Professional Documents
Culture Documents
Criminal Drafting For 2014 Exam
Criminal Drafting For 2014 Exam
Criminal Drafting For 2014 Exam
ক) সাধারণ ডায়েরী:
তারিখ:১১/১২/২০১৫
বরাবর
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত া
রাজবাড়ী থানা,রাজবাড়ী।
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী হরিপদ বিশ্বাস পিতা-মৃত অবিনাশ মন্ডল,সাং
লক্ষনদিয়া,ডাকঘর-খলিলপুর বাজার,থানা+জেলা-রাজবাড়ি। এই মর্মে সাধারণ ডায়েরী করার জন্য আবেদন
করিতেছি যে, ১) মো: জাহাঙ্গীর হোসেন,পিতা-হাসমত আলী ২) আফসার উদ্দীন পিতা-জয়েদশেখ। সর্বসাং-
লক্ষণদিয়া ডাকঘর-খলিলপুর বাজার,থানা+জেলা-রাজবাড়িগন আমাকে হত্যা করিবার হুমকি দিতেছে। যে
কোন সময আমার জান তাহাদের দ্বারা বিপন্ন হইতে পারে। কাজেই এই বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরী
হওয়া আবশ্যক।
অবএব প্রার্থনা এই যে,আমার ভবিষ্য নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে মো: জাহাঙ্গীর হোসেন,পিতা-হাসমত
আলীর আফসার উদ্দীন পিতা-জয়েদশেখ বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরী করত:আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনে মর্জি হয়।
নিবেদক-
হরিপদ মন্ডল
ডাকঘর:খলিলপুর বাজার
থানা-রাজবাড়ী সদর
জেলা:রাজবাড়ী
মোবা-০১৭২৪৮৭৮৪৬৬
খ) এজাহারের নমুনা
বরাবর
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত া
বাদী:
বিবাদী:
সাক্ষী:
মহোদয়,
আমি নি¤œ স্বাক্ষরকারী মন্টু মিয়া ও সাক্ষী মকবুল মিয়া, তফজ্জল হুসেন আপনার থানায় হাজির হইয়া
এই মর্মে লিখিত এজাহার দাখিল করছি যে,উপরোক্ত বিবাদীদের সাথে আমার দীর্ঘ দিন যাবত জমি-জমা
সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছে। উল্লেখিত তারিখে আমি যখন আমার ধান ক্ষেতের দিকে যাচ্ছিলাম তখন
সাক্ষী মকবুল মিয়ার বাড়ীর সামনের রাস্তার উপর ১নং ও ২নং বিবাদী আমাকে পথে আটক করে
এরপর কোন কথা না বলে আমাকে মোটা লাঠি দিয়ে বেধড়ক বারি মারতে থাকে। আমার চিৎকার
শুনে ১নং সাক্ষী মকবুল ও বেশ কয়েকজন লোক দৌড়ে ঘটনাস্থলে আসলে তারা পালিয়ে যায়। এদের
আঘাতে আমার বাম হাত ভেঙ্গে যায় ও শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত পাই, পরে সাক্ষী মকবুল আমাকে
বাড্ডা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। আমার চিকিৎসার প্রাথমিক কাগজপত্র সংযুক্ত করে দিলাম।
ডাক্তারী সনদ পরে দাখিল করবো।
অতএব উল্লেখিত বিবাদীদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার প্রার্থনাসহ অত্র এজাহার দাখিল
করলাম। আমি আঘাত প্রাপ্ত হওয়ায় আমার কথা মতো আমার এলাকার জনাব জসিম আহমেদ এই
এজাহার লিখে আমাকে পাঠ করে শুনালে আমি তা শুদ্ধ স্বীকারে স্বাক্ষর করলাম।
বিনীত
মন্টু মিয়া
তারিখ: ২৯/০৩/১৫ ইং
[ঘটনা ও চরিত্র কাল্পনিক]
০৬-১০-২০১২
বরাবর
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত া
জনাব,
যথাবিহীত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এ যে, আমি নি¤œ সাক্ষরকারী মতিউর রহমান ফয়সাল; পিতা-
রফিকুল ইসলাম, সেক্টর-৯ বাসা-৪২, রোড-২, উত্তরা মডেল টাউনের বাসিন্দা অদ্য আপনার থানায় উপস্থিত
হইয়া এই মর্মে এজাহার দায়ের করিতেছি যে, ১) রিপন(২৪) পিতা-আ: কদ্দুস; ২) কমল(২৪) পিতা- আসগর আলী;
৩)নবীন(২২) পিতা-আসাদুজ্জামান; ৪) শ্যামল(২৪) পিতা- আসাদ মিয়া। সর্ব সাং উত্তরা অত্র এলাকার সন্ত্রাসী,
বখাটে, খুনি প্রকৃ তির লোক।
অপহরণের স্বীকার আমার বোন তারিনকে তারা অনেক আগে থেকে বিরক্ত করে আসছিলো।
বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া আসার সময় ইভটিজিং করতো। আমি কয়েকবার নিষেধ করা সত্বেও তারা
বিরক্ত করছিল। অপহৃত তারিন আমার আদরের ছোট বোন যে, উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে ২য়
বর্ষে অধ্যায়নরত। ঘটনার দিন ৬-১০-২০১২ ইং তারিখ সকাল ৮ টায় তারিন বাসা থেকে
ভার্সিটিতে ক্লাস করতে যায়। ক্লাস শেষে অনুমানিক ৯-৯.৩০ মিনিটে তারিন বাসায় আসার
জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নিচে রিকসার জন্য অপেক্ষায় থাকার সময় হঠাৎ করে সাদা মাইক্রো নিয়ে ১
নং আসামি রিপন তারিনের গতি রোধ করে তাকে হাত ধরে টানতে থাকে আর বলে, আমার সাথে চল
আমার বোন তারিন ভয়ে বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার করতে থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে চা’য়ের
