Professional Documents
Culture Documents
Civil Drafting For Exam
Civil Drafting For Exam
প্রশ্ন-১
ড্রাফটিং বা মুসাবিদা আইনের একটি বিষয়। যেখানে আইনি দলিলপত্র ,চু ক্তিনামা, উইল দলিল, অধিকার
কর্ত ব্য সম্পর্কি ত দলিল, দেওয়ানী এবং ফৌজদারী আদালতের মামলার আরর্জি ,নারিশী দরখাস্ত বা বিভিন্ন
প্রকার দরখাস্ত লেখার যে ফরমেট বা নমুনা সেই নমুনাকে বলা হয় ড্রাফটিং।
এক কথায় বলা যে, কোন আইনি দলিল পত্রের মুসাবিদা এবং গঠনকেই বলা হয় ড্রাফটিং। এই ড্রাফটিং
এর ক্ষেত্রে বিশেষ জ্ঞান এবং কৌশল অর্জ ন করতে হয়। ড্রাফটিং এর ক্ষেত্রে নানাবিধ কৌশল থাকলেও
প্রত্যেক এর একটি নিজস্ব ধরণা থাকে।
হস্তান্তযোগ্য দলিল লিখন (Convencing): Convencing এবং ড্রাফটিং মোটামুটি একই ধরনের। তবে
কনভেনসিং এর ক্ষেত্রে দলিলপত্র ও সম্পত্তি হস্তান্তরের বিষয়ে সীমাবদ্ধ থাকে। অন্যদিকে ড্রাফটিং বলতে
ব্যাপক অর্থে সকল দলিলপত্রের এবং আদালতের আরর্জি জবাব নালিশী দরখাস্ত ইত্যাদি বুঝানো হয়।
কনভেনসিং এর বিষয়বস্তু:
১) দলিলের বিবরণ
৩) দলিলের উদ্ধৃতি
৪) দলিলে যে কোন ধরণের ঘোষনা/ শর্ত বা বয়ান থাকলে তা উল্লেখ করতে হবে।
৫) দাতার স্বাক্ষর
৬) সাক্ষীদের স্বাক্ষর
দলিল বলতে বোঝায় কোন সহি স্বাক্ষরিত কাগজ যাহা দ্বারা কোন একজনার শর্ত স্বার্থ অন্যের উপর
বর্ত ায় এবং কোন নিশ্চয়তা পত্র যার দ্বারা দেওয়া হয় তাকেই দলিল বলে।
অপরদিকে,ডকুমেন্টস হল এমন একটি জটিল বিষয় যার দ্বারা লিখিতভাবে কোন কিছু অর্জ ন করা হয়।
দলিল এবং ডকুমেন্টস একই ধরণেরঅর্থ বুঝায। তবে একটিতে শর্ত স্বার্থ দখল হস্তান্তর বোঝায় অন্যদিকে
বিভিন্ন ধরণের প্রতিকার দায় দায়িত্ব ইত্যাদি থাকে।
২) একটি বন্ধকী দলিল ড্রাফট কর।
বন্ধকী দলিল:
১৯০৮ সালের রেজিস্ট্রেশন আইনের ২২ এ ধারায় উল্লেখিত বিষয় সন্নিবেশিত করে একটি হস্তান্তর দলিল
মুসাবিদা করতে হয়। হস্তান্তরযোগ্য দলিল সমূহ ১৮৮২ সালের সম্পত্তি হস্তান্তর আইন অনুযায়ী কোন
সম্পত্তি পাঁচভাবে হস্তান্তর করা যায়। যথা:
১) বিক্রয় দলিল
২) বন্ধকী দলিল
৩) বিনিময় দলিল
৪) ইজারা বা লীজ
৫) দান দলিল
১) দলিলের বর্ণনা
২) সম্পাদনের তারিখ
৩) পক্ষদের নাম
৬) হেবেনডাম
৭) সাক্ষ্য
৮) তফসিল
৯) ব্যতিক্রম বা সংরক্ষণ
১০) সম্পাদন
১১) প্রত্যায়ন
এখন আমরা উপাদানগুলো অনুসরণ করে একটি বন্ধকী দলিল ড্রাফট করব:
২নং প্রশ্নোত্তর
মো :কবির আহম্মেদ ,বয়স ৪০,পিতা: জামাল আহমেদ,পেশা:কৃ ষি ,ধর্ম: ইমলাম,গ্রাম: বুড়ির বাজার,ডাকঘর:
বড়বাড়ি,থানা: কাঠালবাড়ি,জেলা: কুড়িগ্রাম
------------------------------------------------------রেহেনগ্রহীতা।
এবং
------------------------------------------------------রেহেন দাতা।
আমি আমার নিম্ন তফসিলে বর্ণিত জোত-জমিতে নিজ নামজারি করত: অন্যের বিনা আপত্তিতে আপন স্বত্বে
নির্বিবাদে ভোগদখর করিতেছি। বর্ত মানে সংসারের নানা কাজে নগদ টাকার আবশ্যক হওয়ায় এবং
টাকা সংগ্রহের জন্য কোন উপায় না থাকায় তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি আপনার নিকট রেহেনে আবদ্ধ
রাখিয়া আপনার নিকট হইতে অদ্য নগদ ১০০০০০(এক লক্ষ) টাকা ঋণ গ্রহণ করিলাম। উক্ত টাকা
আগামী ২০১৬ সালের জুন মাসের মধ্যে পরিশোধ করিব। উক্ত সমুদয টাকার জন্য আমার নি¤œ
তফসিল বর্ণিত জমি রেহেনাবদ্ধ রাখিলাম। আমি ২০১৬ সালের জুন মাসের মধ্যে ঋণের সমূদয অর্থ
পরিশোধ করিতে ব্যর্থ হইলে আপনি রেহেনগ্রহীতা নি¤œ তফসিলে বর্ণিত সম্পত্তি বিক্রয় দ্বারা আদায়
করিয়া লইতে পারিবেন। তাহাতে আমার কোন ওজর আপত্তি গ্রাহ্য হইবে না। তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি
নিলাম বিক্রয় দ্বারা আদায সম্পূর্ণ না হইলে আমার অন্যান্য স্থাবর ও অস্থাবর স্বনামী বেনামী সম্পত্তি
ক্রোম নিলাম করিয়া উক্ত টাকা আদায় করিতে পারিবেন। ইহাতে আমার বা আমার ওয়ারিশ গনের
কোন প্রকার ওজর আপত্তি চলিবে না এবং আপত্তি করিলেও আদালতে তাহা অগ্রাহ্য ও বাতিল হইবে।
তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি সম্পূর্ণ নিদায়ী ও নিস্কন্টক আবস্থায় আপনার নিকট রেহেনাবদ্ধ রাখিলাম। উক্ত
সম্পত্তি সম্পর্কে কোন তঞ্চকতা প্রকাশ পায় তবে আইনত: দন্ডনীয় হইবে। এতদার্থে ঋণ হিসাবে নগদ টাকা
বুঝিয়া পাইয়া সুস্থ শরীবে, স্বজ্ঞানে ও স্বেচ্ছায় অত্র রেহেনী দলির সম্পাদন করিয়া দিলাম।
ইতি
তারিখ:
আলোচ্য বন্ধকী চু ক্তিটি দাতা ও গ্রহীতার মধ্যে নি¤œ লিখিত ব্যক্তি গনের সম্মুখে সহি সম্পাদিত হইল;
সাক্ষী:
গ্রাম-
ডাকঘর-
থানা-
জেলাÑ
পিতা-আুল বাশার
গ্রাম-
ডাকঘর-
থানা-
জেলাÑ
ইহা একটি ইজারা দলিল যা অদ্য ২১/০৮/২০১৫ ইং তারিখে মো: আব্দুস সালাম, বযস-৪০,পিতা- আব্দুর
রহমান ,পেশা শিক্ষকতা,ধর্ম-ইসলাম, গ্রাম - কাজরি চওড়া,পো: মহেন্দ্র নগর, থানা-আদিতমারী,জেলা
লরলমনিরহাট যিনি নিম্নে ইজারাদাতা হিসেবে উল্লেখিত হবেন।
এবং
মো:আকবর আলী সরকার, বযস -৩৫,পিতা -কোরবান আলী সরকার,পেশা কৃ ষি,ধর্ম -ইসলাম,গ্রাম- কাজীর
চওড়া,পো: মহেন্দ্র নগর, থানা-আদিতমারী,জেলা লরলমনিরহাট যিনি নি ইজারাগ্রহীতা হিসেবে উল্লেখিত
হবেন।
যেহেতু ইজারা দাতা নিম্নে বর্ণিত পুকুরটি বার্ষিক ১০০০০(দশ হাজার) টাকা মূল্যে ৫(পাঁচ) বছরের জন্য
এবং অগ্রীম ২০০০০(বিশ হাজার) টাকা মূল্যে ইজারা দিতে ইচ্ছুক এবং ইজারা গ্রহতিা উক্ত মূল্য নগদ
২০০০০ (বিশ হাজার) টাকা এককালীণ প্রদান করিতে ইচ্ছুক এবং ইজারা দাতা নগদ ২০০০০ (বিশ
হাজার) টাকা গ্রহণে স্বীকার ও অঙ্গিকার করিতেছেন যে, নি¤œ বর্নিত সাপেক্ষে তাদের মধ্যে ইজারা চু ক্তি
সম্পাদিত হলো:
শর্ত াবলী:
১) ইজারা গ্রহতিা দলিল সম্পাদনের তারিথ থেকে পুকুরের দখল নিবেন এবং ইজারা চু ক্তি দখল নেওয়ার
তারিখ থেকে কার্যকরী হইবে এবং তা পরবর্তী ৫ বছরের জন্য প্রযোজ্য হবে।
২) ইজারা দাতা এই ৫ বছরের জন্য চু ক্তির পরিপন্থি কোন কাজ করবেন না এবং যদি এমন কোন কাজ
করেন যার দ্বারা চু ক্তির লংঘন হয় তাহলে তৎদ্বারা উদ্ভু ত ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য থাকবেন।
৩) ইজারা দাতা প্রতিবছরের প্রথম মাসের ১৫ দিনের মধ্যে ঐ বছরের লীজ মানীর সমস্ত টাকা নগদ
ইজারা দাতাকে বুঝিয়ে দিবেন এবং কোন অবস্থায় তা ২০ তারিখ অতিক্রম করতে পারবে না। যদি
টাকা দিতে ইজারা গ্রহীতা দেরী করেন কিংবা কোন ধরনের টালবাহানার আশ্রয় নেয় তাহলে ইজারা
দাতা ইজারা চু ক্তি বাতিল করতে পারবেন এবং পুকুর সম্বন্ধে তিনি যে কোন সিন্ধান্ত নিতে পারবেন।
