Download as pptx, pdf, or txt
Download as pptx, pdf, or txt
You are on page 1of 85

মুক্তিযুদ্ধ ও চূ ড়ান্ত বিজয়

মেহেদী হাসান
ইতিহাস
অপারেশন সার্চ লাইট

সিদ্ধান্তঃ ২২ ফেব্রুয়ারী
চূ ড়ান্তঃ ১৭ মার্চ

ঢাকা- রাও ফরমান আলি


অন্যান্য শহর- খাদিম রাজা

পর্যবেক্ষণ- টিক্কা খাঁ


ঘটনার নায়ক ছিল ব্রিগেডিয়ার (অব.) জহির আলম খান
মুক্তিযোদ্ধা

১। সামরিক

২। বেসামরিক
সামরিক
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট

ইস্ট পাকিস্তান রেজিমেন্ট

ব্রিগেড ফোর্স তিনটিঃ

Z Force K Force S Force

*নৌ বাহিনি

*বিমান বাহিনি
বেসামরিক
ছাত্র কৃ ষক মজদুর ও অন্যান্য
অন্যতমঃ ক্র্যাক প্লাটু ন, মুজিব বাহিনি

গেরিলা পদ্ধতিতে যুদ্ধ


সর্বাধিনায়ক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
(১৭ই মার্চ ১৯২০–১৫ই আগস্ট ১৯৭৫)
প্রতিরক্ষামন্ত্রী
তাজউদ্দীন আহমদ
(২৩ জুলাই ১৯২৫ - ৩ নভেম্বর ১৯৭৫)
প্রধান সেনাপতি
কর্নেল (জেনারেল) মুহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
(১ নভেম্বর ১৯১৮ - ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪)
সেক্টর পরিচিতি
সেক্টর ট্রু প্স
সেক্টরঃ ১১ টি
সাব সেক্টরঃ ৬৪ টি
এক নম্বর সেক্টর

চট্টগ্রাম পার্বত্য চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী জেলার


অংশবিশেষ মুহুরী নদীর পূর্ব পর্যন্ত কমান্ডার

মেজর জিয়া, মেজর রফিকু ল ইসলাম


মেজর জিয়াউর রহমান, বীর উত্তম মেজর রফিকু ল ইসলাম, বীর উত্তম

১০ জুন পর্যন্ত: ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত:


দুই নম্বর সেক্টর
ফরি দপুরে র পূর্বা ঞ্চ ল ঢা কা শহর শহর ঢা কা
জেলার দক্ষিণাংশের কু মিল্লা জেলা অর্থা আখাউড়া
রেল লাইনের উত্তরাংশ বাদে এবং নোয়াখালী জেলার
মুহুরী প্রজেক্ট এর পূর্বাঞ্চল বাদে ।

খালেদ মোশাররফ, এটিএম হায়দার


কে ফোর্স
মেজর খালেদ মোশাররফ, বীর উত্তম মেজর এ টি এম হায়দার, বীর উত্তম
( পরে লে. কর্নেল )
২১ অক্টোবর পর্যন্ত: ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত:
তিন নম্বর সেক্টর
কু মিল্লা জেলার উত্তরাংশ অর্থাৎআখাউড়া রেল লাইনের উত্তর পাস
সিলেট জেলার অংশ রায়গঞ্জের দক্ষিণাংশ ঢাকা জেলার উত্তরাংশ
এবং ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জ মহকু মা কমান্ডারঃ কে এম
শফিউল্লাহ এ এন এম নুরুজ্জামান
এস ফোর্স
মেজর কে এম সফিউল্লাহ, বীর উত্তম মেজর এ এন এম নূরুজ্জামান, বীর উত্তম

৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত : (পরে ব্রি. জেনারেল)


৪ নম্বর সেক্টর
বৃহত্তর সিলেট

জেনারেল সি আর দত্ত
ক্যাপ্টেন আব্দুর
মেজর চিত্ত রঞ্জন দত্ত, বীর উত্তম
(পরে মে. জেনারেল)
৫ নং সেক্টর
সিলেট জেলার বাকি অংশ

