অ্যাসাইনমেন্ট কভার পেজ

You might also like

Download as docx, pdf, or txt
Download as docx, pdf, or txt
You are on page 1of 15

অ্যাসাইনমেন্ট

শিরোনাম: একজন সাইকেল আরোহীর ক্ষেত্রে বল, বাতাসের বাধা, গতিশক্তি ও দক্ষতা নং: ০২
কীভাবে কাজ করে তা গাণিতিকভাবে নির্ণয়
বিষয়: পদার্থবিজ্ঞান

আইডিয়াল স্কু ল অ্যান্ড কলেজ


,
মতিঝিল ঢাকা – ১০০০
EIIN – 108277
মূল্যায়নকারী শিক্ষার্থীর পরিচয়
শিক্ষকের নাম: মো. আব্দুল কাদির নাম: ইনতিশার মোহাম্মদ রক্তীম
ব্রাঞ্চ: বনশ্রী শ্রেণি: দশম শাখা: চ
শাখা: চ রোল: BB100622
ভার্সন: বাংলা জন্ম তারিখ: ১৫ মার্চ ২০০৬

গ্রহণের তারিখ:

৪ ৩ ২ ১ মোট নম্বর
শিক্ষার্থীর
প্রাপ্ত স্কোর
স্কোর

শিক্ষকের মন্তব্য:
অ্যাসাইনমেন্ট

শিরোনাম: স্থানাংক ও সরলরেখা নং: ১


বিষয়: উচ্চতর গণিত
আইডিয়াল স্কু ল অ্যান্ড কলেজ
,
মতিঝিল ঢাকা – ১০০০
EIIN – 108277
মূল্যায়নকারী শিক্ষার্থীর পরিচয়
শিক্ষকের নাম: মো তারিকু ল ইসলাম নাম: ইনতিশার মোহাম্মদ রক্তীম
ব্রাঞ্চ: বনশ্রী শ্রেণি: দশম শাখা: চ
শাখা: চ রোল: BB100622
ভার্সন: বাংলা জন্ম তারিখ: ১৫ মার্চ ২০০৬

গ্রহণের তারিখ:

৪ ৩ ২ ১ মোট নম্বর
শিক্ষার্থীর
প্রাপ্ত স্কোর
স্কোর

শিক্ষকের মন্তব্য:
অ্যাসাইনমেন্ট

শিরোনাম: “অনলাইনভিত্তিক বিভিন্ন সেবা, আমাদের জীবনকে করেছে গতিময়” নিজেসহ পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন
অনলাইনভিত্তিক সেবা গ্রহণের আলােকে একটি রিপোর্ট প্রণয়ন নং: ০১
বিষয়: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
আইডিয়াল স্কু ল অ্যান্ড কলেজ
,
মতিঝিল ঢাকা – ১০০০
EIIN – 108277
মূল্যায়নকারী শিক্ষার্থীর পরিচয়
শিক্ষকের নাম: মো. মোরশেদ আলম নাম: ইনতিশার মোহাম্মদ রক্তীম
ব্রাঞ্চ: বনশ্রী শ্রেণি: দশম শাখা: চ
শাখা: চ রোল: BB100622
ভার্সন: বাংলা জন্ম তারিখ: ১৫ মার্চ ২০০৬
গ্রহণের তারিখ:

৪ ৩ ২ ১ মোট নম্বর
শিক্ষার্থীর
প্রাপ্ত স্কোর
স্কোর

শিক্ষকের মন্তব্য:

“অনলাইনভিত্তিক বিভিন্ন সেবা, আমাদের জীবনকে করেছে গতিময়” নিজেসহ পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন অনলাইনভিত্তিক সেবা
গ্রহণের আলোকে একটি রিপোর্ট প্রণয়ন।

