Professional Documents
Culture Documents
Bangla Assigntment Document-4
Bangla Assigntment Document-4
Assignment Status
Marks: ………………………………… Signature:.....................
Comments:.............................................. Date:..............................
বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজি নজরুল ইসলাম তার সাহিত্য সূচনালগ্ন থেকেই ব্রিটিশ শাসন বিরোধিতা সহ সমাজের
শোষিত বঞ্চিত মানুষের পক্ষে লেখনী পরিচালনা করেছেন। বলার অপেক্ষা রাখে না বাজ্ঞালি সমাজ শোষিত মানুষের
মধ্যে সবচেয়ে বেশি অবহেলিত ও নিগৃহীত নারীসমাজ। কবি কাজি নজরুল ইসলাম তার সাহিত্য কর্মের শুরু থেকেই
নারীর মুক্তি ও জাগরণের লক্ষে কলম ধরেছিলেন। নারির সমান অধিকার অবোরোধ প্রথার বিরোধিতা এবং নারী
জাগরণের আহবান তার বিভিন্ন কবিতায় পাওয়া যায়। এখানে বাংলার নারী জাগরণের অনুঘটক অনুররক অন্যতম
রুপকার কাজি নজরুল ইসলাম কিভাবে তার সাহিত্য বিশেষত কবিতায় নারী কে মহামান্বিত করে উজ্জীবিত
করেছেন তার একটি চিত্র ছোট পরিসরে চিত্রিত করার চেষ্টা করলাম। বাংলার সামাজিক জীবনে নারীরা যেমন
উপেক্ষিত ছিল, সাহিত্য তার ব্যতিক্রম ছিল না বিশেষ করে মুসলমান নারীরা ছিল আরো শোচনীয়।
কাজী নজরুল যখন থেকে সাহিত্য সাধনায় ব্যাপৃত তখন থেকেই সমাজ নারীর প্রতিষ্ঠা অ যথোচিত মর্যাদা দেয়ার
জন্য যেমন তিনি প্রবন্ধ রচনা করেন তেমনই গল্প কবিতা উপন্যাস ও নাটক চিত্রিত করেন অংসখ্য নারীমুক্তি।
বাঙালি সমাজে নারীরা পশ্চাৎপদতা অ বঞ্চনার বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন সোচ্চার। সমাযে নারীর অধিকার ও মর্যাদা
প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তার অবদান অস্বিকার করার উপাই নাই। কাজী নজরুল ইসলাম নিজ জীবনে ধর্ম বর্ন উর্ধ্বে উচে
নারীত্বের মহিমা শ্রদ্ধা করেছেন তেমনি ই সাহিত্য তার নারীরা হয়ে উঠেছেন মুক্ত জীবনসন্ধানী। নজরুলের ব্যক্তি
জীবনের মতোই তার মানসেও নারী বিশেষ স্থান দখল করেছে ১৯৩৭ সালের ১ আগস্ট কবিতার প্রথম স্রী নার্গিস
আমার খানমকে চিঠিতে লিখেছেন আমার অন্ত্রযামি জানেন তোমার জন্য আমার হৃদয়ে কি গভীর ক্ষত কি অসীম
বেদনা। তু ই এই আগুনের পরশ মানিক না দিলে আমি অগ্নি বানি বাজাতে পারতাম না। আমি ধুমকেতু র বিস্ময় নিয়ে
উদিত হতে পারতাম না।
বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজি নজরুল ইসলাম তার সাহিত্য সূচনালগ্ন থেকেই ব্রিটিশ শাসন বিরোধিতা সহ সমাজের
শোষিত বঞ্চিত মানুষের পক্ষে লেখনী পরিচালনা করেছেন। বলার অপেক্ষা রাখে না বাজ্ঞালি সমাজ শোষিত মানুষের
মধ্যে সবচেয়ে বেশি অবহেলিত ও নিগৃহীত নারীসমাজ। কবি কাজি নজরুল ইসলাম তার সাহিত্য কর্মের শুরু থেকেই
নারীর মুক্তি ও জাগরণের লক্ষে কলম ধরেছিলেন। নারির সমান অধিকার অবোরোধ প্রথার বিরোধিতা এবং নারী
জাগরণের আহবান তার বিভিন্ন কবিতায় পাওয়া যায়। এখানে বাংলার নারী জাগরণের অনুঘটক অনুররক অন্যতম
রুপকার কাজি নজরুল ইসলাম কিভাবে তার সাহিত্য বিশেষত কবিতায় নারী কে মহামান্বিত করে উজ্জীবিত
করেছেন তার একটি চিত্র ছোট পরিসরে চিত্রিত করার চেষ্টা করলাম। বাংলার সামাজিক জীবনে নারীরা যেমন
উপেক্ষিত ছিল, সাহিত্য তার ব্যতিক্রম ছিল না বিশেষ করে মুসলমান নারীরা ছিল আরো শোচনীয়। কাজী নজরুল
যখন থেকে সাহিত্য সাধনায় ব্যাপৃত তখন থেকেই সমাজ নারীর প্রতিষ্ঠা অ যথোচিত মর্যাদা দেয়ার জন্য যেমন তিনি
প্রবন্ধ রচনা করেন তেমনই গল্প কবিতা উপন্যাস ও নাটক চিত্রিত করেন অংসখ্য নারীমুক্তি। বাঙালি সমাজে নারীরা
পশ্চাৎপদতা অ বঞ্চনার বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন সোচ্চার। সমাযে নারীর অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তার
অবদান অস্বিকার করার উপাই নাই। কাজী নজরুল ইসলাম নিজ জীবনে ধর্ম বর্ন উর্ধ্বে উচে নারীত্বের মহিমা শ্রদ্ধা
করেছেন তেমনি ই সাহিত্য তার নারীরা হয়ে উঠেছেন মুক্ত জীবনসন্ধানী। নজরুলের ব্যক্তি জীবনের মতোই তার
মানসেও নারী বিশেষ স্থান দখল করেছে ১৯৩৭ সালের ১ আগস্ট কবিতার প্রথম স্রী নার্গিস আমার খানমকে চিঠিতে
লিখেছেন আমার অন্ত্রযামি জানেন তোমার জন্য আমার হৃদয়ে কি গভীর ক্ষত কি অসীম বেদনা। তু ই এই আগুনের
পরশ মানিক না দিলে আমি অগ্নি বানি বাজাতে পারতাম না। আমি ধুমকেতু র বিস্ময় নিয়ে উদিত হতে পারতাম না।
এখানে সুস্পষ্টতা কবি নারগিস বিচ্ছেদকে সঙ্গী করে অগ্নিবীনায় পৌঁছেছেন। নজরুলকে কবি নজরুল হিসাবে গড়ে
তু লতে নারীর প্রেম, বিরহ যে বিশেষ উপাদান হিসাবে যে কাজ করেছে তা বলার উপেক্ষা করেছে। নীরব বিরহে
দহনে জ্বলে পুড়ে পুরুষ যেন নতু ন করে সৃষ্টি হয়। আবার নারীর প্রেম ভালোবাসাই পুরুষ থাকার নবজন্ম পায়। কবি
তাই বলেছেন, নারীর বিরহে নারীর মিলনে নর পেলো কবি যান। যত কথা তার হইল কবিতা শব্দ হইল গান।
