আসুক একটা ,বিজেপি বিরোধী ,তাকেই ভোট দেব ,কিন্তু আসবে না আগামী নির্বাচনেও।
ফুটবলের যদি ফু না বোঝো ,ফুটবলের প্রেডিকশন দূরস্ত। টেনিসের ও ,ক্রিকেটেরও। আগে জানতে হবে ।
শেয়ার মার্কেট সম্পর্কেও তা। তাহলে আর ফিন্যানশিয়াল অস্ট্রোলোজির এতো ভালো ভালো অস্ট্রলজার থাকতো না।
পলিটিকাল অস্ট্রোলোজি ,মুনডেন অস্ট্রোলোজি ,হিউমান অস্ট্রোলোজির এতো সুন্দর সুন্দর অগাধ জ্ঞানী মানুষ
থাকতো না ।
অনেক মানুষ আছে বুজতে পারে না। ভাবে অস্ট্রোলোজি আর কি? তার থেকে ডাক্তারী পড়াই ভালো,ইঞ্জিনিয়ার হওয়া
আরও বেশী ভালো কারণ হাতে কলমে কোরোনার জ্বালা তো নেই !
প্রফেশানটাই আসল,টাকাতো চাই !!না লাগলেও চাই ।200/500/1000 যাই আসুক না কেন ? টাকা কেন্দ্রিক সমাজ
ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে ।কোয়ালিটি নয় ,কোয়ানটিটি ।
আমাকে একটি শক্তি,সেই শক্তিকে ভগবান বলো, চালিত করেছে, যে কিনা চেয়েছে আমি সঠিক অস্ট্রোলোজীর সাহায্য
নিজেই নেই এবং একজন অস্ট্রোলোজর হই যে মানুষকে পথ দেখাবে।
মানুষ পথ দেখেছে ,দেখছে ও দেখবে ও ভগবানের সঠিক আরাধনা করবে ও শান্তি পাবে।
Indranil Ray
04/05/2021, 19:22 - Indranil Ray: <Media omitted>
04/05/2021, 19:22 - Indranil Ray: <Media omitted>
04/05/2021, 20:34 - Indranil Ray: এই ধরণের মোটা মাথার লোকেরা বিজেপির সমর্থক আমার জানা
ছিল না। j
04/05/2021, 22:05 - Indranil Ray: একটা বিষয় আমার কাছে খুব আশ্চর্য ঠেকছে কত শত
অস্ট্রোলোজর বিজেপির বাংলা বিজয় সম্পর্কে এক্কেবারে নিশ্চিত ছিল ! তাদের কি ভুল হলো ,ফেসবুকে কোথাও
পাই নি।
ভুল হতেই পারে ,কিন্তু স্বীকার করবে না ,এ আবার কেমন কথা হে। তারা শিখবে কি করে ?
ডাক্তারের ও ভুল হয়। কথায় আছে "শত মারি ভবেত্বৈদ্য, সহস্র মারি চিকিত্
সক"
১ ০ ০ ০ রোগী না মারলে চিকিত্ সক হওয়া যায় না !
হিন্দু মুসলমানের লড়াই আজকের নয়। বই পত্র যদি পড়ো,তাহলে জানতে পারবে কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে পরাজিতরা এই
দেশের গন্ডীর বাইরে বসবাস আরম্ভ করেছিল। ইসলামের প্রচার হয় ।
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ আজ হয় নি। ৪ ০ ০ ০/৫ ০ ০ ০ বছর আগে। এইটা গল্প কথা নয় ,সত্যি।
সবটাই ছিল ইন্দাস। মহাভারতের ইন্দাস এর ম্যাপ টা মনে করুন। ইরাক ইরান ও ছিল সেই ম্যাপের আন্ডারে। ছোট
হতে হতে ইন্দাস, ভারতের রূপ নিয়েছে।
৪ ০ ০ ০ /৫ ০ ০ ০ বছর পরে আরও ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ভারত হয়ে যাবে। তারপরে আবার ইন্দাস হবে।
মুসলিমরারা ইন্দাসএর বাসিন্দা,তারা ছাড়বে কেন ?যেই হও ,মুসলিমরা লড়বেই লড়বে। কারণ কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের
আগে তারা তো এই দেশেই থাকতো।
মহাভারতের ক্রিম কথা পাবে অনুশাসন পর্বে। ভীষ্মই তো কৌরব পক্ষে যোগ দিয়েছিলো।
কিন্তু একটি জ্ঞানী পুরুষের কথা যদি বলতে হয় তো ভীষ্মেরই কথা উঠে আসে। পড়ুন ,জানতে পারবেন। কুরুরা
তো ভারতীয়ই ,না ভুল বললাম ইন্দাসইয়ো।
বিভিন্ন ছবি ,ভিডিও দেখাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া ,যেগুলি সত্যই কিন্তু আমাদের তো এইরকম হচ্ছে না ,কারণ
আমরা সেই বিবাদকে প্রশ্রয় দেয় নি অতীতে।
আমাদের এইখানে সুজিত বসু জিতেছে।
এইটা বিধানসভার ভোট ,যে কাজ করে সে পাবে। ২ ০ ১৯ সালে নান অফ টি এবাভে ভোট দিয়েছিলাম। কারণ
আমি ভেবেছিলাম বিজেপি দেশটাকে ঠেলে দেবে অন্ধকারে।
২ ০ ১ ৪ সালে দিয়েছিলাম বিজেপি কে , কংগ্রেসের অতি চালাক সোনিয়া গান্ধীকে রুখতে। রাহুল গান্ধী তো
টুইটার ছাড়া আর কিছু জানে না। দেশ চালাবার ক্ষমতায় নেই। আর বিজেপি বিরোধী শক্তি তো ১ ৪ টা দলের
জোট !
দল আসুক একটা ,বিজেপি বিরোধী ,তাকেই ভোট দেব ,কিন্তু আসবে না আগামী নির্বাচনেও।
ফুটবলের যদি ফু না বোঝো ,ফুটবলের প্রেডিকশন দূরস্ত। টেনিসের ও ,ক্রিকেটেরও। আগে জানতে হবে ।
শেয়ার মার্কেট সম্পর্কেও তা। তাহলে আর ফিন্যানশিয়াল অস্ট্রোলোজির এতো ভালো ভালো অস্ট্রলজার থাকতো না।
পলিটিকাল অস্ট্রোলোজি ,মুনডেন অস্ট্রোলোজি ,হিউমান অস্ট্রোলোজির এতো সুন্দর সুন্দর অগাধ জ্ঞানী মানুষ
থাকতো না ।
অনেক মানুষ আছে বুজতে পারে না। ভাবে অস্ট্রোলোজি আর কি? তার থেকে ডাক্তারী পড়াই ভালো,ইঞ্জিনিয়ার হওয়া
আরও বেশী ভালো কারণ হাতে কলমে কোরোনার জ্বালা তো নেই !
প্রফেশানটাই আসল,টাকাতো চাই !!না লাগলেও চাই ।200/500/1000 যাই আসুক না কেন ? টাকা কেন্দ্রিক সমাজ
ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে ।কোয়ালিটি নয় ,কোয়ানটিটি ।
আমাকে একটি শক্তি,সেই শক্তিকে ভগবান বলো, চালিত করেছে, যে কিনা চেয়েছে আমি সঠিক অস্ট্রোলোজীর সাহায্য
নিজেই নেই এবং একজন অস্ট্রোলোজর হই যে মানুষকে পথ দেখাবে।
মানুষ পথ দেখেছে ,দেখছে ও দেখবে ও ভগবানের সঠিক আরাধনা করবে ও শান্তি পাবে।
Indranil Ray
05/05/2021, 12:43 - Indranil Ray: <Media omitted>
05/05/2021, 12:47 - Indranil Ray: <Media omitted>
05/05/2021, 12:47 - Indranil Ray: <Media omitted>
05/05/2021, 13:10 - Indranil Ray: #আমারবয়স২৫
05/05/2021, 14:45 - Indranil Ray: You deleted this message
05/05/2021, 14:45 - Indranil Ray: <Media omitted>
05/05/2021, 14:52 - Indranil Ray: <Media omitted>
05/05/2021, 14:55 - Indranil Ray: I sent according to your Question about Deepa .I
do that thing, using pura 2 din, siding other people s work. You might KNOW it is
very tough thing to do💛🙂 .............
05/05/2021, 17:08 - Indranil Ray: "স্যার মিরাকেল হল । আমার মাসি কভিদ আক্রান্ত হয় হসপিটালে
ভর্তি ছিলেন।আমি রেগুলার মন্ত্র ১১ বার জপ করেছি।মাসি কাল বাড়ি ফিরেছেন",মৃন্ময় লিখেছে। আমার এতো
আনন্দ লাগছে ,এতো কি যে আর বলবো !এই হচ্ছে বিশ্বাস আর অস্ট্রলজারের সার্থকতা। এতো ভালো লাগছে।
05/05/2021, 17:30 - Indranil Ray: আমি ২ন্ড ২৫ এ আছি "। ৫০=২৫+২৫। মাঝখান টা তে অবতার
পুরুষরা। এই ২৫ এর নীচে আছে। ডটেড গুলো সব জন্ম। পূর্বজন্ম পরজন্ম।
স্যার মিরাকেল হল । আমার মাসি কভিদ আক্রান্ত হয় হসপিটালে ভর্তি ছিলেন।আমি রেগুলার মন্ত্র ১১ বার জপ করেছি।
মাসি কাল বাড়ি ফিরেছেন",মৃন্ময় লিখেছে। আমার এতো আনন্দ লাগছে ,এতো কি যে আর বলবো !এই হচ্ছে
বিশ্বাস আর অস্ট্রলজারের সার্থকতা। এতো ভালো লাগছে।
05/05/2021, 21:36 - Indranil Ray: <Media omitted>
05/05/2021, 21:36 - Indranil Ray: <Media omitted>
05/05/2021, 21:37 - Indranil Ray: <Media omitted>
05/05/2021, 21:37 - Indranil Ray: <Media omitted>
05/05/2021, 23:41 - Indranil Ray: #প্রেডিকশন
যে প্রেডিকশন করেছি সেটা যে কতটা যে প্রাসঙ্গিক সেটা যারা আগেই বুঝেছে। আর তা যদি দিল দিয়ে হয়। আর #দিল
দিয়ে যে প্রেডিকশন হয় ,সেটাতে #অপ্রাসঙ্গিক বন্ধুরা যাই বলে বলুক !
দুদিনের বন্ধু ,ফেসবুকের ! এমনিতে ক্লাস এইটের স্কুলের !! তারা হয়ে গেছে বিজেপি !!! #ভারত
তালালাগানোরপার্টি !!
খুব খারাপ আর খারাপের মধ্যে তুলনা করতে হলে খারাপটাকেই নিতে হয়।
আর একটা আছে !শুধু বকে !একটার পর একটা প্রশ্ন !!যেন এলেন #বিলগেটসের প্রতিভূ !!!
হোয়াটসাপে ব্রডকাস্ট যে ম্যাসেজ পাঠাই তার। আমার আর যেকোনো কাজ নেই !একটার পর একটা প্রশ্ন !উড়ৃ
বাপরেই। এরে গুলোকে ছেটে ফেলি ,আগে একটি ছেলে ছিল। সেটিকেও । আমার সাথে বিরাটিতে কম্পিউটারের কাজ
করতো। তাকেও ছেটে ফেলেছি।
যে ধরে নিয়েছিল মমতা হারবে ,তার কি করে ভালো লাগবে, আমার করা প্রেডিকশন ?
সে তো একটা মন নিয়ে বসে আছে, যে বিজেপি জিতবে ! তার সব "বোরো বোরো" কথা !
আমি তো ছোট মানুষ। "বোরো বোরো" কথার জাল টপকে বেরিয়ে "বোরো বোরো" সত্যিকারের প্রেডিকশন
করি।
~ইন্দ্রনীল
05/05/2021, 23:41 - Indranil Ray: <Media omitted>
05/05/2021, 23:42 - Indranil Ray: আমি ২ন্ড ২৫ এ আছি "। ৫০=২৫+২৫। মাঝখান টা তে অবতার
পুরুষরা। এই ২৫ এর নীচে আছে। ডটেড গুলো সব জন্ম। পূর্বজন্ম পরজন্ম।
06/05/2021, 08:17 - Indranil Ray: Choache kina
06/05/2021, 14:26 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10218683622575973&id=1060787120&sfnsn=wiwspwa
06/05/2021, 17:51 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10222054651769596&id=1060787120&sfnsn=wiwspwa
07/05/2021, 10:00 - Indranil Ray: <Media omitted>
07/05/2021, 17:37 - Indranil Ray: You deleted this message
07/05/2021, 17:39 - Indranil Ray: অনিরুদ্ধের মা ভার্সেস বিরাটি মা
====================
আজ বিরাটি গেলাম। গাড়ী নিয়ে। ১২ টা নাগাদ বেরোলাম। চারটে তিরিশে ফিরলাম।
অনিরুদ্ধের মা কে বলেছিলাম যে পরোটা বানানোর চ্যাম্পিয়ান। উফফ শীলার মা যা বানালো !যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন!
২ ০ ০ ০ সালে জিহ্বা তে ক্যান্সার হয়েছিল। টাটা মেমোরিয়ালে গিয়ে সুস্থ। ক্যান্সারের ক ও নেই।
এই হচ্ছে পরিবার। প্রবল জ্বালা যন্ত্রনা থাকবে, কিন্তু আল্টিমেটালি আনন্দই আনন্দ।
নিজের মধ্যে।
বেরিয়ে আসতে হবে অবসাদ থেকে।
ইন্দ্রনীল
07/05/2021, 19:38 - Indranil Ray: You deleted this message
07/05/2021, 19:42 - Indranil Ray: ৫০ বছরের #ডাইনোসোরাস
==================
ইন্দিরা গান্ধীর আমল দেখেছেন? যদি আমার মতন ৫০ বছরের #ডাইনোসোরাস হন,তাহলে অবশ্যই দেখেছেন।
এইবার সব প্রতিষ্ঠান প্রাইভেট হয়ে যাবে। এটা বিজেপি করবে নতুবা সিজেপি করবে নতুবা ইজেটি করবে।
যখন ৮০০ কোটি মানুষ, ৪০০ কোটিতে হয়ে যাবে ,তখন প্রাইভেট আবার ন্যাশনাল হবে, ডানপন্থী আবার সোশালিস্ট
হয়ে যাবে। নতুন বামপন্থী সৃস্টি হবে ,হবেই।
সার্কল। সার্কল
~ইন্দ্রনীল
08/05/2021, 15:00 - Indranil Ray: একটা #বিষয় আমার কাছে খুব আশ্চর্য ঠেকছে কত শত
অস্ট্রোলোজর বিজেপির বাংলা বিজয় সম্পর্কে এক্কেবারে নিশ্চিত ছিল ! তাদের কি ভুল হলো ,#ফেসবুকে কোথাও
পাই নি।
ভুল হতেই পারে ,কিন্তু স্বীকার করবে না ,এ আবার কেমন কথা হে। তারা শিখবে কি করে ?
ডাক্তারের ও ভুল হয়। কথায় আছে "#শত মারি ভবেত্বৈদ্য, সহস্র মারি চিকিত্
সক"
১ ০ ০ ০ রোগী না মারলে চিকিত্ সক হওয়া যায় না !
#হিন্দু মুসলমানের লড়াই আজকের নয়। বই পত্র যদি পড়ো,তাহলে জানতে পারবে কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে পরাজিতরা এই
দেশের গন্ডীর বাইরে বসবাস আরম্ভ করেছিল। ইসলামের প্রচার হয় ।
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ আজ হয় নি। ৪ ০ ০ ০/৫ ০ ০ ০ বছর আগে। এইটা গল্প কথা নয় ,সত্যি।
সবটাই ছিল #ইন্দাস। মহাভারতের ইন্দাস এর ম্যাপ টা মনে করুন। ইরাক ইরান ও ছিল সেই ম্যাপের আন্ডারে। ছোট
হতে হতে ইন্দাস, ভারতের রূপ নিয়েছে।
৪ ০ ০ ০ /৫ ০ ০ ০ বছর পরে আরও ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ভারত হয়ে যাবে। তারপরে আবার ইন্দাস হবে।
মুসলিমরারা ইন্দাসএর বাসিন্দা,তারা ছাড়বে কেন ?যেই হও ,মুসলিমরা লড়বেই লড়বে। কারণ কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের
আগে তারা তো এই দেশেই থাকতো।
#মহাভারতের ক্রিম কথা পাবে #অনুশাসন পর্বে। ভীষ্মই তো কৌরব পক্ষে যোগ দিয়েছিলো।
কিন্তু একটি জ্ঞানী পুরুষের কথা যদি বলতে হয় তো ভীষ্মেরই কথা উঠে আসে। পড়ুন ,জানতে পারবেন। কুরুরা
তো ভারতীয়ই ,না ভুল বললাম #ইন্দাসইয়ো।
বিভিন্ন ছবি ,ভিডিও দেখাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া ,যেগুলি সত্যই কিন্তু আমাদের তো এইরকম হচ্ছে না ,কারণ
আমরা সেই বিবাদকে প্রশ্রয় দেয় নি অতীতে।
আমাদের এইখানে সুজিত বসু জিতেছে।
এইটা #বিধানসভার ভোট ,যে কাজ করে সে পাবে। ২ ০ ১৯ সালে নান অফ টি এবাভে ভোট দিয়েছিলাম। কারণ
আমি ভেবেছিলাম বিজেপি দেশটাকে ঠেলে দেবে অন্ধকারে।
২ ০ ১ ৪ সালে দিয়েছিলাম বিজেপি কে , কংগ্রেসের অতি চালাক #সোনিয়া গান্ধীকে রুখতে। #রাহুল গান্ধী তো
টুইটার ছাড়া আর কিছু জানে না। দেশ চালাবার ক্ষমতাই নেই। আর বিজেপি বিরোধী শক্তি তো ১ ৪ টা দলের
জোট !
দল আসুক একটা ,#বিজেপি বিরোধী ,তাকেই ভোট দেব ,কিন্তু আসবে না আগামী নির্বাচনেও।
একটা জিনিস বিচার করার আগে জানতে হয় রীতি নীতি।
#ফুটবলের যদি ফু না বোঝো ,ফুটবলের প্রেডিকশন দূরস্ত। টেনিসের ও ,ক্রিকেটেরও। আগে জানতে হবে ।
শেয়ার মার্কেট সম্পর্কেও তা। তাহলে আর #ফিন্যানশিয়ালঅস্ট্রোলোজির এতো ভালো ভালো অস্ট্রলজার থাকতো না।
#পলিটিকালঅস্ট্রোলোজি ,#মুনডেনঅস্ট্রোলোজি ,#হিউমানঅস্ট্রোলোজির এতো সুন্দর সুন্দর অগাধ জ্ঞানী মানুষ
থাকতো না ।
অনেক মানুষ আছে বুজতে পারে না। ভাবে #অস্ট্রোলোজি আর কি? তার থেকে ডাক্তারী পড়াই ভালো,ইঞ্জিনিয়ার
হওয়া আরও বেশী ভালো কারণ হাতে কলমে কোরোনার জ্বালা তো নেই !
প্রফেশানটাই আসল,টাকাতো চাই !!না লাগলেও চাই ।200/500/1000 যাই আসুক না কেন ? টাকা কেন্দ্রিক সমাজ
ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে ।কোয়ালিটি নয় ,কোয়ানটিটি ।
আমাকে একটি শক্তি,সেই শক্তিকে ভগবান বলো, চালিত করেছে, যে কিনা চেয়েছে আমি সঠিক #অস্ট্রোলোজীর সাহায্য
নিজেই নেই এবং একজন অস্ট্রোলোজর হই যে মানুষকে পথ দেখাবে।
মানুষ পথ দেখেছে ,দেখছে ও দেখবে ও ভগবানের সঠিক আরাধনা করবে ও শান্তি পাবে।
Indranil Ray
08/05/2021, 19:58 - Indranil Ray: You deleted this message
08/05/2021, 20:00 - Indranil Ray: নতুনতর পথ
=========
বামপন্থীদের শিখতে হবে নতুনতর পথ। ধর্ম কে বাদ না ,ধর্ম কে বেচা না ,ধর্মকে সঙ্গে নিয়ে চলা। মুসলমানদের
বা হিন্দুদের তোল্লা নয়। বড়লোকদের থেকে কেড়ে নেয়া কেড়ে নেয়া নয়। বুঝিয়ে নেয়া। শেখানো, কি
পদ্ধতিতে তারা বড়োলোক হলো। অন্যদের বঞ্চিত করে।
করোনা মেরে ফেলবে যাদের ,সমাজে প্রয়োজনে লাগে না ! তারপরে "করোনা বাঁচার" জন্য যে পথ নিচ্ছি ,যেমন
এলকোহলের হাত ধোবার কাজে ব্যাবহার,দুইটি কি আরো অধিক মাস্কের একত্রে ব্যবহার (একটি নয় !) ,ট্যাবলেট
খাওয়া ,ড্রাই ফুডস বলে কাঁচা ছোলা ,বাদাম , আম,বিদেশী কতরকমের ফল ,যে যা পারে বলছে, সেই
হোমিওপ্যাথি, অ্যালোপ্যাথি, আয়ুর্বেদ ,কবিরাজী ,সব রকমের প্ৰয়োজনীয় অপ্ৰয়োজনীয় ওষুধ,বারবার হাত
ধোয়া, ইত্যাদি থেকেই একপ্রকার অসুখ হবে।
আরো আরও লোক মারা যাবে। লোক কম হবে ,প্রত্যেকেরি ভালো মতন অর্থ থাকবে।
বামপন্থা, মানে কি ?
Egalitarianism মানে মানুষ মানুষ ভেদ থাকবে না ,একটাই ধর্ম মানবতার ধর্ম। সম। কেউ রাজা নয়।
রাস্তার ভিখারীটার মর্যাদা জ্যোতি বসুর সমান !
এই যখন লোক কমে যাবে, তখন Egalitarianism প্রয়োগ করলে কাজে দেবে।
রোবোটিজিসম।
~ইন্দ্রনীল
09/05/2021, 17:17 - Indranil Ray: “I have been in research for the last 15 years to
understand the astrology. My experience says that no planet is able to offer
entirely good or bad results though there is always an edge of goodness or badness.
Though the overall position is only the combined effect of all the factors but
individual position of a planet vis a vis ascendant is also very important.
A firm fact that I know is that an exalted planet is always a benefic though he may
own bad houses or may be a generic benefic or malefic.
For nodes, I know one thing that they multiply the effects of the planets, they
associate.
One thing is sure that Bhav is the most important factor while sign has second
importance and planet is the least.
Bhav changes the sign and planet’s nature while sign can also change planet but
planet has no power to change either a sign or a Bhav, he has to be changed as per
sign and bhav.
কলকাতা করুটেড (করোনা দিয়েই পলুটেড!! ) সবচেয়ে ,কেননা মোদীরা এসে ছিল।
এমনিতেই যা অপরিচ্ছন্ন !!
করোনা সবার হয়েছে। ফ্র্যাকচার বা প্রেগন্যান্সি ছাড়া সবই তো করোনা !ভাইরাসটা ইনফুয়েঞ্জার মতন হবে
,টাইম লাগবে ,২ ০ ২ ৩ /২৪ অবধি তো বটেই।
জীবাণু ঝুদ্ধ বলে কতা !! কত শত হাজার যুধুকেত্রে মারা যায় !নাহয় আমরা ও গেলাম !
যার #প্রাণশক্তি বেশী কিংবা যার #টেনশক্তি বা #টান শক্তি বেশি তারাই বাচোয়ারা।
~ইন্দ্রনীল
10/05/2021, 22:30 - Indranil Ray: মমতা
-------
মমতা, এই মমতা, সেই মমতা, হিন্দু বিদ্বেষী ,মমতার সবই খারাপ ,তাহলে মমতা জিতলো কিভাবে ?
নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে ,দেশের দাড়িওয়ালার বিরুদ্ধে,দেশের সবার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে জিতে তো গেলো।
দিমাক দিয়ে ,আকল দিয়ে ,ধ্যান দিয়ে ,জ্ঞান দিয়ে, হওয়ার মধ্যে ঢুকে পড়েছিলাম বলেই , যেটা হবে বলতে
পেরেছিলাম। সাধারণের "কথায়" "প্রেডিকশন" ঠিক হয়েছিল।মানে কনক্লুশন যেহেতু প্রেডিকশনের সাথে এক হয়েছে
,সেটাকে সঠিক প্রেডিকশন বলা হয়। প্রেডিকশন কনক্লুশনের সঙ্গে ঠিক নাও হতে পারে। কনক্লুশন তো সেটা হবেই ,যেটা
স্থির করা আছে ,প্রেডিকশন ভুল হতে পারে।
আমি এটা বুজতে পেরেছিলাম ,তোমাদের অনেকেই সেটা বুজতে পারো নি।
বাড়িতে বাড়িতে মমতা। বাসন মাজার, মমতা। ঘর পরিষ্কারের, মমতা। পুকুর পারের, মমতা।শহরের মমতা
,গ্রামের মমতা , জনতার মমতা।
মমতা যতদিন শরীরে ,ততদিন তার ক্ষমতা। অপেক্ষা অপেক্ষা অপেক্ষা আর অপেক্ষা।
অপেক্ষা করতে করতে "দাড়ি শুকিয়ে মোই" হয়ে যাবে। ভেবেছিলে ২ ০ ২ ১। হলো না।
তবুও।
~ইন্দ্রনীল (আমি কোনো রাজনৈতিক দলেরই সমর্থক নোই ,স্পেসিয়াললি বামফ্রন্ট ও বিজেপির তো নয়ই নোই,কংগ্রেস
মারা গেছে )
10/05/2021, 23:06 - Indranil Ray: মমতা
-------
মমতা, এই মমতা, সেই মমতা, হিন্দু বিদ্বেষী ,মমতার সবই খারাপ ,তাহলে মমতা জিতলো কিভাবে ?
নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে ,দেশের দাড়িওয়ালার বিরুদ্ধে,দেশের সবার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে জিতে তো গেলো।
এটি এমন নির্বাচন কমিশন ছিল যারা কিনা শুভেন্দুকেও জিতিয়ে দেয়।
এইটা হচ্ছে নাকি "কালীজুবান" !!! "কালীজুবান" এর জন্যই নাকি মমতা জিতলো !!!
আমি ঠিক ভাবে প্রেডিকশন করেছি বলেই ,বলতে পেরেছি। লোককে অকারণ পূর্বজন্ম ,পরজন্ম নিয়ে জ্ঞান দিতে চাই নি
! জেনেছি ,ভারত নিচের দিকে যাবে বলেই মোদী এসেছে। এক্কেবারে নিচের দিক থেকেই উপরের দিকে উঠবে।শ্রী
রামকৃষ্ণদেবের আগামী ১ ০ ০ ০ বছরের মধ্যে আর আসা নেই। উনি যেটা বলেছেন ১ ০ ০ বছর, সেটি কি হিসাবে
বলেছেন ,সে ব্যাখ্যাও দিতে পারি ,তবে লোভ সম্বরণ করলাম।
শ্রী রামকৃষ্ণদেব চোরকে বলতেন, চুরি করো ,গৃহস্থকে বলতেন সজাগ থাকো। এটি স্বামীজী বলেছেন ,আমি নয়।
দিমাক দিয়ে ,আকল দিয়ে ,ধ্যান দিয়ে ,জ্ঞান দিয়ে, "হওয়ার মধ্যে", ঢুকে পড়েছিলাম বলেই , যেটা হবে, বলতে
পেরেছিলাম। সাধারণের "কথায়" "প্রেডিকশন" ঠিক হয়েছিল।মানে কনক্লুশন যেহেতু প্রেডিকশনের সাথে এক হয়েছে
,সেটাকে সঠিক প্রেডিকশন বলা হয়। প্রেডিকশন কনক্লুশনের সঙ্গে ঠিক নাও হতে পারে। কনক্লুশন তো সেটা হবেই ,যেটা
স্থির করা আছে ,প্রেডিকশন ভুল হতে পারে।
প্রেডিকশন না ঠিক হলেও, মমতা জিততই।এটাই কনক্লুশন।
আমি এটা বুজতে পেরেছিলাম ,তোমাদের অনেকেই সেটা বুজতে পারো নি।
বাড়িতে বাড়িতে মমতা। বাসন মাজার, মমতা। ঘর পরিষ্কারের, মমতা। পুকুর পারের, মমতা।শহরের মমতা
,গ্রামের মমতা , জনতার মমতা।
মমতা যতদিন শরীরে ,ততদিন তার ক্ষমতা। অপেক্ষা অপেক্ষা অপেক্ষা আর অপেক্ষা।
অপেক্ষা করতে করতে "দাড়ি শুকিয়ে মোই" হয়ে যাবে। ভেবেছিলে ২ ০ ২ ১। হলো না।
তবুও।
~ইন্দ্রনীল (আমি কোনো রাজনৈতিক দলেরই সমর্থক নোই ,স্পেসিয়াললি বামফ্রন্ট ও বিজেপির তো নয়ই নোই,কংগ্রেস
মারা গেছে,আমি কোনো জ্ঞান দান করি না,আমার মনের ভাবটাই লিখি ,পছন্দ না হলে ,আমার লেখা পড়বার
কোনো প্রয়োজন নেই। যদি বুজতে পারি, আবার আমার লেখা পরে,আমাকেই "কেলানো" হচ্ছে ,আমি আরো "কেলাব"
,লেখা দিয়ে,আমার লেখা বন্ধ হবে না। )
11/05/2021, 09:55 - Indranil Ray: You deleted this message
11/05/2021, 10:06 - Indranil Ray: You deleted this message
11/05/2021, 10:08 - Indranil Ray: You deleted this message
11/05/2021, 11:59 - Indranil Ray: You deleted this message
11/05/2021, 12:00 - Indranil Ray: You deleted this message
11/05/2021, 12:02 - Indranil Ray: ভিন্ন পক্ষ ,দুটোই ভগবানের দল
======================
কখন যে ফেসবুকে লেখা ,আমায় একটা ভিন্ন পক্ষ করে দিলো সেকথা বুঝতে পারি নি।বড় বড় দু তিনজন
অ্যাস্ট্রোলোজার, যাদের ফেসবুকে লাইক সংখ্যা ১০০০ ,দেড় হাজার তারা আমার মতন ১০ টা খুব বেশি হলে ২০
লাইকের প্রতিপক্ষ হয়ে গেলো বুঝতেই পারি নি। তারা খুব করে তাদের জ্ঞানটা "টিপছে" !
মমতাকে সাপোর্ট করা আমার "ভুল হয়েছে ",এটাই সেই অস্ট্রোলোজেরদের বক্তব্য।
আবার এক শ্রেণীর বক্তব্য হলো, করোনা নিয়ে এই যে হাহাকার ,এত মৃত্যু দেখা সত্ত্বেও আমি ,"প্রেডিকশন মিলে
গেছে" বলে "আমি লাফাচ্ছি",ভয়ে ভয়ে না থেকে।
আমার সব "খারাপ কাজের(!)" ,"শাস্তি(!)" ভগবান দিয়ে দিয়েছেন ,সেগুলি বলছি না।
এই যে "ভয়" ,এই যে টেলিভশন দেখে "আতঙ্ক",খবরের কাগজ দেখে "আতঙ্ক" ,পূর্বজন্মকৃত ভয়ের বহিঃপ্রকাশ।
এই ভয় সবার মধ্যে কাজ করে। কারো মধ্যে বেশি ,কারো মধ্যে কম।
এক ভক্ত মায়ের গান করে ,ডাকাতদল ধরলো। বলি দেবে। সেই মায়েরই উপাসক।
সে তখন বলছে গান গেয়ে , "মা তোর যে আমার রক্ত খাবার শখ ,বলিস নি তো আগে !" তার মাকে রক্ত দেবার
সেই শখের কাছে মা হার মানলো "।
মায়াকে মায়া বলে চিনতে পারলে মায়া পথ ছেড়ে দেয়। পতঞ্জলি যোগসূত্রের শেষ শ্লোক।
মাস্টারমসই ,কথামৃতকার তার রচিত বই শ্রীম দর্শন, মোস্ট প্রবাবলী ১ ১ টি খন্ড আছে। দারুন বই দারুন।
মাস্টারমশাই তো ঋষি ছিলেন। সেও তো প্রথম দিকে স্বামীজীর কথা বুজতে পারেননি !
সেই বইয়ে আছে ,একজন এসে বলছে , সাগরের ঢেউয়ে কত সহস্র লোকের প্রাণহানি হয়েছে। মাস্টারমশায় বলছেন
"ভগবান চেয়েছেন তাই হয়েছে।"
অরবিন্দ মহারাজ প্রায়ই বলেন, আমাদের যখন কুটোটিও থাকে, তখন আমরা বলি "প্রভু রামের ঘর",এঘর তুমি রক্ষা
করো ।
যখন কুটোটিও থাকে না, বলি "ধুর শালার ঘর"। এই কথাটি বুঝতে হবে।
সারদা মা কাশীতে ।কাশীর ঘাটে লক্ষ লক্ষ লোক। তাদের দেখে মার মনে এলো সবাই উদ্ধার হয়ে যাবে!কিছুক্ষন
পরেই মানে এলো না উদ্ধার হবে না ,দু চারটি লোক উদ্ধার হবে। কর্মফল।
যে পার্টনারটির সঙ্গে রথীন আমাকে মিলিয়ে দিয়েছিলো তেঘরিয়াতে, সে লোকটি এক মস্তান। আমি জানতাম না।
সেও শ্রীরামকৃষ্ণর পূজারী।
আমার সাথে তার ক্ল্যাশ আরম্ভ হলো। তার ঘর ,আমার কম্পিউটার টিচার। এমপ্লয়ীর ও এক্সেসরিসের টাকা বাদ দিয়ে
দুজনের অর্ধেক-অর্ধেক। আরও গল্প আছে !
সেই লোক তো আরম্ভ করলো তার সীমার উর্ধে আমার কাজ নিয়ে। আমি কখন আসছি ,যাচ্ছি এসব নিয়ে। ইভেন
এমপ্লয়ীকে নিয়েও।
কিন্তু সে রামকৃষ্ণকে পূজা করে। দুবেলা ,শ্রী শ্রী ঠাকুরের সামনে মাছ মাংস খাওয়া যাবে না। প্রচন্ড ভক্তি !
সে স্কুলে বিশেষ পরে নি। মাস্তানি করতে তো পড়াশুনার দরকার লাগে না।
আমার সাথে প্রেমালাপ চলছে ,তখন "রিসেপশনিস্টের" । আমি খুব বিরক্ত হলাম এবং সেই "রিসেপশনিস্ট" কে বললাম
তাদের বাড়ির কাছে ঘর ভাড়া দেখতে।
কিন্তু কম্পিউটার প্রভ্রিতি সবই সেই মস্তানটির কাছে।একদিন মিটিং ডেকেছিল, আমার, "আমি ভাব" কমাবার জন্য। সে
বুঝতে পারে নি "আমার "আমি ভাব" টা "শ্রীরামকৃষ্ণদেবের আমি" ।
দীর্ঘ একমাস লাগলো সেগুলি বার করতে ,কিন্তু বার আমি করলামই।
নিম্নতর সত্যির থেকে উর্দ্ধতর সত্যির দিকে এগিয়ে চলেছি আমরা। কোনো কিছুই মিথ্যা নয় এই পৃথিবীতে। কোনো
কিছুই।
বিল গেটস এর সাথে মেলিন্ডার বিচ্ছেদ যৌন অপরাধী, জেফরীর সাথে বিলের যোগাযোগ। প্রায় ৪ ০এর বেশি যৌন
নিগ্রহ করে জেলখানাতেই মারা গেছে।
বিল গেটস এর টাকার ব্যাকিং জেফরীই করেছে। ট্রাম্পের প্রথমবার জয়ে তারই হাত আছে। আজকের আবা তে আছে।
পৃথিবীর যতোকিছু আছে তার বেশিরভাগই বিলের। বিল তাহলে অমানুষ !
বিল এসেছেন ভগবানের একটি বিশেষ রূপে ,আমাদের মন ভগবানকে এই রূপে দেখতে তৈরী নয়। এটাও ভগবানেরই
খেলা।
কর্মফল সম্পর্কে বলতে গেলে, পূর্বজন্ম সম্পর্কে বলতে হয় এবং বলেছিও আগের অনেক লেখাতে।
সেই অ্যাস্ট্রোলোজার ভগবানেরই "প্রতিভূ (!!!) " যেনো !!! তাই তিনি বলছেন "কারুর মিসকন্সপেক্ট থাকে
পূর্বজন্মের"।
আমি বলছি কিচ্ছু মিসকন্সেপ্ট থাকে না। যে দেখতে পাচ্ছে ,তার আবার মিসকন্সেপ্ট !সে নিয়ে লিখতে বসলে আরও
বড় হয়ে যাবে ,লিখছি না। সে কোথাকার জ্ঞানী, যে সে বলছে "মিসকন্সেপ্ট"!!
সে চায় যে তার সম্পর্কে ভালো ভালো কথা !একটা ফেক সাম্রাজ্যের মধ্যে বাস করে ,যজ্ঞ করে ,ছবি আপলোড করে
,প্রচুর ভক্ত নিয়ে,অস্ট্রোলোজির অসামান্য সব বই লিখে সে মনে করছে সে বিল গেটস !!।
একজন আমার মতন "তুচ্ছাতিতুচ্ছ(!)" লোকের বিরুদ্ধে,বাংলায় লেখাগুলি অনুবাদ করে(সে সাউথ ইন্ডিয়ান )
আমার বিরুদ্ধে সে বলতে বাধ্য হয়েছে ,এইটাই শ্রীরামকৃষ্ণদেবের খেলা।
ভগবানের খেলা।
আমাকে যদি বলে "বল সালা আল্লা ,নাহলে মাথা কেটে ফেলবো।" জানি আল্লা আর ভগবান একই। তবু মুখ দিয়ে
জয় শ্রীরামকৃষ্ণ বেরোবে ,গুরুদেব বেরোবে।
এতো "ভক্তর" দরকার নেই।আমাকে অস্ট্রোলোজি শিখিয়েছে আগে নিজের মুক্তি,ও পরে অপরের মুক্তি।
Indranil Ray
11/05/2021, 13:51 - Indranil Ray: Eiguli Sanskrito beej montra,chakreswari devi o
devta kache...Bisesh Siv i Chakreswar....
11/05/2021, 15:26 - Indranil Ray: যে সমস্ত এস্ট্রোলোজের এস্ট্রোলোজিকাল এনালাইসিস কে পক্ষপাত্তিও
ও তেল বাজি করা বলছে তাদের প্রথমে নিজেদের বাংলা পরে তার মানে বোঝা উচিত l তারপর এস্ট্রোলোজি ছেড়ে
দেওয়া উচিত l
এই লেখকের বিভিন্ন পোস্ট থেকে কন্ট্রাডিক্টরি প্রেডিকশন দেখেছি আমরা সেখান থেকে স্পষ্ট দেখতে পাওয়া যাই যে
উনি যা পোস্ট করেন সেটা সব এ অস্ট্রোলোজি বেশ এবং সেখানে ওনার পার্সোনাল মতামত থাকে না l
আমার কারোর ওপর কোনো রাগ নেই বা আমি কোনো পক্ষ নিয়ে কিছু বলছি না কিন্তু এই রকম পাগলামো
এস্ট্রলজার দেড় শোভা দেয় না l
এই লেখক এর এস্ট্রোলোজিক্যাল ক্যালকুলেশন এ ভুল/বুজরুকি পেলে কমেন্ট করুন না তাহলে আমরা যারা ফলো
করি তারা ও টের পাই কি করছে র কি বলছে l
11/05/2021, 20:23 - Indranil Ray: <Media omitted>
11/05/2021, 21:13 - Indranil Ray: এই আর্টিকেলটা পড়ুন। বুজতে পারবেন মমতা কেন জিতলো পবে
(পশিমবঙ্গে)। লেখক মমতার সমর্থক নয় কিন্তু মমতার যে কাজ গুলো ভালো সেই কাজে সমর্থন করেছেন। পশ্চিমবঙ্গ
মডেল সারা ভারতে দেখার জিনিস। কন্যাশ্রী ,বিধবা ভাতা কত ভালো। মহিলারা বেশি বেশি ভোট দিয়েছে। যেটা
আমি প্রথম থেকে বলছি ,গ্রামের মেয়েদের মমতা ,শহরের মেয়েদের মমতা। একটি অন্য স্টেট এ থেকে অনেক বড় বড়
কথা বলা যায়। বিজেপির হেভি রাগ হয়েছে। আর মমতার মতন কাজ কর ,দেখা। তোর জন্য এতো এতো লোক মারা
যাচ্ছে করণাতে।
মোদীর চার্টে প্রিডোমিনেন্ট ওয়াটার সাবস্টেন্স আছে। ওয়াটার মানে ইন্টুশন ,ইমোশন এটসেট্রা। অর্থাৎ ওয়াটার
সাবস্টেন্স দিয়ে শিল্প হবে না ,শিল্পী হবে !ইন্টুশন এর শিল্পী !ইমোশন এর শিল্পী !
11/05/2021, 23:02 - Indranil Ray: https://eisamay.indiatimes.com/astrology/effect-
of-planets/due-to-this-planet-epidemic-took-a-macabre-form-know-how-long-corona-
will-be-among-us/articleshow/82543637.cms
11/05/2021, 23:26 - Indranil Ray: #উন্ন্মত্ত পাগল
গত বছর বলেছিলাম #ভগবান একচোখে হাসছেন আর একচোখে কাঁদছেন। এতো মানুষের কান্না। এতো মানুষের।
#মৃত্যুভূমি হয়ে যাবে তোমার দেশ !আমিও কাঁদছি। ভীষণ ভীষণ কান্না পাচ্ছে। আবার একচোখে হাসি দেখে
বুজতে পারছি ,নব উন্মেষের চেতনা। আমাদের "প্রাণ" দিয়ে সে চেতনাকে রক্ষা করছি ! গতবছরের #ফেব ,#মার্চের
,#এপ্রিলের আমার লেখাগুলো পড়ুন।
প্রধানমন্ত্রী কাঁচা ,এক্কেবারে কাঁচা। সেই কাঁচা লোককে বসিয়েছে কেন ?যে এক্কেবারে ইমোশন নিয়ে চলে(ওয়াটার
সাবস্টেন্স বেশি ) ,তাকে বসিয়েছে কেন ?
আমাদের প্রধানমন্ত্রীর কোনো বিজয় উৎসব, বড় ভালো লাগে ,#২ লাখি জামা পড়া যায় !আমাদের প্রধানমন্ত্রী
"#দিয়াজ্বালাও","#ধুপজ্বালাও", "#দীপজ্বালাও","ঘন্টাবাজাও"(শেষের!!!) "আত্মনির্ভর ভারত" এইসব
বাপ্যারে একদম সিদ্ধহস্ত !
পবে ৯ ০ ০ ০ কোটি টাকা খরচ করা ,বারবার আসা, এইগুলোর জন্য কোনো শাস্তি নেই !করোনা বাড়াবার
জন্য ,কোনো শাস্তি ওদের ভোগ করতে হয় না ,আমাদেরই হয়, কত গালভরা নাম শাস্তিগুলির !
ধজেন্দ্রনাথ ধযা উড়িয়েই গেল। ওড়া করণাতে মরবে না! আমরাই মারা যাবো। দেখেছেন কোনো রাষ্ট্রের
নেতাদের করণাতে মারা যেতে ?করণাতে হয়েছে ,সেরেও গেছে। কিন্তু আমাদের ?
আমাকে গতকাল, আমার স্কুলের ছোটবেলাকার বন্ধু লিখেছে, কোবিদ এ নোবেল প্রাইজে ধজেন্দ্রনাথের নাম যাবে !
জগতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ আসন লাভ করবে !
ভগবান বসিয়েছেনি একজন উন্ন্মত্ত পাগলকে, যে শুধু নিজেকে মহান ভাবে, খুন করেও ,দাঙ্গা করেও ,নাহলে এইকাজ
যে সম্পূর্ণ হবে না ,এই মানুষ মারার কল ! !
খুনই করছে। এই খুনিকে প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসানোর জন্য তো দায়ী আমরা ,ভারতের মানুষ। যখন সিংহাসনে
বসালাম, তখন তো পাগলটার পাগলামোও সহ্য করতে হবে !!!
~ইন্দ্রনীল
12/05/2021, 10:26 - Indranil Ray: আমি এইবার থেকে কন্সট্যান্ড বলে যাবো আমাদের মতন সাধারণ
মানুষরা বিজেপি কে জিতিয়ে আমাদের কি ক্ষতি করেছি।
=====
আমি এইবার থেকে কন্সট্যান্ড বলে যাবো আমাদের মতন সাধারণ মানুষরা বিজেপি কে জিতিয়ে আমাদের কি ক্ষতি
করেছি।
হিন্দু মুসলমানের যে সম্পর্ক তাতে রাজনৈতিক দল থাকলেই মুশকিল। এর জন্য একটা শক্তিশালী কমিটি তৈরী করা
যেটা পারে যারা কোনো রাজনীতির ধারেকাছে থাকবে না ,কিন্তু শক্তিশালী।
বিজেপি কে জিতিয়ে ব্যাঙ্ক এ ইন্টারেসেট কমে যাচ্ছে ,পরে শুন্য হয়ে যাবে।
ব্যাংকগুলো প্রাইভেট করে দিচ্ছে ,ব্যাঙ্ক ফেল হওয়া খুব কমন।
মেডিক্যাল ইন্সুরেন্স ডাবল হয়ে গেছে ,কারণ দেখিয়েছে "কোরোনার জন্য" !
জিনিসপত্রের দাম আকাশ ছোয়া।
গ্যাসের দাম আকাশ ছোয়া।
পেট্রোলের দাম আকাশ ছোয়া।লোকে খুবই দরকার এমনি আর গাড়ী বার করছে না।
করোনা কাণ্ডে প্রধানমন্ত্রী,আগেই উদযাপন করে নিয়েছে "করোনা কাণ্ডে কেন পৃথিবী সেরা ভারত ?" যখন
কোরোনার প্রথম ঢেউই আসে নি।
দিয়া জ্বালাও ,আত্মনির্ভর ভারত এর মতন ইমোশনাল সব প্রকল্প একটা দেশের প্রধানমন্ত্রীর, যার নাম ভারত তার কখনই
উচিত হয় নি।
যেখানে চীন থাবা বাড়িয়েছে ,সেখানে বসে প্রধানমন্ত্রী বলে কি করে "ওরা আমাদের কোনো জমি নেয়নি। " তুমি
সীমান্তে যাও,গিয়ে দেখো,খবরের কাগজকে না বিশ্বাস করে।
পবে (পশ্চিমবঙ্গে ) ৯ ০ ০ ০ কোটি টাকা কিভাবে খরচ করে যেখানে সুস্থ লোকই জানতো হারবে।
যেখানে বিশ্বের সব দেশ ছিছিক্কার করছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ,সেখানে টাকা খরচ করে "দি ডেইলি গার্ডিয়ান"
বলে এদেশেরই সংবাদপত্র ব্রিটিশ ঢ্যাং এ ছেপে, করোনা মোকাবিলায় তুমি যে সেরা সেটি দেখানোর আগে বুক
কাঁপলো না !
আরএসএস ও তোমার কাজে নিতান্ত অখুশী ,সেটা তোমার মোটা মাথায় কি ঢুকেছে ?
কোরোনার এই মৃত্যুমিছিল এর জন্য তুমি এবং তুমিই দায়ী। রোজ রাত্রে ঘুমাবার আগে বাথরুমে স্যানিটিজের
দিয়ে হাত ধুতে ধুতে একবার নিজের মুখের দিকে তাকিও। জিগ্যেস করো নিজেকে ,"আমি যে পাপ করেছি,জনগণকে
খুনের মামলায় মেরে ফেলে ,কেন আমাকে কঠোরতম সাজা দেয়া হবে না ?"
সাজা তুমি পাবেই। আমাকে তুমি মেরেও ফেলতে পারো।বিজেপির "আইটি সেলের" আমার বিরুদ্ধে বিরূপ প্রচার
চালাতেও পারে এবং চালাচ্ছেও !আমাকে সবরকমের নীচ দেখাবে। কিন্তু এই রকম একটা "আমির" থেকে জন্ম নেবে
হাজার হাজার "আমি"। জন্ম নেবেই । সাজা তুমি পাবেই।সাজা তুমি পাবেই।
~ইন্দ্রনীল
12/05/2021, 12:14 - Indranil Ray: You deleted this message
12/05/2021, 12:44 - Indranil Ray: You deleted this message
12/05/2021, 12:44 - Indranil Ray: You deleted this message
12/05/2021, 12:51 - Indranil Ray: "টুম্পা সোনা"
"টুম্পা সোনা" আমি গত বছর আমার পেজে শেয়ার করেছিলাম। কতদিন ?এই নভেম্বর। কি অক্টোবর। কয়টা লাইক
পড়েছিল ? ২ ২ ০ ০ ০। এখন ?এক কোটি। এক কোটি লাইক এর ১ ০ ০ ০ গুন্ শেয়ার।
এই আমরাই তো করি। আমাদের গানের দৃষ্টি এতো নোংরামী ভর্তি ,এতো, সেখানে রামপুজো নেবে, রাম ?
কোনো কেউ নেবে ?আমরা বলবো নিচ্ছে তো !একটা নকল ভগবান রেখে দেব!! সবাই আমরা রাহু ,এখন যুগ তো
রাহুর ।তাই না ?রাহু কি করে ?যেটা নয় ,সেটা হতে চায়।১ গুন্ যদি "গুন্" তাকে বাড়িয়ে ১ ০ ০ ০ গুন্
করে দেবে। ধোঁয়া সৃষ্টি করবে ,একদম বাজে গালাগাল দেবে ,চেচাঁবে ,যে পাষ্ট লাইফ জানে,তাকে বলবে
জানেনা, অন্যের জায়গাতে বসে যাবে ,ভগবানের জায়গাতে রাক্ষস আর রাক্ষস এর জায়গাতে ভগবান বসে যাবে।
যাবেই ।
এইজন্যই মোদী এসেছে রাক্ষস কে ভগবান বলে পূজা করাতে। কোনো মন্দির মসজিদ গির্জাতে এখন ভগবান থাকেন না
,জানো ?আজকাল।
থাকেন হৃদয়ে। এইরকম বড়ো হৃদয় কাউকেও দেখি না ,কাউকেই না। এরকম বড়ো হৃদয় থাকলে ,তার কাছে বসেই
থাকতে পারতাম।
নীচে গানটি দিলাম ,যাতে তোমরা শেয়ার করার মতন কন্টেন্ট মনে করো ,এবং আমি ভাবি আরিবাস শেয়ার করেছে।
সেই জন্যই বিজেপিইর পলিসি, রাক্ষস কে ভগবান বলে পূজা করাতে ও শাসন করাতে ।
এটাও ১ ০ ০ ভাগ জানা আছে।
করুন কারণ কলি যুগের "ধর্মই "তো তাই।
~ইন্দ্রনীল
***
বেনারসী পরিয়ে
সিঁথিতে সিঁদুর দিয়ে,
তারাপিঠে গিয়ে করেছিলাম বিয়ে,
রাতে ফুলশয্যা হলো তারপর সকাল হলো
ঘুম থেকে উঠে দেখি
বউ পালালো জানলা দিয়ে ..
টুম্পা
নাকে নাক ঘষে দেনা,
টুম্পা
তুই আমার পুঁচকি সোনা,
টুম্পা
তোকে নিয়ে দীঘা যাবো,
টুম্পা
গ্যাঁদা ফুলে খাট সাজাবো টুম্পা ..
এই টুম্পা আয় আয় !
টুম্পা আজা মেরি পাস
থোড়ি চ্যানসে লে তু শ্বাস,
আমি হেরে যাওয়ার আগেই
উল্টে দেবো তাস,
পাল্টে দেব বাজি, নমস্কার পাজি
সব স্বপ্ন হবে সত্যি
বলছে মিঠুন চক্রবর্তী।
মিঠুন দা, নাচুন না
এই মিঠুন দা নাচুন না।
টুম্পা
নাকে নাক ঘষে দেনা,
টুম্পা
তুই আমার পুঁচকি সোনা,
টুম্পা
তোকে নিয়ে দিঘা যাবো,
টুম্পা
গ্যাঁদা ফুলে খাট সাজাবো টুম্পা ..
12/05/2021, 13:19 - Indranil Ray: https://eisamay.indiatimes.com/lifestyle/health-
fitness/cdc-new-guidelines-even-6-feet-distance-is-not-enough-to-keep-corona-virus-
away/articleshow/82545983.cms
12/05/2021, 13:24 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/13312631635/posts/10159392162321636/
12/05/2021, 19:35 - Indranil Ray: দিয়ে যেতে হবে সব।
==============
#যোগীআদিত্যনাথ।
#অস্ট্রোলোজি যে করে সে জানবে তার ছকের নেচার। তার জন্য তাকে আদির বার্থ টাইম এটসেট্রা পাওয়ার দরকার
নেই।
ওর ১০থ হাউস খুব প্রমিনেন্ট থাকবে। মার্স এর প্রমিনেন্ট লোক হবে। রাহু ওর সাপোর্টে থাকবে। শনি চন্দ্রের
যোগ থাকবে। ১০ এর সাথে ৯ এর যোগ থাকবে।
গঙ্গার জলে লাশ ভেসে থাকবে !
লোকটির খুব #দম্ভ। খুব ইচ্ছা গদিতে বসার। #ভারতের গদিতে। #সন্ন্যাসভঙ্গ বলে। কিন্তু সন্ন্যাসের রংএ কাপড়
পরে । এই #রং একটা জিনিস !এ #কলিযুগের সন্ন্যাসী !! যা কিছু তাই বলবো !যা ইচ্ছা তাই করবো।
#যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছে। #কলির যুদ্ধ। ছোটবেলা থেকে শুনছি। কলিকালে এক ভীষণ যুদ্ধ হবে।
আদি মাদী গদি যা করবে তা ভারত কে লজ্জা দেবে। #সোনার ভারত। #শুনার বাংলার মতন !এই আদি মাদী গদির
হরোস্কোপে দেখে কোনো লাভ নেই। #পলিটিশিয়ানদের খপ্পর থেকে বাইরে বেরিয়ে আস্তে হবে। ফেসবুকের বন্ধু
সৌভিকের, সাদ্দাম এর মতন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। ধর্ম একটাই থাকবে। #সহানুভূতির ধর্ম।
সহনশীলতার ধর্ম। মনুষত্বের ধর্ম। হিন্দু না মুসলিম না ক্রিস্টান না শিখ না পারসী না জরথুস্ট্র , সমন্বয়ের
ধর্ম। যে ধর্ম শেখাবে মানুষে মানুষে, হিংসা নয় ,ভালোবাসা। #মানুষের পাশে থাকা। করণাতে ভয় না পেয়ে
সঠিক #প্রীক্যাশন নিয়ে বেরিয়ে পড়া। #মানুষকে সাহায্য করা। এই আমার #শিক্ষা। #আমাদের শিক্ষা। সবাই যদি ঘরে
বসে থাকে ,তাহলে কে মানুষ সাহাজ্য করবে ভাই ?আমার দেখা মানুষরা আছে এরকম।
#স্বামীজীর কথা অক্ষরে অক্ষরে মিলে গেলো বলেছিলেন সন্ন্যাসীরা আসবে পরে। রাজ্য চালাতে। #সন্ন্যাসের ও
#সন্ন্যাসী কেমন হবে তা বলেন নি। আদির মতন "সন্ন্যাসী" হবে ,সেটা কি করে বলবেন?বা #জানা থাকলেও বলেন
নি। তিনি জানতেন সামনে "কলি কালের যুদ্দু" হবে। ভারত সেই আসনে থেকে "#ভিক্ষার পাত্র" নিয়ে "#মহান" হবে
,তা তিনি #আভাস দিয়েছেন। "গদী" চালাচ্ছে ভালোই !!!
শ্রী #রামকৃষ্ণমিশন স্বামীজীর অনেকগুলি নিয়ম পাল্টে দিয়েছে ,নিজেদের স্বার্থে ,আমি ভালো করেই জানি। খুব
গোপন কথা। সবার চিন্তা গদি!আমাদের কর্মদোষে আমরা আজ এইখানে।
একজন ডাক্তার কাল জী টেলিভিশনে বলছেন, এই #কোবিদভ্যাকসিনের আয়ু মাত্র একবৎসর !ডাক্তাররা ভ্যাকসিন পায়
,ওষুধ পায় ,খুব সহজেই। আর যারা সাধারণ লোক ?লাইন লাইন আর লাইন। গিয়ে যে পাওয়া যাবে ,তার নিশ্চয়তা
নেই। আবার তার #আয়ু এক বৎসর !!
যে #ভাইরাস ছেড়েছে ,তাতে মারাই যেতে হবে। একজন অস্ট্রলজার "থ্যাংক ইউ" দিয়েছে যে আমি গুরুর সাথে,
ফ্যামিলির সাথে অস্ট্রোলোজির প্রেডিকশন ঠিক হয়েছে বলে আনন্দে লাফাচ্ছি !!!
কখনো #আনন্দ হয় ?কোনোদিন হয়।#প্রেডিকশন কি ?যেটা দেখতে পাচ্ছি। সেটা না বলে, সব ভালো হয়ে যাবে,
এটা বলবো ?কোনোদিনও বলবো ? না। কখনো বলবো না। মানুষকে তৈরী হতে হবে ,যেকোন সময় এই "#গৃহ"
ছেড়ে যাবার জন্য। জানতে হবে সব মায়া।
আপেল এর প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস। ক্যান্সার হয়েছিল।ডাক্তার বলেছিলেন সময় হয়ে গেছে। আর পাঁচ মাস। গুছিয়ে
নিন। তিনি লিখেছিলেন #পাঁচ মাস !আমি তো অনেকদিনের কথা ভেবেছিলাম ডাক্তার।#পাঁচ মাসে কি করবো ?কত
স্বপ্ন !
#মাইকেলজ্যাকসন ?পুরো ডাক্তারী টিম ,বডি পার্টস। কিম জন ,নর্থ কোরিয়ান প্রেসিডেন্ট ?
দিয়ে যেতে হবে সব। বাঁচবো, ভলো ভাবে বাঁচবো। প্রাণ ভোরে বাঁচবো।
~ইন্দ্রনীল
12/05/2021, 19:38 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/05/2021, 19:38 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/05/2021, 19:38 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/05/2021, 19:38 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/05/2021, 19:38 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/05/2021, 19:38 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/05/2021, 19:38 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/05/2021, 19:38 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/05/2021, 19:38 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/05/2021, 19:38 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/05/2021, 23:50 - Indranil Ray:
https://www.rogermotors.com/productdetail/rogerab-duo
13/05/2021, 12:52 - Indranil Ray: যুক্তির ঢাল খুঁজে পাচ্ছেন না বিজেপি নেতৃত্ব, দ্বিতীয় ঢেউয়ে
অনেকটাই ধ্বস্ত ‘ব্র্যান্ড মোদী’
অগ্নি রায়
নয়াদিল্লি ১৩ মে ২০২১ ০৬:৫৩
নরেন্দ্র মোদী।
নরেন্দ্র মোদী।
ছবি: পিটিআই।
Advertisement
নোটবাতিল, জিএসটি, সিএএ-এনআরসি বিতর্ক, কৃষি আন্দোলন, এমনকি অতিমারির প্রথম দফাও সামলে দিতে
পেরেছিলেন অক্লেশে। ছাপান্ন ইঞ্চিতে টোল পড়েনি তেমন। রাজনীতির বিশেষজ্ঞদের মতে, এত ঝড়-ঝাপটাতেও যা ঋজু
ছিল, সেই নরেন্দ্র মোদীর ‘ব্র্যান্ড-ইমেজ’ এ বার অনেকটাই ধ্বস্ত হয়েছে কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে।
সূত্রের মতে, এর আগের বিতর্কগুলিতে বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব তথা মোদী কোনও না কোনও সুবিধাজনক রাজনৈতিক
ভাষ্য বা যুক্তি তৈরি করতে সফল হয়েছিলেন। কিন্তু স্রেফ অক্সিজেনটুকু দিতে না-পারার কারণে তৈরি মৃত্যুমিছিল
পর্দার আড়ালে ঢাকার মতো কোনও যুক্তিই এখন হাতে নেই বিজেপির। এত দিন শত সমস্যা সত্ত্বেও মধ্যবিত্ত
নাগরিকদের একাংশ মোদীর পাশে থেকেছে। এ বারে সেই সমর্থনে চিড় ধরছে বলেই মনে করা হচ্ছে। বিরোধী
শিবিরের মতে, অতিমারির এই ভয়াবহতার জন্য রাজ্যের ঘাড়ে দোষ চাপানো বা অ-বিজেপি দল, বিশেষ করে
কংগ্রেস শাসিত রাজ্য সরকারকে দায়ী করে খুব একটা গা বাঁচাতে পারছেন পারছেন না মোদী। যদিও গত কালও ঠিক
এটাই করেছেন বিজেপি সভাপতি জে পি নড্ডা। কারণ, দেশ জুড়ে এই ভয়াবহতা শুরু হওয়ার মুখেও মোদী বক্তৃতা
দিয়ে কোভিড-জয়ের পতাকা উড়িয়েছেন। সাফল্যের কৃতিত্ব নিজে নিয়েছেন।
Advertisement
রাজনীতির লোকজনের মতে, নোট বাতিল বা জিএসটি-র সময়েও দেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণি মোদীর পাশেই থেকেছে
আদর্শগত কারণে। বিশেষ করে নোটবাতিলের সময় দুর্নীতির সঙ্গে এবং আপাত ভাবে ধনী শ্রেণির সঙ্গে লড়াইয়ের একটা
ভাষ্য তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে তৈরি হওয়া আতঙ্ককে এমন কোনও ভাবে ব্যাখ্যা করা বা
কোনও আদর্শ দেখিয়ে প্রশমিত করা অসম্ভব। শুধুমাত্র নিকটজনের মৃত্যুই নয়, মধ্যবিত্ত শ্রেণি চিরকাল যে বিভিন্ন
সুবিধাগুলি ভোগ করে এসেছে, তার অভূতপূর্ব কাটছাঁট হয়ে গিয়েছে। কোনও রকম আর্থিক ক্ষমতা বা তথাকথিত
‘নেটওয়ার্ক’ কাজে লাগিয়েও হাসপাতালের সামান্য বেড বা অক্সিজেন সিলিন্ডার জোগাড় করা যাচ্ছে না। প্রিয়জনের
সৎকারও ঠিক মতো করা যাচ্ছে না বহু ক্ষেত্রেই।
পাশাপাশি, এই হাহাকারের মধ্যেও পশ্চিমবঙ্গে ভোট প্রচারের সিদ্ধান্ত মোদীর স্বঘোষিত ‘ফকির’ ভাবমূর্তিকে
ক্ষতিগ্রস্ত করেছে বলেই মনে করছেন রাজনীতির পর্যবেক্ষকরা। প্রতিটি বক্তৃতায় মোদী নিজেকে ক্ষমতার প্রতি নির্লোভ,
জাতীয় স্বার্থ এবং জাতীয়তাবাদী মননকে আগে রাখা এক দেশসেবক হিসাবেই তুলে ধরে এসেছেন। দেশের একটি বড়
অংশের মানুষ তাতে যে আস্থাও রেখেছেন তা উনিশের লোকসভা ভোটের ফলে প্রমাণিত। কিন্তু এই প্রথম বার মোদীও
তাঁর বাহিনীর রাজনৈতিক ক্ষমতার লোভ শেষ তিন দফার প্রচারে বড় হয়ে উঠেছে সাধারণ মানুষের সামনে, এমনটাই
মনে করছে দেশের বিরোধী শক্তি। কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউ যে সঙ্কট তৈরি করেছে, তাতে হিন্দুত্বের আশ্রয় নেওয়ার
কোনও অবকাশ নেই। গত বছর অতিমারির প্রথম পর্যায়ে তবলিগি জামাতকে কেন্দ্র করে যুক্তি তৈরি করা সম্ভব হয়েছিল।
রাজনৈতিক সূত্রের মতে, এ বারে কুম্ভমেলার কারণে করোনা সংক্রমণের বিষয়টি সামনে চলে আসায় মোদীর
হিন্দুত্বের ঢালকে আরও দুর্বল করে দিয়েছে।
প্রথম ঢেউকে কাজে লাগিয়ে মোদী ‘আত্মনির্ভর’ ভারতের মঞ্চ তৈরি করে দেশবাসীকে তাঁর নেতৃত্ব সম্পর্কে আস্থাবান
করতে পেরেছিলেন। কিন্তু এ বারে দেশের মৌলিক স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর বেহাল অবস্থা প্রকট হয়ে ওঠায় শুধু
দেশের ভিতরে নয়, গোটা বিশ্বেই সেই আত্মনির্ভরতার স্লোগান হাস্যকর করে তুলেছে বলে মনে করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন
ডিএম-বৈঠক ডাকলেন মোদী, মুখ্যমন্ত্রীরা বাদ কেন, শুরু বিতর্ক
আরও পড়ুন
মুখ লুকোনো ইতিবাচক নয়, তোপ রাহুলের
Advertisement
আমার চোখে জল। সত্যি সত্যিই। ভিজে উঠছে। কাঁদছি। শুধুই কাঁদছি।
আমরা ভীষণ প্রিয় ছাত্র বললো মোদীর আবাস যোজনা যে টাকা সেইটা তো লিখি নি !
আরে সেইটা লিখবো কি করে ?আমার চারপাশে মোদীর কৃতকর্মর জন্যই এতো হাহাকার এতো বিপর্যয় এতো
আপনজনের মৃত্যু।
আমার এমসিএ ক্লাসের বন্ধু সঞ্জয় ,সে আজ আমাকে বললো, যে তার এক বন্ধু তার বাবাকে হারিয়েছে ,তার আর এক
বন্ধু মারা গেছে।
এই কথা শুনে আমিও আর থাকতে পারছি না। ভীষণ কষ্ট হচ্ছে ,ভীষণ। এতো কষ্ট ,এতো যন্ত্রনা এতো দুঃখ।
ফোন তুললেই আপনজন হারাবার বেদনা। সে বলছে "সাবধানে থেকো "আজ একটা গালি।" বোলো "লাকি থেকো"।
আর সহ্য হচ্ছে না। বন্ধু,,আর যদি না দেখা হয়, জানবে ,আমি তোমাদের ভালোই চেয়েছিলাম ,তোমাদের সকলের
ভালো। কিন্তু আমরা হাতে তো ভালো করবার কিছুই নেই।
এই আশা ,যে তোমরা ভালো থাকবে ,ভালো থেকো।
প্লেগ দেখিনি বন্ধু। এটা কিন্তু প্লেগের থেকেও কঠিন। কি সান্তনা দেব। লাকি থেকো। যে "আমাকে রোগটা
ধরবে না" এইরকম আর বোলো না বন্ধু। সাবধানে থেকো বলবো না ,বলবো লাকি থেকো |
~ইন্দ্রনীল
13/05/2021, 20:50 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10222109257934716&id=1060787120&sfnsn=wiwspmo
14/05/2021, 12:06 - Indranil Ray: মহাপ্রস্থান
=======
হাসি আমরা রুদ্ধ আজিকে,
সঙ্গীত হারা কর্ণ,
করোনা আজিকে নিয়েছে আমার
রামপ্রসাদের কণ্ঠ।
সকল বিকাল ,শুনিনি আজিকে
রামপ্রসাদের গান ,
শ্যামা মা যে "ভীষণ খারাপ "!
হবে না অবসান।
প্রার্থনা আর সংগীত শুনে
মন কে রাখি স্থির,
আর যে সময়, নেইকো বাকী,
আর যে সময় নেই।
মন যে আমার খারাপ আজিকে ,
চক্ষু দিয়া জল,
জলের তোরে কমে না আমার
জীবনপথের রোল। ( মোড়।)
জীবন আমার নেইরে বাকী ,
জীবন আমার নেই,
মরণপথের সঙ্গী আজিকে ,
কুকুরই পথের সই ।
~ইন্দ্রনীল
14/05/2021, 14:46 - Indranil Ray: প্রতিবার লাইফ সায়ান্স কিংবা বায়োলজিতে এ আসতো,গঠণ লিখো।
ছবি টোবি দিয়ে লিখতাম। যেন আমরা বিশেষ ধরণের বিজ্ঞনী !!! একবার ভাইরাস আসলে পরের বার ব্যাকটেরিয়া। ৯
নাম্বার। ছাঁকা।
ভাইরাসের সংজ্ঞা : A virus is a tiny, infectious particle that can reproduce only
by infecting a host cell. Viruses "commandeer" the host cell and use its resources
to make more viruses, basically reprogramming it to become a virus factory. Because
they can't reproduce by themselves (without a host), viruses are not considered
living.
পরে যারা ভাইরাস নিয়েই পড়েছে ভিরোলজিস্ট বলে। সায়েন্টিস্ট বা ডাক্তার উভয়ী । তা সেই ভিরোলজিস্ট
কোন সে ,কি তার নাম ?যে কিনা কোরোনাকে তৈরী করলো পরীক্ষাগারে। তার জীবনের সাধনা !যা দিয়া পলে
পলে পালে পালে আমরা মারা যাচ্ছি। এইটাই চেয়েছিলে তুমি ভগবান !এইটাই চেয়েছিলে তুমি ?মানুষ মারার কল
?চীনের উওহান ল্যাবরেটরিতে ?তুমি দেখেছিলে ?মানুষ মারছে। ভাইরাস কে যেমন হোস্ট দিয়া রেপ্লিকাতে
করছো ,আরএনএ কে ,তখন তুমি মানুষ তৈরীও করতে পরো,বিজ্ঞানীদের দল ? এইটা নিশ্চিত তোমাদের সহানুভুতির
রাস্তাটুকুর নার্ভ বন্ধ। তোমাদের সহমর্মিতার নার্ভ বন্ধ। মারা যাবার সময়ে মানুষকে না মেরে তাকে বাঁচানোর
নার্ভ বন্ধ। তুমি রাত্রিবেলায় শান্তিতে ঘুমাও? আমরা খুব খুব জানতে ইচ্ছা করে !নাকি ঘুমের নার্ভটিও বন্ধ।
শান্তির নার্ভটি তো বন্ধই। তুমি বা তোমরা ViLE প্রাইস অবশ্যয়ী পাবে,নোবেল প্রাইসের মতন। তোমার এবং
তোমাদের কিছু বিজ্ঞনীর কার্যকারিতা দেখে অবাক হয়ে যেতে হয়। সত্যিই !তোমার আগেই প্রটেকশন নিয়ে নিচ্ছ
,ল্যাবরেটরিতে ঢোকার আগে। তার মধ্যেও মারা যাচ্ছ ,সারাদিন সুপার ফাইন মাইক্রোস্কোপের তলায় দেখছো
,আরএনএ ট্রান্সপ্লান্ট করছো !আর এখন যখন সুপারস্প্রেডর হয়েছে তখন তোমার লাফাচ্ছ ,আনন্দে।
যেমনটি ওই অস্ট্রলজারটি করেছিল আমাকে ,"থ্যাংক ইউ(!) জানিয়ে ,যে "আমার প্রেডিকশন মিলেছে(!!!) "যে
বলেছিলো গুরুর সাথে ,ফ্যামিলির সাথে আনন্দ করি !!!
তাকে বোঝানোর প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না সহমর্মিতার , মারা যাবার সময়ে মানুষকে বাঁচানোর , ঘুমের
, শান্তির নার্ভটি খোলা আছে, আমার। আমি শুধু বুঝেছি ,ভিরোলজিস্ট দের নার্ভগুলো বন্ধ ,সেইজন্য ৩র্ড
ওয়েভ,৪থ ওয়েভ এইগুলি আসবে। শুধু সময়ের অপেক্ষা। ২ ০ ২ ২ সল্ আরও ভয়ানক হবে। আমি আমরা বন্ধুদের সতর্ক
করে দিচ্ছি। তারা যেন আমরা মতোই মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকে। লাকি হলে হবে না ,মৃত্যু। রাহুর মন্ত্র
,মহামৃত্যুঞ্জয় জপ ,আরও জাজা জানা আছে সেইগুলি জপ করতে হবে ,কিন্তু প্রস্তুত রাখতে হবে মৃত্যুর জন্য ,আমার
মতন। মনে করতে হবে মায়াময় এই পৃথিবী। অষ্টবক্র গীতা কাছে রাখতে হবে ,এমনি গীতা কাছে রাখতে হবে
,সবসময়। আছে ,কাছে। আপনার ?
আমি জেনেছি তাই জানিয়ে দিচ্ছি। সো কোলড নামকরা অস্ট্রোলোজেরদের মতন বলছি না ,যে এই মাদুলীটা পরো,
এর দাম ২ ০ ০ ০ টাকা অথবা এই পাথরটা পর এর দাম ৩০০০০ টাকা,বা চার্ট দেখে বলছি না এতো তারিখের পর
এই মাসে করোনা না হয়ে যাবে। আমি বলছি আমিও মারা যাবো ,তোমরাও মারা যাবে ,শান্তিতে যেন মারা যাই।
~ইন্দ্রনীল
14/05/2021, 14:56 - Indranil Ray: বায়োলজি
=======
প্রতিবার লাইফ সায়েন্স কিংবা বায়োলজিতে আসতো,গঠন লেখো। ছবি টোবি দিয়ে লিখতাম।
যেন আমরা বিশেষ ধরণের বিজ্ঞানী !!!
একবার ভাইরাস আসলে পরের বার ব্যাকটেরিয়া।
৯ নাম্বার। ছাঁকা।
ভাইরাসের সংজ্ঞা : A virus is a tiny, infectious particle that can reproduce only
by infecting a host cell. Viruses "commandeer" the host cell and use its resources
to make more viruses, basically reprogramming it to become a virus factory. Because
they can't reproduce by themselves (without a host), viruses are not considered
living.
পরে যারা ভাইরাস নিয়েই পড়েছে সায়েন্টিস্ট বা ডাক্তার হয়েছে উভয়কেই ভিরোলজিস্ট বলে থাকে।
তা সেই ভিরোলজিস্ট কোন সে ,কি তার নাম ?যে কিনা কোরোনাকে তৈরী করলো পরীক্ষাগারে।
ভাইরাসকে যেমন হোস্ট দিয়ে রেপ্লিকা করছো ,আরএনএ কে ,তখন তুমি মানুষ তৈরীও করতে পরো,বিজ্ঞানীদের
দল ?
এইটা নিশ্চিত তোমাদের সহানুভুতির রাস্তাটুকুর নার্ভ বন্ধ। তোমাদের সহমর্মিতার নার্ভ বন্ধ। মারা যাবার সময়ে
মানুষকে না মেরে তাকে বাঁচানোর নার্ভ বন্ধ।
তুমি রাত্রিবেলায় শান্তিতে ঘুমাও? আমরা খুব খুব জানতে ইচ্ছা করে !নাকি ঘুমের নার্ভটিও বন্ধ। শান্তির
নার্ভটি তো বন্ধই। তুমি বা তোমরা "ViLE প্রাইস" অবশ্যয়ী পাবে,নোবেল প্রাইসের মতন।
তোমার এবং তোমাদের কিছু বিজ্ঞনীর কার্যকারিতা দেখে অবাক হয়ে যেতে হয়। সত্যিই !
তোমরা আগেই প্রটেকশন নিয়ে নিচ্ছো ,ল্যাবরেটরিতে ঢোকার আগে।
তার মধ্যেও মারা যাচ্ছ ,সারাদিন সুপার ফাইন মাইক্রোস্কোপের তলায় দেখছো ,আরএনএ ট্রান্সপ্লান্ট করছো !
যেমনটি ওই অস্ট্রলজারটি করেছিল আমাকে ,"থ্যাংক ইউ(!)" জানিয়ে ,যে "আমার প্রেডিকশন মিলেছে(!!!) "যে
বলেছিলো , গুরুর সাথে ,ফ্যামিলির সাথে আনন্দ করি !!!
তাকে বোঝানোর প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না, সহমর্মিতার , মারা যাবার সময়ে মানুষকে বাঁচানোর ,
ঘুমের , শান্তির নার্ভটি খোলা আছে, আমার।
আমি শুধু বুঝেছি ,ভিরোলজিস্টদের নার্ভগুলো বন্ধ ,সেইজন্য ৩র্ড ওয়েভ,৪থ ওয়েভ এইগুলি আসবে।
আমি আমরা বন্ধুদের সতর্ক করে দিচ্ছি। তারা যেন আমার মতোই মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকে। "লাকি" হলে হবে না
| মৃত্যু। রাহুর মন্ত্র ,মহামৃত্যুঞ্জয় জপ ,আরও যাযা জানা আছে সেইগুলি জপ করতে হবে ,কিন্তু প্রস্তুত রাখতে
হবে মৃত্যুর জন্য ,আমার মতন।
মনে করতে হবে মায়াময় এই পৃথিবী। অষ্টবক্র গীতা কাছে রাখতে হবে ,এমনি গীতা কাছে রাখতে হবে ,সবসময়।
আমার কাছে আছে । আপনার ?
সো কোলড নামকরা অস্ট্রোলোজেরদের মতন বলছি না ,যে এই মাদুলীটা পরো, এর দাম ২ ০ ০ ০ টাকা অথবা এই
পাথরটা পর, এর দাম ৩০০০০ টাকা,বা চার্ট দেখে বলছি না লরড,সাবলরড ,সাবসাবলরড ,এতো তারিখের পর ,এই
মাসে করোনা, না হয়ে যাবে।
আমি বলছি আমিও মারা যাবো ,তোমরাও মারা যাবে ,শান্তিতে যেন মারা যাই।
~ইন্দ্রনীল
14/05/2021, 19:52 - Indranil Ray:
https://timesofindia.indiatimes.com/city/bengaluru/bengaluru-post-mortem-of-victim-
finds-irreversible-changes-in-brain/articleshow/82624234.cms?
utm_source=facebook.com&utm_medium=social&utm_campaign=TOI
14/05/2021, 20:33 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/Rahulydvfitnes/videos/533701487626033/
15/05/2021, 12:07 - Indranil Ray: You deleted this message
15/05/2021, 12:32 - Indranil Ray: "হ্যা বাচক লোক"
============
হলুদ জামা পরে ,হলুদ মাস্ক পরে যে ছবিটা কাল দিয়েছিলাম ,সেটি একটি জায়গায় যাচ্ছি।
কোন জায়গাতে ?সেটা বললে রীতিমতোন "জ্ঞানের বাণী" ছুটে আসবে ! এবং যেখানে যাচ্ছি,তারাও অসুবিধায়
পড়বে। অলরেডি আমরা একজন প্রিয় ছাত্রী বলেছে দুমাস কোথাও না বেরোতে ,কারণ বাঙুরে খুব করোনা হচ্ছে।
সত্যিই হচ্ছে। আমাদের উপরেই হয়েছে। কিন্তু না বেরিয়ে থাকতে পারবে, যে বেরোয় ?ইচ্ছা হলো বেরিয়ে গেলো
!প্রোটেকশন প্রোটেকশন প্রোটেকশন নিয়ে।
ততদিন ঘরে বসে থাকলে "বোলো হরি হরি বল" এই নাম সংকীর্তন হবে !!
আমি অসম্ভব "লাকি" তাই ভাইরাসটা আগেই ইঞ্জেক্ট হয়ে গিয়েছিলো শরীরে !!!
একজন ডাক্তার পেয়েছিলম্ সুজন বর্ধন। তিনি এখন আর বসেন না বাঙুরে। আমিই খুঁজে বার করে নিয়ে এসেছিলাম
তার ঠিকানা।
"হ্যা বাচক লোক" বলবে হয়েছে। "না বাচক লোক" বলবে কি ঝামেলা ~ বাব্বা ~~~
এইখানেই একজন "হ্যা বাচক লোক" ,আর "না বাচক লোকের" দৃষ্টির তারতম্য।
"হ্যা বাচক লোক", বলবে, কিছুতেই আমার কষ্ট হয় না ,"না বাচক লোক" বলবে, এইটা তে গন্ধ ,ঐটা ভালো নয়
,সেইটা কিরকম,এইটা এক নম্বরী নয় ,ঐটা কফি হাউস নয় এইরকম।
২৭ টি নক্ষত্র এর মতন ২৭ টি যোগ আছে। যোগ আর পরাই না! নক্ষত্রই মনে করতে পারে না ,আর যোগ !!
যার অতিগণ্ড বা গণ্ড বা ব্যাঘাত ,ব্যাতিপাত যোগে যোগে জন্ম, তার ভীষণ দুর্বিসহ কষ্ট।
শীলার যোগ কি ?হর্সন। অধিপতি কে ?উত্তরসাড়া। উত্তরসারার লর্ড কে ?সূর্য। শুক্রর সাথে সূর্য। ওর ষ্টার আর
আমার ষ্টার এ ১ ১ টা স্টারের তফাৎ।
১১ ষ্টার আমার সম্পদ ষ্টার। ওর সাথে বিয়ের পরেই আমারও আর্থিক বহু উন্নতি হলো ,ওরও তাই। ওর
যোগ- ষ্টার যদি থেকে আমার ষ্টার ধরি,তাহলে জন্ম ষ্টার।
নতুন ভাবে জন্মেছে, আমার সাথে বিবাহের পর। সত্যিই। ওকে জিজ্ঞাসা করবেন।
সাধারণ সাধারণ কথা থেকেই মানুষটার পরিচয় পাওয়া যায়। কেউ বললো মোদীর গরিবদের "বাসভূমির জন্য
লিখলেন না ",সোজা জানবে বিজেপি।
যেকোন কথা ,যে কোন। আমরা আগে শখ ছিল দেখে রাশি বলে দেয়া।
তখন কম্পিউটারের ব্যবসা করতাম। এক লোককে বলেছি আপনি স্যাজিটারিওস। তার তো হয়ে গেছে! সে ভেবেছে জাদু
!
সে লোকটা আমাদের কয়েক লাখটাকা ক্ষতি করিয়েছিলো ,সোজাসুজি ওয়েবেল মনিটারসে গিয়ে। আমরাই ওয়েবেল এর
ডিলার ছিলাম । ঘোড়া ডিঙ্গিয়ে ঘাস খেতে গেছিলো। ওয়েবেলও ঘাস খেয়ে ছিল।
সে ঝোল অনেকদিন অবধি টেনেছিল। পরে আর টানতে পারে নি ,বন্ধ হয়ে যায় কোম্পানি।
অমৃতলাল কে ২ ০ ০ ৪ সালে দুজনেই দেখাতে গেয়েছিলাম। মোটামুটি ঠিকই লিখেছিলেন কেবলমাত্র হাত থেকে।
দাদু অবশ্যয়ী অবচেতন মনে জানতেন খুকুর (মা কে দাদু ডাকতো )ছেলে এক বিরাট বিশাল অস্ট্রোলোজের হবে
,যাকে বোড়ো বোড়ো অ্যাস্ট্রলজাররাও বিভিন্ন ভাবে ছুরি মারবে,কিন্তু সেই ছুরিতে কিস্যু হবে না।
তারাই মরবে।
(কাল লেখা)
~ইন্দ্রনীল
15/05/2021, 12:43 - Indranil Ray: "হ্যা বাচক লোক"
============
হলুদ জামা পরে ,হলুদ মাস্ক পরে যে ছবিটা কাল দিয়েছিলাম ,সেটি একটি জায়গায় যাচ্ছি।
কোন জায়গাতে ?সেটা বললে রীতিমতোন "জ্ঞানের বাণী" ছুটে আসবে ! এবং যেখানে যাচ্ছি,তারাও অসুবিধায়
পড়বে। অলরেডি আমরা একজন প্রিয় ছাত্রী বলেছে দুমাস কোথাও না বেরোতে ,কারণ বাঙুরে খুব করোনা হচ্ছে।
সত্যিই হচ্ছে। আমাদের উপরেই হয়েছে। কিন্তু না বেরিয়ে থাকতে পারবে, যে বেরোয় ?ইচ্ছা হলো বেরিয়ে গেলো
!প্রোটেকশন প্রোটেকশন প্রোটেকশন নিয়ে।
ততদিন ঘরে বসে থাকলে "বোলো হরি হরি বল" এই নাম সংকীর্তন হবে !!
আমি অসম্ভব "লাকি" তাই ভাইরাসটা আগেই ইঞ্জেক্ট হয়ে গিয়েছিলো শরীরে !!!
একজন ডাক্তার পেয়েছিলম্ সুজন বর্ধন। তিনি এখন আর বসেন না বাঙুরে। আমিই খুঁজে বার করে নিয়ে এসেছিলাম
তার ঠিকানা।
আমি লাকি ম্যান ! সবকিছুই কি এইরকম ভাবে হয়েছে ?লাকিলি !?!
"হ্যা বাচক লোক" বলবে হয়েছে। "না বাচক লোক" বলবে কি ঝামেলা ~ বাব্বা ~~~
এইখানেই একজন "হ্যা বাচক লোক" ,আর "না বাচক লোকের" দৃষ্টির তারতম্য।
"হ্যা বাচক লোক", বলবে, কিছুতেই আমার কষ্ট হয় না ,"না বাচক লোক" বলবে, এইটা তে গন্ধ ,ঐটা ভালো নয়
,সেইটা কিরকম,এইটা এক নম্বরী নয় ,ঐটা কফি হাউস নয় এইরকম।
২৭ টি নক্ষত্র এর মতন ২৭ টি যোগ আছে। যোগ আর পরাই না! নক্ষত্রই মনে করতে পারে না ,আর যোগ !!
যার অতিগণ্ড বা গণ্ড বা ব্যাঘাত ,ব্যাতিপাত যোগে যোগে জন্ম, তার ভীষণ দুর্বিসহ কষ্ট।
শীলার যোগ কি ?হর্সন। অধিপতি কে ?উত্তরসাড়া। উত্তরসারার লর্ড কে ?সূর্য। শুক্রর সাথে সূর্য। ওর ষ্টার আর
আমার ষ্টার এ ১ ১ টা স্টারের তফাৎ।
১১ ষ্টার আমার সম্পদ ষ্টার। ওর সাথে বিয়ের পরেই আমারও আর্থিক বহু উন্নতি হলো ,ওরও তাই। ওর
যোগ- ষ্টার যদি থেকে আমার ষ্টার ধরি,তাহলে জন্ম ষ্টার।
নতুন ভাবে জন্মেছে, আমার সাথে বিবাহের পর। সত্যিই। ওকে জিজ্ঞাসা করবেন।
সাধারণ সাধারণ কথা থেকেই মানুষটার পরিচয় পাওয়া যায়। কেউ বললো মোদীর গরিবদের "বাসভূমির জন্য
লিখলেন না ",সোজা জানবে বিজেপি।
যেকোন কথা ,যে কোন। আমরা আগে শখ ছিল দেখে রাশি বলে দেয়া।
তখন কম্পিউটারের ব্যবসা করতাম। এক লোককে বলেছি আপনি স্যাজিটারিওস। তার তো হয়ে গেছে! সে ভেবেছে জাদু
!
সে লোকটা আমাদের কয়েক লাখটাকা ক্ষতি করিয়েছিলো ,সোজাসুজি ওয়েবেল মনিটারসে গিয়ে। আমরাই ওয়েবেল এর
ডিলার ছিলাম । ঘোড়া ডিঙ্গিয়ে ঘাস খেতে গেছিলো। ওয়েবেলও ঘাস খেয়ে ছিল।
সে ঝোল অনেকদিন অবধি টেনেছিল। পরে আর টানতে পারে নি ,বন্ধ হয়ে যায় কোম্পানি।
অমৃতলাল কে ২ ০ ০ ৪ সালে দুজনেই দেখাতে গেয়েছিলাম। মোটামুটি ঠিকই লিখেছিলেন কেবলমাত্র হাত থেকে।
দাদু অবশ্যয়ী অবচেতন মনে জানতেন খুকুর (মা কে দাদু ডাকতো )ছেলে এক বিরাট বিশাল অস্ট্রোলোজের হবে
,যাকে বোড়ো বোড়ো অ্যাস্ট্রলজাররাও বিভিন্ন ভাবে ছুরি মারবে,কিন্তু সেই ছুরিতে কিস্যু হবে না।
তারাই মরবে।
(কাল লেখা)
~ইন্দ্রনীল
15/05/2021, 17:35 - Indranil Ray: You deleted this message
15/05/2021, 17:35 - Indranil Ray: <Media omitted>
15/05/2021, 19:50 - Indranil Ray: https://news.yahoo.com/moon-mars-beyond-chinas-
ambitious-183459783.html?
ncid=facebook_yahoonewsf_akfmevaatca&guccounter=1&guce_referrer=aHR0cDovL20uZmFjZWJ
vb2suY29tLw&guce_referrer_sig=AQAAAFfghKlNs3K9MQjyyQiuGRqFpwN57UhmJD22azqITEIlrCChX
QFGmd8quvaM2tB29EookgNIliebQ1x9ZnZGfvs7rPg-inIYTBkLZRU_43-ZUBugESOZE6ZJ-3TNiMPjIn-
SKDUVHuLfptjCeP_Lt9mXTWV9LzCcrftn2I5HkGq0
15/05/2021, 22:25 - Indranil Ray: (১৪/০৫/২ ০২১ এ লেখা)
15/05/2021, 22:31 - Indranil Ray: "হ্যা বাচক লোক"
============
হলুদ জামা পরে ,হলুদ মাস্ক পরে যে ছবিটা কাল দিয়েছিলাম ,সেটি একটি জায়গায় যাচ্ছি।
কোন জায়গাতে ?সেটা বললে রীতিমতোন "জ্ঞানের বাণী" ছুটে আসবে ! এবং যেখানে যাচ্ছি,তারাও অসুবিধায়
পড়বে। অলরেডি আমরা একজন প্রিয় ছাত্রী বলেছে দুমাস কোথাও না বেরোতে ,কারণ বাঙুরে খুব করোনা হচ্ছে।
সত্যিই হচ্ছে। আমাদের উপরেই হয়েছে। কিন্তু না বেরিয়ে থাকতে পারবে, যে বেরোয় ?ইচ্ছা হলো বেরিয়ে গেলো
!প্রোটেকশন প্রোটেকশন প্রোটেকশন নিয়ে।
ততদিন ঘরে বসে থাকলে "বোলো হরি হরি বল" এই নাম সংকীর্তন হবে !!
আমি অসম্ভব "লাকি" তাই ভাইরাসটা আগেই ইঞ্জেক্ট হয়ে গিয়েছিলো শরীরে !!!
একজন ডাক্তার পেয়েছিলম্ সুজন বর্ধন। তিনি এখন আর বসেন না বাঙুরে। আমিই খুঁজে বার করে নিয়ে এসেছিলাম
তার ঠিকানা।
"হ্যা বাচক লোক" বলবে হয়েছে। "না বাচক লোক" বলবে কি ঝামেলা ~ বাব্বা ~~~
এইখানেই একজন "হ্যা বাচক লোক" ,আর "না বাচক লোকের" দৃষ্টির তারতম্য।
"হ্যা বাচক লোক", বলবে, কিছুতেই আমার কষ্ট হয় না ,"না বাচক লোক" বলবে, এইটা তে গন্ধ ,ঐটা ভালো নয়
,সেইটা কিরকম,এইটা এক নম্বরী নয় ,ঐটা কফি হাউস নয় এইরকম।
২৭ টি নক্ষত্র এর মতন ২৭ টি যোগ আছে। যোগ আর পরাই না! নক্ষত্রই মনে করতে পারে না ,আর যোগ !!
যার অতিগণ্ড বা গণ্ড বা ব্যাঘাত ,ব্যাতিপাত যোগে যোগে জন্ম, তার ভীষণ দুর্বিসহ কষ্ট।
শীলার যোগ কি ?হর্সন। অধিপতি কে ?উত্তরসাড়া। উত্তরসারার লর্ড কে ?সূর্য। শুক্রর সাথে সূর্য। ওর ষ্টার আর
আমার ষ্টার এ ১ ১ টা স্টারের তফাৎ।
১১ ষ্টার আমার সম্পদ ষ্টার। ওর সাথে বিয়ের পরেই আমারও আর্থিক বহু উন্নতি হলো ,ওরও তাই। ওর
যোগ- ষ্টার যদি থেকে আমার ষ্টার ধরি,তাহলে জন্ম ষ্টার।
নতুন ভাবে জন্মেছে, আমার সাথে বিবাহের পর। সত্যিই। ওকে জিজ্ঞাসা করবেন।
সাধারণ সাধারণ কথা থেকেই মানুষটার পরিচয় পাওয়া যায়। কেউ বললো মোদীর গরিবদের "বাসভূমির জন্য
লিখলেন না ",সোজা জানবে বিজেপি।
যেকোন কথা ,যে কোন। আমরা আগে শখ ছিল দেখে রাশি বলে দেয়া।
তখন কম্পিউটারের ব্যবসা করতাম। এক লোককে বলেছি আপনি স্যাজিটারিওস। তার তো হয়ে গেছে! সে ভেবেছে জাদু
!
সে লোকটা আমাদের কয়েক লাখটাকা ক্ষতি করিয়েছিলো ,সোজাসুজি ওয়েবেল মনিটারসে গিয়ে। আমরাই ওয়েবেল এর
ডিলার ছিলাম । ঘোড়া ডিঙ্গিয়ে ঘাস খেতে গেছিলো। ওয়েবেলও ঘাস খেয়ে ছিল।
সে ঝোল অনেকদিন অবধি টেনেছিল। পরে আর টানতে পারে নি ,বন্ধ হয়ে যায় কোম্পানি।
অমৃতলাল কে ২ ০ ০ ৪ সালে দুজনেই দেখাতে গেয়েছিলাম। মোটামুটি ঠিকই লিখেছিলেন কেবলমাত্র হাত থেকে।
দাদু অবশ্যয়ী অবচেতন মনে জানতেন খুকুর (মা কে দাদু ডাকতো )ছেলে এক বিরাট বিশাল অস্ট্রোলোজের হবে
,যাকে বড়ো বড়ো অ্যাস্ট্রলজাররাও বিভিন্ন ভাবে ছুরি মারবে,কিন্তু সেই ছুরিতে কিস্যু হবে না। তারাই
মরবে।
~ইন্দ্রনীল
15/05/2021, 22:55 - Indranil Ray: মা
==
কোরোনাতে ,মা যে তোকে
পিষে মারতে হয় !
তুই কি মোদের, তেমন মা গো
থাকবো তোর-ই দয়ায় !
তুই যে মোদের আলো মা গো,
তুই আমাদের, অন্ধকার,
তুই গেলে ,সবই কালো,
হয়না মনের পরিষ্কার।
তুই আমাদের বন্ধু মাগো,
শত্রু মোদের তুই !
তোকে মেরে
কি লাভ মোদের
শশ্মান নিয়ে থুই।
তার থেকে মা ভাসিয়ে দেব ,
গঙ্গা নদীর জলে।
দেখবো কেমন ভেসে ভেসে ,
কেমন করে চলে।
~ইন্দ্রনীল
15/05/2021, 23:05 - Indranil Ray: https://coronapass.kolkatapolice.org/?
fbclid=IwAR0bf5zwXY_kUpKHpzTrKlYi0DA5XOl9jIZhruJOlNZX3peIWZNj9Qn7OL8
16/05/2021, 09:19 - Indranil Ray: ছেলেটার খুব পয়সার লোভ, ছেলেটা অমিত শাহের জন্য নাকি
বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট হয়েছে, ছেলেটার এত পয়সার লোভ তাই complan, Tmt bar,chaya Prakashani কোন
কিছুর বিজ্ঞাপন ছাড়ে না, ছেলেটা কোনদিন কাউকে উপকার করে না কত বদনাম এই ছেলেটার নামে কিন্তু কখনো
ভেবে দেখেছেন এই ছেলেটার নামেই এত বদনাম কেন কারন এই ছেলেটার জীবনের লড়াই টা অনেকেই সহ্য করতে
পারে না , তার অদম্য লড়াইয়ের ক্ষমতা দেখে সবাই তাকে হিংসা করে, কখনো ভেবে দেখেছেন আজ ও এত বিজ্ঞাপনে
কেন তাকে ভাবা হয় কারন তার ব্যক্তিত্ব টাই এমন যে তাকে যেকোন বিজ্ঞাপনে নিতে সবাই ঝাঁপিয়ে পড়ে কই তার
সমসাময়িক তো কত ক্রিকেটার আছেন কাউকে কি বিজ্ঞাপন দাতারা ডাকেন? তাদের কি পয়সার লোভ নেই? দেখুন
পয়সার লোভ কারো থাকে না সকলেই তার কাজকে ভালোবেসে এই বিজ্ঞাপন গুলো করেআর পয়সার লোভের কথা যদি
বলেন বলিউডের একজন অন্যতম শ্রেষ্ঠ অভিনেতা তো এই বুড়ো বয়সে নবরত্ন তেল থেকে শুরু করে পোলিওয়ের
বিজ্ঞাপন পর্যন্ত করেন তাকে নিয়ে তো এত সমালোচনা নেই, ছেলেটাকে নিয়ে বলা হয় ছেলেটা নাকি বাঙালি
খেলোয়াড়দের সাহায্য করেননি ,যদি তিনি সাহায্য না করে থাকেন আজও মনোজ তিওয়ারি, লক্ষ্মীরতন শুক্লা ,
ঋদ্ধিমান সাহা, অশোক দিন্দা তারা তাদের ক্রিকেটীয় জীবনের জন্য ছেলেটাকে ধন্যবাদ জানাতেন না অথবা তাকে
ভগবান হিসেবে মানতেন না, তার তৈরি ভিসন ২০২০ থেকেই কিন্তু আজ বাংলা এত প্রতিশ্রুতি মান খেলোয়াড়
পাচ্ছে, ছেলেটা নাকি অন্য কোন কাজে অত সাহায্য করে না , আপনারা খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন এই কোভিড
পরিস্থিতিতে তিনি কীভাবে বিভিন্ন মানুষকে সাহায্য করেছেন , আসলে কিছু মানুষ ক্যামেরার বাইরে সাহায্য
করতে ভালোবাসেন আর যদি তিনি বাংলার জন্য কিছুই না করে থাকেন তাহলে বাঙালির এত প্রিয় ছেলে তিনি হতেন
না, বাঙালির প্রিয় দাদা কিন্তু এখনো এই ছেলেটাই আছে, আরেকজন ছিলেন কিন্তু তিনি তো এক ছোবলে ছবি
করতে গিয়ে নিজেই লোকের কাছে হাস্যস্পদ হয়ে গেছেন, ছেলেটা নাকি রাজনীতিতে যোগ দেবেনকত জল্পনা তাকে
নিয়ে কিন্তু সেটাও ছেলেটা দেখিয়ে দিল সে কারোর জন্য নিজের সত্তা বিকিয়ে দেবে না তিনি যে জগতে স্বছন্দ
সেখানেই থাকবেন, আসলে ছেলেটা যেই কাজ করে তাতেই সফল হয় তাই তো ছেলেটার এত শত্রু, শচীন তেন্ডুলকার
একবার বলেছিলেন লোকে আপনার দিকে পাথর ছুড়ে মারবে কিন্তু আপনার কাজ সেটাকে মাইলস্টোন করে তোলা
সেটা এই মানুষটি করে দেখাচ্ছেন তার কাজের মাধ্যমে, মানুষটি এটা পাচ্ছে কারন মানুষটির নাম সৌরভ
গাঙ্গুলি মানুষটির রক্তে আছে লড়াই আর বারবার সমস্ত সমালোচনা ভঙ্গ করে ফিরে আসার ক্ষমতা,তাই যতই নিন্দা করে
যান সৌরভ গাঙ্গুলি আরো শিখরে উঠে যাবেন এরপর আইসিসির প্রেসিডেন্ট হবেন, সমালোচকদের অনুরোধ আপনারা
সমালোচনা করে যান কারন আপনাদের এই সমালোচনাই এই মানুষটির সাফল্যের অন্যতম কারন, salute তোমাকে
এভাবেই মানুষের সব সমালোচনা তুচ্ছ করে তুমি এগিয়ে চলো Sourav comeback Ganguly ❤️❤️❤❤ ️ ️❤️❤️
Subhrajit Chakraborty
16/05/2021, 14:55 - Indranil Ray: রাশিয়া আমেরিকার অনেক পরে চীন যাত্রা আরম্ভ করে শনিবার মঙ্গলে
পা দিলো। চীন এখন একেবারে প্রথম সারিতে মহাকাশ গবেষণায়। এক্কেবারে প্রথম। মহাকাশই হচ্ছে আন্তিম গন্তব্য !
মহাকাশে স্পেস স্টেশন বানাবে। কি করছে চীন!আর ভারত !তুলনা টেনে আর লাভ নেই !এখানে দলীয় রাজনীতিই
দেশটাকে নষ্ট করে দিলো। ভারত এক্কেবারে ধুলিসাৎ হয়ে গেছে ,এই করণাতে। মাস্ক বিলি করছে ,নেবুলাইজার
দিচ্ছে ,মাইকে করে প্রচার করছে ,লোকের ভীড় !লক ডাউন চলছে। আমার মনে পরে লক ডাউনে গাড়ী নিয়ে
বেরিয়েছিলাম সেইজন্য পুলিশ থানাতে নিয়ে গিয়েছিলো। ৪০ মিনিট বসিয়ে রেখেছিলো। তারপর নিয়ম অনুসারে
থানার গারদে ঢুকিয়েছিল আধা ঘন্টার জন্য। সেই পুলিশ গর্ব সহকারে বলেছিলো "৪ জনকে ধরলাম স্যার" ! কত
লোক মিথ্যা কথা বোলে পার পেয়েছিলো !আমি সত্যি কথা বোলে লক আপে !গতবছর আগস্ট মাসে।
আর আজ ?আজ যেটা হলো,বাঙুরে ?লোকডাউনে কত কত লোক। আমি বলছি যে এতো লোক কেন ?বলছে নোবল কাজ
হচ্ছে !নাটক করছি !কি অবস্থা !!সারা সকল ক্লাস নেবো না আওয়াজ শুনবো। বেলা ১ টা গিয়ে থেমেছে। কি
অবস্থা !চীন আর ভারত। দুটি পাশাপাশি দেশ। একজন শুধু স্বপ্ন দেখে ,আর একজন কাজ করে।
আমাদের দেশটা রন্দ্রে রন্দ্রে নষ্ট হয়ে গিয়েছে। রন্দ্রে রন্দ্রে। কিচ্ছু নেই। উপকার করছে ,মাইক বাজিয়ে !সবাইকে
ডেকে। আর যদি উপচে উঠছে লাসে।
লাশ লাশ আর লাশ।
চীনে তাই চায়।ওরা মারামারি করে মরুক। আর আমার মহাকাশে নতুন দেশ বানাই।
~ইন্দ্রনীল
16/05/2021, 15:08 - Indranil Ray: চীন যাত্রা
=======
রাশিয়া আমেরিকার অনেক পরে চীন যাত্রা আরম্ভ করে শনিবার মঙ্গলে পা দিলো।
চীন এখন একেবারে প্রথম সারিতে মহাকাশ গবেষণায়। এক্কেবারে প্রথম। মহাকাশই হচ্ছে অন্তিম গন্তব্য !মহাকাশে স্পেস
স্টেশন বানাবে।
ভারত এক্কেবারে ধুলিসাৎ হয়ে গেছে ,এই করণাতে। মাস্ক বিলি করছে ,নেবুলাইজার দিচ্ছে ,মাইকে করে প্রচার
করছে ,লক ডউনের মাঝে আর লোকের ভীড় !
লক ডাউন চলছে।
আমার মনে পরে লক ডাউনে গত বছর আগষ্ট মাসে গাড়ী নিয়ে বেরিয়েছিলাম । সেইজন্য পুলিশ থানাতে নিয়ে
গিয়েছিলো। ৪০ মিনিট বসিয়ে রেখেছিলো। তারপর নিয়ম অনুসারে থানার গারদে ঢুকিয়েছিল, আধা ঘন্টার জন্য।
কত লোক মিথ্যা কথা বোলে পার পেয়েছিলো !আমি সত্যি কথা বোলে লক আপে !গতবছর আগস্ট মাসে।
আর আজ ?
আজ যেটা হলো,বাঙুরে ?লকডাউনে কত কত লোক।
আমি বলছি ,যে এতো লোক কেন ?বলছে নোবল কাজ,মাস্ক,নেবুলাইজার দিচ্ছে!! কী হচ্ছে !বলছে আমি নাকি
নাটক করছি !
কি অবস্থা !
চীন আর ভারত। দুটি পাশাপাশি দেশ। একজন শুধু স্বপ্ন দেখে ,আর একজন কাজ করে।
ওরা মারামারি করে মরুক। আর আমরা মহাকাশে নতুন দেশ বানাই। সেখানে ভারতীয় মাতালদের প্রবেশ নিষেধ ।পরের
বার জন্ম নিলে চীনে জন্ম নেবো !
~ইন্দ্রনীল
16/05/2021, 19:29 - Indranil Ray: You deleted this message
16/05/2021, 19:35 - Indranil Ray: You deleted this message
16/05/2021, 19:35 - Indranil Ray: You deleted this message
16/05/2021, 19:42 - Indranil Ray: লাশ
===
#আকাশে বাতাসে শুধু #শকুন ,মাটিতে #কুকুর। #নদীতীরে #লাশ। এরই মধ্যে আমরা "বেঁচে "।
এরই মধ্যে মোহন ভাগবত ,গীতার বাণী শোনাচ্ছেন ! "#বাসাংসি #জীর্ণানি যথা বিহায় নবানি #গৃহ্ণাতি
নরোহপরাণি । তথা #শরীরাণি বিহায় জীর্ণান্য-ন্যানি সংযাতি নবানি দেহী" !!!
#আমিও চলে যাবো ,#আপনারাও যাবেন। কিন্তু কি পরিমান ঘৃণা নিয়ে যাবো ,#রাজনীতিবিদের প্রতি।
আর #অমিতকে তো দেখায় যাচ্ছে না। পুলিশে মিসিং ডায়েরী করেছে "#চাণক্য অন্তর্ধান "নিয়ে কংগ্রেস!
ভগবানই সব করছেন ,সব। কিন্তু ভগবানের কাজ, একদমই ভালো লাগছে না ,আমার ও আমাদের !
সে আমি জানি ,ভগবান চরম সত্য। অস্ট্রোলোজি বা ভগবান যেটা স্থির করেছেন সেটাই করবেন বা হবে ।
কিন্তু আমার ভালো লাগছে না ,লাগছে না ,লাগছে না।
তার ওপরে মধ্যবিত্তকে নিম্নবিত্ত ,নিম্নবিত্তকে ভিখারী বানিয়ে দিচ্ছে। আর এক দল অতি বড়োলোক হয়ে যাচ্ছে।
আমি আপনি ফুটপাথে বসে ভিক্ষা করবো !ও ভিক্কাই বা কে দেবে !সবাই তো গাড়ী করে চলে যাবে।
মরেই যাবো !শুধু মরার সময়ে বলবো ,এদের যেন একই অবস্থা হয়!
ইন্দ্রনীল
16/05/2021, 20:05 - Indranil Ray: You deleted this message
16/05/2021, 20:13 - Indranil Ray: You deleted this message
16/05/2021, 20:20 - Indranil Ray: You deleted this message
16/05/2021, 20:21 - Indranil Ray: আকাশ চিতা
==========
মা যে মোদের আসীন মম,
মোদের সিংহাসনে ,
মাকেএবার ফেলবো মোরা,
অসীম জলের মাঝে।
মা বলবেন করিস নে ভুল,
পাপীর মতন তোরা !
মা কে তখন বলবো আমি
কিবা পেলাম তোমা ?
পাপের সঙ্গে পাপই দিলে,
পুন্য একফোঁটা।
অসীম তোমার শক্তি মানি ,
অসীম তোমার মন ,
সেই মনেতে ভরেছে
তোর, আকাশ চিতার ফল ?
আকাশ চিতায় উড়ছে লাশ ,
পড়ছে তোমার কোলে
সেই লাশেরই অংশ দিয়ে
পূজা তুমি নিলে ?
ইন্দ্রনীল
16/05/2021, 23:49 - Indranil Ray: ডেনিস রিচ্য়ই যা করতেন যে অবান্তর প্রশ্নের উত্তর দিতেন না। তখন
তো হোয়াটস্যাপ ছিল না। এখন সবুজ বস্তুটা আছে ,তাই প্রশ্নের বিশাল আনাগোনা। আবার জিগ্যাসা করে বসবেন
না ডেনিস রিচ্য়ই কে ছিলেন ?বিশেষত কম্পিউটারের স্টুডেন্টরা। হার্বার্ট সচিলডট,রিচ্য়ইর কাছে কৃতজ্ঞা যে
উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন সি র কোডের দ্বার। বিল গেটস এর মতন ছিলেন না। কেন থম্পসন , ডেনিস রিচ্য়ই ,
এবং আরও অনেকের সাথে উনিক্স কোডও ওপেন করে দিয়েছিলেন। কিন্তু কোনো অবান্তর প্রশ্নের উত্তর রিচ্য়ই দিতেন
না।
আমরা কাছে অনেক প্রশ্ন ,অনেক কিছু আসে। একটি ছেলে লিখেছে সুইসাইড করবে আমি যদি না দেখে দেই,কবে চাকরী
পাবে ,সেইটা আমি যদি না বলি। আমরা এটি রাগ হয়ে গেলো ,এমনিতেই ফ্রি তে দেখাতে চায় ,তারপরে আবার
সুইসাইড করবে! আমি বললাম অন্য কাউকে দেখিয়ে নাও ,আমরা সময় নেই। সে বললো ,আপনি যা বলেন মিলে যায়
দেখেছি ,ভোট মিলেছে ,আইপিএল মিলেছে ,কোবিদ মিলেছে ,তাই আপনাকেই দেখাতে চাই আর পয়সা এখন দেব না
,নেই ,চাকরী পেলে দেব। আমি আর উত্তর দেই নি যেহেতু এখন হাতে অনেকগুলো কাজ ,আজও একজন দিয়েছে ,কবে
দেব জানিনা। এইগুলি ভালো রকমের দক্ষিনা। এইগুলি ফেলে বিনাপয়সায় কাজ করতে ভালো লাগে ?ফুটবলার দেড়
দেখেছেন ?টাকা না নিয়ে খেলবেই না। টাকা নিয়ে যান লড়িয়ে দেবে। টাকাটা কি ?একটা অবজেক্ট ? অবজেক্টটা
ঠিক মতন হলে সাবজেক্টটা ভালো লাগে। অস্ট্রোলোজি এতো কঠিন নয় যে সঠিক ভাবে জানে। এতো কিছু দরকারই
নেই,আবার সবটারি দরকার আছে। অস্ট্রোলোজি হলো এমন একটি সাবজেক্ট যেটি সব সাবজেক্টের সাথে পড়লে ,তোমার
সেই কাজটা সফল হয়। আমি একজন এমবিবিএস কে জানি ,যে অস্ট্রোলোজিকে ভালো করে পড়েছে। এমন আইএফএস কে
জানি যে অস্ট্রোলোজিকে গুলে খেয়েছে। এমন উকিলদের জানি যারা অস্ট্রোলোজিকে ভালো করে পড়েছে। এমন
প্রফেসসরদের জানি যারা অস্ট্রোলোজিকে ভালো করে পড়েছে। এমন ইঞ্জিনেরইদের জানি যারা অস্ট্রোলোজিকে ভালো
করে পড়েছে। আমরা আচরণকে অনেকে খারাপ ভাবে তাৎক্ষণিকভাবে। কিন্তু পরে বোঝে আমি সঠিক। এইরকমের বহু
উদাহরণ দিতে পারি। নাম ধরে বললে লজ্জা পাবে ,তাই নাম নিলাম না ,সঙ্গীনও নয়। যাদের শিক্ষা পেয়ে
অস্ট্রোলোজিতে এতো নাম ,তাদেরই তো দেখি নামের লালসা !আমরা লেখায় ১০ কিংবা ১ ৫ কিংবা খুব বেশি হলে
২ ০ জন লাইক করে। কিন্তু পরে ?আমিও জানি না। তবে মাঝে মাঝে ইংরাজীতে "কালিজুবান" ,"পূর্বজন্মের ভুল"
ইত্যাদি দেখি আর অবাক হই এরাও আমার লেখা পরে আর টপিক হই। একজন আমার অতি প্রিয় ছাত্র মোদীর অতি বড়ো
ফ্যান দেখে অবাক হয়ে যাই ,যার হাত রক্তে রাঙা।এমন ছাত্রও দেখি যে মমতা জেতার পর সমানে হিন্দুদের
অত্যাচার সম্পর্কে বলেছে। আর আমরা নিজের গ্রুপে এ তো মোদীর ফ্যান প্রচুর ,এখনো !রক্তে রাঙা যার হাত ।
আমি eikotha বলছি যে তোমাদের হতে হবে না আমি ,তবে আমি যদি নিজেকে paltate পারি তোমরাও চেষ্টা
করো না ,কি ক্ষতি ?আমি তো কোনো mamata বা কোনো trinomool বা কোনো বিজেপি বা biman বসে
কে সাপোর্ট করছি না ,মানুষকে সাপোর্ট করছি ,মানবিকতাকে সাপোর্ট করছি ,তোমরাও করো না। রিচি যেমন
কোড এর দরজা খুলে diyechilo,amio koder দরজা খুলে দেব,দরজা dhakkate হয় ,ডিকমতোন দিকভাবে।
কতদূরে থাকে। তার স্বপ্নে আমি এসেছি। ভাবা যায় !তার নাম বলবো না।
মহাকাল আমি। তোমার সবাই।
মহাকালের দরজা খুলে দেখো কিছু রত্নভাণ্ডার পাওয়া যায় কিনা। সুসাইড করবো হেনো করবো যেন করবো
বললে কিসুতেই কিস্সু হবে না
আমরা ছাত্রকে আমরা সাথে বেড়াতে নিয়ে গেছে। কোনো স্বার্থ নেই। বাড়ে থেকে ওর বাড়ে যাৱধি একটা নয়
পয়সাও লাগে নি ,হোটেল,খাওয়া ,গারে আমি চালিয়েছি কিন্তু সে তৈরী করেছে ,তার সঙ্গে ভালো লাগে।
একটা কথা এক্কেবারে ঠিক ,যারা ওই অস্ট্রোলোজি করে তাদের এইবার প্রফেশন চেঞ্জ করতে হবে ,আর আমর।
ঠিক করবো এই কাজটা করবো এইটা না। ahonkarer কথা নয়। সাদিক কথা। anekei dactaree পড়বে আরও
bese bese করে online dactaree করা যাবে বোলে ,tichar তারাই হবে যাদের কম্পিউটারে হ্যাঁ অসীম
17/05/2021, 15:22 - Indranil Ray: অমিত সাও ,বাবুল সুপ্রিয়ও,রুপা গাঙ্গুলী ,মুকুল,শুভেন্দু এরা
কেন গ্রেপ্তার হচ্ছে না। সিবিআই ইস্কাবনের তাস খেলছে। বিজিপি আর তৃণমূল লড়াই। কেন্দ্র ও রাজ্যের লড়াই নয়
,এটা তৃণমূল ও বিজিপির। আইনের ৩ ৫ ৬ ধারায় চলছে এটা। পুরোটাই প্ল্যানিং। পুরোটাই। কোবিদ লকআপের
মধ্যে এইরূপ বিজিপি আর তৃণমূল লড়াই !!! ছিই ছি ছিইই।ছিই ছি ছিইই।ছিই ছি ছিইই।ছিই ছি ছিইই।ছিই ছি
ছিইই।বিজেপির যেসব নেতারা ভেবে রেখেছিলো মন্ত্রী হবে !!!ওরে মন্ত্রীরে !!!!!মেরে ধরে মন্ত্রী !!!!!মন্ত্রী
হবার মুখে জুতো ঘষে দিয়েছে ,বাংলার জনগণ। এবার ধন খোর !!! #ছিই ছি ছিইই।ছিই ছি ছিইই।ছিই ছি
ছিইই।ছিই ছি ছিইই।ছিই ছি ছিইই।অমিত যখন লুকিয়ে থাকে ,তখনি ভাবে !!!কি করে টাইট দেবে ,কি করে !
ভালো তুই ৩ ৫ ৬ ধারা কর। বঙ্গের মানুষ কিন্তু মমতাকেই চায়। তোদের "আশা" বার্থ হবে।
কেন এইবার অস্ট্রোলোজিক্যালয় বলি।ডি ৩০ চার্টে ৩ এ রবি আছে। রবির দশা চলছে। রাহুর অন্তর্দশা।লগ্ন ভীষণ
ভাবে পীরিত। রাহু,কেতু ,শনি, শুক্র আছে ,লগ্নে। শনি রবিকে দেখছে। মঙ্গলমঙ্গলদ্বাদশ লর্ড আবার ১ ১ স লর্ড
বটে। কাজেই ভীষণ একটা গোলযোগ হবেই। সিইবিআইএর হাতে এরেস্টও থাকতে পারে। শনির সুবলর্ড মঙ্গল। পঞ্চধা
মৈত্রী অনুযায়ী মঙ্গল ও শনির ফ্রেন্ডশিপ।যদিও নাচারালিই শত্রু। কাজেই প্রাথমিক শত্রুতা পরে বন্ধুত্ব।
একটা কথা পরিষ্কার,আটকে ওরা রাখতেই পারবে না। লগ্ন মীন। উভোদয় রাশি। ডিলে হবে। বেশ ডিলে হবে। কিন্তু
জুলাইয়ের মধ্যে ছাড়তেই হবে ,ছাড়তেই। আরও ক্যাটাগরিক্যালয় ২ ৫ -০৫- ২ ০ ২ ১ এর মধ্যে ই জামিন পাবেই।
আর্থের প্রিডোমিনেন্স অনেক। সেইজন্য প্রচুর লড়াই হবে ,প্রচুর। ৩ নম্বর আর ৮ নম্বর লর্ড লগ্নে। মানে ৮,১২ লর্ড
বসে আছে ,লগ্নে।
কিন্তু রবি বসে আছে ৩য়।
এই পরীসীমার মধ্যে জামিন পাবেই ,দেরি হবে। এতো বছর পরে (৬ বছর) গ্রেপ্তার। কোবিদ পরিস্তিতে গ্রেপ্তার।
ফুল্লি প্লানেড। ফুল্লি।
~ইন্দ্রনীল
17/05/2021, 15:26 - Indranil Ray: <Media omitted>
17/05/2021, 17:56 - Indranil Ray: You deleted this message
17/05/2021, 17:57 - Indranil Ray: You deleted this message
17/05/2021, 17:58 - Indranil Ray: You deleted this message
17/05/2021, 17:58 - Indranil Ray: You deleted this message
17/05/2021, 18:07 - Indranil Ray: ডেনিস রিচিই যা করতেন যে অবান্তর প্রশ্নের উত্তর দিতেন না। তখন
তো হোয়াটস্যাপ ছিল না। এখন সবুজ বস্তুটা আছে ,তাই প্রশ্নের বিশাল আনাগোনা। আবার জিগ্যাসা করে বসবেন
না ডেনিস রিচিই কে ছিলেন ?বিশেষত কম্পিউটারের স্টুডেন্টরা। রিচি হার্বার্ট সিলডের কাছে কৃতজ্ঞ, যে
উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন "সি" র কোডের দ্বার।
বিল গেটসের মতন ওঁরা ছিলেন না। কেন থম্পসন , ডেনিস রিচিই , এবং আরও অনেকের সাথে উনিক্স কোডও
ওপেন করে দিয়েছিলেন।
একটি ছেলে লিখেছে সুইসাইড করবে, আমি যদি না দেখে দেই,কবে চাকরী পাবে ,সেইটা আমি যদি না বলি।
আমর এতো রাগ হয়ে গেলো ,এমনিতেই ফ্রি তে দেখাতে চায় ,তারপরে আবার সুইসাইড করবে!!!!!
আমি বললাম, অন্য কাউকে দেখিয়ে নাও ,আমরা সময় নেই। সে বললো ,আপনি যা বলেন মিলে যায় দেখেছি ,ভোট
মিলেছে ,আইপিএল মিলেছে ,কোবিদ মিলেছে ,তাই আপনাকেই দেখাতে চাই আর পয়সা এখন দেব না ,নেই ,চাকরী
পেলে দেব।
আমি আর উত্তর দেই নি, যেহেতু এখন হাতে অনেকগুলো কাজ ,আজও একজন দিয়েছে ,কবে দেব জানিনা। এইগুলি
ভালো রকমের দক্ষিনা। এইগুলি ফেলে বিনাপয়সায় কাজ করতে ভালো লাগে !!?
ফুটবলারদের দেখেছেন ?টাকা না নিয়ে খেলবেই না। টাকা নিয়ে, জান লড়িয়ে দেবে।
অস্ট্রোলোজি এতো কঠিন নয় যে সঠিক ভাবে জানে। এতো কিছুর দরকারই নেই,আবার সবটারিই দরকার আছে।
অস্ট্রোলোজি হলো এমন একটি সাবজেক্ট যেটি সব সাবজেক্টের সাথে, পড়লে তোমার সেই কাজটা সফল হয়।
আমি একজন এমবিবিএস কে জানি ,যে অ্যাস্ট্রোলোজিকে ভালো করে পড়েছে। এমন আইএফএস কে, জানি যে
অ্যাস্ট্রোলোজিকে গুলে খেয়েছে। এমন উকিলদের জানি যারা অ্যাস্ট্রোলোজিকে ভালো করে পড়েছে। এমন
প্রফেসরদের জানি যারা অ্যাস্ট্রোলোজিকে ভালো করে পড়েছে। এমন ইঞ্জিনিয়ারদের জানি যারা অ্যাস্ট্রোলোজিকে
ভালো করে পড়েছে।
এইরকমের বহু উদাহরণ দিতে পারি। নাম ধরে বললে লজ্জা পাবে ,তাই নাম নিলাম না ,সঙ্গীনও নয়। যাদের শিক্ষা
পেয়ে অ্যাস্ট্রোলোজিতে মান উন্নত করেছি, এতো নাম ,তাদেরই তো দেখি নামের লালসা !
তবে মাঝে মাঝে ইংরাজীতে "কালিজুবান" ,"পূর্বজন্মের ভুল" ইত্যাদি দেখি আর অবাক হই ও ভাবি এরাও তাহলে
আমার লেখা পরে ! আর আমি তাদের লেখার টপিক হই !!
একজন আমার অতি প্রিয় ছাত্র মোদীর অতি বড়ো ফ্যান দেখে, অবাক হয়ে যাই ,যে মোদীর হাত রক্তে রাঙা।এমন
বিশেষ প্রিয় আমার ভাইের মত ছাত্রও দেখি যে মমতা জেতার পর সমানে হিন্দুদের অত্যাচার সম্পর্কে বলেছে। আর আমর
নিজের গ্রুপে এ তো মোদীর ফ্যান প্রচুর ,এখনো !রক্তে রাঙা যার হাত ।
আমি এইকথা বলছি না যে তোমাদের হতে হবে না মোদী বিরোধী, তবে আমি যদি নিজেকে পাল্টাতে পারি
তোমরাও চেষ্টা করো না ,কি ক্ষতি ?
আমি তো কোনো মমতা বা কোনো বা কোনো বিজেপি বা কোনো বিমানের সাপোর্ট করছি না ,মানুষকে
সাপোর্ট করছি ,মানবিকতাকে সাপোর্ট করছি ,তোমরাও করো না।
রিচি যেমন কোড এর দরজা খুলে দিয়েছিল,আমিও আমার কোডে দরজা খুলে দেব,দরজা ধাক্কা ঠিকঠাক মতোন দিতে
হবে ,ঠিক মতোন ঠিকভাবে।
কতদূরে থাকে।তার স্বপ্নে আমি এসেছি। ভাবা যায় !তার নাম বলবো না।
মহাকাল আমি।
তোমরা সবাই।
আমর ছাত্রকে আমর সাথে বেড়াতে নিয়ে গেছি। কোনো স্বার্থ নেই। বাড়ী থেকে ওর বাড়ী অবধি একটা নয়া
পয়সাও লাগে নি ওর।হোটেল,খাওয়া ,গাড়ী আমি চালিয়েছি, কিন্তু সে তৈরী করেছে নিজেকে ,তৈরী ,তার সঙ্গ
ভালো লাগে।
একটা কথা এক্কেবারে ঠিক ,যারা "ওই অস্ট্রোলোজি(!)" করে ,তাদের এইবার প্রফেশন চেঞ্জ করতে হবে ,আর আমি
ঠিক করবো এই অস্ট্রোলোজির কাজটা করবো ,না ঐ অস্ট্রোলোজির কাজটা। অহংকারের কথা নয়। সঠিক কথা।
অনেকেই ডাক্তরী পড়বে, আরও বেশী বেশী করে, অনলাইন ডাক্তরী করা যাবে বলে ,টিচার তারাই হবে যাদের
কম্পিউটারে অসীম জ্ঞান ।
চেঞ্জ হয়ে যাবে সব। শোন্ বন্ধুরা চেঞ্জ হয়ে যাবে। আমি এটা দের বছর আগে বলেছি। সতর্ক করে দিতে বলেছি।
ধ্যান শেখ ,কম্পিউটার না জানলে কম্পিউটার শেখো ,রান্না করা শেখো ,বাড়ীতে বাড়ীতে ডেলিভারি শেখো।
একটি ছেলেকে গত বছর বলেছিলাম মাস্কের ব্যবসা করতে। স্যানিটিজরএর ব্যবসা করতে।
যে ঠিক ঠিক ভাবে ঐ সময়ে আরম্ভ করেছিল তার, এইসময়ে খাবার অভাব নেই।
কম্পিউটারের কপি পেস্ট প্রোগ্রামিং আর কি শিখবে? প্রোগ্রাম কি করে হয় শেখো ,হাতের কাজ শেখো যেগুলোর
ডিমান্ড আছে মার্কেটে। ব্যবসা করতে টাকা লাগে না ,বুদ্ধি লাগে ,বুদ্ধি ,বুঝলে বুদ্ধি।
চাকুরীর পেশা হয়ে যাবে ব্যবসার মতন। কন্ট্রাক্ট সার্ভিস। কোনো স্থিরতা থাকবে না। আজ আছে ,কাল নেই। এইটাই
হবে। ১ ০ বছরে। আগামী ১ ০ বছরে। হবেই।
নিজেকে দিয়ে যখন ভাবি,তখন দেখি কত কিচ্ছু জানি ,কত কিচ্ছু। কম্পিউটার ,প্রোগ্রামিং,টিচিং অস্ট্রোলোজি
,গাড়ী চালানো (গাড়ীর ড্রাইভার হতে পারবো !!) ইভেন মাৰ্কেটিং ও করেছি। ধ্যান ও শেখাতে পারবো।
অধ্যাত্বিকতাও শেখাতে পারবো। ভালো মতন। শ্রেষ্ঠভাবে। জীবনের প্রথম অধ্যায় ফিক্স ও পুল ও বেচেছি। বইমেলাতে
ষ্টল ও দিয়েছিলাম।
রাতদিন চাকরী পাচ্ছি না ,চাকরি পাচ্ছি না করে,না করে, নিজেকে ইম্প্রোভ করো। ইম্প্রোভাইস করো।
ইংলিশ পরো। চীনা ভাষা শেখো। আমি গালি দিচ্ছি না ,চীনাদের। বলছি ,শেখো।দেরবছর আগে বলেছিলাম । পথ
খুলে যাবে।
জাপানী ভাষা বলতে পারি আমি এখনো। জাপানী ভাষা শিখেছিলাম ,২৫ বছর আগে। জাপানী ভাষা শেখো।তবে
জরুরী হচ্ছে চীনা ভাষা। চীন তো ভারতকে গ্রাস করে নিয়েছে। সেইজন্য চীনা ভাষার প্রয়োজন। খোঁজ নাও
কোথায় শেখানো হয়।
~ইন্দ্রনীল
17/05/2021, 21:51 - Indranil Ray: #DilipGhosh এই কথাগুলো খুব মনে পারছে ???
২৩ মে মাত্র ১৮ সিটে জিতে তাণ্ডব নেত্য করেছিল বাংলা জুড়ে , সবথেকে বেশী আক্রমন নেমে এসেছিল ব্যারাকপুর
, ভাটপাড়া , নৈহাটী , বীজপুরের তৃণমূল কর্মীদের উপর । ২৪ শে মে ছিল সেই ভয়ংকর দিন , প্রায় সব
তৃণমূল কার্যালয়ে এবং তৃণমূল কর্মীদের বাড়ী ভাঙচুর , আগুন লাগানো হয়েছিল । কিন্তু আমরা বিজেপি না ,
তৃণমূল কর্মীদের কাছে অনুরোধ পাপীদের ক্ষমা করে দিন , মানুষ এদের শাস্তি দিয়েছে ।
রাজ্য সরকারের কাছে অনুরোধ প্রত্যেক বিজেপি নেতার দুর্নীতির ফাইল খোলা হোক । কর্মীদের উপর অত্যাচার নয়
, কূটনৈতিক ভাবে বিজেপিকে জবাব দেওয়া হোক।
বিগত ২ বছরের লাঞ্ছনা, গঞ্জনা , বিজেপির অত্যাচার কোনোটাই ভুলিনি , দরকার হলে বিজেপি কর্মীদের বাড়ী
গিয়ে মিষ্টি খাইয়ে জয় বাংলা বলান।
প্রসঙ্গত - গতকাল নৈহাটীতে , ২৩ শে মে এর পর তৃণমূল কর্মীদের উপর অত্যাচার করা এক বিজেপির হনুমান-
জাম্বুবানকে ধরে তৃণমূল কার্যালয়ে এনে মিষ্টি খাইয়ে জয় বাংলা বলানো হয়।।
ওনার লেখায় ৫০০ ,১০০০,২ ০ ০০ লাইক পরে। তিনি একজায়গাতে লিখেছিলেন এই যে চেঞ্জটা হচ্ছে, এটা কোনো
ভৌগোলিক চেঞ্জ নয়।
কিন্তু আমি বলছি এটা একটি ভৌগোলিক চেঞ্জ।যে চেঞ্জ এর মধ্যে দিয়ে আমরা যাচ্ছি। আমি লিখেছিলাম ২ ০ ১ ২
সালে ,ভাগ্যবার্তা তে। আমরা এজ অফ একুয়ারিস এ অর্থাৎ কুম্ভে ভার্নাল একুইনক্সের সামনে দাঁড়িয়ে। পৃথিবীর
অক্ষ ২৩.৫ ডিগ্রী কোন করে রয়েছে ইকক্লিপটিকের সাথে। এই অক্ষ এর উপরিভাগের ঘূর্ণন হতে সময় লাগে ২ ৫ ৮ ০ ০
বছর। একটি বিশেষ দিনে পরিবর্তন নয়। ক্রম পরিবর্তন। গ্রাডুয়াল চেঞ্জ। এর জন্য সলসটাইসেরও পরিবর্তন হয়।
পৃথিবীর পোলের স্থান পরিবর্তনও হচ্ছে। নতুন করে কসমিক উম্ব সংগঠিত হচ্ছে। এতো টালমাটাল পরিস্থিতি সেই
জন্যই। সেই জন্যই কিছু ছেলে মেয়েরা দারুন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে ,আবার মারাত্মক রকমের
ছ্যাঁচড়ামো বেড়ে গেছে ,মারাত্মক রকমের হিংসা ,প্রতিহিংসা বেড়ে গেছে ,মহাকাশে এতো রকমের কাজ হচ্ছে
,হিন্দু মুসলমানের মধ্যে বিভেদ এতো এতো বেড়ে গেছে,এতো রিফিউজী বেড়ে গেছে বিশ্ব জুড়ে। নতুন হবে
,সব। সব নতুন। মুসলিমরা হিন্দুদের পুজোর এত কাজে লাগে তা জানা না থাকলে জেনে নিও ।আমার এসি মেসিন
ঠিক যারা করে ,রীতিমতন যন্ত্রপাতি নিয়ে এসে তারা মুসলিম ।হিন্দু রিপেয়ারিং এর লোকটা যেন ধুঁকছে ।
সাধারণ লোক অস্ট্রোলোজি করে তো "চাকরী কবে পাবো",বিয়ে,ছেলেমেয়ে সেইটা দেখার জন্য !
বিশ্বে অস্ট্রোলোজি পড়ছে , জানার জন্য কিভাবে কসমিক উম্ব সংগঠিত হচ্ছে ইত্যদি এইগুলির জন্য ,গোপনে।
মার্কিন দেশে অস্ট্রোলোজি করে কোনো যুদ্ধ করার সময় ,কোনো বোম্ব ফেলার সময় ,মার্কিন প্রেসিডেন্টের
অস্ট্রলজার থাকে।
আমাদের দেশের মতন "অস্ট্রলজার" নয় ,যারা টাকা খেয়ে ভুল ভাল বলে।
এইগুলি আমরা জেনেছিলাম ,যখন এম এ করেছি অস্ট্রোলোজিতে, হায়দারাবাদ গভ: ইউনিভার্সিটি থেকে।
এখানে এরা গোমূত্র আর গোবর নিয়েই বসে আছে !!!ব্যাপক স্টাডি করতে হয়েছিল। ব্যাপক। কোনো বাঙালী ছেলে
যায় না। দম আছে নাকি !টুকতে পারবে না তো ! উত্তরপ্রদেশ থেকেও যায় না বেশী ,মারামারি করতে পারবে না
তো !গুজরাট থেকে একজন বড়ো পন্ডিত ,এক উনিভার্সিটির রেজিসটারার গিয়েছিলো। আমার প্রচন্ড ফ্যান হয়েছিল।
ফেসবুকে আছে ,গোল্ডমেডেলটার সার্টিফিকেট দেখতে চেয়েছিলো ,নিজে তো পায়নি ,তাই ! দেখিয়েছিলাম।
গুজরাটের লোকেরা ব্যবসা বোঝে,ব্যবসা ,যেমন "গোদী"।আর বাঙালীরা শিক্ষা বোচ্ছে। সব রাজ্যের রকম আছে।
দক্ষিণ ভারতীয়রা শিক্ষা ও ব্যবসা ও চাকরী বোচ্ছে। দক্ষিণ ভারতে মোদীর ঢোকা রীতিমতন কঠিন।ওড়া বোঝে
ওদের জাতটা।
কিন্তু আক্ষেপ নেই তার জন্য ,বিন্দুমাত্র আক্ষেপ নেই। সিদ্ধান্ত একবার নিয়ে নিলে আর পিছন ফিরি না।
আর একটা কথা আমি খুব ভালো করেই জানি, "যা হচ্ছে সব ভালোই হচ্ছে"।
তুমি বলবে করনাতে মরে যাচ্ছে ,আর তুমি বলছো "যা হচ্ছে সব ভালোই হচ্ছে।" ।
তুমি বলবে ,রোজ যে দেখি মোদী কে নিয়ে এতো গালিগালাজ করো,উলটো ছবি দাও ,যাচ্ছেতাই বল ,রক্ত রাঙা
হাত বোলো ,আমি বলবো হ্যাঁ বলি তো ,মন থেকেই বলি ,কিন্তু আর একটা মন, বৃহত্তর মন বলে "যা হচ্ছে সব
ভালোই হচ্ছে"।
সেই মনটা কে ?
সেই মনটা জানে নতুন করে কসমিক উম্ব সংগঠিত হচ্ছে।যাকে আমরা এতদিন বলতাম ভালো ,এখন বলবো, ভালো নয়।
মোদীর উল্টানো ছবিটা দেখো। যদি একটুও ইয়েলো ম্যাটার থাকে বুঝবে উল্টোদিক থেকেই এখন পৃথিবীকে
দেখতে হবে।
আমার পক্ষে সেটা কঠিন, কঠিন, খুবই কঠিন ,আমাকে যারা প্রাণ দিয়ে ভালোবাসে ,আমার বোনরা ,আমার ভাইরা
,আমার স্ত্রীর ,আমার বন্ধুরা,আমার ছাত্ররা, ছাত্রীরা ,even আমিও, বোঝা খুউব কঠিন ।
তাই বোলে কি কাল থেকে বলবো, "মোদী তোকে আমি খুব ভালোবাসি ,আমার বুকে আয়,তোর দাড়ি দিয়ে
একটু ঘষে দে রে" ,অমিত শাকে কি বলবো "তুই আর খাস না ,এমনিতেই মোটা হয়ে যাচ্ছিস ,আয়ু কমে
যাচ্ছে",আদি কে কি বলবো "কি যে সুন্দর সন্ন্যাসী তুই !!!"
আচ্ছা করে গালি দেব ,সেই ইলেভেনে মাস্টার ছিলাম গালিগালাজের ,সেটা র ক্লাসও নিতে পারবো!!
ইন্দ্রনীল
18/05/2021, 20:46 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10221954663949963
18/05/2021, 20:51 - Indranil Ray: You deleted this message
18/05/2021, 20:52 - Indranil Ray: <Media omitted>
18/05/2021, 20:52 - Indranil Ray: <Media omitted>
18/05/2021, 21:28 - Indranil Ray: রূপকথা
======
তোমার ছেলে, তোমায় খাবে,
দেখি তুমি কি করো,
তোমায় নিয়ে আমার যত ,
মারামারি, সমস্ত ।।
তোমায় নিয়ে ভুগছি আমি,
তোমায় নিয়ে ভুগবো।
এই আমার ও শেষ কথা মা ,
তোমায় ছাড়াই চলবো।
তোমায় যদি ছেড়েও দি মা
তুমি মোরে ছাড়বে না
এটি আমি জেনেছি মা
এটাই আমার রূপকথা ।।
~ইন্দ্রনীল
18/05/2021, 21:39 - Indranil Ray: মোদীর ছবি উল্টো
=============
কালকে আমি লিখবো যে মা
মোদীর ছবি উল্টো ,
কি করে তা ,কেন হলো
এটাই আমার কল্পনা।
রূপকথাটা সত্যি হবে ,
সত্যি যেটা ,রূপকথা।
এটাই হবে সত্য কথা
এটাই হবে সত্য
~ইন্দ্রনীল
18/05/2021, 21:53 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/613463122537338/permalink/882338375649810/
18/05/2021, 22:27 - Indranil Ray: You deleted this message
18/05/2021, 22:45 - Indranil Ray: You deleted this message
18/05/2021, 22:56 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10221954663949963&id=1060787120
19/05/2021, 17:36 - Indranil Ray: You deleted this message
19/05/2021, 18:09 - Indranil Ray: আজ একটা দারুন ঘটনা আমাকে নিয়েই ঘটলো। আমার
#গাড়ীরভগবানও উপস্থিত ছিল। আজ ভাবলাম গাড়ীটার "বস্ত্রহরণ" হয়েছিলো ,আজ বস্ত্রপরাই । শীলা ড্রাইভারকে
নিয়ে last weeke স্কুলের কাজে বেরিয়েছিল।আমি না, ড্রাইভার ! সে সুন্দর করে পার্ক করেছিল ,আমি যেখানে
পার্ক করি ,ফিরে এসে লাগিয়ে দিয়েছিলো ,আমি যেখানে গাড়ী রাখি।তারপরেও একটা ঘটনা ঘটেছে ,সেটা বলবো
পরে।
আজ গাড়ী নিয়ে দেখি আমার পাশের ডানদিকের কাঁচটা বন্ধ হচ্ছে না। সঙ্গে সঙ্গে ফোন ,আমার
#গাড়ীরভগবান কে। ও বললো "এখনই বন্ধ করছিলাম ,এসো ,আমি আছি।" গেলাম ,তখুনি। গাড়ী নিয়ে।
#গাড়ীরভগবানের ওপরেও আর একজন #ভগবান ছিলেন ,সে আমাকে #গাড়ীরভগবানের দোকানেই দেখেছিলো। পুলিশ।
ষ্টার লাগানো। আমার কথা আগেও জিজ্ঞাসা করেছেন ,আমার কি খবর ? কারণ ৫ ০ বছরে এইরকম, "গাড়ী নিয়ে
গড়াগড়ি খাওয়া" লোক দেখেন নি আগে।
আমার #গাড়ীরভগবানও অবাক হয়ে যায় ,বলে "দাদাকে দেখি আর অবাক হয়ে যাই। দাদা গাড়ীই চালাতে
জানতো না ,আর এখন ?"
তখন আর একজন পুলিস #ভগবান বললেন কি ভাবে কাঁচটা চালু হবে। বললেন কাঁচ তোলার মোটরটা জ্যাম হয়ে
গেলে হয়। আবার গুতো দিলে ঠিক হয়ে যায়। আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন গুঁতোটা কি রকম হবে ?আমি হাত দিয়ে
দেখলাম। কি হাসি , দুজনেরই।
তিনি বললেন "এই যে পান্ডেমিক চলছে ,তা নিয়ে প্যানিক করবেন না। বললেন গাড়ীর যদি কিছু একটা হয় বলে
আপনি মনে করেন ,তখুনি দেখাবেন।
নারদ সারদা ইত্যাদি তো দেখছেন ,জানবেন সাথে যদি ভগবান থাকেন তবুও টিকেট কাটা, ৫৫০ টাকার !
আব্দুল কালাম একটা ব্রিফকেস নিয়ে এসেছিলো ,বেরিয়েও গিয়েছিলো একটা ব্রিফকেস নিয়ে।
সারদা মা বলেছিলেন সব ছেলে মেয়েই আমার। যে সন্তানটা ধুলোবালি মেখে এসেছে ,তাকে কি ভালোবাসবো না
?"
সেই পুলিশ ভদ্রলোক বললেন তিনি মাওবাদী এলাকাতেও পোস্টিং হয়েছিল। নিজের ছেলেমেয়েদের প্রচুর জামাকাপড়
ওদের দিয়েছিলেন।
আরও বললেন এই এলাকাতে কাউকে যদি বলেন তিনি পাঠিয়েছেন , তাহলেই হবে। দেখবেন। চা খাওয়ালেন। সব
দোকান বন্ধ। চা খাওয়ালেন তাও ।
বললেন "ছেলেকে নিয়ে একটু চিন্তায় আছি ডব্লিই বিসিএস দেবে। অংকে অনার্স। ফাস্ট ক্লাস ফার্স্ট। "
আমি বললাম, "আমি আমার পরিচয় দিইনি ,আমি কম্পিউটার ইঞ্জিনীয়ার এমসিএ ,এমএসসি ,
অস্ট্রোলোজিতে এম এ।
আমি বললাম ,"আপনার মঙ্গল প্রচন্ড স্ট্রং।"
আমি লাল্টুকে (#গাড়ীরভগবান) বললাম "দেখো ,আমি ওনার চার্টও দেখিনি ,কিছুই দেখিনি। " আরও বললাম
"রাহু বৃহস্পতি পরস্পর পরস্পরকে দেখছে ,রাহু ৫ মে ,বৃহস্পতি লগ্নে, এরা পেশা চেঞ্জ করিয়ে দেয়। "
ওনার হাতে দেখলাম অনেকগুলি পরস্পর বিরোধী রত্ন। আমি বললামও তাকে।
আমার কব্জিতে আছে পুরীর শ্রী জগন্নাথদেবের মাটিই ,আমি যেচে পড়েছিলাম ,লাল কাপড়ে মোরা। রয়েছে স্টিলের
চেইন। শনি দশা লর্ড আর মঙ্গল শনির সাব লর্ড বলে।
এইসব জানেই না তো কেউ ,জানার ইচ্ছাও নেই ,সেইজন্য আঙ্গুল ভর্তি থাকে ,দুর্ঘটনায় ঘটে ,অবশ্য সেগুলি হবে
বলেই তো পরে !!
আমাকে বললেন "আমার ফোন নিয়ে রাখুন ,যেকোনো অসুবিধায় আমাকে ফোন করবেন।"
সত্যি বলছি ,আমার মতন সবার এতো সুন্দর ভাগ্য থাকে না ,যে সব কিছু দেখতে পায় আর বুঝতে পারে ,সবই
ভগবানই আর ভগবানই সব করাচ্ছেন।
~ইন্দ্রনীল
19/05/2021, 19:35 - Indranil Ray: You deleted this message
19/05/2021, 19:49 - Indranil Ray: সর্ববাধা বিনির্মুক্ত ধনধান
্য সূতান্বিত
মনুষ্য মৎপ্রসাদেন ভবিষ্যতি নঃ সংশয়ঃ।।
19/05/2021, 21:35 - Indranil Ray: রামের নাম
======
এখন আইপিসি না মোদীপিসি,
তোমরা কি কেউ বলবে ?
বিচার ,আইন "আমার হাতে"
তাই নিয়ে কি চলবে ?
আইন মোরা, যেটুক জানি ,
বিচারপতি করে না ,
শব্দের ই বেড়াজাল
আইনজীবের জমানা।
আইন কানুন সর্বনাশা !
এটাই মোদের শিক্ষা !
এটাই মোদের পরম "গুরু"!
এটাই মোদের "দীক্ষা"!
আমার তোমার
বাঁচার আশা ,
চলবে না আর ভাই,
আমি তুমি মরণকালে ,
"হরি" র নামই গাই !
হও বিজেপি ,
হও রে সবাই,
গাও রামের নাম,
এইটা তুমি খুবই পারো
কিছুই তোমার নাই।
মোদী অমিত ,
যাই-ই ভাবো
যেতে তোমায় হবেই,
মেরে কেটে ৫ ৫ ০
খুঁজে দেখো বটেই।
~ইন্দ্রনীল
20/05/2021, 07:10 - Indranil Ray: <Media omitted>
20/05/2021, 07:12 - Indranil Ray: <Media omitted>
20/05/2021, 10:11 - Indranil Ray: Boimobile
20/05/2021, 22:43 - Indranil Ray: কসমিক উম্ব
=========
আমার অত্যন্ত প্রিয় আপনজন একজন বন্ধু ,সে সারদা মায়ের সম্মন্ধে লেখে।বন্ধু বললে কম বলা হয় ।
একই গুরুর শিষ্য । অত্যন্ত ভালো লেখা। উদ্ভোধন পত্রিকায় ছাপানোর মতন লেখা। উড়ৃ ব্বাস !কত লাইক পরে।
উনি লেখেন সারদা মায়ের গ্রুপ এ। ২ ০ ১ ০ সাল থেকে আলাপ। বাড়ীও গেছিলাম। খুবই অমায়িক। আমি ওনার সব
লেখা পড়ি।
আমার বিশেষ ভক্ত। আপদে বিপদে হোয়াটস্যাপ করেন। তিনি বলেন আপনি আগুনের মতন লেখেন।
তিনি একজায়গাতে লিখেছিলেন কোন একটি লেখায় এই যে চেঞ্জটা হচ্ছে,ছেলেমেয়েদের অপরকে করোনাতে help করা
এটসেট্রা, এটা কোনো ভৌগোলিক চেঞ্জ নয়।
আমি বলছি এটা একটি ভৌগোলিক চেঞ্জ।যে চেঞ্জ এর মধ্যে দিয়ে আমরা যাচ্ছি।
নতুন করে কসমিক উম্ব সংগঠিত হচ্ছে। এতো টালমাটাল পরিস্থিতি সেই জন্যই।
সেই জন্যই কিছু ছেলে মেয়েরা দারুন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে ,আবার মারাত্মক রকমের ছ্যাঁচড়ামো
বেড়ে গেছে ,মারাত্মক রকমের হিংসা ,প্রতিহিংসা বেড়ে গেছে ,মহাকাশে এতো রকমের কাজ হচ্ছে ,হিন্দু
মুসলমানের মধ্যে বিভেদ এতো এতো বেড়ে গেছে,এতো রিফিউজী বেড়ে গেছে বিশ্ব জুড়ে। নতুন হবে ,সব। সব
নতুন।
আমার এসি মেসিন ঠিক যারা করে ,রীতিমতন যন্ত্রপাতি নিয়ে এসে তারা মুসলিম ।
সাধারণ লোক অ্যাস্ট্রোলোজি করে তো ,"চাকরী কবে পাবো",বিয়ে,ছেলেমেয়ে সেইটা দেখার জন্য !!!
বিশ্ব অ্যাস্ট্রোলোজি পড়ছে , জানার জন্য, কিভাবে কসমিক উম্ব সংগঠিত হচ্ছে ইত্যদি এইগুলির জন্য ,গোপনে।
মার্কিন দেশে অ্যাস্ট্রোলোজি করে কোনো যুদ্ধ করার সময় ,কোনো বোম্ব ফেলার সময় ,etc.
এইগুলি আমরা জেনেছিলাম ,যখন এম এ করেছি অ্যাস্ট্রোলোজিতে, হায়দারাবাদ গভ: ইউনিভার্সিটি থেকে।
ব্যাপক স্টাডি করতে হয়েছিল। ব্যাপক। কোনো বাঙালী ছেলে যায় না। দম আছে নাকি !
টুকতে পারবে না তো !
গুজরাট থেকে একজন বড়ো পন্ডিত ,এক উনিভার্সিটির রেজিসটারার গিয়েছিলো। আমার প্রচন্ড ফ্যান হয়েছিল।
ফেসবুকে আছে ,গোল্ডমেডেলটার সার্টিফিকেট দেখতে চেয়েছিলো ,নিজে তো পায়নি ,তাই ! দেখিয়েছিলাম।
খুব আবেগ। খুব রাগ। আবেগ আর রাগ ,দুই ই নিয়ে চলতে হয় ,আমাকে !
কিন্তু আক্ষেপ নেই তার জন্য ,বিন্দুমাত্র আক্ষেপ নেই। সিদ্ধান্ত একবার নিয়ে নিলে আর পিছন ফিরি না।
আর একটা কথা আমি খুব ভালো করেই জানি, "যা হচ্ছে সব ভালোই হচ্ছে"।
তুমি বলবে করনাতে মরে যাচ্ছে ,আর তুমি বলছো "যা হচ্ছে সব ভালোই হচ্ছে।" ।
তুমি বলবে ,"রোজ যে দেখি মোদী কে নিয়ে এতো গালিগালাজ করো,উলটো ছবি দাও ,যাচ্ছেতাই বল ,রক্ত
রাঙা হাত বোলো" ,আমি বলবো "হ্যাঁ বলি তো ,মন থেকেই বলি" ,কিন্তু আর একটা মন, বৃহত্তর মন বলে
"যা হচ্ছে সব ভালোই হচ্ছে"।
সেই মনটা কে ?
সেই মনটা জানে নতুন করে কসমিক উম্ব সংগঠিত হচ্ছে।যাকে আমরা এতদিন বলতাম ভালো ,এখন বলবো, ভালো নয়।
মোদীর উল্টানো ছবিটা দেখো। যদি একটুও ইয়েলো ম্যাটার থাকে বুঝবে উল্টোদিক থেকেই এখন পৃথিবীকে
দেখতে হবে।
আমার পক্ষে সেটা কঠিন, কঠিন, খুবই কঠিন ,আমাকে যারা প্রাণ দিয়ে ভালোবাসে ,আমার বোনরা ,আমার ভাইরা
,আমার স্ত্রীর ,আমার বন্ধুরা,আমার ছাত্ররা, ছাত্রীরা ,even আমারও, বোঝা খুউব কঠিন ।
আচ্ছা করে গালি দেব ,সেই ইলেভেনে মাস্টার ছিলাম গালিগালাজের ,সেটা র ক্লাসও নিতে পারবো!!
২ ০ ০ /২ ৫ ০ বছর পর ,তখনকার লোকেরা কিছুটা হলেও শেপে আসবে ,ইমোশন কম হবে ,তারা বুঝতে পারবে।
18.05.21 e লেখা
ইন্দ্রনীল
21/05/2021, 12:40 - Indranil Ray: রাত আকেলি হ্যা
21/05/2021, 12:44 - Indranil Ray: ভালো আছি ভালো থেকো
কাকলি কে মনে রেখো
যদি কখনো সুযোগ হয়
কাকলি কে আনো ঘরে
সোফা টেবিল খাট বিছানা এসব ভোরে
🙂
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার
দামে কম মানে ভালো কাকলী ফার্নিচার🙂
কেউ বলেছে ,কাউকে বলেছেন ,প্রেমিক প্রেমিকা ছেলে মেয়ে সন্তান সন্ততি ভাই বোন মা বাবা।
কতরকমের ইঙ্গিত !
যার রাহুর আধিক্য বেশি এবং সে যদি ছেলে ও আর একজন যদি মেয়ে হয় ,একই হাউসে থাকে,চার্টে,প্রেম হবে
রোমাঞ্চময়।
আসবে চলে যাবে ,আসবে চলে যাবে। সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। ছাত্র ছাত্রী ,বন্ধু বান্ধব সবার ক্ষেত্রেই তাই।
কনস্ট্যান্ট LOVE থাকে না। চলে যায় ,অন্য রূপে আসে ,চলে যায়।
জীবনের সঙ্গে ভালোবাসাও তাই। যে জীবনকে LOVE করে ,তার বেশি রোগ হয় ,বেশী ভোগে।জীবনকে বেশী
ভালোবাসলে মরণ আসে,নানাপ্রকার ঝুটঝামেলা আসে ।
মরণকে যে বেশী ভালোবাসে ,তার জীবন ই হয়। এবং সুনির্দিষ্টভাবে হয়। আমি মৃত্যুকে ভালোবাসি। চিরদিন।
২ ০ ১ ৫ সালের পর বেশী বেশী করে।মৃত্যুকে দেখেছি আমি। কি অপূর্ব। আর একটা জীবন যেন।
প্রতিটা শব্দ আমরা যদি "ল্যাবরেটরিতে" পরীক্ষা করি তাহলে বুঝব সেটাকে। প্রতিটা। আচরণ ,ব্যাবহার,লেখা ,তর্ক
,বাজে তর্ক ইত্যাদি। তাকিয়েই বোঝা যায়।
Yes ওর নো, ফাইনাল ডিসিশন, নিউমেরলজি থেকে নিলেই আমার সুবিধা হয় ,কারণ একাদশে কেতু বসে আছে।
কেতু নাম্বার নিয়েও কাজ করে।
কোনো অস্ট্রোলোজের কোনোদিন এইভাবে শিখিয়েছে কখনো ?চরম দুঃখের সাথে বলছি ,তারা অস্ট্রলজরি নন।
ASTROLOGER =১০=রবি =SUN। তার মানে ১ আছে। ১ মানে দম্ভ। আমার আছে তাই না ?সেইজন্যই তো বললাম
"চরম দুঃখের সাথে বলছি ,তারা অস্ট্রলজরি নন।"!!