দোকানে দাঁয়িয়ে থাকা তারিনের ক্লাস মেট ১.শামিম, পিতা- আশরাফু ল ইসলাম; ২. সাকিব,
পিতা- মুনসুর আহামেদ; ৩.হাসিব, পিতা- মোরশেদ খান; দৌড়ে আসে চিৎকার শুনে তারিনকে
উদ্ধার করতে। রিপন পকেট থেকে চাকু বের করে ভয় দেখায় খুন করার। রিপনের সাথে থাকা সন্ত্রাসী
কমল, নবীন ও শ্যামল এর হাতে থাকা হকিস্টিক দিয়ে এলোপাতাড়ি মারতে থাকে তিন জনকে। গাড়িতে
তারিন কে উঠিয়ে অপহরণ করে নিয়ে চলে যায় রিপন সহ সন্ত্রাসী দলটি। এই দৃশ্য সাধারণ জনতার
চোখে পড়লে তারা গাড়িটির দুই দিকে তাড়া করে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই দিকের রাস্তা দিয়ে। রিপন ভয়ে
তারিনকে মাইক্রোর দরজা দিয়ে চলন্ত গাড়ি থেকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। বেশি আঘাত প্রাপ্ত শামিমকে
সাকিব ও সাধারণ জনগণ হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং হাসিব তারিনকে উদ্ধার করে আমাকে ফোনে
বিস্তারিত জানালে আমি ঘটনাস্থলে ছু টে গিয়ে আমার বোনকে উদ্ধার করি। এবং তাৎক্ষনিক ভাবে উত্তরা
মডেল থানার ডিউটি অফিসারকে ফোনের মাধ্যমে ঘটনা জানালে তারা এসে ঘটনা পর্যবেক্ষণ করে
আমাকে নিয়ে থানায় উপস্থিত হয়। ১ থেকে ৪ নম্বর আসামীরা আমার বোনকে অপহরণ ও খুন করতে
চেয়েছিল। এবং শামিমকে গুরুতর রকমের জখম করেছে। এর আগেও বিরক্ত করত তারিনকে । এর
পিছনে আরো কারো ইন্ধন থাকতে পারে বলে আমার ধারণা। তাই উক্ত আসামীদের বিরুদ্ধে, আমি নিজে
বাদী সহ শামিম, সাকিব ও হাসিবকে সাক্ষী রাখিয়া এই এজাহার দায়ের করিলাম।
অতএব মহোদয় সমিপে বিনীত নিবেদন এই যে, আমার লিখিত দরখাস্ত এজাহার হিসেবে গণ্য
করিয়া উক্ত আসামীদের গ্রেফতার পূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। সাক্ষীগণ এই ঘটনার
সত্যতা প্রমাণ করিবেন। এবং এর সাথে আমি আমার পরিবারের নিরাপত্তা কামনা করছি।
বিনীত নিবেদক
উত্তরা, ঢাকা।
মোবাইল:
এজাহাররে নমুনা"
বরাবর,
অফসিার ইনর্চ াজ
বষিয়: এজাহার ।
বাদী:
ববিাদী :
সাক্ষী :
(১) সুরুজ ময়িা (৫৬), পতিা-আবু আব্বা;
মহোদয়,
আমি নম্নি স্কাক্ষরকারী আয়াছ আলী অদ্য ০২-০১-২০০৫ তারখি অনুমান ১.৪৫ মঃি এর সময় আপনার
থানায় সাক্ষী আলতাফ আলী ও বশরি আলীসহ হাজরি হয়ে এ র্মমে লখিতি এজাহার দায়রে করছি য,ে
উপরোক্ত ববিাদীদরে সঙ্গে আমার পরবিাররে সদস্যদরে জম-িজমা নয়িে র্দীঘ দনি যাবত মনোমালন্যি
চলছে সে আক্রোশে উপরোক্ত ববিাদীগণ উপরোল্লখিতি তারখি ও সময়ে আমি বাড়ি হতে সজনিা বাজাররে
দকিে যাওয়ার পথে সাক্ষী মোজাম্মলে আলীর বাড়ীর সামনরে রাস্তায় পৌছা মাত্র হঠাত্ গাছরে আড়াল
হতে দৌড়ে এসে আমার উপর বল্লম ও লাঠি দয়িে আক্রমন কর৷ে১ নং ববিাদী তাঁর হাতে থাকা বল্লম
দয়িে আমার পটে লক্ষ্য করে ঘাই মারে আমি উক্ত ঘাই ডান হাত দয়িে ফরিানোর চষ্টে করি এতে
আমার ডান হাতে মারাত্বক রক্তাক্ত কাটা জখম হয়।আমি চত্কিার দয়িে মাটতিে পড়ে গলেে ৩ নং
আসামী আমাকে লাঠি দয়িে বদেম মারপটি করতে থাক।ে২ নং আসামী আমার পকটেে থাকা ১০,২২০
টাকা নয়িে যায়৷১ নং আসামী আমাকে লাথি মারতে মারতে পাশরে খালরে দকিে ফলেে দতিে থাকে এই
সময় ৩ নং আসামী বলে শালার বটোকে প্রাণে মরেে ফলে।এ সময় সাক্ষী মোজাম্মলে আলী বাড়ি হতে
বরে হয়ে আসে এবং ঘটনা দখেে চত্কিার দয়িে বলে আরে কে কই আছস তাড়াতাড়ি আয় আয়াছরে
মাইরা হালাইলো৷মোজাম্মলেরে চত্কিার শুনে আরো লোকজন ছু টে আসতে শুরু করলে আসামীরা লাঠি ও
বল্লম নয়িে তাদরে বাড়রি দকিে হটেে চলে যায়।
আসামীরা চলে যাওয়ার পর আশ পাশরে অনকে লোক এবং সাক্ষীগণ আসে যাদরে অনকেইে আসামীদরে
ভয়ে আদালতে গয়িে সাক্ষী দতিে সাহস করনেি বলে মামলায় তাঁদরে সাক্ষী মানা হয়ন,ি তবে তাঁদরেকে
গোপনে জজ্ঞিাসা করলে তাঁরাও সাক্ষী দবি৷েপরে ১ ও ২ নং সাক্ষী আমাকে থানা স্বাস্থ্য কমপ্লক্সেে নয়িে
র্ভ তি করনে৷ডাক্তার প্রাথমকি চকিত্সিা করে এক্সরসেহ আরো উন্নত চকিত্সিা গ্রহণ করার পরার্মশ দয়োয়
আমি ঢাকা মডেকিলেে যাওয়ার সময় এ এজাহার দায়রে করতে সাক্ষীদরে সহায়তায় থানায়
আস৷িসাক্ষীদরে ঘটনা বস্তিারতি বলছেি যা তদন্তে প্রকাশ পাব,ে আমার চকিত্সিার প্রাথমকি কাগজপত্র
সংযুক্ত করে দলিাম৷ডাক্তারী সনদ পরে দাখলি করবো।
অতএব উল্লখেতি আসামীদরে বরিুদ্ধে অবলিম্বে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার র্প্রাথনাসহ অত্র এজাহার
দাখলি করলাম৷আমি আঘাতপ্রাপ্ত হ ওয়ায় আমার কথা মতো আমার এলাকার জনাব বশরি আলী এই
এজাহার লখিে আমাকে পাঠ করে শুনালে আমি তা শুদ্ধ স্বীকারে নজি নাম দস্তগত করলাম।
সাং..........