অনলাইন সেবা:
অনলাইন হল সক্রিয়ণ প্রক্রিয়ার আধুনিকীকরণ। Merriam- Webstar এর সংজ্ঞার্থ
হল প্রযুক্তিগত ব্যবস্থাধীনে, বিশেষত কম্পিউটার বা অন্যান্য টেলিকমিউনিকেশন
সিস্টেম (যেমন: ইন্টারনেট)-এর মাধ্যমে বিশ্বের বা দূরের সাথে সংযুক্ত থাকা। এর মূল
উপকরণ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং এর অবদানে গড়ে ওঠা বৈশ্বিক
আন্তঃসংযোগ বা ইন্টারনেট। আর অনলাইন সেবা মানে বিভিন্ন অনলাইন ভিত্তিক
সেবাকে বুঝায় যা ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবাগ্রহীতা নিজ অবস্থানেই পেয়ে থাকে।
অনলাইন সেবা প্রচলনের মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রার মান আরও উন্নত হয়েছে।
ব্যক্তি জীবন থেকে শুরু করে পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ও ইন্টারনেটের
দারুণ প্রভাবে সমৃদ্ধ হয়েছে। ডিজিটাল পদ্ধতি চালু হওয়ার পূর্বে সকল সেবার ক্ষেত্রে
সেবাগ্রহীতাকে অবশ্যই সেবাদাতার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে হতো। কিন্তু
ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবাগ্রহীতা নিজ বাড়িতে বসেই মোবাইল ফোনে বা ইন্টারনেটে
একই সেবা গ্রহণ করতে পারে। এতে সাশ্রয়ের পাশাপাশি আয়াসেরও অবকাশ থাকে।
ডিজিটাল বাংলাদেশে অবস্থা এমন হয়েছে যে, প্রতিনিয়ত আমাদের কিছু না কিছু
অনলাইন সেবার প্রয়োজন হয়। আধনি ু ক এ যগু কে তাই ইন্টারনেটের যগু বললেও মোটেও
অত্যুক্তি হয় না।
বাংলাদেশে ইতিমধ্যে অনেক ই-সেবা চালু
হয়েছে। http://www.bangladesh.gov.bd/site/view/all_eservices/ লিংকে এ
ব্যাপারে বিস্তর তালিকা প্রদত্ত রয়েছে। সরকারি ই-সেবার একটি তালিকা নিম্নে
সংক্ষেপে তু লে ধরা হলঃ
-
সরকারী ই সেবার তালিকা
http://botiaghata.khulna.gov.bd/ হতে সংগৃহীত
 ১। সেতু বিভাগ:
             ক) ই-টোল কালেকশন সিস্টেম
             খ) ডিজিটাল ভিহাইক্যাল ট্র্যাকিং সিস্টেম
২। নির্বাচন কমিশন সচিবালয়:
            ক) ন্যাশনাল আইডি কার্ড
            খ) আইডি ভেরিফিকেশন সিস্টেম
            গ) নিকস কনভার্টার
            ঘ) ইলেক্ট্রনিক ভোটিং সিস্টেম
            ঙ) ক্যান্ডিডেট ডিসপোসাল সিস্টেম
            চ) অনলাইন ইলেকশন রেজাল্ট সিস্টেম
 ৩। জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিভাগ:
            ক) প্রি-পেইড গ্যাস মিটার (প্রি-পেইড কার্ড ব্যবহার করে বিল প্রদান করা)
খ) মোবাইলের মাধ্যমে গ্যাস বিল পেমেন্ট সিস্টেম
৪। অর্থ বিভাগ:
            ক) ই-টেন্ডারিং
৫। বাংলাদেশ ব্যাংক:
            ক) অনলাইন সিআইবি সার্ভি সেস (বাংলাদেশ ব্যাংক)
            খ) ই-টেন্ডারিং সিস্টেম (বাংলাদেশ ব্যাংক)
            গ) ই-রিটার্নস (বাংলাদেশ ব্যাংক)
            ঘ) অনলাইন রিক্রু টমেন্ট সিস্টেম (বাংলাদেশ ব্যাংক)
            ঙ) এলসি মনিটরিং সিস্টেম
            চ) অনলাইন ইনওয়ার্ড স রেমিটেন্স মনিটরিং সিস্টেম
            ছ) অনলাইন এক্সপোর্ট মনিটরিং সিস্টেম
            জ) অনলাইন ইনপোর্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
            ঝ) প্রাইসবন্ড ম্যাচিং
৬। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড :
            ক) অনলাইন ট্যাক্স পেমেন্ট সিস্টেম এবং রিটার্ন দাখিল
            খ) ট্যাক্স ক্যালকু লেটর
            গ) কাস্টমস হাউজ অটোমেশন
৭। স্থানীয় সরকার বিভাগ:
            ক) অনলাইন বিল পেমেন্ট সিস্টেম (ওয়াসা)
খ) অনলাইন জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন সিস্টেম
গ) ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে নিম্নোক্ত সেবা
-          মোবাইল ব্যাংকিং
-          জীবন বীমা
-          কম্পিউটার প্রশিক্ষণ
-          ভিডিও কনফারেন্স
-          ইন্টারনেট ব্রাউজিং/ ই-মেইল
-          বিভিন্ন অনলাইন আবেদন
-          মোবাইল/ অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য সেবা
-          অন্যান্য
৮। কৃ ষি মন্ত্রণালয়:
            ক) অনলাইন ফার্টি লাইজার মনিটরিং সিস্টেম
            খ) অনলাইন রাইস নলেজ ব্যাংক
গ) ই-বুক
ঘ) এআইসিসি মডেল
            ঙ) মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কৃ ষি তথ্য সেবা
            চ) অনলাইন প্রশ্নোত্তর
৯। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় (রেজিস্ট্রার অফ জয়েন্ট স্টক কোম্পানীজ এন্ড ফার্মস):
            ক) জয়েন্ট স্টক কোম্পানীর অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম
            খ) অনলাইন নেম ক্লিয়ারেন্স সিস্টেম
            গ) ৪ ঘন্টায় কোম্পানী রেজিস্ট্রেশন
            ঘ) অনলাইন রিটার্নস ফাইলিং
১০। শিক্ষা মন্ত্রণালয়:
            ১) শিক্ষা বোর্ডে র অনলাইন সার্ভি স                                                                             
            ২) অনলাইনে কল্যাণ ট্রাস্ট এর আবেদন                                                                      