তাই বলি না অস্ট্রোলোজি খুব খুব সোজা ,আবার খুব খুব কঠিন।
১ ৪ ৩।
~ইন্দ্রনীল
22/05/2021, 18:45 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222173729186457
22/05/2021, 19:56 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/302188247093304/permalink/807712749874182/
23/05/2021, 12:09 - Indranil Ray: সোনাদাদু
~ইন্দ্রনীল
ঐরকম একটা ,
ব্রেন স্ট্রোক এ
কিচ্ছু হলো না ,
আমার ,যখন হলো।।
তোমাদের জন্য ,
তোমাদের ভালোবাসতে,
ভালোবাসাতে ,
শুধু তোমাদের জন্যই ,
তোমাদের ভালোবাসাটাই ,
অহংকার আমার ।
এই অহংকার ,
থাকে না ,সবার ,
সবার থাকে না
থাকে না সবার।
==
23/05/2021, 17:50 - Indranil Ray: #মাস্ক
===
গাড়ী স্টার্ট দিতে গিয়েছিলাম। একটি লোক যাকে তোমরা পাগল বোলো ,সেই লোকটি মুখে মাস্ক না পরে বসে
আছে। কেই বা দেবে কেনার পয়সা কোথায়। তাকে দুটি মাস্ক ও ১ ০ ০ টাকা দিলাম। কোনোদিন কিছু চায় নি
,লোকটি ,কোনোদিন না। আমি দেই মাঝে মধ্যে। আজ সেই লোকটির মুখে মাস্ক ও টাকা দিলাম।
ছবি তোলবার জন্য নয় গো ,ছবি তোলবার জন্য নয়। দিতে ভালো লাগলো। ভাগ্যিস ব্যাগটা নিয়ে বেরোলাম।
ভাগ্যিস দুটো মাস্ক এক্সট্রা রাখা ছিল ও মানিব্যাগ ও ছিল।
শুধু শুধু তাকিয়ে চলে যেও না। ভেবো না ও হিন্দু না মুসলিম ,ওদেরও বাঁচবার অধিকার আছে।
তোমার টাকা ডাবল হয়ে ফিরে আসবে। তবে চিন্তা করো না টাকা ডাবল হলো না হলো না। বাড়ী
থেকে বেরোবার সময় একাধিক মাস্ক নিয়ে বেড়িয়ো।
জ্ঞান দিচ্ছি না। বন্ধু ভাবে বললাম। অনেকে গ্রুপে মিলে করছে। আমি নাহয় একাই করলাম গো।
~ইন্দ্রনীল
23/05/2021, 21:56 - Indranil Ray: #গাড়ী
গাড়ী আমাকে কতকিছু দিলো। কত কিছু। গাড়ীর জন্মদিন পালন ,মৃত্যুদিন পালন ,কম্পিউটারের জন্মদিন
পালন, মৃত্যদিন পালন ,বাড়ীর জন্মদিন পালন ,মৃত্যুদিন পালন ,এয়ারকন্ডিশনের জন্মদিন পালন, মৃত্যদিন পালন
,কাজ আরম্ভের জন্মদিন পালন ,মৃত্যুদিন পালন এইসব এটসেট্রা আমার কাছে কিছু না।
দেখতে হবে কাজটা ঠিক ভাবে হচ্ছে নাকি seta শোভা বর্ধন করছে ,তার বিলটা আমি মেটাতে পারছি কিনা
,কিভাবে মেটাচ্ছি। বিল মেটানোর তরিকা দেখতে হবে ।
গাড়ীর ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গভীর। কারণ এর তেলের খরচ আছে। মেইনটেনেন্স আছে। চালালে।
না চালালে "শোভা" !সেই শোভা আমার একবারে ই না -পসন্দ। নিজে চালাতে কি পারি ?
গাড়ী চালাতে শেখা এক বিশেষ শিক্ষা। চালানো নয় ,চালাতে পারা ,ভিড়ের মধ্যে ,অলিতে
গলিতে,হাইওয়েতে,সর্বত্র সর্বত্র সর্বত্র।
একবছরও হয় নি। ৪থ জুন ২ ০ ২ ১ একবৎসর হবে। এই গত একবৎসরের মধ্যে আমি গাড়ী নিয়ে কোথায় না কোথায়
গেছি। ড্রাইভাররা পর্যন্ত অবাক হয়ে যায়। শিক্ষকরা ভাবে "আমার জন্যই গাড়ী চালাতে পারছে। "
ভাবুক তারা ,আনন্দ পাক !!কিন্তু আমি জানি যে ৫০ বছর বয়সে গাড়ী চালানো শেখা,এক বিশাল ব্যাপার।
শুধু সল্ট লেকের লাইসেন্স অফিস একবার যাও, গিয়ে দেখো কজন ৫ ০ বয়সের লোক লাইসেন্সের জন্য আবেদন
করেছে। কজন। আমি তো একজনকেও পাইনি। একজনকেও না।
রাস্তা তোমাকে পথ দেখাবে ,যদি তুমি রাস্তাকে সম্মান করো,মানুষজনকে সম্মান করো।
ঝা চকচক গাড়ী, একদম প্রথম গাড়ী ই ,যে গাড়ীতে শিখলে,তার মানে তোমার গাড়ী চালানো ইনকমপ্লিট আছে।
আমি থাকি বাঙুরে ,যাবো নিউটাউনে ,তাহলে গাড়ী আমি চালাতেই শিখিনি !
বিভিন্ন্য অভিজ্ঞ লোক আমাকে গাড়ী নিয়ে তাদের এক্সপেরিয়েন্সের কথা শেয়ার করবে
তবেই তো। এই সেদিন বললো একজন পুলিশ অফিসার ,পাশের কাঁচ না উঠলে কি করতে হবে।
কলকাতা পুলিশের লোক ,ফেসবুকে লিখেছিলাম ,ওনার ফোন নাম্বারও আছে। আমাকে খুব ভালোবাসে। বলেছেন
যেকোন বিপদে ফোন করতে।
একটা চেন সিস্টেম হয়ে যাবে। যদি তুমি সত্যিই গাড়ীকে ভালোবাসো। পুরানো বলে হেলাফেলা না করো।
সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ী না নেয়ার "বড়লোকী আরামদায়ক চাল" থেকে যদি মুক্ত থাকো। কারণ বাড়ীতে মাতা
পিতারা পুরানো হয়ে গেলে আমরা যেমন বদল করি না ,তেমনি গাড়ী।
রং করিয়ে বোলবো "নতুন গাড়ী" ,তা নয় ,পুরানো গাড়ী নতুনের মতনই চলবে এইরকম।
আমার যেমন পুরানো গাড়ী কিন্তু চলে নতুনের মতন ,এটা আমি করিয়েছি ,গাড়ীর স্টিয়ারিঙ পাল্টে ,ব্যাটারি
পাল্টে ,ব্র্যাক বদলে, ক্লাচ চেঞ্জ করে এটসেট্রা এটসেট্রা এটসেট্রা এন্ড এটসেট্রা |
আমি যেমন ৫০ বছর বয়েসে, "নতুন" পরের ৫০ বছরের জন্য আমার গাড়ীও "নতুন"।
আমার কোনো বড়লোকী চাল নেই ,বিশ্বাস করো যারা চেনো আমাকে।
আমার #গাড়ী সংক্রন্ত আর্টিকলে গুলো পড়তে অনুরোধ করছি ২ ০ ২ ০ থেকে ,বুজতে পারবে। ফেসবুকে আমার
এই পেজ এ।
যিসকি অন্দর হিম্মত নেহি হেই উস্কি অন্দর ফিউচার নেহি হায়। অস্ট্রোলোজি দিয়েও লাভ হবে না রে লাভ হবে
না আমি বলে দিলাম।
~ইন্দ্রনীল
(শনি+শুক্র )
24/05/2021, 11:45 - Indranil Ray: #আবার_ব্ল্যাক_ফাঙ্গাস_বলে_নতুন_আর_একটা_রোগ_আসছে। 😫😫😫😫😫
শুনেই তো আমাদের যে কি যবু-থবু অবস্থা...সে আর কি বলবো!!!
রোগটা আসলে কি??কেন হয়?? কাদের হতে পারে?? সে বিষয়ে কিন্তু ম্যাক্সিমাম অজ্ঞাত।
তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কি আর কিভাবে হয়।
রোগটার নাম আদোও ব্ল্যাক ফাঙ্গাস নয়। সংবাদ চ্যানেল গুলো টি আর পি বাড়ানোর জন্য ভয় দেখিয়ে বেশি
বেশি করে নামটা প্রচার করছে।কিছু কিছু ডাক্তার দেখছি কথাটা ব্যবহার করছেন। কিন্তু কেনো জানিনা। হয়তো
প্রচারে আসার জন্য করছেন।আসলে ব্ল্যাক নামটা শুনলেই যেনো কেমন একটা লাগে,মনে একটু নেগেটিভিটি কাজ করে।
তাহলে রোগটার অরিজিনাল নাম কি???
রোগটার প্রকৃত নাম হল 'মিউকরমাইকোসিস'।রাইজোপাস, মিউকর ও আপসিডিয়া- এই তিন ধরনের ছত্রাক যেগুলো
পাউরুটির উপর জন্মায়,এরাই রোগটার জন্য দায়ী। এই ছত্রাক লাখ লাখ আমাদের আসে-পাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। কিন্তু
তাতে কি হয়েছে ??? তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার মত ক্ষমতা আমাদের শরীরে আছে। আমাদের শরীরে ঢুকলেও
আমাদের ইমিউনিটি পাওয়ার তাদের বিরুদ্ধে জিতে যাবে। তাহলে রোগটা কাদের হতে পারে??? উত্তর হচ্ছে--যাদের
আন-কন্ট্রোলড সুগার আছে ,যারা অতিরিক্ত স্টেরয়েড নেয় কিংবা যাদের শরীরে অন্য কোনও রোগের কারণে
ইমিউনিটি একদম কমে গেছে তাদের রোগটা হতে পারে।
রোগটা সবার হয় না।
নর্মাল লোকেদের হয় না।
এটা ছড়ায় না।
তাহলে এত ভয় পাচ্ছেন কেনো???
শুধু শুধু গুজবে কান দেবেন না।
ভয় পাবেন না।
আবার বলছি-----রোগটা ছড়ায় না,নর্মাল লোকেদের হয় না।
পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন।
কোভিড হলে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ইচ্ছামত স্টেরয়েড নেবেন না। যারা জিম করছেন ,হটাৎ করে রোগা-প্যাটকা
চেহারা থেকে বডি বানানোর জন্য স্টেরয়েড নেবেন না।একই মাস্ক বার বার ব্যবহার করবেন না।একবার ব্যবহার
করার পর সাবান জল দিয়ে পরিস্কার করুন, তা নাহলে ইউজ এ্যন্ড থ্রো সার্জিক্যাল মাস্ক পরুন।
কিচ্ছু হবে না। আমরা সবাই ভালো থাকবো।
মনে রাখবেন গব্বর সিং ঠিকই বলেছিলেন,
"জো ডর গয়া সমঝো ও মর গয়া"
সাবধানে থাকুন....... সুরক্ষিত থাকুন। 🙏🙏🙏🙏
#collected
24/05/2021, 11:45 - Indranil Ray: জো ডর গয়া সমঝো ও মর গয়া"
সাবধা
24/05/2021, 11:45 - Indranil Ray: আমি গত ১০ বছর ভারতের শ্রেষ্টতম অস্ট্রোলোজি ম্যাগাজিনগুলোতে
লেখার সুযোগ পেয়েছিলাম কোনো বেকিং ছাড়াই । সম্পূর্ণ কাজেও লাগিয়েছিলাম।
কেন লিখি না ,ম্যাগাজিনগুলিতে সে কোথাও ফেসবুকে বলেছি। আমার লেখাগুলিও দেখে নেবেন ফেইসবুক
থেকে।অন্তত ১ ০ ০ আর্টিকেল লিখেছিলাম।
এর জন্মদিন কবে ,মৃত্যুদিন কবে এটা নিয়ে গবেষণা না করে ,লেখা তরোয়ালের মতন ধরলো হয়েছে ও হবে
,এটা বলে দিলাম।
#ভয়পাইনাআমি। আমি যখন ভয় পাই না ,তোমরাও ভয় পেয়ো না। যারা আমার সাথে আছো। ভয় নেই
তোমাদেরও।
কিছুতেই ভয় পেও না ,কিছুতেই না। নিন্দা ,অপমান ,চরম নিন্দা ,খিস্তি (এই ভাষাই ইউস করলাম
),বাড়ীর লোকের গালাগাল ,কিছুতেই কিছু না ,যা করবে যদি ঠিক কোরো, কারুর কোনো ক্ষতি না করে।
আই Love ইউ।
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222173729186457
24/05/2021, 11:50 - Indranil Ray: #গাড়ী
গাড়ী আমাকে কতকিছু দিলো। কত কিছু। গাড়ীর জন্মদিন পালন ,মৃত্যুদিন পালন ,কম্পিউটারের জন্মদিন
পালন, মৃত্যদিন পালন ,বাড়ীর জন্মদিন পালন ,মৃত্যুদিন পালন ,এয়ারকন্ডিশনের জন্মদিন পালন, মৃত্যদিন পালন
,কাজ আরম্ভের জন্মদিন পালন ,মৃত্যুদিন পালন এইসব এটসেট্রা আমার কাছে কিছু না।
দেখতে হবে কাজটা ঠিক ভাবে হচ্ছে নাকি seta শোভা বর্ধন করছে ,তার বিলটা আমি মেটাতে পারছি কিনা
,কিভাবে মেটাচ্ছি। বিল মেটানোর তরিকা দেখতে হবে ।
গাড়ীর ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গভীর। কারণ এর তেলের খরচ আছে। মেইনটেনেন্স আছে। চালালে।
না চালালে "শোভা" !সেই শোভা আমার একবারে ই না -পসন্দ। নিজে চালাতে কি পারি ?
গাড়ী চালাতে শেখা এক বিশেষ শিক্ষা। চালানো নয় ,চালাতে পারা ,ভিড়ের মধ্যে ,অলিতে
গলিতে,হাইওয়েতে,সর্বত্র সর্বত্র সর্বত্র।
একবছরও হয় নি। ৪থ জুন ২ ০ ২ ১ একবৎসর হবে। এই গত একবৎসরের মধ্যে আমি গাড়ী নিয়ে কোথায় না কোথায়
গেছি। ড্রাইভাররা পর্যন্ত অবাক হয়ে যায়। শিক্ষকরা ভাবে "আমার জন্যই গাড়ী চালাতে পারছে। "
ভাবুক তারা ,আনন্দ পাক !!কিন্তু আমি জানি যে ৫০ বছর বয়সে গাড়ী চালানো শেখা,এক বিশাল ব্যাপার।
শুধু সল্ট লেকের লাইসেন্স অফিস একবার যাও, গিয়ে দেখো কজন ৫ ০ বয়সের লোক লাইসেন্সের জন্য আবেদন
করেছে। কজন। আমি তো একজনকেও পাইনি। একজনকেও না।
রাস্তা তোমাকে পথ দেখাবে ,যদি তুমি রাস্তাকে সম্মান করো,মানুষজনকে সম্মান করো।
ঝা চকচক গাড়ী, একদম প্রথম গাড়ী ই ,যে গাড়ীতে শিখলে,তার মানে তোমার গাড়ী চালানো ইনকমপ্লিট আছে।
আমি থাকি বাঙুরে ,যাবো নিউটাউনে ,তাহলে গাড়ী আমি চালাতেই শিখিনি !
বিভিন্ন্য অভিজ্ঞ লোক আমাকে গাড়ী নিয়ে তাদের এক্সপেরিয়েন্সের কথা শেয়ার করবে
তবেই তো। এই সেদিন বললো একজন পুলিশ অফিসার ,পাশের কাঁচ না উঠলে কি করতে হবে।
কলকাতা পুলিশের লোক ,ফেসবুকে লিখেছিলাম ,ওনার ফোন নাম্বারও আছে। আমাকে খুব ভালোবাসে। বলেছেন
যেকোন বিপদে ফোন করতে।
একটা চেন সিস্টেম হয়ে যাবে। যদি তুমি সত্যিই গাড়ীকে ভালোবাসো। পুরানো বলে হেলাফেলা না করো।
সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ী না নেয়ার "বড়লোকী আরামদায়ক চাল" থেকে যদি মুক্ত থাকো। কারণ বাড়ীতে মাতা
পিতারা পুরানো হয়ে গেলে আমরা যেমন বদল করি না ,তেমনি গাড়ী।
রং করিয়ে বোলবো "নতুন গাড়ী" ,তা নয় ,পুরানো গাড়ী নতুনের মতনই চলবে এইরকম।
আমার যেমন পুরানো গাড়ী কিন্তু চলে নতুনের মতন ,এটা আমি করিয়েছি ,গাড়ীর স্টিয়ারিঙ পাল্টে ,ব্যাটারি
পাল্টে ,ব্র্যাক বদলে, ক্লাচ চেঞ্জ করে এটসেট্রা এটসেট্রা এটসেট্রা এন্ড এটসেট্রা |
আমি যেমন ৫০ বছর বয়েসে, "নতুন" পরের ৫০ বছরের জন্য আমার গাড়ীও "নতুন"।
আমার কোনো বড়লোকী চাল নেই ,বিশ্বাস করো যারা চেনো আমাকে।
আমার #গাড়ী সংক্রন্ত আর্টিকলে গুলো পড়তে অনুরোধ করছি ২ ০ ২ ০ থেকে ,বুজতে পারবে। ফেসবুকে আমার
এই পেজ এ।
যিসকি অন্দর হিম্মত নেহি হেই উস্কি অন্দর ফিউচার নেহি হায়। অস্ট্রোলোজি দিয়েও লাভ হবে না রে লাভ হবে
না আমি বলে দিলাম।
~ইন্দ্রনীল
(শনি+শুক্র )
24/05/2021, 11:50 - Indranil Ray: #গাড়ী
গাড়ী আমাকে কতকিছু দিলো। কত কিছু। গাড়ীর জন্মদিন পালন ,মৃত্যুদিন পালন ,কম্পিউটারের জন্মদিন
পালন, মৃত্যদিন পালন ,বাড়ীর জন্মদিন পালন ,মৃত্যুদিন পালন ,এয়ারকন্ডিশনের জন্মদিন পালন, মৃত্যদিন পালন
,কাজ আরম্ভের জন্মদিন পালন ,মৃত্যুদিন পালন এইসব এটসেট্রা আমার কাছে কিছু না।
দেখতে হবে কাজটা ঠিক ভাবে হচ্ছে নাকি seta শোভা বর্ধন করছে ,তার বিলটা আমি মেটাতে পারছি কিনা
,কিভাবে মেটাচ্ছি। বিল মেটানোর তরিকা দেখতে হবে ।
গাড়ীর ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গভীর। কারণ এর তেলের খরচ আছে। মেইনটেনেন্স আছে। চালালে।
না চালালে "শোভা" !সেই শোভা আমার একবারে ই না -পসন্দ। নিজে চালাতে কি পারি ?
গাড়ী চালাতে শেখা এক বিশেষ শিক্ষা। চালানো নয় ,চালাতে পারা ,ভিড়ের মধ্যে ,অলিতে
গলিতে,হাইওয়েতে,সর্বত্র সর্বত্র সর্বত্র।
একবছরও হয় নি। ৪থ জুন ২ ০ ২ ১ একবৎসর হবে। এই গত একবৎসরের মধ্যে আমি গাড়ী নিয়ে কোথায় না কোথায়
গেছি। ড্রাইভাররা পর্যন্ত অবাক হয়ে যায়। শিক্ষকরা ভাবে "আমার জন্যই গাড়ী চালাতে পারছে। "
ভাবুক তারা ,আনন্দ পাক !!কিন্তু আমি জানি যে ৫০ বছর বয়সে গাড়ী চালানো শেখা,এক বিশাল ব্যাপার।
শুধু সল্ট লেকের লাইসেন্স অফিস একবার যাও, গিয়ে দেখো কজন ৫ ০ বয়সের লোক লাইসেন্সের জন্য আবেদন
করেছে। কজন। আমি তো একজনকেও পাইনি। একজনকেও না।
রাস্তা তোমাকে পথ দেখাবে ,যদি তুমি রাস্তাকে সম্মান করো,মানুষজনকে সম্মান করো।
ঝা চকচক গাড়ী, একদম প্রথম গাড়ী ই ,যে গাড়ীতে শিখলে,তার মানে তোমার গাড়ী চালানো ইনকমপ্লিট আছে।
আমি থাকি বাঙুরে ,যাবো নিউটাউনে ,তাহলে গাড়ী আমি চালাতেই শিখিনি !
বিভিন্ন্য অভিজ্ঞ লোক আমাকে গাড়ী নিয়ে তাদের এক্সপেরিয়েন্সের কথা শেয়ার করবে
তবেই তো। এই সেদিন বললো একজন পুলিশ অফিসার ,পাশের কাঁচ না উঠলে কি করতে হবে।
কলকাতা পুলিশের লোক ,ফেসবুকে লিখেছিলাম ,ওনার ফোন নাম্বারও আছে। আমাকে খুব ভালোবাসে। বলেছেন
যেকোন বিপদে ফোন করতে।
একটা চেন সিস্টেম হয়ে যাবে। যদি তুমি সত্যিই গাড়ীকে ভালোবাসো। পুরানো বলে হেলাফেলা না করো।
সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ী না নেয়ার "বড়লোকী আরামদায়ক চাল" থেকে যদি মুক্ত থাকো। কারণ বাড়ীতে মাতা
পিতারা পুরানো হয়ে গেলে আমরা যেমন বদল করি না ,তেমনি গাড়ী।
রং করিয়ে বোলবো "নতুন গাড়ী" ,তা নয় ,পুরানো গাড়ী নতুনের মতনই চলবে এইরকম।
আমার যেমন পুরানো গাড়ী কিন্তু চলে নতুনের মতন ,এটা আমি করিয়েছি ,গাড়ীর স্টিয়ারিঙ পাল্টে ,ব্যাটারি
পাল্টে ,ব্র্যাক বদলে, ক্লাচ চেঞ্জ করে এটসেট্রা এটসেট্রা এটসেট্রা এন্ড এটসেট্রা |
আমি যেমন ৫০ বছর বয়েসে, "নতুন" পরের ৫০ বছরের জন্য আমার গাড়ীও "নতুন"।
আমার কোনো বড়লোকী চাল নেই ,বিশ্বাস করো যারা চেনো আমাকে।
আমার #গাড়ী সংক্রন্ত আর্টিকলে গুলো পড়তে অনুরোধ করছি ২ ০ ২ ০ থেকে ,বুজতে পারবে। ফেসবুকে আমার
এই পেজ এ।
যিসকি অন্দর হিম্মত নেহি হেই উস্কি অন্দর ফিউচার নেহি হায়। অস্ট্রোলোজি দিয়েও লাভ হবে না রে লাভ হবে
না আমি বলে দিলাম।
~ইন্দ্রনীল
(শনি+শুক্র )
24/05/2021, 13:33 - Indranil Ray: হিউয়েন সাং-য়ের 'ব্যাকপ্যাক' !
চীন দেশের বৌদ্ধ পর্যটক হিউয়েন সাংয়ের নাম আমরা সকলেই অল্পবিস্তর জানি। স্কুলের ইতিহাস বইয়ের পাতায়
দেখে দেখে তাঁর ছবির সঙ্গেও আমরা মোটামুটি সুপরিচিত। ছবিতে দেখা যায়, হিউয়েন সাংয়ের পিঠে কিছু একটা
রয়েছে। যখন ছোট ছিলাম, অনেকবার ভেবেছি, অদ্ভুত দর্শন ওটা কি বস্তু! ব্যাপারটা আমার কাছে একটা রহস্যই
ছিল বহুদিন পর্যন্ত। কিন্তু যখন জানতে পারলাম হিউয়েন সাংয়ের পিঠের রহস্যজনক বস্তুটি আসলে আজকের দিনের
আধুনিক 'ব্যাকপ্যাকের' ১৫০০ বছরের পুরনো সংস্করণ, তখন সত্যিই অবাক হয়েছিলাম।
আজ্ঞে হ্যাঁ, হিউয়েন সাংয়ের পিঠে যা দেখা যায় তা আসলে বেত দিয়ে নির্মিত একটি ব্যাকপ্যাক (সহজেই পিঠে
নিয়ে বহনযোগ্য ভারী ব্যাগ, আধুনিক পর্বতারোহীদের ব্যবহার করতে দেখা যায়)। যা দেখতে অনেকটা পিঠে
নেওয়ার ব্যাগ ও মধ্যবিত্ত বাড়িতে ব্যবহৃত ঠাকুরের সিংহাসনের সম্মিলিত রূপের মতো। সুদূর চীন থেকে
ভারতবর্ষে আসা এবং ফিরে যাওয়ার সময় পর্যন্ত তিনি এই ব্যাকপ্যাকটি ব্যবহার করেছিলেন। বেতের এই বাক্সে তিনি
মূলত ভারতবর্ষ থেকে সংগৃহীত গৌতম বুদ্ধ ও অন্যান্য বৌদ্ধ ভিক্ষুদের রচিত পুঁথি রাখতেন। ছবিটি খুঁটিয়ে
দেখলে, ব্যাকপ্যাকের ভিতরে গোল করে পাকিয়ে রাখা পুঁথিগুলি দেখা যায়। বেতের নির্মিত হালকা বাক্সটি পিঠে
ঝুলিয়ে নেবার ব্যবস্থা ছিল। রোদ-জল থেকে পুঁথিগুলি ও নিজেকে রক্ষা করবার উদ্দেশ্যে তিনি ব্যাকপ্যাকের
উপরে একটি ছাতা লাগিয়ে নিয়েছিলেন। এর সামনের দিকে একটি ঝুলন্ত বাতিদান ছিল, রাতের অন্ধকারে পথ চলবার
সময় তিনি এই বাতিটি জ্বালিয়ে নিতেন। এছাড়াও রাত্রিবেলা অবসর সময়ে এই বাতিদানের আলোয় তিনি পুঁথিপত্র
পড়তেন।
সংগৃহীত
24/05/2021, 18:36 - Indranil Ray: #ইন্দ্রনীল
======
কি করেছিল সে ?
করেছিল কি ?
মেরেছিলো ভৃত্ৰা,মেরেছিলো ভৃত্ৰকে ।
আমি জানছি,
আজ ২৫ বছর ধরে।
আজ ২৫ বছর ধরে।
আজ ২৫ বছর ধরে।
সূর্য্য এবং ইন্দ্র
দুই ভাই
বেদ বেদে
হয় ভেদ ,
ঋগ আর অথর্ব।।
নীল "ঐশ্বর্য"
আনে ইন্দ্র
আনে ইন্দ্র
আনে ইন্দ্র
লোকের যে করে ,
অপকার ,
দিয়ে পাথর আর হার
না জেনে ,
না বুঝে ,
না জেনে
না বুঝে।
তুমি তাহলে ,
পৌঁছে গেছো
আনন্দধাম।।
===
24/05/2021, 23:00 - Indranil Ray: https://m.youtube.com/watch?
v=MU5LFtoicbA&feature=youtu.be
25/05/2021, 13:04 - Indranil Ray: #অস্ট্রোলোজি #শেখ (!)
=============
আমি পাপ করিনি। তুমি #পুন্য করেছো , বলে করোনা হচ্ছে না ,বা হচ্ছে ,তা এক্কেবেরেই নয়।
#মুণ্ডনঅস্ট্রোলোজি কখন অতিমারীর সময় ,সেটা দেখে ১ ০ ০ ভাগ বলা যায়। #মুণ্ডন এস্ট্রোলোজিতে অতিমারীর
সময়, যদি মারক গ্রহ কোনোভাবে আসবে ,তাহলে তার এ জীবন শেষ হয়ে পরের জীবন আরম্ভ হবে।
যারা গবেষণা করে বার করেছেন তাদের ভাব আর তোমার ভাব যদি একই রকম হয়,তাহলে শেয়ার করা যায়, বিনিময়ে
তার কাজ থেকেও নতুন কিছু পাওয়া যায় কিনা, সেটাও মাথাতে রাখতে হবে।
আমি মোটামুটি চার্ট দেখলেই বলতে পারি ,সেটা ৯০% ঠিক হয়।
আমার খুব আপনজনকেও ,সেই টা বলি নি।
সে স - ব জিনিস বলেছি, স - ব।
~ইন্দ্রনীল
25/05/2021, 18:37 - Indranil Ray: সঞ্জয় ঠিক ঠিক বলেছে অস্ট্রোলোজি সম্পর্কে। ঠিক ঠিক।
অস্ট্রোলোজি যে পড়েছে বা করেছে ,তার থেকেও বেশে জানবে যে দেখাচ্ছে। আমি যেটা আমার কবিতায় বলেছি।
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222188828643934
এবং আজকের লেখাতে https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222193791728008
সামগ্রিকভাবে অস্ট্রলজাররা এইজন্যই তাদের পরিবেশ ঠিক ঠিক রাখতে পারে না বা সেই চেষ্টা করে না।
মানুষরা বোঝে না তাদের এই এই জিনিসগুলো চেঞ্জ করে উচিত। তাদের খামতিগুলো যদি অস্ট্রলজাররা তুলে ধরে
তাহলে এক পার্সেন্ট মানুষ ও বুঝবে ও নিজেকে চেঞ্জ করতে পারবে।
অস্ট্রোলোজের যদি ঠিক ঠিক হয় ,সে তুলে ধরবে কেন হচ্ছে না। খামতি গুলো তুলে ধরবে। সে তখন চেষ্টা করবে
।
এইটাই করে না। তারপরে ম্যাক্সিমাম "বাঙালি অস্ট্রোলোজর" ঠিক ঠিক পড়াশুনায় করে না ,তুলে ধরবে কি করে
?শুধু টাকা রোজগারের দিকে মন !
সাউথ ইন্ডিয়ায় কিছু কিছু দু একজন আছে। টাকার দিকে মন থাকলে অস্ট্রোলোজি হবে না ,সে তো আমরা যখন
অস্ট্রোলোজি পড়েছি তখন থেকেই জানি।
এম এ স্টাডি মেট এ লেখাই ছিল। যে সে বানায় নি স্টাডি মেট। পৃথিবীর নামকরাদের নিয়েই সংগঠিত ছিল সেই
স্টাডি মেট। প্লাস বই। প্লাস। প্লাস। প্লাস।প্লাস কত নামকরা ব্যাক্তি ক্লাস নিয়েছিল।
কলকাতায় রামকৃষ্ণ শাস্ত্রী মশাইয়ের স্কুলে যখন পড়েছি ,তখন একজন র দিয়ে ব্যাক্তির "বাণী(!) শুনেই ,ঠিক
করেছিলাম বৃহত্তর কোথাও শিখতে হবে।
তিনি এসে শুধু বলতেন এক লাখ,দুই লক্ষ তিন লক্ষ রোজগার করার এই পদ্ধতি !!!তার নোটসগুলো অদ্ভুত। সব
কিছু আছে এখনো ও।
লোকটি "বড়ো বড়ো" "প্রতিষ্ঠানের" সঙ্গে যুক্ত। এইখানে যে সব "বড়ো বড়ো" অস্ট্রোলোজেরদের "পিঠ
চাপড়ানোর মেশিন" আছে ,সেখানে তার ভুঁড়ি নিয়ে যান।
আমাকে দেখেছেন ও এই রকম একটি অনুষ্ঠানে ,যেখানে আমি বাংলা কাগজে লিখতাম অস্ট্রোলোজি বিষয়ক।
ইংরাজী ম্যাগাজিনে তো প্রচুর লেখা লিখতাম ,সাউথ ইন্ডিয়া থেকে বেরোতো দুটি ,নর্থ ইন্ডিয়া থেকে
বেরোতো একটি ,উড়িষ্যা থেকে বেরোতো একটি। বাংলা থেকে দুটি বেরোতো বা বেরোয়। তার একটি। আমি
প্রাইজ পেলাম ,তখন দেখেছিলো।
তিনি তখন আমাকে বলছেন খেয়ে যাবেন !ততদিনে ইন্দ্রনীল রায় নামটি কলকাতার সব অস্ট্রলজাররা জেনে গেছেন গত দশ
বার বছরের ঠিক ঠিক প্রেডিকশন করে।
শ্রী রামকৃষ্ণ শাস্ত্রী মশাই জানেন কোনো কিছু "ফ্রি" তে তার প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া যায় না !!!
আমার কাছে আমন্ত্রণ লিপি আছে।ফেসবুকেও। ফোন করেছিলাম অনেক অস্ট্রোলোজরদের,কাউকেও ডাকেন নি "ফ্রি তে।
আমি যাইনি।যাওয়াটা ধর্তব্যের মধ্যে রাখিনি। ওই "পিঠ চাপড়ানোর মেশিন" এ "পিঠ চাপড়ে লাভটা কি হবে
?
এই আজকালকার ছেলেমেয়েরা বলে এইটা বুজতে পারছি না ,এইটা বুজতে পারছি না ,এইরকম। তা তুমি একেবারেই
বুজতে পারবে না কি ?
বইয়ের নাম বোলে ,এই বইটা কিনবো ওই বইটা কিনবো ,এইসব ছেদো কথা। আমার দুইটি লেখাই পরিষ্কার করে
দিয়েছি ,অস্ট্রোলোজি কি ভাবে শিখবে।
সত্যি কথাটা হলো ,অস্ট্রোলোজি করে নিজেকে আগে ইম্প্রোভ করো ,তারপর অন্যেরটা দেখো ,এটা আমি বহুদিন
বহুবার বলেছি।
একটা ইঙ্গিত ধরতে পারে না ,সে আব্বার করবে লোকের অস্ট্রোলোজি !তার আবার হবে নিজের সুখ। মামদোবাজি
আর কি ?সব অস্ট্রোলোজেরদের দেখো ,কারুর স্বামীর সঙ্গে ,কারোর স্ত্রীর সঙ্গে ,কারোর দুটো ,কারোর তিনটে
___,কারোর সন্তানের সঙ্গে ,কারোর জমিজমা ,কারোর এই কারোর ওই ,জীবনে শান্তি নেই ,সুখ হয়তো বা
আছে। শান্তি নেই, শান্তি নেই, শান্তি নেই। বিবাহ একটি মানুষের অন্য একটি দিক। এইদিক থেকেই আসে
ম্যাক্সিমাম অশান্তি ,ম্যাক্সিমাম। আমি এক জিনিস। সপ্তম ভাব আর এক জিনিস।সত্যি সত্যিই শান্তি ,বিবাহ থেকেই
আসে ,যদি বিবাহ হয়। সত্যি সত্যিই শান্তি। যাদের বিবাহ হয় না ,তাদের কি সেরকমের অধ্যাত্বিকতায় মন আছে,
না নেই।তাহলে ম্যাক্সিমাম অশান্তি ,ম্যাক্সিমাম।
~ইন্দ্রনীল
25/05/2021, 18:40 - Indranil Ray: <Media omitted>
25/05/2021, 18:40 - Indranil Ray: <Media omitted>
25/05/2021, 18:40 - Indranil Ray: <Media omitted>
25/05/2021, 19:09 - Indranil Ray: #ঠিকঠিক
MCA R বন্ধু সঞ্জয় ঠিক ঠিক বলেছে অ্যাস্ট্রোলোজি সম্পর্কে। ঠিক ঠিক।
অ্যাস্ট্রোলোজি যে পড়েছে বা করেছে ,তার থেকেও বেশী সে-ই জানবে ,নিজের সম্পরকে, যে দেখাচ্ছে।
আমি যেটা আমার কবিতায় বলেছি।
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222188828643934
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222193791728008
সামগ্রিকভাবে অ্যাস্ট্রলজাররা এইজন্যই তাদের পরিবেশ ঠিক ঠিক রাখতে পারে না বা সেই চেষ্টা করে না।
তাদের খামতিগুলো যদি অ্যাস্ট্রলজাররা তুলে ধরে, তাহলে এক পার্সেন্ট মানুষও বুঝবে ও নিজেকে চেঞ্জ করতে
পারবে।
অ্যাস্ট্রোলোজের যদি ঠিক ঠিক হয় ,সে তুলে ধরবে কেন হচ্ছে না। খামতি গুলো তুলে ধরবে। সে তখন চেষ্টা
করবে ।
তারপরে ম্যাক্সিমাম "বাঙালি অ্যাস্ট্রোলোজর" ঠিক ঠিক পড়াশুনায় করে না ,তুলে ধরবে কি করে ?
যে অ্যাস্ট্রোলোজি করতে এসেছে ,তার মনটীও দেখতে হবে ।সে যদি ভাবে আগে আমার তো হোক !
"ফোকটীয়া" !
টাকার দিকে মন থাকলে অস্ট্রোলোজি হবে না ,সে তো আমরা যখন অস্ট্রোলোজি পড়েছি তখন থেকেই জানি।
যে সে বানায় নি স্টাডি মেট। পৃথিবীর নামকরাদের নিয়েই সংগঠিত ছিল সেই স্টাডি মেট। প্লাস বই। প্লাস।
প্লাস। প্লাস।প্লাস কত নামকরা ব্যাক্তি ক্লাস নিয়েছিল।
কলকাতায় শ্রীরামকৃষ্ণ শাস্ত্রী মশাইয়ের স্কুলে যখন পড়েছি ,তখন একজন, "র" দিয়ে নাম আরম্ভ সেই ব্যাক্তির
"বাণী(!) শুনেই ,ঠিক করেছিলাম বৃহত্তর কোথাও শিখতে হবে।
তিনি এসে শুধু বলতেন ,এক লাখ,দুই লক্ষ, তিন লক্ষ রোজগার করার এই পদ্ধতি !!!তার নোটসগুলো অদ্ভুত। সব
কিছু আছে এখনো ও।
এইখানে যে সব "বড়ো বড়ো" অ্যাস্ট্রোলোজেরদের "পিঠ চাপড়ানোর মেশিন" আছে ,সেখানে তার ভুঁড়ি
নিয়ে যান।
আমাকে দেখেছেনও এই রকম একটি অনুষ্ঠানে ,যেখানে আমি বাংলা কাগজে লিখতাম অ্যাস্ট্রোলোজি বিষয়ক।
ইংরাজী ম্যাগাজিনে তো প্রচুর লেখা লিখতাম ,সাউথ ইন্ডিয়া থেকে বেরোতো দুটি ,নর্থ ইন্ডিয়া থেকে
বেরোতো একটি ,উড়িষ্যা থেকে বেরোতো একটি। বাংলা থেকে দুটি বেরোতো বা বেরোয়। তার একটি। আমি
প্রাইজ পেলাম ,তখন দেখেছিলো।
সব অ্যাস্ট্রলজাররা ইন্দ্রনীলের সাথে চ্যাট করছে।
শ্রী রামকৃষ্ণ শাস্ত্রী মশাই জানেন, কোনো কিছু "ফ্রি" তে তার প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া যায় না !!!
আমার কাছে আমন্ত্রণ লিপি আছে।ফেসবুকেও। ফোন করেছিলাম অনেক অ্যাস্ট্রোলোজরদের,কাউকেও ডাকেন নি "ফ্রি
তে।
আমি যাইনি।
২ ৫ বছর। কম নাকি ?
এই আজকালকার ছেলেমেয়েরা বলে এইটা বুঝতে পারছি না ,এইটা বুঝতে পারছি না ,এইরকম। তা তুমি একেবারেই
বুঝতে পারবে না কি ?
বইয়ের নাম বোলে ,এই বইটা কিনবো, ওই বইটা কিনবো ,এইসব ছেদো কথা।
সত্যি কথাটা হলো ,অ্যাস্ট্রোলোজি করে নিজেকে আগে ইম্প্রোভ করো ,তারপর অন্যেরটা দেখো ,এটা আমি বহুদিন
বহুবার বলেছি।
সব অ্যাস্ট্রোলোজরদের দেখো ,কারুর স্বামীর সঙ্গে ,কারোর স্ত্রীর সঙ্গে ,কারোর দুটো ,কারোর তিনটে
___,কারোর সন্তানের সঙ্গে ,কারোর জমিজমা ,কারোর এই কারোর ওই ,জীবনে শান্তি নেই ,সুখ হয়তো বা
আছে। শান্তি নেই, শান্তি নেই, শান্তি নেই।
সত্যি সত্যিই শান্তি ,বিবাহ থেকেই আসে ,যদি বিবাহ হয়। সত্যি সত্যিই শান্তি।
~ইন্দ্রনীল
25/05/2021, 20:41 - Indranil Ray: বিয়ে হয়ে গেছে তবু নাক ফোটানো নেই ?!
উপরিউক্ত নিয়মগুলি কে বা কারা বানিয়েছে বা এর যৌক্তিকতা কি জানতে চাইলে আমাদের প্রায়শই শুনতে হয় 'তা
জানিনা তবে চলে আসছে তাই মানি !একপ্রকার বলতে পারো পুরোনো রীতি কিংবা প্রথা।
এইটুকু এতদিনে বেশ বুঝেছি যে মেয়ে মানুষ আসলে এই সব বস্তাপঁচা বেনিয়মি নিয়ম গুলির পরম্পরা বজায়
রাখার জন্যই জন্মায় ! নয়তো যা দিদিমা মেনেছিলেন তা মা ও মেনেছেন এবং তা আজ মেয়ে ও মানেন কীভাবে !
মেয়েটিও এই বিষের বীজ বপন করে যাওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করে চলেছে তার আগামী প্রজন্মের কাছে !
আসলে কেউ কেউ আমরা ভয় পাই; ভাবি যদি প্রথা ভাঙলে অভিশাপ আসে !
আবার কেউ কেউ 'আমি যখন মেনেছি; সে মানবেনা কেন' এই মতাদর্শে বিশ্বাসী মানুষ !
ওরা সন্তানের জন্ম দেবে; লালন পালন করবে; স্বামী সন্তানের মঙ্গলের জন্য ব্রত রাখব; উপোষ করবে; স্বামী হারা
মেয়েটি সারাজীবন বৈধব্য পালন করবে; মা তার সন্তানের জন্মদিনের পায়েস জলে ফেলে দেবে তবু খাবেনা !
একজন পুরুষ যা করতে পারে মেয়ে হয়েছি বলে তার করতে পারবোনা। পুরুষ মানুষদের সবকিছু অধিকার আছে ওরা
করতে পারে আমরা পারিনা।
বাহ্ প্রশংসনীয় ! কিন্তু আমার কতগুলি প্রশ্ন আছে; উত্তর জানা থাকলে জানাবেন ☺
* সব নিষেধআজ্ঞা মেয়ে দেরই কেন আর এই কুসংস্কার এর বিরুদ্ধে রুখে কবে দাঁড়াতে পারবো আমরা?
* আমরা মেয়ে রা মেয়ে দের উপর বস্তাপঁচা নিয়ম গুলো চাপিয়ে দিয়ে আসছি কেন যুগ যুগ ধরে!?
* যে মেয়েটি সকল বেনিয়মি নিয়ম গুলি পালন করে এসেছেন তার জীবনে কোনো অঘটন/অমঙ্গল ঘটেনি কখনো ?
* যদি মঙ্গল কামনায় আজ ও আমাদের দেশে কুসংস্কার কে এতটা প্রাধান্য দেওয়া হয় তবে শুধু মাত্র মেয়ে রা তা
মানবে কেন ! কিসের জন্য এমন জেন্ডার বায়াসনেস ???
আর সবাই ,সব্বাই,সব্বাই মানা করেছিল। আমাকে suggest করেছিল Indranil Ray নামের একটি Most
"গেঁড়ে পাকা " ছেলে !
কেদারনাথ যাবি ?ব্রেন স্ট্রোক ২ ০ ১ ৫ তে। কভি নেহি। কে মানা করে নি?
#গঙ্গোত্রী।
আর টাকা ?ও আর বলছি না ,কত খরচ হয়েছিল। এতো দূরে বাবাকে দেখতে যাবো ,বাবা খরচ একটু করবেন না।
কোনো একটি "গেঁড়ে পাকা " বলেছিলো , কৈলাস যায় নি কেউ ,এইরকমের বইও সে পরে নি।
হাজারটা জায়গাতে বেড়াও। কেদারনাথ যে দেখে নি ,তার কোনো বেড়ানোই হয় নি ,উফফফ কি যে রোমাঞ্চ।
ইন্দ্রনীল
26/05/2021, 23:14 - Indranil Ray: আমার আবেগ সাধারণের থেকে ১০০০০ গুন্ বেশী। রাগ জেদ
সাধারণের থেকে ৫০০০০ গুন্ বেশি। এই সহ্য করতে হয় ইন্দ্রনীল কে।
তবে আমাকে সহ্য করতেই হয়। কি করবো। জন্মেছি তো শ্রবণা স্টারে। আমি খুব বেশি দেখিনি বেশী মানুষকে
শ্রবণা স্টারে জন্মাতে ।
কিন্তু শ্রবণা স্টার এক্কেবারে ভিন্ন্য।রোহিনী অনেক পাওয়া যাবে। কিন্তু শ্রবণা ?কোটিতে গুটিক।
শনির ঘরে চন্দ্রের ষ্টার। শনির দশা চলছে। এক্কেবারে "পাগলা ,না খাবি খা !"
যে যে স্টার এ জন্ম আমার মহামান্য রিডারদের ,তারা যদি তাদের জন্মস্টার নিয়ে একটু উল্টায় ,তাহলে উল্টিয়ে
যাবে পৃথিবী !
আর মহামান্য জ্যোতিষ পড়ুয়ারা রবি চন্দ্র শনি মঙ্গল নিয়ে এতই বিসি ,তাদের আর সময়ই নেই।
আবার যদি বলি আমার পূর্বসরা স্টারও কিছু কিছু ফল দেয়। মনে প্রশ্ন আসবে ,এই ভদ্রলোক কিংবা লোক কিংবা
ছুটুলোগতা কি কথা বলে ?
ক্ষমা ,জলজ খাবার দাবার ,(মদ খেতে ভালো লাগে না ,ছ্যাঁ ছ্যাঁ ছ্যাঁ ,মাছও খেতে ভালো লাগে না),অধীনস্ত
কে রক্ষা ,জলের মতন ব্যাপ্তি এইসব লক্ষন আছে।
কি জানি কি ?
কি জানি কি ?
কি জানি কি ?
দেবী সরস্বতীর জন্ম ষ্টার ,শ্রবণা। শব্দ নিয়ে জাগলারি ,ভাষায় জাগলারি ,লোকে কথা শুনবে ,শিখবে। দেবতা
হরি।অসম্ভব পড়ুয়া হয় , জ্ঞানী হয়।
আমি সবসময় হরি হরি বলি। হরি বলতে নয়ন ঝরে, তারা দু ভাই এসেছে। হরিময় ভূমন্ডল।
ভাই হরি বন্ধু হরি প্রেম হরি প্রেমিকা হরি ,জগতের সবকিছুই হরি।
শ্রবণার প্রতীক হচ্ছে ত্রিশূল। অধিদেবতা হচ্ছেন শনি।
আবেগ সাধারণের থেকে ১০০০০ গুন্ বেশী। রাগ জেদ সাধারণের থেকে ৫০০০০ গুন্ বেশি। এই সহ্য করতে হয়
ইন্দ্রনীল কে। এইটা যে কি দোষ, তা যার আছে সেই জানে। দোষে দোষে দশক্কার।
~ইন্দ্রনীল
27/05/2021, 08:27 - Indranil Ray: সুপ্রভাত। একটা ছোট লেখা দিলাম।
রাজগৃহে অধিষ্ঠান করছিলেন ভগবান বুদ্ধ। একদিন এক আগন্তুক এলেন বুদ্ধের কাছে। প্রণাম করে প্রশ্ন করলেন, হে
প্রভু, একটি জিজ্ঞাস্য আছে। যদি অনুমতি করেন তো প্রকাশ করি!
বুদ্ধ স্মিত হেসে বললেন, বলো, তোমার যা জিজ্ঞাস্য আছে।
আগন্তুক বললেন, *প্রভু, আপনি কখনোই উগ্র হয়ে যান না, ক্ষিপ্ত হয়ে কাউকে কোনোদিন কটু বাক্য অব্দি বলেন
না। এমনকি যখন কেউ আপনাকে উত্ত্যক্ত করার মারাত্মক ভুল করে, তাকেও আপনি উদারভাবে ক্ষমা করে দেন। এই নম্র,
শান্ত স্বভাব কিভাবে আপনি রপ্ত করেছেন যদি অনুগ্রহ করে বলেন!*
বুদ্ধ সবটা মন দিয়ে শুনলেন। এবং শেষে আগন্তুককে কাছে ডেকে বললেন, *আমি দেখতে পাচ্ছি আর সাত দিন পরে
তুমি মারা যাবে। তাই এইসব জিজ্ঞাসা ছেড়ে শেষ কটা দিন, নিজের পরিবার, পরিজনের সঙ্গে কাটাও।*
বুদ্ধের মুখে এই কথা শুনে আগন্তুক স্তম্ভিত হয়ে গেল। বিষণ্ন মনে বুদ্ধকে প্রণাম করে সেখান থেকে বিদায় নিল।
পরের সাত দিন সে ভীষণ নিচু স্বরে, নম্রভাবে, সবার সঙ্গে শেষ দেখা সারলো। এবং জেনে না জেনে বিভিন্ন
ভুলের জন্য সবার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে নিল।
৭ দিন পর আগন্তুক আবার রাজগৃহে এসে ভগবান বুদ্ধের পায়ে প্রণাম করে বললেন, *হে প্রভু! আমার এই জীবনের আজ
শেষ দিন। আপনার দর্শন এবং আশীর্বাদে জীবন শেষ হবে এই আশা নিয়ে আপনার কাছে এসেছি*।
বুদ্ধ হেসে বললেন, *বিগত সাত দিনে তোমার আচরণ কেমন ছিল?*
আগন্তুক বললেন, *ভীষণ শান্ত এবং নম্র। প্রতি মুহূর্তে অনুভব করেছি আমি একটু একটু করে শেষের দিকে যাচ্ছি।
তাই রাগ, ক্ষোভ, ক্রোধ, অভিমান করে এই অবশিষ্ট সামান্য সময়টুকু অপচয় করতে চাই নি। যার সঙ্গেই মিশেছি,
নম্রভাবে, শান্তভাবে কথা বলেছি।*
বুদ্ধ বললেন, *তুমি বোধহয় তোমার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছো। আমি তোমায় সরাসরি উত্তর দিতে পারতাম। কিন্তু
তাহলে তুমি শুধু শুনতে, উপলব্ধি করতে পারতে না। এই জগতে আমরা সবাই ক্রমশ ফুরিয়ে আসছি। কেউ জানে না
কবে সে থেমে যাবে। তাই যতটুকু সময় বেঁচে আছি, ভালোবাসা, শান্তি, আর ক্রোধহীনভাবে থাকাই বাঞ্ছনীয়। আর
হ্যাঁ, তুমি যাতে নিজে তা উপলব্ধি করো সেই কারণে তোমায় বলেছিলাম তুমি সাত দিন পরেই মারা যাবে।
তুমি মারা যাচ্ছো না। নিশ্চিন্ত থাকো।*
ছলছল চোখে আগন্তুক বললেন, *প্রভু, ধন্য তুমি! তুমি আমার চোখ খুলে দিলে!*
ভালো থাকবেন
সুস্থ থাকবেন ।। (সংগৃহীত)
27/05/2021, 12:16 - Indranil Ray: সেদিন মায়ের পায়ে বাতের তেল মালিশ করতে করতে কখন ঘুমিয়ে
পড়েছি। হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল। দেখি চারিদিকে আলো। এতো আলো জীবনে দেখিনি। যেন আলোয় ভাসছে সারা
ঘর।
সে আলোর মধ্যে বসে আছেন স্বয়ং মা জগদ্ধাত্রী। মাকে কোথাও দেখলাম না।
ভয় পেয়ে মা, মা বলে দরজার খিল খুলে পালিয়ে এলাম। বাইরে এসেও মা কে কোথাও খুঁজে পেলাম না।
কিছুক্ষন পরে ভয় ভয় আবার ঘরে ঢুকে দেখলাম, মা তেমনি ভাবেই খাটে শুয়ে আছেন। আর আলো কোথাও নেই। মা
কে ডাকলাম। মা উঠে বললেন, "তুই দেখেছিস তো?" আমি যা দেখেছি সব বললাম। মা মিষ্টি হেসে বললেন, " যা
দেখেছিস সব সত্যি। আমিই জগদ্ধাত্রী, আমিই দুর্গা, আমিই লক্ষ্মী, আমিই সরস্বতী, আমিই কালী।"
পাঠক ঠিক ধরেছেন। এই মহিলা আর কেউ নন। ইনি মায়ের একনিষ্ঠ ভক্ত বাসনাবালা নন্দী। এ কথা গুলি উনি
জানিয়েছেন "মায়ের কথা" প্রবন্ধে।
আজ আমার প্রিয় কবি কাজী নজরুলের জন্মদিন। আসুন তাঁর লেখা এই গানের কলি দিয়ে আজকের লেখা শেষ করি -
মা আর ভুলাস না। অনেক দিন তো হল। স্থান দাও তোমার কোমল শ্রী চরণে।
27/05/2021, 17:25 - Indranil Ray: #সহ্য
====
আমার #আবেগ সাধারণের থেকে ১০০০ গুন্ বেশী। রাগ জেদ সাধারণের থেকে ১০০০ গুন্ বেশি। এই সহ্য করতে
হয় ইন্দ্রনীল কে।
আবেগে অনেক কিছুই করি।
#শনির ঘরে #চন্দ্রের ষ্টার। শনির দশা চলছে। এক্কেবারে "পাগলা ,না খাবি খা !"
যে যে স্টার এ জন্ম আমার #মহামান্য রিডারদের ,তারা যদি তাদের জন্মস্টার নিয়ে একটু বইয়ের পাতা উল্টায়
অথবা নেট এ সার্চ করে ,তাহলে উল্টিয়ে যাবে পৃথিবী !
আর মহামান্য #জ্যোতিষ পড়ুয়ারা #রবি #চন্দ্র #শনি #মঙ্গল নিয়ে এতই busy,তাদের আর সময়ই নেই!!! তারা
আমার ভুল টাকেই ছকে দেখবে ,চোখে দেখবে !! ভালোকথা বলতে হলে ট্যাক্স লাগে তো !!!
কি জানি কি ?
কি জানি কি ?
কি জানি কি ?
~ইন্দ্রনীল
27/05/2021, 17:26 - Indranil Ray: #কেদারনাথে
---------------
২৪ থ ২ ০ ১ ৯ ,আমি আর শীলা গিয়েছিলাম #কেদারনাথে। কোনো গ্রুপে নয়। একা একা। শীলাও মানা করছিলো।
আর সবাই ,সব্বাই,সব্ব মানা করেছিল।
কেদারনাথ যাবি ?ব্রেন স্ট্রোক ২ ০ ১ ৫ তে। কভি নেহি। কে মানা করে নি। তাও আবার দুজনে। তাও আবার
কোনো গ্রুপে, না না না।
কেদারনাথ তো গেলাম ,ফিড়ে এসে #বদ্রীনাথ। শীলা তো ভাবলো যাক বাবা ,শেষ হয়েছে !হরিদ্বার চলে এসেছি।
#গঙ্গোত্রী।
অপরিসীম আনন্দ হয়েছিল। আমি #ডুলি,#ঘোড়া ,#হেটে। শীলা ডুলি করে পুরোটা। একটি ডুলিতে একজন।
ভাগ্য না থাকলে হয় না। কেদারনাথের ভাগ্য থাকা চাই ,ভাগ্য। আমার ছিল।আর টাকা ?
ও আর বলছি না ,কত খরচ হয়েছিল।
এতো দূরে বাবাকে দেখতে যাবো ,বাবা খরচ একটু করবেন না। #অসীম দেবেন, যা থাকলে টাকাতো দূর
,পৃথিবীর সবই মনে হয় আছে।
হাত বুলিয়ে
সর্বদাই আনন্দ। সবকিছুতেই। দুঃখেও আনন্দ। আনন্দ তে আনন্দ।
ভিকারি,বড়োলোক ,প্রেম ,অ-প্রেম সবেতেই আনন্দ।
মহামায়া। শিব। মা। মা। মা।
~ইন্দ্রনীল
কৈলাস
======
কৈলাস পড়ছি এখন। কৈলাস। কোনো একটি "গেঁড়ে পাকা " বলেছিলো কৈলাস যায় নি কেউ,এইরকমের বইও সে
পরে নি।
হাজারটা জায়গাতে বেড়াও। কেদারনাথ যে দেখে নি ,তার কোনো বেড়ানোই হয় নি ,উফফফ কি যে রোমাঞ্চ।
আমার রোমাঞ্চ ভালো লাগে। রহস্য রোমাঞ্চ।
কেদারনাথে যাওয়াটাই দর্শন। কৈলাসে তো আর যেতে পারবো না। কেদারনাথ কেদারনাথ আর কেদারনাথ।
~ইন্দ্রনীল
27/05/2021, 20:17 - Indranil Ray: #শেক্সপিয়ার বলেছিলেন, "একজন ছেলে কখনো একজন মেয়ের বন্ধু হতে
পারে না, কারণ এখানে আবেগ আছে, দৈহিক আকাঙ্খা আছে।" একই কথা বলেছেন আইরিশ কবি Oscar Wilde.
"নারী এবং পুরুষের মাঝে কেবলই বন্ধুত্বের সম্পর্ক থাকা অসম্ভব। যা থাকতে পারে তা হলো আকাঙ্খা, দুর্বলতা,
ঘৃণা কিংবা ভালোবাসা।" বন্ধুত্বের সম্পর্ক নিয়ে ঢোকা একটা ভন্ডামী! শুধুই সুযোগের অপেক্ষা। সবশেষ
পরিনতি পরকিয়া!
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন, "ছেলে আর মেয়ে বন্ধু হতে পারে কিন্ত তারা অবশ্যই প্রেমে পড়বে। হয়তো খুবই অল্প
সময়ের জন্য অথবা ভুল সময়ে। কিংবা খুবই দেরিতে, আর না হয় সব সময়ের জন্য। তবে প্রেমে তারা পড়বেই।
শুধুই সুযোগের অপেক্ষা।"
সত্যি বলতে, ছেলে ও মেয়েতে শুধুমাত্র বন্ধুত্ব অসম্ভব ও প্রকৃতি বিরুদ্ধ। কেননা শুধুমাত্র বন্ধুত্ব হলে প্রকৃতি
নিজের অস্তিত্ব হারাবে। চুম্বক আর লোহা কখনো পাশাপাশি থাকতে পারে না... আকৃষ্ট করবেই। যদি কেউ তা
এড়িয়ে যায় তবে সে ভণ্ডামি করছে নয়তো ধোকা দিচ্ছে। আগুনের পাশে মোম গলবেই। ছেলে ও মেয়ে বন্ধুত্ব হতে
পারে, কিন্তু একসময় প্রেমে বা অবৈধ সম্পর্কে রুপ নিবেই। শুধুই সুযোগের অপেক্ষা। আর এটাই স্বাভাবিক।
তবে তাদের এই মন্তব্য গুলোকে জোরালো ভাবে সমর্থন দিচ্ছে Flirtationship যার অর্থ হচ্ছে ছিনালি
করা। কড়া ভাষায় বলতে গেলে নোংরামি করা।
তাই অভিভাবক সহ সবাইকে এ ব্যাপারে এখনি বিশেষ ভাবে সতর্ক হওয়া আবশ্যক। নয়তো আমরা ক্রমান্বয়ে ওই
সাংস্কৃতির দিকে অগ্রসর হব, যখন একটা ছেলে কিংবা মেয়ে নিশ্চিতভাবে বলতে পারবে না, তার বাবা-মা কে!
তাই লক্ষ্য রাখুন, আপনার বোন কিংবা মেয়ে, স্বামী কিংবা স্ত্রী, ভাই কিংবা ছেলে, কাদের সাথে মিশছে!
নিজেকে ও এ বিষয়ে বিশেষ ভাবে সতর্ক রাখতে হবে। কারণ শয়তান সব সময় মানুষের পিছনে লেগে আছে তাকে
বিপথগামী করার জন্যে। সঙ্গটাই এই খানে সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ন।
(সংগৃহীত)
28/05/2021, 13:14 - Indranil Ray: রূপকথা
=====
(২৭-০৫-২ ০ ২ ১ এ লেখা)
প্রেমিক যে ,
সে প্রেম বানিয়ে নেয়।
রূপকথা।। রূপকথা।।
অন্তরে যে প্রেম,
অন্তরের ভালোবাসা,
রূপকথা।। রূপকথা।।
তাই প্রেম,
প্রেম নয়।।
রূপকথা।।
আর একজনের ভালোবাসা
অন্যজনের প্রেম।।
রূপকথা।।রূপকথা।। রূপকথা।।
ভালোবাসা।
ভালোবাসা
ভালোবাসা।
~ইন্দ্রনীল
28/05/2021, 15:09 - Indranil Ray: #সহ্য
====
আমার #আবেগ সাধারণের থেকে ১০০০ গুন্ বেশী। রাগ জেদ সাধারণের থেকে ১০০০ গুন্ বেশি। এই সহ্য করতে
হয় ইন্দ্রনীল কে।
আবেগে অনেক কিছুই করি।
তবে আমাকে #সহ্য করতেই হয়।
কি করবো?
জন্মেছি তো #শ্রবণা স্টারে।
আমি খুব বেশি দেখিনি, বেশী মানুষকে , #শ্রবণা স্টারে জন্মাতে ।
#শনির ঘরে #চন্দ্রের ষ্টার। শনির দশা চলছে। এক্কেবারে "পাগলা ,না খাবি খা !"
যে যে স্টার এ জন্ম আমার #মহামান্য রিডারদের ,তারা যদি তাদের জন্মস্টার নিয়ে একটু বইয়ের পাতা উল্টায়
অথবা নেট এ সার্চ করে ,তাহলে উল্টিয়ে যাবে পৃথিবী !
আর মহামান্য #জ্যোতিষ পড়ুয়ারা #রবি #চন্দ্র #শনি #মঙ্গল নিয়ে এতই busy,তাদের আর সময়ই নেই!!! তারা
আমার ভুল টাকেই ছকে দেখবে ,চোখে দেখবে !! ভালোকথা বলতে হলে ট্যাক্স লাগে তো !!!
কি জানি কি ?
কি জানি কি ?
কি জানি কি ?
~ইন্দ্রনীল
28/05/2021, 18:01 - Indranil Ray: কথা
===
"কোবিদ যুগ" ৯৯ পার্সেন্ট লোকের কাছে একদম খারাপ ,আমার কাছে কিন্তু ভালো।
নিতে পারে নি ,বেশিরভাগ ই। এফেক্টেড হয়ে গেছে ,না হয় সারা হয়ে গেছে বেলা।
আমার কাছে কিন্তু ভালো। গাড়ী চালানো শিখেছি ,রোগা হয়েছি,মাইন্ড ভালো হয়েছে।
ইনজেকশন নেই নি। নিতে হবে। আরও বেরোক। দেখবো কোনটা ভালো। নিতে তো হবেই। বিদেশের মাটিতে তো
গাড়ি করে যাওয়া যাবে না। প্লেন এ যেতে হবে।
আপন মনটি ভালো হয়েছে আরও। ভগবানের আরও নিকট সান্নিধ্য লাভ করছি।
চার্ট আরও বেশী করে ভাবছি। কি না হয়েছে এই কদিনে। মানে দেড় বছরে!
ম্যাগাজিনে লেখা ছেড়েছি।লোক ডাউনে পুলিশ ধরেছে। গাড়ী নিয়ে বেরিয়েছিলাম বলে গত বছর আগস্ট মাসে।
ভালো পুলিশের সাথে সংযোগ হয়েছে, যিনি আমাকে ফোন করে নিজে যেচে "যশের" আগে বললেন গাড়ী গাছের
নীচে রাখিনি তো ?গাড়ী রিপেয়ার করতে কি কি দরকার হয় জেনে নিয়েছি।
কোরোনার কালে একদম প্রথম দিকে একজন বিশিষ্ট বাস্তুবিদ বলেছিলেন আমায় "যে দারুন যাবে।" সত্যিই তাই।
নানা মন্ত্র মানে এসেছে। সেগুলি দিয়েছি। যারা যারা জপ করেছে তারাই জানে।
আর গায়েত্রী মন্ত্র। গায়েত্রী মন্ত্র যে অসীম কাজ করে তা আমি ছোটবেলা থেকেই জানতাম।
আমি বলছি ,হ্যা আমি ই বলছি যদি কেউ গায়েত্রী মন্ত্র কারোর কাছ থেকে পান ,তিনি জপ করুন ,এ এক্কেবারে
মিরাকেল হয় ,মিরাকেল। ব্রাহ্মণ ,কায়স্থ,বৈশ্য,শূদ্র মুসলিম ক্রিস্টান যা কিছু হন না কেন ,যদি কারুর কাছ থেকে
পান মন্ত্রটি ,আর যদি জপ করবেন ঠিক করেন তাহলে আপনার ভালো হবেই হবে। হবেই।
গায়েত্রী মন্ত্র লেখাটা দিতে পারবো না। এটা দেয়া যায় না। তাবলে কি আপনার কিচ্ছু হবে না ?কপালে লেখা
থাকলে হবেই ,কিন্তু তা থেকে খুব শান্তিতে বেরিয়ে আসতে পারবেন ই পারবেন গায়েত্রী মন্ত্র জপ করলে ।
যাদের পৈতে হয়েছে ,তারা যদি গায়েত্রী জপ করেন তাহলে বেনিফিশিয়ারি হবেনই হবেন ,এ আমার এক ধ্রুব সত্য।
~ইন্দ্রনীল
28/05/2021, 19:40 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/Rahulydvfitnes/videos/540075933655255/
28/05/2021, 21:17 - Indranil Ray: নিচের লেখাটি আমার একজন গুণমুগ্ধ ভক্ত পাঠক দূরদেশ থেকে
পাঠিয়েছেন ,আমার অতীব সুন্দর লেগেছে। আপনাদের নিশ্চয়ই আমার থেকেও বেশী ভালো লাগবে ,এটুকু আমি
নিশ্চিত।
আমি আর কথা বাড়াবো না।পড়ুন ,দয়া করে। ~ইন্দ্রনীল
29/05/2021, 17:37 - Indranil Ray: ভয়েজার-১
=======
আমার একজন হিতৈষী আছেন। শান্তিনিকেতন এ থাকেন। বিশ্বভারতীর আধ্যাপিকা। এইবার যখন গাড়ী চালিয়ে
শান্তিনিকেতন গিয়েছিলাম ২ ০ ২ ১ সালে মার্চ মাসে ,তখন তিনি খুব চেষ্টা করেছিলেন যাতে আমি যাই ওনার
ঐখানে। কিন্তু বিশাল বড়ো গ্রুপ ছিল। যাওয়া হয় নি।
শান্তিনিকেতন যাওয়া আর কি ?গাড়ীটা স্টার্ট দিলেই হলো। বলেছিলাম যখন নেক্সট আসবো দুইজনে ,তখন যাবো।
উনি "আমার অস্ট্রোলোজির", একজন পরম ভক্ত। ফিজিক্স বা কেমিস্ট্রির টিচার খুব সম্ভবত।
ফোন করেন আমাকে।
কাল একটি লেখা পাঠিয়েছেন। ভয়েজর ১ সম্পর্কে। উনি সলিড লেখা পাঠান। হোয়াটসাপে। "গুডমর্নিংগ গুডনাইট"
টাইপের নয়। দারুন। এবং ভ্যালিড। আমি লেখাটা পেয়েই নাসার সাইটে গেলাম। একদম সঠিক।
আমার কম্পিউটার প্রফেশন ছেড়ে অস্ট্রোলোজিতে আসা "বাঘা(!) বাঘা(!)" লোকদের অবাক লাগে। আরে আমার
সুযোগ ছিল। আর যেটুকু ছিল না ,আমি বানিয়ে নিয়েছি, ৩র্ড হাউস দিয়ে আর ৯থ হাউস দিয়ে। একে বলে
অস্ট্রোলোজি।আর সত্যি কথা বলতে কি আমার টাকার এতো এক্সসেসিভ প্রয়োজন নেই। সত্যিকারের ভালোবাসা দাও,
(প্রশ্ন লগ্ন করে দেখবো :- আমি অনেক কিছু করে দেব ,যারা জানে, তারা জানে, যারা জানে না ,তাদের
জানবার বিন্দুমাত্র প্রয়োজন নেই।
আমার মনে হয় ,আগামী জন্মে মহাকাশ নিয়ে গবেষণা করবো ,কিন্তু সাধু থাকবো অন্তরে,যা যা হলো না আবেগের
বসে ।ছোট্টবেলা থেকে ডিসিপ্লিনের মধ্যে দিয়ে চলতে হয়। চীনে যেমন।
অস্ট্রোলোজি সম্পর্কে আমাদের দেশের ৯০ ভাগ মানুষের ভুল ধারণা। আগে অ্যাস্ট্রোনমি আর অস্ট্রোলোজি একই
ছিল।
কার্ল সাগানের একটি বইও আমি ১৫ বছর আগে কিনেছিলাম। এই বইটাও অনলাইন এনিয়ে নিতে পারেন ,যদি ইচ্ছা হয়
তো।
আমি দিলাম ওনার লেখাটা ,আপনাদের পাড়ার জন্য। হুবহু। সাথে নাসার লিঙ্কও দিলাম ,উৎসাহীদের জন্য। বাংলা
অনুবাদ করে নেবেন ,যদি ইংরেজিতে অসুবিধা হয়।
~ইন্দ্রনীল
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%9C
%E0%A6%BE%E0%A6%B0_%E0%A7%A7
https://voyager.jpl.nasa.gov/mission/
https://voyager.jpl.nasa.gov/mission/science/planetary-voyage/
=====
"ভয়েজার-১ নামক স্পেসক্রাফটটি পৃথিবী ত্যাগ করে ১৯৭৭ সালের সেপ্টেম্বরে।
৪০ বছর কেটে গেছে। ৭২২ কিলোগ্রাম ওজনের ভয়েজার-১ আর পৃথিবীর মধ্যকার দুরত্ব এখন প্রায় ১৪ বিলিওন মাইল!
'লং ডিসটেন্স রিলেশনশিপ'এর সবচেয়ে বড় উদাহারণ হয়ে ভয়েজার-১ এখনো পৃথিবীর মানুষের সাথে যোগাযোগ
রেখে চলেছে!
ভয়েজার বৃহষ্পতি গ্রহকে অতিক্রম করেছে ১৯৭৯ সালে। যাত্রাপথে সে আমাদেরকে পাঠিয়েছে বৃহষ্পতির ছবি। আমরা
দেখেছি দানবগ্রহ বৃহষ্পতির বুকে ১৮৮ বছর ধরে বয়ে চলেছে এক দানবঝড় - দ্যা গ্রেট রেড স্পট। এই ঝড়ের আয়তন
তিনটা পৃথিবীর সমান!
ভয়েজার-১ শনি গ্রহ অতিক্রম করে ১৯৮০ সালে। ভয়েজার আমাদেরকে জানিয়েছে শনিকে প্রদক্ষিণ করছে আরো অনেকগুলো
বরফের তৈরী চাঁদ!
ভয়েজার তাঁর সর্বশেষ ছবিটি তুলেছিলো ১৯৯০ সালের ভালোবাসার দিবসে। অর্থাৎ ১৪ ফেব্রুয়ারিতে। সর্বশেষ এই
ছবিটি ভয়েজার তুলেছিলো কার্ল স্যাগান নামক একজন খেয়ালী বিজ্ঞানীর অনুরোধে।
'কার্ল স্যাগান' নামটি ভয়েজার-১এর সাথে মিশে আছে একটু ভিন্নভাবে। সংক্ষেপে বলা যাক।
ভয়েজার ১ তৈরির কাজ তখন প্রায় শেষ। নাসা দ্রুত ভয়েজারকে অনন্ত মহাশূণ্যের উদ্দেশ্যে বিদায় জানানোর প্রস্তুতি
নিচ্ছে।
৪০ বছর বয়েসী কার্ল স্যাগান তখন ভাবলেন একটা ভিন্ন ব্যাপার। তিনি ভাবলেন, এই স্পেসক্রাফটটি তো চলতেই
থাকবে। এর গতি কমবে না, বরং বাড়বে। এক সময় এটা আমাদের সৌর জগতকে ছেড়ে চলে যাবে। হয়তো ছেড়ে
যাবে আমাদের মিল্কিওয়ে ছায়াপথকেও। এমনও সময় আসবে যখন ভয়েজার থেকে আমাদের দূরত্ব হবে কয়েক হাজার
আলোকবর্ষ। এই দূরতম বন্ধুর সাথে আমাদের আর কোনো যোগাযোগই তখন থাকবেনা। কে বলতে পারে এই ভয়েজার
কোনোদিন কোনো বুদ্ধিমান প্রাণীর দেখা পাবে না!
কী হবে যদি কয়েক কোটি আলোকবর্ষ দূরের কোনো স্বজনের সাথে দেখা হয় ভয়েজারের!
কার্ল স্যাগান দূরতম সেই স্বজনদের জন্য বার্তা এবং উপহার পাঠাতে চাইলেন।
নাসায় কমিটি তৈরী করা হলো। স্যাগান হলেন কমিটির প্রধান। এক বছর ধরে চললো ভীনগ্রহের স্বজনদের জন্য বার্তা
সংগ্রহের কাজ।
আছে বাংলা ভাষাও। কন্ঠ দিয়েছেন সুব্রত মূখার্জি। তিনি বলেছেন 'নমস্কার, বিশ্বের শান্তি হোক।'
পাঠানো হলো বৃষ্টির শব্দ, বাতাসের শব্দ, হাসির শব্দ। হেসেছিলেন কার্ল স্যাগান নিজেই।
পাঠানো হলো পাখির ডাক, ঝিঝি পোকার ডাক।
ভয়েজারের সাথে পাঠানো হলো ৯০ মিনিট দীর্ঘ গান এবং সুর। এর মধ্যে ছিলো সাড়ে তিন মিনিটের একটি
ভারতীয় সুরও।
অচেনা স্বজনদের জন্য ছবি পাঠানো হলো ১১৬টি। এর মধ্যে আছে আমাদের ডিএনএর ছবি, হাঁড়ের ছবি,পাখির
ছবি, সূর্যদয়ের ছবি, সূর্যাস্তের ছবি, নারী পুরুষের জননাঙ্গের ছবি, মিলনের ছবি! খাওয়ার ছবি, পান করার
ছবি, শিশুকে স্তন পান করানোর ছবি!
যুদ্ধ আর অস্ত্রের ছবি পাঠানোর কথা থাকলেও পরে আর পাঠানো হয়নি।
কার্ল স্যাগান তখন ভয়েজার-১ এর জন্য 'গোল্ডেন রেকর্ড' তৈরীর কাজে দিনরাত ব্যাস্ত এবং ভীষণ উত্তেজিত।
একদিন ভোরবেলা তিনি তার সুন্দরী সহকর্মী অ্যান ড্রুয়ানকে ফোন করলেন। কিছুক্ষণ কথা বলার পর ফোন রেখে
দিলেন।
ফোন রাখার পর স্যাগান আবিষ্কার করলেন তিনি ড্রুয়ানের প্রেমে পড়েছেন! স্যাগান মনের কথা জানালেন ড্রুয়ানকে।
ড্রুয়ান জানালেন, তিনিও...।
এরপর কার্ল স্যাগান করলেন আরেক ছেলেমানুষী কাজ। তিনি তাঁর প্রেমিকাকে এক ঘন্টা চুপচাপ শুয়ে থেকে
পৃথিবীর কথা, মানব সভ্যতার কথা এবং স্যাগানের প্রতি তাঁর ভালোবাসার কথা ভাবতে বললেন।
বেচারী ড্রুয়ান এক ঘন্টা চোখ বন্ধ করে এসব ভাবলেন। এই সময় তাঁর ব্রেইনওয়েভ রেকর্ড করা হলো।
এই ব্রেইনওয়েভও জুড়ে দেয়া হলো ভয়েজার ওয়ানের সাথে!
যাত্রার ১৩ বছর পর ভয়েজার-১ তখন পৃথিবী থেকে ৬ বিলিওন কিলোমিটার দূরে। আমাদের সৌরজগতকে শুভ বিদায়
জানাচ্ছে এই স্পেসক্রাফট।
কার্ল স্যাগান তখন তাঁর শেষ পাগলামীটা করলেন। নাসার বিজ্ঞানীদের তিনি অনুরোধ করলেন এত দূরত্ব থেকে
ভয়েজার-১ পৃথিবী নামক গ্রহের একটা ছবি তুলে পাঠাক।
অনেক বিজ্ঞানীদের আপত্তি ছিলো। তারা বলেছিলেন ভয়েজারের ক্যামেরা পৃথিবীর দিকে ঘুরালে সূর্যের আলোতে
সেটার ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু স্যাগানের অনুরোধে শেষবারের মতো পৃথিবীর ছবি তুলেছিলো ভয়েজার-১। একটা
বিন্দুর চেয়েও ছোট দেখাচ্ছিলো আমাদের প্রিয় পৃথিবীকে!
আর কয়েকটা বছর মাত্র। তারপর আমরা যোগাযোগ হারিয়ে ফেলবো আমাদের দূরতম এই বন্ধুটির সাথে। ... এবং
তারপর কোথায় যাবে ভয়েজার-১, কোথায় থাকবে আমাদের প্রিয় গ্রহের কয়েক কিলোবাইট স্মৃতি আমরা জানতে
পারবো না কোনোদিনও!"
29/05/2021, 17:37 - Indranil Ray: <Media omitted>
29/05/2021, 18:49 - Indranil Ray: You deleted this message
29/05/2021, 19:24 - Indranil Ray: ভয়েজার-১
=======
আমার একজন হিতৈষী আছেন। শান্তিনিকেতন এ থাকেন। বিশ্বভারতীর আধ্যাপিকা। এইবার যখন গাড়ী চালিয়ে
শান্তিনিকেতন গিয়েছিলাম ২ ০ ২ ১ সালে মার্চ মাসে ,তখন তিনি খুব চেষ্টা করেছিলেন যাতে আমি যাই ওনার
ঐখানে। কিন্তু বিশাল বড়ো গ্রুপ ছিল। যাওয়া হয় নি।
শান্তিনিকেতন যাওয়া আর কি ?গাড়ীটা স্টার্ট দিলেই হলো। বলেছিলাম যখন নেক্সট আসবো দুইজনে ,তখন যাবো।
উনি "আমার অস্ট্রোলোজির", একজন পরম ভক্ত। ফিজিক্স বা কেমিস্ট্রির টিচার খুব সম্ভবত।
ফোন করেন আমাকে।
কাল একটি লেখা পাঠিয়েছেন। ভয়েজর ১ সম্পর্কে। উনি সলিড লেখা পাঠান। হোয়াটসাপে। "গুডমর্নিংগ গুডনাইট"
টাইপের নয়। দারুন। এবং ভ্যালিড। আমি লেখাটা পেয়েই নাসার সাইটে গেলাম। একদম সঠিক।
আমার কম্পিউটার প্রফেশন ছেড়ে অস্ট্রোলোজিতে আসা "বাঘা(!) বাঘা(!)" লোকদের অবাক লাগে। আরে আমার
সুযোগ ছিল। আর যেটুকু ছিল না ,আমি বানিয়ে নিয়েছি, ৩র্ড হাউস দিয়ে আর ৯থ হাউস দিয়ে। একে বলে
অস্ট্রোলোজি।আর সত্যি কথা বলতে কি আমার টাকার এতো এক্সসেসিভ প্রয়োজন নেই। সত্যিকারের ভালোবাসা দাও,
(প্রশ্ন লগ্ন করে দেখবো :- আমি অনেক কিছু করে দেব ,যারা জানে, তারা জানে, যারা জানে না ,তাদের
জানবার বিন্দুমাত্র প্রয়োজন নেই।
আমার মনে হয় ,আগামী জন্মে মহাকাশ নিয়ে গবেষণা করবো ,কিন্তু সাধু থাকবো অন্তরে,যা যা হলো না আবেগের
বসে ।ছোট্টবেলা থেকে ডিসিপ্লিনের মধ্যে দিয়ে চলতে হয়। চীনে যেমন।
অস্ট্রোলোজি সম্পর্কে আমাদের দেশের ৯০ ভাগ মানুষের ভুল ধারণা। আগে অ্যাস্ট্রোনমি আর অস্ট্রোলোজি একই
ছিল।
কার্ল সাগানের একটি বইও আমি ১৫ বছর আগে কিনেছিলাম। এই বইটাও অনলাইন এনিয়ে নিতে পারেন ,যদি ইচ্ছা হয়
তো।
আমি দিলাম ওনার লেখাটা ,আপনাদের পাড়ার জন্য। হুবহু। সাথে নাসার লিঙ্কও দিলাম ,উৎসাহীদের জন্য। বাংলা
অনুবাদ করে নেবেন ,যদি ইংরেজিতে অসুবিধা হয়।
~ইন্দ্রনীল
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%9C
%E0%A6%BE%E0%A6%B0_%E0%A7%A7
https://voyager.jpl.nasa.gov/mission/
https://voyager.jpl.nasa.gov/mission/science/planetary-voyage/
=====
"ভয়েজার-১ নামক স্পেসক্রাফটটি পৃথিবী ত্যাগ করে ১৯৭৭ সালের সেপ্টেম্বরে।
৪০ বছর কেটে গেছে। ৭২২ কিলোগ্রাম ওজনের ভয়েজার-১ আর পৃথিবীর মধ্যকার দুরত্ব এখন প্রায় ১৪ বিলিওন মাইল!
'লং ডিসটেন্স রিলেশনশিপ'এর সবচেয়ে বড় উদাহারণ হয়ে ভয়েজার-১ এখনো পৃথিবীর মানুষের সাথে যোগাযোগ
রেখে চলেছে!
ভয়েজার বৃহষ্পতি গ্রহকে অতিক্রম করেছে ১৯৭৯ সালে। যাত্রাপথে সে আমাদেরকে পাঠিয়েছে বৃহষ্পতির ছবি। আমরা
দেখেছি দানবগ্রহ বৃহষ্পতির বুকে ১৮৮ বছর ধরে বয়ে চলেছে এক দানবঝড় - দ্যা গ্রেট রেড স্পট। এই ঝড়ের আয়তন
তিনটা পৃথিবীর সমান!
ভয়েজার-১ শনি গ্রহ অতিক্রম করে ১৯৮০ সালে। ভয়েজার আমাদেরকে জানিয়েছে শনিকে প্রদক্ষিণ করছে আরো অনেকগুলো
বরফের তৈরী চাঁদ!
ভয়েজার তাঁর সর্বশেষ ছবিটি তুলেছিলো ১৯৯০ সালের ভালোবাসার দিবসে। অর্থাৎ ১৪ ফেব্রুয়ারিতে। সর্বশেষ এই
ছবিটি ভয়েজার তুলেছিলো কার্ল স্যাগান নামক একজন খেয়ালী বিজ্ঞানীর অনুরোধে।
'কার্ল স্যাগান' নামটি ভয়েজার-১এর সাথে মিশে আছে একটু ভিন্নভাবে। সংক্ষেপে বলা যাক।
ভয়েজার ১ তৈরির কাজ তখন প্রায় শেষ। নাসা দ্রুত ভয়েজারকে অনন্ত মহাশূণ্যের উদ্দেশ্যে বিদায় জানানোর প্রস্তুতি
নিচ্ছে।
৪০ বছর বয়েসী কার্ল স্যাগান তখন ভাবলেন একটা ভিন্ন ব্যাপার। তিনি ভাবলেন, এই স্পেসক্রাফটটি তো চলতেই
থাকবে। এর গতি কমবে না, বরং বাড়বে। এক সময় এটা আমাদের সৌর জগতকে ছেড়ে চলে যাবে। হয়তো ছেড়ে
যাবে আমাদের মিল্কিওয়ে ছায়াপথকেও। এমনও সময় আসবে যখন ভয়েজার থেকে আমাদের দূরত্ব হবে কয়েক হাজার
আলোকবর্ষ। এই দূরতম বন্ধুর সাথে আমাদের আর কোনো যোগাযোগই তখন থাকবেনা। কে বলতে পারে এই ভয়েজার
কোনোদিন কোনো বুদ্ধিমান প্রাণীর দেখা পাবে না!
কী হবে যদি কয়েক কোটি আলোকবর্ষ দূরের কোনো স্বজনের সাথে দেখা হয় ভয়েজারের!
কার্ল স্যাগান দূরতম সেই স্বজনদের জন্য বার্তা এবং উপহার পাঠাতে চাইলেন।
নাসায় কমিটি তৈরী করা হলো। স্যাগান হলেন কমিটির প্রধান। এক বছর ধরে চললো ভীনগ্রহের স্বজনদের জন্য বার্তা
সংগ্রহের কাজ।
আছে বাংলা ভাষাও। কন্ঠ দিয়েছেন সুব্রত মূখার্জি। তিনি বলেছেন 'নমস্কার, বিশ্বের শান্তি হোক।'
পাঠানো হলো বৃষ্টির শব্দ, বাতাসের শব্দ, হাসির শব্দ। হেসেছিলেন কার্ল স্যাগান নিজেই।
পাঠানো হলো পাখির ডাক, ঝিঝি পোকার ডাক।
ভয়েজারের সাথে পাঠানো হলো ৯০ মিনিট দীর্ঘ গান এবং সুর। এর মধ্যে ছিলো সাড়ে তিন মিনিটের একটি
ভারতীয় সুরও।
অচেনা স্বজনদের জন্য ছবি পাঠানো হলো ১১৬টি। এর মধ্যে আছে আমাদের ডিএনএর ছবি, হাঁড়ের ছবি,পাখির
ছবি, সূর্যদয়ের ছবি, সূর্যাস্তের ছবি, নারী পুরুষের জননাঙ্গের ছবি, মিলনের ছবি! খাওয়ার ছবি, পান করার
ছবি, শিশুকে স্তন পান করানোর ছবি!
যুদ্ধ আর অস্ত্রের ছবি পাঠানোর কথা থাকলেও পরে আর পাঠানো হয়নি।
কার্ল স্যাগান তখন ভয়েজার-১ এর জন্য 'গোল্ডেন রেকর্ড' তৈরীর কাজে দিনরাত ব্যাস্ত এবং ভীষণ উত্তেজিত।
একদিন ভোরবেলা তিনি তার সুন্দরী সহকর্মী অ্যান ড্রুয়ানকে ফোন করলেন। কিছুক্ষণ কথা বলার পর ফোন রেখে
দিলেন।
ফোন রাখার পর স্যাগান আবিষ্কার করলেন তিনি ড্রুয়ানের প্রেমে পড়েছেন! স্যাগান মনের কথা জানালেন ড্রুয়ানকে।
ড্রুয়ান জানালেন, তিনিও...।
এরপর কার্ল স্যাগান করলেন আরেক ছেলেমানুষী কাজ। তিনি তাঁর প্রেমিকাকে এক ঘন্টা চুপচাপ শুয়ে থেকে
পৃথিবীর কথা, মানব সভ্যতার কথা এবং স্যাগানের প্রতি তাঁর ভালোবাসার কথা ভাবতে বললেন।
বেচারী ড্রুয়ান এক ঘন্টা চোখ বন্ধ করে এসব ভাবলেন। এই সময় তাঁর ব্রেইনওয়েভ রেকর্ড করা হলো।
এই ব্রেইনওয়েভও জুড়ে দেয়া হলো ভয়েজার ওয়ানের সাথে!
যাত্রার ১৩ বছর পর ভয়েজার-১ তখন পৃথিবী থেকে ৬ বিলিওন কিলোমিটার দূরে। আমাদের সৌরজগতকে শুভ বিদায়
জানাচ্ছে এই স্পেসক্রাফট।
কার্ল স্যাগান তখন তাঁর শেষ পাগলামীটা করলেন। নাসার বিজ্ঞানীদের তিনি অনুরোধ করলেন এত দূরত্ব থেকে
ভয়েজার-১ পৃথিবী নামক গ্রহের একটা ছবি তুলে পাঠাক।
অনেক বিজ্ঞানীদের আপত্তি ছিলো। তারা বলেছিলেন ভয়েজারের ক্যামেরা পৃথিবীর দিকে ঘুরালে সূর্যের আলোতে
সেটার ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু স্যাগানের অনুরোধে শেষবারের মতো পৃথিবীর ছবি তুলেছিলো ভয়েজার-১। একটা
বিন্দুর চেয়েও ছোট দেখাচ্ছিলো আমাদের প্রিয় পৃথিবীকে!
আর কয়েকটা বছর মাত্র। তারপর আমরা যোগাযোগ হারিয়ে ফেলবো আমাদের দূরতম এই বন্ধুটির সাথে। ... এবং
তারপর কোথায় যাবে ভয়েজার-১, কোথায় থাকবে আমাদের প্রিয় গ্রহের কয়েক কিলোবাইট স্মৃতি আমরা জানতে
পারবো না কোনোদিনও!"
29/05/2021, 19:24 - Indranil Ray: You deleted this message
29/05/2021, 19:25 - Indranil Ray: You deleted this message
29/05/2021, 21:50 - Indranil Ray: মানুষ কখনো কারো কাছ থেকে অভিশাপ পেতে চায়না,, আবার
অনেক ক্ষেত্রে দিতে ও চায়না, কিন্তু এটা হয়ে যায়
অভিশাপ আসলে কি? এটার কি কোনো নিদিষ্ট বাক্য গঠন আছে? না,এটার নির্দিষ্ট কোনো শব্দ বা বাক্য গঠন
নেই। আপনি কখনো কাউকে অভিশাপ দিয়েছিলেন? বা পেয়েছিলেন কখনো?
অভিশাপ হচ্ছে মনের আর্তনাদ, যেটা ইচ্ছায়- অনিচ্ছায় হয়ে যায়। মানুষ যখন খুব কষ্ট পায় কিংবা কারো
অনাঙ্ক্ষিত কোনো ব্যবাহার তার মনে গিয়ে আঘাত করে এবং এর ফলে যে প্রতিক্রিয়া হয় সেটাই অভিশাপ,,,,।
মনে করেন,আপনার প্রিয় কিংবা অপ্রিয় কেউ হঠাৎ আপনার সাথে উচ্চস্বরে কথা বললো বা আপনাকে আঘাত দিয়ে কিছু
বললো তখন আপনার ভিতরটা সাথে সাথে মোচড় দিয়ে ওঠলো সেটাই হচ্ছে অভিশাপ,,,,,।
মানুষ কখনো কাউকে ইচ্ছে করে অভিশাপ দিতে চায়না। আপনার জীবনে এমন ও কিছু পরিস্থিতি দেখবেন যে হঠাৎ
কারো সামান্য কটু কথায় সাথে সাথে আপনার চোখ দিয়ে পানি চলে আসছে কিংবা কারো কোনো সামান্য খারাপ
ব্যবহারে আপনি খুব কষ্ট পাচ্ছেন,,,,।
সাধারনত এই অন্তর মোচড় দিয়ে ওঠা কিংবা চোখে পানি চলে আসাটাই হচ্ছে অভিশাপ,,,।
ঠিক তেমনি হয়তো আপনি কোনো কারনে রাগান্বিত হয়ে আছেন তখন কোনো মানুষ আপনাকে কিছু জিজ্ঞেস করাতেই
আপনি খারাপ ব্যবহার করে বসলেন, তখন সেও সমান পরিমাণে কষ্ট পাবে এবং তার কষ্ট পাওয়াটাই আপনার জন্য
অভিশাপ,,,।
হয়তো তার মনে আপনাকে অভিশাপ দেওয়ার ইচ্ছে নেই বা সে হাত তুলে সৃষ্টি কর্তার কাছে আপনার নামে অভিযোগ
ও করে নাই,,,,।
কিন্তু ঐ যে আপনার খারাপ ব্যবহার যা সামান্য সময়ের জন্য তার মন ভেঙ্গে দিয়েছিলো সেটাই আপনার জন্য অভিশাপ
হয়ে যাবে। অভিশাপ মানুষ আসলে নির্দিষ্ট শব্দ প্রয়োগ করে দেয়না, এটা হঠাৎ মন থেকে হয়ে যায়।
আবার মনে করুন আপনার স্ত্রী বা বোন আপনার জন্য অনেক কষ্ট করে কোনো জিনিস তৈরি করলো এবং আপনি সাথে
সাথেই কড়া ভাষায় একটা খারাপ মন্তব্য করে বসলেন যেটা তার চোখে পানি নিয়ে এলো এগুলো হচ্ছে
অভিশাপ,,,,.
এই অশ্রু গুলো আসলে খুবই বিষাক্ত।মানুষ কখনো তার প্রিয় মানুষ গুলো কে ইচ্ছে করে অভিশাপ দিতে চায়না বা
হাত তুলে সৃষ্টি কর্তার কাছে বিচার দেয়না,এগুলো আসলে অটোমেটিক ঘটে যায়। ঠিক আপনি ও হয়তো কাউকে
অভিশাপ দিতে চাননি কিন্তু কারো কোনো খারাপ ব্যবহার আপনার মনে দাঁগ কেটে গেলো, সুতরাং সেটা ও তার
জন্য অভিশাপ হয়ে যেতে পারে,,,,,.।
দৈনন্দিন জীবনে আমরা কখনো রাগান্বিত হয়ে বা বিরক্ত হয়ে অন্যের সাথে খারাপ ব্যবহার করে ফেলি, যার
প্রতিক্রিয়া কখনো চিন্তা করিনা। কোনো রিকশাওয়ালা বা যে কারো সাথে ধমকের সুরে কথা বলে ফেলি। আমরা
হয়তো বুঝতেই পারিনা আমাদের সামান্য কথায় ঐ মানুষটা কেমন ফিল করেছে। কখনো কখনো জেদি হয়ে আমরা
অন্যকে তুচ্ছ করে কথা বলে ফেলি, অথচ একবার ও চিন্তা করিনা হয়তো এই সামান্য খারাপ ব্যবহার অন্যের উপর
কতটা প্রভাব ফেলতে পারে এবং আমাদের জন্য পরবর্তীতে কতোটা ভয়ংকর হতে পারে,,,,,।
পৃথিবীর সবচেয়ে ধারালো অস্ত্র হচ্ছে মানুষের মুখের কথা,,।সেজন্য প্রতিটা কথা, প্রতিটা বাক্য,প্রতিটা শব্দ
আমাদের পরিমাপ করে বলা উচিত। পরিস্হিতি যেমনই হোকনা কেনো আমাদের উচিত হাসি মুখে কথা বলা,,,,,।
আপনি হয়তো কখনো জানতেই পারবেননা আপনার কোনো একটা কথায় একটা মানুষ হয়তো মন খারাপ করে বসে আছে
বা কান্না করছে, এবং তার এই অশ্রু ফোটা গুলো হয়তো আপনার জন্য অভিশপ্ত হয়ে দাড়াব,,,,।
একটা কথার সাথে মনেহয় এই যুগে আমরা সবাই পরিচিত, সেটা হচ্ছে," ভালো থাকার অভিনয় করা" মানুষ চরম
খারাপ অবস্থায় থাকলেও সে নিজেকে অন্যর কাছে ভালো হিসাবে প্রকাশ করে,,,,।
ঠিক আমাদের সবার উচিত রাগের সময় ঠান্ডা থাকার অভিনয় করা। যদি কোনো কারনে আপনার সময় খারাপ যাচ্ছে
বা আপনি ভীষণ বিরক্ত হয়ে আছেন তবুও কারো সাথে রাগ করে কথা বলবেননা,,,।
মানুষ মরে যায় কিন্তু তার ব্যবহার থেকে যায়। আপনি হয়তো কাউকে কষ্ট দিয়ে টেরই পেলেননা যে কাউকে কষ্ট
দিয়েছেন কিন্তু ঐ মানুষটার মনের আর্তনাদ হয়তো আসমান পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে,,,,।
কটু কথা এবং রাগ হচ্ছে মানুষের চরম শত্রু,,জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে প্রতিটি মুহুর্তে মানুষের উচিত চিন্তা
ভাবনা করে কথা বলা,,,মধুর সুরে কথা বলা এবং নিজের মুখ কে সংযত রাখা,,,।
অভিশাপ দিতে হয় না খারাপ আচরণে যদি চোখে পানি আসে সেটাই অভিশাপ হয়ে দাঁড়ায় 🖤🖤🖤
#অনি
29/05/2021, 22:53 - Indranil Ray: "আমার কম্পিউটার প্রফেশন ছেড়ে অ্যাস্ট্রোলোজিতে আসা "বাঘা(!)
বাঘা(!)" লোকদের অবাক লাগে। আরে আমার সুযোগ ছিল। আর যেটুকু ছিল না ,আমি বানিয়ে নিয়েছি, ৩র্ড
হাউস দিয়ে আর ৯থ হাউস দিয়ে। একে বলে অ্যাস্ট্রোলোজি।আর সত্যি কথা বলতে কি আমার টাকার এতো এক্সসেসিভ
প্রয়োজন নেই। সত্যিকারের ভালোবাসা দাও, (প্রশ্ন লগ্ন করে দেখবো 😄 )আমি অনেক কিছু করে দেব ,যারা জানে,
তারা জানে, যারা জানে না ,তাদের জানবার বিন্দুমাত্র প্রয়োজন নেই।"~ইন্দ্রনীল ।।
29/05/2021, 22:57 - Indranil Ray: অ্যাস্ট্রোলোজি অ্যাস্ট্রোলোজি।।
====================
অ্যাস্ট্রোলোজি অ্যাস্ট্রোলোজি।।
জানোই না যে অ্যাস্ট্রোলোজি
অ্যাস্ট্রোলোজি জানোই না ,
বোঝোই না যে অ্যাস্ট্রোলোজি ,
থাকবো শুধুই জিন্দা!!
অ্যাস্ট্রোলোজি অ্যাস্ট্রোলোজি ।।
অ্যাস্ট্রোলোজি অ্যাস্ট্রোলোজি। ।
অ্যাস্ট্রোলোজি অ্যাস্ট্রোলোজি। ।
অ্যাস্ট্রোলোজি অ্যাস্ট্রোলোজি। ।
অ্যাস্ট্রোলোজি অ্যাস্ট্রোলোজি। ।
অ্যাস্ট্রোলোজি অ্যাস্ট্রোলোজি। ।
অ্যাস্ট্রোলোজি অ্যাস্ট্রোলোজি।।
~ইন্দ্রনীল
29/05/2021, 23:43 - Indranil Ray: হাটে বাজারে
আমার প্রেম,
হাটে বাজারে
গলিতে, বাসস্টপে
বসে ,দাঁড়িয়ে।
একজন কে বললাম ,
হয়নি করোনা টেস্ট ?
করাও করোনা।
শুধু কাশ্যে
29/05/2021, 23:45 - Indranil Ray: #কেদারনাথে
---------------
২৪ থ ২ ০ ১ ৯ ,আমি আর শীলা গিয়েছিলাম #কেদারনাথে। কোনো গ্রুপে নয়। একা একা। শীলাও মানা করছিলো।
আর সবাই ,সব্বাই,সব্ব মানা করেছিল।
কেদারনাথ যাবি ?ব্রেন স্ট্রোক ২ ০ ১ ৫ তে। কভি নেহি। কে মানা করে নি। তাও আবার দুজনে। তাও আবার
কোনো গ্রুপে, না না না।
কেদারনাথ তো গেলাম ,ফিড়ে এসে #বদ্রীনাথ। শীলা তো ভাবলো যাক বাবা ,শেষ হয়েছে !হরিদ্বার চলে এসেছি।
#গঙ্গোত্রী।
অপরিসীম আনন্দ হয়েছিল। আমি #ডুলি,#ঘোড়া ,#হেটে। শীলা ডুলি করে পুরোটা। একটি ডুলিতে একজন।
ভাগ্য না থাকলে হয় না। কেদারনাথের ভাগ্য থাকা চাই ,ভাগ্য। আমার ছিল।আর টাকা ?
ও আর বলছি না ,কত খরচ হয়েছিল।
এতো দূরে বাবাকে দেখতে যাবো ,বাবা খরচ একটু করবেন না। #অসীম দেবেন, যা থাকলে টাকাতো দূর
,পৃথিবীর সবই মনে হয় আছে।
হাত বুলিয়ে
সর্বদাই আনন্দ। সবকিছুতেই। দুঃখেও আনন্দ। আনন্দ তে আনন্দ।
ভিকারি,বড়োলোক ,প্রেম ,অ-প্রেম সবেতেই আনন্দ।
মহামায়া। শিব। মা। মা। মা।
~ইন্দ্রনীল
কৈলাস
======
কৈলাস পড়ছি এখন। কৈলাস। কোনো একটি "গেঁড়ে পাকা " বলেছিলো কৈলাস যায় নি কেউ,এইরকমের বইও সে
পরে নি।
হাজারটা জায়গাতে বেড়াও। কেদারনাথ যে দেখে নি ,তার কোনো বেড়ানোই হয় নি ,উফফফ কি যে রোমাঞ্চ।
আমার রোমাঞ্চ ভালো লাগে। রহস্য রোমাঞ্চ।
কেদারনাথে যাওয়াটাই দর্শন। কৈলাসে তো আর যেতে পারবো না। কেদারনাথ কেদারনাথ আর কেদারনাথ।
~ইন্দ্রনীল
30/05/2021, 14:46 - Indranil Ray: স্বপ্ন লিখে রাখা
==========
আমি স্বপ্ন লিখে রাখি, ডেট টাইম দিয়ে। ইম্পরট্যান্ট স্বপ্ন। অনেকসময় লিখতে হয় না। মনেই থাকে। একই স্বপ্ন
বেশ কয়েকবার দেখি।
কবিদের আগে দেখেছিলাম নরেন্দ্র মোদীর স্বপ্ন। একটা উচ্চু জায়গাতে খুব ভিড় ,লোকারণ্য ,আমিও দাঁড়িয়ে
আছে। আমার সামনে নরেন্দ্র মোদী এলো। এই ধরণের।
শেয়ার মার্কেট যখন করতাম ,একদিন দেখছি ফ্যান খুলে পড়ছে ওপর থেকে।
এনটিপিসির শেয়ার কেনা ছিল তখন, বেশ অনেক। দামও বেশ উঠেছিল।
ফ্যান শনির কারক। শনি মার্কেট বাড়ায়। ফ্যান আমার গায়ে না পরে ,হালকা সরে গিয়ে মাটিতে পড়লো।
মার্কেট খুলতেই বেঁচে দিলাম।এরপর থেকেই দাম পড়তে আরম্ভ করলো। আমি বেরিয়ে গেলাম।
জীবনে প্রতিটা ক্ষেত্রে ইঙ্গিত পাওয়া যায়। প্রতিটা। হবার আগে ইঙ্গিত দেবেই দেবে। একদম (এ+বি) হোল স্কয়ারের
ফর্মুলা। আমরা বুজতে পারি না। এইজন্যই ঠকি।
স্বামী বিবেকানন্দ বলেছিলেন তাঁর মাকে,শ্রী শ্রী ঠাকুর হলেন এমন মানুষ, যে চোর কে বলবেন চুরি করো
,গৃহস্থকে বলবেন নজর রাখো। এই কথাটার যে কি অসীম মানে !
নিয়মিত যারা এই পেজ পড়েন ,তাদের বলছি না ,যারা পড়েন না তাদের বলছি , মা মারা গেছেন ২ ০ ০ ৪ আর
বাবা মারা গেছেন ২ ০ ১ ৩ ।
মার্ পায়ে সরিয়াসিস হয়েছিল ,তার থেকে বোন্ এ ঢুকে গেছিলো। শেষের চার বৎসর ,আমার একজন কম্পিউটারের
ছাত্রের ,সে আবার সরকারী কলেজের হোমিওপ্যাথ ডাক্তার ,তার প্রফেসরকে দিয়েছিলেন। উনি দেখেছিলেন।মা বলতো
সবাইকে। আমাকে বলতো "বুবু আমার যিশু"।
স্বপ্ন দেখলাম ,মাকে বাবা কোলে করে নিয়ে এসেছে। মার্ পা দুটো কাটা। মানে কোমরের উপর থেকে আছে।
কোমরের নীচের অংশ নেই। ঘুমোচ্ছে।প্রবল। আমি দেখে হাউ হাউ করে কাঁদছি। শুধু কাঁদছি। আর কাঁদছি।
তারপর একটু ঘুরেছি ,তারপর আবার দেখি, মা উঠে নকল পা লাগিয়ে ঘরের সামনে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
আর বলছে কি ব্যাথা ,আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে।
মা চন্দ্র,পা শনির স্টোরি। আরও অনেক কিছু আছে।রবি অর্থাৎ বাবাও আছে। চিকিৎসা, ৬থ হাউস ,পা কেটে বাদ,
৮থ হাউস,স্বপ্ন ১২ থ হাউস(যারা জানেন না ,কিন্তু আমার লেখা পড়তে ভালোবাসেন তাদের বলছি লগ্ন অর্থাৎ
নিজেকে ১স্ট হাউস ধরা হয় ,,,এইরকম ২,৩ ৪ করতে করতে ১২ হাউস ।) মা ধরা হয় ৪থ হাউস থেকে ,বাবা ধরা
হয় ৯থ এন্ড ১০থ হাউস থেকে।
প্রবলতম বিড়ম্বনার মধ্যে দিয়ে সফলতা। এবং আগের মতন দিন একেবারেই না ,নতুন দিন।
নিউ নরমাল।
~ইন্দ্রনীল
30/05/2021, 20:44 - Indranil Ray: https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%AD
%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D
%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D
%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A7%9C%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-
%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%80-%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D
%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0
30/05/2021, 20:45 - Indranil Ray: palo-logo
By using this site, you agree to our Privacy Policy.
OK
বাংলাদেশ
ভাইরাল বিজ্ঞাপনে বিক্রি বেড়েছে কাকলী ফার্নিচারের
প্রতিনিধি
প্রতিনিধিশ্রীপুর, গাজীপুর
প্রকাশ: ২৯ মে ২০২১, ১৭: ৪২
অ+
অ-
মুঠোফােনে তৈরি কাকলী ফার্নিচারের বিজ্ঞাপনে অংশ নেওয়া দুই শিশু
মুঠোফােনে তৈরি কাকলী ফার্নিচারের বিজ্ঞাপনে অংশ নেওয়া দুই শিশুছবি: প্রথম আলো
এস এম সোহেল রানা গাজীপুরের শ্রীপুরের মাওনা চৌরাস্তার কাকলী ফার্নিচার নামে একটি প্রতিষ্ঠানের
চেয়ারম্যান। মুঠোফোনে নিজের তৈরি বিজ্ঞাপনেই তাঁর ফার্নিচারের বিক্রি বেড়ে গেছে।
সোহেল রানার তৈরি বিজ্ঞাপনটি এখন ভারত, বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বাংলা ভাষাভাষী মানুষের ইউটিউব, ফেসবুক,
টুইটারসহ বিভিন্ন যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরছে। বিশেষ করে প্রতিষ্ঠানটির বিজ্ঞাপনী স্লোগান ‘দামে কম মানে
ভালো, কাকলী ফার্নিচার’ ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
বিজ্ঞাপন তৈরির আগে দৈনিক প্রায় তিন লাখ টাকার ফার্নিচার বিক্রি হতো। গত ১০-১২ দিনে দৈনিক চার থেকে
সাড়ে চার লাখ টাকার ফার্নিচার বিক্রি হচ্ছে।
বিজ্ঞাপন
ADVERTISEMENT
বিজ্ঞাপনটি গত ১৫ দিনে ভারতীয় জনপ্রিয় কিছু ইউটিউব চ্যানেলে আলাদাভাবে সর্বোচ্চ ৬ মিলিয়ন ভিউ পেয়েছে।
তুমুল আলোচনায় থাকা বিজ্ঞাপনটি খবরের শিরোনাম হয়েছে ভারত, বাংলাদেশসহ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে। এসব
গণমাধ্যমের মধ্যে আছে আনন্দবাজার পত্রিকা, বিবিসি বাংলা, হিন্দুস্তান টাইমস, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, এই সময়, জি
নিউজ, জি ২৪ ঘণ্টা, নিউজ ১৮, সংবাদ প্রতিদিনসহ বাংলাদেশের কিছু গণমাধ্যম।
এই ভিডিও নিয়ে নিজেদের ইউটিউব ও ফেসবুকে মজাদার কনটেন্ট তৈরি করছেন ভারতের জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পীরা। এ
ছাড়া দেশটির কয়েকটি রাজনৈতিক দলের কয়েকজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি বিজ্ঞাপনটির কনটেন্ট তৈরি করে নিজেদের
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন। সেগুলো পেয়েছে ব্যাপক সাড়া। কাকলী ফার্নিচার ও এর বিজ্ঞাপনের
স্লোগান নিয়ে কলকাতা থেকে কয়েকটি গান তৈরি করা হয়েছে।
বিজ্ঞাপনটি নিয়ে শুধু যে আলোচনা হচ্ছে, তা নয়। এটি নিয়ে হচ্ছে সমালোচনা ও ট্রল। বিশ্বব্যাপী তুমুল
আলোচনায় আসায় প্রতিষ্ঠানটির পণ্যের চাহিদা বেড়েছে বেশ। ভারতের কলকাতায় ও দেশের কয়েকটি জেলায়
প্রতিষ্ঠানটির শাখা খুলবেন বলেও জানিয়েছেন সোহেল রানা।
নিজের তৈরি বিজ্ঞাপন সম্পর্কে প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলেন প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান সোহেল রানা। তিনি বলেন,
‘অল্প কিছু পুঁজি নিয়ে ২০ বছর আগে যাত্রা করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে গাজীপুর ও ময়মনসিংহে আমাদের
তিনটি শাখা আছে। আমার কাছে যথেষ্ট টাকা ছিল না। তাই ভালো বিজ্ঞাপন তৈরি করতে পারিনি। তাই অভিভাবকের
অনুমতি নিয়ে নিজের মুঠোফোনে ক্রেতার দুই শিশুর ছবি ও কণ্ঠ ধারণ করেছিলাম। সেটি নিজের মুঠোফোনেই
সম্পাদনা করি। এরপর তা নিজের ইউটিউব ও ফেসবুকে প্রকাশ করি। কিন্তু এটি যে এত সাড়া ফেলবে, তা কল্পনাও
করিনি। নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে এই বিজ্ঞাপন। গত ১৫ দিনে এই প্রসঙ্গে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অনেকগুলো
গণমাধ্যমে আমার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে। আমার পণ্যের এখন চাহিদা বেড়েছে। তাই কলকাতা ও বাংলাদেশের
বিভিন্ন জেলায় আমরা প্রতিষ্ঠানটির শাখা খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ ছাড়া অনলাইনে পণ্য বিক্রির জন্যও ব্যবস্থা
নেওয়া হচ্ছে। বিজ্ঞাপনটি ভাইরাল হওয়ার পেছনে ইউটিউবারদের বড় ভূমিকা আছে। আমি তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞ।’
বিজ্ঞাপন
এ ব্যাপারে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমান উল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, একটি বিজ্ঞাপন যে এতটা
আলোচনার জন্ম দিতে পারে, তা কখনোই জানা ছিল না। ভাইরাল বিজ্ঞাপনটির কারণে প্রতিদিন প্রচুর ক্রেতা
প্রতিষ্ঠানে আসছেন। বিক্রি বেড়েছে অনেক। প্রতিটি শাখায় ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে। এ ছাড়া দেশের কয়েকটি ই-
কমার্স প্রতিষ্ঠান কাকলী ফার্নিচারের সঙ্গে পণ্য বিক্রির চুক্তি করার প্রস্তাব পাঠাচ্ছে। বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে
সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আমান উল্লাহ আরও বলেন, ‘আমাদের বিজ্ঞাপন ভাইরাল হওয়ার পর বর্তমানে তিনটি শাখা মিলিয়ে প্রায় ৩০ শতাংশ
বিক্রি বেড়েছে। আগে দৈনিক প্রায় তিন লাখ টাকার বিক্রি হতো। গত ১০-১২ দিনে চার থেকে সাড়ে চার লাখ
টাকার বিক্রি হচ্ছে। মাসের শুরুতে বিক্রি বেড়ে যায়। সে হিসাবে জুন মাসের ১০-১৫ তারিখ পর্যন্ত আরও ভালো
বিক্রি হওয়ার আশা করছি।’
বিজ্ঞাপন
শিমলা পাড়ার একটি যুবক মদ-ভাঙ খাইয়া বেড়াইত । সে ওভারসীয়ার-এর কাজ করিত ।
নগদ টাকা যাহা পাইত তাহাতে সে মদ খাইত । রামদাদা ( রামচন্দ্র দত্ত ) একদিন তাহাকে বলিলেন, " আরে, তুই
তো মদ খেয়ে বেড়াস, তোর চাট জোটে কি ?" সে মাতাল লোক সরলপ্রাণে বলিল, " রামদাদা, বলতে কি
চাটের পয়সা জোটে না, শুধু মদ খেয়ে বেড়াই ।" রামদাদা উপহাসের ছলে তাহাকে বলিলেন, " তুই আজ
সন্ধ্যের সময় আসিস । তোকে লুচি-আলুর দমের চাট খাওয়াবো ।" সেদিন সন্ধ্যায় পরমহংস মশাই রামদাদার
বাড়িতে আসিবেন ।
মাতাল তো ভারি খুশি । সন্ধ্যায় আসিয়া বাহিরের বেঞ্চে বসিয়া রহিল এবং একফাঁকে ঘরের
ভিতর গিয়া পরমহংস মশাইকে একটা প্রণামও করিয়া আসিল । ক্রমাগত বকিতে লাগিল, " লুচি আলুর দমের চাট কখন
দেবে ?" সকলের সঙ্গে উপরে খাইতে গিয়া সে এমন চাট খাইয়া আসিল যে, চিরজীবনের মত চাট খাইল ! সে যে
সময় আসিয়াছিল, সেই সময় পরমহংস মশাই-এর দেহ হইতে আকর্ষণী শক্তি বাহির হইয়া তাহাকে আচ্ছন্ন করিয়া
ফেলিয়াছিল । পরে সে ক্রমাগত খবর লইত, " পরমহংস মশাই আবার কবে আসবেন ?" যদিও তাহার মদ খাওয়ার
অভ্যাসটা কিছু দিন রহিল, কিন্তু ধীরে ধীরে তাহার ভিতরটা বদলাইয়া যাইতে লাগিল ।
লোকটি পরে নাগপুরে চাকরি করিতে গিয়াছিল । নাগপুর হইতে ফিরিয়া আসিয়া
দেখিল, পাড়ায় পুরানো লোক আর বড় কেহ নাই । সে সকাল বিকাল আমার কাছে বসিয়া থাকিত আর বলিত, "
ভাই, তাঁর কথা বল, আর জগতে কিছু ভাল লাগে না । আমি মাতাল লোক ছিলুম, লুচি আলুর দমের চাট খেতে
গিয়েছিলুম ; কিন্তু তিনি কী করে দিলেন ? তাঁকে ছাড়া আর কিছু মনে আসে না ! হায়, এমন অমূল্য রতন
হাতে পেয়ে তখন কিছু বুঝিনি, লুচি আলুর দমই শ্রেষ্ঠ মনে করেছিলুম !"
লোকটির নাম বিহারী ঘোষ । পরে সে নাকি নাগপুরে একটি ঠাকুরঘর করিয়াছিল ।
সবকিছুই আমার "হ্যা"র ওপরে দাঁড়িয়ে আছে !যেই মুহূর্তে আমি বললাম ভ্যাকসিন ইনজেকশনটা নিয়ে নিতে হবে
,না হলে কোথাও যাওয়া যাবে না ,এইরকমই চলতে থাকবে।
দুদিন আগে বললাম। ব্যাস আজ done ।শীলা ওর স্কুলের টিচার বন্ধু রুম্পাকে বলে দিলো। ওর মা (কাকিমা )
ঐখানে দেয়। ব্যাস ,হয়ে গেলো।
ব্রেন স্ট্রোকের পরে ,আমি তো পরে রয়েছি মাটিতে ,কোনো ব্যাথ্যা ,কোনো যন্ত্রনা নেই,হরির দেশে যাচ্ছি !
শীলা আসলো। হস্পিটালাইজ করলো। কলেজ পড়ি ,মাথা ঘুরে গেলো বাসে ,রথীন বসালো ! ২ ০ ১ ১ সালে
মাথা ঘুরে গেলো ফর "লো প্রেসার" বাঙুরের দোকানে বসালো ওষুধবিক্রেতা !
মহারাষ্ট্রে ভীমাশঙ্করে যাবো।আমার পকেটে ,যিনি অস্ট্রোলোজির কনফারেন্স ডেকে ছিলেন ,তার কার্ড ,তিনি
বললেন odd টাইম এ গেলে ঢুকতে দেয় না ,আমার কথা বলবেন ও কার্ডটা দেখবেন , ঢুকতে দেবে।ভীমাশঙ্কর যে
গেছে সে জানে ,বাবাঃ।পাহাড়ের ওপরে ,মোবাইল কাজ করে না। আমার পকেটে ওনার কার্ড আছে ,কিন্তু আমি বার
করতে চাইছি না !শীলা তারপর জোর করে বার করলো ,ও দেখালো। এক্কবারেই মন্দিরের ভিতর !
এই প্রকার ঘটনা !এবং সৌভাগ্যযোগ ,এরই নাম। আমি ভাবতাম আগে সৌভাগ্যযোগ মানে টা কি! ৩০ বছর বাদ
বুজতে পেরেছি ,এরই নাম সৌভাগ্যযোগ। বাঁধা কি দেয় না। অবশ্শয়ী দেয়। তার সাথে সাথে পথ ও দেয়।
কি যোগে জন্ম এইটা দেখতে হবে যেকোন ,অস্ট্রোলোজি যে জানে তাঁকে। আমি ১০০ ভাগ সিওর ,,০৫ পার্সেন্ট
জানবে হয়তো। কিন্তু এইটা অস্ট্রোলোজির প্রথম কথা।
আজ No Tobacco ডে। আমি সিগারেটে খাই দশবছর বাদ। দশবছরে অনেকদিন সিগারেট খাবার স্বপ্ন দেখেছি ,কিন্তু
খাই নি। এখন খাচ্ছি ,মাথা থেকে এটাকে ফেলে দেব বলেই। শিলা ইটা বুজতে না পেরে ,চেঁচামেচি করে
,ফেইসবুক দেখে সব ,কিন্তু করে না। বলে তুমি যখন ছাড়বে তখন করবো! আমি বলি তাহলেই হয়েছে !আমি
একইসাথে সিগারেটে ,মাছ ,মাংস ,ডিম্ ছাড়বো। যেদিন দেখবে মাছ ,মাংস ,ডিম্ খাচ্ছে না সেদিন সিগারেটও
খাবো না।আমি নিশ্চিতভাৱে জানি মাছ ,মাংস ,ডিম্ খাওয়াও হানিকারক। চারবছর আমি খাই নি। ২ ০ ০ ৮ - ২
০ ১ ১। পেঁয়াজ রসুন ও নয়।
এইটাই দশা। বলে যে সময় না হলে, হয় না ,কিছুই। অস্ট্রলজাররা কি বলে ?দশাটা আসতে হবে তো !সময় না হলে
কিছু হবার নয়।
আমি সব বুজতে পেরেছি ,শ্রী শ্রী ঠাকুরের কৃপায়। সব। "উড়নচন্ডী" মনটা আমার ,শ্রী শ্রী ঠাকুরের কৃপায় শান্ত
হচ্ছে ,এক্কেবারে ,সেই মনটাকে টাইম দিতে হবে তো। সময় না হলে কিছু হবার নয়।
বলছিলাম আগে No Tobacco ডে।এই দিনেই শ্রী শ্রী ঠাকুর বাছলেন কেন?আমাকে মনে করিয়ে দেবার জন্য।
সিগারেট ,মাছ ,মাংস ,ডিম্ পেঁয়াজ রসুন ছাড়ার কথা। ভ্যাকসিন নিলে তিনদিন খেতে নেই। সবই জেনেছি ।
Dr Vishakha, a writer and an award-winning nutritionist suggested that people
should not smoke ফর ৩ ডেস, after taking the jab of coronavirus vaccine as it lowers
the antibody response to several vaccines.
আমি সেই বোকাদের দলে নেই,যারা ফেসবুকে এক লেখে, করে আর এক।তারা নিতান্ত বোকা ,নিতান্ত। আমি কথা
বলার ধরণ দেখে বলতে পারি। তিনদিন খাবই না ,সিগারেট।
~ইন্দ্রনীল
31/05/2021, 14:57 - Indranil Ray: <Media omitted>
31/05/2021, 18:28 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=4197176200325900&id=100001006834740
01/06/2021, 08:47 - Indranil Ray: কোভিডের ভয়ে প্রিয়জনকে অস্পৃশ্য করবেন না
সঞ্জয় মল্লিক
কলকাতা ০১ জুন ২০২১ ০৫:৫৭
প্রতীকী চিত্র।
Advertisement
ছোঁয়াচ বাঁচানো মানে কি অস্পৃশ্যতা? তার মানেই কি আপনকে পর করতে হয়? তখন কি বেঁচে থাকে শুধু
স্বার্থ? এত দিন ধরে কোভিড-দেহ ঘাঁটতে ঘাঁটতে প্রশ্নগুলো মাথায় আসে আজকাল।
অস্পৃশ্যতা— শব্দটার সঙ্গে আমার পরিচয় জ্ঞান হওয়া ইস্তক। আমার বাবা ডোম। সাত বছর বয়সে মুখ তুলে সেই পরিচয়
দিয়েছিলাম। আজও বলি, আমি ডোম, আমার চার পুরুষ ডোম। সমাজের অস্পৃশ্যতা নিয়ে টিপ্পনী যে ছেলে গায়ে
মাখেনি, সে কোভিডকে ভয় পাবে?
এই সাঁইত্রিশ বছরের জীবনে বুঝেছি, বাবা-মায়ের ছাতা সরে গেলে যে ভয় ঘিরে ধরে, তার থেকে ভয়ানক এই
দুনিয়ায় কিছু নেই। ছয় ভাই-বোনের সবার ছোট আমি। খেলাধুলো ভালবাসতাম। যা দেখে বাবার স্বপ্ন ছিল,
আমাকে পুলিশ হতে দেখবেন। হইনি। কারণ, ছোটবেলায় মাকে হারিয়েছিলাম আর কলেজ পেরোনোর আগেই বাবাকে।
আমরা আদতে বিহারের বাসিন্দা। ১৯ বছর বয়সে বিয়ে হয়েছিল। স্ত্রী থাকত ওর মা-বাবার কাছে। বাবার মৃত্যুর
পরে আমি একা হয়ে গেলাম। হাতে টাকা নেই। বৌকে আনলাম দেশ থেকে। পড়া ছেড়ে এ দিক-ও দিক কাজের খোঁজ
করে বাবার জুতোয় পা গলিয়েছিলাম বছর ১৪ আগে। পরিবার নিয়ে এখন বাবা-মায়ের শেষ আস্তানা আঁকড়ে আছি।
আর আঁকড়ে আছি বাবার সেই স্বপ্নটাকে।
Advertisement
২০১১ সাল। এসএসকেএমে ডোম হিসেবে কাজ করছি তখন। ঢাকুরিয়ার আমরি হাসপাতালে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পরে
একের পর এক দেহ ঢুকছিল। চাপ বাড়ছিল ময়না-তদন্তে। সেই কাজে সাহায্য করতে গিয়ে পাকাপাকি ভাবে পেয়ে
গেলাম এই দায়িত্ব। এটা ঠিক, এই পেশায় আসার পরিকল্পনা ছিল না। তাই ইংরেজি অনার্স নিয়ে পড়ছিলাম। কিন্তু
এসেই যখন পড়েছিলাম, লজ্জা বা ভয় পাইনি। এখন যেটুকু ভয় বেঁচে রয়েছে, সবটাই দুই ছেলে-মেয়েকে ঘিরে।
আমার দুটো স্বপ্ন আছে। একটা নিজের স্বপ্ন, আর একটা বাবার অধরা স্বপ্ন। দশম শ্রেণিতে পড়ে মেয়েটা। ওর গলায়
স্টেথোস্কোপ ঝুলতে দেখতে চাই। আর চাই, ছেলেটা পুলিশ হোক।
স্বপ্নগুলো যাতে বেঁচে থাকে, তাই রোজ লড়াই করছি। অথচ যখন দেখি, একটা ভাইরাসের ভয়ে কেউ কেউ বাবা-
মা, ছেলে-মেয়ে, স্বামী-স্ত্রী বা ভাই-বোনের পরিচয়কে স্বপ্নে ভাবতেও পিছিয়ে যান, খুব লজ্জা হয়। ঘৃণা হয়।
এ কোন সমাজ? দূর থেকে কোনও রকমে দেহ শনাক্ত করে ‘হ্যাঁ, এটা আমার’, বলেই দায় সারেন অনেকে। তাঁদের
পরের লক্ষ্য শুধুই ডেথ সার্টিফিকেট জোগাড় করা।
তবে এর উল্টো দিকও রয়েছে। সাম্প্রতিক একটা ঘটনা মনে পড়ছে। এক বৃদ্ধ ভর্তি হয়েছিলেন সাধারণ চিকিৎসার
জন্য। অস্ত্রোপচার জরুরি ছিল। তাই করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট আসার আগেই অস্ত্রোপচার করেন ডাক্তারবাবুরা। ওঁর
মাঝবয়সি মেয়ে কিন্তু বাবার খোঁজ করতে এমন কঠিন সময়েও হাসপাতালে রোজ আসতেন। সিস্টার দিদিদের থেকেই
শোনা। রিপোর্ট আসার পর পরই মারা যান বৃদ্ধ। মেয়ে ছুটে এসে শিশুর মতো কাঁদছিলেন। এত বছর ধরে মানুষ
দেখছি, কোন কষ্ট ভিতর থেকে আসছে, চিনতে ভুল হয় না।
কোভিডের সঙ্গে সামনে দাঁড়িয়ে যুদ্ধ করছেন অসংখ্য মানুষ। চিকিৎসকেরা বলে দেবেন চিকিৎসার পদ্ধতি। আর
বাকিরা দেবেন তাঁদের পরামর্শ। আর আমরা? মৃতদেহ নিয়ে কাজ করাই যাঁদের পেশা। তাই অনুরোধ করব,
মানবিকতা হারাবেন না। পরিবারের মানুষটি, যিনি এত কাল জুড়ে ছিলেন আপনার সঙ্গে, সবার আগে তাঁকে প্রাপ্য
সম্মান দিন। ভয় করুন রোগকে, রোগীকে নয়।
Advertisement
আমার রোজ মনে হয়, #মোদীর কথা !মোদী কি করতে বিদেশে গেলো #সাহায্য করতে ,যেখানে #গংগাতে লাশ
ফেলা হচ্ছে !
#মোদীও ঘুমায় ??
মোদীও ঘুমায় ???
~ইন্দ্রনীল
01/06/2021, 19:51 - Indranil Ray: Tanmoy Biswas তন্ময় তুমি যে একথা বললে তার জন্য অনেক
অনেক ধন্যবাদ।
আমি সত্যি ই কবিতা লিখি ১ ৯ বছর বয়স থেকে। আজ তো দেখেই ছো। কোবিদ সার্টিফিকেটে বয়স লেখা ই আছে।
কি করে যে ওরকম কবিতা লিখতাম তা আমি বুজতেই পারি নি। এটা মনে হয় পূর্ব জন্মেরই ফল। "এবার কবিতা
লিখবো" একটা উদ্দীপনা আসে। তারপর লিখে ফেলি।
অস্ট্রোলোজির কালে অনেক অঙ্ক করতে হয়েছে।বেসিক্যালি অংকের সেইরকম টিচার পাই নি। ১১ এ যাও বা পেলাম, সে
একদম বইয়ের অঙ্ক গুলো করিয়ে দেবে ,ব্যাস !
অঙ্ক নিয়ে যে ভাবা ,সেটা আমি অস্ট্রোলোজিতে এসেই শিখেছি। কেউ ভাবতেই শেখায় নি কোনো দিন। ওঃ অঙ্ক
,প্র্যাক্টিস কর !!ছোটবেলাতে বাবাও তাই ছিল !এখন তো ছেলেমেয়েরা আর সেরকম ভাবে অস্ট্রোলোজিতে অঙ্ক করে
না ,তাই অঙ্ক ভাবা হয়ই না অস্ট্রোলোজিতে সেইরকম ভাবে।
১ ৯ বছর থেকে আজ অবধি যত কবিতা লিখেছি ,তার বেস্ট গুলো দিয়ে একটি বইও হয়ে যায়। কিন্তু আমার
"ঢিলেমি" ও "নিত্য অবসরের" ভাবনা ,সরিয়ে এনেছে।
01/06/2021, 22:49 - Indranil Ray: <Media omitted>
01/06/2021, 22:49 - Indranil Ray: <Media omitted>
02/06/2021, 10:00 - Indranil Ray: 🌼সুদূর চিকাগো শহর থেকে ভারতে ফেরার পর বেশ কয়েকটা বছর
নিঃশব্দে কেটে গেছে !!
একদিন স্বামীজী আপন মনে শান্ত স্নিগ্ধ হয়ে বসে আছেন বেলুড় মঠের গঙ্গার তীরে। শীতের বিকালের শেষ রোদ
গঙ্গার ঢেউয়ের বিভঙ্গে লুকোচুরি খেলছে তখন।
স্বামীজীর পাশেই বসে আছেন, তাঁর বিদেশিনী শিষ্যা ভগিনী নিবেদিতা।
নৈস্বর্গীক নিস্তব্ধতা ভেঙে, জলদগম্ভীর কন্ঠে হটাৎ করে স্বামীজী বলে উঠলেনঃ-
নাঃ সিস্টার !! এই ভাবে আর বসে বসে সময় নষ্ট করা মনে হয় আমার ঠিক হচ্ছেনা !!
আমার অন্তরাত্মা ঠাকুর যেন আমাকে আবার কোনও বিশেষ নির্দেশ পাঠাচ্ছেন বলে বারবার মনে হচ্ছে !!
স্বামীজীঃ- সারা পৃথিবী কে আমি ভারতীয় দর্শন তো বোঝালাম। কিন্তু আমি নিজে কি আজও আমার ভারত মাকে
জানা ও চেনার চেষ্টা করেছি বিন্দুমাত্র ???
আমি ভাবছি এবারে শুধু পায়ে হেঁটে মানে পদব্রজে আমি আমার ভারত মাকে দর্শন করতে বেরোবো ll
তুমি কি পারবে আমার সঙ্গে এই সুদীর্ঘ পথ পদব্রজে ভারতদর্শনে যেতে ???
দুই চোখ ওই দৃশ্য দেখে এবং উপলব্ধি করে স্বামীজীও উঠে দাঁড়িয়ে পড়লেন !!
চিৎকার করে বললেন- সিস্টার আমি পেয়ে গেছি !!
সিস্টারঃ- কি পেলেন স্বামীজী ??
স্বামীজীঃ- আমি আমার মা দূর্গাকে পেয়ে গেছি !!
আমি আমার ভারতমাতাকে আজ খুঁজে পেয়েছি !!
স্বামীজীঃ- ঐ দ্যাখো সিস্টার !!
যে মেয়েটা নিজের মুখের খাবার, হাসতে হাসতে তার ছোট্ট ভাইয়ের মুখে তুলে দিতে পারে, যুগ যুগ ধরে সেই
তো আমার মা দূর্গা !!
সেই তো আমার "ভারতমাতা"!!
স্বামীজীঃ- সিস্টার !! তুমি মায়ের পূজার উপকরণ সাজিয়ে ফেল। আগামীকাল দূর্গাপূজার অষ্টমীতে এই
মেয়েটিকেই আমি ক্ষির ভবানী মাতৃমন্দিরে মা দূর্গার আসনে বসিয়ে কুমারীপূজা করবো। আমি যাচ্ছি মেয়েটির
বাবার সঙ্গে কথা বলতে ll
কিন্তু হঠাৎ করেই স্বামীজীর রাস্তা আটকে দাঁড়ালেন স্থানীয় কিছু অন্ধ কুসংষ্কারাচ্ছন্ন কাশ্মীরী ব্রাহ্মণ পন্ডিত
!!
তারা সমস্বরে চিৎকার করে বলে উঠলেন- ও স্বামীজী,
আপনি একটু দাঁড়ান !!
পন্ডিতরাঃ- স্বামীজী !! আপনি কিছু না জেনে বুঝে খুব বড় একটা ভুল করতে যাচ্ছেন !!
ঐ মেয়েটিকে আপনি কখনোই হিন্দুদের দেবী দূর্গা রূপে পূজা করতে পারেন না !!
আপনি জানেন কি ওর জন্ম মুসলমান ঘরে !!
ওর বাবা একজন মুসলমান শিকারা চালক !! আর ওই মেয়েটি একজন মুসলমানের মেয়ে !!
এইসব অর্বাচীন অন্ধ কুসংস্কারাচ্ছন্ন কাশ্মীরি ব্রাহ্মণ পন্ডিতদের কথা শুনে স্বামীজীর কান দুটো লাল হয়ে গেছে!!
চোয়ালটা শক্ত হয়ে উঠেছে !!
শান্ত ও দীপ্ত কণ্ঠে গম্ভীর গলায় স্বামীজী বললেনঃ-
আপনারা আপনাদের মা দূর্গাকে হিন্দু আর মুসলমানের পোষাক দিয়ে চেনেন !!
আমি আমার মা দূর্গাকে বিশ্ব মনুষ্যত্বের অন্তরাত্মা দিয়ে চিনি !!
ঐ মেয়েটির শরীরে হিন্দুর পোষাক থাক বা মুসলমানের পোষাকই থাক, ওই আমার আরাধ্যা দেবী মা দূর্গা !!
আগামীকাল ওকেই আমি মা দূর্গার আসনে বসিয়ে "কুমারীপূজা" করবো !!
পরেরদিন সকাল !!
দূর্গাপূজার মহাঅষ্টমী !!
ক্ষির ভবানী মায়ের মন্দির চত্বরে বেশ উচ্চ আওয়াজ তুলে ঢং ঢং শব্দে কাঁসর ও ঘন্টাধ্বনি বাজছে,
শাঁখ বাজছে !!
ফুল, মালা,ধূপ আর ধুনোর গন্ধে চারিদিক যেন ম ম করছে !!
কাশ্মীরি মুসলমানের মেয়ে "কুমারীমাতা দূর্গা" সেজে মাতৃ পূজাসনে বসে আছে!
স্বামীজী নিজ হাতে তার আরাধ্যা দেবী কুমারী রূপী মা দুর্গাকে নিখুঁত ভাবে সাজিয়ে তুলছেন ধীরে ধীরে !!
"কুমারীমাতা দূর্গা"র কপালে গালে শ্বেত ও রক্ত চন্দনের অঙ্কন ফোঁটা ও সুগন্ধি ফুলের মালায় অপরূপ সাজে সাজ
!!
জীবন্ত কুমারী দূর্গামাতার মাতৃপূজা করছেন, একজন হিন্দুর ঘরের বাঙালী সন্তান বিশ্ব পরিব্রাজক ও যুগাবতার
স্বামী বিবেকানন্দ !!
আর তাঁর পাশে বসে পরম নিষ্ঠার সাথে দুই হাত দিয়ে মাতৃপূজার উপকরণ সাজিয়ে দিচ্ছেন, খ্রীষ্টান ঘরে জন্ম
নেওয়া আর এক বিশ্বপ্রানা পরিব্রাজিকা ভগিনী নিবেদিতা !!
শুরু হলো ভারতবর্ষে প্রথম বিশ্ব পরিব্রাজক ও যুগাবতার এক মহামানবের সৃষ্ট জীবন্ত মাতৃরূপী কুমারী
দূর্গাপূজা !!
এই হলো বিশ্ব মানবিকতার দূর্গাপূজা!!
পরমেশ্বর শ্রী শ্রী ঠাকুরের পরম উক্তি
"মা" যে আমাদের সবার !!
জাত ধর্মে নির্বিশেষে সবার !!
"মা"র যে কোনো জাত ধর্মে লেখা নেই !!!!
02/06/2021, 12:36 - Indranil Ray: You deleted this message
02/06/2021, 12:42 - Indranil Ray: #কোভিশিল্ড প্রথম ডোজ কেমন ?
=========================
এই প্রশ্নটা আমাকে বহু লোক বহু ভাবে করেছে। সকলে যাতে জানতে পারে সেইজন্যই আমার এলেখা।
ঐদিন সকালে আমার #মোবাইল চার্জ হচ্ছিলো না। বাথরুমে বসে ভাবলাম, নেক্সট স্টেপ আমার কি ?আমার ভাবনার
অনেকগুলোই নি, বাথরুমের মধ্যে !ভাবলাম দিদির থেকে একটা মোবাইল ব্যাকআপ নিতে হবে ,ওর একাধিক
আছে,আমি তো গরীব মানুষ!আরো কত কি ! কিন্তু মাথা এক্কেবারে এসির 20 ডিগ্রী । তারপর ভাবলাম তিনবছর হয়ে
গেছে ,কবে থেকে ভাবছি আর একটা নেবো ,কিন্তু গরিব মানুষের টাকাতো !
শীলা দু তিনবার জিজ্ঞেস করলো ও ই যাবে কি ?কারণ ১০ টা বাজতে বেশী দেরী নেই !আমার আবার বাথরুমে
যেতে হবে !
তা শীলাই গেলো। ওই খান থেকে ও ওর নোকিয়া -১০ (এই #ব্রান্ডটা আমার দেয়া ,কারণ ১ ০ বছর চলছে ,একই
ব্যাটারিইতে) এ ফোন করলো ,যে আসতে, ও দিয়েছে। গেলাম।ডিফারেন্ট চার্জার কিনলাম। হলো। বাড়ীর চারটে
চার্জারের একটাতেও হচ্ছিলো না।
মোবাইল ঠিক হয়ে গেছে। গাড়ী নিয়ে যাবো না। #অটো নিয়ে যাবো।না না, আমি চালাবো না। অটোচালকই
আছেন। আমার চেনা শোনা #পুলিশবাবুকে ,যে আমাকে #নীলদা বলে, তাকে ফোন করে নিলাম ,যাতে কোনো
বিপদ না ঘটে।
ইঞ্জেকশনটা নেয়ার সময় বেশ ভালোই লাগ্লো। উফফ !!! আর কিচ্ছু হয় নি। অসম্ভব ব্যাথা কাল অবধি ,হাতে। আর
কোথাও ব্যাথা নেই ,কোনো #জ্বরও আসে নি। সেই দিন #জিমেও গেছিলাম। স্যারকে বললাম। স্যার বললেন আজ
শুধু ওয়াকারে হাঁটতে। কালও তাই করেছি ,সাথে একটু সাইক্লিং করেছি।
তাই বলছিলাম প্রথম ডোজ ঝালঝাল(মঙ্গল,আমার ২য় আর সপ্তম পতি ),মিষ্টি মিষ্টি(চন্দ্র,আমার ১০ম পতি ),টক
টক(শুক্র,আমার লগ্নপতি )।
প্রশ্ন লগ্নে (১২:৩০ পিএম )কেতু। কেতু যখন প্রশ্নলগ্নে থাকে ,তখন সেটি #প্রতিরোধক - ই বোঝায়।
দশা যাচ্ছে কেতুর। তুলা লগ্নে বসে আছে। আমরা জানি কেতুর কোনো দৃষ্টি নেই। কিন্তু আমি জানি যে ওর
#রাহুর মতন ই ওর ও #দৃষ্টি আছে!নবম ঘরকে দৃষ্টি দিচ্ছে স্যাটার্ন রেট্রোগ্রেড। আর একবার যেতে হবে ,সেকেন্ড
ডোজ এর জন্য।
আমি কে না কে!
আমি তো #ইন্ডিপেন্ডেন্ট ,"#গরিবমানুষ" !
এটাকেই বলে #সৌভাগ্যযোগ।
~ইন্দ্রনীল
02/06/2021, 17:37 - Indranil Ray: #কেদারনাথে
---------------
২৪ থ ২ ০ ১ ৯ ,আমি আর শীলা গিয়েছিলাম #কেদারনাথে। কোনো গ্রুপে নয়। একা একা। শীলাও মানা করছিলো।
আর সবাই ,সব্বাই,সব্ব মানা করেছিল।
কেদারনাথ যাবি ?ব্রেন স্ট্রোক ২ ০ ১ ৫ তে। কভি নেহি। কে মানা করে নি। তাও আবার দুজনে। তাও আবার
কোনো গ্রুপে, না না না।
অপরিসীম আনন্দ হয়েছিল। আমি #ডুলি,#ঘোড়া ,#হেটে। শীলা ডুলি করে পুরোটা। একটি ডুলিতে একজন।
ভাগ্য না থাকলে হয় না। কেদারনাথের ভাগ্য থাকা চাই ,ভাগ্য। আমার ছিল।আর টাকা ?
ও আর বলছি না ,কত খরচ হয়েছিল।
এতো দূরে বাবাকে দেখতে যাবো ,বাবা খরচ একটু করবেন না। #অসীম দেবেন, যা থাকলে টাকাতো দূর
,পৃথিবীর সবই মনে হয় আছে।
হাত বুলিয়ে
সর্বদাই আনন্দ। সবকিছুতেই। দুঃখেও আনন্দ। আনন্দ তে আনন্দ।
ভিকারি,বড়োলোক ,প্রেম ,অ-প্রেম সবেতেই আনন্দ।
মহামায়া। শিব। মা। মা। মা।
~ইন্দ্রনীল
কৈলাস
======
কৈলাস পড়ছি এখন। কৈলাস। কোনো একটি "গেঁড়ে পাকা " বলেছিলো কৈলাস যায় নি কেউ,এইরকমের বইও সে
পরে নি।
হাজারটা জায়গাতে বেড়াও। কেদারনাথ যে দেখে নি ,তার কোনো বেড়ানোই হয় নি ,উফফফ কি যে রোমাঞ্চ।
আমার রোমাঞ্চ ভালো লাগে। রহস্য রোমাঞ্চ।
কেদারনাথে যাওয়াটাই দর্শন। কৈলাসে তো আর যেতে পারবো না। কেদারনাথ কেদারনাথ আর কেদারনাথ।
~ইন্দ্রনীল
02/06/2021, 17:54 - Indranil Ray: কৈলাস
======
কৈলাস পড়ছি এখন। কৈলাস। কোনো এক জন বলেছিলো কৈলাস যায় নি কেউ,এইরকমের বইও সে পরে নি। স্বামী
অপূর্বানন্দ ,শ্রী শ্রী মায়ের শিষ্য তিনি গেছিলেন ,কৈলাস ,ইংরেজ আমলে। তাঁর লেখা একটি বইও আছে ।
কৈলাস কৈলাস কৈলাস।
কৈলাসে যাবো ঠিক করেছিলাম। ডাক্তারদের প্রেস্ক্রিবশন লাগে ,রক্তচাপ মাপবে ,আরও অনেক দেখবে ,যদি বোঝে
তাহলে পাঠাবে নতুবা বিদায়।
আমার রোমাঞ্চ ভালো লাগে। রোমাঞ্চ।বহু গল্প আছে !কৈলাসে আছে নাকি সেরকমের সাধু ,কত তাদের বয়স কেউ
জানে না! ধ্যানে মগ্ন। পৃথিবীর ভরকেন্দ্র বলা হয়। কৈলাস একটা মস্ত পিরামিড !
কৈলাসে তো আর যেতে পারবো না।
কেদারনাথ ঘুরে এসেছি ,আবার যাবার ইচ্ছা আছে। যাওয়াটাই দর্শন।
কেদারনাথ কেদারনাথ আর কেদারনাথ।
~ইন্দ্রনীল
(গত সপ্তাহে লেখা )
02/06/2021, 18:42 - Indranil Ray: অবনীমোহনের বয়স তখন পঁচিশও পার হয়নি। একদিন কাউকে না বলে
তাদের বর্ধমানের বাড়ি থেকে মহাপীঠ তারাপীঠের উদ্দেশ্যে রওনা দিল। সারাদিন ধরে বেশ দ্রুততার সঙ্গে হেঁটে
চলেছে তারাপীঠে যাতে সন্ধ্যে লাগার আগেই পৌঁছতে পারে। তার ঠাকুরদা হলেন বিশুদ্ধানন্দ পরমহংসদেব যিনি
বামাক্ষ্যাপার অশেষ কৃপা ধন্য ছিলেন। তিনি তাঁর নাতিকে বলেছিলেন, তোমার তারাপীঠ যাওয়ার প্রয়োজন নেই।
ঘরে বসেই তোমার মা তারার দর্শন হবে অর্থাৎ কিনা বিনা আয়াশেই মা তারার দর্শন লাভ হবে। কথায় আছে না,
ঘরের গোরু বাড়ির ঘাস খায় না। সেখানে যতই কচি কচি সবুজ ঘাস হোক না কেন। তাঁর দাদু বিশুদ্ধানন্দ
পরমহংসদেব জ্ঞানগঞ্জ থেকে সূর্য বিজ্ঞান শিখে এসে সমাজের কল্যাণে তা ব্যবহার করতেন। সম্ভবত তিনিই প্রথম যিনি
স্থূলদেহে জ্ঞানগঞ্জে গিয়ে সাধনায় সিদ্ধিলাভ করে স্বশরীরে ফিরে এসে ছিলেন এই ধরাধামে। এই মহাপুরুষের
কৃপালাভ অনেকেই লাভ করেছেন। কিন্তু ঘরের ছেলে তরুণ অবনীমোহন বাকসিদ্ধ দাদুর সে কথা বিশ্বাসই করল না।
তাই একদিন বাড়ির কাউকে না বলেই তারাপীঠের উদ্দেশ্যে চলেছে একাকী। এদিকে তারাপীঠ পৌঁছনোর আগেই
সন্ধ্যা নেমে এলো চরাচর জুড়ে। অন্ধকারের মধ্যে আর কোনো মতেই সামনে এগোনো সম্ভব নয়। তাই রাতে থাকার
জন্য একটি আস্তানা খুঁজতে লাগলো অবনীমোহন। পথের ধারে বিশাল একটি মাঠ, মাঠের শেষ প্রান্তে অবনীমোহনের
মনে হল কেউ যেন একটি কুঁড়েঘরের দ্বারে দাঁড়িয়ে সন্ধ্যা প্রদীপ দিচ্ছে। অবনীমোহন আশার আলো দেখতে পেল।
রাতে হয়তো সেখানে থাকার জায়গা মিলতে পারে। এই আশায় বুক বেধে মাঠের শেষ প্রান্তের দিকে ভয়ে ভয়ে এগিয়ে
গেল সে। কুঁড়েঘরের সামনে উপস্থিত হয়ে দেখল তার অনুমানই ঠিক। কুঁড়েঘরের দ্বারে দাঁড়িয়ে এক বৃদ্ধা
সন্ধ্যাপ্রদীপ দিচ্ছেন। যদি কোনরকমে থাকার ব্যবস্থা করা যায় এই আশা নিয়ে অবনীমোহন ধীরে ধীরে সেই বৃদ্ধা
বুড়ির কাছে রাতে থাকার জন্য আশ্রয় প্রার্থনা করল অবনীমোহন। অবনীর প্রার্থনায় সানন্দে সম্মত হলেন সেই বৃদ্ধা।
অবনীকে তিনি ঘরের ভিতর আসতে বললেন। রাতে শোয়ার আগে বুড়িমা অবনীমোহনের জন্য সযত্নে নানান সুখাদ্য
খাবার খেতে দিলেন। অবনীমোহন রাতে থাকতে পেয়েই নিজেকে ধন্য মনে করেছে, তার উপর নানান সুস্বাদু খাবার
পেয়ে আনন্দিত হল খুবই। সেই সঙ্গে তরুণ অবনীমোহন বুড়িমার প্রতি গভীর শ্রদ্ধাশীল হল। খেতে খেতে বুড়িমার
সঙ্গে নানান গল্প করল। বুড়িমার কথা শুনতে শুনতে অবনীমোহন খাওয়া শেষ করল। সারাদিন না খেয়ে এতটা পথ
হাঁটার জন্য অবনী যেমন ক্ষুদার্ত ও তৃষ্ণার্ত হয়েছিল ঠিক তেমনি ক্লান্তও হয়েছিল খুব। তাই পেট ভরে খাওয়ার পর
তার চোখ বুজে এল ঘুমে। তার শোবার ব্যবস্থাও অতি যত্নের সঙ্গে করলেন বুড়িমা। অবনীমোহনের শোয়ার
ব্যবস্থা করতে করতে তাকে জিজ্ঞাসা করলেন বুড়িমা যে, সে কোথায় যাচ্ছিল? তখন অবনীমোহন বৃদ্ধা বুড়িমাকে
জানায় যে তারামায়ের দর্শনের জন্য তার মন খুবই ব্যাকুল হয়েছিল তাই সে তারাপীঠ যাচ্ছিল। তারামায়ের দর্শনে
যাচ্ছে শুনে বৃদ্ধা অত্যন্ত প্রসন্ন হলেন। যাই হোক বিছানা হয়ে গেলে অবনীমোহন বিছানায় শয়ন করল। শুয়ে শুয়ে
সে ভাবতে লাগল তারামায়ের অশেষ কৃপার কথা। যদি এই বিশাল নির্জন প্রান্তরে এই বৃদ্ধা বুড়িমার কুঁড়ে ঘরটি
না থাকতো তাহলে তার যে কি অবস্থা হত সে কথা ভেবে চমকে উঠতে লাগল। যাই হোক সারাদিনের ক্লান্তিতে
অচিরেই ঘুমিয়ে পরল অবনীমোহন। পরদিন ভোরবেলায় ঘুম ভাঙলো অবনীমোহনের। বৃদ্ধা বুড়িমার কাছ থেকে
বিদায় ও আশীর্বাদ নিয়ে পুনরায় তারাপীঠের দিকে এগিয়ে চলল। পথ চলতে চলতে হঠাৎ একটি বড় গাড়ি তার পথ
রোধ করে দাঁড়ালো। সেই গাড়িতে দু-তিন জন যাত্রী ছিল। তাঁদেরই একজন অবনীমোহনকে জিজ্ঞাসা করলেন,
তুমি কোথায় যাবে? উত্তরে সে জানালো তারাপীঠ। তাই শুনে ভদ্রলোক বললেন, আমরাও তো তারাপীঠই যাচ্ছি।
তুমি কষ্ট করে কেন এত পথ হেঁটে যাবে। গাড়ি তো ফাঁকাই রয়েছে, আমাদের গাড়িতে উঠে বসো। তারামায়ের
কৃপা ভেবে অবনীমোহন সানন্দে গাড়িতে উঠে বসলো। গাড়ি বেশ কিছুক্ষণ চলার পর হঠাৎ অবনীমোহন দেখল, যে
গাড়িটি তারাপীঠের বিপরীত দিকে চলছে অর্থাৎ কিনা বর্ধমানের দিকে যাচ্ছে। তখন সে বিস্মিত হয়ে তাঁদেরকে
বলল এ পথ তো তারাপীঠের নয়, এই রাস্তা তো বর্ধমানে যাওয়ার রাস্তা। এই পথ দিয়ে তো আমাদের বাড়ি
যাওয়া যায়। তখন তাঁরা জানালেন, যে তার দাদু স্বামী বিশুদ্ধানন্দ পরমহংসদেবের নির্দেশেই তাকে বাড়িতে
ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তার যা বলার সে যেন তার দাদুকে গিয়ে বলে। তাঁরা তার দাদুর আজ্ঞাবহ মাত্র। একথা
শুনে গভীর দুঃখে অবনীমোহন স্তব্ধ হয়ে থাকল। আফসোস করতে থাকল, কেবলমাত্র দাদুর জন্যই তার তারামায়ের
দর্শন হল না। যথাসময়ে তাঁরা সকলে বিশুদ্ধানন্দ বাসভবনে উপস্থিত হলেন। গাড়ি থেকে নেমেই অবনীমোহন সোজা
দাদুর কাছে উপস্থিত হয়ে জিজ্ঞাসা করল, তিনি এরকম কেন করলেন? প্রবীণ সিদ্ধপুরুষ অত্যন্ত স্নেহের সঙ্গে তাঁর
তরুণ নাতিকে বললেন, তোমার তো তারামায়ের দর্শন হয়েছে খুব ভালোভাবেই। সেজন্য তারাপীঠ যাওয়ার আর কি
প্রয়োজন ? এই ভেবেই তোমাকে ফিরিয়ে নিয়ে এলাম। দাদুর কথা শুনে তরুণ অবনীমোহন অত্যন্ত আশ্চর্য হয়ে
দাদুকে বলল, কি সব আপনি যা তা বলছেন? তারাপীঠ গেলাম না অথচ আমার তারামায়ের দর্শন হয়ে গেল। আপনি
আমার সঙ্গে কেন এই হেঁয়ালি করছেন কিছুই বুঝতে পারছি না।
নাতির কথা শুনে বিশুদ্ধানন্দ পরমহংস অত্যন্ত স্নেহের সাথে তাকে কাছে ডেকে নিয়ে তারপর বললেন, গতকাল রাতে
তুমি যাঁর আশ্রয়ে ছিলে, যিনি তোমাকে খাওয়ালেন, বিছানা করে দিলেন, গল্প করলেন, আবার আজকে যখন তারাপীঠ
যাওয়ার সময় তোমার মাথায় আশীর্বাদ করলেন, জানো তিনি কে? সেই বৃদ্ধা বুড়িমা হলেন স্বয়ং তারামা। তুমি
বড় ভাগ্যবান তাই ত্রিজগতের অধীশ্বরী তারামা তোমার কষ্ট লাঘবের জন্য নিজেই এগিয়ে এসে তোমাকে দর্শন
দিলেন। শুধু তাই নয়, সেই সঙ্গে তোমাকে আশ্রয় দিয়ে তোমার আহারের জন্য স্বয়ং তারামাই সব নিজের হাতে করে
দিলেন। এত বড় সৌভাগ্য আর কজনের ভাগ্যে জোটে বল? পরম সিদ্ধমহাপুরুষ, মহাযোগী, অলৌকিক শক্তির অধিকারী
বিশুদ্ধানন্দের কথা শুনে তরুণ অবনীমোহন চট্টোপাধ্যায় আনন্দে রোমাঞ্চিত হল? কিন্তু পরমুহুর্তেই তার মনে হল,
তা কী করে সম্ভব? কারণ বুড়িমার কথাবার্তার মধ্যে কখনোই তারামায়ের ভাব প্রকাশ পাইনি এতটুকু। তাছাড়া
গতকাল রাতে খাওয়ার সময় সেই বুড়িমা তাকে জানিয়েছেন সেই কুঁড়েঘরে তিনি একাই বহুবছর ধরে থাকেন। তার
সঙ্গে কতই না রসিকতা করেছেন। তারামা কি কখনো এরকম করেন? তাই তিনি বিশুদ্ধানন্দের কথা বিশ্বাস করলেন না।
তখন বিশুদ্ধানন্দ গম্ভীর স্বরে তার তরুণ নাতিকে বললেন, বাইরে গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে তুমি এখনি সেখানে গিয়ে
সেই কুড়ে ঘর দেখে এসো। সেই বৃদ্ধা বুড়িমার দেখা পাও কিনা! সন্দেহ দূর করা ভালো। দাদুর নির্দেশ
পাওয়া মাত্র তখনই গাড়ি করে গত রাতের আবাসস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা হল অবনীমোহন। যথাসময়ে সেই বিশাল
প্রাঙ্গণের ধারে উপস্থিত হল তরুণ অবনীমোহন। কিন্তু আশ্চর্য হয়ে সে লক্ষ্য করল মাঠ থাকলেও সেখানে দিনের আলোয়
কোনো কুঁড়ে ঘরের চিহ্নমাত্র দেখতে পেল না। অবনীমোহন মহা বিস্ময়ে আনন্দে অভিভূত হয়ে ফিরে এলো
বর্ধমানে তাদের নিজের বাড়িতে। নাতিকে দেখেই দাদু বিশুদ্ধানন্দ পরমহংস তাঁর কাছে টেনে নিয়ে জিজ্ঞাসা
করলেন, গতকালের সেই কুঁড়েঘর এবং বৃদ্ধার দেখা পেয়েছো তো দাদুভাই?