বনিীত
আয়াছ আলী
তারখি ২-১২-২০০৫ ইং
গ) নালিশী দরখাস্ত
ঢাকা-১২১২।
অভিযোগকারিনী
বনাম
সর্বসাং-মধ্যবাড্ডা,
ঢাকা-১২১২।
প্রতিপক্ষগণ/অভিযুক্তব্যক্তি
সাক্ষীগন:
অপরাধের ধারা:
১) নালিশকারীর সহিত গত ২০/১০/২০১৪ ইং তারিখ অভিযুক্ত আক্কাস আলীর বিবাহ হয়। পক্ষগনের
দাম্পত্য জীবন যাপন চলাকালীন ১ নং আসামী ২ ও ৩ নং আসামীর ইন্দোনে গত ২০/০১/২০১৬ ইং
রাত ১০.০০ ঘটিকার সময় ২(দুই) লক্ষ টাকা দাবী করে প্রচন্ড মারপিট করে প্রাণ নাশের হুমকি দেয়।
২) পরদিন ২১/০১/১৬ ইং তারিখে সকাল ১০.০০ ঘটিকার সময় উক্ত জের ধরে পুনরায় মারপিট করে
বাড়ি থেকে বের করে দিলে নালিশকারিনী দুপর
ু ৩.০০ ঘটিকার সময় বাড্ডা থানায় উপস্থিত হয়ে
কর্ত ব্যরত পুলিশ কর্মকর্ত ার নিকট ঘটনার বর্ণনা দিয়ে এজাহার দাযের করতে চাইলে পুলিশ অফিসার
এজাহার গ্রহণে অস্বীকৃ তি জানান।
৩) নালিশকারিনী অতি মনকষ্ট নিয়ে বাবার বাসায় ফিরে আসেন এবং পরদিন শুক্র ও শনি ২ দিন
সরকারি ছু টি পড়ে যায়। এরপর ২৪/০১/১৬ ইং তারিখে আদালত খুললে নালিমকারিনী আদালতের
শরনাপন্ন হন। বিধায় নালিশী দরখাস্ত/সিআর মামলা করতে বিলম্ব হয়। অত্র নালিশী মামলা থানা
এখতিয়াধীন বিধায় মাননীয় আদালতে দায়ের করা হলো।
এবং
নিবেদক ইতি,
স্বাক্ষর:
তাং
প্রশ্ন:একটি কাল্পনিক ঘটনা ও ইহার প্রকৃ তি বর্ণনা করিয়া সংক্ষেপে একটি এজাহার এবং একটি নালিশী
মামলা মুসাবিদা কর।
উত্তর:
কাল্পনিক ঘটনার বিবরণ:জনৈক রফিকের প্রতিবেশী তাহার বাড়ির সীমানায় অবস্থিত নারিকেল গাছের
দখল সংক্রান্ত বিষযে ঝগড়া হওয়ার কারণে তাহাকে আঘাত করিয়া তাহার হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলী কাটিয়া
ফেলিয়া গুরুতর জখম করে।
আইনানুগ পদক্ষেপ: রফিক তাহার প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় এজাহার দাখিল করিতে পারে,অথবা
প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নালিশী দরখাস্ত দাখিল করতে পারেন।
বরাবর
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত া
জনাব,
যথাবিহীত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে,আমি গোকুল চন্দ্র সরকার,পিতা-নরেন্দ্র নাথ সরকার,মাতা
শ্রীমতি রাণী সরকার সেক্টর-৯ বাসা-৪২, রোড-২, উত্তরা মডেল টাউনের বাসিন্দা অদ্য আপনার থানায়
উপস্থিত হইয়া এই মর্মে এজাহার দায়ের করিতেছি যে,গত ২১/০১/২০১৬ ইং তারিখে অনুমান বিকাল ৪
ঘটিকার সময় আমার প্রতিবেশী ১) রিপন (২৪) পিতা-আ: কদ্দুস; ২) কমল (২৪) পিতা- আসগর আলী; ৩)
নবীন(২২) পিতা-আসাদুজ্জামান; ৪) শ্যামল (২৪) পিতা- আসাদ মিয়া। সর্ব সাং উত্তরা ,আমার বাড়ির সীমানায়
অবস্থিত নারিকেল গাছের নারিকেল পাড়িতে আরম্ভ করিলে আমি তাহাদের বাধা নিষেধ করি। কিন্তু
আমার কথায় কর্ণপাত না করিয়া তাহার গাছের সকল নারিকেল পাড়িবে এবং প্রয়োজনে গাছ কাটিয়া
নিয়া যাইবে বলিয়া হুমকি দেয়। অমি তখন ডাক চিৎকার করিলে আমার প্রতিবেশী(১) মকবুল মিয়া
(৫০), পিতা: মুবারক মিয়া।(২) তফজ্জল হুসেন (৫২) পিতা: তৈয়ব আলী। প্রমুখ সাক্ষীগণ ঘটনা স্থলে উপস্থি
হইলে তাহাদের উপস্থিতিতে ১ নং আসামী গাছ হইতে নামিয়া আসার জন্য বলিলে ,সে গাছ হইতে
নামিয়া তাহার হাতে থাকা দা দিয়া আমাকে কোপ দিলে আমি আত œ রক্ষার্থে হাত দিয়া বাধা দিই এবং
আমার বৃদ্ধা অঙ্গলী কাটিয়া গুরুতর জখম হয়। ২ও ৩ নং আসামী লাঠি দ্বারা আঘাত করিয়া আমার
শরীরে বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত ফু জা জখম করিয়া আমাকে মাটিতে ফেলিযা দেয়। তারপর তাহারা নারিকেল
নিয়া যায় এবং এই বলিযা হুমকি দিয়া যায় যে, কোন মামলা মোকদ্দমা করিলে জীবনে শেষ করিয়া
দিবে। চিকিৎসার কারণে থানায় আসিয়া এজাহার দাযের করিতে বিলম্ব হইল। ডাক্টারের চিকিৎসাপত্র
সংযুক্ত করা হইল।
অতএব উপরোক্ত বিষয়টি এজাহারভূ ক্ত করিয়া আসামীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে
আপনার যেন মর্জি হয়।
নিবেদক
গোকুল সরকার
তারিখ:
নালিশী মামলার দরখাস্ত: ঘটনায় বর্ণিত অবস্থায় নালিশী মামলার দরখাস্ত নিম্নরুপ:
বরাবর,
আসমত আলী
২২/২,তেজকুনি পাড়া
থানা: তেজগাঁও,
ডিএমপি ঢাকা।
অভিযোগকারী
বনাম
১।মোহাম্মদ আলী
পিতা:
২।ইলিয়াছ আলী