নারীদের সমানাধিকার প্রতিষ্ঠায় কবি নজরুল যে কতোটা অধার ছিলেন তার চিত্র ফু টে উঠেছে বারাঙ্গনা কবিতায়।
কবি দাবি তু লেছেন অসৎ মাতার সন্তান যদি জারজ হয় তবে অসৎ পিতা যারা, তাদের সন্তান ও জারজ হবে।
অনৈতিকতার শাস্তি কেবল নারীরা পাবে পুরুষরা তার ধার ধরবে না - নজরুল ছিলেন তার ঘোর বিরোধী। তাই
কবি ঘোষণা - শুধু ধর্মের চাঁই জারজ কামজ সন্তানে দেখি কোনে দুধে নাই। অসত্য মাতার পুত্র যদি জারজ পুত্র হয়, ।
অসৎ পিতার সন্তান ও তবে জারজ সুনিশ্চত। কবি উপলব্ধি করেছেন। নারীর অবদান স্বীকৃ ত হয় না। গননা হয়
না। ইতিহাসের পাতায় সমান পায় না, নারীর অনুপ্রেরনা, অবদান, চিরায়ত মহিমা। আড়ম্বরে ঢাকঢোল, বাসা, বাদ্য
বাজিয়ে ইতিহাস কেবলই পুরুষদের ত্যাগ সুবিপ্লব অভিযানের কথা বলা হয়েছে। কোনো কালে একা হয়নি জয়া
পুরুষের তরবারি / বোনদিয়েছে, শক্তি দিয়াছে বিজয়া লক্ষী নারী। তিনি বারাঙ্গনা লিখেন, কে তোমায় বলে
বারাজানা মা কে দেয় থুথু ও গানাই হলে সতী, তবুও তোমরা - ভগ্নিরই জাতি মাতা-তোমাদেরই ছেলে মামাদেরই
মতো, মামাদের তাঁতি অসতী মাতার পুত্র সে যদি তবে জারজ পুত্র হয় অসৎ পিতার সন্তান ও তবে জারজ সুনিশ্চয়।
নজরুলের সর্বাপেক্ষা অমূল্য সৃষ্টি ‘বিদ্রোহী’ কবিতায়ও এসেছে নারীর উদাহরণ- নারীর উপমা। নারীর বৈশিষ্ট্যে সিক্ত
হয়েছেন কবি। তাঁর বিদ্রোহ : ‘আমি বন্ধনহারা কুমারীর বেণী, তন্বী-নয়নে বহ্নি,/ আমি ষোড়শীর হৃদি-সরসিজ প্রেম
উদ্দাম, আমি ধন্যি!/ আমি উন্মন মন উদাসীর,/ আমি বিধবার বুকে ক্রন্দন-শ্বাস, হা-হুতাশ আমি হুতাশির।
(বিদ্রোহী, অগ্নি-বীণা)।’
নজরুলের কবিতায় বিশেষ করে ‘নতু ন চাঁদ’ এবং ‘আমার কবিতা তু মি’ কবিতায় নারী সৌন্দর্যের সাথে স্রষ্টা, সৃষ্টি,
প্রকৃ তি মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। নজরুলের কবি জীবনের পরিপূর্ণতা আনতে নারীদের ভূ মিকা অগ্রগণ্য তা পূর্বেই
বলেছি। বিশেষ করে নার্গিস আসার খানম, ফজিলাতু ননেছা, জাহানারা চৌধুরীর প্রেমিক হৃদয়ের সংস্পর্শে এসে নজরুল
নামের গোলাপ বাংলা সাহিত্যে বেঁচে থাকার জল পেল। কবি তাঁর বহু কবিতায় তাঁর প্রিয়ার অবদান জানিয়েছেন। কবি
বিদ্রোহী হলেও প্রেমিক হৃদয়, কবি প্রেমের কাঙাল। কবির প্রিয়াকে কবি সম্বোধন করেন : ‘হে মোর রাণী! তোমার কাছে
হার মানি আজ শেষে।/ আমার বিজয়-কেতন লুটায় তোমার চরণ-তলে এসে।/ ...আজ বিদ্রোহীর এই রক্ত-রথের চূ ড়ে,/