তখন অবনীমোহনের মনে আনন্দের ঢেউ খেলছে। পরমানন্দের ঢেউয়ে আনন্দাশ্রুতে ভরে গেছে তার নয়ন দুটি। মূক হয়ে
শুধু মাথা নাড়িয়ে জানাল তাঁর কথাই ঠিক। —কত রূপেই না তারা মায়ের অবস্থিতি।
পরিব্রাজক গৌতম
02/06/2021, 21:32 - Indranil Ray: https://stufflane.com/products/the-card-of-
abundance?fbclid=IwAR1sAOEleQtGZOM7kpvCo8eBsL6aNfu8vnRMcE4C_ZYIWIDlWu65n57D-ks
02/06/2021, 22:57 - Indranil Ray: বিজেপি নয়
=========
একটি ছেলে লিখেছে
আমার কাছে,
বিজেপি নিয়ে বলা যাবে না পাছে,
ডিলিট করে দিয়েছে সে ম্যাসেজ,
কিন্তু আমি দেখেছে যে তাকে।
সে আমার ক্লায়েন্ট কভু আছে,
সে আমার ক্লায়েন্ট কভু ছিল,
যে কথা তার বলার ছিল,
বলেছি সে কথা,
ই রিকশার দোকান ছিল
বানিয়ে অনেক কথা।
একগাদা তার লোন ছিল,
একটুখানি না
লোনে সে যে পড়লো ফেঁসে
লোকডাউনের হাতে
লোন দেবে না লোকডাউন
এইটা নিয়ে কাঁদে।
===
02/06/2021, 23:00 - Indranil Ray: হাটে বাজারে
আমার প্রেম,
হাটে বাজারে
গলিতে, বাসস্টপে
বসে ,দাঁড়িয়ে।
একজন কে বললাম ,
হয়নি করোনা টেস্ট ?
করাও করোনা।
আমার ২ ০ মে থেকে ,ইমেইল আর ইন্সটা বাদ দিয়ে সব ই ব্ল্যাক। যেখানে আমি বেশী পোস্ট দেই।
একটা মিনিমাম ক্ষমতা নেই ,যে হাসপাতালে পাঠিয়ে তক্ষুনি টেস্ট করে দেবে !
#এক্কেবারেই নেই।
আমার #প্রেম,
#হাটেবাজারে
#গলিতে, #বাসস্টপে
#বসে ,#দাঁড়িয়ে।
একজন কে বললাম ,
হয়নি করোনা টেস্ট ?
করাও #করোনা।
কাশছে,ঘর ঘর আওয়াজ ,
কাশছে সে কাশছে।
আসলে দেখতে হয় কুষ্ঠির কোন বিষয়টি বিচার করা হচ্ছে,লগ্ন চার্টের সাথে বিষয় ভিত্তিক চার্ট কি বলছে ও ব্যক্তির
বয়স কত, ৮মস্থ মঙ্গলের ডিগ্রি এ গুলোর উপর নির্ভর করে লগ্ন চার্টে চিত্র গৌন হয়ে যাবে।
প্রথম কুষ্ঠি দেখে মেজরিটি বলবে প্রবাল থেকে দুরে থাকেন।এটা টিকে কিনা সেটা দেখবো।
আমরা সাধারনত ৮মস্থ গ্রহ দেখে ভয় পাই, এখানে কি তাই
দশমাংশে মেষ লগ্ন লগ্নপতি মঙ্গল ১০মে মকরে বসে উচ্চস্থ হয়ে বসে আছে।কর্মের সাথে ব্যক্তির সম্পর্ক থাকবে তবে
ব্যক্তির কর্মের পিছনে লেগে থাকতে হবে।
লগ্নের নিচু রাহু দশমাংশে এসে উচ্চ হয়ে আয় ভাবে।তাহলে লগ্ন চার্টের নিচু রাহু দশমাংশে এসে পজিটিভ পেলাম।
রাহু স্থিত ভাবপতি মানে ধনপতি শক্র আশা পুরনের ঘরে বসে আসে,শুক্র আশা পুরনের ভাবপতিকে মিত্র মনে করে এটাও
পজিটিভ দিক।আশা পুরনের ভাবপতি ও কর্মপতি উপচয় স্থানে বসে আছে মানের ভাবের বিষয় গুলোর ধারাবাহিকতা
থাকবে।
মানেই এখানে রাহু,শুক্র,শনি,চন্দ্র,মঙ্গল কে পজিটিভ মুডে পেলাম।
পরিশেষে বলবো
অনেকেই বিভিন্ন গ্রুবে কুষ্ঠির ছবি দিয়ে যান চান তাকে যে পাথর গুলো পরার পরামর্শ দিয়েছেন সে গুলো
ঠিক আছে কিনা
সাথে সাথে অনেকেই কুটুউক্তি সহ না না বলে উঠে নতুন করে পরামর্শ দেয়া শুরু করে দেয় এটা ঠিক না।
কুষ্ঠির মালিক এ্যাস্ট্রলজারের কাছে যে বিষয়ে বিচার করতে দিয়েছেন সে বিষয় সহ আনুসঙ্গিক বিষয় গুলি গ্রুব
গুলাতে বলে না।তাই দুটো জায়গায় কিছু পার্থক্য থাকার কারনেই পাথরের ভিন্নতা হতে পারে।
কুষ্ঠিটা এখন বসে করতেছিলাম একটু ভিন্ন কিছু পেলাম তাই শেয়ার করলাম।
সবাই ভাল থাকবেন
রমজান এক্সপ্রেস
03/06/2021, 16:46 - Indranil Ray: <Media omitted>
03/06/2021, 21:52 - Indranil Ray: #ভালো আছি
========
~ইন্দ্রনীল
মাঝের সময়টুকু ,
#ঝুপ করে ,
মাঝের সময়টুকু
ঝুপ করে ,বেরিয়ে যায়।
তোমার আর আমার।।
#ইচ্ছা করে না ,
নিজের ডানা ছাটি ,
এই নিয়ে বেশ
ভালোই আছি,
ভালোই।
আমার #বিচিত্র
কাণ্ডে,যে #ধার নেই,
কাউকে #দেয়ার নেই ,
~ইন্দ্রনীল
==
03/06/2021, 23:11 - Indranil Ray: #কাল_ভৈরব_সাধনা
*********************
মহাদেবের আরও একটি রূপ হল কালভৈরব। তন্ত্র সাধনা যাঁরা করেন, তাঁরা মহাদেবের এই রূপটিরই আরাধনা করেন।
কাল ভৈরব।
""""""""""""""""""
এই নামটার সঙ্গে পরিচয় আছে কি? যদি না থাকে তাহলে জেনে নেওয়ার প্রয়োজন অনেকের.....
কারণ ভগবান শিবের এই রুদ্র অবতারের পুজো শুরু করেল জীবন নিয়ে আর কোনও চিন্তা থাকে না। কারণ কেন
জানেন?
তবে কোথাও কোথাও কালভৈরবকে শিবের পুত্র হিসেবেও মনে করা হয়। কালভৈরবের পুজো বা সাধনা করলে মনে
থেকে....
কালভৈরবের আরাধনা যাঁরা করেন, তাঁরা সব সংকট থেকে মুক্তি পান বলেও মনে করা হয়।
তবে ভৈরব সাধনা অত্যন্ত কঠিন একটি বিষয়। মনে করা হয়, মার্গশীর্ষ কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীতে মহাদেব ভৈরব বাবার
রূপ ধারণ করেন। কালভৈরব অষ্টমীতে ভৈরব সাধনা করতে হলে উপবাস রাখতে হয়। এই সাধনা ঠিক ভাবে করা হলে
মনে প্রচুর সাহস জন্মায়। শনি ও রাহুর কারণে সৃষ্টি হওয়া যে কোনও বিপদের হাত মুক্তি পাওয়া যায়।
কালাষ্টমীতেই কাল ভৈরবের পুজো করা হয়। এই বছর পরবর্তী কালাষ্টমী গুলি পড়েছে ১২-জুলাই, ১১-সেপ্টেমবর,
১০ আগষ্ট, ও বছরের শেষ ৯-অক্টোবর!
তবে বটুক ভৈরবের সাধনা দু-উপায়ে করা যায়, স্বাত্তিক ভাবে, আবার তামসিক ভাবে, মানে "কারণ" আরও কিছু
উপাচারে উগ্ররূপ সহকারে,...
কিন্তু সাংসারিক মানুষের গৃহে স্বাত্তিক উপায়ে এই বটুক-ভৈরবের সাধনা করতে পারে, যেমন আমি বটুক ভৈরব
সাধনা করেছি, স্বাত্তিক ভাবে.....
শ্রী ভৈরব নাথ ভগবান শিবের অবতার , তিনি শিব দরবারের অধ্যক্ষ ও মুখ্য সচিব আর শিব-গনের তিনি সর্ব উচ্চ
পদাধিকারী । প্রত্যেক শিব মন্দিরে ভৈরবজী অদৃশ্য ভাবে সাত্বিক ভাবে দেখাশুনা করেন তিনি । যেখানে শিব
মন্দির নির্মিত হয় সেখান কার রক্ষক [ কোঁতয়াল ] ভৈরবজী কে প্রতিষ্ঠা করা হয় । এবং ভৈরবনাথের উপস্থিতি
কল্পনা করে মানসিক ভাবে পুজা করা হয় ।
ভৈরবনাথ দেব তুল্য অধিকার প্রাপ্ত , তাকে ভগবান শিবের প্রতিরূপ মনে করা হয় । তার অনেক রুপ কাল ভৈরব
,রুদ্র ভৈরব , বটুক ভৈরব , আকাশ ভৈরব ইত্যাদি নামে পরিচিত!
তান্ত্রিকরা কালি , বগলামুখি , ভৈরব সাধনা অবশ্যই করেন । তন্ত্রে বটুক ভৈরব সর্বাধিক গুরুত্ব । অর্থাৎ
ভৈরবনাথের সাধনা ,স্তুতি , পুজা অর্চনা করলে নিঃসন্দেহ ফলদায়ী ।
ভৈরবজি রুপ ভয়ঙ্কর , যা দেখলে ভীতি সঞ্চার হয় । তিনি শিব ভক্তের কৃপা করে তাঁর সংকট থেকে উদ্ধার ও
মনকামনা পুরন করেন....
ভৈরবনাথের গায়ের বর্ণ শ্যাম , হাতে ত্রিশুল খপ্পর , নর মুণ্ড , ধারন করে আছে । তার বেশ ভুষা ভগবান
শিবের মত । তিনি শশ্মান বাসী ,তিনি দুষ্টের দমন করেন , তার বাহন কুকুর । তিনি কষ্ট দূর করে বল ,বুদ্ধি
, তেজ , যশ , সন্মান , ধন , সুখ , আনন্দ তথা মুক্তি প্রদাতা
কাল ভৈরব দেবের সম্পর্কে একটু জেনে নেওয়াটা জরুরি.....
পুরাণ মতে একবার ভগবান ব্রহ্মা এতটাই দাম্ভিক হয়ে উঠেছিলেন যে নিজ দায়িত্ব পালণ করা থেকে বেশিরভাগ সময়ই
বিরত থাকতেন। তাঁর মনে হতে শুরু হয়েছিল যে তিনিই সর্বশক্তিমান। তাই যাই করুন না কেন কেউ তাঁর কিছু
করতে পারবে না। ত্রিশক্তির অন্যতম, ভগবান ব্রহ্মার এমন দম্ভ দেখে অবাক দেবাদিদেব সিদ্ধান্ত নিলেন সময় থাকতে
থাকতে যদি ব্রহ্মার দম্ভের বিনাশ করা না যায়, তাহলে সমূহ বিপদ। কিন্তু কীভাবে করবেন এই কাজটি?
এমনটা ভাবতে ভাবতে নীলকষ্ঠ এতটাই রেগে গেলেন যে তাঁর ক্রোধ থেকে জন্ম নিল এক রুদ্র অবতার। কাল ভৈরব।
দেবের ভয়াল-বিকট এই রূপই অবশেষে তার আঙ্গুলের নখের আঘাতে ব্রহ্মার পাঁচ মাথার একটা মাথা চ্ছেদ করে তাঁকে
শিক্ষা দিয়েছিলেন----- যে দম্ভের ফল কেবল বিনাশ হয়, কেবল বিনাশ!
কাল ভৈরবের হাত থাকে ব্রহ্মার সেই মুন্ডের খুলি। তাই তো কোনও কোনও প্রাচীন বইয়ে তাঁকে "ব্রহ্মা কল্পা"
নামেও ডাকা হয়ে থাকে।
প্রসঙ্গত, দেবের কাল ভৈরব রূপের শরীরে কোনও বস্ত্র থাকে না আর তাঁর বাহন হল কালো কুকুর। তাই তো এমনটা
বিশ্বাস করা হয় যে নিয়মিত কালো কুকুরকে খাবার খাওয়ালে কাল ভৈরব বেজায় খুশি হন এবং নানাবিধ সুফল
মিলতে সময় লাগে না।
সাধনার_আজ্ঞা_প্রার্থনাঃ
অতিক্রূর মহাকায়, কল্পান্ত দহনপম।
ভৈরবায় নমস্তুভ্যমনুঙ্গাং দাতুমহসি।।
দেবের সাধনা করার সময় "ওম আইম হ্রিম ক্লিম শ্রী বাটুকভৈরব", এই বীজ মন্ত্রটি যেমন জপ করতে পারেন, তেমনি
"ওম হ্রিম হ্রিম হ্রোম হারিম হ্রহম কাশম কষ্ট্রপাল্য কাল ভৈরব নমহঃ......!!!
💀💀💀💀💀💀💀💀💀💀💀💀
Advertisement
ইউরোপের সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট দেশগুলি যে নাগরিকদের কোভিড-এর প্রতিষেধক বিনামূল্যে দিবে, তাহা এক
প্রকার অনুমান করা চলে। কিন্তু ধনতন্ত্রের পীঠস্থান আমেরিকায়, যেখানে গণস্বাস্থ্য ব্যবস্থাটি বেশ কিছু দিন
রাষ্ট্রের চক্ষুশূল, সেখানেও প্রকৃতার্থেই টিকার উৎসব চলিতেছে— প্রত্যেক নাগরিক নিখরচায় টিকা পাইতেছেন। যে
সিঙ্গাপুর দার্শনিক ভাবেই ‘ফ্রি লাঞ্চ’-এর প্রবল পরিপন্থী, সেখানেও নাগরিকরা বিনামূল্যে টিকা পাইতেছেন;
দক্ষিণপন্থী রাজনীতির পোস্টারবয় জাইর বোলসোনারো-র ব্রাজিলেও; কর্তৃত্ববাদী রাজনীতির পূণ্যভূমি চিনেও।
ভারত আজ দুনিয়ায় একমেবাদ্বিতীয়ম্— এই দেশে নাগরিকদের একটি বড় অংশকে টিকা লইতে হইলে পকেট হইতে টাকা
খরচ করিতে হইতেছে। কাণ্ডজ্ঞান বস্তুটি ভারতের শাসকপক্ষের মধ্যে সুলভ নহে— ন্যায্যতা বা নৈতিকতার বোধের
প্রসঙ্গকে আলোচনার বাহিরে রাখাই মঙ্গল। ফলে, তাঁহারা ভাবিয়া দেখেন নাই, কেন কার্যত গোটা দুনিয়ায়
কোভিডের টিকা বিনামূল্যে দেওয়া হইতেছে। কারণ, অতিমারির প্রতিষেধক শুধু পাবলিক গুড নহে— তাহাকে
আন্তর্জাতিক পাবলিক গুড বলা হইতেছে। অর্থাৎ, ইহা এমনই একটি বস্তু, গোটা দুনিয়ার কোনও নাগরিককে যাহার
অধিকার হইতে বঞ্চিত করা চলে না। একক নাগরিকের স্বার্থে যতখানি, তাহার অধিক সামগ্রিক স্বার্থে। কারণ,
অতিমারি মানুষ হইতে মানুষে ছড়ায়— টিকা প্রয়োগের মাধ্যমে সেই শৃঙ্খল ভাঙা সম্ভব হইলে তবেই এই ব্যাধির
বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়িয়া তোলা সম্ভব। টিকা লইলে নিজে রোগাক্রান্ত হইবার, অথবা অন্যকে রোগাক্রান্ত
করিবার— দুই সম্ভাবনাই কমে। অর্থাৎ, টিকায় প্রাপকের লাভ, অন্যদেরও।
ইহার নাম পজ়িটিভ এক্সটার্নালিটি, অর্থাৎ ইতিবাচক অতিক্রিয়া। অর্থশাস্ত্রের একেবারে প্রাথমিক কেতাবেও লেখা থাকে
যে, কোনও পণ্যের যদি ইতিবাচক অতিক্রিয়া থাকে, তবে বাজার তাহার যথার্থ মূল্য নির্ধারণ করিতে পারে না।
কারণ, হোমো ইকনমিকাস বা অর্থনৈতিক মানব অপরের উপকারের কথা ভাবিয়া অর্থব্যয় করিতে সম্মত হইবে না। সেই
ক্ষেত্রে পণ্যটি সরবরাহের দায়িত্ব রাষ্ট্রের। কোভিড-এর টিকার ন্যায় পণ্যের ক্ষেত্রে— যেখানে ইতিবাচক অতিক্রিয়াটি
আক্ষরিক অর্থেই বিশ্বজনীন— সেই পণ্যটিকে বাজারের হাতে ছাড়িয়া দিবার কথা কট্টর বাজারপন্থীরাও কল্পনা করেন
না। চূড়ান্ত দক্ষিণপন্থী রাজনীতিও বলে যে, এই পণ্যের দায়িত্ব সরকারকেই লইতে হইবে। সেই কারণেই শি চিনফিং
হইতে জাইর বোলসোনারো, বিনামূল্যে টিকা প্রদানকারীদের তালিকায় বহু অপ্রত্যাশিত নাম উপস্থিত। ব্যতিক্রম এক
জন। নরেন্দ্র মোদীর ভারতে অনেকের ক্ষেত্রেই টাকা না থাকিলে টিকাও নাই।
Advertisement
অবশ্য, শুধু নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্যই নহে, এই ভারতে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যেও বৈষম্য চলিতেছে। মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ একাধিক মুখ্যমন্ত্রী যে প্রশ্ন করিয়াছিলেন, সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টও সেই প্রশ্ন করিল— একই দেশে,
একই সংস্থা হইতে একই টিকা কিনিতে পৃথক দাম দিতে হইতেছে কেন? যেখানে প্রত্যেক নাগরিকের জন্য বিনামূল্যে
টিকার ব্যবস্থা করা জরুরি ছিল, সেখানে ভারতে অনূর্ধ্ব ৪৫ বৎসর জনগোষ্ঠীর সম্পূর্ণ দায়িত্ব রাজ্য
সরকারগুলির উপর চাপাইয়া তাহাদের বাধ্য করা হইতেছে অধিক দামে টিকা কিনিতে। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয় এই
বৈষম্য যে চলিতে পারে না, কেন্দ্রীয় সরকার তাহা বুঝিয়াও বোঝে নাই। তাহারা সুবিধাবাদের যুক্তিতে চালিত—
ফলে, রাজ্যগুলির উপর দায় চাপাইয়া যদি নিজেদের রাজস্ব-দায়িত্ব হইতে মুক্তি মিলে, তাহাকে অতিক্রম করিয়া
দৃষ্টি প্রসারণের ক্ষমতা এই সরকারের নাই। দেশের নাগরিকের প্রতি দায়িত্বই হউক বা বিশ্বের প্রতি, ভারতের শাসকরা
কিছুতেই বিচলিত হন না। ক্ষুদ্রতাই তাঁহাদের মোক্ষ।
Advertisement
Top doctors are available 24/7
Practo
Sponsored
OnePlus Nord CE 5G | Coming 10 June
OnePlus India
Sponsored
People in Calcutta Might Be Earning Lots of Money Online - See Options
Earn Money Online | Search Ads
Sponsored
Do You Speak English? Work a USA Job From Home in India
USA Work | Search Ads
Sponsored
American Online MBA Courses Prices Might Actually Surprise You
Search | American University Online MBA
Sponsored
টলিউডের বিকিনি বডি
এক দিকে যেমন পাঠকদের পছন্দ অনুযায়ী ‘বিকিনি বডি’ কথাটাই ম্যাগাজিন থেকে বাদ দিয়েছে উইমেনস
ম্যাগাজিন। অন্য দিকে বিকিনি নিয়ে কোনও রকম রাখঢাক রাখতে চান না সেলিব্রিটিরা। সে সাইজ জিরোই হোক
বা ভলাপচুয়াস। সব কিছুতেই চলছে এক্সপেরিমেন্ট। এক্সপেরিমেন্টে ব্যস্ত টলি তারকারাও। আনন্দ plus-এর গ্যালারিতে
ফিরে দেখা যাক
Anandabazar
Looking for Website Design in Calcutta? Explore Your Options.
Website Design| Search Ads
Sponsored
2 & 3 BHK Apartments starting ₹ 27.64 Lakh Onwards at NSC Bose Road, Narendrapur
99acres
Sponsored
MOST POPULAR
Bengal Politics: শো কজের জবাব দিলেন আলাপন, এখন দেখার কেন্দ্র সন্তুষ্ট হয় কি না
Anandabazar
& 3 BHK Apartments starting Rs. 22 Lakh Onwards at Rajpur, Nr. Southern Bypass,
Kolkata
99acres
Sponsored
03/06/2021, 23:48 - Indranil Ray: #20000 টাকায়_লদাখ_ভ্রমন_৯দিন
(প্লেন টিকিট সহ). শেষ পর্ব, খরচের বিবরন।
#Ladakh
আমার মত অনেকেরই হয়তো স্বপ্নের জায়গা লাদাখ! সবারই ইচ্ছে থাকে লাদাখে একবার ঘুরে আসার, কিন্তু নানান
কারণে হয়তো সবার হয়ে ওঠে না এই শখ পূরণ, অনেক কারণের মধ্যে একটা বড় কারণ প্রচুর খরচ। কিন্তু একটু
ভাবনা-চিন্তা করে প্ল্যান করলে খরচ টা কমিয়ে আনা যায় অনেকটাই। যেকোনো ট্যুরের ক্ষেত্রে যেটা সবথেকে
প্রয়োজন তা হলো সঠিক ইনফরমেশন এবং একটি সুন্দর নিখুঁত প্ল্যান। এই দুটি ঠিক থাকলে আপনার খরচ কমে যায়
অনেকটাই। তার সাথে প্রয়োজন আপনার ভ্রমন সম্বন্ধে মানসিকতা। যারা ঘুরতে যায় তাদের মধ্যে দুই ধরনের মানুষ
থাকে, প্লিজ কেউ ব্যক্তিগত ভাবে নেবেন না 🙏। একদল টুরিস্ট, যারা ঘুরতে যায় কিছুটা সময় উপভোগ করতে।
ভালো হোটেল, ভালো গাড়ি, ভালো খাওয়া-দাওয়া এবং একটু বিনোদন এবং আশপাশটা ঘুরে দেখা, ছবি
তোলা। এটি তাদের লক্ষ্য। আরেক দল আছে যারা ট্রাভেলার, কোন জায়গায় গেলে থাকা-খাওয়ার থেকেও যেটা তাদের
মূল লক্ষ্য তা হল সেই জায়গাটা সম্বন্ধে জানা, ঘোরা, দেখা ও সেই সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশকে উপলব্ধি করা।
থাকা খাওয়ার জন্য যেটুকু প্রয়োজন তা হলেই যথেষ্ট। আমার বলতে দ্বিধা নেই, আমি নিজেকে রাখার চেষ্টা করি
এই দ্বিতীয়দের দলে। আমি তাদের একজন যারা দুটো ঘোরার থেকে টাকা বাঁচিয়ে তিন নম্বর ঘুরতে যাওয়াটা
প্ল্যান করি। বিয়ের পর সাথে সঙ্গিনী যাওয়ায় হোটেল থাকা খাওয়ার দিকে সামান্য নজর দিলেও, আগের ঘুরতে
যাওয়া গুলোতে সেটুকুও ভাবতাম না। তুঙ্গনাথে রাত কাটিয়েছি রাস্তার পাশে চায়ের দোকানে টং এর ভেতরে,
শুধুমাত্র মন্দিরের সামনে থাকব এবং পরের দিন ভোরে উঠে চন্দ্রশিলা পয়েন্টে পৌঁছে সানরাইজ দেখবো বলে
(নিচে লিংক দিলাম)। যাই হোক আমি এখানে আমার ট্যুরের খরচের একটি বিবরণ দেওয়ার চেষ্টা করলাম, তবে
এখানে কে কি ওষুধ নিয়ে গেছে, কি কি খাবার নিয়ে গেছে, কে ওখানে কি কিনেছে তার কোন হিসেব নেই।
কারণ সেটা ঘোরার অংশ না, তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। কেউ ঘুরতে গেলে ব্যাগ ভর্তি খাবার নিয়ে যায়, আবার
অনেকে খালি হাতে বেরিয়ে পড়ে রাস্তায় কিনে খায়। কাউকে দেখেছি হলদিরামের 25 টাকা পিস লাড্ডু খেতে
আবার কেউ নিয়ে যায় পাড়ার দোকানের 5 টাকা পিস লাড্ডু। যাদের শারীরিক অসুবিধা আছে তারা ওষুধ অনেক
বেশি নেয়, আর অনেকে আছে যারা জ্বর, গা হাত পা ব্যথা, বমি আর কয়েকটা ব্যান্ডেড নিয়ে ঘুরতে বেরিয়ে
পড়ে। আমি এখানে লাদাখ ঘোরার জন্য জেনারেল যেই খরচা গুলি হয় তা তুলে ধরার চেষ্টা করব।আমি লাদাখ
যাওয়ার প্ল্যান শুরু করি ০৮ মাস আগে। লাদাখ যাওয়ার সময় এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর। এর মধ্যে জুন থেকে
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত লোক বেশি থাকায় তখন সব কিছুর দাম বেশি থাকে। অথচ বাই এয়ার গেলে এপ্রিল মাসের শেষ
দিক থেকেই আপনি সব কিছু খোলা পাবেন, এবং টুরিস্টের ভিড় অনেকটাই কম থাকার ফলে হোটেল গাড়ি
সবকিছুই পাওয়া যায় অনেকটা কম দামে। আমার ট্যুর ছিল 22 শে এপ্রিল 2021 থেকে 30 শে এপ্রিল 2021. তবে
যারা বাই রোড প্ল্যান করছেন তারা এপ্রিলে যেতে পারবেন না, কারণ বরফের জন্য শ্রীনগর ও মানালি দুটো
হাইওয়েই বন্ধ থাকে। ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করে দেখলাম কলকাতা থেকে লে প্লেনের খরচ অনেকটাই বেশি, যার
অর্ধেকেরও কম হয়ে যায় দিল্লি হয়ে গেলে। প্লেনের টাইম এবং ট্রেনের টাইম এডজাস্ট করে আমি দেখলাম কলকাতা
থেকে দিল্লি ট্রেনে যাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা পরেই প্লেনে দিল্লি থেকে লে গেলে আমার খরচ অনেক কম। তাই আমি
ট্রেনে এখান থেকে দিল্লি এবং দিল্লি থেকে প্লেনে লে পৌঁছলাম, ফেরার পথেও একই রকম ভাবে ফিরলাম। আমার
প্লেনের খরচ যাওয়া ও আসা মিলিয়ে পড়েছে পার হেড 3225+2358=5583/- টাকা, শুনে অবিশ্বাস্য মনে হলেও
জানবেন খুঁজলে ভগবানকেও পাওয়া যায়। ছবিতে টিকিট ও দাম দেওয়া আছে। আর ট্রেনে তেরোশো টাকা =
635+665/- (IRCTC তে দেখুন)। মানে কলকাতা থেকে লে যাওয়া-আসা মিলিয়ে 7000 টাকায় হয়ে গেল। প্লেনের
টিকিট এর ক্ষেত্রে চেষ্টা করবেন মিনিমাম তিন মাস আগে কাটার এবং অফার দেখে কাটার। সেই ক্ষেত্রে কিছু কিছু
বিশেষ ক্রেডিট কার্ডে 15 to 20 পার্সেন্ট পর্যন্ত ক্যাশব্যাক থাকে।
এরপর আসি গাড়িতে। আমার নয় দিনের ট্যুরে লে এয়ারপোর্ট থেকে এয়ারপোর্ট সম্পূর্ণ গাড়ি বুকিং ছিল মাত্র
35 হাজার টাকায়। মাঝে কোথাও গাড়ির জন্য এক পয়সাও দিতে হয়নি ড্রাইভার জাকিরকে। এক্ষেত্রে বলি আপনারা যখন
গাড়ি বুক করবেন তখন ড্রাইভার একটি ইউনিয়ন রেট এর কথা বলবে, যা অনেকটাই বেশি। ওকে আপনারা পরিষ্কার
বলবেন ওই রেটে আমি যাব না, আমি এই কদিন এখানে এখানে ঘুরবো, কত দিতে হবে বলো। কিন্তু যেখানে
যেখানে প্ল্যান করছেন এগজ্যাক্টলি লোকেশন গুলো মেনশন করবেন এবং হোয়াটসঅ্যাপে তার কপি রাখবেন যেন
পড়ে অসুবিধে না করে। একাধিক ড্রাইভার এর সাথে আমি আলোচনা করে তারপর একজনকে ফাইনাল করি, আমি ছবিতে
সব ড্রাইভার এর ফোন নাম্বার দিয়ে দিলাম। আপনারা কথা বলে ঠিক করতে পারেন। ড্রাইভার 50000 টাকা বললে
আপনি বলবেন 30000 টাকা তারপর দেখবেন সেটা 35 থেকে 37 হাজারে ফাইনাল হবে। তবে এই রেটে গেলে কোন
রশিদ আপনাকে হয়তো নাও দিতে পারে,আমাদের দরকার পড়েনি তাই চাইনি। লাদাখে লে বাদে অন্য সব জায়গায়
ইন্টারনেট এবং এটিএম পরিষেবা নেই বললেই চলে। তাই চেষ্টা করবেন ক্যাশ ক্যারি করতে। কোন হোমস্টে কার্ড
এক্সেপ্ট করবে না। দিল্লি স্টেশন থেকে এয়ারপোর্ট যাওয়ার জন্য সবচেয়ে কম আর বেস্ট উপায় মেট্রো, ভাড়া 30/-
টাকা। ওলা বা উবেরে গেলে 300/- টাকার মতো পড়ে। সেটা 4 জনে ভাগ করলে হয় 300/4=75/-, মানে
যাতায়াত 75*2=150/-টাকা। আমাদের সাথে লাগেজ থাকায় আমরা ওলা ব্যবহার করেছিলাম।
এরপর আসি হোটেল বুকিং এ। লাদাখে যেখানেই আপনারা থাকবেন সেখানে ফুডিং লজিং একসাথে বুক করবেন তাতে
থাকার সাথে সাথে সকালের ব্রেকফাস্ট ও রাতের ডিনার পেয়ে যাবেন। কারণ ওখানে খাবার দাবার খুব কস্টলি।
দুপুরের খাবার কোথাও ইনক্লুড করবেন না কারণ আপনি দুপুরে রাস্তায় ঘুরতে থাকবেন, সে ক্ষেত্রে ওটা আপনার
নষ্ট যাবে। অফ-সিজনে গেলে কোথাও হোটেল বুক করে যাওয়ার দরকার নেই। কেবল মাত্র প্রথম দিনের হোটেল বুক
করবেন,তারপর সেখানে গিয়ে ভালো লাগলে নেক্সট দিন থাকবেন অথবা চেঞ্জ করে অন্য হোটেল নেবেন দরদাম করে।
আমি শুধুমাত্র হুন্ডারের হিমালয়ান ডেজার্ট ভিলা এবং লেতে প্রথম দিনের হোমস্টে বুক করে গিয়েছিলাম, পছন্দ
না হওয়ায় ওখানে গিয়ে পরের দিন চেঞ্জ করি। আমি কোথায় কোন হোটেলে কত টাকায় ছিলাম তার বিবরণ নিচে
হিসেবে দিয়ে দিচ্ছি। তবে এটুকু বলে রাখি দাম কমানোর অনেকটাই নির্ভর করবে আপনার ওপর, আপনি কতটা
বার্গেনিং এক্সপার্ট তার ওপর দাম ধার্য হবে। লে তে আমরা যে হোমস্টেতে ছিলাম সেই হোমস্টে এমনি সময় পার
হেড হাজার টাকা নিলেও আমাদের থেকে নিয়েছে 700 টাকা ফুডিং লজিং। প্যাংগং লেক এর কাছে যেই রুম সাড়ে
তিন হাজার টাকায় দুজন ফুডিং লজিং দেয়, আমি বার্গেনিং করে সেটায় ছিলাম 2000 টাকা ফুডিং লজিং নিয়ে 3
জন পার রুম। এই ক্ষেত্রে আপনি কোন সময় যাচ্ছেন এবং আপনি কতটা কমাতে পারছেন তার ওপর নির্ভর করে। তবে
আমার দেওয়া রেট গুলি সেই হোটেল অস্বীকার করলে আমার ছবি দেখাবেন ও আমার ঘোরার সময়ের কথা বলবেন,
হয়তোবা তাদের মনে পরতে পারে। লাদাখ গেলে গ্রুপ তৈরি করার চেষ্টা করবেন 6 জনের। তাতে গাড়ি ও রুমের
খরচ অনেক কমে যাবে। আমার হিসেবে যেখানে একসাথে খরচ লেখা রয়েছে সেগুলি কে 6 দিয়ে ভাগ করব কারণ আমরা
ছিলাম 6 জন। যেমন গাড়ি ভাড়ার 35000/6 = 5833/- টাকা পার হেড। প্যাংগং এ রুম প্রতি ভাড়া 2000
টাকা 3 জনের জন্য। 2000/3=666/- টাকা পার হেড।
উপসি বাদে বাকি প্রত্যেক হোটেলে আমাদের ফুডিং লজিং এর চুক্তি হওয়ায় ব্রেকফাস্ট এবং রাতের ডিনার হোটেল
থেকেই দিত। আমাদের শুধু দুপুরের লাঞ্চ বাইরে কিনে খেতে হতো। আমরা দুপুরে যেহেতু অন জার্নি থাকতাম,
তাই হালকা খাওয়ার চেষ্টা করতাম। রাতে হোমস্টে তে ফিরে পেট ভরে খেয়ে ঘুম।এবার আসি দুপুরের খাবারে।
লে শহরে অনেক রেস্টুরেন্ট আছে যেখানে চাইলে আপনি দুপুরে খেতেই পারেন। কিন্তু যদি খরচ কমাতে চান তাহলে
লে মার্কেট থেকে গলির ভেতর দিয়ে উঠে যাবেন, দেখবেন অনেক তন্দুরি রুটির দোকান আছে। দেখবেন স্থানীয়
লোকেরা নেওয়ার জন্য ভীড় করে আছে, প্রত্যেক রুটির দাম 12 থেকে 15 টাকা। ওই রুটি মেয়েদের ক্ষেত্রে একটা
আর ছেলেরা দুটো খেলেই পেট ভরে যায়, বেশি নিলে নষ্ট হবে খেতে পারবেন না। এর পর মেন মার্কেটের জামে
মসজিদের পাশের গলি দিয়ে ঢুকে গেলে ডান দিকে দেখতে পারবেন দুটো দোকান আছে যেখানে ছোট ছোট
মাংসের পিস দিয়ে চিলি চিকেন মত করে। দাম আসি টাকা প্লেট। অথবা ডিসি অফিসের ওখানে একটি পাঞ্জাবী ধাবা
আছে সেখানেও দাম কম খাবার ভালোই। এছাড়া পুরো লাদাখে আপনি দুপুরে খাবার জন্য রাস্তার পাশে ছোট-
বড় ধাবা টাইপের দোকানে থালি সিস্টেমের মিল পাবেন, 70 থেকে 90 টাকার মধ্যে। যাতে ভাত, রুটি, ডাল
অথবা রাজমা এছাড়া একটা সবজি এবং চাটনি পাবেন। আমরা দোকানে কথা বলে ওই থালি কে একটু কাস্টমাইজ
করে নিতাম। যেমন রুটি বাদ তার বদলে ভাত একটু বেশি, এবং ডিমের অমলেট যা ডাবল ডিমের নিলে 30 টাকা
সিঙ্গেল ডিমের অমলেট নিলে 15 টাকা। এভাবে করে নিতে পারলে 70 থেকে 80 টাকার মধ্যে আপনার ভালো ভাবে
মিল হয়ে যাবে। ওখানে যতটা পারবেন রাস্তার পাশে মাছ-মাংস খাওয়া অ্যাভয়েড করবেন। কারণ সাপ্লাই কম
থাকায় ওখানে মাছ মাংস অনেক ক্ষেত্রেই বেশ কিছু দিনের পুরনো ফ্রিজে রাখা। সে ক্ষেত্রে আমাদের মনে হয়েছিল ভাত
ডাল সবজি আর ডিমের অমলেট বেস্ট পন্থা, এছাড়া প্রত্যেক জায়গায় ম্যাগি, চাওমিন, মোমো তো পাবেনই। চা-
কফি আপনারা হোমস্টে অথবা রাস্তায় পেয়ে যাবেন 15 থেকে 30 টাকা দাম। সে ক্ষেত্রে যাদের ঘন ঘন চা পানের
অভ্যাস আছে তারা টি ব্যাগ এবং একটি ছোট ইলেকট্রিক ক্যাটেল নিয়ে যেতে পারেন।
প্রথম দিন,
ছিলাম লাদাখ ভিউ হোম স্টেটে। এদের রুম বেশ ভালো তবে খাবার এবং লোকেশন ততটা ভালো না হওয়ায়
দ্বিতীয় দিন আমরা হোমস্টে চেঞ্জ করি।
ph no. 09419342664. আমি রেকমেন্ড করব না।
ফুডিং লজিং ইনক্লুডেড পার হেড 700 টাকা।
লাঞ্চ @ লে মার্কেট তন্দুরি রুটি 12*2=24/- টাকা
মাংস 80/- টাকা
দ্বিতীয় দিন,
ছিলাম জুনায়েদ/ জুনেদ গেস্ট হাউস,
Ph no. 09797455547.
এনাদের খাবার, ব্যবহার এবং লোকেশন খুবই ভালো, রেকমেন্ড করব থাকার জন্য।
ফুডিং লজিং ইনক্লুডেড পার হেড 700/- টাকা
লাঞ্চ করেছি সে প্যালেসের কাছে রোডসাইড ধাবা।
সবজি মিল প্লাস এগ অমলেট 70+15 =85/-
তৃতীয় দিন,
ছিলাম উপসির একটি হোটেলে ছোট হোটেল নামটি মনে নেই। তবে একদম উপসি মোরে। শুধু এক রাত কাটানোর
জন্য চলে যায়।
এখানে শুধুমাত্র রাত কাটানোর জন্য দুটি রুম নিয়েছিলাম, প্রতি রুম 500 টাকা।
মানে পার হেড পড়েছে শুধু লজিং 500/3=166/-টাকা
লাঞ্চ নিয়ার চুমাথাং হট স্প্রিং একটি রেস্টুরেন্টে
চাওমিন প্লাস কফি 60+30=90/- টাকা
ডিনার করেছি হোটেলে।থালি প্লাস অমলেট =90/-টাকা
নবম দিন,
আজ আমাদের কোন হোটেল লাগেনি কারন হোমস্টে থেকে ব্রেকফাস্ট করে বেরিয়ে এয়ারপোর্ট তারপর সেখানে থেকে
স্টেশনে কলকাতা গামি ট্রেন।
লাঞ্চ 110/-
ডিনার ট্রেনে 120/- টাকা
মোট খরচ:
এরপর আসি উচ্চতা জনিত কারণে কিছু সাবধানতা ও সর্তকতা অবলম্বন এর প্রসঙ্গে:
মনে রাখবেন লাদাখ একটি পর্বতে ঘেরা দুর্গম উচ্চভূমি। যেখানে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে কলকাতার উচ্চতা মাত্র 30 ফুট,
সেখানে লে শহরের উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 11 হাজার ফুট। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এত উঁচু হওয়ায় ওখানে বাতাসে
অক্সিজেনের পরিমাণ কম।এই বিশাল উচ্চতার পার্থক্য এর ফলে আমরা সমতলের মানুষেরা লে শহরে পৌছলে অনেকেরই
কিছুটা উচ্চতা জনিত সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। প্লেনে করে গেলে এই উচ্চতার পার্থক্য খুব দ্রুত হওয়ায় সে
ক্ষেত্রে সম্ভাবনা অনেক বেশি। সে ক্ষেত্রে লে শহরে পৌঁছনোর পর মাথা ঘোরানো, বমি বমি ভাব, খাবার প্রতি
অনীহা, সামান্য শক্ লাগার মত অনুভূতি, এবং কিছু ক্ষেত্রে পেট খারাপের লক্ষণ দেখা যায়। এক্ষেত্রে আপনার
পারিবারিক ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে লে শহরে পৌঁছনোর মিনিমাম তিন দিন আগে থেকে ডায়মক্স ট্যাবলেট
অথবা যাদের ডায়ামক্স সহ্য না হয় তারা হোমিওপ্যাথির কোকা 30 ওষুধ দিনে দুবার করে খেতে পারেন। ওখানে
পৌছে কারো এই অসুবিধে হলে খুব ঘাবড়ে প্যানিকড হয়ে যাবেন না। এরকম অধিকাংশ টুরিস্টের হয়। প্রথম দিন
একটু রেস্ট নিলে আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে, তবে অতিরিক্ত কিছু অসুবিধে হলে ডাক্তারের সাহায্য নিতে ভুলবেন
না।
লে শহরে পৌঁছে প্রথমেই উত্তেজনা বশত লাফালাফি দৌড়োদৌড়ি অথবা খুব বেশি শারীরিক কসরত করবেন না।
তাতে নিজের শরীরের অক্সিজেন খুব তাড়াতাড়ি ব্যবহার হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে শরীরে অক্সিজেনের অভাব বোধ করবেন।
লে শহর পৌঁছনোর দিন বেশি ঘোরাঘুরি অথবা কোনো উঁচু স্থানে ভ্রমন করবেন না। সেদিন শরীরকে
অ্যাক্লিমাটাইজ হবার জন্য হোটেলে রেস্ট দেবেন।
হালকা সহজপাচ্য খাবার খাবেন, তেল-মশলা খাবার থেকে বিরত থাকবেন। এবং যতটা সম্ভব জল এবং ফলের রস
খাবেন।
যেকোন স্থানে অক্সিজেনের অসুবিধা বোধ করলে দ্রুত গাড়ির ড্রাইভার অথবা হোটেলের লোককে জানাবেন এবং
কাছাকাছি আর্মি হসপিটালে চলে যাবেন। পুরো লাদাখে আর্মি খুব হেল্প ফুল। তারাই আপনাকে সব চিকিৎসা করে
দেবে। প্যাংগং অথবা সোমোরিরি লেকে নাইট স্টে করতে চাইলে লে বাজার থেকে ছোট অক্সিজেন ক্যান কিনে
রাখতে পারেন, রাতে নিজের সেফটির প্রয়োজনে। সম্ভব হলে কলকাতা থেকে ছোট অক্সিমিটার নিয়ে যাবেন কারো
প্রবলেম হলে অক্সিজেন লেভেল মেপে সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন।
আমরা বাড়ি থেকে কিছু কর্পূর এর কিউব নিয়ে গিয়েছিলাম। প্যাংগং এবং খারদুংলা পাসে ওগুলো শুকতে থাকায়
বেশ উপকার পেয়েছি। প্রসঙ্গত বলে রাখি ভগবানের আশীর্বাদে প্রথম দিন থেকেই আমাদের কারো কোন অসুবিধে হয়
নি, কিন্তু সব রকম সতর্কতা আমরা নিয়ে ছিলাম। কারণ মনে রাখবেন লাদাখ একটি দুর্গম জায়গা কিছু কিছু
জায়গায় সারা দিন আপনি ফোনের নেটওয়ার্ক পাবেন না, সে ক্ষেত্রে কোন অসুবিধে হলে ব্যবস্থা না থাকলে কারো
কিছু করার থাকবে না।
অনেকেই জিজ্ঞাসা করেছিলেন বয়স্ক ব্যক্তি এবং ছোট বাচ্চারা ওখানে যেতে পারবে কিনা। তাদের বলি আড়াই থেকে
তিন বছরের বাচ্চাকে কোলে নিয়ে মা কে ঘুরতে দেখেছি আবার 60 বছর বয়সের টুরিস্ট কেও লে মার্কেটে
দেখেছি। সম্পূর্ণটাই নির্ভর করে তার শারীরিক সক্ষমতার ওপরে। সেই ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টের অসুবিধা না থাকলে
পারিবারিক ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে সাবধানতা অবলম্বন করে নিশ্চয়ই তারা যেতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে তাদের
কিছু কিছু জায়গায় যাওয়া এবং রাত্রি যাপন না করাটাই আমার মতে ভালো। যেমন খারদুংলা পাস, উচ্চতা 18
হাজার ফুট এবং প্যাংগং বা সোমরিরিতে রাত্রি যাপন। যেখানে রাতে - 15 ডিগ্রী ঠান্ডা এবং অক্সিজেনের পরিমাণ
খুব কমে যায়।
এই ছিল আমার লাদাখ ভ্রমনের কাহিনী। খরচ কমানোর জন্য অনেকটা শ্রম দিয়ে অনেক খোঁজ খবর নিয়ে কথা বলে
তৈরী করেছিলাম আমার প্ল্যান। সবকিছুই আপনাদের কাছে তুলে দিলাম একটি লক্ষ্যে, যারা ঘুরতে ভালোবাসেন,
যারা লাদাখ নিয়ে স্বপ্ন দেখেন আমার মত, তারা প্ল্যান করুন আর বেরিয়ে পড়ুন, ছুঁয়ে আসুন স্বপ্নের মাটিকে।
হয়তোবা কোভিডের জন্য আমরা একটু বেশি ছাড় পেয়েছি, সে ক্ষেত্রে আপনার হয়তো কুড়ির বদলে 23 হাজার খরচা
হবে, কিন্তু তা থাকবে আপনার সাধ্যের মধ্যে। সব শেষে বলি আমার এই হিসেবের সাথে অনেকের নাও মিলতে পারে,
কারণ একেক জনের খরচের ধাঁচ একেক রকম। লাদাখে গিয়ে লক্ষ টাকা খরচা করে এসেছে এই রকম মানুষও আমি চিনি।
কিন্তু আমার লেখার লক্ষ্য খরচ নয়, সাধারণ ভ্রমণ প্রেমী মানুষ। যারা চাইলে মিনিমাম যেটুকু প্রয়োজন খরচা করে
তাদের সাধ্যের মধ্যে লাদাখের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করে আসতে পারে। এটা ছিল আমাদের বাজেট প্ল্যান।
কারো ব্যক্তিগত খরচের হিসাব, কেনাকাটার হিসাব এখানে দেওয়া নেই। কারণ সেগুলি না করলেও কোন ভ্রমণার্থীর
লাদাখ ঘোরায় বিন্দুমাত্র কিছু এসে যায় না। সুন্দর ভাবে লাদাখ ঘুরে আসার জন্য মিনিমাম যেই খরচ প্রয়োজন
তাই আলোচ্য। কোন ভুল ত্রুটি থাকলে মার্জনা করে দেবেন। কোন প্রয়োজনে কমেন্ট করবেন, পারলে নিশ্চয়ই
সাহায্য করবো। আমার শুভেচ্ছা সবসময় আপনাদের সাথে। সকলে খুব ভালো থাকবেন, প্রণাম নেবেন 🙏।
বিজেপি নয়
=========
একটি ছেলে লিখেছে
আমার কাছে,
বিজেপি নিয়ে বলা যাবে না পাছে,
ডিলিট করে দিয়েছে সে ম্যাসেজ,
কিন্তু আমি দেখেছে যে তাকে।
সে আমার ক্লায়েন্ট কভু আছে,
সে আমার ক্লায়েন্ট কভু ছিল,
যে কথা তার বলার ছিল,
বলেছি সে কথা,
ই রিকশার দোকান ছিল
বানিয়ে অনেক কথা।
একগাদা তার লোন ছিল,
একটুখানি না
লোনে সে যে পড়লো ফেঁসে
লোকডাউনের হাতে
লোন দেবে না লোকডাউন
এইটা নিয়ে কাঁদে।
===
(শ্রী বাসনাবালা দেবি শ্রী শ্রী সারদা মায়ের সেবিকা ছিলেন। তিনি তার হাত দিয়ে মায়ের মাথার চুল আঁচড়ে
দিতেন ইত্যাদি। তিনি মা কে জগৎধাত্রী ,মা কালী সরস্বতী ইত্যাদি রূপেও দর্শন করেছিলেন )
04/06/2021, 14:52 - Indranil Ray: https://www.vipassanaonline.com/vipassana-online?
fbclid=IwAR0tOjfJT_kGNQEIyUbxvBirq6S6_ITDls6T5kAmWizPpTgRCe-mmJGgyA0
04/06/2021, 18:01 - Indranil Ray: (প্রায় ২ ০ দিন আগে লেখা)
বিজেপি নয়
=========
একটি ছেলে লিখেছে
আমার কাছে,
বিজেপি নিয়ে বলা যাবে না পাছে,
ডিলিট করে দিয়েছে সে ম্যাসেজ,
কিন্তু আমি দেখেছে যে তাকে।
সে আমার ক্লায়েন্ট কভু আছে,
সে আমার ক্লায়েন্ট কভু ছিল,
যে কথা তার বলার ছিল,
বলেছি সে কথা,
ই রিকশার দোকান ছিল
বানিয়ে অনেক কথা।
একগাদা তার লোন ছিল,
একটুখানি না
লোনে সে যে পড়লো ফেঁসে
লোকডাউনের হাতে
লোন দেবে না লোকডাউন
এইটা নিয়ে কাঁদে।
===
04/06/2021, 18:39 - Indranil Ray: You deleted this message
04/06/2021, 18:41 - Indranil Ray: মা
==
মার যে আমি পাই গো দেখা ,
আকাশ বাতাস সবার মাঝে ,
এইখানেতে দাও গো সারা ,
সবার মাঝে ,সারাবেলা।
ত্রিলংস্বামী বামাখ্যাপায়
মন যে কাঁদে ,তাদের নেশায়
দেখেছি মন, কেমন করে,
তারা, যে তোর সাধনা করে।।
ত্রিলঙ্গস্বামীর সে যে আসন ,
রাখা আছে কাশীতে মা ,
হালিশহরে রামপ্রসাদ,
আর তারাপীঠে ,বামাক্ষ্যাপা।।
~ইন্দ্রনীল
05/06/2021, 18:32 - Indranil Ray: You deleted this message
05/06/2021, 18:33 - Indranil Ray: #মন মেঘ
======
#নীল আকাশের মাঝে,
মেঘ যে আমার ডাকে ,
#কালো মেঘের গুমড়ানো
আর মনটা আমার #কাঁদে।
মন যে আমার #জড়সড়,
মন যে আমার ভাই ,
মনের মাঝে #হেসেখেলে
#সুখে রয়েছি তাই।।
~ইন্দ্রনীল
06/06/2021, 11:43 - Indranil Ray: You deleted this message
06/06/2021, 11:45 - Indranil Ray: You deleted this message
06/06/2021, 11:47 - Indranil Ray: You deleted this message
06/06/2021, 11:48 - Indranil Ray: #ঘরের মধ্যে ঘর
===========
~ইন্দ্রনীল
ঘরের মধ্যে
আছি বসে ,
#ঘরের মধ্যে ঘর ,
সেই ঘরেতেই ,
শ্রীরামকৃষ্ণ,
আমার সাথে চল্ ।।
যখন বাড়াই,
পা দুখানি,
বলেন শুধু তিনি ,
আবার ফিরে,
আসিস ঘরে
মনটা শুধুই চিনি ।।
#শেষের #কালি,
কখন দেব
বলিস শুধু এটাই ,
এখন শুধু রং মাখবো ,
#সাধ যে আমার এটাই। ।
~ইন্দ্রনীল
06/06/2021, 11:50 - Indranil Ray: ছপ্পর
===
~ইন্দ্রনীল
হেতায় যাবো,
হোতায় যাবো ,
ঘুরবি ফিরে ফিরে ,
সবশেষে তোর
ফিরিয়ে দেব ,
টিকিট নিয়ে তবে।
~ইন্দ্রনীল
06/06/2021, 16:30 - Indranil Ray: গাড়ী চালানোর একবছর
=================
গাড়ী চালানো শিখে কোথায় না কোথায় ঘুরে বেড়িয়েছি। এই এক বৎসরের মধ্যে।
আমার গাড়ী চালানো দেখে যারা ,১৫, ২ ০ বছর ধরে গাড়ী চালায় অবাক হয়ে যায়। গাড়ী রিপেয়ারিং
,সার্ভিসিং সম্পর্কেও জেনে নিয়েছি অনেক।
বেড়ানো,খবর ,কবিতা লেখা ,ছবি আঁকা ,লেখা ,রান্না করা ,জাপানীতে কথা বলা ,,অস্ট্রোলোজি ,সিই সিই
প্লাস প্লাস,ডাটা স্ট্রাকচার জাভা ,ওরাকল ,পড়ানো,,, ইত্যাদি , জিমে যাওয়া,,, আর আর আর,,,সর্বোপরি
অধ্যাত্মতিকতা ।
আমি যদি গাড়ী চালাতে গিয়ে প্রথমটিকেই (টিচার ) রেখে দিতাম ,আমি সিওর,এতদিনে সেখানেই থাকতাম।
শ্রী রামকৃষ্ণদেবই কাজ করিয়েছেন ও করাচ্ছেন ,এ আমি নিশ্চিত ভাবে জানি। ও জানি সকলকে দিয়ে সব কাজ করান
না তিনি।
~ইন্দ্রনীল
07/06/2021, 12:17 - Indranil Ray: You deleted this message
07/06/2021, 12:24 - Indranil Ray: You deleted this message
07/06/2021, 12:37 - Indranil Ray: You deleted this message
07/06/2021, 12:38 - Indranil Ray: ,,,,,"#চৈনিকভারত"
=============
এই যে #করোনা কাল ,এর ভীষণ ভীষণ গুরুত্ব আছে।
ভারত মানে আজকের ভারত নয়। ভারত #ভূখণ্ড। ভারতীয় উপমহাদেশ। এইটা #টেক্টোনিক প্লেট এর গঠন দিয়ে হয়ে
উঠেছে।
#চিন কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে পরে না। কিন্তু এশিয়াতে পরে ! বিশ্বের অর্থনৈতিক পরিকাঠামোর কিন্তু
সিংহভাগ চীনের হাতে। ক্রমে ক্রমে চিন সেরা হয়ে উঠবে।
কিন্তু চীনের এই সরকার ২ ০ ৪ ৯ সাল নাগাদ পরিবর্তন হবে "মাস স্কেলে"। ২ ০ ৪ ৯ আর, কি !
চীন ,এই ২ ০ ০ ০ সাল থেকে যে বিশ্বের দখল নেবে ,তা ১ ৯ ৮ ০ সালে ভাইরাস গবেষণায় বিনিয়োগ থেকেই
বোঝা যায় !
অনেক ছেলেমেয়ে চীনে যাবে পড়তে। আমারই একজন প্রিয় বন্ধুর ছেলে চীন থেকে পাস করে এসেছে ডাক্তারী। আমার
একটি ছাত্রী গেছিলো চীনে ,#টেকনোলজি পড়াতে।
"চীনা মাল ত্যাগ" বলছে আর ফিল্পকার্টে ,আমাজোনে যে সব কিনছে তার বেশিরভাগই চীনা।
চীন ছাড়া অচল। একদম বলে বলে দেব চীনা কোনগুলি।
এইটা বুঝতে হবে,চীনে কিন্তু #বৌদ্ধিজম এসেছিলো প্রথম শতকে হ্যান ডাইনাস্টির দ্বারা , ভারতীয় পরিব্রাজকের
সাহায্যে।
এখনই "চৈনিক ভারত" বললে ভারতীয়রা বুঝতেই পারবে না !আমাকে বরং পাগল বলবে !!এমনিতেই মোদী সরকারের
"বিপুল জয়গান"(!) গাই !!!
একজন অ্যাস্ট্রলজার এটা বলছে না ,এটা বলছে ,যে ভবিষ্যৎ কে দেখতে পায় ,অ্যাস্ট্রোলোজির অংক দিয়ে। আপনি
যদি ভালো অ্যাস্ট্রলজার হন তাহলে আমার এতদিনকার অর্থাৎ গোটা ১ ০ বছরের লেখা পড়েছেন,বিভিন্ন
ম্যাগাজিনে । যেমন তেমন অ্যাস্ট্রলজার নয়। এমএসসি, এমসিএ করা।
যে অ্যাস্ট্রলজার বলেছিলো পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল জিতবে ,বিজেমুল নয়। বিজেপির এতো এতো এতো ঢাক সত্ত্বেও।
আমি কি তৃণমূল ?একেবারেই নয়। তৃণমূলে কি খারাপ লোক নেই ?আছে ,একেবারেই আছে।
অহংকার ,গর্ব বাদ দিয়েই আমি বলছি ,অ্যাস্ট্রোলোজি পড়েছি। হায়দারাবাদ এর ইউনিভার্সিটি আমাকে এমনি
এমনি গোল্ড মেডেল দেয়নি।
আমাকে অনেকে বলে মেন্টর। কিন্তু আমি টেস্ট করে নেই ,যারা মেন্টর বলে তাদের ।তারা টেষ্টিং মেথডটি
জানে,এত বুদ্ধি তাদের আছে ।
আমি দিয়া নাগ নোই,কেশবও নোই ,স্যান্ডিও নোই। ইন্দ্রনীল বলে। আমার এতো এতো লাইক পাবার প্রয়োজন নেই।
আমি হলফ করে বলতে পারি ,আমি কাউকে ঠকিয়ে ,মুখ মাটিতে ঘষে টাকা রোজগার করি না। যাদের অনেক অনেক
টাকা ,তারা মাটিতে মুখ ঘসেছেই ঘষেছে ,কোনো না কোনো দিন। সত্যি কথা বলতে ,আমি গরীব ও নয়
,বড়োলোকও নই। আমারটা চলে যায়।
সাধারণ মানুষ কেন বুঝতে পারে না ?মনটা #ডাইভার্টেড হয়ে গিয়েছে ,বিভিন্ন দিকে !
২ ১ ৩ ৬ বছর।
~ইন্দ্রনীল
(এইটা গত কাল লেখা )
07/06/2021, 19:34 - Indranil Ray: ছপ্পর
===
~ইন্দ্রনীল
হেতায় যাবো,
হোতায় যাবো ,
ঘুরবি ফিরে ফিরে ,
সবশেষে তোর
ফিরিয়ে দেব ,
টিকিট নিয়ে তবে।
~ইন্দ্রনীল
(০৫-০৬-২ ০ ২ ১ এ লেখা)
07/06/2021, 20:05 - Indranil Ray: 8:05 pm
08/06/2021, 11:26 - Indranil Ray: You deleted this message
08/06/2021, 11:30 - Indranil Ray: You deleted this message
08/06/2021, 11:34 - Indranil Ray: #সুকর্ম আর #দুঃ কর্ম
=================
গতকাল একটি #অস্ট্রোলোজির #এক্স ছাত্রী ,বর্তমানে একটি গভর্মেন্ট কলেজের প্রফেসর, সে হোয়াটস্যাপ করেছে :-
"স্যার আপনাকে ফোন করেছিলাম , পাই নি । আমার মনে একটা প্রশ্ন ছিল স্যার,গনেশ মন্ত্র "ওম
বক্র তুণ্ড মহাকায়া সূর্য কোটি সমপ্রভা , নির্ভিঘ্নম কুরুমে দেবা সর্ব কার্যেষু সর্বদা " ki
Vedic mantra?
আমি কি লাস্ট লাইন এ "সর্ব কার্যেষু" না বলে "শুভ কার্যেষু" বলতে পারি ? কারণ কাজ তো
সু কর্ম আর দুষ কর্ম দুটোই হয় । আমি তো শুধু সৎ কাজ আর ভালো কাজ ঠাকুর কে
নির্বিঘ্নে করতে প্রে করছি ।এটা কি করা যায় স্যার ?"
সে আরও বললো, "Quora তে এই ans পেলাম স্যার,It's saying, নির্ভিঘ্নম কুরুমে .... Could
actually be a prayer added to the মেন্ মন্ত্র, "বক্র তুণ্ড মহাকায় " ।
যদি "লাস্ট লাইন প্রেয়ার", এডেড শুধু , তাহলে তো আমি মডিফাই করতে পারি ।
ফ্রি আছেন স্যার ? ফোন করবো ?
আমি রোজ এই মন্ত্র টা বলি .. বাট শুভ কার্যেষু সর্বদা বলি ।একটি পণ্ডিত কে বলতে
শুনেছিলাম । আমারও মনে হলো সব কাজ এর মধ্যে কোনো কাজ আমার জন্য শুভ বা ভালো না
ও তো হতে পারে , তাহলে সেটা নির্বিঘ্নে করতে কেন প্রে করবো? "
কিছুই লেখা ছিল না। সবই ছিল শ্রুতি। এইটা মাথায় রাখতে হবে।
ওর সন্দেহ হয়েছে বলেই আমাকে জিজ্ঞাসা করেছে , "সর্ব" বলবো না "সু" বলবো ?
শ্রী গনেশজিই ঠিক করুন না ,আমি যখন শ্রী গণেশের শরণাপন্ন ,কোনটা সু কোনটা দু:।
~ইন্দ্রনীল
08/06/2021, 12:50 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222282160257166
08/06/2021, 14:25 - Indranil Ray: খুবই ভালো ,সর্বানী। এইজন্য তুমি এতো সহজেই ধরতে পারো।
খুবি ভালো বেস। তোমার আশেপাশের লোকেরাও তোমার দ্বারা উপকৃত হবেন।
08/06/2021, 17:29 - Indranil Ray: #আলোর পরশে
=============
~ইন্দ্রনীল
~ইন্দ্রনীল
08/06/2021, 17:30 - Indranil Ray: #আলোর পরশে
=============
~ইন্দ্রনীল
~ইন্দ্রনীল
09/06/2021, 13:42 - Indranil Ray: 😘
09/06/2021, 14:27 - Indranil Ray: <Media omitted>
09/06/2021, 15:51 - Indranil Ray: You deleted this message
09/06/2021, 15:56 - Indranil Ray: #যুধিষ্ঠির আর #বকধার্মিক
=================
আমাকে কত স্টুডেন্ট যে কত কিছু দিয়েছে !
দিপাশ্রী #পার্কার পেন (সে এখনো আছে ),শ্রীপর্ণা ভালো দামী #হাতঘড়ি(আমার কেবল টিভির ওপরে রাখা
) ,মধুমিতা #হাতঘড়ি (নষ্ট হয় গিয়েছে ,তবু ড্রয়ারে আছে ),জামার পিস্ তো একাধিক ,একাধিক
জন,সুখেন্দুতো ডায়েরি, বিজয়তো একধিকদিন নামকরা দোকানের মিষ্টি কিনে আমাকে দিয়ে গেছে ,শ্রাবন্তী তো
গতবছর কত খাবার ,জিনিস নিয়ে আসলো, লক ডাউন উঠলো যখন ,#মাংসেরআচার পাঠালো ,অঞ্জন আমার জন্যই
বহুদূর থেকে মিষ্টি এনেছিল ,জয়ব্রত ,অনিন্দিতা, কত স্টুডেন্টের নামি ভুলে গেছি।
আমি যে কথাটা বলতে চাইছি ,আমার স্টুডেন্টরা প্রত্যেকেই বড়ো বড়ো। প্রত্যেকেই নিজের জায়গাতে আসীন। তারা
কেউই বিনা টাকাতে পরে নি। রিতীমতোন টাকা দিয়েছে। কেউই বিনা পয়সাটা তে পড়েনি। নট এ সিঙ্গেল ওয়ান।
কত মানুষ উপদেশ নিতে এসেছে ,বিদেশ যাবার আগে ,বিবাহের আগে ,আমার সব #মনে আছে।
আমাদের #কৃষ্ণনগরকলেজিয়েট স্কুলে, রেজাল্ট বইয়ের রংটা ছিল নীল। তার ওপরে লেখা থাকতো "শ্রদ্ধাবান লভতে
জ্ঞানম ।"
আমার মতে হওয়া উচিত প্রজ্ঞাবান যে ,সে সত্যিই অনেক জ্ঞান থেকে নতুনতর জ্ঞান বানাতে পারে।
এই সত্যতা #চিরন্তন।
কিন্তু সত্যের মধ্যে সত্য ,সেইটা ?যেমন মন্ত্রের মধ্যে মন্ত্র ?যেমন ক্যাপসুলের মধ্যে ওষুধ ?
চিরন্তন সত্যটা কি ?
মানুষ মরণশীল। এইটা জানার জন্যে কিচ্ছুর দরকার নেই। কোনো অস্ট্রোলোজি ,কোনো কিচ্ছু নয়।
যক্ষ জিজ্ঞাসা করল, ”সুখী কে? আশ্চর্য কি? পথ কি? সংবাদ কি?”
যুধিষ্ঠির বলেছিলেন , “যাহার #ঋণ নাই, আর নিজের ঘরে থেকে , দিনের শেষে যে চারিটি শাক-ভাত খেতে
পায়, সেই সুখী। প্রতিদিন জীবের মৃত্যু হচ্ছে , তবু যে, লোকে চিরদিন বাঁচতে চায়, এটাই আশ্চর্ষ।
#সময় যেন পাচক, সে যেন প্রাণীদের দ্বারা #ব্যঞ্জন রাঁধছে এইটাই সংবাদ।”
আর আমাদের ?
কেউ কি বলতে পারবে যে তার ঋণ নেই ?
আমার নেই।
শ্রী শ্রী ঠাকুরের ইচ্ছায়। করোনাকাল কী শেখাচ্ছে আমাদের ?
ঋণের বিষয়ে ?
~ইন্দ্রনীল
09/06/2021, 22:50 - Indranil Ray: You deleted this message
09/06/2021, 22:59 - Indranil Ray: You deleted this message
09/06/2021, 23:21 - Indranil Ray: #দিস ইস ওয়ান অফ দি বেস্ট কমেন্ট ইন দিস #ইয়ার।ইনি
বাংলাদেশের নাগরিক। #অ্যাস্ট্রোলোজিতে দক্ষ। রীতিমতন পড়াশুনা করেন। আমি এইরকমের পড়াশুনা করা লোক
খুবই কম দেখেছি।
সব #টোকা মাল। এই ভদ্রলোককে আমি ফলো করছি ,কারণ এর রবি আর আমার রবি বন্ধুঘরে।
ওনার ছক জানি না ,এমনিই বোঝা যায়।পড়াশুনা করলে বোঝা যায় ,কথাবার্তার ধরণ দেখে। #শ্রদ্ধা করেন আমাকে।
আমি যাতে আমার লেখা গুলি দিয়ে #বই বার করি ,এইরকম ৫ / ৬/ ৭ জন আমাকে বিভিন্ন সময়ে বলেছে।
২ ০ ১ ০ থেকে ফেসবুক তার আগে ছিল ইয়াহু ১ ৯ ৯ ৬ থেকে ,এইখানেই চলছে লেখা ঝোকা।
অস্ট্রেলিয়ার ,আমেরিকার বন্ধু ছিল। কত ইমেইল যে লিখেছি !
"ভালো চলছে" একবার যদি মনের গভীরে ঢুকিয়ে দেয়া যায় ,তাহলে বেশ ভালোই হয়।কখনো কখনো মনে হয়
,যদি ভালো না চলে ? আবার ভাবি ,ইনকাম করার হাজারটা পথ আছে ,চলে যাবে।
শীলা বলে কোনো জিনিস হারালেই ,সবসময় "সারা পৃথিবীটাই তো আমার,কোথাও না কোথাও আছে "।
আমি ক্লাস ফাইভে এরকমই চিন্তা করতাম এবং লার্জার স্কেলে এখনো।
যা ভালো করেছিলাম তা পাওয়ার জন্য পুস্কর নবাংশে শনি তো রয়েছেই ,তার ওপরে ডি ওয়ানে তাঁর বিমসত্তরী
দশা চলছে ।
আমি শুধু ভাবি যারা সেলেব্রেটি তাদের কথা !কি পরিশ্রমটাই না করে ,নাম ধরে রাখার জন্য ~ এতো পরিশ্রম
আমার পোষাবে না ,একদম সত্যি সত্যি সত্যি।
দিনের শেষে #বাঙুরের মোড়ের #পাগলটার সাথে ,#উড়ন্ত কাকের সাথে আমার কোনো পার্থক্য নেই ,দেড় সের
ছাই ছাড়া।
হ্যা তুমি বলবে ,কত কিছু তো শিখতে পারছি তোমার থেকে ,#আধ্যাত্মিক #গুরু তুমি , #ভালোবাসার শুরু
তুমি ,#প্রেমিক পথের আদি তুমি, আমি বলবো দূর শালা,কেউ কারুর গুরু না , কেউ কারুর শুরু না, তোমার
#শেখার ছিল ,তুমি শিখেছো।
~ইন্দ্রনীল
10/06/2021, 09:50 - Indranil Ray: দিস ইস ওয়ান অফ দি বেস্ট কমেন্ট ইন দিস ইয়ার।ইনি বাংলাদেশের
নাগরিক। অস্ট্রোলোজিতে দক্ষ। রীতিমতন পড়াশুনা করেন। আমি এইরকমের পড়াশুনা করা লোক খুবই কম দেখেছি।
সব টোকা মাল। এই ভদ্রলোককে আমি ফলো করছি ,কারণ এর রবি আর আমার রবি বন্ধুঘরে। ওনার ছক জানি না
,এমনিই বোঝা যায়।পড়াশুনা করলে বোঝা যায় ,কথাবার্তার ধরণ দেখে। শ্রদ্ধা করেন আমাকে।
আমি যাতে আমার লেখা গুলি দিয়ে বই বার করি ,এইরকম ৫ / ৬/ ৭ জন আমাকে বিভিন্ন সময়ে বলেছে। আমার বই
লেখার প্রসঙ্গে বলি যে আমার একেবারেই ইচ্ছা নেই বইয়ের। কারণ বই পরে আপনাদের যত না আনন্দ হবে ,আমার ওর
থেকেও বেশি কষ্ট হবে। কটা বই বেরোল ,কটা ঢুকলো ,রাতদিন এই কাউন্টিং !আমি সবরকম কাউন্টিং থেকে
দূর। আমার যা খুশী তাই লিখলাম ,এই বাম হাত দিয়ে। বই লিখলে বাম আর ডান দু হাতেই লিখতে হবে। আপনারা
বোধয় ভুলেই গেছেন আমি ডিজিটালি বাম হাত দিয়ে লিখি, আর ফিজিক্যালি ডান হাত দিয়ে।
আসলে আমি এতই অলস ,এইসব করতে ভালো লাগে না।তার ওপর বাম আর ডান ! ২ ০ ১ ০ থেকে ফেইসবুক, তার আগে
ছিল ইয়াহু ১ ৯ ৯ ৬ থেকে ,এইখানেই চলছে লেখা ঝোকা। অস্ট্রেলিয়ার ,আমেরিকার বন্ধু ছিল। কত ইমেইল যে
লিখেছি ! অলস প্রকৃতির জীবের আর কি ?আগে খুব জোস্ ছিল ,"লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান" টাইপের।
ধীরে ধীরে দেখলাম, ভালোই তো চলছে ! "ভালো চলছে" একবার যদি মনের গভীরে ঢুকিয়ে দেয়া যায়
,তাহলে বেশ ভালোই হয়।কখনো কখনো মনে হয় ,যদি ভালো না চলে ? আবার ভাবি ,ইনকাম করার হাজারটা পথ
আছে ,চলে যাবে।
শীলা বলে কোনো জিনিস হারালেই ,সবসময় "সারা পৃথিবীটাই তো আমার,কোথাও না কোথাও আছে "। আমি ক্লাস
ফাইভ এ এরকমই চিন্তা করতাম এবং লার্জার স্কেল এ এখনো।
পূর্ব জন্মের কাজের শাস্তি হিসাবে এইজন্ম পেয়েছি। যা ভালো করেছিলাম তা পাওয়ার জন্য পুস্কর নবাংশ এ শনি
তো রয়েছেই ,তার ওপরে ডি ওয়ান এ তাঁর বিমসত্তরী দশা চলছে ।যা সাজা পাওয়ার তা তো পেয়েছিই পেয়েছি।
আমি সর্ব বিষয় নিয়ে লিখি ,এটা আমার বিশেষত্ব। পার্টি পলিটিক্স ও বাদ নেই। কেননা আমি দেখেছি পার্টি
পলিটিক্স যারা করে, ৯০% কিস্সু বোঝে না। আবেগে করে বা কার্য সিদ্ধির জন্য করে। আমি সব বুঝেও,পার্টি
পলিটিক্স করি না ,কেবল মানুষের কোনটাতে প্রকৃতই ভালো হয় ,সেটাই লিখি।
এই করতে গিয়ে অনেক আমার ফ্যান,তারাও "দমকা হাওয়া" খেয়ে যায়। তাদের দোষ কি ?আমি "দমকা হাওয়া"
দিতেই অভ্যস্থ। অনেক লোক "দমকা হাওয়া" দিতে বা নিতে প্রস্তুত নয়,এই জীবনে ,এখনই। কিন্তু "দমকা হাওয়া"
তো তাদের সময়ে আসবে না ,সে তার নিজের সময়েই আসবে।
আমি জন্ম প্রেমিক। প্রেম আমার শিরাতে উপশিরাত। কিন্তু তোমাদের প্রেম নয়। প্রেমেরও প্রেম। একজনকে প্রেম নয়।
প্রেমকেই প্রেম।
আমি শুধু ভাবি যারা সেলেব্রেটি তাদের কথা !কি পরিশ্রমটাই না করে ,নাম ধরে রাখার জন্য ~ এতো পরিশ্রম
আমার পোষাবে না ,একদম সত্যি সত্যি সত্যি। দিনের শেষে বাঙুরের মোড়ের পাগলটার সাথে ,উড়ন্ত কাকের
সাথে আমার কোনো পার্থ্যক্য নেই ,দেড় সের ছাই ছাড়া।
হ্যা তুমি বলবে ,কত কিছু তো শিখতে পারছি তোমার থেকে ,আধ্যাত্মিক গুরু তুমি ,আমি বলবো দূর
শালা,কেউ কারুর গুরু না ,তোমার শেখার ছিল ,তুমি শিখেছো।
ইন্দ্রনীল
10/06/2021, 09:54 - Indranil Ray: You deleted this message
10/06/2021, 10:05 - Indranil Ray: দিস ইস ওয়ান অফ দি বেস্ট কমেন্ট ইন দিস ইয়ার।ইনি বাংলাদেশের
নাগরিক। অস্ট্রোলোজিতে দক্ষ। রীতিমতন পড়াশুনা করেন। আমি এইরকমের পড়াশুনা করা লোক খুবই কম দেখেছি।
সব টোকা মাল।
ওনার ছক জানি না ,এমনিই বোঝা যায়।পড়াশুনা করলে বোঝা যায় ,কথাবার্তার ধরণ দেখে। শ্রদ্ধা করেন আমাকে।
আমি যাতে আমার লেখা গুলি দিয়ে বই বার করি ,এইরকম ৫ / ৬/ ৭ /জন আমাকে বিভিন্ন সময়ে বলেছে। আমার
বই লেখার প্রসঙ্গে বলি যে আমার একেবারেই ইচ্ছা নেই বইয়ের।
কারণ বই পরে আপনাদের যত না আনন্দ হবে ,আমার ওর থেকেও বেশি কষ্ট হবে।
আমি সবরকম কাউন্টিং থেকে দূর। আমার যা খুশী তাই লিখলাম ,এই বাম হাত দিয়ে।
আপনারা বোধয় ভুলেই গেছেন আমি ডিজিটালি বাম হাত দিয়ে লিখি, আর ফিজিক্যালি ডান হাত দিয়ে।
অলস প্রকৃতির জীবের আর কি ?আগে খুব জোস্ ছিল ,"লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান" টাইপের।
"ভালো চলছে" একবার যদি মনের গভীরে ঢুকিয়ে দেয়া যায় ,তাহলে বেশ ভালোই হয়।
কখনো কখনো মনে হয় ,যদি ভালো না চলে ? আবার ভাবি ,ইনকাম করার হাজারটা পথ আছে ,চলে যাবে।
শীলা বলে কোনো জিনিস হারালেই ,সবসময় "সারা পৃথিবীটাই তো আমার,কোথাও না কোথাও আছে "।
আমি ক্লাস ফাইভে এরকমই চিন্তা করতাম এবং লার্জার স্কেলে এখনো।
পূর্ব জন্মের কাজের শাস্তি হিসাবে এইজন্ম পেয়েছি। যা ভালো করেছিলাম তা পাওয়ার জন্য পুস্কর নবাংশে শনি
তো রয়েছেই ,তার ওপরে ডি ওয়ানে তাঁর বিমসত্তরী দশা চলছে ।যা সাজা পাওয়ার তা তো পেয়েছিই পেয়েছি।
আমি সর্ব বিষয় নিয়ে লিখি ,এটা আমার বিশেষত্ব। পার্টি পলিটিক্স ও বাদ নেই। কেননা আমি দেখেছি পার্টি
পলিটিক্স যারা করে, ৯০% কিস্সু বোঝে না।
আমি সব বুঝেও,পার্টি পলিটিক্স করি না ,কেবল মানুষের কোনটাতে প্রকৃতই ভালো হয় ,সেটাই লিখি।
এই করতে গিয়ে অনেক আমার ফ্যান,তারাও, "দমকা হাওয়া" খেয়ে যায়। তাদের দোষ কি ?
আমি "দমকা হাওয়া" দিতেই অভ্যস্থ। অনেক লোক "দমকা হাওয়া" দিতে বা নিতে প্রস্তুত নয়,এই জীবনে ,এখনই।
কিন্তু "দমকা হাওয়া" তো তাদের সময়ে আসবে না ,সে তার নিজের সময়েই আসবে।
আমি জন্ম প্রেমিক। প্রেম আমার শিরাতে উপশিরাত। কিন্তু তোমাদের প্রেম নয়। প্রেমেরও প্রেম। একজনকে প্রেম নয়।
প্রেমকেই প্রেম।
আমি শুধু ভাবি যারা সেলেব্রেটি তাদের কথা !কি পরিশ্রমটাই না করে ,নাম ধরে রাখার জন্য ~ এতো পরিশ্রম
আমার পোষাবে না ,একদম সত্যি সত্যি সত্যি।
দিনের শেষে বাঙুরের মোড়ের পাগলটার সাথে ,উড়ন্ত কাকের সাথে আমার কোনো পার্থ্যক্য নেই ,দেড় সের
ছাই ছাড়া।
হ্যা তুমি বলবে ,কত কিছু তো শিখতে পারছি তোমার থেকে ,আধ্যাত্মিক গুরু তুমি , ভালোবাসার শুরু তুমি
,#প্রেমিক পথের আদি তুমি, আমি বলবো দূর শালা,কেউ কারুর গুরু না , কেউ কারুর শুরু না, তোমার
#শেখার ছিল ,তুমি শিখেছো।
ইন্দ্রনীল
10/06/2021, 10:05 - Indranil Ray: You deleted this message
10/06/2021, 10:08 - Indranil Ray: দিস ইস ওয়ান অফ দি বেস্ট কমেন্ট ইন দিস ইয়ার।ইনি বাংলাদেশের
নাগরিক। অ্যাস্ট্রোলোজিতে দক্ষ। রীতিমতন পড়াশুনা করেন। আমি এইরকমের পড়াশুনা করা লোক খুবই কম
দেখেছি।
সব টোকা মাল।
ওনার ছক জানি না ,এমনিই বোঝা যায়।পড়াশুনা করলে বোঝা যায় ,কথাবার্তার ধরণ দেখে। #শ্রদ্ধা করেন আমাকে।
আমি যাতে আমার লেখা গুলি দিয়ে বই বার করি ,এইরকম ৫ / ৬/ ৭ /জন আমাকে বিভিন্ন সময়ে বলেছে। আমার
বই লেখার প্রসঙ্গে বলি যে আমার একেবারেই ইচ্ছা নেই বইয়ের।
কারণ বই পরে #আপনাদের যত না আনন্দ হবে ,আমার ওর থেকেও বেশি কষ্ট হবে।
আমি সবরকম #কাউন্টিং থেকে দূর। আমার যা খুশী তাই লিখলাম ,এই বাম হাত দিয়ে।
আপনারা বোধয় ভুলেই গেছেন আমি ডিজিটালি বাম হাত দিয়ে লিখি, আর ফিজিক্যালি ডান হাত দিয়ে।
অলস প্রকৃতির জীবের আর কি ?আগে খুব যোস্ ছিল ,"লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান" টাইপের।
"#ভালোচলছে" একবার যদি মনের গভীরে ঢুকিয়ে দেয়া যায় ,তাহলে বেশ ভালোই হয়।
কখনো কখনো মনে হয় ,যদি ভালো না চলে ? আবার ভাবি ,#ইনকাম করার হাজারটা পথ আছে ,চলে যাবে।
শীলা বলে কোনো জিনিস হারালেই ,সবসময় "সারা পৃথিবীটাই তো আমার,কোথাও না কোথাও আছে "।
আমি ক্লাস ফাইভে এরকমই চিন্তা করতাম এবং লার্জার স্কেলে এখনো।
পূর্ব জন্মের কাজের শাস্তি হিসাবে এইজন্ম পেয়েছি। যা ভালো করেছিলাম তা পাওয়ার জন্য #পুস্কর নবাংশে শনি
তো রয়েছেই ,তার ওপরে ডি ওয়ানে তাঁর #বিমসত্তরী দশা চলছে ।যা সাজা পাওয়ার তা তো পেয়েছিই পেয়েছি।
আমি সর্ব বিষয় নিয়ে লিখি ,এটা আমার বিশেষত্ব। #পার্টি #পলিটিক্স ও বাদ নেই। কেননা আমি দেখেছি পার্টি
পলিটিক্স যারা করে, ৯০% কিস্সু বোঝে না।
আমি সব বুঝেও,পার্টি পলিটিক্স করি না ,কেবল মানুষের কোনটাতে প্রকৃতই ভালো হয় ,সেটাই লিখি।
এই করতে গিয়ে অনেক আমার ফ্যান,তারাও, "দমকা হাওয়া" খেয়ে যায়। তাদের দোষ কি ?
আমি "#দমকাহাওয়া" দিতেই অভ্যস্থ। অনেক লোক "দমকা হাওয়া" দিতে বা নিতে প্রস্তুত নয়,এই জীবনে ,এখনই।
কিন্তু "দমকা হাওয়া" তো তাদের সময়ে আসবে না ,সে তার নিজের সময়েই আসবে।
আমি জন্ম #প্রেমিক। প্রেম আমার শিরাতে উপশিরাত। কিন্তু তোমাদের #প্রেম নয়। প্রেমেরও প্রেম। একজনকে প্রেম নয়।
প্রেমকেই প্রেম।
আমি শুধু ভাবি যারা সেলেব্রেটি তাদের কথা !কি পরিশ্রমটাই না করে ,নাম ধরে রাখার জন্য ~ এতো পরিশ্রম
আমার পোষাবে না ,একদম সত্যি সত্যি সত্যি।
দিনের শেষে বাঙুরের মোড়ের #পাগলটার সাথে ,উড়ন্ত কাকের সাথে আমার কোনো পার্থ্যক্য নেই ,দেড় সের
ছাই ছাড়া।
হ্যা তুমি বলবে ,কত কিছু তো শিখতে পারছি তোমার থেকে ,আধ্যাত্মিক গুরু তুমি , ভালোবাসার শুরু তুমি
,#প্রেমিক পথের আদি তুমি, আমি বলবো দূর শালা,কেউ কারুর গুরু না , কেউ কারুর শুরু না, তোমার
#শেখার ছিল ,তুমি শিখেছো।
~ইন্দ্রনীল
10/06/2021, 14:43 - Indranil Ray: SOME SOCIAL RULES THAT MAY HELP YOU:
1. Don’t call someone more than twice continuously. If they don’t pick up your
call, presume they have something important to attend to;
2. Return money that you have borrowed even before the person that borrowed you
remember or ask for it. It shows your integrity and character. Same goes with
umbrellas, pens and lunch boxes.
3. Never order the expensive dish on the menu when someone is giving you a
lunch/dinner.
4. Don’t ask awkward questions like ‘Oh so you aren’t married yet?’ Or ‘Don’t you
have kids’ or ‘Why didn’t you buy a house?’ Or why don't you buy a car? For God’s
sake it isn’t your problem;
5. Always open the door for the person coming behind you. It doesn’t matter if it
is a guy or a girl, senior or junior. You don’t grow small by treating someone well
in public;
6. If you take a taxi with a friend and he/she pays now, try paying next time;
8. Never interrupt people talking. Allow them to pour it out. As they say, hear
them all and filter them all;
9. If you tease someone, and they don’t seem to enjoy it, stop it and never do it
again. It encourages one to do more and it shows how appreciative you're;
12. There’s almost never a reason to comment on someone’s weight. Just say, “You
look fantastic.” If they want to talk about losing weight, they will;
13. When someone shows you a photo on their phone, don’t swipe left or right. You
never know what’s next;
14. If a colleague tells you they have a doctors' appointment, don’t ask what it’s
for, just say "I hope you’re okay". Don’t put them in the uncomfortable position of
having to tell you their personal illness. If they want you to know, they'll do so
without your inquisitiveness;
15. Treat the cleaner with the same respect as the CEO. Nobody is impressed at how
rude you can treat someone below you but people will notice if you treat them with
respect;
18. When meeting someone after a long time, unless they want to talk about it,
don’t ask them their age and salary;
19. Mind your business unless anything involves you directly - just stay out of it;
20. Remove your sunglasses if you are talking to anyone in the street. It is a sign
of respect. Moreso, eye contact is as important as your speech; and
21. Never talk about your riches in the midst of the poor. Similarly, don't talk
about your children in the midst of the barren.
22.After reading a good message try to say "Thanks for the message".
APPRECIATION remains the easiest way of getting what you don't have....
-ललिता जैन
10/06/2021, 14:45 - Indranil Ray: ডাক্তারদের প্রতীক চিহ্ন “ক্যাডুসিয়াস” -
মড়ার গাড়ির লোগো ডাক্তারদের গাড়িতে !!!!
ডাঃ স্বপন কুমার গোস্বামী
একটি দণ্ডের দুপাশে দুটি ডানা ছড়ান রয়েছে । আর সেই দণ্ডকে বেষ্টন করে দুটো সাপ মুখোমুখি তাকিয়ে
আছে । এই প্রতীক চিহ্নটি সকলেরই পরিচিত ।
এর আগে ডাক্তাররা ভুল করে তাদের চিহ্ন হিসেবে “আন্তঃর্জাতিক রেড ক্রশ সোসাইটি”র জন্য সংরক্ষিত প্রতীক চিহ্ন
লালরঙের ক্রস ব্যবহার করতেন । আন্তর্জাতিক রেডক্রশ সোসাইটির আইনি নিষেধাজ্ঞায় ডাক্তারদের প্যাড বা গাড়ি
থেকে রেডক্রশ প্রতীক লাগান বন্ধ হয়ে যায় ,ফলে রেডক্রশের পরিবর্তে বর্তমানে প্রতীক চিহ্ন হিসেবে “
ক্যাডুসিয়াস” ব্যবহৃত হতে থাকে ।
ক্যাডুসিয়াস আসলে গ্রীক পুরাণে বর্ণিত দেবতা হোমার বা মার্কারি বা হারমেস এর ব্যবহৃত দন্ড । একে
“হেরাল্ড’স স্টাফ”ও বলা হয় । এনারা কেউই চিকিৎসা বা স্বাস্থ্যের দেবতা নন ।
গ্রীক দেবতা হারমেস ক্যাডুসিয়াস দণ্ড হাতে মৃত্যুর পরে মানুষের আত্মাকে মৃত্যুপুরীতে নিয়ে যান । অর্থাৎ
ক্যাডুসিয়াস যমের বাড়ি নিয়ে যাবার প্রতীক দণ্ড । হ্যারি পটারের সিনেমাতে ক্যাডুসিয়াস হাতে আত্মাকে নিয়ে
যাবার দৃশ্য দেখান হয়েছে ।
গ্রীক পুরাণে ডানাওলা সাপ জড়ানো দণ্ডটি ব্যবহৃত করা হত – প্রতারণা, ছলনা , কথার জাল বুনে লোক
ঠকানো ব্যবসার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ প্রতীক হিসেবে ।
তারও আগে হোমারের এই ক্যাডুসিয়াস দণ্ড ছিল বাণিজ্য সংক্রান্ত আলোচনার প্রতীক । গ্রীক দেবতা হারমেস বা
মার্কারি ছিলেন দস্যু ,মেষপালক ,ব্যবসায়ী ও মুসাফিরদের দেবতা ।
তাই ক্যাডুসিয়াস দণ্ড সেকালে মৃত্যুরাজের দণ্ড ছাড়াও চোর জোচ্চোর প্রতারক ব্যবসায়ী ও বণিকদের লোগো
হিসেবে স্বীকৃত ।
ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ এবং বিংশ শতকের গোড়ার দিকে কিছুটা ভুল ব্যাখ্যা , কিছুটা ভুল বোঝাবুঝি ও
কিছুটা সংশয় নিয়ে এবং একজন মানুষের অদ্ভুত খেয়ালের জন্যে ক্যাডুসিয়াস প্রতীক ডাক্তারদের চিহ্ন হিসেবে
ইতিহাসে স্থান পেয়ে গেল ।
সে এক বিচিত্র ইতিহাস ।
আমেরিকার এক মেডিক্যাল বইব্যবসায়ী ও প্রকাশক ও জন চার্চিল কোন কিছু না ভেবেই নতুনত্ব আনার জন্যে তাঁর
মেডিক্যাল বইয়ের বিজ্ঞাপনে ক্যাডুসিয়াস লোগো ছাপতে শুরু করলেন ১৮৪৪ খ্রিস্টাব্দে । এতদিন ডাক্তারি বইয়ের
বিজ্ঞাপনে কোন চিহ্ন ব্যবহার করা হত না । কিন্তু এবার চার্চিল প্রকাশনার দেখাদেখি অন্য প্রকাশকরাও তাদের
মেডিক্যাল বইয়ে ক্যাডুসিয়াস লোগো ছাপতে আরম্ভ করলেন ।
আমেরিকার ডাক্তারি বইয়ে এই ক্যাডুসিয়াস চিহ্ন ছাপা শুরু হলেও গ্রেট বৃটেন বা ইউরোপের কোথাও মেডিক্যাল
বইয়ে ক্যাডুসিয়াস চিহ্ন ছাপা হত না ।
পরবর্তীকালে আমেরিকার দেখাদেখি ক্রমে ক্রমে সারা পৃথিবীতেই মেডিক্যাল বইতে ক্যাডুসিয়াস চিহ্ন ছাপা শুরু
হয়ে গেল । মেডিক্যাল বইতে ক্যাডুসিয়াস চিহ্ন ছাপাটাই রেওয়াজ হয়ে দাঁড়াল ।
রাজা অষ্টম হেনরি’র ব্যাক্তিগত চিকিৎসক স্যর উইলিয়াম বাঠস এই ক্যাডুসিয়াস প্রতীকটি তাঁর রাজকীয় মর্যাদার
স্বতন্ত্র চিহ্ন হিসেবে তাঁর নিজস্ব কাগজপত্রে ব্যবহার করা শুরু করলেন ।
সেই প্রথম একজন চিকিৎসকের কাছে ক্যাডুসিয়াস চিহ্ন সমাদর লাভ করল । একজন হাই প্রোফাইল ডাক্তার ক্যাডুসিয়াস
লোগো ব্যবহার করতে শুরু করলেন ।
পরবর্তীকালে ‘রয়াল কলেজ অফ ফিজিসিয়ানস’ এর প্রেসিডেন্ট এবং কেম্ব্রিজ কেইয়াস কলেজের প্র্তিষ্ঠাতা জন
কেইয়াস তাঁদের অধীনস্থ কলেজগুলি পরিদর্শনের সময়ে রূপোর তৈরী একটি বড় ক্যাডুসিয়াস দণ্ড সিংহাসনে
বসিয়ে শোভাযাত্রা সহকারে শাখা কলেজ গুলিতে প্রবেশ করতেন । পরে ঐ ক্যাডুসিয়াস দণ্ডটি কলেজে স্থাপন করা
হত । এইভাবে মেডিক্যাল কলেজে ক্যাডুসিয়াস প্রতীক প্রবেশ করল ।
লাঠির গায়ে জোড়া সাপের বেষ্টনী যুক্ত হারমেস ,মার্কারি বা হেরাল্ডের যে ক্যাডুসিয়াস দণ্ডটি এতদিন
প্রতারক, তঞ্চক , ও ব্যবসায়ীদের প্রতীক হিসেবে নির্দিষ্ট ছিল সেটি উইলিয়াম বাঠস এবং জন কেইয়াসের
পৃষ্ঠপোষকতায় দুই নামী দামী চিকিৎসকদের প্রতীক চিহ্নরূপে পরিচিতি লাভ করল ।
চিকিৎসা বিষয়ক ঐতিহাসিক ফিল্ডিং গ্যারিসন এর মতে ষোড়শ শতাব্দীতেও চিকিৎসাজগতের প্রতীক হিসেবে
ক্যাডুসিয়াস ব্যবহার করা হত । ঐ শতাব্দীতে জার্মাণীর প্রকাশক জোহান্স ফ্লোবেন কিছু মেডিক্যাল বইয়ের
প্রচ্ছদে ক্যাডুসিয়াস ছাপতে শুরু করেছিলেন ।
আমেরিকা ছেড়ে এবার ইংলণ্ডের প্রকাশকরাও ডাক্তারি বইতে ক্যাডুসিয়াস চিহ্ন ছাপা শুরু করল ।
ঐতিহাসিক ফিল্ডিং গ্যারিসন এর মতের বিরোধিতা করলেন ওয়াল্টার ফ্রিডল্যান্ডার । তাঁর মতে জন কেইয়াস
শোভাযাত্রায় যে দণ্ডটি ব্যবহার করতেন তা কোনমতেই হেরাল্ডস স্টাফ ক্যাডুসিয়াস নয় । উচ্চপদস্থ সম্ভ্রান্ত
রাজপুরুষগন বনেদীয়ানার পরিচয় দিতে রূপো বাঁধান এক দণ্ড হাতে রাজপথে ভ্রমন করতেন । জন কেইয়াসও
তেমনি এক রাজকীয় দণ্ড হাতে শৌর্যের প্রকাশ দেখিয়ে শোভাযাত্রা সহকারে মেডিক্যাল কলেজ পরিদর্শনে যেতেন
, যাতে তাঁকে দেখে লোকের মনে ভয় শ্রদ্ধা ও সম্ভ্রম জাগে ।
১৮৫৪ সালে গ্রেটব্রিটেন ডানাযুক্ত দণ্ডের গায়ে দুটি সাপের বেষ্টনী বা ক্যাডুসিয়াস লোগো জুয়াড়ি প্রতারক
যমদূত বা ব্যাবসায়ীদের পেশার প্রতীক বলে ঘোষণা করলেন ।
পক্ষান্তরে একটি দণ্ডের গায়ে একটি সাপ জড়ানো স্বাস্থ্যের দেবতা অ্যসক্লেপিয়াসের দণ্ড “ রড অফ
অ্যাসক্লেপিয়াস” কে চিকিৎসাবিজ্ঞানের প্রতীকচিহ্ন বলে নির্দিষ্ট করা হল ।
এই ভাবে দুরকম পেশার জন্য দুরকম প্রতীক নির্দিষ্ট করে দেওয়া হল ।
অন্যপ্রান্তে আমেরিকার সার্জন জেনারেলও একটি দণ্ডকে বেষ্টন করা একটি সাপ -“ রড অফ অ্যাসক্লেপিয়াস ”কে
চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে ব্যবহারের নির্দেশ দিলেন।
এই বিভাজনের মধ্যেই ১৮৫৬ সালে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হাসপাতালের স্টুয়ার্ডদের ইউনিফর্মের জামার
দুহাতের পাশে ক্যাডুসিয়াস প্রতীক চিহ্ন ব্যবহার করতে শুরু করে দিল ।
চিকিৎসাজগতে জোড়াসাপযুক্ত দণ্ড ক্যাডুসিয়াস চিহ্নকে এ ভাবে যুক্ত করা এক মহা ঐতিহাসিক ভুল । কিন্তু
চিকিৎসার সঙ্গে কোন সম্পর্ক না থাকা সত্বেও সেটাই সারা বিশ্বে গৃহীত হয়ে গেল ।
১৮৭১ সালে মেরিন হাসপাতালে সার্ভিস সিলমোহর হিসেবে ক্যাডুসিয়াস ছাপ ব্যবহার করা শুরু হল । ১৮৮৯ সালে
এই দপ্তর ইউনাইটেড স্টেটস পাব্লিক হেলথ সার্ভিস এ রূপান্তরিত হয় ।
১৯০২ সালে ইউনাইটেড স্টেটস আর্মির মেডিক্যাল অফিসারদের ইউনিফর্মে ক্যাডুসিয়াস লোগো ব্যবহার করা শুরু হয়
।
প্রতারকদের প্রতীক , ব্যবসায়ীদের প্রতীক , মৃত্যুদূতের প্রতীক “ক্যাডুসিয়াস”কে ডাক্তারদের ইউনিফর্মে ব্যবহার করার
বিরুদ্ধে চিকিৎসক মহল প্রবল প্রতিবাদ জানালেন । প্রতিবাদ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছিল যে, ১৯০২ সালের ২৮ শে জুন
প্রকাশিত “দি আর্মি এন্ড নেভি রেজিস্টার”এ সামরিক বাহিনীর ডাক্তারদের ইউনিফর্মে ক্যাডুসিয়াস ব্যবহারের জন্য
কর্তৃপক্ষকে কৈফিয়ত বা ব্যাখ্যা দিতে হয়েছিল ।
এই প্রতীকের ব্যাখ্যায় সেনাবাহিনীর তরফে বলা হয়েছিল ক্যাডুসিয়াস প্রতীকটি কোন মতেই চিকিৎসা বিষয়ক প্রতীক
হিসেবে গৃহীত হয় নি ।
এটা কাদের ব্যবহার করার উপযুক্ত চিহ্ন সেটা না বুঝেই - চিকিৎসাজগতের মানুষজন ডাক্তারি বইয়ে বা
তাদের কাগজপত্রে ক্যাডুসিয়াস প্রতীক ব্যবহার শুরু করে দিল ।
বেশ কিছুকাল পরে সার্জন জেনারেল অফিসের এক গ্রন্থগারিক নথিপত্র গেঁথে কর্তৃপক্ষকে জানালেন- ক্যাডুসিয়াস
চিহ্নকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করা এক বিরাট ঐতিহাসিক ভুল ।
কিন্তু অজ্ঞাত কারণে এই আবেদন গ্রাহ্য না করে প্রশাসনের তরফে ঐ গ্রন্থাগারিকের আবেদনটাই বাতিল করে দেওয়া
হয় ।
ফলে সেই ভুল জোড়াসাপ চিহ্ন আজও বহাল তবিয়তে চিকিৎসা জগতে বিরাজমান।
আমেরিকার সেনাবাহিনীর পোষাক ও প্রতীকচিহ্ন বিভাগের গবেষক ঐতিহাসিক এ মার্সন জানান ঃ ১৯২৪ সালের এপ্রিল
সংখ্যায় “দি মিলিটারি সার্জন” এর “প্রেস মেডিক্যাল” বিভাগে পূর্ব প্রকাশিত এক নিবন্ধের পুনর্মুদ্রনে বলা
হয়েছিল – ক্যাডুসিয়াস চিহ্নকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের প্রতীক হিসেবে গণ্য করার কোন ঐতিহাসিক যুক্তিগ্রাহ্য কারণ নেই
। সংশয়ের অবকাশ থাকা সত্বেও এটিকে ডাক্তারদের লোগো হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ।
স্টুয়ার্ট এল টাইসন “ দি সায়েন্টিফিক মান্থলি” পত্রিকায় ‘দি ক্যাডুসিয়াস’ প্রবন্ধে লিখেছেন ঃ “ বাস্তবিক
পক্ষে গ্রীক দেবতা হারমেসের দণ্ডকে চিকিৎসকদের প্রতীকরুপে কখনও মেনে নেওয়া সম্ভব নয় । কারণ হারমেস হলেন
চোর , মিথাবাদি , ব্যবসায়ী ও জুয়াড়িদের পৃষ্ঠপোষক – চিকিৎসকদের নয় ।
হারমেস হলেন হাইওয়ে ,রাস্তার হকার , হাট বাজার ও ধনী বণিকদের দেবতা , যারা কথার তুবড়ি ছুটিয়ে হয়
কে নয় করতে ওস্তাদ ।
এই দৃষ্টিভঙ্গীতে বিচার করলে ক্যাডুসিয়াস চিহ্নটি নেতা রাজনীতিক নেতা বা সেলসম্যানদের পেশার সঙ্গে
মানানসই , কোন ডাক্তারদের পেশার সঙ্গে নয় ।
মৃত মানুষের আত্মাকে নিয়ে যেতে যে ক্যাডুসিয়াস দণ্ড ব্যবহার করা হয় , সেই মড়ার গাড়িতে লাগাবার উপযুক্ত
প্রতীক কখনো ডাক্তারের গাড়ির লোগো হতে পারে না । ”
লিউক ভ্যান অর্ডেন “ WHERE HAVE ALL THE HEALERS GONE – A DOCTORS RECOVERY JOURNEY ”
প্রবন্ধে বলেছেন ঃ “ আধুনিক চিকিৎসকদের সঙ্গে ভুলক্রমে ক্যাডুসিয়াস প্রতীকচিহ্ন যুক্ত হয়ে গেছে , সত্যিই কি তাই
?
সত্যিই কি ক্যাডুসিয়াস চিকিৎসকদের পক্ষে বেমানান প্রতীক ? চিকিৎসার নামে যেভাবে রোগীদের কাছ থেকে টাকা
শোষণ করা হচ্ছে , মূমুর্ষু রোগীর চিকিৎসার অজুহাতে যেভাবে বিরাট বহরের প্যাথলজি পরীক্ষার নামে
অত্যাধিক টাকা আদায় করা হচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে প্রতারণা ,তঞ্চকতা ব্যবসার প্রতীক ক্যাডুসিয়াস চিকিৎসা
ব্যবসায়ীদেরই উপযুক্ত প্রতীক ।”
এই মন্তব্য করেছেন কিন্তু খাস বিলেতের সমালোচক লিউক ভ্যান অর্ডেন , অনেক কাল আগেই বিলিতি ডাক্তারদের
আচার ব্যবহার দেখে । আজকের কলকাতার কর্পোরেট হাসপাতালের বা নার্সিং হোমের পকেট কাটা চিকিৎসা পদ্ধতি
তিনি দেখেন নি ।
উইলিয়াম হাউব্রিচ এর মন্তব্যঃ চিকিৎসকদের উপযুক্ত প্রতীক হল “রড অফ অ্যাসক্লেপিয়াস ”- যেখানে একটি দণ্ডের
গায়ে একটি সাপ জড়িয়ে আছে সেটি । গ্রীক পুরাণে অ্যাসক্লেপিয়াস স্বাস্থ্যের দেবতা অ্যানেলার পুত্র । তিনি
স্বাস্থ্য, চিকিৎসা ও রোগ নিরাময়ের দেবতা । তাঁর হাতের দণ্ডের নাম “ রড অফ অ্যাসক্লেপিয়াস ”-সেবা
শুশ্রূষার প্রতীক । অ্যাম্বুলেন্সের গায়ে এই চিহ্নটিই দেখা যায় ।
সমীক্ষায় দেখা গেছে সেবাব্রতী চিকিৎসকদের মধ্যে ৬২ % ‘রড অফ অ্যাসক্লেপিয়াস’ কেই তাদের পেশার সঙ্গে
মানানসই প্রতীক হিসেবে মান্য করে ।
অন্য এক সমীক্ষায় ৭৬ % ডাক্তার ক্যাডুসিয়াস প্রতীক পছন্দ করে ।
যুক্তি তর্ক গপ্পো যাই হোক আজ দুটো সাপ জড়ান দণ্ড ক্যাডুসিয়াস মানেই ডাক্তারদের চিহ্ন – এই ধারণা থেকে
মুক্তির উপায় নেই ।
মৃত আত্মাদের যমের বাড়ি নিয়ে যাবার প্রতীক ক্যাডুসিয়াস আজ ডাক্তারদের প্রতীক ।
স্বাস্থের দেবতা অ্যাসক্লেপিয়াসের হাতের দণ্ড “রড অফ অ্যাসক্লেপিয়াস” –যেটি ডাক্তারদের প্রকৃত প্রতীক তা উপেক্ষায়
আজ অ্যাম্বুলেন্সের গায়ে শোভা পাচ্ছে ।
Facing any problem that you can't get the solution to?
Struggling with your finances, business, relationship or you just want to take a
crucial decision but you feel totally clueless?
Learn amazing ancient methods of decoding divine guidance, from Akashic records.
In the past 18 years, I have helped more than 10,000 people by traveling through
time and by using other psychic methods for which I have been featured in almost
all leading news channels and newspapers in India.
👉🏼If you are eager about creating the life that you always dreamt of, this amazing
5 days master class is a must for you!
Our life is the result of our accumulated karma. Our karma is the cause and the
events of our life are the effects.
What if you could get the ability to see the future and chose your karma
consciously so as to avoid agony, misery, and unhappy events in the future?
✳️God guides all human beings and his guidance is not in the language of words but
in frequency. What if you could decode this divine language of frequency?
✳️What if you could access the frequency of divine guidance and know about your
future challenges beforehand so that you can avert them or prepare yourself?
✳️Check out what you will learn inside this 5 days online retreat here.
👉🏼Supercharge your future by enhancing your psychic and manifestation powers. Know
how you should use the power of consciousness to focus on your goals and make your
dreams come true.
Here’s how it works!
During the Divya Drishti program, you’ll discover how to:
✳️Learn various methods of instantly getting yes or no answers and knowing the
outcome in case of taking crucial decisions of life.
✳️Understanding language of divine guidance.
✳️Form a clear intention – to help you get from where you are now to where you’d
like to be.
✳️Become sensitive to the clues of the universe – and use those clues to turn your
intentions into realities.
✳️Break free of old behavioral patterns – like depending on the rigid ego-mind and
its plans and expectations.
✳️Follow the chain of coincidence – expertly and automatically.
✳️Effortlessly co-create the destiny you most desire – with joy and ease.
Day-1
✅What is the psychic world, the World within and the world without.
✅How we communicate at the psychic level
✅Dynamics of divine guidance -Intuitive guidance
✅How psychic and intuitive abilities work
✅The language of the Inner World
✅Time, space, and a view from within the creative
Day-2
Day-3
Day-4
Day-5
I have also been featured in a famous TV show ‘Mano Ya Na Mano’ on Star One
channel, and I have helped more than one lakh people including many prominent
personalities from films, politics and corporate world predicting future events
very precisely.
👉🏼You can enroll for this 5 Day amazing retreat to enhance you’re your psychic
powers, abundant health, wealth, and happiness by clicking the link below at a
registration fee of just Rs.499/-
http://ashwanikumar.com/media/
10/06/2021, 19:30 - Indranil Ray: হঠাৎ ?(না কবিতা)
=============
~ইন্দ্রনীল
শীলা বললো ,
তুমি আর গাড়ী চালাবে না ?
আমি বললাম,
হঠাৎ ?
শীলা বললো,
কারুর বাড়ী ,
যাবে না যে বললে,
আগের মতন !
আগের মতন !
আমি বললাম --
ওঃ এই কথা !
কারুর বাড়ী যাবো না ,
তার মানে বেড়াতেও কি যাবো না ?
লোকেদের অস্ট্রোলোজি ,
করবো না আর ।
প্রকৃতির অস্ট্রোলোজি ,
নিজেদের অস্ট্রোলোজি ?
কি করে বাদ দেব !
এটাতো আমার ,
শরীরের মধ্যে--
অক্সিজেন।
কি যেন হয় ?
কি যেন হয়?
কি যেন হয়?
ট্রেনের জার্নিগুলি,
গাড়ীতেই যাবো ,
গাড়ীতেই যাবো আর
গাড়ীতেই যাবো।
পছন্দ মতন,
পথের সাথী নেবো।
চলে আসবে ,
চলে আসবে,
চলে আসবে।
আর ?
একটা ভালো বই !
ভালোবেসে ,ভালোবেসে
জীবনকে ভালোবেসে ,
মরণকে ভালোবেসে।
~ইন্দ্রনীল
10/06/2021, 19:40 - Indranil Ray: হঠাৎ ?
না বলা না কবিতা
=================
~ইন্দ্রনীল
শীলা বললো ,
তুমি আর গাড়ী চালাবে না ?
আমি বললাম,
হঠাৎ ?
শীলা বললো,
কারুর বাড়ী ,
যাবে না যে বললে,
আগের মতন !
আগের মতন !
আমি বললাম --
ওঃ এই কথা !
কারুর বাড়ী যাবো না ,
তার মানে বেড়াতেও কি যাবো না ?
লোকেদের অস্ট্রোলোজি ,
করবো না আর ।
প্রকৃতির অস্ট্রোলোজি ,
নিজেদের অস্ট্রোলোজি ?
কি করে বাদ দেব !
এটাতো আমার ,
শরীরের মধ্যে--
অক্সিজেন।
কি যেন হয় ?
কি যেন হয়?
কি যেন হয়?
ট্রেনের জার্নিগুলি,
গাড়ীতেই যাবো ,
গাড়ীতেই যাবো আর
গাড়ীতেই যাবো।
পছন্দ মতন,
পথের সাথী নেবো।
চলে আসবে ,
চলে আসবে,
চলে আসবে।
আর ?
একটা ভালো বই !
ভালোবেসে ,ভালোবেসে
জীবনকে ভালোবেসে ,
মরণকে ভালোবেসে।
~ইন্দ্রনীল
11/06/2021, 13:50 - Indranil Ray: You deleted this message
11/06/2021, 13:57 - Indranil Ray: #হিন্টস
======
~ইন্দ্রনীল
বাংলাতে(মানে ইংরেজি ও হতে পারে ) একেবারে বলেই দিতে হবে !কি #আবদার।
আমার এক বন্ধু থাকে ,দক্ষিণ ভারতে। আমি গত বছর(২ ০ ২ ০ ) লিখে দিয়েছিলাম ২ ০ ২ ১(এই বছরের) এর জুন
জুলাই অগাস্ট মাস খুব ভাইটাল ওনার হাসব্যান্ডকে নিয়ে।
এই বছর জুন মাসে এই ভদ্রমহিলা বন্ধু ওয়েপ (হোয়াটস্যাপ) করলেন ,যে আমি যেমন লিখেছিলাম সেইরকমই হচ্ছে।
এইচবী ৮ ,একটু নড়াচড়া করলেই শ্বাসের কষ্ট হচ্ছে। কিছু টেস্ট করাতে হবে।
আর একবার চার্টটা দেখে দেই যাতে।
এইরকম ভুরি ভুরি। সময়ের আগে লিখে দিচ্ছি ,সময় যখন আসছে, #দীশাহীন,দীশাহীন,দীশাহীন !
তিন চার্টে মাস্টার ডিগ্রী ,পিএইচডি ,তবুও মন এর মাধ্যমিকই পাশ নেই, মানুষের।
বড়ো বড়ো লেখকের(খুব গর্ব (!) করি তাদের নিয়ে ,তাদের ফেসবুক দেখলেই বোঝা যায়! ) ,যাদের আমরা
নায়ক নায়িকা বলি, "আধ্যাত্মিক"(!) লোকজন ,বেশীরভাগ খেলোয়াড়, লিডাররাতো, মনের ক্লাস টুও পরে নি।
আমরা করিই না ।
এইটা ভীষণ বাজে ,আমার বুকে ,আর সেইজন্যই লোকেদের অ্যাস্ট্রোলোজি আর নয়।
~ইন্দ্রনীল
11/06/2021, 15:14 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/06/2021, 10:54 - Indranil Ray: You deleted this message
12/06/2021, 11:02 - Indranil Ray: ফোন বন্ধ রেখেছি ,বেশ কদিন ধরে। কেন ?কেন ?কেন ?
হোয়াটস্যাপ ও ফেসবুক খোলা। কেন ?কেন? কেন ?
========================================
আমি ফোন বন্ধ রেখেছি ,বেশ কদিন ধরে। কেন ?
যে কাজ গুলো হাতে আছে ,সেগুলি শেষ করছি এবং আর নিচ্ছি না ,দরকার লাগলে আমি ফোন করে নিচ্ছি। #কেন
?
ফোনটা আমার কাছে, নীল ফুল ফুটলো ,লাল ফুল ফুটলো ,আকাশে তারারা ভাসছে ,কেন তোমার ঐরকম চোখ
,মেঘ ভেসে যায়, এইসব বলার জন্য নয়।
তা আমি দেখি ম্যাক্সিমাম লোকই , আমাকে যখন ফোন করে, ইনিয়ে বিনিয়ে, কথা বলেই যায় ,বলেই যায় বলেই
যায় ।
শীলাকেও দেখি !
গায়েত্রী মন্ত্র জপ কর্। ৫ বছর। প্রতিদিন ১ ০ ০ ৮ বার করে। দেখ্। হয় কিনা সল্ভ। শুধু পিনিক বাজি !!
কানাডা থেকে একজন মহিলা ক্লায়েন্ট তো বললো আপনার সাথে কথাই বলা যায় না !
দ্বিতীয় ঘরের যখন শক্তি লাগবে ,তখন তৃতীয় ঘর থেকে নিয়ে আসি।
আর আজকাল গালি চলে আসে মনের মধ্যে,খুব যখন বিরক্ত হৈ । তখনি গায়েত্রী মন্ত্র জপ করি।
আর #এখনপর্যন্ত কাজ করবো না ,হাতের কাজগুলি শেষ হলেই ,শুধু ঘুরবো আর বেড়াবো।
মনের মতন কেউ না পেলে #একা একা ,গাড়ী চালিয়ে বেরিয়ে পড়বো।
ও আর একটা হচ্ছে ,ছাঁটবো ফ্রেন্ডলিস্ট ,তবে ব্লক করবো না ,তাহলে আমাকে তো দেখতে পাবে না ।
~ইন্দ্রনীল
13/06/2021, 11:35 - Indranil Ray: শেষ সাক্ষাৎকার।
এক সকালে শ্রীরামকৃষ্ণকে দেখতে এলেন সেই আমলের কলকাতার বত্রিশ টাকা ভিজিটের এক নম্বর ডাক্তার মহেন্দ্রলাল
সরকার।
এত সকালে তাঁর কাশীপুরে আসা দেখে সবাই অবাক!
মহেন্দ্রলাল শ্রীরামকৃষ্ণকে বললেন,
রাতে ঘুম ভেঙে গেল।
প্রচন্ড ঝড় বৃষ্টি হচ্ছিল।
ভাবলাম এই ঝড় বৃষ্টিতে তোমার আবার ঠান্ডা লেগে যায়নি তো!
তাই তোমাকে দেখতে এলাম।
ডাক্তার মুখ ফিরিয়ে নিয়ে এবার নরেনের দিকে তাকিয়ে বললেন, নরেন ভাই, একটা গান গাও তো।
মনটা ভাল নেই।
নরেন গান ধরে,
" প্রভু ম্যয় গোলাম, ম্যয় গোলাম, ম্যয় গোলাম তেরা।
তু দেওয়ান, তু দেওয়ান,
তু দেওয়ান মেরা।
মহেন্দ্রলাল গিরিশের কাঁধে একটি হাত রেখে পা টিপে টিপে সিঁড়ি দিয়ে কাশীপুরের দোতলার সিঁড়ি দিয়ে
নামছেন।
গিরিশ এবার বললেন, ডাক্তার, ঠাকুরকে কেমন দেখলে?
আগের থেকে অনেক ভাল না?
মহেন্দ্রলালের যেন চমক ভাঙল।
তারপর আস্তে করে বললেন,
না ভাল নয়!ক্যানসার সারে না।
গিরিশ অবাক হয়ে, সে কি কথা? আমরা দেখছি অনেক ভাল।
মহেন্দ্র ডাক্তার বললেন,
ভাল হলেই ভাল।
ভাল হয়ে গেলে এ জগতে আমিই সব থেকে বেশি আনন্দ পেতাম।
মহেন্দ্রলাল আজ যেন কেমন আনমনা।
আস্তে আস্তে বেরিয়ে গেলেন।
পুনশ্চঃ
অনুপ্রেরণা।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের " প্রথম আলো"।
একটু নতুন রূপে নির্মাণ করার চেষ্টা করলাম।
এ আমার একান্ত ভালবাসার অর্ঘ।
13/06/2021, 11:58 - Indranil Ray: You deleted this message
13/06/2021, 12:01 - Indranil Ray: <Media omitted>
13/06/2021, 12:42 - Indranil Ray: #গন্ধ
===
এখন মানুষের #অধোগতি চলছে।
এইটা বোঝবার সবচেয়ে ভালো উপকরণ হলো নেটমাধ্যম। নিদেন পক্ষে ফেসবুক !
এইখানে কেউ একজন গ্রুপে কিছু সাধারণ প্রশ্ন করলো ,কত তাঁর চ্যাটাং চ্যাটাং উত্তর !যেন লিখে #চাবুক
মারছে।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে বলছি, "হ্যা" ,কাজের সময় বলবো ," এখন তো পারবো না"!!
একটু #অপরেরটাও ভাবতে হবে ,না হলে এই #ধনের কড়ি গড়িয়ে যাবে।
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10221828322391503
~ইন্দ্রনীল
জন্ম সময় 1 সেকেন্ড এর পার্থক্য হলে রাশি চক্রে বেশি কিছু পরিবর্তন
হলেও হতে পারে আবার নাও পারে
1 জাতদন্ড/রাত্রিদন্ড/ইষ্টদন্ড
2 ভুক্তলগ্ন
3 ভোগ্যলগ্ন
4 ভুক্তরিক্ষ
5 ভোগ্য রিক্ষ
6 ভুক্ত দশা
7 ভোগ্য দশা
8 সর্বভুক্তদশা
9 সর্বভোগ্যদশা
10 ভুক্তান্তর
11 ভোগ্যান্তর
12 গ্রহের ডিগ্রি
এই রকম আরো অনেক কিছু আছে যে গুলো প্রতি সেকেন্ডে চেন্জ হয় আর আমরা এই বিষয় গুলো নিয়ে ভাবিনা শুধু
চাট আর বর্তমান কি গ্রহের দশা চলেছে এই দেখেই বিচার করে দি ।।।
এখানে যে বিষয় গুলো বললাম সেগুলো সেই দিনের পঞ্জিকা দেখে নানান তথ্য নিয়ে একটি নির্দিষ্ট নিয়মে অঙ্ক
কষে বের করতে হয় আর এরজন্য সময় লাগে ।।।
পঞ্জিকা দেখে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই বের করে দেওয়া যায় না আর তার জন্য আমরা এই বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে থাকি
না ।।
এই বিষয় গুলো আপনি আপনার কুষ্টিতে পাবেন এবং যেটা হাতে বানানো থাকবে ।।
পোস্ট টা পড়া হয়েগেলেই আপনি আপনার হাতে বানানো কুষ্টিটা বের করুন এই বিষয় গুলোর মান দেখুন লেখা
আছে ।।।
নিজেরা পানদোক্তা খেয়ে, অন্যকে বলি সিগারেট ছাড়তে !!আমার সিগারেট ধরা আর ছাড়া দুমিনিটের বাপ্যার।
যদি নিজেকে বলি ছাড়বো ,ভগবান ও পারবে না ,সে যেই রূপ ধরে আসুক।
কারণ #ভগবান আমার কাছে রূপ নয় #অরূপের।
আমি সবাইকে সাধক বলি না ,কারণ সবাইকে সাধক বলা যায় না।
কখনো মনে হয় চৌকো ,কখনো মনে হয় ত্রিভুজ ,কখনো মনে হয় পঞ্চভূজ ,কখনো মনে হয় অষ্টভূজ। কিন্তু
পৃথিবী গোল এটা কখনো মনে হয় না। একজন বিশেষ লিখেছিলেন গদ্যময়তা আমার ভালো লাগে না ,পদ্যময়তায়
আমার জীবনের উৎসমুখ। তিনি এক্কেবারে ঠিক কথাই বলেছিলেন।
একজন বিশেষ বিশেষ বন্ধু বলেছিলেন আমার উনিশ বছরের আগুন এখনো প্রবহমান। নাহলে এই জোশ থাকতো না।
তিনি আরো বলেছেন, বারবার আমার খোলস বদল হয়েছে l ছোট আমি ,বড়ো আমির মধ্যে বিলীন হয়েছে
,এটাই আনন্দ। একদম সত্যি কথা। এক্কেবারে।
হিন্টস পাই ,ধরিনা ,হিন্টসকে ,ভাবি মাথার গোলমাল অথবা কিছুই না। কিন্তু সে তার ইঙ্গিত দিয়ে যায়।
আমরা অষ্টভূজকে কে ধরে প্রানখুলে প্রশংসা করি ,আর সেই অষ্টভূজও প্রশংসাতে গদগদ হয়ে যায়।আর যে প্রশংসা করে
,তাকে টপকে অন্য জায়গায় যায় !
মিরাকেল একেই বলে যে সত্যিই সত্যিই ঠিক সময়ে জানতে পারে, আসলে যে অষ্টভূজএর প্রশংসা করছিলো ,সেটা
অষ্টভূজই নয় ।
#গোল জিনিসেরই প্রশংসা করো। তাহলেই তুমি গোল দেবে। এইটা অসম্ভব ইম্পরট্যান্ট।
আমার বাংলাদেশের অস্ট্রলজার বন্ধুর, আমার গ্রহ রত্ন র কথামতোন ,আমার লেখা নজরুলের লেখার মতন হয়ে গেলো।
যে বুঝবে সেতো বুঝবেই । আর যে বুঝবে না, খুব করে আমায়, ওপেন গালি দিক, ফেসবুকে ,হোয়াটসাপে।
আমি ব্লক করবো না ,বলেছি না আমি কি করছি দেখাতে না পারলে পেটের ভাতই হজম হবে না !
এটা আমার দরকার এখন, কারণ সিগারেটে খাচ্ছি না তো ,গালাগাল করলে, যে এনার্জি সিগারেট খেত, সেই
এনার্জি, এই পথ দিয়ে বেরিয়ে যাবে , সুবিধা হবে আমার।
~ইন্দ্রনীল
13/06/2021, 21:26 - Indranil Ray: <Media omitted>
14/06/2021, 15:24 - Indranil Ray: #ইন্দ্রনীল
=====
আমি যে #গাড়ী নিয়ে যেখানে #খুশী যাবো #মনেরসাথী নিয়ে এটা আমার কথা , কিনা তা দেখে
নিন গতবছর #৫থজুন২০২০ থেকে, #২০২১ এর #এপ্রিল অবধি।
#বিসনেস করা , #অস্ট্রোলোজি #এমএ করার জন্য #হায়দারাবাদ যাওয়া, #কেদারনাথ যাওয়া ,#গাড়ী কেনা
,#চালানো ,#লংডিস্টেন্সটুর এ যাওয়া ইত্যাদি এই সবগুলিই আমাকে একজন #হেল্প করেছিল।
তার নাম #ইন্দ্রনীলরায়। এই #ইন্দ্রনীল লোকটার অসীম শক্তি । অসীম।
#ইন্দ্রনীল এর মুখ তুলতে এক সেকেন্ড ,মুখ নামাতে এক সেকেন্ড।যে এটা জেনেছে, সেই সুখী।
ইন্দ্রনীল কিন্তু সবসময়ই খুশী। #বেশীরভাগ আত্মীয়দের সাথে সম্পর্ক রাখে না, কেবল #দিদির সাথে ছাড়া
,কারণ সে দেখেছে ৫১ বছরে ,তা লাগে নি ,লাগবেও না।
ইন্দ্রনীলের একটা #ইন্টারনেট ,#ল্যাপটপ ,#হোয়াটস্যাপ ও #ফেইসবুক ও #ইমেইল হলে চলে যায়। সুদীর্ঘ ২৬ বছরে
ইন্দ্রনীলের, প্রচুর ছাত্র ,ক্লায়েন্ট,বন্ধু , দেশ ও বিদেশ জুড়ে।
#করে।
আর একটা কথা ,আমি জিজ্ঞাসা করেছি ,ইন্দ্রনীল কে ,"কি ভাবে পারো তুমি ,নানারকম কাজে নিজেকে ব্যাপৃত
রাখতে ,বাইরের যোগাযোগ সত্ত্বেও ?"
"#ধ্যান করা ,শ্রী রামকৃষ্ণকে আন্তরিক ভালোবাসা ,সবকিছুকেই, "#বড়োআমি" ভাবা ,আর জানা, যে একদিন
#মারাযাবোই যাবো,এইজন্য #তৈরী হওয়া ,#সর্বদা ,সর্বদা।
#অহংকার না করা, যত বড়ো চাকরী বা ব্যবসা করো না কেন, যত টাকাই তোমার ব্যাংকে থাকুক না কেন।
কোনো কিছুতেই তুমি অন্য লোকেদের, বাইরে সবার সামনে, তীব্র নিন্দা করবে না ,কারুর একটা #খারাপ কাজ
দেখে, তাকে ছোট করো না ,কারণ তার অনেক, #বড়ো কাজ থাকতে পারে ,তা হয়তো তুমি #জানোই না।
সকল মানুষ এরই একটা না একটা ড্র ব্যাক আছে ,তোমারও আছে ,সেইজন্যই অন্যকে ছোট করা তোমার সাজে না।
সর্বপরি রোজ কথামৃত, একটি পাতাও পড়া , উদ্বোধন একটি পাতাও ,রোজ ১২ বার করে , তিনবার জয় শ্রী
রামকৃষ্ণ জপ করা ও ধ্যানে বসা। "
ইন্দ্রনীল বলেছে ,"যখন #ধ্যানে বসবি উত্তর বা পূর্ব দিক করে বসবি আর বুকের মধ্যে চিন্তা করবি রামকৃষ্ণদেবকে।
বুকের মধ্যে,হৃদয়ে। ফটোতে যেভাবে আছে। যেভাবে ফটোতে প্রণাম করিস।
এইটা ফলো করবি আজীবন। দেখবি কাকে বলে আনন্দ ,শান্তি। সুখ দিতে না দিতে পারলেও , শান্তি দেবেই
দেবে।"
ইন্দ্রনীল আবার প্রণাম নেয় না ,গুরু বলুক কেউ, সেটাও চায় না।
মানে না ,বিজিবি, সিজিবি, মসজিদ , মন্দির ,গির্জার ভাগ।
~বুবু
14/06/2021, 15:27 - Indranil Ray: #ইন্দ্রনীল
=====
আমি যে #গাড়ী নিয়ে যেখানে #খুশী যাবো #মনেরসাথী নিয়ে এটা আমার কথা , কিনা তা দেখে
নিন গতবছর #৫থজুন২০২০ থেকে, #২০২১ এর #এপ্রিল অবধি।
#বিসনেস করা , #অস্ট্রোলোজি #এমএ করার জন্য #হায়দারাবাদ যাওয়া, #কেদারনাথ যাওয়া ,#গাড়ী কেনা
,#চালানো ,#লংডিস্টেন্সটুর এ যাওয়া ইত্যাদি এই সবগুলিই আমাকে একজন #হেল্প করেছিল।
#ইন্দ্রনীল এর মুখ তুলতে এক সেকেন্ড ,মুখ নামাতে এক সেকেন্ড।যে এটা জেনেছে, সেই সুখী।
ইন্দ্রনীল কিন্তু সবসময়ই খুশী। #বেশীরভাগ আত্মীয়দের সাথে সম্পর্ক রাখে না, কেবল #দিদির সাথে ছাড়া
,কারণ সে দেখেছে ৫১ বছরে ,তা লাগে নি ,লাগবেও না।
ইন্দ্রনীলের একটা #ইন্টারনেট ,#ল্যাপটপ ,#হোয়াটস্যাপ ও #ফেইসবুক ও #ইমেইল হলে চলে যায়। সুদীর্ঘ ২৬ বছরে
ইন্দ্রনীলের, প্রচুর ছাত্র ,ক্লায়েন্ট,বন্ধু , দেশ ও বিদেশ জুড়ে।
#করে।
আর একটা কথা ,আমি জিজ্ঞাসা করেছি ,ইন্দ্রনীল কে ,"কি ভাবে পারো তুমি ,নানারকম কাজে নিজেকে ব্যাপৃত
রাখতে ,বাইরের যোগাযোগ সত্ত্বেও ?"
"#ধ্যান করা ,শ্রী রামকৃষ্ণকে আন্তরিক ভালোবাসা ,সবকিছুকেই, "#বড়োআমি" ভাবা ,আর জানা, যে একদিন
#মারাযাবোই যাবো,এইজন্য #তৈরী হওয়া ,#সর্বদা ,সর্বদা।
#অহংকার না করা, যত বড়ো চাকরী বা ব্যবসা করো না কেন, যত টাকাই তোমার ব্যাংকে থাকুক না কেন।
কোনো কিছুতেই তুমি অন্য লোকেদের, বাইরে সবার সামনে, তীব্র নিন্দা করবে না ,কারুর একটা #খারাপ কাজ
দেখে, তাকে ছোট করো না ,কারণ তার অনেক, #বড়ো কাজ থাকতে পারে ,তা হয়তো তুমি #জানোই না।
সকল মানুষ এরই একটা না একটা ড্র ব্যাক আছে ,তোমারও আছে ,সেইজন্যই অন্যকে ছোট করা তোমার সাজে না।
সর্বপরি রোজ কথামৃত, একটি পাতাও পড়া , উদ্বোধন একটি পাতাও ,রোজ ১২ বার করে , তিনবার জয় শ্রী
রামকৃষ্ণ জপ করা ও ধ্যানে বসা। "
ইন্দ্রনীল বলেছে ,"যখন #ধ্যানে বসবি উত্তর বা পূর্ব দিক করে বসবি আর বুকের মধ্যে চিন্তা করবি রামকৃষ্ণদেবকে।
বুকের মধ্যে,হৃদয়ে। ফটোতে যেভাবে আছে। যেভাবে ফটোতে প্রণাম করিস।
এইটা ফলো করবি আজীবন। দেখবি কাকে বলে আনন্দ ,শান্তি। সুখ দিতে না দিতে পারলেও , শান্তি দেবেই
দেবে।"
ইন্দ্রনীল আবার প্রণাম নেয় না ,গুরু বলুক কেউ, সেটাও চায় না।
মানে না ,বিজিবি, সিজিবি, মসজিদ , মন্দির ,গির্জার ভাগ।
~বুবু
14/06/2021, 19:26 - Indranil Ray: #প্রেমিক
=====
আমি যখনি সুযোগ পাই তখনি #ল্যাপটপে লিখতে থাকি।
সব কাজ ছেড়ে দিয়েছি তো ,কিছু যা আছে ,এই বছর লাগবে। তারপর তুমিই হবে #প্রাণরস ,#রসেরও রস।
সেইজন্যই যখন কেউ বলে ওয়াপে "আমার #স্পিরিচুয়াল লাইফ এ আমি আরও #সংবেদনশীল " বা কেউ #বাসনাবালা
দেবীর ছবি দিয়ে বলে "বলুন এটা কার ছবি ?" বলে "দাদা এই জীবনে #সাধক হতে পারবো না ?"বলে "শরীরটা
মায়ের সামনে মায়ের পা এ পরে থাকে চরম নিশ্চিন্তে " "মার দর্শন হবে কি না ?"
মাকে পেতে হলে,মার মতন হতে হবে।একটুতেই চরম্পন্থী ভাব নিলে হবে না।
যার আলপিন ফোটানোর হিম্মত আছে ,সে ফুটাক ,দোষ যখন করেছি।
আলপিন ফোটাতে ফোটাতে আলপিনের ধার কমে যাবে ,ক্লান্ত হয়ে পড়বে সে। তারপরে একটিবার ডাকলেই ছুটে
যাবো ,এই মনোভাব আনতে হবে।
~ইন্দ্রনীল
আমাদের বাংলার ও ইংলিশ টিচার ,রতিবাবু (রতিপ্রসন্ন )বিদ্যাসাগর স্কুলের,ক্লাস ইলেভেনএ বাবা কৃষ্ণনগর থেকে
এসে ভর্তি করে দিয়েছিলো। ভর্তি হয়েছিলাম স্কটিশ চার্চ কলেজ এ। ইলেভেন। কলেজ এ। তখন কলেজ এ ১ ১ ১২
এর পড়া যেত।
খুব ভালো স্যার ছিলেন। দু বছর পড়েছিলাম। ডিটেল জানতো। যে কলকাতা থেকে বাবা বদলি হয়ে আসবেন। আমি
বাঙুরের বাড়ীতে একলা থাকবো।
এইখানেই আলাপ হয় রথীনের সাথে। অনেক ,অত্যন্ত আনন্দকর, সুখকর ও শান্তিকর এবং গভীর,গভীর গভীরতম দুঃখের
স্মৃতি রয়েছে। আমি যখন চিন্তা করবো রথীনের কথা আমার কি মনে পড়বে দুঃখের কথা ?
রতিবাবু খুব ভালো পড়াতেন বাংলা ও ইংলিশ।এতো ভালো পড়াতেন ,যে বলার নয়। বাংলা মিডিয়ামএ পড়তাম
ছোটবেলাতে। কৃষ্ণনগরে বাবার কলকাতা থেকে পোস্টিং হয়েছিল। আমার মাধ্যমিকের পর বাবার সাথে রীতিমতন
ঝামেলা ঝামেলা ঝামেলা করে কলকাতা পোস্টিং নেওয়াল। বাবার ইচ্ছা ছিল চাকরী ছেড়ে দিয়ে ঐখানেই ডাক্তারী
করবে। সেইমতোন বুঝিয়েছিল বাবাকে "রামকৃষ্ণ মেডিকেল হল।"
দেখুন রামকৃষ্ণর রূপ । মেডিকেল হল হয়ে ঢুকলো !আমি মাঝে মাঝে ভাবি আর অবাক হয়ে যাই। সত্যি। ওই
কৃষ্ণনগরে রামকৃষ্ণর রা ও জানতাম না। খালি একটা মূর্তি ছিল। আমি ভাবতাম "কে রে বাবা ,হাত তুলে নাচের
মূর্তিতে দাঁড়িয়ে আছে "মেক জিগ্যাসা করলে বলতো ভগবান। তখনি আমার মধ্যে জাগরুক হলো "মন্দিরে যে সব
দেখি সেগুলিও ভগবান , আবার মানুষ ভগবান ,বুজতাম না ?"
একটা বাড়ী কে বাবা কিভাবে একটা রাজবাড়ী বানিয়েছিলো ,তা না দেখলে বিশ্বাস হবে না। দোতলা বাড়ী।
৭ খানা ঘর। উঠান ,প্যাসেজ ,তিনতলার ছাদ,দোতালার দুটো ঘর। একটা ঘরতো রিতীমতোন বড়ো ,আলমারী
,ওপরেও দেয়াল এ আলমারী। বারান্দা।
মা বললো আমার মাধ্যমিকের পর ওকে এইখানে আর ভর্তি করিও ন। কৃষ্ণনগর থাকলে আর মানুষ হবে না। কলকাতায়
ফ্লাট কেনো ,এই বাড়ী বিক্রি করো। পাট চুকাও। এতো বৈচিত্রময় জীবন।
বাবার ক্ষেত্রে রামকৃষ্ণ ফল কি ?বাহ্যিক বিরোধ। আমার কাছে ,"রামকৃষ্ণ মেডিকেল হল।"= "রামকৃষ্ণ । কিন্তু
আমি যে শ্রী রামকৃষ্ণদেবকে আপনার কোরে পাবো।এইজন্য আমাদের এই উন্নতি ,কলকাতার বুকে এইটা রামকৃষ্ণ :-মা
:-আমি :- বাবা :-ফ্লাট :-আমি :-রামকৃষ্ণ এইভাবে হলো। (তেঘরিয়া তে রামকৃষ্ণ বিল্ডার্স এ কম্পিউটার
ট্রেনিং সেন্টার খুললাম। )
এইজন্যই বলি রামকৃষ্ণ নামের সত্যি সত্যি কি বাহার ,দীর্ঘ সময়ে। যাকে শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেব ধরবেন !
যা বলছিলাম ,রতিবাবুর সাথে আমার অনেকদিন অবধি যোগাযাগ ছিল। একটা বই কিনেছিলাম। স্কুলের নাম লেখা।
আমি দিয়ে এসেছিলাম ,স্যার কে ,দাগিয়ে দেবার জন্য। ফোন কোরে যখন গেলাম অনেকদিন বলার পর ,খুব খারাপ
ব্যাবহার করলো,আমার সাথে। বললো "আমার কি হবে দাগ দিয়ে ?"তখন বুজতে পারি নি ,টাকা চাইছে। চলে
আসলাম। আর যায়নি। স্যার বিয়ে করেন নি।
সেইমতোন কোনো একটা খারাপ ঘটনা মনে ধরে ,পুরো ঘটনাই ভাবি নষ্ট হয়ে গেলো।তা এক্কেবারেই নয়। আর
রামকৃষ্ণ নাম জীবনের অঙ্গ কোরে নাও।
ইন্দ্রনীল
15/06/2021, 12:22 - Indranil Ray: আমরা মানুষেরা
===========
আমরা মানুষেরা কি করি। একটা খারাপ ঘটনা মনে ধরে ,পুরো ঘটনাটাই ভাবি নষ্ট হয়ে গেলো।
তা এক্কেবারেই নয়।
আমাদের বাংলার ও ইংলিশ টিচার ,রতিবাবু (রতিপ্রসন্ন )বিদ্যাসাগর স্কুলের,ক্লাস ইলেভেনে বাবা
কৃষ্ণনগর থেকে এসে ভর্তি করে দিয়েছিলো। ভর্তি হয়েছিলাম স্কটিশ চার্চ কলেজে ।
ইলেভেনে।
কলেজে ।
তখন কলেজ এ 11/12 এর পড়া যেত।
খুব ভালো স্যার ছিলেন।
দু বছর পড়েছিলাম। ডিটেল জানতো। যে কলকাতা থেকে বাবা বদলি হয়ে আসবেন। আমি বাঙুরের বাড়ীতে একলা
থাকবো।
অনেক ,অত্যন্ত আনন্দকর, সুখকর ও শান্তিকর এবং গভীর,গভীর গভীরতম দুঃখের স্মৃতি রয়েছে।
আমি যখন চিন্তা করবো রথীনের কথা আমার কি মনে পড়বে দুঃখের কথা ?
আমার মাধ্যমিকের পর বাবার সাথে রীতিমতন ঝামেলা ঝামেলা ঝামেলা করে কলকাতা পোস্টিং নেওয়াল।
আমি ভাবতাম "কে রে বাবা ,হাত তুলে নাচের মূর্তিতে দাঁড়িয়ে আছে "মাকে জিগ্যাসা করলে বলতো, ভগবান।
তখনি আমার মধ্যে জাগরুক হলো "মন্দিরে যে সব দেখি সেগুলিও ভগবান , আবার মানুষও ভগবান ,বুঝতাম না ?"
একটা বাড়ী কে বাবা কিভাবে একটা রাজবাড়ীর মত বড় বানিয়েছিলো ,তা না দেখলে বিশ্বাস হবে না।
দোতলা বাড়ী। ৭ খানা ঘর। উঠান ,প্যাসেজ ,তিনতলার ছাদ,দোতালার দুটো ঘর। একটা ঘরতো রিতীমতোন
বড়ো ,আলমারী ,ওপরেও দেয়ালে আলমারী। বারান্দা।
মা বললো, "বুবুর মাধ্যমিকের পর ওকে এইখানে আর ভর্তি করিও না। কৃষ্ণনগর থাকলে আর মানুষ হবে না।
কলকাতায় ফ্লাট কেনো ,এই বাড়ী বিক্রি করো। পাট চুকাও। "
বাহ্যিক বিরোধ।
একটা বই কিনেছিলাম। স্কুলের নাম লেখা। আমি দিয়ে এসেছিলাম ,স্যার কে ,দাগিয়ে দেবার জন্য।
Computer Center শুরু যেখানে করবার জন্য অ্যাপ্রোচ করা যায় ।
ফোন কোরে যখন গেলাম অনেকদিন বলার পর ,খুব খারাপ ব্যাবহার করলো,আমার সাথে,রতিবাবু।
কত কত স্মৃতি। আমরা পিকনিক পর্যন্ত গেছিলাম ভাড়া করা বাসে, গাদিয়ারা। কত স্মৃতি কত।
সেইমতোন কোনো একটা খারাপ ঘটনা মনে ধরে ,পুরো ঘটনাই ভাবি নষ্ট হয়ে গেলো।
তা এক্কেবারেই নয়।
ইন্দ্রনীল
15/06/2021, 12:33 - Indranil Ray: ভালোবাসা
=======
~ইন্দ্রনীল
ও যা জানতে চেয়েছিলো :-
১৪ -০৪ -২ ০ ২ ৫ থেকে আরো উন্নতি করবে ...তবে কোনোদিনও স্বাভাবিক ভাবে হাটতে পারবে
না।
16/06/2021, 00:12 - Indranil Ray: মেয়ে অস্ট্রোলোজর
===============
যে অস্ট্রোলোজি আমার মতন ভালো ভাবে জানে(ছেলে) (আমার মতন শুনতে কি খারাপ লাগছে, না ?,"ইন্দ্রনীলের
মতন" বললে, ভালো লাগে। আপনি আচারি ধর্ম ,পরকে শিখাইয়ো,আমি জানি আমি কি ধরণের অস্ট্রোলোজর। )তার
সাথে আর একজন অস্ট্রোলোজি জানা লোক খুব ভয় পায় ,এটা দেখেছি।
ভাবে এই রকম ভাবছে ,ঐ রকম ভাবছে !এবং দেখে, যখন বলছি !বরাহমিহির বলেছিলেন সঠিক অস্ট্রলজারের সামনে
লোকেরা সন্তর্পনে থাকে। মনে করে সে একটি বাঘের সমতুল।
আর আমি একটা কথা লাগিয়ে দিই !যাদের বন্ধু হয় ঐ বাঘ ,তাদের কাছে সে সিংহ। রক্ষা করে,সর্বদা।
যত বেশী মনটা উদার ,অপরের মনটা যদি, আরও ক্যাটাগরিক্যালয় ,যদি মেয়ে অস্ট্রোলোজরটি র যদি সংকীর্ণ
মনোভাব থাকে ,তাহলে ছেলে অস্ট্রোলোজরটি ফ্লার্ট মনে হতে পারে।
আমি দেখেছি অস্ট্রলজারকে যে অস্ট্রোলোজি জানে না ,সেই ভাবে সেই ভালোবাসে। অস্ট্রোলোজি জানার পর
ভালোবাসে কারণ তা অস্ট্রোলোজিই বলুক না ,আমি আর জল ঘোলা করি কেন ?
~ইন্দ্রনীল
16/06/2021, 00:20 - Indranil Ray: ঝড় ঝড় করে বৃষ্টি
মর মর করে রাম
সর সর করে রস
ভালো ভালো করে লোভ
এই আমাদের ধর্ম !
প্রশ্ন প্রশ্ন আর প্রশ্ন।
উত্তর লুকিয়ে প্রশ্নের মাঝে।
দেবতা নেই দেবালয়ে
মসজিদ আর গীর্জাতে
প্রশ্ন প্রশ্ন আর প্রশ্ন।
উত্তর লুকিয়ে প্রশ্নের মাঝে।
16/06/2021, 00:39 - Indranil Ray: 12.39 raat ki jitbe india?
16/06/2021, 09:47 - Your security code with Aami changed. Tap to learn more.
16/06/2021, 17:58 - Indranil Ray: আবার অনেক প্রিয় জনদের হারাতে হয়েছে মনটা ভালো
ছিলোনা তখন সব কথা আপনাদের বিষয়ে মনে এলো এত টুকু ঠাঁই পেয়েছি কতজন পায় ?
16/06/2021, 18:04 - Indranil Ray: আমি লিখে দিলাম।
ফোন ধরছি না আর গুরুত্বপূর্ণ ফোন ছাড়া করছিই না।
ও যা জানতে চেয়েছিলো :-
১৪ -০৪ -২ ০ ২ ৫ থেকে আরো উন্নতি করবে ...তবে কোনোদিনও স্বাভাবিক ভাবে হাটতে পারবে
না।
Indranil Ray.
16/06/2021, 18:34 - Indranil Ray: মানুষ
====
আজ একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ দিন। করোনা জয়ী মেজদিকে, আমি নিয়ে গেলাম ,বিরাটিতে। শীলার প্রাথমিকভাবে
ইচ্ছা ছিল না ,আমি জোর খাটিয়ে বললাম ,জোর দিয়ে ,যাবেই মেজদি,নিয়ে যাবো মেজদিকে ।
আমার প্রতিটা না বলা, কথাও বুজতে পারে। বলে "তুমি বলেছো তো ফেসবুকে, তুমি কারোর ফোন ধরছো না
,সেজন্য ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও করি নি।"
এই কথাটা কিছু, "আপনার লোকও বুজতে পারছে না",যে কিনা নিজের দিদি, সে বুঝে গেলো। মেজদিদি সত্যিই
তুমি অনন্য।
আমি বললাম ,যে তুমি করবে ফোন। আমি ধরবো। তোমার সাথে আমার ঘুটিয়ারী শরীফে যাওয়ার কথা ,যাবো।
শীলাও অনন্য ,অসাধারণ ,অদ্ভুত। ও মাকে আজ মোবাইল স্মার্ট ফোন দিলো।শীলাই কিনেছে ,নীচে থেকে। তৈরী
করে, দিয়ে আসলাম। ভিডিও কল করতে পারবে এইবার। হোয়াটস্যাপ ,ফেসবুক, বলে এসেছি মামমাম আর ছোটমাসী
শিখিয়ে দেবে।
শীলার হাত দিয়েই হবে বলেই, এতোদিনেও হয় নি। সবাই ভালোবাসে মাকে। কারুর বোন ,কারোর মাসি,কেউ
ছেলেবা কেউ মেয়ে, সব্বাই।
কিন্তু শীলার ভালোবাসা অনন্য , অসাধারণ ,বুকের একটা বিশেষ জায়গা চাই, শীলার ভালোবাসা বুজতে । আমি
কিন্তু বুঝেছি শীলার ভালোবাসাগত ২৬/২৭ বছরে(বিয়ের আগে থেকেই প্রেম তো ) । অন্যসাধারণ সে
ভালোবাসা।
যখন ঝগড়া করে,অসম্ভব ,শুধু চাপাতে চায়।২৭ বছরে খুব কম সময়ই আমরা ঝগড়া ছাড়া চলেছি। আমি বলি, মাঝে
মাঝে বলি, পার্বতী কি ঝগড়াই না করতো শিবের সাথে। কিন্তু দুজনের মিল কি অসম্ভব ছিল।
~ইন্দ্রনীল
16/06/2021, 18:42 - Indranil Ray: মানুষ
====
আজ একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ দিন।
শীলার প্রাথমিকভাবে ইচ্ছা ছিল না ,আমি জোর খাটিয়ে বললাম ,জোর দিয়ে ,যাবেই মেজদি,নিয়ে যাবো
মেজদিকে।
আমার প্রতিটা না বলা, কথাও বুজতে পারে। বলে "তুমি বলেছো তো ফেসবুকে, তুমি কারোর ফোন ধরছো না
,সেজন্য ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও করি নি।"
কি আশ্চয্য ব্যাপার দেখছেন ।
এই কথাটা কিছু, "আপনার লোকও বুঝতে পারছে না",যে কিনা নিজের দিদি, সে বুঝে গেলো। মেজদিদি সত্যিই
তুমি অনন্য।
আমি বললাম ,যে তুমি করবে ফোন। আমি ধরবো। তোমার সাথে আমার ঘুটিয়ারী শরীফে যাওয়ার কথা ,যাবো।
শীলাও অনন্য , অসাধারণ , অদ্ভুত। সকলের থেকে আলাদা ।সকলের সাথে মিশতে পারে।
আমি মিশি না ।
সবাই ভালোবাসে মাকে। কারুর বোন ,কারোর মাসি,কেউ ছেলে বা কেউ মেয়ে, সব্বাই।
কিন্তু শীলার ভালোবাসা অনন্য , অসাধারণ ,বুকের একটা বিশেষ জায়গা চাই, শীলার ভালোবাসা বুঝতে ।
২৭ বছরে খুব কম সময়ই আমরা ঝগড়া ছাড়া চলেছি। ও আমাকে আমার মতন চলতে দিতে চায় না ।কিন্তু আমি
চলবইইই ।
শেষে সন্তুস্ট হয় ।
আমি বলি, মাঝে মাঝে বলি, পার্বতী কি ঝগড়াই না করতো শিবের সাথে।
~ইন্দ্রনীল
16/06/2021, 22:13 - Indranil Ray: You deleted this message
16/06/2021, 22:18 - Indranil Ray: You deleted this message
16/06/2021, 23:09 - Indranil Ray: #নামতা
=====
অস্ট্রোলোজি যখন নামতার মতন হয়ে যায় ,তখনি লোকদের দেখা ছেড়ে দিয়েছি।
প্রফেশনাল অস্ট্রোলোজি অনেক করেছি। ১০ বছর। আরও ১০ বছর টাকা না নিয়ে করেছি। পরবর্তী ১০ বছর নিজেরটা ও
মুণ্ডন(mundane) করবো।পড়াবো না ,দেখবো ও না অন্যেরটা।
যখন মমতা ২ ০ ১ ১ সালে আসলো ,তখন অভিজ্ঞতা কম ছিল। এইজন্য আগেই মমতাকে ধন্যবাদ দিয়েছিলাম ,আমার
প্রেডিকশনের উপর নির্ভর করে।
২ ০ ২ ১ সালে অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে ,৫ টি দশা মিলিয়ে দেখেছি এক বছর আগে ,লিখেছি প্ল্যানেট এন্ড
ফোরকাস্ট এ যে মমতারী জয় হবে ,হয়েছে বিজেপির তুমুল নাচন সত্ত্বেও। এইটাই যে হবে।
বিজেপির মোদী যে আসবে পরপর দুবছর সেটাও আমি লিখেছিলাম ষ্টার টেলার এ। কোনো সংশয় ছিল না।
এইভাবে কত প্রেডিকশন করেছি।এখন নামতার মতন হয়ে গেছে।২ আর ২ থাকলে ৪ হবেই হবে। ভালো করে অনেক সময়
দেখি নি বলে প্রেডিকশন রং ও হয়েছে।
কিন্তু ভালো করে প্রেডিক্টি করলে রাইট হবেই হবে। এটা একবারে ফিজিক্সের রুল।
কত পড়াশুনা করতে হয়। ডাক্তারদের মতন। আমাকে বাবাও শেষে জিজ্ঞাসা করেছিল। "কতদিন বাঁচবো রে ?" বাবাকে
আর বলি নি ,দিদিকে ইমেইল পাঠিয়েছিলাম উত্তর দিয়ে। সেটা আবার শীলার দাদাকে দেখিয়েছিলাম। বাড়ীর সবাই
জানতো ,বাবা ছাড়া।
শীলার দাদা গত মাসে একটি দামী কথা বলেছে। "তোমাকে একদিনে বোঝা যাবে না ,ধীরে ধীরে বোঝা যায়।
এইজন্যই কৃষ্ণনগর থেকে একই স্কুলের একই ক্লাসের সাথী, ঐ কথা বলে ফেলেছে !
আমার দু তিনজন ছাত্র আমাকে ভুল বলে ,আবার কিছুদিন পরে ব্যাক করে এসেছে ,ক্ষমা চেয়েছে।
তেমনি দেশ বিদেশ থেকে সবাইকেই ফিরিয়ে দিচ্ছি ,অস্ট্রোলোজি করাতে চায় যারা,শুধু আমেরিকার একটা
ফিলিপিন্সের একটা আর দিল্লির একটা বাকী। আর একটা পড়ানো। দুজন ছেলে মেয়ে আছে। স্কাইপিতে। ব্যাস।
আর এতো এতো এতো নেগলেক্ট,গালি পেয়েছি তা আমার 6th,8th আর 12th হাউসেরই ফল ,যা আমার প্রাপ্য
ছিলো ।
লোকদের "ড্রেন ঘাটলে" নিজেদের খুব ক্ষতি হয়ে যায়। একথা অস্ট্রোলোজির এম এ র বইয়ে লেখা আছে।নিজেদের
খুব ক্ষতি হয়ে যায় ,খুব। সেইজন্যই একদম স্টপ। মানে স্টপ।
আমি প্রিপ্লান করেছিলাম ,এইটা ছাড়বো ,2019 এর শেষ থেকে ।5000/- করে দিলাম ফিস ।যাতে কম আসে ।দাদা
আজ বলছিল এক ডাক্তারের কথা ।সে ফিস্ বাড়ীয়েছিল পেশেন্ট কমাবার জন্য ।কিন্তু পেশেন্ট বেড়ে গেল ।আমার ও
তাঁর অবস্থানটা সম্পূরনো আলাদা ।তাকে setup করতে হয়েছিল একটা ।
আর অ্যাস্ট্রলজির setup কিন্তু আমি নিজেই ।একটা ল্যাপটপ যেটা চলতে শুরু করে সকাল 10 টায় ,বন্ধ হয় রাত 1
টায় ।
সব চলে,সব ।
পূর্বজন্মের ঐ বাকী কর্মটাতো করতে হবে। সেইজন্য লাস্ট একবৎসর চালালাম, অস্ট্রোলোজির সাথে সাথে।
অস্ট্রোলোজি করতে আরম্ভ করেছিলাম কম্পিউটারের সাথে সাথে। কম্পিউটার এর সাথে সাথে শেয়ার মার্কেট করতে
আরম্ভ করেছিলাম। শেয়ার মার্কেট এর সাথে সাথে অস্ট্রোলোজি করতে আরম্ভ করেছিলাম।
~ইন্দ্রনীল
17/06/2021, 08:11 - Your security code with Aami changed. Tap to learn more.
17/06/2021, 14:32 - Indranil Ray: ফ্রান্স এ সরকারীভাবে বলেছে এই বৃহস্পতিবার থেকে মাস্ক পড়া আর
বাধ্যতামূলক নয়। কারণ বাঁচতে হলে অক্সিজেন তো নিতে হবে। বলেছে ম্যাক্সিমাম লোকদেরই ভ্যাকসিনেশন প্রসেস
হয়ে গেছে। এটা আমি একটা যা তা নিউস দেখে বলছি না ,এই যেমন আনন্দবাজার পত্রিকা প্রমুখ। এইটা ফ্রান্সের
টেলিভিশন দেখেই বলছি।
আর আমাদের ?
