Download as docx, pdf, or txt
Download as docx, pdf, or txt
You are on page 1of 2

নীল মানুশের কাহিনি __ সুনিল গঙ্গোপাধ্যায় ( নীললোহিত, সনাতন পাঠক , নীল উপাধ্যায়)

পাপু বারান্দায় একটা বল নিয়ে খেলছিল, বল টা বাঁশবনের দিকে পরে জাওাতে , সে অদিকে বল টা নিতে
যাই, জদিয় তাআর অদিকে যাওয়া বারন , কারন লোকে বলে ওদিকে শাঁকচু ন্নি থাকে, বল টা খুজতে খুজতে
সে একটা লোক কে জামরুল গাছের পিছনে লুকিয়ে থাকতে দেখে ,তারপর মনে হল ওটা একটা দৈত্য কিংবা
বকরাক্ষস , লক্তা দৈত্যর মত লম্বা, মাথাই বর বর ছু ল, গায়ের রঙ নীল, সে দউরিয়ে পালাতে গেলে ,
দৈত্য টা তার নাম ধরে ডাকে এবং আর দিদি চিত্রা কে দেকে দিতে বলে। পাপু তার দিদি কে দেকে দেবে
বলে অখান থেকে ভয়এ পালিয়ে যাই , বারান্দাই ফিরে তার সাহস ফিরে আসে এবং দৈত্য তাকে ভেঙ্গাই।
তার দিদি চিত্রা একতলা তে ছিল , এবং পাপু কে অরকম করতে দেখে তাকে জিজ্ঞেশ করে সে কার সঙ্গে
কথা বলছিল, পাপু যখন বলল সে একটা দিত্যর সঙ্গে কথা বপলছিল , তখন তার দিদিদ ভাবলো সে গুল
দিছে, কিন্তু যখন গিয়ে দেখল যে অখানে কিছু একটা আছে তখন সে ওদিকে গেলো এবং রণজয় ওরফে
নীল মানুষ টিকে দেখে ভয় পেয়ে গেলো এবং অজ্ঞান হয়ে যাই। তারপর পাপুর ডাকাডাকিতে তার মা আর
ছোটকাকা আসে এবং দেখে একটা দৈত্য তাদের মেয়ের অপর ঝু কে আছে, ছোটকাকা তা দেখে বন্দুক আন্তে
যাই, কিন্তু তার মা এগিয়ে যাই এবং তার মেয়েকে ছেরে দিতে বলে , তখন দৈত্য নিজের নাআম বলে
রণজয় তা শুনে তারা আরও ভয় পেয়ে , তারপর চিত্রা তার হাতে কামরাতে সে তাকে ছেরে দাই, তখন
আরও লকজন তাকে মারার জন্য আআসে কিন্তু তাতে কোন ফল হয় না, তখন রণজয় ওখান থেকে
পালিয়ে যাই। তখন লোকজন ভাব্ল সেতা নিশ্চয়ই গরিলা , তারপর সবাই ভাব্ল ওটা ওরাং ওটাং বা কিন
কং , কিন্তু কিং কং বা ওরাং ওটাং তো বাংলা বলে না, তাই সবাই ভাব্ল যে কোন তান্ত্রিক মরা
জাগিয়েছে। চিত্রার মা ভাছিল যে দৈত্য তা নিজের নাম রণজয় বলেছিল , ওটা অই ছেলের নাআম জার
সাথে ছিত্রার বিয়ে হবার কথা ছিল কিন্তু কয়েক দিন পর ছেলে তা নিখজ হয়ে যাই। চিত্রা খুব ভয় পেয়ে
যাই, ছোটকাকা বলে তার গায়ের রঙ তেলতেলে নীল এবং তার মুখতা সিঙ্ঘের মত, নিশ্চয় কোন অদ্ভু ত
জন্তু হবে, পাপু খুব আশফালন করে সে দৈত্য তা কে প্রথমে দেখেছিল । রণজয় জঙ্গলে ঢু কে যাই , তার
খুব খিদে পাই , অন্ন গ্রহের মানুসেরা যার জন্য তার এই অবস্থা তারা তাকে ধরে নিতে চাই , জেহেত
তারা জল কে ভয় পাই তাই রণজয় জলের মদ্ধে লুকিয়া যাই যখন অরা অকে খুজতে আসে । ওরা চলে
গেলে সে খাবার খুজতে বেরিয়ে যাই , সে একটা গাছে হলুদ হলুদ কিছু একটা দেখে , পেয়ারা ভেবে খেতে
গিয়ে বুঝতে পারে সেগুল আসলে লেবু। তারপর একটা জাইগাই অনেক মুরগি দেখতে পাই , ভাব্ল এক্তাকে
ঝলসে খাবে , কিন্তু নিজের ছিন্তাই নিজেয় অবাক হয়ে গেলো এবং ভাবলো সে কি সত্যি দৈত্য হয়ে যাছে ,
সে কলেজে পরাশনা করেছে, রবীন্দ্রনাথের কবিতা মুখস্থ বলতে পারে । তারপর সে একটা বাড়িতে ঢোকে ,
এবং অনেক কশ্তে একটা উনন জালুইয় তাতে চাল ডাল নিয়ে খিচু রি রান্না করতে বসিয়ে দিল, তারপর ওতে
কটা আলু আর পেয়াজ ছেরে দিল। তারপর সে একটু একটা খাটে শোয়,তু খন একটা আওাজ শোনে এবং
ধেকে দুটো চোর বাড়িতে ঢু কছে চু রি করার জন্য, সে একটা চোর কে ধরে তার মুখ বালিশের তয়ালে দিয়ে
বেধে দেই । তারপর আস্তে আস্তে গিয়ে দ্বিতিয় চোরএর পাশে বসে এবং তার হাতু রি, করাত আর বাতালি
ছু পি ছু পি নিয়ে নেই , যখন চোর তা সেগুল খজে এবং নিজের সঙ্গির নাম্ম হেবো ধরে ডাকে তখন রণজয়
কে দেখে সে তার বুকে ছু রি বসিয়ে দেই, কিন্তু রণজয় তাতে মরে না , তারপর সে চোর টা কে ধরে
তার ও মুখ ভেদে দেই।তারপর সে খিচু রি খেয়ে নেই এবং চোরগুলো কে একটা সরল রেখাই শুয়ে দেই ,
একটা কাগজে লিখ্র দেই যে সে কিছু তা খিচু রির বদলে এই চোর দুতেকে ধরিয়ে দিয়ে যাছে ইতি-নীল
মানুষ। এবং আবার জঙ্গলে ফিরে যাই।
গ্রামের নামঃ- নিশানপুর

মূল চরিত্রঃ- রণজয় ওরফে নীল মানুষ

রণজয় পাপুর দিদি চিত্রা কে ভালবাশ্ত এবং তার সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছিল

রণজয়ের আবিরভাবের পরের দিন একটা খবরের কাগজ লেখে ‘ নিশানপুর গ্রামে দ্বৈতের আবির্ভ াব’

সাঁতারের উল্লেখ ঃ- ডু বসাঁতার

অন্ন গ্রহের লকেদের হাতের টর্চ ঃ- আগুনের টর্চ জা গাছ জালিয়ে দেই।

নীল মানুষের বর্ণনা ঃ- সাড়ে সাত ফিট লম্বা, মুক্ষানা প্রকাণ্ড, গায়ের রঙ তেলতেলে নীল।

You might also like