৪) ইজারা গ্রহীতা পুকুরে মাছ চাষ বা পোনা উৎপাদন ব্যতীত আর কোন কাজ করতে পারবেন না। যদি
করেন তা চু ক্তির শর্ত লংঘন বলে গন্য হবে এবং চু ক্তিটি বাতিল বলে গন্য হবে।
৫) ইজারা গ্রহীতা কোন কারণে লিজ বাতিল করতে চাইলে যে বছর থেকে লজি বাতিল করতে চান সেই
বছর শেষ হওয়ার ৬ মাস আগেই তা ইজারা দাতাকে জানিয়ে দিতে হবে। তানা করলে তাকে পরবর্তী
বছরের জন্য লীজমানী দিতে হবে তিনি পুকুর ব্যবহার করুক আর নাই করুক।
সাক্ষীগন:
১)
২)
স্বাক্ষর:
১) ইজারা দাতা:
২) ইজারা গ্রহীতা:
তাজউদ্দিন, পিতা- মরহুম রোকন উদ্দিন সাং-১৮০, কাঁচকুড়া, থানা-উত্তরখান, জেলা-ঢাকা, ধর্ম-ইসলাম, পেশা-
ব্যবসা, জাতীয়তা-বাংলাদেশী।
বাংলা লিমিটেড এর পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহিন রহমান, অফিস-১৫ তলা, গ্রামীন ব্যাংক ভবন,
মিরপুর, থানা- মিরপুর, জেলা-ঢাকা-১২১৬।
পরম করুনাময় মহান আল্লাহ্ তায়ালার নাম স্বরণ করিয়া অত্র জমি লীজ সংক্রান্ত চু ক্তিপত্র দলিলের
বর্ণনা লেখা আরম্ভ করিতেছি।
যেহেতু প্রথম পক্ষ নিম্ন তফসিল বর্ণিত জমির একক মালিক ও ভোগ দখলকার নিয়ত আছেন। বর্ত মানে
তফসিল বর্ণিত জমিটি প্রথমপক্ষ দ্বিতীয় পক্ষের নিকট ৭ (সাত) বছরের জন্য লীজ প্রদানের মাধ্যমে যাহার
প্রথম পাঁচ বছর মাসিক ৪,০০০/- (চার হাজার ) টাকা ও পরবর্তী ২ (দুই) বছর মাসিক ৬,০০০/- (ছয়
হাজার) টাকা ভাড়ার বিনিময়ে বিভিন্ন ধরনের লুব্রিকেন্ট গুদামজাতকরনে গুদামঘর নির্মানের জন্য অনুমতি
প্রদান সাপেক্ষে প্রকাশ্যে ঘোষনা করিলে পর দ্বিতীয় পক্ষ উহা মাসিক ভাড়া নিয়া নিজ দায়িত্বে ও নিজ
অর্থ বিনিয়োগ গুদামঘর নির্মান ও পরিচালনা করিতে সম্মত ও রাজী হওয়ায় নিম্নে বর্ণিত শর্ত াবলীর
আলোকে অত্র লীজ চু ক্তিপত্র দলিল সম্পাদন করিবামাত্র তফসিল বর্ণিত জমিতে গুদামঘর নির্মান শুরু
করিবেন। ডিসেম্বর (২০১০) মাসের এক তারিখ হইতে অত্র চু ক্তিপত্রের মেয়াদ শুরু হইবে।
শর্ত াবলীঃ
১। অত্র ভাড়া দলিলের মেয়াদ ১/১২/২০১০ইং তারিখ হইতে শুরু হইয়া আগামী ৩১/১২/২০১৭ইং তারিখ
পর্যন্ত অর্থাৎ ৭ (সাত) বছর পর্যন্ত বলবৎ থাকিবে। চু ক্তিশেষ হওয়ার পর পরবর্তী ১ (এক) বছরের জন্য
লীজ ও ভড়া নেওয়ার অধিকার দ্বিতীয় পক্ষের নিকট বলবৎ থাকিবে এবং প্রথম পক্ষের সম্মতি সাপেক্ষে
আরোও কয়েক বছরের জন্য চু ক্তিপত্র সম্পাদন করা যাবে।
২। তফসিল বর্নিত জমির মাসিক ভাড়া প্রথম পাঁচ বছরের জন্য ৪,০০০/- (চার হাজার) টাকা ও পরবর্তী
দুই বছরের জন্য ৬,০০০/- (ছয় হাজার) টাকা ধার্য্য করা হইল। প্রতি মাসের ভাড়া পরবর্তী মাসের ১
(এক) হইতে ১০ (দশ) তারিখের মধ্যে নগদ টাকার মাধ্যমে রীতিমত পরিশোধ করিতে বাধ্য থাকিবে।
৩। অত্র চু ক্তিপত্র দলিল সহি সম্পাদনের দিন হইতে অত্র চু ক্তির মেয়াদ বলবৎ থাকাকালীন তফসিল
বর্ণিত জমিটির দখল দ্বিতীয় পক্ষের বরাবরে অর্পিত হইল মর্মে গণ্য হইবে এবং দ্বিতীয় পক্ষ উহা
নিরবিচ্ছিন্নভাবে অন্যের বিনা বাধায় পরিচালনা, ব্যবহার ও পরিচর্যা করিতে পারিবেন।
৪। দ্বিতীয় পক্ষের ভোগ দখলীয় তফসিল বর্ণিত জমি অত্র চু ক্তির মেয়াদ বলবৎ থাকাকালীন ভোগদখলের
ক্ষেত্রে প্রথমপক্ষ বা অন্য কেহ বা কোন প্রতিষ্ঠান কোন প্রকার বাধার সৃষ্টি করিতে পরিবেনা। করিলে
তাহা সর্বাদালতে অগ্রাহ্য ও বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে।
৫। অত্র চু ক্তির মেয়াদ বলবৎ থাকাকালীন তফসিল বর্ণিত জমি সংক্রান্ত যাবতীয় ট্যাক্স, ভূ মি উন্নয়ন কর,
খাজনা ও অন্যান্য ট্যাক্স ও খরচাদি প্রথম পক্ষ বহন করিবেন।
৬।প্রথম পক্ষ কোন অবস্থাতেই দ্বিতীয় পক্ষকে তফসিল বর্ণিত জমির চু ক্তিপত্র সম্পাদনের সময় হইতে
চু ক্তির মেয়াদ বলবৎ থাকাকালীন সময় অর্থাৎ ৭ (সাত) বছরের মধ্যে তফসিল বর্ণিত জমি হইতে উচ্ছেদ
করিতে পারিবেন না।
৭। চু ক্তিপত্র সম্পাদনের সময় হইতে দ্বিতীয় পক্ষ তফসিল বর্ণিত জমিতে গুদাম ঘর নির্মানের কাজ শুরু
করিবেন।
৮। চু ক্তির মেয়াদ বলবৎ থাকাকালীন প্রথম পক্ষ অত্র তফসিল বর্ণিত জমিতে কোন দালান বা ঘর
নির্মান করিতে পারিবেন না।
৯। চু ক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর প্রথম পক্ষ দ্বিতীয় পক্ষের সহিত মেয়াদ সংক্রান্ত নতু ন চু ক্তি সম্পাদন
না করিতে চাহিলে দ্বিতীয় পক্ষ অত্র তফসিল বর্ণিত জমিতে নির্মাণকৃ ত যাবতীয় জিনিসপত্র (নির্মানকৃ ত
বাউন্ডারী দেয়াল ছাড়া) বিনা বাধায় নিয়ে যেতে পরিবেন।
১০। চু ক্তির মেয়াদউত্তির্ন হওয়ার আগেই যদি প্রথম পক্ষ চু ক্তিপত্র বাতিল করিতে চাহেন তবে দ্বিতীয়
পক্ষকে গুদামঘর নির্মানের খরচাদি ৮,০০,০০০/- (আট লক্ষ) টাকাসহ ক্ষতিপূরণ হিসেবে আরও ১,০০,০০০/-
(এক লক্ষ) টাকা দ্বিতীয় পক্ষকে প্রদান করিবেন।
১১। চু ক্তির মেয়াদ বলবৎ থাকাকালীন সময়ে প্রথমপক্ষ কোন অবস্থাতেই ভাড়া সংক্রান্ত কোন জটিলতা
বা কোন ভাড়া দাবী করিতে পারিবেন না।
১২। চু ক্তি সংক্রান্ত কোন বিষয় নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিলে, আলোচনার মাধ্যমে তাহা
সমাধান না হলে সালিস আইন ২০০১ অনুযায়ী পরিচালিত হইবে।
১৩। অত্র তফসিল বর্ণিত জমিটি যদি সরকার অথবা সরকারী কোন সংস্থা কর্তৃ ক একইমিশন অথবা
রিকুইজিশন করা হয় তবে সরকার সরকারী সংস্থা কর্তৃ ক যে ক্ষতিপুরণ ধার্য হবে তাহা হইতে দ্বিতীয়
পক্ষ অত্র তফসিল বর্ণিত জমিতে বিনিয়োগকৃ ত সমস্ত খরচাদিসহ অন্যান্য ক্ষতিপূরনের প্রাপ্ত হইবে।
এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায়, সজ্ঞানে, সুস্থ্য শরীরে এবং অন্যের বিনা প্ররোচনায় আমরা উভয়পক্ষগণ অত্র জমি লীজ
চু ক্তিপত্র দলিল পাঠ করিয়া এবং অন্যের দ্বারা পাঠ করাইয়া ইহার মর্ম সম্পূর্ণরূপে অবগত হইয়া এবং
অত্র চু ক্তিপত্রের সকল শর্ত মানিয়া লইয়া অত্র দলিল সহি সম্পাদন করিলাম।
অত্রচু ক্তি পত্র (৪) পাতায় কম্পোজকৃ ত এবং স্বাক্ষী (৩) জন বটে।
স্বাক্ষীগণের স্বাক্ষরঃ
১।
৩।
ধর্ম :ইসলাম
পেশা : চাকুরি
জাতীয়তা :বাংলাদেশী ।
গ্রাম : রাজাপুর
ডাকঘর : উদয়পুর
জেলা : রাজবাড়ী।
বয়স : ৪৭ বছর
ধর্ম : ইসলাম
পেশা : চাকুরি
জাতীয়তা : বাংলাদেশী ।
গ্রাম : রাজাপুর
ডাকঘর : উদয়পুর
বয়স : ৯০ বছর
ধর্ম :ইসলাম
পেশা :কৃ ষি
জাতীয়তা : বাংলাদেশী ।
গ্রাম :রাজাপুর
ডাকঘর : উদয়পুর
জেলা :রাজবাড়ী।
৭। হস্তান্তরাধীন জমির নূন্যপক্ষে ২৫ বছরের মালিকানার ধারাবাহিক বিবরণ ও যথাযথ ক্ষেত্রে ওয়ারিশ ও