মোদী ?
২ ০ ২ ৫ ও পার হয়ে যাবে ,২ ০ ২ ৬ ,২ ০ ২ ৭ ,২ ০ ২ ৮,,,,২ ০ ২ ৯ এ গিয়ে আমরা ফ্রান্সের মতন ,তবে
কিছুটা ,হবো।
ততদিনে অনেকে "নতুন জীবন " আরম্ভ করবে !
এটা আমি একটা যা তা নিউস দেখে বলছি না ,এই যেমন আনন্দবাজার পত্রিকা প্রমুখ।
আর আমাদের ?
মোদী ?
~ইন্দ্রনীল
17/06/2021, 19:35 - Indranil Ray: <Media omitted>
17/06/2021, 19:37 - Indranil Ray: https://m.youtube.com/watch?v=-NaTN45bEns
17/06/2021, 22:03 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=2923170591229803&id=1748941885319352
18/06/2021, 13:14 - Indranil Ray: ভীষণ(!) নেশা
=======
বৃহস্পতি তো ঢুকে গেছে কুম্ভ রাশিতে। এই মাসের ২ ০ তারিখ বকরী হবে। তার মানে ?পৃথিবী থেকে মনে হবে
উল্টো ঘুরছে। স্লো চলবে। পৃথিবীর যেমন মুভমেন্ট আছে ,সব গ্রহদেরই মুভমেন্ট আছে।
জুপিটার মকর রাশির শত্রু আর নিরায়ানার, ধনু রাশির ৪থ হাউস মীন, এর ভালো ফল দেয় না।
রাশির মালিফিক হলে যে কি হয় ,সেটা আমার খুব ভালো করে জানা আছে !
মা ,বাবা চলে গেলো ,আমার ব্রেন স্ট্রোক, সবই এই জুপিটারের দশাতে। দশা বা পিরিয়ড বলে। সব গ্রহদেরই
,এইরকম মানব জীবনে পিরিয়ড থাকে।
জুপিটার নামের লেক্সিকোগ্রাফ করলে কি হবে ?আমার লেক্সিকোগ্রাফ নিয়ে দু চারটি লেখা পাবেন ,এইপেজে। পেজ
সার্চ করুন পাবেন।
একটু সার্চ করুন না ,যদি আমাকে সত্যিই ভালোবাসেন ,আমার লেখা পড়তে ভালোবাসেন।
জুপিটার সিগনিফায়িং মাল্টিপ্লিসিটি . জেনেরালি এটা মানা হয় জুপিটার ব্লেসিংস নিয়ে আসে। জুপিটার
যে হরোস্কোপে ফাঙ্কশনাল ম্যালেফিক, সেই হরোস্কোপে কাজ করে প্রোমোটিং ডিসিস , যদি সেই হাউস ,৬থ
হয়,বা ৩ হয়। ম্যালেফিক কি করে ?বিপদ যেটা টুক করে কেটে যেত ,সেটা না হয়ে জেরবার হতে হলো ,ঘটনাটা
বাড়িয়ে তুললো।
~ইন্দ্রনীল
18/06/2021, 13:39 - Indranil Ray: ভীষণ(!) নেশা
=======
বৃহস্পতি তো ঢুকে গেছে কুম্ভ রাশিতে। এই মাসের ২ ০ তারিখ বকরী হবে। তার মানে ?পৃথিবী থেকে মনে হবে
উল্টো ঘুরছে। স্লো চলবে। পৃথিবীর যেমন মুভমেন্ট আছে ,সব গ্রহদেরই মুভমেন্ট আছে।
জুপিটার মকর রাশির শত্রু আর নিরায়ানার, ধনু রাশির ৪থ হাউস মীন, এর ভালো ফল দেয় না।
রাশির মালিফিক হলে যে কি হয় ,সেটা আমার খুব ভালো করে জানা আছে !
মা ,বাবা চলে গেলো ,আমার ব্রেন স্ট্রোক, সবই এই জুপিটারের দশাতে। দশা বা পিরিয়ড বলে। সব গ্রহদেরই
,এইরকম মানব জীবনে পিরিয়ড থাকে।
জুপিটার নামের লেক্সিকোগ্রাফ করলে কি হবে ?আমার লেক্সিকোগ্রাফ নিয়ে দু চারটি লেখা পাবেন ,এইপেজে। পেজ
সার্চ করুন পাবেন।
একটু সার্চ করুন না ,যদি আমাকে সত্যিই ভালোবাসেন ,আমার লেখা পড়তে ভালোবাসেন।
যার আরো আরো শব্দের মানে ,বিভিন্ন দেশে শব্দের বিভিন্নও মানে,,,,যে যত জানে ,সে তত লাগাতে পারবে |
নিজের নামের ও করা যায়। এ এক নেশা। ভীষণ নেশা। তার সাথে যদি অ্যাস্ট্রোলোজি জানেন ,তাহলে সারাদিন
কেটে যাবে ,বুঝতেই পারা যাবে না।
জুপিটার যে হরোস্কোপে ফাঙ্কশনাল ম্যালেফিক, সেই হরোস্কোপে কাজ করে প্রোমোটিং ডিসিস , যদি সেই হাউস
,৬থ হয়,বা ৩ হয়।
ম্যালেফিক কি করে ?
বিপদ যেটা টুক করে কেটে যেত ,সেটা না হয়ে জেরবার হতে হলো ,ঘটনাটা বাড়িয়ে তুললো।
~ইন্দ্রনীল
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Retrograde_and_prograde_motion
18/06/2021, 14:49 - Indranil Ray: Seeni
18/06/2021, 15:24 - Indranil Ray: কয়েক দিন আগে আমার দাদা(শীলার) বলছিলো আমায় ,যে তুমি জবে
কম্পিউটার করেছো ,এতদিনে একটা কোম্পানির সিইও হয়ে যেতে। আমি বললাম, যে "আমি" তাহলে আমি হতাম না
। সকলেই নিজের দিয়ে অপরকে বিবেচনা করে,যেটা স্বাভাবিক ।আমার নিজের ভগবান সম পিতৃদেব ই চিনতে পারে
নি "আমাকে " । যদিও "আমি" "বস্তুটি" বাবার মধ্যেই আসীন ছিল। কিন্তু বাবাকে বুজতে দেয় নি।
"আমাকে" "আমার মতন করে" বুজতে "আমি"ই পারে ,কেউ পারে না।
এইটা বৃহস্পতির পরিমণ্ডলে হয় । এটা মালিফিক না বেনিফিক, সেটা আপনিই বিচার করবেন।
18/06/2021, 15:26 - Indranil Ray: ভীষণ(!) নেশা
=======
বৃহস্পতি তো ঢুকে গেছে কুম্ভ রাশিতে। এই মাসের ২ ০ তারিখ বকরী হবে। তার মানে ?পৃথিবী থেকে মনে হবে
উল্টো ঘুরছে। স্লো চলবে। পৃথিবীর যেমন মুভমেন্ট আছে ,সব গ্রহদেরই মুভমেন্ট আছে।
জুপিটার মকর রাশির শত্রু আর নিরায়ানার, ধনু রাশির ৪থ হাউস মীন, এর ভালো ফল দেয় না।
রাশির মালিফিক হলে যে কি হয় ,সেটা আমার খুব ভালো করে জানা আছে !
মা ,বাবা চলে গেলো ,আমার ব্রেন স্ট্রোক, সবই এই জুপিটারের দশাতে। দশা বা পিরিয়ড বলে। সব গ্রহদেরই
,এইরকম মানব জীবনে পিরিয়ড থাকে।
জুপিটার নামের লেক্সিকোগ্রাফ করলে কি হবে ?আমার লেক্সিকোগ্রাফ নিয়ে দু চারটি লেখা পাবেন ,এইপেজে। পেজ
সার্চ করুন পাবেন।
একটু সার্চ করুন না ,যদি আমাকে সত্যিই ভালোবাসেন ,আমার লেখা পড়তে ভালোবাসেন।
যার আরো আরো শব্দের মানে ,বিভিন্ন দেশে শব্দের বিভিন্নও মানে,,,,যে যত জানে ,সে তত লাগাতে পারবে |
নিজের নামের ও করা যায়। এ এক নেশা। ভীষণ নেশা। তার সাথে যদি অ্যাস্ট্রোলোজি জানেন ,তাহলে সারাদিন
কেটে যাবে ,বুঝতেই পারা যাবে না।
জুপিটার যে হরোস্কোপে ফাঙ্কশনাল ম্যালেফিক, সেই হরোস্কোপে কাজ করে প্রোমোটিং ডিসিস , যদি সেই হাউস
,৬থ হয়,বা ৩ হয়।
ম্যালেফিক কি করে ?
বিপদ যেটা টুক করে কেটে যেত ,সেটা না হয়ে জেরবার হতে হলো ,ঘটনাটা বাড়িয়ে তুললো।
কয়েক দিন আগে আমার দাদা(শীলার) বলছিলো আমায় ,যে তুমি যবে কম্পিউটার করেছো ,এতদিনে একটা
কোম্পানির সিইও হয়ে যেতে।
"আমাকে" "আমার মতন করে" বুজতে "আমি"ই পারে ,কেউ পারে না।
~ইন্দ্রনীল
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Retrograde_and_prograde_motion
18/06/2021, 23:56 - Indranil Ray: https://m.youtube.com/watch?
v=sr2A3giaLJg&feature=youtu.be
19/06/2021, 15:31 - Indranil Ray: #কঠিন
====
আমার লেখা অনেকেই বলে কি কঠিন! সাদা কথাই তো লিখি ,রঙ্গীন মন নিয়ে। অ, আ, ই ,ঐ দিয়ে !কিভাবে শক্ত
হয় !
এখন তো আর এ বি সিই ডি দিয়ে লিখি না !ম্যাগাজিনের যুগের মতন !আমার এই পেজ তাই ম্যাগাজিন।
আমাকে যে ভালোবাসবে ,সে তো আমার লেখা পরেই ভালোবাসবে !লেখাতো মনের আয়না ! বোঝা যাচ্ছে
,আমাকে ভালোবাসা মানে,খুব গভঃভীর কাজ !
আমি সেই প্রেম চাই না ,যে প্রেমে মানুষ মানুষকে, চক্ষে হারায় ! আমি সেই প্রেম চাই ,যে প্রেমে না বলা কথাও,
প্রেমিক বুজতে পার।
আমি ভালোবাসি মহাবিশ্বকে ,ব্রহ্মাণ্ডকে ,আমার মতো করে। কানে সুর বাজে ,তাল বাজে ,ছন্দ বাজে ,সব কিছুর
মধ্যে। সব। এইটা খারাপ আর ঐটা ভালো ,এই বেষ্টনী ত্যাগ করে নাচে, আপন নৃত্যে,আপন চালে ।
~ইন্দ্রনীল
19/06/2021, 17:42 - Indranil Ray: <Media omitted>
19/06/2021, 19:52 - Indranil Ray: ফেইসবুক
=======
ফেইসবুক হলো সূর্যের মতন। কেউ সূর্যের আলোতে টাকা জাল করে ,কেউ টাকা দান করে ,কেউ টাকা রোজগার
করে। আমার কাছে ফেইসবুক হলো এক অমৃতের সন্ধান !গত দশ বছর ধরে ক্লায়েন্টের ,ছাত্রদের সাথে আনাগোনা
,সম্পর্ক ,মেলবন্ধন ,সবই কিন্তু ফেইসবুক দিয়ে। হোয়াটস্যাপ তো আসলো সেইদিন।
১ ৯ ৯ ৩ / ৯ ৪ সালে যখন ইন্টারনেট আসলো কোলকাতাতে ,আমাদেরকে মাইক্রোকম্পিউটার্স ক্লাবে লাইন দিয়ে
ইন্টারনেট এর টাইম নিতে হতো। টেক্সট। এইচটিটিপি র আগের জেনারেশন।
এখন যখন তাকাই পিছনের দিকে দারুন লাগে, যে এই অমৃতটা পাবো বলেই !কত মা বাবা ১০ / ১ ১ বছর আগে
দুচ্ছাই করেছে ও ফেইসবুক !বাজে আর নষ্ট লোকজনরা করে !তারাই এখন করছে !খুব আনন্দ পাই !
ফেইসবুক দিয়ে,কত লোক চুরি জোচ্চুরিও করছে ,লোক ঠকাচ্ছে। ফেইসবুক না থাকলেও করতো তারা !অন্য
মাধ্যম খুঁজে নিতো।
কত ক্লায়েন্টদের সাথে,ছাত্রদের সাথে দেশে বিদেশে আমার আলাপ এই ফেইসবুক দিয়ে। যদি ইন্টারনেটে না লিখতাম
জানতামই না ইন্টারনেটে এবং কম্পিউটারে আমি বাম হাত দিয়ে লিখি !
কতজন বলে ইন্দ্রনীল ফেসবুকে এতো লেখে ,সময় পায় কোথা থেকে ?এনার্জি আসে ?
আমি বলবো ,যে কাজটা কারুর ভালো লাগে ,সে সেই কাজটা করার জন্য সময় বার করে নিতে পারে ।
আমি যে আজও গাড়ী চালিয়েছি ,ভরা বৃষ্টির মধ্যে, তাকি বলতে গেছি ?আপনাদের ?
একটা বিশেষ পদ্ধতি অস্ট্রোলোজির শিখলাম ,মস্ত বড়ো , যারা নিজেদের বলে, তাদের খুব কম লোকই
জানে,তাকি বলতে গেছি ?
আজ চার্ট দেখেছি ,আমার ,তা কি বলতে গেছি ?
খেলা দেখছি ,তা কি বলতে গেছি ?
সিনেমা দেখছি,তা কি বলতে গেছি ?
~ইন্দ্রনীল
19/06/2021, 19:59 - Indranil Ray: ফেসবুক
=======
ফেসবুক হলো সূর্যের মতন।💞💚🖤🤍
কেউ সূর্যের আলোতে টাকা জাল করে ,কেউ টাকা দান করে ,কেউ টাকা রোজগার করে।💘
আমার কাছে ফেসবুক হলো এক অমৃতের সন্ধান !💾💿📀গত দশ বছর ধরে ক্লায়েন্টের ,ছাত্রদের সাথে আনাগোনা , সম্পর্ক
, মেলবন্ধন ,সবই কিন্তু ফেসবুক দিয়ে। হোয়াটস্যাপ তো আসলো সেইদিন। 📞
১ ৯ ৯ ৩ / ৯ ৪ সালে যখন ইন্টারনেট আসলো কোলকাতাতে ,আমাদেরকে মাইক্রোকম্পিউটার্স ক্লাবে লাইন দিয়ে
ইন্টারনেট এর টাইম নিতে হতো। টেক্সট। এইচটিটিপি র আগের জেনারেশন। 🚲
এখন যখন তাকাই পিছনের দিকে ,দারুন লাগে, যে এই অমৃতটা পাবো বলেই !🥦
ফেসবুক দিয়ে,কত লোক চুরি জোচ্চুরিও করছে ,লোক ঠকাচ্ছে। ফেসবুক না থাকলেও করতো তারা !অন্য মাধ্যম
খুঁজে নিতো। 😲
যদি ইন্টারনেটে না লিখতাম জানতামই না ইন্টারনেটে এবং কম্পিউটারে আমি বাম হাত দিয়ে লিখি !
️️ ️
কতজন বলে ইন্দ্রনীল ফেসবুকে এতো লেখে ,সময় পায় কোথা থেকে ?এনার্জি আসে ?😇
আমি বলবো ,যে কাজটা কারুর ভালো লাগে ,সে সেই কাজটা করার জন্য সময় বার করে নিতে পারে ।️❤️
আমি যে আজও গাড়ী চালিয়েছি ,ভরা বৃষ্টির মধ্যে, তাকি বলতে গেছি 🤫?আপনাদের ?
একটা বিশেষ পদ্ধতি অস্ট্রোলোজির শিখলাম ,মস্ত বড়ো , যারা নিজেদের বলে, তাদের খুব কম লোকই
জানে,তাকি বলতে গেছি ? 🤫
আজ চার্ট দেখেছি ,আমার ,তা কি বলতে গেছি ?🤫
খেলা দেখছি ,তা কি বলতে গেছি ?🤫
সিনেমা দেখছি,তা কি বলতে গেছি ?🤫
~ইন্দ্রনীল
20/06/2021, 12:58 - Indranil Ray: https://youtu.be/0dq2RKxRIWk
20/06/2021, 15:37 - Indranil Ray: হিউমান অস্ট্রোলোজি দেখা ছেড়ে দিয়েছি,কি করে বোঝাই
-----------------------------------------------------------------------
বেসিক্যালি আমি "হিউমান অস্ট্রোলোজি", দেখা ছেড়ে দিয়েছি।
রোজী আমার কাছে ,রিকোয়েস্ট আসছে ,"প্লিজ দেখুন অন্তত আমারটা ,প্লিজ ,ফিস দেব ,যত ফিস লাগে দেব " এই
রকম !
কিন্তু আমি বুঝিয়ে উঠতে পারছি না। যে কাজ গুলো নিয়েছি ,সেগুলো করে দিয়েই হিউমান অস্ট্রোলোজির কাজ
ছাড়বো।
এই লেখাগুলো বাংলায় লেখা হচ্ছে বলে ,ইংলিশ যারা পরে,যারা সার্বিয়ান জানে ,যারা গ্র্রীক,যারা
মালায়েশিয়ান জানে , তারা কি বুজতে পারছে না ?
নীচে আসে, যদি ইংলিশ বা অন্য কোনো ল্যাঙ্গুয়েজে থাকে তাদের mother টাঙ।
আমি আর করবো না। টাকা দিতে রাজী ,তবুও করবো না। সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছি।কি করে বোঝাই ,কি করে কি
করে।
আমি হিউম্যান অস্ট্রোলোজি করবো,কেবল নিজেদের। সাদা কথায় ,সহজ করে বললাম।
এই বিষয়ে কতগুলি পোস্ট দিয়েছি ,কতগুলি ,কতগুলি কতগুলি আগেই ,আগেই আগেই ।
টাকার বিনিময়ে করলে ,নিজেদের ক্ষতি হয়। নিজেদের ক্ষতি হয়। নিজেদের ক্ষতি হয়।
এইজন্যই আমি ও আমরা ,"ছেলে পুলে" করিনি, করি নি, করি নি।
বিয়ের আগেই শীলাকে বলেছিলাম ,ওওও রাজি ছিল। বলেছিলো "১ ৪ ০ কোটির দেশে আমার বাচ্চা করতে কোনো
আগ্রহ নেই।"
আমি যে লাইনেই থাকি না কেন আমি ভালো করবোই করবো ,এটা আমার গান।
ভালো লাগছে না ,
ভালো লাগছে না ,
ভালো লাগছে না,
অন্যের ড্রেন ঘাঁটা ,
অন্যের ড্রেন ঘাঁটা,
অন্যের ড্রেন ঘাঁটা ।
~ইন্দ্রনীল
20/06/2021, 15:45 - Indranil Ray: কাল আর আজ এসেছে, দুটি হার্ট ব্রেকিং মেসেজেস ,ঐগুলি দিলাম
,রোজিই আসছে।
20/06/2021, 15:49 - Indranil Ray: কাল আর আজ এসেছে, দুটি হার্ট ব্রেকিং মেসেজেস ,দিল্লী আর
পাঞ্জাব থেকে ঐগুলি দিলাম ,রোজিই আসছে।
20/06/2021, 15:51 - Indranil Ray: <Media omitted>
20/06/2021, 15:51 - Indranil Ray: <Media omitted>
20/06/2021, 16:00 - Indranil Ray: হিউমান অস্ট্রোলোজি দেখা ছেড়ে দিয়েছি,কি করে বোঝাই
-----------------------------------------------------------------------
বেসিক্যালি আমি "হিউমান অ্যাস্ট্রোলোজি", দেখা ছেড়ে দিয়েছি।
রোজী আমার কাছে ,রিকোয়েস্ট আসছে ,"প্লিজ দেখুন অন্তত আমারটা ,প্লিজ ,ফিস দেব ,যত ফিস লাগে দেব " এই
রকম !
কিন্তু আমি বুঝিয়ে উঠতে পারছি না। যে কাজ গুলো নিয়েছি ,সেগুলো করে দিয়েই হিউমান অ্যাস্ট্রোলোজির
কাজ ছাড়বো। ষাট হাজারের এর কাছাকাছি টাকা নেওয়া আছে ।
এই লেখাগুলো বাংলায় লেখা হচ্ছে বলে ,ইংলিশ যারা পরে,যারা সার্বিয়ান জানে ,যারা গ্রীক,যারা
মালায়েশিয়ান জানে , তারা কি বুজতে পারছে না ?
নীচে আসে, যদি ইংলিশ বা অন্য কোনো ল্যাঙ্গুয়েজে থাকে তাদের মাদার টাঙ।
আমি আর করবো না।
টাকা দিতে রাজী ,তবুও করবো না। সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছি।কি করে বোঝাই ,কি করে কি করে।
আমি হিউম্যান অ্যাস্ট্রোলোজি করবো,কেবল নিজেদের। সাদা কথায় ,সহজ করে বললাম।
এই বিষয়ে কতগুলি পোস্ট দিয়েছি ,কতগুলি ,কতগুলি কতগুলি আগেই ,আগেই আগেই ।
টাকার বিনিময়ে করলে ,নিজেদের ক্ষতি হয়। নিজেদের ক্ষতি হয়। নিজেদের ক্ষতি হয়।
এইজন্যই আমি ও আমরা ,"ছেলে পুলে" করিনি, করি নি, করি নি।
বিয়ের আগেই শীলাকে বলেছিলাম ,ওওও রাজি ছিল। বলেছিলো "১ ৪ ০ কোটির দেশে, আমার বাচ্চা করতে কোনো
আগ্রহ নেই।"
আমি যে লাইনেই থাকি না কেন আমি ভালো করবোই করবো ,এটা আমার গান।
ভালো লাগছে না ,
ভালো লাগছে না ,
ভালো লাগছে না,
অন্যের ড্রেন ঘাঁটা ,
অন্যের ড্রেন ঘাঁটা,
অন্যের ড্রেন ঘাঁটা ।
~ইন্দ্রনীল
(কাল আর আজ এসেছে, দুটি হার্ট ব্রেকিং মেসেজেস ,দিল্লী আর পাঞ্জাব থেকে ঐগুলি দিলাম ,রোজিই আসছে।)
20/06/2021, 17:18 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216476325994938&id=1060787120
20/06/2021, 17:19 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211206316647998&id=1060787120
20/06/2021, 17:19 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10200631547685383&id=1060787120
20/06/2021, 17:19 - Indranil Ray:
https://m.facebook.com/SolvebyAstrology/photos/a.152595871458300/191073750943845/?
type=3
20/06/2021, 17:20 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=157188631016060&id=1060787120
21/06/2021, 11:10 - Indranil Ray: Horn time
21/06/2021, 14:46 - Indranil Ray: আজ মনটা ভারাক্রান্ত।
দিদির বাড়ীতে কাজ করতো খলিল। ভোট দিতে গেলো। করণাতে আক্রান্ত হলো ,দিদি ভর্তি করালো,করোনা থেকে
সুস্থ হলো ,বাড়ী ফিরে আসলো,আবার অসুবিধা হলো ,আবার হাসপাতালে গেলো ,ফুসফুস ৯০ % কাজ করছিলো
না। আজ ভোরে চলে গেলো।
বাবার দেখাশোনা করতেই ওর আসা। তারপর দিদির কাছেই ছিল। সব কাজ করে দিতো।
২ ০ ১ ০ সালে বাবার যখন ব্রেন স্ট্রোক হলো ,রাত্রে আমাকে থাকতে হবে বলেছিলো নার্সিং হোম থেকে
,বাথরুম করানো এটসেট্রা।
আমি বলেছিলাম আমি কি করে পারবো ?বাবাকে রাত্রিবেলা বাথরুমে নিয়ে যাওয়া ,সে কি আর আমার কাজ ?বাবা
পুরো শরীর ছেড়ে দিছিলো !
তখনি দিদি ওর বন্ধুর ঐখানে বাগানে কাজ করে একজনকে নিযুক্ত করেছিল। সেই খলিল আসলো বাবাকে তিন বছর
দেখভাল করেছিল ,তারপর বাবা চলে গেলে ,দিদি ওকে রেখে দিয়েছিলো।
আমার যখন ব্রেন স্ট্রোক হলো ,বাড়িতে এসে ,নীচে দিদির বাড়ীতে ছিলাম। শীলা, দিদি তো করেইছে।
আর খলিল ?একমাত্র বাথরুমের কাজ ওর সামনেই করতাম ,জল দিয়ে ধুয়ে দিতো।
তারপর যখন হাঁটা অভ্যাস করতাম ,নতুন করে, নতুন ভাবে,খালিলি আমায় সাহাজ্য করতো।
খলিলের সাথে বেরোতাম হাটতে। আমাকে সবকিছুই নতুন ভাবে শিখতে হয়েছিল ,কালীল ছিল অন্যতম সাহায্যকারী।
দিদির যখন পা ভেঙে গেছিলো ,সুমিতাদির বাড়ীতে ছিল ,খলিলকে নিয়ে গাড়ী চালিয়ে আমি সেই এলিটা ভিস্তা
,রাজারহাট গেলাম ,দিদিকে দেখতে ,তখন লার্নার লাইসেন্স।
শীলার বাজার মাঝে মধ্যেই করে দিতো। আমার ফোন পাচ্ছে না, শীলা,খলিলকে ফোন করলো ,ও ছুটে আমার
ফ্ল্যাটে আসতো,বেল বাজিয়ে আমার খবর নিতো ,আমি হয়তো ঘরে ,ফোন শুনতে পাইনি।
খলিল আমার ,আমাদের কাছে অনেকখানি ,সে বলে বোঝাতে পারবো না।
আমার যখন দুঃখ হয় ,গভীর ,তখন বাইরে বাইরে ,আমি সাধারণ ,ভেতরে ভেতরে শুধু কান্নার রোল ওঠে ,ডাক
ছেড়ে। ডাক ছেড়ে কান্নার রোল ওঠে।
ওঁ পূর্ণমদঃ পূর্ণমিদং
পূর্ণৎ পূর্ণমুদচ্যতে
পূর্ণস্য পূর্ণমাদায়
পূর্ণমেবা বশিষ্যতে ওঁ
সচ্চিদানন্দ পরব্রহ্ম সর্বপ্রকারে পূর্ণ। এই জগতও পূর্ণ, কারণ সেই পূর্ণ পরব্রহ্ম থেকেই এই পূর্ণরূপ জগৎ উৎপন্ন
হয়েছে। পূর্ণ থেকে পূর্ণকে বাদ দিলেও, সেই পূর্ণ অবশিষ্ট থাকে।
আমার আজ জানি না কেন সকালে পূজাতে বসে ,আমাকে যে ধরেছিলো লক ডাউনে ,গত বছর ,থানায় নিয়ে
গিয়েছিলো ,লাস্ট আধঘন্টা লকআপে রাখলো ,সেই কথাই শুধু মনে হয়েছে।
আমি পূজা করতে করতেই ভাবছি ৮থ হাউসের কথা কেন মনে পড়ছে ?উঠে দেখলুম দিদি ফোন করেছিল ,আমি ধরতে
পারিনি ,পূজা করছিলাম বলে। রিং ব্যাক করলাম। বললো খলিল চলে গেছে।
হিন্দু মুসলিম শিখ ইসাই আমার বন্ধু, বলি না সর্বদা। খলিল দিদির কাজ করতো ঠিকই ,আমার তো বন্ধু ছিল।
~ইন্দ্রনীল
21/06/2021, 15:36 - Indranil Ray: <Media omitted>
21/06/2021, 15:36 - Indranil Ray: <Media omitted>
21/06/2021, 15:45 - Indranil Ray: <Media omitted>
21/06/2021, 15:47 - Indranil Ray: <Media omitted>
21/06/2021, 20:13 - Indranil Ray: <Media omitted>
21/06/2021, 20:14 - Indranil Ray: <Media omitted>
21/06/2021, 23:12 - Indranil Ray: You deleted this message
21/06/2021, 23:13 - Indranil Ray: You deleted this message
21/06/2021, 23:33 - Indranil Ray: You deleted this message
21/06/2021, 23:34 - Indranil Ray: You deleted this message
21/06/2021, 23:37 - Indranil Ray: You deleted this message
21/06/2021, 23:40 - Indranil Ray: You deleted this message
22/06/2021, 00:31 - Indranil Ray: কালকের লেখার সাথে ,তলদেশে 🙂কিছু যুক্ত হয়েছে ।
স্ক্যাম ১ ৯ ৯ ২
==========
~ইন্দ্রনীল
৫থ জুলাই এর সপ্তাহটা ,শেয়ার বাজারের পক্ষে খুবই খারাপ বলে অস্ট্রোলোজিক্যালি মনে হচ্ছে।
দেখলাম।
বৃহস্পতির দশা চলবে। আর ডি ৩০ বিমসত্তরী দশা চলবে, মার্স এর। দুটোরই অবস্থা উল্টোদিকে !🎼
বৃহস্পতি রেট্রোগ্রেড
♀️আর মঙ্গল নিচস্থ
। বুধ কাল থেকে ডাইরেক্ট হয়ে যাবে।
♀️
ডি ৩০ চার্টে,মার্স রাহু কেতু আর বক্রি শনির সাথে। এইসব বেশ বাজে কন্ডিশন !🪃
আমি এখন আর শেয়ার বাজার করি না। তবে করতাম। এককালে। এখনও গাদা গাদা ফোন আসে। ধরিনা। 😇
আজ হরসাদ মেহেতা কেলেঙ্কারি নিয়ে সিরিজ দেখতে গিয়ে "স্ক্যাম ১ ৯ ৯ ২",মনে হলো। 🥰
আমার সিনেমা দেখা এইরকমের !সিনেমা থামিয়ে বই পড়া ,টেলিভিশনের নিউস দেখা ,বই উল্টানো ,ইন্টারনেট
দেখা এইরকমের !!!🤫
মোদ্দা কথাটা হলো ,শেয়ার বাজার থেকে এখন বেঁচে বেরিয়ে যাতে হবে ,ধামাকা পড়বে,মার্কেট। আবার ঢুকতে
হবে ,যখন কেউ ঢুকবে না । 🧠
অথবা হাতের শেয়ার গুলো বেচে দিতে ,বেশি দামেও যদি কেনা থাকে ,দাম কমলে আবার নীচে থেকে ধরতে হবে।
🤘
এইভাবে প্রচুর টাকা রোজগার করা যায় ,আমি করেছি বলেই বললাম। 🚲
শেয়ার বাজারের টাকা খাটানো আর ব্যাংকে টাকা খাটানো একই ব্যাপার নয় গো!🥦
আমি তো এখন "বৃদ্ধ-যুবক" সেই জন্য পুরো টাকা ব্যাংকে রাখি গো !!!💞
~ইন্দ্রনীল
22/06/2021, 11:27 - Indranil Ray: "তাঁর কথা" সবসময়েই আছে। তিনিই আমি,আমি তিনি। আত্মা Ātmā
ব্রহ্ম। (Ayam Ātmā ব্রহ্ম) আর Tat Tvam আসি এগুলি উপনিষদে র বাণী। এই বাণী আমি উপলব্ধি করেছি। এখানে
কিঙ্কিনী বা ইন্দ্রনীল বা শীলা আসে ভগবানের রূপ নিয়ে। তুমি যখন ভাব ইন্দ্রনীলের কথা বা স্কুলের বড়দির কথা
বা মেয়ের কথা বা সুজিতের কথা তখন সেই সমস্তই তুমি আসলে তাঁকেই ভাবছো। এটা নিশ্চিত জানবে । এটা
অস্ট্রোলোজি জানলে সোজা হয়। যেখানে বলা হচ্ছে জ্যোতি বেদের চক্ষুস্বরূপ।
22/06/2021, 11:30 - Indranil Ray: You deleted this message
22/06/2021, 11:32 - Indranil Ray: Nifty কত লেভেল এ এলে Please গাইড
বলবেন না বলুন।
22/06/2021, 11:32 - Indranil Ray: Aami to bolvo 2500 ele kinte ...2500 aar asbeo
na....kenao aar hobe na🙂🎼
22/06/2021, 11:45 - Indranil Ray: কালকের লেখার সাথে ,তলদেশে 🙂কিছু যুক্ত হয়েছে ।
স্ক্যাম ১ ৯ ৯ ২
==========
~ইন্দ্রনীল
৫থ জুলাই এর সপ্তাহটা ,শেয়ার বাজারের পক্ষে খুবই খারাপ বলে অস্ট্রোলোজিক্যালি মনে হচ্ছে।
দেখলাম।
বৃহস্পতির দশা চলবে। আর ডি ৩০ বিমসত্তরী দশা চলবে, মার্স এর। দুটোরই অবস্থা উল্টোদিকে !🎼
বৃহস্পতি রেট্রোগ্রেড
♀️আর মঙ্গল নিচস্থ
। বুধ কাল থেকে ডাইরেক্ট হয়ে যাবে।
♀️
ডি ৩০ চার্টে,মার্স রাহু কেতু আর বক্রি শনির সাথে। এইসব বেশ বাজে কন্ডিশন !🪃
আমি এখন আর শেয়ার বাজার করি না। তবে করতাম। এককালে। এখনও গাদা গাদা ফোন আসে। ধরিনা। 😇
আজ হরসাদ মেহেতা কেলেঙ্কারি নিয়ে সিরিজ দেখতে গিয়ে "স্ক্যাম ১ ৯ ৯ ২",মনে হলো। 🥰
আমার সিনেমা দেখা এইরকমের !সিনেমা থামিয়ে বই পড়া ,টেলিভিশনের নিউস দেখা ,বই উল্টানো ,ইন্টারনেট
দেখা এইরকমের !!!🤫
মোদ্দা কথাটা হলো ,শেয়ার বাজার থেকে এখন বেঁচে বেরিয়ে যাতে হবে ,ধামাকা পড়বে,মার্কেট। আবার ঢুকতে
হবে ,যখন কেউ ঢুকবে না । 🧠
অথবা হাতের শেয়ার গুলো বেচে দিতে ,বেশি দামেও যদি কেনা থাকে ,দাম কমলে আবার নীচে থেকে ধরতে হবে।
🤘
এইভাবে প্রচুর টাকা রোজগার করা যায় ,আমি করেছি বলেই বললাম। 🚲
শেয়ার বাজারের টাকা খাটানো আর ব্যাংকে টাকা খাটানো একই ব্যাপার নয় গো!🥦
আমি তো এখন "বৃদ্ধ-যুবক" সেই জন্য পুরো টাকা ব্যাংকে রাখি গো !!!💞
🎼ভারত যে বিশ্বকাপ ক্রিকেট জিতেছিল কপিলদেবের নেত্ত্রীত্বে,ধোনীর নেত্ত্রীত্বে,সবের পিছনে কলকাঠি হছচে ,কেউ
যখন ধরবে না,কাউকে,তুমি লাগাও সেই দলের পিছনে,যার চান্স আছে ও মারকেট আছে ।💚
Indranil Ray: আমি তো বলবো 2500 এলে কিনতে! 2500 আর আসবে না কেনাও আর হবে না। 2008 এর বেস
হচছে 2500🙂🎼
~ইন্দ্রনীল
22/06/2021, 12:02 - Indranil Ray: <Media omitted>
22/06/2021, 12:02 - Indranil Ray: <Media omitted>
22/06/2021, 12:02 - Indranil Ray: <Media omitted>
22/06/2021, 12:22 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/100010893065983/posts/1390604164646006/
22/06/2021, 12:44 - Indranil Ray: https://www.cowin.gov.in/
22/06/2021, 12:56 - Indranil Ray: <Media omitted>
22/06/2021, 12:56 - Indranil Ray: <Media omitted>
22/06/2021, 23:07 - Indranil Ray: শেয়ার
-------
ইন্দ্রনীল
চাই না সোনা ,
চাই না মানিক ,
চাই না রাজার ধন ,
সবাই ভাবে চরমটুকুই
ধরবো ,নিজের "মন" !
সবাই ভাবে ,
শেয়ার বাজার
হবো আমি রাজা রে ,
রাজার ছেলে ,
ভিখারী হবে,
খাটে শুয়েই থাকলে।
~ইন্দ্রনীল
23/06/2021, 18:29 - Indranil Ray: <Media omitted>
23/06/2021, 23:16 - Indranil Ray: খেলার পরে
=======
আমি যেটাতে সন্দেহ করেছিলাম,সেটাই হলো।শ্রী হরিহর মহাশয়ের বই এ বলা আছে
আত্মকারাক গ্রহের দশা ভালো যায় !আমি কিন্তু বলেছিলাম "আমার একটা সন্দেহ হচ্ছে খালি, যে ভেনাসের সাবলর্ড
স্যাটার্ন, যার স্ট্রং সিগ্নিফিকেশন আছে #১২ নম্বর ঘরে। ১২ লস বোঝায়।" যখনি কোনো প্রেডিকশন আসবে তখন যদি
১২থ বোঝায় লসই ধরতে হবে। এইসব "বিদেশ ফিদেশ" বলে লাভ নেই এইটাই বোঝা গেলো ,খেলার রেজাল্ট
দেখে। ১২ ইস দি লস প্লেস।
~ইন্দ্রনীল
23/06/2021, 23:20 - Indranil Ray: খেলার পরে
=======
যখনি কোনো প্রেডিকশন আসবে তখন যদি ১২থ বোঝায় লসই ধরতে হবে। এইসব "বিদেশ ফিদেশ" বলে লাভ নেই
এইটাই বোঝা গেলো ,খেলার রেজাল্ট দেখে।
১২ ইস দি লস প্লেস।
~ইন্দ্রনীল
23/06/2021, 23:21 - Indranil Ray: <Media omitted>
23/06/2021, 23:21 - Indranil Ray: খেলার পরে
=======
যখনি কোনো প্রেডিকশন আসবে তখন যদি ১২থ বোঝায় লসই ধরতে হবে। এইসব "বিদেশ ফিদেশ" বলে লাভ নেই
এইটাই বোঝা গেলো ,খেলার রেজাল্ট দেখে।
১২ ইস দি লস প্লেস।
~ইন্দ্রনীল
24/06/2021, 11:36 - Indranil Ray: Pechone jol
24/06/2021, 12:20 - Indranil Ray: Talk and tell
24/06/2021, 19:28 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219684481676825&id=1060787120
24/06/2021, 19:29 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219684477316716&id=1060787120
24/06/2021, 19:29 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219684359953782&id=1060787120
24/06/2021, 19:30 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216504370936044&id=1060787120
25/06/2021, 12:42 - Indranil Ray: এক দুজন পুট কল বেঁচে লাভ করেছিল ,কিন্তু টাকাতো চাই,"নো
লস" থিওরিও আছে ,ভীষণ মাথামারীর কাজ। নিফটি বেঁচে অথবা কিনেও ,একটা কিনলে হবে না।
যার টাকা আছে সেই এসব করতে পারে। সবাই বড়োলোক হবার স্বপ্ন দেখে !কিন্তু মানি brings মানি। সব
পড়েছিলাম ,আমার কম্পিউটারের ছাত্ররা মিলে ক্লাস করতাম। একজন ছাত্র ছিল অরুন। তার ভালো দখল ছিল। কিন্তু
একটা স্টেজ এ realize করলাম টাকা লাগে !
হর্ষদ মেহেতার স্ক্যামের পরে সেবি একদম নতুনভাবে এসেছে। কড়া রুলস এন্ড রেগুলেশন। বেসিক্যালি বুল বলে
যারা কিনে বেচতে চায় ,আর যারা বেঁচে কিনতে চায় তাদের বেয়ার বলে।
ভলিউম দেখতে হবে ,যে শেয়ারটা বাড়ছে তার। ক্যান্ডেলস্টিক ,মুভিং অ্যাভারেজ ,ডাবল টপ ,এলিয়েট ওয়েভ
তত্ত্বের এইসব খুবই ইম্পরট্যান্ট। এলিয়ট ওয়েভ তত্ত্বের আরও সংক্ষেপে ১-২-৩ স্ট্রাকচার জানা না থাকলে লস হবেই
হবে। আর সর্বোপরি অস্ট্রোলোজি। আমার অস্ট্রোলোজি তে ঢোকাই , শেয়ার মার্কেট থেকে।
পাবলিক মাইন্ড বুজতে হবে। নিজের না পাবলিক মাইন্ড। জ্যোতি বাবু বুজতো। তবে উনি ছিলেন রাজনীতির
লোক। তবে আমি জ্যোতি বাবুর ফ্যান একেবারেই নোই।
সবাই এর ওর মুখ থেকে শুনে কিনতে চায়। পড়াশুনা একদমই নেই। যারা পড়াশুনা করে ও টাকা আছে তারাই
রাজা। প্রফিট পার আর্নিং(পি ইই) ,ইপিএস এগুলোও জানতে হবে। হাই পি ইই তে ইনভেস্টর এক্সপেক্ট করে হাই
রিটার্ন।লোয়ার P/E ইন্ডিকেট করে আন্ডারভ্যালুয়েড কোম্পানি বা কোম্পানি ওর পাস্ট ট্রেন্ডস
এক্সসেপশনাল ভাল । লোকেরা যে ট্রেড করে হাই P/E তে ট্রেড করে।
এইগুলি আমার শেখা। ২ ০ ০ ৭ সালে। শেয়ার বাজারে টাকা ঢালবার আগে পরে নাও। তারপর
ঢালো।
মিউচুয়াল ফান্ডস ও সেইরকম। ইনডেক্স ফান্ডসি ভালো সবচেয়ে। সিপ্ করে গেলে ,পেলে নেগেটিভ ,চলবে ?চলবে
না। এটাও নিয়মিত পড়াশুনা সাপেক্ষ।মানুষের ধারণা মিউচুয়াল ফান্ডস এ টাকা ঢাললে বোধয় বাপ্ বাপ্ করে
১০ বছর পরে টাকা আসে !একেবারেই নয়। এর ও দরকার পড়াশোনা।
ফিক্সড ডিপোজিট ব্যাংকে রাখলে ও তার কোনো গ্যারান্টী নেই। ব্যাঙ্ক ফাইল হলে টাকা গেলো। ১ লাখ টাকা
ইন্সুরেন্স করা থাকে। তার বাইরে গেলো। আমাদের কমপ্লেক্সে এ একজন আছ। উনি ভাবেন m আমি ব্যাঙ্ক এর যেহেতু
কাজকম্মো করি ,যেহেতু মার্কেটে সম্পর্কে জ্ঞান আছে ,সেহেতু আমাকে উনি জিজ্ঞাসা করেন। আমি আর কি বলবো
,বলি সব ঠিকই আছে।
কিন্তু কোনো কিছুই ঠিক নেই এটা আমি খুব ভালো করে জানি । আর যা গভর্নমেন্ট আছে সেন্টারে ,সব বেঁচে
দেবে। দেবেই। ধীরে ধীরে জাপানের মতন হয়ে যাবে ,কোনো ইন্টারেস্ট দেবে না ,ব্যাঙ্ক। দেরী আছে। তবে এই
গভর্নমেন্ট থাকলে দেবেই। এটা কোনো ভয় দেখাবার জন্য বলছি না ,বিশ্ব তাই চায় !তামার কোনো নিজস্ব টাকা
নেই। মাইনেটাও সেই ভাবে আসে !
আমরা সেই বিশ্বএর দিকে যাচ্ছি সব গরীব লোককে উধাও করে দিয়ে খুব বড়োলোক ,কম বড়োলোক এর পৃথিবী
দিকে।
~ইন্দ্রনীল
25/06/2021, 12:46 - Indranil Ray: এক দুজন পুট কল বেঁচে লাভ করেছিল ,কিন্তু টাকাতো চাই,
"নো লস" থিওরিও আছে ,ভীষণ মাথামারীর কাজ। নিফটি বেঁচে অথবা কিনেও ,একটা কিনলে হবে না।
হর্ষদ মেহেতার স্ক্যামের পরে সেবি একদম নতুনভাবে এসেছে। কড়া রুলস এন্ড রেগুলেশন।
বেসিক্যালি বুল বলে যারা কিনে বেচতে চায় ,আর যারা বেঁচে কিনতে চায় তাদের বেয়ার বলে।
ভলিউম দেখতে হবে ,যে শেয়ারটা বাড়ছে তার। ক্যান্ডেলস্টিক ,মুভিং অ্যাভারেজ ,ডাবল টপ ,এলিয়েট ওয়েভ
তত্ত্বের এইসব খুবই ইম্পরট্যান্ট।
এলিয়ট ওয়েভ তত্ত্বের আরও সংক্ষেপে ১-২-৩ স্ট্রাকচার জানা না থাকলে লস হবেই হবে।
জ্যোতিবাবু বুজতো। তবে উনি ছিলেন রাজনীতির লোক। তবে আমি জ্যোতি বাবুর ফ্যান একেবারেই নোই।
সবাই এর ওর মুখ থেকে শুনে কিনতে চায়। পড়াশুনা একদমই নেই। যারা পড়াশুনা করে ও টাকা আছে তারাই
রাজা।
প্রফিট পার আর্নিং(পি ইই) ,ইপিএস এগুলোও জানতে হবে। হাই পি ইই তে ইনভেস্টর এক্সপেক্ট, করে হাই রিটার্ন।
লোয়ার P/E ইন্ডিকেট করে আন্ডারভ্যালুয়েড কোম্পানি বা কোম্পানি ওর পাস্ট ট্রেন্ডস এক্সসেপশনাল ভাল
।
মিউচুয়াল ফান্ডস ও সেইরকম। ইনডেক্স ফান্ডসি ভালো সবচেয়ে। সিপ্ করে গেলে ,পেলে নেগেটিভ ,চলবে ?
চলবে না।
এটাও নিয়মিত পড়াশুনা সাপেক্ষ।মানুষের ধারণা মিউচুয়াল ফান্ডস এ টাকা ঢাললে বোধয় বাপ্ বাপ্ করে ১০
বছর পরে টাকা আসে !একেবারেই নয়। এর ও দরকার পড়াশোনা।
ফিক্সড ডিপোজিট ব্যাংকে রাখলেও তার কোনো গ্যারান্টী নেই। ব্যাঙ্ক ফেল হলে, টাকা গেলো। ১ লাখ টাকা
ইন্সুরেন্স করা থাকে। তার বাইরে গেলো।
আমাদের কমপ্লেক্সে এ একজন আছ। উনি ভাবেন আমি ব্যাঙ্ক এর যেহেতু কাজকম্মো করি ,যেহেতু মার্কেটে সম্পর্কে জ্ঞান
আছে ,সেহেতু আমাকে উনি জিজ্ঞাসা করেন। আমি আর কি বলবো ,বলি সব ঠিকই আছে।
কিন্তু কোনো কিছুই ঠিক নেই এটা আমি খুব ভালো করে জানি ।
ধীরে ধীরে জাপানের মতন হয়ে যাবে ,কোনো ইন্টারেস্ট দেবে না ,ব্যাঙ্ক।
দেরী আছে। তবে এই গভর্নমেন্ট থাকলে দেবেই। এটা কোনো ভয় দেখাবার জন্য বলছি না ,বিশ্ব তাই চায় !
~ইন্দ্রনীল
25/06/2021, 16:33 - Indranil Ray: আজ জিমে যাবার আগে। আর একটি ছবি দিলাম ১৫ মে ২০২১ এ
তোলা। পেটটা সত্যিই কমেছে। জিমে ভর্তির সময়ে টিচার বলেছিলো সকলে ১ / ২ মাস করে ছেড়ে দেয়। আপনি
যদি লেগে থাকতে পারেন ,কমবেই ,কমবে। আমি মনে মনে বলেছিলাম ,সবাই আর আমি এক নোই।
আর আজ ,৮৯ কেজি। আরও কমাবো। ৮ ২ তে নিয়ে যাবো ,হাইটটা আছে না !৫ ফুট ১ ১ ইঞ্চি।
সবাই এর উল্টো ধাতুতে গড়া !কি করবো ?ভগবান সৃষ্টি করেছেন ! অলস প্রকৃতির জীব !ঘুমাই কম ,প্রতি ঘন্টায়
ঘুম ভাঙে ,অস্ট্রোলোজি ,শেয়ার মার্কেটে ,গাড়ী ,বই ,মুভি ,গান ,হাত ,জিম ,লেখা এই নিয়েই আছি। মরে
গেলে মরে যাবো ,কোনো ভয়ের চিহ্ন ও নেই ,ভূত দেখেছি ,যত সব অবাস্তব জিনিস ,যা আপনারা বলবেন
অস্তিত্বই নেই ,সেই সব ও দেখেছি ,কিছু কিছু এক্সপেরিয়েন্স করেছি !এক অদ্ভুত মগজ !!কেউ একটা কথা বললো
,আমার গায়ে লেগে গেলো !আর তার সাথে কোনো কথা নেই !অদ্ভুত অদ্ভুত !!
ইন্দ্রনীল
25/06/2021, 16:34 - Indranil Ray: সত্যি মিথ্যা খুব সহজেই বুজতে পারি ,মুখ তোলা মাত্র।
25/06/2021, 19:21 - Indranil Ray: You deleted this message
25/06/2021, 19:34 - Indranil Ray: আলটিমেট অ্যাস্ট্রলজার
=================
আজ যখন পেছন ফিরে দেখি ,তখন ভাবি আলটিমেট অ্যাস্ট্রলজার কি ঠিক ঠিক ভাবেই না করেছে, সবকিছু।সব।
এইরকম ৫০/৫১ বছরে কাজ ছেড়ে দেয়া ,সে আমাকে দিয়েই করালো।
যে দু চারজন অ্যাস্ট্রলজারকে দেখিয়েছিলাম ,তারা কেউই বলতে পারেনি ,কিন্তু আমি ভেবেছিলাম। একজন বন্ধু
ছিল,সৌগত তার নাম , সে টুকটাক হাত দেখতে পারতো। সে আমাকে বলেছিলো (তখন ও রাসিট হয়ই নি )তুই
পার্টনার ছাড়া ব্যবসা চালাতেই পারবি না !
চালালাম তো ২১ বছর।
৭থ হাউস থেকে ব্যবসা দেখে আবার ৭থ হাউস থেকে স্ত্রী ও দেখে। (তখন আমার বিয়েও হয় নি )। সে ৭থ হাউস
থেকে ব্যবসাটা দেখেছিলো ,স্ত্রী দেখে নি। তখন কোথায় শীলা ?
সে হাতের বিয়ের রেখা দেখেছে। ব্যবসাটা আমি নিজেই চালালাম তো। স্ত্রী আমার মানস সঙ্গী। সবসময়ের জন্য।
আমি শীলাকে বলছিলাম ,যে যখন তুমি চলে যাবে ,আমি খুব একা হয়ে যাবো। কিছু তো বোঝেই ,আমার ভাব।
আমি কাজ সবই করে নেবো। কিন্তু শেয়ারিং ?হয়ই না ,সবকিছু। কখনোই হয় না ,সকলের সঙ্গে।
সত্যি কথা বলছি ,আমি আমাকেই ভালোবাসি না ,আর পরে রয়েছে, পাঁচজন!এরই মাঝে শীলা আমাকে সত্যিই
ভালোবাসে।
আমি হচ্ছি সেইরকমের জীব,হস্তামলক টাইপের। কারুর সাথে কথা বলতে ভালো লাগে না। শঙ্করাচার্য আসলেন। তখন
হস্তামলক কথা বললেন এবং সাধু হয়ে গেলেন।
হস্তামলক সম্নন্ধে পরে নেবেন ,নেটে । আমি পড়েছিলাম ,শঙ্করাচার্য্যের জীবনীতে ,বইয়ে। শীলাকে বলেছিলাম
,পরেই। ও খুব ভালোবাসে,হস্তামলাকের কাহিনী।
শঙ্করাচার্য্যের একটি ছবি, আমার টেবিলে আছে।আদি শঙ্করাচার্য্যের সম্পর্কেও পরে নিতে পারেন। এখন তো কি
দাবালেই !
আমি যে ছেড়ে দিলাম ,লোকেদের অ্যাস্ট্রোলোজি করা ও পড়ানো, সে স্বামীজীর কাছে ,শ্রী শ্রী ঠাকুরের
কাছে,নিজের বিবেকের কাছে ,স্পিরিচুয়াল আপলিফটমেন্ট এইসব কিস্সু নয়।
স্পিরিচুয়াল আপলিফটমেন্ট হয়েই গেছে, আর বাকিটা, এই জীবন থেকে চলে গেলে হবে।
আমার দরকার নেই আর !
সমুদ্রের তীরে , পাহাড়ে ,বেড়াতে গিয়ে, লোকের মাঝেও ধ্যান হয়ই হয়।
আমার হয়।
এ যোগ তো সবার থাকে না। আমি তো একটিও দেখি নি। শীলারও খুবই ভালো যোগ। এখন পরিষ্কার ,আমার
কাছে।
একটি ছেলে বলেছিলো আমারি ছাত্র, তার বেসিক অ্যাস্ট্রোলোজি কোর্স করিয়ে দিয়েছি। সে নিজেই এখনো ঠিক
মতন পড়ে উঠতে পারে নি।
আমি যতদিন বেঁচে থাকবো, যদি কেউ আসে আমার কাছে,আমি যদি তখন থাকি ,কোনো কিছু সত্যিই পড়ার জিজ্ঞাসা
নিয়ে ,তাকে যদি আমার তখনও ভালো লাগে ,সে নিশ্চই পাবে আমার থেকে জ্ঞান।জ্ঞান তো মুখে মুখেই সঞ্চারিত
হয়।
আমার শরীর নিয়ে প্রব্লেম যদি হয় ,সেটা জানবে ঈশ্বরের নির্দেশ ,মনে ৯থ হাউস।
আমার ৯থ হাউসে শনির দৃষ্টি আছে ,শনি আমার রাজযোগকারী। বন্ধু গ্রহ। রাশিপতি ডি ১ এর সাধারণ ভাবে।
নিরায়ণে আমার ২/৩ পতি।
বুধ আমার ৯ম ও ১২শ পতি। ৯ম মানে ভগবানের হাত ,১২শ মানে "টু লীভ"।
দশা চলছে শনি/ বুধ। শনি/ বুধএর দশায় কাজ ছাড়বো না তো কি?
~ইন্দ্রনীল
25/06/2021, 19:37 - Indranil Ray: <Media omitted>
25/06/2021, 23:06 - Indranil Ray: You deleted this message
25/06/2021, 23:07 - Indranil Ray: গুরু
===
গুরু বললে খুব সহজ হয়, অন্যকে বিশ্বাস করানো যে সে কত শ্রদ্ধা করে ~!
শব্দটির মাহাত্ম কমে গেছে মানুষের আবেগের কাছে। এই গুরু আবার পরের দিনই "মাল" বা "লোকটা" বা
"ফুরু" ~!
এইজন্যই যে বা যারা এরকম করে তাদের থেকে আমি শত হস্ত দূরে !সেইজন্বয়ী কোনো ফোন ধরি না ,কাজ যখন
করবোই না !
টিচার ,স্যার ,দাদা ,বা নামধরে ডাকা অনেক ভালো। গুরু বললে গুরুদেব বলতে হয় ,সেটা সৌভাগ্যক্রমে
আমার হয়েছে।
গুরু অনেকরকম পরীক্ষা নেবে !তার থেকে সাহায্য নেবে আর তাঁকে পরীক্ষা করবে না তা তো আর হয় না !
গুরুদক্ষিণাও দিতে হয়। আমিও দিয়েছি শুধু নয় ,এখনো দেই। দিয়েই চলি।
মুখে বলবে গুরু, আর কাজে বলবে হুরু সে আমি করতে দেব না ,তাহলে গুরুদেবের হানী হয়।
গুরু মনে যে অন্ধকার ছেদ করে। এমনি এমনি অন্ধকার ছেদ করে দেবে গুরু। আর গুরু বক্রি হলে তো কথাই নেই।
চার্ট দেখেই সাবধান হয়ে যাই।
শনিও গুরু। শুক্রও গুরু। তবে গুরু বলে ডাকা হয় যে প্লানেটস গুলোর মধ্যে গুরু তাকেই ,অর্থাৎ বৃহস্পতিকে।
অ্যাস্ট্রোলোজির কত কিছু যে আমি বার করেছি ও করবো তা গুরুই জানেন ,তবে লোকদের স্বার্থপর
অ্যাস্ট্রোলোজি থেকে নয় !
~ইন্দ্রনীল
26/06/2021, 12:56 - Indranil Ray: <Media omitted>
26/06/2021, 20:44 - Indranil Ray: এরপর যাবো তারকেশ্বের। জুলাই ২ ০ ২ ১ এ। এক এক করে
সবজায়গাতেই যাচ্ছি ও যাবো। এইবার তারকেশ্বর। ভোলে বোম তারক বোম। এর আগে দুবার গেছি। আর একবার
যাওয়া বাকি আছে। তিন বার। বার বার তিন বার। আমি গাড়ী চালিয়ে অতি অবশ্যই। এই লাস্ট একবছরে কত
জায়গাতে যে গেছি ,সে এই পেজ দেখলেই জানতে পারবেন। লিস্টে অনেক জায়গার নাম আছে ,সব দেখে দেখে যাবো।
26/06/2021, 20:50 - Indranil Ray: এরপর যাবো তারকেশ্বের। জুলাই ২ ০ ২ ১ এ। এক এক করে
সবজায়গাতেই যাচ্ছি ও যাবো। এইবার তারকেশ্বর। ভোলে বোম তারক বোম। এর আগে দুবার গেছি। আর একবার
যাওয়া বাকি আছে। তিন বার। বার বার তিন বার। আমি গাড়ী চালিয়ে অতি অবশ্যই। এই লাস্ট একবছরে কত
জায়গাতে যে গেছি ,সে এই পেজ দেখলেই জানতে পারবেন। লিস্টে অনেক জায়গার নাম আছে ,সব দেখে দেখে যাবো।
শীলা আজ চাল দিলো। শীলা সবসময়েই দেয়। আজকেও দিলো। এর আগে জামাপ্যান্ট দিয়েছে।
শীলার এইকাজটি অপূর্ব ,অপূর্ব অপূর্ব। ও আমার কাছে সর্বোত্তম কি এমনি এমনি নাকি ?
ফটো তোলবার কোনো তাগিদ নেই ,আমি বলছি ফটো তোলো ,ফটো তোলো !!
শীলা সর্বোত্তম।
~ইন্দ্রনীল
26/06/2021, 21:07 - Indranil Ray: চরমতম ভক্ত
===========
আমি জিজ্ঞাসা করলাম শিবের চরমতম ভক্তকে(শীলাকে) যে তারকেশ্বের টানছে কেন ?শিব ১ ২ টা রাশির অন্তর্গত।
আমি ও শীলা প্রথমবার গেছিলাম একজন নর্মদার একজন সন্ন্যাসীর সাথে ,শীলাকে তো সন্ন্যাসি করেই দিচ্ছিলো !
রাত্রে সেই সাধু বাড়ীতে থাকতেও চেয়েছিলো ,তখন মা বেঁচে। একটু কাটিয়েই দেয়া হয়েছিল। নর্মদার সাধু
,রামকৃষ্ণ মিশনের নয়।
সে দিন কী গেছে !
শীলা কৃষ্ণনগর থেকে এসে দক্ষিনেশ্বের,আমি ওকেদক্ষিনেশ্বেরই মেয়েটি করতাম । রাত ১ ০ টায় বাড়ী !
যাই হোক জিজ্ঞাসা করলাম শিবের চরমতম ভক্তকে যে তারকেশ্বের টানছে কেন ? জিজ্ঞাসা করলাম তারকেশ্বর শিব কি
উচ্চু শিব না নীচু। গালি খেলাম !
আমি বলতে চাইছিলাম ত্যাগ এর না ভোগের ?৯থ হাউস থেকে দেখে,ত্যাগ না ভোগ। আমি শুনতে চাইছিলাম শিবের
চরমতম ভক্ত কি বলে ?
চরমতম ভক্ত বেশ ভালো। বললো দেখো কোন প্ল্যানেট কোনটাকে আসপেক্ট করছে !
এরপর যাবো তারকেশ্বের। জুলাই ২ ০ ২ ১ এ। এক এক করে সবজায়গাতেই যাচ্ছি ও যাবো। এইবার তারকেশ্বর।
ভোলে বোম তারক বোম। এর আগে দুবার গেছি। আর একবার যাওয়া বাকি আছে। তিন বার। বার বার তিন বার।
আমি গাড়ী চালিয়ে অতি অবশ্যই। এই লাস্ট একবছরে কত জায়গাতে যে গেছি ,সে এই পেজ দেখলেই জানতে পারবেন।
লিস্টে অনেক জায়গার নাম আছে ,সব দেখে দেখে যাবো।
শীলা আজ চাল দিলো। শীলা সবসময়েই দেয়। আজকেও দিলো। এর আগে জামাপ্যান্ট দিয়েছে।
শীলার এ কাজটি অপূর্ব ,অপূর্ব অপূর্ব। ও আমার কাছে সর্বোত্তম কি এমনি এমনি নাকি ?
ফটো তোলবার কোনো তাগিদ নেই ,আমি বলছি ফটো তোলো ,ফটো তোলো !!
~ইন্দ্রনীল
26/06/2021, 21:23 - Indranil Ray: In the case of a high fever, or a low fever
that's causing discomfort, your doctor may recommend an over-the-counter
medication, such as acetaminophen (Tylenol, others) or ibuprofen (Advil, Motrin IB,
others). Use these medications according to the label instructions or as
recommended by your doctor
26/06/2021, 21:23 - Indranil Ray: Tylenol ba Mortin IB DITE PARO
27/06/2021, 12:35 - Indranil Ray: আত্মনো মোক্ষার্থং জগদ্ধিতায় চ — "আত্মার মোক্ষ ও জগতের কল্যাণের
নিমিত্ত"
27/06/2021, 13:01 - Indranil Ray: মহাভারত
=======
অনেকেরই ধারণা অস্ট্রলজার বোধয় আগে থেকে জানে সব কিছু।
একদমই নয়। তবে প্রশ্ন করলে উত্তর দিতে পারে ,বা মনে প্রশ্ন আসলে, বা একটি চার্টকে স্টাডি করলে,উত্তর দিতে
পারে ।
৮থ হাউসের খেলা, যে কেউ ইচ্ছা করবে ,আর করে ফেলবে, এটা তেমন নয়।
৮থ হাউস হেভি স্ট্রং হলেই অস্ট্রোলোজর হওয়া যায় ,যে ঠিক ঠিক মতন প্রেডিক্ট করতে পারবে। অস্ট্রোলোজর হওয়া
এতো সোজা নয়। যে অস্ট্রোলোজর, সে সব জিনিসই জানবে ,কোনো কিছুকেই অবিশ্বাস করবে না ,বলবে না,
"ভাগ্য জানা অন্যায়" !
ফেসবুকে একটি জিনিস আমি খুবই দেখতে পাই ,খুব কম লোকই আছে , যে বিষয় নিয়ে তারা ডিল করে, ফেসবুকে
তারা খুব কমই দেয় , বা দেয় না। একদম সোজাসাপ্টা মানে হচ্ছে, তারা বিষয়টিকে অন্তর থেকে ভালোবাসে
না ,বাসে না, বাসে না।
যে বিষয় সে কাজ করে ,সে সেই বিষয়টির কিছু না কিছু, দেবেই দেবে ,যদি সেটাকে সে ভালোবাসে। আমি যখন
অস্ট্রোলোজির কাজ করতাম, আর এখন যখন করি না, দুটোর মধ্যে মিল কোথায় ?আমি তখনও অস্ট্রোলোজির লেখা
দিতাম, এখনো দেই।
কাজ আর এন্টারটেইনমেন্ট, যদি আলাদা হয় ,তাহলেই সে এইরকম হবে। আমার কিন্তু এন্টারটেইনমেন্ট আর কাজটি,
একই। এখন কাজ কে ছুটি ,এন্টেরটেনমেন্টই এন্টারটেইনমেন্ট।
কাজ আর এন্টারটেইনমেন্ট ,এন্টারটেইনমেন্ট আর কাজ।
এইরকম কম্বিনেশন ৯ ০ ভাগ মানুষের হয় না। বাকী যে ১০ ভাগ থাকে , সেই ১০ ভাগের মধ্যে ,৫ ভাগ
হাপিত্যেশ এ ভোগে ! ভাবে, 90 ভাগ মানুষের মতন, সে নয় কেন ,তাহলে তো টাকা রোজগার করতে পারতো,
অনেক।
জিজ্ঞাসা করে না কিছু, কোনো কৌতূহল এর বশ নেই ,অস্ট্রোলোজি অনুযায়ীই সব হয় ,এটা সে জানে না শুধু
,দেখে। আর দেখে আনন্দ পায়।
~ইন্দ্রনীল
27/06/2021, 13:12 - Indranil Ray: মহাভারত
=======
অনেকেরই ধারণা অ্যাস্ট্রলজার বোধয় আগে থেকেই জানে সব কিছু।
একদমই নয়। তবে প্রশ্ন করলে উত্তর দিতে পারে ,বা মনে প্রশ্ন আসলে, বা একটি চার্টকে স্টাডি করলে,উত্তর দিতে
পারে ।
৮থ হাউসের খেলা, যে কেউ ইচ্ছা করবে ,আর করে ফেলবে, এটা তেমন নয়।
৮থ হাউস হেভি স্ট্রং হলেই অ্যাস্ট্রোলোজর হওয়া যায় ,যে ঠিক ঠিক মতন প্রেডিক্ট করতে পারবে।
অ্যাস্ট্রোলোজর হওয়া এতো সোজা নয়। যে অ্যাস্ট্রোলোজর, সে সব জিনিসই জানবে ,কোনো কিছুকেই অবিশ্বাস
করবে না ,বলবে না, "ভাগ্য জানা অন্যায়" !
যে অ্যাস্ট্রোলোজি সমন্ধে একটুও জানে, সে বলবে প্ল্যান এ ,নাহলে প্ল্যান বী ,নাহলে প্ল্যান সী।
ফেসবুকে একটি জিনিস আমি খুবই দেখতে পাই ,খুব কম লোকই আছে , যে বিষয় নিয়ে তারা ডিল করে, ফেসবুকে
তারা খুব কমই দেয় , বা দেয় না। একদম সোজাসাপ্টা মানে হচ্ছে, তারা বিষয়টিকে অন্তর থেকে ভালোবাসে
না ,বাসে না, বাসে না।
ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপে পিকচার আইডি ,লেখা ইত্যাদি থেকেও অনেককিছু বোঝা যায় ।
একটি বাচ্চা Skype তে তার মা পড়ছে ,অন্য ছাত্র দুলে দুলে পড়ছে ,সেটি সে observ করলো ও বলল,এটি
শুনেও অনেক কিছু বলা যায় ।
যে বিষয় সে কাজ করে ,সে সেই বিষয়টির কিছু না কিছু, দেবেই দেবে ,যদি সেটাকে সে ভালোবাসে।
আমি যখন অ্যাস্ট্রোলোজির কাজ করতাম, আর এখন যখন করি না, দুটোর মধ্যে মিল কোথায় ?আমি তখনও
অ্যাস্ট্রোলোজির লেখা দিতাম, এখনো দেই।
এইরকম কম্বিনেশন ৯ ০ ভাগ মানুষের হয় না। বাকী যে ১০ ভাগ থাকে , সেই ১০ ভাগের মধ্যে ,৫ ভাগ
হাপিত্যেশে ভোগে ! ভাবে, 90 ভাগ মানুষের মতন, সে নয় কেন ,তাহলে তো টাকা রোজগার করতে পারতো,
অনেক।
জিজ্ঞাসা করে না কিছু, কোনো কৌতূহলের বশ নেই ,অ্যাস্ট্রোলোজি অনুযায়ীই সব হয় ,এটা সে জানে না
শুধু ,দেখে।
এতো জানাই কথা ,কুরু পাণ্ডবের যুদ্ধু হয়েছিল। পাণ্ডবেরা জিতে গিয়েছিলো !
~ইন্দ্রনীল
27/06/2021, 13:13 - Indranil Ray: #মহাভারত
=======
অনেকেরই ধারণা অ্যাস্ট্রলজার বোধয় আগে থেকেই জানে সব কিছু।
একদমই নয়। তবে প্রশ্ন করলে উত্তর দিতে পারে ,বা মনে প্রশ্ন আসলে, বা একটি চার্টকে স্টাডি করলে,উত্তর দিতে
পারে ।
৮থ হাউসের খেলা, যে কেউ ইচ্ছা করবে ,আর করে ফেলবে, এটা তেমন নয়।
৮থ হাউস হেভি স্ট্রং হলেই অ্যাস্ট্রোলোজর হওয়া যায় ,যে ঠিক ঠিক মতন প্রেডিক্ট করতে পারবে।
অ্যাস্ট্রোলোজর হওয়া এতো সোজা নয়। যে অ্যাস্ট্রোলোজর, সে সব জিনিসই জানবে ,কোনো কিছুকেই অবিশ্বাস
করবে না ,বলবে না, "ভাগ্য জানা অন্যায়" !
যে অ্যাস্ট্রোলোজি সমন্ধে একটুও জানে, সে বলবে প্ল্যান এ ,নাহলে প্ল্যান বী ,নাহলে প্ল্যান সী।
ফেসবুকে একটি জিনিস আমি খুবই দেখতে পাই ,খুব কম লোকই আছে , যে বিষয় নিয়ে তারা ডিল করে, ফেসবুকে
তারা খুব কমই দেয় , বা দেয় না। একদম সোজাসাপ্টা মানে হচ্ছে, তারা বিষয়টিকে অন্তর থেকে ভালোবাসে
না ,বাসে না, বাসে না।
ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপে পিকচার আইডি ,লেখা ইত্যাদি থেকেও অনেককিছু বোঝা যায় ।
একটি বাচ্চা Skype তে তার মা পড়ছে ,অন্য ছাত্র দুলে দুলে পড়ছে ,সেটি সে observ করলো ও বলল,এটি
শুনেও অনেক কিছু বলা যায় ।
যে বিষয় সে কাজ করে ,সে সেই বিষয়টির কিছু না কিছু, দেবেই দেবে ,যদি সেটাকে সে ভালোবাসে।
আমি যখন অ্যাস্ট্রোলোজির কাজ করতাম, আর এখন যখন করি না, দুটোর মধ্যে মিল কোথায় ?আমি তখনও
অ্যাস্ট্রোলোজির লেখা দিতাম, এখনো দেই।
এইরকম কম্বিনেশন ৯ ০ ভাগ মানুষের হয় না। বাকী যে ১০ ভাগ থাকে , সেই ১০ ভাগের মধ্যে ,৫ ভাগ
হাপিত্যেশে ভোগে ! ভাবে, 90 ভাগ মানুষের মতন, সে নয় কেন ,তাহলে তো টাকা রোজগার করতে পারতো,
অনেক।
এতো জানাই কথা ,কুরু পাণ্ডবের যুদ্ধু হয়েছিল। পাণ্ডবেরা জিতে গিয়েছিলো !
~ইন্দ্রনীল
27/06/2021, 18:10 - Indranil Ray: তুমি নীচে ,লোকটি উপরে
==================
অ্যাস্ট্রলজার কে বন্ধু মনে করলে ,তার কথা মানতে হবে। তাকে বোঝানো আর দেয়ালকে বোঝানো সমান!কারণ
অ্যাস্ট্রোলোজর মনে করে ,সে সব বোঝে !
উপরের এই ভাবটি সপ্তম ঘরের ভাব। মানে , একজন বোঝাতে চাইছে ,সে বুঝবেই না।
তোমাকে কেউ ধরো কোনো কথা বললো।সে কথাটার ভ্যালু ,তোমার কাছে নেই।
কারো কোনো কথা আর একজনের কাছে,লাগবে না। পরনিন্দা পরচর্চার চান্সই দেবে না।
তুমি মনে করবে ,তুমি শুনতেই পাও নি। তুমি নীচে আছো ,লোকটি উপরে আছে।
আমি অবশ্য এইরকম ভাবেই চলি। তবে মাঝে মাঝে বিপদ ঘটে !
~ইন্দ্রনীল
27/06/2021, 20:20 - Indranil Ray: শ্রী রামকৃষ্ণদেব বলতেন ডাক্তারের অন্ন মুখে তুলতে পারেন না।
ডাক্তারদের অনেক টাকা। কিন্তু বাবা বাটপারি করতেন না। কোনো প্রাইভেট নার্সিং হোম এটাচ ছিলেন না।
তবুও যখন বাঙুরের চেম্বারে বসতো ,কোনোদিন রুগী কম আসলে বলতেন ,রুগী কম এসেছে। খুব ভারী মন
থাকতো ,সেইদিন। টাকা পায়নি তো !
শ্রী সারদা মাকে যদি কেউ বলতো ডাক্তার হবে ,খুব যাতে নাম হয় ,এই জন্য আশীর্বাদ করতে ,মা বলতেন আমি কি
করে আশীর্বাদ করি ,যাতে সবার রোগ হয় !
শ্রী শ্রী ঠাকুর ,মা একই ধাতুতে গড়া। শ্রী শ্রী ঠাকুর বলতেন কামিনী কাঞ্চন ত্যাগ করো।
আর আমার কাছে ৫৫/৬০ বছরের লোক আসতো,সে বউয়ের কাছ থেকে সেক্স পাচ্ছে না !
শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেব এর মোদ্দা সার কথাটা ছিল ,দান করো। সে যে ভাবেই হোক।
তবে দান গ্রহণের যোগ্যতা থাকতে হবে! দোকান থেকে জিনিস কিনলেও দান হয়। দুস্থ লোককে টাকা দিলেও দান
হয়।
শ্রী রামকৃষ্ণদেবের ডাক্তার মহেন্দ্রলালের কথা মনে আছে ?সেই সময়ে ৩ ০ /- ভিসিট!ঠাকুরের প্রতি এমন টান ,যে
এমনি চলে এলো ,একদিন। শ্রীশ্রী ঠাকুর কি চিকিৎসা করান নি ? কিন্তু জানতেন, সবার কারক মা ।
ঠাকুর সেই সময়ের সবচেয়ে বড়ো অ্যাস্ট্রোলোজর। পেচ্ছাপের ধারণ দেখে বলে দিতে পারতেন, ডান দিক দিয়ে
পড়লে একরকম আর বাম দিক দিয়ে পড়লে আর একরকম। মুখ দেখে।
কথামৃতর পাতায় পাতায় আছে।কথামৃত লেখাও তো পঞ্জিকা অনুসারে। আজ শুক্লা চতুর্দশী ,আজ অমুক ,আজ তমুক।
চন্দ্রের প্রতিপদ থেকে চতুর্দশী আবার পূর্ণিমা আবার প্রতিপদ।
চন্দ্রের আকর্ষণ বিকর্ষণের ফলে জোয়ার ভাটা হয়। আর মানুষের দেহের ৭০ ভাগ জল।এই অস্ট্রো টা বুজতে পারলেই
লজিতে আকর্ষণ হবে প্রকৃতই ।তখনই বুঝতে পারা যাবে হরস্কোপের বারোটা রাশি আসলে, মহাকাশের বারোটা
রাশি, আর তুমি দাঁড়িয়ে আছো কোনো একটা জায়গাতে,যেখানে মেষ বা বৃষ বা মিথুন বা অন্য কোনো রাশি
মাঝখানে ,কোন্ গ্রহ তোমায় দেখছে।
অতি অবশ্যই ডাক্তারী শাস্ত্রের প্রয়োজন আছে। কিন্তু আমি চাই নি। মেডিকেল অ্যাস্ট্রোলোজির প্রয়োজন আছে।
কিন্তু মেডিকেল শাস্ত্রেরও লিমিট আছে ,নইলে বাবার মৃত্যুর সময় বাবা রি ছাত্র, ডাক্তার প্রামানিক, যে খুবই
বিখ্যাত ,টেলিভিশনেও আসেন ,তিনি বলতেন না ,ভগবানই এবার সহায় ,ভগবানকেই ডাকুন !
আমার তখন একটাই মনে হয়েছিল ,ভগবানকে যদি আগে থেকেই ঠিকমতন বাবা ডাকতো ,শেষ চারমাস এতো ভুগতে
হতো না।
ভগবান যখন দেখেন অন্যভাবে তো একে জব্দ করা যাচ্ছে না ,রোগ দিয়েই করি। রোগের ভয়পাওয়াটাও পূর্বজন্মের
কর্মের ফলে।
অনেক এমডি ডাক্তার গবেষণা করেছেন ,পূর্বজন্মের ফল দেখিয়েছেন। আমরা জানি ই = এম সি স্কোয়ার।
"The energy of the Sun is the original source of most of the energy found on
earth."
ইনফিনিটিকে "রিয়েল নম্বর সেট", হিসাবে ধরা না হয় ,যদি ট্রান্সফিনিট নম্বর ধরা হয় ,তাহলে এনার্জি
ইনফাইনাইট না।
এইটা জানাটাই অ্যাস্ট্রোলোজির কাজ। এইটা জানার জন্য পড়তে হয়। একটা ক্লাস করলেই অ্যাস্ট্রলজার হওয়া যায়
না।
এই "রকম" টাকে ধরতে হয়। ক্লাসে পড়াবে না সব। তোমার যদি আগ্রহ থাকে ,তুমি পরো। জানতে পারবে।
লোকের কাছে সম্মান পাবার কথা মনে করো না ,নিজের কাছে সম্মানিত হও।
~ইন্দ্রনীল
28/06/2021, 10:44 - Indranil Ray: You deleted this message
28/06/2021, 10:49 - Indranil Ray: টাকা রোজগার করা হয়ে গিয়েছে। অনেক টাকা রোজগার করেছি।
আর দরকার নেই।
সেইজন্বয়ী আর অ্যাস্ট্রোলোজি করে টাকা রোজগার করবো না।
আমেরিকা ,ইংল্যান্ড ,
মালয়েশিয়া ,সিঙ্গাপুর ,ফিলিপিন্স,অস্ট্রেলিয়া,সার্বিয়া ,
ভারতের অনেক স্টেট থেকে লোকেরা আমায় কাজ দিয়েছে ।
আমিই আমার লেখা লিখেছি ফেসবুকে,লেখা পড়ে যোগাযোগ করেছে পেয়েছি ,এই ফেসবুকের মাধ্যমে। বিভিন্ন
ম্যাগাজিনের আমার লেখা পরে,লোকেরা যোগাযোগ করেছে ।
প্রথমে ম্যাগাজিনে লেখা বন্ধ করলাম ,তারপরে লোকেদের কাজ নেয়া বন্ধ করলাম।
দুটো কাজই করছি এখন। আমেরিকার একটা আর দিল্লির একটা। বাস্। এক একটা কাজের টাকার পরিমান জানো ?
শুনলে চমকে উঠবে।
সেখান থেকে অ্যাস্ট্রোলোজির কাজ ছেড়ে দেয়া ,সবাই পারে না ,পারে না ,পারে না। চ্যালেঞ্জ করে বলতে
পারি।
টাকার একটা লিমিট থাকা উচিত। সবাই ,না ,সবাই কেন বলবো? ৯ ৯ ভাগ পারে না।
কম্পিউটার সেন্টারও এরকমভাবেই বন্ধ করেছিলাম ,সে তো আগেই বলেছি।100 Students ছিল।
আমাকে অনেকে ভাবে ভগবান ,অনেকে ভাবে বদ্ধ পাগল ,আমি কোনোটাই নোই!
আমি বাঁচবো, আমার মতন করে। কারোর জ্ঞান শোনবার দরকার নেই,কারণ এটা
~ইন্দ্রনীল
28/06/2021, 14:00 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222351017218547
28/06/2021, 14:01 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222086335281664
28/06/2021, 14:20 - Indranil Ray: #আমি
#শ্রদ্ধা।
#আমার
#অস্ট্রলজার
#অস্ট্রোলোজি
#অস্ট্রোলোজি #শেখ
#ভগবানের
#ছেড়েছে
#প্রকৃতি
#ঠিকঠিক
#সময়
#সহজচুরি
#যুদ্ধু
#ভীষণ
#সমুদ্র
#শেয়ার
#টোটাল
#লেখা ,#কবিতা ,#ছবি
#আকাশ
#বিষয়
28/06/2021, 18:10 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219717062771332&id=1060787120
28/06/2021, 18:11 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216533468063454&id=1060787120
28/06/2021, 18:11 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216530368505967&substory_index=0&id=1060787120
28/06/2021, 18:11 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211280804910158&id=1060787120
28/06/2021, 18:47 - Indranil Ray: You deleted this message
28/06/2021, 18:49 - Indranil Ray: #জিম
===
আজ জিম এ ওয়েইট নিলাম। ৮৮.৬।
কমছে, এক্কেবারে।
উল্টোদিকে যাচ্ছি !
#আরও২৫বছরপর ?
~ইন্দ্রনীল
(যেদিন থেকে ইন্দ্রনীল বলে লিখতে আরম্ভ করলাম,সেইদিন থেকেই মনের অন্দরে ঠিক করে নিয়েছিলাম ,আর করবো
না লোকেদের অ্যাস্ট্রোলোজি। আমি বলিনা যে #হিন্টস দেই,ধরতে পারে না লোকজন ,আমি কি করবো !আগে
লিখতাম ইন্দ্রনীল রায় এবং সাথে ডিগ্রী গুলিও দিতাম !)
29/06/2021, 08:48 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10222115111961063&id=1060787120
29/06/2021, 08:51 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10222207160262213&id=1060787120
29/06/2021, 11:31 - Indranil Ray: শ্রী রামকৃষ্ণদেব বলতেন ডাক্তারের অন্ন মুখে তুলতে পারেন না।
ডাক্তারদের অনেক টাকা। কিন্তু বাবা বাটপারি করতেন না। কোনো প্রাইভেট নার্সিং হোম এটাচ ছিল না।
তবুও যখন বাঙুরের চেম্বারে বসতো ,কোনোদিন রুগী কম আসলে বলতেন ,রুগী কম এসেছে। খুব ভারী মন
থাকতো ,সেইদিন। টাকা পায়নি তো ! শ্রী সারদা মাকে যদি কেউ বলতো ডাক্তার হবে ,খুব যাতে নাম হয় ,এই
জন্য আশীর্বাদ করতে ,মা বলতেন আমি কি করে আশীর্বাদ করি ,যাতে সবার রোগ হয় !
শ্রী শ্রী ঠাকুর ,মা একই ধাতুতে গড়া। শ্রী শ্রী ঠাকুর বলতেন কামিনী কাঞ্চন ত্যাগ করো। আর আমার কাছে ৫৫/৬০
বছরের লোক আসতো,সে বউয়ের কাছ থেকে সেক্স পাচ্ছে না !
শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেব এর মোদ্দা সার কথাটা ছিল ,দান করো। সে যে ভাবেই হোক।
তবে দান গ্রহণের যোগ্যতা থাকতে হব। দোকান থেকে জিনিস কিনলেও দান হয়। দুস্থ লোককে টাকা দিলেও দান
হয়।
সবাই নিজের নিজের ইচ্ছাপূরণে ব্যাস্ত !তোমার খুব জ্বরজারি হয় ,তুমি সেই জ্বরজারি হয় কারো তাকে সাহায্য
করলে। তোমার ছেলে বা মেয়ের খুব বড়ো বেধি ,তুমি অন্য লোককে তার ছেলে বা মেয়েকে সেই বেধিতে
সাহায্য করলে।কারুর ক্যান্সার সে যদি ক্যান্সার পেশেন্টকে সাহায্য করে ,তাহলে তার রোগ নির্মূল হতে বাধ্য।
সঙ্গে অবশ্যই ওষুধ খেতে হবে।
শ্রী রামকৃষ্ণদেবের ডাক্তার মহেন্দ্রলালের কথা মনে আছে ?সেই সময়ে ৩ ০ /- ভিসিট!ঠাকুরের প্রতি এমন টান ,যে
এমনি চলে এলো ,একদিন। শ্রী সরে ঠাকুর কি চিকিৎসা করেন নি ?
ঠাকুর সেই সময়ের সবচেয়ে বড়ো অস্ট্রোলোজর। পেচ্ছাপের ধারণ দেখে বলে দিতে পারতেন ডান দিক দিয়ে
পড়ছে না বাম দিক দিয়ে। মুখ দেখে। কথামৃতর পাতায় পাতায় আছে।কথামৃত লেখাও তো পঞ্জিকা অনুসারে। আজ
শুক্লা চতুর্দশী ,আজ অমুক ,আজ তমুক। চন্দ্রের প্রতিপদ থেকে চতুর্দশী আবার পূর্ণিমা আবার প্রতিপদ।
চন্দ্রের আকর্ষণ বিকর্ষণের ফলে জোয়ার ভাটা হয়। আর মানুষের দেহের ৭ ০ ভাগ জল।এই অস্ট্রো তা বুজতে পারলেই
লজিতে আকর্ষণ হবে প্রকৃতই ,তখনই বুজতে পারা যাবে হরস্কোপের বারোটা রাশি আসলে মহাকাশের বারোটা
রাশি আর তুমি দাঁড়িয়ে আছো কোনো একটা জায়গাতে,যেখানে মেষ বা বৃষ বা মিথুন বা অন্য কোনো রাশি
মাঝখানে ,কোনো গ্রহ তোমায় দেখছে।
আমি ছোটবেলা থেকে কোনোদিনই চাই নি ডাক্তার হতে। অতি অবশ্যই ডাক্তারী শাস্ত্রের প্রয়োজন আছে। কিন্তু আমি
চাই নি। মেডিকেল অস্ট্রোলোজির প্রয়োজন আছে। কিন্তু মেডিকেল শাস্ত্রের ও লিমিট আছে ,নইলে বাবার মৃত্যুর
সময় বাবরি ছাত্র ডাক্তার প্রামানিক যে খুবই বিখ্যাত ,টেলিভিশনেও আসেন ,তিনি বলতেন না ,ভগবানই এবার সহায়
,ভগবান কেই ডাকুন !
আমার তখন একটাই মনে হয়েছিল ,ভগবানকে যদি আগে থেকেই ঠিকমতন বাবা ডাকতো ,শেষ চারমাস এতো ভুগতে
হতো না। ভগবান যখন দেখেন অন্যভাবে তো একে জব্দ করা যাচ্ছে না ,রোগ দিয়েই করি। রোগের ভয়পাওয়াটাও
পূর্বজন্মের কর্মের ফলে।
তথাকথিত বিজ্ঞান বলবে পূর্ব জন্ম নেই। কিন্তু বিজ্ঞানবইয়ের প্রথমেই লেখা আছে,শক্তি র আদানপ্রদান হতে পারে
,কিন্তু একই শক্তি। শক্তি নতুন করে আসতে পারে না। অনেক এমডি ডাক্তার গবেষণা করেছেন ,পূর্বজন্মের ফল
দেখিয়েছেন। আমরা জানি ই = এম সি স্কোয়ার।
"The energy of the Sun is the original source of most of the energy found on
earth."
ইনফিনিটি কে রিয়েল নম্বর সেট হিসাবে ধরা না হয় ,যদি ট্রান্সফিনিট নম্বর ধরা হয় ,তাহলে এনার্জি ইনফাইনাইট
না।
সেই এনার্জিরই প্রকার ভেদ ,রকম । এইটা জানাটাই অস্ট্রোলোজির কাজ। এইটা জানার জন্য পড়তে হয়। একটা ক্লাস
করলেই অস্ট্রলজার হওয়া যায় না। এই "রকম" টাকে ধরতে হয়। ক্লাসে পড়াবে না সব। তোমার যদি আগ্রহ থাকে
,তুমি পর। জানতে পারবে। লোকের কাছে সম্মান পাবার কথা মনে করো না ,নিজের কাছে সম্মানিত হও।
~ইন্দ্রনীল
29/06/2021, 11:49 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222392464214696
29/06/2021, 12:18 - Indranil Ray: গ্রহণের যোগ্যতা
============
শ্রী রামকৃষ্ণদেব বলতেন ডাক্তারের অন্ন মুখে তুলতে পারেন না।
তবুও যখন বাঙুরের চেম্বারে বসতো ,কোনোদিন রুগী কম আসলে বলতেন ,রুগী কম এসেছে। খুব ভারী মন
থাকতো ,সেইদিন। টাকা পায়নি তো ! শ্রী সারদা মাকে যদি কেউ বলতো ডাক্তার হবে ,খুব যাতে নাম হয় ,এই
জন্য আশীর্বাদ করতে ,মা বলতেন আমি কি করে আশীর্বাদ করি ,যাতে সবার রোগ হয় !
শ্রী শ্রী ঠাকুর ,মা একই ধাতুতে গড়া। শ্রী শ্রী ঠাকুর বলতেন কামিনী কাঞ্চন ত্যাগ করো। আর আমার কাছে ৫৫/৬০
বছরের লোক আসতো,সে বউয়ের কাছ থেকে সেক্স পাচ্ছে না !
শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেব এর মোদ্দা সার কথাটা ছিল ,দান করো। সে যে ভাবেই হোক।
তবে দান গ্রহণের যোগ্যতা থাকতে হব। দোকান থেকে জিনিস কিনলেও দান হয়। দুস্থ লোককে টাকা দিলেও দান
হয়।
সবাই নিজের নিজের ইচ্ছাপূরণে ব্যাস্ত !তোমার খুব জ্বরজারি হয় ,তুমি সেই জ্বরজারি হয় কারো তাকে সাহায্য
করলে। তোমার ছেলে বা মেয়ের খুব বড়ো বেধি ,তুমি অন্য লোককে তার ছেলে বা মেয়েকে সেই বেধিতে
সাহায্য করলে।কারুর ক্যান্সার সে যদি ক্যান্সার পেশেন্টকে সাহায্য করে ,তাহলে তার রোগ নির্মূল হতে বাধ্য।
সঙ্গে অবশ্যই ওষুধ খেতে হবে।
শ্রী রামকৃষ্ণদেবের ডাক্তার মহেন্দ্রলালের কথা মনে আছে ?সেই সময়ে ৩ ০ /- ভিসিট!ঠাকুরের প্রতি এমন টান ,যে
এমনি চলে এলো ,একদিন। শ্রী সরে ঠাকুর কি চিকিৎসা করেন নি ?
ঠাকুর সেই সময়ের সবচেয়ে বড়ো অস্ট্রোলোজর। পেচ্ছাপের ধারণ দেখে বলে দিতে পারতেন ডান দিক দিয়ে
পড়ছে না বাম দিক দিয়ে। মুখ দেখে। কথামৃতর পাতায় পাতায় আছে।কথামৃত লেখাও তো পঞ্জিকা অনুসারে। আজ
শুক্লা চতুর্দশী ,আজ অমুক ,আজ তমুক। চন্দ্রের প্রতিপদ থেকে চতুর্দশী আবার পূর্ণিমা আবার প্রতিপদ।
চন্দ্রের আকর্ষণ বিকর্ষণের ফলে জোয়ার ভাটা হয়। আর মানুষের দেহের ৭ ০ ভাগ জল।এই অস্ট্রো তা বুজতে পারলেই
লজিতে আকর্ষণ হবে প্রকৃতই ,তখনই বুজতে পারা যাবে হরস্কোপের বারোটা রাশি আসলে মহাকাশের বারোটা
রাশি আর তুমি দাঁড়িয়ে আছো কোনো একটা জায়গাতে,যেখানে মেষ বা বৃষ বা মিথুন বা অন্য কোনো রাশি
মাঝখানে ,কোনো গ্রহ তোমায় দেখছে।
আমি ছোটবেলা থেকে কোনোদিনই চাই নি ডাক্তার হতে। অতি অবশ্যই ডাক্তারী শাস্ত্রের প্রয়োজন আছে। কিন্তু আমি
চাই নি। মেডিকেল অস্ট্রোলোজির প্রয়োজন আছে। কিন্তু মেডিকেল শাস্ত্রের ও লিমিট আছে ,নইলে বাবার মৃত্যুর
সময় বাবরি ছাত্র ডাক্তার প্রামানিক যে খুবই বিখ্যাত ,টেলিভিশনেও আসেন ,তিনি বলতেন না ,ভগবানই এবার সহায়
,ভগবান কেই ডাকুন !
আমার তখন একটাই মনে হয়েছিল ,ভগবানকে যদি আগে থেকেই ঠিকমতন বাবা ডাকতো ,শেষ চারমাস এতো ভুগতে
হতো না। ভগবান যখন দেখেন অন্যভাবে তো একে জব্দ করা যাচ্ছে না ,রোগ দিয়েই করি। রোগের ভয়পাওয়াটাও
পূর্বজন্মের কর্মের ফলে।
তথাকথিত বিজ্ঞান বলবে পূর্ব জন্ম নেই। কিন্তু বিজ্ঞানবইয়ের প্রথমেই লেখা আছে,শক্তি র আদানপ্রদান হতে পারে
,কিন্তু একই শক্তি। শক্তি নতুন করে আসতে পারে না। অনেক এমডি ডাক্তার গবেষণা করেছেন ,পূর্বজন্মের ফল
দেখিয়েছেন। আমরা জানি ই = এম সি স্কোয়ার।
"The energy of the Sun is the original source of most of the energy found on
earth."
ইনফিনিটি কে রিয়েল নম্বর সেট হিসাবে ধরা না হয় ,যদি ট্রান্সফিনিট নম্বর ধরা হয় ,তাহলে এনার্জি ইনফাইনাইট
না।
সেই এনার্জিরই প্রকার ভেদ ,রকম । এইটা জানাটাই অস্ট্রোলোজির কাজ। এইটা জানার জন্য পড়তে হয়। একটা ক্লাস
করলেই অস্ট্রলজার হওয়া যায় না। এই "রকম" টাকে ধরতে হয়। ক্লাসে পড়াবে না সব। তোমার যদি আগ্রহ থাকে
,তুমি পর। জানতে পারবে। লোকের কাছে সম্মান পাবার কথা মনে করো না ,নিজের কাছে সম্মানিত হও।
~ইন্দ্রনীল
29/06/2021, 12:21 - Indranil Ray: আলটিমেট অস্ট্রলজার
=================
আজ যখন পেছন ফিরে দেখি ,তখন ভাবি আলটিমেট অস্ট্রলজার কি ঠিক ঠিক ভাবেই না করেছে, সবকিছু।সব। খারাপ
ভালো সব। খারাপটা খারাপই নয়। ওটাও ভালো।
এইরকম ৫০/৫১ বছরে কাজ ছেড়ে দেয়া ,সে আমাকে দিয়েই করালো।
যে দু চারজন অস্ট্রলজারকে দেখিয়েছিলাম ,তারা কেউই বলতে পারেনি ,কিন্তু আমি ভেবেছিলাম। একজন বন্ধু
ছিল,সৌগত তার নাম , সে টুকটাক হাত দেখতে পারতো। সে আমাকে বলেছিলো (তখন ও রাসিট হয়ই নি )তুই
পার্টনার ছাড়া ব্যবসা চালাতেই পারবি না !
চালালাম তো ২ ১ বছর।
৭থ হাউস থেকে ব্যবসা দেখে আবার ৭থ হাউস থেকে স্ত্রী ও দেখে। (তখন আমার বিয়েও হয় নি )। সে ৭থ হাউস
থেকে ব্যবসাটা দেখেছিলো ,স্ত্রী দেখে নি। তখন কোথায় শীলা ?
সে হাতের বিয়ের রেখা দেখেছে। ব্যবসাটা আমি নিজেই চালালাম। স্ত্রী আমার মানস সঙ্গী। সবসময়ের জন্য।
আমি শীলাকে বলছিলাম ,যে যখন তুমি চলে যাবে ,আমি খুব এক হয়ে যাবো। কিছু তো বোঝেই আমার ভাব। আমি
কাজ সব করে নেবো। কিন্তু শেয়ার ?হয়ই না ,সবকিছু। কখনোই হয় না ,সকলের সঙ্গে।
সত্যি কথা বলছি ,আমি আমাকেই ভালোবাসি না ,আর পরে রয়েছে, পাঁচজন!এরই মাঝে শীলা আমাকে সত্যি ই
ভালোবাসে।
আমি হচ্ছি সেরকমের জীব,হস্তামলক টাইপের। কারুর সাথে কথা বলতে ভালো লাগে না। শঙ্করাচার্য আসলেন। তখন
হস্তামলক কথা বললেন এবং সাধু হয়ে গেলেন।
হস্তামলক সম্নন্ধে পরে নেবেন ,নেট এ। আমি পড়েছিলাম ,শঙ্করাচার্য্যের জীবনীতে ,বইয়ে। শীলাকে বলেছিলাম
,পরেই। ও খুব ভালোবাসে,হস্তমলাকের কাহিনী।শঙ্করাচার্য্যের একটি ছবি, আমার টেবিলে আছে।আদি শঙ্করাচার্য্যের
সম্পর্কেও পরে নিতে পারেন। এখন তো কী দাবালেই !
আমি যে ছেড়ে দিলাম ,লোকেদের অস্ট্রোলোজি করা ও পড়ানো, সে স্বামীজীর কাছে ,শ্রী শ্রী ঠাকুরের
কাছে,নিজের বিবেকের কাছে ,স্পিরিচুয়াল আপলিফটমেন্ট এইসব কিস্সু নয়। স্পিরিচুয়াল আপলিফটমেন্ট হয়েই
গেছে, আর বাকিটা, এই জীবন থেকে চলে গেলে হবে।
আমি বসে যাবো ধ্যানে যখন তখন ,উঠবোও যখন তখন। সমুদ্রের তীরে ,পাহাড়ে ,বেড়াতে গিয়ে,লোকের মাঝেও
ধ্যান হয়ই হয়। এই ষট্চক্র ,এই সব ঐ সব ,সব জানা হয়ে গিয়েছে। মোদ্দা কথা হলো ধ্যান হয় কি ? আমার হয়।
এইযে ছেলে মেয়ে সংসার ফেঁদে বসিনি ,এটাই তো আমার সৌভাগ্যযোগ। এ যোগ সবার থাকে না। আমি তো
একটিও দেখি নি। শীলার খুবই ভালো যোগ। এখন পরিষ্কার ,আমার কাছে।
একটি ছেলে বলছিলো আমারি ছাত্র, তার বেসিক অস্ট্রোলোজি কোর্স করিয়ে দিয়েছি। সে নিজেই এখনো ঠিক মতন
পড়ে উঠতে পারে নি।
আমি যতদিন বেঁচে থাকবো, যদি কেউ আসে আমার কাছে,আমি যদি তখন থাকি ,কোনো কিছু সত্যি ই পড়ার
জিজ্ঞাসা নিয়ে ,তাকে যদি আমার তখনও ভালো লাগে ,সে নিশ্চই পাবে আমার থেকে জ্ঞান।জ্ঞান তো মুখে মুখে ই
সঞ্চারিত হয়।
অনেকের অনেক চিন্তা ,আমার শরীর নিয়ে। আমার শরীর নিয়ে প্রব্লেম যদি হয় ,সেট জানবে ঈশ্বরের নির্দেশ ,মনে
৯থ হাউস।
আমার ৯থ হাউস এ শনির দৃষ্টি আছে ,শনি আমার রাজযোগকারী। বন্ধু গ্রহ। রাশিপতি ডি ১ এর সাধারণ ভাবে।
নিরায়ণে আমার ২/৩ পতি।
তৃতীয় পতির দশা মানে কাজ থেকে অবসর ।
বুধ আমার ৯ম ও ১২শ পতি। ৯ম মানে ভগবানের হাত ,১২শ মানে "টু লিভ"।
দশা চলছে শনি/ বুধ। শনি/ বুধএর দশায় কাজ ছাড়বো না তো কি?
29/06/2021, 12:21 - Indranil Ray: এক দুজন পুট কল বেঁচে লাভ করেছিল ,কিন্তু টাকাতো চাই,"নো
লস" থিওরিও আছে ,ভীষণ মাথামারীর কাজ। নিফটি বেঁচে অথবা কিনেও ,একটা কিনলে হবে না।
যার টাকা আছে সেই এসব করতে পারে। সবাই বড়োলোক হবার স্বপ্ন দেখে !কিন্তু মানি brings মানি। সব
পড়েছিলাম ,আমার কম্পিউটারের ছাত্ররা মিলে ক্লাস করতাম। একজন ছাত্র ছিল অরুন। তার ভালো দখল ছিল। কিন্তু
একটা স্টেজ এ realize করলাম টাকা লাগে !
হর্ষদ মেহেতার স্ক্যামের পরে সেবি একদম নতুনভাবে এসেছে। কড়া রুলস এন্ড রেগুলেশন। বেসিক্যালি বুল বলে
যারা কিনে বেচতে চায় ,আর যারা বেঁচে কিনতে চায় তাদের বেয়ার বলে।
ভলিউম দেখতে হবে ,যে শেয়ারটা বাড়ছে তার। ক্যান্ডেলস্টিক ,মুভিং অ্যাভারেজ ,ডাবল টপ ,এলিয়েট ওয়েভ
তত্ত্বের এইসব খুবই ইম্পরট্যান্ট। এলিয়ট ওয়েভ তত্ত্বের আরও সংক্ষেপে ১-২-৩ স্ট্রাকচার জানা না থাকলে লস হবেই
হবে। আর সর্বোপরি অস্ট্রোলোজি। আমার অস্ট্রোলোজি তে ঢোকাই , শেয়ার মার্কেট থেকে।
পাবলিক মাইন্ড বুজতে হবে। নিজের না পাবলিক মাইন্ড। জ্যোতি বাবু বুজতো। তবে উনি ছিলেন রাজনীতির
লোক। তবে আমি জ্যোতি বাবুর ফ্যান একেবারেই নোই।
সবাই এর ওর মুখ থেকে শুনে কিনতে চায়। পড়াশুনা একদমই নেই। যারা পড়াশুনা করে ও টাকা আছে তারাই
রাজা। প্রফিট পার আর্নিং(পি ইই) ,ইপিএস এগুলোও জানতে হবে। হাই পি ইই তে ইনভেস্টর এক্সপেক্ট করে হাই
রিটার্ন।লোয়ার P/E ইন্ডিকেট করে আন্ডারভ্যালুয়েড কোম্পানি বা কোম্পানি ওর পাস্ট ট্রেন্ডস
এক্সসেপশনাল ভাল । লোকেরা যে ট্রেড করে হাই P/E তে ট্রেড করে।
এইগুলি আমার শেখা। ২ ০ ০ ৭ সালে। শেয়ার বাজারে টাকা ঢালবার আগে পরে নাও। তারপর
ঢালো।
মিউচুয়াল ফান্ডস ও সেইরকম। ইনডেক্স ফান্ডসি ভালো সবচেয়ে। সিপ্ করে গেলে ,পেলে নেগেটিভ ,চলবে ?চলবে
না। এটাও নিয়মিত পড়াশুনা সাপেক্ষ।মানুষের ধারণা মিউচুয়াল ফান্ডস এ টাকা ঢাললে বোধয় বাপ্ বাপ্ করে
১০ বছর পরে টাকা আসে !একেবারেই নয়। এর ও দরকার পড়াশোনা।
ফিক্সড ডিপোজিট ব্যাংকে রাখলে ও তার কোনো গ্যারান্টী নেই। ব্যাঙ্ক ফাইল হলে টাকা গেলো। ১ লাখ টাকা
ইন্সুরেন্স করা থাকে। তার বাইরে গেলো। আমাদের কমপ্লেক্সে এ একজন আছ। উনি ভাবেন m আমি ব্যাঙ্ক এর যেহেতু
কাজকম্মো করি ,যেহেতু মার্কেটে সম্পর্কে জ্ঞান আছে ,সেহেতু আমাকে উনি জিজ্ঞাসা করেন। আমি আর কি বলবো
,বলি সব ঠিকই আছে।
কিন্তু কোনো কিছুই ঠিক নেই এটা আমি খুব ভালো করে জানি । আর যা গভর্নমেন্ট আছে সেন্টারে ,সব বেঁচে
দেবে। দেবেই। ধীরে ধীরে জাপানের মতন হয়ে যাবে ,কোনো ইন্টারেস্ট দেবে না ,ব্যাঙ্ক। দেরী আছে। তবে এই
গভর্নমেন্ট থাকলে দেবেই। এটা কোনো ভয় দেখাবার জন্য বলছি না ,বিশ্ব তাই চায় !তামার কোনো নিজস্ব টাকা
নেই। মাইনেটাও সেই ভাবে আসে !
আমরা সেই বিশ্বএর দিকে যাচ্ছি সব গরীব লোককে উধাও করে দিয়ে খুব বড়োলোক ,কম বড়োলোক এর পৃথিবী
দিকে।
~ইন্দ্রনীল
29/06/2021, 12:23 - Indranil Ray: পরকে আপন করার চাবিকাঠি
যে রয়েছে তোমার হাতে,
তোমার রান্না যে খাবে
চরম শত্রুও বন্ধু হবে
না আছে ইউটুবে
না আছে ব্লগ
মানেও জানা না এইসব
শুধু জানো কটুকুকু রসুন পড়বে কাটুক মসুরে
রসগোল্লা র পায়েসে দুধ হয় ক্ষীর
ছেচ্কা বড়ি দিলে খুলবে যে ডেটা
29/06/2021, 13:46 - Indranil Ray: দিন পনোরো আগে লেখা।
#আলটিমেট অস্ট্রলজার
=================
আজ যখন পেছন ফিরে দেখি ,তখন ভাবি আলটিমেট অ্যাস্ট্রলজার কি ঠিক ঠিক ভাবেই না করেছে, সবকিছু।সব। খারাপ
ভালো সব। খারাপটা খারাপই নয়। ওটাও ভালো।
এইরকম ৫০/৫১ বছরে কাজ ছেড়ে দেয়া ,সে আমাকে দিয়েই করালো।
যে দু চারজন #অ্যাস্ট্রলজারকে দেখিয়েছিলাম ,তারা কেউই বলতে পারেনি ,কিন্তু আমি ভেবেছিলাম। একজন বন্ধু
ছিল,সৌগত তার নাম , সে টুকটাক হাত দেখতে পারতো। সে আমাকে বলেছিলো (তখন ও রাসিট হয়ই নি )তুই
পার্টনার ছাড়া ব্যবসা চালাতেই পারবি না !
চালালাম তো ২ ১ বছর।
৭থ হাউস থেকে ব্যবসা দেখে আবার ৭থ হাউস থেকে স্ত্রী ও দেখে। (তখন আমার বিয়েও হয় নি )। সে ৭থ হাউস
থেকে ব্যবসাটা দেখেছিলো ,স্ত্রী দেখে নি। তখন কোথায় #শীলা ?
সে হাতের বিয়ের রেখা দেখেছে। ব্যবসাটা আমি নিজেই চালালাম। স্ত্রী আমার মানস সঙ্গী। সবসময়ের জন্য।
আমি শীলাকে বলছিলাম ,যে যখন তুমি চলে যাবে ,আমি খুব এক হয়ে যাবো। কিছু তো বোঝেই আমার ভাব। আমি
কাজ সব করে নেবো। কিন্তু #শেয়ারিং ?হয়ই না ,সবকিছু। কখনোই হয় না ,সকলের সঙ্গে।
সত্যি কথা বলছি ,আমি আমাকেই ভালোবাসি না ,আর পরে রয়েছে, পাঁচজন!এরই মাঝে শীলা আমাকে সত্যি ই
ভালোবাসে।
আমি হচ্ছি সেরকমের জীব,#হস্তামলক টাইপের। কারুর সাথে কথা বলতে ভালো লাগে না। #শঙ্করাচার্য আসলেন। তখন
হস্তামলক কথা বললেন এবং সাধু হয়ে গেলেন।
হস্তামলক সম্নন্ধে পরে নেবেন ,নেট এ। আমি পড়েছিলাম ,শঙ্করাচার্য্যের জীবনীতে ,বইয়ে। শীলাকে বলেছিলাম
,পরেই। ও খুব ভালোবাসে,#হস্তামলাকের কাহিনী।শঙ্করাচার্য্যের একটি ছবি, আমার টেবিলে আছে।#আদি
শঙ্করাচার্য্যের সম্পর্কেও পরে নিতে পারেন। এখন তো কী দাবালেই !
আমি যে ছেড়ে দিলাম ,লোকেদের অ্যাস্ট্রোলোজি করা ও পড়ানো, সে #স্বামীজীর কাছে ,#শ্রীশ্রী ঠাকুরের
কাছে,নিজের বিবেকের কাছে ,স্পিরিচুয়াল আপলিফটমেন্ট এইসব কিস্সু নয়। #স্পিরিচুয়াল আপলিফটমেন্ট হয়েই
গেছে, আর বাকিটা, এই জীবন থেকে চলে গেলে হবে।
আমি বসে যাবো , ধ্যানে যখন তখন ,উঠবোও যখন তখন। সমুদ্রের তীরে ,পাহাড়ে ,বেড়াতে গিয়ে,লোকের
মাঝেও ধ্যান হয়ই হয়। এই ষট্চক্র ,এই সব ঐ সব ,সব জানা হয়ে গিয়েছে। #মোদ্দা কথা হলো #ধ্যান হয় কি ?
#আমার হয়।
এইযে ছেলে মেয়ে সংসার #ফেঁদে বসিনি ,এটাই তো আমার #সৌভাগ্যযোগ। এ যোগ সবার থাকে না। আমি তো
একটিও দেখি নি। শীলার খুবই ভালো যোগ। এখন পরিষ্কার ,আমার কাছে।
একটি ছেলে বলছিলো আমারি ছাত্র, তার বেসিক #অ্যাস্ট্রোলোজি কোর্স করিয়ে দিয়েছি। সে নিজেই এখনো ঠিক
মতন পড়ে উঠতে পারে নি।
আমি যতদিন #বেঁচে থাকবো, যদি কেউ আসে আমার কাছে,আমি যদি তখন থাকি ,কোনো কিছু সত্যি ই পড়ার
জিজ্ঞাসা নিয়ে ,তাকে যদি আমার তখনও ভালো লাগে ,সে নিশ্চই পাবে আমার থেকে জ্ঞান।#জ্ঞান তো মুখে মুখে ই
সঞ্চারিত হয়।
অনেকের অনেক #চিন্তা ,আমার শরীর নিয়ে। আমার শরীর নিয়ে প্রব্লেম যদি হয় ,সেট জানবে ঈশ্বরের নির্দেশ ,মনে
৯থ হাউস।
আমার ৯থ হাউস এ শনির দৃষ্টি আছে ,শনি আমার #রাজযোগকারী। বন্ধু গ্রহ। রাশিপতি ডি ১ এর সাধারণ ভাবে।
নিরায়ণে আমার ২/৩ পতি।
#বুধ আমার ৯ম ও ১২শ পতি। ৯ম মানে ভগবানের হাত ,১২শ মানে "#টুলিভ"।
~ইন্দ্রনীল
29/06/2021, 15:35 - Indranil Ray: <Media omitted>
29/06/2021, 16:41 - Indranil Ray: মধুরতম
======
এগুলো আর কি দেখবো ?
কেউ কিছু হতে চায় ,হচ্ছে না ,টাকা পায়, কারি কারি কিন্তু মনের মতন কাজ না ,এ এটা হতে পারবে না কি
,কারুর বিয়ে হবে না কি ,বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক আছে না কি ,দেবাঞ্জন দেব নাকি ,সুদীপ্ত সেন নাকি ,কি
করে হলো ?নেশা করে নাকি ?স্বামী স্ত্রী মধ্যে বিরোধ ,মামলা ,লোণ শোধ হবে না কি ,বাড়ী হবে নাকি,
বাচ্চাদের নিয়ে দিবা স্বপ্ন দেখা, দুর্ঘটনা ,অসুখ, এইসব সত্যিই বাজে লাগে দেখতে। প্রেমটা টিকবে নাকি,বিয়ে
হবে নাকি ,শেয়ার মার্কেট হবে নাকি এইসব অনেক দেখেছি,অনেক ।ফেসবুকে মাখো মাখো ছবি ,স্বামী স্ত্রীর
সম্পর্কটা লোকে জানে মধুরতম ,আসলে তিতো তিতো,এই সব জানা ।
এগুলো চার্ট দেখলেই বোঝা যায়। ৬ ,৮, ১২ র সংযোগ যদি ৪থ এ থাকে ,যদি শুভ গ্রহ, ওগুলি না হয়
,তাহলে বাড়ী হবে না, এইরকম।
যখন লগ্নে ৬ ,৮, ১২ র সংযোগ এর সাথে ১ ১ স পতির সংযোগ থাকে তাহলে দেবাঞ্জনদেব ,৪ থ ও ১স্ট এর সাথে
যোগাযোগ থাকলে, মালদার আসিফ তৈরী হয় ,যদি ১২ র সাথে জোরালো সম্পর্ক থাকে ৫ এর , তাহলে হর্ষদ
মেহেতা তৈরী হয়।
হাউস নাম্বার আর কারক(সিগ্নিফিকেটর) সম্পর্কে কারোর স্পষ্ট ধারণা হয়ে গিয়ে থাকে,এইগুলো তার কাছে
জলভাত।
যেমন ১ ০ ০ ০ ০ লাইনের বেশী কোনো প্রজেক্ট সি দিয়ে কম্পাইল হবে না,যদি কম্পাইল মডেলটা "টাইনি" থাকে
এ সেরকম।
ওর চাপ যে জানে সে জানে !আমি পেন্সিলটা মুখের সামনে ধরে ,কম্পিউটারে সি র মডেলটাকে দেখছি। হটাৎ
এটা সেটা দেখতে দেখতে, মডেলটার দিকে চোখ পড়লো। অমনি হয়ে গেলো !নীলাভ্র খুব খুশী।
নীলাভ্র যাতে জানতে না পারে, মউখ পরে(ওর স্যার)সেইজন্য মউখ লুকিয়ে পড়তো, নীলাভ্র আসার সময় !
নীলাভ্র পরে ইংল্যান্ড গেলো, ঐখান থেকেও ফোন করেছিল। মউখ, আমেরিকা থেকে ফোন করেছিল।
জ্যান্ত "পুতুল খেলা" ভালো লাগে না বলে বাচ্চাও করি নি আমরা। যা বাকী ছিল ,পুটু পিন্টুদের দিয়ে হয়ে
গেছে !
ছেলেদের মেয়েদের দেখলেই ভালোলাগা আর মেয়েদের ছেলেদের দেখলেই ভালো লাগা ,এই সব জানা হয়ে গিয়েছে !
নিজেকে জানা ও চেনাও শেষ। এখনো অনেকদিন বাঁচতে হবে !!
জ্যোতিবাবুর আমল ,জিনিসের কম দাম ,বিশ্বায়ন ,জিনিসের দাম বৃদ্ধি ,প্রতারণা ,ইন্টারনেট আসা ,ধর্ম
নিরপেক্ষ(আরও ক্যাটাগরিক্যালি "মুসলিম ভারত" )থেকে সরাসরি "হিন্দু ভারত" ,চীনের বশ্যতা স্বীকার ,এই
"একজায়গাতে দিন আর এক জায়গাতে রাত", কোবিদ,সূর্য ওঠা ,ডুবে যাওয়া (আসলে উঠেই না সূর্য !!,একটি গ্রহ
ও স্থানের সাপেক্ষে ওঠে। )দেখেছি আরও দেখবো ,যেহেতু চরমতম শক্তি দেখাবেন।
এইগুলোতে আমার মাইন্ড এ রেপার্কেশন হয় না ?খুবই হয়। কিন্তু জানি এটা মাইন্ডে র রেপার্কেশন ,"আমার"
নয়।
এইবার নিজেকে নিয়েই থাকবো। যখন পড়েছিলাম ,ঈশা উপনিষদ ,তখন পেয়েছি ,
ঈশা বাস্যমিদং সর্বং ,যৎকিঞ্চ জগত্যাং জগৎ।তেন ত্যক্তেন ভুঞ্জীথা মা গৃধঃ, কস্য স্বিদ্ধনম্।।
ব্রহ্মাণ্ডে যা কিছু অনিত্য বস্তু আছে, এ সমস্তই ,পরমেশ্বরের দ্বারা আবরণীয়।উত্তমরূপ ত্যাগের দ্বারা আত্মাকে পালন
কর।কাহারও ধনে লোভ করিও না। ধনের আকাঙ্ক্ষা করো না, কারণ ধন কারো নয়।
~ইন্দ্রনীল
29/06/2021, 17:50 - Indranil Ray: মধুরতম
======
এগুলো আর কি দেখবো ?
কেউ কিছু হতে চায় ,হচ্ছে না ,টাকা পায়, কারি কারি কিন্তু মনের মতন কাজ না ,এ এটা হতে পারবে না কি
,কারুর বিয়ে হবে না কি ,বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক আছে না কি ,দেবাঞ্জন দেব নাকি ,সুদীপ্ত সেন নাকি ,কি
করে হলো ?নেশা করে নাকি ?স্বামী স্ত্রী মধ্যে বিরোধ ,মামলা ,লোণ শোধ হবে না কি ,বাড়ী হবে নাকি,
বাচ্চাদের নিয়ে দিবা স্বপ্ন দেখা, দুর্ঘটনা ,অসুখ, এইসব সত্যিই বাজে লাগে দেখতে। প্রেমটা টিকবে নাকি,বিয়ে
হবে নাকি ,শেয়ার মার্কেট হবে নাকি এইসব অনেক দেখেছি,অনেক ।ফেসবুকে মাখো মাখো ছবি ,স্বামী স্ত্রীর
সম্পর্কটা লোকে জানে মধুরতম ,আসলে তিতো তিতো,এই সব জানা ।
এগুলো চার্ট দেখলেই বোঝা যায়। ৬ ,৮, ১২ র সংযোগ যদি ৪থ এ থাকে ,যদি শুভ গ্রহ, ওগুলি না হয়
,তাহলে বাড়ী হবে না, এইরকম।
যখন লগ্নে ৬ ,৮, ১২ র সংযোগ এর সাথে ১ ১ স পতির সংযোগ থাকে তাহলে দেবাঞ্জনদেব ,৪ থ ও ১স্ট এর সাথে
যোগাযোগ থাকলে, মালদার আসিফ তৈরী হয় ,যদি ১২ র সাথে জোরালো সম্পর্ক থাকে ৫ এর , তাহলে হর্ষদ
মেহেতা তৈরী হয়।
হাউস নাম্বার আর কারক(সিগ্নিফিকেটর) সম্পর্কে কারোর স্পষ্ট ধারণা হয়ে গিয়ে থাকে,এইগুলো তার কাছে
জলভাত।
যেমন ১ ০ ০ ০ ০ লাইনের বেশী কোনো প্রজেক্ট সি দিয়ে কম্পাইল হবে না,যদি কম্পাইল মডেলটা "টাইনি" থাকে
এ সেরকম।
ওর চাপ যে জানে সে জানে !আমি পেন্সিলটা মুখের সামনে ধরে ,কম্পিউটারে সি র মডেলটাকে দেখছি। হটাৎ
এটা সেটা দেখতে দেখতে, মডেলটার দিকে চোখ পড়লো। অমনি হয়ে গেলো !নীলাভ্র খুব খুশী।
নীলাভ্র যাতে জানতে না পারে, মউখ পরে(ওর স্যার)সেইজন্য মউখ লুকিয়ে পড়তো, নীলাভ্র আসার সময় !
নীলাভ্র পরে ইংল্যান্ড গেলো, ঐখান থেকেও ফোন করেছিল। মউখ, আমেরিকা থেকে ফোন করেছিল।
কেউ উপদেশ দেয় বই লেখো,কেউ বলে ইউটুবে ভিডিও দাও ,কেউ বা বলে, "তুমি অস্ট্রোলোজি না দেখলে আমাদের
কি হবে ?"
জ্যান্ত "পুতুল খেলা" ভালো লাগে না বলে বাচ্চাও করি নি আমরা। যা বাকী ছিল ,পুটু পিন্টুদের দিয়ে হয়ে
গেছে !
ছেলেদের মেয়েদের দেখলেই ভালোলাগা আর মেয়েদের ছেলেদের দেখলেই ভালো লাগা ,এই সব জানা হয়ে গিয়েছে !
নিজেকে জানা ও চেনাও শেষ। এখনো অনেকদিন বাঁচতে হবে !!
জ্যোতিবাবুর আমল ,জিনিসের কম দাম ,বিশ্বায়ন ,জিনিসের দাম বৃদ্ধি ,প্রতারণা ,ইন্টারনেট আসা ,ধর্ম
নিরপেক্ষ(আরও ক্যাটাগরিক্যালি "মুসলিম ভারত" )থেকে সরাসরি "হিন্দু ভারত" ,চীনের বশ্যতা স্বীকার ,এই
"একজায়গাতে দিন আর এক জায়গাতে রাত", কোবিদ,সূর্য ওঠা ,ডুবে যাওয়া (আসলে উঠেই না সূর্য !!,একটি গ্রহ
ও স্থানের সাপেক্ষে ওঠে। )দেখেছি আরও দেখবো ,যেহেতু চরমতম শক্তি দেখাবেন।
এইগুলোতে আমার মাইন্ড এ রেপার্কেশন হয় না ?খুবই হয়। কিন্তু জানি এটা মাইন্ডে র রেপার্কেশন ,"আমার"
নয়।
এইবার নিজেকে নিয়েই থাকবো। যখন পড়েছিলাম ,ঈশা উপনিষদ ,তখন পেয়েছি ,
ঈশা বাস্যমিদং সর্বং ,যৎকিঞ্চ জগত্যাং জগৎ।তেন ত্যক্তেন ভুঞ্জীথা মা গৃধঃ, কস্য স্বিদ্ধনম্।।
ব্রহ্মাণ্ডে যা কিছু অনিত্য বস্তু আছে, এ সমস্তই ,পরমেশ্বরের দ্বারা আবরণীয়।উত্তমরূপ ত্যাগের দ্বারা আত্মাকে পালন
কর।কাহারও ধনে লোভ করিও না। ধনের আকাঙ্ক্ষা করো না, কারণ ধন কারো নয়।
https://youtu.be/DSE3wh0aP_Q
~ইন্দ্রনীল
29/06/2021, 19:26 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219729738208210&id=1060787120
29/06/2021, 19:27 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219727487751950&id=1060787120
29/06/2021, 19:28 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10215374194402337&id=1060787120
29/06/2021, 19:29 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10215510651653683&id=1060787120
29/06/2021, 19:29 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10214109107695960&id=1060787120
29/06/2021, 19:30 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211293268141731&id=1060787120
29/06/2021, 19:30 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10208054462533615&id=1060787120
29/06/2021, 19:31 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10205658697880996&id=1060787120
29/06/2021, 19:31 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=2046404313987&substory_index=0&id=1060787120
29/06/2021, 19:32 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=233903056634714&id=1060787120
29/06/2021, 19:33 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/notes/indranil-
ray/religion-is-realisation/234467659904839/
29/06/2021, 20:40 - Indranil Ray: #মায়ের ইচ্ছা
=========
~ইন্দ্রনীল
~ইন্দ্রনীল
30/06/2021, 13:10 - Indranil Ray: মাঠে খেলা ,খেলা মাঠে
================
আমার দলটা যদি জেতে ,তাই দেখতেই বসি ,টেলিভিশনের সামনে বা মাঠে,খেলা দেখতে নয়।
আজ টেলিভশন যখন খুলাম তখন ইংল্যান্ড ১ গোলে জিতছিল। দু গোল হলো,জার্মানিকে হারিয়ে দিলো।
কাউকে যদি বলি শ্রী শ্রী ঠাকুরের নাম রোজ নেবে ,একমাস পরে, সে কেন বলবে ?
আমার বাবার প্রতি বিন্দুমাত্র #শ্রদ্ধা নেই,শিবের নাম নিলে ঠিক হয়ে যাবে পরিস্থিতি ?
বাবার প্রতি বিন্দুমাত্র #শ্রদ্ধা নেই রবি দূর্বল বা ঠিক জায়গাতে বসে নেই বা শেষ ডিগ্রিতে বসে আছেন।
স্যার যদি দাদা সম্বোধন না চান,তাহলে না করাই ভালো ,যদি উনি না চান।আর যদি চান ,তাহলে আলাদা ।
আমার একটা ২ ০ ১ ০ লেখার একটা লিংক দিচ্ছি ,খুব "বদখত বাংলাতে"( খারাপ ইংলিশে!! )লেখা ,অবশ্যই
ভালো লাগবে।
এইটিই অ্যাস্ট্রলজি ।
https://indranilray.blogspot.com/2010/07/astrology-new-dimension.html?
fbclid=IwAR0j3mrnw70fk_9BSItaVT2RQwWsrlXcGPb2FEMdUXEz69UPIidV9yEG26o
~ইন্দ্রনীল
30/06/2021, 13:13 - Indranil Ray: মাঠে খেলা ,খেলা মাঠে
================
আমার দলটা যদি জেতে ,তাই দেখতেই বসি ,টেলিভিশনের সামনে বা মাঠে,খেলা দেখতে নয়।
আজ টেলিভশন যখন খুলাম তখন ইংল্যান্ড ১ গোলে জিতছিল। দু গোল হলো,জার্মানিকে হারিয়ে দিলো।
কাউকে যদি বলি শ্রী শ্রী ঠাকুরের নাম রোজ নেবে ,একমাস পরে, সে কেন বলবে ?বলা আছে তো
সারাজীবন,তাহলে?
আমার বাবার প্রতি বিন্দুমাত্র #শ্রদ্ধা নেই,শিবের নাম নিলে ঠিক হয়ে যাবে পরিস্থিতি ?
বাবার প্রতি বিন্দুমাত্র #শ্রদ্ধা নেই রবি দূর্বল বা ঠিক জায়গাতে বসে নেই বা শেষ ডিগ্রিতে বসে আছেন।
স্যার যদি দাদা সম্বোধন না চান,তাহলে না করাই ভালো ,যদি উনি না চান।আর যদি চান ,তাহলে আলাদা ।
আমার একটা ২ ০ ১ ০ লেখার একটা লিংক দিচ্ছি ,খুব "বদখত বাংলাতে"( খারাপ ইংলিশে!! )লেখা ,অবশ্যই
ভালো লাগবে।
এইটিই অ্যাস্ট্রলজি ।
https://indranilray.blogspot.com/2010/07/astrology-new-dimension.html?
fbclid=IwAR0j3mrnw70fk_9BSItaVT2RQwWsrlXcGPb2FEMdUXEz69UPIidV9yEG26o
~ইন্দ্রনীল
30/06/2021, 18:15 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219741907792442&id=1060787120
30/06/2021, 18:16 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10218683622575973&id=1060787120
30/06/2021, 18:17 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219741148013448&id=1060787120
30/06/2021, 18:18 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219737685046876&id=1060787120
30/06/2021, 18:18 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219737636965674&id=1060787120
30/06/2021, 18:18 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10215082108580374&id=1060787120
30/06/2021, 18:19 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216545361360779&id=1060787120
30/06/2021, 18:19 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10215256442218606&id=1060787120
30/06/2021, 18:19 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10214116560322271&id=1060787120
30/06/2021, 18:20 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211308571524306&id=1060787120
30/06/2021, 18:20 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10208063853408381&substory_index=0&id=1060787120
30/06/2021, 19:38 - Indranil Ray: একটি আত্মা তার না শেষ হওয়া আগের জন্মের ইচ্ছা পূরণের
জন্য জন্ম গ্রহণ করে।
যে গ্রহের ডিগ্রী সর্বোচ্চ থাকে সেটাই আত্মকারক গ্রহ হয়। আমরা সবাই কোনো না কোনো মাতা পিতার থেকে জন্ম
নেই।
মাতা পিতা আবার তাদের মাতা পিতা,তাদের মাতা পিতা, তাদের মাতা পিতার থেকে জন্ম নেয়। এইরকম ভাবে চলে।
আমার যে সুপ্ত ইচ্ছা ,তা আমার পুর্বপুরুষের মধ্যে কোনো না কোনো ভাবে ছিল।
আমার পিতার, পিতার, পিতার , পিতা স্বয়ং শিব দেখেছিলেন। এটা এক্কেবারেই সত্যি। কাকু বলেছিলেন।
আমরা যে আচরণ করি ,সবই আত্মকারক গ্রহের গর্ভে লুকিয়ে থাকে। আমরা ভাবি আমার জন্ম ,আমিই এর চালক। তা যে
একেবারেই নয় ,সেটা আমরা বুঝি না। কারুর সন্তানহানি ঘটলো,কারোর কিছু হলো ,সবই সেই পর্বপূর্ব সম্পর্ক
আছে ,সেটা আমরা বুজতে পারি না। অস্ট্রলজাররাও অমনি !একটা রেমেডি দিয়ে দেয় !
যোগেন্দ্রনাথ রায় এর জোতিবিজ্ঞান কল্পলতিকার শ্লোকে গুলো একসময় আমার মুখস্থ ছিল। এই একটি বই ,যেটি আমি
কিনেছিলা। আপনাদের ভালো লাগবে না। আপনারা তো চানাচুর পছন্দ করেন !কোনো ছাত্রকেও বলি নি। এখন মনে
হয় পাবো যাবে না !
তারা বলবে "মানুষ যেমন জীর্ণ-শীর্ণ পুরাতন বস্ত্র ত্যাগ করে নতুন বস্ত্র গ্রহণ করে, সেইরূপ - আত্মা জীর্ণ শরীর
ত্যাগ করে নতুন শরীর গ্রহণ করে । "
আত্মাটা কি ?প্রশ্ন করো। বিভিন্ন উদাহরণ দিয়ে তোমার মাথাটাকে আরও গুলিয়ে দেবেই দেবে।
পা এর রেখা থেকে বলা,হাতের রেখা থেকে বলা ,মুখ দেখে বলা, চার্ট দেখে জন্মতারিক বলা ইত্যাদির থেকেও
আত্মকারক গ্রহ সম্পর্কে জানতে হবে। সূর্য যদি কারোর আত্মকারক গ্রহ হয় ,তাহলে অবশ্যই সে প্রকাশের অপেক্ষায়। চন্দ্র
যদি কারোর আত্মকারক গ্রহ সে অবশ্যই ইনসেক্যুরিটিতে ভোগে ,মঙ্গোল যদি আত্মকারক গ্রহ হয় সে যেন ফেইলিউর
একসেপ্ট করতে পারে ,রাহু যদি আত্মকারক গ্রহ হয় ইলুশনে ভুগবে ,এইরকম।
আত্মকারক গ্রহ হলো সেই আত্মাটার প্রকাশ। সেই প্রকাশ সঠিক ভাবে করতে না পারলে ,বা না হলে, আবার জন্ম নিতেই
হবে।
~ইন্দ্রনীল
30/06/2021, 19:40 - Indranil Ray: <Media omitted>
30/06/2021, 19:47 - Indranil Ray: #আত্মা
====
একটি আত্মা তার না শেষ হওয়া আগের জন্মের ইচ্ছা পূরণের জন্য জন্ম গ্রহণ করে।
যে গ্রহের ডিগ্রী #সর্বোচ্চ থাকে সেটাই আত্মকারক গ্রহ হয়। আমরা সবাই কোনো না কোনো মাতা পিতার থেকে
জন্ম নেই।
মাতা পিতা আবার তাদের মাতা পিতা,তাদের মাতা পিতা, তাদের মাতা পিতার থেকে জন্ম নেয়। এইরকম ভাবে চলে।
আমার যে সুপ্ত ইচ্ছা ,তা আমার #পুর্বপুরুষের মধ্যে কোনো না কোনো ভাবে ছিল।
আমার পিতার, পিতার, পিতার , পিতা স্বয়ং #শিব দেখেছিলেন। এটা এক্কেবারেই সত্যি। কাকু বলেছিলেন।
আমরা ভাবি আমার জন্ম ,আমিই এর চালক। তা যে একেবারেই নয় ,সেটা আমরা বুঝি না।
কারুর সন্তানহানি ঘটলো,কারোর কিছু হলো ,সবই সেই পূর্বাপূর্ব সম্পর্ক আছে ,সেটা আমরা বুজতে পারি না।
এই একটি বই ,যেটি আমি কিনেছিলাম। আপনাদের ভালো লাগবে না। আপনারা তো চানাচুর পছন্দ করেন !কোনো
ছাত্রকেও বলি নি। এখন মনে হয় পাবো যাবে না !
তারা বলবে, "মানুষ যেমন জীর্ণ-শীর্ণ পুরাতন বস্ত্র ত্যাগ করে নতুন বস্ত্র গ্রহণ করে, সেইরূপ - আত্মা জীর্ণ
শরীর ত্যাগ করে নতুন শরীর গ্রহণ করে । "
পা এর রেখা থেকে বলা,হাতের রেখা থেকে বলা ,মুখ দেখে বলা, চার্ট দেখে জন্মতারিক বলা ইত্যাদির থেকেও
আত্মকারক গ্রহ সম্পর্কে জানতে হবে।
সেই প্রকাশ সঠিক ভাবে করতে না পারলে ,বা না হলে, আবার জন্ম নিতেই হবে।
~ইন্দ্রনীল
30/06/2021, 19:59 - Indranil Ray: শর্বানী তুমি যে আমার লেখায় কমেন্ট করো ,সেটা থেকে এটা
বোঝা যায় ,তোমার মধ্যে কিছুটা হলেও, আমার কথাগুলো ঢুকছে। তুমি হয়তো পারবে না ,এই জীবনে ,কিন্তু
ঢুকছে এটা নিশ্চিত এর থেকেও নিশ্চিত । না হলে এমনি ভাবে ,এতো প্রজ্ঞাপূর্ণ কমেন্ট করতেই পড়তে না ,এটা
ঠিক।
তোমার জীবনে তন্ময়ের জীবনে ,এবং তোমার ছেলের জীবনে যায় আসুক না কেন ,তুমি মনে করবে " বাসাংসি
জীর্ণানি যথা বিহায়
নবানি গৃহ্নাতি নরোহপরাণি ।
তথা শরীরাণি বিহায় জীর্ণান্যন্যানি
সংযাতি নবানি দেহী ।। "
01/07/2021, 13:55 - Indranil Ray: দাদা। শীলার।
=========
অস্ট্রোলোজি করা আমি ছাড়বো না ,কারণ অস্ট্রোলোজি আমার রক্তে। আমার ৫থ হাউসের আজ ভালো দিন !কারণ
দাদা এসেছিলো। শীলার।
শীলার দাদার সাথে কথা বলতে আমার ভালোলাগে। টাকা নিয়ে অস্ট্রোলোজি ,টাকা না নিয়ে অস্ট্রোলোজি করা
বন্ধ। আমার ইচ্ছা অনুসারে অস্ট্রোলোজি করবো।
কেউ যদি বলে দেখে দাও না ,তখন আমি বলবো "ছেড়ে দিয়েছি তো !" কিন্তু মনের মতন লোক যদি হয় ,আমাকে
যদি না বিরক্ত করে ,তার তাড়া যদি না থাকে, তাহলে আমি দেখে দেব,কিন্তু টাকা নিয়ে ন। টাকা নিয়ে স্টপ।
আমার ৫থ হাউস নিরায়ানা ও ডি ওয়ান ভাবে শনির ঘর। রাহুর প্রভাব আছে। রাহু মানেই জোর ঘটানো। আজ সব
কাজ গুলি ই জোর খাটিয়ে করলাম। এখন ফিরিস্তি দিলে আপনাদের ভালো লাগবে না ,দেবও না।
~ইন্দ্রনীল
01/07/2021, 15:08 - Indranil Ray: পার্পল
====
ধ্যানে বসে আজ পার্পল কালার দেখতে পেলাম। সমস্ত পার্পল। কাল দেখলাম ভারত পাকিস্তানের
মধ্যে যাওয়া আসার গেট চালু হয়ে গিয়েছে। লক্ষ লক্ষ লোক ট্রেনের মাথায় করে আসছে।
আজকেরটা অভিনব। পার্পল কালার।
পার্পল আসে নীল আর লালের কম্বিনেশন থেকে। এটি ডিভোশন , পিস , প্রাইড , মিস্টিরি , ইনডিপেনডেন্স , আর
ম্যাজিক কে বোঝায়।
এটা মন আর শরীরের আপলিফ্টিং স্পিরিটস ,মনের নার্ভ গুলোকে শান্ত করে। এটা বাড়ায় নাড়চারিং
টেন্ডেন্সিস ,সেনসিটিভিটি , ইমাজিনেশন আর ক্রিয়েটিভিটি বাড়িয়ে তোলে।
পার্পল কে এসোসিয়েটেড করা হয় স্পিরিচুয়ালিটি , স্যাক্রেড , হাইআর সেলফ , প্যাশন , থার্ড আই ,
ফুলফিলমেন্ট , রোমান্টিক , নস্টালজিক ফিলিং।
কোনোদিন দেখি নি আগে। শনির দশা,মঙ্গোল সাবলর্ড। শনি নীল, মঙ্গল লাল। কম্বিনেশন পার্পল।
~ইন্দ্রনীল
01/07/2021, 16:36 - Indranil Ray: কিঙ্কিণী দারুন কমেন্ট করেছো।দারুন
দারুন তখনি বলি, কোনো কমেন্টকে, যখন বুজতে পারি, সে আমার লেখাটা নিয়ে ভেবেছে। আমি তখনি বলি
দারুন।
আমি তো অস্ট্রোলোজিকে ছাড়বো না ,অস্ট্রোলোজি আমার রন্দ্রে রন্দ্রে। অস্ট্রোলোজিও আমাকে ছাড়বে না।
অস্ট্রোলোজি আমার এক আত্মার অংশবিশেষ ।অস্ট্রোলোজি সবারই আত্মার অংশবিশেষ ।বেশীরভাগ লোক না বুঝে
চিল্লামেল্লি করে ,এক পার্সেন্ট লোক বুঝে। তার হাফ পার্সেন্ট লোক স্পিরিচুয়ালিটি ও কার্মিক তত্ত্ব দিয়ে
অস্ট্রোলোজি করে। সেই হাফ পার্সেন্ট লোকের মধ্যে ইন্দ্রনীল পরে।
এই যে আমেরিকা থেকে একটি কাজ বাকি আছে ,সেটি করতে গিয়ে দেখলাম রাহু তার আত্মকারক।
তাগাদা আমার ভালো লাগে না।আর কোনোদিন যদি ভাবি ,এই কাজটা শেষ করবো ,তো করবোই।
রাহু আত্মকারক হলে কি হয় ,তার জন্যই আরও অন্য কিছু দেখতে আরম্ভ করলাম। তারপর ফেসবুকে লিখে
ফেললাম,আত্মকারক গ্রহ নিয়ে।
আজও মেশিন খোলা ,আজ দেখতেই আরম্ভ করি নি। দাদা আসলো। তারপরে গাড়ীর কভারের ,নিচের দড়িটা ছিঁড়ে
গেছিলো ,সেটাকে একজন জুতো সারাই করে ভদ্রলোক ,তাকে নিয়ে সারাই করলাম। বাড়ী এসে স্নান করে, ধ্যান।
ধ্যান এর পর পার্পল নিয়ে লেখা,খাওয়া।
আমি অরবিন্দ মহারাজ ও একটি পাইলট (প্লেনের) গেছিলাম সেইবার ভীমাশঙ্কর গেছিলাম ,সে আর এক অবিস্মরণীয় গল্প
,পরে বলবো ,যদি ইচ্ছা হয়।
স্বামী তুরিয়ানন্দ বা "হরি মহারাজ" শ্রী রামকৃষ্ণদেবের প্রত্যক্ষ সন্ন্যাস শিষ্য । তিনি স্বামী বিবেকাননন্দএর
ডাকে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র বেদান্ত বাণী প্রচার করার জন্য যান। মোস্ট প্রবাবলী 1899-1902। তিনিই
ক্যালিফোর্নিয়ায় শান্তি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন । তিনি তাঁর নশ্বর দেহটি ভারতের বারাণসীতে রেখেছিলেন ।
এই সমস্ত সন্ন্যাসীদের জীবনী আমার ভক্তিমালিকা ছাড়াও আলাদা আলাদা ভাবে কিনে পড়া। বইয়ের রত্নগর্ভ আমাদের
গৃহ। এক একজন ,এক আলমারী বই,ফেসবুকে দেয়। আমার তখন হাসি পায় !
চৌদ্দ বছর বয়সে শ্রী রামকৃষ্ণেদেবের সাথে সাক্ষাত করেছিলেন,হরি মহারাজ ,ভাবা যায় !
হরি মহারাজের মেয়েদের প্রতি ঘৃণা ও বিভীষিকা ছিল। তারা ছোট মেয়ে হলেও সর্বদা এড়িয়ে চলত। একদিন
তিনি শ্রী রামকৃষ্ণের কাছে এটি সম্পর্কে বলেছিলেন। তিনি তাকে বলেছিলেন যে "মহিলাদের দিকে তাকাও! কিসের
জন্য? এগুলি হ'ল মায়ের প্রকাশ। নিজের মায়ের কাছে নতজানু হয় এবং তাদেরকে শ্রদ্ধা কর। তাদের প্রভাব থেকে
বাঁচার একমাত্র উপায় এটি। যত ঘৃণা করবে তত ফাঁদে পড়বে শ্রী রামকৃষ্ণ তাঁকে অন্যান্য বিভিন্ন আধ্যাত্মিক
অনুশাসনের পাশাপাশি অভিলাষ ও আকাঙ্ক্ষা কাটিয়ে উঠতেও শিখিয়েছিলেন।
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Turiyananda
~ইন্দ্রনীল
01/07/2021, 20:16 - Indranil Ray: চৌদ্দ বছর বয়স
===========
শীলা একটি গ্রুপ বানিয়েছে #আত্মনো মোক্ষার্থং জগদ্ধিতায় চ। ওখানে মহাপুরুষদের বাণীই থাকবে বলে, আমি
জানি। আমাকে আজ আবার অ্যাডমিন করে দিয়েছে। নিজে নিজেই করেছে।
আমি আমার ম্যাগাজিনে (ফেসবুকের এই পেজ!) নিয়েই ব্যাস্ত !আমাকে আবার অ্যাডমিন !
তবে গতকাল স্বামী তুরীয়ানন্দের কথা খুব মনে হচ্ছিলো। দেখলাম মৃত্যুদিন
#২২ সে জুলাই।
কে তুরীয়ানন্দ কেউ যদি জিজ্ঞসা করে, আমি বলবো "আমি জানি না!"
কারণ দরকার নেই, বুড়োদামড়াদের বোঝানোর !
আমার নিজের চোখে দেখা ,কলকাতার বইমেলাতে !দুটি মেয়ে এসেছে। একটি মেয়ে স্বামীজীর স্টলে এ যাবে আর
একটি মেয়ে টানতে টানতে বার করে নিলো ,ওই সব জায়গাতে সে যাবে না ,বলল ঐ সব পাগলদের ব্যাপার !
আমি দেখলাম।
পুনেতে দেখেছিলাম একজন লোকে একটি গুহাতে বাচ্চাদের পড়ায়। বেলুড় ,রামকৃষ্ণদেব সম্পর্কে জানে না।
কিন্তু স্বামীজী ?স্বামীজীর সব বই পড়েছে, #মারাঠি ভাষায় অনুবাদগুলি।আমাকে আর অরবিন্দ মহারাজকে দেখে
,অরবিন্দ মহারাজের গেরুয়া দেখে আবেগে আপ্লুত ,যেহেতু আমরা স্বামী বিবেকাননন্দকে মানি।
আমি অরবিন্দ মহারাজ ও একটি #পাইলট (প্লেনের) গেছিলাম সেইবার ভীমাশঙ্কর গেছিলাম ,সে আর এক অবিস্মরণীয়
গল্প ,পরে বলবো ,যদি #ইচ্ছা হয়।
স্বামী তুরিয়ানন্দ বা "হরি মহারাজ", শ্রী রামকৃষ্ণদেবের প্রত্যক্ষ সন্ন্যাস শিষ্য । তিনি স্বামী বিবেকাননন্দএর
ডাকে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র বেদান্ত বাণী প্রচার করার জন্য যান। মোস্ট প্রবাবলী 1899-1902। তিনিই
#ক্যালিফোর্নিয়ায় শান্তি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন । তিনি তাঁর নশ্বর দেহটি ভারতের বারাণসীতে রেখেছিলেন ।
এই সমস্ত সন্ন্যাসীদের জীবনী, আমার #ভক্তমালিকা ছাড়াও আলাদা আলাদা ভাবে কিনে পড়া।
বইয়ের রত্নগর্ভ আমাদের গৃহ। এক একজন ,এক রেক বই,#ফেসবুকে দেয়। আমার তখন হাসি পায় !
#চৌদ্দ বছর বয়সে শ্রী রামকৃষ্ণেদেবের সাথে সাক্ষাত করেছিলেন,হরি মহারাজ ,ভাবা যায় !
#হরিমহারাজের মেয়েদের প্রতি ঘৃণা ও বিভীষিকা ছিল। তারা ছোট মেয়ে হলেও , সর্বদা এড়িয়ে চলত।
একদিন তিনি শ্রী রামকৃষ্ণের কাছে এটি সম্পর্কে বলেছিলেন। তিনি তাকে বলেছিলেন যে "#মহিলাদের দিকে
তাকাও! কিসের জন্য? এগুলি হ'ল #মায়েরই প্রকাশ।
#নিজের #মায়ের কাছে নতজানু হয় এবং তাদেরকে শ্রদ্ধা কর। তাদের প্রভাব থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় এটি। যত
ঘৃণা করবে তত ফাঁদে পড়বে " ।
#শ্রীরামকৃষ্ণদেব তাঁকে অন্যান্য বিভিন্ন আধ্যাত্মিক অনুশাসনের পাশাপাশি অভিলাষ ও আকাঙ্ক্ষা কাটিয়ে উঠতেও
শিখিয়েছিলেন।
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Turiyananda
~ইন্দ্রনীল
01/07/2021, 21:19 - Indranil Ray: https://heyslew.com/products/car-magnetic-
sunshade?fbclid=IwAR1WK8L1PyEr0yUa7m41_rR37NCkP83loj-KkCtLQs_VKZ0XxRt7iYOeL2M
01/07/2021, 23:16 - Indranil Ray: আজ ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়ের জন্মদিন গেলো। আর আমিও সেইরকম
ডাক্তার পেয়েছি।
ডাক্তার ডি এল রায়। ডাক্তারবাবু আমাকে, আমার জন্যই চেনেন। বাঙুরে কম্পিউটার পরিয়ে একসময় খুব নাম ডাক
হয়েছিল। তখনি আনমোলকে পড়াবার জন্য ডাক্তারবাবুর ফোন পাই।
সম্ভভত ২ ০ ১ ৬ /১৭ সালে। আনমোলকে ডাক্তারবাবু খুবই ভালোবাসেন।
ডাক্তার সুজন বর্ধন ,আমিই খুঁজে বার করেছিলাম ,হাঁপানীর কষ্ট ছিল বলে।বাঙুরে বসতেন কোবিদ ১৯ এর আগে।
দাঁতের ডাক্তার ,ডাক্তার মিসেস বটব্যাল ,কোলকাতাতে, ১০ জনের মধ্যে থাকবেন। আমি নিজে ওনার এড্রেস বার
করেছিলাম ,বাঙুরে বসেন।
নিজের ওষুধ, সম্পর্কে আমার বিশেষ জানা আছে ,কখন কি খেতে হবে, কোনটা থামাতে হবে।হোমিওপ্যাথি তে
সারবে, এলোপ্যাথিতে সারবে।
বই / নেটের তো অভাব নেই !অনেক হোমিওপ্যাথি সরকারী ডাক্তার ,অ্যালোপ্যাথি ডাক্তার চেনা আছে। ৬থ হাউসের
যারা কাজ করে। তারা হচ্ছে ৬থ হাউস স্পেশালিস্ট।
আমার হার্ডডিস্কটা দেখলে কারুর মাথা ঘুরে যাবে !এতো এতো চার্ট। ফোল্ডার। আমার মুখস্থ সব। কোথায় কি
আছে। তার আবার ব্যাকআপ। সকল ১০ টা থেকে রাত ১ টা অবধি চলে। আর সারাক্ষন পেছনে বা সামনে চার্ট খোলা
আছে। সন্দেহ হলেই হোৱারী !
আমি প্রেজোপ্রেস ৫ খাই। গত একমাস ধরে অল্টারনেটিভ ডে তে খাই। কারণ আমি দেখছি প্রেসার কমে যাচ্ছে। শীলা
কিচ্ছু বোঝে না মেডিসিন ,শুধু টেনশন। শুধু এটা চেক করাও, ওটা চেক করাও ,ভয় আমার এক্কেবারে উল্টো
এইদিকে।
আজ ডাক্তারবাবুকে হোয়াটস্যাপ করলাম ও বললাম, "জিম করছি ৭ মাস ধরে ,ওজন অনেক কমে গেছে ,প্রেসারও। কি
করবো ডাক্তারবাবু ?" ডাক্তারবাবু বললেন ,একদিন অল্টারনেট এ প্রেজোপ্রেসটা খেতে হবে। ও ওনাকে রোজ প্রেসারটা
হোয়াটসাপে জানাতে। কোনো ডাক্তারবাবু বলবে ?আমার ডাক্তারবাবু বলবে।
লক ডাউনের সময় গতবছর দাঁতের ডাক্তারবাবুনী বলেছিলেন ,যে যেহেতু আমার বিষয়, সেইজন্য চেম্বার খুলিয়ে
দাঁত তুলে দেবেন।এইটা কয়জন সাধারণ মানুষ পায় ?
শ্রী ভগবানের সঙ্গে সত্যি সত্যি যোগ করো ,ভগবান তখন পাইয়ে দেবেন।
কিন্তু সেই যোগই তো হবে না ,সেই অস্ট্রোলোজি !
আমি যেতাম তো আমার বন্ধু ডাক্তার পার্থকে ও অন্য ডাক্তার ও ওষুধ নিয়ে ডোমজুড়ে ,কত বছর আগে !বন্ধুটি যদি
না যেতে পারতো ,ওর বন্ধুদের নিয়েই যেতাম। এখন আর তাদের নাম সেইরকম মনে নেই ,খুব সম্ভবত অনুজ
,মৃত্যুঞ্জয় যেত,মেডিকেল কলেজ এর হোস্টেল থেকে ।
খুব সম্ভবত আমার রাহু- কেতুর সময় ,রাহু তখন স্কোরপিওতে, দৃষ্টি দিচ্ছে ৬থ হাউসকে !
~ইন্দ্রনীল
01/07/2021, 23:29 - Indranil Ray: কালকের ছবি। একটা বিশেষ লেখা লিখলাম কাল দেব। এই প্রসঙ্গেই।আজ
বিধানচন্দ্র রায়ের জন্মদিন। যারা সেই রকম হতে চায়, সেই ডাক্তারদের উদ্দেশে আমার নমস্কার। কাল লেখা দেব।
একদম লাইভ উদাহরণ ,আজকেই ,আজকের দিনেই ঘটলো ,আমার সাথে। ভালো।
02/07/2021, 12:12 - Indranil Ray: অনেক দিন পরে
============
ধ্যানে তৃপ্ত হলাম, অনেক দিন পরে ,সাষ্টাঙ্গে শ্রী গুরুদেবকে প্রণাম করে।
মনে হলো গুড সাইকেলটা শ্রী গুরুদেবের আমার হাতের মধ্য দিয়ে ,শ্রী গুরুদেবের পায়ের মধ্য দিয়ে সার্কলেড।
সনাতন ধর্মে শ্রী শিবলিঙ্গ শ্রীমাতৃযোনী র পূজা যে কারণে হয় ,যাতে আর না আসতে হয়,এই সংসারের মাঝে,সেটা
বুজলাম।
~ইন্দ্রনীল
02/07/2021, 12:36 - Indranil Ray: You deleted this message
02/07/2021, 12:53 - Indranil Ray: #গতকাল লেখা
#শ্রদ্ধেয় ডাক্তারবাবুর ও ডাক্তারবাবুনী
==========================
আজ ডাক্তার #বিধানচন্দ্র রায়ের জন্মদিন গেলো। আর আমিও সেইরকম #ডাক্তার পেয়েছি।
ডাক্তার ডি এল রায়। ডাক্তারবাবু আমাকে, আমার কাজের জন্যই চেনেন। বাঙুরে কম্পিউটার পরিয়ে একসময় খুব নাম
ডাক হয়েছিল। তখনি আনমোলকে পড়াবার জন্য ডাক্তারবাবুর ফোন পাই।
সম্ভভত ২ ০ ১ ৬ /১৭ সালে। আনমোলকে ডাক্তারবাবু খুবই ভালোবাসেন। ও আসতে আরম্ভ করলো। তারপর
ডাক্তারবাবুর আমার অ্যাস্ট্রোলোজিও বেশ ভালো লাগতো ,যদিও প্রথম দিকে অ্যাস্ট্রোলোজি সম্পর্কে ধারণা
ছিল না।
ডাক্তার #সুজন বর্ধন ,আমিই খুঁজে বার করেছিলাম , হাঁপানীর কষ্ট ছিল বলে।বাঙুরে বসতেন কোবিদ ১৯ এর
আগে।
দাঁতের ডাক্তার ,ডাক্তার মিসেস #সুজাতা বটব্যাল ,কোলকাতাতে, ১০ জনের মধ্যে থাকবেন। আমি নিজে ওনার এড্রেস
বার করেছিলাম ,বাঙুরে বসেন। উনি একদম অন্যধরণের ডাক্তার। #স্পিরিচুয়াল আর আমার অ্যাস্ট্রোলোজির খুবই
ভক্ত।
#নিজের ওষুধ, সম্পর্কে আমার বিশেষ জানা আছে ,কখন কি খেতে হবে, কোনটা থামাতে হবে।কোনটা
#হোমিওপ্যাথিতে সারবে, কোনটা #এলোপ্যাথিতে সারবে।
#বই / নেটের তো অভাব নেই !অনেক হোমিওপ্যাথি সরকারী ডাক্তার , অ্যালোপ্যাথি ডাক্তার চেনা আছে।
৬থ হাউসের যারা কাজ করেন তাঁরা ডাক্তার। তাঁরা হচ্ছে ৬থ হাউস স্পেশালিস্ট।তাঁদেরকে উচিত সম্মান দেয়া
উচিত ,যদি সম্মানের যোগ্য তাঁরা হন।
উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের অঙ্কের একজন স্কুলের বিশেষজ্ঞ শিক্ষক বলেছেন "আপনি যদি বলেন সব ছেড়ে দেব, তাহলেই কি
সব ছাড়া যায় ?অ্যাস্ট্রোলজি আপনার রক্তে। রক্ত থেকে শরীর আলাদা হলে আর জীবন থাকে না। তাছাড়া আপনি জটিল
অ্যাস্ট্রোলজি এত সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করেন, আমাদের জ্ঞান চক্ষু উম্মিলিত হয়। আপনার লেখার অপেক্ষায় থাকি।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আমাদের হৃদয়ে থাকুন।"
আমার হার্ডডিস্কটা দেখলে কারুর মাথা ঘুরে যাবে !এতো এতো চার্ট। ফোল্ডার। আমার মুখস্থ সব। কোথায় কি
আছে। তার আবার ব্যাকআপ। সকল ১০ টা থেকে রাত ১ টা অবধি চলে। আর সারাক্ষন পেছনে বা সামনে চার্ট খোলা
আছে। সন্দেহ হলেই হোৱারী !