পিতা:
৩।মো: শাহজাহান
পিতা:
৪।মো: মোয়াজ্জেম
পিতা:
পিতা:
পিতা:
১) হাসেম ফকির
পিতা:
২) নাজিম উদ্দীন
পিতা:
৩) কুদ্দুস শেখ
পিতা:
আরও অনেকে।
ঘটনার তারিখ:২১/০১/২০১৬
১) অভিযোগকারী একজন সহজ সরল ,রিরীহ ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধশীল ব্যক্তি বটে। অভিযোগকারী সাব-
কবলা দলিলমূলে সম্পত্তির মালিক হন। দীর্ঘ ১২ বৎসরের অধিককাল যাবৎ উক্ত সম্পত্তিতে ভোগদখল
করিয়া আসিতেছেন এবং নিয়মিত খাজনা পরিশোধ করিয়া আসিতেছেন।
৩) আসামীদের সাথে ফরিয়াদীর সামাজিক ও জমিজমা নিয়া শক্রতা থাকায় আসামীরা পূর্বশক্রতা বশত:
ঘটনার দিন গত ২১/০১/২০১৬তারিখ বিকাল ৪ ঘটিকার সময পরস্পর যোগাযোগে চাকু,ড্যাগার,লাঠি ও
অন্যান্য মারাত œ ক অস্ত্র নিয়া ফরিয়াদীর বাড়িতে বেআইনিভাবে অনধিকার প্রবেশ করিয়া বিভিন্ন প্রকার
গাছপালা কাটিতে আরম্ভ করে এবং বাড়ির সীমানায় অবস্থিত নারিকেল গাছের নারিকেল পাড়িতে আরম্ভ
করে। ফরিয়াদী তাহাদের বাধা নিষেধ করে। কিন্তু তাহার কথায় কর্ণপাত না করিয়া তাহারা গাছের
সকল নারিকেল পাড়িবে এবং প্রয়োজনে গাছ কাটিয়া নিয়া যাইবে বলিয়া হুমকি দেয়। ফরিযাদী তখন
ডাক চিৎকার করিলে তাহার প্রতিবেশী অন্যান্য সাক্ষীগণ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। তাহাদের উপস্থিতিতে ১
নং আসামী গাছ হইতে নামিয়া আসার জন্য বলিলে ,সে গাছ হইতে নামিয়া তাহার হাতে থাকা দা দিয়া
আমাকে কোপ দিলে আমি আত œ রক্ষার্থে হাত দিয়া বাধা দিই এবং আমার বৃদ্ধা আঙ্গলী কাটিয়া গুরুতর
জখম হয়। ২ও ৩ নং আসামী লাঠি দ্বারা আঘাত করিয়া আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত ফু জা
জখম করিয়া আমাকে মাটিতে ফেলিযা দেয়। তারপর তাহারা নারিকেল নিয়া যায় এবং এই বলিযা
হুমকি দিয়া যায় যে, কোন মামলা মোকদ্দমা করিলে জীবনে শেষ করিয়া দিবে।
৪) অসামীরা বে-আইনি ও অবৈধভাবে ফরিয়াদীর জমিতে প্রবেশ করিয়া মারাত œ ক অপরাধ সংঘটন
করিয়াছে,যাহা বর্ত মানে প্রচলিত আইনে দন্ডনীয়। এই অবস্থায় আসামীদের বিরুদ্ধ গ্রেপতারী পরোয়ানা
জারি করিয়া অভিযোগ আমলে নিয়া ন্যায় বিচারের স্বার্থ যথোপযুক্ত প্রতিকার ও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন
করা একান্ত আবশ্যক। নতু বা পরবর্তীতে আসামীদের দ্বারা অপূরনীয় ক্ষতি হইবার সম্ভাবনা রহিয়াছে।
৫) আসামীগণ সন্ত্রাসী ও অবৈধ প্রভাবশালী। উপরোক্ত ঘটনা সম্পর্কে ফরিয়াদী সংশ্লিষ্ট থানায় অভিযোগ
দাখির করতে গেলে কর্তৃ পক্ষ তাহা গ্রহণে অস্বীকৃ তি জানায়, এমতাবস্থায় ফরিয়াদী মানণীয় আদালতের
শরণাপন্ন হইয়াছেন।
৬০ উপরোক্ত ঘটনায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সাক্ষী বিদ্যমান বিস্তারিত ফরিয়াদী ও সাক্ষীদের জবানবন্দী ও
সাক্ষ্যে প্রকাশ পাইবে।
অতএব বিজ্ঞ আদালতে বিনীত প্রাথৃনা এই যে, উপরোক্ত অবস্থা বিবেচনায় ন্যায় বিচারের স্বার্থে
ফরিয়াদীর অত্র অভিযোগ খানা গ্রহন করিয়া, আসামেিদও বিরুদ্ধে উল্লেখিত ধারায় অপরাধ আমলে নিয়া
তাহাদেও বিরুদ্ধে গেফতারী পরোয়ানা জারি করত: প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করিতে এবং
ফরিয়াদী আইন,ন্যায়নীতি ও ন্যায়পরতামূলে আদালতের দৃষ্টিতে যে সকল প্রতিকার পাইতে পারে,তৎমর্মে
আদেশ দিয়া সুবিচার করিতে যেন সদয় মর্জি হয।
নিবেদক
তারিখ:
নালিশী দরখাস্ত:
বরাবর,
আসমত আলী
থানা: তেজগাঁও,
ডিএমপি ঢাকা।
অভিযোগকারী
বনাম
১।মোহাম্মদ আলী
পিতা:
২।ইলিয়াছ আলী
পিতা:
৩।মো: শাহজাহান
পিতা:
৪।মো: মোয়াজ্জেম
পিতা:
পিতা:
পিতা:
আসামীগন
ঘটনার তারিখ:১২/১০/২০১৪
ঘটনার সময়:
১) হাসেম ফকির
পিতা:
২) নাজিম উদ্দীন
পিতা:
৩)কুদ্দুস শেখ
পিতা:
আরও অনেকে।
৩) অভিযোগকারীর স্বত্ব দখলীয় নি¤œ তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি মালিকানা ক্রয়সূত্রে ৫ ও ৬ নং আসামীগন
১১/১০/২০১৪ তারিখে দাবি করলে মোহাম্মদপুর সাব রেজিষ্ট্রি অফিসে খোঁজ নিয়া এবং পরবর্তীতে
১২/১০/২০১৪ তারিখে মোহাম্মদপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিসে খোঁজ নিয়া সাব কবলা দলিল নং ৩৭৯২
তারিখ ২২/১০/২০১০ এর সহি মোহর নকল প্রাপ্ত হইয়া অবগত হন যে, নি¤œ তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি
সম্পর্কে একটি কবলা দলিল সৃজন করা হইয়াছে। ঐ তারিখে আর জানা যায় যে বিগত ৩/১০/২০১১
তারিখে একটি ব্যাপক আমমোক্তর নামা দলিল সম্পাদন করা হইয়াছে ঐ দলিলের দাতা হিসাবে অত্র
অভিযোগকারীর নাম আছে এবং স্বাক্ষর জাল করা হইয়াছে। ঐ দলিলে এক নম্বর আসামীকে আমমোক্তার
দলিল গ্রহীতা দেখানো হইয়াছে। অত্র অভিযোগ কারী উক্ত আমমোক্তরনামা দলিল সম্পাদন করেন নাই।
ঐ দলিল জাল,তঞ্চকী ,যোগাযুগী। ঐ আমমোক্তারনামা দলিলের নকল সংগ্রহ হইয়া অভিযোগকারী আরও
জানিতে পারেন যে, ১ নং আসামী ঐ আমমোক্তরা নামা দলিল বলে ৪ ও ৫ নং আসামীর প্ররোচনায় ২
ও ৩ নং আসামীর নামে কবলা দলিল করিয়া দিয়েছেন। উক্ত আমমোক্তার নামা দলিল এবং কবলা
দলিল সম্পূর্ণ জাল জালিয়াতি বলে সৃজন করা হইয়াছে।
৪ ) অভিযোগকারী ঐ দলিল সম্পর্কে থানায় মামলা করতে গেলে থানা মামলা গ্রহন করতে অস্বীকার করে
পরে অভিযোগকারী অত্র আদালতে অত্র মামলা দায়ের করিলেন। অত্র মামলা বিচারের এখতিয়ার অত্র
আদালতের আছে।
এমতে প্রার্থনা এই যে, আইন ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে আসামীগনের বিরুদ্ধে গেফতারী পরোয়ানা জারি
করিয়া জেল হাজতে আটক রাখিতে মর্জি হয়। বিজ্ঞ আদালতের এহেন কার্যে অভিযোগকারী চিরকৃ তজ্ঞ
থাকবেন।
তফসিল:
আমি উপরোক্ত বিবরণ পড়িয়া,শুনিয়া,সত্য থাকায় এ্যাডভোকেট সাহেবের চেম্বারে বসিয়া স্বাক্ষর করিলাম।
নিবেদন ইতি,
স্বাক্ষর
ঘ) জামীনের দরখাস্ত:
বনাম
রাষ্ট্র(রেসপনন্ডেন্ট)
১) আসামী একজন সহজ সরল শান্তি প্রিয় আইন মান্যকারী সুনাগরিক হইতেছেন।
৩) ঘটনার সময় আসামী ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল না এবং কোন মারপিটে অংশগ্রহন করে নাই।
৫) বাদী এজাহারকারী কতিপয় গুন্ডাপান্ডা লোক বলিয়া অত্র আসামীকে মারপিট করিয়া তার কাছে থাকা
চেক বই ছিনাইয়া নিয়ে জাল স্বাক্ষর করিয়াছেন।
অতএব,হুজুর আদালতের নিকট বিনীত প্রার্থনা এই যে, উপরোক্ত অবস্থাধীনে আসামীকে জামিনে মুক্তি দিয়া
সুবিচার করিতে মর্জি হয়।
নিবেদক ইতি-
তাং১০/১০/২০১৫
ধারা:৩৯৫ পিনালকোড,১৮৬০।
বিষয়: ফৌজদারী কার্যবিধি,১৮৯৮ এর ৪৯৮ ধারা মতে জামিনে মুক্তির আবেদন প্রসঙ্গে।
আব্দুল আওয়াল
পিতা-সানাউল্লাহ
গ্রাম:সদরদী
থানা:ভাঙ্গা
জেলা: ফরিদপুর।
আসামী ও দরখাস্তকারী।
বনাম
রাষ্ট্র
১) দরখাস্তকারী আসামীকে সূত্রে বর্ণিত মোকদ্দমায় তদন্তকারী কর্মকর্ত া বিগত ২৫/০৭/২০১৫ ইং তারিখে
গ্রেফতার করে বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সোপর্দ করেন।
২) ২৫/০৭/২০১৫ ইং তারিখে বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দরখাস্তকারীর পক্ষে জামিনের আবেদন করা হয়।
বিজ্ঞ আদালত যুক্তিযুক্ত কারণ উল্লেখ না করেই জামিনের আবেদন না মঞ্জুর করত: আসামীকে জেল
হাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।
দরখাস্তকারী আসামী ম্যাজিস্ট্রেটের উক্ত আদেশের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ অত্র আদালতে নিম্নবর্ণিত হেতু বাদে
জামিনের প্রার্থনা করছেন।
হেতু বাদ
১) দরখাস্তকারী আসামী সম্পূর্ণ নির্দে াষ, নিরপরাধ ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তি এবং তাকে সূত্রে বর্ণিত
মামলায় সন্দেহের বশে গ্রেফতার করা হয়েছে।
২) অত্র মামলার এজাহারে দরখাস্তকারী আসামীর কোন নাম নেই এবং কর্ত ব্যরত পুলিশ অফিসার
জিগ্নাসাবাদে তাহার নিকট হতে কোন তথ্য বা দ্রব্যাদি উদ্ধার করতে পারেননি।
৩) দরখাস্তকারী আসামী একজন ক্ষু দ্র ব্যবসায়ী তার একটা ছোট মুদিখানার দোকান আছে এবং পরিবারের
তিনি একমাত্র উপার্জ নক্ষম ব্যক্তি। তাহার বৃদ্ধ বাবা মা সহ ৮ সদস্যের পরিবারটি তার রোজগারের
উপর নির্ভ রশীল।
৪) দরখাস্তকারী আসামী বাংলাদেশের একজন স্থায়ী নাগরিক ,তার স্থায়ী বাড়িঘর ও ঠিকানা এবং উপযুক্ত
জামিনদারের ব্যবস্থা আছে,তাহাকে জামিনে মুক্তি দিলে তার পলাতক হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
৫) দরখাস্তকারী আসামী জামিনে মুক্তি পেলে জামিনের কোন শর্ত ভঙ্গ না করে আদালতের ধার্য্য তারিখে
সময়মত হাজিরা দিতে বাধ্য থাকবেন।