            ৩) অনলাইনে অবসর সুবিধা বোর্ডে র আবেদন                                                                 
            ৪) TIF (Teacher’s Information Form)                                  
            ৫) অনলাইন মার্ক স সাবমিশন সিস্টেম                                                                         
            ৬) অনলাইন রেজিষ্ট্রেশন (e-SIF)                                                              
            ৭) অনলাইন ফরম ফিলাপ                                                                                   
            ৮) আর্কাইভ ডাটাবেজ                                                                                        
            ৯) অনলাইন আবেদন(এমপিও, বিএড স্কেল, টাইম স্কেল অনলাইনে আবেদন)
            ১০) IMS (Institution Management System)                                            
            ১১) ISAS(Institution Self Assesment Summary)                        
            ১২) Message Communication System                                                        
            ১৩) অনলাইন ইন্টারএকটিভ ডাটাবেজ                                                                      
            ১৪) অনলাইন ডিজিটাল লাইব্রেরি                                                                      
            ১৫) অনলাইন ফরেন স্কলারশিপ                                                                             
            ১৬) ই-সার্ভে                                                                                     
            ১৭) অনলাইন
            ১৮) BdREN                                                  
           ১৯) HEMIS (Higher Education Management Information System)                 -ইউজিসি
            ২০) ডিজিটাল লাইব্রেরি 
            ২১) অনলাইন পাঠ্যপুস্তক
            ২২) অনলাইন শিক্ষক নিবন্ধন সিস্টেম 
       ২৩) অনলাইন ও মোবাইলের মাধ্যমে অ্যাডমিশন সিস্টেম                                                          
-বিশ্ববিদ্যালয়/কলেজ
১১। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়:
            ক) অনলাইন ভিসা চেকিং
            খ) অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ফর জব সিকারস
            গ) আইভিআর ফর মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কার্স
            ঘ) ফিঙ্গার প্রিন্ট সিস্টেম ও স্মার্ট কার্ড সিস্টেম
            ঙ) সরকারি পদ্ধতিতে বিভিন্ন দেশে কর্মী প্রেরণের জন্য অনলাইন আবেদন ব্যবস্থাপনা
১২। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়:
            ক) ফিশারিজ ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন সেন্টার
            খ) মোবাইলের মাধ্যমে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সংক্রান্ত তথ্য প্রদান
            গ) ভ্যাক্সিন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
১৩। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়:
            ক) এমআরপি’র অনলাইন আবেদন ব্যবস্থাপনা ও মোবাইল নোটিফিকেশন
            খ) ক্রাইম ডাটাবেজ
            গ) ফায়ার অ্যালার্ট নোটিফিকেশন সিস্টেম
            ঘ) অনলাইন জিডি
            ঙ) ডিজিটাল ম্যাপ (সার্ভে অফ বাংলাদেশ)
            চ) Digital Terrain Model (সার্ভে অফ বাংলাদেশ)
            ছ) অনলাইন গেইট পাস সিস্টেম
 ১৪। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়:
            ক) ই-টেন্ডারিং
            খ) মোবাইলের মাধ্যমে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান
            গ) মোবাইলের মাধ্যমে গর্ভ বতী মহিলাদের সেবা প্রদান
            ঘ) ইউআইএসসি ও কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে টেলিমেডিসিন সার্ভি স
            ঙ) মোবাইলের মাধ্যমে অভিযোগ-পরামর্শ গ্রহণ
            চ) মোবাইলের মাধ্যমে স্বাস্থ্য পরিসংখ্যান
            ছ) অনলাইনের মাধ্যমে মেডিকেল ও ডেন্টাল অ্যাডমিশন টেস্ট
            জ) স্বাস্থ্য সেবায় জিআইএস
            ঝ) নাগরিকের ইলেক্ট্রনিক স্বাস্থ্য রেকর্ড রাখতে অনলাইন রেজিস্ট্রি
            ঞ) হাসপাতাল অটোমেশন
১৫। শিল্প মন্ত্রণালয়:
            ক) সিএম লাইসেন্স এর অনলাইন আবেদন ব্যবস্থাপনা (বিএসটিআই)
            খ) অনলাইন রিক্ট্রু টমেন্ট সিস্টেম (বিএসসিআইসি)
            গ) ডিজিটাল ফার্টি লাইজার মনিটরিং সিস্টেম (বিসিআইসি)
            ঘ) অনলাইন ভর্তি কার্যক্রম (বিআইএম)
            ঙ) ই-পূর্জি
১৬। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়:
            ক) অনলাইন ট্রেড ইউনিয়ন রেজিস্ট্রেশন
            খ) অনলাইন ফ্যাক্টরী লাইসেন্স এন্ড রিনিউ
            গ) অনলাইন ইনকু য়েরী
 ১৭। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়:
            ক) সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ডাটাবেজ
            খ) অনলাইন ও মোবাইলের মাধ্যমে পরীক্ষার ফলাফল প্রাপ্তি
            গ) জিআইএস সিস্টেম
            ঘ) ডিজিটাল কনটেন্ট ভিত্তিক ভার্চু য়াল ক্লাসরুম
            ঙ) Non-Formal Education Management Information System
১৮। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়:
            ক) ই-পোস্টাল ক্যাশ
            খ) থ্রিজি সুবিধা
            গ) দোয়েল ল্যাপটপ
            ঘ) মোবাইলে বাংলা কীপ্যাড
            ঙ) এসএমএস এর মাধ্যমে বিল পেমেন্ট সিস্টেম
১৯। ধর্ম মন্ত্রণালয়:
            ক) অনলাইন হজ্জ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
            খ) মোবাইলের হজ্জ যাত্রীদের তথ্য প্রদান
            গ) ডিজিটাল কোরআন
            ঘ) ডিজিটাল আর্কাইভ
২০। রেলওয়ে মন্ত্রণালয়:
            ক) অনলাইন টিকেটিং সিস্টেম
            খ) মোবাইলের মাধ্যমে রেলওয়ের টিকেট ক্রয়
২১। নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়:
            ক) নেভিগেশন সিস্টেম
২২। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়:
            ক) পরমাণু চিকিৎসা কেন্দ্রের অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্ট সিস্টেম
            খ) ই-টিকেটিং
            গ) অনলাইন ডকু মেন্টস এন্ড রিসার্চ ইনফরমেশন সিস্টেম
            ঘ) প্রশিক্ষণ, সেমিনার/ কর্মশালা, থিসিস/ ফেলোশীপ ও নিয়োগ সংক্রান্ত অনলাইন আবেদন
২৩। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়:
ক) Protecting and Maintaining Biodiversity using Geospatial (GPS & GIS)
Technology(CEGIS)
            খ) ডিজাস্টার অ্যালার্ট সিস্টেম
            গ) হাওড় ইনফরমেশন সিস্টেম
            ঘ) বাংলাদেশ জাতীয় যাদুঘরের জন্য অনলাইন আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম
            ঙ) Flood Forecasting and Warning System(বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড )
            চ) Schemes Information Management Systems (SIMS)(বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড )
২৪। বিদ্যুৎ বিভাগ:
            ক) অনলাইন বিল পেমেন্ট সিস্টেম
            খ) মোবাইলের মাধ্যমে বিল পেমেন্ট সিস্টেম
            গ) প্রি-পেইড মিটার
            ঘ) নতু ন সংযোগের জন্য অনলাইন আবেদন
২৫। সড়ক বিভাগ:
            ক) রেক্ট্রো-রিফ্লেক্টিভ নাম্বার প্লেট
            খ) আরএফআইডি ট্র্যাকিং সিস্টেম
            গ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স
            ঘ) টোল কালেকশন সিস্টেম
            ঙ) অনলাইন ফিনান্সিয়াল সিস্টেম
            চ) ই-টেন্ডারিং সিস্টেম
            ছ) ই-টিকেটিং
            জ) স্পাচ কার্ড
            ঝ) আইসিটি রিডার সার্ভি স
            ঞ) অনলাইন মতামত
            ট) ডিজিটাল লাইব্রেরী
            ঠ) অনলাইন ট্যাক্স কালেকশন
২৬। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়:
            ক) জাতীয় আইসিটি ইন্টার্নশীপ প্রোগ্রামের জন্য অনলাইন আবেদন ব্যবস্থাপনা
২৭। দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়
ক) দূর্যোগের আগাম বার্তা মোবাইল ফোনে আইভিআর (Interactive Voice Response)
প্রযুক্তির সাহায্যে প্রচার।  (Early warning dissemination through mobile phone using IVR
technology)
খ) সোসাইল প্রটেকশন ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিষ্টেম (Social Protection Management
Information System)
            গ) সাইক্লোন সেল্টার  ইনফরমেশন সিষ্টেম (Cyclone Shelter Information System)
            ঙ) ষ্টর্ম সার্জ ইনানডেশন ম্যাপ ( Storm Surge Inundation Map)
২৮। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ
            ক) জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নকল/ পর্চার জন্য অনলাইনে আবেদন
২৯। জন প্রশাসন মন্ত্রণলয়
            ক) অনলাইনে বিসিএস পরীক্ষার আবেদন দাখিল (বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভি স কমিশন)
ই গভার্ন্যান্স এবগুরুত্ব :
ই গভর্নেন্স এর পুরাে নাম হল ইলেক্ট্রনিক গভর্নেন্স। ই গভর্নেন্স বলতে বঝ ু ায় বেশিরভাগ
সরকারি কাজ/ সেবা ডিজিটাল বা অনলাইনে করার বা পাবারব্যবস্থা করা। যেমনঃ
সরকারি কেনাকাটার জন্য টেন্ডার বা দরপত্র আহ্বান করার জন্য বাংলাদেশে
অনেকক্ষেত্রেই ইজিপি বা ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট(purchase) পারচেজ সিস্টেম
ব্যবহার করা হয়। ই গভর্নেন্স এর ফলে সরকারি কাজ দ্রুত হয়।অর্থাৎ মানষে ু র সময়, অর্থ ও
শ্রম সাশ্রয় হয়। তাছাডা় দালালদের দৌডা় ত্ব ও দূর্নীতি যেমন ঘূষের লেনদেন রােধ করা যায়
যদি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে কাজ করা হয়।
অ ফ লা ই ন ( স রা স রি ) ক্লা সে র
স ম য় সূ চী