আমি প্রেজোপ্রেস ৫ খাই। গত কদিন ধরে অল্টারনেটিভ ডে তে খাই। কারণ আমি দেখছি প্রেসার কমে যাচ্ছে। শীলা
কিচ্ছু বোঝে না মেডিসিন ,শুধু টেনশন বোঝে ! শুধু এটা চেক করাও, ওটা চেক করাও ,ভয় !আমার এক্কেবারে
উল্টো, এইদিকে।
আজ ডাক্তারবাবুকে হোয়াটস্যাপ করলাম ও বললাম, "জিম করছি ৭ মাস ধরে ,ওজন অনেক কমে গেছে ,প্রেসারও। কি
করবো ডাক্তারবাবু ?" ডাক্তারবাবু বললেন ,একদিন অল্টারনেট এ প্রেজোপ্রেসটা খেতে হবে। ও ওনাকে রোজ প্রেসারটা
হোয়াটসাপে জানাতে। কোনো ডাক্তারবাবু বলবে ?
লক ডাউনের সময় ,গতবছর দাঁতের মাননীয়া ডাক্তারবাবুনী বলেছিলেন ,যে যেহেতু আমার বিষয়, সেইজন্য চেম্বার
খুলিয়ে, শীলার দাঁত তুলে দেবেন।এইটা কয়জন সাধারণ মানুষ পায় ?
শ্রী ভগবানের সঙ্গে সত্যি সত্যি যোগ করো ,ভগবান তখন পাইয়ে দেবেন। তখন দেখবে "আমি" নেই ,সব "তুমি"।
কিন্তু সেই যোগই তো হবে না ,সেই অ্যাস্ট্রোলোজি !
আমরা যেতাম তো ,আমার বন্ধু ডাক্তার পার্থকে ও অন্য বড়ো ডাক্তার ও ওষুধ নিয়ে ডোমজুড়ে ,কত বছর আগে
মেডিকেল কলেজের হোস্টেল থেকে! মেডিকেল ক্যাম্পে। বন্ধুটি যদি না যেতে পারতো ,ওর বন্ধুদের নিয়েই যেতাম।
এখন আর পার্থর বন্ধুদের নাম সেইরকম মনে নেই ,খুব সম্ভবত অনুজ ,মৃত্যুঞ্জয়ও যেত,মেডিকেল কলেজ এর হোস্টেল
থেকে ।
খুব সম্ভবত আমার রাহু- কেতুর সময় ,রাহু তখন স্কোরপিওতে, দৃষ্টি দিচ্ছে ৬থ হাউসকে !
~ইন্দ্রনীল
02/07/2021, 12:59 - Your security code with Aami changed. Tap to learn more.
02/07/2021, 15:16 - Indranil Ray: অনেক দিন পরে============#ধ্যানে তৃপ্ত হলাম, অনেক দিন
পরে ,সাষ্টাঙ্গে শ্রী গুরুদেবকে প্রণাম করে। মনে হলো গুড সাইকেলটা শ্রী গুরুদেবের আমার হাতের মধ্য দিয়ে ,শ্রী
গুরুদেবের পায়ের মধ্য দিয়ে সার্কলেড। সনাতন ধর্মে শ্রী শিবলিঙ্গ শ্রীমাতৃযোনী র পূজা যে কারণে হয় ,যাতে আর
না আসতে হয়,এই সংসারের মাঝে,সেটা বুজলাম। ভারত ম্যানুফ্যাক্ট্যর করে ,"হিরো" আর "ভগবান" !একটু কিছু
করলেই অথবা আই এ এস ,আই পি এস, একটু মুখ দেখানো ,টিভিতে দেখানো ,"দেবাঞ্জনদেব" হলেই "হিরো",যে
মানুষটা কত কিছু জানে মাটির সে "চাষা" !আর একটু "স্পিরিচুয়ালিটি উইথ টিভি" দেখালেই "ভগবান" !ধ্যানে
বস ,ধ্যানে। নিজের সাথে নিজের পরিচয়ও একটু হোক। কেউ যদি নাও বসে ধ্যানে,আমি বলেই যাবো। ১ ৪ ০
কোটি মানুষের ,১ ৪ ০ রকম ভাবনা !তবে আমি বলেই যাবো ,কারণ আমার এতেই শান্তি। ~ইন্দ্রনীল
02/07/2021, 15:48 - Indranil Ray: আঁখি
===
~ইন্দ্রনীল
~ইন্দ্রনীল
02/07/2021, 21:33 - Indranil Ray: #মেটাবলিক
=========
এনাবলিক মানে তৈরী আর কাটাবোলিক মানে ধংস। আমার মতন "#নন - ডাক্তারদের" কাছে #সোজাসাপ্টা মানে।
এই দুটোকে নিয়েই #মেটাবলিক। বড়ো শরীরের ধ্বংস হতে বেশী সময় লাগে।
এটা কিন্তু আমি বলি নি। যারা শ্রী রামকৃষ্ণদেবের "#সেই বইটা" "সেইরকম" ভাবে পড়েছে ,সে জানে। রোজই
অনেকে ,কিন্তু জানে না। আমিও বলি না। আমি ৪ বার পড়েছি। পুরোটা। বই। নেটে নয়।
ক্যালোরি রেস্ট্রিকশন আর রেডিউসড থাইরয়েড হরমোন লেভেলস, মেটাবলিক রেট কম করতে সাহায্য করে।
১ ৯ ২ ৬ সালে একজন বিজ্ঞানী ,একটি হাইপোথিসিস দিয়েছিলেন , লার্জর বডি সাইজ লংগার ম্যাক্সিমাম লাইফ
স্প্যান দেয়।
খাবার প্ল্যানটাকে , ঠিক ভাবে চালাতে জানতে হবে। খিদে কমাতে হবে।
কে লিখছে এইগুলি ?যে লিখছে, তার আগে ,খাওয়া ঠিক থাকে মতন হতো না। কোনসময় চানাচুর ,কোনো সময়
বিস্কিট ,কোনো সময় এটা ,কোনো সময় ওটা।
আমি রীতিমতন সার্চ করতে লাগলাম। দেখলাম মেটাবলিক রেট এর গন্ডগোলের কারণে এটি হচ্ছে। কোনো
ডাক্তারবাবু এত বলবে না ,তাদের সময় নেই। ১৫ / ১৬ ঘন্টা ল্যাপটপ খোলা থাকে ,সার্চ করলাম ,পড়লাম।
বেসিক বইগুলির ভাবনা (কথামৃত ) মাথায় আনলাম এবং অবশেষে করেই ছাড়লাম।
সাত মাস আগেও, যখন বিরাটি যেতুম, যা খেতাম আর আজ ?১০০ ভাগের ১০ ভাগ খাই। খিদেই পায় না। চারবারই
খাই ,কিন্তু কম। জিমে যাই। ডিম্ আর পাঁঠা সম্পূর্ণ বন্ধ। মিষ্টি সম্পূর্ণ। রসগোল্লা খেতে ইচ্ছাই করে না।
বিরিয়ানী, শীলা বলে প্রায়ই ,স্বাগি দিয়ে আর্সলানের আনাও। আমি বলি তোমার জন্য আনাচ্ছি ,আমি খাবো না।
কোনো ইচ্ছাই করে না। চিকেন একটু আধটু খাই( বিজিপি নোই তো ) ,তাও লিসিয়াস,নীচের না। রোল ?একদম
না ,ইচ্ছাই করে না।
মেটাবলিক রেট কে আয়ত্তের মধ্যে আনলে,শরীর থেকে সব ডার্টই ৬থ হাউস পালাবে ,তার মানে রোগ।
এটা আয়ত্ত, একদিনে করা যাবে না। ধৈর্য চাই ,ধৈর্য। মূল কথা হলো শনির(ধৈর্য) সুপ্রভাব না থাকলে সমস্যা
,বৃহস্পতির(মোটা) কুপ্রভাব থেকে বাঁচানো।
~ইন্দ্রনীল
03/07/2021, 10:55 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/100003227969078/posts/4207330982717792/
03/07/2021, 14:19 - Indranil Ray: You deleted this message
03/07/2021, 14:40 - Indranil Ray: ভাবুন ,আপনার বাচ্চার হাতেখড়ি হচ্ছে ,#অনলাইনে।
শুধুই বিশ্বাস যারা করে, তাঁরা শুধুই ঠকে ,এ একদম সত্যি কথা। সত্যি।
একজন শুধু দিয়ে যাবে ,সেটা নয়। আমি যে লিখি ,লিখতে ভালো লাগে বলেই লিখি ,তা তোমাদের নাই ভালো
লাগতে পারে ,সেজন্য "আনফ্রেইন্ড","আনফল্লও" আরও এস্টিম হলে "ব্লক। ,,,এইটাই ফ্রীইন্ডশীপের=ফ্রি এন্ড এর কথা
(ফ্রেন্ড)।
আমরা যারা #বিসির লোক তাদের কে চিরাচরিত অনুভূতির পরিবর্তন ,করতে হচ্ছে।
#ট্রান্সফর্ম অর #ভ্যানিশ। এইটাই আমি লিখেছিলাম ,দেড় বছর আগে #রাহুর কথা প্রসঙ্গে।
মদ মাতাল , গাঁজাখোর , ড্রাগআডিক্ট,গাদা গাদা স্লিপিং পিল্স নেয়া , এগুলির দেখে দূরে থাকতে হবেই হবে।
দেখে নাও কি আছে ওর মধ্যে ,তারপর ফেলে দাও।
না হলে #ভ্যানিশ।
চীনাদের মতন হতে হবে। ২ বছরের বাচ্চাকে জলে ফেলে দিতে হবে ,#সাঁতার শেখানোর জন্য। আর আমাদের ?
আমাদের সাথে একটি ছেলে পড়তো,স্কুলে ,তার নাম আমরা দিয়েছিলাম, "#বাবার ছেলে",জানি না অন্যদের মনে
আছে কিনা ,আমার তো আছে ! বাবা আসতো,ক্লাস এইটেও ,টিফিনটাইমেও !
কুকুরদের কাছ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। কুকুর বিশ্বাসই করবে না ,অন্য কাউকে ,প্রভু ছাড়া। রাস্তারও।
ওদের কুকুরপ্রভু থাকে ।সেই প্রভুকে চিনতে হবে।পাখি? উড়ে পালাবে। যদি বিশ্বাস করে ,আসবে।
খাঁচা ?একমাত্র খাঁচায় বন্দি জীবনকে মেনে নিতে হলে ,উড়বে না।
#বিশ্বাস, একমাত্র অনন্ত বিশ্বকে । অনন্ত। ইনফিনিট। শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণদেব বলেছেন,"অনন্ত বিশ্বাস"।সে একজনকে নয়
।অনন্তকে ।অনন্তের ধারনা দিতে হবে ,ছোট্ট থেকে । ইনফিনিট।
অংক জানতে হবে ।
ধ্যান করতে হবে ,অনন্তের। ধ্যানই এইযুগের হাতিয়ার।
নাসাতে কি চীনের আধিপত্য নেই ?বিলকুল আছে। আমেরিকানরাই চীনের গুপ্তচর। গোপনে কাজ করছে।
যে মা বাবার ক্ষমতা আছে, সে তার মেয়েকে বা ছেলেকে সেই জায়গাতে পাঠিয়ে দিচ্ছে ,কিন্তু ছেলেটির বা
মেয়েটির #মাথা সেইরকম হওয়া চাই। পেটের থেকে মাথার কাজ, অনেক বেশি,এইযুগে। মাথা ,মাথায় সব। মাথাই
সব।
তাঁরা মূর্খের স্বর্গে বাস করছে ,যারা ভাবছে ১৯ সালের মতন আবার হবে !
এইটাই আমি বলছিলাম "শুধুই বিশ্বাস "। "শুধুই বিশ্বাস" আর "মূর্খের স্বর্গ" একই।
আজকের কাগজেই আছে ,চীন গোপনে পরমাণুশক্তি বাড়াচ্ছে ,যা দুগুণ হয়ে যাবে আগামী শতকে। চীন থেকে
আমেরিকায় মাত্র আধঘন্টাতে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা যাবে।
টাকা আর "বাজে খরচ" করা যাবে না ,কারণ টাকা কমে যাচ্ছে ,পৃথিবীতে।
৫০ পার্সেন্ট লোক দিয়ে চলে যা তা আর ১ ০ ০ ভাগ লোককে দিয়ে চালাবার প্রয়োজন নেই ,এটাই এই পৃথিবীর
লক্ষ্য।
রাহুর যুগে ,শনির মতন চলে হবে না। শনির পরামর্শ রাহুর মতন চলা।
বাচ্চাদের "ভাবনার অ্যাস্ট্রোলোজি" শেখাতে হবে ,গুরুতর অবস্থাতে পড়লে, তার থেকে বেরোনোর শিক্ষা দিতে
হবে ,বেসিক অ্যালোপ্যাথি ,হোমিওপ্যাথি ,আয়ুর্বেদ শেখাতে হবে। নেশার শিক্ষা ,যৌনতার শিক্ষা দিয়ে বলতে
হবে, এগুলিতে কি বিপদ। নিজের প্যান্ট ,জামা নিজেই ধুতে হবে ,সব ইলেক্ট্রনিক জিনিসের ব্যবহার করতে হবে।
তোমার কাছে সেই পরিমান টাকা থাকতে হবে ,রোজগার করতে হবে। জানতে হবে আমার এই অবধিই আমার লিমিট।
লিমিটের বাইরে চলে গেলে ,রাহু অবশ্যই উল্টে তোমাকে ধরিয়ে দেবে ,এটা নিশ্চিত এর থেকেও নিশ্চিত।
"দেবাঞ্জনদেব","মালদার আসিফ" হওয়ার ইচ্ছাটাই রাহুর বদগুণ।
ট্রান্সফর্ম ওর ভ্যানিশ।
~ইন্দ্রনীল
03/07/2021, 17:22 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219777800369734&id=1060787120
03/07/2021, 17:23 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219777489321958&id=1060787120
03/07/2021, 17:23 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219776226490388&id=1060787120
03/07/2021, 17:24 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10214135527916449&id=1060787120
03/07/2021, 17:24 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10214135527916449&id=1060787120
03/07/2021, 17:25 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10214132644364362&id=1060787120
03/07/2021, 17:25 - Indranil Ray:
https://m.facebook.com/SolvebyAstrology/photos/a.152595871458300/197896136928273/?
type=3
03/07/2021, 17:53 - Indranil Ray: গ্রহণের যোগ্যতা
============
শ্রী রামকৃষ্ণদেব বলতেন ডাক্তারের অন্ন মুখে তুলতে পারেন না।
ডাক্তারদের অনেক টাকা। কিন্তু বাবা বাটপারি করতেন না। কোনো প্রাইভেট নার্সিং হোম এটাচ ছিল না।
তবুও যখন বাঙুরের চেম্বারে বসতো ,কোনোদিন রুগী কম আসলে বলতেন ,রুগী কম এসেছে। খুব ভারী মন
থাকতো ,সেইদিন। টাকা পায়নি তো ! শ্রী সারদা মাকে যদি কেউ বলতো ডাক্তার হবে ,খুব যাতে নাম হয় ,এই
জন্য আশীর্বাদ করতে ,মা বলতেন আমি কি করে আশীর্বাদ করি ,যাতে সবার রোগ হয় !
শ্রী শ্রী ঠাকুর ,মা একই ধাতুতে গড়া। শ্রী শ্রী ঠাকুর বলতেন কামিনী কাঞ্চন ত্যাগ করো। আর আমার কাছে ৫৫/৬০
বছরের লোক আসতো,সে বউয়ের কাছ থেকে সেক্স পাচ্ছে না !
শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেব এর মোদ্দা সার কথাটা ছিল ,দান করো। সে যে ভাবেই হোক।
তবে দান গ্রহণের যোগ্যতা থাকতে হব। দোকান থেকে জিনিস কিনলেও দান হয়। দুস্থ লোককে টাকা দিলেও দান
হয়।
সবাই নিজের নিজের ইচ্ছাপূরণে ব্যাস্ত !তোমার খুব জ্বরজারি হয় ,তুমি সেই জ্বরজারি হয় কারো তাকে সাহায্য
করলে। তোমার ছেলে বা মেয়ের খুব বড়ো বেধি ,তুমি অন্য লোককে তার ছেলে বা মেয়েকে সেই বেধিতে
সাহায্য করলে।কারুর ক্যান্সার সে যদি ক্যান্সার পেশেন্টকে সাহায্য করে ,তাহলে তার রোগ নির্মূল হতে বাধ্য।
সঙ্গে অবশ্যই ওষুধ খেতে হবে।
শ্রী রামকৃষ্ণদেবের ডাক্তার মহেন্দ্রলালের কথা মনে আছে ?সেই সময়ে ৩ ০ /- ভিসিট!ঠাকুরের প্রতি এমন টান ,যে
এমনি চলে এলো ,একদিন। শ্রী সরে ঠাকুর কি চিকিৎসা করেন নি ?
ঠাকুর সেই সময়ের সবচেয়ে বড়ো অস্ট্রোলোজর। পেচ্ছাপের ধারণ দেখে বলে দিতে পারতেন ডান দিক দিয়ে
পড়ছে না বাম দিক দিয়ে। মুখ দেখে। কথামৃতর পাতায় পাতায় আছে।কথামৃত লেখাও তো পঞ্জিকা অনুসারে। আজ
শুক্লা চতুর্দশী ,আজ অমুক ,আজ তমুক। চন্দ্রের প্রতিপদ থেকে চতুর্দশী আবার পূর্ণিমা আবার প্রতিপদ।
চন্দ্রের আকর্ষণ বিকর্ষণের ফলে জোয়ার ভাটা হয়। আর মানুষের দেহের ৭ ০ ভাগ জল।এই অস্ট্রো তা বুজতে পারলেই
লজিতে আকর্ষণ হবে প্রকৃতই ,তখনই বুজতে পারা যাবে হরস্কোপের বারোটা রাশি আসলে মহাকাশের বারোটা
রাশি আর তুমি দাঁড়িয়ে আছো কোনো একটা জায়গাতে,যেখানে মেষ বা বৃষ বা মিথুন বা অন্য কোনো রাশি
মাঝখানে ,কোনো গ্রহ তোমায় দেখছে।
আমি ছোটবেলা থেকে কোনোদিনই চাই নি ডাক্তার হতে। অতি অবশ্যই ডাক্তারী শাস্ত্রের প্রয়োজন আছে। কিন্তু আমি
চাই নি। মেডিকেল অস্ট্রোলোজির প্রয়োজন আছে। কিন্তু মেডিকেল শাস্ত্রের ও লিমিট আছে ,নইলে বাবার মৃত্যুর
সময় বাবরি ছাত্র ডাক্তার প্রামানিক যে খুবই বিখ্যাত ,টেলিভিশনেও আসেন ,তিনি বলতেন না ,ভগবানই এবার সহায়
,ভগবান কেই ডাকুন !
আমার তখন একটাই মনে হয়েছিল ,ভগবানকে যদি আগে থেকেই ঠিকমতন বাবা ডাকতো ,শেষ চারমাস এতো ভুগতে
হতো না। ভগবান যখন দেখেন অন্যভাবে তো একে জব্দ করা যাচ্ছে না ,রোগ দিয়েই করি। রোগের ভয়পাওয়াটাও
পূর্বজন্মের কর্মের ফলে।
তথাকথিত বিজ্ঞান বলবে পূর্ব জন্ম নেই। কিন্তু বিজ্ঞানবইয়ের প্রথমেই লেখা আছে,শক্তি র আদানপ্রদান হতে পারে
,কিন্তু একই শক্তি। শক্তি নতুন করে আসতে পারে না। অনেক এমডি ডাক্তার গবেষণা করেছেন ,পূর্বজন্মের ফল
দেখিয়েছেন। আমরা জানি ই = এম সি স্কোয়ার।
"The energy of the Sun is the original source of most of the energy found on
earth."
ইনফিনিটি কে রিয়েল নম্বর সেট হিসাবে ধরা না হয় ,যদি ট্রান্সফিনিট নম্বর ধরা হয় ,তাহলে এনার্জি ইনফাইনাইট
না।
সেই এনার্জিরই প্রকার ভেদ ,রকম । এইটা জানাটাই অস্ট্রোলোজির কাজ। এইটা জানার জন্য পড়তে হয়। একটা ক্লাস
করলেই অস্ট্রলজার হওয়া যায় না। এই "রকম" টাকে ধরতে হয়। ক্লাসে পড়াবে না সব। তোমার যদি আগ্রহ থাকে
,তুমি পর। জানতে পারবে। লোকের কাছে সম্মান পাবার কথা মনে করো না ,নিজের কাছে সম্মানিত হও।
~ইন্দ্রনীল
03/07/2021, 19:32 - Indranil Ray: Relationship: কেউ পুরোপুরি অন্যের হতে পারে না,
বিবাহেও না, না-বিবাহেও না
অনুত্তমা বন্দ্যোপাধ্যায়
০৩ জুলাই ২০২১ ১৩:২৬
গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
Advertisement
‘‘আমার কিন্তু পরনারী দেখলেই করোনারিতে রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়!’’
মন্তব্যটি শুনে কেউই তেমন বিস্মিত হইনি। যে সিনিয়র সহকর্মী উক্তিটি করেছিলেন, তাঁর রসবোধ ‘প্রেম-বিয়ে-
যৌনতাতেই’ আটকে থাকত। আমাদের অনেকেরই সেটা প্রথম চাকরি। পারমিতা বিয়ের পর সেদিনই জয়েন করেছিল।
হুমড়ি খেয়ে ক’জন ওর বিয়ের অ্যালবাম দেখছিলাম। তখনই কথাটা শুনলাম। উদ্দেশ্য অবশ্যই পারমিতা। বক্তা
উচ্চপদে ছিলেন বলে অনেকেই তাঁর চটুল মন্তব্যে বাধ্যতামূলক হাসি ফেরত দিত। কিন্তু আমি তো এমন কথা শুধু
হাসিতে ভিজিয়ে গেলার মানুষ নই। আগাগোড়া বেণীর সঙ্গে মাথা দেওয়ায় বিশ্বাসী। ওঁকে বলেছিলাম, ‘‘আমরা
কেউ বরের নারীও নই। পরের নারীও নই। আপনার করোনারিরও নই।’’ উত্তরে উনি কী বলেছিলেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ
নয়। কিন্তু পারমিতার প্রতিক্রিয়া এ লেখায় প্রাসঙ্গিক। পারমিতা ওই লোকটির কান বাঁচিয়ে বলেছিল, ‘‘তোরা যে
যার নিজের হতে পারিস। আমি কিন্তু আমার বরের নারী।’’ মেরুন তাঁত বেনারসি, সিঁদুরলাগা নাক,
সোনাবাঁধানো পলা, মিনে করা নোয়া পরিহিতা পারমিতা তখন ‘বউ’ শব্দটির আদর্শ প্রতিনিধি। ওর সর্বাঙ্গ যেন
তখন বিবাহে উৎসর্গিত।
আজও পারমিতা একই কথা ভাবে কিনা জানি না। কিন্তু এ ভাবনার শিকড় কোনখানে থাকে ক্রমশ জেনেছি। নিজের
জীবন দিয়ে জেনেছি। কাজের সূত্রে জেনেছি।
Advertisement
প্রেম কোনওদিন সমাজ-নিয়ম-প্রতিষ্ঠানের ধার ধারেনি।
প্রেম কোনওদিন সমাজ-নিয়ম-প্রতিষ্ঠানের ধার ধারেনি।
আরও পড়ুন
সম্পর্কের স্বীকৃতির আবেদন
বিবাহ প্রতিষ্ঠানটির মধ্যেই জন্মজন্মান্তরের মতো পরস্পরের হয়ে যাওয়ার আশ্বাস থাকে। আইন, মন্ত্র, জনসমক্ষে
শুভদৃষ্টি, উচ্চারিত ‘কবুল কবুল’ সব আয়োজন দিয়ে আদতে সেই চিরস্থায়ী বন্দোবস্তকেই সিলমোহর দেওয়া হয়।
আর এই অতিরঞ্জিত প্রতিশ্রুতির মধ্যেই একটা তিরতিরে ফাটলের সম্ভাবনা থেকে যায়। পিতৃতান্ত্রিক সমাজ বিয়েকে এমন
ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে উপস্থাপিত করে, যে আমরা বিয়ের জিম্মায় নিজেদের সম্পর্ককে রেখে ঝাড়া হাত-পা হয়ে যাই।
সংসারের আনুষঙ্গিক নিয়ে মেতে উঠি। সমাজ বিয়ে বাঁচাতে উৎসাহী হয়। দুটো মানুষের ভালবাসার ভিত নিয়ে
মাথা ঘামায় না। মাঝখান থেকে যে সম্পর্ককে কেন্দ্র করে এত আড়ম্বর, আমরা ক্রমশ তারই যত্ন দিতে ভুলে যাই।
বিয়ের আদব মেনে সন্তান আনি। দায়িত্ব বাড়ে। কিন্তু অনেকসময় অন্তরঙ্গতার সংলাপ কমতে থাকে। যৌনতা কালেভদ্রে
আসে। কিন্তু আমরা অন্যের নিঃশ্বাসের গন্ধ ভুলতে থাকি। হয়ত একজনের খেয়াল হয়, ‘‘আমরা আর আগের মতো প্রেম
করি না। চিঠি লিখি না।’’ অন্যজন দুনিয়াদারি সামলে ক্লান্ত হয়ে ভাবে, পরে হবে। পরে যে হবেই এতটা
নিশ্চিত হই কেন? হই, কারণ বিয়ে সেই ভরসার একটা ভ্রম তৈরি করে দেয়। বিয়ের চারা অশ্বথ গাছের মতো আদর-
পরিচর্যা ছাড়াই বাড়তে পারে। শুধু একদিন তার চাপে গোটা সম্পর্কটাই বিপজ্জনক বাড়ির মতো ভঙ্গুর হয়ে
ওঠে। আমরা সম্পর্কের চিড় খাওয়া দেওয়াল ঢেকেঢুকে সুখী দাম্পত্যের প্রদর্শনী শুরু করি। বিয়ের মলাট অবিকৃত
থাকে। বইটা বদলে যায়। বাইরের পৃথিবী দেখে সব পরিপাটি আছে। শুধু দু’জন মানুষ মাঝেমধ্যে টের পায়,
তাদের গল্পে অন্য চরিত্রদের ভিড় বাড়ছে। তাদের আর নিভৃতির দরকারও পড়ছে না। এইভাবে অধিকাংশ বিয়ে
টিকেও যায়। যতক্ষণ না দমকা হাওয়া আসে।
বিবাহ-পরবর্তী প্রেম কারও জীবনে আসবে কি না কেউ বলতে পারে না। বিয়ের একঘেয়েমি কাটাতে যারা আলগা ফ্লার্ট
করে বা খুচখাচ অ্যাফেয়ারের তাল খোঁজে তাদের কথা বলছি না। সে ক্ষেত্রে বিবাহ সাময়িক টাল খেলেও সাধারণত
মুখ থুবড়ে পড়ে না। প্রেম তো অন্য জিনিস! আমরা ডাকলেই আসবে এত উদার নয়। আবার না চাইলে বিদায় নেবে,
এত বুঝদারও নয়। প্রেম কোনওদিন সমাজ-নিয়ম-প্রতিষ্ঠানের ধার ধারেনি। তাকে বৈধতা দিয়ে আইন মাপতে পারে।
তাকে ‘পরকীয়া’ বলে সমাজ ডাকতে পারে। তাতে তার দাপট কমে না। তাকে নিয়ে হ্যাপাও কমে না। অন্যজনের
অনুপ্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে বিয়ে নিজের অস্তিত্ব প্রমাণে তৎপর হয়ে ওঠে। শুরু হয় কঠিন নজরদারি। ফোন ঘাঁটাঘাঁটি।
দোষারোপের হিড়িক। আমরা ঘরে ঘরে ব্যোমকেশ যাপনে লেগে পড়ি। তক্কেতক্কে থাকি। হাতেনাতে ধরেও ফেলি।
কিন্তু যে যাবে বলে মনস্থির করেছে তাকে ধরে রাখা যায় কি? দুধ থেকে দই পাতা হয়ে গেলে আবার তাকে দুধ
বানানো অসম্ভব। সম্পর্কও তা-ই। একবার ভিতের রসায়ন বদলে গেলে তাকে আগের অবস্থানে আনা দুষ্কর। আমরা যত
সে চেষ্টা করি, তত সব আরও ঘেঁটে যায়। জটিলতা বাড়ে। তিক্ততা বাড়ে।
আরেকটি প্রশ্ন অনিবার্য ভাবে ওঠে। ‘‘তোমরা কতদূর গিয়েছ?’’ অর্থাৎ, শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে কি না।
বিবাহের দিনলিপিতে আদর থাকুক বা না থাকুক, অন্য কেউ স্পর্শসুখে ভাগ বসালে আমাদের ব্রহ্মতালু জ্বলে ওঠে।
যৌনতা যেন এক অ্যান্টিক মাউথ অরগ্যান। পড়ে পড়ে ধুলো খেলেও আমরা ফিরে দেখি না। কিন্তু অন্য কারও
ঠোঁট ছুঁয়ে সে বেজে উঠছে দেখলে আমাদের অসহ্য লাগে। তক্ষুনি রেওয়াজে বসতে ইচ্ছে করে। হয়ত সুর লাগে না।
নিজেকে আরও ব্যর্থ মনে হতে থাকে। অক্ষম মনে হতে থাকে। সমস্ত রাগ গিয়ে পড়ে নতুন মানুষটির ওপর। যেন সে-ই
ছলেবলে কৌশলে আমাদের ঘরের জনকে ফুসলেছে। সে অন্য নারী হলে সাক্ষাৎ ডাইনির অবতার। আর অন্য পুরুষ হলে
নির্ঘাত পর্নোগ্রাফির নায়ক। আমরা ধরেই নিই, বিবাহ-পরবর্তী প্রেম মানেই বিছানা উদ্
যাপন। বিবাহ যেন
শুচিতায় নিকোন আলপনা। আর বিবাহিতের প্রেম মানেই নীল আলোয় চড়া আতর। যেন যৌনতা থাকলেই নিকৃষ্ট
মানের প্রেম। সুতরাং ওটি পরকীয়ার মূলধন। দীর্ঘ দাম্পত্যে আদরের পাট চুকিয়ে ফেলার মধ্যে কোনও বিশেষ
কৃতিত্ব নেই। কেউ অযৌনতায় (এসেক্সুয়ালিটি) বিশ্বাসী হলে আলাদা কথা। অন্তরঙ্গতাকেও যত্ন দিতে হয়। নতুন
ভাষা আবিষ্কার করতে হয়। ওদিকে আবার বিবাহ-সমান্তরাল প্রেমেও কেউ সারাক্ষণ যৌনতা প্রাকটিস করে না। তাদেরও
খুঁটিনাটি বলাকওয়া থাকে। ‘‘ওষুধ খেয়েছো কি না’’ থাকে। রাজনৈতিক বিতর্ক থাকে। আবার একসঙ্গে না থাকতে
পারার ভারও থাকে। যেহেতু বাইরের পৃথিবীকে জানান দেওয়ার অবকাশ থাকে না, তাই এই প্রেম অনেক বেশি
অন্তর্মুখী হতে শেখে। সমাজ তাদের বিরোধিতা করবে তারা জানে। জানে বলেই পরস্পরকে হারিয়ে ফেলার ভয়ে আরও
বেশি বেশি জুড়ে থাকার চেষ্টা করে। সেখানেও স্বীকৃতির প্রত্যাশা জন্মায়। অধিকারবোধের লড়াই আসে। তেমন
অশান্তি চলতে থাকলে বেশিদিন টানা যায় না। ছেদ পড়ে।
আরও পড়ুন
যাঁরা বিবেকবান চিন্তক, তাঁদের অসম্মানে গণতন্ত্রেরই বিপদ
অনেকসময় দেখেছি প্রেম এসেছে মানেই বিবাহবিচ্ছেদের পরিকল্পনা না-ও থাকতে পারে। অনেকেই প্রেম এবং বিবাহকে
এক ফ্রেমে দেখে না। একজন মানুষ আপাদমস্তক মনোগ্যামিতে বিশ্বাসী হয়েও অনেকসময় বিবাহ আর প্রেমকে মনের মধ্যে
আলাদা আলাদা ঘরে স্থাপন করাতে পারে। যদিও সে চাইলেই বাকি দু’জন এই সমান্তরাল অবস্থানে সম্মত হবে এমন
নয়। কেউ যদি অন্যের উপস্থিতি-সহ নিজেকে মানতে না পারে, তখন কোনও একটি বিচ্ছেদ অবশ্যম্ভাবী। যে তরফেই
আসুক, বিচ্ছেদের কষ্ট এবং অভিঘাত অবধারিত। বিবাহ দিয়ে সম্পত্তির ওপর অধিকার জন্মাতে পারে। কিন্তু একজন
মানুষ কোনওদিন পুরোপুরি অন্যের হতে পারে না। বিবাহেও পারে না। না-বিবাহেও পারে না। ভালবাসার পাত্র
হতে পারে। সেই পারাটুকুরও সময়সীমা বদলে যেতে পারে। এই উপলব্ধির সঙ্গে বোঝাপড়ায় আসা সহজ নয়। প্রতিটা
চরিত্রের অসহায়তার ধরন আলাদা। ক্ষরণ আলাদা। এখানে কেউ ইচ্ছাকৃত ভাবে ভিলেন নয়। শুধু একে ওপরের আহত
হওয়ার আখ্যানে আমাদের অনিচ্ছাকৃত ভূমিকা থেকে যায়।
সম্প্রতি অনেক বিশিষ্ট মানুষ তাঁদের বিবাহ এবং প্রেম নিয়ে নিয়ে প্রবল কাদা ছোড়াছুড়ি শুরু করেছেন। কেউই
কাউকে সুচ্যগ্র মেদিনী ছাড়ছেন না। যে যত পারেন প্রমাণ-সহ একে অপরকে দুষছেন। কুৎসার মুখে চোঙা লাগিয়ে
দিলে কারও নাম রেহাই পায় না। সকলেরই ব্যক্তিগত ইতিহাস তখন লোকমুখে ঘুরতে থাকে। তাতে কিছুদিন পরচর্চার
কেন্দ্রে বসা যায়। অনেকদিনের নিস্তরঙ্গ সম্পর্ক নাটকীয় উত্তেজনায় টানটান হয়ে ওঠে। কিন্তু এত অমর্যাদার পর
পরস্পরের প্রতি টান কি আদৌ ফেরে? পরকীয়ায় থানা-পুলিশ, আইন-আদালত করে বিয়ে যদি বা ফেরত আসে, প্রেম কি
সত্যি আর ফেরে? লড়ে আনা বিয়ের কাছে নিজেরাই বা কতটা ফিরতে পারি? আমরা জেদের বশে বলি ‘‘ওকে
কিছুতেই ছাড়ব না!’’ কিন্তু তলিয়ে ভাবি না, আদতে কী ধরে আছি। শুধু বিয়েটুকু ধরে রাখতে পারলেই
বিয়ের দেওয়া যাবতীয় আশ্বাস ফলে যায় না।
Advertisement
It's Not Too Late to Trade Crypto - This App Makes It Easy
CoinSwitch
Sponsored
Interested In Artificial Intelligence? Courses In Calcutta Might Surprise You
Artificial Intelligence Course | Search Ads
Sponsored
Do You Speak English? Work a USA Job From Home
Search | Work in USA
Sponsored
American Online MBA Courses Prices Might Actually Surprise You
Search | American University Online MBA
Sponsored
Are you from India? You might be able to get an Online Psychology Degree from Flo
Online Psychology Degree Florida | Search Ads
Sponsored
03/07/2021, 19:37 - Indranil Ray: মিলে না মিলে
==========
~ইন্দ্রনীল
মিলে না মিলে
সাদায় কালো !
তবু মনের আয়নায় ,
চলে আঁকি আর বুকি।
গত শতকের
না বলা কথা,
মনে হয় ,
এই তো এখনই
ফেললাম বলে ,হেলায়।
এই আমাদের মন,
কিচ্ছু নেই, তার আপন
আমরা ভাবি ,বুঝি বা তায় ,
বলে ফেলাই, দায়।।
~ইন্দ্রনীল
03/07/2021, 21:08 - Indranil Ray: https://fb.watch/6wf5vKnb_B/
04/07/2021, 12:52 - Indranil Ray: You deleted this message
04/07/2021, 12:55 - Indranil Ray: #প্রেম
===
~ইন্দ্রনীল
~ইন্দ্রনীল
04/07/2021, 12:58 - Indranil Ray: ছবিঃ নাগেরবাজার উল্টোরথ 2017 by Indranil Ray
04/07/2021, 13:39 - Indranil Ray: #স্বামীজী ওপর থেকে দেখেন আর হাসেন।
=============================
আমি #স্বামীজীর কাছে কৃতজ্ঞ যে , #বাঁহাতের তুখোড় আঙ্গুল গুলো প্রদান করেছেন ,যাতে সরাসরি ল্যাপটপে
লিখতে পারি ,নিজের লেখা। এমন মাথা দিয়েছেন, সর্ব বিষয়ে চিন্তা করি,যে যে চিন্তা ,স্বাভাবিক মানুষেরা
পারে না। হ্যা, লেখকের বহুমুখী প্রতিভা আছে, কারণ ৫থ হাউসের বল।স্বামীজীকে #অমৃতময় করবার দিনে (৪থ
জুলাই )এই লেখক তাঁর প্রতি শুধু শ্রদ্ধাই নয় ,অনন্ত হৃদয়ের কতটুকু দিলো ,তা সে জানে না। কিন্তু সে
পুরোপুরি #কৃতজ্ঞ ,যে তিনি নিয়ে এসেছেন তাঁর কাছে।
আমরা স্বামীজীকে সেই ভাবে বুঝিনি ,কারণ তাকে যদি পুরোপুরি বুঝতেই পারতাম আমাদের এই ভারত দেখতে
হতো না। কংগ্রেসের ভারত ,বিজেপির ভারত !
স্বামীজী এসেছিলেন,কত #আত্মবলীদান দিয়েছেন তাঁর ভাবে ,তাঁর কথায় অনুপ্রাণিত হয়ে ,বিদেশী শাসকদের থেকে
মুক্ত হয়েছি। কিন্তু সত্যি কি মুক্ত হয়েছি ,আমরা। স্বামীজী ওপর থেকে দেখেন আর হাসেন।
শ্রী রামকৃষ্ণদেব বলেছিলেন ,ভগবান দুবার হাসেন। যখন ডাক্তার বলেন ,"আপনার কোনো চিন্তা নেই,আমি তো আছি
" আর আর একবার ,যখন দুজনে বলে ,"এইটা আমার জমি ,ঐটা তোর।"
~ইন্দ্রনীল
04/07/2021, 16:23 - Indranil Ray: 10 /12 দিন আগে লেখা ।
04/07/2021, 19:19 - Indranil Ray: গ্রহণ
04/07/2021, 20:55 - Indranil Ray: লাটু মহারাজ ,অদ্ভুত বলে নাম হয়েছিল অদ্ভুতানন্দ। শ্রী
রামকৃষ্ণদেবের সাক্ষাৎ শিষ্য। সত্যিই তিনি ছিলেন অদ্ভুত। রাম দত্তের বাড়ীতে কাজ করতেন। তাঁকে দেখে ও
তাঁর কথা শুনে লাটু মহারাজ শ্রীরামকৃষ্ণদেবের কাছেই থেকে যান। আপনারা ইন্টারনেট এ সার্চ করুন। পাবেন।
আমি এইগুলি পড়েছিলাম বইয়ে।
04/07/2021, 21:28 - Indranil Ray: You deleted this message
04/07/2021, 21:39 - Indranil Ray: এগারো ক্লাস
=============
মায়েদের তিন ভাই। মা সব্বার আগে ৬১ এই চলে গেছেন। সেজোমামা মনে হয় তিন বছর হলো চলে গেছেন।
দাদু থাকতেন মেজোমামার সাথে। সেই ছোট্টবেলাতে তখন আমার বয়স ৩ কি ৪। সেই সময়েই শনি রবি মানেই
কেয়াতলাতে মার সাথে মেজোমামাদের বাড়ী যাওয়া।
আমি যখন যেতাম ,তখন একটা জিনিস খুব অবাক হয়ে দেখতুম। দাঁত।মুখের দাঁতগুলো খোলা !একটি বাটিতে জলে
ডোবানো !আমি বুঝতেই পারতুম না ,দাঁত কি করে জলে ডোবানো আলগা থাকে !
আর ডানদিকের ঘরে,যখন টেলিভশন এলো ,কলকাতায় প্রথম, টেলিভশন থাকতো । ১ ৯ ৭ ৫ সালে। সিনেমা
দেখাতো। বিকাল ৫.৩০ টা থেকে। মোস্ট প্রবাবলী শনিবার হিন্দি ও রবিবার বাংলা। পরে আবার উল্টে
দিয়েছিলো। রবিবার হিন্দি ,শনিবার বাংলা। আবার চিত্রমালা ,মনে হয় বুধবার। আর বাকি সময় ,যখন যখন খবর
হতো ,দূরদর্শন থেকে টেলিভশন খুলতো। বাকী সময় বন্ধ।
রেফ্রিজারেটর ঐখানেই তখন দেখি। মেজনেন্স ফ্লোরে ঠাকুরঘর ছিল।" ঠাকুরঘরে কে রে ?আমি তো কলা খাইনি
" ,প্রথম এই খানেই শুনি। সোজাসুজি রান্নাঘর। দিদু তখন সুস্থ।
আমরা তখন এন্টোনি বাগান লেনে ,কিছুদিন পর বেলেঘাটা কোয়ার্টারে এলাম ,বাবা পেয়েছিলো ,যেখানে এখন
শপিং মল।
বেলেঘাটাতে দাদু প্রথম ফ্রিজ পাঠালো ,মাকে।ছোটোমামাও আসতো ,বেলেঘাটা তে। একদিন এসেছে ,আর বলছে
"দিদি কিছু খেতে দে,খুব খিদে পেয়েছে। "আমি বলছি "এমা,তুমি লোকের বাড়ীতে এসে খাবার চাইছো !"
বেলেঘাটা বাড়ীতে অনেক স্মৃতি। সেই সময়কারের। টেলিফোন ও ছিল। অপারেটরকে বলতে হতো ,কোনো নম্বর
চাইলে। তিন ডিজিটের ছিল ,নম্বরটা।
বিরাট বাড়ী। বাথরুমে বিরাট চৌবাচ্চা ছিল। চৌবাচ্চার ধরে বসে ফুটো প্লাস্টিকের ব্যাটে জল ভরতে ভরতে
একদিন ডুবেই যাচ্ছিলাম !
মুজিবর রহমানের মারা যাবার সংবাদ বাবার বিশাল এন্টিনা যুক্ত রেডিওতে শুনেছিলাম। দিন কয়েক আগে বা পরে
মা র সাথে ধাক্কা ।মা গরম চায়ের কাপ নিয়ে আসছিলো ,আর আমি দেখতে পাইনি ,জোর ধাক্কা। গরম চা পরে আমার
ডানদিকের কাঁধে জামা বসে গিয়েছিলো !সেই দাগ এখনো আছে।
যখন আমি কলকাতায় ফিরে এসেছি ,ইলেভেন এ পাড়ার সময় ,তখন মেজোমামার ছেলে ,বলেছিলো "স্বামীজী
পড়েছিস ?"
দূর, তখন ,স্বামীজী পড়ার ইচ্ছা আছে নাকি !শুধু নামই জানি। কত শখ তখন !
এই কথাগুলো মনে এলো কেন ?4th জুলাই ,না আজ। ১ ৯ ০ ২ সালের 4th জুলাই। ২ ০ ২ ১ এর 4th জুলাই।
শনির দশা চলছে না ?মঙ্গল সাবলর্ড আর রাহু আমার ৪থ এ বসে রয়েছে ,কেএপিতে(নিরায়ানা/প্লেসিডিয়াস ) ,৫থ এ
,লগ্ন চার্টে। দাদু,মার বাবা মানে কেতু ।দাঁত মানে রাহু আর মংগল ।
~ইন্দ্রনীল
04/07/2021, 22:08 - Indranil Ray: Amritangshu,I have completed till Rahu dasha...I
think I can send you Part 1.In Part 2 others I will send...I think you have go
through it....rest with charts and all these I shall send you in Part 2...if you
think so...
04/07/2021, 22:32 - Indranil Ray: RSS: যিনি বলবেন মুসলিমরা ভারতে থাকবেন না, তিনি হিন্দু
নন, বললেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত
সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি ০৪ জুলাই ২০২১ ২২:১৯
নিজস্ব চিত্র
Advertisement
হিন্দু মুসলিম ঐক্যই প্রধান। ভারতবাসীর পরিচয়, তিনি একজন ভারতীয়। রবিবার মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের অনুষ্ঠানে
এ কথা বললেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। পাশাপাশি তাঁর মন্তব্য, ‘‘যে বা যাঁরা গো-রক্ষার দোহাই দিয়ে
গণরোষ তৈরি করে কাউকে কাউকে আক্রমণ করছেন, তাঁরাও হিন্দুত্বের বিরোধী। মনে রাখতে হবে ভারতের হিন্দু,
মুসলমান একই উৎস থেকে এসেছেন।’’
উগ্র হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির কথা নয়, মোহন ভাগবত আগাগোড়াই এই সভামঞ্চ থেকে সাম্প্রদায়িক ঐক্যের কথা
বলেছেন। তবে তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন, ভোটের জন্য তিনি এ সব কথা বলছেন, এমন নয়। তিনি মনে করেন,
‘‘গরু একটি পবিত্র প্রাণী। কিন্তু গো-রক্ষার কারণে যাঁরা গণরোষ তৈরি করে অন্যকে আক্রমণ করছেন, তাঁরা
হিন্দুত্ব থেকে বিচ্যুত হচ্ছেন। আইন আইনের পথেই চলবে।’’ মুসলিমদের উদ্দেশে তাঁর মন্তব্য, ‘‘মুসলিমরা
ভারতে বিপদে আছেন, এই বক্তব্যের মধ্যে যে ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে, তাতে ভারতীয় মুসলিমরা পা দেবেন না।’’
Advertisement
আরও পড়ুন
কোভিশিল্ড নেওয়া ৮৪ শতাংশ মানুষই ডেল্টা মোকাবিলায় সক্ষম, বলছে সমীক্ষা
আরও পড়ুন
অধীরকে কি সরাচ্ছে কংগ্রেস? তৃণমূল-সখ্য বাড়াতে লোকসভায় অন্য দলনেতা? জল্পনা তুঙ্গে
তিনি মনে করেন, সাম্প্রদায়িক ঐক্য ছাড়া কখনই দেশের প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব নয়। আর সেই জন্য জাতীয়তাবাদের প্রসার
দরকার, দরকার দেশপ্রেম। ভারতের পূর্বপুরুষদের যে ঐতিহ্য তাঁকে রক্ষা করাই লক্ষ্য হওয়া উচিত। হিন্দু
মুসলমানের ধর্মীয় মতের বিরোধ নিয়ে আলোচনা হতে পারে কিন্তু তা অনৈক্যের রূপ কখনই যেন না নেয়।
সভা মঞ্চ থেকে তিনি স্পষ্ট করে দেন, ‘‘আমরা গণতন্ত্রে বাস করি। এখানে হিন্দু বা মুসলিম, কারওরই প্রাধান্য
থাকতে পারে না। এখানে প্রাধান্য পাবে শুধু ভারতীয়রা। আমাদের দেশকে শক্তিশালী করতে কাজ করতে হবে। সমাজের
উন্নয়নে কাজ করতে হবে।’’
Advertisement
It's Not Too Late to Trade Crypto - This App Makes It Easy
CoinSwitch
Sponsored
Are you from India? See Here Work From Home Options
Search | Work from home
Sponsored
Learn How to Build and Design Beautiful Websites from top-rated Instructors.
Website Design Course | Search Ads |
Sponsored
Protect Yourself and your Family and Friends From mosquitoes, rats, lizards, rats,
flies, cockroaches.
Pest Safe Device
Sponsored
Do You Speak English? Work a USA Job From Home
Search | Work in USA
Sponsored
‘আপনি শেষ!’ আঙুল উঁচিয়ে পুলিশ ইনস্পেক্টরকে বললেন জেলাশাসক
মন্দিরের সামনে তাঁকে চড়া সুরে ধমকানো থেকে আঙুল উঁচিয়ে হুমকি দেওয়া— সবই করলেন কাঞ্চিপুরমের
জেলাশাসক। গোটা ঘটনাটাই ধরা পড়েছে একটি ভিডিয়োতে।
Anandabazar
20 Kissing Scenes That Were Never Supposed to Happen
Rich Houses
Sponsored
India: Used Car Prices Might Surprise You
Used Car Prices | Search Ads
Sponsored
MOST POPULAR
Arjun Kapoor: সুখি পরিবারের অভিনয় করব না, আমরা এখনও বিচ্ছিন্ন, জাহ্নবীর সম্পর্কে মুখ খুললেন অর্জুন
Anandabazar
18+ Unbelievable Photos of Brigitte Bardot. Warning When Viewing No.10
Gadgetheory
Sponsored
04/07/2021, 23:10 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/1984952498500055/permalink/2896442720684357/
05/07/2021, 10:33 - Indranil Ray: বই পরে নিয়ে ,বইয়ের বাইরে যাওয়াটাই কাজ। সেইজন্যই এই
সাধনা। বইয়ের বাইরেও কিছু আছে। পরে দেখা যাবে অনেকটাই ,অনেকটাই অনেকটাই। সে সব কথা বইয়ের কথার
সাথে মিলছে না। লোকজন শুধু বইয়ের নাম জানতে চায়। আরে বইয়ে সব নেই যে। সাধনার দ্বারা সব পাওয়া যায়
,আপনি তো জানেনই। সে সাধনা করতে হলে সেই রকম পরিস্থিতে তে জন্মও দরকার।
05/07/2021, 13:50 - Indranil Ray: রেসালট্যান্ট ইফেক্ট
-----------------------
প্রত্যেক গ্রহ তাদের প্রত্যেকের ইন্ডিভিজুয়াল ক্যারেক্টার আছে। কিন্তু তোমাকে জানতে হবে ,তারা কি তাদের
রেসালট্যান্ট পুরো ইফেক্ট দেবে ,যেখানে ও যেভাবে বসে আছে ?
একজন আয়ুর্বেদিক ডাক্তার কিভাবে ,এটার সাথে, ওটার সাথে ,সেটার সাথে ওষুধ মেলায় ,তাকি তোমার জানা
আছে ?তাহলেই তুমি একজন ভালো অস্ট্রলজার হতে পারবে ,নচেৎ নয়। এইটা কেউই শেখাবে না ,যত ক্লোসই তুমি
মেসো না কেন। এইটা নিজেকেই শিখতে হয়।
~ইন্দ্রনীল
05/07/2021, 13:55 - Indranil Ray: #রেসালট্যান্ট এফেক্ট
-----------------------
প্রত্যেক গ্রহ ,তাদের প্রত্যেকের ইন্ডিভিজুয়াল ক্যারেক্টার আছে। কিন্তু তোমাকে জানতে হবে ,তারা কি তাদের
রেসালট্যান্ট পুরো ইফেক্ট দেবে ,যেখানে, ও, যেভাবে বসে আছে ?
একজন আয়ুর্বেদিক ডাক্তার কিভাবে ,এটার সাথে, ওটার সাথে ,সেটার সাথে ওষুধ মেলায় ,তাকি তোমার জানা আছে
?তাহলেই তুমি একজন ভালো অ্যাস্ট্রলজার হতে পারবে ,নচেৎ নয়।
~ইন্দ্রনীল
05/07/2021, 16:31 - Indranil Ray: Cooler bone
05/07/2021, 20:02 - Indranil Ray: এখন "Dirilis Ertugrul " দেখছি। টার্কি ছবি একটা। খুব
পপুলারিটি পেয়েছে মুসলিমদের বিশেষত কাশ্মিরীদের মধ্যে। ফার্স্ট সিরিজ এ ৭৪ টাকা এপিসোড আছে। সেকেন্ড
থার্ড ফোর্থ এইরকম আছে। কতদিন লাগবে !গ্রহণ ই লাগলো ৫ দিন মতন। গ্রহণের লাস্ট এপিসোড আসসাধারণ বললেও
কম বলা হয়। অমৃতা যে হয়েছিল জোয়া তার এক্টিং ও অসাধারণ বললেও কম বলা হয়। কোনো এক্টরের এই রকম মুখের
এক্সপ্রেশন দেখি নি।
আমি সিনেমা দেখছি কম দিন না জ্ঞান হওয়া থেকে !জেঠুর বিদেশ থেকে আনা ভিসিআর, নিজের ভিসিপি ছিল
,এখনো ভিসিডি ,তারপরে মোবাইল ,এখন তো ল্যাপটপএই দেখি।
শীলারও আছে ল্যাপটপ। আমি কিনিয়ে দিয়েছি। ২ ০ ১ ৯ এ। বললাম দেখবে ,এমন দিন আস্তে চলেছে ল্যাপটপ
চালাতে না জানলে ,তুমি টিচারই না। সব কম্পিউটার দিয়ে হবে। ওকে ইটা বলেছিলাম। জিজ্ঞাসা করবেন।
ঠিক তাই কোবিদে শীলা কতকিছু কাজ করে স্কুলের। টকটক। আমারি অবাক লাগে। কি করে শিখিয়ে দিলাম~কত
পরিসনী !
বাড়ীর লোককে শেখানো। উফফফফফ। আমি আমার কাজ করছি। বললো এইটা হচ্ছে না !উঠে দেখিয়ে দিলাম। আবার।
একই জিনিস। উঠে দেখিয়ে দিলাম।আবার। এইবার আমি রেগে যাই।
বলে স্টুডেন্টদের সাথে কি ভালো ব্যবহার !মেয়ে স্টুডেন্টদের সাথে তো আরও ভালো !আমার সাথে এইরকম !আমি
শিখবোই না ,তোমার কাছে !
আমি অগত্যা, তাই আনমোল ,আমারি স্টুডেন্টকে রেখে দিয়েছি। আনমোল আমার কাছে লাস্ট ৫ বছর পড়েছে। ওদের
ব্যাচটাই শেষ ব্যাচ কম্পিউটারে। ওই দেখায়। তারপরে না পারলে "আমি" তো "আছেই"।রিতীমতোন করেছে স্কুলের
কাজ এবং করছে।
~ইন্দ্রনীল
05/07/2021, 20:07 - Indranil Ray: টকটক
=====
এখন "Dirilis Ertugrul " দেখছি। টার্কি ছবি একটা। খুব পপুলারিটি পেয়েছে মুসলিমদের বিশেষত
কাশ্মিরীদের মধ্যে। ফার্স্ট সিরিজ এ ৭৪ টা এপিসোড আছে। সেকেন্ড থার্ড ফোর্থ এইরকম আছে। কতদিন লাগবে !
গ্রহণই লাগলো ৫ দিন মতন। সাথে সাথে হাসিন দিলরুবাও দেখবো ।
গ্রহণের লাস্ট এপিসোড অসাধারণ বললেও কম বলা হয়। অমৃতা যে হয়েছিল জোয়া মনে হয় , তার এক্টিংও অসাধারণ
বললেও কম বলা হয়। কোনো এক্টরের এই রকম মুখের এক্সপ্রেশন দেখি নি।
জেঠুর বিদেশ থেকে আনা ভিসিআর, নিজের ভিসিপি ছিল ,এখনো ভিসিডি ,তারপরে মোবাইল ,এখন তো ল্যাপটপেই
দেখি।
বললাম দেখবে ,এমন দিন আস্তে চলেছে ল্যাপটপ চালাতে না জানলে ,তুমি টিচারই না। সব কম্পিউটার দিয়ে হবে।
ওকে এটা বলেছিলাম। জিজ্ঞাসা করবেন।
বাড়ীর লোককে শেখানো! উফফফফফ। আমি আমার কাজ করছি। বললো এইটা হচ্ছে না !উঠে দেখিয়ে দিলাম। আবার।
একই জিনিস। উঠে দেখিয়ে দিলাম।আবার। এইবার আমি রেগে যাই।
বলে স্টুডেন্টদের সাথে কি ভালো ব্যবহার !মেয়ে স্টুডেন্টদের সাথে তো আরও ভালো !আমার সাথে এইরকম !আমি
শিখবোই না ,তোমার কাছে !
আমি অগত্যা, তাই আনমোল ,আমারি স্টুডেন্টকে রেখে দিয়েছি। আনমোল আমার কাছে লাস্ট ৫ বছর পড়েছে। ওদের
ব্যাচটাই শেষ ব্যাচ কম্পিউটারে। ওই দেখায়। তারপরে না পারলে "আমি" তো "আছেই"।
ব্যায়াম করছি ,জিমে যাই ,আর গ্রীন কফি, না এমনি কফি না, গ্রীন কফি খাই। গ্রীন টিতে কিচ্ছু কমে নি।
কেউ বলে তেজপাতা কালোজিরে মেশানো জল খাও ,কেউ বলে আপেল সিডার খাও ,কেউ বলে ব্ল্যাক বেড়ি খাও
,কেউ বলে আমন্ড খাও, কেউ বলে এটা খাও,কেউ বলে সেটা খাও ,আরি বাপ রে বাপ।
সার্চ করতে বসে ,দিনের পর দিন সার্চ করেছি ,দিনের পরে দিন ,দিনের পরে দিন।
গ্রীন কফিই করা এতো সহজ না। ফোটাতে হয়। ৩০ মিনিট। গ্রীন কফি দিয়ে। আর সীড যদি হয় ,গুঁড়ো করো। সে
আমিই করেছি ,মিক্সিতে। তার থেকে এখন ডাস্ট আনাই। তারপর থিতাতে দিতে হয়। তারপর ছেঁকে ,জলটা খেতে হয়।
মধু দিয়েও খাওয়া যায়। আমি অবশ্য একদম কিচ্ছু ওর মধ্যে দেই না।
গ্রীন কফি আন্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর। খিদেও কমে যায়। মেটাবলিক ও ঠিক থাকে। আমি তো আগে দুধ ছাড়া ,চিনি
ছাড়া চা(সুগার নেই ,কিন্তু চিনি ভালো জিনিস না।
বড়োজেঠু ,(যিনি ওয়ার্ল্ড হেলথ organaisation, WHO এর ডিরেক্টর ছিলেন) খেতাম। প্রায় ২০ বছর ধরে
খাচ্ছি।
কিন্তু ব্লাড প্রেসার কমছিল না। স্ট্রোকই হয়ে গেলো। হাই বিপী থেকে।
আমি লিখেছিলাম গত বছরের আগের বছর ,আয়ুর্বেদ জাতীয় ওষুধে কমবে ,চারটে দেখেছিলাম। ডানহাতে লিখে
রেখেছিলাম ডায়েরীতে।
আর আজ যখন ৯০ এর নীচে ওয়েটকে ,গত ৩ ০ বছর পর ,নিজের পিঠ, নিজেই চাপড়াতে ইচ্ছা করছে।
আজে বাজে(যেহেতু এখন খাই না ,ইচ্ছাও করে না ) রোল,বিভিন্ন মসলাদার খাবার ,কাবাব ,বিরিয়ানী ,
কিচ্ছু না।
বেঁচে সুস্থ সবল হয়ে থাকবার জন্য শুধু চারবার খাওয়া। ঘরেই রান্না করা। চিকেন একটু খাই লিসিয়াসের।
ব্যাস।
গত সাতমাসে একদম ফিট। ৭ ৭ বছর তো এমনি ই আছে। আরও যদি অ্যাড হয় তো হবে!
স্ট্রোক যে হবার সে হয়েছিল। কিন্তু আর হবে না ,একথা আমি বলতে পারি স্বাচ্ছন্দে। আমি কিন্তু ডাক্তার নোই
!!!
~ইন্দ্রনীল
06/07/2021, 15:07 - Indranil Ray: Fake CBI Lawyer: ‘জালিদের থেকে সাবধান হন!’ ক’দিন আগেই
ফেসবুকে লেখেন জাল সিবিআই আইনজীবী
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা ০৬ জুলাই ২০২১ ১৩:২৯
ভুয়ো আধিকারিক সোমনাথ রায়চৌধুরীর নেট মাধ্যমে সেই বার্তা।
ভুয়ো আধিকারিক সোমনাথ রায়চৌধুরীর নেট মাধ্যমে সেই বার্তা।
গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ
Advertisement
ভুয়ো আইএএস আধিকারিকের হাত থেকে সাবধান হতে জনগণকে সচেতন করেছিলেন সিবিআইয়ের ভুয়ো আইনজীবী!
প্রতারকের হাত থেকে সাবধান, ভুয়ো ভ্যাকসিন-কাণ্ডে দেবাঞ্জন দেব ধরা পড়ার পর এমনই সাবধানবাণী নেটমাধ্যমে
পোস্ট করেছিলেন আর এক ধৃত ভুয়ো আধিকারিক সনাতন রায়চৌধুরী। জনগণকে সচেতন করা সেই সনাতনকে প্রতারণার
অভিযোগে সোমবার রাতে গ্রেফতার করে পুলিশ।
Advertisement
নীল বাতি লাগানো গাড়িতে যাতায়ত করা, নিজেকে সিবিআই এবং রাজ্য সরকারের আধিকারিক বলে পরিচয় দিয়ে
জালিয়াতি করে জমি বাড়ি বিক্রি করে কলকাতা পুলিশের জালে এখন সনাতন। অন্যদিকে, কসবায় ভুয়ো ভ্যাকসিন-
কাণ্ডে গ্রেফতার হন ভুয়ো আইএস দেবাজ্ঞন দেব।
একজন নিজেকে সিবিআই আধিকারিক পরিচয়ে প্রতারণায় সামিল, তো অন্য জন নিজেকে আইএএস পরিচয় দিয়ে একাধিক
মানুষকে প্রতারণা করে গিয়েছেন। দেবাঞ্জনের ভুয়ো ভ্যাকসিন-কাণ্ড সামনে আসতেই সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে
সমালোচনা, নিন্দা, প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। সেই তালে তাল মেলাতে ভোলেননি ভুয়ো আধিকারিক সনাতনও।
দেবাঞ্জনের গ্রেফতারের ছবি দেওয়া একটি সংবাদ নেটমাধ্যমে ২৫ জুন পোস্ট করেন সনাতন। এর পর লেখেন, ‘দয়াকরে
প্রতারকদের থেকে সাবধান হন।’
আরও পড়ুন
নীল বাতি লাগানো গাড়ি, সিবিআই স্টিকার, শহরে ধৃত আরও এক ভুয়ো আধিকারিক
আপতদৃষ্টিতে নিজেকে ‘সচেতন নাগরিক’ এবং নেটমাধ্যেমে নিজের ‘স্বচ্ছ ভাবমূর্তি’ বজায় রাখতেই সনাতন এই
পোস্ট করেন বলে মনে করছেন অনেকে। এছাড়াও নেটমাধ্যমে একাধিক ছবিতে সিবিআই-এর নিজাম প্যালেসের অফিসকে
ট্যাগ করা হয়েছে। আপাতত পুলিশের জালে তিনি।
পুলিশ সূত্রে খবর, বরাহনগর এলাকার বাসিন্দা সনাতন কলকাতা হাই কোর্টের আইনজীবী। তিনি নিজেকে রাজ্য
সরকার ও সিবিআই-এর কৌঁসুলি পরিচয় দিতেন। গড়িয়াহাট থানা এলাকায় জমি-বাড়ি বিক্রিতে যুক্ত ছিলেন বলে
অভিযোগ। এই কাজে তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগও আছে। সোমবার গড়িয়াহাট এলাকায় ১০ কোটির একটি
সম্পত্তি দখল করতে এসেছিলেন সনাতন। যদিও প্রতারণার অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে সন্দেহ
হওয়াতে প্রথমে তাঁকে আটক করা হয়। পরে আরও তদন্তের পরে গ্রেফতার করা হয়।সনাতনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তাঁর আরও
প্রতারণার খোঁজ পেতে চাইছে পুলিশ।
আরও পড়ুন
বন্দিমৃত্যুর ঘটনায় অগ্নিগর্ভ বরাকর, পুলিশের গাড়িতে আগুন, ফাঁড়ি ভাঙচুর
Advertisement
It's Not Too Late to Trade Crypto - This App Makes It Easy
CoinSwitch
Sponsored
ভারত: কেন সবাই এই 2999 টাকার স্মার্টওয়াচ নিয়ে এত উত্তেজিত
ফিটনেস এক্স ওয়াচ
Sponsored
India’s Smartest Banking App - No more branch visits!
Fi
Sponsored
Study In Germany Without Ielts For Indian Students.
Study in Germany | Search Ads
Sponsored
3BHK Apartments is On Sale and Much Cheaper Than You Think.
APARTMENTSBANGALORE | Search Ads |
Sponsored
Mukul Roy: মুকুল রায়ের স্ত্রী কৃষ্ণা রায় প্রয়াত
দীর্ঘদিন করোনা পরবর্তী জটিলতায় ভুগছিলেন। চেন্নাইয়ের হাসপাতালে চিকিৎসা চলছিল তাঁর।
Anandabazar
Hidden - Suspense Thriller series of the Season | Streaming on Ping Pong OTT
Ping Pong | Get it on Google Play
Sponsored
Get A Masters Degree From The USA Is Now Possible Without Leaving Home
Data Science Degrees In USA | Sponsored Search
Sponsored
MOST POPULAR
Ujaan Ganguly: বৃত্তি ছাড়া পড়ানোর খরচ বহন করতে পারত না বাবা-মা, অক্সফোর্ডে পাড়ি কৌশিক-পুত্রের
Anandabazar
20 Kissing Scenes That Were Never Supposed to Happen
Rich Houses
Sponsored
06/07/2021, 19:28 - Indranil Ray: <Media omitted>
06/07/2021, 19:28 - Indranil Ray: <Media omitted>
06/07/2021, 19:28 - Indranil Ray: <Media omitted>
06/07/2021, 19:28 - Indranil Ray: <Media omitted>
06/07/2021, 19:28 - Indranil Ray: <Media omitted>
06/07/2021, 19:28 - Indranil Ray: <Media omitted>
06/07/2021, 20:40 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10222460670879820&id=1060787120
07/07/2021, 12:42 - Indranil Ray: You deleted this message
07/07/2021, 12:59 - Indranil Ray: কাল যে ইউরো কাপের প্রেডিকশনটা করলাম সেটি এক্কেবারে সঠিক
হয়েছে। আমি ১ টা অবধি খেলা দেখে শুয়ে পড়েছিলাম। মাঝরাতে ঘুম যখন ভাঙলো, টিভি তে দেখলাম পেনাল্টি
স্যুটআউটে জিতে গিয়েছে ইতালি।
অষ্টোত্তরই দশাতে খেলার প্রেডিকশন ঠিক হয়েছে। আমি খেলার প্রেডিকশন অষ্টোত্তরই দশাতে করি নি ,আগে। হিউমান
প্রেডিকশন দেখেছি অষ্টোত্তরই দশাতে করা যায়। আমি যে বইটা প্রথম পড়েছিলাম "শ্রী যোগেন্দ্রনাথের" তাতে
অষ্টোত্তরই মতেই প্রেডিকশন করা আছে। আরকোনো বই পাই নি আমি।
পেনাল্টি (টাইব্রেকার ) স্যুটআউটে জিতে গেলো !আমি বলেছিলাম "আমার দেখে তো মনে হচ্ছে ইতালির কপালেই
জেতাটা আছে। ইতালি যদি যেতে ,খুব সহজেই জিততে পারবে না বলেই আমার মনে হয়। "
এইটা সব কাজের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। যে ডাক্তারি করবে ,সর্বদাই মানুষকে সেবা করবে ,যে শিক্ষক সে সর্বদাই
পড়াশুনা করবে ,আমি রাস্তায় একটি ঠোঙার থেকে পড়েছিলাম ,একটা ইম্পর্টেন্ট জিনিস। যে কম্পিউটার
স্পেশালিস্ট, সে সর্বদাই দেখবে কম্পিউটারের কোনো ফল্ট কিনা,এইরকম। যদি সেটি তার মধ্যে না আসে ,মন থেকে
,সে এমবিবিএস ,কিন্তু ডাক্তার নয় ,সে কম্পিউটারে এমসিএএ কিন্তু কম্পিউটার স্পেশালিস্ট নয় ,এইরকম। আমি
ব্যবসায়ী নোই ,কারণ একটা সময় পর আমার আর টাকা কমাতে ভালো লাগছে না। যে ব্যবসায়ী হবে ,সে চিন্তা
করবে কিভাবে ,"এই জিনিসটা" দুপয়সাতে বিক্রি করে ,৪ পয়সা রোজগার করবো। আমি সে অর্থে সন্ন্যাসীও নোই
,কারণ সন্ন্যাসী হতে হলে ডাক্তারদের মতন "এমবিবিএস" হতে হয় ,ইঞ্জিনিয়ারদের মতন বিই বা এমসিএ হতে হয় ,
নির্দিষ্ট স্থানে। কারণ, তবেই অপর সন্ন্যাসী মানবে। তবে যদি বোলো যে "প্রকৃত সন্ন্যাসীর" মতন চিন্তাধারা
কিনা ,আমি বলবো , ইয়েস এবং ইয়েস। কারণ আমি কোনো চাকরীর সাথে বা ব্যবসার সাথে যুক্ত নই। কাজ করতে
গেলে টাকা নিতে হয় ,তা আমি নিয়েছি যতক্ষণ প্রয়োজন। আমি গৃহী নই ,কারণ গৃহীর যে সব কাজ কর্মযোগে লেখা
আছে, সেইগুলি করতে আমি অপারগ।
আমি একটি আত্মা ,যে জীবনের সবকিছুকেই নেয় মন থেকে, আবার ফেলেও দেয় ,মন থেকে।যখন তখন ধ্যান করি বা
করি না। আমার কাছে পূর্বজন্মটা ,আমার নিজের থেকেও পরিষ্কার। পূর্বজন্ম, বর্তমান জন্ম ,পরজন্মের বাইরে
বেরিয়ে যাওয়াটাই আমার উদ্দেশ্য।
"আমি" যে "আমি" হয়েছি ,তা কি এমনি এমনি ?প্রচুর সংঘর্ষ করতে হয়েছে ,সকলের সাথে ,সকলের ,ইভেন আমার
সাথেও।
অনেক দিন আগে ,একজন অ্যাস্ট্রলজারএর কাছে নিয়ে গিয়েছিলো ,রথীন। সে বলেছিলো "আপনি ধীরে ধীরে আগুনে
পুরে খাঁটি সোনা হয়ে যাবেন।"
আমি না সন্ন্যাসী না গৃহী ,বলতে পারো গৃহী সন্ন্যাসী। একজন দুজন বুঝেছে ,কেউই বুঝতে পারে নি ,বোঝার
দরকারও নেই।
এই কারণেই আমি লোকজনদের অ্যাস্ট্রোলোজি আর নতুনভাবে নিচ্ছি না। ঐসব কি করবো ?তার জন্য হাজারটা লোক
আছে। কম্পিউটারের পড়ানোর কাজ ছেড়েছিও এই কারণে।
রাতদিন একই বিরক্তির কথা শুনলে লোকে, প্রিয়জনকেও ছেড়ে চলে যায় ,সেটা যেমন ঠাকুরের ইচ্ছা ,তেমনি আমার
এই লোকজনদের কাজ ছাড়াও।
৬ বছর আগে স্ট্রোক হয়েছিল। ৬ ইয়ার্স ৭ মাস লাগলো, ব্লাড প্রেসার সত্যি সত্যিই কম করতে। এটি কোনো
ডাক্তারবাবু বলেন নি ,আমি নিজেই করেছি।
শীলার পেটে ব্যাথা ,সবাই বলছে স্টোন হয়েছে ,আমি চারট দেখে বললাম, হয় নি ,তবুও গেলাম পরীক্ষা করাতে।
আল্ট্রাসোনোগ্রাফি করে দেখলো ,একদম নরমাল।
আলাদা করে মগজকে রোজ প্রণাম করতে হয়। লোককে কমপ্লিমেন্ট দিতে জানতে হয়। লোককে কমপ্লিমেন্ট দিলে
ঠাকুরকেই দেয়া হয়।
স্ট্রোকের আগে গ্লোনাইন ৬ খেতাম। হোমিওপ্যাথি ব্লাড প্রেসারের ওষুধ। "বাবার অ্যালোপ্যাথি" ওষুধ আর ভালো
লাগতো না !এই খেলে এই সাইড ইফেক্ট ,ঐ খেলে ঐ সাইড ইফেক্ট !
গ্লোনাইন ৬ খেয়ে রিতীমতোন কন্ট্রোলে এসে গিয়েছিলো।স্ট্রোক তো হবেই !বন্ধ করে দিলাম !কোনো জাগতিক
কারণে নয়। এমনিই !এতো কাজের প্রেসারে !
স্ট্রোকের আগে আমি একদিন মাপিয়েছিলাম প্রেসার। সেই দিনই ইঙ্গিত পেয়েছিলাম।
বলি না ,"আবহাওয়া" ইঙ্গিত দেয়। সে যদি অগ্রাহ্য করি ,সে আমাদেরই ভুল। সে ভুলটাও তিনিই করাবেন।
যত নিখুঁত ভাবে "পাবলিকলি" করতে পারবো ,ততই আমি এগোবো শ্রী ভগবানের কাছে একথা নিশ্চিতের থেকেও
নিশ্চিত।
আমাকে গুরু ,মহাগুরু প্রভৃতি বললে খুব রাগ হয় ,মন থেকে হয় ,কারণ আমি জানি গুরু একজনই সে শ্রী রামকৃষ্ণ
দেব ,গুরুর অসীমতাকেই ভগবান বলি।
~ইন্দ্রনীল
07/07/2021, 18:17 - Indranil Ray: হটাৎই।
কি আশ্চর্য! নানা কিছু দেখতে দেখতে, হটাৎই দেখলাম একটা জীবন্ত মূর্তি তার নীচটা কালী ওপরেরটা দূর্গা।
একটি সিংহের ওপরে চেপে।আগে গণেশকেও দেখলাম। পাথরের কি ?মনে হয় তাই । কি প্রকান্ড। কঙ্কাল ও দেখলাম।
আমি বললাম ,মানে লিখলাম ,এই ধ্যান শেষেই,উঠেই। লেখাটা হয়তো এখন দেব না। কালকে দেব। কিন্তু দেখলাম।
এখনই। পরে যদি আর না মনে থাকে। তাই এখনই লিখলাম।
~ইন্দ্রনীল
07/07/2021, 18:23 - Indranil Ray: ছবি দেখেই মনে হবে লেখার সঙ্গে সাযুজ্য নেই !ভেনাস মার্কারির
অষ্টোত্তরই দশা চলছে। ভেনাস আমার লগ্ন লর্ড আবার ৮থ লর্ড ও। সেইজন্য ধ্যান ও শরীর।
নীচের লেখাটি দুদিন আগে লেখা।
হটাৎই।
======
Ertugrul দেখতে দেখতে হটাৎ মনে হলো ,ধ্যান করি।
কি আশ্চর্য! নানা কিছু দেখতে দেখতে, হটাৎই দেখলাম একটা জীবন্ত মূর্তি তার নীচটা কালী ওপরেরটা দূর্গা।
একটি সিংহের ওপরে চেপে।আগে গণেশকেও দেখলাম। পাথরের কি ?মনে হয় তাই । কি প্রকান্ড। কঙ্কাল ও দেখলাম।
আমি বললাম ,মানে লিখলাম ,এই ধ্যান শেষেই,উঠেই। লেখাটা হয়তো এখন দেব না। কালকে দেব। কিন্তু দেখলাম।
এখনই। পরে যদি আর না মনে থাকে। তাই এখনই লিখলাম।
~ইন্দ্রনীল
07/07/2021, 22:43 - Indranil Ray: Just to respect the privacy and concern of other
members in the group, we are muting the message sending option after 6pm and group
will be open for general discussions from 9am in the morning. If anything to be
considered personal, kindly feel free to message us personally.
~ইন্দ্রনীল
08/07/2021, 17:21 - Indranil Ray: #আমার অ্যাস্ট্রোলোজি
==================
একজন বিশেষ ব্যাক্তি বলেছেন আমার অ্যাস্ট্রোলোজি অন্যদের থেকে আলাদা। নিউস পেপারের অ্যাস্ট্রোলোজি মেলে
না ,আমারটা মেলে।
আমি কখনোই বলবো না যে আমার সবটাই মেলে , মানে প্রেডিকশন মোর ওর লেস একোয়াল টু কনক্লুশন হয়।
যেমন আমি ভাবছি ব্রাজিল জিতলে খুব আনন্দ হয় ,মেসি হারলেই ভালো !চার্টে দেখতে পেলাম আর্জেন্টিনা জিতবে
কোপা।
২২ সে জুন ২ ০ ২ ১ প্রেডিক্ট করেছিলম্, শেয়ার বাজার পড়বে ৫থ জুলাই 2021 এর সপ্তাহে। পড়লো। ১ ৫ ১
আর ৪ ৮ ৫ পয়েন্ট, নিফটি ও সেনসেক্স ,আজ পড়লো। আজ ৮থ জুলাই ২ ০ ২ ১।নিফটি ব্যাঙ্ক ধরে রাখছিলো। আজ
নিফটি ব্যাঙ্ক পড়লো প্রায় ৫০০ পয়েন্ট। ডিক্লাইন, প্রায় ডাবল ইনক্লাইনের থেকে। ডিক্লাইন ইনক্লাইন একটা ভালো
সূচক ,কজন দেখে ?
এইটার নাম অ্যাস্ট্রোলোজি ।
যে অ্যাস্ট্রোলোজি খবরের কাগজে দেয় তা আমি দেখি না এবং মেলাইও না ,সেটা তো অ্যাস্ট্রোলোজি নয়
,সেটা "টাইম পাস"|
তাহলে "আনন্দবাজার" হতে হয় "অ্যাস্ট্রোবাজার"। "বর্তমান" হতে হয় "অ্যাস্ট্রোমান" !ওই গুলো দেয় আর কি
!
সেই সব দেখে সময় নষ্ট না করে ঘুমাই বা কম্পিউটারে কাজ করি বা বাইরের!
তবে কোপাতে যদি ব্রাজিল জেতে,অ্যাস্ট্রোলোজি কি ভুল ?না একদমই নয়। আমার ভুল হয়েছিল দেখতে।
কোনো ভালো ডাক্তার যদি কোনো রোগ বুঝতে না পারে ,সে কি ডাক্তার নয়।ডাক্তারী বিদ্যাটা কি ভুল ?
বাবাকেই দেখেছি।
এক্সপ্রেস ষ্টার টেলার থেকে পর পর ৪ বছর নাম বেরিয়েছিল এক্যুরেট প্রেডিক্টের হিসাবে।
~ইন্দ্রনীল
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222392464214696
08/07/2021, 17:28 - Indranil Ray: You deleted this message
08/07/2021, 17:29 - Indranil Ray: You deleted this message
08/07/2021, 17:30 - Indranil Ray: #আমার অ্যাস্ট্রোলোজি
==================
একজন বিশেষ ব্যাক্তি বলেছেন আমার অ্যাস্ট্রোলোজি অন্যদের থেকে আলাদা। নিউস পেপারের অ্যাস্ট্রোলোজি মেলে
না ,আমারটা মেলে।
আমি কখনোই বলবো না যে আমার সবটাই মেলে , মানে প্রেডিকশন মোর ওর লেস একোয়াল টু কনক্লুশন হয়।
হ্যা , বেশীরভাগ সময়ই তাই হয়। ইউরো কাপের প্রেডিকশনটা করলাম কিভাবে ?ইতালি ফাইনালে যাবে স্পেনকে
হারিয়ে। মমতা ,মোদী সবাইকে নিয়ে আছে। সমস্ত। | কারন পড়াশুনা ।
যেমন আমি ভাবছি ব্রাজিল জিতলে খুব আনন্দ হয় ,মেসি হারলেই ভালো !চার্টে দেখতে পেলাম আর্জেন্টিনা জিতবে
কোপা।
২২ সে জুন ২ ০ ২ ১ প্রেডিক্ট করেছিলম্, শেয়ার বাজার পড়বে ৫থ জুলাই 2021 এর সপ্তাহে। পড়লো। ১ ৫ ১
আর ৪ ৮ ৫ পয়েন্ট, নিফটি ও সেনসেক্স ,আজ পড়লো। আজ ৮থ জুলাই ২ ০ ২ ১।নিফটি ব্যাঙ্ক ধরে রাখছিলো। আজ
নিফটি ব্যাঙ্ক পড়লো প্রায় ৫০০ পয়েন্ট। ডিক্লাইন, প্রায় ডাবল ইনক্লাইনের থেকে। ডিক্লাইন ইনক্লাইন একটা ভালো
সূচক ,কজন দেখে ?
যে অ্যাস্ট্রোলোজি খবরের কাগজে দেয় তা আমি দেখি না এবং মেলাইও না ,সেটা তো অ্যাস্ট্রোলোজি নয়
,সেটা "টাইম পাস"|
তাহলে "আনন্দবাজার" হতে হয় "অ্যাস্ট্রোবাজার"। "বর্তমান" হতে হয় "অ্যাস্ট্রোমান" !ওই গুলো দেয় আর কি
!
সেই সব দেখে সময় নষ্ট না করে ঘুমাই বা কম্পিউটারে কাজ করি বা বাইরের!
তবে কোপাতে যদি ব্রাজিল জেতে,অ্যাস্ট্রোলোজি কি ভুল ?না একদমই নয়। আমার ভুল হয়েছিল দেখতে।
কোনো ভালো ডাক্তার যদি কোনো রোগ বুঝতে না পারে ,সে কি ডাক্তার নয়।ডাক্তারী বিদ্যাটা কি ভুল ?
বাবাকেই দেখেছি।
~ইন্দ্রনীল
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222392464214696
Italy: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10222465891690337&id=1060787120&sfnsn=wiwspmo
08/07/2021, 19:06 - Indranil Ray: ছি ছি !কেউ কেউ কমেন্ট করেছে হেটে যেতে ! হাতে মোবাইল
থাকলেই এতো রুড হতে হবে ,অপরের সাথে ,যখন একজন কেউ প্রশ্ন টা করেছে। এই হলো এক এক জনের স্বভাব।
আমরা এপ্রিল ২ ০ ২ ১ এ গেছিলাম দীঘা। আমি গাড়ী চালিয়ে। সঙ্গে ছিল শীলা ও আমার এক ছাত্র। আমার পেজ এ
দেখুন। ৫ সাড়ে ৫ ঘন্টা লেগেছিলো। আমি ই চালিয়েছিলাম। কারণ ওরা দুইজনই
চালাতে জানে না। ড্রাইভার আমার গাড়ী চালাবে একথা আমি ভাবতেও পারি না।
08/07/2021, 23:19 - Indranil Ray: <Media omitted>
09/07/2021, 21:03 - Indranil Ray: You deleted this message
09/07/2021, 21:06 - Indranil Ray: গতকাল লেখা (০৮/০৭/২ ০ ২ ১ ) জ্যোতিবাবুর ১ ০ ৮ তম
জন্মদিন ছিল ))
=========
জ্যোতিবাবু বলেছিলেন "কমুনিস্টরা সবসময়ই মানুষের স্বার্থতেই কথা বলে ।" উনি বলেছিলেন, ওনার অভিজ্ঞতায়
উনি দেখেছেন, "বলা যত সহজ ,করা তত সহজ নয়। "
আজ আবার সূর্য মেঘের আড়ালে !ভুল স্বীকার করেছেন। গেলো ভোটে ,ভুল হয়ে গিয়েছিলো!
না ,পুরানো দিন গুলি ই ভালো ছিল যারা বলে আমি তাদের দলে নোই।
ফোন ,নেট ,ইলেক্ট্রিকের সমারোহ ,ইলেক্ট্রনিক জিনিস ,ফ্লিপকার্ট ,আমাজন ইত্যাদি ছাড়া বাছাই সম্ভব নয় আজ।
জেনে বুঝে ,ভুল কোরে ,যারা স্বীকার করে, তাদের "কমুনিস্ট" বলে !
ওনার একটি ভাষণ শুনছিলাম ,৯২ বছর বয়েসে ,৬৫ বছরের কমুনিস্ট জীবন কাটিয়েছেন তখন।
বলছিলেন, একজন মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন যে ভারতে নতুন যুগের আরম্ভ হলো ,রাম জন্মভূমিতে মসজিদ ভাঙা দিয়ে।
আমি সমর্থন করি, না করি না,সেটা প্রশ্ন নয় ,অ্যাস্ট্রোলোজিক্যাল চার্ট বলছে সেটাই।
পিওর অ্যাস্ট্রলজার যারা তাদের কাছে চার্টটি-ই প্রধান। যদি ঘুষ নিয়েও ,গটআপ করেও ,যদি একটি লোক যেতে
,তাহলেও ঐটিকে অ্যাস্ট্রোলোজিইর চার্ট, দেখাবে জয়। এবং গটআপও দেখাবে। সে অ্যাস্ট্রলজের বুঝুক , কি না
বুঝুক।
~ইন্দ্রনীল
09/07/2021, 22:17 - Indranil Ray: আমারও শীলা "দী" ! "দিদি" কে এড়িয়ে কিছু করা খুবই
বিপদজ্জনক !
আমাকে যে শেষ অবধি ভালো লাগলো এবং আমারও ,সেটা বোধয় শ্রীশ্রীঠাকুর ঢুকিয়ে দিয়েছেন ,পাঞ্চ করে !
10/07/2021, 12:03 - Indranil Ray: You deleted this message
10/07/2021, 12:06 - Indranil Ray: You deleted this message
10/07/2021, 12:12 - Indranil Ray: You deleted this message
10/07/2021, 12:13 - Indranil Ray: ইসলাম ধর্মের শেষ কিরকম হবে ?তালিবানদের দেখে শিখতে হয় !
আমার কাছে বহু ইসলাম ধর্মের লোকেরা শিখতে আসতো। হাজি তো মারাই গেছে। এতো টাকা মাইনে
পেতো,আমার সামনে মাথা নিচু করে বসতো। আমাকে কি ভালোই না বাসতো। মজিদ না থাকলে এমসিএ র
বইগুলো কে এনে দিতো ?খলিলের কথা আমার আজকেই মনে হলো। তারপরই মনে হলো ও তো আর নেই। রোজই মনে
হয় ,খলিলের কথা। আবার আসিফও খুব রেস্পেক্ট করতো ,কিন্তু তালিবানদের মতন ছিল। হিন্দুকে মনে করতো
পুতুলপুজোক !
হাজির সাথে আড্ডার সেদিন গুলি এখনো ভুলি নি। আমি কোরানও পড়েছি ,বেদও পড়েছি। হাজির কাছেই শুনেছি
,যে একনিষ্ঠ বেদের উপাসক ,যে একনিষ্ঠ কোরানের যে উপাসক তারা দুজন কখনো লাঠি হাতে দাঁড়াবে ?
কোনোদিনই নয়।
স্বামীজীর ভক্ত স্বামীজী পরে নি (এইরকম দেখেছি ,ভোটের বাজারে ),যেরকম ,যারা কোরান সম্যক ভেবে,
উপলব্ধি করে নি ,সেইরকমই।
আমার একটি পাকিস্তানের ক্লায়েন্ট ছিল। কি মুখের ভাষা তার !আবার আরএকজন পাকিস্তানের মুসলিম ক্লায়েন্টও ছিল
ইংল্যান্ডে থাকতো ,কি অপূর্ব ব্যবহার তার ।
একজন মুসলিম ,আমার থেকে তিন বছর আগেও কাজ করিয়েছে,অনুপম সে ভদ্রলোকটি। তার প্রেডিকশন ঠিক ঠিক মতন
হয়েছিল , আমি লিখতেই ,স্বীকার করলেন তিনি। নাম আর দিচ্ছি না।
আর একটি মেয়ের সাথে আলাপ হয়েছিল ,নেটে। পাকিস্তানের। দারুন ভালো। কিন্তু কাশ্মীর নিয়ে ,ভারতের
উল্টো।
বাংলাদেশে অনেক জ্যোতিষী আছেন ,তারা সত্যিই খুবই ভালো ,খুব পড়াশুনা করে।
খাঁটি সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী ,আর খাঁটি ইসলাম এ বিশ্বাসী মানুষ এর খুবই অভাব ,খুবই।
~ইন্দ্রনীল
(গতকাল লেখা)
10/07/2021, 14:45 - Indranil Ray: ভুলি নি
====
ইসলাম ধর্মের শেষ কিরকম হবে ?তালিবানদের দেখে শিখতে হয় !
আমার কাছে বহু ইসলাম ধর্মের লোকেরা শিখতে আসতো। হাজি তো মারাই গেছে। এতো টাকা মাইনে
পেতো,আমার সামনে মাথা নিচু করে বসতো। আমাকে কি ভালোই না বাসতো। মজিদ না থাকলে এমসিএ র
বইগুলো কে এনে দিতো ?খলিলের কথা আমার আজকেই মনে হলো। তারপরই মনে হলো ও তো আর নেই। রোজই মনে
হয় ,খলিলের কথা। আবার আসিফও খুব রেস্পেক্ট করতো ,কিন্তু তালিবানদের মতন ছিল। হিন্দুকে মনে করতো
পুতুলপুজোক !
হাজির সাথে আড্ডার সেদিন গুলি এখনো ভুলি নি। আমি কোরানও পড়েছি ,বেদও পড়েছি। হাজির কাছেই শুনেছি
,যে একনিষ্ঠ বেদের উপাসক ,যে একনিষ্ঠ কোরানের যে উপাসক তারা দুজন কখনো লাঠি হাতে দাঁড়াবে ?
কোনোদিনই নয়।
স্বামীজীর ভক্ত স্বামীজী পরে নি (এইরকম দেখেছি ,ভোটের বাজারে ),যেরকম ,যারা কোরান সম্যক ভেবে,
উপলব্ধি করে নি ,সেইরকমই।
আমার একটি পাকিস্তানের ক্লায়েন্ট ছিল। কি মুখের ভাষা তার !আবার আরএকজন পাকিস্তানের মুসলিম ক্লায়েন্টও ছিল
ইংল্যান্ডে থাকতো ,কি অপূর্ব ব্যবহার তার ।
একজন মুসলিম ,আমার থেকে তিন বছর আগেও কাজ করিয়েছে,অনুপম সে ভদ্রলোকটি। তার প্রেডিকশন ঠিক ঠিক মতন
হয়েছিল , আমি লিখতেই ,স্বীকার করলেন তিনি। নাম আর দিচ্ছি না।
আর একটি মেয়ের সাথে আলাপ হয়েছিল ,নেটে। পাকিস্তানের। দারুন ভালো। কিন্তু কাশ্মীর নিয়ে ,ভারতের
উল্টো।
বাংলাদেশে অনেক জ্যোতিষী আছেন ,তারা সত্যিই খুবই ভালো ,খুব পড়াশুনা করে।
খাঁটি সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী ,আর খাঁটি ইসলাম এ বিশ্বাসী মানুষ এর খুবই অভাব ,খুবই।
~ইন্দ্রনীল
(গতকাল লেখা)
10/07/2021, 18:52 - Indranil Ray: You deleted this message
10/07/2021, 18:56 - Indranil Ray: অষ্টোত্তরই দশা দুই প্রকার। একটা নক্ষত্র বেসড আর একটা তিথি প্রবেশ।
জগন্নাথ হোরাতে আছে। এটি কোয়েস্টেনেবল। তিথি প্রবেশ ঠিক ঠাক মতন নয়। PVR Narasimha Rao , যার
তত্বাবধানে "জগন্নাথ হোরা" তৈরী হয়েছে তিনি এমন ধরণের মানুষ ,আমার মমতা ব্যানার্জীর প্রেডিকশনটি ঠিক
হয়েছে বলে লাফাচ্ছিলাম ,আমাকে ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে বাদ দিয়ে দিয়েছে। বলে পূর্বজন্ম ঠিক ঠাক মতন জানা নেই !
তাকে বলতে যাওয়া বেকারের থেকেও বেকার।
অষ্টোত্তরই দশার রবি ও চন্দ্রের দশা ৬ + ১ ৫ = ২১। এটি বিমসত্তরী দশায়,কার ইয়ার ?শুক্রের। আবার বিমসত্তরী
দশায় রবি ও চন্দ্রের দশা ৬ + ১ 0 =১ ৬। বিমসত্তরী দশটা ১৬ বছর কার ?বৃহস্পতির।
এই যুগে সকলেই অৰ্থ,কাম ,সেন্সুয়াস প্লেজার এর দিকে ছোটে। এর গুরু শুক্র। অষ্টোত্তরই দশার গুরু শুক্র।
বিমসত্তরী দশার গুরু বৃহস্পতি।
বিভিন্ন ,প্রায় সবকটি বইয়েই দেয়া আছে ,ক্লাস নোটস ,নেট এ ,পরাশরীয় বইতে দেয়া আছে দেখবে , বিমসত্তরী
দশা !
কিন্তু আমি দায়িত্বের সঙ্গে বলছি , বিমসত্তরী দশার চেয়ে অষ্টোত্তরই দশাতে প্রেডিকশন ৯ ৯ % মেলে।
দশটাই আসল। তারমধ্যে অষ্টোত্তরই দশাই প্রকৃত।বিমসত্তরী নয়।এটা আমি এতদিন প্রেডিকশনের ফলে আজকে এসে বুজতে
পারছি , অষ্টোত্তরই দশাই ঠিক।
যারা হাত দেখা = অ্যাস্ট্রোলোজি মনে করেন ,তাদের জন্য এ লেখাটি নয়। যারা অ্যাস্ট্রোলোজিকে
অ্যাস্ট্রোলোজি হিসাবেই দেখেন ,তাদের জন্য।
~ইন্দ্রনীল
10/07/2021, 20:39 - Indranil Ray: Voters of India will realise, but it would be too
late, by then. That is the sad part. Indian democracy is not a contest between
Modi and a yet-to-emerge opposition. It is a contest against HinduTVA that found
its image in Modi. It took RSS / HinduTVA nearly a century to take-over India.
Modi is making up for lost time and prosecuting policies that would recast India in
HinduTVA’s mould.
India is being remade by HinduTVA. Two ideas and Two national parties are needed
if Indian democracy is to survive HinduTVA. [HinduTVA = Hating Islam / Muslims
with a passion].
11/07/2021, 13:11 - Indranil Ray: You deleted this message
11/07/2021, 13:26 - Indranil Ray: আমার একজন নিষ্ঠাবান পাঠক হোয়াটস্যাপে মেসেজ করেছে
,আর্জেন্টিনা ব্রাজিলের খেলাতে আৰ্জেণ্টিনা জেতার প্রেডিকশন ঠিক হবার পরে ,
"Dada, আজ Euro Final? আপনার prediction এর নেশা লেগে গেছে। অনেক এই profession এর মহারথীরা
অনেক বাচ্চা আপনার কাছে।
কোনো subject শুধু জানলে হয় না মস্তিষ্কে রপ্ত করতে হয়, আর সেখানেই আপনি outstanding.
🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻"
এই যে জিমে যাই ,এই যে অ্যাস্ট্রোলোজির এম এ করতে হায়দারাবাদ যাওয়া ,এই যে বিপি কমানো,এই যে
গাড়ী চালানো শেখা ও গাড়ী কেনা ,এই যে কেদারনাথ যাওয়া ,আরো আছে ,,,, আমাকে কে উদ্ভুদ্দ করেছে ?
শীলা ?
না একদমই না ।
নিজেকেই নিজে। এক্কেবারে সত্যি ,সত্যি ,সত্যি।
ঠিক ঠিক অবিশ্বাসী মানুষ বলবে, "সবই মায়ের ইচ্ছা"! ঠিক ঠিক বিশ্বাসী মানুষও বলবে "সবই মায়ের ইচ্ছা"!
"সবই মায়ের ইচ্ছা", বুজতে সাধনার প্রয়োজন। এই সাধনাটাও আমাদের ইচ্ছাতে হয় না। এই "ইচ্ছাটা" কে বুঝতে
হবে।
"আমার ইচ্ছাতে" কাজ আটকে যায় বা যায় না কিন্তু "মায়ের ইচ্ছাতে" কাজ আটকে গেলেও ,চলবে ,ঠিক ঠাক মতন
,কোনো অহংকার থাকবে না আর নিজে ঠিক থাকা যায়।সবাই বিপক্ষে কিন্তু কাজটি হলো । আরও অনেক সিম্পটম
আছে।নিজের যা ইচ্ছা ,তা "চাপিয়ে দেয়া", থাকবে না। চাপিয়ে দেয়া হলেও ,লোকে জানবে ,সাধারণ ভাবেই
হচ্ছে।
এতো সোজা খেলার প্রেডিকশন করা ?এতো সোজা শেয়ার মার্কেটের প্রেডিকশন , এতো সোজা করোনার প্রেডিকশন,
এতো সোজা ইলেকশনের,এতো সোজা চন্দ্রায়ন 2 র ,এতো সোজা যা কিছু ঘটে ?
প্রেডিকশন ভুল হতে পারে। কিন্তু অনেক এঙ্গেল দেখে,অনেক অঙ্ক কষে একটা প্রেডিকশন আমি করি ,পাবলিকলি দেই। এই
দেয়ার পিছনে অনেক ঘাম ,অনেক পরিশ্রম।
কেউ কেউ জিজ্ঞাসা করে কত রাত্রে ঘুমাও ?কি প্রশ্ন ! কত রাত্রে ঘুমাও ?কি করো ?
উত্তর জেনে তার কিছু মাত্র লাভ হবে না ,সেইজন্য এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
কেউ কেউ বলে তোমার কি মতামত এই ব্যাপারে ?আমি বলি ফেসবুকে দিয়ে দিয়েছি। কেউ কেউ একটা ইলেক্শনের
রেজাল্ট জেনেই বলে, ঐ ইলেক্শনে কি হবে। কেউ কেউ বলে, ২ ০ ২ ৪ এর গল্প শোনাও! এদের আমি ধরিই না ,
একটি প্রেডিকশনের একনিষ্ঠ পড়ুয়া হিসাবে।
আমি মোহনবাগানের সমর্থক ,কিন্তু চার্টে যদি বুঝতে পারি, ইস্টবেঙ্গল জিতবে ,ও জাজও করি ,তার মানে
সমর্থকের ওপারেও আমি যে নিউট্রাল, সেটাই প্রমান।
~ইন্দ্রনীল
11/07/2021, 22:41 - Indranil Ray: You deleted this message
12/07/2021, 13:21 - Indranil Ray: You deleted this message
12/07/2021, 13:22 - Indranil Ray: You deleted this message
12/07/2021, 13:28 - Indranil Ray: You deleted this message
12/07/2021, 13:29 - Indranil Ray: You deleted this message
12/07/2021, 13:31 - Indranil Ray: You deleted this message
12/07/2021, 14:16 - Indranil Ray: You deleted this message
12/07/2021, 14:18 - Indranil Ray: টপ অফ্ দ্যাট্
=========
আমার এক এক্স - কম্পিউটারের স্টুডেন্ট ,যার "বাজার চলতি" অ্যাস্ট্রোলোজির প্রতি তার বিন্দুমাত্রও বিশ্বাস নেই
,সে আমাকে দেখে ও আমার প্রেডিকশন একুরেট হওয়ায় বলেছে "পুরো অবাক হয়ে গেছি।"
আমার তো কাজ সেইটাই। অবাক করা ,আশেপাশের মানুষজনকে !এতো সূক্ষাতিসূক্ষ ভাবে দেখবো অ্যাস্ট্রোলোজি
দিয়ে ,সবাই আবাক হয়ে যাবে।
মানুষের ভ্রান্ত ধারণা, দূর হবে অ্যাস্ট্রোলোজি সম্পর্কে। তারা বুঝবে অ্যাস্ট্রোলোজি একটি বিদ্যা
কম্পিউটারের মতনই ,যা আয়ত্ত করতে হলে ,পড়াশুনা করতে হয়। সবাই এই লেভেলের অ্যাস্ট্রোলোজি পারে না এবং
পারে না।
এই লেভেল অর্জন করতে হলে ,জীবনে অনেক কিছু ছাড়তে হয় ,মন বুদ্ধি বিবেচনা এক করতে হয়। এবং এটাই ভাবতে
হয়, "এভরিথিং ইস পসিবল"।
আমার একটি ডাটা স্ট্রাকচারের এক ছাত্র বলতো, "স্যার যখনি বলবেন এগুলো সাজেশন নয় ,সেগুলোই পড়ে যাবে
,আমার খাতাতে স্যার লিখে দিয়েছিলো ,এগুলো সাজেশন নয় ,১ ,২, ৩, ৪, ৫, ৬,৭ করে ,সেগুলোই
এসেছিলো "।
কাজেই যখনি আমি বলেছি, "ইতালি না ইংল্যান্ড জিতবে ,এইটা সঠিককরে বলতে আমি অক্ষম। খেলাটা মনে হয় ড্র
হবে ,তারপরে টাই ব্রেক হবে। তারপরে ইতালি মনে হয়, মনে হয়, মনে হয় জিতবে।" , ইতালির দিকে পাল্লাটা
ভারী বলেই বলেছি।
কারণ আমি কতগুলি সিক্রেট লাগিয়েছি ,টপ অফ্ দ্যাট্ । সেগুলি এতদিন ধরে রিসার্চের ফল।
পাবলিকলি, কোপা আমেরিকা ,ইউরো কাপ এগুলোর প্রেডিকশন করতে লোকেরা ভয় পায়।
আমিই দেখেছি ,শ্রী রামকৃষ্ণ শাস্ত্রীর বাড়ীতে। হ্যা বাড়ীতে। একজন ভুড়িঅলা, টাকমাথা ,রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
মতন দাড়িঅলা লোককেও দেখেছি !সে আবার পড়াতো শ্রী রামকৃষ্ণ শাস্ত্রীর অ্যাস্ট্রোলোজির স্কুলে।
আমাকে এখনো লোকে মেইল করছে "sir i want to consult you , i was about to send fees but
you stopped checking . sir please if possible give me consultation " এই বলে।
কিন্তু আমি তো এখন উইথড্র করে নিয়েছি ,শুধু দুটো অ্যাস্ট্রোলোজির বড়ো কাজ আছে,সেটাই করছি
,সেপ্টেম্বর এ শেষ হবে।
মানুষের অ্যাস্ট্রোলোজি করতে হলে খুব তোয়াক্কা করে চলতে হয় ,বলার আগে ভাবতে হয় !যে যেটা নয় ও হবে
না ,সেটাকে ভালো করে দেখে ,ভালোভাবে বলতে হয়। শুধু প্রশ্ন আর প্রশ্ন !আজে বাজে প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় !
অ্যাস্ট্রোলোজির ম্যাগাজিনে লেখার মতন !পাঠকের মন বুঝে,চলতে হয়।
আমি অ্যাস্ট্রোলোজর ,আমি তোমার মন বুঝে চলবো কেন ?যেটা হবে ,সেটাই বলবো।
এই যেমন কাল হলো। ২ মিনিটের মাথায় ইংল্যান্ড গোল করে এগিয়ে দিয়েছিলো ,৬৭ (৬৪ না !) মিনিটের
মাথায় শোধ দিলো ইতালি। পরবর্তী অতিরিক্ত সময়েও ১-১ আর কাটলো না। আমি বলেছিলাম। পরে শুরু হলো
টাইব্রেকার। সেটাও বলেছিলাম। ইতালি ৩-২ গোলে জিতলো।
আমি বলেছিলাম "আমি টিক মারলাম ইতালিতেই। আমার শুনে ,অনেকেই টিক্ দিলো !ঠিক হলে নৃত্য ,না ঠিক হলে
ঘুম। ঠিক হলেও ,তখন আমি ঘুমাবো। কারণ গাড়ী আনতে যেতে হবে ,লাল্টুর কাছ থেকে।"
সত্যিই তাই। আমি খেলা দেখি নি ,খুব ঘুম পেয়ে গেছিলো। আমার কাজ যা তা তো হয়েই গেছে।
এখন আর প্রেডিকশন যখন কনক্লুশনের সাথে ম্যাচ করে ,আনন্দ হয় ,তা বলে সব কাজ ছেড়ে ,খেলা দেখতে ,বা যে
কাজটার প্রেডিকশন করেছি সেটা ওয়াচ করতে ভালো লাগে না।
আমার কাজ প্রেডিকশন করা এমনভাবে , সেটা যেন কনক্লুশনের সাথে মোটামুটি একই হয় এবং ভগবান লাভ।
পৃথিবীর কেউই আমাকে ,ভগবান লাভ করিয়ে দিতে পারবে না। আমার "আমাকেই" লাভ করতে হবে।
সংযোগ মানে "বিয়োগ" এটা যত তাড়াতাড়ি আমরা বুঝবো ,তত তাড়াতাড়িই আমরা ভগবান লাভ করতে পারবো।
সে হাফপ্যান্ট পরেই হোক ,ফুলপ্যান্ট পরেই হোক ,লুঙ্গি পরেই হোক কিংবা ধুতি পরে।
~ইন্দ্রনীল
যে প্রেডিকশন করেছিলাম।
===================
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222490683990129
12/07/2021, 19:18 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216630361765736&id=1060787120
12/07/2021, 19:18 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211431315672833&id=1060787120
12/07/2021, 19:19 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211427793304776&id=1060787120
12/07/2021, 19:19 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/notes/indranil-
ray/jupiter-will-enter-into-leo-under-the-control-of-saturn/1014600105224920/
12/07/2021, 19:19 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10203157013820458&id=1060787120
12/07/2021, 19:20 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=3808998777747&id=1060787120
12/07/2021, 19:20 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10214191435794111&id=1060787120
12/07/2021, 19:21 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219854391764471&id=1060787120
12/07/2021, 20:45 - Indranil Ray: You deleted this message
12/07/2021, 21:02 - Indranil Ray: You deleted this message
12/07/2021, 21:03 - Indranil Ray: You deleted this message
12/07/2021, 21:35 - Indranil Ray: You deleted this message
12/07/2021, 21:41 - Indranil Ray: আমি যখন প্রথমবার কম্পিউটার পড়ানো ছাড়লাম ,কত স্টুডেন্টকে
যে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে ,তার ইয়ত্তা নেই। এ্যাকচুয়ালী
২ ০ ১ ০ থেকে ছাড়বো ছাড়বো করছিলাম ,২ ০ ২ ০ হয়ে গেলো।কারণ ও বলেছে, আই রায়ের কাছে পড়তে ,এ
বলেছে আই রায় ,এর কাছে পড়তে!
এতো সোজা না ,বন্ধ করা। লোকে টাকা দেয়ার জন্য রেডি ,আমি বলছি ,না।
এইটা বেশ কঠিন আপনাদের কারো কারো কাছে ,(মনে হয় সবারই ,আমি বললাম আর কি , কারো কারো !)
বেশ কঠিন।
২ ০ ০ ০ ০ হাজার টাকা একজন দিতে চাইছে, পড়বার জন্য ,আর একজন ওরকম দিতে চাইছে ,আর একজনও এই রকম
দিতে চাইছে ,এক্সসিস্টইং ক্লায়েন্টরাতো দেখাবার জন্য ৫ ০ ০ ০ ,
১ ০ ০ ০ ০,বিশ হাজার হাজার,কেউ কেউ আরও বেশী দিতে ইচ্ছুক ।
কিন্তু আমি নিতে ইচ্ছুক নোই। আমার আর দরকার নেই। আমি নিজের জীবনটা নিজের মতন করে কাটাবো ,এখনো
পর্যন্ত ,স্থির।
একজন হোয়াটস্যাপ করেছে ,বলল ,চিনতে পারছি কিনা ?আমি বললাম "অবশ্যই পারছি ,যে আমার লেখা পড়ো না
!"
সে বললো "যা পোস্ট করেন স--ব পড়ি । আমি পড়ব ,আপনার কাছে "।
সে কাতর স্বরে আর্তি করলো, "আমাকে আপনি তৈরী করে দিন প্লিজ ,আগে কথা হয়েছিল " আমি বললাম "আগে কথা
হয়েছিল ঠিকই। মনে আছে । কিন্তু এখন নতুন যুগ,এখন স্টপ।
আমার খুবই খারাপ লাগছিলো বলতে ,কিন্তু ওকে নিলেই আরেকজন , আরেকজন ,আরেকজন,তারা কি দোষ করলো ?
মোটামুটি সবারই খুব আর্জ , আমার কাছ থেকে শেখার ,দেখছে তো ! দশটা বছর ,পাবলিকলি করছি।
শুক্র- বুধ নিরায়ানা ভাব চলিতে ১ ১ শে। শুক্র, ১ ম ও ৮ম পতি ,বুধ নবম ও দ্বাদশ পতি।
শুক্রের দশা চলছে ২ ০ ১ ০ থেকে। আমি অ্যাস্ট্রোলোজিকে প্রফেশন বানিয়ে ছিলাম। ১ ০ বছর হয়ে গিয়েছে। আরও
দশ বছর চলবে। দশ বছর ! Not a matter of joke.
আগামী দশ বছর, নিজের মতন চলবো। বাইরে যাবো। ঘুরবো। অ্যাস্ট্রোলোজি করবো (Mandane )যাদের ইচ্ছা
হবে ,তাদের। কোনো টাকা না নিয়ে ,কোনো রিকোয়েস্ট না নিয়ে ,নিজের মতন করে। লিখবো।
লেখা থেকেও, চালাক মানুষেরা শেখে।
সাবজেক্ট টাকে তো আর ছাড়ছি না ,কোনোদিন সম্ভব নয়। যেমন কম্পিউটার। কোনোদিন ছাড়া সম্ভব? যেমন মা।
কোনোদিন সম্ভব ,ছাড়া ?তেমনি অ্যাস্ট্রোলোজি।
যে সাবজেক্টটা জানে না ,যে পড়াশোনা করে নি ।একটা বলে দিলো ,আর মিলে গেলো !
আর আমরা লেখাপড়া জানা ছেলে।টানা দশ বছর, টাকা নিয়ে করেছি ,চাট্টিখানি কথা ?
আমি যখন কলকাতার ছাত্রদের বাড়ী বাড়ী গেলাম গাড়ী নিয়ে সার্টিফিকেট দিতে (বাইরে মেইল,পোস্ট করে
দিয়েছি )তখন কেউ কেউ ভেবেছে ,কি ব্যাপার !
অফিসিয়াললি আনউন্সমেন্ট হতে সময় লাগে। আমি বলি না ,আগে হাতের কাজগুলি করি।
সেই অ্যাস্ট্রোলোজির পড়াশোনা ,যাকে বলে পড়াশোনা ,সেই পড়াশোনা জানা লোক আমি।
হাতে কলমে দেখেছি। বই পড়েছি। এবং বই গুলির সূক্ষ্যাতিসুক্ষ বস্তু ধরতে পেরেছি।
আমি আবার টাকাকে যোগ্য সম্মান দিয়েই বলছি , জগৎ সত্য ,ব্রহ্ম সত্য (শ্রী শ্রী ঠাকুর বলতেন,ব্রহ্ম সত্য,জগৎ মিথ্যা)
,সারদা মা বলতেন,জগৎ সত্য ,ব্রহ্ম সত্য।
~ইন্দ্রনীল
12/07/2021, 22:39 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/07/2021, 22:39 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/07/2021, 22:39 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/07/2021, 23:09 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/07/2021, 23:22 - Indranil Ray: আপনি করেন এই ব্যায়ামটা ?আমি করি জিমে ,বাড়িতে। জিম থেকেই
শিখিয়েছে। দারুন। তবে ছবিতে হাত দুটো যেভাবে রেখেছে ,জিমে মাথার ওপরে ,কানের পাস্ দিয়ে শিখিয়েছে
,আমাকে।
এইসব ব্যায়াম করতে হবে তো ? কোনো ডাক্তার ,কোনো কালেই শেখাবে না !নিজেকেই নিজে ,জিমে গিয়ে
শিখতে হবে। মাথার পরিশ্রম এর সাথে সাথে, ৪ ০ মিনিট রেখেছি ,শরীরের জন্য।
12/07/2021, 23:24 - Indranil Ray: আপনি করেন এই ব্যায়ামটা ?আমি করি জিমে ,বাড়িতে। জিম থেকেই
শিখিয়েছে। দারুন।
তবে ছবিতে হাত দুটো যেভাবে রেখেছে ,জিমে মাথার ওপরে ,কানের পাস্ দিয়ে শিখিয়েছে ,আমাকে।
~ইন্দ্রনীল
12/07/2021, 23:26 - Indranil Ray: আপনি করেন এই ব্যায়ামটা ?আমি করি জিমে ,বাড়িতে। জিম থেকেই
শিখিয়েছে। দারুন। তবে ছবিতে হাত দুটো যেভাবে রেখেছে ,জিমে মাথার ওপরে ,কানের পাস্ দিয়ে শিখিয়েছে
,আমাকে।
এইসব ব্যায়াম করতে হবে তো ? কোনো ডাক্তার ,কোনো কালেই শেখাবে না !নিজেকেই নিজে ,জিমে গিয়ে
শিখতে হবে। মাথার পরিশ্রম এর সাথে সাথে, ৪ ০ মিনিট রেখেছি ,শরীরের জন্য।
ভালো অস্ট্রোলোজি জানতে হলে ,ভালো গাড়ী চালাতে জানতে হলে ,ভালো কম্পিউটার জানতে হলে ,ব্যায়ামটা
অবশ্যই করতে হবে।
12/07/2021, 23:28 - Indranil Ray: আপনি করেন এই ব্যায়ামটা ?আমি করি জিমে ,বাড়িতে। জিম থেকেই
শিখিয়েছে। দারুন।
তবে ছবিতে হাত দুটো যেভাবে রেখেছে ,জিমে মাথার ওপরে ,কানের পাস্ দিয়ে শিখিয়েছে ,আমাকে।
কোনো ডাক্তার ,কোনো কালেই শেখাবে না !নিজেকেই নিজে ,জিমে গিয়ে শিখতে হবে। মাথার পরিশ্রম এর সাথে
সাথে, ৪ ০ মিনিট রেখেছি ,শরীরের জন্য।
ভালো অ্যাস্ট্রোলোজি জানতে হলে ,ভালো গাড়ী চালাতে জানতে হলে ,ভালো কম্পিউটার জানতে হলে
,ব্যায়ামটা অবশ্যই করতে হবে।
13/07/2021, 18:36 - Indranil Ray: You deleted this message
13/07/2021, 18:41 - Indranil Ray: ভূত বাংলোতে
==========
আমার তো খুব ইচ্ছা করে একটা ভূত বাংলোতে থাকতে ,যার চারিদিকে শুধুই ভূত!
তুমি ভয় পাবে না ! ভূতরা তোমাকে ভয় পাবে ?হ্যা। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি কোনো ভয়ই নেই ভূত
বাংলোতে আমার।
একটি ছেলের নিয়ে যাওয়ার কথা আছে ,সে নিয়ে যাচ্ছেই না ,শুধু বলছে এই মাস না ,পরের মাস !
২ ০ ০ ৫ /০৬ হবে ,আমাদের বাড়িতে ,যে ঘরটাতে কম্পিউটার পড়াতাম ,সেই ঘরে একবার আমাকে "ভূতে
ধরেছিলো"। কি সব বলছিলাম !তারপর বেরিয়ে গেলো। ভেরি মেজর সিগনিফিকেন্ট। আমি স্পষ্ট দেখতে পেলাম
,বেরিয়ে যেতে।
আর একবার বিষ্ণুপুর বেড়াতে গিয়ে। আমি আর শীলা। দিদিদের বনবাংলোটা যে ভূতবাংলো তা আমার জানা ছিল
না ,দিদিও বলে নি। গিয়ে শুনছি যিনি ওখানকার এ্যাটেনডেন্ট,তিনি বলছেন ,বিকেল ৬ টার মধ্যে চলে যাবেন
!কেউ থাকবে না। আমি ভাবলাম ভালোই তো। সব জানালা বন্ধ করে দুটো ফ্যান চালিয়ে আরাম করে থাকছি। রাত্রে
১০ টার সময়ে খেতে গেলাম ,আমি ও শীলা।
খেয়ে এসে দেখি জানালা খোলা ! আমি নিজের হাতে বন্ধ করে এসেছিলাম।
অনেক সময়েই আমি ভূৎবাবাজীবনদের দেখতে পাই। তারা কিন্তু আমার কোনো ক্ষতি করেন নি। একজন ক্লায়েন্ট এর
বাড়ীও গেছিলাম ,একজন স্টুডেন্টের রিকোয়েস্টে। প্রচুর ভৌতিক বাপ্যার হচ্ছিলো তাদের বাড়ীতে। কত অভিজ্ঞতা
!
আমার আবার ভূতের ,তার আবার ভয় !!! সবই হরি। হরিময় ভূমন্ডল।
আমি বলবো ,আমার চারিপাশেই তো ভূত !মানুষ ভূত ,কুকুর ভূত !ভূতের রাজত্ব !
~ইন্দ্রনীল
13/07/2021, 18:46 - Indranil Ray: <Media omitted>
13/07/2021, 21:30 - Indranil Ray: আমি কাউকে ভুল বুঝি না। তোমাদের মনের ভেতরটা পরিষ্কার
হবে ,তখনি বুজতে পারবে। তোমাদের সাবকন্সসিয়াস মনের ভেতর আমার আবস্থান। তুমি মগটা তুল্লে ,আর আমি
বলবে পারবো মুখ ধোয়ার জন্ন্যে না যায় কিছুর জন্ন্যে।
13/07/2021, 21:31 - Indranil Ray: আমি কাউকে ভুল বুঝি না। তোমাদের মনের ভেতরটা পরিষ্কার
হবে ,তখনি বুঝতে পারবে।
তুমি মগটা তুল্লে ,আর আমি বলবে পারবো মুখ ধোয়ার জন্ন্যে না কি কিছুর জন্ন্যে।
~ইন্দ্রনীল
13/07/2021, 22:43 - Indranil Ray: আর ভালো লাগে না
==============
সকলের বাহ্যিক মন,
সকলের অন্তর্নিহিত মন ,
জানা যখন হয়ে যায় ,
তখন, আর ভালো লাগে না ,
এই পৃথিবীতে।
লোক পৃথক ,ধরণ একই।
একই ধরণ।
তখন ছবি আঁকি ,
ধুর, ছবিও তো একই।
গল্পের প্রলাপ তখন ,
আর ভালো লাগে না।
ধুর, গল্প তো একই।
শুধুই বসে থাকা ,
আর দিন গোনা।
কার দিন ?
কিসের দিন ?
দিন গোনাও তো ,
একই।
বসে থাকা
তোমার ,
বসে থাকা
আমার ,
ভিন্ন্য বাণী।
ভিন্ন্য কণ্ঠ।
ভিন্ন্য সুর।
ভিন্ন্য তাল।
ভিন্ন্য ছন্দ।
~ইন্দ্রনীল
14/07/2021, 12:16 - Indranil Ray: ys.hostelbooking-wb@gov.in
14/07/2021, 17:14 - Indranil Ray: “Drink water from the spring where the horses
drink. The horse will never drink bad water. Place your bed where the cat sleeps.
Eat fruit that has been touched by a worm. Boldly choose the mushroom on which the
insects sit. Plant the tree where the mole digs. Build your house where the snake
sits to warm itself. Dig your fountain where the birds hide from the heat. Go to
sleep and wake up at the same time as the birds; you will reap all the golden
grains of the days. Eat more green: you will have strong legs and a resistant
heart, like the beings of the forest. Swim often and you will feel on land like a
fish in water. Look at the sky as often as possible and your thoughts will become
light and clear. Be quiet a lot, speak little, and silence will enter your heart
and your spirit will be calm and peaceful."
Nature is speaking to you, are you listening?
14/07/2021, 17:14 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219867435090546&id=1060787120
14/07/2021, 17:15 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10214206826218862&id=1060787120
14/07/2021, 17:16 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10214204993453044&id=1060787120
14/07/2021, 17:16 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10208166570296239&id=1060787120
14/07/2021, 17:16 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10205751530961765&id=1060787120
14/07/2021, 17:17 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10200766766305764&id=1060787120
14/07/2021, 18:29 - Indranil Ray: https://bartamanpatrika.com/home?cid=12&id=306012
14/07/2021, 20:36 - Indranil Ray: <Media omitted>
14/07/2021, 20:36 - Indranil Ray: <Media omitted>
14/07/2021, 20:36 - Indranil Ray: <Media omitted>
14/07/2021, 21:30 - Indranil Ray: কেন বলেছিলাম #আমারবয়স২৫বছর ?
প্রথম ছবিটি ২ ০ ১ ৫
দ্বিতীয় ছবিটি ২ ০ ১ ৮
তৃতীয় ছবিটি ২ ০ ২ ১ গতকাল।
15/07/2021, 00:24 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10213490370347913&id=1060787120
15/07/2021, 00:24 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10213397790033463&id=1060787120
15/07/2021, 00:25 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/1060787120/posts/10212627045685336/
15/07/2021, 00:25 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/1060787120/posts/10211991881046617/
15/07/2021, 00:26 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211920041530674&id=1060787120
15/07/2021, 00:26 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/202612413148664/posts/1431348433608383/
15/07/2021, 00:27 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/202612413148664/posts/1399788446764382/
15/07/2021, 00:28 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/202612413148664/posts/1353043264772234/
15/07/2021, 00:30 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/202612413148664/posts/651625628247338/
15/07/2021, 00:30 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/202612413148664/posts/638622769547624/
15/07/2021, 00:31 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10201728970680272&id=1060787120
15/07/2021, 00:32 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=4691331915524&id=1060787120
15/07/2021, 12:14 - Indranil Ray: You deleted this message
15/07/2021, 12:16 - Indranil Ray: দেবারতি ,
আমি একটা কিছু লিখলে হোয়াটস্যাপ ব্রডকাস্ট পাঠাই। তোমার যদি মনে হয় উত্তর দাও বা দাও না ,সেটা সম্পূর্ণ
তোমার বাপ্যার।তার জন্য ছাত্রী শিক্ষক সম্পর্ক নষ্ট কর না। এটা তোমার সু শিক্ষা। তুমি আমার কাছে চিরদিনই
সেইরকম থাকবে।
কিন্তু তোমার হাসব্যান্ড এর কতগুলি ব্যবহার আমায় খুবই ব্যাথিত করেছে। ডিটেইলে আর গেলাম না।
আমার মনে হয়েছে ,কিছু "কমই" তার ব্যাবহারে।
আমাকে দুঃখিত করেছে ,কষ্ট দিয়েছে ,ফেসবুক থেকে আমাকে ব্লক করে দিয়েছে।
আমি ভেবেছি তোমার হাসব্যান্ড এর আমাকে প্রয়োজন নেই ,ব্লক করার তো তাই মানে হয় না ,তুমিই বোলো।
স্যার
15/07/2021, 13:33 - Indranil Ray: You deleted this message
15/07/2021, 13:41 - Indranil Ray: You deleted this message
15/07/2021, 13:41 - Indranil Ray: You deleted this message
15/07/2021, 13:46 - Indranil Ray: ট্রোলিং
=====
পরনিন্দার ইংরেজি কি ?ট্রোলিং।
সেটা ভদ্র পোস্ট দিয়ে নয় |অসভ্য ভিডিও দিয়ে ,যাতে লোকেদের কাছে গালি খেতে হয়।
যেমন মদন মিত্রের পোস্ট ,যেমন দিয়ার পোস্ট !এগুলি ভাইরাল হবে।
আমার মতন ভদ্র সভ্য পোস্ট লোকেরা কি পরে না ?পরে। কিন্তু অভব্য পোস্ট ,রাজনৈতিক কথা নিয়ে পোস্ট
,রাজনৈতিক দল নিয়ে পোস্ট ,কি ভাইরাল !
স্যার, ছাত্র ,বন্ধু ,ফেসবুকে পাতানো ৪ মাসের "দাদা" ,"গুরু" ,"ভগবান" কেউ না।
সেই সংখ্যাটা রিতীমতোন বেশী। ভালো পোস্টে লাইক যদি ২০ জন করে ,এই রকমের পোস্টে লাইক পড়বে ২ ০ ০
০ জন !আর গালাগাল কি গালাগাল !এই কথাগুলি সামনে এসে বলার সুযোগ নেই ,বা দিলেও বলবে না ।
সো ট্রোলিং !
এইরকম একটি ছেলেকে জানি,দেখেছি ,খুব ভদ্র ,সভ্য ,কাউকে একটা চড়ও মারবে না ,কিন্তু গ্যাঙের মধ্যে !
এইটা আমিও অন্যরকম আরেকভাবে দেখি ,যে একজন দুজন, তিনজন , চারজনের কি উৎসাহ !রং বেরঙের কথা বলে
,অ্যাস্ট্রোলোজি করতে হবে না !হোয়াটস্যাপ নাম্বার নেয় !আমিও দেই ।
~ইন্দ্রনীল
15/07/2021, 15:00 - Indranil Ray: You deleted this message
15/07/2021, 15:05 - Indranil Ray: ভগবান কি Rehamat হয় সব কি উপর্ ,কৈ সমযতে
হ্যায় ,কি, কৈ নেহি ।
15/07/2021, 21:14 - Indranil Ray: You deleted this message
15/07/2021, 21:21 - Indranil Ray: You deleted this message
15/07/2021, 21:22 - Indranil Ray: রোজ এতো রিকোয়েস্ট আসে অ্যাস্ট্রোলজিক্যালই চার্টটা দেখে
দেয়ার , আলাদা ভাবে যে না করতে ,আর ভালো লাগছে না। আজও 4 টি এসেছে । Copy গুলি আর দেখালাম না ।
৫থ হাউসই রেমেডি।
দশা ও চার্ট ম্যাচ হলে তবেই রেমেডি কার্যকরী হয় ,নতুবা হয় না ,হয় না ,হয় না।
মেটেরিয়াল লাক আপনি পাবেন, আপনার উপযুক্ত হলে ,কিন্তু যাবেই, কিছু না কিছু। যাবেই। যাবেই।
আমি প্রতিদিনই বলছি লেখার মধ্যে যে আমি সাবকন্সসিয়াস মনে ভেবেছিলাম এক বছর, কিন্তু তিনমাস হলো এটা
বলেছি ,যে "পাবলিক অ্যাস্ট্রোলোজিক্যাল" জব আর করবো না,রিকোয়েস্ট করছি ,প্লিজ।
যদি আমার প্রতি একটুখানিও ভালোবাসা থাকে, তাহলে প্লিজ আর রিকোয়েস্ট করবেন না ,প্লিজ এন্ড কাইন্ডলি।
~ইন্দ্রনীল
16/07/2021, 00:24 - Indranil Ray: You deleted this message
16/07/2021, 00:29 - Indranil Ray: ভালো
====
পরবর্তী জীবন তো আছে।
কিন্তু এই জন্মেই যা উত্তরণ ঘটেছে মনের অভিনব। ১১ বছরের ফেসবুকে কিছুটা পাবেনই পাবেন। আমি বলছি যে
পু--রো ,এই অবধি। সবাই বুঝতেই পারে না।
শীলা বলে ,"তোমার হচ্ছে ,তোমার ভাবটাই ঠিক বাকী সব ভুল ,এই যেন !"
মাঝে মাঝে অতিষ্ঠ লাগে। শ্রী হরিই তখন ভরসা। সেই মন তখন শ্রী রামকৃষ্ণদেবকে হরি বলে মানে।
আমি বলি আমি বোঝবোই না ,আমার লেখা পরে যে আমাকে প্রাণের প্রাণ দেবে ,সেই আমার।
যে লোকরা আমাকে ভালোবেসে ,আমার কাছে আসতে চায়,তাদের বলি, আমার লেখা পড়ো।বোঝো।প্রাণ ভোরে
বোঝো। লেখাগুলো নষ্ট হতে দিও না। আমার লেখা একটিও ক্ষতিকারক নয়। সবগুলি ভালো। এখন তো "নতুন
আমি" নিয়ে ,বেশি বেশি ভালো।
কিছু কিছু মানুষ খুবই ভালোবাসে আমাকে, জানি আমি। প্রকাশ করতে কেমন লাগে, তাই না ?
কিন্তু তোমরা তো চাঁদকেও ভালোবাসো ,তাই না ?চাঁদকে তো ধরতে পারো না ,তেমনি আমাকেও !
~ইন্দ্রনীল
16/07/2021, 00:55 - Indranil Ray: You deleted this message
16/07/2021, 01:11 - Indranil Ray: ভালো
====
পরবর্তী জীবন তো আছে।
কিন্তু এই জন্মেই যা উত্তরণ ঘটেছে মনের অভিনব। ১১ বছরের ফেসবুকে কিছুটা পাবেনই পাবেন। আমি বলছি যে
পু--রো ,এই অবধি। সবাই বুঝতেই পারে না।
সেই খোপ থেকে অ্যাস্ট্রোলোজির সাম্রাজ্যের খোপ !অ্যাস্ট্রোলোজির সাম্রাজ্য থেকে মহাবিশ্বের সাম্রাজ্য !
গঙ্গার তীর ধরে বেড়াতে যাবার আলিঙ্গন !তীর্থে যাবার আলিঙ্গন। আবার একবার কেদার যাওয়ার আলিঙ্গন। গিয়ে
থাকবার আলিঙ্গন।
উত্তরণ।
আমি যেই ঘরের খোপে বসে লিখি ,সেই খোপটি,আমার সবার প্রিয়। চিন্তার অর্গল খুলে দেই।
সব আসে রামে। রাম থেকে ক্যাস (মেমরি ) ,আবার ক্যাস থেকে রামে। হার্ডডিস্কে যাওয়াই হয় না । খুব বড়ো
ক্যাস নিয়েই জন্মেছিলাম তো !মানে হয়। ৮ মাসে জন্মেছিলাম।
শীলা বললো তুমি যে "এতো আমি আমি" করো এতে কোনো ক্ষতি হয় না। এই আমি সোনার আমি। শোনার আমি।
আসলে তোমার যেটা আমি সেটাকে তুমি তুমি বলেই নেয়া যায়।
আমি যখন মরে যাবো ,আমার ডিভিডি গুলি দিয়ে যাবো ,অনেক প্রজেক্ট করা আছে ,আমার সব সিই, সিই++, জাভা
, জে2ee , ডাটাস্ট্রাটারের নোটস ,নেটওয়ার্কের গাদা গাদা বই ,মরিস মানোর বই সব দিয়ে যাবো।
আমার মাঝের ঘরটা ঠাকুর ঘর। অনেক দুর্মূল্য জেনেস দিয়ে যাবো ,যা কোথাও পাবে না। ৭ জন রামকৃষ্ণন
মিশনের সন্ন্যাসীরা,ভারত সেবাপ্রতিষ্ঠানের সন্ন্যাসী এসেছিলেন এই ঘরে। এই রকম ঘর তুমি খুঁজলেও পাবে না
তোমাদের আশেপাশে। গৌতম দা (শ্রী মাস্টারমশায়ের পৌত্র)
হেনাদির (কথামৃতের
ছোট নরেনের নাতীর মেয়ে )আসতে যদিও পারেন নি কিন্তু তার স্মৃতি আছে।
ভগবানের ব্লেসিংস পেয়েছি ,তোমরাও পাবে। সময় হাতে দাও। আমার সময় হয় গেছিলো ,আগেই।
শীলা বলে ,"তোমার হচ্ছে ,তোমার ভাবটাই ঠিক বাকী সব ভুল ,এই যেন !"
মাঝে মাঝে অতিষ্ঠ লাগে। শ্রী হরিই তখন ভরসা। সেই মন তখন শ্রী রামকৃষ্ণদেবকে হরি বলে মানে।
আমি বলি আমি বোঝবোই না ,আমার লেখা পরে যে আমাকে প্রাণের প্রাণ দেবে ,সেই আমার।
যে লোকরা আমাকে ভালোবেসে ,আমার কাছে আসতে চায়,তাদের বলি, আমার লেখা পড়ো।বোঝো।প্রাণ ভোরে
বোঝো। লেখাগুলো নষ্ট হতে দিও না। আমার লেখা একটিও ক্ষতিকারক নয়। সবগুলি ভালো। এখন তো "নতুন
আমি" নিয়ে ,বেশি বেশি ভালো।
কিছু কিছু মানুষ খুবই ভালোবাসে আমাকে, জানি আমি। প্রকাশ করতে কেমন লাগে, তাই না ?
কিন্তু তোমরা তো চাঁদকেও ভালোবাসো ,তাই না ?চাঁদকে তো ধরতে পারো না ,তেমনি আমাকেও !
~ইন্দ্রনীল
16/07/2021, 15:19 - Indranil Ray: ভালো
====
পরবর্তী জীবন তো আছে।
কিন্তু এই জন্মেই যা উত্তরণ ঘটেছে, মনের ,অভিনব। ১১ বছরের ফেসবুকে কিছুটা পাবেনই পাবেন। আমি বলছি যে
পু--রো ,এই অবধি। সবাই বুঝতেই পারে না।
সেই খোপ থেকে অ্যাস্ট্রোলোজির সাম্রাজ্যের খোপ !অ্যাস্ট্রোলোজির সাম্রাজ্য থেকে, মহাবিশ্বের সাম্রাজ্য !
গঙ্গার তীর ধরে বেড়াতে যাবার আলিঙ্গন !তীর্থে যাবার আলিঙ্গন। আবার একবার কেদার যাওয়ার আলিঙ্গন। গিয়ে
থাকবার আলিঙ্গন।
উত্তরণ।
আমি যেই ঘরের খোপে বসে লিখি ,সেই খোপটি,আমার সবার প্রিয়। চিন্তার অর্গল খুলে দেই।
সব আসে RAMe। RAM থেকে ক্যাস (মেমরি ) ,আবার ক্যাস থেকে RAM। হার্ডডিস্কে occational যাওয়া। খুব
বড়ো ক্যাস নিয়েই জন্মেছিলাম তো !মনে হয়। ৮ মাসে জন্মেছিলাম।
শীলা বললো তুমি যে "এতো আমি আমি" করো এতে কোনো ক্ষতি হয় না। এই আমি, সোনার আমি। শোনার আমি!
আসলে তোমার যেটা আমি, সেটাকে" তুমি তুমি", বলেই নেয়া যায়।
আমি যখন মরে যাবো ,আমার ডিভিডি গুলি দিয়ে যাবো ,অনেক প্রজেক্ট করা আছে ,আমার সব সিই, সিই++, জাভা
, জে2ee , ডাটাস্ট্রাটারের নোটস ,নেটওয়ার্কের গাদা গাদা বই ,মরিস মানোর বই সব দিয়ে যাবো।
দেখলে তো ইউরো কাপ ,ইতালী জিতলো। অস্টত্তরী দাশ দিয়েই দেখেছি। ইটালীর ফাইনালে ওঠাটাও।
আমার মাঝের ঘরটা ঠাকুর ঘর। অনেক দুর্মূল্য জিনিস দিয়ে যাবো ,যা কোথাও পাবে না। ৭ জন রামকৃষ্ণন
মিশনের সন্ন্যাসীরা,ভারত সেবাপ্রতিষ্ঠানের সন্ন্যাসী এসেছিলেন এই ঘরে। এই রকম ঘর তুমি খুঁজলেও পাবে না,
তোমাদের আশেপাশে। গৌতম দা (শ্রী মাস্টারমশায়ের পৌত্র)এসেছিলেন ,হেনাদির (কথামৃতের ছোট নরেনের
নাতীর মেয়ে )আসতে যদিও পারেন নি কিন্তু তার স্মৃতি আছে।
ভগবানের ব্লেসিংস পেয়েছি ,তোমরাও পাবে। সময় হাতে দাও। আমার সময় হয় গেছিলো ,আগেই।
নতুন করে ভাবতে হচ্ছে ,আমাকে ,"আমার আমি" কে।
শীলা বলে ,"তোমার হচ্ছে ,তোমার ভাবটাই ঠিক বাকী সব ভুল ,এই যেন !"
মাঝে মাঝে অতিষ্ঠ লাগে। শ্রী হরিই তখন ভরসা। সেই মন তখন শ্রী রামকৃষ্ণদেবকে হরি বলে মানে।
আমি বলি, আমি বোঝবোই না ,আমার লেখা পরে যে আমাকে প্রাণের প্রাণ দেবে ,সেই আমার।
যে লোকরা আমাকে ভালোবেসে ,আমার কাছে আসতে চায়,তাদের বলি, আমার লেখা পড়ো।বোঝো।প্রাণ ভোরে
বোঝো। লেখাগুলো নষ্ট হতে দিও না। আমার লেখা একটিও ক্ষতিকারক নয়। সবগুলি ভালো। এখন তো "নতুন
আমি" নিয়ে ,বেশি বেশি ভালো।
কিছু কিছু মানুষ খুবই ভালোবাসে আমাকে, জানি আমি। প্রকাশ করতে কেমন লাগে, তাই না ?
কিন্তু তোমরা তো চাঁদকেও ভালোবাসো ,তাই না ?চাঁদকে তো ধরতে পারো না ,তেমনি আমাকেও !
~ইন্দ্রনীল
16/07/2021, 19:40 - Indranil Ray: ভগবান আমাকে দিয়ে কি করাচ্ছেন,সে তো ভগবানই জানেন।
তবে আমি এখন খুব সহজেই ভগবানকে পাই ,একথা সত্যিই সত্যি।
ভগবান আমার, ভগবান তোমার,ভগবান সকলের। আমরা সবাই খুব সচেতন কোনো কাজ সম্পর্কে। কিন্তু ভগবানের
ওপর রিতীমতোন ভরসা করলে ,ভগবান তোমার কাজটি করিয়ে দেন।
এটা সকলে কি বুঝতে পারবে ?আমিই দেখি ,বাড়ীতে ,আমার ওপরে !দু বার তিন বার বললে ,শুনলো না ,ও
হবার নয় ,এটা মেনে নিতে পারি না,আমরা। ভগবান যখন চাইবেন ,সেই সময়ে হবে।
~ইন্দ্রনীল
16/07/2021, 21:35 - Indranil Ray: <Media omitted>
16/07/2021, 22:38 - Indranil Ray: https://fb.watch/v/4e6y7Km_l/
17/07/2021, 12:24 - Indranil Ray: You deleted this message
17/07/2021, 12:25 - Indranil Ray: #পাথররেমেডি
=========
এখন খেলাধুলা করলে ,সিনেমা করলে নাম হবে।সবাই নাম বলবে !
রেমেডি। ৫থ হাউস।
অ্যাস্ট্রোলোজির "পাথর রেমেডি"(ভদ্র ভাষায় গ্রহরত্ন ) আমি এখনো প্রকৃত অর্থে বুঝে উঠতে পারি নি !কোনো
অ্যাস্ট্রোলজরই ঠিকঠাক মতন বুঝেছেন, কিনা বিশাল সন্দেহ !
কত সহজেই তারা বলতে পারে ,এইটা কাজ করে গেছে !ঐটা কাজ করে নি !
একজন পছন্দের ছাত্রের, বন্ধু(আমার কাছে এসেছিল) ,সে আমার লেখা আর পরেই না(!) ,যেহেতু তার কাজ করে
গেছে(!) আমার ঐ ছাত্রটির দেয়া পাথর !
পাথরে কি কাজ হয় ,না হয় সেটা আগেকার দিনের রাজামহারাজারা ভালো বলতে পারবেন !
রাজারাজরা কত পাথর পড়তো ,ইন্দ্রনীল ,পোখরাজ ,মনি,কোহিনূর, টাইগার্স ,ওপাল ,মার্গাস পান্না ,নীলী
,এক্যামেরিন ,
রাজপট্ট ,স্ফটিক ,জারকোন ইত্যাদি নানা।
প্রকৃত অ্যাস্ট্রোলোজি জানলে, আর এই সব পাথর পড়তে ইচ্ছা করবে না। এইগুলি হচ্ছে ব্যাবসায়ীদের ব্যবসা।
আমি যে এতোদিন ধরে অ্যাস্ট্রোলোজি করছি ,আমি তো জানিই যে পাথর পড়লে সেইরকম কাজ হবে না এবং হবে
না।
সেই রকম কাজ যদি হতো ,পাথরই পথ দেখাতো। এতো হাহাকার হতো না।
অ্যাস্ট্রোলোজি মানেই "পাথর পড়া" নয়। এইটা মাথা থেকে বার করে ফেলতে হবে।
একটু বাস্তু জেনে,দু একটা বই পরে,একটু অ্যাস্ট্রোলোজি জেনে সবাই এমন ভাব করে, যেন এইটা করলেই
এক্কেবারে শান্তি !নিউমেরলজি একটু শুনলেই "আমি জেনে ফেলবো" ভাব !
একটা বইএর মধ্যে সবটা থাকে না এবং থাকে না এবং থাকে না।
আবার বলছি অ্যাস্ট্রোলোজি আর আজকের "পাথর পড়ানোর অ্যাস্ট্রোলোজি " সম্পূর্ণ আলাদা।
পজিটিভ আর নেগেটিভ।
আমি নেবো কেন নেগেটিভ ?ভগবান যখন পজিটিভ ,এতো খানি আমায় দিয়ে রেখেছেন ?
এতো সোজা নয় ,ঠিক ঠাক মতন পাথর চুস করা। এটা অ্যাস্ট্রোলোজিতে এম এ পড়ার সময় শিখে ছিলাম।
তারপর পাথর পড়লেই হয় না ,পাথরের কররসপন্ডিং দেবতাকে প্রণাম করতে হয় ,ধ্যান করতে হয়, জপ করতে হয়।
নাহলে যে দেবে পাথর ,তার সর্বনাশ হয়।আর একজনের পাপের বোঝা, যে দিচ্ছে পাথর, তার হয়।অনেক কিছু আছে।
এতো বলে পারা যাবে না।
সেই জন্যই আমি বেশীরভাগ সময়ই ,মন্ত্র দিতাম ,যার যেরকম দেখে । এতে লাভ হয়। কিন্তু যাকে দেয়া হয়, সে
করলে তার লাভ হয়।
রেমেডিটা (https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10218129082712823 আর
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10219649399719798
) পড়লেও পড়তে পারেন , যদি ইচ্ছা হয়।
আপনারা জনে জনে অ্যাস্ট্রোলোজর বাড়ী দেখুন ,বাড়ীতে তুমুল অশান্তি ,তুমুল ,কেন?
যদি জানতেন অ্যাস্ট্রলজাররা ,তারা হিউমান অ্যাস্ট্রোলোজি করা বন্ধ করে দিতেন।
আমি ভগবানের নির্দেশ মেনে সরে গেছি ,তাই। কারণ ভগবান এখন তার নাম চান না ,চান "পাথর পড়া" !
আমার ছাত্র ছাত্রীদেরই দেখেছি কত সব জানে পাথর সম্পর্কে ! কি জ্ঞান !! ওতো কাজ হচ্ছে !এখান থেকে পাচ্ছে !
ধারে কিনছে !
যারা পাথর পড়াছছে তাদের একটা পাবলিক প্রেডিকশন করতে দাও ,পালাবার পথ পাবে না।
~ইন্দ্রনীল
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10200129969786249
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10218020518198778
https://www.facebook.com/photo?fbid=3975196812594&set=a.1495415979623
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10204303946293053
~ইন্দ্রনীল
17/07/2021, 21:09 - Indranil Ray: You deleted this message
17/07/2021, 21:16 - Indranil Ray: You deleted this message
17/07/2021, 21:16 - Indranil Ray: You deleted this message
17/07/2021, 21:26 - Indranil Ray: আমার বয়স ৫ ১ ইয়ার্স।
আমি কাল /পরশু আমার পুশ আপস আর পেটের ওয়েট কমাবার একটি ছবি দিয়েছি।
আমার পুশআপসে কিছু টেকনিকাল ভুল থাকতে পারে ,যেমন ৪৫ ডিগ্রী হবে চেস্ট এর সাথে হাত ,তারপরে পেলভিস আর
চেস্ট একই লেভেলে একই ইউনিট হিসাবে নামবে ও উঠবে ,সেইটা হচ্ছে না ,৭ মাসের অভ্যাস তো !৫ ০ বছরের
অভ্যাস কাটাতে সময় লাগবে ~@!
কোনো জিনিস আমি ধরতেও সময় লাগাই, ধরলে ওটার শেষ দেখে ছাড়ি ,ছাড়তেও সময় নেই ,তারপর সবকিছু দেখে
রপ্ত হয়ে গেলে ছেড়েও দেই ,আমার উদ্দেশ্য পূর্ণ হয়ে গেলে।
১ কিলোমিটার আগে বইপত্র সব রেখে ইউনিভার্সিটিতে ঢুকতে হতো !একটা খাতা তিনজন দেখতো। প্রজেক্ট জমা দাও,
সব প্রশ্নের উত্তর দাও।
যখন কলকাতার সব অ্যাস্ট্রোলোজের দেখি,তখন মেলাতে পারি না ,আমাদের হায়দ্রাবাদের অ্যাস্ট্রোলোজির ছাত্রদের
সাথে ,একটুও পড়াশোনা নেই ,সব বড়ো বড়ো কথা !
কম্পিউটারের প্রোগ্রামিং সেখানেও ঐরকম ভাবে ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমার একটা সুনাম হয়ে গিয়েছিলো।
এখনো ছেলে মেয়েরা ফেসবুকে আছে , ইঞ্জিনিয়ার ,বিই/ বিই টেক কলেজ এ পড়তো , শিবপুর ,যাদবপুর
,সিরামিক ,পোদ্দার ,আরসিসি ইত্যাদিতে পড়তো । যারা এসে আমার কাছে জাভা ,সিই ,সিই প্লাস প্লাস ,ডাটা
স্ট্রাকচার , ডিবিএমএস ইত্যাদি শিখেছিল ।
তারপর আরম্ভ করলাম প্রফেশনাল অ্যাস্ট্রোলোজি। আগে প্রফেশনাল ছিলাম না। করতাম। ভালো লাগতো। কম্পিউটার
পড়ানোর সাথে সাথে ।
এইবার কম্পিউটার পড়ানোর সাথে সাথে এইবার আরম্ভ করলাম প্রফেশনাল অ্যাস্ট্রোলোজি।
আরও দেখবে।
অনেকগুলি কারণের মধ্যে বেশী হচ্ছে "পাথর পড়া অ্যাস্ট্রোলজিইর " খুব ডিমান্ড !
১ ৪ বছর কেন ?
আমারতো ১ বছর ও হয় নি।
~ইন্দ্রনীল
18/07/2021, 15:05 - Indranil Ray: You deleted this message
18/07/2021, 15:15 - Indranil Ray: আমার একজন কম্পিউটার ক্লাসের স্টুডেন্ট আমাকে কি সুন্দর বলেছে
"Plank, one of the most effective exercise to do... I also love doing plank and
different varieties of it...Great going, keep it up Sir... You are inspiring so
many others "
অনেকেই ইন্সপায়ারড হয়েছে আমাকে জিম করতে দেখে ,অনেকেই জানতে চাইছে ,#আমারবয়স৫১ইয়ার্স এ কি করে করতে
পারি ,এটা চালাবার জন্য কি কি করতে হয়েছে ,এইরকম।
আপনি সাত আট মাস আগে চলে যান ,আমার পেজের ,দেখবেন আমার চেহারা ,আর আজ দেখুন।
আরও এগিয়ে আসুন ,দেখতে পাবেন ,জোরদার পেশা ,তখন অ্যাস্ট্রোলোজি ।পুনে ,কোলাঘাট এইসব জায়গা থেকে
ডেকেছে কিছু বলার জন্য ,সব অ্যাস্ট্রোলোজির ম্যাগাজিনে লিখেছি ।"সৌভাগ্যের বেদবানী" থেকে পুরস্কারও
দিয়েছে।
সবগুলো পুরস্কার কিন্তু আমি নিজে আগ্রহ দেখাই নি ,তারাই আগ্রহ দেখিয়েছে ,আমি আমার কাজ করে গেছি।
টাকা আছে ,সেই জন্ন্যি ভয় নেই ,স্ত্রী আছে ,যাকে খুব সম্মান করি ,সেও আমাকে খুব সম্মান করে ,সিনেমা দেখি
,খাই দাই ,ঘুড়ি ফিরি। কারুর সাথেই বেশী মিশি না ,কারণ আমি জানি মায়ার বন্ধন।
এই আমার জীবন।
আমাকে দেখে যদি কেউ ইন্সপায়ারড হয় ,কেউ দাদা বলে ,কেউ গুরু বলে, কেউ মেন্টর বলে ,কিন্তু আমি জানি
নিজেকে ইন্সপায়ারড করতে হয় নিজেকেই ,তার জন্য ধ্যান খুবই জরুরী।
আমাকে যদি আমার আপনজন কটূক্তিও করে ,তাতেও আমার কিচ্ছু যাবেও না ,কিছু আসবেও না।
স্বামীজীই তার উদাহরণ !
আমি লেখার সাথে আমার অ্যাস্ট্রোলোজির এম এ ক্লাসের বইয়ের পাতার ফটো তুলে পাঠালাম।
দেখবে। তিনবার চারবার। পাবেই ,কিছু দিক। নিশ্চিত।
আমি লিখি ,লিখতে ভালোবাসি বলেই লিখি ।কবিতা আর্টিকল। ফেসবুকটা আমি আপন করে নিয়েছি।
~ইন্দ্রনীল
18/07/2021, 17:57 - Indranil Ray: Bengal post-poll violence: বাংলার গ্রাম সামলাচ্ছে
18/07/2021, 18:40 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219905650205900&id=1060787120
18/07/2021, 18:40 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219903827360330&id=1060787120
18/07/2021, 18:41 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216672374656032&id=1060787120
18/07/2021, 18:41 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216671321509704&id=1060787120
18/07/2021, 18:42 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10214232699465677&id=1060787120
18/07/2021, 18:42 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211493091937201&id=1060787120
18/07/2021, 18:44 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=2087357777798&substory_index=0&id=1060787120
18/07/2021, 19:00 - Indranil Ray: https://fb.watch/6PVCNHfjpu/
18/07/2021, 23:20 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/1121159204902879/permalink/1450372221981574/
19/07/2021, 17:51 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219911953363475&id=1060787120
19/07/2021, 17:51 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219911750478403&id=1060787120
19/07/2021, 17:52 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216678554410522&id=1060787120
19/07/2021, 17:52 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216678409286894&id=1060787120
19/07/2021, 17:53 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=177863095680968&id=1060787120
20/07/2021, 18:22 - Indranil Ray: <Media omitted>
20/07/2021, 19:03 - Indranil Ray:
https://www.moneycontrol.com/news/business/markets/after-the-bell-market-falls-for-
the-third-day-what-should-investors-do-on-thursday-7197791.html
20/07/2021, 23:16 - Indranil Ray: You deleted this message
20/07/2021, 23:24 - Indranil Ray: আমাকে এখনো উপদ্রব করছে অস্ট্রোলোজির রেমিডির জন্য !কত
লোকের কত ইচ্ছা !
তাঁরা তাদের ইচ্ছা নিয়েই অবশ্য ই থাক,কেউ মানা করছে না ,কিন্তু চোখের সামনে যখন দেখি ,কাজ যেটা
হচ্ছে সেটা ঠিক মতন হচ্ছে না ,তখন আর কিছু বলি না ,বলবার ইচ্ছা থাকলেও বলি না।
কারণ সে তো শুনবে না !সে নিজের কথা বলবার জন্য উদগ্রীব ! নিজের অহমিকা,নিজের গর্ব !সে আমার কথা
শুনতে যাবে কেন।
একজন হোয়াটসাপে বললো ,রোজই সে অপসন নিয়ে শেয়ার ট্রেডিং করে ,লস খায় ,কি রেমেডি আছে ?!
পড়াশোনা।
আমি অস্ট্রোলোজি সম্পর্কে এতো জানলাম কি করে ?
পড়াশোনা করে।
পৃথিবীতে এমন কোনো বস্তু নেই যে পড়াশোনা করে জানা যায় না।
অপসন ট্রেডিং এর অনেক মেথড আছে। কোনো লস-ই হবে না ,এইরকমও সিস্টেম আছে। চারটে পুট বেঁচে দিলে
,দুটো কল কিনে রাখলে ,আর নিফটি ফিউচারটা শর্ট করলে ,যদি দেখো মার্কেট বেয়ারিশ।
কিন্তু এতো মার্জিনতো বাবা তোমার নেই (আই মিন আমার নেই )শর্ট কাট সিস্টেম হলো ,বাজারের সাথে তাল
মিলিয়ে চলো ,এবং লস খাও !
নিয়ম হচ্ছে যে দামে কিনেছি ,সেই দামের ২ ৫ % বেশি যদি পরে যায় ,তাহলে। যদি শেয়ার এর দাম ২ ০ ০ ০
হয় !যদি শেয়ার এর দাম ২ ০ টাকা হয় ?
সেইটাই অপসন ট্রেডিং এ সুবিধা। তুমি "কল" কেন !মার্কেট নীচের দিকে যাচ্ছে। দেখবে পুটের কি ডিমান্ড !আর
তোমার কলটা "মিস কল" ,কিচ্ছু দাম পাবে না।
তবে যদি অস্ট্রোলোজি বোঝো ,মার্কেট উপরেই যাবে দু তিনমাস পরে ,দু তিনমাস পরের, কল কিনে রাখলে।
অনেক অনেক পড়াশোনা আছে ,অনেক।অনেক। রামশ্যাম বা রাধেশ্যাম শিখিয়ে দেবে ,একজন অস্ট্রোলোজের বলবে ,আর
তুমি পয়সা ঢালবে ,এতো সোজা নয় গো ,এতো সোজা নয়। যে কিছুটা জেনুইন ,সে প্রফিটের শেয়ার চাইবে
,আগেই !২, ৫ হাজার নয় !লক্ষ লক্ষ টাকা !আর আমার মতন যদি হয় ,সে "ভাবেই" থাকবে ভাবেই ,কাজ করবে
না ,টাকার দরকার লাগবে না।
আরও সহজ উপায় আছে। পয়সা যদি না থাকে, এই সব থেকে বেরিয়ে যাওয়া।
ইন্ডিয়া ভিক্স একটা ভালো ইনডেক্স ,যেটার ওপরে ভরসা করা যায় ,কিন্তু কতজন দেখে ?শোনেই নি হয়তো !আপার
ভিক্স ভালো না,সেইটা জানা আছে ?মার্কেটে খবর কি ছাড়ালো ,ডেল্টা নাকি গামা সেটার ভালো ইনডিকেটর !
দাঁত মাজো। সকালে তো মাজোই ,রাত্রেও মাজো ,খাবার কম খাও ,একটু একটু ধ্যান কর ("ভাবে" বলছি না
),যে যে বিষয় সম্পর্কে জানতে চাও ,সেই বিষয়ের বই পর,দিনে ১ ০ ঘন্টা। দশহাজার ঘন্টা অথবা দশ বছর ,যেটা
আগে হবে। দুনিয়া তোমাকে সেলাম দেবে ,আমৃত্যু।
এইটা না করে ,চটজলদি ইনকাম ,নাম ইত্যাদি কমাতে যাও ,রাজ্ কুন্দ্রার ইত্যাদির মতন হবে !নতুবা জামতারা !
অরথ লোভ আর কামরোগই সমস্ত রোগের মূল ।
তোমার বোলো না যে কি অস্ট্রলজার !কি রেমেডি দিল। আরে আমি তো ভাবের অস্ট্রলজার গো !