অতএব বিজ্ঞ আদালতের নিকট বিনীত প্রার্থনা এই যে,উপরিউক্ত ব্যবস্থা ও কারণাধীনে ন্যায় বিচারের
স্বার্থে অত্র দরখাস্ত মঞ্জুর করত: নি¤œ আদালতের নথি তলব করে শুনানীর পর দরখাস্তকারী আসামীকে
জামিনে মুক্তি দিতে সদয় মর্জি হয়।এবং আপনার এরুপ সদাশয় আদেশের জন্য দরখাস্তকারী চিরকৃ তজ্ঞ
থাকবে।
নিবেদক ইতি-
তাআইনগত পদক্ষেপ:দন্ডবিধির ৩০২ ধারার অপরাধ জামিন অযোগ্য হওয়ায় ১৮৯৮ সালের ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৯৭ ধারার অধীনে জামিন প্রার্থনা করতে হবে।
বিজ্ঞ মূখ্য মহানগর হাকিমের আদালত,ঢাকা।
ধারা:৩০২ দন্ডবিধি।
বিষয়: ফৌজদারী কার্যবিধি,১৮৯৮ এর ৪৯৮ ধারা মতে জামিনে মুক্তির আবেদন প্রসঙ্গে।
আব্দুল আওয়াল
পিতা-সানাউল্লাহ
গ্রাম:সদরদী
থানা:ভাঙ্গা
জেলা: ফরিদপুর।
আসামী ও দরখাস্তকারী।
বনাম
রাষ্ট্র
বিষয়: ১৮৯৮ সালের ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৭ ধারার অধীনে জামিনের দরখাস্ত।
১) জনৈক রশিদ,এই মর্মে সবুজবাগ থানায় এজাহার দাযের করেন যে, গত ০৯/০৬/২০১৫ ইং তারিখে
রাত অনুমান ১০.৩০ ঘটিকার সময় কতিপয় লোকজন তাহার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করিয়া টাকা দাবি
করে। পরে এক পর্যায়ে তাহার চলিয়া যাওয়ার সময় এলাপাথারী গুলি বর্ষণ করিলে তাহার দোকানের
কর্মচারী হাসান ঘটনাস্থলে গুলিবিদ্ধ হইয়া মারা যায়।
৩) দরখাস্তকারী আসামীকে সূত্রে বর্ণিত মোকদ্দমায় তদন্তকারী কর্মকর্ত া বিগত ২৫/০৭/২০১৫ ইং তারিখে
গ্রেফতার করে বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সোপর্দ করেন।
৪) ২৫/০৭/২০১৫ ইং তারিখে বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দরখাস্তকারীর পক্ষে জামিনের আবেদন করা হয়।
বিজ্ঞ আদালত যুক্তিযুক্ত কারণ উল্লেখ না করেই জামিনের আবেদন না মঞ্জুর করত: আসামীকে জেল
হাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।
দরখাস্তকারী আসামী ম্যাজিস্ট্রেটের উক্ত আদেশের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ অত্র আদালতে নিম্নবর্ণিত হেতু বাদে
জামিনের প্রার্থনা করছেন।
হেতু বাদ
১) দরখাস্তকারী আসামী সম্পূর্ণ নির্দে াষ, নিরপরাধ ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তি এবং তাকে সূত্রে বর্ণিত
মামলায় সন্দেহের বশে গ্রেফতার করা হয়েছে।
২) অত্র মামলার এজাহারে দরখাস্তকারী আসামীর কোন নাম নেই এবং তাহাকে সন্দেহও করা হয নাই।
৩) দরখাস্তকারী আসামী একজন ক্ষু দ্র ব্যবসায়ী তার একটা ছোট মুদিখানার দোকান আছে এবং পরিবারের
তিনি একমাত্র উপার্জ নক্ষম ব্যক্তি। তাহার বৃদ্ধ বাবা মা সহ ৮ সদস্যের পরিবারটি তার রোজগারের
উপর নির্ভ রশীল।
৪) দরখাস্তকারী আসামী বাংলাদেশের একজন স্থায়ী নাগরিক ,তার স্থায়ী বাড়িঘর ও ঠিকানা এবং উপযুক্ত
জামিনদারের ব্যবস্থা আছে,তাহাকে জামিনে মুক্তি দিলে তার পলাতক হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
৫) দরখাস্তকারী আসামী জামিনে মুক্তি পেলে জামিনের কোন শর্ত ভঙ্গ না করে আদালতের ধার্য্য তারিখে
সময়মত হাজিরা দিতে বাধ্য থাকবেন।
অতএব বিজ্ঞ আদালতের নিকটদরখাস্তকাররি পক্ষে বিনীত প্রার্থনা এই যে,উপওে বর্ণিত অবস্থা বিবেচনা
করিয়া ও মানবিক কারণে ন্যায বিচারের স্বার্থে জামিনের দরখাস্ত গ্রহন করিয়া যে কোন শত্যে
দরখাস্তকাররি জামিন মঞ্জুর করিয়া সুবিচার করিতে যেন মর্জি হয, এবং আদালতের উক্তরুপ সদয়
আদেশের জন্য দরখাস্তকারী কৃ তজ্ঞ থাকিবেন।
নিবেদক ইতি-
তাং
ঙ) আপীলের মেমো:
অথবা
ধারা:
পিতা:
সাং
জেলা
বনাম
এবং উক্ত নং মোকদ্দমায় বিজ্ঞ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট প্রথম শ্রেণী জনাব আবুল বাসার কতৃ ক প্রদত্ত ইং
১৫/১১/২০১৩ তারিখের আদেশ এবং রায়
এবং
উক্ত নং মোকদ্দমায় আপীলকারী আসামীকে দন্ড বিধি ৪৫৭/৩৭৯/৪১১ ধারায় ২ বছর সশ্রম কারাদন্ড
এবং ১০০০ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করিলে উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে
অত্র আপীল দায়ের করা হয়।
১) প্রসিকউশন পক্ষের কেসের সংক্ষিপ্ত বিবরণ এরুপ যে মো: ইলিয়াস উদ্দীন,গ্রাম ধলেশ্বর,থানা+জেলা
:টাঙ্গাইল গত ২৩/১০/২০১৩ ইং রাত আনুমানিক ২.০০ ঘটিকায় সময় গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন থাকা অবস্থায়