বিজয়িনী! নীলাম্বরীর আঁচল তোমার উড়ে’। (বিজয়িনী; ছায়ানট)। কবির বিদ্রোহ, বিজয়, প্রেম- সবই প্রিয়ার কাছে জমা
রেখেছেন তিনি। তাঁর অস্তিত্বটু কু, কবি মানসের পরম ভক্তিগুলো, নৈবদ্যগুলো স্থান পেয়েছে প্রেয়সীর পদতলে। কবি মনে
করেন, তাঁর জীবনে প্রিয় নামক নারীটি না থাকলে তিনি কবি হতে পারতেন না। কবির উক্তি— ‘...আমার বাণী
জয়মাল্য, রাণী! তোমার সবি।/ তু মি আমায় ভালোবাসো, তাইতো আমি কবি।/ আমার এ রূপ,— সে যে তোমার
ভালোবাসার ছবি।’ (কবি-রাণী, দোলন-চাঁপা)। প্রিয়া কবির জীবনে এসেছিলো মরুতৃ ষ্ণার পানি হয়ে। কবি ভেবেছেন—
‘প্রিয় রূপ ধরে এতদিনে এলে আমার কবিতা তু মি,/ আঁখির পলকে মরুভূ মি যেনো হয়ে গেলো বনভূ মি।’
নজরুল কাব্য সাহিত্যে নানা ধর্মের, বর্ণের নারীদের আগমন। মোগল সম্রাজ্ঞী নূরজাহান, মমতাজ, চাঁদ
সুলতানা, শিরি–ফরহাদ কাহিনীর শিরি, ইরানি বালিকা পল্লি বালিকা, দারু দ্বীপের নারী, পুতুল, বেদেনি থেকে
শুরু করে কৃ ষ্ণের আরাধ্য রাধা পর্যন্ত মমতাজ মহল বা চাঁদবিবিকে যেমন সুন্দর করে তু লেছেন, তেমনি সমান
মর্যাদায় রাজদাসী আনারকলিকেও সমান মূল্য দান করেছেন।
নজরুলের উনিশটি গল্পের মধ্যে মানুষকে, প্রকৃ তিকে, সময়কে, রসবোধকে, মননকে নানা মাত্রিকতায় উপলব্ধি
করতে পারি নিঃসংশয়ে। তাঁর গল্পে আবেগের প্রাবল্য বা অতি নাটকীয়তা থাকলেও জীবন ঘনিষ্ঠতাও সমাজ
নিরীক্ষণের সাথে নজরুলের চৈতন্য ক্রিয়াশীল বিশেষ করে নারীর জন্য নজরুলের ভালোবাসা দেখি স্বামী হারা
গল্পে যেখানে কথক একজন নারী–যার কাছে বর্ণনা করছে সেও নারী– বেগমের কথনের মধ্য দিয়ে যখন একে
একে উন্মোচিত হয় গল্পের শাঁস– তাতে এত জীবন ঘনিষ্ঠতা যা মনে করিয়ে দেয় জসিম উদ্দীনের কবর কবিতা–
একই সাথে এ গল্পে পাঠকের উপলব্ধিতে সমাজের নিম্ন ও উচ্চ বংশের পারস্পরিক মমত্বহীনতার জায়গা থেকে
নারীরা যে অপশক্তির বলি–সে চিত্রও তু লে ধরেন নজরুল পরম মমতায়। তেমনিভাবে ব্যথার দান গল্পের
গুলশান, রাক্ষু সী গল্পের বিন্দি, পদ্মগোখরা গল্পের জোহরা–এদের চরিত্রের মাঝেও দেখি ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্যের
বহিঃপ্রকাশ। আবার কুহেলিকা উপন্যাসের জাহাঙ্গীরের মা, কিংবা জয়তী ও চম্পা, বাঁধন হারার আয়েশা যেন
প্রান্তজনের লক্ষণ রেখা ছিন্ন করে বেরিয়ে আসে আলোকিত পৃথিবীতে। ‘মৃত্যুক্ষু ধা’ উপন্যাসে নজরুল জীবনের