তোমার আর কি বুজবে ?এটি সেই অস্ট্রোলোজি ,যেখানে অস্ট্রো মানে মাইক্রো সেই পুরো বিষয়টিকে দেখে। এটি
রাহুর প্রতিকার ,মঙ্গলের ও।
ধুর সালা।
~ইন্দ্রনীল
~ইন্দ্রনীল
এক এক করে,
পার হয়ে যাচ্ছি ,
এক এক জীবন।
মানুষের,
হাজার বছর লাগে ,
আমার,
৬ মাস।
কি ৭ মাস।
এই কথাটা,
কাউকে বোঝাবার ,জন্য নয় ,
বিশ্বাস করো।
আমাকেই,
আমিই বলছি।
কিন্তু এতে
তাড়া লাগে ,
ঝড় আসে ,
তুফান ওঠে ,
কিন্তু তুমি ,
ধরে থাকো ,
নৌকা ,সবই
আসান,
আসান সবই।
~ইন্দ্রনীল
21/07/2021, 08:47 - Indranil Ray: You deleted this message
21/07/2021, 08:47 - Indranil Ray: You deleted this message
21/07/2021, 09:11 - Indranil Ray: You deleted this message
21/07/2021, 09:43 - Indranil Ray: You deleted this message
21/07/2021, 13:06 - Indranil Ray: অ্যাস্ট্রোলোজির #রেমিডি। #কার্মিকঅ্যাস্ট্রলজার ।
=================
আমাকে এখনো "উপদ্রব" করছে অ্যাস্ট্রোলোজির রেমিডির জন্য !কত লোকের কত ইচ্ছা !
তাঁরা তাদের ইচ্ছা নিয়েই অবশ্যই থাক,কেউ মানা করছে না ,কিন্তু চোখের সামনে যখন দেখি ,কাজ যেটা হচ্ছে
সেটা ঠিক মতন হচ্ছে না ,তখন আর কিছু বলি না ,বলবার ইচ্ছা থাকলেও বলি না।
কারণ সে তো শুনবে না !
সে নিজের কথা বলবার জন্য উদগ্রীব !
নিজের অহমিকা,নিজের গর্ব !সে আমার কথা শুনতে যাবে কেন। গুস্সা মে ভি হামনে আর শায়তানসে ফারাক হোনা
চাহিয়ে।
একজন হোয়াটসাপে বললো ,রোজই সে #অপসন নিয়ে শেয়ার ট্রেডিং করে ,লস খায় ,কি রেমেডি আছে ?!
পড়াশোনা।
কিন্তু এতো মার্জিনতো বাবা তোমার নেই (আই মিন আমার নেই )শর্ট কাট সিস্টেম হলো ,বাজারের সাথে তাল
মিলিয়ে চলো ,এবং লস খাও !
নিয়ম হচ্ছে যে দামে কিনেছি ,সেই দামের ২ ৫ % বেশি যদি পরে যায় ,তাহলে। যদি শেয়ার এর দাম ২ ০ ০ ০
হয় !যদি শেয়ার এর দাম ২ ০ টাকা হয় ?
মার্কেট নীচের দিকে যাচ্ছে। দেখবে পুটের কি ডিমান্ড !আর তোমার কলটা "মিস কল" !কিচ্ছু দাম পাবে না।
তবে যদি অ্যাস্ট্রোলোজি বোঝো ,মার্কেট উপরেই যাবে দু তিনমাস পরে ,দু তিনমাস পরের, কল কিনে রাখলে।
আপনারা শুনলে অবাক হবেন আমি হিউমেন অ্যাস্ট্রোলোজিতে এসেছিলাম শেয়ার মারকেট অ্যাস্ট্রোলোজি থেকেই ।এই
জন্য হিউমেন অ্যাস্ট্রোলোজি আমার কাছে খুব সোজা লাগত ।
অনেক অনেক পড়াশোনা আছে ,অনেক।অনেক। রামশ্যাম বা রাধেশ্যাম শিখিয়ে দেবে ,একজন অ্যাস্ট্রোলোজের বলবে
,আর তুমি পয়সা ঢালবে ,এতো সোজা নয় গো ,এতো সোজা নয়।
যে কিছুটা জেনুইন ,সে প্রফিটের শেয়ার চাইবে ,আগেই !২, ৫ হাজার নয় !লক্ষ লক্ষ টাকা !
আর আমার মতন যদি হয় ,সে "ভাবেই" থাকবে, ভাবেই ,কাজ করবে না ,টাকার দরকারও লাগবে না।
আরও সহজ উপায় আছে। পয়সা যদি না থাকে, এই সব থেকে বেরিয়ে যাওয়া।
#ইন্ডিয়াভিক্স ,একটা ভালো ইনডেক্স ,যেটার ওপরে ভরসা করা যায় ,কিন্তু কতজন দেখে ?শোনেই নি হয়তো !
আপার ভিক্স, ভালো না,সেইটা জানা আছে ?মার্কেটে স্যাচুরেশন এসে গেছে। যেকোন সময়ে মার্কেট পড়বে।
মার্কেটে খবর কি ছাড়ালো ,ডেল্টা নাকি গামা ,সেটার ভালো ইনডিকেটর !
দাঁত মাজো। সকালে তো মাজোই ,রাত্রেও মাজো ,খাবার কম খাও ,একটু একটু ধ্যান কর ("ভাবে" বলছি না
),যে যে বিষয় সম্পর্কে জানতে চাও ,সেই বিষয়ের বই পর,দিনে ১০ ঘন্টা।
এইটা না করে ,চটজলদি ইনকাম ,নাম ইত্যাদি কমাতে যাও ,রাজ্ কুন্দ্রার ইত্যাদির মতন হবে !নতুবা জামতারা !
নতুবা বিটকয়েন ! নতুবা বে আইনী!
কার্মিক অ্যাস্ট্রলজার ।
মানুষ লোভের বশবরতী হয়ে চলুক,আমি চলব না ।আমাকে যে গতবছর, লকডাউনের সময়ে গাড়ী নিয়ে বেড়িয়েছিলাম
বলে পুলিশ ধরেছিলো, সেটী আমার পাওনা ছিলো।নাহলে পুলিশ লকআপ কি বস্তু চিনবো কেমন করে ,নাহলে
কোর্ট যে কি বস্তু জানবো কেমন করে ,নাহলে পূর্ব কর্মের ফল পাবো কি করে ?নাহলে দিদিকে কেন ফোন
করবো না ? দিদিকে ফোন করলেই তো অত পরিশানির মুক্তি ।
2015 র স্ট্রোক?মৃত্যু কেমন করে হবে ,সেটীর সাথে পরিচয় হবে কিভাবে ? জীবনের সব শুভ / অশুভ মুহূর্ত
,সব আমার পাওনা ছিলো ।আমাকে চিনতে পার নি এখনও ।সে চিনতে যে পারে নি ,সে তো বোঝাই যাচ্চে ।
ধুর সালা।
~ইন্দ্রনীল
21/07/2021, 16:50 - Indranil Ray: You deleted this message
21/07/2021, 16:51 - Indranil Ray: এক এক জীবন।
===========
একটি একটি করে,
পার হয়ে যাচ্ছি ,
একটি একটি জীবন।
মানুষের,
হাজার বছর লাগে ,
আমার,
৬ মাস।
কি ৭ মাস!
এই কথাটা,
কাউকে বোঝাবার জন্য নয় ,
বিশ্বাস করো।
আমাকে,
আমিই বলছি।
কিন্তু এতে
তাড়া লাগে ,
ঝড় আসে ,
তুফান ওঠে ,
~ইন্দ্রনীল
21/07/2021, 17:43 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219929390559394&id=1060787120
21/07/2021, 17:44 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216694143600242&id=1060787120
21/07/2021, 17:44 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10214252964932301&id=1060787120
21/07/2021, 17:44 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10203214506217732&id=1060787120
21/07/2021, 17:57 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/100067009933499/videos/113719137538417/
22/07/2021, 11:56 - Indranil Ray: You deleted this message
22/07/2021, 12:12 - Indranil Ray: পরমপুরুষ শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণ
===================
১ ৯ ৯ ৭ সালের আগে যদি আমায় কেউ বলতো দীক্ষাটা নিয়ে নাও ,আমি রেগে কাঁই হয়ে যেতুম। কারণ তারও চার
বৎসর আগে থেকে আমি রামকৃষ্ণ নাম জপি অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের, "পরমপুরুষ শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণ " পড়ে।
দীক্ষার আগে ছেলেমানুষ ছিলাম ,যেমন ৮০ বছরের লোকও থাকে এবং উপযুক্ত গুরুর কাছ থেকে যার দীক্ষা হয় নি
,এই জীবনে।
কিস্যু দিতে পারবেন না ,যদি শিষ্য আগ্রহী না হয়। সবই দেবেন ,শিষ্য আগ্রহী হলে।
জ্ঞানের ও বাইরে। প্রজ্ঞা।একদিন সকাল হলো ,আর আমার প্রজ্ঞা হয়ে গেলো !এইরকম নয়।
বীজ ছিলই ,অঙ্কুর হলো ,পাতা গজালো ,গাছ হলো ,গাছের ডাল থেকে ,শিকড় গজালো।
প্রজ্ঞা যখন হয়ে গেলো ,দেখে নিলাম কত লাগবে ,জীবনটাকে সমুদ্রে ভাসাতে ,ব্যাস ,হয়ে গেলো।
এখন যখন দেখি, কোনো লোককে ,ভাবি সেও বুঝবে ,তরঙ্গের পরে।
ঢেউয়ের পরে ঢেউ ,তখন নাবিক চাইবে মাঝসমুদ্রে নিয়ে যেতে। কারণ মাঝসমুদ্রে একবার ভাসিয়ে দিলেই তো
শান্তি।
চেনা যায় না !
~ইন্দ্রনীল
22/07/2021, 13:01 - Indranil Ray: #অষ্টোত্তরী দশা কাউন্টিং
=================
এতো সোজা নয় #অষ্টোত্তরী দশা কাউন্টিং ,সফটওয়্যার ছাড়া। কাল্কুলেশন বসতে হবে ৪ /৫ ঘন্টা। তবে বুজতে
পারবে।
অষ্টোত্তরী দশা দুই রকমের আপাতত আছে। আমি যা পেয়েছি। যখন Asc তে প্ল্যানেট থাকে আর প্ল্যানেট না থাকে।
প্ল্যানেট থাকলে কাউন্টিং হয় আদ্রা থেকে ,না থাকলে কাউন্টিং হয় কৃতিকা থেকে।
কোনো সফটওয়্যার এই লেখা নেই ,কোনো কিছু। পাচ্ ছয়টা সফটওয়্যার এর মধ্যে ভালো "এইটা" যদি বলি
,ভাববে আমার নিশ্চ্য়ই কোনো উদ্দেশ্য আছে !আমার এতো গুলো লেখা পরেও, আমাকে বুজতে পারো নি !
এইগুলি কোনো স্পেসিফিক বইয়ে নেই ,খুঁজতে খুঁজতে পেয়েছি ,দিলাম। অবান্তর প্রশ্নের তো উত্তর হয় না ভাই।
~ইন্দ্রনীল
22/07/2021, 18:00 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219937656246031&id=1060787120
22/07/2021, 18:03 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216702814857018&id=1060787120
22/07/2021, 18:03 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216701499384132&id=1060787120
22/07/2021, 18:04 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211530731878176&id=1060787120
22/07/2021, 18:04 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/photo.php?
fbid=4029031278422&id=1060787120&set=a.1495415979623
22/07/2021, 18:05 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/notes/indranil-ray/venus-
and-mars-will-change-their-signs/245775095440762/
22/07/2021, 18:30 - Indranil Ray: ২ ০ ১ ২ তে লেখা কাঁচা হাতে পাকা লেখা। আর একবার পাড়ার
জন্য দিলাম।
22/07/2021, 19:12 - Indranil Ray: আখরোটের দেশে এক বাঙালি মেয়ে
'মা খু চিহল পঞ্জম হস্তম' .....! এই একটা বাক্য দিয়েই বাঙালির আফগান ভাষা 'পুস্তু' র সাথে পরিচয়। তার
আগে অবশ্য রবিঠাকুর রহমত নামে এক কাবুলির সাথে আমাদের পরিচয় করিয়েছেন। কিন্তু তাঁরা কেউই আফগান
সমাজের মেয়েদের জীবন নিয়ে একটি কথাও বলেননি। অর্ধ শতাব্দী পরে সে দেশের মেয়েদের অবর্ণনীয় দুর্দশার কথা
সামনে নিয়ে এলেন এক বঙ্গললনা। পুরস্কার ও পেলেন হাতেনাতে, নৃশংস অত্যাচারের পর কালাশনিকভ রাইফেলের
একঝাঁক বুলেট। নেমে এলো গোরস্থানের নিস্তব্ধতা!
৪ঠা সেপ্টেম্বর ২০১৩। আফগানিস্তানের পাকতিকায় বেশ ঠান্ডা পড়ে গিয়েছে। ঘরে হাত পা বাঁধা জাঁবাজ চিৎকার
শুনছেন। মুখ থেকে বেরিয়ে আসছে গোঙানি। বার বার ডাকছেন, সাঈদা..... সাঈদা ...সাঈদা । ওরা যা বলছে
মেনে নাও... । পাশের ঘরে বছর পঞ্চাশের সাঈদা শুনবে কি করে? মাথায় পাগড়ি পরা দাড়িওয়ালা ৫-৬ জন
নরপশু তখন টানা অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে। হাত দিয়ে টেনে মাথার চুল পর্যন্ত উপড়ে নিয়েছে ওরা। রাইফেলের
বাট দিয়ে মারছে, লাথি-ঘুসি চলছে। খুলে নিয়েছে পরণের পোষাক। তবুও ওরা যেমনটা বলছে তার সঙ্গে একমত
হননি তিনি। একসময় গর্জে উঠলো তাদের কালাশনিকভ, চিরশান্তিতে চলে গেলেন কলকাতা থেকে এক কাবুলিওয়ালাকে
বিয়ে করে আসা বাঙালি মেয়ে সুস্মিতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ওদেশে যার নামকরণ হয়েছিল সাঈদা কামাল!
আফগানিস্তানের মহিলারা কী ভয়ানক পরিস্থিতির মধ্যে বাস করেন, সুস্মিতা লেখার আগে তা কেউ কল্পনাও করতে
পারতো না। তাঁর চোখ দিয়ে দুনিয়া প্রথম দেখলো ধর্মের দোহাই দিয়ে তালিবানদের অবাধ যৌনাচার, নির্লজ্জ
বহুগামিতা। মাঝে দেশে ফিরে পরিচিতদের বলতেন, 'আমি একদিন গিয়ে তাঁদের মুক্ত করব।' মুক্ত আর করা হল না।
নিজেই তার আগে পার্থিব বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে গেলেন।
🥀🥀
জুলাই ১৯৮৮, কলকাতা। চোখে রঙিন স্বপ্ন নিয়ে লম্বা সুপুরুষ আফগান যুবক জাঁবাজ খান-কে বিয়ে করেন
সুস্মিতা। বাড়িতে বাবা-মায়ের প্রবল আপত্তি, ব্রাহ্মণ হয়ে ভিনদেশী এক মুসলমানকে বিয়ে করা মেনে নিতে পারেননি
তাঁরা। সমস্ত সম্পর্ক ত্যাগ করে চলে যান তারা শহর ছেড়ে। কয়েক হাজার মাইল পেরিয়ে সুস্মিতাও জাঁবাজের
সঙ্গে চলে আসেন শ্বশুরবাড়ির মুলুক আফগানিস্তানে।
বাঙালি মেয়ের রঙিন স্বপ্ন স্থায়ী হলো না। যে মানুষটিকে বিশ্বাস করে তিনি ঘর পরিবার-পরিজন ত্যাগ করে
বিদেশে এক কথায় চলে এসেছিলেন, সেই জাঁবাজ মিথ্যে বলেছিল। প্রথম স্ত্রী গুলগুটি থাকা সত্ত্বেও সুস্মিতাকে
বিয়ে করে জাঁবাজ। শুধু স্ত্রী নয়, এক সন্তানও ছিলো। আফগানিস্তানে গিয়ে এ সব জানতে পেরে ভীষণ কষ্ট
পেয়েছিলেন সুস্মিতা। নিজের কষ্ট ভুলতে চেয়েছিলেন সেখানকার দুর্দশাগ্রস্ত মেয়েদের সাহায্য করে। নার্সিং এবং
ফার্স্ট এডের শিক্ষা ছিল তাঁর। তাই দিয়েই মেয়েদের চিকিৎসা শুরু করলেন। নিজে মা হতে পারবেন না জেনে আপন
করে নিয়েছিলেন সৎ মেয়ে তিন্নিকে!
তবে বছর খানেকের মধ্যেই তালিবানি শাসন শুরু হয়ে গিয়েছিল আফগানিস্তানে। মনগড়া শরিয়তি আইন দেখিয়ে
নারী জাতিকে কী ভাবে দিনের পর দিন বে-ইজ্জ়ত করা হয়েছে তা দেখেছেন নিজের চোখে। মেয়েদের তখন একা
বাড়ির বাইরে যাওয়া নিষেধ। বেরুতে গেলে পুরুষ সঙ্গী থাকা প্রয়োজন এবং সেই সঙ্গী আবার রক্তের সম্পর্কের হওয়া
চাই। বহুবার রুখে দাঁড়িয়েছেন সুস্মিতা, এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে। শুধু নিজের জন্যে নয়, সেইসব আফগান
মহিলাদের জন্য যাঁরা নিজের হয়ে কথা বলতে পারতো না। তারজন্য তাঁকে মারধরও খেতে হয়েছে। এসত্বেও শুধু
জাঁবাজের মুখ চেয়ে পড়ে ছিলেন ওদেশে।
জাঁবাজ একদিন কিছু না জানিয়ে ফিরে যান ভারতে। একা পড়ে থাকেন সুস্মিতা। শুরু হয় শ্বশুরবাড়িতে তাঁর
তালিবানপন্থী দেওরদের অত্যাচার। এখানেই শেষ নয়, সুস্মিতার প্রতিবাদী চরিত্র দেখে বাড়িতে একরকম ঘরবন্দী
করে রাখে। সেখান থেকে দুবার পালানোর চেষ্টা করে ধরা পড়ে যান। এরমধ্যেও গোপনে মেয়েদের জন্য
স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি চালিয়ে যেতে থাকেন । তালিবানিরা জানতে পেরে একদিন আচমকা এসে সুস্মিতাকে প্রচণ্ড মারধর
করে। ভেঙে ফেলে সমস্ত চিকিৎসার সরঞ্জাম। হিজাব না পরে বাইরে বেরুনোর জন্য ১৯৯৫ সালে তাঁকে মেরে ফেলার
সিদ্ধান্তও নিয়ে ফেলে তালিবানি জঙ্গিরা। জেদি সুস্মিতা কোনক্রমে পালিয়ে আসেন কাবুল। ভারতীয় দূতাবাসের
সাহায্যে একদিন চেপে বসেন দিল্লিগামী বিমানে।
ফিরে এসে তাঁর সমস্ত অভিজ্ঞতা বই আকারে প্রকাশ করেন। "কাবুলিওয়ালার বাঙালি বউ"
(১৯৯৮) জায়গা করে নেয় বেস্টসেলার বইয়ের তালিকায়। ২০০৩ সালে তাঁর কাহিনি নিয়ে সিনেমা তৈরি হয়
বলিউডে, Escape from Taliban, পেয়ে যান আন্তর্জাতিক পরিচিতি। থাকতেন হাইল্যান্ড পার্কের কাছে একটি
ফ্ল্যাটে, সেখানে মাঝে মাঝে আসতেন জাঁবাজ-ও। তবে টাকাপয়সার টানাটানিতে ফ্ল্যাট বিক্রি করে নাগেরবাজারে
বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন। এই সময়ের মধ্যে আফগানিস্তানের ওপরে বেশ কয়েকটি বই লেখেন। ২০১৩
সাল নাগাদ ফের একবার আফগানিস্তানে ফেরার কথা ভাবেন। শুভাকাঙ্খী থেকে শুরু করে অনেকেই তাঁকে বারণ
করেন। কিন্তু আফগান নারীদের উদ্ধার করার স্বপ্ন তাঁকে তাড়িয়ে নিয়ে গেল ঐ মৃত্যু উপত্যকায়। সেই আসাই শেষ
আসা। পায়ে পায়ে মৃত্যু তাকে টেনে নিয়ে গিয়েছিল পেস্তা আঙুর, আখরোট তরমুজের ক্ষেতে ভরা সেই গ্রামে,
যেখানে পরম যত্নে আফগান মহিলাদের আগলে রাখতেন সুস্মিতা।
তালিবানদের ফতোয়া অগ্রাহ্য করে সোয়াট উপত্যকায় গুলি খেয়েছে মালালা ইউসুফজাই। চিকিৎসার জন্য ধনী বাবা
নিয়ে যায় ইংল্যান্ড, স্বাভাবিকভাবেই এসে পড়ে প্রচারের আলো। তবে জন্মভূমিতে আর ফিরে আসার সাহস দেখায়নি
সেই বীরাঙ্গনা, বৃটেনের নিরাপদ আশ্রয়ে বসেই পেলেন নোবেল পুরস্কার। কিন্তু সুস্মিতা....?
মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও আবার ছুটে গেছিলেন সেই ভিনদেশে। বেঘোরে মারা যান সভ্যতা থেকে অনেক দূরে,
যেখানে আজও পৌঁছায়নি প্রচারের আলো। নোবেল তো দূর , যোগ্য সম্মানটুকুও কেউ দেয়নি। হয়তো বা বাঙালি
বলেই!
সংকলনে ✍🏻 স্বপন সেন 🌲
তথ্য কৃতজ্ঞতা: টাইমস অব ইন্ডিয়া
22/07/2021, 21:24 - Indranil Ray: You deleted this message
22/07/2021, 21:35 - Indranil Ray: ১৮ ক্যারেটের সোনার মেডেল।
======
এক্কেবারে ১৮ ক্যারেটের সোনার মেডেল।হায়দ্রাবাদের পিএসটি উনিভার্সিটি থেকে জিতে নিয়েছিলাম ,
অ্যাস্ট্রোলোজিতে। বাঙালী ছেলে !ভাবা যায় !
শ্রী রামকৃষ্ণপরমহংসদেব ছাড়া কাউকে চিনতাম না !ঠাকুর থাকতে দিয়েছিলেন উনিভার্সিটির গেস্ট হাউসে ,ভাবা
যায় ?অ্যাস্ট্রোলোজির নতুন পথ দেখাবো আমি বলে।
ক্লাস হতো জবরদস্ত। সকল ৮ টা থেকে বিকাল ৫টা টানা। হায়দ্রাবাদের ঐরকম টানা টানা ইংলিশ !টিচাররা ছিল
জবরদস্ত। দু একজন তো সত্যিই দারুন ।এখন মনে হয় স্বপ্ন।
আর রামকৃষ্ণ শাস্ত্রীর স্কুলে ও পড়েছিলাম, হায়দ্রাবাদ যাবার আগে। বহুবার বলেছি। এই খানেও "স্বর্ণ-রকম" বা
"স্বর্ণ তুল্য" পেয়েছিলাম।
"স্বর্ণ-রকম" বা "স্বর্ণ তুল্য" বললাম কেন ?সোনার মেডেল নয় !"স্বর্ণ রকম" মেডেল !আমার বুৎপত্তি দেখে
বাধ্য হয়েছিল তারা দিতে। আমিই একমাত্র "না দেখে" লিখেছিলাম পরীক্ষার প্রশ্ন। আর বাকি ৯ ৯ যান দেখে
লিখেছিলো।
পড়ানোর ধরণ দেখেই তো ঠিক করলাম হায়দ্রাবাদ যাবো ,যেখানে উনিভার্সিটিতে অ্যাস্ট্রোলোজি পড়ায়। এম এ
ডিগ্রী আছে ইউজিসির। এনটিইআর চালু করেছিল।
তারও আগে ৬ মাস কোথায় কোথায় ফোন করিনি ?বেনারস হিন্দু উনিভার্সিটিতেও ফোন। ওদের এম এ করানো
হতো না ,আর সংস্কৃত থাকতে হবে আগে। ওসমানিয়া ইউনিভার্সিটি তখন চালু করেনি অ্যাাস্ট্রোলোজিতে এম এ।
অস্ট্রেলিয়ার একটি সাইট এ খবর পেলাম ই হায়দ্রাবাদের পিএসটি উনিভার্সিটির অ্যাস্ট্রোলোজি এম এ বিখ্যাত।
গিয়ে দেখি ও বাবা ,সত্যি ই। কত লোক ৪/৫ টা মাস্টার্স ,২/৩ টা পিএইচডি করে এসেছে।
আর আমার কাজ হবে, ঝামেলা হবে না ,তা তো আর হবে না। গিয়েই একটা তামিল ছেলের সাথে লেগে গেলো। আর
একটা ছেলের সাথেও লাগল। কত ছেলে মেয়ের সাথে আলাপ হলো ,তারা অ্যাস্ট্রলজার,তাদের খানে। গুজরাট থেকে
একজন ইউনিভার্সিটির রেজিস্টারর এর আলাপ হলো ,রিটায়ার্ড। সে খুবই ফ্যাসিনেটেড ছিল আমার প্রতি। একজন
হায়দ্রাবাদী মহিলাকে আমি বলে পর্যন্ত দিয়েছিলাম। যাকে দেখে প্রথম দিনই বলে ছিলাম "I think your
Natal Jupiter is placed in Libra?"সে বলেছিল ,আপনি ভগবান ! কী করে আপনি বললেন ? এই দেখুন
আমার হরস্কোপ।তাই ই আছে ।
কত সুন্দর তার বলার ধরণ ,শুনলেই হৃদয় স্পর্শ করে। আরও অনেকে বলেছেন, অনেক ভালো ভালো কথা।
ধন্যবাদ দেবো না ,কারণ তাহলে তাদের মিষ্টি কথাগুলি নিতান্ত ছোট আমার মুখের ধন্যবাদ এর চেয়ে।
২ ০ ০ ৯ সালে যখন ঠিক করি অ্যাস্ট্রোলোজিকে প্রফেশন করবো ,তখন চিন্তা হয়েছিল যে আমার কোনো ইউজিসির
রিকগনাইজড ডিগ্রী থাকবে না ?ইউজিসি কি ডিগ্রী দেয় ?আমি পড়াবো কি ভাবে, যদি ইউজিসির রিকগনাইজড ডিগ্রী
না থাকে ?
কলকাতার সবাই রামকৃষ্ণ শাস্ত্রীর স্কুলের কোর্স করতেই ব্যাস্ত !ইউজিসির রিকগনাইজড ডিগ্রীর প্রতি আমার বিশ্বাস
ছিল ,হণ্যে হয়ে খুজেছিলাম ,পেয়েওছিলাম ,যে উনিভার্সিটিতে অ্যাস্ট্রোলোজি পড়ায়। অবশেষে পেলাম ।
হায়দ্রাবাদের পিএসটি উনিভার্সিটি। এম এ ডিগ্রী দেয় , ইউজিসির। এনটিইআর(চিফ মিনিস্টার ছিলেন ) চালু
করেছিলেন ।
এতো বাঙালী পশ্চিমবঙ্গে বাস করে ,কিন্তু বাঙালী বাঙালীরই মতন !দু/ তিনজন ছেলে এখন অবধি করেছে।এখানে
বাঙালীরা রত্ন নিয়েই কাজ করে!অ্যাস্ট্রোলোজি শিখতে চায় না। যতরকম আজগুবী কাজ করে, লোকের কাছ থেকে
বাহবা নেয় !
এই যে ছেড়ে দিলাম ,তাও ফেসবুকে লিখেছি।কেন ছাড়লাম ,কবে মন স্থির করলাম ,কবে ফেসবুকে জানালাম ,সব
সব।
কয়েকদিন ধরেই মনে হচ্ছিলো একবার সেই সোনাটা (সোনার মেডেল )দেখাই ,নিজেও দেখি। দেখলাম ,ফটো
তুললাম,দেখালাম।
অ্যাস্ট্রোলোজি যে কি বড়ো,কি বিশাল সাবজেক্ট !যখন পড়েছি ,শীলাই শুধু জানে !কি পড়াই না পড়েছি।
দেখেছি। প্রাকটিক্যাল চার্ট এর হারহদ্দ করে ছেড়েছি।
আর এখন যখন কোপা আমেরিকা ,ইউরো কাপ ,মমতা ,মোদির প্রেডিকশন দেই ,তখন যদি কেউ "টোন" করে খুব
খারাপ লাগে ,সে ছোটবেলাকার বন্ধুই হোক, কি ছাত্রই হোক, কি ক্লায়েন্টই হোক। আমিও "টোন" করি। যদি আমি
সত্যিই পেছনে লাগি কারুর ,হারহদ্দ করে দেব ,কিন্তু লাগিনা। জানি এটা কোনো কোম্মের কথা নয়। এইটাকে
মাথা থেকে ফেলে দিয়েছি।
কে দাদা বললো ,আর কে ভগবান, আর কে গুরু,কে চারটী লাইক দিলো এইসব তোয়াক্কাও করি না।
আমি চলি আমার মতন।
আমার পেছনে অনেকে, অনেক রকম বলে ,গুরুত্বও দেই না ,তোয়াক্কাও করি না ,সে যেই হোক।
যারা আমাকে শত্রু বলে ভাবে (প্রচুর আছে ),ভাবে ইগো,৫ কে ৭ ,৭ কে ৫ ভাবে ,প্রচুর মানুষ ,তারা কিছু
বললো ,এই লেখাটা এরকম হয়েছে ,ঐটা ঐরকম ,তারাও দিনের শেষে একবারটি উল্টে দেখে নেয়, ইন্দ্রনীল কি
বলেছে।
"করোনা ক্রাইসিস" হওয়ার আগের কথা মেলান !দেখবেন আমি বলছিলাম , ম্যাগাজিনেও বেরিয়েছিল করোনা নিয়ে। ২
০ ১ ৯ সালে বলেছিলাম, ২ ০ ২ ০ সালে ক্যান্সারের মতন রোগ আসবে। আছে এই পেজে। অনেক লোক মারা যাবে।
আমাকে একজন
অ্যাস্ট্রোলোজের বলেছিলো সে প্রতিবছরই তো অনেক লোক মারা যায় ,আমি বলেছিলাম মহামারীর মতন মারা
যাবে।
এমনি এমনি এক্সপ্রেস ষ্টার টেলর,মডার্ণ অ্যাস্ট্রোলোজি সহ বহু ম্যাগাজিনে আমাকে লিখতে দিয়েছিলো, রেগুলার
?কোনো নামকরা লোকের সান্নিধ্য ছাড়া ?
হোয়াটস্যাপএর নামকরা লোকদের গ্রূপও এককথাতেই ছেড়ে দিয়েছিলাম। এমনি এমনি ?যত্তসব উল্টাপাল্টা লোক
,প্রত্যকের নিজেদের এম্বিশন রয়েছে !আমি কেন সেই এম্বিশনের শরিক হবো ?
কথাগুলো ভালো লাগছে না তো ?গা জ্বালা করছে তো ?করুক। আমি তো সেজন্যই লিখছি। Pegasus spyware
সফ্টওয়ার আমার কিচছু করতে পারবে না। কারন আমি জানি আমি কি ।
যত অ্যাস্ট্রোলোজার আছে আমার মতে একটা আইন করা উচিত কেউই প্র্যাক্টিসই করতে পারবে না ,যদি না সে
ইউজিসির অনুমোদন ছাড়া কোনো ডিগ্রী তার না থাকে। নাহলে, একটা- দুটো- তিনটে চারটে- পাঁচটা বই
পরে গলাবাজি ,চলতেই থাকবে।
আরে বাস্তু শাস্ত্র নিয়ে লোকরা মাতামাতি করে। জানেই না কেউ কোনোদিনও হরোস্কোপ ছাড়া বাস্তু শাস্ত্র,
অচল। হরোস্কোপে যদি থাকে পশ্চিমদিকে শুভ ,সে পশ্চিমদিকেই তার বাড়ীর এন্ট্রান্স রাখবে। হরোস্কোপে
অনুযায়ী দিক ঠিক হয়, সবটাই আপেক্ষিক একটা লোকের সাপেক্ষে।
সংসার করি নি ,এক বিয়ে ছাড়া। তাও লোক খাওয়ানোর বিয়ে নয়, রেজিস্ট্রি ,যেটা লাগবেই পাসপোর্ট
বানানোর সময়।কোনো সাংসারিক অনুষ্ঠানেও যাই না। পছন্দের কথা না বললেই তো তর্ক বাধাবো !
স্বামীজীকে একবার এক বন্ধু নিয়ে গিয়েছিলো ,তার বাড়ী। একটা ছবি দেখিয়ে জিজ্ঞাসা করেছিল ,"কেমন
হয়েছে" ? তার আঁকা।স্বামীজী বলেছিলেন, ভালোই। সে চাপাচাপি করতে লাগলো। বোলো না ভাই কেমন হয়েছে
,তোমার মুখ থেকে শুনতে চাই। তখন স্বামীজী বলে, কিস্সু হয় নি। "কিস্সু হয় নি", শোনবার লোকই যে নেই
!কারুর বাড়িতে গেলে !সে দেখাতে লাগলো, এইটা ড্রয়িং রুম , এইটা বেডরুম হেনো, তানো। কত টাকা
ইনকাম !এই শুনবার জন্য আমি কেন যাবো ?দরকার নেই তো। গাড়ী চালিয়ে যেখানে খুশী যাবো। যেখানে
খুশি। আমার আত্মীয় স্বজনরা আর পাঁচজনের আত্মীয়ের থেকে অনেক অনেক বড়ো বড়ো পজিশনে,90% বিদেশে আছে
,কিন্তু "আমি আমার মতন" বললাম না ? আমার বিপদ হলে শ্রী রামকৃষ্ণদেব কেই ডাকি ,তিনি না সারা দিলে ,আর
কি করবো ?কপালেরই দোষ বলবো !
শ্রী রামকৃষ্ণদেব আমার একান্ত আপনজন। একান্তই।
আমার লেখা তা আপনাদের ভালো লাগে এটা জানি। লাইক করেন না ,সব লেখাতে এটাও জানি। কিন্তু কোনো
প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত নয় বলে ,সবাই গালাগালও দিতে পারি ইভেন আমাকেও।
১ ০ বছর পর আমার হরোস্কোপ জানে কি হবে ,আমি যেটা হবে, সেইটার সাথে মানিয়ে নেবোই এটা চরম সত্যি।
আমি লেখক ,Writer| লেখা আমার ধৰ্ম |
ইন্দ্রনীল
#১৮ক্যারেটেরসোনারমেডেল।
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222553860889512
23/07/2021, 19:39 - Indranil Ray: You deleted this message
23/07/2021, 19:49 - Indranil Ray: You deleted this message
23/07/2021, 19:52 - Indranil Ray: You deleted this message
23/07/2021, 19:53 - Indranil Ray: You deleted this message
23/07/2021, 19:55 - Indranil Ray: You deleted this message
23/07/2021, 19:55 - Indranil Ray: ভালোবাসা
========
অ্যাস্ট্রোলোজির ইউজিসির রিকগনাইজড ডিগ্রী থাকাই তো উচিত ,যদি অ্যাস্ট্রোলোজিকে প্রফেশন নিতে হয়।
কিন্তু অ্যাস্ট্রোলোজির ডিগ্রিও চাই ,যেমন এমবিবিএস নাহলে ডাক্তার নয় ,ডাক্তারী জানলেও , তেমনি।
নিজের অ্যাস্ট্রোলোজি করো ,কিন্তু সাইনবোর্ড লাগিয়ে প্র্যাক্টিস করবো, মানুষের সাথে ডিল করবো ,নামের
পরে পাঁচটা এ বি সিই ডি লাগিয়ে , এই আমার চিন্তাধারা নয়।
দেখি অনেক পন্ডিত লোক ,কিন্তু অ্যাস্ট্রোলোজির ডিগ্রী নেই ,তাহলে তার "প্রাইম" অধিকারও নেই মানুষ কে
হ্যান্ডেল করার।
আমার তো মনে হয় ৯০% অ্যাস্ট্রোলোজার ,ফেল করবে হায়দ্রাবাদের পিএসটি উনিভার্সিটির কোয়েস্চান পেপার
এর কাছে।
আমাদের সাথে তাই হয়েছিল। বড় বড় এমবিএ ,এমএসসি ফেল করলো। আবার সেমিস্টারে বসতে হলো। তিনবার দেয়া
যায় পরীক্ষা।
কিছু জেনে যেতে হয় এমএ পড়ার সময়। নতুবা তুমি অ্যাস্ট্রোলোজির এমএ কি করে ?অনেক লোককে ঠিকানাও
দিয়েছি, যারা সত্যিই করতে ইচ্ছুক ।সাউথ ইন্ডিয়ান একটি মেয়ে করেওছিল ।লোকে শেষই করতে পারে না ।পরপর
বাধা আসে,পরপর ।
~ইন্দ্রনীল
#আমিচলিআমারমতন।https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222558572487299
#১৮ক্যারেটেরসোনারমেডেল।https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222553860889512
24/07/2021, 09:11 - Indranil Ray: ____________________________
____________________________
উত্তর কলকাতার হাতিবাগান অঞ্চলে ১১২ বছর অতিক্রান্ত 'দি বয়েজ ওন্ লাইব্রেরী এন্ড ইয়ং মেন্স ইনষ্টিটিউট' আগামী
◾২৬ জু লাই ২০২১ সোমবার◾ পুনরায় চালু হবে। এখন কেবলমাত্র সপ্তাহে দুদিন সোমবার ও বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে
৮টা অবধি খোলা থাকবে।
মাস্ক,স্যানিটাইজার ও সমস্ত বিধিনিষেধ মেনে আমরা পাঠকদের পরিষেবা দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
আতঙ্কে নয়,সতর্ক থাকুন।সুস্থ থাকুন।😷
📚📚📚📚📚📚📚📚📚📚📚📚📚📚📚📚
24/07/2021, 09:16 - Indranil Ray: খুব কম খরচে যদি থাকতে চান তবে,
আপনি, বিড়লা ঘাট এর পাশেই নদীর ধারে শ্রী বালানন্দ আশ্রম এ থাকতে পারেন।
ওখানে 200/300 টাকার মধ্যে double bed with attached Bathroom এর ঘর পেয়ে যাবেন।
সাথে তিনবার খাওয়া একদম Free!!!
কলকাতা অফিস কিংবা OnLine এ যোগাযোগ করে ফোন করে Book করে চলে যান -- একদম চোখ বন্ধ করে ।
স্টেশন/বাস স্ট্যান্ড থেকে রিক্সাwala কে বলবেন বিড়লা ঘাট এর পাশে বালানন্দ আশ্রম যাবো-- এটা 'হর কি
পৌরি' ঘাট অবধি যেতে হবে না,তার আগেই এসে যাবে।
24/07/2021, 09:19 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/BangalirBerano/permalink/2906223702975516/
24/07/2021, 10:33 - Indranil Ray: hi
24/07/2021, 10:36 - Indranil Ray: Thik aache tahole horoscope baad dao...ei
questioner jonnyo 9 hajar lagbe....
24/07/2021, 12:54 - Indranil Ray: You deleted this message
24/07/2021, 12:58 - Indranil Ray: আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা
===============
আষাঢ় মাসের পূর্ণিমাতেই গুরুপূর্ণিমা পালন করা হয়। আবার বলবেন না যেন, এখন তো শ্রাবন মাস।
চন্দ্র মাস অনুসারে আমাদের সকল কিছু অনুষ্ঠান। পঞ্জিকা দেখতে জানেন ?কটা অ্যাস্ট্রলজার এর বাড়ীতে পঞ্জিকা
রাখা হয় ?এখন তো ইন্টারনেটেই হয় !
আমাদের বাড়ীতে যবে থেকে আমি অ্যাস্ট্রোলোজি জানি তবে থেকে বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা আনা হয় ,কারণ এটি
বিজ্ঞানসম্মত। আগে মা আনতো গুপ্তপ্রেস। ছোটবেলা থেকেই পঞ্জিকা দেখে বড়ো হয়েছি। পঞ্জিকা থেকে হরোস্কোপ
করতে পারবো ,কোনো কম্পিউটার লাগবে না ,সময় লাগবে। তবে পারবো। কনফিডেন্স এমনি এমনি আসে না গো।
গুরুপূর্ণিমাকে ব্যাস পূর্ণিমাও বলা হয়ে থাকে। কারণ মনে করা আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিতেই নাকি জন্ম
নিয়েছিলেন ব্যাসদেব। তাই অনেকের কাছে ব্যসদেব-এর জন্মতিথি হিসসাবেও গুরুপূর্ণিমা পালন করা হয়।
বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মতে, এই গুরুপূর্ণিমার বিশেষ তিথিতেই গৌতম বুদ্ধ ধর্ম নিয়ে উপদেশটি দিয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত এই গুরু শব্দেরও কিন্তু একটা অন্তর্নিহিত অর্থ রয়েছে। 'গু'-কথার অর্থ অন্ধকার এবং 'রু' কথার অর্থ
অন্ধকার দূরীভুত করা। আর সেই কারণেই একজন মানুষের জীবনে গুরুর অবদান সবথেকে বেশি।
বলা হয় একজন গুরুই পারেন তাঁর শিষ্যের জীবন থেকে যাবতীয় অন্ধকার দূর করে দিতে পারেন।
নেপালে আজকের দিনটি বিশেষ আঢ়ম্বরে পালিত হয়ে থাকে কারণ নেপালে আজকের দিনটি শিক্ষক দিবস হিসাবে পালিত
হয়। এই দিন সেখানে সকলে তাঁদের গুরুর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।
ভগবান শিবকে আদি গুরু হিসাবে মনে করা হয়।সপ্তর্ষির সাতজন ঋষি অত্রি, বশিষ্ঠ, পুলহ, অঙ্গীরা, পুলস্থ্য,
মরীচি এবং কেতু কে প্রথম জ্ঞান প্রদান করেছিলেন, শিব এই তিথিতেই।
এইটাই অস্ট্রোলোজির মূল কথা। পৃথিবী আর গ্রহদের চলন। আদি যুগের "আমরা", গ্রহদের এইরকমই ধরেছিলাম। অংক
কষে "আমরা" দেখেছিলাম চন্দ্র মাস আর সূর্য মাস আলাদা। সেই যুগের মানুষ দেখেছিলো চন্দ্র মাস এর পূর্ণিমা
তিথিতে মস্তিষ্কে যে তেজ জাগে ,সেই তেজ ধরে রাখতে পারে স্মৃতি। আরও অনেক অনেক অনেক কিছু আছে।
গুরুর বচনকে পাথেয় করেই জীবনে এগিয়ে চলাই সকলের জীবনের মূল লক্ষ্য।
~ইন্দ্রনীল
24/07/2021, 14:45 - Indranil Ray: আমার ,"পাগল" এক অদ্ভুত বিস্ময় লাগে। সব জানার পরে পাগলামি
,সে তো বিস্ময়ের বিস্ময়। তবে পাগলের সাথে থাকা যায় কি ?নিজেকে দিয়েই দেখি !শীলা যে রয়েছে এতটা কাল
,এযে বিস্ময়ের বিস্ময়।রাত আসে দিন আসে দিন আসে রাত আসে। দিন বদলে ও যায় কিন্তু পাগল বদলায় না। আমি
খুব ভালো করে পাগলকে দেখেছি। একই জামাকাপড় পরে ,এক গাল দাড়ি ,মুখটা কালো হয়ে গেছে ,চুলে জট।
বসে থাকে। একজায়গাতে। আবার উঠে যায়। খাবার দিয়ে গেলো তো খেলো নাহলে নাই। লক ডাউনের সময় ও
দেখেছি ,লক ডাউনের আগেও দেখেছি ,এখনো দেখেছি।
পাগলকে যে জানতে পারে , সেই অনবদ্য।
~ইন্দ্রনীল
24/07/2021, 15:34 - Indranil Ray: You deleted this message
24/07/2021, 15:35 - Indranil Ray: #আষাঢ়মাসেরপূর্ণিমা
24/07/2021, 15:39 - Indranil Ray: You deleted this message
24/07/2021, 15:39 - Indranil Ray: You deleted this message
24/07/2021, 15:57 - Indranil Ray: You deleted this message
24/07/2021, 16:00 - Indranil Ray: পাগল
###
আমার ,"পাগল" এক অদ্ভুত বিস্ময় লাগে। সব জানার পরে পাগলামি ,সে তো বিস্ময়ের বিস্ময়।
তবে পাগলের সাথে থাকা যায় কি ?নিজেকে দিয়েই দেখি !শীলা যে রয়েছে এতটা কাল ,এযে বিস্ময়ের বিস্ময়।
রাত আসে দিন আসে দিন আসে রাত আসে। দিন বদলে ও যায়, কিন্তু পাগল বদলায় না। আমি খুব ভালো করে
পাগলকে দেখেছি।
একই জামাকাপড় পরে ,এক গাল দাড়ি ,মুখটা কালো হয়ে গেছে ,চুলে জট। বসে থাকে। একজায়গাতে। আবার
উঠে যায়। খাবার দিয়ে গেলো তো খেলো নাহলে নাই। লক ডাউনের সময় ও দেখেছি ,লক ডাউনের আগেও দেখেছি
,এখনো দেখেছি।
চাঁদ এবং বুধ উভয়ই চার্টে যদি উইক হয় ,তাদের মহাদশা বা অন্তর দশায় লোকে পাগল বলবে।
যদি চাঁদ ও বুধটি ষষ্ঠ, অষ্টম বা দ্বাদশে অবস্থানের সাথে বা ম্যালিফিক গ্রহগুলির সাথে সংযুক্ত থাকে ,তাহলেও
বলি।
এরিস, মাথা বোঝায়। তৃতীয় ঘর (অচেতন মনের বাড়ি) এবং চতুর্থ ঘর ,পঞ্চম ঘরও এই হিসাবে আসে।
বলি "পাগল হয়ে গেছি" !আমাদের দুঃখ সেটাই, যেটা অন্যের আছে, কিন্তু আমাদের কাছে নেই।যখন আমাদের ইচ্ছা
আশা ভেঙ্গে যায় তার থেকে বড় দুঃখ আমাদের আর কিছু থাকেনা।বলি "পাগল হয়ে গেছি !"
শ্রী রামকৃষ্ণদেবকে সমসাময়িক বহু লোকে পাগল বলতো। কাপড় খুলে যেত ,পাবলিকের চোখে বিসদৃশ আচরণ
করতেন। শ্রী লোকনাথস্বামী পর্যন্ত বলেছিলেন "দক্ষিনেশ্বরের পাগল"।
আমি লোকনাথ বাবার আশ্রমে যেতাম রামকৃষ্ণ পোকা কামড়ানোর আগে ,রথীন অনেকবার নিয়ে গেছিলো। ও ছিল
লোকনাথ বাবার ভক্ত। তেঘরিয়াতে। যেদিন পড়লাম এই কথা ,সেদিনই ত্যাগ করলাম লোকনাথ বাবাকে । শীলাও
বিয়ের পরে নিয়ে গেছিলো। কিন্তু তদ্দিনে মন থেকে ত্যাগ হয়ে গেছে।
আবার সবাইকে গ্রহণ করলাম ,যখন এক দিব্য অনুভূতি হলো ,ঐ রকম বলাই যায় ,এক পাগল আর এক পাগলকে বলতে
পারে।
মানুষ "পাগলের মতন" সুখ চায় ,কিন্তু শান্তি টুকু চলে যায়।
সুখ ছাড়লে শান্তি আসবে। এটা মানুষ বোঝে না। কিন্তু গুরুপূর্ণিমা পালন করে।
গুরুপূর্ণিমার কারণ ভুলে গেছি। কিন্তু সবাইকে গুরু বলে গুরুর পদটাকে অসম্মানিত করছি। গুরু একজনই।
স্বয়ং ভগবান।
~ইন্দ্রনীল
#আষাঢ়মাসেরপূর্ণিমা
24/07/2021, 18:43 - Indranil Ray: ধ্যান
====
সকলে শুধু বদলে যাওয়াটাই দেখে ,পেছনের কারণটা কেউ পায় না। এইটাই আজকের আষাঢ়ী পূর্ণিমার কথা। জবাব
প্রতিটা কথারই দেয়া যায় ,কিন্তু সম্পর্কের গুরুত্ব না বুজলে ,শব্দের গুরুত্ব কেমন করে তার মাথায় ঢুকবে ?
জীবনে কাউকে চাই কিন্তু তাকে ধরে রাখাটাই কঠিন কিনা বোলো।কখনো কখনো সবটা সত্যি জানলেও মিথ্যাটা
শোনা দরকার ,কতটা নাটক করছে সেটা বছর জন্য। সময় অতীতের দিকে বয় না ,ভবিষ্যতের দিকে বয়। দুই পায়ের
মতন জীবন করো এক পা এগিয়ে গেলেও অন্য পা অহংকার করে না।এইটাই আজকের আষাঢ়ী পূর্ণিমার কথা।
এই কথা চিরন্তন।
সিদ্ধাসনে বসে। সিদ্ধাসন কেমন ?একবার নেটে দেখে নাও। মোটামুটি এক পা আর এক পায়ের উপর ,স্বাভাবিক ভাবে
যেমন মাটিতে বস। বা হাতের উপর ,ডান হাত রেখে , মেরুদন্ড সোজা করে বসবে। চোখ বুজবে। পুব দিক বা
উত্তর দিকে মুখ করে বসবে।মাথাটা একদম ঠান্ডা করে নেবে। প্রথম দিকে অন্ধকার ঘরে ,চোখ বুজে থাকলে বিভিন্ন
চিন্তা মাথার মধ্যে আসবে।ঘাবড়িয়ো না। চিন্তা গুলি তাদের মতন আসুক।
তুমি উপরের কথা গুলো ভাববে। কেউ যদি মনের মধ্যে আসে তাকে আস্তে দাও। কিন্তু তুমি চিরন্তন কথাগুলি
ভাববে। পরবত্তীতে কাগজে লিখে নেবে অথবা প্রিন্ট করিয়ে নেবে এই লেখাগুলিই। শান্তি আসবেই আসবে। দু পাঁচ
বছর নিয়মিত ,সর্বঅবস্থাতে ( আই মিন সর্বঅবস্থা )করবে। আজ থেকেই। ১ ০ মিনিট করে সকালে ১০ মিনিট করে
রাত্রে।ধ্যান করতে বসে মনে করবে তোমার পূর্ব পশ্চিম উত্তর দক্ষিণ সবদিক দিয়ে শান্তি প্রবাহিত হচ্ছে। কোনো
দেবী বা দেবতার মুখ ও যদি আসে তাহলেও খুবই ভালো ,না আসলেও কোনো ক্ষতি নেই। চিরন্তন কথাগুলি ভাববে।
আর বলবে ওঁম শান্তি শান্তি শান্তি । আর মনে বলবে ওঁম।
এইটা ধ্যানের এক্কেবারে মূল। আরম্ভ করো। আরও বলে দেয়া যাবে।
~ইন্দ্রনীল
24/07/2021, 19:13 - Indranil Ray: অসীম লেখা
========
তোমার হাতে দিয়ে কি যে অসীম লেখা বার হলো সে তুমিই মনে হয় জানো না। গুরুদেবের প্রকৃত ভক্ত হবে
শান্ত। সেটা কি হয়েছে আমাদের দেখতে হবে।
কতদূর হলো ,একবার পিছন ফিরে দেখবার দিন এটি। গিয়েই শুধু মাথায় হাত ঠেকানো নয় ,সত্যি কতটা হয়েছে
সেটা দেখার দিন আজ। গুরুদেব সেটাই চাইতেন।
তিনি অতীত নিয়ে বসে থাকতেন না। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতেন।
তাল ভঙ্গ হো না যায় কতবার গুরুমুখে শোনা তার ইয়ত্তা নেই। গুরুদেবের বাণীই আমার চলার পাথেয়। কদিন
ধরেই তাইই লিখছি ।
তিনি অতীত নিয়ে বসে থাকতেন না বলেই নিজের স্ত্রীর মার্ডারার কেও দীক্ষা দিয়েছিলেন।
তিনি কিছুই গ্রাহ্য করতেন না ,এ গুরুদেবের ড্রাইভারসাহেব নিজের মুখে বলেছেন। সিগন্যাল আছে। চালাতে বললেন
,ড্রাইভারসাহেবকে। ড্রাইভারসাহেব ও চালালেন। তারপর পুলিশ আসলো। তখন তিনি হাসছেন। নিয়ম যিনি তৈরী
করেছেন,তিনিই তো নিয়ম ভাঙতে পারেন।
প্রথমদিকে যখন সেবাপ্রতিষ্ঠানে ছিলেন ,তখন গাড়ী আসছে না !অটোতে করে রওনা দিলেন।
শ্রীরামকৃষ্ণদেবের আর এক নাম আর এক রূপ শ্রীমৎস্বামী গহনানান্দ।
~ইন্দ্রনীল
25/07/2021, 10:12 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10214648074249787&id=1060787120&sfnsn=wiwspmo
25/07/2021, 18:50 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219962546388269&id=1060787120
25/07/2021, 18:51 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216721238997610&id=1060787120
25/07/2021, 18:53 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211556754568727&id=1060787120
25/07/2021, 18:53 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10205834836004339&id=1060787120
25/07/2021, 18:54 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=3857478909720&id=1060787120
25/07/2021, 18:55 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=108527059246147&id=1060787120
25/07/2021, 19:42 - Indranil Ray: You deleted this message
25/07/2021, 19:54 - Indranil Ray: You deleted this message
25/07/2021, 19:55 - Indranil Ray: You deleted this message
25/07/2021, 19:55 - Indranil Ray: You deleted this message
25/07/2021, 19:57 - Indranil Ray: You deleted this message
25/07/2021, 19:57 - Indranil Ray: কাশীপুর
=======
শীলা অনেকদিন ধরে বলছে কাশীপুর চলো।
আমার গাড়ীতে করে আমি আর শীলা, আজ সকালে ক্লাসের পরে, খেয়ে দেয়ে চললাম কাশীপুর,আমি গাড়ী চালিয়ে ।
বললেন "ব্রহ্ম কি ?" আমি বল্লাম "অহং ব্রম্হাস্মি।" বললেন , "বুঝতে হবে। এই যদি বুঝে যাওয়া যায়, তাহলে,
আপনি আর আসবেন না, আমিও আর বলবো না।গঙ্গার হাওয়া খাওয়া যায়। কিন্তু গঙ্গাতে স্নান করলে, সম্পূর্ণ ভিজে
যাবে। এই কাশীপুর ২ ০ ০ বছর পরে কি হবে ভাবতে পারছো ?সারাক্ষন ধরে নাম সংকীর্তন চলবে ,গম গম করবে।
এইখানে শ্রী রামকৃষ্ণ দেব তার লীলা খেলা দেখিয়ে গেছেন। অপূর্ব।
শ্রী রামকৃষ্ণদেব যে কি , মানুষ তা এখনো বুঝতে পারে নি। আমি বললাম, "মহারাজ তখন আমার আপনার কথাগুলি
থাকবে ,ওয়েভ আকারে।" মহারাজ বললেন, "নিশ্চ্য়ই " ।
মহারাজকে বললাম ,"মহারাজ পাগল আমাকে খুব টানে। আমি লক ডাউনের সময় খুব কাছ থেকে পাগল দেখেছি।
কিন্তু দিনের শেষে ও বসে থাকে, আমি বাসায় আসি। এইটা কেমন যেনো লাগে। আপনার বাথরুম ,আর আমার
বাথরুমের সময় আলাদা ,এটা যেন কেমন লাগে। তাহলে এক আত্মা আর হলাম কেমন করে ?"
মহারাজকে আরও বললাম, "মহারাজ আমার মৃত্যু চিন্তা খুব ভালো লাগে। আমি জানি ই মৃত্যু ,আর একটা জন্মের
দ্বার। তবুও মৃত্যু চিন্তা ভীষণ নাড়া দেয় । "
মহারাজ বললেন ,"একটা হাড়িতে সকল চালই ফুটছে,সেই চাল এক একটা "আমি" ,হাড়িটা বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ,তেমনি
আপনি ,পাগল টা,অন্যকেউ হাড়ির মধ্যে ফুটছে " ,আরো বললেন, "স্বামীজী বলতেন যার মনে মৃত্যুচিন্তা আসে
,তার বিবেক বৈরাগ্য হয়েছে। মৃত্যুচিন্তা থাকলে ,বিবেক বৈরাগ্য থাকলে, কোনোদিন বেতালে পা পরে না। "
বললেন, "কাজ করে যাও,কি ফল ভেবো না ,কি ফল পাবো ভাবলেই, তুমি সংসার জ্বালে আটকে যাবে। এই ছেলেটা
ভাবলো ৯০ % পাবে। কিন্তু পেলো ৮০ %। দুঃখে পাগল হয়ে গেলো। আটকে গেলো। "
আর আমি যখন বললাম লোকনাথ বাবা ,শ্রী রামকৃষ্ণদেব সম্পর্কে ঐ (লিখেছিলাম আমি গতকাল
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222565021088510 )বলেছিলেন ,আমি আমার
জ্ঞান দ্বারা পরবর্তী কালে বুঝেছিলাম, তিনি অন্য মানে করে বলতে চেয়েছিলেন।
তিনি বললেন ,"যুগশ্রেষ্ঠ পুরুষদের সম্পর্কে ,ঐ জন্য কিছু বলতে নেই ,কিছু লোকে তো আর সেটা ভাববে না
,ভাববে সাধারণ ভাবে। আমি যদি বলি ইন্দ্রনীলবাবু পাগল ,লোকে তো তাই ভাববে !লোকে ভাববে না জ্ঞানের জন্য
পাগল ।
বললেন ,"মাকে একজন বলছেন, মা কবে মুক্তি পাবো ।মা বললেন "হয়ে এসেছে ।" মা বলে দেন, সরবদা ঠিক ঠিক
মুখ দিয়ে ।"
শ্রী অরবিন্দ মহারাজার মুখটা খুব বয়সের ছাপ দেখতে পেলাম ,আজ। জানিনা কেন। শীলা তো দেখতে পায় নি।
আমি বললাম, "বাড়ী যাবো ।এবার যাই "।মহারাজ এক ধমক, "বসুন তো এখানে ,কাশীপুরের হাওয়া গায়ে
লাগান । "
~ইন্দ্রনীল
#পাগল
25/07/2021, 22:12 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=1206743069830049&id=670749583429403&sfnsn=wiwspwa
25/07/2021, 22:25 - Indranil Ray: আমাকে দেখে কাশীপুরে ঢুকবার সময়ই বললেন "কি রোগা হয়ে
গেছেন !"পরে আরেকবার বললেন। আমি বললাম "মহারাজ আরও হবো ,৭ ৭ কেজি তে আনবো "। মহারাজ বললেন "আর
দরকার নেই ,হাইট টা আছে না !কালকের ছবি।
~ইন্দ্রনীল
25/07/2021, 22:57 - Indranil Ray: https://fb.watch/v/1SPNz0CKi/
25/07/2021, 23:27 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=2102456699894916&id=1367538430053417
25/07/2021, 23:36 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/imran.siddique.96995/videos/3641601192611035/
26/07/2021, 10:50 - Indranil Ray: Self
26/07/2021, 13:44 - Indranil Ray: খাবারের তালিকায় প্রচুর পরিমানে সবুজ শাকসবজি, ফল, ডাল, দুধ
ও দুধ জাতীয় খাবার রাখুন
26/07/2021, 13:45 - Indranil Ray: আদা- আদাতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। এই পটাশিয়ামের
অভাবের ফলে নার্ভের সমস্যা দেখা দেয়। প্রতিদিন নিয়মিত আদা খেলে কোমরের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
হলুদ- দুধের সঙ্গে নিয়ম করে হলুদ খেলে কোমরের ব্যথা অনেকটাই কমতে পারে।
মেথি বীজ- মেথি বীজের গুড়ো দুধের সঙ্গে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। ব্যথার জায়গায় এই মিশ্রণ লাগালে উপকার
পাবেন।
26/07/2021, 13:47 - Indranil Ray: অ্যালোভেরা- প্রতিদিন নিয়ম করে অ্যালোভেরা শরবত খেলে
কোমরের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম জাতীয় খাদ্য- প্রতিদিন নিয়ম করে দুধ,
ঘি, চিজ, ফল, শাকসবজি, বাদাম ইত্যাদি খেলে কোমরের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
26/07/2021, 13:51 - Indranil Ray: ব্যথা হলে ও ঠাণ্ডা বা গরম সেঁক দিন। একবার হট ওয়াটার ব্যাগ
ব্যথার জায়গায় ধরে থাকুন ১৫ সেকেন্ডের মতো। তার পর আবার সেখানে ১৫ সেকেন্ডের জন্য কোল্ড ব্যাগ সেঁক
দিন। এভাবে মিনিট ১০-১৫ সেঁক দেয়ার ফলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে, পেশিকে শিথিল করবে। আর ব্যথা কমবে।
26/07/2021, 13:51 - Indranil Ray: কোমর ও পিঠে ব্যথা প্রায়ই হলে জুতা বদলাতে হবে। চিকিৎসকের
পরামর্শ মেনে জুতা ব্যবহার করুন।
26/07/2021, 13:51 - Indranil Ray: পাতে হাড় শক্ত করার খাবার রাখুন। ভিটামিন ডি, ভিটামিন
বি১২, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ খাবার হাড় ও পেশির জোর বাড়ায়।
26/07/2021, 13:59 - Indranil Ray: কোমরে ব্যথা খুব সাধারণ একটি সমস্যা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তা
অসতর্ক হাঁটাচলা বা ওঠা-বসার কারণে হয়ে থাকে। সঠিকভাবে হাঁটাচলা বা ওঠা-বসা করলে কোমর ব্যথা
সাধারণত হয় না। কিছু ব্যায়াম কোমর ব্যথা প্রশমনে সাহায্য করে, এমনকি ওষুধের চেয়েও ভালো ফল দেয়। খুব
অল্প সময়ে সহজে করা যায় এমন কিছু ব্যায়ামের কথাই জানা যাক।
এই ব্যায়াম প্রতিদিন রাতে ও সকালে বিছানায় শুয়ে শুয়ে করতে পারেন। সময় লাগবে সর্বোচ্চ সাত মিনিট।
১. সমতল হালকা নরম বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে দুই হাত শরীরের দুই পাশে রেখে দুই পা সোজা করে শুতে
হবে। এরপর হাঁটু ভাঁজ না করে এক পা ওপরের দিকে তুলুন যত দূর সম্ভব। ১০ সেকেন্ড পা তুলে রাখতে হবে
বা ১০ গোনা পর্যন্ত পা তুলে রাখতে পারেন। একইভাবে অপর পা ওপরে তুলুন এবং একই সময় নিন।
২.এবার একইভাবে হাঁটু ভাঁজ না করে একসঙ্গে দুই পা তুলতে হবে এবং একই সময় নিন।
৩. এবার এক হাঁটু ভাঁজ করে দুই হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে হাঁটুকে বুকে লাগানোর চেষ্টা করতে হবে। এভাবে
১০ সেকেন্ড পার করতে হবে। একইভাবে অপর হাঁটু বুকে লাগাতে হবে এবং একই সময় পার করুন।
৪. এবার একসঙ্গে দুই হাঁটু ভাঁজ করে দুহাতে জড়িয়ে বুকে লাগাতে হবে।
৫. সর্বশেষ ধাপটি হলো দুই পা সোজা করে পায়ের পাতার দিকে সটান করে ১০ সেকেন্ড রাখতে হবে।
প্রতিটি ধাপ ১০ সেকেন্ড দীর্ঘায়িত হবে বা ১০ গোনা পর্যন্ত করতে হবে। এই ধাপগুলো অনুসরণ করে দু-তিনবার
সকাল-রাতে করতে হবে—যা কোমরের মাংসপেশির প্রদাহ কমায় ও শক্তিশালী করে তোলে। ফলে কোমরে ব্যথা কমে
আসে।
26/07/2021, 14:08 - Indranil Ray: এই কোমর ব্যথা খুব সহজে দূর করা সম্ভব। আদার মাধ্যমেই দূর
করে দিতে পারবেন এই সমস্যা। তবে উপরে উল্লেখিত কারণগুলো পারলে একটু ত্যাগ করা বা একটু কম করার চেষ্ট
করবেন। এখন আসুন জেনে নিই এই সমস্যা সমাধানে কার্যকরী আদা পানি বানানোর প্রক্রিয়াটি।
যা যা লাগবে:
১। আদা
২। পরিষ্কার পাতলা কাপড়
৩। গরম পানি
তা সেই ছেলেটির চাওয়া ফেলতে পারলাম না। সলিড চাওয়া। বলছে ফিসটা বলুন না। চাওয়ার ধরণ দেখে কাজ
করতে ইচ্ছা হয়। খাটিয়ে টাকা দেবে না ,এই আবার হয় নাকি ?নিজের যেমন ওয়েট কমিয়েছি ,ক্লায়েন্টের ওয়েট
কমিয়েছি ,এটা আমার কথা নয় ,একজন ক্লায়েন্টেরই কথা।
তা আমি তাকে বললাম কোনো নতুন কাজ নিচ্ছি না এখন। ১০০০০ টাকা র নীচে কোনো কাজ করতে ভালো লাগে
না আজকাল। ও বললো ১০০০০ টাকা ই দিচ্ছি। এই হচ্ছে ১ ১ সের শুক্র। লগ্নের নক্ষত্রপতি বৃহস্পতি ,লগ্নেও বৃহস্পতি।
১০০০০ হাজার টাকা যদি কেউ মিনিমাম দেয় ,আমার যদি তার কাজটা অস্ট্রোলোজিক্যালয় পছন্দের হয় ,আমি নেবো।
অস্ট্রোলোজি পড়ানো ও তাই। যে টাকা চাইছি ,সেই টাকাই যদি কেউ দেয় ,তাহলে পড়াবো। কোনো
ইনস্টলমেন্ট নয় ,নয় কোনো কিছু। এইটা সিদ্ধান্ত নিলাম।
আমি কিন্তু এই দু তিনমাস বসে নেই। যে বোরো দুটো কাজ করছি ,তার মধ্যে আমেরিকার কাজ শেষ হয়েছে।
শুধু চার্ট পেস্টিং বাকী। আর একটা কাজ মাজখানে। অগাস্ট এ হয়ে যাবে।
~ইন্দ্রনীল
26/07/2021, 18:21 - Indranil Ray: <Media omitted>
26/07/2021, 18:44 - Indranil Ray: You deleted this message
26/07/2021, 18:46 - Indranil Ray: সকালে নর্থপয়েন্ট গেলাম। এসে চার্ট দেখলাম। বিকালে জিমে
গেলাম।
গাড়ীটা বোঝাই যাচ্ছে আমার হাতে কি সাংঘাতিক চলেছে। ১ ২ ০ ০ সিসি র গাড়ী। এই গাড়ীতেই শেখা !
ভাবা যায় !
গাড়ীর গ ও জানতাম না। সেই আমি গাড়ি করে কোথায় না কোথায় গেছি। আমি বলেছিলাম।
পরিকল্পনা আছে ২ ০ ২ ৩ বা ২ ৪ এ নতুন গাড়ী কিনবো। এক্কেবারে নতুন। ৭/৮ জন বসা যায়।
এই গাড়ীটাকে বিক্রি করতে ইচ্ছাই হয় না। ১ লাখ ২ ০ / ৩০ পাবো।
কিন্তু আমার গাড়ী,গাড়ী-গুরু না ?গাড়ী-গুরুকে বিক্রি করতে মন চায় না। দেখা যাবে।
আজ জিমের ছবিগুলো দিলাম। আমারি উৎসাহে। তোমাদের জন্য নয়। আমারি জন্য।
তোমরা জিম স্পেশালিস্ট। তোমাদের অনেক অনেক এক্সপেরিয়েন্স। আমি নভিস। আমি কিছুই জানি না।
গত ৭ মাসে ১২ কিলো কমিয়েছি তাও। তোমাদের মতন এক্সপেরিয়েন্স হতে এখনো অনেক দূর। অনেক !
~ইন্দ্রনীল
26/07/2021, 21:42 - Indranil Ray: #আমারবয়স৫১
26/07/2021, 23:58 - Indranil Ray: #পাথররেমেডি
=========
এখন খেলাধুলা করলে ,সিনেমা করলে নাম হবে।সবাই নাম বলবে !
রেমেডি। ৫থ হাউস।
অ্যাস্ট্রোলোজির "পাথর রেমেডি"(ভদ্র ভাষায় গ্রহরত্ন ) আমি এখনো প্রকৃত অর্থে বুঝে উঠতে পারি নি !কোনো
অ্যাস্ট্রোলজরই ঠিকঠাক মতন বুঝেছেন, কিনা বিশাল সন্দেহ !
কত সহজেই তারা বলতে পারে ,এইটা কাজ করে গেছে !ঐটা কাজ করে নি !
একজন পছন্দের ছাত্রের, বন্ধু(আমার কাছে এসেছিল) ,সে আমার লেখা আর পরেই না(!) ,যেহেতু তার কাজ করে
গেছে(!) আমার ঐ ছাত্রটির দেয়া পাথর !
পাথরে কি কাজ হয় ,না হয় সেটা আগেকার দিনের রাজামহারাজারা ভালো বলতে পারবেন !
রাজারাজরা কত পাথর পড়তো ,ইন্দ্রনীল ,পোখরাজ ,মনি,কোহিনূর, টাইগার্স ,ওপাল ,মার্গাস পান্না ,নীলী
,এক্যামেরিন ,
রাজপট্ট ,স্ফটিক ,জারকোন ইত্যাদি নানা।
প্রকৃত অ্যাস্ট্রোলোজি জানলে, আর এই সব পাথর পড়তে ইচ্ছা করবে না। এইগুলি হচ্ছে ব্যাবসায়ীদের ব্যবসা।
আমি যে এতোদিন ধরে অ্যাস্ট্রোলোজি করছি ,আমি তো জানিই যে পাথর পড়লে সেইরকম কাজ হবে না এবং হবে
না।
সেই রকম কাজ যদি হতো ,পাথরই পথ দেখাতো। এতো হাহাকার হতো না।
অ্যাস্ট্রোলোজি মানেই "পাথর পড়া" নয়। এইটা মাথা থেকে বার করে ফেলতে হবে।
একটু বাস্তু জেনে,দু একটা বই পরে,একটু অ্যাস্ট্রোলোজি জেনে সবাই এমন ভাব করে, যেন এইটা করলেই
এক্কেবারে শান্তি !নিউমেরলজি একটু শুনলেই "আমি জেনে ফেলবো" ভাব !
একটা বইএর মধ্যে সবটা থাকে না এবং থাকে না এবং থাকে না।
আবার বলছি অ্যাস্ট্রোলোজি আর আজকের "পাথর পড়ানোর অ্যাস্ট্রোলোজি " সম্পূর্ণ আলাদা।
পজিটিভ আর নেগেটিভ।
আমি নেবো কেন নেগেটিভ ?ভগবান যখন পজিটিভ ,এতো খানি আমায় দিয়ে রেখেছেন ?
এতো সোজা নয় ,ঠিক ঠাক মতন পাথর চুস করা। এটা অ্যাস্ট্রোলোজিতে এম এ পড়ার সময় শিখে ছিলাম।
তারপর পাথর পড়লেই হয় না ,পাথরের করসপন্ডিং দেবতাকে প্রণাম করতে হয় ,ধ্যান করতে হয়, জপ করতে হয়।
নাহলে যে দেবে পাথর ,তার সর্বনাশ হয়।আর একজনের পাপের বোঝা, যে দিচ্ছে পাথর, তার হয়।অনেক কিছু আছে।
এতো বলে পারা যাবে না।
সেই জন্যই আমি বেশীরভাগ সময়ই ,মন্ত্র দিতাম ,যার যেরকম দেখে । এতে লাভ হয়। কিন্তু যাকে দেয়া হয়, সে
করলে তার লাভ হয়।
রেমেডিটা (https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10218129082712823 আর
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10219649399719798
) পড়লেও পড়তে পারেন , যদি ইচ্ছা হয়।
আপনারা জনে জনে অ্যাস্ট্রোলোজর বাড়ী দেখুন ,বাড়ীতে তুমুল অশান্তি ,তুমুল ,কেন?
যদি জানতেন অ্যাস্ট্রলজাররা ,তারা হিউমান অ্যাস্ট্রোলোজি করা বন্ধ করে দিতেন।
আমি ভগবানের নির্দেশ মেনে সরে গেছি ,তাই। কারণ ভগবান এখন তার নাম চান না ,চান "পাথর পড়া" !
আমার ছাত্র ছাত্রীদেরই দেখেছি কত সব জানে পাথর সম্পর্কে ! কি জ্ঞান !! ওতো কাজ হচ্ছে !এখান থেকে পাচ্ছে !
ধারে কিনছে !
যারা পাথর পড়াছছে তাদের একটা পাবলিক প্রেডিকশন করতে দাও ,পালাবার পথ পাবে না।
~ইন্দ্রনীল
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10200129969786249
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10218020518198778
https://www.facebook.com/photo?fbid=3975196812594&set=a.1495415979623
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10204303946293053
~ইন্দ্রনীল
26/07/2021, 23:59 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219970865756248&id=1060787120
27/07/2021, 00:00 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219968669181335&id=1060787120
27/07/2021, 00:07 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216738281383659&id=1060787120
27/07/2021, 09:53 - Indranil Ray: Cyber Crime: আমার অ্যাকাউন্ট ক্লোন করে টাকা চাওয়া হচ্ছে,
লিখলেন রাজ্যের নিরাপত্তা অধিকর্তা
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা ২৭ জুলাই ২০২১ ০০:২৫
বিবেক সহায়।
বিবেক সহায়।
ছবি ফেসবুক।
Advertisement
এ বার সাইবার অপরাধের শিকার হলেন খোদ রাজ্যের নিরাপত্তা অধিকর্তা বিবেক সহায়। অভিযোগ, তাঁর ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট ক্লোন করে পরিচিতদের কাছে টাকা চাওয়া হচ্ছে। বিষয়টি নজরে আসতেই কলকাতা পুলিশে অভিযোগ
দায়ের করেন বিবেক।
সোমবার রাতে ফেসবুকে বিষয়টি জানিয়ে সকলকে সতর্কও করেছেন নিরাপত্তা অধিকর্তা। ফেসবুকে তিনি লেখেন,
‘আমার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ক্লোন করা হয়েছে। এবং একটি ভুয়ো মেসেঞ্জার বক্স বানানো হয়েছে। সেই মেসেঞ্জারের
মাধ্যমে আমার পরিচিতদের কাছে টাকা চাওয়া হচ্ছে।’ যে নম্বরে টাকা লেনদেনের কথা বলা হয়েছে সেই নম্বরও
শেয়ার করেছেন বিবেক। পাশাপাশি ক্লোন করা তাঁর অ্যাকাউন্টের একটি কথোপকথনও শেয়ার করেছেন নিরাপত্তা
অধিকর্তা।
Advertisement
আরও পড়ুন
মঙ্গলেই মোদী-সাক্ষাতে মমতা, দিল্লিতে দেখা করবেন তিন কংগ্রেস নেতার সঙ্গেও
ওই কথোপকথনে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ১৫ হাজার টাকা চাওয়া হচ্ছে নিরাপত্তা অধিকর্তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার
করে। যে নম্বরে টাকা পাঠাতে বলা হচ্ছে সেটা হল ৮২৬০৮৫০৭১২। বিবেক ফেসবুকে লিখেছেন, ‘গাজিয়াবাদ বা
পটনা থেকে মূলত এই ধরনের নেটওয়ার্ক চালায় দুষ্কৃতীরা। এই ধরনের সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে আমরা পদক্ষেপ
শুরু করেছি। আমার একটাই আবেদন আপনারা সমস্ত পরিচিত এবং বন্ধুবান্ধবদের বিষয়টি নিয়ে সতর্ক করুন। কেউ যেন
এই ফাঁদে পড়ে টাকা না দেন।’
এই ঘটনা সামনে আসতেই নিজের প্রোফাইলের ছবি বদলে ফেলেছেন নিরাপত্তা অধিকর্তা। একই সঙ্গে জানিয়ে দিয়েছেন,
তাঁর অন্য প্রোফাইল ছবি লাগানো অ্যাকাউন্ট থেকে কোনও অনুরোধ এলে কেউ যেন তা গ্রহণ না করেন।
এই প্রথম নয়, এর আগেও পুলিশের বেশ কয়েক জন আধিকারিক এবং শীর্ষ কর্তাও সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছিলেন।
তাঁদের নামে ভুয়ো ফেসবুক প্রোফাইল বানিয়ে প্রতারণার জাল বিছিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। এ বার সেই সাইবার
অপরাধের শিকার হলেন খোদ রাজ্যের নিরাপত্তা অধিকর্তা।
আরও পড়ুন
বিজেপি দফতরে বচসা, হাতাহাতি ঘিরে উত্তেজনা, হৃদ্
রোগে মৃত্যু যুবনেতার
Advertisement
27/07/2021, 11:38 - Indranil Ray: Volini
27/07/2021, 13:21 - Indranil Ray: You deleted this message
27/07/2021, 13:31 - Indranil Ray: You deleted this message
27/07/2021, 13:33 - Indranil Ray: আবার হিউমান অ্যাস্ট্রোলোজি শুরু সঙ্গে পড়ানোও
===================================
বহু মানুষ বলছেন আপনি আমাদের অ্যাস্ট্রোলোজি না দেখলে আমরা চলবো কিভাবে ?
একটি ছেলে যে আমেরিকাতে থাকে ,সেও হোয়াটস্যাপ করেছে ,তার বৌকে দেখাবে।
আমি বলেছি, যে আমি মানুষের "হিউমান অস্ট্রোলোজি" করা বন্ধ করে দিয়েছি।
সেই ছেলেটির বিয়েও আমার হাত দিয়েই সম্পন্ন হয়েছে ১ ৫ টি মেয়ে দেখার পর !যা আসছে তাই আমি দেখছি
গোলমাল। শেষে একটি মেয়ে পেলাম ,ওর বাবাকে বললাম ইমমেডিয়েট এই মেয়ে র সাথে বিয়ে দেয়া দরকার। আর
ছেলেটির বিয়ের তীব্র আকাঙ্খা। অনেক বছর আগে।তা ২ ০ ১ ৫।
চাওয়ার ধরণ দেখে কাজ করতে ইচ্ছা হয়। খাটিয়ে টাকা দেবে না ,এই আবার হয় নাকি ?
নিজের যেমন ওয়েট কমিয়েছি ,ক্লায়েন্টের ওয়েট কমিয়েছি ,এটা আমার কথা নয় ,একজন ক্লায়েন্টেরই কথা।
তা আমি তাকে বললাম কোনো নতুন কাজ নিচ্ছি না এখন। ১০০০০ টাকার নীচে কোনো কাজ করতে ভালো লাগে না
আজকাল। ও বললো ১০০০০ টাকা ই দিচ্ছি। এই হচ্ছে ১১শের শুক্র। লগ্নের নক্ষত্রপতি বৃহস্পতি ,লগ্নেও বৃহস্পতি।
১০০০০ হাজার টাকা যদি কেউ মিনিমাম দেয় ,আমার যদি তার কাজটা অ্যাস্ট্রোলোজিক্যালি পছন্দের হয় ,আমি
নেবো। অ্যাস্ট্রোলোজি পড়ানো ও তাই।
কারণ আমার নিজের মাথা ঘামানোর ইচ্ছা নেই বা সময়ের, যদি সেই রকম পারিশ্রমিক না পাই।
আর ইনস্টলমেন্ট আমি পছন্দ করি না ,কারণ সেই প্রাণ খুলে পড়ানো যায় না।
এইটা সিদ্ধান্ত নিলাম। যারা অ্যাস্ট্রোলোজির কাজ করতে চায় তাদের জানিয়েও দিয়েছি ,এই লেখা প্রকাশ হবার
আগেই।
আরও একটা কথা ,হোয়াটস্যাপ করবেন ,ফোন নয়। চলে আসবেন না বাড়ীতে।
আমি কিন্তু এই দু তিনমাস বসে নেই। যে বড়ো দুটো কাজ করছি ,তার মধ্যে আমেরিকার কাজটা শেষ হয়েছে।
শুধু চার্ট পেস্টিং বাকী। আর একটা কাজ মাঝখানে। অগাস্টে হয়ে যাবে। অবশ্যই পড়াচ্ছি যারা আছে তাদের।
আর আমি রেমেডি দেব যেটাতে উপকার হবে সেটাই ,সবসময়ই রত্নের রেমেডি কিন্তু দেব না ,এটা মাথায় রাখবেন।
রেমেডি নিয়ে ঠিকঠাক মতন পালন করতে পারলেই আমার কাছে আসবেন।মনে রাখবেন অ্যাস্ট্রোলোজিটা কিন্তু রেমেডি
ওপর দাঁড়িয়ে নেই। অ্যাস্ট্রোলোজির নিজস্ব পাটাতন খুবই স্ট্রং।
~ইন্দ্রনীল
এমসিএ ,এমএসসিই (আই টি ),এম এ (অ্যাস্ট্রোলোজি )
27/07/2021, 20:39 - Indranil Ray: You deleted this message
27/07/2021, 20:42 - Indranil Ray: নতুনভাবে অ্যাস্ট্রোলোজি।
=================
অ্যাস্ট্রোলোজি অ্যাস্ট্রোলোজি
আবার নতুনভাবে, অ্যাস্ট্রোলোজি।
কোন গ্রহ আর ,
কোন ঘরে যে ,
এটাই যদি বলবো তবে ,
আমার কাছে আসার তোমার ,
দরকার নেই ,তাহলে।
~ইন্দ্রনীল
27/07/2021, 21:36 - Indranil Ray: আঁকড়ি দিন তাক শাহাদাত হায় ভগবান কে লিয়ে
27/07/2021, 21:41 - Indranil Ray: শাহাদাত
=====
আঁখড়ি দিন তক শাহাদাত(ডিভোশান) হায় ভগবান কে লিয়ে।
আর যখন সময় আসবে ,সেই সময়ে ঘোড়ার পিঠ থেকে নেমে যুদ্ধ করতে হবে ।
~ইন্দ্রনীল।
28/07/2021, 09:56 - Indranil Ray: <Media omitted>
28/07/2021, 09:58 - Indranil Ray: Just a friendly adda...tell the picture
ASTROLOGICALLY
28/07/2021, 12:48 - Indranil Ray: You deleted this message
28/07/2021, 12:52 - Indranil Ray: You deleted this message
28/07/2021, 12:57 - Indranil Ray: পিলার
====
একটাই পিলারের একটা দিক হ্যা আর একটা দিক না। ধ্যানে একথাটা এসেছে। ধ্যানে।
একটাই পিলারের। চিরন্তন সত্য। ধ্যান করতে পারো ,কথাটা নিয়ে।
এখন একদিক দিয়ে না আর আর এক দিয়ে হ্যা চলছে। বরাবরই চলে। এখন বেশি।
এই অবস্থাতে মমতা ব্যানার্জী আর মোদী র লড়াইয়ে কে জিতবে ?কে কে কে ?
২ ০ ২ ৪। কে কে কে ?
কেঁদে ককিয়ে যাবে বড়ো বড়ো অ্যাস্ট্রলজাররা ,যাদের নামের পিছনে এ থেকে জেড অবধি সব অক্ষর গুলোই
লাগিয়ে রেখেছে তথাকথিত ডিগ্রি তে। তথাকথিত বললাম কেন ? ডিগ্রি গুলি ডিগ্রিই নয়। এইজন্য।
কালকে, একজন আমার অতীব শুভাকাঙ্খী বলেছে, আমার এটা খুব ভুল কাজ হয়েছে ,আমি রেমিডিগুলি দিয়ে দিয়েছি।
ঐগুলি কপি পেস্ট করে ,স্ক্রিনশট নিয়ে,বড়ো বড়ো অ্যাস্ট্রলজাররা ,যাদের নামের পিছনে এ থেকে জেড অবধি সব
অক্ষরগুলোই লাগিয়ে রেখেছে ,তথাকথিত ডিগ্রি তে,তারা দেবে ও নাম কমাবে।
আমি বললাম, দিক না ,actually আমিই নাম কামাবো ।ঐগুলি দিলে ,যে চোর সে তো জানেই, ঐগুলি আমার
থেকে কপি করে দিচ্ছে। চোর ভুলে গেলেও ,শ্রী রামকৃষ্ণদেব তো জানেন !
যে সত্যিই অ্যাস্ট্রোলোজি জানে ,সে এইরকম কাজ কখনোই করতে পারবে না। একথা চরম চিরন্তন সত্য।
মমতার দল আবার রাগ করে না যেন !কারণ আমি মমতা পন্থী নয় ,বিজেপিও নয়।
কত হাজার বার আমাকে বলতে হয় ,তার মানে আপনাদের স্মৃতি র ভরসা করি না !
কারণ মমতা জেতার পর, অনেক অনেক সোকল্ড ছাত্র ছাত্রী বন্ধু, যাদের আমি আপনজন মনে করতুম ,তাঁরা সব আলাদা
হয়ে গিয়েছে ,যার মধ্যে চার /পাঁচ জন ছাত্র ছাত্রীর নাম বিশেষভাৱে উল্লেখযোগ্য।
মোদীপন্থীরা নাচুক।
আমিও নাচবো।
বিজেপি ৩য় বার ক্ষমতায় আসলে।
প্রেডিকশন ঠিক হলো বলে নয় ,প্রেডিকশন ঠিক হবেই, যেহেতু কনক্লুশন এক হবে।
বলবোও না ,আমার এই অনেক দিনের পুরানো সুন্দর বন্ধুটির ,ততোধিক সুন্দর মনের কথা চিন্তা করে ,যে
ভাবে, চোররা বোধয় ইন্দ্রনীলেরটা চুরিই করলো !
কত দূরে থাকে ,মনে হয় কাছাকাছি ।
#ছাতা(https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222535637073928) দিয়েছিলাম তো ?
~ইন্দ্রনীল
28/07/2021, 13:03 - Indranil Ray: <Media omitted>
28/07/2021, 13:17 - Indranil Ray: You deleted this message
28/07/2021, 13:20 - Indranil Ray: You deleted this message
28/07/2021, 13:21 - Indranil Ray: You deleted this message
28/07/2021, 13:24 - Indranil Ray: পিলার
====
একটাই পিলারের একটা দিক হ্যা আর একটা দিক না। ধ্যানে একথাটা এসেছে। ধ্যানে।
একটাই পিলারের। চিরন্তন সত্য। ধ্যান করতে পারো ,কথাটা নিয়ে।
এখন একদিক দিয়ে না আর আর এক দিয়ে হ্যা চলছে। বরাবরই চলে। এখন বেশি।
পেগাসাস আর তেল ,নিউ ইন্ডিয়ান পার্লামেন্ট বিল্ডিং আর গঙ্গাতে লাশ ,এনপিএ , আরও অনেক কিছু, যতই
নাচাক , বিজেপি বুঝে নিয়েছে, ওদের "আজকের কেউই", সরাতে পারবে না ,গলা টিপে দেবার লোক আর টাকা
ঢালবার আ দা নী আ র আম্বানি যদ্দিন থাকবে।
কেঁদে ককিয়ে যাবে বড়ো বড়ো অ্যাস্ট্রলজাররা ,যাদের নামের পিছনে এ থেকে জেড অবধি সব অক্ষর গুলোই
লাগিয়ে রেখেছে তথাকথিত ডিগ্রিতে। তথাকথিত বললাম কেন ভাই ? ডিগ্রিগুলি ডিগ্রিই নয়। এইজন্য ভাই।
কালকে, একজন আমার অতীব শুভাকাঙ্খী বলেছে, আমার এটা খুব ভুল কাজ হয়েছে ,আমি রেমিডিগুলি
(https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222584078564935) দিয়ে দিয়েছি। ঐগুলি
কপি পেস্ট করে ,স্ক্রিনশট নিয়ে,বড়ো বড়ো অ্যাস্ট্রলজাররা ,যাদের নামের পিছনে এ থেকে জেড অবধি সব
অক্ষরগুলোই লাগিয়ে রেখেছে ,তথাকথিত ডিগ্রি তে,তারা দেবে ও নাম কমাবে।
আমি বললাম, দিক না ,একচুআলি আমিই নাম কামাবো ।ঐগুলি দিলে ,যে চোর সে তো জানেই, ঐগুলি আমার
থেকে কপি করে দিচ্ছে। চোর ভুলে গেলেও ,শ্রী রামকৃষ্ণদেব তো জানেন !
যে সত্যিই অ্যাস্ট্রোলোজি জানে ,সে এইরকম কাজ কখনোই করতে পারবে না। একথা চরম চিরন্তন সত্য।
মমতার দল আবার রাগ করে না যেন !কারণ আমি মমতা পন্থী নয় ,বিজেপিও নয়।
কত হাজার বার আমাকে বলতে হয় ,তার মানে আপনাদের স্মৃতি র ভরসা করি না !
কারণ মমতা জেতার পর, অনেক অনেক সোকল্ড ছাত্র ছাত্রী বন্ধু, যাদের আমি আপনজন মনে করতুম ,তাঁরা সব আলাদা
হয়ে গিয়েছে ,যার মধ্যে চার /পাঁচ জন ছাত্র ছাত্রীর নাম বিশেষভাৱে উল্লেখযোগ্য।
মোদীপন্থীরা নাচুক।
আমিও নাচবো।
বিজেপি ৩য় বার ক্ষমতায় আসলে।
প্রেডিকশন ঠিক হলো বলে নয় ,প্রেডিকশন ঠিক হবেই, যেহেতু কনক্লুশন এক হবে।
বলবোও না ,আমার এই অনেক দিনের পুরানো সুন্দর বন্ধুটির ,ততোধিক সুন্দর মনের কথা চিন্তা করে ,যে
ভাবে, চোররা বোধয় ইন্দ্রনীলেরটা চুরিই করলো !
কত দূরে থাকে ,মনে হয় কাছাকাছি ।
#ছাতা.(https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222535637073928) দিয়েছিলাম তো
?
~ইন্দ্রনীল
এমসিএ ,এমএসসিই (আই টি ),এম এ (অ্যাস্ট্রোলোজি )
Facebook :indranil.ray3
Email :indranilray2008@gmai। com
WhatsApp :9433031757
28/07/2021, 15:37 - Indranil Ray: নিচের ছবিটি কিসের প্রতীক ?অস্ট্রোলোজিক্যালয় ? আমি আজ সকালে
পাঁচ ছয়জনকে পাঠিয়েছিলাম। কেউই ঠিক ঠিক ভাবে বলতে পারে নি। তারা অনেকেই অস্ট্রোলোজি জানে। কেউ কেউ
আমারি ছাত্র।
কেউ বলেছে কেতু কেউ বলেছে বৃহস্পতি বা কেউ বলেছে অন্য। সে অন্ধকার ,কেতু, ঠিক আছে। মূল কথাটা বলতে
তো হবে !
এটা হচ্ছে রাহু শুক্র বুধের প্রতীক। সাথে ৮থ ভাব ,৪থ ভাব রয়েছে। এই ভাবগুলি না বললে, বিচার করবে কেমন
করে ?নিজেকে অস্ট্রলজার বলবে কেমন করে ?শনি তো রয়েছেই। কিন্তু শুক্রও আছে ,আর আছে ৮থ হাউস। রাহু মানেই
যে হা হা হু হু তা নয়। রাহু না হলে কেতু !রাহু টুপি পড়ায় জানো ?এইটা জানা আছে ?কালো টুপি।
রাহু মেইন ,কেতু রাহুর আন্ডারে। এখানে কেতু মেইন না। আর হাসি ?শুক্রের। এটা কি মনে পড়েছে ?কেতু
ডার্কনেস। রাহু ডার্কনেসের মধ্যে আলো। রাহু কেতুর এই মিশেল যে বোরো বোরো সকাল্লেদ অস্ট্রলজাররা ধরতে
পারেনি তা তাদের করোনা প্রেডিকশন থেকে স্পস্ট!
~ইন্দ্রনীল
28/07/2021, 20:10 - Indranil Ray: You deleted this message
28/07/2021, 20:12 - Indranil Ray: You deleted this message
28/07/2021, 20:12 - Indranil Ray: You deleted this message
28/07/2021, 20:13 - Indranil Ray: নিচের ছবিটি কিসের প্রতীক ?অ্যাস্ট্রোলোজিক্যালী ?
কেউই ঠিক ঠিক ভাবে বলতে পারে নি। তারা অনেকেই অ্যাস্ট্রোলোজি জানে। কেউ কেউ আমারি ছাত্র।
এটা হচ্ছে রাহু শুক্র বুধের প্রতীক। সাথে ৮থ ভাব ,৪থ ভাব রয়েছে।
এই ভাবগুলি না বললে, বিচার করবে কেমন করে ?নিজেকে অ্যাস্ট্রলজার বলবে কেমন করে ?
আর হাসি ?শুক্রের। এটা কি মনে পড়েছে ?কেতু ডার্কনেস। রাহু ডার্কনেসের মধ্যে আলো।
রাহু কেতুর এই মিশেল যে বড় বড় সোকলড অ্যাস্ট্রলজাররা ধরতে পারেনি , তাদের করোনা প্রেডিকশন
থেকে,এটা স্পস্ট!
#আবারহিউমানঅ্যাস্ট্রোলোজিশুরু ,#সঙ্গেপড়ানোও
~ইন্দ্রনীল
এমসিএ ,এমএসসিই (আই টি ),এম এ (অ্যাস্ট্রোলোজি )
Facebook :indranil.ray3
Email :indranilray2008@gmai। com
WhatsApp :9433031757
28/07/2021, 20:42 - Indranil Ray: এই দুনিয়া। যা আসবে ,তা যাবেই যাবে। আসার আগে একরকম
,যাওয়ার পরে আরেকরকম। কিন্তু তা যাবেই যাবে। এটা চিরন্তন সত্য। এইটাকে ও #ধ্যান করা যায়। আমারই ৫ বছর
আগেকার চিন্তা আর এখনকার চিন্তায় আকাশ পাতাল ফারাক। এই চিন্তা গুলো কোনোকিছুই নয় ,এখন। এইটা ধ্যানে
র বিষয়। চিরন্তন।
~ইন্দ্রনীল
29/07/2021, 16:01 - Indranil Ray: You deleted this message
29/07/2021, 16:03 - Indranil Ray: You deleted this message
29/07/2021, 18:12 - Indranil Ray: <Media omitted>
29/07/2021, 18:32 - Indranil Ray: You deleted this message
29/07/2021, 18:34 - Indranil Ray: মৃত্যুর পর কি আমার নাম থাকবে
=======================
মৃত্যুর পর কি আমার নাম থাকবে ?হ্যা থাকবে। অবশ্যই থাকবে। এটা আমি বলছি না। চার্ট বলছে।
অ্যাস্ট্রোলোজিরই ফলে আমি আগেই জানতে পেরেছিলাম, লাইফ এন্ড ডেথের মতন সাংঘাতিক কিছু একটা শরীরে হতে
চলেছে।
অ্যাস্ট্রোলোজি আমাকে অনেক সম্মান দিয়েছে। প্রকৃত সম্মান। গোল্ড মেডেল তো আগেই বলেছি ও দেখিয়েছি। আরো
কত পুরস্কার। সবাই কিন্তু ডেকেই দিয়েছে। আমি কোথাও যাইনি।
ডেকেই দিয়েছে বললাম কেন ?রামকৃষ্ণ শাস্ত্রীর বিষয় তো অ্যাস্ট্রোলোজি যারা জানেন ,কলকাতার লোক তাদের
তো জানাই আছে !আগে টাকা নেয় ,সেই টাকারই লাভের থেকে প্রাইজ দেয়। আমাকেও দিতে চেয়েছিলো।
১৫০০০ হাজার টাকা দিতে হবে !ভাবতে পারেন। ২ ০ ১ ৪ সালে। আমাকে, কি একটা প্রাইজ দেবেন!
টাকা দিই নি আমি। দেয় নাকি, "আমার" মতন কেউ ? কি প্রতিষ্ঠান চালাচ্ছেন! টাকা দিয়ে প্রাইজ! কোনো
বিশ্বাসযোগ্যতা নেই ,এইসব অ্যাস্ট্রলজারদের। এদের হাতে পরে অ্যাস্ট্রোলোজিটাও ধংস হবার দোরগোড়াতে !কি
সব করেছে ?এ আর পি etc !শুধু রেমেডি ,শুধু রত্ন বেচা !
অ্যাস্ট্রোলোজিটাকেই ঠিক থাকে মতন জানলো না! অ্যাস্ট্রোলোজি পড়তেই মিনিমাম ৫ বছর লাগে। শুধু
বেবিডল হয়ে এদের নীচে থাকবেন !
আরে আমাকেও একজন অন্য জেলার স্কুল টিচার এইরকম বসতে বলেছিলো !
ফেসবুকে আছে ।
তার অনেক গুলো "কসাইখানা" আছে নাকি !আমি ওগুলোকে চেম্বার বলি না ,"কসাইখানা" বলি !মুখে পুরো
"বালি" দিয়ে ঝালাই করে দিয়েছিলাম !
রত্ন ব্যাবসায়ীদের "কসাইখানা" তে বসবেন। "বড়োবাবু" বলবেন ",একটু "মুক্তটা চালাবার" চেষ্টা করবেন ,
কোনো সময় বলবে প্রবাল ,কোনো সময় বলবে নীলা ,তার আবার কত ভাগ !
আরে পড়াশুনা, হবে না কি ?doeacc পাশ করেছি ,IEHT থেকে হার্ডওয়্যার এর ডিপ্লোমা কোর্স করেছি
,জাপানি ভাষা জানি ,ব্রেইল জানি , তিনটে মাস্টার ডিগ্রী করেছি ,এমনি এমনি ? এস বাড়ীতে ,সব দেখিয়ে
দেব।
আরে বলতে হবে তো, নিরায়ানা ভাব চলিতে এইরকম যদি থাকে ,এসপেক্ট যদি থাকে বৃহস্পতির, ,বন্ধু যদি হয়
,শটবলা যদি ভালো থাকে ,বিমসপোকা বলা যদি থাকে ,ষ্টার, যদি ঠিক মতন হয় ,সাবলর্ড যদি ঠিক মতন হয়
,ষন্নারি চক্র যদি ঠিক থাকে, ইত্যাদি হলে, রাহু ৪থ এ থাকলেও কোনো ক্ষতি হয় না ,ব্যাক হতে পারে ,আবার
চেষ্টা করলে খুব ভালো হয় ।
আরে দু পাতা পরেই যদি অ্যাস্ট্রলজার হওয়া যেত ,তাহলে তো হয়েই যেত!
আমেরিকাতে ভালো ভালো ব্যাবসায়ীরা অ্যাস্ট্রলজার হাইড করে লাখ লাখ ডলার দিয়ে। আমাদের দেশেও করে।
কর্পোরেট গুলি করে। পলিটিশিয়ানরাও করে, যারা সত্যিই পলিটিক্স করবে ও টাকা আছে।
টাকা ছাড়া কিচ্ছু করা যায় না, কোনো জায়গাতে, মেটেরিয়ালিস্টিক ওয়েতে ।
সব টেলিভশন এ বসবে !আরে টেলিভিশনে বসবার জন্য চ্যানেলগুলো আছে। তাদের সাথে যোগাযোগ করলেই, টাকা
নেবে ,আর স্লট দেবে। আর সাজানো ক্লায়েন্টরা ফোন করবে। আর নীচে মোবাইল নম্বর ভাসবে।
আর কাগজে !
আমি দীর্ঘ ১১ বছর ফেসবুকের এই পাতাতে অ্যাস্ট্রোলোজি করে যাচ্ছি। মানুষকে এতো বলা সত্ত্বেও দেখবে না।
দেখুন।
কোন অ্যাস্ট্রলজার কোপা আমেরিকার প্রেডিকশন দিয়েছিলো ,ইউরো কাপের প্রেডিকশন দিয়েছিলো ,মোদীই যে
আসবে ক্ষমতায় এইবার, সেটি আমিই প্রথম বলেছিলাম ।এডিটর পর্যন্ত বলেছিলো "এতো সাঙ্গুইন হচ্ছেন !যদি আপনার
মিলে যায় ,আমার কাগজের কাটতি বাড়বে।" তারপর আমার দেখাদেখি আর একজন অ্যাস্ট্রলজার পরের ইস্যুতে
লিখলো।
অন্য স্টেটের প্রেডিকশন ,ইস্টবেঙ্গল মোহনবাগানের প্রেডিকশন,বাংলার রঞ্জি ট্রফির প্রেডিকশন,চন্দ্রায়ণ ২ এর প্রেডিকশন
,সব্যসাচী যে তৃণমূল ছাড়বে ,শোভন যে তৃণমূল ছাড়বে ,কভিদের প্রেডিকশন ,লকডাওনের প্রেডিকশন ,
বিশ্বকাপের প্রেডিকশন, কোনো কিছুর বাদ নেই।
সবকিছু রেমেডি দিয়ে হয় না। আগামী ভোটে (২ ০ ২ ৪ )লোকসভায় বিজেপি ই জিতবে, সেকথা তো আগেই
বলেছি । তো মমতাকে একখানি চুনী পরিয়ে দিলেই হয় !সারা বিশ্বসংসারের সবকিছু পড়ালেও মমতা জিততে
পারবে না। কারণ ভারতের মানুষ এখন বুঝবে না। যখন বুঝবে তখন কার সময়েই বুজবে। বুঝবে ,দেরী হয়ে গেছে,
"তাৎক্ষণিক ভাবে"। আসলে এটাই হবার ছিল ।
কোনও অ্যাস্ট্রলজার ছোট খাটো থেকে সুপার প্রেডিকশন তো দেয় নি ,একথা নিশ্চিতের থেকেও নিশ্চিত।
কিছু ভুল ও হয়েছে। ভুল তৎক্ষণাৎ স্বীকার করেছি। কোনো অ্যাস্ট্রলজারকে তো দেখি নি ভুল স্বীকার করতে ,ও
বলতে "এই অংশটা", দেখিনি ,এই জন্যই ভুল হয়েছে।
অ্যাস্ট্রোলোজিকে অ্যাস্ট্রোলোজি হিসাবে নিতে হবে। এটা একধরণের সাধনা। এই সাধনা সবাই কি করে করবে
,সংসার সামলে ?
জপের মালা দিয়ে জপ ই করা যায়। কিন্তু যে রুদ্রাক্ষগুলি মুক্ত থাকলো, তারা সব-ই করতে পারে,
সব-ই-ই ,সাধনা যদি করে ইন্ডিভিজুয়ালি ।
সেই ১ ২/১৪/২২ টা র মধ্যে আমি একজন। আমি সেই জপমালার মধ্যে ঢুকি নি। তাহলে তো কোনও ব্যাক্তি র
আন্ডারে চলে যাবো।
কোন বাঙালী এ এফ এ তে লেখা পাঠিয়েছিল ও সিলেক্টেড হয়েছিল ?নস্ট্রাডামুস কে পেয়েছিলো ?কার এই পদকগুলি
প্রাপ্তি? অন্য স্টেট ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে থেকে প্রাপ্তি হয়েছিল ? তারা নিয়ে গেছিল,তাদের খরচে ।
গোল্ড মেডেল তো আগেই দিয়েছি। নীচে নস্ট্রাডামুস ,পদকপ্রাপ্তি ,এ এফ এ র বইয়ের ছবি ,লেখা ইত্যাদি দিয়েছি।
আর ১ ১ বছর ধরে বিভিন্ন ম্যাগাজিনের লেখাগুলি নতুন করে দেয়ার দরকার রাখে না।সবগুলিই আছে। এই
ফেসবুকে।
একটা জীবন পুরো অ্যাস্ট্রোলোজিকে উৎসর্গ করে, এটা ভাবতেই বেশ ভালো লাগে।
টাকা যদি বলেন ,টাকা? আমার ক্লায়েন্টরা অনেক অনেক অনেক বেশি রোজগার করে ,আমার চেয়ে।
কিন্তু আমার সম্মান ? যে সম্মান আমি পেয়েছি অ্যাস্ট্রোলোজির থেকে ,সেই সম্মান! অফুরন্ত। প্রত্যেকদিন পাই।
কাল রাত্রেও পেয়েছি । একটি এলাকার গ্রুপে(আমি গ্রুপের মেম্বার নোই ) বলছে "একজন অ্যাস্ট্রলজারের নাম
বোলো প্লিজ।"
সত্যি বলছি শুধু পড়লে, অ্যাস্ট্রোলোজি হবে না ,প্রাক্টিক্যাললি যেতে হবে। ধ্যান করতে হবে ,প্রতিদিন
,প্রতিমুহূর্তে ,যেকোন সময়ে ।ভগবান কে জানতে হবে , তার জন্য সময় লাগে।
#আবারহিউমানঅ্যাস্ট্রোলোজিশুরু ,#সঙ্গেপড়ানোও
~ইন্দ্রনীল
এমসিএ ,এমএসসিই (আই টি ),এম এ (অ্যাস্ট্রোলোজি )
Facebook :indranil.ray3
Email :indranilray2008@gmai। com
WhatsApp :9433031757
~ইন্দ্রনীল
29/07/2021, 18:43 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222553860889512
29/07/2021, 18:43 - Indranil Ray: #১৮ক্যারেটেরসোনারমেডেল।
29/07/2021, 19:56 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219995910142342&id=1060787120
29/07/2021, 20:00 - Indranil Ray: মেয়ে অস্ট্রোলোজর
===============
যে অস্ট্রোলোজি আমার মতন ভালো ভাবে জানে(ছেলে) (আমার মতন শুনতে কি খারাপ লাগছে, না ?,"ইন্দ্রনীলের
মতন" বললে, ভালো লাগে। আপনি আচারি ধর্ম ,পরকে শিখাইয়ো,আমি জানি আমি কি ধরণের অস্ট্রোলোজর। )তার
সাথে আর একজন অস্ট্রোলোজি জানা লোক খুব ভয় পায় ,এটা দেখেছি।
ভাবে এই রকম ভাবছে ,ঐ রকম ভাবছে !এবং দেখে, যখন বলছি !বরাহমিহির বলেছিলেন সঠিক অস্ট্রলজারের সামনে
লোকেরা সন্তর্পনে থাকে। মনে করে সে একটি বাঘের সমতুল।
আর আমি একটা কথা লাগিয়ে দিই !যাদের বন্ধু হয় ঐ বাঘ ,তাদের কাছে সে সিংহ। রক্ষা করে,সর্বদা।
যত বেশী মনটা উদার ,অপরের মনটা যদি, আরও ক্যাটাগরিক্যালয় ,যদি মেয়ে অস্ট্রোলোজরটি র যদি সংকীর্ণ
মনোভাব থাকে ,তাহলে ছেলে অস্ট্রোলোজরটি ফ্লার্ট মনে হতে পারে।
আমি দেখেছি অস্ট্রলজারকে যে অস্ট্রোলোজি জানে না ,সেই ভাবে সেই ভালোবাসে। অস্ট্রোলোজি জানার পর
ভালোবাসে কারণ তা অস্ট্রোলোজিই বলুক না ,আমি আর জল ঘোলা করি কেন ?
~ইন্দ্রনীল
29/07/2021, 20:01 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219994890356848&id=1060787120
29/07/2021, 20:01 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219994227540278&id=1060787120
29/07/2021, 20:01 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219993585284222&id=1060787120
29/07/2021, 20:02 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216750924739735&id=1060787120
30/07/2021, 15:38 - Indranil Ray: বন্ধু
==
একটি গ্রহ ধরি ক ,আর একটি গ্রহ ধরি খ ,আর একটি গ্রহ ধরি গ। ক এর সাথে খ এর প্লানেটারি হারমোনি (বন্ধু
-শত্রু -সম) বন্ধু কিন্তু খ এর সাথে ক এর প্লানেটারি হারমোনি সম। খ এর সাথে গ এর প্লানেটারি হারমোনি
সম কিন্তু গ এর সাথে খ এর প্লানেটারি হারমোনি বন্ধু। গ এর সাথে ক এর প্লানেটারি হারমোনি বন্ধু আবার ক
এর সাথে গ এর প্লানেটারি হারমোনি বন্ধু।
এবার একটা গল্প বলি। আর্তাগুল এর সাথে এক সাহাজাদির প্রেম। আর্তগুলকে রোশনী ভালোবাসে। সেই শাহাজাদীকে
ভালোবাসে আলাউদ্দিন। এই হচ্ছে প্লানেটারি হারমোনি। অস্ট্রোলোজিক্যালি। এইটা বুজতে হবে । ক -খ -গ। এই
প্লানেটারি হারমোনি না বুজলে অস্ট্রোলোজি বোঝাই হলো না। একটা প্লানেটারি হারমোনি নৈসর্গিক ,একটা
প্লানেটারি হারমোনি ফাংশনাল আর রেসালট্যান্ট পঞ্চধা। তার মানে নৈসর্গিক ও বন্ধু ,ফাংশনাল ও বন্ধু। তাহলে
পঞ্চধা অতিবন্ধু।
এইগুলি অস্ট্রোলোজি কেউ জানে বললে ,এইটা প্রথম জানতে হবে। আমি জেনেছিলাম প্রায়
২৫ /৩ ০ বছর আগে। একদম প্রাক্কালে। নাহলে সে অস্ট্রোলোজিই জানে না। হাবিজাবি অনেক সফটওয়্যার বেরিয়েছে।
কিন্তু এগুলি দুই একটি সফটওয়্যার এই দিয়েছে। আজকের দিনে সফটওয়্যারও জানতে হবে ,পন্ডিত অস্ট্রলজার হতে
হলে। তোমাকে স্বামী একই সফটওয়্যার দিয়ে দেব !তুমিও প্রেডিক্ট করবে আমি ও সেই সফটওয়্যার দিয়ে প্রেডিক্ট
করবো। সেই একই চার্ট। তুমি বলবে এক আর আমি বলবো আর এক। কি করে ?যার যত পড়াশোনা ,সে ততরকম ভাবে
চার্টটিকে দেখবে ,একদম টুকরো টুকরো করে ফেলবে ,ঘটনাবলীকে।
এই যে আর্তগুলের গল্পটি বললাম ,এটি কোনো আমার কল্পিত নয়। আর্তগুল সিনেমার গল্প। সিনেমা দেখতে দেখতে
যখন ঘটনাগুলি আসে ,তখন অটোম্যাটিক এগুলি আসে ,মাথায়। অটোম্যাটিক আসবে। আমি কথা বলেছি অনেকের সাথে।
মানে বলতে চাই অস্ট্রলজারের সাথে। সবার মাথায় কিন্তু অটোমেটিক আসে না। এইগুলি যেদিন অটোমেটিক আসবে
সেইদিন তুমি অস্ট্রলজার।
তবেই না অস্ট্রোলোজের।
~ইন্দ্রনীল
30/07/2021, 15:39 - Indranil Ray: মানভাসী
======
বানভাসি আর মানভাসী
কি ভাসে ওই জলে ?
আমার মন ভাসে যে,
আর তন্ ভাসে যে ,
ওই বানভাসির জলে।
~ইন্দ্রনীল
30/07/2021, 15:41 - Indranil Ray: #আবারহিউমানঅ্যাস্ট্রোলোজিশুরু ,#সঙ্গেপড়ানোও
#১৮ক্যারেটেরসোনারমেডেল।
~ইন্দ্রনীল
এমসিএ ,এমএসসিই (আই টি ),এম এ (অ্যাস্ট্রোলোজি )
Facebook :indranil.ray3
Email :indranilray2008@gmai। com
WhatsApp :9433031757
~ইন্দ্রনীল
30/07/2021, 15:42 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222595072599779
30/07/2021, 16:25 - Indranil Ray: প্রতিটা জিনিস ,মুহূর্ত ,ক্ষণ,ইভেন যে ক্ষণ শ্রান্ত ক্লান্ত ক্ষান্ত
বোঝা না বোঝার মাঝখানে সেটিও অস্ট্রোলোজি। অস্ট্রোলোজি কে বেদ এর চক্ষুস্বরূপ বলা হয়েছে কি এমনি
এমনি ?বেদের মানে ক্লিয়ার হবে যদি অস্ট্রোলোজি জানা যায়। উপনিষদ পড়েছো ?বেদ পড়েছো ?অস্ট্রোলোজি
জানলে মানে গুলো ক্লিয়ার হবে। একথা বেদ এর পাতায় আছে।
30/07/2021, 19:49 - Indranil Ray: You deleted this message
30/07/2021, 19:53 - Indranil Ray: কেদারনাথ
=======
অহংকার একটি বিশেষ গুন্ যা বদ হিসাবেই ধরি।
কিন্তু কারোর অহংকার এর পেছনে যদি আত্মজ্ঞান লুকিয়ে থাকে তাকে অহংকারী বলা চলে না।
২ ০ ১ ৩ ?
আমরা দুইজনে ,কেবলমাত্র দুইজনে কেদারনাথ গিয়েছিলাম ২ ০ ১ ৯ সালে। কোন চেনা নেই, শোনা নেই শুধু
দুজনে।
আমার ইচ্ছা ,তীব্র ইচ্ছা ,তীব্রতম। সেই ইচ্ছা আরেকজনের মধ্যে ঢোকানো হয়েছিল।
আমি জানতাম যে এই কটা দিন জীবনের শ্রেষ্ঠতম দিন হয়ে থাকবে ,অ্যাস্ট্রোলোজি দিয়ে।
কিন্তু যে অ্যাস্ট্রোলোজি জানে না ?সে ?সে অবিরাম তর্ক করে যাবে। এইটাও তো অ্যাস্ট্রোলোজি !
কত বিঘ্ন !হেলিকপটার নেই। ডুলি। একজন ডুলির লোক বিগড়োলো। ঘোড়া। তারপর হাঁটা।
আর শীলার ডুলি সটান কেদারনাথে।
~ইন্দ্রনীল
30/07/2021, 21:37 - Indranil Ray: অগাস্ট মাস আসছে। এই মাস টাকা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। ৮ম
মাস। ১ ৯ ৭ ০ এর ১৬ ই আগস্ট এই জীবন লাভ হয়েছে। আবার ২ ০ ১ ৫ র ১ ১ থ অগাস্ট নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্স
হয়েছে ,ব্রেন স্ট্রোকের ফলে। এই মাসেই শীলা জন্মেছে। এই মাসেই নিজেই গাড়ী চালানো আরম্ভ করেছিলাম ২ ০ ২
0 সালে। কিচ্ছু জানতাম না, গোটা চারটে ক্লাস হয়েছিল তখন ,যখন গাড়ী কিনেছিলাম। এই মাসেই মা চলে
গেলো ,পৃথিবী ছেড়ে। ২ ০ ০ ৪ সালে। ১ ৭ বছর। এইবার পড়েছে ২৬ সে অগাস্ট। তিথি অনুসারে। আর আমার
রিয়েল জন্মতিথি পড়েছে ২১ সে অগাস্ট।
আমি ৮ মাস এ হয়েছিলাম। এখন বিমসত্তরী দশা অনুসারে শনির মহাদশা চলছে। শনির নাম্বার হলো ৮।
অগাস্ট সেপ্টেম্বরে অক্টোবর মাসে খুব গুরুত্বপূর্ণ মাস,আমার জীবনে। এই বছর ঘটবে ,এই তিনমাসে।
কোনোকিছুই খারাপ নয়। সবই ভালো ,সবই ভালো সবই ভালো। যা খারাপ লাগে, তাৎক্ষণিকভাবে ,যার জন্য
চোখে জল আসে ,তা আসলে ভালো।
জীবনের আরেকনাম।
~ইন্দ্রনীল
31/07/2021, 09:10 - Indranil Ray: Chini lonka dos capcikan,bin,gajor
31/07/2021, 12:17 - Indranil Ray: You deleted this message
31/07/2021, 12:23 - Indranil Ray: ৩১ সে জুলাই
==========
আজ ৩১ সে জুলাই।
১লা অগাস্ট বেরিয়ে পড়েছিলাম ,বাঙুরেই। ভাবা যায় !তার আগে গাড়ীর "গা" ও জানতাম না। একটা লোককে
বললাম ,পার্কিং থেকে বার করে দিলো। তারপর গাড়ী চালিয়ে বাঙুরএই।
আর আজ।
ভাবছি আর একটা গাড়ী কিনবো। ৭ /৮ সিটের।টেস্ট ড্রাইভ নেবো। একদম নতুন গাড়ী কিনবো। মারুতীই মনে
হয় কিনবো। ২ ০ ২ ২ /২ ৩ হবে। এইটাও রেখে দেব।
যেকোন জিনিস শিখতে আমার ভাই সময় লাগে। কিন্তু যখন শিখি ,রন্ধ্রে রন্ধ্রে শিখি। রন্ধ্রে রন্ধ্রে পার্টস ও। ১ ২
০ ০ সিসির গাড়ী রিৎজ।
১ ৯ ৭ ০ এর ১৬ ই আগস্ট এই জীবন লাভ হয়েছে। আবার ২ ০ ১ ৫ র ১ ১ থ অগাস্ট নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্স হয়েছে
,ব্রেন স্ট্রোকের ফলে। এই মাসেই শীলা জন্মেছে। এই মাসেই নিজেই গাড়ী চালানো আরম্ভ করেছিলাম ২ ০ ২
0 সালে। কিচ্ছু জানতাম না, গোটা চারটে ক্লাস হয়েছিল তখন ,যখন গাড়ী কিনেছিলাম। এই মাসেই মা চলে
গেলো ,পৃথিবী ছেড়ে।
২ ০ ০ ৪ সালে। ১ ৭ বছর। এইবার পড়েছে ২৬ সে অগাস্ট। তিথি অনুসারে। এই মাসেই আমাকে গাড়ী সমেত ধরে
থানায় নিয়ে গেছিলো লক ডাউন রুল ভেঙেছিলাম বলে। আর আমার রিয়েল জন্মতিথি পড়েছে ২১ সে অগাস্ট। মানে
শ্রাবন মাসের শ্রবণা নক্ষত্রের চতুর্দশী তিথি।
আমি ৮ মাস এ হয়েছিলাম। এখন বিমসত্তরী দশা অনুসারে শনির মহাদশা চলছে। শনির নাম্বার হলো ৮।
এই অগাস্ট মাসেই ঘটনার ঘনঘটা।
অগাস্ট সেপ্টেম্বরে অক্টোবর মাসে খুব গুরুত্বপূর্ণ মাস,আমার জীবনে। এই বছরও খুব গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটবে
,এই তিনমাসে।
যা খারাপ লাগে, তাৎক্ষণিকভাবে ,যার জন্য চোখে জল আসে ,তা আসলে ভালো।
জীবনের আরেকনাম।
~ইন্দ্রনীল
31/07/2021, 16:29 - Indranil Ray: You deleted this message
31/07/2021, 16:34 - Indranil Ray: চারিদিকে জল।
সব বাড়ীর নীচে ,সব সব। ইভেন , গ্যাসের দোকান পর্যন্ত। এয়ারপোর্ট লাগে ১০ মিনিট ,মেট্রো লাগে ১০
মিনিট , ট্রেন লাগে ৫ মিনিট ,আর সামনে দিয়ে গাড়ীর রাস্তা।
আমাদের ফ্ল্যাটের পূবদিকের কোনাকুনি নিনজা এপার্টমেন্ট তখন হয়ই নি। সেখানে আমরা কুড়া ফেলতাম। কালিকা
মিষ্টির দোকানটাই একমাত্র মিষ্টির দোকান ছিল। পার্ক ?হয়ই নি। এখন ? ৪ তে পার্ক। ব্যাঙ্ক ?একমাত্র ব্যাঙ্ক অফ
ইন্ডিয়া। এখন ৬ খানা ,৭ খানা ব্যাঙ্ক ,৬ /৭ খানা এটিএম। ডাক্তার বসতো, ডাক্তার ডি এল রায় । স্কুল অবশ্য
ছিল। বাঙুর বয়েস আর ডি ব্লকে গার্লস।
মৃগাঙ্কই প্রথম জল জমাটা বন্ধ করলো। প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করিয়ে। রোজ বেরোতো ,কেউ প্লাষ্টিক ব্যবহার
করছে নাকি দেখতে।
আমাদের বাড়ীতে এসেছে কত। বাবাকে বিধানচন্দ্র ফ্রি ডাক্তারী সেবালয়ে বসাবার জন্য। অনেক রিকোয়েস্ট করেছিল।
বাবাও বসেছিল।মৃগাঙ্ক কোন পার্টি ,কি না ,তা না দেখে আমরা মৃগাঙ্ক কেই কাউন্সিলার নির্বাচিত করেছিলাম।
এই না-জল জমাটা এক্কেবারে মৃগাঙ্করই অবদান।এরপর এসেছেন সুজিত বসু । উনি বিধায়ক। উনিও ওনার সাধ্যমতোন
কাজ করেছেন জল জমার বিষয়ে। পাইপ বসিয়েছেন ,রাস্তা ঠিক করেছেন ,এখনো রাস্তা ঠিক করাচ্ছেন।
আমার বক্তব্য ,যে জলমগ্ন বাঙুর ছোটবেলা থেকে দেখে এসেছি ,এই দশকের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টির সময়েও কিন্তু জল
জমেনি। এইটা দেখার মতন।
আমি প্রেডিকশন করেছিলাম রাত ১২ টার সময়ে। অঝোরধারাতে বৃষ্টি ,সারাদিন ,সারারাত।
আমি বলেছিলাম কলকাতায় বন্যা হবে ,না হবে না।আমি বলেছিলাম হবে না।
উফফফ ১ ৯ ৭ ৮ এর বন্যা !কলকাতা ভেসে গেছিলো। আমরা এসেছিলাম সানি পার্কে ,মামার বাড়ী। আর যেতে
পারলাম না। কি বন্যা বন্যা।
আর এবার ?
দশকের বেশি বৃষ্টি ।
~ইন্দ্রনীল
31/07/2021, 17:20 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211611260731347&id=1060787120
31/07/2021, 17:20 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216764948810328&id=1060787120
31/07/2021, 17:21 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10220007202944655&id=1060787120
31/07/2021, 17:21 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=3879335056110&id=1060787120
31/07/2021, 17:22 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=2114070525600&substory_index=0&id=1060787120
31/07/2021, 18:41 - Indranil Ray: <Media omitted>
31/07/2021, 23:24 - Indranil Ray: You deleted this message
31/07/2021, 23:39 - Indranil Ray: You deleted this message
31/07/2021, 23:43 - Indranil Ray: You deleted this message
31/07/2021, 23:59 - Indranil Ray: টাকা
===
বেশি টাকা থাকা ভালো নয়।
অনেকেরই এটা পরে বাজে লাগতে পারে। আমার কিছু স্টুডেন্টদেরতো লাগবেই লাগবে। ভাববে এইটা আবার কি
বলছেন!
চেনাশোনা একজন, আমি যেখানে থাকি, সেই বিল্ডিঙের অবাঙালি লোক(ভদ্র বলতে কেমন যেন বাধো বাধো লাগে
),তার মতে আমাদের বিল্ডিঙে ১ ০ ০ কোটির লোক ও অনেক !১ ০ ০ কোটি না থাকলে বড়োলোক বলা যায় না
!আমি শুধুই শুনছিলাম !
১ ০ ০ কোটি !আড়িভ্ভাস !!!১ ০ ০ কোটি !!।
বেশি টাকা থাকলেই ঝামেলা। সরকারী কর্মচারীদের তো অন্তত আমার চেয়ে বেশি ইনকাম। কিন্তু কর্মচারী !
ইচ্ছা হলো ছেড়ে দিলো এমনি নয়। আবার ইচ্ছা হলো শুরু করলো !
যে বড় বড় কাজগুলি,সেগুলি পরের দিন করি !খৈ আর ভেরেন্ডা ভেজেই দিন চলে যায়!
বেশি টাকা রোজগার করতে হলে ,বেশী পরিশ্রম ! আর আমার মতন স্ট্রিক্ট চিন্তা ভাবনা নিয়ে বেশি পরিশ্রম করতে
পারবো না !ধার তো একেবারেই নেই না। মানে আমি বলতে চাইছি ইএমআই । ঐসব নিলেই চক্কর।
তখন আর বেশি রোজগার এর ধান্দাতে, কাজ ছাড়তেও পারবো না। আর ঋণের কোম্পানিতে কাজ নিলে ?মানুষকে
বোকা বানিয়ে, একেবারে সুদে আসলে, লোককে মেরে ধরে টাকা নিয়ে আসা। সে ডিরেক্টর, আর বোলো, আর যাই
বোলো !টাকার ধারে সংসার চলছে। এখন তো ধার আর ইনসিওরেন্স আর ওষুধ !!!
কোন না কোনো সময়ে, সেটা তে কালোর দাগ লেগেছিলো।কিন্তু বেশি নেইতো ,এইজন্য কম কালো !
সলমন খানের ৩ ০ ০ ০ কোটি টাকা র ইনভেস্টমেন্ট আছে।বাংলো ,গাড়ী ,সাইকেল, মোবাইল সবই আছে
(মোবাইল বললাম কেন ?৪ লক্ষ টাকা দাম !)একটা দুটো নয়। প্রতিটা ৫টা ৬টা। গাড়ীর দোকান !
আমার ?
সবটাই নিজের খেয়াল।
ইচ্ছে হলো করলাম ,না হলে না।
কোনো আত্মীয়রা ,আমি কেমন আছি ,জিজ্ঞাসা করলো না , আমার ফ্ল্যাটে আসলো না ,আমার কোনো কেয়ারিইই
নেই। সত্যি বলছি।
আমি শুনেই হেসে ফেলেছি !আর আমার হাসি !এক্কেবারে বিষম লাগার মতন ,হাসি ! এইটাও দুঃখ হতে পারে !
মিষ্টি পাঠানো না পাঠানো ,তার ইচ্ছা। আর মিষ্টি পাঠালেই যে আমি খেতাম তা তো নয়ই নয়। আমি খেতামই
না। বাড়ীর দরজা থেকে Gift ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছিলাম ।আর মিষ্টি !!!আমি বিয়েটা কিভাবে করেছিলাম,কি কি
নিয়েছিলাম একবার শীলাকে জিগ্যাসা করবেন !মাকে কথা শুনতে হয়েছিল যে না খাওয়ানোর জন্য ।আমাকে জিনিস
???
দেয়া জিনিস খেতে নেই, যাতে তার প্রাণ নেই। আমি খাই ই না।
ভরপুর আনন্দে আছি।
কিছু না থাকলে ধ্যান। ধ্যানই তো আছে।
বাড়বেই বাড়বে।
মিলিয়ে নেবেন।
অক্ষরে অক্ষরে মিলিয়ে নেবেন।
অ্যাস্ট্রোলোজি করে এটা জানতে পেরেছি সঠিকভাবে। যেমন অ্যাস্ট্রোলোজি না করার আগে একটা প্রেডিকশন আর
কনক্লুশন সবারই মেলে।
বলতে পারবেন ?
কোনটা ?
~ইন্দ্রনীল
01/08/2021, 15:52 - Indranil Ray: নবকৈলাসের ১০৮ শিবমন্দির
এই মন্দিরের কথা প্রথম শুনেছি বর্ধমানের নবাব হাটের ১০৮ শিব মন্দিরের পূজারি শ্রী দেবী প্রসাদ মুখোপাধ্যায়
কাছে। তিনি আমাকে বলেছিলেন যদি সুযোগ পান তো একবার কালনার ১০৮ শিবমন্দির দেখে আসবেন। কিন্তু
সুযোগ আর হয়ে ওঠে না।তবে ওই বছরেরই ১৮ জুলাই ২০০৬ তারিখ সকালে বাড়িতে কিছু কাজ করছিলাম, এমন সময়
আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখি কি সুন্দর নীল আকাশ! রোদ্দুরে ঝলমল করছে, যেন বর্ষা চলে গিয়ে শরৎ এসেছে।
মনটা ফুড়ুত ফুড়ুত করে উড়তে শুরু করল। যেন পাখির মতো ডানা মেলে উড়ে চলেছি তেপান্তরের মাঠ
পেরিয়ে অচিন দেশের উদ্দেশ্যে। কিছুতেই আর মন বসল না কাজে।ভাব কাটতেই ক্ষণিকের মধ্যেই ঠিক করে ফেলি আজই
যাব কালনার ১০৮ শিব মন্দির দর্শনে।এ টান যে বড় টান, জোয়ারের চেয়েও বেশি, আর যাকে একবার টানে সে
আর তিষ্ঠতে পারে না। ঠিক এমনটিই আমার বেলায় ঘটেছিল। হাওড়া স্টেশনে গিয়ে মনে পড়ল ফুল বেলপাতা তো
আনা হল না। এমন কি কালনা পোঁছে সেখানকার বাজারে গিয়েও কোথাও ফুল-বেলপাতা পেলাম না। তখন বাধ্য হয়ে
বাজারের সামনে একটি মিষ্টির দোকান থেকে সন্দেশ আর পাশের মুদি দোকান থেকে ধূপকাঠি কিনে বড় দুঃখ
নিয়ে মন্দিরে উপস্থিত হলাম। এই প্রসঙ্গে বলে রাখি আমি কালনায় পৌঁছেছিলাম প্রায় দেড়টা নাগাদ। তখন মন্দির
বন্ধ হয়ে গেছে। খুলবে সেই ৪টেতে। রিক্সাওয়ালা বললেন, দাদা এখন তো মন্দির বন্ধ আপনাকে কালনার অন্য
মন্দিরগুলি দেখিয়ে ঠিক সময় মতো আপনাকে পৌঁছে দেব ১০৮ মন্দিরে।
মন্দিরের গেটের সামনেই তখন দাঁড়িয়ে ছিলেন পূজারি বিশ্বনাথ রায়। তাঁকে আমার দুঃখের কথা জানালাম।
তিনি আমাকে বললেন, কোনো চিন্তা করবেন না। যার চিন্তা, তিনিই আগে থেকে সব ব্যবস্থা করে রেখেছেন। আমি
তাঁকে সুধাই সেটা আবার কি রকম। তিনি আমাকে বললেন, ওবেলা এক মহিলা ফুল-বেলপাতা নিয়ে পূজা করতে এসে
শেষ পর্যন্ত পূজা না করেই মন্দিরের দুয়ারে রেখে দৌড়ে চলে যায়। ও একটা আস্ত পাগলি, আর আসবে না বলেই
মনে হয়। মন্দিরের দরজার পাশে একটি প্লাস্টিকের মধ্যে ফুল বেল পাতাগুলি রাখা আছে। আপনি ঐ ফুল বেল
পাতাগুলি দিয়ে পুজো সারুন। লাগলে মন্দিরের ভিতরে বেলগাছ আছে। সেখান থেকে যত ইচ্ছা পাতা নিয়ে পুজো
করুন। আমার রিক্সাওয়ালা ভাই আমার সঙ্গে সঙ্গে থেকেছে। যখনই বেলপাতা শেষ হয়েছে তখনই সে গাছ থেকে পাতা
পেড়ে ও গঙ্গা জল দিয়ে আমাকে সাহায্য করেছে।
সারা ভারতে ১০৮ শিবমন্দির মাত্র দু’টি জায়গায় এখনও বিরাজিত আছে। আশ্চর্যজনক এবং অত্যন্ত গর্বের যে, দু’টি
মন্দিরই আমাদের এই পশ্চিমবাংলার পূর্ব বর্ধমানে। প্রথমটি বর্ধমান শহরের উপকণ্ঠে নবাবহাটে এবং দ্বিতীয়টি
কালনাতে। দু’টিই নির্মাণ করেছেন বর্ধমান রাজপরিবার। নবাবহাটের ১০৮টি শিবমন্দির আয়তাকারে এবং কালনার
মন্দিরগুলি বৃত্তাকারে নির্মিত। লোকমুখে ১০৮ শিবমন্দির রূপে প্রচারিত হলেও কালনার এই মন্দিরের প্রকৃত নাম
‘নবকৈলাস মন্দির’। বর্ধমানরাজ তেজসচন্দ্র ১৮০৯ সালে এই মন্দিরটি নির্মাণ করান। এই মন্দিরগুলির গঠনশৈলীতে
বাংলার প্রখ্যাত আটচালা শিল্পের বৈশিষ্ট্য চোখে পড়ে। কালনা রাজবাড়ি চত্বরের দক্ষিণ দিকে প্রধান প্রবেশদ্বারের
রাস্তার বিপরীতে অবস্থিত ১০৮ শিবমন্দির দু’টি বৃত্তকে কেন্দ্র করে নির্মিত। প্রথম তথা বাইরের বৃত্তে ৭৪টি
মন্দিরে পর্যায়ক্রমে একটি সাদা এবং একটি কালো এবং দ্বিতীয় তথা ভিতরের বৃত্তের ৩৪টি মন্দিরের সাদা শিবলিঙ্গ
প্রতিষ্ঠিত আছে। অর্থাৎ, মোট ৭১টি সাদা ও ৩৭টি কালো শিবলিঙ্গ। দ্বিতীয় বৃত্তের শিবলিঙ্গগুলি প্রথম বৃত্তের থেকে
অপেক্ষাকৃত ছোট। বৃত্তের মধ্যের মন্দিরগুলি আটচালা। চারচালার উপরে ক্ষুদ্রাকৃতি আর একটি চারচালা। উচ্চতা প্রায়
কুড়ি ফুট এবং প্রস্থে সাড়ে ন’ফুট।
ভিতরের বৃত্তের ঠিক মধ্যখানে রয়েছে একটি কূপ বা ইঁদারা। তাকে ঘিরে রয়েছে গোটা কয়েক বেলগাছ। কথিত
আছে, এখানে গর্ত করে একটি বড় কম্পাস বসিয়ে জ্যামিতিক ভাবে বৃত্ত মেপে নির্মাণ করার জন্য এই কূপ খনন।
কারও মতে, এই বৃহৎ কূপটি শূন্য তথা নিরাকার ব্রহ্মস্বরূপ পরম শিবের প্রতীক।
১০৮ শিবমন্দিরের প্রতিটি মন্দিরে ঢুকে শিবের মাথায় ফুল বেলপাতা চড়িয়ে ও গঙ্গাজল ঢেলে উচ্চারণ করলাম—নমঃ
শিবায় শান্তায় কারণত্রয়হেতবে।নিবেদয়ামি চাত্মাং গতিঃ পরমেশ্বর। সৃষ্টি স্থিতি ও লয় এই কারণের হেতু স্বরূপ
মঙ্গলময় শান্ত অদ্বৈতব্রহ্ম যোগেশ্বর ভগবান শিবকে নমস্কার। তুমি একমাত্র গতি এবং আশ্রয়স্থল ও গন্তব্য স্থল। আবার
তুমি সর্ব কারণের কারণ। সেই ত্রিজগতের প্রভু পরমেশ্বর ভগবান শিবের কাছে নিজেকে সমর্পণ করি। শংকর, শান্ত,
অদ্বৈতব্রহ্ম, পূর্ণব্রহ্ম, যোগীশ্বর ত্রিকারণের হেতুস্বরূপ নিজেকে তোমার চরণে নিবেদন করি। যেন সব কাজ সারা
হল। নিজেকে বড় হালকা বোধ হতে থাকে। পাখির পালকের যেমন নিজের বলে কোনো সত্ত্বা থাকে না হাওয়ার
দোলায় যেখানে নিয়ে ফেলবে সেখানেই সে নিজেকে সমর্পন করবে। আমার অবস্থাও অনেকটা সেই রকমই হল। এবার
কৌতুহলবশত ধীরে ধীরে এগিয়ে চলি যেখান থেকে শুরু করেছিলাম সেখানে গিয়ে উপস্থিত হলাম। সেখানে
পুরোহিত কানাই রায়(চট্টোপাধ্যায়)ও তাঁর দাদা বিশ্বনাথ রায় (চট্টোপাধ্যায়) আমার জন্য অপেক্ষা করছিলেন। ১০৮
মন্দিরে পুজো দিয়ে আমি তাঁদের কাছে যেতেই তাঁরা হাসিমুখে এগিয়ে এসে আমাকে একটি শিবমন্দিরে নিয়ে
বসালেন। তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়ে বললাম আচ্ছা আমার মনে অনেক প্রশ্ন জেগেছে যদি দয়া করে সেগুলি একটু
ব্যাখ্যা করে বলেন তাহলে উপকৃত হই। তাঁরা হেসে বললেন দেখুন আমাদের জানা থাকলে নিশ্চয়ই বলবো। আমি
বললাম--প্রথম বলয়ে পুজো করার সময় দেখলাম প্রথম শিবলিঙ্গটি কালো এবং পরের একটি সাদা। এই ভাবে সাজানো।
প্রথমে আমি ভেবেছিলাম এটা কোনো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয় কিন্তু পরে বুঝতে পারি এর ভিতরে নিশ্চয়ই কোন
নিগুঢ় তত্ত্ব লুকিয়ে আছে। নাহলে একটি কালো একটি ধবল শিবলিঙ্গ রাখা হতো না। তারপর দ্বিতীয় বলয়ের
ভেতরের শিবলিঙ্গগুলি সবই কোলো। এর নিশ্চয়ই কোনো কারণ আছে। বিশ্বনাথ রায় (চট্টোপাধ্যায়) জানালেন আমরা
প্রথমে রজোগুণ ও তমোগুণের দোলায় দোলায়িত থাকি তাই শিবলিঙ্গের একটি কালো ও একটি সাদা রাখা হয়েছে।
৭৪ টি শিবের পুজো করার পর পূজকের মনে ও দেহে সত্বগুণের আধিক্য দেখা যায়। তাই ভিতরের বলয়ের সমস্ত
শিবলিঙ্গই হল ধবল। তারপর ইঁদারাটি হল নিরাকার ব্রহ্মের প্রতীক।
এবার আমার শেষ প্রশ্নটি করি তাঁকে।যখন আমি প্রতিটি শিব মন্দিরে গিয়ে শিবের মাথায় জল ঢালছিলাম তখন মনে
হচ্ছিল যোনীপট্টটি যেন ঘড়ির কাঁটার মতো ক্রমাগত সরে যাচ্ছে।এটা হওয়ার কারণ কি? পুরোহিত শ্রী কানাই রায়
জানালেন শিবলিঙ্গগুলি চক্রাকারে সাজানো এবং উত্তর দিকে স্থিরাকৃত সেই হেতু আপনি ঘোরার সাথে সাথে মনে
হচ্ছে যেন যোনীপট্টটিও আপনার সাথে সাথে ঘুরছে। যেমনটা পৃথিবী থেকে সূর্যকে দেখলে মনে হয় যেন সূর্য
দেবতাই ঘুরছেন। আসলে কিন্তু পৃথিবীই ঘুরছে। এটা হল চোখের ভ্রম। দুজনকে ধন্যবাদ দিয়ে জগৎপতি শিবকে আরও
একবার প্রণাম করে মন্দির থেকে বেরিয়ে পড়ি। সামনে রাজবাড়ি। রিক্সায় স্টেশন যেতে যেতে...
১০৮ শিবমন্দিরের নাম প্রচলিত থাকলেও আসলে কিন্তু এখানে ১০৯টি শিবমন্দির আছে। এই ১০৯ নম্বর মন্দির হিসেবে
চিহ্নিত করা হয় ১০৮ শিবমন্দিরের বৃত্তের বাইরে পশ্চিম দিকে প্রধান রাস্তার পাশে।সেটি কিন্তু ১০৮ শিবমন্দিরের
মতো আট চালা নয়,পঞ্চরত্ন বিশিষ্ট মন্দির। মন্দিরটির ছাদের চার কোণে চারটি এবং মধ্যস্থলে একটি বড় চূড়া
আছে। জলেশ্বর নামে শিবমন্দিরটিকে অভিহিত করা হয়।
জপমালায় যেমন ১০৮টি বীজ মন্ত্র গাঁথা থাকে এবং মধ্যস্থলে সামান্য বড় আকারের একটি বীজ মেরু স্বরূপ থাকে
সে ভাবেই এই শিবক্ষেত্র নির্মাণের সময়ে তেমন বিধান মানা হয়েছিল।
তথ্যসূত্র- পশ্চিমবঙ্গের শিবস্থানসমূহ ও তার মাহাত্ম্য-গৌতম বিশ্বাস, প্রাচী প্রকাশনস।
পরিব্রাজক গৌতম
01/08/2021, 15:56 - Indranil Ray: #আবারহিউমানঅ্যাস্ট্রোলোজিশুরু ,#সঙ্গেপড়ানোও
===================================
বহু মানুষ বলছেন আপনি আমাদের অ্যাস্ট্রোলোজি না দেখলে আমরা চলবো কিভাবে ?
একটি ছেলে যে আমেরিকাতে থাকে ,সেও হোয়াটস্যাপ করেছে ,তার বৌকে দেখাবে।
আমি বলেছি, যে আমি মানুষের "হিউমান অ্যাস্ট্রোলোজি" করা বন্ধ করে দিয়েছি।
সেই ছেলেটির বিয়েও আমার হাত দিয়েই সম্পন্ন হয়েছে ১ ৫ টি মেয়ে দেখার পর !যা আসছে তাই আমি দেখছি
গোলমাল। শেষে একটি মেয়ে পেলাম ,ওর বাবাকে বললাম ইমমেডিয়েট এই মেয়ে র সাথে বিয়ে দেয়া দরকার। আর
ছেলেটির বিয়ের তীব্র আকাঙ্খা। অনেক বছর আগে।
তা ২ ০ ১ ৫। তখন সিঁথি মোড়ে থাকতো।
চাওয়ার ধরণ দেখে কাজ করতে ইচ্ছা হয়। খাটিয়ে টাকা দেবে না ,এই আবার হয় নাকি ?
নিজের যেমন ওয়েট কমিয়েছি ,ক্লায়েন্টের ওয়েট কমিয়েছি ,এটা আমার কথা নয় ,একজন ক্লায়েন্টেরই কথা।
তা আমি তাকে বললাম কোনো নতুন কাজ নিচ্ছি না এখন। ১০০০০ টাকার নীচে কোনো কাজ করতে ভালো লাগে না
আজকাল। ও বললো ১০০০০ টাকা ই দিচ্ছি। এই হচ্ছে ১১শের শুক্র। লগ্নের নক্ষত্রপতি বৃহস্পতি ,লগ্নেও বৃহস্পতি।
১০০০০ হাজার টাকা যদি কেউ মিনিমাম দেয় ,আমার যদি তার কাজটা অ্যাস্ট্রোলোজিক্যালি পছন্দের হয় ,আমি
নেবো। অ্যাস্ট্রোলোজি পড়ানো ও তাই।
কারণ আমার নিজের মাথা ঘামানোর ইচ্ছা নেই বা সময়ের, যদি সেই রকম পারিশ্রমিক না পাই।
কারণ আমি ডিটেইলে দেখি। একটা জিনিস দেখতে গিয়ে কত কিছু দেখতে হয় ,সেটা যারা জানে না ,তার জন্য এই
ছেলেটির ২ ০ ১ ৫ সালের করা চার্টের ফোল্ডারটা দিলাম। খুব তাড়া থাকলে ,অন্য জায়গাতে দেখিয়ে নিতে
পারে ,আমার কাছে দেরী লাগবে।
আর ইনস্টলমেন্ট আমি পছন্দ করি না ,কারণ সেই প্রাণ খুলে পড়ানো যায় না। ইনস্টলমেন্টের ইচ্ছা থাকলে, আমার
এখানে হবে না ,ভেরি ভেরি সরি।
এইটা সিদ্ধান্ত নিলাম। যারা অ্যাস্ট্রোলোজির কাজ করতে চায় তাদের জানিয়েও দিয়েছি ,এই লেখা প্রকাশ হবার
আগেই।
আরও একটা কথা ,হোয়াটস্যাপ করবেন ,ফোন নয়।আর্জেন্ট ফোনে ছাড়া ,ফোন আমি ধরি না। চলে আসবেন না
বাড়ীতে।দেখা যদি করতেইই হয় স্কাইপেতে দেখা করবেন।
আমি কিন্তু এই দু তিনমাস বসে নেই। যে বড়ো দুটো কাজ করছি ,তার মধ্যে আমেরিকার কাজটা শেষ হয়েছে।
শুধু চার্ট পেস্টিং বাকী। আর একটা কাজ মাঝখানে। অগাস্টে হয়ে যাবে। অবশ্যই পড়াচ্ছি যারা আছে তাদের।
আর আমি রেমেডি দেব যেটাতে উপকার হবে সেটাই ,সবসময়ই রত্নের রেমেডি কিন্তু দেব না ,এটা মাথায় রাখবেন।
রেমেডি নিয়ে ঠিকঠাক মতন পালন করতে পারলেই আমার কাছে আসবেন।মনে রাখবেন অ্যাস্ট্রোলোজিটা কিন্তু রেমেডি
ওপর দাঁড়িয়ে নেই। অ্যাস্ট্রোলোজির নিজস্ব পাটাতন খুবই স্ট্রং।
~ইন্দ্রনীল
এমসিএ ,এমএসসিই (আই টি ),এম এ (অ্যাস্ট্রোলোজি )
01/08/2021, 17:00 - Indranil Ray: https://m.youtube.com/watch?
v=wKjxZGmxDn0&feature=share
01/08/2021, 17:01 - Indranil Ray: 9088861220
01/08/2021, 17:01 - Indranil Ray: Idea
01/08/2021, 18:36 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216772455557992&id=1060787120
01/08/2021, 18:37 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216772209111831&id=1060787120
01/08/2021, 18:37 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216772209111831&id=1060787120
01/08/2021, 18:37 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216771464733222&id=1060787120
01/08/2021, 18:38 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10208309661513430&id=1060787120
01/08/2021, 18:39 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10205878504096014&substory_index=0&id=1060787120
01/08/2021, 18:40 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=485264668168751&id=1060787120
02/08/2021, 16:48 - Indranil Ray: আজকে শীলার মোবাইল সারানোটাই কাজ ছিল। ভগবানের অশেষ
কৃপায় করে এনেছি। আজ গাড়ী নিয়ে আর বেরই নি। কোথায় গাড়ী রাখবো !আগে গেলাম বাঙুরে ,তারপর
উল্টোডাঙাটা। প্লানই ছিল। উল্টোডাঙাতে না হলে চাঁদনী। যাই হোক উল্টোডাঙাতেই হয়ে গেলো। টাচটা
গোলমাল করছিলো। এখন যাবো জিমে।
~জয় শ্রী রামকৃষ্ণ
02/08/2021, 18:23 - Indranil Ray: Ooore oit
02/08/2021, 19:20 - Indranil Ray: You deleted this message
02/08/2021, 19:23 - Indranil Ray: You deleted this message
02/08/2021, 19:26 - Indranil Ray: বন্ধু
==
একটি গ্রহ ধরি ক ,আর একটি গ্রহ ধরি খ ,আর একটি গ্রহ ধরি গ।
ক এর সাথে খ এর প্লানেটারি হারমোনি (বন্ধু -শত্রু -সম) বন্ধু কিন্তু খ এর সাথে ক এর প্লানেটারি হারমোনি
সম।
এবার একটা গল্প বলি। আর্তাগুল এর সাথে এক সাহাজাদির প্রেম। আর্তাগুলকে রোশনী ভালোবাসে। সেই
শাহাজাদীকে ভালোবাসে আলাউদ্দিন।
একটা প্লানেটারি হারমোনি নৈসর্গিক ,একটা প্লানেটারি হারমোনি ফাংশনাল আর তার রেসালট্যান্ট পঞ্চধা।
তার মানে নৈসর্গিকও বন্ধু ,ফাংশনালও বন্ধু। তাহলে পঞ্চধা হবে অতিবন্ধু।
হাবিজাবি অনেক সফটওয়্যার বেরিয়েছে। কিন্তু এগুলি দুই একটি সফটওয়্যারেই দিয়েছে।
তোমাকে আমি একই সফটওয়্যার দিয়ে দেব !তুমিও প্রেডিক্ট করবে আমিও সেই সফটওয়্যার দিয়ে প্রেডিক্ট করবো। সেই
একই চার্ট। তুমি বলবে এক, আর আমি বলবো আর এক।
কি করে ?
যার যত পড়াশোনা ,সে ততরকম ভাবে চার্টটিকে দেখবে ,একদম টুকরো টুকরো করে ফেলবে , ঘটনাবলীকে।
এই যে আর্তাগুলের গল্পটি বললাম ,এটি কোনো আমার কল্পিত নয়। আর্তাগুল সিনেমার গল্প। সিনেমা দেখতে দেখতে
যখন ঘটনাগুলি আসে ,তখন অটোম্যাটিক এগুলি আসে ,মাথায়। অটোম্যাটিক আসবে।
আমি কথা বলেছি অনেকের সাথে। মানে বলতে চাই অ্যাস্ট্রলজারের সাথে। সবার মাথায় কিন্তু অটোমেটিক আসে না।
তবেই না অ্যাস্ট্রোলোজর।
~ইন্দ্রনীল
#আবারহিউমানঅ্যাস্ট্রোলোজিশুরু ,#সঙ্গেপড়ানোও
#১৮ক্যারেটেরসোনারমেডেল।
~ইন্দ্রনীল
এমসিএ ,এমএসসিই (আই টি ),এম এ (অ্যাস্ট্রোলোজি )
Facebook :indranil.ray3
Email :indranilray2008@gmai। com
WhatsApp :9433031757
~ইন্দ্রনীল
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222595072599779
03/08/2021, 09:26 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/100058088212596/posts/237241548222117/
03/08/2021, 09:26 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/100051536593160/posts/352933339767883/
03/08/2021, 11:45 - Indranil Ray: Duolin.
03/08/2021, 18:40 - Indranil Ray: You deleted this message
03/08/2021, 18:42 - Indranil Ray: You deleted this message
03/08/2021, 18:45 - Indranil Ray: You deleted this message
03/08/2021, 18:48 - Indranil Ray: বরাহমিহির
===============
(1 মাস আগে লেখা,অাজ পোষ্ট করলাম।)
যে অ্যাস্ট্রোলোজি আমার মতন ভালো ভাবে জানে(ছেলে) (আমার মতন শুনতে কি খারাপ লাগছে, না
?,"ইন্দ্রনীলের মতন" বললে, ভালো লাগে।
আপনি আচারি ধর্ম ,পরকে শিখাইয়ো,আমি জানি আমি কি ধরণের অ্যাস্ট্রোলোজার। )তার সাথে আর একজন
অ্যাস্ট্রোলোজি জানা লোক খুব ভয় পায় ,এটা দেখেছি।
বরাহমিহির বলেছিলেন সঠিক অ্যাস্ট্রলজারের সামনে লোকেরা সন্তর্পনে থাকে। মনে করে সে একটি বাঘের সমতুল।
যত বেশী মনটা উদার ,অপরের মনটা যদি, আরও ক্যাটাগরিক্যালী ,যদি মেয়ে অ্যাস্ট্রোলোজরটির যদি সংকীর্ণ
মনোভাব থাকে ,তাহলে ছেলে অ্যাস্ট্রোলোজরটিকে , ফ্লার্ট মনে হতে পারে।
আমি দেখেছি অ্যাস্ট্রলজারকে ,যে অ্যাস্ট্রোলোজি জানে না ,সেই ভাবে, সেই, ভালোবাসে।
~ইন্দ্রনীল
#আবারহিউমানঅ্যাস্ট্রোলোজিশুরু ,#সঙ্গেপড়ানোও
#১৮ক্যারেটেরসোনারমেডেল।
~ইন্দ্রনীল
এমসিএ ,এমএসসিই (আই টি ),এম এ (অ্যাস্ট্রোলোজি )
Facebook :indranil.ray3
Email :indranilray2008@gmai. com
WhatsApp :9433031757
Facebook:indranil.ray3
03/08/2021, 19:00 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10220035732337872&id=1060787120
03/08/2021, 19:00 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10215718787256943&id=1060787120
03/08/2021, 19:01 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211635217010239&id=1060787120
03/08/2021, 20:12 - Indranil Ray: You deleted this message
03/08/2021, 20:17 - Indranil Ray: মহব্বত
=====
শীলাকে আমি যেভাবেই বলি না কেন ,ওর ধারণা, ওকে আমি ভালোবাসি না। "আই লাভ ইউ", বলার চেয়েও,
ভালোবাসা আছে। সেটা কখনই বুঝিয়ে উঠতে পারি না। ওর ধারণা ,ওকে ছাড়া সবাইকেই, ওর চেয়ে বেশি
ভালোবাসি।
একটা কথা আমি পাবলিক ফোরামেই বলছি, ভালোবাসা সেই অৰ্থে ভালোবাসা যদি থাকে ,যা আধ্যাত্মিক
ভালোবাসা বলেই জানি, তা আমার শীলাকে দেখেই হয়েছিল।
এবং এটা সুদীর্ঘ 26(এই 11 ই ডিসেম্বর বিয়ের হবে 25 বছর,আগের থেকেই প্রেম!) বছর ধরে অটুট। এবং সে
ভালোবাসা সবার উপরে।আমি ওর নাড়ি নক্কত্র জানি। ওও আমার এতো জানে না ,কিন্তু আমি জানি এবং বিশেষ
ভাবে জানি।
অনেকে আমার লেখা পরে ,আমাকে ভালোবাসে ,আমার অ্যাস্ট্রোলোজি র জন্য আমাকে ভালোবাসে ,আমি ভালো শিক্ষক
বলে, অনেকে আমাকে ভালোবাসে ,অনেকে আমার প্রজ্ঞার জন্য আমাকে ভালোবাসে।
কিন্তু আমি ভালোবাসি আধ্যাত্মিকতা ,আমি ভালোবাসি নিরাকার ,আমি ভালোবাসি অসীমতা,আমি ভালোবাসি
শুন্যতা।মায়াময় এ জগৎ। মায়া আমাকে ভালোবেসে পথ দেখিয়ে দেয়।
কিছু কিছু শীলার মধ্যে আমি দেখেছি বলেই, আমি ওকে ভালোবাসি।আর কারুর মধ্যে ,কারুর মধ্যে ,কারুর মধ্যে
আমি, এ জিনিস দেখি নি।
~ইন্দ্রনীল
03/08/2021, 21:11 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/274388786829024/posts/860930014841562/
03/08/2021, 21:18 - Indranil Ray: https://teeguruji.com/products/sob-e-maya-glow-
in-the-dark-bengali-printed-tshirt?fbclid=IwAR17Fp5ogndyi-lQkHj2hsd2QpwE_nE-
ReHGNty1Uolho2HyA_eGLesrojM
03/08/2021, 22:44 - Indranil Ray: Bhutnath
04/08/2021, 08:45 - Indranil Ray: Coronavirus: ল্যাবেই তৈরি করোনা: রিপোর্ট
সংবাদ সংস্থা
ওয়াশিংটন ০৪ অগস্ট ২০২১ ০৭:৩৩
ফাইল চিত্র।
ফাইল চিত্র।
Advertisement
, ৩ অগস্ট: ফের কাঠগড়ায় চিনের উহান ল্যাব! আমেরিকান কংগ্রেসের এক রিপাবলিকান আইনপ্রণেতার প্রকাশিত তদন্ত-
রিপোর্টেও দাবি করা হল— নভেল করোনাভাইরাস বা সার্স-কোভ-২ একটি জেনেটিকালি মডিফায়েড (গবেষণাগারে
জিনগত পরিবর্তন করা) ভাইরাস। উহান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির গবেষণাগার থেকে এটি কোনও ভাবে ছড়িয়ে
পড়েছিল।
‘হাউস ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটি’-র সদস্য, টেক্সাসের রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা মাইকেল ম্যাকল ভাইরাসের উৎসের
সন্ধানে একটি তদন্ত শুরু করেছিলেন। তৃতীয় কিস্তিতে তার রিপোর্ট পেশ করেছেন। তাঁর বক্তব্য, গোটা বিশ্বের
জানা উচিত, অতিমারির বিপদ কোন দিক থেকে এসেছে।
Advertisement
আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনও এ বিষয়ে একটি তদন্ত চালাচ্ছে। সমান্তরাল ভাবে চলেছে ম্যাকলের
তদন্তও। ৪২ লক্ষ মানুষের প্রাণ নিয়েছে যে ভাইরাস, তার উৎস জানার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে জোর দিচ্ছেন
বিশেষজ্ঞেরাও। তাঁদের বক্তব্য, কী ভাবে ভাইরাসটি ছড়াল, তা না-জানা গেলে ফের কোনও অতিমারি হানা দেবে।
একাধিক সূত্র থেকে নেওয়া খবরে তৈরি রিপাবলিকান রিপোর্টটি এই সিদ্ধান্তে এসে পৌঁছেছে: ‘‘উহানের
গবেষণাগারে অতি-বিতর্কিত গবেষণা চলছিল। এতে ভাইরাস ও ব্যাকটিরিয়ার জিনগত পরিবর্তন করে তার সংক্রমণ ক্ষমতা
বাড়ানো হয়েছিল। তার পর পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছিল, কী ভাবে একে ঠেকানো যায়। এক কথায়— অতিসংক্রামক
ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধক্ষমতা গড়ে তোলার পথ খোঁজা হচ্ছিল। কিন্তু গোটা কর্মকাণ্ড চলার সময়ে ল্যাবে
যথাযোগ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না।’’
মাইকেল ম্যাকল বলেন, ‘‘আমরা নিশ্চিত ভাবে জানি, উহান ইনস্টিটিউটে এই ধরনের গবেষণা চলছিল। আর এ-ও
জানি, যথেষ্ট নিরাপত্তা ছিল না।’’
আমেরিকার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞেরাও মনে করেন, এ বিষয়ে চিনকে শিক্ষা দেওয়া উচিত। চিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ— এক,
তারা ভাইরাস সংক্রমণ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীগুলিকে সময় থাকতে সতর্ক করেনি। দুই, ভাইরাসের উৎস সন্ধানে
তদন্ত চলাকালীন প্রতিনিয়ত বাধা সৃষ্টি করেছে। আমেরিকার ‘ফাউন্ডেশন ফর ডিফেন্স অব ডেমোক্র্যাসিস’-এর
শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞ অ্যান্টনি রাগিরো বলেন, ‘‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) এবং জি-৭-এর সঙ্গে কথা চালিয়ে
যাচ্ছে বাইডেন প্রশাসন। কূটনীতির সাহায্যেই পথ খোঁজা হচ্ছে। চিনের কাছেও সহযোগিতার আবেদন জানানো
হয়েছিল। কিন্তু ওদের জবাব— না।’’ ম্যাকলের কথায়, ‘‘আমেরিকা সরকারের এ বার উচিত এই অতিমারির উৎস
খুঁজে বার করা।
Advertisement
Bring home a big TV with bigger offers
Samsung Big TV Days
Sponsored
Install CoinDCX Go & use code TAB100. Free Bitcoin worth ₹100 & a chance to win 1
Bitcoin*
Enjoy the lowest rates. Fast deposit & withdrawal directly in your bank account.