বায়া দলিল সমুহের বিস্তারিত বিবরন এবং হস্তান্তরের উদ্দেশ্য, সম্পত্তির দখল, ইজমেন্ট স্বত্ত্ব এবং হস্তান্তর
সম্পকিত উল্লেখযোগ্য মন্তব্য (যদিথাকে) সম্পর্কি ত বিবরণ : জেলা- রাজবাড়ী থানা উপজেলা- রাজবাড়ী সদর
মৌজা- ২৮ নং রাজাপুর মধ্যে মালিক বাংলাদেশ সরকার অধীনে মোয়াজি ৯৯৬ শতাংশ ভূ মির সনিক মং
৩৭ টাকা ৯ আনা ৬ পাই জমার জমিন আন্দরে আমি ওয়ারিশ সূত্রে ও বিগত ১৩/১২/১৯৮৬ইং
তারিখে রাজবাড়ী সদর অফিসে রেজী:কৃ ত ৬৯৪৭নং ছাপ কবলা দলিল মূলে আব্দুল রহমান গং হইতে
খরিদ সূত্রে ও এস.এ ১৫০ ও ১৫১ নং ও বি.এস তসদিককৃ ত ১১৫৬ নং ও বিগত ৩০/০১/২০০৬ইং
তারিখে সহকারি কমিশনার ভূ মি রাজবাড়ী সদর আদেশ মোতাবেক ৩৯৪ নং খতিয়ানে মালিক ও দখল
কার থাকিয়া মোয়াজি ১৪ শতাংশ ভূ মি উপস্থিত হাজিরানা মজলিশে আমি পূর্বেই মুখিখ ভাবে তোমাদের
বরাবরে হেবা করিয়া দিয়া হেবা কৃ ত ভূ মি তোমাদের খাস দখলে বুঝইয়া দিইয়া ছিলাম বর্ত মানে নতু ন
আইনে অদ্য অত্র হেবা দলিল সৃজন করিয়া আমি নিশ্বত্ববান হইলাম ।
হস্তান্তরের উদ্দেশ্যঃ- যেহেতু তোমরা দলিল গ্রহিতাগন আমার ওরশজাত পুত্র হও বটে। আমি তোমাদেরকে
অত্যান্ত স্নেহ করি অনুরূপ তোমরাও আমাকে পিতা ভক্তিশ্রদ্ধা সহকারে মান্য করিয়া থাক এবং আমার যে
কোন বিপদে আপদে,আমার খোজ খবর নিয়া থাক এবং আমার আদেশ নিষেধ মানিয়া চল আমার প্রতি
তোমাদের এই সকল আন্তরিকতাপূর্ণ মনোভাবের কারণে আমি তোমাদের উপর অত্যন্ত খুশি ও সন্তুষ্ট হইয়া
তোমাদের ভবিষ্যৎ উন্নতি কল্পে আমার মালিকীয় দখলিয় নিম্ন তফসিল বর্ণিত মোয়াজি ১৪ শতাংশ ভূ মি
মৌখিক ভাবে স্বাক্ষীগণের মোকাবিলায় পূর্বেই হেবা করিয়া দিয়াছি এবং সম্পত্তির দখল অর্পন পূর্বক
তোমাদের খাস দখলে ছাড়িয়া দিয়াছিলাম। উক্ত সম্পত্তি তোমরা সানন্দে গ্রহন করিয়া তোমাদের খাস
দখলে বুঝিয়া নিয়াছ। অত্র হেবার ঘোষনাপত্র দলিলের মাধ্যমে বর্ণনা করিতেছি যে, হেবার ঘোষণাকৃ ত
সম্পত্তিতে আমার যাবতীয় স্বত্ব বিলুপ্ত হইয়া তোমাদের স্বত্ব বর্ত াইল। সরকারী রাজস্ব সেরেস্তায় আমার
নামের পরিবর্তে তোমাদের নিজ নিজ নামে নাম জারি করিয়া খাজনাদি আদায় পূর্বক তেমারা কি
তোমাদের ওয়ারিশানক্রমে তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি দান, বিক্রয়, হস্তান্তর, নামান্তর, কি জমা খারিজী খতিয়ান
করার যাবতীয় ক্ষমতা প্রাপ্ত হইয়া পরম সূখে ভোগ দখল করিতে রহিবে ও থাকিবে। ইহাতে আমি কি
আমার স্থলবর্তীগণক্রমে কাহারো কোন প্রকার ওজর আপত্তি নাই ও রহিল না। ভবিষ্যতে আমি কি
আমার স্থলবর্তী ওয়ারিশানগণের মধ্যে কেহ কোন প্রকার ওজর আপত্তি করিলে তাহা আইনতঃ সর্বাদালতে
অগ্রাহ্য ও বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে।
উলে¬খযোগ্য মন্তব্য ঃ হেবা কৃ ত ভূ মির স্বত্ব, স্বার্থ ও দখল সম্পর্কে কোন মিথ্যাচার বা সত্য গোপন
করার কারণে তোমরা দলিল গ্রহিতাগন ক্ষতি গ্রস্থ হইলে আল্লাহর নিকট দায় থাকিব অত্র হেবা দলিল
কোন দিন কোন প্রকার কেন্সেল বা রহিত করিব না।
৮। একাধিক ক্রেতা/ গ্রহিতার ক্ষেত্রে ক্রয়কৃ ত/ অর্জি ত জমির হারা হারি মালিকানার বিবরণ :
৯। একাধিক বিক্রেতা/ হস্তান্তরকারীর ক্ষেত্রে হস্তান্তরিত জমির হারা হারি মালিকানার বিবরণ : প্রযোজ্য
নয়।
১০। সম্পাদনের তারিখ (বাংলা ও ইংরেজি) : বাংলা ১৪১৬ সনের ১১ বৈশাখ. ২৪/০৪/০৯ ইং।
গ্রাম : রাজাপুর
দাগ নম্বার : ১। সি.এস/এস.এ ১৪৬৮ দাগ বি.এস ৩৮১৬ তিন হাজার আট শত ষোল দাগ বাড়ী ৪১
শতাংশ আন্দরে ১০ শতাংশ
২। সি.এস/এস.এ ১৪৬৯ দাগ বি.এস ৩৭১৭ তিন হাজার সাত শত সতের দাগ বাড়ী ৩ শতাংশ।
৩। সি.এস/এস.এ ১৪৭৪ দাগ বি.এস ৩৮১৪ তিন হাজার আট শত চৌদ্দ দাগ বাগান ০৬ শতাংশ
আন্দরে ০১ শতাংশ একুনে মোট ১৪ চৌদ্দ শতাংশ ভূ মি হেবাকৃ ত বটে।
পশ্চিম : পুকুর
পুর্ব : পুকুর
১৪। হস্তান্তরিত সম্পত্তির মূল্য ও পরিশোধের বিবরণ : ১,৮৮০০০/- এক লক্ষ আটাশি হাজার টাকা তাহা
পরিশোধ যোগ্য নহে।
উত্তর
দক্ষিন
১৭। দলিল পাঠ করিয়া/ করাইয়া আমরা উহার মর্ম অবগত ও স¤মত হইয়া স্বাক্ষর করিলাম:
দাতার স্বাক্ষর
গ্রহীহীতাগনের স্বাক্ষর
পিতার নাম :
মাতার নাম :
গ্রাম :
ডাকঘর :
থানা/ উপজেলা :
জেলা :
পিতার নাম :
মাতার নাম :
গ্রাম :
ডাকঘর :
থানা/ উপজেলা :
জেলা :
পিতার নাম :
মাতার নাম :
গ্রাম :
ডাকঘর :
থানা/ উপজেলা :
জেলা :
২০। হস্তান্তরিত সম্পত্তির সঠিক পরিচয় ও বাজার মুল্য সম্পর্কে সম্যক অবহিত হইয়া আমি নিম্ম স্বাক্ষর
কারী অত্র দলিল মুসাবিদা করিয়াছি/ লিখিয়া দিয়াছি এবং পক্ষগনকে পাঠ করিয়া শুনায়াছি। দলিলটি
হলফ নাম সহ ৬ ফর্দে লিখিত।
মুসাবিদা কারক/ দলিল লেখকের নাম, ঠিকানা ও সনদ নং এবং অফিসের নাম:
আবদুল হক
গ্রাম : রাজাপুর
জেলা : ফেনী
সনদ নং : ২৫৫৭
২১। দলিল দাতার হলফ নামা : ৫০ টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে সংযুক্ত করে দেওয়া হল।
-------------------------------------------------------------------------দান গ্রহীতা।
-------------------------------------------------------------------------দলিল দাতা।
আমি দলিল দাতা নিম্ন তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি উত্তরাধিকার সূত্রে মালিক দখলকার আছি। আমি উক্ত
জমি চাষাবাদ ও ভোগ দখর করিয়া আসিতেছি। তু মি আমার অতি আস্থাভাজন।বহুদিন হইতে তু মি
আমার সেবা করিয়া অসিতেছ্ এক্ষণে আমি আমার স্বত্ব দখলীয় নিম্ন তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি তোমাকে
অত্র হেবা দলিলমূলে দান করিলাম। এবং উক্ত সম্পত্তির দখল তোমাকে বুঝাইয়া দিলাম। অদ্য হইতে
তফসিল বর্ণিত সম্পত্তির আমার যাবতীয় স্বত্ব দখল তোমার উপর বর্তি ল। অদ্য হইতে সরকারের নিকট
আমার নামের পরিবর্তে তোমার নিজ নামজারি আদায়ে পুত্র, পৌপুত্রদি, ওয়ারিশান ও স্থরবর্তী -গণক্রমে
তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি দান বিক্রয়,হস্তান্তর,রুপান্তর ইত্যদি যাবতীয় ক্ষমতা যুক্তের ভোগ দখল করিতে
রহ। ইহাতে আমার কিংবা আমার পুত্র, প্যেপুত্রাদিময়, ওয়ারিসানও স্থলবর্তীগণ ক্রমে কোন ওজর আপত্তি
নাই ও রহিল। যদি করি বা করে তাহা হইলে সর্বাদালতে অগ্রাহ্য ও বাতিল হবে।অদ্য হইতে আমি
তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি সম্পর্কে চিরতরে এককালীন নি:স্বত্ববান হইলাম। এদতদার্থে সুস্থ শরীরে, স্বজ্ঞানে ও
স্বেচ্ছাপূর্বক এবং অন্যের বিণা প্ররোচনায় অত্র হেবা দলির সম্পাদন করিলাম।
ইতি
তারিখ:
-------------------------------------------------------------------------উইল গ্রহীতা।
মো:মোবারক হোসেন,পিতা: মাতা:,গ্রাম:,উপজেলা: জেলা: ,জাতি মুসলমান,পেশা –চাকুরী,বাংলাদেশ।
-------------------------------------------------------------------------উইল দাতা।
আমি অনুভব করিতেছিযে এই বৃদ্ধ বয়সে যে কোন সময়ে আমার পরকালের ডাক আসিতে পারে।
অতএব আমার বিষয় সম্পত্তির একটা ব্যবস্থা করা একান্ত আবশ্যক। এই উইল আমার শেষ ইচ্ছা এবং
ইহার শর্ত াদি আমার ইন্তেকালের পর কার্যকরী হইবে।
আমি নিম্ন তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি একমাত্র মালিক এবং ইহার একতৃ তীয়াংশ অত্র অছিয়তনামা দ্বারা
নিম্নলিখিত ব্যবস্থা করিলাম,ইহা আমার মৃত্যুর পর কার্যকরী হইবে।
১) আমার স্ত্রী মোছাম্মত রহিমা খাতু ন ও দুই পুত্র কাদের ,নাছির এবং এককন্যা মোছাম্মত আমিনা খাতু ন
আমার মৃত্যুও পর আমার সম্পত্তির দুই-তৃ তীয়াংশ শরীয়ত আইন অনুযায়ী স্ব-স্ব হিস্যা প্রাপ্ত হইবে।
২) আমার নিম্নতফসিল বর্ণিত সম্পত্তির এক তৃ তীযাংশ মোহাম্মদ জহিরুল হককে অর্পণ করিবার ইচ্ছায় এই
উইল সম্পাদন করিতেছি।
এতদার্থে সুস্থ শরীরে, স্বজ্ঞানে ও স্বেচ্ছাপূর্বক এবং অন্যের বিনা প্ররোচনায় অত্র উইল সম্পাদন করিলাম।
ইতি
তারিখ:
তফসিল
১) আমমোক্তর নামা সাধারণত কোন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বা নোটারী পাবলিক অফিসে করতে হয়।
২) যে অফিসের সামনে দাড়িয়ে পাওয়ার অব এ্যার্ট নি করা হয় প্রথমে সেই অফিসের নাম লিখেতে হবে।
৩) যিনি আমমোক্তার নামা নিয়োগ করতেছেন তার নাম,ঠিকানা বা ডোনারের ঠিকানা বা পরিচয়।
৪) যিনি আমমোক্তরনামা নিয়োগ হবেন অর্থাৎ যিনি ক্ষমতা প্রাপ্ত হবেন তার মান,ঠিকানা।
নোট:একজন মানুষ তার আইন সঙ্গত যে কোন কাজ করার অধিকারী তার সমস্ত কিছু ক্ষমতা প্রাপ্ত
অধিকার হস্তান্তর করতে পারবেন আমমোক্তারকে। নিম্ন লিখিত নিয়মে একটি আমমোক্তার নামা দলিল
সম্পাদান করা হয়:
মো:আলমগীর শরিফ জন্ম তারিখ ০২/০৩/১৯৬২ ইং জাতীয় পরিচয়পত্র নং...৩৩২৮, পিতা - আব্দুস
সোবহান শরীফ মাতা রাবিয়া খাতু ন সাং ৭৭২ ,মানিকদী ,থানা ক্যান্টনমেন্ট, জেলা-ঢাকা,জাতীয়তা
বাংলাদেশী,ধর্ম -ইসলাম,পেশা-ব্যবসা।
-আমমোক্তার দলিল গ্রহীতা।
১) মো: রমিজ উদ্দীন জন্ম তারিখ ২০/০১/১৯৬৪ ইং জাতীয় পরিচয়পত্র নং... ২৬ ২) মো; আরিফ
উদ্দীন,জন্ম তারিখ ২৭/০২/১৯৬৭ ইং জাতীয় পরিচয়পত্র নং... ২৮ উভয় এর পিতা মৃত আব্দুল কাদের,
মাতা মৃত গোলাপজান বিবি সাং ৩৩১ মানিকদী ,থানা ক্যান্টনমেন্ট ,জেলা-ঢাকা,জাতীয়তা বাংলাদেশী,ধর্ম
-ইসলাম,পেশা-ব্যবসা।
পরম করুনাময় আল্লাহর নামে ঢাকা জেলার ক্যান্টমেন্ট থানা অর্ন্তগত জোয়ার সাহারা মৌজার ব্যাপক
ক্ষমতা সম্পন্ন একখানি আমমোক্তার নামা দলিলের বয়ান লিখিতে আরম্ভ করিলাম। যেহেতু নিম্ন তফসিল
বর্ণিত সম্পত্তিতে এস এ এবং আর এস রেকর্ডীয় মালিক ছিলেন অত্র দলিল দাতাগনের পিতা আ: কাদের
। উক্তরুপে আ: কাদের তফসিল বর্ণিত সম্পত্তিতে ভোগদখল করিতে থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরন করিলে
আমরা ১ নং ও ২নং দলিল দাতাদ্বয় পিতার ওয়ারিশ সূত্রে মালিকও ভোগ দখলকার নিয়ত হইয়া
এযাবৎকাল অন্যের নিরাপত্তিতে ও নির্বিবাদে পরমসুখে ভোগ দখল করিয়া আসিতেছি।
বর্ত মানে আমরা অত্র দলিরদাতাগন সাংসারিক ও ব্যবসায়িক বিভিন্ন কাজে ব্যতিব্যস্ত আছি বিধায়
আমাদের স্বত্ব দখলীয় নিম্ন তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি সঠিকভাবে দেখাশুনা .তালাশ তদবির,তদারকী
,রক্ষনাবেক্ষন ,শাসনসংরক্ষন বেচা বিক্রি, উন্নয়ন,রেকর্ড সংশোধন, মামলা মোকদ্দমা পরিচালনা ইত্যাদি কার্য
আমাদের দ্বারা এই মুহূর্তে সম্ভবপর হইতেছে না বিধায় উক্তকার্য সম্পাদনের জন্য আমাদের স্বার্থে ও পক্ষে
একজন আমমোক্তারনামা নিয়োগ করা একান্ত আবশ্যক হইয়া পড়িয়াছে। সেইহেতু আমাদের একান্ত বিশ্বস্থ
ও সুপরিচিত মো: আলমগীর শরীফ জন্মতারিখ ০২/০৩/১৯৬২ ইং জাতীয় পরিচয়পত্র নং...৩৩২৮ পিতা -
আব্দুস সোবহান শরীফ,মাতা রাবিয়া খাতু ন সাং ৭৭২ ,মানিকদী ,থানা ক্যান্টনমেন্ট, জেলা-ঢাকা,জাতীয়তা
বাংলাদেশী,ধর্ম -ইসলাম,পেশা-ব্যবসা কে আমাদের পক্ষে ও স্বার্থে নিম্নের যাবতীয় কার্যাদি পরিচালনার জন্য
ব্যাপক ক্ষমতাসম্পন্ন আমমোক্তার নিযুক্ত করিলাম।
কার্যাদি নিম্নরুপ
১) অদ্য হইতে আমাদের নিযুক্তীয় আমমোক্তার নিম্নে বর্ণিত সম্পত্তি আমাদের পক্ষে ও স্বার্থে আমাদের হইয়া
সঠিকভাবে দেখাশুনা তালাশ তদবির তদারকী রক্ষনাবেক্ষন শাসন সংরক্ষন বেচা বিক্রি উন্নয়নসহ
যাবতীয় কার্যাবলী পরিচালনা করিবেন এবং স্থানী তহসিল বা ভূ মি রাজস্ব দপ্তরে আমাদের নামীয়
প্রয়োজনীয় নামজারী খাজনা ও ট্যাক্র পরিশোধ উহার চেক ও দাখিলা গ্রহন করিতে পারিবেন।
২) আমাদের নিযুক্তীয় আমমোক্তার আগ্রহী কোন ক্রেতা সাধারণের নিকট তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি বিক্রয়
করিবার দলিল সম্পাদন করিতে পারিবেন। বিক্রয় এর উদ্দেশ্যে বায়না চু ক্তিতে আবদ্ধ হইয়া বায়না বাবদ
অগ্রীম টাকা গ্রহন করত: বাযনা চু ক্তি সম্পাদন করিতে পারিবেন।
৩) আমাদের নিযুক্তীয় আমমোক্তার প্রয়োজন বোধে তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি যে কোন সরকারী
আধাসরকারী স্বয়ত্বশাসিত ব্যাংক বা ঋণ দাতা সংস্থা হইতে ঋণ গ্রহন করিতে পারিবে।
৪) আমাদের নিযুক্তীয় আমমোক্তার প্রয়োজন বোধে সরকার কর্তৃ ক অধিগ্রহনের বিল উত্তোলন করিতে
পারিবেন।
৫) আমাদের নিযুক্তীয় আমমোক্তার বর্ণিত ভূ মির উপর বহুতল ভবন নির্মান করিয়া নিজের নামে গ্যাস
বিদ্যুৎ ও পানীয় লাইনের সংযোগ দিতে পারিবেন।
৬) আমাদের নিযুক্তীয় আমমোক্তার প্রয়োজন বোধে তফসিল বর্ণিত সম্পত্তিতে কোন ডেভোলপার কোম্পানি
দ্বারা বহুতলভবন নির্মান করিতে পারিবেন।
৭) নিম্ন তফসির বর্ণিত সম্পত্তিতে কোন প্রকান মামলা দেখা দিলে বা করার প্রয়োজন হইলে আমাদের
নিযুক্তীয় আমমোক্তার আমাদের সমর্থন করত: প্রয়োজনীয় আরজি ওকালত নামা ইত্যাদিতে আমাদের পক্ষে
ও স্বার্থে আমাদের নাম দস্তখতে ব-কলমে তাহার নিজ নাম সহি স্বাক্ষর করিয়া উকিল, মোক্তার ব্যরিস্টার
নিয়োগ করিতে পারিবেন। বাংলাদেশ সুপ্রিমকোট. হাইকোট জজকোট মুনসেফকোট দেওয়ানী ও ফৌজদারী
কোর্ট অর্থাৎ বাংলাদেশের যে কোন নি¤œ আদালত হইতে সবোচ্চ আদালত পর্যন্ত যে কোন মামলা
পরিচালনা করিতে পারিবেন।
৮) অত্র আমমোক্তার যে সকল কার্যাদি উল্লেখ আছে তাহা ছাড়াও যদি নি¤œ তফসিল বর্ণিত সম্পত্তির