হঠাৎ আলমারী ভাঙ্গার শব্দ শুনে জেগে উঠে আলো জ্বালিয়ে দেখেন মো: মজিবর রহমান পিতা: কলিমুর
রহমান গ্রাম:ধলেশ্বর থানা+জেলা : টাঙ্গাইল। সে টাকা পযসা ও স্বনালংকার চু রি করিতেছে। মো :মজিবুর
রহমানের হাতে ছোরা দেখে ভয়ে চিৎকার দিযে উঠেন এবং ছোরা গলায় ঠেকিয়ে ধরে চু প থাকতে
বলেন অতপর প্রায় সব মিরিযে ৩ লক্ষ টাকার মালামাল নিয়ে চলে যান।
২) যেহেতু পুলিশ উক্ত নং মোকদ্দমায় তদন্ত কার্য সম্পন্ন করে আপীলকারী আসামীর বিরুদ্ধে
৪৫৭/৩৭৯/৪১১ ধারা দন্ডবিধিতে অভিযোগ দাখিল করে।
৩) এবং যেহেতু রাষ্ট্রপক্ষ ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহন করেন আসামী পক্ষের কোন সাক্ষ্য দেয়া হয় নাই।
৪) আসামী পক্ষের কেস এরুপ ছিল যে আসামী নির্দে াষ এবং তাদের ষড়যন্ত্র মূলকভাবে জড়িত করা
হয়েছে।
৫) বিজ্ঞ মেট্টোপলিটন মেজিস্ট্রেট উভয় পক্ষের শুণানী অন্তে তর্কি ত সাজা প্রদান করেন।
৬) যেহেতু আপীলকারী আসামীকে ১১/১১/২০১৩ তারিখে গ্রেফতার করা হয় এবং সে সময় থেকে আসামী
জেল হাজতে আছে।
৭) যেহেতু প্রসিকউশন পক্ষ যে সকল সাক্ষী উপস্থাপন করিয়াছেন তারা পরস্পর বিরোধী বক্তব্য প্রদান
করিয়াছে।
হেতু বাদ
২) বিজ্ঞ নিম্ন আদালত সাক্ষীদের সাক্ষ্য সম্পর্কে মোটেই উপলব্ধি করেন নাই।
৩) বিজ্ঞ নিম্ন আদালত তাহার রায় ও দন্ডাদেশে বাদী পক্ষীয় মনোভাব পোষণ করিয়াছেন।
৫) বিজ্ঞ নিম্ন আদালত ভু ল মন্তব্য করিয়াছেন যে,(মন্তব্য্য বিস্তারিত উপস্থাপন করিতে হইবে। প্রয়োজনে
একাধিক প্যারা করিয়া ভু ল মন্তব্যের বিষয় উল্লেখ করিতে হইবে এবং আইনগত ও পদ্ধতিগত ক্রটি-
বিচ্যুতি তু লিয়া ধরতে হইবে।)
৬) বিজ্ঞ নিম্ন আদালত আইনের প্রতি মোটেই শ্রদ্ধা নিবেদন করেন নাই।
৭) (সংশ্লিষ্ট মোকদ্দমার বিষয়ের আলোকে আপীলের হেতু বাহির করিয়া প্রয়োজনে একাধিক প্যারায় সন্নিবেশ
করিতে হইবে।)
শুনানী না হওয়ায় আপীল বিচারাধীন থাকাকালে আসামীকে জামিন দিতে মর্জি এবং আদালতের এহেন
কার্যেও প্রতি আদালতের নিকট চির কৃ তজ্ঞ থাকিব।
৪) শুনানী অন্তে আপীলকারীগণকে দন্ডাদেশের আদেশ বাতিল পূবক খালাস প্রদানের আদেশ দান করিতে
আজ্ঞা হয়।
ইতি-তাং-
আপীল নং-----------------/২০১৫
মো: ওবায়দুল
পিতা:
সাং:
থানা:
জেলা:
বনাম
রাষ্ট্রপ্রতিপক্ষ/ রেসপনডেন্ট
জনাব সাহেব
আপীলকারী আসামীর দন্ডবিধি ৩৪৮/৪৫৭ ধারায় যথাক্রমে ৫ বছর ও ৪ বছর সশ্রম কারদন্ড প্রদান
করিয়াছেন,
আপীলকারী আসামী বিক্ষু ব্ধ হইয়া অত্র আসামী আপীল দায়ের করিল।
১) প্রসিকউশন পক্ষের কেসের সংক্ষিপ্ত বিবরণ এরুপ যে অজয় কুমার রায় উএগ তেজগাঁও থানায়
২০/০৪/২০১৪ তারিখে এই মর্মে দাখিল করেন যে, তিনি তার বাসা থেকে বাহির হইয়া কার্যাপলক্ষে বিভিন্ন
জায়গায় যান। কার্যক্ষেত্রে রাত্র ১০ দায় বাড়ী ফিরিয়া দেখেন যে তার গ্যারেজে থাকা অফিসিয়াল গাড়ীটি
যার নম্বর হ-২৮৯৭ চু রি হইয়া গিয়াছে। তিনি তার গ্যারেজের তালা ভাঙ্গা দেখেন।
২) পুলিশ ঘটনার তদন্তপূবক আপীলকারী আসামীর বিরুদ্ধে দন্ডবিধির ৪৫৭/৩৮০ ধারায় চাজসীট দাখিল
করেন।
৩) প্রসিকউশন পক্ষ আদালতে ১০ জন সাক্ষ্য পরীক্ষা করেন আসামীর পক্ষে কোন সাক্ষী দেওয়া হয়নি।
৫) বিজ্ঞ সিএমএম আদালত জি/আর মামলা নং-২০১৪ ইং তারিখে আপীলকারী আসামীর দন্ডবিধি
৩৪৮/৪৫৭ ধারায় যথাক্রমে ৫ বছর ও ৪ বছর সশ্রম কারদন্ড প্রদান করিয়াছেন,আপীরকারী আসামী
বিক্ষু ব্ধ হইয়া আসামী অত্র আপীল দায়ের করিল।
হেতু বাদ(এৎধঁহফং)
অতএব প্রার্থনা এই যে,অত্র আপীল গ্রহন করিয়া নিম্ন আদালতের নথি তলব দিয়া রেসপনডেন্টকে নোটিশ
দিয়া শুনানী পূর্বক আপীল মঞ্জুর করিতে মর্জি হয় এবং তর্কি ত দন্ডাদেশ রদ রহিত করিতে মর্জি হয়।
শুনানী না হওয়ায় আপীল বিচারাধীন থাকাকালে আসামীকে জামিন দিতে মর্জি এবং আদালতের এহেন
কার্যের প্রতি আদালতের নিকট চির কৃ তজ্ঞ থাকিব।
নিবেদক ইতি
তারিখ:
ফৌজদারী মামলা নং-সদর থানা লালমনির হাটের মামলা নং ১৩(৩) তাং ২৫/০৫/২০১৫
রাষ্ট্র
বনাম
আসামী
১) সেলিম (৩০)
২) ছালাম (৩২)
৩) কালাম (৩৫)
প-২০,দক্ষিন বাড্ডা,
ঢাকা-১২১২।
বিষয়: ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮ এর ১৪১ এ ধারায় মামলা হতে অব্যাহতির দরখাস্ত।