Get it on Google Play | CoinDCX Go
Sponsored
Open instantly a zero-balance account
IndusInd Bank
Sponsored
ভারত: কেন সবাই এই 2999 টাকার স্মার্টওয়াচ নিয়ে এত উত্তেজিত
ফিটনেস এক্স ওয়াচ
Sponsored
India's Best Coding Classes for Kids. Laptop/PC Mandatory.
Coding improves your child's logical thinking, problem solving, concentration &
creativity. Book a free trial class.
Toppr Codr
Sponsored
Rudranil Ghosh: শিক্ষিত বেকারদের চোখের জলের টাকা ক্লাবকে দেবেন না, রুদ্রনীলের নিশানায় মুখ্যমন্ত্রী
মুখ্যমন্ত্রীর ক্লাবে দান-খয়রাতি নিয়ে রুদ্রনীল মুখ খুলতেই নড়ে বসেছেন নেটাগরিকেরাও
Anandabazar
Buying Apartment in Noida Is Much Easier Than You Think.
Noida Authority | Search Ads
Sponsored
Villas In Gurgaon on Sale and Much Cheaper Than You Think.
Villas In Gurugram | Search Ads
Sponsored
MOST POPULAR
Nursing Student: রাত বাড়লেই ভেসে আসছে শব্দ, দাবি নার্সিং ছাত্রীদের
Anandabazar
The Prices of Solar Panels Might Actually Surprise You
Search | Solar Panels
Sponsored
04/08/2021, 17:20 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216793679168569&id=1060787120
04/08/2021, 22:51 - Indranil Ray: ধ্যানে কি হয় ?ধ্যান মানুষকে লাভ্লিনা তৈরী করে। আমি এটি ৩ ০
বছর ধরে বলে আসছি। ধ্যান না করলে তুমি তোমার বিষয়ে শ্রেষ্ঠ হতে পারবে না ,এটি নিশ্চিতের থেকেও নিশ্চিত।
ধ্যান করো। আমারি এক ভারী সুন্দর স্বভাবের অনেকের মধ্যে শ্রেষ্ট পুরানো ছাত্রী ,কম্পিউটারের ,সে amar
কাছে জানতে চেয়েছিলো ধ্যান কি ভাবে করবে।
04/08/2021, 22:54 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10220939464170603
04/08/2021, 22:54 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222116645399398
04/08/2021, 22:55 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10220834854955438
04/08/2021, 22:55 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222466983517632
04/08/2021, 22:56 - Indranil Ray: হটাৎই।
04/08/2021, 22:56 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222565890910255
04/08/2021, 22:59 - Indranil Ray: ধ্যানে কি হয় ?ধ্যান মানুষকে লাভ্লিনা তৈরী করে। আমি এটি ৩ ০
বছর ধরে বলে আসছি। ধ্যান না করলে তুমি তোমার বিষয়ে শ্রেষ্ঠ হতে পারবে না ,এটি নিশ্চিতের থেকেও নিশ্চিত।
ধ্যান করো। আমারি এক ভারী সুন্দর স্বভাবের অনেকের মধ্যে শ্রেষ্ট পুরানো ছাত্রী ,কম্পিউটারের ,সে amar
কাছে জানতে চেয়েছিলো ধ্যান কি ভাবে করবে।
ধ্যান
1) https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222466983517632
2)https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10220939464170603
3)https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222116645399398
4) https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10220834854955438
5)
হটাৎই
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222466983517632
6)
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222466983517632
05/08/2021, 00:14 - Indranil Ray: Ai lekha ta niye lekha...bohu manus aaste
chaay....6 maas aage jake chintami na....se koto bondhu....jokon tar bareete
jabo....10,15 bochor aagekar bondhu o aase...diner seshe ekbar indraniler nsam ta
kore...aar aami emon kono kotha boli ni jetar fole ulto bujhay....keu kpnodino bole
parbe na
05/08/2021, 00:15 - Indranil Ray: June maas ta jaak bolechi.
05/08/2021, 08:44 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/278559926597449/permalink/526402681813171/?
sfnsn=wiwspwa
05/08/2021, 18:59 - Indranil Ray: You deleted this message
05/08/2021, 19:06 - Indranil Ray: মহাবিশ্ব
=====
কি কি আমার হয়েছে ?
সব।
একবার সাইকেল ভেঙে ভিআইপিতে দুর্ঘটনা।তিনটে সেলাই। লোকেরা বলছিলো কথা বলতে পারবো না। কি রক্ত !!!
একবার ফোঁড়া হলো। সর্ব অঙ্গে। সর্ব। তাই নিয়ে কামারপুকুর। ফোঁড়া মানে যা তা নয়। সেই হোমিওপ্যাথি
করে কমলো। আমিই করলাম। মেটিরিয়া মেডিকা দেখে, কালকেসিয়া কার্বনিকা খেলাম।
৩ ৭ বছর বয়েস। সিভিয়ার সায়াটিকা পেন। শয্যাশায়ী। কিভাবে ক্লাস নেবো ,বুজতেই পারতাম না। জ্বালা কি
জ্বালা, কোমরে। ব্যাথা কি ব্যাথা, কোমরে। যার হয়েছে সেই জানে। লাক্যাসিস খেলাম। মেটিরিয়া মেডিকা
দেখে।
গাড়ি কিনলাম। ২ ০ ২ ০।
এই যে এতো কিছু (ছোট বয়েসের গুলো আর লিখিই নি,গরম চা ,বিশাল চৌবাচ্চায় ডুবে যাওয়া !
ইত্যাদি,তারপর অশরীরী দেখা !! ),তা সত্বেও আমাকে একজন "বিরাট সাথ" দিয়েছে !ও হচ্ছে আমার আমি।
আমার মন কিন্তু কোনোক্ষেত্রেই ডুবে যায় নি ,একমাত্র মা চলে যাবার সময়ে, ৬ মাস ছাড়া।
আমি মাঝে মাঝে ভাবি ,এটা কে ?আমিই তো !এরই মধ্যে কম্পিউটার ও অ্যাস্ট্রোলজিও করেছি ,প্রিন্ট ম্যাগাজিনে
লিখেওছি !
গত ৭/৮ মাস ধরে ,আমার প্রেসার ১ ৩ ০ /৭৭ রেঞ্জ এই আছে। কেউ বলে নি। আমিই গেছি।
এর মূল কথা কি ?
সেই ধ্যানেই আমার "আমি"কে ,তার পিছনের "আমি"কে ,তারও পিছনের "আমি" কে ,তারও ,তার ও ,তারও ,পাই।
৬ দিন বা ৬ মাস নয় ৬ বছরও নয়। দীর্ঘ ৩০ / ৩৫ বছর ,ধ্যান করে আমি যা শিখেছি , কোনো কিছুই তার
কাছে ,কিচ্ছু নয় ।
মনের মতন কথা বলি না বলেই ,একটুতেই রাগ আর অভিমান আর দুঃখ !!! তেল দিয়ে চলি না বলে, বিক্ষুব্ধ !
সারা পৃথিবীই, আমার কাছে বশ ,যদি "আমি"টা ,পৃথিবীর "আমি"র সাথে যুক্ত করে নেই। পৃথিবীর "আমি" যুক্ত
হয়ে যাবে সৌরজগতের "আমি" র সাথে। সৌরজগতের "আমি" যুক্ত হয়ে যাবে মহাকাশের "আমি"র সাথে। মহাকাশের
"আমি যুক্ত হয়ে যাবে শুন্যের সাথে।
~ইন্দ্রনীল
05/08/2021, 19:55 - Indranil Ray: মহাবিশ্ব
=====
কি কি আমার হয়েছে ?
সব।
একবার সাইকেল ভেঙে ভিআইপিতে দুর্ঘটনা।তিনটে সেলাই। লোকেরা বলছিলো কথা বলতে পারবো না। কি রক্ত !!!
একবার ফোঁড়া হলো। সর্ব অঙ্গে। সর্ব। তাই নিয়ে কামারপুকুর। ফোঁড়া মানে যা তা নয়। সেই হোমিওপ্যাথি
করে কমলো। আমিই করলাম। মেটিরিয়া মেডিকা দেখে, কালকেসিয়া কার্বনিকা খেলাম।
৩ ৭ বছর বয়েস। সিভিয়ার সায়াটিকা পেন। শয্যাশায়ী। কিভাবে ক্লাস নেবো ,বুজতেই পারতাম না। জ্বালা কি
জ্বালা, কোমরে। ব্যাথা কি ব্যাথা, কোমরে। যার হয়েছে সেই জানে। লাক্যাসিস খেলাম। মেটিরিয়া মেডিকা
দেখে।
কেদারনাথ গেলাম
২ ০ ১ ৯ ,বদ্রীনাথ আর গঙ্গোত্রী।
গাড়ি কিনলাম। ২ ০ ২ ০।
জিম করছি। ২ ০ ২ ১। প্রেসার ১ ৩ ০ /৭৭।
এই যে এতো কিছু (ছোট বয়েসের গুলো আর লিখিই নি,গরম চা ,বিশাল চৌবাচ্চায় ডুবে যাওয়া !
ইত্যাদি,তারপর অশরীরী দেখা !! ),তা সত্বেও আমাকে একজন "বিরাট সাথ" দিয়েছে !ও হচ্ছে আমার আমি।
আমার মন কিন্তু কোনোক্ষেত্রেই ডুবে যায় নি ,একমাত্র মা চলে যাবার সময়ে, ৬ মাস ছাড়া।
আমি মাঝে মাঝে ভাবি ,এটা কে ?আমিই তো !এরই মধ্যে কম্পিউটার ও অ্যাস্ট্রোলজিও করেছি ,প্রিন্ট ম্যাগাজিনে
লিখেওছি !
গত ৭/৮ মাস ধরে ,আমার প্রেসার ১ ৩ ০ /৭৭ রেঞ্জ এই আছে। কেউ বলে নি। আমিই গেছি।
এর মূল কথা কি ?
সেই ধ্যানেই আমার "আমি"কে ,তার পিছনের "আমি"কে ,তারও পিছনের "আমি" কে ,তারও ,তার ও ,তারও ,পাই।
৬ দিন বা ৬ মাস নয় ৬ বছরও নয়। দীর্ঘ ৩০ / ৩৫ বছর ,ধ্যান করে আমি যা শিখেছি , কোনো কিছুই তার
কাছে ,কিচ্ছু নয় ।
মনের মতন কথা বলি না বলেই ,একটুতেই রাগ আর অভিমান আর দুঃখ !!! তেল দিয়ে চলি না বলে, বিক্ষুব্ধ !
সারা পৃথিবীই, আমার কাছে বশ ,যদি "আমি"টা ,পৃথিবীর "আমি"র সাথে যুক্ত করে নেই। পৃথিবীর "আমি" যুক্ত
হয়ে যাবে সৌরজগতের "আমি" র সাথে। সৌরজগতের "আমি" যুক্ত হয়ে যাবে মহাকাশের "আমি"র সাথে। মহাকাশের
"আমি যুক্ত হয়ে যাবে শুন্যের সাথে।
~ইন্দ্রনীল
https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10222632130006191&id=1060787120&sfnsn=wiwspmo
05/08/2021, 19:55 - Indranil Ray: ৭ম ঘরে শনি অবস্থান করলে কি ফল প্রদান করে সে বিষয় নিয়ে
সংখিপ্ত আলোচনা।Saturn in 7th house.
প্রথমত শনির চরিত্র হচ্ছে বাধা বিলম্ব,দুঃখ কষ্ট,বয়স্ক ব্যাক্তি এবং প্রবীণ ব্যাক্তি,জীবনে ভোগবিলাসের
কামনাবাসনার প্রতি অনিহা বৈধব্য,রোগ শোক,জীবনে কঠিন পরিশ্রম এবং শ্রমিক এর কারক,দাসত্ব /নিচু
কাজ,আধ্যাত্মিকতা,ধ্যান তপস্যা,ঈশ্বরের প্রতি ধাবিত করা এসব শনির কারকতায় পড়ে।
এখন ৭ম ঘরে(কেন্দ্রে) যদি নৈসর্গিক পাপ গ্রহ শনি অবস্থান করে তাহলে তার জীবনে বিবাহ দেরি হওয়ার সম্ভাবনা
থাকবে।ছেলে হোক বা মেয়ে হোক।কারণ শনি ডিলে কারক গ্রহ।যতই শনি রাজযোগ কারী হোক না কেন সে ডিলে
করাবেই।কারণ শনির ধম`ই হচ্ছে দেরি করা।
শনি যদি ৭মে অবস্থান করে তাহলে একটু বয়স্ক ছেলে বা মেয়ের সাথে বিয়ে হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।কারণ শনি
বৃদ্ধকারক গ্রহ।এমন ও দেখা যাচ্ছে ছেলে বা মেয়ের বয়সের তুলনায় ওই পাত্র/পাত্রীর বয়স বেশি হতে পারে বা সমান
সমান হতে পারে।তবে সেজন্য আরও কিছু দেখার থাকবে।শনি কোন রাশিতে আছে এবং কার সাথে যুক্ত হয়ে আছে
এগুলো দেখতে হবে।
৭মে যে ছেলে এবং মেয়ের শনি থাকবে এবং যাকে বিয়ে করবে তার চেহারা শ্যাম বণ` হতে পারে এবং চেহারায়
একটু বয়স্ক ছাপ দেখা যাবে।তবে অবশ্যই শনি কোন রাশিতে আছে আগে দেখতে হবে।
৭মে শনি থাকলে স্ত্রী/স্বামীর সাথে কামনা বাসনা ভোগ বিলাস এসবের প্রতি অতটা সুখকর হয় না।বিবাহের পরবর্তী
জীবনে শনি নানা সমস্যা ঝামেলা দাম্পত্য কলহ তৈরি করে যদি শনি ৭ম ঘরে অশুভ এবং দুব`ল ভাবে অবস্থান
করে থাকে।শারীরিক রোগ শোক অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।শনি যদি তুঙ্গে,নিজ ঘরে, মুল ত্রিকোনে,মিত্র ঘরে
এবং ৭মপতি এবং ৫ম ও ৯পতি যুক্ত হয়ে অবস্থান করলে অতটা খারাপ ফল দিবে না শনি।
৭মে শনি থাকলে ইট পাথর,লোহা,কাঠ কয়লা,খনিজ পদার্থ,কৃষি পণ্য এসব ব্যাবসার সাথে যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা
থাকবে এবং বয়স্ক পাট`নার এর সাথে যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে এবং দীর্ঘদিন ধরে ঐসব ব্যাক্তিদের সাথে যুক্ত
বা সংযুক্ত হতে পারে এবং ব্যাবসার জন্য ভ্রমণ ও হতে পারে।
যদি শনি চররাশি দ্বিভাব এবং বায়ুরাশিতে থাকে।
অনেক সময় শনি ৭মে থাকলে বিয়ের পরে শনি একটা বয়সের পর থেকে জীবনে প্রচুর উন্নতী হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
প্রথম জীবনে ব্যাবসা বা পাট`নার এর সাথে তেমন শুভ ফল লাভ হয়নি কিন্তু বিয়ের পরে এবং একটা বয়সের পর
থেকেই শনি ব্যাবসায়িক কাজে লাভ দিতে শুরু করে বা অন্য কাজে।
যেমন মেষ লগ্নে শনি যদি ১০-২০ ডিগ্রির মধ্যে থাকে এবং পাপ গ্রহ যুক্ত বা দৃষ্ট না হয় এছাড়া বক্রী/দগ্ধ না হলে
শনি বিয়ের পর থেকে ব্যাবসা বলুন বা চাকরিই বলুন নানা কাজে সফলতা প্রদান করতে শুরু করবে।এছাড়া জন্ম
ছকে আরও কিছু দেখার আছে।
তবে একটা কথা বলতে চাই শনি ৭মে অবস্থান করলেও যদি ৭মপতি, ৫মপতি, লগ্নপতি এগুলোর সঙ্গে ভালো কানেকশন
করে এবং এসব গ্রহ তুঙ্গে বলবান, নিজ ঘরে অবস্থান করলে এছাড়া মহাদশা অন্তরদশা ভালো চলে তাহলে অনেক
সময় ডিলে হয় না।বিয়ে ও খুব তাড়াতাড়ি হয়ে যায় বা অন্যান্য কাজকমে` ও।তবে ৭মে শনি এবং ৭মপতিকে শনি
দৃষ্টি দিচ্ছে বা ডিগ্রিগত ভাবে ক্লোজ তাহলে বিবাহিত জীবনে দেরি এবং নানা সমস্যা ঝামেলা দাম্পত্য জীবনে
প্রভাব পড়বে।যদি ৭মে শনি +মঙ্গল, শনি+রাহু,শনি +কেতু,শনি+রবি,শনি +চন্দ্র,শনি+৬ষ্ঠপতি ৮মপতি ও ১২দশপতি
শনির সাথে ডিগ্রিগত খুব ক্লোজ হলে এবং শনি দুব`ল হলে বিবাহিত জীবনে সমস্যা ঝামেলা,ডিভোর্স এবং
স্বামী/স্ত্রীর সুখ থেকে বন্ঞিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
সংক্ষিপ্ত আকারে লিখলাম ।যাহারা জন্মছক এবং হস্তরেখা বিচার করাতে চান আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
only paid service.
ধন্যবাদ সবাইকে।
জ্যোতিষ্যি বিকেদাস দিপু।(Astrologer and plam reader).
হোয়াটসঅ্যাপ/ইমো এবং মোবাইল নাম্বার +8801724937863.
06/08/2021, 10:07 - Indranil Ray: https://tae.in/pages/varaasa-nirujam-joint-care?
utm_source=facebook&utm_medium=cpc&utm_term=Amazon.com+25to65+Men+Conversions&utm_c
ontent=Varaasa+Nirujam+Image5+FBCopy3+LP&utm_campaign=Varaasa+Keyword+Fresh+JUL21+I
NDIA+v13&fbclid=IwAR2UyOnvdmwvSfzr8mwfrKFh1DnQVogP4aPIobx5pzIyPsTauhEojaOMoHg
06/08/2021, 10:57 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/315891905128167/posts/4182288358488483/
06/08/2021, 15:39 - Indranil Ray: https://fb.watch/7cM-ToP7O9/
06/08/2021, 19:15 - Indranil Ray: <Media omitted>
06/08/2021, 19:34 - Indranil Ray: https://fb.watch/7c_KtSANCm/
06/08/2021, 20:01 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/100061047790858/posts/218015483576710/
06/08/2021, 20:48 - Indranil Ray: পৈতে দিচ্ছে ,আমার প্রয়াত বড়জেঠু। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন
এর ডিরেক্টর ছিলেন।
পৈতের অনেক ছবি আগে দিয়েছি। কিন্তু এইটা বাড়ীর অসংখ্য বইয়ের আলমারী ঘাটতে গিয়ে এটি পেলুম।
06/08/2021, 20:49 - Indranil Ray: পৈতে দিচ্ছে ,আমার প্রয়াত বড়জেঠু। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন
এর ডিরেক্টর ছিলেন।
পৈতের অনেক ছবি আগে দিয়েছি। কিন্তু এইটা বাড়ীর অসংখ্য বইয়ের আলমারী ঘাটতে গিয়ে এটি পেলুম। ক্লাস
এইট। মা ছবিগুলি তুলিয়েছিলো ফটো হাউস কে দিয়ে। তখন কৃষ্ণনগর।
08/08/2021, 16:19 - Indranil Ray: You deleted this message
08/08/2021, 16:28 - Indranil Ray: You deleted this message
08/08/2021, 16:30 - Indranil Ray: কি বৃষ্টি কি বৃষ্টি।
==========
আজ বৃষ্টিস্নাত সকালে।
কি বৃষ্টি কি বৃষ্টি।
কিন্তু যেটা লেখা থাকবে ,সেটা তো হবেই হবে।
আমাদের ম্যানেজার ,সিরিয়াসলি ম্যানেজার রাজা ,পর্যন্ত আমাকে হোয়াটস্যাপ করেছে ৫ তারিখে ,"শনিবার বৃষ্টি
হবে না তো ?"
আমি বললাম "মনে অসীম বল রাখো ,আমরা যাবোই যাবো ,হিমালয়ে যাবার বল ।" ও তার উত্তরে বললো "বল তো
আছেই ,কিন্তু ছোট দুটি বাচ্চা আছে তো !একটু বড়ো হলে ,অন্য কথা "
আমি বললাম "তোমাকে দেখেই তো শিখবে গো ,বাচ্চারা। "
কি অভূতপূর্ব !শনিবার দিন কোনো বৃষ্টি নেই !আজ আসবার সময়ও কোনো বৃষ্টি নেই !
কাল রাত্রে শ্রাবন্তী ,রাজবাড়ী ও ৩৬০ বছরের পুরানো মন্দির, যেটা আমার বেমালুম ইচ্ছা ছিল ,সেইটা অটো
ভাড়া করে দেখিয়ে দিয়েছে।
আজ রাজা আসার পথে বজবজ গঙ্গার ঘাট আর বজবজ কালীবাড়ি দেখিয়ে দিয়েছে।
শ্রাবন্তী এখনো ওতো স্পেশালিস্ট হয় নি ,ওকেও চার্ট পাঠিয়েছিলাম। ও থার্ড হাউসই দেখছে !
আর আমি চার্ট পেয়েই দশা দেখি, দশার লর্ড কোথায় আছে ,কি রকম সম্পর্ক ইত্যদি। দশা আবার একটা নয়।
অনেকগুলি দেখি।
ও ঠিক ই দেখেছে ,কিন্তু এখনো টেন এর স্টুডেন্ট 😇 !আর আমিও স্টুডেন্ট !! পিএইচডি র স্টুডেন্ট !!!🥰
এই তীব্র ইচ্ছা না থাকলে আমি কখনই এমএসসি করার পর এমসিএ🤓 করতে পারতুম না। এমসিএ করার পর
️অস্ট্রোলোজিতে এম এ️করতে
️ পারতুম না। এম এ করার পর এতো প্রিন্ট ম্যাগাজিনে️️ লিখতে পারতুম না ,এতো
পপুলারিটি🧠 পেতুম না ,কেদারনাথ🤩 বদ্রীনাথ 🤠গঙ্গোত্রী 🤘যেতুম না দুই জনে, গাড়ী ✊ই চালাতে পারতুম না
,এতো ওজন 💪কমাতে পারতুম না।
এই যে "না"♂️
,আমাকে "হ্যা
♂️" র শক্তি যোগায় ,এটা আমি নিশ্চিতভাবে জানি ,নিশ্চিত।
আমি আগামীতে আমার গাড়ী নিয়েই যাবো পুরী , ডুয়ার্স ,পুরুলিয়া । আমিই চালাবো।চালাবোই
♀️ চালাবো ।🚗🚐
এই "হ্যা" র শক্তি আসীম। যে এটা দেখেছে সে জানে। এই শক্তি🛴 ই ভগবান বলে আমি মানি ,নিস্চিত ভাবে মানি।
এই শক্তি কে অগ্রাহ্য করার ক্ষমতা কারোর নেই,আমার তো নেইইই।
অনুপম ,অঞ্জনা ওদের ছেলে ,রাজা "ম্যানেজার বাবু",শ্রাবন্তী ,পুচকে দুটি ,শীলা সকলকেই
অসীম ধন্যবাদ ,অসীম ,যে সেই শক্তিকে তারা মেনেছে ,আমিও সেই শক্তিকেই প্রণাম করি ।
জয় শ্রী রামকৃষ্ণ।
~ইন্দ্রনীল
08/08/2021, 17:26 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216821491623863&id=1060787120
08/08/2021, 17:26 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211676435280670&id=1060787120
08/08/2021, 17:28 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=3909411648006&id=1060787120
08/08/2021, 18:13 - Indranil Ray: <Media omitted>
08/08/2021, 19:21 - Indranil Ray: https://www.cardekho.com/india-car-news/complete-
guide-to-highsecurity-registration-plates-hsrp-and-colour-coded-stickers-where-why-
and-how-to-get-one-26521.htm
08/08/2021, 21:11 - Indranil Ray: আমি অনেক দূর থেকে চিৎকার করে ও ইশারায় , শ্রাবন্তীদের
বললাম, তোমরা চলে যাও,আমি বজবজ এর গঙ্গার ধারেই থাকবো !এই ছবিটা তুলেছে অনুপম। অনুপম এই ছবি।
স্মৃতিতে থাকবে চিরদিন। শ্রাবন্তী বললো তুমি গাড়ী লক না করেই চলে গেছো ,কিভাবে যাবো !!!!! আমরা
!!!!!
09/08/2021, 10:21 - Indranil Ray: Monginuser eggless choko,muri,semui
09/08/2021, 20:47 - Indranil Ray: You deleted this message
09/08/2021, 20:50 - Indranil Ray: You deleted this message
09/08/2021, 20:51 - Indranil Ray: তোমার প্রেমে আমি আর আমার প্রেমে তুমি।
তোমার জন্মদিন আজ ।
================
তোমার প্রেমে আমি আর আমার প্রেমে তুমি।
কারণ মনোমুগ্ধকর ইতিবৃত্ত, সেই সময়ে গ্রহদের সন্নিবেশে, নক্ষত্রদের আলাপনে , গৃহের(হাউস)
সুচারূপদক্ষেপে,মহাবিশ্বের ধাঁধায় ,পূর্বজন্মের লেখায় ,আমাদের আমির আলাপনে হয়ে গেছে প্রেম ,জগৎ সংসার
আলোকিত করার প্রেম |প্রেমকে ভালোবেসেই প্রেম।
যে প্রেম ফুটেছে কুড়ি থেকে। এখন মহিরুহ। সংসার তার শিকড়। পাতাগুলি, আত্মীয় বন্ধু বান্ধব।
সংসারের মায়া যখন ধীরে ধীরে ছিন্ন করে দেয় ,তখন আসে ধর্ম।
~ইন্দ্রনীল
10/08/2021, 07:46 - Indranil Ray: শিবলিঙ্গের বিবেচিত তেজস্ক্রিয়তা !!!
◆ এই সমস্ত মন্দির প্রকৃতির 5 টি উপাদানে লিঙ্গের অভিব্যক্তিকে উপস্থাপন করে, যাকে আমরা সাধারণ ভাষায় পঞ্চভূত
বলি। Ch পঞ্চভূত মানে পৃথিবী, জল, অগ্নি, বায়ু এবং মহাকাশ। এই পাঁচটি উপাদানের উপর ভিত্তি করে এই
পাঁচটি শিবলিঙ্গ স্থাপন করা হয়েছে।
● বায়ু কালহস্তীতে প্রতিনিধিত্ব করে,
● আগুনকে তিরুভান্নামালাইতে প্রতিনিধিত্ব করা হয়,
● তিরুবনাইকওয়াল মন্দিরে জল প্রতিনিধিত্ব করা হয়,
● পৃথিবী কাঞ্চীপুরমে এবং শেষের দিকে প্রতিনিধিত্ব করা হয়
চিদাম্বরম মন্দিরে মহাকাশ বা আকাশের প্রতিনিধিত্ব করা হয়
ফেসবুকে অনেকেই বিভিন্ন জায়গার বিষয়ে বিভিন্ন অনুসন্ধান মূলক পোস্ট করেন। উত্তরে বেশ কিছু জ্ঞানীগুনী
মানুষ বেশ কিছু কটু কথা লেখেন, কেউ লেখেন ওখানে দেখার আবার কি আছে! দেখার কিছু নেই.....
প্রশ্নটা এইখানেই দেখার কি কিছুই সেখানে নেই?
নাকি দেখার দৃষ্টিভঙ্গিটা সবাই চাই তার নিজের মতই হতে হবে সকলের!
আমি যেমন পাহাড় ভালোবাসি, সমুদ্র কম পছন্দের তাহলে কেউ যদি দীঘা যেতে চান তাঁকে বলতে পারি কি দেখার
কিছু নেই দীঘাতে!
প্রত্যেক মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা, এই সহজ কথাটা বর্তমানে একটা শ্রেণী ভুলে যান ফেসবুকে কমেন্ট করতে এসে
বা মতামত দিতে এসে।
আচ্ছা ভাবুন আমরা পুরী ঘুরতে যাই কিসের জন্য!
কেউ বলবেন সমুদ্র, কেউ বলবেন জগন্নাথ মন্দির, আবার কেউ বলবেন জগন্নাথ দেবের সাথে উপরি পাওনা সমুদ্র।
সকলেই ঠিক, নিজের মনের চাহিদা অনুযায়ী ভেবেছেন।
এই লেখা যাঁরা পড়ছেন জানেন পুরীতে কটা গ্রন্থাগার আছে! এবং সেখানে কিছু দুঃস্প্রাপ্য বাংলা বই আছে কিনা!
আমার পরিচিত একজন প্রায় বৃদ্ধ বয়সে পুরী যান প্রথম এবং তিনি সমুদ্র ও জগন্নাথ মন্দির নাম মাত্র ছুঁয়ে প্রত্যেক
দিন পুরীর গ্রন্থাগার গুলোতে সময় কাটিয়েছেন…...
এটাই হচ্ছে দেখার ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি।
আমার মনে হয় প্রত্যেক গ্রাম শহরের একটা নিজস্বতা আছে, সেই নিজস্বতাকে যদি তুলে ধরা যায় এবং সেখানে সঠিক
পরিসেবা দেওয়া হয় তাহলে সব জায়গা ভ্রমণপযোগী।
আসলে কেউ ক্ষুধা মেটাতে প্রসাদকেও খাবার হিসেবে গ্রহণ করে আবার কেউ শুধুই ভক্তির জন্যই প্রসাদ গ্রহন করেন। এতে
প্রসাদের খাদ্যগুন পরিবর্তন হয় না।
তাই সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে নিজের আশপাশকে দেখুন এবং তাকে নিজের মত করে তুলে আনুন আপনার কলমে, আপনার
ক্যামেরায়।
পর্যটনের উন্নয়নে কিন্তু রাজ্যের অর্থনৈতিক চলচিত্র বদলে যায়। কেরল, গোয়া, সিকিম, উত্তরাখন্ড এর উদাহরণ।
পর্যটন শিল্প মানে আপনার এলাকায় বা আপনার দায়িত্বে ঘুরতে আসা মানুষকে আর্থিক ভাবে চুষে নেওয়া নয়, সঠিক
অর্থের বিনিময়ে সঠিক পরিসেবা দান করা আসল ব্যবসা।
পর্যটন শিল্প গড়ে ওঠে ধীরে ধীরে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, স্থাপত্য, বিশেষ ঐতিহ্যশালী উৎসব, ঐতিহাসিক
মাহাত্ম্য, বিশেষ শিল্প সম্ভার, বিশেষ খাবার বা আরো কিছু বৈশিষ্ট্যকে সামনে রেখে। তবে এরপরেও সফলতার
সাথে পর্যটন মানচিত্রে উঠে আসতে স্থানীয় লোকেদের ভূমিকা বিশেষ ভাবে প্রয়োজন।
ভাল ব্যবহার, সঠিক দাম ও সেই অনুযায়ী পরিসেবার মান, আর্থিক লেনদেন সচ্ছতা পর্যটন ব্যবসার প্রধান মূলধন
হলে এগিয়ে যেতে বাধ্য পর্যটন ব্যবসা।
কাজেই কারোকে তাঁর প্রশ্নের উত্তরে হতাশা বা কটু কথা প্রয়োগ না করে সঠিক দিশা জানা থাকলে বলুন না হলে
পোষ্টটি এড়িয়ে যান। যেমন বাঁশ খাওয়ার ভয়ে রাজনৈতিক বা পুলিশ বিভাগের অনেক বিতর্কিত পোষ্ট এড়িয়ে
যান ঠিক তেমন।
🍀
✒️দেবপ্রিয় প্রামানিক।
10/08/2021, 16:06 - Indranil Ray: You deleted this message
10/08/2021, 19:37 - Indranil Ray: পজিটিভনেস
==========
স্বামী বিবেকানন্দ মানুষকে টেস্ট করতেন কিভাবে ?
মুখের ওপর সিগারেটের ধোয়া ছেড়ে ,আলতু ফালতু কথা বলে ,পাত্তা না দিয়ে ,অসংখ্য ভাবে ।
আমি তো স্বামীজী নোই। কিন্তু স্বামীজীর এই ভাবগুলি আমাকেও টানে।
স্বামীজী এক জায়গাতে বলেছিলেন " আই এম দি ভয়েস উইটআউট এ ফর্ম।" এটা লেখা ছিল আমার কম্পিউটার রুমে।
আর এক জায়গাতে কম্পিউটার রুমে লেখা ছিল, "আই ফার্মলি বিলিভ ইন দি পাওয়ার অফ প্রেয়ার" । বিয়ের আগে
থেকে।
তোমার কতখানি হবে ,সেটা তুমি অপরের আচরণ, যে সেই ব্যাপারে তোমার চেয়ে বেশী জানে, ,তার প্রতি
তোমার ব্যাবহার ও তার তোমার প্রতি তার ব্যাবহার এ প্রতিফলিত হয়।
যে জন তোমার কাছে আসার জন্যে উন্মুখ, তাকে তুমি বাধা দাও ,অনেকদিন আসতে দিও না ,নানারকম পিঞ্চ করো
,তারপরেও যদি সে আসতে চায় ,সে তোমারি। পুরুষ নারী দুজনেই হতে পারে। এ দেখেছি।
যে তোমার কাটা ফসলের ভাগ নিতে চায় ,তাকে বিক্রেতার ধার্য মূল্যও দিতে হবে ,সে টুনটুনির ধন বা অন্য
যাহোক কিছু বলতে পারো।
কাটা ফসল নেবো ,ধার্য মূল্য দেব না ,সে তো হতে পারে না। আমিও দিয়েছি।
কম্পিউটারে আমার একজন স্যার ছিল। ডাটা স্ট্রাকচার দারুন পড়াতো। টেনেনবাম এর ট্রি অবধি চলে গেছি ,নিজে
নিজে পরে ,আর বুঝতে পারছি, কিছুই বুঝতে পারছি না।
কম্পিউটার অর্গানাইজেশনের স্যার বললেন ,"এই স্যার আছেন, যিনি ডাটা স্ট্রাকচার তুখোড় জানেন এবং দারুন
পড়ায়।" আমি স্যারকে গিয়ে বললাম। স্যার বললো "না না আমি থাকি, তোমার বাড়ী থেকে ৩০ কিলোমিটার
দূরে। আমি ছাত্র পড়াইও না।" আমি বললাম "আমি যাবো স্যার"।
আমি ছিনে জোকের মতন লেগে থাকলাম। তারপর সত্যিই স্যার আমাকে পড়াতে রাজী হলেন। রবিবার ৩০ কিলোমিটার
দূরে পড়তে যেতাম। তারপর টিউনিং এতো ভালো হলো, স্যার বাড়িতেও আসতে রাজী হলেন। আর টাকা ?এক্সট্রা
টাকা দিলে টেবিলের তলায় রেখে যেতেন।
সম্পর্ক একদিনে একমাসেই হয় নি গো !বহু চেষ্টার ফলশ্রুতিতে যে সম্পর্ক হয়েছে, এখনো জানি দেখা হলেই ,স্যার
হাসবেন।
স্যার বলতেন পেপারে কোয়েস্চান না জানলেও কিছু লিখে আসবে। এমনভাবে তৈরী করবে 99% আর ১% ভগবানের
জন্য রাখবে।
ভগবান এই ১ % দিয়ে না কি হ্যা আর হ্যা কে না করতে পারবেন। এমনভাবে প্রিপারেশন নেবে, ভগবান ছাড়া কেউ
তোমায় আটকাতে পারবে না।
স্যার অ্যাস্ট্রোলোজিও জানতেন। বলতেন আচ্ছা বোলো তো নবাংশে একটা গ্রহ উচ্চ স্থানে ,ডি ওয়ান সেই গ্রহই
নিচে, কে কি ফল দেবে দশায় ?
আর এখন ?
লাইক ,কমেন্ট করলাম ,প্রেইস করলাম কারুর ,গুরু বললাম ,ভগবান বললাম, তারপরও আমি দেখা করলাম না,
যেহেতু আমার যা দাবী সেই অনুযায়ী টাকা দেবে না।
কি লাভ হলো ?
আমি বুঝতে পারি,তার জন্য চার্ট দেখতে হয় না। জন্ম সময় ইত্যাদি না দেখেই রাশি লগ্ন বলে দেব।
বহু ছাত্রছাত্রী এটা দেখেছে। এবরই বাওয়ালি রাজবাড়ী গিয়ে অঞ্জনাকে আমি দেখেই বললাম ,তোমার মকর লগ্ন। লগ্নে
নিশ্চই মঙ্গল অথবা বৃহস্পতির কানেকশন আছে। তার পরে মোবাইল এ সুনীলের সফটওয়্যার চালালাম। দেখলাম তাইই।
আমাকে যে সত্যিকারের বোঝে, সে জানে টাকা ছাড়াই আমি বন্ধুদের দেখি ,যাদের সত্যিই বন্ধু বলে মনে করি।
আমার নিজেরই টাকা তার পিছনে খরচ করি ,বেড়াতে নিয়ে যাই,তাদের বাড়ী তেল পুড়িয়ে যাই ,হোক তারা
ছাত্র । কারন টাকা আমি সংগে নিয়ে যাব না ।
কিন্তু যাদের মানি না বন্ধু বলে ,যাদের আমি একোয়ান্টান্স বা ক্লায়েন্টস,পরিচিত বলে মানি ,তাদের কাছ থেকে
পুরো টাকা নেই, কারণ এটা আমার প্রফেশন।
অ্যাস্ট্রোলোজি একটি সাবজেক্ট ,তা "হাত দেখে" বলা নয়। গভীরতম স্টাডি লাগে একটা চার্ট দেখতে। অনেক রকম
দশা ,বল, চার্টের রকম প্রভৃতি নানা কিছু লাগে।
তিনবছর হোক ,চার বছর হোক ,পাঁচ বছর হোক ,৬ বছর হোক।তারপর দেখব ।
~ইন্দ্রনীল
11/08/2021, 15:54 - Indranil Ray: You deleted this message
11/08/2021, 16:08 - Indranil Ray: অ্যাস্ট্রোলোজি যে বা যারা জানে না এবং যাদের ভীষণ মেন্টাল
ডিসর্ডার থাকে ,তাদের চার্টে পাওয়া যাবে রাহু ও শনির একসাথে অবস্থান।
ডিগ্রি ,লর্ডশিপের দৃষ্টি ,বৃহস্পতির দৃষ্টি ইত্যাদি অনেক কিছু দেখতে হয়।
দশা যদি চলে ,বা সাবলর্ড যদি হয়, অনেক কিছুই হয় বা হতে পারে।
স্পেসিয়াললী বাচ্চার সমস্যা ,আগে করা প্রেম থেকে চিন্তা বা হাপিত্যেশ ,সুসাইড প্রবনতা,ডিপ্রেশন ইত্যাদি আসতে
পারে।
ডাক্তারের কাছে যাবেন। অ্যালোপ্যাথি ডাক্তার এমন সব ওষুধ দেবে যা খেলে ঘুম আসে।
ঠিক ঠিক হোমিওপ্যাথি ডাক্তার পাওয়া মুশকিল ,আয়ুর্বেদ ডাক্তারও। কিন্তু আছে। পাওয়া মুশকিল।
কোনো রত্ন এ জিনিস ঠিক করতে পারে না,কারণ রত্ন গুলি সঠিক হলে একটা কথা ছিল। জিএসআই সার্টিফিকেড না
থাকলে রত্ন ,রত্নই নয়।
আর যে অ্যাস্ট্রলজার রত্ন বেঁচে, ৯ ৯.৯ ৯ পার্সেন্ট সঠিক অ্যাস্ট্রলজারই নয়। রত্ন ব্যাবসায়ী।
আর ব্যাবসায়ে আমি বুঝেছি মিথ্যা কথা বলতেই হয়। চাকুরীতে আরও হয়। কেমন ?বস বললো এটা বলবে,এটা হলে
,তোমাকে বলতেই হবে ।তুমি চাকুরী করো।
আর "আমার মতন প্রফেশনাল" হলে,যেটা সত্যি সেটাই বলি। শুধু মারা যাওয়ার যদি চান্স থাকে ,বলতে হবে
সিভেয়ার ঘটনা ঘটবে ।
~ইন্দ্রনীল
11/08/2021, 20:18 - Indranil Ray: You deleted this message
11/08/2021, 20:35 - Indranil Ray: ২ ০ ১ ৫। ১ ১ ই অগাস্ট।
শীলা স্কুলে। আমি গেছি আমার একাউন্টেন্টের কাছে হিসাব দিতে,কাঁকুড়গাছি Financial year এর ।
১ ৮ ই অগাস্ট পুনে যাওয়া। কোনো জিনিসই গোছাই নি । ২ বা ৩ অগাস্ট আমার চেয়ার উল্টে পরে গেলাম।আমি
শীলাকে শুধু বললাম ,আরো অনেক কিছু হবে,সবে শুরু ।
বৃহস্পতি রাহুর বিমসত্তরী ,শুক্র চন্দ্রের অষ্টোত্তরই, কুম্ভ-স্কোরপিওর চর দশা ,ধনুর, নিরায়ানা শুল দশা চলছে।
আমি একদম নিশ্চিতভাবেই জানি কিছু একটা শারীরিক বিপর্যয় আমার হবে।
বেশ কদিন ধরে মাথাটা ঝিমঝিম করছে। Relegare থেকে একদিন আসার সময় ব্লাড প্রেসার মাপালাম।
২ ১ ০ / ১ ১ ০ !
গ্লোনাইন ট্যাবলেট (হোমিওপ্যাথি )খাইনি বেশ কদিন।
এক্সপ্রেস ষ্টার টেইলর এ ভীষণ ইম্পরট্যান্ট আর্টিকল লেখার জন্য ম্যাডাম এসাইনমেন্ট দিয়েছে। অ্যাস্ট্রোলোজিক্যালি
বিভিন্ন দেশের। লেখা প্রায় কমপ্লিট। এই পাঠাবো পাঠাবো করছি। কম্পিউটারের ছাত্রও অনেক। আগের দিন
পড়িয়েওছি।
প্রদীপদাকে দিয়ে আসলাম সব accounts এর কাগজ। ঐখানে বসেই একটু কেমন যেন লাগছে।
বাঙুরের মোড়ে নেমে বাড়ী আসতে অনেক্ষন লাগলো। আমি নিজেই নিজেকে বললাম ৭ বারে যদি দরজার লক না
খুলতে পারি ,তাহলে আমার কিছু একটা হয়ে যাবে।
পারলাম না।
শীলা সব খাবার টেবিলে দিয়ে গেছে। একটা পার্শে মাছ আর ভাত খেলাম।
খাবার পরে থালাটা পরে গেলো।মাটি থেকে সব পরিষ্কার করলাম। আমার তখন তন্দ্রাচ্ছন্ন। কাজটা করতে হবে ,তাই
করলাম।
ঘরে এলাম। বিছানায় ফোন। শীলাকে ফোন করবো ,মনেই পড়ছে না।
পরে গেলাম মাটিতে। উঠতে পারলাম না। মাটিতেই শুয়ে থাকলাম। কোনো বেদনা নেই ,কোনো কষ্ট নেই।
৫ টার সময়ে শীলা বেল বাজালো। আমি শুনতেই পারলাম না। কিন্তু বুজতে পারছি। শীলা চাবি ঘুরিয়ে ঢুকলো।
পাশের বাড়ীর বৌদি কে ডাকলো ,আমাদের সেক্রেটারি শীলার ডাক শুনে বেরিয়ে আসলো। আমাকে নিয়ে যাবে
হাসপাতালে। আমি সব বুঝতে পারছি। এপোলোতে নিয়ে গেলো।
সব হরি। জগতের সবকিছু হরি দেখছি। প্রকৃতই। সবাই হরি। সবই হরি। কারুর নামের প্রয়োজন নেই। সবাই হরি। কি
অপূর্ব। আমার জীবনের অপূর্ব অভিজ্ঞাতা। নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্স।
তারপর দুদিনের মধ্যে জ্ঞান ফিরলো। শীলার নামই মনে নেই। শুধু জানি আমার মিসেস। দিদির নামটা আমার খুব
মনে আছে।
এইরকম যে আমার হবে তাতো শীলা ,দিদি কারুরই ধ্যানে ছিল না। সবাই ভাবছে মারাই গেলাম ।
কিন্তু আমার আয়ু যে অনেক। সে কি আর মারা যায় !শীলা শ্রী শ্রী ঠাকুরের ওপর অভিমানে পুজোই করে নি ,দু
দিন।শীলা ভাবছে সংসার ছেড়ে দেবে !
দিদি নার্সিং হোম এ হিসাব দিচ্ছে। আমার এফডির কাগজ গুলো ভেবেছিলো ভাঙাবে। ভাঙাতে হয় নি। দিদিই
দিলো তখনকার মতন। আমি বাড়ী এসে ও যা টাকা দিয়েছিলো ,দিয়ে দিয়েছিলাম। কিন্তু দিদির ওই সময়ে
সত্যিকারের সেবা তা অপ্রতিম ছিল।
হাসপাতালে কতজন যে দেখতে এসেছিলো কতজন। ইভেন শ্রী অরবিন্দ মহারাজ অবধি। শীলার বন্ধু ,আমার অতি আপনজন
কিঙ্কিণী ,শীলার দাদা চন্দনদা কি যে সার্ভিস দিয়েছিলো। আপনার লোককেও কেউ ওরকম করে না ,কিঙ্কিণীরা যা
করেছিল।
এমআরআই করালো।
আয়া আধঘন্টা পরপর বাথরুমে যাওয়া থেকে এড়াতে ডায়াপার পরিয়ে দিলো।
বাড়ী এসে অসহ্য পায়ে ব্যাথা। দিদি আমার পায়ে হাত বুলিয়ে দিলো। রাত্রিবেলা দিদিকে ঘুম ভাঙিয়ে উঠিয়ে
আমার কষ্ট বললাম। ও ,ওর মতন শান্ত করলো।
খলিল শুতো। এই জন্য মুসলিমদের কেউ অকারন গালী দেয় খুব রাগ হয় ।এখনো ভাবতে পারি না খলিল নেই ।
আমাদের বাড়ী সেই সময় এক্কেবারে নতুন হলো। AC ছিল না, AC লাগানো হল। রং করা হলো।
সব আমি বলে দিলাম ঐ সময়ে ,ঘরের রং সবুজ বাইরেটা নীল। ঘরের মাথায় ডিজাইন ,বারান্দার স্লাইডিং সব
সব বলে দিলাম।
ফিজিওথেরাপিস্ট আসতো। হাঁটা শেখাতে !খলিল বাথরুম করোতো। বিছানায় শুয়ে শুয়ে ডিসকভারি চ্যানেল দেখা
! হাতের লেখা পর্যন্ত নতুন করে শিখেছি।
আমি শ্রী ঠাকুরকে বললাম ,ঠাকুর তুমি এ কি করছো। আমাকে হয় মেরে ফেলো, নয়তো সুস্থ করে দাও ।
কি আশ্চর্য !একদম তাই,শ্রী শ্রী ঠাকুর করলেন। সুস্থ হয়ে উঠলাম ।
৪থ নভেম্বরে। তিনমাস দিদির হাড় ভাজা ভাজা করে ! দিদিই তো। আমার নিজের দিদি ,নিজের।
সেই আমি !
আমার অন্তরের শক্তি এতটাই বেশী ,ডাক্তার সিং, যিনি আমার ব্রেইনের ডাক্তার ,তিনি বলেছিলেন ,"ইনি মিরাকেল।
আমি তিনদিন দেখবো ভেবেছিলাম, তারপর অপারেশন করবো। কিছুই করতে হলো না।"
আজ আমাকে সম্মান যারা করে তারা ওকে, যারা বাজে কথা বলে তারাও ওকে ,কারণ আমি জেনেছি সময়।
আমার লেখা আরও ভালো হয়েছে ,সেটা আমি বুঝি। অ্যাস্ট্রোলোজি আরো ভালো রপ্ত করেছি সেটা তো আপনারাই
দেখছেন।
আমার ২ ০ ১ ৫ র আমি আর আজকের আমির মধ্যে আকাশ পাতাল না হলেও অনেক ফারাক।
এক মায়ের পেট থেকে ,দুই দীক্ষা হলো যেদিন, তিন এই ব্রেন স্ট্রোক থেকে ফিরে।
ব্রেন স্ট্রোক যদি না হতো, কিভাবে মানুষ মারা যায় তা তো দেখতে পেতাম না ,হরি ময় ভূমন্ডল তা তো
জানতে পেতাম না।
তাই সব মায়েরা যখন দেখি বাচ্চাদের মানুষ করবে বলে ভাবিত ,আমার চীনের কথা খুব মনে পরে।
ওরা দুই বছরের বাচ্চাকে জলে ফেলে দেয় ,সাঁতার শেখানোর জন্ন্যে।
কিছু মানুষ আছেন যারা বিবেক বলে যে বস্তুটি ,তার উচ্চপদ লাভ করেছেন।
~ইন্দ্রনীল
11/08/2021, 21:25 - Indranil Ray: <Media omitted>
11/08/2021, 21:25 - Indranil Ray: <Media omitted>
11/08/2021, 21:28 - Indranil Ray: ২ ০ ১ ৫। ১ ১ ই অগাস্ট।
শীলা স্কুলে। আমি গেছি আমার একাউন্টেন্টের কাছে হিসাব দিতে,কাঁকুড়গাছি Financial year এর ।
১ ৮ ই অগাস্ট পুনে যাওয়া। কোনো জিনিসই গোছাই নি । ২ বা ৩ অগাস্ট আমার চেয়ার উল্টে পরে গেলাম।আমি
শীলাকে শুধু বললাম ,আরো অনেক কিছু হবে,সবে শুরু ।
বৃহস্পতি রাহুর বিমসত্তরী ,শুক্র চন্দ্রের অষ্টোত্তরই, কুম্ভ-স্কোরপিওর চর দশা ,ধনুর, নিরায়ানা শুল দশা চলছে।
আমি একদম নিশ্চিতভাবেই জানি কিছু একটা শারীরিক বিপর্যয় আমার হবে।
বেশ কদিন ধরে মাথাটা ঝিমঝিম করছে। Relegare থেকে একদিন আসার সময় ব্লাড প্রেসার মাপালাম।
২ ১ ০ / ১ ১ ০ !
গ্লোনাইন ট্যাবলেট (হোমিওপ্যাথি )খাইনি বেশ কদিন।
এক্সপ্রেস ষ্টার টেইলর এ ভীষণ ইম্পরট্যান্ট আর্টিকল লেখার জন্য ম্যাডাম এসাইনমেন্ট দিয়েছে। অ্যাস্ট্রোলোজিক্যালি
বিভিন্ন দেশের। লেখা প্রায় কমপ্লিট। এই পাঠাবো পাঠাবো করছি। কম্পিউটারের ছাত্রও অনেক। আগের দিন
পড়িয়েওছি।
প্রদীপদাকে দিয়ে আসলাম সব accounts এর কাগজ। ঐখানে বসেই একটু কেমন যেন লাগছে।
বাঙুরের মোড়ে নেমে বাড়ী আসতে অনেক্ষন লাগলো। আমি নিজেই নিজেকে বললাম ৭ বারে যদি দরজার লক না
খুলতে পারি ,তাহলে আমার কিছু একটা হয়ে যাবে।
পারলাম না।
শীলা সব খাবার টেবিলে দিয়ে গেছে। একটা পার্শে মাছ আর ভাত খেলাম।
খাবার পরে থালাটা পরে গেলো।মাটি থেকে সব পরিষ্কার করলাম। আমার তখন তন্দ্রাচ্ছন্ন। কাজটা করতে হবে ,তাই
করলাম।
ঘরে এলাম। বিছানায় ফোন। শীলাকে ফোন করবো ,মনেই পড়ছে না।
পরে গেলাম মাটিতে। উঠতে পারলাম না। মাটিতেই শুয়ে থাকলাম। কোনো বেদনা নেই ,কোনো কষ্ট নেই।
৫ টার সময়ে শীলা বেল বাজালো। আমি শুনতেই পারলাম না। কিন্তু বুজতে পারছি। শীলা চাবি ঘুরিয়ে ঢুকলো।
পাশের বাড়ীর বৌদি কে ডাকলো ,আমাদের সেক্রেটারি শীলার ডাক শুনে বেরিয়ে আসলো। আমাকে নিয়ে যাবে
হাসপাতালে। আমি সব বুঝতে পারছি। এপোলোতে নিয়ে গেলো।
সব হরি। জগতের সবকিছু হরি দেখছি। প্রকৃতই। সবাই হরি। সবই হরি। কারুর নামের প্রয়োজন নেই। সবাই হরি। কি
অপূর্ব। আমার জীবনের অপূর্ব অভিজ্ঞাতা। নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্স।
তারপর দুদিনের মধ্যে জ্ঞান ফিরলো। শীলার নামই মনে নেই। শুধু জানি আমার মিসেস। দিদির নামটা আমার খুব
মনে আছে।
এইরকম যে আমার হবে তাতো শীলা ,দিদি কারুরই ধ্যানে ছিল না। সবাই ভাবছে মারাই গেলাম ।
কিন্তু আমার আয়ু যে অনেক। সে কি আর মারা যায় !শীলা শ্রী শ্রী ঠাকুরের ওপর অভিমানে পুজোই করে নি ,দু
দিন।শীলা ভাবছে সংসার ছেড়ে দেবে !
দিদি নার্সিং হোম এ হিসাব দিচ্ছে। আমার এফডির কাগজ গুলো ভেবেছিলো ভাঙাবে। ভাঙাতে হয় নি। দিদিই
দিলো তখনকার মতন। আমি বাড়ী এসে ও যা টাকা দিয়েছিলো ,দিয়ে দিয়েছিলাম। কিন্তু দিদির ওই সময়ে
সত্যিকারের সেবা তা অপ্রতিম ছিল।
হাসপাতালে কতজন যে দেখতে এসেছিলো কতজন। ইভেন শ্রী অরবিন্দ মহারাজ অবধি। শীলার বন্ধু ,আমার অতি আপনজন
কিঙ্কিণী ,শীলার দাদা চন্দনদা,আমার ছাত্র সুখেন্দু কি যে সার্ভিস দিয়েছিলো। আপনার লোককেও কেউ ওরকম করে
না ,কিঙ্কিণীরা যা করেছিল।
এমআরআই করালো।
আয়া আধঘন্টা পরপর বাথরুমে যাওয়া থেকে এড়াতে ডায়াপার পরিয়ে দিলো।
বাড়ী এসে অসহ্য পায়ে ব্যাথা। দিদি আমার পায়ে হাত বুলিয়ে দিলো। রাত্রিবেলা দিদিকে ঘুম ভাঙিয়ে উঠিয়ে
আমার কষ্ট বললাম। ও ,ওর মতন শান্ত করলো।
খলিল শুতো। এই জন্য মুসলিমদের কেউ অকারন গালী দেয় খুব রাগ হয় ।এখনো ভাবতে পারি না খলিল নেই ।
আমাদের বাড়ী সেই সময় এক্কেবারে নতুন হলো। AC ছিল না, AC লাগানো হল। রং করা হলো।
সব আমি বলে দিলাম ঐ সময়ে ,ঘরের রং সবুজ বাইরেটা নীল। ঘরের মাথায় ডিজাইন ,বারান্দার স্লাইডিং সব
সব বলে দিলাম।
ফিজিওথেরাপিস্ট আসতো। হাঁটা শেখাতে !খলিল বাথরুম করোতো। বিছানায় শুয়ে শুয়ে ডিসকভারি চ্যানেল দেখা
! হাতের লেখা পর্যন্ত নতুন করে শিখেছি।
আমি শ্রী ঠাকুরকে বললাম ,ঠাকুর তুমি এ কি করছো। আমাকে হয় মেরে ফেলো, নয়তো সুস্থ করে দাও ।
কি আশ্চর্য !একদম তাই,শ্রী শ্রী ঠাকুর করলেন। সুস্থ হয়ে উঠলাম ।
৪থ নভেম্বরে। তিনমাস দিদির হাড় ভাজা ভাজা করে ! দিদিই তো। আমার নিজের দিদি ,নিজের।
সেই বছর পুনে যাওয়া আর হয় নি। পরের বছর গেলাম ,বক্তৃতা দিতে।
সেই আমি !
আমার অন্তরের শক্তি এতটাই বেশী ,ডাক্তার সিং, যিনি আমার ব্রেইনের ডাক্তার ,তিনি বলেছিলেন ,"ইনি মিরাকেল।
আমি তিনদিন দেখবো ভেবেছিলাম, তারপর অপারেশন করবো। কিছুই করতে হলো না।"
আজ আমাকে সম্মান যারা করে তারা ওকে, যারা বাজে কথা বলে তারাও ওকে ,কারণ আমি জেনেছি সময়।
আমার লেখা আরও ভালো হয়েছে ,সেটা আমি বুঝি। অ্যাস্ট্রোলোজি আরো ভালো রপ্ত করেছি সেটা তো আপনারাই
দেখছেন।
আমার ২ ০ ১ ৫ র আমি আর আজকের আমির মধ্যে আকাশ পাতাল না হলেও অনেক ফারাক।
এক মায়ের পেট থেকে ,দুই দীক্ষা হলো যেদিন, তিন এই ব্রেন স্ট্রোক থেকে ফিরে।
ব্রেন স্ট্রোক যদি না হতো, কিভাবে মানুষ মারা যায় তা তো দেখতে পেতাম না ,হরি ময় ভূমন্ডল তা তো
জানতে পেতাম না।
তাই সব মায়েরা যখন দেখি বাচ্চাদের মানুষ করবে বলে ভাবিত ,আমার চীনের কথা খুব মনে পরে।
ওরা দুই বছরের বাচ্চাকে জলে ফেলে দেয় ,সাঁতার শেখানোর জন্ন্যে।
কিছু মানুষ আছেন যারা বিবেক বলে যে বস্তুটি ,তার উচ্চপদ লাভ করেছেন।
~ইন্দ্রনীল
11/08/2021, 21:34 - Indranil Ray: https://www.facebook.com/photo/?
fbid=10205878504096014&set=a.3741959101797
12/08/2021, 19:15 - Indranil Ray: You deleted this message
12/08/2021, 19:21 - Indranil Ray: You deleted this message
12/08/2021, 19:23 - Indranil Ray: গতকাল আর আজ।
হটাৎ করে দুইজন গেরুয়া বসনধারী ,গলায় জ্যান্ত সাপ ,হাতে কমণ্ডলু ,আমাকে বলছে, এই মন্ত্রটা বলুন। পয়সাটা
কমণ্ডলুতে ফেলুন । আর যে বড়ো নোট আছে দিন ,ভান্ডারা দেব।
আমার নোট দেবার কোনো ইচ্ছাই নেই ,আর বেশি ছিলও না। ১ ০ ০ টাকা ছিল।
সারাদিনে হয়তো অনেকেই খরচ করবো ,কিন্তু ইচ্ছায়। বিরুদ্ধ ইচ্ছায় নয়। সাপটাকে খাবার মতন করে ওদেরই
মুখে লাগলো।
আমি কোনোদিন দেখিনি বাঙুরে ,এই টাইপের গেরুয়া বসনধারী ,সাপ গলায় নিয়ে ,কমণ্ডলু নিয়ে। আমি বলছি
"আমার ১ ০ ০ টাকাটা দিয়ে দিন" (ছোয়াবে বলে নিয়েছিল । সে কি আর দেয় !
আশীর্বাদ করলো ,বললো আপনার নামে ভান্ডারা দেব। অগত্যা আমিও বললাম ,সব ভালো হবে !
তার পরে আমি চিন্তা করছি ,আরে আজ তো ১ ১ ই অগাস্ট। আমার মরে, বেঁচে উঠবার দিন যে। ২ ০ ১ ৫।এইভাবেই
ভগবান নিয়ে নেন।
কতজনের সাক্ষাৎ ঐ সময়ে।তবে শীলাই ঠিক করেছিল এপোলো তে নিয়ে যাওয়া। ওর ভাই সঞ্জীব ঐখানকার ডাক্তার। নর্থ
পয়েন্ট তো বাবাকে ফেরায় নি !
ভাবা যায়, দীপাশ্রী আমার জন্য রেইকি করেছিল ,হাজি (মারা গেছে )কোরান পড়েছিল ,পাচিদি সূর্যদেবের কাছে
মানসিক করেছিল, আরও কতজন যে কতকিছু করেছিল ,তার ইয়ত্তা নেই।
শীলার সব বন্ধুরা গেছিলো ,আমার বড়জেঠুর বড়ছেলে, কানাডা থেকে এসেছিলো ,কাকু এসেছিলো ,আমার
মামাতো বোন বিবি ,সর্বোপরি সনজু ( সঞ্জীব ঐখানকার ডাক্তার)। আর আমার দিদি ও মেজদিতো ছিলই।
ফোন এসেছে মহারাষ্ট্র থেকে ,হায়দ্রাবাদ থেকে নূতনজীর ,আরো কত জায়গা থেকে ।নূতনজীর ,ডাক্তার হাসব্যান্ড
ফোন করেছেন ,আমার ডাক্তারকে। ভাবা যায় !
কালকে ১ ১ /০৮ /২ ০ ২১ ,অক্ষরে অক্ষরে বুজতে পারলাম। স্বয়ং শিব আসলেন। আমার থেকে টাকা নিলেন। বললেন
"তুই কোনো চিন্তা করিস ,সব বেটা করে দেবে"। এই "বেটা" টা যে কি সেকথা শিবই জানেন !
সেই পজিটিভনেস এর কাছে এবং মার শক্তির কাছে, মৃত্যু বললো, "তুই তবে থাক। এখনকার মতন। আমি তবে যাই।"
জীবন আর মৃত্যু যে একই কয়েনের দুপিঠ সেটা বুঝলাম। মৃত্যু আমাকে চুম্বন করেনি। কোলে নিয়েছিল। কোলে।
আবার সংসারে ঢুকালো পরমেশ্বর। সেই বুদ্ধি দিয়ে ,নবজন্ম ,নবরূপ দিয়ে জাত, আমি বুঝতে পারি ,Ayam Ātmā
Brahma (अयम् आत्मा ब्रह्म) - "This Self (Atman) is Brahman" ।
সেইজন্য অ্যাস্ট্রোলোজি খুব সহজ লাগে আজকাল।অনেক নামধারী অ্যাস্ট্রলজারকে সত্যি সত্যি পোকা মনে হয়
,পোকা।
জোতিষকে বেদের চক্ষুস্বরূপ বলা হয়েছে না ?
৬ বছর ধরে যে ব্লাড প্রেসার ডাক্তাররা কমাতে পারছে না (১ ৬ ০ ,১৭০ ,১ ৮০ নিচেরটা ৯০ )সেটা কমিয়ে
দিলাম।
শ্রী গুরুদেব রামকৃষ্ণদেবকে নিজের চোখে দেখেছেন। আমিও দেখেছি হরি ময় ভুমন্ডলকে। জাগতিকভাবে শরীর অসুস্থ
থাকবার সময়ে এগুলো ফীল হয় বেশী করে।
বাবা তো ডাক্তার ছিল। উনিশ বছর থেকে হাই প্রেসার। বাবা বলতো, ওষুধ খা , ওষুধ খা। চার পাচঁটা ওষুধ
লিখে দিয়েছিলো।
~ইন্দ্রনীল
12/08/2021, 19:35 - Indranil Ray: আমার মতন ব্রেইনস্ট্রোকে, এক মাসে রিকভার !আমি তো দেখি নি।
অনেকে আছে ,এখনো বিছানায়। শীলা শুধু নেগেটিভ ভাবে। আর আমি ?পজিটিভ। বলেছিলাম না পজিটিভ আর
নেগেটিভের লড়াই !কেদারনাথ ,বদ্রীনাথ ,গঙ্গোত্রী চলে গেলাম !কত ঘুরেছি ২ ০ ১ ৫ র পর। আমার ঘোরা নিয়ে
লিখবো একবার। মাধ্যমিকের সময় থেকে।
12/08/2021, 20:54 - Indranil Ray: <Media omitted>
12/08/2021, 23:21 - Indranil Ray: https://www.facebook.com/debjit.das.75641297
13/08/2021, 00:35 - Indranil Ray: পতঞ্জলি যোগসূত্রের সমস্ত শ্লোক মুখস্থ ছিল। ডায়েরির আমার
হাতের লেখাই তার প্রমান। আর শেয়ার মার্কেটের ওয়েভ তত্ত্বের। আমি চিন্তা করেছি আগামী বছর থেকে আমিও শেয়ার
আরম্ভ করবো। সেই পাতাগুলো উল্টাচ্ছিলাম। এবার এক্কেবারে মেশিন ট্রেড।
13/08/2021, 00:41 - Indranil Ray: চার্ট ও দেখবো। রাইট নাউ আমার আমার চার্ট দেখার কাজ ও
চলছে। কিন্তু ১ ৫ ০ ০ বা ২ ০ ০ ০ এর কাজ করি না আমি। আমার কাজ খুব পরিচ্ছন্ন। আমি ল্যাপটপে সিনেমা
দেখি ,চার্ট দেখি ,ইন্টারনেটে তথ্য ও দেখি ,গান শুনি সবই সবই সবই। আগামী বছর আর একটি ল্যাপটপ কিনবো।
যাতে শুধু ট্রেড করবো। ৫ দিনের ট্রেড। ডেইলি ট্রেডিং না। পাচদিনের।শুরু করলে এক্কেবারে শুরু করবো।
পতঞ্জলি যোগসূত্রের সমস্ত শ্লোক মুখস্থ ছিল। ডায়েরির আমার হাতের লেখাই তার প্রমান। আর শেয়ার মার্কেটের
ওয়েভ তত্ত্বের। আমি চিন্তা করেছি আগামী বছর থেকে আমিও শেয়ার আরম্ভ করবো। সেই পাতাগুলো উল্টাচ্ছিলাম।
এবার এক্কেবারে মেশিন ট্রেড।
গাড়ী নিয়ে ঘুরবো ,বেড়াবো ,ট্রেড করবো ,সিনেমা দেখবো ,আর অস্ট্রোলোজি।।।। অস্ট্রোলজিত থাকবেই
থাকবে।
13/08/2021, 00:44 - Indranil Ray: চার্ট ও দেখবো।
আমি ল্যাপটপে সিনেমা দেখি ,চার্ট দেখি ,ইন্টারনেটে তথ্য ও দেখি ,গান শুনি সবই সবই সবই।
আগামী বছর আর একটি ল্যাপটপ কিনবো। যাতে শুধু ট্রেড করবো। ৫ দিনের ট্রেড। ডেইলি ট্রেডিং না। পাচদিনের।
আমি চিন্তা করেছি আগামী বছর থেকে আমিও আবার শেয়ার আরম্ভ করবো। ।
গাড়ী নিয়ে ঘুরবো ,বেড়াবো ,ট্রেড করবো ,সিনেমা দেখবো ,আর অ্যাস্ট্রোলোজি।।।।
Hope you remember my question on Karnataka Government formation In the year 2018,
I was little disturbed with your answer my favourite government is not coming to
power
Yet
With maa saraswati blessings on you the words came true. Governor almost "4" times
asked parties to run a state.
It's really amazing prediction .
Only I didn't understand your answer properly. You arr abosultely right now CM
changed again new cabinet in place.
~ইন্দ্রনীল
14/08/2021, 13:30 - Indranil Ray: You deleted this message
14/08/2021, 13:47 - Indranil Ray: You deleted this message
14/08/2021, 14:29 - Indranil Ray: অনিরুদ্ধ আজ একটা বই উপহার দিলো। ও কতটা পড়েছে আমি জানি
না।
আমি "রায় ইংলিশ" (!)🙃🚜 দিয়ে(ভারতের বেস্ট ম্যাগাজিন ,ষ্টার টেলারে ১১ বছর লিখেছি ,মডার্ন
অ্যাস্ট্রোলোজিতে ,জোতিষ ডাইজেস্ট ,অ্যাস্ট্রোলোজিক্যাল ইম্যাগাজিনে । আমাকে বারবারই ষ্টার টেলর থেকে
বলেছে অ্যাস্ট্রোলোজি আপনার গ্রেটেস্ট, কিন্তু ইংরেজিটা ,ইংলিশ এর মতন নয় !এখন বলতে পারি আমার ইংলিশটা
"পচ্চিমবঙ্গের হাউরার " মতন !🐸)।
কিন্তু শ্লোকেগুলো ভালো না লাগলে ,মায়াকে বুঝতে না পারলে ,মায়াকেই বস্তু ভেবে , আবার জন্ম হবে।
দুটো দিয়েই ভগবান লাভ হয় একথা যেমন সত্যি ,আবার একথাও তেমন সত্যি, শ্রীগীতাতে কৃষ্ণ বলছেন জ্ঞানীই আমার
সর্ব শ্রেষ্ঠ প্রিয়।
সময়ে সব হবে।
যতক্ষণ আমার ছেলে ,আমার মেয়ে করছো ,আমার সুখ করছো ,ততক্ষন এক জিনিস!
যদি পরের কাজটাও যা কিনা ভগবানেরই কাজ সেই কাজটা কর ,তাহলে হবে । যদিও সেই পরকেও, "ঠিক ঠিক"
"পর" হতে হবে। বেসুরো হলেই আর কাজ হবে না গো।যদি কেউ "একটুতেই" রাগ করে নিজেকে সরিয়ে নেয়
,তাহলে সে সারাজীবন ভগবানের "সুখ" কি পায় ? ভগবান সারা দেবেন কিনা সন্দেহ !
যেই এর বাইরে গেলে ,সত্যি সত্যিই ভগবান সারা দেবেন ,এতো নিশ্চিত। আমিই দেখেছি। গুরুদেব তো দেখবেনই।
রামকৃষ্ণ মঠে দীক্ষা নিতে আমি বলছি না। যার যেদিক দিয়ে হয়। কিন্তু ভগবান শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেব বলেছেন ,যার
এটি শেষ জন্ম, তাকে এখানেই আসতে হবে।
আমি পেয়েছি তাঁকে। তিনি আমাকে রক্ষা করছেন। দেয়াল যেমন শক্ত ,তেমনি দেয়ালের চেয়েও শক্ত তিনি।
কোয়ালপাড়ার শ্রী শ্যামল মহারাজকে মনে পড়ছে। প্রভু মহারাজের শিষ্য ছিলেন। আমি গেছিলাম। ৫ দিন একটানা
একা ছিলাম বিয়ের পরে। শ্রী শ্যামল মহারাজ বলেছিলেন, সাধুরা ও হাতে পারে না ,আর তুইই থাকলি জগদম্বা
আশ্রমে। কোয়ালপোড়া আশ্রমে নয়। জগদম্বা আশ্রমে। শুধু চৌকি আর মশারী। তোশক ফসক কিচ্ছু নেই। ফ্যান নেই।
মহারাজ একটি তোষক ও ফ্যান দিতে চাইলেন। আমি নিলাম না। এখন মনে হয় বন্ধ ঘর।
কেউ আরামবিলাসী আয়েশী লোক ঐখানে কোনোমতেই থাকতে পারবে না। ভয়ে। দুচ্ছাই করবে। বলবে থাকার জায়গাই
নয়।
আর আমি ? ঐখানে থেকে ভগবানের সাধনা করেছিলাম ,মনের অনির্বার ইচ্ছায়। গুরুদেব পাশে এসে
দাঁড়িয়েছিলেন। সত্যিই। আমি সাধনাতেই রত। গুরুদেব এই সময়ে জয়রামবাটিতে এসেছিলেন। আমি জানতামই না।
সত্যিই বলছি যখন আমাকে কেউ বারণ করে ,কোনো কাজ ,যদি শ্রী শ্রী ঠাকুর বলেন এইটাই তোর কাজ ,আমি
করবোই করবো। করবোই।
আমি কারোর ধার ধারি না। দেখি, "পর" কি "আপন" হতে পারে ?"ক্ষমা করে দাও" বললেই ক্ষমা হয় না গো।
ক্ষমার জন্য প্রিপেয়ার হতে হয়। তবে ক্ষমা হয়।
মাত্র ১৮৪ বছর হয়েছে। রামকৃষ্ণদেবকে আমরা বুঝে উঠতে পারি নি। আমার শিব ,বিষ্ণু ,রাম ,কালী কে নিয়ে
মাতামাতি করি।
শ্রীরামকৃষ্ণ যে স্বয়ং শিব ,স্বয়ং বিষ্ণু, ,স্বয়ং রাম ,স্বয়ং কালী তা আমরা বুঝে উঠতেই পারি নি।
শ্রী শ্রী ঠাকুরের চোখের দিকে তাকাও। ঠিক ঠিক চোখের দিকে। ধ্যান হয়ে যাবে। তুমি সরাতে পারবে না
তোমার চোখ।
রামকৃষ্ণদেব নিজের মুখে বলেছেন চাঁদের কলঙ্ক🙂 আছে ,আমার কোনো কলঙ্ক নেই।
এই কথা কে আর বলেছেন ,তা জানার ইচ্ছা রইলো। এ শুধু শ্রী রামকৃষ্ণদেব বলতে পারেন। নিজের সম্পর্কে কোনো
️বই লিখতে দেন নি। তাও রাম দত্ত মহাশয় বার করেছিলেন।️️
শ্রী রামকৃষ্ণদেবের জীবনী পর। প্রথমে ছোট জীবনই। তারপরে অচিন্ত্য কুমারের লেখা ,তারপর শ্রীমৎ স্বামী
সারাদানন্দের (শ্রী শরৎ মহারাজের) লেখা।
♂️ইন্টারনেটে নয়। কিনে পর। জীবন বদলে যাবে। তারপরে পর শ্রী শ্রী
রামকৃষ্ণ কথামৃত। তারপর পর শ্রীম দর্শন। তারপরে পর স্বামীজীর পত্রাবলী ,তারপর স্বামীজীর রচনাবলী। 🧠
~ইন্দ্রনীল
14/08/2021, 18:59 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10222679671874708&id=1060787120&sfnsn=wiwspmo
14/08/2021, 19:47 - Indranil Ray: You deleted this message
14/08/2021, 19:53 - Indranil Ray: আমি বলছিলাম না পরের কাজ।
https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222679671874708
যেখানে গাড়ী রাখি আপনজন পার্কের পাশে ,সেই রাস্তাতেই কাজ হচ্ছে। বাঙুরের সব রাস্তাতেই কাজ চলছে।
নর্দমাগুলি সিমেন্টিং করছে। খুবই ভালো কাজ এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু বাড়ীর সামনে বিরাট গর্ত
খুঁড়ে রেখেছে ,একটা মানুষ টপকাতে পারবে না। সেইজন্যই কাজের শেষে পাটাতন দিয়ে যাওয়াটাই তো উচিত।
আমি সন্ধ্যাবেলা আসছি, দেখছি চৌধুরীবাবুদের বাড়ীর মানুষগুলো দাঁড়িয়ে আছে।আর মিস্ত্রীরা সব চলে
গেছে! আমি বললাম ,দাঁড়ান আমি করছি। একটা একটা ইট নিয়ে এসে পাতলাম ,একজন মহিলা বললেন ,এই দূরে
একটা কাঠ আছে ,ওটাকে পাতলাম ,কাঠের নীচে ভালো করে ইট দিলাম ,সবই নিজের হাতে ,একা একা। বাড়ীর
মানুষগুলো কি খুশী। বললেন কি যে উপকার করলেন আপনি। বার বার বললেন। আমি বললাম উপকার তো করি নি
,আমি ভেবেছি ,আমার বাড়ীর সামনে যদি এইরকম হতো তাহলে কি হতো ?
আজ সকালে সুপারভাইজারের খোঁজ করলাম। তিনি নেই !আমি বললাম মিস্ত্রিদের।ওরা বোকার মতন মুখ করে শুনছে!
আমি বললাম ,বাংলা বুঝতে পারছো ?তখন বলে হ্যাঁ !
আমি বললাম হিন্দু মুসলমান ক্রিশ্চান, কোনো ফারাক নেই,সবার গায়ের রক্তই লাল। তুমি এক কাজ করো ,আমি এক
কাজ করি ,কাজের কোনো ছোটোবড়ো নেই ,মরার সময়ে ৫ ৫ ০ টাকা লাগবে !তুমিও কিচ্ছু নিয়ে যেতে
পারবে না ,আমিও কিচ্ছু নিয়ে যেতে পারবো না। ভালো ব্যবহারটাই থাকবে। এইটুকু কাজ তোমরা করে দিয়ে
যেতে পারলে না ?মনমোহন সিং এর লাগবে ,মোদীর ও লাগবে ,তোমারও লাগবে,আমার লাগবে। ৫৫০/-
গাড়ীর ওপরে পানের পিক যারা ফেলে তারা কি মানুষ হয় ?যারা বাড়ী আর রাস্তার মাধখানে বিশাল ফাঁক
রেখেই চলে যায় ,তারা কিভাবে মানুষ হয় ?
আমাকে কেউ যদি বলে তোমার ৩০ দিন পরে মৃত্যু আমি কি এই কাজ গুলিই করবো ?
~ইন্দ্রনীল
14/08/2021, 22:41 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/100067009933499/posts/122870056623325/
14/08/2021, 22:52 - Indranil Ray: https://pages.gonatureclassrooms.org/?
fbclid=IwAR3bALNr0AKPSGGU2IMlcGrvMBWyy0aeFPND6JXvMOZyAe-MK0K6chESYI8
15/08/2021, 00:12 - Indranil Ray: <Media omitted>
15/08/2021, 00:14 - Indranil Ray: <Media omitted>
15/08/2021, 13:50 - Indranil Ray: স্বাধীনতা
======
আজ স্বাধীনতা দিবস। ১ ৯ ৪ ৭ এর।
এর আগে ভারতের জাতীয় পতাকা ছিল ?যখন তুর্কী ,মঙ্গোল রা আক্রমণ করেছিল।
ভারত এক মহান দেশ। কত কত কত সম্পদ ছিল। পার্থিব। অপার্থিব দুই ই। এতো বিশাল দেশ ছিল আজকের ভারত
পাকিস্তান বাংলাদেশ নিয়ে এতো বিশাল এতো বিশাল যে তা বলার নয়।নেপাল, চীনও, ইন্দোনেশিয়া o প্রাচীন
প্রাচীন কালে ছিল ভারতীয় উপমহাদেশে।
ক্ষুদ্র হয় গেছে মানুষ।এতো বল নেই শাসন করার ,এদেশ কে। তাই দেশ ভাগ হয়ে গেলো।
আরও ভাগ হবে আগামী ১ ০ ০ ০ বছরে।
স্বাধীনতা দিবস খুব সেন্টিমেন্টাল ব্যাপার । কিছু বলা যাবে না! বলা ভালো মোদী দিবস। আগে ছিল কংগ্রেস
দিবস!তারপর হবে তারপরের টা।
~ইন্দ্রনীল
15/08/2021, 13:53 - Indranil Ray: স্বাধীনতা
======
আজ স্বাধীনতা দিবস। ১ ৯ ৪ ৭ এর।
এর আগে ভারতের জাতীয় পতাকা ছিল ?যখন তুর্কী ,মঙ্গোল রা আক্রমণ করেছিল।
ভারত এক মহান দেশ। কত কত কত সম্পদ ছিল। পার্থিব। অপার্থিব দুই ই। এতো বিশাল দেশ ছিল আজকের ভারত
পাকিস্তান বাংলাদেশ নিয়ে এতো বিশাল এতো বিশাল যে তা বলার নয়।নেপাল, চীনও, ইন্দোনেশিয়া ও প্রাচীন
প্রাচীন কালে ছিল ভারতীয় উপমহাদেশে।
ক্ষুদ্র হয় গেছে মানুষ।এতো বল নেই শাসন করার ,এদেশ কে। তাই দেশ ভাগ হয়ে গেলো।
আরও ভাগ হবে আগামী ১ ০ ০ ০ বছরে।
স্বাধীনতা দিবস খুব সেন্টিমেন্টাল ব্যাপার । কিছু বলা যাবে না! বলা ভালো মোদী দিবস। আগে ছিল কংগ্রেস
দিবস!তারপর হবে তারপরের টা।
~ইন্দ্রনীল
15/08/2021, 16:16 - Indranil Ray: হোয়াটসাপে যখন কেউ নিজের লেখা বা কোনো ম্যাসেজ পাঠায়
,রোজী ,যদি আমার পড়তে না ইচ্ছা হয় ,আমি তাকে মিউট করে দেব,যদি সে একটি এমন মানুষ হয় ,যে তার
নিজের ক্ষেত্রে অপরিসীম। তা না করে, ব্লক করে দিলে ভুল বার্তা যায়। ইন্টারনেট এখন জীবনের অঙ্গ। ইন্টারনেটের
ভাষা যে জানে না তাকে লোকে দেখতে আসবে !
কেউ কেউ আমার লেখা পড়বার জন্য ব্যাস্ত। সবই দেখতে পাই।কেউ কেউ আমার লেখা পেলেই মনে বিভিন্ন্য প্রশ্ন জাগে
,কারুর কারুর অসহ্য লাগে ,হাতের পাঁচটা আঙ্গুল যেমন সমান না ,তেমনি মনও। কেউ কেউ ব্লকও করে দিয়েছে !
ভালো, আমাকে ব্লক করে দিয়েছে ,সে আমার এই লেখা পড়ার হাত থেকে বেঁচেছে !কিন্তু তার প্রতি আমার
ধারণাটা ,একটু হলেও বদলালো না কি ?ধারণা প্রথম লুকেই ঠিক হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ,দশা পরিবর্তনের সঙ্গে
সঙ্গে ,পরিবর্তন হয়।
আমি একটা লিখি। সেই লেখাটা পাঠাই ২ ৫ ০ +২ ৫ ০ জন কে ব্রডকাস্ট করে। পার্সোনাল ম্যাসেজ সেইরকম
ভাবে করি না, যদি না দরকার থাকে বা আমার প্রিয়জন না হয়।
আমি মমতা ব্যানার্জী জিতবে ,যখন আমার প্রেডিকশন পাঠিয়েছি ,তখন অনেকেই অনেক কিছু লিখেছে বা বলেছে।
কিন্তু যখন জিতলো, তখন যারা তৃণমূল বিরোধী ছিল ,অনেকেই বললো "তোমারটা মিলে গেছে ,এইবার ২ ০ ২
৪ এর গপ্পোটা বোলো "।
কি প্রশ্ন !এইসবের কি উত্তর হয় ?আমার সম্পর্কে জানতে হলে আমার সুদীর্ঘ ইতিহাস জানতে হবে ,যেটা এই ফেসবুক
পেজেই আছে। বিভিন্ন্য ম্যাগাজিনে এ আছে। বিভিন্ন্য লেকচারে আছে।
বন্ধু হতে হলে ব্যবহারটাও বন্ধুর মতন হবে। আরেকজনের কৃতিত্ব, আমার বলে চালানো যায় না। এইটা বড়ো কথা
,বন্ধুত্বের।
২ ০ ২ ৪ এর গপ্পো শুনবার মতন আরও অনেকে আছে ,কেউ দক্ষিণ আফ্রিকাতে থাকে ,কেউ উত্তরভারতে থাকে,কেউ বলে
তোমায় মুসলিমরা মারবে তবে তুমি বিজেপি হবে বিচিত্র সব কথা !আমি বিচিত্র এইসব কথা শুনলে তাকে ব্রডকাস্ট
থেকে রিমুভ করে দেই কিন্তু ব্লক করি না ,কারণ আমি একজন পাবলিক ফিগার ,একাউন্টস ও পাবলিক। এই যে লেখা
গুলি লিখি আমার মনের দুর্নিবার ইচ্ছাতেই লিখি। চার্ট দেখতে দেখতে,মুভি দেখতে দেখতে ,গাড়ীতে
,রাস্তাটায় মনে আসলো ,পয়েন্টগুলো মোবাইল এ লেখে রাখলাম ,পরে লিখলাম।
আর বিশ্বাস করবেন না ,ক্লায়েন্টসরাও আসে। ১০০০০ টাকা ফিস দিয়েই আসে। আমি তো ভাবতেই পারি না !আমার
রিপোর্ট গত সপ্তাহে একটি ছেলেকে দেখাচ্ছিলাম। ও পড়লো। ও কেও চার্ট সম্পর্কে বলেছিলাম। বলেছিলাম ভেবে
আসতে। ও তো বললো। বেশ বললো।
তারপর আমি বললাম আমি রিপোর্টটা আগেই তৈরী করেছি,তুই পর। ও পড়লো তারপর বললো
১ ০ ০ ০ ০ টাকা দিয়ে কেন দেখায় সেইটা বুজতে পারলাম। আমার দেরীও হয়। তার নিজের জীবন চেঞ্জ হয়ে
যাবে। যদি সে এই কথাগুলো অনুধাবন করতে পারে।
একেবারে গোড়ায় গিয়ে দেখি। যেগুলো না দেখার সেগুলিও দেখি। এইখানেই আমার ক্যাশ মেমোরি। এইখানেই
আমার পিনিয়াল গ্ল্যান্ডের কার্যকারীতা,যেটা অসীম থেকে অসীম।
~ইন্দ্রনীল
15/08/2021, 16:29 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/100002307844763/posts/4095007967252758/
15/08/2021, 16:46 - Indranil Ray: এইটাই বন্ধুত্ব। এইটাই। আমরা এই গ্রুপে দু বার বেড়াতে গেছি।
পুজোর ছুটিতে আবার যাবো। সব্বাই এতো ভালো যে বলবার নয়। শ্রাবন্তীর মতন ছাত্রী পাওয়াও বড়ো ব্যাপার।
আমার কম্পিউটারেও এমনি সব ছাত্র ছাত্রে ছিল। অস্ট্রোলোজিতেও আছে। কিন্তু শ্রাবন্তী শ্রাবন্তীই। রাজা আমার
এমএসসি ক্লাসের বন্ধু। রাজাদের বন্ধু হলো অনুপম যে আমার আবার ফেসবুকের ও বন্ধু। রাজা অনুপম অঞ্জনা ওদের
বাচ্চাগুলি সক্কলে খুবই ভালো। অনুপমাকে আমার বেশ লাগে। দারুন ফিট নিজের কাজের প্রতি। এইটাই তো চাই।
আজ সব এলো ,আমাদের বাড়ীতে ,আমার ১ ৬ ই আগস্ট জন্মদিনের জন্য। রবিবার না আজ। তার ওপারে সক্কলের
"ছুটিস্বাধীনতা দিবস" ,স্কুল শিক্ষকদের ছাড়া।
আমার জন্য এতদূরে আসা ,আমাকে ভালোবেসেই আসা ,মন অতৃপ্ত থেকে যায় ,সেইভাবে সঙ্গ,আরাম না দেয়ার জন্য।
~ইন্দ্রনীল
15/08/2021, 21:32 - Indranil Ray: এইটাই বন্ধুত্ব। এইটাই। আমরা এই গ্রুপে দু বার বেড়াতে গেছি।
পুজোর ছুটিতে আবার যাবো। সব্বাই এতো ভালো যে বলবার নয়। শ্রাবন্তীর মতন ছাত্রী পাওয়াও বড়ো ব্যাপার।
আমার কম্পিউটারেও এমনি সব ছাত্র ছাত্রে ছিল। অস্ট্রোলোজিতেও আছে। কিন্তু শ্রাবন্তী শ্রাবন্তীই। রাজা আমার
এমএসসি ক্লাসের বন্ধু। রাজাদের বন্ধু হলো অনুপম যে আমার আবার ফেসবুকের ও বন্ধু। রাজা অনুপম অঞ্জনা ওদের
বাচ্চাগুলি সক্কলে খুবই ভালো। অনুপমাকে আমার বেশ লাগে। দারুন ফিট নিজের কাজের প্রতি। এইটাই তো চাই।
আজ সব এলো ,আমাদের বাড়ীতে ,আমার ১ ৬ ই আগস্ট জন্মদিনের জন্য। রবিবার না আজ। তার ওপারে সক্কলের
"ছুটিস্বাধীনতা দিবস" ,স্কুল শিক্ষকদের ছাড়া।
আমার জন্য এতদূরে আসা ,আমাকে ভালোবেসেই আসা ,মন অতৃপ্ত থেকে যায় ,সেইভাবে সঙ্গ,আরাম না দেয়ার জন্য।
~ইন্দ্রনীল
15/08/2021, 21:47 - Indranil Ray: You deleted this message
15/08/2021, 21:54 - Indranil Ray: এইটাই বন্ধুত্ব।
এইটাই।
পুজোর ছুটিতে আবার যাবো। সব্বাই এতো ভালো যে বলবার নয়। শ্রাবন্তীর মতন ছাত্রী পাওয়াও বড়ো ব্যাপার।
আমার কম্পিউটারেও এমনি সব ছাত্র ছাত্রে ছিল। অ্যাস্ট্রোলোজিতেও আছে। কিন্তু শ্রাবন্তী শ্রাবন্তীই। রাজা আমার
এমএসসি ক্লাসের বন্ধু। রাজাদের বন্ধু হলো অনুপম যে আমার আবার ফেসবুকের ও বন্ধু। রাজা অনুপম অঞ্জনা ওদের
বাচ্চাগুলি সক্কলে খুবই ভালো। অনুপমাকে আমার বেশ লাগে। দারুন ফিট নিজের কাজের প্রতি। এইটাই তো চাই।
আমার জন্য এতদূরে আসা ,আমাকে ভালোবেসেই আসা ,মন অতৃপ্ত থেকে যায় ,সেইভাবে সঙ্গ,আরাম না দেয়ার জন্য।
আমার কি যে আনন্দ হলো। সে বলার নয়।সত্যি, বলার নয়। বললো, স্যার যদি না থাকতো তাহলে ও যে এম এস
পড়তে যাচ্ছে সেটা ও ভাবতেই পারতো না।
~ইন্দ্রনীল
16/08/2021, 09:42 - Indranil Ray: শ্রাবন্তীর দেয়া কেক ,দিদির দেয়া কেক আর গেঞ্জি ,আর গরম গরম
কচুরি আর আলুচোচরী ,কি আনন্দ যে হলো আজ সকালবেলাতে। এ কি বলে বোঝাবার।
আমার জন্মদিনে সবাই এতো আনন্দ করে সেটা বলে বোঝাতে গেলেই চোখ দিয়ে জল বেরিয়ে আসে অতীব ইমোশনের
জন্য।
তবে আমার সবচাইতে পছন্দ হয়েছে দিদির দেয়া গেঞ্জি "ভূতের রাজা দিলো বর"। সত্যিই সত্যিই আমি ভূতের রাজার
বরপাপ্ত।
আর পছন্দ হয়েছে শ্রাবন্তীর দেয়া কেক ,যা দিদি পর্যন্ত খেয়ে বলেছে মনে হয় নাহুম এর মতন বানিয়েছে।
আমার দিদি ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিসের অনেক অনেক উচ্চ পোস্টে আছে।বিদেশ জলভাত ওর কাছে।
"আমার দিদি" বলে কথা ,আমার ছাত্রী (শ্রাবন্তী ) বলে কথা ,আমার এমএসসি র বন্ধু রাজা মেকসিকো ,মালদ্বীপ
ঘোরা ,বলে কথা ,আমার বন্ধু (ষ্টার জলসাতে আছে )অনুপম বলে কথা ,আমার মকর লগ্নর অঞ্জনা (অনুপম এর
স্ত্রী,স্কুলের টিচার )বলে কথা।
আবার ২ ১ তারিখে আছে বিরাটি বাড়ীর লোকজন আসবে। কারণ ঐ দিন শ্রবণা স্টারের ,শ্রাবন মাসের চতুর্দশী
তিথি।
আর আছে শীলা। যে না থাকলে ,সবই শুন্য।
~ইন্দ্রনীল
17/08/2021, 19:15 - Indranil Ray: আমাকে অনেক লোক জানে যে অস্ট্রোলোজিরই।
কিন্তু আমি যে কম্পিউটারের ও দক্ষ। ছাত্রদের আয়নাতে যখন নিজেকে দেখি ,তখন অবাক হয় যাই।
সূর্য এই রবিবার এসেছিলো ,জর্জিয়াতে যাচ্ছে এম এস করতে ,বলছে আপনার জন্যই হলো। ক্লাস eight এ ফর লুপ
বুজতে পারছিলো না ,আমি ওকে পাঁচদিন একই জিনিস ড্ৰাই রান করে বোঝাচ্ছি। কিছুতেই বুজতে পারছে না।
আমি ভালাম ওর মাকে ডাকি আর বলি "না : আমার হিম্মত নেই ওকে বোঝাবার ।" কি আশ্চর্য !সেই দিন থেকে ফর
লুপ এমন বুজলো, এমন ,সব প্রোগ্রাম নিজেই করলো। ওর নামে আমার মেশিনে ফোল্ডার ছিল। দুরন্ত সব প্রোগ্রাম
করেছে।
নাম বলবো কার কার ?প্রতীপ (মাইক্রোসফট এ কাজ করে ,ভীষণ ভদ্র )দেবলীন (ভীষণ ভদ্র জার্মানিতে আছে,যাওয়ার
আগের দিন এসেছিলো )অনিন্দিতা (সিটিএস এ আছে )বিকাশ (এসেসঞ্চারে ছিল )শ্রীপর্ণা (সিটিএস এ
আছে),মধুমিতা (বোম্বে আইবিএম এ ছিল ,চীন গেছিলো ,আমার একটা ফটো ওর টেবিলে সাজিয়ে রাখতো
,বলতো আমার স্যার )রুমা (হাইকোর্টে এটাচ ছিল )সরোজিৎ (হার্ডওয়্যার স্টুডেন্ট )হাজি (আইবিএম এ ছিল
,মারা গেছে ),আর এক শ্রীপর্ণা ,দেবযানী ,রিক ,অন্ঞ্জন ,নীলাভ্র (এখন টিসিএস আছে, রোমি(অনিতাদির ছেলে)
ঋদ্ধি (শতরূপদির ছেলে যাদবপুরে পড়তো ) ,তুলি ,সৌমাভো (শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেছের ছাত্র )
আশফাক,অনুরাগ ,দেবারতি ,দুই সৌম্য, প্রণব(হার্ডওয়্যার এর ছাত্র ,এখন ওড়িশাতে মালিন্যাশনাল কোম্পনিতে
পোস্টেড্ )দেবিশ্রী এখন কলেজে পড়ায় )দেবশ্রী (এখন মালিন্যাশনাল কোম্পনিতে পোস্টেড্)সুপ্রতিম (এখন
মালিন্যাশনাল কোম্পনিতে পোস্টেড্) গার্গী ,শম্পা ,পারমিতা কজনের নাম বলবো। কারুর নাম যদি ভুলে যাই
সে যেন নিজ গুনে ক্ষমা করে । দুচারজন বাঙুর এর আর বাদবাকি সবাই দূর দূর থেকে আসতো। দেবিশ্রী
বহরমপুর এ থাকতো। আমার এখানে পড়বার জন্য কেস্টপুরে ঘর ভাড়া নিয়েছিল।বেশিরভাগই বিটেক পড়তো।
কিছু ছিল DOEAC। পরের দিকে ক্লাস আট নাইনও নিতাম।
কি পড়াতাম ?সবচেয়ে শক্ত বিষয় গুলো। সি , সিপ্লাস প্লাস,জাভা ,ওরাকল ,ডাটা স্ট্রাকচার ,কম্পিউটার
অর্গানিজেসন । ১ ৯ ৯ ৬ থেকে ২ ০ ২ ০ আবধি পড়িয়েছি। মিনিমাম ১ ০ ০ ০ ০ ছাত্র ছাত্র্রীকে পড়িয়েছি।
এখন আর ভালো লাগে না এইসব। কিন্তু ছাত্ররা আসে। বলে আপনি না থাকলে কি হতো চাকরী ?আপনি না থাকলে কি
হতো এমএস পড়তে বিদেশ যাওয়া?
সেইরকমই অস্ট্রোলোজি। ঠিক ঠিক প্রেডিকশন করলে আনন্দ লাগে। কিন্তু প্রেডিকশন ঠিক ঠিক করা, সি , সিপ্লাস
প্লাস,জাভা ,ওরাকল ,ডাটা স্ট্রাকচার ,কম্পিউটার অর্গানিজেসন পড়ানোর চেয়েও কঠিন। আমার কাজ এইরকমই। যখন
যাই করি দিল মাখিয়ে করি।
আমাকে একজন জিগ্যেস করলো তুমি ভগবানকে মানো ?আমি বললাম আমি "কাল" কে মানি।
সময় ই কাল। এই কালেরই চলছে। ছোট কাল, বড়ো কাল ,যেটা কিনা অস্ট্রোলোজির ভাষায় বলে দশা।
~ইন্দ্রনীল
17/08/2021, 19:31 - Indranil Ray: আমাকে অনেক লোক জানে যে অ্যস্ট্রোলোজিরই।
কিন্তু আমি যে কম্পিউটারের ও দক্ষ। ছাত্রদের আয়নাতে যখন নিজেকে দেখি ,তখন অবাক হয় যাই।
সূর্য এই রবিবার এসেছিলো ,জর্জিয়াতে যাচ্ছে এম এস করতে ,বলছে আপনার জন্যই হলো। ক্লাস eight এ ফর লুপ
বুজতে পারছিলো না ,আমি ওকে পাঁচদিন একই জিনিস ড্ৰাই রান করে বোঝাচ্ছি। কিছুতেই বুজতে পারছে না।
আমি ভালাম ওর মাকে ডাকি আর বলি "না : আমার হিম্মত নেই ওকে বোঝাবার ।" কি আশ্চর্য !সেই দিন থেকে ফর
লুপ এমন বুজলো, এমন ,সব প্রোগ্রাম নিজেই করলো। ওর নামে আমার মেশিনে ফোল্ডার ছিল। দুরন্ত সব প্রোগ্রাম
করেছে।
নাম বলবো কার কার ?প্রতীপ (মাইক্রোসফট এ কাজ করে ,ভীষণ ভদ্র )দেবলীন (ভীষণ ভদ্র জার্মানিতে আছে,যাওয়ার
আগের দিন এসেছিলো )অনিন্দিতা (সিটিএস এ আছে )বিকাশ (এসেসঞ্চারে ছিল )শ্রীপর্ণা (সিটিএস এ
আছে),মধুমিতা (বোম্বে আইবিএম এ ছিল ,চীন গেছিলো ,আমার একটা ফটো ওর টেবিলে সাজিয়ে রাখতো
,বলতো আমার স্যার )রুমা (হাইকোর্টে এটাচ ছিল )সরোজিৎ (হার্ডওয়্যার স্টুডেন্ট )হাজি (আইবিএম এ ছিল
,মারা গেছে ),আর এক শ্রীপর্ণা ,দেবযানী ,রিক ,অন্ঞ্জন ,নীলাভ্র (এখন টিসিএস আছে, রোমি(অনিতাদির ছেলে)
ঋদ্ধি (শতরূপদির ছেলে যাদবপুরে পড়তো ) ,তুলি(USA তে থাকে) ,সৌমাভো (শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেছের
ছাত্র )ইন্দ্রনীল(মালটিন্যাশনাল কোম্পনিতে পোস্টেড্,বিদেশ থাকে) আশফাক,অনুরাগ ,দেবারতি ,দুই সৌম্য,
প্রণব(হার্ডওয়্যার এর ছাত্র ,এখন ওড়িশাতে মালিন্যাশনাল কোম্পনিতে পোস্টেড্ )দেবিশ্রী (এখন কলেজে পড়ায় )
দেবশ্রী (এখন মালিন্যাশনাল কোম্পনিতে পোস্টেড্)সুপ্রতিম (এখন মালিন্যাশনাল কোম্পনিতে পোস্টেড্) গার্গী
,শম্পা ,পারমিতা , সোনালী কজনের নাম বলবো। কারুর নাম যদি ভুলে যাই সে যেন নিজ গুনে ক্ষমা করে ।
দুচারজন বাঙুর এর আর বাদবাকি সবাই দূর দূর থেকে আসতো।
দেবিশ্রী বহরমপুর এ থাকতো। আমার এখানে পড়বার জন্য কেস্টপুরে ঘর ভাড়া নিয়েছিল।
বেশিরভাগই বিটেক পড়তো। কিছু ছিল DOEAC। প্রজেক্ট করে দিয়েছি । পরের দিকে ক্লাস আট নাইনও নিতাম।
কি পড়াতাম ?
সবচেয়ে শক্ত বিষয় গুলো। সি , সিপ্লাস প্লাস, জাভা , ওরাকল ,ডাটা স্ট্রাকচার ,কম্পিউটার অর্গানিজেসন ।
সেইরকমই অ্যাস্ট্রোলোজি। ঠিক ঠিক প্রেডিকশন করলে আনন্দ লাগে। কিন্তু প্রেডিকশন ঠিক ঠিক করা, সি , সিপ্লাস
প্লাস,
জাভা ,ওরাকল ,ডাটা স্ট্রাকচার ,কম্পিউটার অর্গানিজেসন পড়ানোর চেয়েও কঠিন।
সময় ই কাল।
এই কালেরই চলছে। ছোট কাল, বড়ো কাল ,যেটা কিনা অ্যাস্ট্রোলোজির ভাষায় বলে দশা।
~ইন্দ্রনীল
17/08/2021, 23:48 - Indranil Ray: Tui ki satti suru korbi....ekjon student bhorti
hoye giyeche....oke bolechi 15 th Sept 2021 theke class chalu hobe...jodi tui
bhorti hos tahole eri modhye taka diye dis....form fill up korte hobe...adhar card
voter card er copyo attach kore dite hobe
18/08/2021, 00:31 - Indranil Ray: Tap on 100
18/08/2021, 00:32 - Indranil Ray: Hindu Taliban,
18/08/2021, 13:53 - Indranil Ray: টাকার প্রতি এতো টান থাকা উচিত নয়। আমার নিজের দিদি(আইএফএস
) আমাকে বলেছিলো ওদের অফিসের কম্পিউটারগুলো বসাবার জন্যে ,আমি বললাম না রে ,তোর আর আমার সম্পর্কে
টাকা আসবে না।
বাবার মামাতো ভাই সুবুকাকু বলেছিলো যত টাকা লাগে লাগুক, আমাদের বাকি জীবনটা কেমন যাবে বলে দে
,রেডি পেমেন্ট দেবার জন্য। আমি যদি বলতুম ৩০০০০/- তাই দিতেন। আমি তার উত্তরে একটি মেইল দিলাম।
মেডিটেশন করতে বললুম। আরও কিছু কিছু। সেই মেইল আছে এই পেজ এ। কিন্তু টাকা ,কভি নেহি।
যোগোদ্যানে শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ, আমাকে হার্ডডিস্ক ইত্যাদি নিয়ে আসার জন্য ঝুলোঝুলি ,আমি বললাম না
মহারাজ আমি এখানে আসি টাকার জন্য না ,ভালো লাগে তাই। বহুবার বললেন। আমার না তো আপনাদের জানাই
আছে। লোকে গালাগাল করে। কিন্তু আমার কিস্সু যায় আসে না। মহারাজ ,শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ বিরোক্তই হলেন। আর
আমি যে সময়ের কথা বলছি সে সময় শ্রী সপ্তর্ষি মহারাজ এর বিরাট "SAY" যোগোদ্যানে।
একবার সারদা মঠের ভারতীপ্রাণা মাতাজী মঠের পুরোটা কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং করবেন বলে। আমি বললাম না
মাতাজী ,আমি করি না টাকার লেনদেন। অনেকবার রিকোয়েস্ট করেছিলেন । এই রকম প্রচুর প্রচুর ঘটনা আছে।
তাতে আমি এখন ফিস করে দিয়েছি ১০০০০/-। তাতেই আসছে লোক এ। আমার কাজ অত্যন্ত স্লো।সবাই টাকা দিয়ে
রাখে ,কবে তারটা আরম্ভ করবো সে ও জানে না।
কোনো ফোন ধরি না, কাজের সময়ে ,কোনো কথা বলি না ,আমার ওয়ার্কপ্লেসটা কেউ দেখলেই বুজতে পারবে।
ঘরে সুন্দর গন্ধ ,বাড়ীটা সুন্দর সাজানো এবং ঘর ,যেকোন জিনিস হাতের কাছেই। আমার একটা লেখা বেরিয়েছিল
২ ০ ১ ৩ জুলাই মাসে ,আজ একটু দরকার হলো ,পেয়ে গেলাম।
এই টাকা নিয়ে বার্গইন করলে বুজতে পারা যায় ,যে তার কাজ হওয়া দুস্কর ,কারণ আমার মতন অস্ট্রলজারকে
গালিগালাজ করলে ,বার্গইন করলে, তার যে কাজ টা হতো সেটা হবেই না কোনোমতেই।
আমাকে কোনো অস্ট্রলজার বলে যে আমাদের ক্লয়েন্টই নেই। আমি শুনি। চুপ করে শুনি। আর বলি সাব্জেক্টটাকে
ভালোবাসোনা তোমরা।
যদি সাব্জেক্টটাকে ভালোবাসো ,যদি প্রেম করো অস্ট্রোলোজির সাথে তাহলে তুমি শিখবেই শিখবে।
~ইন্দ্রনীল
18/08/2021, 14:40 - Indranil Ray: You deleted this message
18/08/2021, 14:41 - Indranil Ray: <Media omitted>
18/08/2021, 14:45 - Indranil Ray: You deleted this message
18/08/2021, 14:46 - Indranil Ray: You deleted this message
18/08/2021, 14:48 - Indranil Ray: সুখেন্দু ,
অষ্টোত্তরই দশাতে মার্কারির দশা চলছে ,একদম চরম শত্রু বৃশ্চিক লগ্নের।
বিমসত্তরী দশাতে কেতু র দশা চলছে। কেতু ১২থ এ। মার্কারির ৯ম বসে ঘরকে নষ্ট করছে।
আত্মকারক গ্রহ মঙ্গল। ২-১২-২ ০ ২ ২ থেকে আরম্ভ হবে মঙ্গলের অন্তর্দশা।সেই সময়েই আসা করি তুমি সুস্থতা ফীল
করবে।
তার আগে অবধি কর্মফল, যেটা তুমি বোলো ,যে আমার কাছে থেকেই শিখেছো।
সহ্য করো আর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেবের কাছে প্রাথনা করো এবং বোলো শ্রী ভগবানের কাছে, আমার সকল কুকর্ম মাপ
করে দাও প্রভু। আর আমি কখনো কুকর্ম করবো না। হে ভগবান তোমাকে স্মরণ করছি সর্বদা ,সবসময়। আর মাকে
বোলো, "আমাকে কথামৃত পরে শোনাও । "
আর বোলো হে প্রভু ,তুমি কত কষ্টই না পেয়েছিলে ,এ কষ্ট কষ্টই নয় ,প্রভু ,আমায় দয়া করো।
জয় শ্রীরামকৃষ্ণ
তোমারই স্যার
18/08/2021, 17:37 - Indranil Ray: সবাই আমরা পূর্বজন্মের কর্মের ফলেই এইজন্ম পেয়েছি। ভীষ্মের অন্য
ভাইয়েরা তো জন্মের সঙ্গে সঙ্গে মুক্তি পেয়ে গেলো। কিন্তু ভীষ্ম পেলো না কেন ?তাহলে এই মায়ার পৃথিবী
চলতো না। আমরা জানিই না কোনটা সুকর্ম আর কোনটা কুকর্ম। সব কাজই কুকর্ম ,সব কাজই
সুকর্ম। আমাদের এই জন্মটাই মায়া। মায়ার দ্বারা আবদ্ধ আমরা।
তিনরকমের কর্ম আছে। সঞ্চিত ,প্রারব্ধ আর আগামী কর্ম। তুমি রোজ সকালে কফি খাও ,একদিন কফি না পেলেই
মাথা ধরে। মনের অতীত ছাপ এক কর্ম, বর্তমান কর্ম যা আপনি করছেন অন্য কর্ম, এবং বর্তমান কর্মের ছাপ ,অন্য
কর্ম।
মনের মধ্যে একটি ছাপ সুপ্ত কর্ম - এটি এখনও কর্ম, কিন্তু এটি সুপ্ত। ঠিক স্মৃতির মতো। একটি স্মৃতি এখন
কার্যকরী, এবং অন্যান্য স্মৃতি আমাদের মধ্যে সুপ্ত।
উদাহরণস্বরূপ, আপনি গাণিতিক ছক জানেন, কিন্তু এখন আপনি এটি মুখস্থ করছেন না। আপনি ইতিমধ্যে এটি মুখস্থ
করে ফেলেছেন, এবং যখন আপনার এটির প্রয়োজন হয়, এটি পপ আপ হয়। কিছু দৃঢ় ছাপ মনের মধ্যে থেকে যায়
এবং তারা ভবিষ্যতের কর্ম গঠন করে।
যতক্ষণ না আপনার পূর্বে সম্পন্ন করা কর্মের ছাপ আপনার মনে তৈরি হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত কর্মটি বিদ্যমান থাকে। ছাপ
মুছে গেলে আপনি কর্ম থেকে মুক্তি পাবেন।
ভাল কর্ম ,ভবিষ্যতের সুখের দিকে পরিচালিত করে, খারাপ কর্ম দুঃখের দিকে নিয়ে যায়। প্রারব্ধ কর্মকে
পরিবর্তন করা যায় না, কারণ এটি জীবনের পূর্বে বা অতীতের জীবনে সৃষ্ট কর্ম, যা বর্তমান সময়ে ফল দেয়।এর
কোনো রেমেডি হয়ই না।
কেউ বলতে পারে না যে সে ,কোনোদিন কুকর্ম করেনি। অতি অবশ্যেই করেছে। না হলে তার জন্মই হতো না।
মহাভারত পড়লে জানা যাবে।
একটা খাতা আছে ,কাল্পনিক। কর্মের সু আর কু তে মার্ক্স্ পরে। কুর মার্ক্স্ বেশি হলে সে প্রচুর ভুগবে ,জীবনভর
,নানা রকম ভাবে। আর সুর মার্ক্স্ বেশি হলে সে আনন্দে থাকবে।
মুসলিম তালিবানদের তো দেখছো। হিন্দু তালিবানদের তো দেখছো। এই তালিবানরা সে মুসলিম আর হিন্দু যেই
হোক তারা কিন্তু ধর্মের আদি ও অকৃতিম কথাটা নিতে পারে নি।
এবং "মহাকাল" এটাই চায়। তারমধ্যে যাদের পূর্বজন্মের কর্ম ভালো ,তারা অন্তত সেই দেশ বা সেই জায়গায় বা
সেই লোকদের সাথে পরে নি।
এইটাই কর্ম।
18/08/2021, 22:11 - Indranil Ray: আমি শীলাকে,আসার আগেই বলেছিলাম স্মরণীয় দিন হয়ে থাকবে এই
দিনটা। তাইইইইই হলো।
19/08/2021, 00:10 - Indranil Ray: <Media omitted>
19/08/2021, 13:43 - Indranil Ray: আমি ভালো ভাবেই দেখলাম সুস্মিতা। তোমার বাবার রিকভারি
চান্স খুবই কম ,নেই বললেই চলে । এখন ওনাকে গীতাপাঠ শোনাও। কোমাতে তো আছেন। সেখানে বসে গীতাপাঠ
করো। তোমার ভাবছো উনি শুনতে পারছেন না। ওনার আত্মা টি ঠিকই শুনছেন। কারণ জানবে আত্মার মৃত্যু নেই।
সব চিন্তা ছেড়ে দিয়ে ভগবানকে ডাক প্রানভরে যেন উনি পরের জন্মে সুন্দর শরীর ও পরিবেশ ও ভগবানের সান্নিধ্য
লাভ করেন। ২৯ -০৯ - ২ ০ ২ ১ থেকে ৩১- ১০-২ ০ ২ ১ এর মধ্যে এই জীবনে ফ্যাটাল কিছু ঘটে যাবেই।
আমি আজ সকলে তোমারটাই দেখলাম। তুমি আমাকে ফোন করো সময় পেলে।
তোমার দাদা।
19/08/2021, 13:48 - Indranil Ray: <Media omitted>
19/08/2021, 13:58 - Indranil Ray: কালকে লিখেছি এইটা দীর্ঘ সময় ধরে দেখে। ক্লায়েন্ট টি ভারতে
থাকেন না।
19/08/2021, 14:03 - Indranil Ray: এইটাও কালকেই লেখা। অনেকক্ষন ধরে দেখে।
19/08/2021, 21:10 - Indranil Ray: <Media omitted>
19/08/2021, 21:10 - Indranil Ray: eta o ei bare forme likhe diyeche
19/08/2021, 21:11 - Indranil Ray: <Media omitted>
19/08/2021, 21:11 - Indranil Ray: eita tomar biye samoy diyechilo
19/08/2021, 21:23 - Indranil Ray: "হাজরা তত্ত্বজ্ঞান মানে ব্যাখ্যা করিতেছেন।
হাজরা — তত্ত্বজ্ঞান মানে কি — না চব্বিশ তত্ত্ব আছে, এইটি জানা।
শ্রীরামকৃষ্ণ (সহাস্যে) — ওই দেখ না। তত্ত্বজ্ঞানের মানে কি করছে আবার দেখ। তত্ত্বজ্ঞান মানে আত্মজ্ঞান! তৎ মানে
পরমাত্মা, ত্বং মানে জীবাত্মা। জীবাত্মা আর পরমাত্মা এক জ্ঞান হলে তত্ত্বজ্ঞান হয়।
শ্রীরামকৃষ্ণ (মাস্টার প্রভৃতিকে) — ও কেবল তর্ক করে। এই একবার বেশ বুঝে গেল — আবার খানিক পরে যেমন
তেমনি।
“বড় মাছ জোর করছে দেখে আমি সুতো ছেড়ে দিই। তা নাহলে সুতো ছিঁড়ে ফেলবে, আর যে ধরেছে, সে শুদ্ধ
জলে পড়বে। আমি তাই আর কিছু বলি না।"
ব্যাধ গীতা পড়লে এইসব জানা যাবে।। ওপরের টি কথামৃত র। সবার সব বই "আছে" ,কিন্তু "পরে" পেটের
চিন্তায় সময় নেই !
আমি পড়েছিলাম ১৯৯৬/৯৭ সালে। ব্যাধ গীতা,অষ্টাবক্র গীতা ,যোগবশিষ্টসার ,বিবেক চূড়ামণি ইত্যাদি। কি যে
রস পেয়েছিলাম। এইজন্যই মনে হয় আমার কাছে জীবন মৃত্যু একই।
মাঝে মাঝে ভালো লাগে না। কাউকেই না। আমাকেও না। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখি ,চিনতে পারি না ,কারণ
এই আত্মাটাই কত না শরীর ধারণ করেছে !
~ইন্দ্রনীল
20/08/2021, 14:35 - Indranil Ray: কর্ম ফল
=====
যে মানুষ পাপকর্ম করেও বলে আমি কোনো পাপ কাজ করি নি ,সে বড়ো ধরণের পাপী। ঠিক আছে আমি জানি পাপ
ও পুন্য দুই আপেক্ষিক। কিন্তু যে কাজের ফলে বৃহত্তর মানুষের ক্ষতি হয়,তা না করাই ভালো।এখন পুণ্যই পাপ
,পাপই পুন্য! মহাকাল সেটাই চায়। আমি ১ ১ বছর ফেসবুকে লিখছি। ১ ১ বছর তো এইরকম লিখিনি। চেতনা কি
ছিল না। অবশ্যিই ছিল। ১ ৯ বছর বয়স থেকে চেতনা তৈরী হচ্ছে। এখন লিখি ,তার কারণ কি ?আমারি মতন কেউ
যদি পড়ে, সে রাস্তা পাবে।৫ বছর বয়সেই চেতনা ছিল। আজকে চেতন আর ৫ বছর বয়সের চেতনা আর ১ ৯ বছর
বয়েসের চেতনা এক নয়।
আমি কোনো পাপ কাজ করি নি !তাহলে আমার ব্রেন স্ট্রোক হলো কেন ,তাহলে আমি সায়াটিকা ব্যাথায় ভুগলাম
কেন,কেন ফোঁড়ার অসুখ হলো তাহলে আমার এপেন্ডিসাইটিস অপেরেশন হলো কেন ,তাহলে আমার আস্থম্মা হলো
কেন ,হাই ব্লাডপ্রেসার হলো কেন ?পাপ কর্মের জন্য।
ব্রেন স্ট্রোক হয়ে কেন হরির রাজত্বে গেলাম ,কেন হাই ব্লাডপ্রেসার সেরে গেলো,কেন সায়াটিকা ব্যাথা সেরে
গেলো ,কেন ফোঁড়ার অসুখ সেরে গেলো ,কেন সিভিয়ার ব্রেন স্ট্রোক থেকে ৪ ৫ ডেসে রিকভারি করলাম ?কিসের
জন্য। পুন্য কর্মের জন্য।
পাপ আর পুন্য আগে বুজতে হবে। তারপর পাপ পুণ্যের বাইরে ও বুজতে পারা যাবে।
তখনি বোঝা যাবে ডেসটিনি আপনাকে মৃত্যু থেকেও রক্ষা করে। সে আপনার মৃত্যুও যদি হয় আপনি আপনার কর্ম গুনে
মৃত্যুর পরেও বেঁচে থাকবেন।
"
রেখো মা দাসেরে মনে, এ মিনতি করি পদে
সাধিতে মনের সাধ,
ঘটে যদি পরমাদ,
মধুহীন করো না গো তব মনঃকোকনদে।
প্রবাসে দৈবের বশে,
জীব-তারা যদি খসে
এ দেহ-আকাশ হতে, – খেদ নাহি তাহে।
জন্মিলে মরিতে হবে,
অমর কে কোথা কবে,
চিরস্থির কবে নীর, হায় রে, জীবন-নদে?
কিন্তু যদি রাখ মনে,
নাহি, মা, ডরি শমনে;
মক্ষিকাও গলে না গো, পড়িলে অমৃত-হ্রদে!
সেই ধন্য নরকুলে,
লোকে যারে নাহি ভুলে,
মনের মন্দিরে সদা সেবে সর্ব্বজন; –
কিন্তু কোন্ গুণ আছে,
যাচিব যে তব কাছে,
হেন অমরতা আমি, কহ, গো, শ্যামা জন্মদে!
তবে যদি দয়া কর,
ভুল দোষ, গুণ ধর,
অমর করিয়া বর দেহ দাসে, সুবরদে! –
ফুটি যেন স্মৃতি-জলে,
মানসে, মা, যথা ফলে
মধুময় তামরস কি বসন্ত, কি শরদে!"
মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা কবিতাটা আমাদের ক্লাস সেভেনে পাঠ্য ছিল। তখন মুখস্থ করেছিলাম ,এখনো লাইন
বাই লাইন মুখস্থ।
~ইন্দ্রনীল
20/08/2021, 15:02 - Indranil Ray: কর্ম ফল
=====
যে মানুষ পাপকর্ম করেও বলে আমি কোনো পাপ কাজ করি নি ,সে বড়ো ধরণের পাপী।
আমি ১ ১ বছর ফেসবুকে লিখছি। ১ ১ বছর তো এইরকম লিখিনি। চেতনা কি ছিল না। অবশ্যিই ছিল। ১ ৯ বছর বয়স
থেকে চেতনা তৈরী হচ্ছে।
আমারি মতন কেউ যদি পড়ে, সে রাস্তা পাবে।৫ বছর বয়সেই চেতনা ছিল। আজকে চেতনা আর ৫ বছর বয়সের চেতনা
আর ১ ৯ বছর বয়েসের চেতনা এক নয়।
তাহলে আমার ব্রেন স্ট্রোক হলো কেন ,তাহলে আমি সায়াটিকা ব্যাথায় ভুগলাম কেন,কেন ফোঁড়ার অসুখ হলো,
তাহলে আমার এপেন্ডিসাইটিস অপেরেশন হলো কেন ,তাহলে আমার আস্থম্মা হলো কেন ,হাই ব্লাডপ্রেসার হলো কেন ?
ব্রেন স্ট্রোক হয়ে কেন হরির রাজত্বে গেলাম ,কেন হাই ব্লাডপ্রেসার সেরে গেলো,কেন সায়াটিকা ব্যাথা সেরে
গেলো ,কেন ফোঁড়ার অসুখ সেরে গেলো ,কেন সিভিয়ার ব্রেন স্ট্রোক থেকে ৪ ৫ ডেইসে রিকভারি করলাম ?
কিসের জন্য।
পুন্য কর্মের জন্য।
সে আপনার মৃত্যুও যদি হয়ও আপনি আপনার কর্ম গুনে, মৃত্যুর পরেও বেঁচে থাকবেন।
মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা এই কবিতাটা আমাদের ক্লাস সেভেনে পাঠ্য ছিল। তখন মুখস্থ করেছিলাম , এখনো
লাইন বাই লাইন মুখস্থ।
~ইন্দ্রনীল
20/08/2021, 15:35 - Indranil Ray: You deleted this message
20/08/2021, 15:36 - Indranil Ray: <Media omitted>
20/08/2021, 20:18 - Indranil Ray: আজ জিমে ওয়েট মেশিনে এ মাপলাম। ৮২,৪। বলেছিলাম টার্গেট ৭
৭। এখন তো মনে হচ্ছে
৭ ০ হয়ে যাবে। ৮ মাস !দীর্ঘ সময়। লক ডাউনের সময় আমি আর দুচারজন গিয়েছিলো। কি ভালো লাগতো খাবার
খেতে। এখন অতীত। এখন আমার মাংস ভালোই লাগে না। ৮ মাস ধরে ভাত খাই না। একটু আধটু পরোটা। যা খেতাম
তার ১০ ভাগ খাই। জোর করে নয়। পেটেই ধরে না !সব বাইরের খাবার বন্ধ। আমার ভালোই লাগে না ,এসব খেতে।
যখন আরম্ভ করেছিলাম জিম ,তখন কাউকে পাইনি,যে আমাকে উৎসাহিত করতে পারে । ১ ০ জন লোক ,১ ০ রকম কথা
বললো।
আমি সবার কথা শুনি ,সবাইকে বলি "হ্যা হ্যা" ,কিন্তু নিজে যেটা জানি ,সেটাই করি। কারণ একজনের কথার
সাথে, আর একজনই কথা মেলে না। সব বিষয়ে। সেই জন্য দশ জনের কথা থেকে ,সার বস্তু টা নিয়ে নিজের ডিসিশন
নিজেই নিতে হয়।
কেউ বললো হাই প্রেসার ,প্রেসার বেড়ে যাবে !কেউ বললো ওয়াকারে হাঁটবেন ,সৌরভের কি হলো তো দেখলেন
!কে বললো একটা বয়সের পড়ে ,আর জিম কাজে লাগে না !কেউ বললো সাবধান ,জিম করা ভালো নয় ,বাড়ীতে
যোগ অভ্যাস করুন না !কেউ বললো হাটছিলেন ,সেটাই তো বেশ ছিলো !কেউ বললো প্রাণায়াম করুন !
সবার সব কথা শুনলাম। ভর্তি হলাম জিমে। ছবি দিতে আরম্ভ করলাম। তখন আবার আর এক !স্যার এটা ঠিক ভাবে
হচ্ছে না,ওটা ঠিক ভাবে হচ্ছে না !
আজ ৮ মাস। জিম স্যাররা আমার পারফরম্যান্সে রিতীমতোন খুশী। এ ঠিক গাড়ী চালানো শেখার মতন অভিজ্ঞতা।
কতবার যে ন্যাশনাল হাইওয়ে দিয়ে গাড়ী নিয়ে ঘুড়তে গেছি মন্দারমণি ,দীঘা ,শান্তিনিকেতন ,মাইথন ইত্যাদি
কত জায়গা। যদি ১ ০ জনের কথা শুনতাম তাহলে ঘরেই বসে থাকতাম !ভালো ছেলে হয়ে !
ভালো ছেলে তো আমি নোই !রাহু আমার নিরায়ানা ভাব চলিতে ৪থ এ আছে ,ডি ওয়ান চার্টে ৫ এ আছে।রাহু ৪থ
এ থাকলে অসম্ভব সব ইচ্ছা ,যা সাধারণ এর চোখে খারাপ সে তাই করে ,কিন্তু সাধারণ মানুষ ভাবে ছেলেটি
ভালো !জুপিটার দেখছে ,সে ৪থ হোক কিংবা ৫থ।
সেই জন্য ,আজ প্রেসার ১ ২ ০ / ৭৭। কোনো রোগ আর কাবু করতে পারে না।আর সবচেয়ে বড়ো কথা হলো
রোগের ভয় ই নেই কোনোকালেই।
একমাত্র ও একমাত্র শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেব আমার মধ্যে ঢুকে পড়েছেন। কোনো চিন্তাই নেই। আমি কিছু করি না।
তিনিই করান। লঙ্কা জেনে খেলেও ঝাল লাগে, না জেনে খেলেও ঝাল লাগে।জেনে ঝাল খাবার মজাই আলাদা।
~ইন্দ্রনীল
20/08/2021, 20:31 - Indranil Ray: জিম
===
আজ জিমে ওয়েট মেশিনে এ মাপলাম। ৮২.৪। বলেছিলাম টার্গেট ৭৭। এখন তো মনে হচ্ছে ৭ ০ হয়ে যাবে।
৮ মাস ধরে ভাত খাই না। একটু আধটু পরোটা। যা খেতাম তার ১০ ভাগ খাই। জোর করে নয়। পেটেই ধরে না !
সব বাইরের খাবার বন্ধ। আমার ভালোই লাগে না ,এসব খেতে।
যখন আরম্ভ করেছিলাম জিম ,তখন কাউকে পাইনি,যে আমাকে উৎসাহিত করতে পারে ।
আমি সবার কথা শুনি ,সবাইকে বলি, "হ্যাঁ হ্যাঁ" ,কিন্তু নিজে যেটা জানি ,সেটাই করি।
সেই জন্য দশ জনের কথা থেকে ,সার বস্তুটা নিয়ে নিজের ডিসিশন নিজেই নিতে হয়।
কেউ বললো হাই প্রেসার ,প্রেসার বেড়ে যাবে !কেউ বললো ওয়াকারে হাঁটবেন ,সৌরভের কি হলো তো দেখলেন
!কে বললো একটা বয়সের পড়ে ,আর জিম কাজে লাগে না !কেউ বললো সাবধান ,জিম করা ভালো নয় ,বাড়ীতে
যোগ অভ্যাস করুন না !কেউ বললো হাটছিলেন ,সেটাই তো বেশ ছিলো !কেউ বললো প্রাণায়াম করুন !
ছবি দিতে আরম্ভ করলাম। তখন আবার আর এক !স্যার এটা ঠিক ভাবে হচ্ছে না,ওটা ঠিক ভাবে হচ্ছে না !
আজ ৮ মাস।
এ ঠিক গাড়ী চালানো শেখার ও কেনার মতন অভিজ্ঞতা। গাড়ীর মোটামুটি সব জানা ।
কতবার যে ন্যাশনাল হাইওয়ে দিয়ে গাড়ী নিয়ে ঘুড়তে গেছি মন্দারমণি ,দীঘা ,শান্তিনিকেতন
,মাইথন,ডায়ামন্ডহারবার ইত্যাদি কত জায়গা।
যদি ১ ০ জনের কথা শুনতাম তাহলে ঘরেই বসে থাকতাম !ভালো ছেলে হয়ে !
ভালো ছেলে তো আমি নোই !রাহু আমার নিরায়ানা ভাব চলিতে ৪থ এ আছে ,ডি ওয়ান চার্টে ৫ এ আছে।রাহু ৪থ
এ থাকলে অসম্ভব সব ইচ্ছা ,যা সাধারণ এর চোখে খারাপ সে তাই করে ,কিন্তু সাধারণ মানুষ ভাবে ছেলেটি
ভালো !জুপিটার দেখছে ,সে ৪থ হোক কিংবা ৫থ।
একমাত্র ও একমাত্র শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেব আমার মধ্যে ঢুকে পড়েছেন। কোনো চিন্তাই নেই। আমি কিছু করি না।
তিনিই করান।
~ইন্দ্রনীল
21/08/2021, 13:27 - Indranil Ray: একটা জন্মতিথি। শ্রাবনমাসের শুক্লা চতুর্দশী ,শ্রবনা ষ্টার এর দিনে
আমার জন্মতিথি। এইবার ২ ১ তারিখ। জন্মেছিলাম যেদিন সেদিন ছিল ১ ৬ ই আগস্ট। সূর্য অনুসারে এখন ভাদ্র,
কিন্তু চন্দ্র মাস হিসাবে শ্রাবনমাস। আমি হলাম মেডিকেল কলেজ এ। আমরা তখন থাকতাম এন্টোনি বাগান লেনে।
আমার মোটামুটি দু বৎসররের থেকে মানে আছে। পাইপলাইনে গ্যাস আসত। বাড়ীটা ছিল দোতলায় যতদূর মনে হয়।
ঢুকেই এ কটা প্যাসেজ। বা দিকে শোবার ঘর কাম বাবার পড়ার ঘর । প্যাসেজ এর ডানদিকে মার্ রান্নাকরার জায়গা।
প্যাসেজটা তে একটা খাট পাতা থাকতো। বাবা দিনরাত পড়তো এমডি র পড়া। না পড়লেই আমি বলতাম ,বাবা
পড়ছে না কেন ?কাপড়ের বাঘের ছালের প্রিন্ট করানো বালিশের ওয়ার ছিল। প্যাসেজএর খাট এর নীচে চালের
টিন রাখা থাকতো। আমি মুঠো মুঠো চাল চুরি করে খেতাম ,হামাগুড়ি দিয়ে। একজন ডাক্তারবাবু গোছের
লোক আসত আমরা বলতাম টিকাকাকু। সে টিকা দিতো। পাশেই ছিল সুতোর কল। মা কত বড়োলোকবাড়ীর মেয়ে !
ঠিক মানিয়ে নিয়েছিল এই রকম ছোট্ট পরিবেশে ।
আমি সত্যিই জীবনে কাউকে মিস করি নি বা করি না। মাকে অন্তর থেকে মিস করি। ২ ০ ০ ৪ to ২ ০ ২ ১।
~ইন্দ্রনীল
21/08/2021, 13:30 - Indranil Ray: মা
=
একটা জন্মতিথি। শ্রাবনমাসের শুক্লা চতুর্দশী ,শ্রবনা ষ্টার এর দিনে আমার জন্মতিথি।
এইবার ২ ১ তারিখ। জন্মেছিলাম যেদিন সেদিন ছিল ১ ৬ ই আগস্ট। সূর্য অনুসারে এখন ভাদ্র, কিন্তু চন্দ্র মাস
হিসাবে শ্রাবনমাস।
আমি হলাম মেডিকেল কলেজ এ। আমরা তখন থাকতাম এন্টোনি বাগান লেনে।
আমার মোটামুটি দু বৎসররের থেকে মানে আছে। পাইপলাইনে গ্যাস আসত। বাড়ীটা ছিল দোতলায় যতদূর মনে হয়।
ঢুকেই এ কটা প্যাসেজ। বা দিকে শোবার ঘর কাম বাবার পড়ার ঘর । প্যাসেজ এর ডানদিকে মার্ রান্নাকরার জায়গা।
প্যাসেজটা তে একটা খাট পাতা থাকতো।
বাবা দিনরাত পড়তো এমডি র পড়া। না পড়লেই আমি বলতাম ,বাবা পড়ছে না কেন ?কাপড়ের বাঘের ছালের
প্রিন্ট করানো বালিশের ওয়ার ছিল।
প্যাসেজএর খাট এর নীচে চালের টিন রাখা থাকতো। আমি মুঠো মুঠো চাল চুরি করে খেতাম ,হামাগুড়ি
দিয়ে।
একজন ডাক্তারবাবু গোছের লোক আসত আমরা বলতাম টিকাকাকু। সে টিকা দিতো। পাশেই ছিল সুতোর কল।
আমি সত্যিই জীবনে কাউকে মিস করি নি বা করি না। মাকে অন্তর থেকে মিস করি। ২ ০ ০ ৪ to ২ ০ ২ ১।
~ইন্দ্রনীল
22/08/2021, 14:09 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/1626058871018257/posts/2822677474689718/
22/08/2021, 18:26 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10216921418881982&id=1060787120&sfnsn=wiwspwa
22/08/2021, 18:27 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211782162243778&id=1060787120
22/08/2021, 19:53 - Indranil Ray: ওম অর্ধকায়ং মহাবীর্য চন্দ্রাদিত্যবিমর্দনমঃ। সিংহিকাগর্ভসংভূতং তং
রাহুং প্রণমাম্যহম। ওম রাং রাহবে নমঃ। তান্ত্রোক্ত মন্ত্র: ওম এং হৃীং রাহবে নমঃ।
22/08/2021, 19:55 - Indranil Ray: গায়ত্রী মন্ত্র: ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃতুরূপায় ধীমহি তন্নোঃ
সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ । প্রণাম মন্ত্র: ওঁ নীলাঞ্জনচয়প্রখ্যং রবিসূতং মহাগ্রহম্। ছায়ায়া গর্ভসম্ভূতং ত্বং নমামি
শনৈশ্চরম্।।
গ্রহ: শনি গ্রহ
মন্ত্র: ওঁ শং শনৈশ্চরায় নমঃ;
22/08/2021, 20:01 - Indranil Ray: stri:-soni-rahu
22/08/2021, 20:01 - Indranil Ray: neelabja:-
22/08/2021, 20:01 - Indranil Ray: rahu r mantra
22/08/2021, 20:01 - Indranil Ray: sonirta korte hobe na ekhon
22/08/2021, 20:05 - Indranil Ray: https://health.drmorepen.com/checkout
22/08/2021, 21:04 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/511420565632120/posts/4094830090624465/
22/08/2021, 21:31 - Indranil Ray: https://fb.watch/7ybATdnjgK/
23/08/2021, 10:50 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/100058088212596/posts/218991530047119/
24/08/2021, 12:05 - Indranil Ray: <Media omitted>
24/08/2021, 12:25 - Indranil Ray: সেই সৌভাগ্যযোগ। আজ ভ্যাকসিন এর দ্বিতীয় ডোজ নিলাম এবং
সবজায়গাতে বেড়াতে যেতে পারবো। উফফফ কি বালাই !যেখানে যাবো ,হোটেলে বলে, ফাইনাল সার্টিফিকেটটা
লাগবে। উফফফফ ,এখন পুরী মুড়ি ধুরি হুরি ধুরি !!!!!
24/08/2021, 13:55 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/108063148147476/posts/108727074747750/
24/08/2021, 13:56 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/100058088212596/posts/203683321577940/
24/08/2021, 14:15 - Indranil Ray: <Media omitted>
24/08/2021, 14:45 - Indranil Ray: Organic Chamomile Flower Tea – Buddha Tea.
24/08/2021, 21:09 - Indranil Ray: অনেকেই বলে অ্যাস্ট্রোলোজি আমি বিশ্বাস করি অথবা করি না
অথবা একটু একটু করি। কেউই বলে না অ্যাস্ট্রোলোজি অনুসারেই সব চলে। যারা সো কলড অস্ট্রলজার বা বিখ্যাত
সো কলড অ্যাস্ট্রলজার। অনেকে আছে ,বাইরে বলে অ্যাস্ট্রোলোজি আমি বিশ্বাসী করি না ,কিন্তু ভেতরে একটা
বিশ্বাস করে। বলে "ঐ অ্যাস্ট্রোলোজারের এর জন্যই আমি বিশ্বাস করি না !কি সব পাথর দিলো !"
রেমেডি ওই যে মানুষটার আগামী কর্মের ভালোর জন্য দেয়া হবে একজন, " মানুষ অ্যাস্ট্রলজারের" দ্বারা।
টপ লেভেলে অ্যাস্ট্রোলোজি।
লোয়ার লেভেলে রেমেডি।
যে ওপরের বিষয়গুলিকে পিস বাই পিস বুঝতে পারে নি ,তার শিক্ষা বাকী আছে।
অ্যাস্ট্রোলোজির শিক্ষা না, জেনারেল শিক্ষা।
যদি কোনো অ্যাস্ট্রলজারের টাকা নিয়ে রেমেডি দেয় এবং রেমেডি পড়ার জন্য টাকা দেয় ,উভয়েই ভুল কাজ
করছে।
এটা টাকার ঝুক যে দিন থেকে, সেদিনই এটা আসতে আরম্ভ করেছে।
সোনার ব্যাবসায়ীরা যে রত্নর বিক্রেতা, এটা মানুষ এতদিনে ভালোই বুঝেছে এবং এটাও বুঝেছে, এটা পরে কাজ
হতেও পারে বা নাও পারে।
কারণ তারা বুঝতে পারে নি এটা নিশ্চিত, কোনটা প্রারব্ধ, কোনটা সঞ্চিত, আর কোনটা আগামী কর্ম।
আমি যদি খুব ভালো একজন অ্যাস্ট্রলজার হই, কিন্তু আমি যদি হিন্দু হই,তাহলে মুসলিম রকম সকম ভালো ভাবে
নেবে না হিন্দুরা। মুসলমান কে চারটি গালিগালাজ না করলে হিন্দুদের পেটের ভাতই হজম হয় না।
তিরিশ চল্লিশ বছর ধরে অ্যাস্ট্রোলোজিই প্র্যাক্টিস করে ,রেমেডি দেয়, কিন্তু অনেক সময় দেইই না।
অ্যাস্ট্রো - লোজি।
~ইন্দ্রনীল
24/08/2021, 21:09 - Indranil Ray: Surjo
24/08/2021, 21:31 - Indranil Ray: Aap based relation
24/08/2021, 21:33 - Indranil Ray: Tinder
25/08/2021, 10:57 - Indranil Ray: #কতগুলিবিষয়
===========
অনেকেই বলে অ্যাস্ট্রোলোজি আমি বিশ্বাস করি অথবা করি না অথবা একটু একটু করি। কেউই বলে না
অ্যাস্ট্রোলোজি অনুসারেই সব চলে। যারা সো কলড অস্ট্রলজার বা বিখ্যাত সো কলড অ্যাস্ট্রলজার। অনেকে আছে
,বাইরে বলে অ্যাস্ট্রোলোজি আমি বিশ্বাসী করি না ,কিন্তু ভেতরে একটা বিশ্বাস করে। বলে "ঐ
অ্যাস্ট্রোলোজারের এর জন্যই আমি বিশ্বাস করি না !কি সব পাথর দিলো !"
সূর্য পুবদিকে ওঠে ,আমি যদি বলি বিশ্বাস করি লোকজন সাঙ্গুইন হবে আমাকে পেটানোর জন্য। এটা সত্য।
অ্যাস্ট্রোলোজি একটা প্রেডিক্টিভ, ৮০ ভাগ সায়েন্স ও ২০ ভাগ আর্টসের সমষ্টি। এটি সত্য।
রেমেডি ওই যে মানুষটার আগামী কর্মের ভালোর জন্য দেয়া হবে একজন, " মানুষ অ্যাস্ট্রলজারের" দ্বারা।
টপ লেভেলে অ্যাস্ট্রোলোজি।
লোয়ার লেভেলে রেমেডি।
যে ওপরের বিষয়গুলিকে পিস বাই পিস বুঝতে পারে নি ,তার শিক্ষা বাকী আছে।
অ্যাস্ট্রোলোজির শিক্ষা না, জেনারেল শিক্ষা।
যদি কোনো অ্যাস্ট্রলজারের টাকা নিয়ে রেমেডি দেয় এবং রেমেডি পড়ার জন্য টাকা দেয় ,উভয়েই ভুল কাজ
করছে।
এটা "টাকার ঝুক", যে দিন থেকে, সেদিনই এটা আসতে আরম্ভ করেছে।
সোনার ব্যাবসায়ীরা যে রত্নর বিক্রেতা, এটা মানুষ এতদিনে ভালোই বুঝেছে এবং এটাও বুঝেছে, এটা পরে কাজ
হতেও পারে বা নাও পারে।
কারণ তারা বুঝতে পারে নি এটা নিশ্চিত, কোনটা প্রারব্ধ, কোনটা সঞ্চিত, আর কোনটা আগামী কর্ম।
আমি যদি খুব ভালো একজন অ্যাস্ট্রলজার হই, কিন্তু আমি যদি হিন্দু হই,তাহলে মুসলিম "রকম সকম", ভালো
ভাবে নেবে না হিন্দুরা। মুসলমান কে চারটি গালিগালাজ না করলে হিন্দুদের পেটের ভাতই হজম হয় না।
তিরিশ চল্লিশ বছর ধরে অ্যাস্ট্রোলোজিই প্র্যাক্টিস করে ,রেমেডি দেয়, কিন্তু অনেক সময় দেইই না।
অ্যাস্ট্রো - লোজি।
~ইন্দ্রনীল
25/08/2021, 21:00 - Indranil Ray: <Media omitted>
25/08/2021, 21:00 - Indranil Ray: <Media omitted>
25/08/2021, 21:00 - Indranil Ray: <Media omitted>
25/08/2021, 21:00 - Indranil Ray: <Media omitted>
25/08/2021, 21:04 - Indranil Ray: আমি আর আমার ডায়েরি
==================
আমি যেগুলো লিখি ,মন থেকে লিখি। দেখতে পাই। আপনাদের ও জানাই।
আপনারা না পড়লেও কিচ্ছু যাবে আসবে না ,আমি মনের আনন্দে লিখি ,কাজ থেকে রিলাক্স করার জন্য লিখি ,
রাস্তাতে লিখি (পয়েন্টস গুলো ),গাড়ী চালাতে চালাতে মনে আসে ,সেই মনটাকে ধরে রাখি।
সকালে মেশিন(কম্পিউটার কে মেশিন বলা,এ আমার কম্পিউটারের লোক বলেই !) খুলে একটা কাজ করতে বসলাম।
কাজে বসে একটা চার্টে ,কিছু একটা দেখলাম ,গবেষণা করলাম ,লিখে ফেললাম সেটা নিয়ে।
একটা ডায়েরী আছে ,সেটাতে লিখে রাখলাম। ডায়েরি একটা অদ্ভুত। আমার কাছে ২ ০ ০ ৪ সালের ও ডায়েরি আছে।
পর পর ডায়েরি আছে। বেশে আগের ডায়েরিগুলো হারিয়ে গেছে বা নষ্ট করে দিয়েছি।
১৮ বছর বা ১ ৯ বছর বয়েসের কথা।
আমি আর আমার ডায়েরি। আমার ডায়েরী গুলো যদি কেউ দেখে সে বুজতে পারবে আমাকে।
কিন্তু ডায়েরী দেখা তো বারণ !!!
~ইন্দ্রনীল
25/08/2021, 21:47 - Indranil Ray: You deleted this message
25/08/2021, 21:50 - Indranil Ray: You deleted this message
25/08/2021, 21:55 - Indranil Ray: You deleted this message
25/08/2021, 21:56 - Indranil Ray: You deleted this message
25/08/2021, 22:10 - Indranil Ray: You deleted this message
25/08/2021, 22:28 - Indranil Ray: You deleted this message
25/08/2021, 22:32 - Indranil Ray: You deleted this message
25/08/2021, 22:49 - Indranil Ray: বিভিন্ন কাজ
=========
আমি বিভিন্ন কাজ পারি। রান্না ভালোই করি ,শীলা বলতে পারবে। একদিন এমন চিলি চিকেন রেঁধে ছিলাম
দিদির বন্ধু সুমিতাদি (আইএফএস ,প্রথম বাঙালী মেয়ে )খেয়ে একদম মোহিত। এখনো সুমিতাদিকে যদি বলি, হাত
চাটে।
ছবি আঁকতে ?ক্লাস টেন আবধি যেখানে কম্পিটিশনে যেতাম, ফার্স্ট প্রাইজ বাঁধা।
তবলা বাজাতে ? এখনো তাল শুনে বলে দিতে পারি ত্রিতাল না কাহারবা না দাদরা নাকি ঝাপতাল।
গাড়ী চালানোর ট্রেইনার ফোন করেছিল। একজন পুলিশ শিখবে। আমি কি গাড়ীটাকে দিতে পারবো ?
আমি তার উত্তরে বললাম ,তেলের দাম কত ?তিনি তখন বলছেন ৬ ০ ০ ০ টাকা বলি ?
আমি বললাম গাড়ী চালানোটা আমার পেশা নয়। আমার সাধের গাড়ী রিজ ,যার ইঞ্জিন ১ ২ ০ ০ সিসি ,যে
সেইসময়ের টপ মডেল ,যে গাড়ী নিয়ে আমি শিখেছি, কত জায়গাতে গেছি ,যার ইঞ্জিন ,এখনো রীতিমতন ভালো
,সেই গাড়ী নিয়ে আমি শেখাবো ?এটা সে ভাবলো কেমন করে ?
আমি বন্ধু ভাবে মিশি আপনাদের সাথে ,তাই বোলে সবারই বন্ধু না তো।রাহু আমার চতুর্থে নিরায়ানাতে ?ওকে
বোলে দিন ও আমার বন্ধু না। পুলিশ উকিল ডাক্তার কারোর বন্ধু হয় না।
গাড়ী চালানো শিখতে হলে নিজের গাড়ী চাই। গরীব পুলিশ তো !কন্ট্রাক্ট। আমি এক দিনেই বুঝে নিয়েছি। আর
ট্রেইনার এতদিনের আলাপেও বুঝতে পারে নি ! বলেছি স্যালারিটা থার্ড পার্টি থেকে দেয় ,তাই না ?বলেছে হ্যা
!!
একটি মেয়ে গাড়ী চালাতে শিখছে। আমাকে বললো। আপনার থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই শিখছি। এটা কত বড়ো সম্মান।
"পাঠক লেখকের"সম্মান ।
অ্যাস্ট্রোলোজি আমার থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে কতজন শিখছে ?এটা কত বড়ো সম্মান। হয়তো আমার কাছে না। কিন্তু
শিখছে তো ?এইটা কত বড়ো সম্মান।পাঠক লেখকের" সম্মান ।
আমার অন্তর সাচ্চা। সেই সাচ্চা কে জানতে হবে তো ?একটুতেই গালাগালি করলে তো হবে না ভাই!
~ইন্দ্রনীল
26/08/2021, 13:27 - Indranil Ray: বোঝা যাচ্ছে তোমার পা ব্যাথ্যা ভালোর দিকে
27/08/2021, 14:08 - Indranil Ray: ।।ডেলিভার্ড।।
©প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।।
লক ডাউনের সময় চলছে। হাউসিং কমপ্লেক্স এ কোনো রকম কাজের লোক, রান্নারই হোক বা ঠিকে (অন্য ভাবে বললে
হেল্পিং হ্যান্ড) কাউকেই সেক্রেটারির নির্দেশ অনুসারে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
ছেলে ওয়ার্ক ফ্রম হোম করছে। আমার সকাল বিকাল বেরুনো বন্ধ। এমন কি যে চায়ের দোকানে সন্ধ্যেবেলায় যেতাম
চা সহযোগে আড্ডা মারার জন্য সেটাও বন্ধ। মোটামুটি বাড়িতে আছি, আশপাশের ফ্ল্যাটে যাওয়া ছাড়া।
আমার ছেলেটার আবার পরিষ্কার রাখার বা থাকার বাতিক। এখানে হাত দিলে, হাত ধুয়ে ফেলো, ওখানে পা দিলে,
পা ধুয়ে নাও ইত্যাদি ইত্যাদি। ওর উপর খুব চাপ পড়ছে। বাসন মাজা ঘর ঝাড় ছাড়া সব কাজ ওই করছে। একটা
বড় কারণ রান্না করলে আমার শারীরিক অসুবিধা হয়। রান্নার ঝাঁজে হাঁপানিটা বেড়ে যায়।
অফিসের কাজ সামলে, সপ্তাহে তিনদিন খুব বেশি হলে রাঁধতে পারে। গত শনিবার ও রেঁধে ছিল। আমাদের দুদিন
মতো চলেছে। এদিন সকালে ফ্রিজ খুলে দেখি একবেলার মতো খাবার আছে। ছেলেকে দশটা নাগাদ বললাম ব্যাপারটা।
ও বললো, আজ ওর কাজের চাপ বেশি তাই দুপুরে অর্ডার দিয়ে খাবার আনালে ভাল হয়।
এক বেলার খাবার যেটা আছে সেটা রাতে খাওয়া যাবে, আর ও রাতে আগামী দুই বা তিন দিনের রান্না করে
রাখবে। এই প্ল্যানটাই ফাইন্যাল থাকলো। আমি, 'তুই অফিসের কাজ কর, সময় মতো অর্ডার দিয়ে দেবো'।
ও নিজের ঘরে কাজ করতে থাকলো। আমি আমার ঘরে পত্রিকা দেখতে লাগলাম। কখন যে চোখ বুঁজে এসেছে বুঝতে
পারি নি। চোখ খুলে দেখি প্রায় সাড়ে বারোটা। তাড়াতাড়ি অর্ডার দিলাম। দেখলাম আধ ঘন্টা লাগবে পেতে।
ওটাই স্বাভাবিক।
থালা,বাটি আর হাতা ধুয়ে ডাইনিং টেবিলে রেখে দিলাম, যাতে খাবারটা দিলেই তাড়াতাড়ি খাওয়া আরম্ভ করা
যায়। আধ ঘন্টার জায়গায় মিনিট চল্লিশের ভিতরেই ডেলিভারির ছেলেটি চলে এলো। ওর শুকনো মুখ আর ভেজা
জামা দেখে বললাম, 'একটু ফ্যানের তলায় বসে যাও'।
ছেলেটি বললো ওর তাড়া আছে। বসতে পারবে না। একটু জল চাইল। আমি জল দিয়ে বললাম, 'আমরা কেউ আর গ্লাস
ব্যবহার করি না, এই বোতল থেকেই খাও'। ও ঢকঢক করে জলটা খেল। যতটুকু খেল তার বেশির ভাগই বাইরে
পড়লো।
জল খাবার সময় হেলমেটটা খুলেছিলো। হঠাৎ লক্ষ্য করি মাথার পাশে রক্ত। জিজ্ঞাসা করলাম, 'মাথায় রক্ত কেন'?
ও বললো, 'ওটা কিছু না স্যার, একটা ফোঁড়া হয়েছিল। সেটা হয়তো ফেটে গেছে তাই'। আমি বললাম, 'একটু
স্যাভলন দিয়ে দি'।
ও বললো, 'আর প্রয়োজন নেই। আপনার আগের ডেলিভারিটা কাছেই ছিল। এবার আপনারটা হয়ে গেল। এখন মোবাইল বন্ধ
করে ছুটি নেবো। আরও কয়েকটা ডেলিভারি করতে পারলে রোজগারটা বেশি হতো। কিন্তু তাড়া আছে। ব্যক্তিগত
কাজ এসে যাওয়াতে ছুটি নিলাম'।
ছেলেটি চলে গেলে, ছেলেকে বললাম 'আয় খাবার এসে গেছে'। দুজনে বসলাম খেতে।
খাওয়া শেষে মৌজ করে সিগারেট খেলাম। জলের বোতলটা হাতে করে নিজের ঘরে ঢুকলাম। হঠাৎ মোবাইল বেজে
উঠল। দেখি ডেলিভারি কোম্পানির হেল্প লাইন থেকে ফোন। কলটা নিলাম।
হেল্প লাইনের মহিলা বললেন, 'আপনার অর্ডারটা ক্যান্সেল করা হচ্ছে। অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, যার
ডেলিভারির দায়িত্ব ছিল তার সওয়া ঘন্টা আগে রান ওভার হয়েছে ইএম বাইপাসে। একটা গাড়ি পুরো
পিষে দিয়েছে ওকে। বাইকটা দুমড়ে মুচড়ে গেছে।ডেলিভারি বয়ের সাথে সাথে মৃত্যু হয়েছে (স্পট ডেড)'।
আমি বললাম, 'আমাদের খাবার ডেলিভারি হয়েছে গেছে আধ ঘন্টা আগেই। এইমাত্র খেয়ে উঠলাম'।
ভদ্রমহিলা বলে উঠলেন, 'সেকি? আপনার আগে যার ডেলিভারি ছিলো উনিও বললেন খাবার পেয়েছেন। অবাক কান্ড'।
আমি ফোন রেখে, আমার ছেলের ঘরে গিয়ে বলি, 'ডেলিভারি বয়টি অর্ডার ডেলিভারি করবার পর নিজেকেই
ডেলিভার্ড করে ডিউটি শেষ করলো'।
প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।।
27/08/2021, 14:08 - Indranil Ray: ©
27/08/2021, 14:08 - Indranil Ray: You deleted this message
27/08/2021, 14:09 - Indranil Ray: ডানা
=======
©ইন্দ্রনীল
আমার ডানা,খোলামেলা ,
একটুও সে মরে নি।
তোমার ডানা কেমন সে যে ,
প্রানভরে কি বাঁচে নি ?