উন্নয়ন স্বার্থে প্রয়োজন মনে করিলে যে কোন কার্য সম্পাদন করিতে পারিবেন। এবং কার্যাদি সম্পাদনের
জন্য যে সমস্ত সহি স্বাক্ষর করিবেন তাহা আমাদের সহি স্বাক্ষর বলে গন্য হইবে ও কার্যাদিও আমাদের
নিজনিজ কার্য বলে গন্য হইবে।
এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে সুস্থ শরীরে সরলমনে অন্যের বিনা প্ররোচনায় অত্র আমমোক্তার দলিল পাঠকরিয়া
উহার মর্ম অর্থ ও ফলাফল সম্পর্কে অবগত হইয়া আমরা দাতাগন সহি স্বাক্ষর সম্পাদন করিলাম।
ইতি ,তারিখ
জেলা -ঢাকা থানা- ক্যান্টনমেন্ট সাবরেজিষ্ট্রি অফিস গুলশান অধীন ঢাকা কালেক্টরীর তৌজিভূ ক্ত জেল নং-
সিএস ও এস এ ২৭১ আর এস ০৬ সিটি ০৩ নং মৌজা জোয়ারসাহারস্তিত খতিয়ান নং সি এস ৫৬
এস এ ৩৫২ আর এস ৪৯৪ এবং সিটি নং এস এ ও সি এস ৬৩২ আরএস ৭৯৩ ও ৭৯৫ সিটি
৩৩২০৮ দাগে মোট জমি ৮৩ শতাংশ নাল জমি অত্র দলিলের আমমোক্তারকৃ ত সম্পত্তি বটে।
যাহার চৌহদ্দি উত্তরে তোরাপ মন্ডল দক্ষিনে সরকারী রাস্তা পূর্বে ৭৯২ দাগ পশ্চিমে সোবহান গং এর
জমি
অত্র আমমোক্তার দলিল হলফসহ ৫ ফর্দে মুসাবিদা কারক
কম্পোজ কারক
তেজগাঁও শি/এ,ঢাকা)
স্বাক্ষীগনের স্বাক্ষর-
১)
২)
৩)
হলফনামা
বরাবর
সাবরেজিস্ট্রার-গুলশান জেলা-ঢাকা
১) আমি মো:রমিজ উদ্দীন জন্ম তারিখ ০৩/০৪/১৯৬৪ আইডি নং ..২৮ ২) মো:আরীফ উদ্দীন জন্ম
তারিখ ২৭/০২/১৯৬৭ ইং আইডি নং ..৫৩ সর্ব পিতা মৃত্যু আ:কাদের মাতা মৃত গোলাপ জান বিবি সাং
৬৩১ মানিকদী ,থানা ক্যান্টনমেন্ট জেলা-ঢাকা,জাতীয়তা বাংলাদেশী,ধর্ম -ইসলাম,পেশা-ব্যবসা।ধর্মত প্রতিজ্ঞা
পূর্বক বলিতেছি যে
খ) প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধানের ১৯৭২ সালের দালাল আইনের ৮ নং আদেশে আটক
করা হয় নাই।
গ) প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তি ১৯৭২ সালের পরিত্যক্ত সম্পত্তি আইনের ১৬ আদেশের অন্তভূ ক্ত নয়।
ঙ) প্রস্তাবিত সম্পত্তি নির্ভূ লভাবে দলিলে বর্ণিত হয়েছে। যাহা হস্তান্তরের জন্য দাতাদের অধিকার আছে মর্মে
উপরোক্ত বর্ণনা আমার জানামতে সত্য এবঙ অদ্য সাব রেজিস্ট্রার সাহেবের সম্মুখে উপস্থিত হইয়া এত্র
হলফনামায় সহি সম্পাদন করিলাম।
ইতি, তারিখ:
সনাক্তকারী
মো:মজিবুর রহমান জন্ম তারিখ ২০/০১/১৯৬৪ ইং আই ডি নং...৫৩ পিতা আ:হাকিম হাওলাদার মাতা-
মালেকা বেগম সং ২৬০/৪ এ পশ্চিম মানিকদী ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ,ঢাকা-১২০৬,ধর্ম ইসলাম,পেশা -ব্যবসা,
জাতীয়তা-বাংলাদেশী।
১) মিসেস রিক্তা জন্ম তারিখ ০১/০১/১৯৭৬ ইং স্বামী ফারুক মল্লিক মাতা মনোয়ারা বেগম সাং ২৬০/৪
,পশ্চিম মানিকদী থানা -ক্যান্টনমেন্ট,জেলা -ঢাকা ,ধর্ম -ইসলাম, পেশা-গৃহীনি,জাতীয়তা-বাংলাদেশী।
পরম করুনাময় আল্লাহর নামে অত্র আমমোক্তার দলিলের বয়ান লিখিতে আরম্ভ করিলাম। যেহেতু
আমমোক্তার দলিল দাত্রী নিম্নে বর্নিত তফসিলকৃ ত সম্পত্তি খরিদাসূত্রে মালিক দখলকার নিয়ত হইয়া অদ্য
পর্যন্ত সকলের জ্ঞাতসারে শান্তিপূর্ণভাবে ভোগদখলে নিয়োজিত আছি।
বর্ত মানে আমি দলিল দাত্রী সাংসারিক কাজে ব্যস্ত থাকার দরুন আমার পক্ষে নি¤œ তফসিল বর্ণিত
সম্পত্তি দেখাশুনা শাসন সংরক্ষন রক্ষনাবেক্ষণ ও মামলা মোকদ্দমা পরিচালনার জন্য আমার বিশ্বস্থ
মো:মজিবুর রহমান জন্ম তারিখ ২০/০১/১৯৬৪ইং আই ডি নং...৫৩ পিতা আ:হাকিম হাওলাদার মাতা-
মালেকা বেগম সাং ২৬০/৪ এ পশ্চিম মানিকদী, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ,ঢাকা-১২০৬,ধর্ম -ইসলাম,পেশা -ব্যবসা,
জাতীয়তা-বাংলাদেশীকে আমমোক্তার নিযুক্ত করিয়া নিম্নরুপ ক্ষমতা প্রদান করিলাম।
খ) আমাদের নিযুক্ত আমমোক্তার আমাদের পক্ষে তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি বিক্রি বন্ধক হেবা দান ও অন্যান্য
হস্তান্তর ব্যতীত দেখাশুনা রক্ষনাবেক্ষন ও মামলা পরিচালনা করিতে পারিবেন।
গ) যে কোন কোর্ট -সুপ্রিমকোর্ট হাইকোর্ট জজকোর্ট দেওয়ানী ফৌজদারী উল্লেখিত আদালতগুলির মধ্যে যে
কোনটিতে আমার নামে যে মোকদ্দমা দায়ের আছে অথবা দায়ের হবে আপনি সে সমস্ত মোকদ্দমা আমার
পক্ষ সমর্থন করিবার নিমিত্তে যেরুপ পরামর্শ উপদেশ প্রণয়ন করা প্রয়োজন তৎসমুদয় করিবেন।
ঘ) নিম্ন তফসিল বর্ণিত সম্পত্তির আয় ও ব্যায় আপনি করিবেন এবং সঠিক হিসাব রাখিবেন।
চ) এতদার্থে সুস্থ শরীওে,স্বজ্ঞানে এবং সবিশেষ বিবেচনাপূর্বক আপনাকে আমমোক্তার নিযুক্ত করিলাম।
তফসিল
জেলা -ঢাকা থানা- ক্যান্টনমেন্ট সাবরেজিষ্ট্রি অফিস গুলশান অধীন ঢাকা কালেক্টরীর তৌজিভূ ক্ত জেল নং-
সিএস ও এস এ ২৭১ আর এস ০৬ সিটি ০৩ নং মৌজা জোয়ারসাহারস্তিত খতিয়ান নং সি এস ৫৬
এস এ ৩৫২ আর এস ৪৯৪ এবং সিটি নং এস এ ও সি এস ৬৩২ আরএস ৭৯৩ ও ৭৯৫ সিটি
৩৩২০৮ দাগে মোট জমি ৮৩ শতাংশ নাল জমি অত্র দলিলের আমমোক্তারকৃ ত সম্পত্তি বটে।
যাহার চৌহদ্দি উত্তরে তোরাপ মন্ডল দক্ষিনে সরকারী রাস্তা পূর্বে ৭৯২ দাগ পশ্চিমে সোবহান গং এর
জমি অত্র আমমোক্তার দলিল হলফসহ ৫ ফর্দে লিখিত সাক্ষী ৩ জন বটে।
প্রথমদাতার স্বাক্ষর
স্বাক্ষীগনের নাম-
১)
২)
৩)
২)
৩)
হলফনামা
বরাবর
সাবরেজিস্ট্রার-গুলশান জেলা-ঢাকা
১) আমি মো:মজিবুর রহমান জন্ম তারিখ ২০/০১/১৯৬৪ ইং আই ডি নং...৫৩ পিতা আ:হাকিম হাওলাদার
মাতা-মালেকা বেগম সং ২৬০/৪ এ পশ্চিম মানিকদী ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ,ঢাকা-১২০৬,ধর্ম ইসলাম,পেশা -
ব্যবসা, জাতীয়তা-বাংলাদেশী,ধর্ম -ইসলাম,পেশা-ব্যবসা।ধর্মত প্রতিজ্ঞা পূর্বক বলিতেছি যে
খ) প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধানের ১৯৭২ সালের দালাল আইনের ৮ নং আদেশে আটক
করা হয় নাই।
গ) প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তি ১৯৭২ সালের পরিত্যক্ত সম্পত্তি আইনের ১৬ আদেশের অন্তভূ ক্ত নয়।
১) ১)
২)
(১) জনাব মো: হাসেম, পিতা- মূত নজরুল ভূ ইয়া, (২) মিসেস হুমায়রা বেগম, স্বামী- জনাব মো: সিরাজউল্লাহ,
সাং- কবির হাট মনির পাড়া, থানা ও জিলা- মনির পাড়া, বর্ত মান সাং- ৩১২ ইবন বতু তা স্টেট, আল
ওয়াসী ডিস্ট্রীক, রিয়াদ ১৬৭২৩-৭৮২৬ সৌদী আরব, পাসপোর্ট নং : সর-৬০১২৮৩৫ সয-৮৭২০১৬৫৮,
জাতীয়তা- বাংলাদেশী, ধর্ম- ইসলাম, পেশা- চাকুরী।
আম-মোক্তারনামা দাতাদাএীদ্বয়
জনাব মো: নিয়াজ আলী, পিতা- মূত হাফেজ ভূ ইয়া, সাং- ১৩নং নজরুল নগর (করিম হাজীর বাড়ী), থানা-
মোহাম্মদপুর, জেলা- ঢাকা, পেশা- ব্যবসায়ী, জাতীয়তা- বাংলাদেশী, ধর্ম- ইসলাম ।
আম-মোক্তারনামা গ্রহীতাগন.
