Presentation 1

You might also like

Download as pptx, pdf, or txt
Download as pptx, pdf, or txt
You are on page 1of 3

হোম-মেইড মসলা- রিঠা গুড়া উপকারিতা

হালিম মসলা ৫০ গ্রাম ৪-৫ জনের জন্য ১ কেজি ডাল - রিঠা গুড়া চু লকে প্রাকৃ তিকভাবে শ্যাম্পুর কাজ করে এবং
উপকরণ- চু লকে কন্ডিশনিং করে।
- রিঠায় গুড়া পুষ্টি উপাদানসমূহ চু লের ডগা ফাটা রোধ করে।
হালিম মসলা ১. মরিচ গুঁড়া ২. জিরা ৩. ধনিয়া ৪. এলাচ ৫. কালো এলাচ
- খুশকি এবং উকু নের সমস্যা দূর করে।
৬. লং ৭. কালো গোলমরিচ ৮. দারচিনি ৯. তেজপাতা ১০. স্টার মসলা ১১.
- মাথায় এ্যাকজিমা, চু লকানি থাকলে তা নিরাময় করে।
জয়ফল ১২. জয়ত্রিক ১৩. সরিষা ১৪. মেথি ১৫. রাধুনি ১৬. মৌরি - রিঠা গুড়া কোঁকড়ানো চু ল অনেকটাই সোজা হয়ে যায়।

চটপটি মসলা ৫০ গ্রাম ১ কেজিতে ৪-৫ জনের জন্য ব্যবহারের নিয়ম


উপকরণ-
১. জিরা ২. ধনিয়া ৩. স্টার মসলা ৪. মৌরি ৫. রাধুনি ৬. মরিচ গুঁড়া ৭. লং - রিঠা গুঁড়া, আমলকি গুঁড়া, শিকাকাই গুঁড়া ও সামান্য
৮. কালো গোলমরিচ পানি একত্রে মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে গোসলের আগে চু লে
লাগান। সপ্তাহে অন্তত ১বার প্যাকটির ব্যবহারে দীর্ঘদিনের
চিকেন কারি মসলা ৫০ গ্রাম ৩ টা মুরগী রান্না করতে পারবে চু লপড়া, খুশকি, অকালে চু লপাকা ও উকু ন ইত্যাদি সমস্যা
দূর হয়।
উপকরণ-
- প্রাকৃ তিকভাবে চু ল কন্ডিশনিং করতে রিঠা গুঁড়ার সাথে
১. ধনিয়া ২. কালো গোলমরিচ ৩ মৌরি ৪. স্টার মসলা ৫. এলাচ ৬. জইত্রিক মেহেদী ও পানি মিশিয়ে চু লে ব্যবহার করুন। এতে চু ল
৭. লং ৮. দারচিনি ৯. হলুদ গুড়া ১০. জিরা ১১. মরিচ গুঁড়া ঝলমলে হবে।