ভালোবাসা। ভালোবাসা।
আমার এ যে ভালোবাসা,
রূপকথা ,
আর পরীদের !
ডানা মেলে,
দেয়ার আওয়াজ ,
আমি কেবল ,
শুনতে চাই ,
কেউ কি মেলে,
ডানা তাদের
হরমোন আর গন্ধের !
ডানা তোমার ,
অবশ হয় ?
অবশ সে তো,
হয় গো মনের !
আমার ডানা ,
ভীষণ চালু ,
তোমার ডানা,
আছে চালু ?
তোমার সাথে ,
আমার পাখা,
মিলে গেছে ,
খুলে গেছে ,
তাই বুঝি ?
আমার ডানা ,
তোমার ডানা ,
সবই ভাবি
চারমূখী !
চারমূখী যে,
হয়্না ডানা,
চারমূখী যে হয় না !
চারমূখী যে হলে পরে
বিশ্ব কথা কয় না।
~© ইন্দ্রনীল
27/08/2021, 16:26 - Indranil Ray: আমি আর আমার ডায়েরি
==================
আমি যেগুলো লিখি ,মন থেকে লিখি। দেখতে পাই। আপনাদের ও জানাই।
আপনারা না পড়লেও কিচ্ছু যাবে আসবে না ,আমি মনের আনন্দে লিখি ,কাজ থেকে রিলাক্স করার জন্য লিখি ,
রাস্তাতে লিখি (পয়েন্টস গুলো ),গাড়ী চালাতে চালাতে মনে আসে ,সেই মনটাকে ধরে রাখি।
সকালে মেশিন(কম্পিউটার কে মেশিন বলা,এ আমার কম্পিউটারের লোক বলেই !) খুলে একটা কাজ করতে বসলাম।
কাজে বসে একটা চার্টে ,কিছু একটা দেখলাম ,গবেষণা করলাম ,লিখে ফেললাম সেটা নিয়ে।
একটা ডায়েরী আছে ,সেটাতে লিখে রাখলাম। ডায়েরি একটা অদ্ভুত। আমার কাছে ২ ০ ০ ৪ সালের ও ডায়েরি আছে।
পর পর ডায়েরি আছে। বেশে আগের ডায়েরিগুলো হারিয়ে গেছে বা নষ্ট করে দিয়েছি। ১৮ বছর বা ১ ৯ বছর
বয়েসের কথা।
আমি আর আমার ডায়েরি। আমার ডায়েরী গুলো যদি কেউ দেখে সে বুজতে পারবে আমাকে। কিন্তু ডায়েরী দেখা তো
বারণ !!!
~ইন্দ্রনীল
27/08/2021, 18:21 - Indranil Ray: You deleted this message
27/08/2021, 18:24 - Indranil Ray: ভগবান
=====
আমি কোনো একজায়গাতে পেয়েছিলাম কোনো এক সময় স্বামী বিবেকানন্দ , ভগবান বুদ্ধ এর ধ্যান করতেন ,নিজেকে
যখন তৈরী করছিলেন।
সাধারণ মানুষ যোগ, বেদান্ত, নির্বিকল্প ইত্যাদি জিনিস বোঝে না। আমরা সম্পূর্ণ অজ্ঞ অবস্থায় আছি। আমাদের
বোধগম্যতার বাইরে। আমরা ভগবান বলতে ছবি এবং দেবতাদের গ্রহণ করি।
আমরা যা বিশ্বাস করি তার উপর নির্ভর করে, আমরা সেই দৃষ্টিকোণ থেকে দেখি, সেটা স্বামী বিবেকানন্দ বা শ্রী
রামকৃষ্ণদেবকে ।
স্বামী বিবেকানন্দের দেবতা সম্পর্কে ধারণা, আমাদের থেকে অনেকটাই আলাদা হবে। এজন্যই একজন যোগীর মন
,সাধারণ মানুষের বোধগম্যতার বাইরে।
আমার মনে যে প্রশ্নটি উঠেছে, স্বামী বিবেকানন্দ কাকে প্রার্থনা করেছেন , তার উত্তর কখনোই অ -যোগিক
দৃষ্টিকোণ থেকে দেওয়া যাবে না।
এই ধরনের শরীর এবং মনের অভিজ্ঞতাগুলি সম্পূর্ণ ভিন্ন অবস্থায় রয়েছে,যারা ট্রান্সফর্মড হয়নি তাদের থেকে।
স্বামীজীর কোনো লেখাতে (স্বামী শিষ্য সংবাদ ??)আমি এও পেয়েছিলাম খোরাসান সম্পর্কে ,যে তিনি বলছেন
,এর পর জন্ম নেবেন চারিটি জায়গার কোনো একটি তে ,বাকী তিনটি মনে নেই।
সাধারণ মানুষ, আমরা ভাবি শ্রী শ্রী ঠাকুর বলেছেন ১ ০ ০ বছর পর আবার জন্ম নেবে। এও জানি ঠাকুর জন্মালে
স্বামীজীও জন্মাবে ! কিন্তু তাঁর ১ ০ ০ বছর , কি আমাদের ১ ০ ০ বছর !
এখন যুগ বদলাচ্ছে। মানুষ এক্কেবারে চরম অবিশ্বাসের জায়গাতে পৌঁছবে। মহাকাশে পৌঁছচ্ছে। আরও শিক্ষিত হবে।
তখন স্বামীজীর, আমেরিকার অদ্বৈতর বাণী কিছু কিছু আমরা বুঝতে পারবো।
~ইন্দ্রনীল
27/08/2021, 20:49 - Indranil Ray: You deleted this message
27/08/2021, 20:53 - Indranil Ray: মা চলে গেলো।
==========
© ইন্দ্রনীল
মা চলে গেলো।
যখন বাবা বললো, " শী ইস নো মোর " ! উপরে চলে এসে (দিদির ফ্ল্যাটেই ছিল মৃত্যু শয্যাতে )এসে
আমার সে কি কান্না। কেউ নেই ওপরে । আমার সে কি কান্না।
আমি ৬ মাস কেঁদেছিলাম। বললাম মা কে, "এইরকম করে কাঁদাবে ?"দিদু তখনও বেঁচে। মা চলে যাবার পর
দিদুর একটা চিঠি এলো।
মা যখন চলে গেলো, তিন চার বছর নিরামিষ খেতাম। পেঁয়াজ রসুন ও বাদ ! ইলিশ মাছ খাওয়া জন্মের মতন
ছেড়ে দিয়েছি। মা লাস্ট কথা বলেছিলো, বুবুকে ইলিশ মাছ খাইয়ো। গুরুদেব এই কথাটা বার বার জিজ্ঞাসা
করেছিলেন। মা ,কী বলেছিলেন ,তোমাকে শেষ কথা?
চন্দ্র চতুর্থে ,কি স্ট্রং! কিন্তু কি মালিফিক। চতুর্থে থাকার জন্য কি বলশালী ,কিন্তু কি বিভ্রাট !রবি দশমে
,কিন্তু শেষ ডিগ্রিতে !বৃহস্পতি লগ্নে আর শনি সপ্তমে !চারটি গ্রহই দিকবলে বলশালী।
এক যে ছিল রাজা ,তার ছিল এক রানী। সে মহানন্দে সুখে শান্তিতে রাজত্ব করতে লাগলো !
এইটাই রূপকথা।
সুখ -শান্তি।
© ইন্দ্রনীল
27/08/2021, 21:42 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/TripTalk.in/permalink/1177478112738561/
28/08/2021, 13:48 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/BangalirBerano/permalink/2932871866977366/
28/08/2021, 16:43 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10221033565723083&id=1060787120&sfnsn=wiwspmo
28/08/2021, 16:44 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10219151943723709&id=1060787120&sfnsn=wiwspmo
28/08/2021, 16:45 - Indranil Ray: https://fb.watch/7FR4xXu8iN/
28/08/2021, 16:46 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/507081852754149/posts/1890726134389707/
29/08/2021, 15:34 - Indranil Ray: You deleted this message
29/08/2021, 15:42 - Indranil Ray: ঘড়ির কাঁটা
========
© ইন্দ্রনীল
যেকোন কথা অ্যাস্ট্রোলোজি দিয়েই হয়। সেটা আমরা জানি না কিংবা বুঝি না। প্রতিটা ঘটনা।
যেমন আমি কাল ঘরের একটা খাতা বাঁকা ভাবে রাখা ছিল ,সেটাকে সোজা করে রাখলাম।
ঐটা খাতার পাস্ট ,সোজা করে রাখলাম, সেটা প্রেসেন্ট। আবার আজ ছিল, কালটার ফিউচার। সময় ঘুরেই যাচ্ছে।
ঘড়ির কাঁটা। কোনো একটা সময় ,কোনো একটা সময়ের সাথে মিল নেই। থাকতে পারে না। সিমিলারিটি আছে।
কিন্তু একই নয়।
এইটাই অ্যাস্ট্রোলোজি। আমাদের গুরুজনেরা কি যে পন্ডিত ছিলেন। বৈশাখ মাস ,বিশাখা নক্ষত্রে পূর্ণিমা ,জৈষ্ঠ
মাস ,জ্যেষ্ঠা নক্ষত্রে ,আষাঢ় মাস। পূর্বষারাতে এইরকম ভাবে
১ ২ টা মাস।
অ্যাস্ট্রোলোজিই এইরকম।
দুজনের সম্পর্কে একজন বললো আমার সাদা রং ভালো লাগে ,আর একজন বললো আমার নীল রং ভালো লাগে।
সম্পর্কটা কি ?তাদের ?
তাদের মধ্যে সম্পর্ক ত্যাগীর সম্পর্ক।
আজকে সকাল বেলায় ক্লাসে একজন বললো, আমি যন্ত্রপাতিকে মনে করি প্রাণী ,তাদেরও রেস্টের প্রয়োজন আছে (আমিও
মনে করি ,কিন্তু দেই না !)।শুনলাম। আর একজন একটু পরে ঢুকলো (স্কাইপি তে ) তাকে আমি বললাম, ও এটি
বলেছে।
তুমি বলো কোন হাউস ?
ও বললো ১২ থ হাউস।
আমি বললাম, কেন ?
ও বললো ,১২থ রেস্টিঙ বোঝায়।
আমি বললাম ঠিক আছে ,কার ১২থ ?
তখন আর বলতে পারছে না। আমি বলে দিলাম মেশিনের ১২থ। মেশিনকে যদি ১ ধরো। কারণ মেশিনে ই ১ এখানে। ১২
টা তো ঘর। তাই না ?
ওরা বললো ঠিক।
ক্লাস করতে করতে ওর ছোট্ট মেয়েটা আসলো। আমাকে খুব সম্মান করে। এখনো ওয়ান হয় নি। আমার খুব প্রিয়।
ওকে হাই করলাম আর বললাম ,"কি স্বপ্ন দেখেছিস কাল রাত্রে ?"
ও সিরিয়সলি বললো, বাবা মামার মাথায় গোবর ঢালছে।
আমি বললাম যেকোনো পশু ৬থ হাউস। তার গোবর। মানে ১২ থ হাউস , মানে বর্জ্য। মামা, মানে মার্
ছোটভাই। তার মানে ৪ হাউস যদি হয় মা,৪থ এর ৩র্ড হাউস ,মানে মার্ ছোটভাই।
তার মানে ৪ কে এক ধরে, ৬ নম্বর হবে, ৩র্ড।
বাবা মানে ১০থ হাউস।
১০থ এর সঙ্গে ৬থ এর সম্পর্ক।
মামার সাথে বাবার কাজের সম্পর্ক কোনো টাকার হিসাবে।কোনো ইনভেস্টমেন্ট বা এইরকম কিছু।
এইটাই অ্যাস্ট্রোলোজি। এইটা কিন্তু ভেবে ভেবে হয় না। অটোমেটিক্যালি আসে। গানের মতন। আমার এই লেখার
মতন। কবিতার মতন। প্রোগ্রামিংয়ের মতন।
~© ইন্দ্রনীল
29/08/2021, 15:47 - Indranil Ray: নীচের ফটোটি দীপ্তীর হোয়াটস্যাপ স্টেটাস থেকে নেয়া।
29/08/2021, 21:40 - Indranil Ray: https://fb.watch/7HqLWMhGnf/
30/08/2021, 09:02 - Indranil Ray: মহাজ্ঞানী সক্রেটিসের মৃত্যুদন্ড কার্যকর হবে ঠিক সন্ধ্যায়। তখনকার
নিয়ম অনুযায়ী পরিবারের সবাই এবং একান্ত শিষ্যরা তার চারপাশ ঘিরে আছেন। কারাগারের অন্ধকার ঘর। প্রধান
কারারক্ষী এসে শেষ বিদায় নিয়ে গেলেন। তার চোখেও অশ্রু টলমল করছে। হায় কি অদ্ভুত শাস্তি! যে মরবে সে
ধীরস্থির, শান্ত। আর যে মারবে তার চোখে জল।
কারাগার প্রধান বললেন- 'এথেন্সের হে মহান সন্তান, আপনি আমায় অভিশাপ দিবেন না। আমি দায়িত্ব পালন করছি
মাত্র। এতবছর কারাগারে কাজ করতে গিয়ে আপনার মতো সাহসী, সৎ এবং জ্ঞানী কাউকে আমি দেখিনি'।
মৃত্যুর ঠিক আগে সক্রেটিস তার পরিবারের নারী ও শিশুদের চলে যেতে বললেন। সুন্দর পোষাক পরলেন তিনি।
শিষ্যরা সবাই কাঁদছে কিন্তু সক্রেটিস যেনো বেপরোয়া। মৃত্যুতে কি কিছুই যায়-আসেনা তার? মৃত্যুদন্ডটা
চাইলেই তিনি এড়িয়ে যেতে পারতেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিলো- দেবতাদের প্রতি ভিন্নমত প্রকাশ,
রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র এবং তরুণদের বিপদগামী হতে উৎসাহ প্রদান। নিয়ম অনুযায়ী খোলা মাঠে তার বিচার
বসেছিলো।
বিচারক ছিলেন সমাজের ৫০০ জন জ্ঞানী মানুষ। এদের অনেকেই ছিলেন গ্রীসের রাজার একান্ত অনুগত। সক্রেটিসের
মেধা এবং বিশেষত তরুণদের কাছে তার জনপ্রিয়তায় জ্বলন ছিলো তাদের। সক্রেটিসকে খতম করার এমন সূযোগ তারা
ছাড়বে কেনো?
তবুও হয়তো প্রাণে বেঁচে যেতেন সক্রেটিস। কিন্তু কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েও বিচারকদের নিয়ে উপহাস করতে ভুললেন
না। ফলাফল 'হ্যামলক বিষপানে মৃত্যু'।
মৃত্যুর আগে একমাস কারাগারে বন্দী ছিলেন তিনি। নিয়ম ছিলো এমন। এই একমাসে কারারক্ষীরাও তার জ্ঞানে মুগ্ধ
হয়ে গেলো। তারা তাকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করতে চাইলো। সক্রেটিস বিনয়ের সাথে না করে দিলেন। বললেন
'আজ পালিয়ে গেলে ইতিহাস আমায় কাপুরুষ ভাববে'। তিনি পৌরুষের সাথে মৃত্যুকে অপমানের জীবনের চাইতে
শ্রেষ্ঠ বলে মানলেন।
ঐ সন্ধ্যায় প্রধান কারারক্ষী চলে যাওয়ার পর জল্লাদ এলো পেয়ালা হাতে। পেয়ালা ভর্তি হ্যামলকের বিষ। সক্রেটিস
জল্লাদকে বললেন 'কি করতে হবে আমায় বলে দাও। তুমি আমার চাইতে ভালো জানো'। জল্লাদ বললো 'পেয়ালার
পুরোটা বিষ পান করতে হবে, একফোঁটাও নষ্ট করা যাবেনা'। সক্রেটিস বললেন 'তবে তাই হোক'। তিক্ত বিষের
পুরো পেয়ালা তিনি পানির মতো করে পান করে ফেললেন। চারপাশে বসে থাকা শিষ্যরা চিৎকার করে কাঁদছেন।
এমন মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না কেউ। তখন জল্লাদ আরও কঠোর নির্দেশটি দিলো। বললো 'নিয়ম অনুযায়ী
আপনাকে এখন কিছুক্ষণ পায়চারী করতে হবে, যাতে বিষের প্রভাব পুরোটা শরীরে দ্রুত ছড়িয়ে পরতে পারে'। হায়
হায় করে উঠলেন সবাই। শুধু ম্লান হাসলেন সক্রেটিস। বললেন- 'আজীবন আইন মেনেছি, মৃত্যুতে আইন ভাঙবো
কেন'? দূর্বল পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে হাঁটলেন কিছুক্ষণ, যতক্ষণ তার শক্তিতে কুলোয়। এরপর বিছানায় এলিয়ে
পড়লেন। শিষ্যদের বললেন 'তোমরা উচ্চস্বরে কেঁদোনা, আমায় শান্তিতে মরতে দাও'। জল্লাদের পাষাণ মনেও তখন
শ্রদ্ধার ভাব, বিনয়ে আর লজ্জায় মাথা নামিয়ে নিলো সে।
চাদর দিয়ে নিজের মুখ ঢেকে নিলেন সক্রেটিস। একবার চাদরটা সরালেন। একজন শিষ্যকে ডেকে বললেন-- 'প্রতিবেশীর
কাছ থেকে একটা মুরগী ধার করেছিলাম আমি, ওটা ফেরত দিয়ে দিও!'
তার শিষ্যদের মাঝে সেরা ছিলেন প্লেটো। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এই ঘটনাগুলো প্লেটো লিখে রেখে
গেছেন। প্লেটোর শিষ্য ছিলেন মহাজ্ঞানী এ্যারিষ্টটল, সর্বকালের জ্ঞানী মানুষের উপরের সারির একজন। মহাবীর
আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেটের নাম আমরা সবাই জানি। এই বিশ্বজয়ী আলেকজান্ডারের শিক্ষক ছিলেন এ্যারিষ্টটল।
প্রহসনের বিচারে সক্রেটিসের মৃত্যু হয়েছে ঠিকই কিন্তু মৃত্যু তাকে মারতে পারেনি। শিষ্যদের মাঝে জ্ঞানের আলো
দিয়ে বেঁচে রইবেন তিনি অনন্তকাল।
সত্য প্রকাশে যারাই লড়বে, ৭১' বছর বয়সে মৃত 'সক্রেটিস' তাদের কাছে উৎসাহের এক নাম হয়েই রইবে।
30/08/2021, 19:25 - Indranil Ray: যদি টাকা যাবার থাকে বাড়ি বসেই যাবে। আসার থাকলে আসবে।
গতকাল একটি লোক আমাকে বলেছিলো, "বাবুজী আমি খুব অসুস্থ আমাকে ২ ০ টাকা দেন না । একেবারে গা এর
পাশ দিয়ে এসে, বলছিলো। অনেক লোকের মাঝে। আর আমার তখন পকেটে ২ ০ ০ টাকার নোট। একদম অন্য কিচ্ছু
নোট ,টাকা কিচ্ছু নেই। আমি কোনো সাড়া দেই নি।
আজ সকালে বাজারে সব জিনিস কিনে ,লঙ্কা কিনতে যখন যাচ্ছি ,তখন দেখি, মানিব্যাগটা নেই। আমি ভাবলাম,
আগেই স্টেশনারি জিনিস কিনেছি ,ফুল কিনেছি ,নিশ্চ্য়ই ফেলে এসেছি ,দোকানে।
ফুলের দোকানে যখন ফুল কিনছি ,তখন একটি সাধুবাবা ,নো ডাউট কেতুর লোক ,কি একটা ক্যাপসুল আমাকে
দিয়ে বলছে ,"বাবার প্রসাদ,কোনো কিমত লাগবে না ,খাও ,দেখলেই মনে হয় সাধুদের ওপরে টান আছে, " আমি
এবারেও কোনো সাড়া দেই নি।
মানিব্যাগ না পেয়েই ভাবছি, সেই সাধুবাবা নিশ্চ্য়ই ঐরকম বলতে বলতে, মানিব্যাগটা উঠিয়ে নিয়েছে।ফুলের
দোকানে এসেই জিজ্ঞাসা করলাম, "আমি কি মানিব্যাগ ফেলে গেছি ?"দোকানের ধারে,মাটির মধ্যে ফুলের ছেলেটা
তাকিয়ে দেখলো,হ্যা।
কি শান্তি !কি করে যে পড়লো। আমার এতো দিনের মধ্যে, একদিন ও হয় নি। পঞ্চাশ বছরে ,একদিন ও নয়!
যাক পেয়ে গেলাম। আর আমি ভাবছি ১ ১ ঘরের সাথে ১ ২ ঘরের, কি মিল রে বাবা। কি যে হবে ?কিসের ইঙ্গিত ?
তবে ১২ ঘরের(লস ) সাথে ১ ১ ঘর (সাকসেস)এর কি মিল।
আজ শীলা বিরাটি যাবে ,জন্মাষ্টমী তে। ওকে নীচে থেকে তুলতে গেলাম ওলা বাইকওয়ালা, ফোন করাতে। আমি
কোনো সময় মোবাইল নেই না ,এবার মোবাইল নিয়েছি ,ঘরের চাবি নেই নি। শীলা বললো ,চাবি নিয়েছো
,আমি সেইসময় চাবি নেই নি ,কিন্তু বললাম হ্যা !জেনে বুঝেই !নীচে যাবো !লক করেছি ,কিন্তু চাবি নেই !
এসে দেখলাম ,লক, কিন্তু চাবি নেই !তারপর শীলাকে ফোন ,দিদিকে ফোন !শীলা বাইকে আর দিদি বাড়ি নেই।
আমি ভাবলাম জিমে যাই। দিদি ,শীলা উভয়ই ৮/৯ টা র মধ্যে ফিরবে !এখন বাজে ৪:৩০ !দারোয়ানকে পেলাম
,দেখলাম নীচে। ওকে বললাম। ও চাবিওয়ালা ডেকে দিলো। খুললাম ও ঘরে ঢুকলাম !!!
কংগ্রেসের উত্থান ,নেতাজীর উত্থান ,বিজেপির উত্থান ,আরও বড়ো সরাউন্ডেশ এ গ্রিসের উত্থান ,পর্তুগালর উত্থান
,ফ্রান্সের উত্থান ,জার্মানীর উত্থান ও পতন ,ইংরেজদেড় উত্থান,,,,, প্রাচীন কালে এই উপমহাদেশের উত্থান,,,,,,
নিনজা বা সাইলেন্ট অস্ট্রোলোজি ,,,,,
ইন্দ্রনীল
30/08/2021, 21:00 - Indranil Ray: নিনজা অস্ট্রোলোজি,,,,অনিরুদ্ধ্যা
30/08/2021, 23:17 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/207766536438011/permalink/958775378003786/
31/08/2021, 14:49 - Indranil Ray: You deleted this message
31/08/2021, 15:13 - Indranil Ray: You deleted this message
31/08/2021, 15:13 - Indranil Ray: You deleted this message
31/08/2021, 15:15 - Indranil Ray: You deleted this message
31/08/2021, 15:17 - Indranil Ray: নিনজা অ্যাস্ট্রোলোজি
===============
© ইন্দ্রনীল
গতকাল লেখা
যদি টাকা যাবার থাকে বাড়ি বসেই যাবে। আসার থাকলে আসবে।
গতকাল একটি লোক আমাকে বলেছিলো, "বাবুজী আমি খুব অসুস্থ আমাকে ২ ০ টাকা দেন না ।" একেবারে গা এর
পাশ দিয়ে এসে, বলছিলো। অনেক লোকের মাঝে। আর আমার তখন পকেটে ২ ০ ০ টাকার নোট। একদম অন্য কিচ্ছু
নোট ,টাকা কিচ্ছু নেই। আমি কোনো সাড়া দেই নি।
আজ সকালে বাজারে সব জিনিস কিনে ,লঙ্কা কিনতে যখন যাচ্ছি ,তখন দেখি, মানিব্যাগটা নেই। আমি ভাবলাম,
আগেই স্টেশনারি জিনিস কিনেছি ,ফুল কিনেছি ,নিশ্চ্য়ই ফেলে এসেছি ,দোকানে।
ফুলের দোকানে যখন ফুল কিনছি ,তখন একটি সাধুবাবা ,নো ডাউট কেতুর লোক ,কি একটা ক্যাপসুল আমাকে
দিয়ে বলছে ,"বাবার প্রসাদ,কোনো কিমত লাগবে না ,খাও ,দেখলেই মনে হয় সাধুদের ওপরে টান আছে, " আমি
এবারেও কোনো সাড়া দেই নি।
মানিব্যাগ না পেয়েই ভাবছি, সেই সাধুবাবা নিশ্চ্য়ই ঐরকম বলতে বলতে, মানিব্যাগটা উঠিয়ে নিয়েছে।ফুলের
দোকানে এসেই জিজ্ঞাসা করলাম, "আমি কি মানিব্যাগ ফেলে গেছি ?"দোকানের ধারে,মাটির মধ্যে ফুলের ছেলেটা
তাকিয়ে দেখলো,হ্যা।
কি শান্তি !কি করে যে পড়লো! আমার এতো দিনের মধ্যে, একদিনও হয় নি। পঞ্চাশ বছরে ,একদিন ও নয়!
যাক পেয়ে গেলাম। আর আমি ভাবছি ১ ১ ঘরের সাথে ১ ২ ঘরের, কি মিল রে বাবা। কি যে হবে ?কিসের ইঙ্গিত ?
তবে ১২ ঘরের(লস) সাথে ১ ১ ঘর (সাকসেস)এর কি মিল।
আজ শীলা বিরাটি যাবে ,জন্মাষ্টমীতে। ওকে নীচে থেকে তুলতে গেলাম ওলা বাইকওয়ালা, ফোন করাতে। আমি
কোনো সময় মোবাইল নেই না ,এবার মোবাইল নিয়েছি ,ঘরের চাবি নেই নি।
শীলা বললো ,চাবি নিয়েছো ,আমি সেইসময় চাবি নেই নি ,কিন্তু বললাম হ্যা !জেনে বুঝেই !নীচে যাবো !লক
করেছি ,কিন্তু চাবি নেই !
এসে দেখলাম ,লক, কিন্তু চাবি নেই !তারপর শীলাকে ফোন ,দিদিকে ফোন !শীলা বাইকে আর দিদি বাড়ি নেই।
আমি ভাবলাম জিমে যাই। দিদি ,শীলা উভয়ই ৮/৯ টা র মধ্যে ফিরবে !এখন বাজে ৪:৩০ !দারোয়ানকে পেলাম
,দেখলাম নীচে। ওকে বললাম। ও চাবিওয়ালা ডেকে দিলো। খুললাম ও ঘরে ঢুকলাম !!!
কিসের ইঙ্গিত !কি বড়ো ইঙ্গিত। কিসের ?টাকা গেলো, আল্টিমেটলি আমার সাকসেস ,টাকার বিনিময়ে।
কেতুর বিরাট রোল আছে। বিমসত্তরী শনি কেতুর দশা আরম্ভ হবে মার্চ মাস থেকে। আজ আগস্টের শেষ এর দিকে।
আমি আগস্ট মাসের শুরুতেই বলেছিলাম ,ওরে বাবা অগাস্ট মাস ! ৮ মান্থ। আমার জন্ম মাস। টাকায় কি টাকা
বেরুলো !
পিছনে অ্যাস্ট্রোলোজি চলতেই থাকবে। মাথাতেই চলতে থাকে। সবার মাথা মনে হয় ,এইরকম নয়। আমার মাথায়
চলতেই থাকে।মনটাকে ট্রেইন করতে হবে। ৪থ হাউসকে !
কংগ্রেসের উত্থান ,নেতাজীর উত্থান ,বিজেপির উত্থান ,আরও বড়ো সরাউন্ডেশ এ গ্রিসের উত্থান ,পর্তুগালর উত্থান
,ফ্রান্সের উত্থান ,জার্মানীর উত্থান ও পতন ,ইংরেজদেড় উত্থান,,,,, প্রাচীন কালে এই উপমহাদেশের উত্থান,,,,,,
নিনজা বা সাইলেন্ট অ্যাস্ট্রোলোজি ,,,,,🧠
আমার মতন অ্যাস্ট্রোলোজি বুঝতে পারা যায় না ,যারা অন্য কিছু নিয়ে সারা জীবনটাকে কাজে লাগিয়েছেন।
তারা তাদের ক্ষেত্রে মাস্টার। 🤘
আমি একটা জিনিসই বুঝেছি কন্সেন্ট্রেশনই🧠🥦 হচ্ছে মূল। সে অ্যাস্ট্রোলোজি বোলো, আর কিছুই বোলো।
অল্প বয়সে শুরু করতে হয় আর রাতদিন শুধু তার পিছনেই যেতে হয়।
তাহলে বোঝা যায় নিনজা অ্যাস্ট্রোলোজিই হচ্ছে অস্ট্রোলোজির মূল ,সাইলেন্ট অ্যাস্ট্রোলোজি। 🧠
তাহলেই বুজতে পারা যাবে ,বহু দূরের চন্দ্রসূর্য গ্রহ নক্ষত্র এর রেসালট্যান্ট,♂️
কিভাবে আমাদের জীবনে কাজ করে।
কিভাবে একটি ছোট ছেলে বা মেয়েকে গাইড করতে হয়। যে গাইড তার মেধার থেকে খুব নীচে ও অবস্থান করে,
বলতে হবে হ্যা ওর সিনেমার দিকেই আগ্রহ ,ওর খেলার দিকেই আগ্রহ।
♂️
আমাদের সংসারের মা বাবারা তো এতো বিত্তশালী নয় ,সিনেমার দিকেই আগ্রহ বললে ,পুরো মুভি সিস্টেম তুলে
আনবে !যেটা কিনা তেলের দেশে হয় !একটা ১০ বছরের বাচ্চা এতো ধনী, যে সে বাঘ সিংহ পুষছে !বন্ধুর বাড়ী
যাচ্ছে হেলিকপ্টারে !♀️
সময় ভালো কি খারাপ ,আমার সময়ের সাথে ,আমার দেশের সাথে এইটা পারফেক্টলি মৌন ভাবে দেখা টা নিঞ্জা
অ্যাস্ট্রোলোজি। 🤩
যে আমি চাবি না নিয়েই ইচ্ছাধীন হয়েই বলছি নিয়েছি,সে, ঐটাই ঢুকিয়ে বলবে , নিয়েছি।
নিঞ্জা অ্যাস্ট্রোলোজি ।
© ইন্দ্রনীল
31/08/2021, 18:43 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/BangalirBerano/permalink/2935928903338329/
01/09/2021, 10:50 - Indranil Ray: #barasatonline
😎 Kodak কোম্পানিকে মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে প্রায় ১লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন।
এবং বিশ্বে ছবি তোলার প্রায় ৮৫% ই কোড্যাক ক্যামেরায় তোলা হত। গত কয়েক বছরে মোবাইল ক্যামেরার
বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় এমন অবস্থা হয় যে Kodak ক্যামেরার কোম্পানীটাই উঠে যায়। এমনকি Kodak সম্পুর্ন
দেউলিয়া হয়ে পড়ে এবং এদের সমস্ত কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক ছাঁটাই করা হয়।
ওই একই সময়ে আরো কতগুলি বিখ্যাত কোম্পানি তাদের ঝাঁপ পাকাপাকি বন্ধ করতে বাধ্য হয়। যেমন-
HMT (ঘড়ি)
BAJAJ (স্কুটার)
DYANORA (TV)
MURPHY (radio)
NOKIA (Mobile)
RAJDOOT (bike)
AMBASSADOR (গাড়ি)
এই উপরের কোম্পানিগুলোর মধ্যে কারুরই কোয়ালিটি খারাপ ছিল না। তবুও এই কোম্পানি গুলো উঠে গেল
কেন? কারণ এরা সময়ের সাথে নিজেকে বদলাতে পারেনি।
এখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে আপনি হয়তো ভাবতেও পারছেন না যে সামনের 10 বছরে দুনিয়া কতটা পাল্টে যেতে
পারে! এবং আজকের 70%-90% চাকরিই সামনের 10 বছরে সম্পুর্নভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছে। আমরা ধীরে ধীরে
ঢুকে পড়েছি "চতুর্থ শিল্প বিপ্লব"-এর যুগে।
UBER কেবলমাত্র একটি software-এর নাম। না, এদের নিজস্ব কোন গাড়ি নেই। তবু আজ বিশ্বের বৃহত্তম ট্যাক্সি-
ভাড়ার কোম্পানি হল UBER.
Airbnb হল আজকে দুনিয়ার সবথেকে বড় হোটেল কোম্পানি। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, পৃথিবীর একটি হোটেলও
তাদের মালিকানায় নেই।
একইভাবে Paytm, ওলা ক্যাব, Oyo rooms ইত্যাদি অসংখ্য কোম্পানির উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।
আজকে আমেরিকায় নতুন উকিলদের জন্য কোন কাজ নেই, কারণ IBM Watson নামে একটি আইনি software যে
কোন নতুন উকিলের থেকে অনেক ভাল ওকালতি করতে পারে। এইভাবে পরের 10 বছরে প্রায় 90% আমেরিকানদের আর
কোন চাকরি থাকবে না। বেঁচে থাকবে খালি বাকি 10%। এই 10% হবে বিশেষ বিশেষজ্ঞ।
নতুন ডাক্তারদেরও চাকরি যেতে বসেছে। Watson নামের software মানুষের থেকেও 4 গুন নিখুঁত ভাবে
ক্যানসার এবং অন্যান্য রোগ শনাক্ত করতে পারে। 2030 সালের মধ্যে কম্পিউটারের বুদ্ধি মানুষের বুদ্ধিকে ছাপিয়ে
যাবে।
সামনের 20 বছরে আজকের 90% গাড়িই আর রাস্তায় দেখা যাবে না। বেঁচে থাকা গাড়িগুলো হয় ইলেক্ট্রিকে
চলবে অথবা হাইব্রিড গাড়ি হবে। রাস্তাগুলো ক্রমশঃ ফাঁকা হতে থাকবে। পেট্রোলের ব্যবহার কমবে এবং পেট্রোল
উৎপাদনকারী আরব দেশগুলি ক্রমশঃ দেউলিয়া হয়ে আসবে।
তখন গাড়ি লাগলে, উবারের মত কোন software-এর কাছেই গাড়ি চাইতে হবে। আর গাড়ি চাইবার কিছুক্ষনের
মধ্যেই সম্পূর্ণ চালক-বিহীন একটা গাড়ি আপনার দরজার সামনে এসে দাঁড়াবে। আপনি যদি অনেকের সাথে ওই
একই গাড়িতে যাত্রা করেন, তাহলে মাথাপিছু গাড়িভাড়া বাইকের থেকেও কম হবে।
গাড়িগুলো চালকবিহীন হবার ফলে 99% দুর্ঘটনা কমে যাবে। এবং সেই কারণেই গাড়ি-বীমা করানো বন্ধ হবে
এবং গাড়ি-বিমার কোম্পানি গুলো সব উঠে যাবে।
গাড়ি চালানোর মত কাজগুলো আর পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে না। 90% গাড়িই যখন রাস্তা থেকে উধাও হয়ে
যাবে, তখন ট্রাফিক পুলিশ এবং পার্কিং-এর কর্মী-দেরও কোন প্রয়োজন থাকবে না।
ভেবে দেখুন, আজ থেকে 10 বছর আগেও রাস্তার মোড়ে মোড়ে STD বুথ ছিল। দেশে মোবাইল বিপ্লব আসার পর,
এই সবকটা STD বুথই কিন্তু পাততাড়ি গুটাতে বাধ্য হল। যেগুলো টিকে রইল, তারা মোবাইল রিচার্জের
দোকান হয়ে গেল। এরপর মোবাইল রিচার্জেও অনলাইন বিপ্লব এল। ঘরে বসেই অনলাইনে লোকে মোবাইল রিচার্জ
করা শুরু করল। এই রিচার্জের দোকান গুলোকে তখন আবার বদল আনতে হল। এরা এখন কেবল মোবাইল ফোন কেনা-
বেচা এবং সারাইয়ের দোকান হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে সেটাও বদলাবে খুব শিগগিরই। Amazon, Flipkart থেকে
সরাসরি মোবাইল ফোন বিক্রি বাড়ছে।
টাকার সংজ্ঞাও পাল্টাচ্ছে। একসময়ের নগদ টাকা আজকের যুগে "প্লাস্টিক টাকায়" পরিণত হয়েছে। ক্রেডিট কার্ড,
ডেবিট কার্ডের যুগ ছিল কদিন আগেও। এখন সেটাও বদলে গিয়ে হয়ে যাচ্ছে মোবাইল ওয়ালেট-এর যুগ। Paytm-এর
রমরমা বাজার, মোবাইলের এক টিপে টাকা এপার-ওপার।
যারা যুগের সাথে বদলাতে পারে না, যুগ তাদের পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেয়। তাই ক্রমাগত যুগের সাথে বদলাতে
থাকুন।
-Collected
01/09/2021, 11:14 - Indranil Ray: 11.13
01/09/2021, 15:36 - Indranil Ray: "আমিও" তোমার।
============
~©ইন্দ্রনীল
যে আমাকে ভালোবাসবে ,সে আপন করে নেবে । যে বাসবে না ,সে পালিয়ে যাবে। এটা একদম সত্যি ,সত্যি সত্যি।
একথাটা "ফিক্স ও পুলের" শ্যামলদা আমার ১ ৯ বছর বয়সে আমাকে বলেছিলেন ,হাত দেখে ,মানুষের ভালোবাসা ও
"না ভালোবাসা" একই সাথে মিলবে। তখন বুজতে পারি নি। আজ ৫ ১ ইয়ার্স এ বুজতে পারি।
আমাকে ফোন যদি কেউ করে ,না ফোন করে বলবো না ,হোয়াটসাপে যদি কেউ ম্যাসাজ করে ,আমার যা পেশা সেই
পেশা সংক্রান্ত বিষয়ে ,আমি আগেই বলি এটা কিন্তু আমার মিনিমাম ফিস ,যদি আপনার পছন্দ না হয় ,তাহলে আর
সময় নষ্ট করতে হবে ,কারণ আপনার সময় খুবই দামী !
কারণ আমি দেখেছি একজন অস্ট্রলজারের সাথে নিজেকে নিয়ে ফালতু গপ্পো করতেই বেসিক বাঙালীরা চায়। আমার
প্রয়োজন কম। ৫ ০ ০ /১ ০ ০০ টাকা ,এসি চালিয়ে মেশিন খুলতেই লাগে ! সারা পৃথিবী পরে আছে ,আমার জন্য
,ঘরের মধ্যে।যখন লাগবে ,তখনই পাবো। কুচুর কুচুর করে গপ্পো মারার জন্য ,আর আমাকে তেল মেরে
নিজেরটা জানার জন্ন্যে ,শুধু শুধু ছুটে আসা !
কেউ ভাবতে পারেন ,আমার ইউটুব চ্যানেল আছে ,তাতে কিচ্ছুই দেই না উপরন্তু অস্ট্রোলোজিরও কিচ্ছু দেই না
! ব্লগ আছে ,নিয়মিত আপডেট করি না। ফেইসবুক আর ইন্সটাই আপডেট করি ,তার মধ্যে ফেসবুকই প্রধান।
আমার লিখতে খুব ভালো লাগে ,এটাতো আপনারা জানেনই। সাময়িক বিরতির পর (কাজের বিরতি হয় নি শুধু নতুন
ক্লায়েন্ট নেওয়াতে বিরতি ছিল ) বেশ ভালোই লাগছে।
দেখে মনে হবে ,"কেলসে গেছি"। কিন্তু "আমার" কাজ, করানোর জন্য যেখানে যেতে হয় যাবো। যা যা করতে
হয় করবো।
এইটা বদগুণ কি সদ্গুণ জানি না, কিন্তু ৩ ০ বছর আগেও যেমন ছিলাম এক্কেবারে তেমনি। এইজন্যে লিখেছিলাম
#আমারবয়স২৫।
একজন আমাকে বলেছিলেন এই মাসেই, "তোমাকে দেখে কেউ যদি ভাবে তোমার মতন হবে , সে ভুল করবে। তুমি
গাড়ী চালাতে শিখে নিলে ,রীতিমতন গাড়ী নিয়ে এদিক সেদিক যাচ্ছ ,পুরুলিয়ায় যাবে ,বাইক চালানোও
শিখে নিলে ,একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনীয়ারিং করেও অস্ট্রোলোজিকে যেভাবে আপন করে নিয়েছো ইত্যাদি ইত্যাদি।
তিনি আমাকে দুহাতে স্যালুট করলেন। " আমি বললুম বাইক চালাতে শিখে নিয়েছি ,এইবার একটা সাইকেল কিনবো
,গিয়ার ও ব্যাটারি দেয়া। ঘুরবো ,জিম করবো।
সেলিব্রেটি হওয়ার শক যে ছিল না ,তা কিন্তু নয় ,কিন্তু যা পরিশ্রম, আর যা টাকা খরচ করতে হয় ,যা লোন
নিতে হয় ,সেই লোন শোধ দেয়ার জন্য মাথার চুল ছিড়তে হয় (মাথায় এমনিতেই বড়োসড়ো টাক
!)ক্লায়েন্টগুলির ৩ ০ কোটি ,চল্লিশ কোটি লোন ! আমার তো এইজীবনেও হবে না এতো টাকা !টাকা আর্ন
করবো ,শোধ দেব !তাহলে ঘুমাবো কখন ?ভাববো কখন ,সিনেমা দেখবো কখন ,লিখবো কখন ,বেড়াবো কখন
(শ্রী রামকৃষ্ণ আর অস্ট্রোলোজি জন্য কোনো চিন্তা নেই ,সে তো চলছেই !)বাচ্চা ছেলের মতন বাড়ীতে
চেঁচাবো কখন ,রাজপুত্রের মতন বসে থাকবো কখন ?
আমার কোনো কিছুই একটানা ভালো লাগে না ,শনি সপ্তমে আছে না ! আমার বেড়াতে ভালো জায়গা জানো ?
কোনো লোকজন থাকবে না !গান "দেখতে" ভালো লাগে না !শুনতে। বেশীর ভাগ "দেখে"। আমার শুনতে ভালো
লাগে। আমার ফটো তুলতে ভালো লাগে ,দেখতে নয়। আমার মানে আছে এক ছাত্র আমাকে তাদের বেড়াতে
যাওয়ার ছবি ,বললো "দেখবেন স্যার ?"আমি বললুম দেখা ,ওর বাবা !২ ০ ০ টাকা ছবি দেখালো !!!যখন শেষ
হলো তখন "ছেড়ে দে আমায়" অবস্থা !একজন বললো একটা সিনেমা দেখেছে ,তার ,"গপ্পো শুনবেন স্যার "?
প্রতিটা ইভেন্ট বললো ,কি প্যাথেটিক আমার অবস্থা !একজন গান "দেখাবে" ওফফ ,মুখে হাসি নিয়েই দেখি !একজন
গান শোনালো !
এইটা আমি বলতে চাইছি ,যে যেটা করতে চাও ,করো,যদি প্রকৃতই ভালো হয় ,সে সেটা শুনবেই বা দেখবেই
,জোর করে তার হাসিটা নিও না। এতে তোমার ভালোই হবে। আমি যদি একজনকে ধরে পতঞ্জল যোগসূত্র বোঝাতে
যাই,এটা তারই মতন ।
শুধু আমাদের সতর্ক থাকতে হবে যেন বেতালে পা না পরে ,কিছুক্ষন এক্সপেরিয়েন্স করার জন্য বেতালে পা পড়লো
,কিন্তু সময়ে উঠিয়ে আনলে। যে চিন্তাটা মনে আছে ,সে চিন্তাটার ভিশন কল্পনা করতে হবে সারাদিন ধরে ,ঘুমের
মধ্যেও ,তবে সেই চিন্তাটার প্রতিফলন হবেইইই হবে। যে মানুষ মনে করে ৫০ ৬০ বয়সে রোগ আসবে ,তার রোগ
আসবেই ৫০ ৬০ বছর বয়সে। আস্তে বাধ্য। আর যে মানুষ মনে করে ১ ০ ০ বছর বাঁচবে ,প্রকৃতই মনে করে ,সে ১ ০
০ বছর না বাঁচুক ৮০ বছর অবধি বাঁচবেই বাঁচবে।
জয় রামকৃষ্ণ হাততালি দিয়ে দিয়ে ,জপ করতে হবে ,নাচতে হবে ,ধ্যান অনেক পরের বিষয়। মন টার কালো দিক
রামকৃষ্ণ নাম জপে সাদা করতে হবে ,সহজ সরল পদ্ধতি বললাম। কথামৃত পড়তে হবে ,রোজ একপাতা করে হোক তাও
ঠিক আছে। মৃত্যু ?মৃত্যু, জীবন হয়ে যাবে। ,রোজ একপাতা করে দুবছর প্রতিদিন পরও না আগে।
যে আমাকে ভালোবাসবে ,সে আপন করে নেবে । অনেক উদাহরণ আছে। যে বাসবে না ,সে পালিয়ে যাবে। এটা একদম
সত্যি ,সত্যি সত্যি। "আমাকে", আপন করা কি অতৈ সহজ ? কিন্তু একবার আপন হয়ে গেলে ,"আমিও" তোমার।
~©ইন্দ্রনীল
01/09/2021, 17:10 - Indranil Ray: https://youtu.be/FTWpzYfhnt4
01/09/2021, 22:32 - Indranil Ray: You deleted this message
01/09/2021, 22:43 - Indranil Ray: "আমিও" তোমার।
============
~©ইন্দ্রনীল
যে আমাকে ভালোবাসবে ,সে আপন করে নেবে । যে বাসবে না ,সে পালিয়ে যাবে। এটা একদম সত্যি ,সত্যি সত্যি।
একথাটা "ফিক্স ও পুলের" শ্যামলদা , আমার ১ ৯ বছর বয়সে আমাকে বলেছিলেন , হাত দেখে ,মানুষের ভালোবাসা
ও "না ভালোবাসা" একই সাথে মিলবে। তখন বুঝতে পারি নি। আজ ৫ ১ ইয়ার্স এ বুঝতে পারি।
আমাকে ফোন যদি কেউ করে ,না ফোন করে বলবো না ,হোয়াটসাপে যদি কেউ ম্যাসেজ করে ,আমার যা পেশা,
সেই পেশা সংক্রান্ত বিষয়ে ,আমি আগেই বলি, এটা(,,,) কিন্তু আমার মিনিমাম ফিস ,যদি আপনার পছন্দ না হয়
,তাহলে আর সময় নষ্ট করতে হবে ,কারণ আপনার সময় খুবই দামী !
কারণ আমি দেখেছি একজন অ্যাস্ট্রলজারের সাথে নিজেকে নিয়ে ফালতু গপ্পো করতেই, বেসিক বাঙালীরা চায়। আমার
প্রয়োজন কম। 1 ০ ০০ /2000 টাকা ,এসি চালিয়ে, মেশিন খুলতেই লাগে ! সারা পৃথিবী পরে আছে ,আমার জন্য
,ঘরের মধ্যে।যখন যে পরিমান লাগবে ,তখনই পাবো। কুচুর কুচুর করে গপ্পো মারার জন্য ,আর আমাকে তেল
মেরে, নিজেরটা জানার জন্ন্যে ,শুধু শুধু ছুটে আসা !
আমার লিখতে খুব ভালো লাগে ,এটাতো আপনারা জানেনই। সাময়িক বিরতির পর (কাজের বিরতি হয় নি শুধু নতুন
ক্লায়েন্ট নেওয়াতে বিরতি ছিল ) বেশ ভালোই লাগছে নতুন ক্লায়েন্ট পেয়ে।
দেখে মনে হবে ,"কেলসে গেছি"। কিন্তু "আমার" কাজ, করানোর জন্য যেখানে যেতে হয় যাবো। যা যা করতে
হয় করবো।
এইটা বদগুণ কি সদ্গুণ জানি না, কিন্তু ৩ ০ বছর আগেও যেমন ছিলাম ,এক্কেবারে তেমনি। এইজন্যে লিখেছিলাম
#আমারবয়স২৫।
একজন আমাকে বলেছিলেন এই মাসেই, "তোমাকে দেখে কেউ যদি ভাবে তোমার মতন হবে , সে ভুল করবে। তুমি
গাড়ী চালাতে শিখে নিলে ,রীতিমতন গাড়ী নিয়ে এদিক সেদিক যাচ্ছ ,পুরুলিয়ায়ও যাবে ,বাইক চালানোও
শিখে নিলে ,একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনীয়ারিং হয়েও অ্যাস্ট্রোলোজিকে যেভাবে আপন করে নিয়েছো ,ইত্যাদি
ইত্যাদি। তিনি আমাকে দুহাতে স্যালুট করলেন। "
আমি বললুম বাইক চালাতে শিখে নিয়েছি ,এইবার একটা সাইকেল কিনবো ,গিয়ার ও ব্যাটারি দেয়া। ঘুরবো
,জিম করবো।
সেলিব্রেটি হওয়ার শখ যে ছিল না ,তা কিন্তু নয় ,কিন্তু যা পরিশ্রম, আর যা টাকা খরচ করতে হয় ,যা লোন
নিতে হয় ,সেই লোন শোধ দেয়ার জন্য মাথার চুল ছিড়তে হয় (মাথায় এমনিতেই বড়োসড়ো টাক !)!
ক্লায়েন্টগুলির ৩ ০ কোটি ,চল্লিশ কোটি লোন ! আমার তো এইজীবনেও হবে না এতো টাকা !টাকা আর্ন করবো
,শোধ দেব !
তাহলে ঘুমাবো কখন ?ভাববো কখন ,সিনেমা দেখবো কখন ,লিখবো কখন ,বেড়াবো কখন (শ্রী রামকৃষ্ণ আর
অ্যাস্ট্রোলোজি জন্য কোনো চিন্তা নেই ,সে তো চলছেই !)বাচ্চা ছেলের মতন বাড়ীতে চেঁচাবো কখন
,রাজপুত্রের মতন বসে থাকবো কখন ?
আমার কোন্ জায়গা বেড়াতে ভালো লাগে জানো ?কোনো লোকজন থাকবে না !
গান, "দেখতে" ভালো লাগে না !শুনতে। বেশীর ভাগই "দেখে"। আমার, শুনতে ভালো লাগে। আমার ফটো
তুলতে ভালো লাগে ,ফটো দেখতে নয়। আমার মনে আছে, এক ছাত্র আমাকে তাদের বেড়াতে যাওয়ার ছবি
,বললো, "দেখবেন স্যার ?"আমি বললুম, "দেখা" ,ওরে বাবা !২ ০ ০ টাকা ছবি দেখালো !!!যখন শেষ হলো,
তখন "ছেড়ে দে আমায়", অবস্থা !একজন বললো, সে একটা সিনেমা দেখেছে ,তার ,"গপ্পো শুনবেন স্যার "?
প্রতিটা ইভেন্ট বললো !কি প্যাথেটিক আমার অবস্থা !একজন গান "দেখাবে" ,ওফফ ,মুখে হাসি নিয়েই দেখি !একজন
গান শোনালো !
এইটা আমি বলতে চাইছি ,যে যেটা করতে চাও ,করো,যদি প্রকৃতই ভালো হয় ,সে সেটা শুনবেই বা দেখবেই
,জোর করে তার হাসিটা নিও না। এতে তোমার ভালোই হবে।
আমি যদি একজনকে ধরে পতঞ্জল যোগসূত্র বোঝাতে যাই,এটা তারই মতন ।
শুধু আমাদের সতর্ক থাকতে হবে যেন বেতালে পা না পরে। কিছুক্ষন এক্সপেরিয়েন্স করার জন্য বেতালে পা পড়লো
,কিন্তু সময়ে উঠিয়ে আনলে।
যে চিন্তাটা মনে আছে ,সে চিন্তাটার ভিশন কল্পনা করতে হবে সারাদিন ধরে ,ঘুমের মধ্যেও ,তবে সেই চিন্তাটার
প্রতিফলন হবেইইই হবে। যে মানুষ মনে করে ৫০, ৬০ বয়সে রোগ আসবে ,তার রোগ আসবেই ৫০, ৬০ বছর বয়সে।
আস্তে বাধ্য। আর যে মানুষ মনে করে, ১ ০ ০ বছর বাঁচবে ,প্রকৃতই মনে করে ,সে ১ ০ ০ বছর না বাঁচুক ,৮০
বছর অবধি বাঁচবেই বাঁচবে।
জয় রামকৃষ্ণ হাততালি দিয়ে দিয়ে ,জপ করতে হবে ,নাচতে হবে ,ধ্যান অনেক পরের বিষয়। মনটার কালো দিক
রামকৃষ্ণ নাম জপে, সাদা করতে হবে ।সহজ সরল পদ্ধতি বললাম। কথামৃত পড়তে হবে ,রোজ একপাতা করে হোক,
তাও ঠিক আছে। মৃত্যু ?মৃত্যু, জীবন হয়ে যাবে। ,রোজ একপাতা করে, দুবছর প্রতিদিন পড়ো না ,আগে।
যে আমাকে ভালোবাসবে ,সে আপন করে নেবে । অনেক উদাহরণ আছে। যে বাসবে না ,সে পালিয়ে যাবে। এটা একদম
সত্যি ,সত্যি সত্যি।
~©ইন্দ্রনীল
02/09/2021, 10:00 - Indranil Ray: Dropodee chaler guro
02/09/2021, 10:05 - Indranil Ray: ⭕ #ভারত_সেবাশ্রম_সংঘ
আমরা বেড়াতে গেলে সবচেয়ে আগে খোঁজ করি রাত্রে থাকবার ব্যবস্থা কি কি আছে সেখানে। এরপর দেখি সস্তায়
থাকবার কোন কোন অপশন আছে। আজ #বাঙালির_বেড়ানো গ্রুপের সদস্যদের জানাবো ভারতের 50 টি এমনই খুবই
সস্তার থাকবার জায়গার ঠিকানা। আপনারা সকলেই জানেন ভারত সেবাশ্রম সংঘের বিস্তার সারা পৃথিবী জুড়ে। এরই
মধ্যে ভারতবর্ষের প্রায় 50 টি জায়গায়, বিশেষ করে হিন্দু তীর্থস্থান গুলিতে সুন্দর পরিবেশে বেশ কম খরচে
থাকবার সুন্দর ব্যবস্থা করে থাকেন ভারত সেবাশ্রম সংঘ।
এই জায়গাগুলিতে থাকবার জন্যে ভারত সেবাশ্রম সংঘের সেবায়েত বা সদস্য হতেই হবে তেমন নয়। যেকোনো পর্যটক
তাঁদের পরিবার নিয়ে ভারত সেবাশ্রমে থাকতে পারেন। এখানে থাকতে গেলে অগ্রিম বুকিং করতে হয় অথবা আপনি যে
জায়গায় যাবেন সেইখানে পৌঁছেও যদি রুম খালি থাকে স্পট বুকিংও করতে পারবেন। প্রতিটি সেবাশ্রমের ভিতরেই
একটি অফিস থাকে, সেখানে পৌঁছে মহারাজ যিনি দায়িত্বে থাকবেন তাঁর সাথে নির্দ্বিধায় কথা বলে বুকিং করে
নিতে পারবেন। আর অগ্রিম বুকিং করতে হলে কলকাতার অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। এখানে থাকবার জন্যে বা
খাওয়ার (নিরামিষ অন্নভোগ) জন্যে নির্দিষ্ট কোনো চার্জ নেই, তবে আপনি যেমন রুম (AC, Non-AC), ডাবল
বা ত্রিপল রুম অথবা একা যেমন রুম নেবেন মোটামুটি বাজার দর হিসাবে একটা হিসাব করে Donation দিয়ে
দিলেই হলো। আর যদি একটু বেশিই দিতে সক্ষম হন তাহলে অবশ্যই কিছু বাড়তি দিতে পারেন। আপনার দেওয়া অর্থ
সমাজের দুঃস্থ ও অসহায় মানুষদের কাজেই লাগবে।
#বুকিং_কিভাবে_করবেন: অনলাইনে বুকিং হয় না, তবে নির্দিষ্ট জায়গার সেবাশ্রমে ফোন করে বুকিং করতে
পারেন। নীচে ভারতবর্ষের 50 টি সেবাশ্রমের নাম, ঠিকানা ও ফোন নাম্বার দেওয়া হলো। এছাড়াও অগ্রিম বুকিং
করতে পারেন সরাসরি কলকাতার বালিগঞ্জের অফিসে গিয়ে।
2. Sigra, Varanasi-10
Phone – 0542-2221639/2220746
40. Purulia
Phone: 03252-222056
আশা করি, এই প্রতিবেদনটি আপনাদের অবশ্যই ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে, তাহলে এই পোস্টটি শেয়ার
করে রাখুন নিজের নিজের টাইমলাইনে। আর যাঁরা ভারত সেবাশ্রমে থেকেছেন তাঁরা তাঁদের অভিজ্ঞতা এখানে শেয়ার
করতে পারেন। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। 🙏
বিজ্ঞান বলে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ্য পুরুষ একবার সহবাস করলে যে পরিমান বীর্য নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি
শুক্রাণু থাকে।🥀 তো, লজিক অনুযায়ি মেয়েদের গর্ভে যদি সেই পরিমান শুক্রানু স্থান পেতো তাহলে ৪০ কোটি
বাচ্চা তৈরি হতো!🌺
এই ৪০ কোটি শুক্রাণু, মায়ের জরায়ুর দিকে পাগলের মত ছুটতে থাকে, জীবিত থাকে মাত্র ৩০০-৫০০ শুক্রাণু।
আর বাকিরা ? এই ছুটে চলার পথে ক্লান্ত অথবা পরাজিত হয়ে মারা যায়। এই ৩০০-৫০০ শুক্রাণু, যেগুলো
ডিম্বানুর কাছে যেতে পেরেছে। তাদের মধ্যে মাত্র একটি মহা শক্তিশালী শুক্রাণু ডিম্বানুকে ফার্টিলাইজ করে,
অথবা ডিম্বানুতে আসন গ্রহন করে। সেই ভাগ্যবান শুক্রাণুটি হচ্ছে আপনি কিংবা আমি, অথবা আমরা সবাই।
১। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন" তখন ছিলনা কোন চোঁখ হাত পা মাথা, তবুও আপনি জিতেছিলেন।
২। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন"তখন আপনার ছিলোনা কোন সার্টিফিকেট, ছিলোনা মস্তিষ্ক তবুও আপনি
জিতেছিলেন।
৩। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন তখন আপনার ছিলনা কোন শিক্ষা, কেউ সাহায্য করেনি তবুও আপনি জিতেছিলেন।
৪। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন তখন আপনার একটি গন্তব্য ছিলো এবং সেই গন্তব্যের দিকে উদ্দেশ্য ঠিক রেখে
একা একাগ্র চিত্তে দৌড় দিয়েছিলেন এবং শেষ অবধি আপনিই জিতেছিলেন।
- এর পর, বহু বাচ্চা মায়ের পেটেই নষ্ট হয়ে যায় । কিন্তু আপনি মারা যান নি, পুরো ১০ টি মাস পূর্ণ
করতে পেরেছেন ।
- বহু বাচ্চা জন্মের সময় মারা যায় কিন্তু আপনি টিকেছিলেন ।
- বহু বাচ্চা জন্মের প্রথম ৫ বছরেই মারা যায়। আপনি এখনো বেঁচে আছেন ।
- অনেক শিশু অপুষ্টিতে মারা যায়। আপনার কিছুই হয় নি ।
- বড় হওয়ার পথে অনেকেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে, আপনি এখনো আছেন ।
আর আজ......
আপনি কিছু একটা হলেই ঘাবড়ে যান, নিরাশ হয়ে পড়েন, কিন্তু কেন? কেনো ভাবছেন আপনি হেরে গিয়েছেন ?
কেন আপনি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন ? এখন আপনার বন্ধু বান্ধব, ভাই বোন, সার্টিফিকেট, সবকিছু আছে।
হাত-পা আছে, শিক্ষা আছে, প্ল্যান করার মস্তিষ্ক আছে, সাহায্য করার মানুষ আছে, তবুও আপনি আশা হারিয়ে
ফেলেছেন। যখন আপনি জীবনের প্রথম দিনে হার মানেননি। ৪০ কোটি শুক্রাণুর সাথে মরণপণ যুদ্ধ করে, ক্রমাগত
দৌড় দিয়ে কারো সাহায্য ছাড়াই প্রতিযোগিতায় একাই বিজয়ী হয়েছেন।
সংগৃহীত
02/09/2021, 18:58 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211870909502404&id=1060787120
02/09/2021, 20:31 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/BangalirBerano/permalink/2937702399827646/
02/09/2021, 20:37 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/photo.php?
fbid=1991703586503&id=1060787120&set=a.1495415979623
02/09/2021, 23:10 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/1986155931647573/permalink/2860768234186334/
02/09/2021, 23:14 - Indranil Ray: আমি ভালো ভাবেই দেখলাম সুস্মিতা। তোমার বাবার রিকভারি
চান্স খুবই কম ,নেই বললেই চলে । এখন ওনাকে গীতাপাঠ শোনাও। কোমাতে তো আছেন। সেখানে বসে গীতাপাঠ
করো। তোমার ভাবছো উনি শুনতে পারছেন না। ওনার আত্মা টি ঠিকই শুনছেন। কারণ জানবে আত্মার মৃত্যু নেই।
সব চিন্তা ছেড়ে দিয়ে ভগবানকে ডাক প্রানভরে যেন উনি পরের জন্মে সুন্দর শরীর ও পরিবেশ ও ভগবানের সান্নিধ্য
লাভ করেন। ২৯ -০৯ - ২ ০ ২ ১ থেকে ৩১- ১০-২ ০ ২ ১ এর মধ্যে এই জীবনে ফ্যাটাল কিছু ঘটে যাবেই।
আমি আজ সকলে তোমারটাই দেখলাম। তুমি আমাকে ফোন করো সময় পেলে।
তোমার দাদা।
03/09/2021, 16:52 - Indranil Ray: You deleted this message
03/09/2021, 16:56 - Indranil Ray: এখানের সাথে বাজারের তফাৎ কোথায় ?
বাজার বলবে এতো তারিখে সুস্থ হবে !এইখান বলবে আর বেঁচে উঠবার জন্য প্রার্থনা করে ফল আছে কি ?
বাজার বলবে, রিজ গাড়ী পাল্টালে লং ড্রাইভে যাবো। এইখান বলবে ইঞ্জিনেই গাড়ী চেনা যায়।
১ ৭ কিলোমিটার পার লিটারে যে দেয়, ষ্টীল নাউ ,তাকে কোন অর্থে বসিয়ে দেব ?
এটা ঠিক সেইরকমই কথা, যেটা বাজার (এখানে বলেছে ,বাজার )বলে হাই এন্ড মেশিন লাগাতে, এইখান বলে ,সিই
,সিই প্লাস প্লাস,জাভা ,ওরাকল ,ডিবিএমএস ,ডাটা স্ট্রাকচার শিখবে যারা, তাদের হাই এন্ড মেশিনে কি কাজ?
অ্যাস্ট্রোলোজি যে জানবে সে জানবে প্রেডিকশন কি করে সার্থক হয় ,চারটি "তানাবানা" কোর্স না করে ,প্রচুর
"হুমহুম" প্রেডিকশন ম্যাথড না শিখে স্টাইল শিখতে হয়। কার পরে কি দেখতে হয়। প্রথমেই কি দেখতে হয়। সিদ্ধান্তে
কি ভাবে পৌঁছতে হয়।
বাজারের সাথে এখানের তফাৎ একটাই ,বাজার প্রচুর "বলবে" ,প্রচুর তার ক্রেতা,প্রচুর তাড়া ।
যে এখানকার মতন ,নিজের মারা যাওয়া দেখেছে নিজের, তার কথাটাই আলাদা। এই জিনিস তর্ক দ্বারা বোঝানো
সম্ভব নয়।
এইখান বলেছিলো, এতো তারিখের মধ্যে তোমার পিতার, এই পৃথিবীর দশা শেষ।
স্বামী বিবেকানন্দ বলেছিলেন দু পাঁচ জনের থেকে কথা বলার চেয়ে, অশরীরীর সাথে কথা বললে ,মৃত্যু কিভাবে
হয়েছে তা বোঝা যাবে।
~ইন্দ্রনীল
03/09/2021, 18:30 - Indranil Ray: মৃত্যু কি ভাবে হয়
(লেখাটি কালকের)
============
কাল এই পেজে একটি
শেয়ারিং(https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222773526701020 ) দিয়েছিলাম
একজনের লেখা। Many lives many masters by Brain Weiss ,মরণের পারে ,স্বামী অভেদানন্দের লেখা
,আরও অনেক বই আছে। সবচেয়ে দামী জিনিস যেটা, সেটা নিজের এক্সপেরিয়েন্স ২ ০ ১ ৫ তে।
আমাদের শেখার ইচ্ছাই নেই। আমরা সবাইকেই ভাবি ,আমার মতন। "আমিই" "সবচেয়ে ভালো" ও "বেশি" "জানি" !
মা কে দেখেছিলাম ,মরণের আগে। হুবহু "মরণের পারে" তে যা লেখা আছে সেই জিনিস। বাবাকে দেখেছিলাম। আর
আমাকে তো আমি ই দেখলাম।
৮থ হাউস মরণের ঘর। ১২থ হাউসও দেখতে হয়। ন্যাচারাল জোডিয়াকে স্করপিও।
স্করপিও কেমন। বৃশ্চিক। বৃশ্চিক কেমন ?
স্করপিও হচ্ছে মিস্টরি আর ডেথ যেটা কিনা সাইন অফ সেক্স , ডেবিট , হ্যালোউইন ,ইন্টেন্স ,ইমোশনাল
ওয়াটার সাইন। এটা সুপার ন্যাচারাল থট প্রসেস নীচের আর উপরের সারফেসটাকে দেখার।
এইটার "রকম" টা যারা অস্ট্রোলোজির "নিনজা স্টাইলটা", রপ্ত করেছে ,তাদের কাছে সুড়ঙ্গ। যারা সাধারণ
মানুষ ,যারা অস্ট্রোলোজি জানে না ,তারা যে বর্ণনা দিয়েছেন তাদের সাথে এক।
এতো আর ফিজিক্স এর ডিসপ্লেসমেন্ট অফ আ বডির সূত্র s=1/2gt2, নয়। এটা মানুষ টু মানুষ ভেরী করবেই
করবে। কি জন্ন্যে তাহলে অস্ট্রোলোজি শিখলাম, লাখ খানেক, লাখ দেড়েক টাকা দিয়ে ,হায়দারাবাদ গিয়ে ?কি
জন্ন্যে ,শ্রী রামকৃষ্ণদেব ,স্বামীজী ,গুরুদেব এবং এঁদের সাথে লজ্জাসহকারে এই লেখকও অশরীরীর দর্শন পেলাম।
তাদের দর্শন পাশের বাড়ীর লোকের মতন ,লেখকের দর্শন দুবার !
যে মানুষগুলো সত্য সত্যি ই এক্সপেরিয়েন্স করেছেন যাদের মধ্যে স্বামী অভেদানন্দ প্রধান ,আরো অনেকে আছেন
,জাদুকর পিসিই সরকার সিনিয়র( পিসিই সরকার জুনিয়রের বাবা ),ও আরো অনেকে।
অশরীরের সাথে দেখা হওয়াটা ,জীবনের মূল নয়। মূল হচ্ছে ভগবান লাভ। আমরা ভগবানকে ডাকি ,প্রার্থনা করি
,তিনি আসেন, কিন্তু আমরা তখন আজেবাজে বোকি। এ জিনিস দেখা আছে ,শ্রী গুরুদেবের সাথে।ভালো কথা বললে
গুরুদেব তৃপ্ত হবেন। তা করি না। যদি তখন ভালো কথাই বলি, তাহলে আর অস্ট্রোলোজি হবে কি করে। অস্ট্রো
মানে সূক্ষাতিসূক্ষ ,মানে যা দেখা যায় না। তার ওপরে কন্ট্রোল । মানে কাজ করে নিয়ে বেরিয়ে আসবে ,কেউ
টেরও পাবে না। নিনজা।
~ইন্দ্রনীল
03/09/2021, 18:36 - Indranil Ray: মৃত্যু কি ভাবে হয়
(লেখাটি কালকের)
============
কাল এই পেজে একটি
শেয়ারিং(https://www.facebook.com/indranil.ray3/posts/10222773526701020 ) দিয়েছিলাম
একজনের লেখা। Many lives many masters by Brain Weiss ,মরণের পারে ,স্বামী অভেদানন্দের লেখা
,আরও অনেক বই আছে। সবচেয়ে দামী জিনিস যেটা, সেটা নিজের এক্সপেরিয়েন্স ২ ০ ১ ৫ তে।
আমাদের শেখার ইচ্ছাই নেই। আমরা সবাইকেই ভাবি ,"আমার"ই মতন। "আমিই" "সবচেয়ে ভালো" ও "বেশি" "জানি"
!
মাকে দেখেছিলাম ,মরণের আগে। হুবহু "মরণের পারে" তে যা লেখা আছে ,সেই জিনিস। বাবাকে দেখেছিলাম। আর
আমাকে তো আমি ই দেখলাম।
৮থ হাউস মরণের ঘর। ১২থ হাউসও দেখতে হয়। ন্যাচারাল জোডিয়াকে স্করপিও।
স্করপিও হচ্ছে , মিস্টরি আর ডেথ, যেটা কিনা সাইন অফ সেক্স , ডেবিট , হ্যালোউইন ,ইন্টেন্স ,ইমোশনাল
ওয়াটার সাইন।
এইটার "রকম" টা, যারা অ্যাস্ট্রোলোজির "নিনজা স্টাইলটা", রপ্ত করেছে ,তাদের কাছে সুড়ঙ্গ। যারা
সাধারণ মানুষ ,যারা অ্যাস্ট্রোলোজি জানে না ,তারা যে বর্ণনা দিয়েছেন ,তাদের সাথে এক।
এতো আর ফিজিক্সের ডিসপ্লেসমেন্ট অফ আ বডির সূত্র s=1/2gt2, নয়। এটা মানুষ টু মানুষ ভেরী করবেই
করবে। কি জন্ন্যে তাহলে অ্যাস্ট্রোলোজি শিখলাম, লাখ খানেক, লাখ দেড়েক টাকা দিয়ে ,হায়দারাবাদ গিয়ে ?
কি জন্ন্যে ,শ্রী রামকৃষ্ণদেব ,স্বামীজী ,গুরুদেব এবং এঁদের সাথে লজ্জাসহকারে এই লেখকও অশরীরীর দর্শন
পেলাম। তাঁদের দর্শন পাশের বাড়ীর লোকের মতন ,লেখকের দর্শন দুবার !
যে মানুষগুলো সত্য সত্যিই এক্সপেরিয়েন্স করেছেন যাদের মধ্যে স্বামী অভেদানন্দ প্রধান ,আরো অনেকে আছেন
,জাদুকর পিসিই সরকার সিনিয়র( পিসিই সরকার জুনিয়রের বাবা ),ও আরো অনেকে।
অশরীরের সাথে দেখা হওয়াটা ,জীবনের মূল নয়। মূল হচ্ছে, ভগবান লাভ।
আমরা ভগবানকে ডাকি ,প্রার্থনা করি ,তিনি আসেন, কিন্তু আমরা তখন "আজেবাজে বোকি"। এ জিনিস দেখা আছে
,শ্রী গুরুদেবের সাথে।
ভালো কথা বললে বা একেবারে না বললে,গুরুদেব তৃপ্ত হবেন। তা করি না। যদি তখন ভালো কথাই বলি, তাহলে
আর অ্যাস্ট্রোলোজি হবে কি করে! "অ্যাস্ট্রো" মানে সূক্ষাতিসূক্ষ ,মানে যা দেখা যায় না। তার ওপরে কন্ট্রোল
।
মানে কাজ করে নিয়ে, বেরিয়ে আসবে ,কেউ টেরও পাবে না।
নিনজা।
~ইন্দ্রনীল
03/09/2021, 20:27 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/BangalirBerano/permalink/2938465046418048/
04/09/2021, 18:38 - Indranil Ray: আজ বিশ্বজিৎ আসলো। আমার ল্যাপটপ এর হার্ড ডিস্ক লাগাতে।
এসএসডি এম, ২ হার্ড ডিস্ক দুটো লাগলাম। যেটা ছিল সেটা কেসিং করলাম। ব্যাটেরিটাও পাল্টালো। ও বিরাট
স্বচ্ছন্দ। ২ ০ ০ ৪ থেকে দেখছি ওকে। কলকাতার প্রথম ৫ ০ জনের মধ্যে আসবে।
সকালে ও বেরিয়েছিলাম কাজে। ঠিক থাকে করলাম কম্পিউটার। সব সফটওয়্যার গুলো লোড করতে হবে ধীরে ধীরে।
~ইন্দ্রনীল
04/09/2021, 21:25 - Indranil Ray: live:.cid.db61b0147c436f53
05/09/2021, 09:00 - Indranil Ray: You deleted this message
05/09/2021, 09:03 - Indranil Ray: আকাশপারে মুক্তির খোঁজ
সুমন্ত মুখোপাধ্যায়
গত দেড় বছরে খুব ছোট হয়ে গুটিয়ে এল কি চার পাশটা? বোজা দেওয়াল, বোবা ঘর। অবকাশ নেই, বাইরেটাই
যেন গায়েব হয়ে গিয়েছে বেশিরভাগ কচিকাঁচার জীবন থেকে। স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র,
ধুলোমাখা চেয়ার-টেবিল আর আগাছা-জঙ্গল নিয়ে বেকুবের মতো দাঁড়িয়ে আছে ইতস্তত। ছেলেমেয়েদের মাথা
তোলবার আকাশটা বেমালুম উধাও। দিন কয়েক অনেকেই তাই চিন্তা করে চলেছেন এই অসাক্ষাৎ ভার্চুয়াল
পড়াশোনার অসারতা নিয়ে। স্কুল-কলেজে পৌঁছতে পারছে না যারা, তাদের বোঝবার সুযোগ হল না, জ্ঞান
জিনিসটা টেবিলের ও-পার থেকে গড়িয়ে আসে না নীচে, বরং সবাই মিলে প্রতি মুহূর্তে তা সৃষ্টি করে।
মাস্টারমশাই, দিদিমণি, ছাত্রছাত্রী, বন্ধুবান্ধব— শিক্ষাঙ্গনের সমস্তটাই ভালবাসা দিয়ে তর্ক-সংঘর্ষ দিয়ে সর্বক্ষণ
গড়েপিটে চলেছে নানা বিদ্যার বিচিত্র সম্ভাবনা। সেইটাই শিক্ষার সবচেয়ে বড় জায়গা। সেইটাই আমাদের নিজেদের
বেড়ে চলা আকাশ। গত কয়েক বছরে, সেই আকাশে ক্ষতচিহ্নের মতো যে-মাস্টারমশাইদের পায়ের ছাপ হারিয়ে
ফেলেছি, তাঁদের বৃত্তান্ত খুব সুদূর ঠেকলেও সে-সব কাল্পনিক রূপকথা নয়। এই সে দিনও তাঁরা আমাদের
আশেপাশে ছায়া ফেলে দাঁড়িয়ে ছিলেন। শহর, গ্রাম আর মফস্সলে রাস্তাঘাটে মানুষের মধ্যে তাঁদের চলাফেরা ছিল
স্বচ্ছন্দ, স্বাভাবিক।
কলকাতার বেথুন কলেজের যে কোনও সমাবেশেই দেখা যেত শীর্ণ কিন্তু দৃপ্ত এক মহিলাকে। তাঁর শরীরটা নানা
ব্যাধিতে নুয়ে আছে, কোমর, পাঁজর স্টিলের পাতে মোড়া কিন্তু প্রায়শ সিঁড়ি ভেঙে তিনি উঠে আসেন দোতলা
কিংবা তিন তলায়। তখনই গোটা ঘরটার মন চলে যায় তাঁরই দিকে। নন্দিনী রাহা অবশ্য তাতে খুব একটা কেয়ার
করেন না। মূর্তিমান উৎসাহ হয়ে শোনেন সব কিছু। প্রেসিডেন্সির ফিজ়িক্স বিভাগের ল্যাবরেটরিতেও ভরসন্ধে অবধি
কাজ করে যান একমনে। কলেজবাড়িটা যে একটা ইট-কাঠের স্তূপ নয়, জলজ্যান্ত অস্তিত্ব আছে পরিসরটুকুর, সেই
সত্যিটা নিয়মিত দাখিল করার জন্যই যেন তিনি এসে দাঁড়াতেন সবার সামনে, নিজের স্বাস্থ্যবিধি তুচ্ছ করে।
বছর দুই আগে সেই অশীতিপর কিশোরী, রিকশা-ট্যাক্সি কিছুই না পেয়ে, আস্ত একটা ভ্যান পাকড়ালেন। “দিদি এ
তো কয়লার ভ্যান”, তাজ্জব হয়ে বলেই ফেলে এক ছাত্রী। “আমরাও এক রকমের কয়লা, নাও, চলো তো এখন, খামোকা
দেরি হয়ে যাচ্ছে।” এই হলেন ভৌতবিজ্ঞানের বিদুষী শিক্ষিকা নন্দিনী। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শরীর আর শিক্ষকের শরীরে
যেন কোনও ভেদ ছিল না সে দিন। যারা পড়তে আসে আর পড়াতে আসে, তাদের মিশে থাকার কথা এই রকমই। হয়
কি সেটা যখন তখন?
আমার স্কুল, আমার কলেজ, একটা বিভাগ, কয়েকটা ঘর, মাঠ আর বাগান, এও যেমন শরীরে মনে এক হয়ে যায়,
তেমনই আবার হাজারদুয়ার, জানলা-খোলা মানুষ আসেন আমাকে তেপান্তরে ছড়িয়ে দিতে। যেমন এসেছিলেন
মানববাবু। যাদবপুরে তুলনামূলক সাহিত্যের করিডরে লম্বাটে ঘরে রঙিন জামা গায়ে, ফুট-পাঁচেক ছোটখাটো
চেহারা, কিন্তু বিপুল মনের সেই মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর ছাত্রছাত্রীদের জন্য গোটা ভুবনটাকেই নামিয়ে
আনতে পারতেন। শিকড়ের ডানা গজাত, খুলে যেত তৃতীয় বিশ্বের জানলা। ১৯৯২-এর ডিসেম্বরে বাবরি মসজিদ ভেঙে
পড়ছে যখন, মানববাবুর নেতৃত্বে ছাত্রছাত্রী আর শিক্ষকদের দু’এক জন মিলে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের লবিতেই
বানিয়ে তোলেন এক প্রতীকী বাবরি মসজিদ। না, ধর্ম নয়, বরং গান দিয়েই তাকে ঘিরে রেখেছিল ছাত্রছাত্রীর দল।
পড়াশোনার পালার পর এই ভাবে সে দিন সন্ধে-বিকেলের অস্তরাগে বিশ্বে পৌঁছতে পেরেছিল বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণ।
সমসময়ের সঙ্গে জুড়ে নেওয়ার ভারটুকুই যে কেবল এঁরা তুলে নিতেন, তা তো নয়। এক দিন সদ্য পড়াতে আসা
পুরনো ছাত্র বিদ্যাসাগরের সীতার বনবাস অনুবাদ নিয়ে নানা প্রশ্ন করে বসে। উত্তর না দিয়ে পাল্টা তাকেই
ঘুরিয়ে শুধোন মানবেন্দ্র, “বিদ্যাসাগর শকুন্তলা আর সীতাকেই বেছে নিলেন কেন বলতো?” তাই তো, এ কথাটা
খেয়াল করা উচিত ছিল। “কেন?” “কেননা, দু’জনকেই তাদের বর তাড়িয়ে দিয়েছিল। এবং দু’জনেই প্রসূতি। এর
চেয়ে করুণ দশা আর কী হবে? যিনি বিধবাদের বিয়ের ব্যবস্থা করছেন, তিনি কি ব্রিটানিকা অনুবাদ করবেন?”
দূর-সময়ের ধূসর পলস্তারায় যে কোনও ঘটনাই জুড়ে আছে অদৃশ্য সমাজ-রাজনীতি আর ইতিহাসের শৃঙ্খলসূত্রে— এই
কথাটা গল্পচ্ছলে শেখাতে পারতেন তিনি। তাই, খেলা থেকে শুরু করে খোলাবাজার, সমস্তই আমাদের পাঠ্য,
ভাষাটা রপ্ত হলেই চিচিংফাঁক।
কোথায় তৈরি হয় ভাষা? কোথায় দেখা দেয় দৃশ্য? রাস্তায়। ট্রেনে। বাসে। বাংলা ভাষার সবচেয়ে পুরনো
কবিতা-বই চর্যাগীতিকোষে একটা চমৎকার কবিতায় আছে: “গুরু আমাকে এই দীক্ষা দিয়ে যান/ আহার প্রত্যাশে আকাশ
প্রস্থান।” এই আকাশ-চর্চার গূঢ় অর্থ সহজ করে বাংলার ছেলেমেয়েদের শিখিয়ে দিয়েছিলেন পথিক মাস্টারমশাই
সুধীর চক্রবর্তী। গ্রাম-গঞ্জ-সদর-মফস্সলে ঘুরে ঘুরে এই বানিয়ে-তোলা সমাজটার চাদরের কোনা ধরে তুলে
দেখাতেন তিনি। অক্লেশে বলতেন, এই যে রাজমিস্ত্রি, সে কিন্তু হাটের দিনে সহজ ধর্মের কথা শোনাবে, সেখানে ও
গুরুঠাকুর। এই যে এন্টালি বাজারে আলুর দোকান, সেখানে অপূর্ব বৈষ্ণবলীলা সে শ্রোতা-বিহীন একাই বলে
যায়। মানুষের দিকে তাকানোটাই এই ভাবে বদলে দিতে পারতেন গভীর নির্জন পথের এই মাস্টারমশাই। বলে
দিতেন, সব বড় ধুলোমাখা, পরিচ্ছন্ন করা চাই মন। যে কোনও ঝঞ্ঝাটে আকাশে চাও, কিছু না কিছু উত্তর সহজে
মিলবেই।
শেখা আর শেখানো তা হলে বন্ধ ঘরের কাজ নয় কেবল। বাইরে যে চার পাশটা বেবল্গা ছুটে চলেছে তার সঙ্গে তাল
রেখে তো চলতে হবে। কিন্তু কাকে বলে জানা, আর কোনটাই বা শেখা? এই সারাক্ষণই জায়মান যে ঘটনা ঘটে
রাস্তা-পথে, তাকে কি আর জ্ঞান বলা যায়?— হ্যাঁ, বলাই যায়। সব কিছুকেই শামিল করে তুলতে পারো মনে। এ
রকম ভাবতেন প্রদ্যুম্ন ভট্টাচার্য। তাঁর কাছে অনেক সময় পড়তে আসতেন এক তুখোড় লেখক, যিনি কলকাতার অন্ধকার
জগৎটার হালহকিকত একেবারে নিজস্ব ভাষায় খুব ভাল করে ধরতে পারতেন। অথচ, লেখালিখির দুনিয়ায় চার পাশে
জ্ঞানের ছটা দেখে প্রথমটায় একটু ধাঁধিয়ে গিয়েছিলেন তিনি, মনে হচ্ছিল তাঁর, এই সব তত্ত্বতালাশ হাসিল করে
তবেই বুঝি লিখতে হবে। মাস্টারমশাই প্রদ্যুম্ন তাঁকে মৃদু হেসে বলেছিলেন, “পার্ক সার্কাস ট্রামগুমটি থেকে
ঠিক ক’টা ট্রাম সারা দিনে বেরোয় আর কত দিক ঘুরে, কখন ফিরে আসে সেটা যদি সম্পূর্ণ জানা থাকে তোমার,
তাকেই বা কেন জ্ঞান বলা যাবে না?” তাই তো, জানার কোনও ছকে-বাঁধা চেহারা তো নেই কোথাও। কথাটা যে
শুধু সেই লেখককেই বলেছিলেন তা নয়। সারা জীবনের লেখা আর কাজের মধ্যে দিয়ে সর্বত্রপ্রসারী এই লোকবিদ্যার
মুক্তক্ষেত্রটিতে আমাদের সবাইকে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন প্রদ্যুম্নবাবু। বিদ্যা তো মুক্তই করে।
কিন্তু কেমন হতে পারে সবার জন্য সে মুক্তির কাঙ্ক্ষিত আদল? সে খবর জানতেন প্রদ্যুম্নরই পরম বন্ধু। সাড়ে চার
মাস আগে সূর্যাস্তের মুহূর্তে আমাদের ভাবনা-চিন্তার সেই ভরকেন্দ্রটি মিশে গিয়েছে অথৈ গঙ্গার জলে। শঙ্খ
ঘোষের কথা, তাঁর পড়ানোর কথা নতুন করে বলতে বসা কঠিন। বলব কেবল, কত সহজেই তাঁর ছাত্রদের, বন্ধুদের
বলতে পারতেন তিনি তাদের প্রত্যেকের কাছে নিজের কিছু-না-কিছু শেখার খবর। বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন পড়াতে এসে
খুব খুশি এক তরুণ সে দিন বলতে শুরু করেছেন নতুন ক্লাসের অভিজ্ঞতা। গভীর মনোযোগে শঙ্খবাবু জানতে চান,
“কী বলছে ছেলেমেয়েরা?” খানিক গর্বিত মুখে উত্তর আসে, “মেসমেরাইজ়ড হয়ে যাচ্ছে!” উদ্বিগ্ন চোখে তাকিয়ে
বলেন তিনি, “সেটা কি খুব ভাল?” ভাল নয়। মুগ্ধতা আর নিজের ভাবনা জলাঞ্জলি দিয়ে শিক্ষকের কাছে শিক্ষার্থীর
আমূল সমর্পণ কখনও ভাল নয়। শিক্ষকের কাজ শুধু নতুন প্রশ্নের দিকে তরতাজা মনগুলিকে এগিয়ে দেওয়া, যাতে
তাদের কাছেও শিখতে পারেন শিক্ষক স্বয়ং। শঙ্খ ঘোষের কবিতার দুই চরিত্র আরুণি আর সত্যকাম, এদের কাছে শিক্ষক
নিজেই নতজানু।
ভয়াবহতার নানা আয়োজনে ভরা গত কয়েক বছরে সত্যিকারের শেখার মতো প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে এই
দেশের ছাত্রছাত্রীরাই। তারাই আজ আমাদের শিক্ষক। এই ভূমিকা বদলের শিক্ষাই শেষ পর্যন্ত বিদ্যার মুক্তি। কেউ-না-
কেউ কোথাও-না-কোথাও সেই ট্র্যাডিশন সমানে চালিয়ে নিয়ে চলেছে। ঘরে-বাইরে সঙ্কট সময়ে মাস্টারমশাইদের
যেন খুঁজে পাই আমরা মনে। মুখে মুখে চলা অভিজ্ঞতাতেও যেন বেঁচে থাকে, শেখা আর শেখানোর গগনমণ্ডল।
উন্মাদের পাঠ্যক্রমে সেটাই একমাত্র মুক্তি।
05/09/2021, 10:59 - Indranil Ray: এম,২
====
২ ০ এমবি হার্ড ডিস্ক ,১,৪৪ এমবি আর ১,২২ এমবি ফ্লপি ডিস্ক, ০ ওয়েট স্টেট ,এক্সটি মেশিন। ৮০০০০ টাকা।
আমার প্রথম বিক্রি ,কম্পিউটার । প্রফিট ২ ২ ০ ০ ০ টাকা। প্রথম কম্পিউটার বিক্রি। কপিলা। হুগলী।
আর সেই কিনা ল্যাপটপে লাগাচ্ছে, এম,২ এসএসডি হার্ড ডিস্ক ! তও আবার ১ টা নয় দুটো !
কম্পিউটার ঐরকম ভাবে বিক্রি করে ,বাই ব্যাক করে নিজের কম্পিউটার স্কুল !যে স্কুলে হার্ডওয়্যার দিয়েই শিক্ষা।
স্বপ্ন মনে হয়। স্বপ্ন। আমার ডাক্তার বাবা ,কি করে বুজবে ?ডাক্তারী না করেও যে জীবন কাটে ?বাবার কোনো
দোষ নেই। মা বাবা, আমার স্বপ্নের রাজা রানী। শুধুমাত্র জীবন দিয়ে এটা বোঝা যাবে না। আগে ,জীবন ,পরে
,এখন চারটে দিয়েই বুজতে হবে।
~ইন্দ্রনীল
05/09/2021, 11:02 - Indranil Ray: মৃত্যু মৃত্যুর
05/09/2021, 15:55 - Indranil Ray: আমি কি শিক্ষক ?
============
আজ শিক্ষক দিবসে আমি অনেকগুলি ম্যাসেজ পেয়েছি। খুব আবেগকৃত। সত্যিই মনকে নাড়া দেয়।আমি বরাবরই ভাবি
,আমি কি শিক্ষক ?
সবাই বলে, আপনি খুব ভালো লেখেন ,পড়ান যখন ,দারুন পড়ান ,জিমেও যখন যাই, বাচ্চারা কিছু একটি
বেসিক আসন ভুল করলে দেখিয়ে দেই ,একজন তো বললো ,আপনি হাসবেন ,আমার ভালো লাগে।
আমি শিক্ষক নোই ,কিন্তু চেষ্টা করি,যারা জিনিসটা জানতে চায় ,তাদের জানাতে। একমাত্র শিক্ষক হচ্ছেন
শ্রীরামকৃষ্ণদেব। স্বামী বিবেকানন্দ। শ্রী শ্রী মা সারদা। নিজেই নিজেকে শিক্ষক বলে, অহংকার চাই না।
অহংকার নয় মা। জিনিসটাকে ভালো করে জানাও মা ,যাতে আমি বলতে পারি বুক চিতিয়ে।
ইন্দ্রনীল
05/09/2021, 16:39 - Indranil Ray: স্টেট ব্যাংকের কর্মীদের ব্যবহার খারাপ, ব্যাংক স্টেট ব্যাংক
সবথেকে জঘন্য ইত্যাদি যারা বলেন তারা মূলত অনলাইন ব্যাঙ্কিং থেকে অনেক দূরে থাকেন। তারা কনভেনশনাল
ব্যাঙ্কিং করতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।
কিন্তু আমার অভিজ্ঞতা ঠিক উল্টো। আমি ব্যাঙ্কে খুব একটা যাই না। বেশিরভাগ কাজ কিন্তু অনলাইনে করি। আমার
অভিজ্ঞতা বলছে স্টেট ব্যাঙ্কের অনলাইন সার্ভিস বাকি ব্যাঙ্কের থেকে অনেক ভাল।
এই ব্যাঙ্ক কিন্তু অনেক আগেই পাশবুক প্রিন্টিং মেশিন কিংবা এটিএম মেশিনে টাকা জমা করার সুবিধা দিয়েছিল।
এখনো বহু ব্যাঙ্ক যা করে উঠতে পারেনি।
এই ব্যাঙ্কের yono অ্যাপটা দুর্দান্ত। ব্যাঙ্কের বেশিরভাগ কাজ এটার থেকেই হয়। আমি পাশবুক ব্যবহার করি না
এই অ্যাপ দিয়েই কাজ চালাই। এটিএম এর প্রতিটি purchase এ এরা একটা Reward দেয় যেটা পড়ে Gift
Card এ কনভার্ট করা যায়।
দুবছর আগে আমি একবার অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার করেছিলাম এই অ্যাপ দিয়ে মাত্র দু মিনিটে যেটা ব্যাঙ্কে গিয়ে
করলে কয়েক দিন লেগে যেত।
আজ দেখলাম জন্মদিনের জন্য আমাকে বিশেষ Credit Bonus দিয়েছে (নিচে ছবিতে)।
এছাড়া এই অ্যাপ দিয়ে ব্যাঙ্কে না গিয়েই বাড়ি বসে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা, fd করা ইত্যাদি অনেক কিছু
করা যায় খুব কম সময়ে।
তাই যারা অনলাইন সিস্টেমে একটু সাবলীল তারা ঘরে বসেই ব্যাঙ্কিং সার্ভিসের মজা নিতে পারেন। কষ্ট করে
ব্যাঙ্কে যাবার কি দরকার? আর তারা অবশ্যই স্টেট ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট আগে খুলবেন। মানে যারা অনলাইন ব্যাঙ্কিং
বেশি করতে চান। খুব লাভবান হবেন। এটিএম দিয়ে বেশি করে জিনিষ কিনবেন বা বেশি বেশি transaction
করবেন তাহলে অনেক Reward পাবেন।
প্রথম দিন অফিসে ঢুকেই দেখলো সবাই নিজের কাজে ব্যস্ত, কিন্তু একটা হাঁদা টাইপের আনস্মার্ট ছেলে শুধু
এদিক ওদিক তাকিয়ে ঘুরছে!
ব্যাস! বস গেলেন প্রচন্ড রেগে! তিনি চিৎকার করে ছেলেটাকে ডেকে বললেন.. কত মাইনে পাও?😠
বস পকেট থেকে ওয়ালেট বের করলো, সেখান থেকেই বারো হাজার বার করে ছেলেটাকে দিয়ে বললো...
আর কোনদিন তোমার মত ফাঁকিবাজকে এই অফিসে দেখতে চাই না! কাল থেকে তুমি আর আসবে না। এক্ষুনি বিদায়
হও!!
ছেলেটা কিছু না বলে টাকাটা নিয়ে চুপচাপ মাথা নিচু করে চলে গেলো!
বস ক্যাশিয়ার কে ডেকে বলল.. কোন ডিপার্টমেন্ট? ওর নাম কেটে দাও!
ক্যাশিয়ার মাথা নিচু করে জানালো...
ছেলেটা পিৎজা ডেলিভারি দিতে এসেছিল স্যার!!
🤣🤣🤣🤣🤣
05/09/2021, 17:58 - Indranil Ray: Long drive এ পুরী
------_-----------------------
এই গ্রুপের আমাদের প্রিয় চিরন্তন বাবু পুরী নিয়ে আপডেট আমাদের কে অলরেডি দিয়ে ফেলেছে তাই আমি আর নতুন
করে এই বিষয়ে কিছু লিখলাম না।এছাড়া আমরা সবাই একাধিক বার পুরী গেছি তবে এই বার আমি গাড়ি চালিয়ে
গেছিলাম যদিও প্রথম বার তাই রাস্তা নিয়ে একটা উত্তেজনা ছিলো।
আমার এই পোস্ট টা মূলত তাদের জন্যে যারা ভাবছেন কিন্তু সাহস পাচ্ছেন না গাড়ি নিয়ে যাবার তাদের কথা
ভেবে লেখা। যদি আমার অভিজ্ঞতা আপনাদের কাজে লাগে একজন গ্রুপ member হিসেবে খুব ভালো লাগবে।
👉কোলাঘাট পর্যন্ত খুব গাড়ির চাপ দেখলাম।তারপর আস্তে আস্তে যত ওড়িশার দিকে এগোলাম গাড়ির চাপ
একেবারেই কমে গেলো।
👉যারা প্রথম যাচ্ছেন তারা একটা কথা মাথায় রাখবেন খড়গপুর ঢোকার আগে রাস্তা ভাগ হচ্ছে একটা বা দিক
কেটে ফ্লাইওভার উঠছে আর একটি ওই ফ্লাইওভার এর নিচ দিয়ে যাচ্ছে। আপনারা এই দ্বিতীয় রাস্তা টি ধরুন এবং
সোজা চলতে থাকুন।
👉জলেস্বর এ কিছু ক্ষণ থেমে ছিলাম চা বিরতি
👉 এর পর একটানা চালিয়ে সোজা দাড়ালাম ভদ্রক পার করে রাস্তার বা দিকেই একটা দারুণ হোটেলে নাম k3
resturant, যে টা দরকার ছিলো পরিষ্কার টয়লেট যা পেয়েছি,গাড়ি পার্কিং এর সুন্দর জায়গা এবং থালি
সিস্টেমে খাওয়া রান্না ভালোই।
👉আর কোথাও এর পর দাড়ায় নি কারণ আমার টার্গেট ছিল সন্ধের মধ্যে পুরী ঢুকবো।তাই কটক পুরী রোড ধরে
একটানা গাড়ি চালিয়েছি।
👉 কট ক থেকে প্রায় 15 কিমি যাওয়ার পর রাস্তা পুরির দিকে ভাগ হচ্ছে।গুগল ম্যাপ থাকলেও যদি কটক ঢোকার
পর বুঝতে অসুবিধা হয় কাউকে একটু জিজ্ঞাসা করে নেবেন পিপলি টোল গেট যাবো।কারণ ওটাই পুরী পৌঁছবার
আগে শেষ টোল।
👉পুরী শহরের যান জ ট এড়াবার জন্যে আপনারা মালতী পাট পুর বাস স্ট্যান্ড পাড় করে ডান দিকে লাইট হাউস
যাওয়ার রাস্তা ধরুন।এতে অনেক কম সময়ে পুরী শহরে চলে আসবেন।
জগন্নাথের কৃপায় পৌঁছতে পারলে আশা করবো ঠিক মত ফিরতেও পারবেন।তাই পোষ্ট আর টেনে লম্বা করলাম না।
আসা যাওয়া দিয়ে প্রায় 1200 টাকার মতো টোল পড়বে। রাস্তায় ওড়িশা তে প্রচুর ডাইভারশন পাবেন কিন্তু
প্ল্যান মাফিক করাতে জ্যাম পাবেন না।
👉একটাই সাবধান বাণী ঐদিকে দেখলাম মোটর বাইকের খুব উৎপাত।দুই পাশ দিয়েই ওভার টেক করে তাই দেখে
চালাবেন।
👉রাস্তায় কিছু দুর অন্তর ওড়িশা তে পেট্রোল পাম্প পাবেন ফলে ভয় নেই।সাথে বউ বাচ্চা থাকলে চিন্তা করবেন
না অসংখ্য ছোটো চা এর দোকান ,হোটেল,কেক বিস্কুটের দোকান পেয়ে যাবেন।
আর কি বেরিয়ে পরুন জয় জগন্নাথ বলে🙏
যদি কোনো প্রশ্ন থাকে কমেন্টে করবেন উত্তর দিতে চেষ্টা করবো।আমি কোনো বোদ্ধা নই নিতান্তই ছা পোষা
মানুষ যা পর্যবেক্ষণ করেছি তাই তুলে ধরলাম আপনাদের সামনে।বিতর্ক বা ভিন্ন মত থাকতেই পারে সেটা আলাদা
ব্যাপার ভালো থাকবেন।
রাস্তায় কোনো পুলিশি ঝামেলা তে পড়তে হয় নি। কভিডের ফাইনাল সার্টিফিকেট নিয়ে যাবেন সাথে করে।
সবাই ভালো থাকবেন🙏🙏
05/09/2021, 17:58 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/BangalirBerano/permalink/2939455212985698/?
sfnsn=wiwspmo
05/09/2021, 18:55 - Indranil Ray: বর্ম
==
আমরা আমাদের বর্মটা (armor )খুলে ফেললেই, আমাদের আর এক আমির সন্ধান পাবো।অন্যের চোখে বর্মটাই মনে হয়
"আমি"।
যে অস্ট্রোলোজির সন্ধান এখন, "এইখান" পেয়েছে ,মানুষ মনে করে ",এইটা ওকে বোঝাবো আর ও বুজবে" !
আর্মর ভেদ করে দেখার ও বলার শক্তিই হচ্ছে টিচার্সডের দিনের পাওয়া।
"রিমুভ ইওর আর্মর। আই উইল সি।"
~ইন্দ্রনীল
05/09/2021, 19:46 - Indranil Ray: Weight Loss: খুব কম সময়ে ওজন ঝরাচ্ছেন? শরীরে দেখা দিতে
পারে পাঁচটি সমস্যা
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৯:০৮
প্রতীকী ছবি।
প্রতীকী ছবি।
Advertisement
ওজন কমানোর ইচ্ছে অনেকেরই আছে। আশপাশের কারও কথা শুনে তা খানিকটা বাড়েও। এই কারণে নিজেদের
খাওয়াদাওয়া বা শরীরচর্চার মাত্রা হঠাৎ পাল্টে ফেলি আমরা। ভাবি তাতে অনেকটা কমে যাবে ওজন। কিন্তু তার
ছাপ গিয়ে পড়ে শরীরের উপর। দ্রুত ওজন ঝরালে সেটা অনেক ক্ষেত্রেই শরীরের জন্যে ক্ষতিকর হতে পারে। হঠাৎ এই
ওজনের ঘাটতি নানা ধরনের অসুস্থতার কারণ হয়ে ওঠে।
হঠাৎ খাওয়াদাওয়ায় বেশি পরিবর্তন আনলে, আপনার শরীরের ক্যালোরি প্রাপ্তির মাত্রা কমে যেতে পারে। যার কারণে
অপুষ্টিতে ভুগতে পারেন। ওজন কমানোর নাম করে সকলের আগে কোপে পড়ে আমাদের খাদ্যতালিকা। ডায়েটে হঠাৎ
কোন পার্থক্য আনলে তা আপনার শরীরে ছাপ ফেলতে বাধ্য।
ওজনের হঠাৎ ঘাটতি হলে শরীর শুকিয়ে যেতে পারে। যার ফলে চামড়া অনেক সময়ে আলগা হয়ে আসে।
Advertisement
প্রতীকী ছবি।
প্রতীকী ছবি।
আরও পড়ুন
ভুয়ো কোভিশিল্ড, কোভ্যাক্সিন চিনবেন কী ভাবে? পরামর্শ দিল কেন্দ্র
আরও পড়ুন
নিয়মিত মোছার পরও মেঝেতে কালচে দাগ হয়ে যাচ্ছে? নিমেষে ঝকঝকে করার উপায়
লিভারের সমস্যা
দ্রুত ওজন কমে গেলে লিভারে অনেক সময়ে চাপ পড়ে। ফ্যাটি অ্যাসিডের পরিমাণ হঠাৎ অতিরিক্ত কমে বা বেড়ে
গেলে লিভারের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
গলস্টোনের সমস্যা
যাঁদের ওজন দ্রুত কমে যায়, তাঁদের জন্য গলস্টোনের আশঙ্কা অত্যন্ত বেশি মাত্রায় দেখা দেয়। ওজন কমানোর নাম
করে খাওয়াদাওয়ায় ঘাটতি হলে শরীরে প্রয়োজনের অতিরিক্ত থেকে যায়। যার চাপ পড়ে প্যানক্রিয়াসের উপর। ফলে
গলস্টোনের আশঙ্কা বেড়ে যেতেই পারে।
পেশির ক্ষয়
শরীরের ফ্যাট ঝরাতে গিয়ে অনেক সময়েই তার ছাপ পড়ে পেশির উপর। ক্যালোরির পরিমাণ খুব কমে গেলে শরীরের
চাহিদার মতো শক্তির জন্য পেশির উপর বাড়তি চাপ পড়ে। যার ফলে পেশির ক্ষয় হওয়া অত্যন্ত স্বাভাবিক।
Advertisement
১ম মানে সেলফ ,৭ম হাউস মানে ওয়াইফ ,৫ম হাউস মানে, প্রেম ,সন্তান।
অ্যাস্ট্রোলোজি শিখে একটাই লাভ হয়েছে, "ট্রাস্ট" এর খাতাটা শুন্য থাকে ,লোকের কাজ অনুযায়ী + বা - হয়।
লোকেরা ,"পরা" ও "অপরা" গুলিয়ে ফেলে। পরা বিদ্যার পরীক্ষা ও অপরা বিদ্যার পরীক্ষা, গুলিয়ে ফেলে।
যদি না পায় তার জানা বিষয়গুলি কাউকে দিতে নেই ,সে যেই হোক।
~ইন্দ্রনীল
06/09/2021, 22:07 - Indranil Ray: Chamomile Tea ,গ্রীন টি ,ডাস্ট টি ,গ্রীন কফি। এই হচ্ছে আমার
চায়ের রেসিপি। দুধ ,চিনি ছাড়া। সেই ক্লাস ইলেভেন থেকে দুধ চিনি ছাড়া চা। জেঠুর থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে।
আমাকে সেই সময় বলেছিলো ,তুই রোগা হতে চাস,তাহলে চায়ে চিনি দুধ ছাড়তে হবে। Chamomile
Tea ,গ্রীন কফি ,এইগুলো ৮ মাস ধরে খাচ্ছি। আমি কেন এতো পজিটিভনেসে রৈ ? এইগুলি কাজ করে।
নিজে বানিয়ে নেই। সবসময়। আমার চা,আমি বানালেই মোক্ষম !ফাটাফাটি লাগে। দীর্ঘ এতো বছর বানাচ্ছি। যারা
থাকে তাদেরও দেই। রান্নাঘরে এইজন্যই যাই। আগে যখন এক থাকতাম ,তখন রান্নাও করেছি ,বিয়ে হওয়ার পরে দু
চারবার রেঁধেছি। শীলা খেয়েছে। তাও আবার রেঁধেছি কোথায় ?দক্ষিনপাড়াতে গিয়ে। তখন ও ওখানেই স্কুলে
কাজ করতো।
এই চায়ে আনো নিজেকে ,Chamomile Tea ,গ্রীন টি ,ডাস্ট টি ,গ্রীন কফি। এই হচ্ছে আমার চায়ের রেসিপি।
দুধ ,চিনি ছাড়া। দেখবে কি মজা।
~ইন্দ্রনীল
06/09/2021, 22:10 - Indranil Ray: #বাঙালির_বেড়ানো
আজ কৌশিকী অমাবস্যা। আজ সারাদিন চলবে বিশেষ এই তিথি, এই বিশেষ তিথিতে তারাপীঠে তাঁরা মায়ের বিশেষ
পুজো পাঠ চলবে। আসুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, বিশেষ এই দিনের মাহাত্ম :-
রোডট্রিপ_বাইক_টাকি_আন্দুলপোতা
কদিন ধরেই কোথাও একটা যেতে ইচ্ছে করছে, কি করা যায় ভাবতে ভাবতে হঠাৎ ঠিক করলাম কোথাও একটা
রোডট্রিপ করি। ৩ তারিখ বিকাল ৫টা নাগাদ হঠাৎ হুজুগ কালকেই যাব। ব্যস। আমি আবার বাইকে লং রুটে খুব
একটা স্বচ্ছন্দ না,আর আমার হাসব্যান্ড আবার বাইক নিয়ে প্যাশনেট এবং লংড্রাইভে অত্যুৎসাহী। যাইহোক শেষ অবধি
আমি ঠিক করলাম একবার তো যাই। ঠিক করলাম সুন্দরগ্রাম যাব, সেখান খোঁজ নিয়ে দেখি আগামী দু সপ্তাহ সব
বুকড। এবার ভাবলাম বাঁকুড়া যাই, বনলতা, বনফুল ট্রি হাউস, বিষ্ণুপুর ট্যুরিস্ট লজ সব প্রায় বুকড,
বিষ্ণুপুর ট্যুরিস্ট লজে খালি দুটো রুম আছে। এদিকে প্রথমবার, ১২৫ কিমি যেতে আমি একটু ভয় ও পাচ্ছি, মুখে
অবশ্য প্রকাশ না করেই বললাম নদী দেখতে ইচ্ছে করছে, টাকি যাই। ততক্ষণে দেখে নিয়েছি ৮৯ কিমি।
সোনার বাংলা সহ আরো কয়েকটি হোটেলে ফোন করে জানলাম কোন রুম নেই। কি করি ভাবতে ভাবতে টাকি
সানরাইজ গেস্ট হাউসে কল করলাম আর ভাগ্যক্রমে একটা রুম পেয়ে গেলাম। যাই হোক পরদিন ৮টা নাগাদ বেরোলাম
বাড়ি থেকে। ম্যাপে দুটো রাস্তা একটা বাসন্তী হাইওয়ে দিয়ে আরেকটা বারাসাত টাকি রোড। আমরা প্রথম টা
বেছে নিলাম। ২-৩ টে জায়গা ছাড়া রাস্তা বেশ ভালো পেয়েছি। হোটেলে ঢুকেই স্নান আর দুপুরের খাওয়া
সেরে বেরোলাম গোলপাতা জঙ্গল। সেখানে ঘুরে বিকেল বিকেল হোটেলে ফিরে কফি,পকোড়া খেয়ে গিয়ে বসলাম
ইছামতী এর পারে। আমার হাসব্যান্ড ততক্ষণে bsf এর যাঁরা তখন কর্তব্যরত তাদের সাথে দিব্যি আলাপ পরিচয় করে
ফেলেছে।
যাইহোক রাত সাড়ে নটা নাগাদ হোটেল থেকে খেতে ডাকে। খেয়ে নিয়ে ঘুম। রোদে আর গরমে ঘুরে ঘুরে
ক্লান্ত ছিলাম।
এবার ফেরার দিনের পালা। আমি ঘুমিয়ে থাকলেও ভোর পাঁচটা নাগাদ উঠে আমার হাসব্যান্ড যায় নদীতে সানরাইজ
এর ছবি তুলতে। যাইহোক স্নান ও ব্রেকফাস্ট সেরে চেক আউট করে বেরোলাম। ১০.৩০ টা বাজে। এবার ফেরার
পালা। বেরিয়ে টাকি মোহনা এলাম, সেখান থেকে ফেরার পথে ঠিক করলাম আন্দুলপোতা ঘুরে বাড়ি ফিরব।
আন্দুলপোতা অবধি রাস্তা খুব ভালো। আমি তো বেশ খুশি বাইক ট্রিপ করে, কিন্ত ওই ভাগ্য!
ম্যাপ আমাদের নিয়ে আসলো টাকি রোড। প্রায় ২০ কিমি ভাঙ্গা রাস্তা, ওটা যে কোনদিন রাস্তা ছিল বা একটি
গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা ভাবতেও কষ্ট কল্পনা মনে হয়। কোমর-পিঠ সব ব্যাথা করে রোদে বেগুন পোড়া আমার বাইক
ট্রিপ শেষ হল। পুরো ট্রিপ টাই ভালো ছিল কিন্ত ওই এক রাস্তাতে যা ভুগলাম, তাতে দ্বিতীয় বার ওই রাস্তয়
যেতে আমি তো আতঙ্কিত ই হয়ে যাব।
হোটেল_রিভিউ
টাকি সানরাইজ গেস্ট হাউস
এসি ডাবল বেড রুম- ১৫০০
প্রত্যেক টা রুম সি ফেসিং
নদীর একদম পাশেই হোটেল
খাওয়া বেশ সুস্বাদু এবং খরচ ও ঠিকঠাক
06/09/2021, 23:46 - Indranil Ray: https://goop.com/wellness/spirituality/main-
chakras/
07/09/2021, 11:00 - Indranil Ray:
https://m.facebook.com/groups/1621277178139303/permalink/3017254898541517/
07/09/2021, 12:58 - Indranil Ray: Chamomile Tea ,গ্রীন টি ,ডাস্ট টি ,গ্রীন কফি। এই হচ্ছে আমার
চায়ের রেসিপি। দুধ ,চিনি ছাড়া। সেই ক্লাস ইলেভেন থেকে দুধ চিনি ছাড়া চা। জেঠুর থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে।
আমাকে সেই সময় বলেছিলো ,তুই রোগা হতে চাস,তাহলে চায়ে চিনি দুধ ছাড়তে হবে। Chamomile
Tea ,গ্রীন কফি ,এইগুলো ৮ মাস ধরে খাচ্ছি। আমি কেন এতো পজিটিভনেসে রৈ ? এইগুলি কাজ করে।
নিজে বানিয়ে নেই। সবসময়। আমার চা,আমি বানালেই মোক্ষম !ফাটাফাটি লাগে। দীর্ঘ এতো বছর বানাচ্ছি। যারা
থাকে তাদেরও দেই। রান্নাঘরে এইজন্যই যাই। আগে যখন এক থাকতাম ,তখন রান্নাও করেছি ,বিয়ে হওয়ার পরে দু
চারবার রেঁধেছি। শীলা খেয়েছে। তাও আবার রেঁধেছি কোথায় ?দক্ষিনপাড়াতে গিয়ে। তখন ও ওখানেই স্কুলে
কাজ করতো।
এই চায়ে আনো নিজেকে ,Chamomile Tea ,গ্রীন টি ,ডাস্ট টি ,গ্রীন কফি। এই হচ্ছে আমার চায়ের রেসিপি।
দুধ ,চিনি ছাড়া। দেখবে কি মজা।
শনি মেন ,শনির সাব লর্ড মঙ্গোল। এইজন্যই নিজে বানিয়ে নেই। বিমসত্তরীতে শনির দশা ,অষ্টোত্তরী ভেনাসের
দশা। ভেনাসের সাব লর্ড জুপিটার। জুপিটার আমার ৩য় এন্ড ৬স্থ লর্ড ,নিরায়ণ শুলো দশাতে চলছে বৃশ্চিকের
দশা। বৃশ্চিক দ্বিতীয় ঘর। খাওয়া ,পান করা বুঝায়। আমি বলি "খাই খাই" ঘর । যোগিনী দশাতে চলছে শনির
দশা। নারায়ণ দশাতে চলছে এরিস এর দশা। এরিস আমার চতুর্থ ঘর ,রাশি থেকে।
এইজন্যই।
~ইন্দ্রনীল
07/09/2021, 13:02 - Indranil Ray: <Media omitted>
07/09/2021, 19:01 - Indranil Ray: https://primenews.to/in-en-azim-hashim-premji-
loophole/?header=logo&sxid=9rvl1q49fcwz&ttorigin=9rvl1q49fcwz
07/09/2021, 19:24 - Indranil Ray: ম্যাসাজ
=====
এই ছেলেটির নাম তপন। এই ছেলেটি আমাকে ম্যাসাজ করে। সপ্তাহে একদিন। ২ ০ ০ ২ থেকে। বাজারের ম্যাসাজররা
"বাজারী"। আমার সমস্ত চেক করা আছে আরবান থেকে, সেলুন থেকে সব চেক করা আছে। দুরন্ত ম্যাসাজ করে। ৫ ০
টাকা দিয়ে আরম্ভ করেছিলাম। এখন গত তিনমাস ধরে ২ ০ ০ টাকা দেই।
এমনি এমনি ওজন কমে নি। জিম ,ম্যাসাজ ,ডায়েটইং ,চা ,গ্রীন কফি খেয়ে,মেটাবলিক রেট।
আমাকে যা জোরে করতে বলেছি ,সেই জোরে, অন্য কাউকে যদি করে, সে অক্কা পাবে!
কতদিন হয়ে গেলো। ২ ০ ১ ২ /১ ৪ সালে শুধু ম্যাসাজ করতাম। তাই ওজন বেড়ে গেছিলো। এখন ওজন ৮২
কিলো। ৮০ র নীচে যখন যাবে ,তখন আর একবার ছবি দেব।
এই ছেলেটিকে দেখলে মনে হয় ,যে সে ম্যাসাজ করে ?ও শিখেছে ,একজন স্পোর্টসমানের কাছ থেকে। কত লোকের
সাথে আলাপ। কানে কম শোনে।
ওর সাথে অনেক জায়গাতে বেড়াতেও গেছি। গুটিয়ারী শরিফ প্রধান। ব্যান্ডেল চার্চ ,ইমামবাড়া ইত্যাদি। ও সব
ব্যাপারেই বলে ,"ও ঠিক আছে " আর "ও খুব ভালো লোক গো "।
মঙ্গোল ডেবিলটেড হলে কি কাজ করে না ,ওকে দেখেই বোঝা যায়। সিংহ রাশির লোক।মঙ্গোল ডেবিলটেড অথবা
রেট্রোগ্রেডেড । ১২থ হাউস প্রব্লেমেটিক ,ওই জন্য কানে খাটো। ওর চার্ট পাই নি ,কারণ ওর মা বাবা নেই
,ভাইকে সাথে রাখে ,দাদা তাড়িয়ে দিয়েছে। ১ ১ হাউস খুব খারাপ।
তবে আমাকে ম্যাসাজ করে আর আমি হ্যাপি। আমি যাকে একবার ধরি , আমার যেকোন কাজে ,তাকেআর ছাড়ি না ।
শনির লোক তো।
~ইন্দ্রনীল
08/09/2021, 00:14 - Indranil Ray: <Media omitted>
08/09/2021, 15:05 - Indranil Ray: পড়ানো
======
কম্পিউটার পড়িয়েছিলাম। ১৯৯৪ থেকে ২ ০ ২ ০। বালাসোরে পর্যন্ত। ওড়িষা। সব বিটেক স্টুডেন্ট। কিছু ছবি
ভাগ্যে তুলে ছিলাম। আমার বরাবরই ছবি তোলার ঝোক। কাজ করতে করতে একজন কে দিয়ে দিতাম ফটো তুলবার
জন্য। বা আমি ই। তাই তো এখন দেখতে পারছি। কোথায় না কোথায় পড়িয়েছি !নিমতা হাইস্কুল ,বালাসোরে
,আর আমার নিজের রাসিট(১ ৯ ৯ ৬ - ২ ০ ০ ০ ) আর আমার বাড়ীতে।
আমার স্টুডেন্টদের দেখি আর অবাক হয়ে যাই। কি সম্মান করে তারা। আমার মতন একজন কোনো স্কুলের টিচার না
হয়েও। স্কুলের টিচার হলে ,তো সম্মানটা ছাত্রদের থেকে ভয়ে বা জোর করে ভালোবাসায় (কিছু কিছু ক্ষেত্রে
এমনি ) আসে। আর আমার ?বড়ো বড়ো বিটেক ,doeacce স্টুডেন্টরা ?তারা কিছু পেয়েছে ,না হলে কি
ভালোবাসে ?
এখন অস্ট্রোলোজির ক্লায়েন্টস ,স্টুডেন্টসরা ?কিছু না পেলে কি ভালোবাসে ?
স্টুডেন্টসদের ভালোবাসা এক অমূল্য সম্পদ। ৫থ হাউসের অশেষ আশীর্বাদ চাই।নাহলে আসে না। জিমে যাই। ভর্তি
আমার স্টুডেন্টস,তাদের মা।
~ইন্দ্রনীল
08/09/2021, 15:12 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/BangalirBerano/permalink/2942053839392502/?
sfnsn=wiwspmo
08/09/2021, 19:50 - Indranil Ray: শ্রী শ্রী ঠাকুর
=========
আজ সকালবেলা ধ্যানে বসে দেখছি, শ্রী রামকৃষ্ণদেবকে নিজের মধ্যে, জীবন্ত। এক মুহূর্তের জন্য। ভীষণ ভালো
লাগলো। এইটা ২ ৬ বছরে একবার হলো। আগেও হয়েছে ,কিন্তু এরকম !
রাম মানে কি ,কৃষ্ণ মানে কি ,এইসব একেবারে ভুলে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে তিনি ৬ ৪ টা তন্ত্র সাধনা
করেছিলেন। চাট্টিখানি কথা। যে গবেষণামূলক বই আছে সেই সব পড়লে জানা যাবে। তিনি হচ্ছেন তান্ত্রিকের ও
তান্ত্রিক।
শ্রী রামকৃষ্ণ কথামৃত পর রোজ একপাতা করে। সববাধা দূর হয়ে যাবে।
জয় শ্রী রামকৃষ্ণ ১ ২ বার জপ করো। সব বাধা দূর হয়ে যাবে।
কি সাধনাই না করেছেন। আমরা ১ ০ বার পটিতে গেলেই কি অবস্থা। শ্রী শ্রী ঠাকুর ওখানেই বসে আছেন ,এতো বার
পটিতে যাচ্ছেন ,পেট খারাপ হয়েছে। কি পরিমান মনের বল।
বলছেন, "কলকেতার লোকদের, কিছু ছাড়তে বলা যায় না" !তখনকার দিনে।
বলছেন দুটি হয়ে গেলে, "স্বামী স্ত্রী ভাই বোনের" মতন থাকো। এইগুলি বুজবে ,এখনকার মানুষ ?শ্রী শ্রী
ঠাকুর বলছেন "কাকে বলি, কেই বা শোনে "।
শ্রী শ্রী ঠাকুর বিবাহ করলেন। মা সারদাকে। বারবেলাতে জয়রামবাটি থেকে বেরিয়েছিলেন ,বললেন আবার আসতে।
কি চূড়ান্ত জ্যোতিষ এর শিক্ষা।শ্রী শ্রী ঠাকুর চরম জ্যোতিষও বটেন। কথামৃতর পাতায় পাতায় এই জ্যোতিষ বর্ণিত
আছে।
আমরা আনন্দ করি বহির্জগতে ,শ্রী শ্রী ঠাকুর শিখেয়েছেন, অন্তর্জগতে আনন্দ ,সেই আনন্দ এর শেষ নেই।
~ইন্দ্রনীল
09/09/2021, 11:36 - Indranil Ray: You deleted this message
09/09/2021, 11:45 - Indranil Ray: বকলমা
======
শ্রী রামকৃষ্ণদেবের কাছে দীক্ষা নেয়ার আগের চার বছর "শ্রী রামকৃষ্ণ" জপ করিয়েছেন শ্রী শ্রী ঠাকুর। কেউ বলে
নি ,ঠাকুরই বলেছেন ,জপ করতে।
মানুষ হয়ে জন্মালাম ,ব্রাহ্মন বংশে জন্ম নিলাম , পৈতে হলো ,দীক্ষা নিতে ইচ্ছা হলো,শ্রী রামকৃষ্ণদেব ,শ্রীমত
স্বামী গহনানানন্দের মধ্য দিয়ে দীক্ষা দিলেন ,গুরু সেবা করলাম ,গুরু বাক্য শুনলাম, অভূতপূর্ব
,অন্নন্যসাধারণ ,
অত্যাশ্চর্য। জপ করলাম ,ধ্যান করলাম ,শ্রী শ্রী ঠাকুর আমার মধ্যে। সবার মধ্যেই আছেন। কেউ বুঝতে পারেন ,কেউ
পারে না। আমি দ্বিতীয় দলে।
ক্লাস টেনে কি যে হলো। ভাবলাম এই সব শিব লিঙ্গটিঙ্গ কি ,যে কে ,একে পূজা করবো ? একদম চরম নাস্তিক হয়ে
গেলাম।
আসলে তো চরম আস্তিক। একদিন হাতের কলম আর ডায়েরীর পাতা ,এক হয়ে গেলো। তিন দিন। লিখে গেলাম।লাল
কালি দিয়ে।
18 - 19 বছরে। তিনদিন। কেউ লেখাচ্ছে মনে হয়। পাতার পর পাতা। কি সব। লিখলাম বিদ্যাসাগর কি বিদ্যাসাগর
হতে পারতেন ,যদি রোগে ভুগে কষ্ট পেতেন ?এইটাই ভগবান। তখন লিখছি। ১৮-১৯।
এইজন্যই যখন কেউ বলে কোনো কথা অথবা যার দীক্ষা হয় নি,আমি ভাবিই না তার কথা।
দীক্ষা না হয়ে কেদার বদ্রীও ঘুরে আস্তে পারো !তবে ছাই হবে !শ্রী রামকৃষ্ণ সম্পর্কে জ্ঞান দিতে পারো ,ছাই
হবে!
তবে আগে বই পড়তে হবে ,অনেকগুলো। ঠাকুর মা স্বামীজীর জীবনী ও শ্রীমৎ স্বামী ভুতেসানন্দের মন্ত্র দীক্ষা,এবং
শ্রীশ্রীকথামৃত ।
জয়ন্ত ,অনিন্দ্য ,আমার এক ছাত্র ও তার মা ,অনেকে নিয়েছে ,আমাকে দেখে। তোমরাও নাও।
আগে জীবনচরিত বানাও। সবকিছুতে তর্ক করো না ,জ্ঞানী ভেবো না নিজেকে ,স্যার যে কথা গুলি বলছেন
,সেগুলির উপলব্ধি ,অপরোক্ষানুভূতি না থাকলে বলতেন না। তর্ক করলে ,স্যারও সরে যাবেন। এই জীবনটা এমনিই
কেটে যাবে। কিছু হবে না ,মানুষের মতন মানুষ হবে না!
মানুষ হও। শ্রী রামকৃষ্ণদেবকে ভালোবাসো। আমার প্রতি ভ্যালোবাসা বা ঘৃণা সবটুকু শ্রী রামকৃষ্ণদেবের প্রতি।
কারণ আমার ভার আমি শ্রী রামকৃষ্ণদেবের হাতে "বকলমা" দিয়ে দিয়েছি।
~ইন্দ্রনীল
09/09/2021, 13:15 - Indranil Ray: শ্রীমদ্ভগবদগীতা সার্বভৌমিক ভারতীয় মূল্যবোধ
লেখক : শ্রী সৈকত ভট্টাচার্য্য
দূরাভাষ : 9083417547
মেইল : thakursatyapremjyoti@gmail.com
প্রাচীন সভ্যতা মেহেড়গড় প্রত্নসভ্যতার সময়কাল নির্ণীত হয়েছে 6,500 BCE . প্রাচীন পৃথিবীর মানদন্ড অনুযায়ী
ছিল এক বিশাল নাগরিক সভ্যতা যার ঊষাকাল ছিল আরো অন্তত কয়েক হাজার বছর আগে। মেহেড়গড়, কোলডি থেকে
হরপ্পা-মহেঞ্জোদারো হয়ে ভারতীয় সভ্যতা যে একটিই অবিচ্ছিন্ন সংস্কৃতির ধারা এবিষয়ে আর কোন সন্দেহ নেই।
Historical Evidence of Mahabharat : King Janmejaya donated lands to temples in 3013
BCE . The gift at Kedarnath Temple to Sri Goswamy Anandalinga Jangama, Swamiji of
Usha Mutt, later named Ukhi Mutt. His disciple Jyanalinga Jangama received the gift
document (copper plate with inscription in Devanagari language) from the person of
the King Janamejaya at Indraprastha. This copper plate is preserved till today in
this Mutt. The Pandavas have been associated with Kedarnath a many occasions. They
have often worshipped Shiva in Kedarnath and done penance. Arjuna got his Pashupath
astra from here. The gift was made by King Janamejaya on the 29th year of his
reign, on a Monday, the New -Moon day at the end of Chaitra, in the year Plavanga.
An interesting information from this inscription is that Janamejaya belonged to
Vyagrapada Gotra. Sage Vyagrapada is always associated with his son Upamanyu and
with Kedarnath temple. Pandavas followed Krishna and got Deeksha from Upamanyu and
came to belong to Vyagrapada Gotra. The King is making the gift of land established
in the name of his great grand father Yudhisthira. It is customary to make gifts at
the time of solar eclipse as part of ancestral worship. Janmejaya inherited a vast
land from his forefathers who brought most of Bharat under their control after
winning the Mahabharata war in 3126 BCE . Janamejaya was crowned at the age of 12
and he performed serpant sacrifice at the age of 24,on the occasion of his coming
to the South on an expedition of victory. It is noted that Janamejaya, a Kuru King
conquered Naga Takshaka ( named Takshashila), later Nagas called themselves Astek (
Aztek in America). After Yudhisthira’s death Loka Kala ( লৌকিকাব্দ) established by
people on 3077 BCE.
It was “Jay” Samhita of a couple thousands (8800) of verses. Then it became “Bharat
” Samhita, with 24 thousand number of shlokas. After that came the version of
“Mahabharat” with a hundred thousand verses, as it available in the present form.
Apart from mythology, it was not written by a single individual, but by many
learned men, who added their own tales, morals and anecdotes in the same to enrich
it. The story tellers went about narrating it as religious preaching from one to
another settlement. The later generations, not knowing their credentials,
attributed the authorship to Vyas. In many a places in India, Vyas is a title for
the people who narrate religious epics, and even today, their seat, even if
temporary, is called the seat of Vyas. The existing Mahabharat is the story as
narrated by Vaishampayan Rishi to the students of a Gurukul where he came after
attending the famous Sarpa Yagna by Parikshit’s son King Janamejaya. Krishna
Dvaipayana Vyasa divided the Vedas into four parts and taught them to four of his
disciples. He taught Paila the Rigveda, Jaimini the Samaveda, Vaishampayan the
Yajurveda and Sumantu the Atharvaveda. As for Puranas to Lomaharshana. The Bhagvat
Gita, which is revered by the Indians nowadays was not part of the earlier
versions, and came to be included in the Bhisma parva later on. The festival of
Guru Purnima is dedicated to Sri Krishna Dvaipayana.
( Astronomical evidence – in the Mahabharat reference to sequential solar and lunar
eclipse as also references to some celestial observation have been made by making
use of Planetarium softwares P. V. I. S ) (Archaeological Survey of India finds
evidence of 5000 years old civilisation at Mahabharat era excavation site,
different from Indus ValleyCivilisation.) (Oceanographic experts and Marine
archaeology has proved that the existence of the Dwarka and it’s submergence as
reffered in the Mahabharat, Harivamsa, Matsya and Vayu Purans (Sanskrit texts)
is a fact and not fiction. )
09/09/2021, 13:15 - Indranil Ray: বেদগুলি মৌখিক পরম্পরা হিসাবেই চলে আসছিল - কিন্তু একসময়
উর্বর গাঙ্গেয় সমভূমি ১৪ বছরেরও বেশি সময় ধরে দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ে। কথিত আছে যে এতগুলো বছর এক
ফোঁটাও বৃষ্টি হয়নি। ফসল শুকিয়ে গেছিল এবং তখনকার সভ্যতা- সংস্কৃতি হারিয়ে গেছিল। লোকজন বেদের চর্চা
করতে ভুলে গিয়েছিল কারণ তারা সামান্য কিছু খাবারের খোঁজে ব্যস্ত ছিল। তারা তাদের ঐতিহ্য সম্পূর্ণরূপে
ভুলে গেছিল। যখন আবার বৃষ্টি এল এবং বেদ হারানোর ফলে সভ্যতার কি ক্ষতি হয়েছে তা ব্যাস দেখলেন, তিনি
ভাবলেন সেগুলি লিখে ফেলাই ভালো। এগুলি ঋক বেদ, অথর্ব বেদ, সাম বেদ ও যজুর্বেদ নামে চারটি ভাগে
শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছিল। এটি হ'ল পারম্পরিক ধারা, যা লোকজন আজকাল ব্যবহার করেন না। আজও এই চারটি বেদ
মানব সভ্যতার সৃষ্ট সর্বত্তম গ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হয়।
মহাভারতকে আমরা আজকে যেভাবে জানি - সেটি কেবল বৈশম্পায়নের মনে থাকা অংশটুকুই, গণপতি যেভাবে
লিখেছিলেন সেটা নয়।
পরবর্তী যে কাজটি তিনি করতে চেয়েছিলেন তা হলো একটি মহান, চিরন্তন গল্প সংকলন করা যা চিরকালের জন্য
মানুষের কাছে প্রাসঙ্গিক হতে পারে। তিনি একথা দুজন মানুষকে জানিয়েছিলেন - একজন ছিলেন তাঁর শিষ্য
বৈশম্পায়ন, যিনি অবাক বিস্ময়ে শুনেছিলেন। তবে শিষ্যরা বিষয়গুলিকে বিকৃত করতে পারেন। মানুষের স্মৃতির
মাধ্যমে মৌখিক সঞ্চারণের পদ্ধতি সত্যযুগে কাজ করত- যখন মানুষজন একটি বিশেষ মানসিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন।
কলিযুগ নিকটবর্তী হতেই মানুষের মনের ক্ষমতা এবং স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেল। ব্যাস কোনও ঝুঁকি না নেওয়াই ভালো
বিবেচনা করেছিলেন, তাই তিনি বেদ রচনার জন্য একজন দেবতা - গণপতিকে নিযুক্ত করেছিলেন।
একজন লিখে চলেছেন এবং আরেকজন (বৈশম্পায়ন) মন দিয়ে শুনছেন। তবে লিখিত দলিলটি এতটাই আকর্ষণীয় ছিল- এটি
এমনই একটি অসাধারণ সাহিত্যের নমুনা ছিল যে দুর্ভাগ্যক্রমে দেবতারা এসে সেটি চুরি করে নিয়ে যান। মহাভারত
আজকে যেভাবে আমরা জানি- সেটি কেবল বৈশম্পায়নের মনে থাকা অংশটুকুই, গণপতি যেভাবে লিখেছিলেন সেটা নয়।
যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর বৈশম্পায়ন হস্তিনাপুরের সম্রাট জনমেজয়কে গল্পটি বলেছিলেন, যিনি যুধিষ্ঠিরের দ্বিতীয়
উত্তরসূরি। আমরা আজ যা জানি তা ব্যাস যে কথা বলেছিলেন তার একটি অংশমাত্র!
09/09/2021, 18:35 - Indranil Ray: হোয়াট এ ট্রান্সফরমেশন !বিমসত্তরী বৃহস্পতির দশা আর ২ ০ ১ ৬ এ
আরম্ভ হয়েছে, শনির দশা।
২০১০ থেকেই ট্রান্সফরমেশন আরম্ভ হয়েছে। কারণ ২ ০ ১ ০ এ অষ্টোত্তরই দশা শুক্রের আরম্ভ হয়েছে ,যেটা চলবে ২ ০
৩ ১ অবধি। তারপর রবির অষ্টোত্তরই দশা। শুক্রের দশা বলেই স্ট্রোকেই মারা যাইনি। যে গ্রহ জন্ম দিলো সে আর
মারে, কেমন করে ? জেনারেল ডি ওয়ান চার্টে ভেনাস আছে দ্বাদশে ,আর নিরায়ানা তে আছে একাদশে। ভেনাস
জন্মপতি কিন্তু অষ্টম পতিও বটেন ,অষ্টম ঘরের কাজ তো করতে hobei ডি ওয়ান চার্টে দ্বাদশে,এই জন্য
এতকিছু !প্রথমে পীড়া, পরে আনন্দ ,এই জন্যই।
~ইন্দ্রনীল
09/09/2021, 19:59 - Indranil Ray: Nicehash
09/09/2021, 20:21 - Indranil Ray: https://primenews.to/in-en-azim-hashim-premji-
loophole/?header=logo&sxid=9rvl1q49fcwz&ttorigin=9rvl1q49fcwz
09/09/2021, 21:35 - Indranil Ray: ২ ০ ১ ৫ সালে স্ট্রোক হলো।
আমি সুস্থ হয়েই ২ ০ ১ ৬ তে ফোন করলাম। ওরা বললো আপনার তো ইনভিটেশন আছেই ,চলে আসুন। তার আগের
বছর নোস্ত্রাদামুস এওয়ার্ড পেয়েছিলাম ,সেই জন্যই ইনভিটেশন। ষ্টার টেলের এ লিখে লিখে,প্রেডিকশন ম্যাচ করিয়ে
আমার ভিতটা শক্ত হয়েছে ।
আমার পুরো বক্তৃতা টা দিলাম ২ ০ ১ ৬ সালের। শেয়ার মার্কেটের ওপর। পুনে ,মহারাষ্ট্রে ২ ০ ১ ৬ সালে
গিয়েছিলাম গ্রন্থকীট হিন্দি/মারাঠি ম্যাগাজিনের অস্ট্রোলোজিক্যাল সম্বর্ধনাতে।
~ইন্দ্রনীল
09/09/2021, 23:19 - Indranil Ray: দুটো ছবিই ২ ০ ১ ৫ এ তোলা। কিন্তু পার্থক্য আছে। প্রথম ছবিটি
ব্রেন স্ট্রোকের আগে। দ্বিতীয় ছবিটি ব্রেন স্ট্রোকের পরে। প্রথমটা ২ ০ ১ ৫ র জানুয়ারী /ফেব্রুয়ারী তে। পরের
ছবিটি ২ ০ ১ ৫ র অক্টোবরে। মাঝের কটা মাস ?১০ই অগাস্ট ২০১৫ থেকে ২ ০ ১ ৫ অক্টোবর ,ফেসবুকে এ কোনো
পোস্ট নেই !!!
09/09/2021, 23:20 - Indranil Ray: দুটো ছবিই ২ ০ ১ ৫ এ তোলা।
১০ই অগাস্ট ২০১৫ থেকে ২ ০ ১ ৫ অক্টোবর ,ফেসবুকে এ কোনো পোস্ট নেই !!!
10/09/2021, 14:47 - Indranil Ray: কাল লেখা
=======
আজ একজন বিদেশ থেকে ফোন করলো।
বললো আমার লেখা ষ্টার টেলের এ পড়েছে। আমাকে জিজ্ঞাসা করছেন, "আপনি কি ভালো অস্ট্রলজার ? আপনি আমাকে
আমার পছন্দের উত্তর দিতে পারবেন ?"
আমি বললাম ,"হ্যা আমি একজন অন্যতম সেরা অস্ট্রলজার, কারণ আমার ক্লায়েন্টসরা ২ ০ ১ ০ থেকে আমার সাথেই আছেন
,কিন্তু আপনাকে আমি আপনার পছন্দের উত্তর দিতে পারবো না ,যেটা হবে, সেটাই দেব। তার জন্ন্যে যদি আমাকে
কাজটা না দেন ,কোনো অসুবিধা হবে না "।
~ইন্দ্রনীল
10/09/2021, 14:48 - Indranil Ray: ২ ০ ১ ৫ সালে স্ট্রোক হলো।
আমি সুস্থ হয়েই ২ ০ ১ ৬ তে ফোন করলাম। ওরা বললো আপনার তো ইনভিটেশন আছেই ,চলে আসুন। তার আগের
বছর নোস্ত্রাদামুস এওয়ার্ড পেয়েছিলাম ,সেই জন্যই ইনভিটেশন। ষ্টার টেলের এ লিখে লিখে,প্রেডিকশন ম্যাচ করিয়ে
আমার ভিতটা শক্ত হয়েছে ।
আমার পুরো বক্তৃতা টা দিলাম ২ ০ ১ ৬ সালের। শেয়ার মার্কেটের ওপর। পুনে ,মহারাষ্ট্রে ২ ০ ১ ৬ সালে
গিয়েছিলাম গ্রন্থকীট হিন্দি/মারাঠি ম্যাগাজিনের অস্ট্রোলোজিক্যাল সম্বর্ধনাতে।
~ইন্দ্রনীল
10/09/2021, 15:04 - Indranil Ray: You deleted this message
10/09/2021, 15:06 - Indranil Ray: গ্রন্থকীট হিন্দি/মারাঠি
===============
২ ০ ১ ৫ সালে স্ট্রোক হলো।
আমি সুস্থ হয়েই ২ ০ ১ ৬ তে ফোন করলাম। ওরা বললো আপনার তো ইনভিটেশন আছেই ,চলে আসুন।
ষ্টার টেলর এ লিখে লিখে,প্রেডিকশন ম্যাচ করিয়ে আমার ভিতটা শক্ত হয়েছে ।
গ্রন্থকীটের যিনি মালিক এবং এডিটর ,যিনি অ্যাস্ট্রোলোজির "পঞ্চ পক্ষী"তে("পঞ্চ পক্ষী" মানেই জানবে না
অ্যাস্ট্রোলোজির লোকেরাও !!!) এক্সপার্ট ,যিনি সারা ভারত জুড়ে অস্ট্রোলোজির ক্লাস করেন ,তার আন্তরিক ডাক
কি উপেক্ষা করা যায় না সম্ভব ?
~ইন্দ্রনীল
10/09/2021, 18:04 - Indranil Ray: ২০১১ সালে কানাডা থেকে এক ব্যাক্তি আমাকে যোগাযোগ করলেন |
বাচ্ছা হচ্ছে না | ইন ভার্টও ফার্টিলাইসেশন এ যাবে কিনা | আমি বললাম, বাচ্ছা হওয়ার চান্স ভীষণ কম |
২০১৮ সালে আবার মেইল করেছে, যে আমিই ঠিক ছিলাম |
আমার বিদেশেরও ক্লায়েন্ট আছে | আমেরিকা ,কানাডা ,সার্বিয়া ,ইউকে, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর , মালয়েশিয়া
প্রভৃতি | এবং দেশের তো আছেই | লোকেরা খুব অবাক হয় | ফেসবুকএ এর মাধ্যমে কি করে এরকম ক্লায়েন্টল
বেস তৈরী হলো এবং হচ্ছে ? আমার কাজ হলো ফেসবুকএ এর মাধ্যমে, আপনাদের কাছে নিজেকে তুলে ধরা |আগে
কেবল ইংলিশ এই লিখতাম | ইদানিং বাংলাতেও লিখছি | বাংলাতেও হিউজ রিডার রয়েছে | লাইক দেখে বোঝা
যায় না | আমাকে যারা ফোন,হোয়াটস্যাপ ,ফেসবুক মেসেজ করে ,তারা কিন্তু অধিকাংশই , লাইক বাটন প্রেস
করে না ,কিন্তু পড়ে | কম্পিউটার এর মাধ্যমে দূরের ছাত্র ছাত্রী রা আছে, যারা আমার কাছে এস্ট্রোলোজি
শিখছে | লোকাল ও আছে | এসে শিখে , তারা|আমার রেট প্রায় গত ১০ বছর একই রেখেছি | এডুকেশন ইত্যাদি
১৫০০ টাকা | একবছরের ২৫৫০ টাকা |আমি করতে চাইছি ৩০০০/- | পাবলিক এর রিকোয়েস্ট এ, ২৫৫০ ই নিচ্ছি |
আরো আছে, সে আমাকে হোয়াটস্যাপ করলেই, জানিয়ে দেব |
খবরের কাগজে বা টেলিভশন এর মাধ্যমেও নিজেকে তুলে ধরা যায় একথা অস্বীকার করার কোনো স্থান নেই |
কিন্তু বিজ্ঞাপনের ঘেরাটোপে আমি বন্দী হয়ে যাবো, কাজের মধ্যে | কোনো ছুটি ছাটা থাকবে না |
বিজ্ঞাপনের এতো টাকা দিয়েছি , উসুল করতে হবে ! দিনরাত শুধু কাজ আর কাজ | এস্ট্রোলোজিটা যে আনন্দের
সেটা ভুলে যাবো | একটা মানুষের হরোস্কোপ দেখতে, যে সময় দি বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে , সেটা আর দিতে
পারবো না | তখন ফেসবুক , হোয়াটস্যাপ ইনস্টাগ্রাম ইত্যদি , নিজে আর করতে পারবো না | আপনারাও তখন
পেতেন না,আমার
লেখা |
আমার কাছে বিভিন্ন প্রকার লোক আসে | কেউ আবার প্রশ্ন করে, যে প্রেডিকশনটা আপনি দিচ্ছেন, তার গ্যারান্টি আছে
তো ? আমি বলি, কোনো গ্যারান্টি নেই | আরে বাবা প্রেডিকশনের আবার গ্যারান্টি কি ? প্রেডিকশন তো
প্রেডিকশন ! কনক্লুশন আর প্রেডিকশনএ তফাত আছে| তাহলে দুটো শব্দ হতো না | প্রেডিকশন মানে, "কি হবে" |
কনক্লুশন মানে, "হয়ে গেছে" | মডার্ন এস্ট্রোলোজির ফার্স্ট পেজএ এটা লেখা আছে| প্রেডিকশনের গ্যারান্টি, আমি
দেব কেন ? ২০১০ সাল থেকে, ফেসবুক এ প্রেডিকশন করছি ,ব্লগ এ করছি ,ষ্টার টেলার সহ সব ম্যাগাজিনে
করছি,তোমার প্রয়োজন থাকে , তুমি দেখে নাও | প্রেডিকশন আর কনক্লুশন মিলিয়ে দেখো | ছাত্র ছাত্রী আছে ,
জিজ্ঞাসা করো | রাস্তায় কিছু লোক আছে তো, যে চেনে আমাকে | আমি দিতে যাবো কেন, প্রেডিকশনএর
গ্যারান্টি ? যদি প্রেডিকশন নাই মিলতো , আমার মুখ দেখে , ষ্টার টেলার পর পর চার বছর , "এক্যুরেট
প্রেডিক্টর", হিসাবে আমার নাম , বার করতো ? নাম বেড়িয়েছিল, চার বছর পর পর , প্রেডিকশন ও কনক্লুশন
সমেত, এক্সপ্রেস ষ্টার টেলারে |
আমি আর পাঁচ জনের থেকে একেবারে আলাদা প্রকৃতির | কাজও করি আবার বিশ্রামও নি | বিশ্রামটা কাজের থেকে
বেশি হয়ে যায় মাঝেমধ্যে ! শীলা যদিও বলে, আমি নাকি সবসময়ই কাজ করি ! বিশ্রাম কাজ কাজ বিশ্রাম ! কিন্তু
এভাবে কোন কোম্পানি চাকরী দেবে | আর তারপরে ,"আমার চাকরী" শুনলেই প্রচন্ড বিরক্ত লাগে | ক্লাস সেভেন
এ আমি মাকে বলেছিলাম ,"মা আমি চাকরী করবো না |" সত্যিই আমি চাকরী করিনি ,সে দুএকটা বলার মতন নয় |
তবে অন্যের চাকরী করিয়ে দেবার জন্য কম্পিউটার কোর্স , এস্ট্রোলোজিক্যাল রেমেডি ,যা লাগে করিয়ে দেব |
আমার পুরানো ছাত্রী অনিন্দিতা একটা আর্টিকেল পরে কনফিউসড| আমি লিখেছিলাম চাকরী আমার কাছে "বন্দি জীবন"
| ও বললো যে, ও যখন কাজ পেলো ,আমি ই তো প্রথম আনন্দিত হয়েছিলাম| শুধু ওর কথা নয়, কত ছাত্র ছাত্রী
,কতজন যে চাকরী পেয়েছে ,এখান থেকে শিখে ,তার ইয়ত্তা নেই | কত লোক , নিজের দিশা পেয়েছে এখানে এসে
| ফোনে বলেছে যে স্যার, আপনি মেন্টর !
একজন এমসিএ,এমএসসি করা লোক , চাকরী করে না , এটা শুনে অনেককে বিস্মিত হতে দেখেছি | সাগরের বাবা
,অনুষ্কার বাবা সহ অনেক কে (সাগর কিছু মনে করিস না রে) | কেন চাকরী করবো ? টাকার জন্য ? আমার
টাকার প্রয়োজন নেই ।আর টাকার সংস্থান যদি কম্পিউটার পড়িয়ে ,২০১০ সাল থেকে পেইড এস্ট্রোলোজি(২০১০
সালের আগে টাকা নিতাম না ,যারা আমার লেখাটা পরে তারা জানে ) করে হয়ে যায়,তাহলে কারুর কিছু বলবার
নেই | স্বয়ং গুরুদেব আমাকে, আলাদা করে,পৃথক একটি ঘরে, একাকী উপদেশ দিয়েছেন, কোয়ালিটি বাড়ানোর |
কোয়ান্টিটি নয় , কোয়ালিটি |
আমাদের চাইল্ড নেই | ভালো লাগেনি, তাই করিনি | আমার ও শীলা উভয়েরই| রোজ যা দেখি ! মা বাবা র
থেকে বাচ্ছারা দূরে চলে গেছে ও যাচ্ছে ,বিভিন্ন ভাবে | তুমি বাচ্ছা করো, আমার কোনো অসুবিধা নেই |
আমি এস্ট্রোলোজিক্যাল উপায়ও বলে দেবো, যদি বাচ্ছা চাও | এর উদাহরণও এই ফেসবুকএ আছে ,আমার
এস্ট্রোলোজির স্টুডেন্ট | কিন্তু আমরা ? নৈব নৈব চ | স্বয়ং গুরুদেব আমাদের বলেছেন , সাধু নাগ মহাশয় এর
জীবন ,এক আদৰ্শ জীবন | "সাধু নাগ মহাশয়" নামের একটা বই পাওয়া যায় | আগ্রহীরা , রামকৃষ্ণ মিশন থেকে
কিনতে পারে | "ভক্তমালিকা" তে ও আছে | সাধু নাগ মহাশয় , স্বেছায় সন্তানহীন | শ্রী রামকৃষ্ণ দেব এর ভক্ত |
কেউ কেউ বলে, বয়স হলে কে দেখবে ! আমরা শুনে হাসি | লিখে দিয়েছে যে বয়স হলে ছেলে মেয়েরা ই দেখবে
! আর একজন বলে ,এটা তো জগতের নিয়ম | কোন জগতের নিয়ম ? কে ঠিক করে দিলো ?
জীবনটাকে একেবারে অন্যরকম ভাবে দেখছি | বেশিরভাগই নদীর এপারে | ওপারে খুব কম লোক | খুবই কম |
শ্রীম দর্শন, মাস্টারমশাইয়ের (রামকৃষ্ণ কথামৃতকার মহেন্দ্র নাথ গুপ্ত) এর লেখা | শ্রীশ্রী ঠাকুরএর শিষ্য হয়েও
এসব বই পড়েন নি অনেকে | ওখানে শ্রীশ্রী ঠাকুর বলছেন একটা বাচ্ছা মানুষ করতে সারা জীবন চলে যায় ,জপ
ধ্যান করবে কখন !
এবারে সময় এসেছে একটু বসার ,ধ্যান , মন্ত্র জপ করবার | দিনের মধ্যে আধ ঘন্টা | ইন্দ্রনীলের কথাটা একটু
শোনাই যাক না | চোখ বন্ধ করে ধ্যান করবার সময়ে একটা উজ্বল সাদা বিন্দু দেখতে পান কি ? সেই সাদা
বিন্দুতেই মন স্থির করুন | উজ্বল সাদা বিন্দু একবারে আসবে না | দীর্ঘ দিন জপ ধ্যান করতে করতে আসবে |
আমার আসে, আপনারও আসবে| আর একটি গূঢ় কথা বলছি | রোজ গীতার একটি শ্লোক পড়া শুরু করুন | কথামৃত
এক পাতা পড়া শুরু করুন | দেখবেন, আগের চেয়ে অনেক বেটার আছেন | আমি তো পড়ি | আপনিও শুরু করুন
না |
ইন্দ্রনীল রায়
MSc (IT), MCA, MA [এস্ট্রোলোজি ফ্রম হায়দরাবাদ , PST ইউনিভার্সিটি , NAAC এক্ক্রেডিটেড ]গোল্ড মেডেল
ইন MA এস্ট্রোলোজি |জ্যোতিষ ভারতী [গোল্ড মেডেল],জ্যোতিষ শাস্ত্রী |
উনি ২০১৪ সালে ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ অ্যাওয়ার্ড, ই এস টি নস্ত্রাদামুস অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন | গুটিকয়েক
ভারতীয়দেড় মধ্যে তিনিই একজন, যার লেখা আমেরিকান ফেডারেশন অফ এস্ট্রলজার জার্নাল এর ম্যাগাজিনে বার
হয়েছে |
এক্সপ্রেস ষ্টার টেলার এ উনি নিয়মিত লেখক | এছাড়াও মডার্ন এস্ট্রোলজি , জ্যোতিষ ডাইজেস্ট ,
ভাগ্যবার্তা,সৌভাগ্যের বেদবানী প্রভৃতি ম্যাগাজিনে লিখে থাকেন |
হোয়াটস্যাপ : 91-9433031757
ফেইসবুক : https://www.facebook.com/indranil.ray3
ইমেইল :indranilray2008@gmail.com
ইন্টারন্যাশনাল এস্ট্রলজার.|
ওনার সাড়ে চার হাজার ফেইসবুক বন্ধু রয়েছে | ১০০ টি গ্রুপের মেম্বার |
স্পিরিচুয়ালি , স্বামী বিবেকানন্দের দ্বারা মোটিভেটেড ,বেলুড় মঠএর
১৪ তম প্রেসিডেন্ট শ্রীমৎ স্বামী গহনানন্দের দ্বারা দীক্ষিত | তার স্পিরিচুয়াল স্ট্রেংথ এবং এস্ট্রলজিক্যাল
পারদর্শীতা , মানুষকে সাহায্য করছে |
10/09/2021, 18:04 - Indranil Ray: 10Sept 2018
10/09/2021, 18:06 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10206134904465863&id=1060787120
10/09/2021, 18:22 - Indranil Ray: You deleted this message
10/09/2021, 18:25 - Indranil Ray: ৬ বছর
!কম সময় না !
ব্রেন স্ট্রোক ,আমাকে, অ্যাস্ট্রোলোজি খুব ভালো ভাবে দিয়েছে।
ব্রেন স্ট্রোক ,আমাকে জীবন খুব ভালোভাবে দিয়েছে , একবার ঘুরে দাঁড়াবার জন্য।
আমি এবং একমাত্র আমি ই জানি ,পুরো পুরি আমাকে। কিচ্ছু যাবে, আসবে না, পাঁচজনে কি বললো ,যদি আমি
,আমার কাজটা সঠিকভাবে করি।
যখন কম্পিউটারে ছিলাম আর যখন আজ অ্যাস্ট্রোলোজিতে দুটির মধ্যে একটাই মিল ,কি আছে সাব্জেক্টটাতে, এটা খুব
ভালো করে জানা।
প্রতিদিন রাত হয় আর দিন হয় ,দিন হয় আর রাত হয়। বছর বছর ঘুরে যায়। কাল ,ঘুরে যায়।
আমার বলার সাথে ৯ ৯ % ভাগ মানুষ এক হবে না কারণ আমি বলবোএখনই ভালো। বর্তমানটিই ভালো।
কারণ চন্দ্র ভালো। কারণ সূর্য ভালো। কারণ প্রতিটা গ্রহ ভালো। প্রতিটা নক্ষত্র ভালো।
~ইন্দ্রনীল
10/09/2021, 19:04 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10220314389904137&id=1060787120
10/09/2021, 19:04 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10217055801641467&id=1060787120
10/09/2021, 19:04 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10214601411203240&id=1060787120
10/09/2021, 19:05 - Indranil Ray: https://m.facebook.com/story.php?
story_fbid=10211929626330288&id=1060787120
10/09/2021, 19:12 - Indranil Ray: টাকা দিয়েই পরে ছেলে মেয়ের। যখন ভুলে যায় তখন আমি চাইও।
কিন্তু তা সত্ত্বেও এইরকম দামী জিনিস আমাকে ছাত্র ছাত্রীরা প্রেসেন্ট করে। সে হয়তো "বিশাল কিছু" কিন্তু আমার
কাজে ,আমাকে দেয়া সেই জিনিসটির মূল্য অনেকখানি।
10/09/2021, 22:32 - Indranil Ray:
https://www.facebook.com/groups/427469067670660/permalink/1335111276906430/