২) এজাহারকারী শক্রতা বশত: আসামীগনের বিরুদ্ধে অত্র মিথ্যা মামলা দায়ের করেন যার ফলে পুলিশ
আসামীদের গ্রেফতার করে ২(দুই মাস) যাবৎ জেল হাজতে আবদ্ধ রাখেন।
৩) এজাহারকারির কথিতমতে, চু রি যাওয়া গরু কালির হাটে বিক্রয় করার সময় জৈনক ছালাম নামক
ব্যক্তির নিকট থেকে উদ্ধার হলেও ধৃত ব্যক্তির উদ্ধৃতি দিয়ে মিথ্যা ভাবে গরু চু রির অপরাধ
আসামীগণের নাম জড়ানো হয়।
৪) আসামীগণকে পুলিশ রিমান্ডে নিয়ে ব্যাপক জিগ্নাসাবাদ করেও চু রির সমর্থনে কোন স্বীকৃ তি আদায়
করতে পারেনি বা চোরাই গরু ও আসামীগনের দখল থেকে উদ্ধার হয়নি।
৫) এজাহারকারির চোরাই গরু বাজার থেকে উদ্ধার হয়েছে এবং চোরও হাতে নাতে ধৃত হয়েছে এবং
ধৃতচোর স্বীকারোক্তি দিয়ে আসামীদের নামও বলেনি বিধায় আসামীরা কোনভাবেই চু রির সাথে জড়িত
নহে।
বিধায় প্রর্থনা এই যে, আসামীগনের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের কোন ভিত্তি নেই এবং তদন্তে কোন সাক্ষ্য
প্রমানও সংগ্রহ করতে পারেনি এবং চার্জ ভিত্তিহীন হওয়ায় আসামীগনকে মামলার দায় হতে অব্যাহতি
দিয়ে বাধিত করবেন।
তারিখ ২০/১১/২০১৫
ছ) রিভিশন দরখাস্ত
রিভিশন দরখাস্ত
দায়রা জজ আদালত,কুমিল্লা।
রিভিশন নাম্বার--------------/২০১৫
দরখাস্তকারিনী
প্রতিবাদী
গ্রাম:কংসনগর গ্রাম:উজানি
ডাকঘর:ঐ ডাকঘর:কংসনগর
থানা:পাহাড়পুর থানা:পাহাড়পুর
হেতু বাদ
১) অভিযোগ কারিনী গত ১০/২০/২০১২ ইং তারিখে যৌতু কের দাবিতে ২০০০০০(দুইলক্ষ) টাকার জন্য
মারপিট করে বাপের বাড়িতে পাঠিয়ে দিলে এবং তৎবিষয়ে পরবর্তীতে রেসপনডেন্টের বাড়ীতে সালিশী
বৈঠকে পুনরায় একই পরিমান যৌতু ক দাবী করার কারণে অত্র মোকদ্দমার উদ্ভব হয়।
২) দরখাস্তকারিনী রেসপনডেন্টের যৌতু ক দাবীর অপরাধ প্রমানের জন্য কোন ব্যবস্থা গ্রহন না করে অত্র
মোকদ্দমা ফৌজদারী কার্যবিধির ২০০ ধারায় জবান বন্দি নিয়ে মোকদ্দমাটি খারিজ করে দিয়ে আদালত
বেআইনি আদেশ দিয়েছেন।
৩) বিজ্ঞ বিচারকারী আদালত দরখাস্তকারিনীকে সাক্ষ্য প্রমানের সুযোগ না দিয়ে বেআইনি ভাবে দরখাস্ত
খারিজের আদেশ দিয়েছেন যাহা রদ রহিদযোগ্য।
অতএব হুজুর আদালতের নিকট প্রার্থনা এই যে, রিভিশন দরখাস্ত গ্রহন করত: নি¤œ আদালতের নথি
তলব দিয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তির উপর নোটিশজারীকরত উভয় পক্ষকে শুনানীর সুযোগ দিয়ে নি¤œ
আদালতের বেআইনি আদেশ রদরহিতকরত প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনে মহোদয়ের সদয় মর্জি হয়।
তারিখ:১২/১০/২০১৫
জ) নারাজী দরখাস্ত।
নারাজী দরখাস্ত
নালিশকারিনী
আসামী
পেশা:গ্রহিনী পেশা:ব্যবসা
গ্রাম:কংসনগর গ্রাম:উজানি
ডাকঘর:ঐ ডাকঘর:কংসনগর
থানা:পাহাড়পুর থানা:পাহাড়পুর
২) আসামী রহিমউদ্দীন যৌতু কের দাবীতে গত ২০/১০/২০১০ ইং তারিখে রাত ১০.০০ ঘটিকার সময়
প্রচন্ড মারপিট করে বাপের বাড়িতে পাঠিযে দিলে নালিশকারিনী উল্লেখ্য আসামীগনকে অভিযুক্ত করে উক্ত
মামলাটি আনয়ন করেন।
৩) কিন্তু বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট নালিশকারিনীকে ২০০ ধারায় পরীক্ষা করে মামলাটি আমলে না নিয়ে অধিকতর
অনুসন্ধানের জন্য নালিশ কারিনীর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেন।
অত্রএব হুজুর আদালতের নিকট প্রার্থনা এই যে, উক্ত অনুসন্ধান প্রতিবেদন পক্ষপাত দুষ্ট গন্যে অগ্রাহ্য
করত: আসামীগনের বিরুদ্ধে অপরাধ আমলে গ্রহণের সবিনয় নিবেদন জানাচ্ছি।
তারিখ:১০/১০/২০১৫ ইং
দায়রা জজ আদালত,রংপুর।
রাষ্ট্র
বনাম
আসামী
১) সেলিম,৩০
২) সালাম,২৮
৩) কালাম,২৫
সর্বপিতা রহিম
সাং- কাজলা
পো:তাজহাট
থানা ও জেলা:রংপুর।
বিষয়:মামলা স্থানান্তর প্রসঙ্গে।
২) আদালত ফৌজদারী কার্যবিধির ৩৪২ ধারায় আসামী পরীক্ষর সময় তাকে নির্দে াষ প্রমানের সুযোগ না
দিয়ে যুক্তি তর্কে র জন্য পরবর্তী তারিখ ধার্য্য করেন।
৩) ইহা হতে আসামীগনের মনের মধ্যে আদালতের প্রতি অবিশ্বাস জন্মে যে, তাহারা উক্ত আদালত থেকে
ন্যায় বিচার পাবেন না।
বিধায় প্রার্থনা এই যে, হুজুর আদালত পাশ্ববর্নিত মোকদ্দমাটি অত্র আদালত হইতে বদলি করত: অন্য যে
কোন আদালতে স্থানান্তরের আদেশ দানে সদয় মর্জি হয।
তারিখ:৩০/১১/২০১৫ইং