বিফ কারি মসলা ৫০ গ্রাম ২.৫-৩ কেজি রান্না করতে পারবে


উপকরণ-
১. তেজপাতা ২. কালো গোলমরিচ ৩. জয়ফল ৪. জিরা ৫. ধনিয়া ৬. মৌরি
৭. দারচিনি ৮. এলাচ ৯. লং ১০. জইত্রিক ১১. হলুদ গুড়া ১২. মরিচ গুঁড়া শিকাকাই পরিচয়
বৈজ্ঞানিক নাম (Acacia Concinna)। যা চু লের ও ত্বকের জন্য
চিকেন রোস্ট মসলা ৩৫ গ্রাম দিয়ে ২ টা মুরগী রান্না করা যাব অনেক উপকারি উপাদান।
উপকরণ-
১. এলাচ ২. জিরা ৩. কালো এলাচ ৪. সাদা মরিচ ৫. দারচিনি ৬. জত্রিক ৭. শিকাকাই গুড়ার উপকারিতা
শুকনা মরিচ ৮. জয়ফল
- চু ল পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
মাছ মসলা ৫০ গ্রাম ২-৩ কেজি ওজনের ২ টা মাছ রান্না করা যাবে - ত্বক পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
- মাথা ও ত্বককে জীবাণুমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
উপকরণ-
- চু লকে মজবুত ও ঘন করে।
মাছ ১. ধনিয়া ২. জিরা ৩. রাধুনি ৪. মৌরি ৫. তেজপাতা - অকালে চু ল পাকা প্রতিরোধ করে।
- নতু ন চু ল গজাতে সাহায্য করে।
মাটন কারি মসলা ৫০ গ্রাম ২-২.৫ কেজি রান্না করা যাবে
উপকরণ- ক্ষতিকারক দিক বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
১. তেজপাতা ২. কালো গোলমরিচ ৩. জয়ফল ৪. জিরা ৫. ধনিয়া ৬. মৌরি
৭. দারচিনি ৮. এলাচ ৯. লং ১০. জইত্রিক ১১. হলুদ গুড়া ১২. মরিচ গুঁড়া শিকাকাই কোন ক্ষতিকারক দিক নেই। তবে অতিরিক্ত ব্যবহার করা
যাবে না।
বিরিয়ানি মসলা ৫০ গ্রাম ২-২.৫ কেজি চালের রান্না করা যাবে
ব্যবহারের নিয়ম
উপকরণ-
১. ধনিয়া ২. মৌরি ৩. জিরা ৪. দারচিনি ৫. কালো গোল মরিচ ৬. লং ৭. স্টার শিকাকাই গুড়া,রিঠা গুড়া ও আমলকি গুড়া পানির সাথে মিশিয়ে
৮. তেজপাতা ৯. জত্রিক ১০. এলাচ ১১. কালো এলাচ ১২. মরিচ গুঁড়া ১৩. মাথার তালুতে দেন এতে মাথার ত্বক ও চু ল পরিষ্কার হবে।
হলুদ গুড়া শিকাকাই গুড়ার সাথে নারিকেল তেল মিশিয়ে গরম করে মাথায়
ব্যবহার করুন
চু লের খুশকি দূর করতে শিকাকাই গুড়া, রিঠা গুড়া ও সামান্য
লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে মাথায় মাখুন ১৫-২০ মিনিট পর
পরিষ্কার করে নিন।
ভাতের মার ঠান্ডা হয়ে গেলে শিকাকাই গুড়া মিশিয়ে ব্যবহার করুন
এতে ত্বক পরিষ্কার হয়।
ত্রিফলার পরিচয়
চিয়া সিড এর পরিচয়
ত্রি মানে বুঝানো হয়েছে তিন এবং ফলা মানে বুঝানো হয়েছে ফল। হরিতকি, বহেড়া ও
চিয়া সিড। যাকে বলা হয় ন্যাচারাল  সুপার ফু ড। অনেক পুষ্টিগুন সম্পন্ন খাদ্য
আমলকি। উপাদানগুলো ১ঃ২ঃ৪ এই অনুপাতে কিনতে হবে। হরিতকি ২০ গ্রাম
হল চিয়া সিড। মরুভূ মিতে জন্মানো সালভিয়া উদ্ভিদের বীজ হল চিয়া সিড।
কিনলে বহেড়া কিনতে হবে ৪০ গ্রাম আর বহেড়া ৪০ গ্রাম কিনতে হলে আমলকি
চিয়া সিড মেক্সিকো ও আমেরিকায় জন্মায়। তবে বর্ত মানে বাংলাদেশে চাষ
কিনতে হবে ৮০ গ্রাম।
করা হচ্ছে।
তো আজ আমরা জানব ত্রিফলার উপকারিতা সম্পর্কে , ক্ষতিকারক দিক বা
চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে , এবং ত্রিফলা গুড়া কিভাবে খাওয়া যায়  তা সম্পর্কে জানব
ইন শা্ আল্লাহ।
চিয়া সিডে অনেক পুষ্টি গুণ রয়েছে। দুধে যেই ক্যালসিয়াম রয়েছে তার চেয়ে ৫
গুণ বেশি ক্যালসিয়াম আছে। কমলা চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে
ত্রিফলা গুড়া উপকারিতা
চিয়া সিডে। পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি আয়রন আছে। কলার চেয়ে দিগুণ
পরিমাণে পটাসিয়াম রয়েছে চিয়া সিডে। স্যামন  মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি
- হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড রয়েছে চিয়া সিডে।
- ত্রিফলা গুড়া সেবনে চোখ ভাল থাকে এবং দৃষ্টিশক্তি উন্নত রাখতে সাহায্য করে ।
চোখের যে কোনও ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে।
তো আজ আমরা চিয়া সিডের উপকারিতা সম্পর্কে জানব, চিয়া সিডের
- শরীরের অতিরিক্ত শক্তি কমাতে সাহায্য করে।
ক্ষতিকারক দিক ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানব ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে।
জানব ইন শা্ আল্লাহ।
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।
- ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমক প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
চিয়া সিডের উপকারিতা
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
- চিয়া সিড কর্মদক্ষতা ও শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
- রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
- চিয়া সিড দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- আর্থ্রাইটিসের সমস্যা কমাতে সহায়তা করে।
- চিয়া সিড ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূ মিকা রাখে।
- দাত ও মাড়ির সমস্যা দূর করে।
- চিয়া সিড ডায়বেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
- অ্যানজাইটি এবং ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।
- চিয়া সিড হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
- চিয়া সিড কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
- দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।
- প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে চিয়া সিড।
- ত্বকের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
- ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে চিয়া সিড।
- চু লের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
- হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে চিয়া সিড।
- চিয়া সিড ভালো ঘুমের জন্য অনেক উপকারী।
- হাটু র ব্যথা অন্যান্য জয়েন্টের ব্যাথা দূর করতে সাহায্য করে চিয়া সিড।
ক্ষতিকারক দিক বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
- ত্বক, চু ল ও নখ সুন্দর করতে সাহায্য করে চিয়া সিড।
- বিষাক্ত জাতীয় পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে চিয়া সিড।
কোন কিছুই অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত খেলে উপকারের জায়গায়
- প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে চিয়া সিড।
ক্ষতি বেশি হবে। ত্রিফলা অতিরিক্ত খেলে বা ব্যবহার করলে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে ।
- গৃহপালিত পশুর জন্য চিয়া সিড ব্যবহার করা হয়।
তো কি কি ক্ষতি হয় ত্রিফলা গুড়া অতিরিক্ত খেলে আর ব্যবহার করলে জেনে নেওয়া
যাক।
চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
- ডায়রিয়া ও ডিসেন্ট্রি হতে পারে।
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ও রাতে ঘুমানোর আগে ২-৩ চামচ লেবুর রসের
- অন্য যে কোন ওষুধ নিয়মিত সেবন করলে ত্রিফলা খাওয়ার আগে ডাক্তারের
সাথে ১-২ চামচ চিয়া সিড খেলে ওজন কমাতে ভালো ভূ মিকা রাখে । শরবত
পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে।
হিসেবে খাওয়া যায়। সালাত হিসেবে খাওয়া যায়। ডাবের পানির বা অন্যান্য
- ডায়বেটিস ওষুধ নিয়মিত সেবন করলে ত্রিফলা গুড়া খেলে ও নিয়মিত খেলে ব্লাড
ফলের সাথে ২-৩ চামচ পরিমাণ চিয়া সিড মিশিয়ে খাওয়া যায়
সুগার মাত্রা কমিয়া দিতে পারে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সেবন করবেন ত্রিফলা
আলহামদুলিল্লাহ।
গুড়া।
- গর্ভ বতী মায়েরা ত্রিফলা গুড়া খাবেন না কোন সময়।
ক্ষতিকারক দিক ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
- বাচ্চাদের ত্রিফলা গুড়া সেবন করতে দেওয়া উচিত না।
- ত্রিফলা গুড়া সেবন করার পর অনেকের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে, ডিপ্রেরশ ও
কোন কিছুই অতিরিক্ত খাওয়া ভাল না। চিয়া সিড ও অতিরিক্ত খেলে ক্ষতি
ক্লান্তিভাব হতে পারে।
হতে পারে। তো চিয়া সিডের ক্ষতিকারক দিক কি কি জেনে নেওয়া যাক ইন শা্
আল্লাহ।
খাওয়া ও ব্যবহারের নিয়ম
- চিয়া সিড সরাসরি খেলে গলায় আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই চিয়া
ত্রিফলা গুড়া চায়ের মত করে খেতে পারেন। দিনে ২-৩ বার খেতে পারেন। লেবু ও
সিড ১০-১৫ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে খাওয়া উচিত।
মধুর সঙ্গে দিয়ে খেতে পারেন। দুধ ও ঘী সাথে দিয়ে সেবন করা যায়।
- বেশি খেলে এলার্জি সমস্যা দেখা দেয়।
- চিয়া সিড বেশি খেলে শর্ক রা অনেক কমিয়ে দিতে পারে।
চোখের ব্যবহার জন্য ত্রিফলা গুড়া সারারাত ভিজিয়ে সকালে মিশ্রণটি ছেকে চোখ
- চিয়া সিড বেশি খেলে ওজন বেশি কমে যেতে পারে।
পরিষ্কার করতে পারেন।
- চিয়া সিড ক্যান্সারের ঝুঁকি কমালে ও অতিরিক্ত খেলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি
থাকে।
ফেসপ্যাক বানাতে নারকেলের সঙ্গে ত্রিফলা গুড়া একসাথে লাগিয়ে নেন তারপর
তাই পরিমিত অনুযায়ী চিয়া সিড সেবন করা উচিত আমাদের সকলের।
১৫-২০ পর গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
মেথির পরিচয়