– বিকা ল ৩ টা
– সকা ল ৭ টা
– সকা ল ৯ টা
Saif ISHMAAM
5x7= 9X3=
পরিবারের সদস্যদের ই-সেবা গ্রহনের সুযােগসমূহঃ
ই-লার্নিং:
ই-লার্নিংকে ইলেক্ট্রনিক লার্নিং বলা হয় অর্থাৎ অনলাইনের মাধ্যমে কোনাে প্রতিষ্ঠান বা
কোনাে সংস্থা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করাকে ই-লার্নিং বলে। বর্তমান সময়ে ই-লার্নিং খুবই
জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কারন ই-লার্নিং এর মাধ্যমে সময় এবং ব্যয় উভয়ই সঠিক
ব্যবহার করা যায়।। যারা চাকরিজীবি বা ব্যবসায়ি তাদের পর্যাপ্ত সময় না থাকার কারনে তারা
খুব সহজেই ই-লার্নিং এর মাধ্যমে তাদের অবসর সময় কোর্স করে দক্ষতা অর্জ ন
করতে পারেন।

ই-পৰ্চা সেবা :
বর্ত মানে দেশের সকল জমির রেকর্ডে র অনুলিপি অনলাইনে সংগ্রহ করা যায়। এটিকে
বলা হয় ই-পর্চা। পূর্বে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মীগণ বড় বড় রেকর্ড বই থেকে তথ্যসমূহ পূর্ব নির্ধারিত
ছকে পূরণ করে আবেদনকারীকে সরবরাহ করতেন। এজন্য আবেদনকারীকে যেমন
সরাসরি উপস্থিত হতে হতাে তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মীরাও গতানুগতিক পদ্ধতিতে
পর্চা তৈরি করতেন। বর্ত মানে এটি ই–সেবার আওতায় আসাতে আবেদনকারী দেশ-
বিদেশের যেকোনাে স্থান থেকেই নির্দি ষ্ট ফি জমা দিয়ে পর্চা সংগ্রহ করতে পারেন।