কস্য সাধারণ আম-মোক্তারনামা পএ মিদং কার্যাঞ্জে যেহেতু আমরা আম-মোক্তারনামা দলিল দাএীদ্বয় নিন্ম-
তফসিলোক্ত সম্পওি ( বর্ত মানে বাড়ী ) হোল্ডিং নং- ৩০১/বি, শেওড়াপাড়া, আমরা স্বামী-স্ত্রী ক্রয় সূএে মালিক
ও দখলদার নিয়ত আছি ।
এবং
যেহেতু , আমরা স্বামী-স্ত্রী দুজনই দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবের রিয়াদ নগরীতে অবস্থান করিতেছি ।
এবং
যেহেতু , উক্ত বাড়ীটি আপনার বাড়ীর কাছাকাছি, আপনার থেকেই ৮৭১৬ তাং: ১২-০৭-২০০৯ ইং ৮২৩
তাং: ১৫-০৩-২০০৯ ইং ২টি দলিলে আপনি এবং আপনার উরষজাত সন্তান হতে খরিদ সূএে মালিক ।
এবং
যেহেতু , আমরা প্রবাসে (সৌদি আরব) থাকায় উক্ত বাড়ীটি দেখাশুনা, ভাড়াটিয়াদের ভাড়া দেওয়া, ভাড়া
আদায় করা, হোল্ডিং ট্যাক্স, গ্যাস বিল, পানি বিল, বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করা এবং বাড়ীটি শাসন সংরক্ষণ,
উন্নয়ন, তাছাড়া কোন ডেভেলপার দিয়ে বাড়ীটি আধুনিকরণ এর প্রেক্ষিতে আমাদের পক্ষে কথা বলার
জন্য কোন ডেভেলপার নির্বাচনের জন্য স্বশরীরে হাজির হওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব হইতেছে না ।
এবং
যেহেতু , উপরোক্ত কার্যগুলি আমাদের পক্ষে কাজ করার জন্য একজন আম-মোক্তার নিয়োগ করা একান্ত
আবশ্যক হইয়া পড়িয়াছে ।
এবং
যেহেতু , আপনি আম-মোক্তার গ্রহীতা আমদের সাথী ভাই হিসেবে বিশ্বস্ত ব্যক্তি ।
এবং
যেহেতু , আমরা আপনি আম-মোক্তারনামা গ্রহীতাকে আমাদের পক্ষে আম-মোক্তার হিসেবে কার্য পরিচালনার
জন্য প্রস্তাব করিলে আপনি আমাদের উক্ত প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় এক্ষু নে আপনাকে আমাদের পক্ষে
নিন্মলিখিত কার্যাবলী সম্পাদনের জন্য ক্ষমতা নিয়োগ করিতেছি যে-
ক্ষমতাবলী/কার্যাবলী
১) আপনি আম-মোক্তারনামা গ্রহীতা আমরা আম-মোক্তারনামা দাতার পক্ষ হইয়া বাড়ী সংস্কার করবেন,
ভাড়াটিয়া দিবেন ( কোন ডেভেলপার না পাওয়া পর্যন্ত ) ভাড়া উওোলন করিবেন । গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির
বিল, খাজনা, হোল্ডিং ট্যাক্সসহ সমুদয় ট্যাক্স পরিশোধ করিবেন ।
২) বাড়ীর উন্নয়ন কল্পে কোন ডেভেলপার এর সাথে নিজে কিংবা কোন মিডিয়ার মাধ্যমে বাড়ীটি আপনার
নির্ধারিত কোন ডেভেলপারকে দিতে বল্লে আমরা প্রয়োজনীয় কাগজ-পএ সই করে দিব ।
৩) নির্বাচিত ডেভেলপার এর সাথে ভাড়া বাবদ/ কিংবা সাইনিং মানি বাবদ টাকা যা নিবেন তা আপনার
সিদ্ধান্তই আমাদের সিদ্ধান্ত এবং শেয়ার এর ব্যাপারে আপনার সিদ্ধান্তই আমাদের সিদ্ধান্ত ।
৪) ভাড়া / সাইনিং মানি বাবদ যে টাকা ডেভেলপার দিবে আপনি কিংবা আপনার প্রতিনিধির মাধ্যমে যত
টাকা নিবেন তা আমরা নিয়েছি বলে গন্য হবে ।
৫) ডেভেলপার থেকে আমাদের শেয়ারের যে অংশ পাব তা আপনি আমাদের পক্ষে বুঝে নিবেন ।
৬) ডেভেলপার এর সাথে কাজের ক্রুটির জন্য / চু ক্তি স্বাক্ষরে কাজ না করার জন্য আপনি আমাদের পক্ষে
বাদী হবেন ।
৭) ডেভেলপার কিংবা পারিপার্শ্বিক কোন কারণে বা অন্য কোন কারণে কোন মামলা, কোন ডায়েরী
ফৌজদারী কিংবা আদালতী মামলার প্রয়োজন হলে আপনি আমাদের পক্ষ হয়ে মামলা করতে পারবেন ।
এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ওকালত নামা আপনি আম-মোক্তারনামা গ্রহীতা আমরা আম-মোক্তারনামা দাতার
পক্ষ হইয়া আমাদের নামে ‘ব’ কলমে স্বাক্ষর প্রদান পূর্বক ওকালত নামা সম্পাদন করিতে পারিবেন ।
৮) আপনি আম-মোক্তারনামা গ্রহীতা কতৃ ক অএ আম-মোক্তারনামার অনূবলে গ্রহীতা সকল কার্যাবলী লেন-
দেন, টাকা-পয়সা নেওয়া আমরা আম-মোক্তার দাতা নিজে উপস্থিত থাকিয়া নিজ হস্তে দস্তখত সম্পাদনে
সম্পন্ন করিয়াছি বলিয়া গণ্য হইবে ।
৯) এ আম-মোক্তার দ্বারা আপনি এ জায়গা/ বাড়ী বিক্রয় করিতে পারিবেন না । ডেভেলপার এর চু ক্তিপএ
এবং জবমরংঃবৎবফ চড়বিৎ ঙভ অঃঃড়ৎহবু আপনার নির্দে শ মত আপনার নির্বাচিত ডেভেলপারকে
আমরাই সই স্বাক্ষর করে দিব ।
অএ আম-মোক্তারনামার উপরোক্ত সকল বক্তব্যাদি পড়িয়া, জানিয়া, শুনিয়া, শুদ্ধ স্বীকারে অন্যের বিনা
প্ররোচনায় অএ আম-মোক্তারনামার শিরভাগে ও নিন্মে দস্তখত প্রদান করিয়া ইহা সম্পাদন করিয়া দিলাম
।
তফসিল
জিলা-ঢাকা, থানা ও সাব রেজিস্ট্রি অফিস মিরপুর এলাকাধীন ঢাকা কালেকটরীর তৌজিভু ক্ত সাবেক ৮৭২
এস এ ৩৭ নং আর এস ১২ নং মহানগর জরীপে ৮নং মৌজা পশ্চিম কান্দর স্থিত । সি এস ২৬ এস,
এ ৩৬, ৭নং ৫নং মিউটেশন ৭/৩৮ আর এস ৮ ও ৫ নং মহানগর জরীপে ৮নং ৬০নং খতিয়ানে সি
এস ও এস এ ৩২ ও ৭১ আর এস ৯৩ ও ১২৩ নং আর এস মিউটেশন নং- ৭২১৬/ ২০১১ জোত নং-
২৬৫/১ জমির পরিমাণ ১.০০১ অযুতাংশ যার পূর্বে- রাস্তা পশ্চিমে- সালমা বেগম উওরে- রহমতু ল্লা সাহেবের
বিক্রিত বাড়ী অর্নবদের বাড়ী, দক্ষিণে- রহিম/কিবরিয়া ।
ৃৃৃ
ৃৃ ..ৃৃৃ
স্বাক্ষীগণের স্বাক্ষর :
১)ৃৃৃ
২)ৃৃৃ
৩)ৃৃৃ
লিগ্যাল নোটিশ
সুত্র: ০০২/১০/২০১৫
তারিখ: ১৭/১২/২০১৫
প্রতি
ধানমন্ডি, ঢাকা.