বৈজ্ঞানিক নাম(Trigonella Foenum-graecum)। উইনানী, কবিরাজি ও লোকজ চিকিৎসায় বহুবিধ ব্যবহার করা হয়। মেথি বর্ষজীবী গাছ । একবার মাএ ফু ল ও
ফল হয়। রঙ সাধারণত সাদা ও হলুদ হয়ে থাকে। বাদামি হলুদ প্রায় চারকোনা আকারের বীজ হয়।

তো পুষ্টি গুণে ভরা এবং কবিরাজি ও লোকজ চিকিৎসায় ভরা এই উপাদানটির নানা ধরনের উপকার আছে । তো আজ আমরা জানব মেথি গুড়া উপকারিতা
সম্পর্কে , ক্ষতিকারক দিক বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে , এবং  কিভাবে খাওয়া যায়  তা সম্পর্কে   ইন শা্ আল্লাহ।

পুষ্টিগুণ

মেথিতে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ম্যাগেনেশিয়াম আছে। এ ছাড়া এতে অল্প পরিমাণে কোলিন, ইনোসিটন, বায়োটিন, বি-
ভিটামিনস, জিংক, পটাসিয়াম, সেলেনিয়াম, ফোলেট, ফসফরাস সহ আইসোলিউসিন নামক এমাইনো অ্যাসিড আছে।