ই-স্বাস্থ্যসেবা :
বিভিন্ন সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কর্মরত চিকিৎসকরা এখন মােবাইল ফোনে স্বাস্থ্য পরামর্শ
দিয়ে থাকেন। এজন্য দেশের সকল সরকারি হাসপাতালে একটি করে মােবাইল ফোন দেওয়া
হয়েছে। দেশের যেকোনাে নাগরিক এভাবে যেকোনাে চিকিৎসকের পরামর্শ পেতে
পারেন। এছাড়া দেশের কয়েকটি হাসপাতালে টেলিমেডিসিন সেবা চালু হয়েছে। এর
মাধ্যমে রােগী হাসপাতালে না এসেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা ও পরামর্শ পাচ্ছেন

ই–পৰ্চা সেবা :
বর্ত মানে দেশের সকল জমির রেকর্ডে র অনুলিপি অনলাইনে সংগ্রহ করা যায়। এটিকে
বলা হয় ই–পর্চা। পূর্বে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মীগণ বড় বড় রেকর্ড বই থেকে তথ্যসমূহ পূর্ব
নির্ধারিত ছকে পূরণ করে আবেদনকারীকে সরবরাহ করতেন। এজন্য আবেদনকারীকে
যেমন সরাসরি উপস্থিত হতে হতাে তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মীরাও গতানুগতিক
পদ্ধতিতে পর্চা তৈরি করতেন। বর্ত মানে এটি ই–সেবার আওতায় আসাতে
আবেদনকারী দেশ–বিদেশের যেকোনাে স্থান থেকেই নির্দি ষ্ট ফি জমা দিয়ে পর্চা সংগ্রহ
করতে পারেন।