মাধ্যম
জধড়সধহ স্মিতা
চেম্বার:চধৎলধধিৎ সেন্টার
ঢাকা-১১০০
মো. আবদুল্লাহ
৩৯, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০
-------------------নোটিশ প্রেরক
জনাব,
উপরে উল্লেখিত আমার মোয়াক্কেল কর্তৃ ক নির্দে শিত হইয়া তাহার পক্ষে আমি আপনাকে জানাইতেছি যে,
১.আমার মোয়াক্কেল মো. আবদুল্লাহ একজন সৎ,নির্ভ রযোগ্য এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী মানুষ বটে। তিনি
সুনাম ও খ্যাতির সাথে ব্যবসায় পরিচালনা করিয়া আসিতেছেন।
২) আপনি আমার মোয়াক্কেলের নিকট েেথকে ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে গত ১১/১২/২০১৪ ইং তারিখে
১,০০,০০০ /- (এক লক্ষ) টাকা ধার নিয়েছিলেন যাহা গত এক বছর থেকে দেই,দেব বলে অনেকটা সময়
অতিবাহিত করেছেন কিন্তু দিতে পারেননি বা দেননি।
৩) অবশেষে আপনি আপনার টাকা পরিশোধের উদ্দেশ্যে গত ১৫/১২/২০১৫ ইং তারিখে একখানা চেক
দিয়েছেন যাহার সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর ৭৯৮৭৯৮০ চেক বহি পাতা নং ০০২৭ , সোনালী ব্যাংক, মতিঝিল
শাখা ।
৪.উক্ত চেকখানা আমার মক্কেল নগদায়নের জন্য গত ১৬/১২/২০১৫ ইং তারিখে সোনালী ব্যাংকের অত্র
শাখায় দাখিল করলে আপনার একাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় চেকটি প্রত্যাখ্যাত হয়।
অতএব,আপনাকে এই মর্মে নোটিশ দেওয়া যাচ্ছে যে, আপনি এই নোটিশ প্রাপ্তির ৩০ দিনের মধ্যে আমার
মোয়াক্কেলের উক্ত ১,০০,০০০ / - (এক লক্ষ) টাকা সরাসরি পরিশোধ করবেন। উক্ত সময়ের মধ্যে পরিশোধে
ব্যর্থ হলে আপনার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
আপনার প্রদত্ত চেকটির প্রত্যাখ্যাত সার্টি ফিকেট এবং চালানের অনুলিপি আমার চেম্বারে রক্ষিত আছে।
নিবেদক
জধড়সধহ স্মিতা
অ্যাডভোকেট জজকোর্ট ,
ঢাকা।
১৮৮১সালের এন আই এক্ট এর ১৩৮ ধারা অনুসারে লিগ্যাল নোটিশ:
প্রতি,
এতদ্বারা আমি গোকুল চন্দ্র সরকার,এ্যাডভোকেট জজকোর্ট ,ঢাকা নির্দে শিত হইয়া আমার মোয়াক্কেল মো:
বোরহান উদ্দনি,পিতা: মো: হয়রবত আলী প-২০,দক্ষিন বাড্ডা,ঢাকা-১২১২।
১) আমার মক্কেলের মাসিক ২০০০০ টাকা ভাড়ার চু ক্তিতে তার দক্ষিন বাড্ডা এলাকার ২/৩ হোল্ডিং এর
৫ম তলা বিল্ডিং এর ৪র্থ তলা বাসাটি ৩ বছরের জন্য বিগত ০১/০২/২০১৩ ইং তারিখে ভাড়া
দিয়েছিলেন।
২) নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করতেন না যা মালিক ও ভাড়াটিয়ার মধ্যে সম্পাদিত চু ক্তির শর্ত ভঙ্গ
করেছেন।
৩) আপনাকে বকেয়া ভাড়া ও অন্যান্য বিল পরিশোধ পূর্বক বাসাটি এক মাসের মধ্যে ছেড়ে দেওয়ার জন্য
বলা হইল।
অতএব,আপনাকে এই মর্মে নোটিশ দেওয়া গেল যে, আপনি নোটিশ প্রাপ্তির এক মাসের মধ্যে যাবতীয়
বিল এবং বাসা ভাড়াসহ সমূদয় বকেয়া বুঝাইয়া দিয়ে আমার মক্কেলকে বাসার শূন্য দখল বুঝাইয়া
দিবেন,অন্যথায় আপনার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে।
নিবেদক
তারিখ:১৭.০১.১৬
গোকুল চন্দ্র সরকার
এ্যাডভোকেট,জজকোর্ট ,ঢাকা
প্রশ্ন: রেজিস্ট্রেশন আইন ২২এ ধারা অনুযায়ী দলিলের উপাদানসমূহ কি কি? এই উপাদানের অনুকরণে একটি
বিক্রয় দলিলের খসড়া তৈরী কর।
১৯০৮ সালের রেজিস্ট্রেশন আইনের ২২এ ধারায় উল্লেখিত বিষয়সমূহ সন্নিবেশিত করে একটি হস্তান্তর
দলিল সম্পাদন করতে হয়। রেজিস্ট্রেশন আইনের ২২ এ ধারা অনুযায়ী উপাদানগুলো হলো:
(১) প্রতিটি হস্তান্তর দলিল অবশ্যই রেজিস্ট্রি করতে হবে, রেজিস্ট্রি দলিলে বিক্রীত সম্পত্তির পূর্ণ বিবরণ এবং
বিক্রয়ের প্রকৃ তি বর্ণনা করতে হবে। {ধারা ২২এ(১)।
(২) প্রতিটি দলিলে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয় পক্ষের ছবি পেষ্ট করে সংযুক্ত করতে হবে, উক্ত ছবি সংশ্লিষ্ট
ব্যক্তির স্বাক্ষর/বাম বৃদ্ধাঙ্গলীর টিপসইযুক্ত হবে {ধারা ২২এ(২)।
(৩) সরকার এ আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে (দলিলের/চু ক্তিপত্রের) নির্ধারিত ফরমেট জনসাধারণের জ্ঞাতার্থে
সরকারি গেজেটে প্রকাশ করবেন {ধারা ২২এ (৩)।
স্ট্যাম্প
ধর্ম : ইসলাম
ধর্ম : ইসলাম
৫। আমমোক্তার বা প্রতিনিধির মাধ্যমে দলিল স¤পাদিত হইয়া থাকিলে আমমোক্তারের নাম, ঠিকানা ও
বিবরণ : অপ্রযোজ্য।
৭। হস্তান্তরাধীন জমির ন্যূনপক্ষে ২৫ বছরের মালিকানার ধারাবাহিক বিবরণঃ (যথাযথ ক্ষেত্রে ওয়ারিশ ও
বায়া দলিল সমূহের বিস্তারিত বিবরণ) এবং হস্তান্তরের উদ্দেশ্য, সম্পত্তির দখল, ইজমেন্ট, স্বত্ত্ব এবং হস্তান্তর
সম্পর্কি ত উল্লেখ যোগ্য মন্তব্য (যদি থাকে) সম্পর্কি ত বিবরণ : যেহেতু নিম্ন তফসিল বর্ণিত স¤পত্তিতে
রাজবাড়ী জেলার রাজবাড়ী সদর উপজেলাধীন ১২নং সুলতানপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত লক্ষণদিয়া মৌজাস্থিত
জোত জমিতে লক্ষণদিয়া গ্রাম নিবাসী মরহুম হাসেম মোল্লা বিগত এস, এ-১১১১ নং এবং আর, এস-১০৬৬
নং খতিয়ানে নিজ নাম শুদ্ধভাবে রেকর্ড ভূ ক্ত করাইয়া বৈধ মালিক বিদ্যমান থাকাবস্থায় পরলোকগমন
করিলে তাহার ত্যাজ্যবিত্ত সম্পত্তিতে তাহার একমাত্র গর্ভ জাত পুত্র মোঃ হাসান মোল্লা পৈত্রিক ওয়ারিশ সূত্রে
বৈধ মালিক নিয়ত হইয়া সুলতান ইউনিয়ন ভূ মি অফিসে ৭১২৭ নং জোতে নিজ নামে নামজারী ও
জমাভাগ করাইয়া হালসন পর্যন্ত বার্ষিক ভূ মি উন্নয়ন করাদি পরিশোধ ক্রমে বৈধ মালিক নিয়ত থাকিয়া
পরম সুখে নির্বিবাদে, নিষ্কন্টক অবস্থায়, অন্যের বিনা আপত্তিতে শান্তিপূর্ণ ভাবে এ যাবৎকাল পর্যন্ত ভোগ
দখল করিয়া আসিতেছি।
বর্ত মানে নগদ টাকার আবশ্যকতায় আমি অত্র দলিল দাতা নিম্ন তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি নিস্কন্টক,
নির্ভে জাল ও দায়মুক্ত অবস্থায় বিক্রয় করার জন্য প্রকাশ্যে প্রস্তাব ঘোষণা করিলে আপনি অত্র দলিল
গ্রহীতা তাহা খরিদ করিতে রাজী ও সম্মত হওয়ায় তফসিল বর্ণিত জমি অদ্য রোজ হাজিরান মজলিসে
নিম্ন স্বাক্ষরিত স্বাক্ষীগণের মোকাবেলায় দলিলে উল্লেখিত সাকুল্য টাকা নগদ হাতে-হাতে বুঝিয়া পাইয়া ও
নিয়া তফসিল বর্ণিত জমি নিষ্কণ্টক ও দায়মুক্ত অবস্থায় আপনি অত্র দলিল গ্রহীতার নিকট সাফ বিক্রয়