উপকারিতা

- ওজন কমাতে সাহায্য করে। ফ্যাট অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ, ফ্যাট মেটাবলিজমে সহায়তা করে,ক্ষু ধা নিয়ন্ত্রণ করে।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। মেথি খাওয়ার ফলে শরীরের ইনসুলিন নিঃসরণের পরিমাণ অনেকগুণ বেড়ে যায় । দৈনিক ৫০ গ্রাম মেথি খেলে প্রস্রাবে
চিনির পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
- কলেস্টেরল ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
- মেথি বাতের তীব্র ব্যথা- বেদনা কমাতে সাহায্য করে।
- মেথি সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকাল ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খেলে হার্টে র জ্বালা ও বুকে জ্বালা ও হার্টে র বিভিন্ন সমস্যা গুলোর ওষুধ না খেয়েই
ঘরোয়া পপদ্ধতিতে কমে যাবে ইন শা্ আল্লাহ।
- মেথিতে প্রচু র পরিমাণ ফাইবার ও অন্যান্য উপাদান থাকে যা হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- মেথিতে ট্রাইগ্লিসেরাইড এস্টোজেন গ্রহণকারী মডিউলেটার এর কাজ করে যা ব্রেস্ট ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া গুলোকে উদ্দীপিত করতে করতে একসময়
পুরোপুরি ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
- মা বোনদের মাসিকের প্রথম ৩ দিন (১৭০০-২৭০০) মিলিগ্রাম মেথির গ্রহণ করা উচিত ও পরবর্তী দিনগুলোয় ৯০০ মিলিগ্রাম করে দৈনিক ৩ বার মেথির গুড়া
খেলে মা বোনদের ব্যথার পরিমাণ কমে যায় ইন শা্ আল্লাহ।
- মেথিতে ডায়োসজনিন, ভিটামিন ও মিনারেল থাকায় মায়ের বুকের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
- ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- পটাসিয়াম ও ফাইবার থাকার কারণে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে ।
- কিডনির কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়।
- মেথি আ্যলকোহলযুক্ত ক্ষতির বিরুদ্ধে লিভারকে পুরোপুরি রক্ষা করে ।
- ত্বকের জন্য মেথি অনেক উপকার
- চু লের জন্য মেথি অনেক উপকারি   উপাদান।

ক্ষতিকারক দিক বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সব কিছুই ক্ষতিকারক দিক বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। তো মেথির ও কিছু ক্ষতিকর দিক আছে । তো ক্ষতিকর দিক গুলো জেনে যাওয়া যাক ইন শা্ আল্লাহ ।

- মেথি তেতো ভাব সৃষ্টি হয় যার ফলে অনেকের বমির ভাব সৃষ্টি হতে পারে ।
- মেথির কারণে ব্লাড সুগারের পরিমাণ হঠাৎ কমে যেতে পারে।
- দীর্ঘদিন মেথি খাওয়ার ফলে শরীর এর গুগন্ধ সৃষ্টি হয়।
- যাদের রক্ত পাতলা তাদের মেথি নিয়মিত ব্যবহার করার আগে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে নেওয়া উচিত ।
- গর্ভ বতী মহিলারা মেথির দানা দীর্ঘদিন খেলে সময়ের আগে গর্ভ পাত হতে পারে, এমনকি গর্ভ পাতের মতো ঘটনা ও ঘটতে পারে।

খাওয়ার নিয়ম

মেথির দানা চিবিয়ে খাওয়া যায়। পানিতে মিশিয়ে খাওয়া যায়। মেথির গুড়া পানিতে মিশিয়ে খাওয়া যায় । মেথির গুড়া তরকারি দিয়ে খাওয়া যায় । মেথি মিশিয়ে চা দিয়ে
খাওয়া যায় আলহামদুলিল্লাহ।

কালিজিরার তেল
কালিজিরার তেলের উপকার –
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, হৃদরোগজনিত সমস্যার আশঙ্কা কমায়, ত্বকের সুস্বাস্থ্য, আর্থাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে
কালিজিরার তেল উপযোগী। কালিজিরা শরীরের জন্য খুব জরুরি। পেটের যাবতীয় রোগ-জীবাণু ও গ্যাস দূর করে। চু লপড়া রোধ করতে সাহায্য করে।

১/২ চা চামচ কালোজিরা তেল মাথায় ভালোভাবে লাগাতে হবে এবং এক চা চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ দিনে তিনবার করে ২/৩ সপ্তাহ খেলে
মাথা ব্যথায় উপকার পাবেন। এক চা চামচ কালোজিরা তেল সমপরিমাণ মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে মিশিয়ে দৈনিক ৩ বার খেতে হবে এবং মাথায় ও ঘাড়ে
রোগ সেরে না যাওয়া পর্যন্ত মালিশ করতে হবে।

You might also like