রেলওয়ের ই-টিকেটিং ও মােবাইল টিকেটিং :


বাংলাদেশ রেলওয়ের কয়েকটি আন্তঃনগর ট্রেনের টিকেট এখনমােবাইল ফোনেও ক্রয়
করা যায়। আবার অনলাইনেও টিকেট সংগ্রহের ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে, নিজের সুবিধামতাে
সময়ে রেলস্টেশনে না গিয়েও নির্দি ষ্ট গন্তব্যের টিকেট সংগ্রহ সচ্ছ হচ্ছে। মােবাইল ফোন
বা অনলাইনে টিকেট সংগ্রহ করা হলে ট্রেন ছাড়ার অল্প সময় পূর্বে যাত্রীকে স্টেশনে
যেতে হয় এবং মােবাইল ফোন বা অনলাইনে প্রাপ্ত গােপন নম্বর প্রদর্শন করে সেখানে
নির্ধারিত কাউন্টার থেকে যাত্রার টিকেট সংগ্রহ করে নিতে হয়।

কোভিড কালে যদিও আমরা অনেকটাই পড়ালেখার বাহিরে চলে এসেছি কিন্তু
ইলার্নিং আমাদের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে অনেক বেশি সাহায্য করেছে। আমি গ্রামে
থাকি যার | কারণে ইন্টারনেট সূবিধা তেমন পাওয়া যায় না। কিন্তু আমি ইউটিউবে আমার
যে বিষয় লাগবে ঐ বিষয় সার্চ দিয়ে লেখা পড়া চালিয়ে যাচ্ছি। এছাড়াও আমি নিজে
নিজে বাড়িতে | বসে বসে সরকারের দেওয়া অ্যাসাইনমেন্ট গুলাে করতেসি | এভাবে
মূলত আমার পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছি।
- ( )
২০১৫ এর নেপালের হিমালয়ান ভূ মিকম্প

স্থান: নেপাল। এছাড়াও সমগ্র উত্তর ভারত, পাকিস্তান ও


বাংলাদেশ জুড়ে এই ভূ কম্পন অনুভু ত হয়।
সময়: ২৫শে এপ্রিল, ২০১৫ সালে রোজ শনিবার স্থানীয় সময়
১১:৫৭ টায়।
উপকেন্দ্র: নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু এবং এর উত্তর-পশ্চিমে
অবস্থিত পোখারা নগরের মাঝামাঝি লামজুং এলাকা
রিখটার স্কেলে মাত্রা: ৭.৮
কারণ: বিবিসি-র প্রতিবেদন মতে, মধ্য এশিয়ার ভারতীয়
টেকটনি ক প্লে টে র সঙ্গে চা ইনি জ প্লে টে র ক্রমাগত সংঘর্ষে র
ফলে উৎপন্ন হয়েছে নেপালে অবস্থিত পর্বতগুলো।
হিমালয় পর্বতমালা ক্রমাগত ভারতীয় প্লেটটিতে ধাক্কা খাচ্ছে,
ফলে সৃষ্টি হয়েছে দুই থেকে তিনটি বিরাট খাদ। আর এই
খাদগুলোর কোনো একটির স্থানচ্যুতির কারণেই ঘটে এই
ভূ মিকম্প।
ক্ষয়ক্ষতির তালিকা: নেপালে ৮০ বছরের বেশি সময়ের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ
ভূ মিকম্প এটি। প্রথম ভূ মিকম্পের পর রেকর্ড করা হয় আরও ১৪টির মতো ‘ আফটারশক’
যার কোনো কোনোটির মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে চার থেকে পাঁচের মধ্যে। প্রথম ভূ মিকম্পের
পরই নেপালের ভূ -পৃষ্ঠতল নাজুক হয়ে পড়ে। মূল ভূমিকম্পে নেপালের দালানগুলো ক্ষতিগ্রস্ত
হলেও পরবর্তী আফটারশকগুলোতে একেবারে ধ্বসে পড়ে।