করিয়া বিক্রিত জমির ভোগ দখল সরেজমিনে বুঝাইয়া দিয়া আমি অত্র দলিল দাতা এবং আমার স্থলবর্তী
ও পরবর্তী সকল ওয়ারিশানগণক্রমে চিরতরে নিঃস্বত্ববান হইলাম ও হইবেক।
অদ্য হইতে আপনি অত্র দলিল গ্রহীতা নিম্ন তফসিল বর্ণিত জমিতে অত্র সাফ কবলা দলিল মূলে আমার
যাবতীয় স্বত্বে স্বত্ববান থাকিয়া সহকারী কমিশনার (ভূ মি) এর কার্যালয়ে আমার নাম খারিজের স্থলে আপনি
অত্র দলিল গ্রহীতা নিজ নামে নামজারী ও জমাভাগ করতঃ রীতিমত বার্ষিক খাজনাদি পরিশোধ করিয়া
চেক দাখিলা গ্রহণে আজীবন পরম সুখে ভোগ দখল করিতে পারিবেন এবং প্রয়োজনে বিক্রয়, বন্ধক
ইত্যাদি যাবতীয় হস্তান্তরের ক্ষমতা পরিচালনা করিতে পারিবেন। অদ্য হইতে নিম্ন তফসিল বর্ণিত জমিতে
আমি অত্র দলিল দাতা বা আমার স্থলবর্তী ও পরবর্তী কোন ওয়ারিশানগণের কোন প্রকার ওজর আপত্তি,
দাবী-দাওয়া নাই ও রহিলনা বা করিলেও তাহা সর্ব আইন আদালতে অগ্রাহ্য ও বাতিল বলিয়া গণ্য
হইবে।
প্রকাশ থাকে যে, অত্র সাফ কবলা দলিলের তফসিল ভাগে দাগ, খতিয়ান, সীমা বা চৌহদ্দি ও দলিলের
গর্ভে র বয়ানে বা মালিকানা পরিচয়ের ক্ষেত্রে যদি আমি অত্র দলিল দাতার অনিচ্ছাকৃ ত কারণে কোন
প্রকার ভু ল ভ্রান্তি প্রকাশ পায়; তাহা হইলে অত্র সাফ কবলা দলিল পন্ড বা বাতিল হইবে না, বরং আপনি
অত্র দলিল গ্রহীতার বৈধ স্বত্ব সংরক্ষণের জন্য যাবতীয় প্রয়োজনীয় ভু ল ক্রটি স্বীকার ও শুদ্ধ সংযোজন
করতঃ যে কোন প্রকার ভ্রমঃ সংশোধন নামা দলিল সম্পাদন করিয়া এবং রেজিষ্ট্রি অফিসে উপস্থিত হইয়া
রেজিষ্ট্রি কার্য সম্পন্ন করিয়া দিতে বাধ্য রহিলাম ও ওয়ালিওয়ারিশগণক্রমে বাধ্য থাকিবেক। যদি
ভবিষ্যতে উক্তরূপ কোন প্রকার ভ্রমঃ সংশোধন নামা দলিলের প্রয়োজন হয় বা করা হয়, তবে তাহা অত্র
মূল দলিলের একাংশ বলিয়া গণ্য হইবেক।
৮। একাধিক ক্রেতা/গ্রহিতার ক্ষেত্রে ক্রয়কৃ ত/অর্জি ত জমির হারাহারি মালিকানার বিবরণ (যদি থাকে):
১০।স¤পাদনের তারিখ (বাংলা ও ইংরেজী): ইতি বাংলা ১৪২০ সালের ১৪ই ফাল্গুণ মোতাবেক ২৬-০২-
২০১৪ ইং, ছাব্বিশ, দুই, দুই হাজার চৌদ্দ সন।
আর, এস, : ১০৬৬ (এক হাজার ছিষট্টি) নং খতিয়ানে মোট জমি ৩২ শতাংশ।
দাগঃ
এস, এ-১৪৪৩ (এক হাজার চারশত তেতাল্লিশ) নং এবং আর, এস-৯৭৫১ (নয় হাজার সাতশত একান্ন)
নং,প্রকৃ তি-ধানী জমি ,পরিমান-৩২ শতাংশ।
১৩। হস্তান্তরিত স¤পত্তির পরিমাণ (অংকে ও কথায়): ৩২ (বত্রিশ) শতাংশ জমি বটে।
১৪। হস্তান্তরিত স¤পত্তির মূল্য পরিশোধের বিবরণ (যদি থাকে অংকে ও কথায়): ২,৮৪,০০০/= (দুই
লক্ষ চু রাশি হাজার) টাকা মাত্র যাহা নগদে পরিশোধ করা হইয়াছে।
১৭।অত্র দলিল পাঠ করিয়া/করাইয়া আমরা উহার মর্ম অবগত ও সম্মত হইয়া স্বাক্ষর করিলামঃ
দাতার স্বাক্ষরঃ
গ্রহীতার স্বাক্ষরঃ
তারিখ : ২৯/০১/২০১৬
তারিখ :২৯/০১/২০১৬
তারিখ : ২৯/০১/২০১৬
পিতা/স্বামীর নাম : নরেন্দ্রনাথ সরকার
২০।হস্তান্তরিত সম্পত্তির সঠিক পরিচয় এবং বাজার মূল্য সম্পর্কে সম্যক অবহিত হইয়া আমি
নিম্নস্বাক্ষরকারী অত্র দলিল মুসাবিদা করিয়াছি/লিখিয়া দিয়াছি এবং পক্ষগণকে পাঠ করিয়া শুনাইয়াছি।
মুসাবিদাকারক বা দলিল লেখকের নাম, পূর্ণ ঠিকানা ও দলিল লেখকের সনদ নং (অফিসের নামসহ):
সাং লক্ষণদিয়া
রাজবাড়ী সদর,রাজবাড়ী।
বরাবর,
আমিমোঃ হাসান মোল্লা, জন্ম তারিখ-১৪-১১-১৯৫২ ইং, এই মর্মে হলফনামা প্রদান করিতেছি যে, আমি
হস্তান্তরাধীন জমির নিরংকুশ মালিক। অন্য কোন পক্ষের সাথে বায়না চু ক্তি স্বাক্ষর করি নাই বা অন্য
কোথায় বিক্রয় করি নাই বা অন্য কোন পক্ষের নিকট বন্ধক রাখি নাই বা এ স¤পত্তি সরকারী
খাস/অর্পিত বা পরিত্যক্ত স¤পত্তি নয় বা অন্য কোন ভাবে সরকারের উপর বর্ত ায় নাই।
আরও হলফ করিতেছি যে, উপরিউক্ত কোন তথ্য ভু লভাবে লিপিবদ্ধ হইয়া থাকিলে তজ্জন্য আমি/আমরা
দায়ী হইব এবং আমি/আমার বিরুদ্ধে দেওয়ানী ও ফৌজদারী মামলা করা যাইবে। হস্তান্তরিত জমি
স¤পর্কে কোন ভূ ল, অসত্য, বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রদান করিয়া থাকিলে প্রয়োজনে নিজ খরচায় ভু ল শুদ্ধ করিয়া
ক্ষতিপূরণসহ নতু ন দলিল প্রস্তুত ও রেজিষ্ট্রি করিয়া দিতে বাধ্য থাকিব। উল্লেখ্য যে, দলিলে হস্তান্তরিত
স¤পত্তির মূল্য কম দেখানো হয় নাই।
সাব-রেজিষ্ট্রার
বায়না পত্র
মো: জয়নাল আবদিন, পিতা- ছেরাজুল হক, সাং-জয়নারায়ন পুর, ডাকঘর-রাজাপুর বাজার, থানা-দাগনভূঁ ঞা,
জেলা-ফেনী, ধর্ম-ইসলাম, পেশা-চাকুরি, জাতীয়তা-বাংলাদেশী।
- - - বায়নাপত্র গ্রহিতা।
মোসা: তাহেরের নেছা, স্বামী- মৃত মো: ইউনুছ মিয়া, ২। মো: গিয়াস উদ্দিন, পিতা- মৃত মো: ইউনুছ মিয়া, সাং-
জয়নারায়নপুর, ডাকঘর-রাজাপুর বাজার, থানা-দাগনভূঁ ঞা, জেলা-ফেনী, ধর্ম-ইসলাম, পেশা-ব্যবসা, জাতীয়তা-
বাংলাদেশী।
- - - বায়নাপত্র দাতা।
পরম করুনাময় আল্লাহর নামে বায়না পত্র আরম্ভ করিলাম, যেহেতু আমাদের নগদ টাকার বিশেষ
প্রয়োজন হওয়ায় আমাদের মালিকীয় দখলীয় মোয়াজি ০৮ আট শতাংশ ভূ মি বিক্রি করার প্রস্তাব করিলে
আপনি তাহা খরিদ করিতে ইচ্ছুক হওয়ায়, সে মতে উক্ত ভূ মির মোট মূল্য মং-১,৭৮০০০/-এক লক্ষ
আটাত্তর হাজার টাকা সুস্থির করিয়া অদ্য আপনার নিজ তহবিল হইতে বায়না বাবত মং ১.৫০০০০/- এক
লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকায় স্বাক্ষীগণের মোকাবিলায় বুঝিয়া পাইলাম। বায়নাকৃ ত ভূ মি বাদ বাকী মং-
২৮,০০০/- আটাশ হাজার টাকা বায়নাকৃ ত ভূ মির চতু র দিকে আমিন দ্বারা মাপ ঝোপ করিয়া সীমানা
পিলার দিয়ে বায়নাকৃ ত ভূ মি চিহ্নিত করিয়া দিব এবং রেজিস্ট্রারি সংক্রান্ত কাগজ পত্র সংগ্রহ ক্রমে
জমাখারিজ করাইয়া ৯০ দিনের ভিতরে যে কোন দিন রেজিস্ট্রী করিয়া নিবেন এবং আমিও উপরোক্ত
মর্ম মতে রেজিস্ট্রী করিয়া দিতে বাধ্য থাকিব। না দিলে আপনি আইনগত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে
পারিবেন। ইহাতে আমরা কি আমাদের স্থলবর্তী ওয়ারিশানের কাহারো কোন প্রকার ওজর আপত্তি
থাকিবেনা।
এতদ্বার্থে আমাদের স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে স্বাক্ষীগণের মোকাবিলায় অত্র বায়নাপত্র সম্পাদন করিয়া দিলাম, ইতি
তাং-
মুসাবিধা কারক
(আবদুল হক)