কঠিন অভিজ্ঞতার আলোকে– কি অপূর্ব বিদ্রোহী চেতনায় সৃষ্টি করেন মেজ বৌয়ের মতো এক দীপ্ত চেতনার
নারীকে।
নজরুলের কণ্ঠে ও বাণীতে নারী জাগরণের কথা–অবদানের কথা– ছিল না নারী ও পুরুষে বৈষম্য বরং তিনি
নারীকে মানুষ হিসেবে মূল্যায়ন করেছেন– নারী মুক্তি ছিল তাঁর স্বপ্ন ও সাধ তাই নারীত্বের জয়গানে মুখর
হয়েছেন বারে বারে– তার সঙ্গীত জগতে আমরা দেখি অজস্র নারী সঙ্গীত শিল্পীকে-’! নারীর মেধা ও সম্ভাবনাকে
শ্রদ্ধা করেছেন নানাভাবে–তার কল্পনায় ও ধ্যান ধারণায় ‘নারী তার জ্ঞান ও শ্রম– সৌন্দর্য আর সুষমায়
বুদ্ধিমত্তায় ত্যাগে বদলে দিতে পারে বিশ্ব’–দৃপ্তকণ্ঠে তাঁর উচ্চারণ ছিল– ‘জ্ঞানের লক্ষ্মী, গানের লক্ষ্মী, শস্য
লক্ষ্মী, নারী–সুষমা লক্ষ্মী নারীই ফিরেছে রূপে রূপে সঞ্চারি।
লেখক, গবেষক ডঃ সাইমন জাকারিয়া বলেন কবি কাজী নজরুল তার সৃষ্টি বার তার সাহিত্যে কর্মের বিচারে
নারী সম্পর্কে তার যে ধারনা সেটা তার নারী কবিতায় তীব্রভাবে প্রকাশ পেয়েছে । বিদ্রোহী কবিতায়ও নারী
পুরুষ সাম্যবাদ নিয়েও তার চিন্তার প্রকাশ ঘটেছে । নজরুল ছোটবেলা থেকে দেখেছিলেন সমাজে নারীর
অবস্থান পুরুষ এর অবস্থান এর চেয়ে অনেক নিচে। যেখানে সমজে নারীদেরকে হেয় এবং অবমূল্যায়ন এর চোখে
দেখা হত। নজরুল শ্যামা সাধনা করতেন । নজরুল তার শ্যামা সাধনায় সঙ্গীতে নারীকে উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন ।
সে পৃথিবীতে ন্যায়-নীতি শিক্ষা-দীক্ষা সবকিছু র মুলে রয়েছে নারীর অবদান। কিন্তু আমরা আমাদের বাস্তব
জিবনে নারীদের সেই অবস্থান দিতে পারছি না। কবি কাজী নজরুল তার নারী কবিতায় আর লিখেন,
নজরুলের কবিতায় উঠে এসেছে সহজ সরল নারীদের বর্ণনাও । বেলা গেল বধূ ভাসে ননদী । চলে জল নিতে
যাবিলো যদি । নজরুল এভাবে তার সাহিত্য এ বধূ ননদীর জীবন চারিত তু লে ধরেছেন। আবার তিনি মা কবিতা ও
লিখেছেন, যেখানে কবি মাতৃ হৃদয়ের বিশ্বকে চিনেছেন। তোমার মমতা - মানিক আলকে চিননু / মাতা তু মি বিশ্ব
জননী , তোমার আঁচল পাতা লিখিল দুঃখী নিপীড়িত। কবি মাতৃ স্নেহের জন্য ব্যাকুল হয়েছে ।
এমনিভাবে আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম তার কবিতায় নারীর প্রতি অবিচারের প্রতিবাদ,
নারীদের সমান অধিকার, প্রেয়সীর প্রেমের অনিবার্যতা, মাতৃ ভক্তির পদতলে যে পরিপূর্ণতা, শ্রদ্ধা ও
সম্মান করেছেন নারীদের এবং নারীদের চরিত্র ফু টিয়ে তু লেছেন তার কবিতায়।