মৃতের সংখ্যা প্রায় 9000


আহতদের সংখ্যা প্রায় 22,000
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা নেপাল, ভারত, চীন, বাংলাদেশ, পাকিস্তান
বিধ্বস্ত বাড়িঘরের সংখ্যা প্রায় ৬০,০০০
বাড়িঘর হারানো মানুষের সংখ্যা ২.৮ মিলিয়ন
মোট ক্ষয়ক্ষতি (বিলিয়ন ডলার) ৩ - ৩.৫
২০১১ টোহুকু ভূ মিকম্প ও সুনামি
স্থান: জাপানের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে
সময়: ১১ মার্চ , ২০১১ শুক্রবার বিকেল দুইটা ৪৬ মিনিট
উপকেন্দ্র: টো হু কু থে কে ১৩০ কি লো মি টা র দূ রে
রিখটার স্কেলে মাত্রা: ৮.৯
কারণ: ভূ মিকম্পের উত্সস্থল হোনশুর ১৩০ কিমি পূর্বে যে স্থানে
দুটো টেকটোনিক প্লেটের সংযোগস্থল, সেখানে ভূ মিকম্পে একটি
টেক টো নি ক প্লে ট নি চে নে মে যা য় । এ ধরনের সংঘাতপূর্ণ
পরিবেশে ফলে ভূ মিকম্পটি সৃষ্টি হয়।
ক্ষয়ক্ষতির তালিকা: ইতিহাসের অন্যতম বড় ভূ মিকম্প ছিল এটি। ভূমিকম্প থেকে
সৃষ্ট সুনামিতে পানির উচ্চতা ৪০ মিটার পর্যন্ত উঠে যায় যা এ যাবতকালের মারাত্মক সুনামির
মধ্যে ৪ নম্বরে। বড় ধরণের ঢেউ আঘাত হানে ফু কু শিমা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে এবং এর পারমানবিক
চু ল্লি প্লাবিত হয়ে পড়ে পানিতে, যা বড় ধরণের বিপর্যয়ের সূত্রপাত ঘটায়।

মৃতের সংখ্যা ১৫ হাজার ৮৫৪


নিখোঁজ ৩ হাজার ২৭২ জন
আহতদের সংখ্যা ৪,৮৭৮,২৮২
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা মিয়াগী, ফু কু শিমা, ইওয়া
বিধ্বস্ত বাড়িঘরের সংখ্যা ২০ হাজার
বাড়িঘর হারানো মানুষের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ
ধ্বংসস্তূ পের পরিমাণ ২ কোটি ৭ লাখ ৪৮ হাজার টন
২০২১ হাইতি ভূ মিকম্প
স্থান: হাইতির পশ্চিম অঞ্চলে
সময়: ১৪ই আগস্ট, ২০২১ শনিবার স্থানীয় সময় সকাল প্রায় ৮টা
২৯ মিনিট
উপকেন্দ্র: হাইতির পাটি ট্রু দ্য নেভাস শহর থেকে আট
কিলোমিটার দূরে
রিখটার স্কেলে মাত্রা: ৭.৬
কারণ: প্লেটগতির তারতম্য
ক্ষয়ক্ষতির তালিকা: ইতিহাসের অন্যতম বড় ভূ মিকম্প ছিল এটি। ভূমিকম্প থেকে
সৃষ্ট সুনামিতে পানির উচ্চতা ৪০ মিটার পর্যন্ত উঠে যায় যা এ যাবতকালের মারাত্মক সুনামির
মধ্যে ৪ নম্বরে। বড় ধরণের ঢেউ আঘাত হানে ফু কু শিমা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে এবং এর পারমানবিক
চু ল্লি প্লাবিত হয়ে পড়ে পানিতে, যা বড় ধরণের বিপর্যয়ের সূত্রপাত ঘটায়।

মৃতের সংখ্যা ১ হাজার ২৯৭


(অনেক মানুষ নিখোঁজ থাকায় নিহত
মানুষের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
আহতদের সংখ্যা ৯৯১৫
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা দক্ষিণ-পশ্চিম উপদ্বীপ
বিধ্বস্ত বাড়িঘর সংখ্যা প্রায় ১৪ হাজার বাড়ি

You might also like