কমান্ডার লেফটেনেন্ট জেনারেল মীর শওকত


আলী
মেজর মীর শওকত আলী, বীর উত্তম
(পরে লে. জেনারেল)
৬ নম্বর সেক্টর

যমুনা নদীর পশ্চিমে রংপুর পীরগঞ্জ পলাশবাড়ী লাইনের


উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও দিনাজপুরের রাণীশংকৈল পীরগঞ্জ
বীরগঞ্জ লাইনের উত্তরাংশ ঠাকু রগাঁও-পঞ্চগড়
লালমনিরহাট নীলফামারী কু ড়িগ্রাম

এয়ার ভাইস মার্শাল এম কে বাশার বীর উত্তম


ইউং কমান্ডার এম কে বাশার, বীর উত্তম
(এয়ার ভাইস মার্সাল)
ইউং কমান্ডার এম কে বাশার, বীর উত্তম
(এয়ার ভাইস মার্সাল)
৭ নং সেক্টর

সমগ্র বগুড়া, জয়পুরহাট রাজশাহীও পাবনা জেলা


দিনাজপুর রংপুর এর বাকি অংশ

কমান্ডার লেফটেনেন্ট কর্নেল কাজী নুরুজ্জামান


মেজর নাজমুল হক আব্দুর রব
মেজর নাজমুল হক মেজর কাজী নুরুজ্জামান, বীর উত্তম

জুলাই পর্যন্ত (পরে লে. কর্নেল)


৮ নং সেক্টর
কু ষ্টিয়া জেলা যশোর জেলা ফরিদপুর খুলনা ও
সাতক্ষীরা জেলার অংশবিশেষ উত্তর সীমানা পদ্মা নদী
থেকে যমুনা নদীর মোহনা মাদারীপুর পর্যন্ত এবং
মাদারীপুর সাতক্ষীরার কাল্পনিক লাইন

কমান্ডার মেজর জেনারেল মঞ্জুর আবু ওসমান


চৌধুরী
মেজর আবু ওসমান চৌধুরী মেজর এম আবুল মঞ্জুর, বীর উত্তম
(পরে লে. কর্নেল) (পরে মে. জেনারেল)
১৫ আগস্ট পর্যন্ত
৯ নম্বর সেক্টর

সমগ্র বরিশাল পটু য়াখালী গোপালগঞ্জ খুলনা বাগেরহাট ও ফরিদপুর জেলার অংশবিশেষ

কমান্ডার মেজর এম এ জলিল, মেজর জয়নাল


মেজর এম এ জলিল
১১ নম্বর সেক্টর
কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ জামালপুর নেত্রকোনা
শেরপুর টাঙ্গাইল জেলার উত্তরে বাহাদুরাবাদ ঘাট
ও ফু লছড়ি ঘাট

কমান্ডার কর্নেল আবু তাহের


মেজর আবু তাহের, বীর উত্তম ফ্লাইট লেফট্যান্যান্ট এম হামিদুল্লাহ খান, বীর প্রতীক
( পরে লে. কর্নেল ) (পরে উইং কমান্ডার)

১৪ নভেম্বর পর্যন্ত
১০ নম্বর সেক্টর
বাংলাদেশ নৌ বাহিনি

নৌ কমান্ডোদের নিয়ে গঠিত


সমুদ্র ও নদী অঞ্চল কমান্ডার
মুক্তিবাহিনীর ট্রেনিং প্রাপ্ত নৌ-কমান্ডার।

উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাঙালি অফিসার ও নাবিক পশ্চিম পাকিস্তান ত্যাগ করে দেশে এসে বাংলাদেশ নৌবাহিনী
গঠন করেন।

ভারত থেকে প্রাপ্ত ‘পদ্মা’ ও ‘পলাশ’ নামের ছোট দুটি গানবোট এবং ৪৯ জন নাবিক নিয়ে যাত্রা শুরু করে
বাংলাদেশ নৌবাহিনী।

জীবনের ঝুঁকি নিয়েএ সকল নাবিক শত্রুর বিরুদ্ধেসম্মুখ যুদ্ধও গেরিলা যুদ্ধেলিপ্ত হয়।
হানাদার বাহিনীর ২৬ টি জাহাজ ধ্বংস করে ও সমুদ্রপথ কার্যত অচল হয়ে পড়ে
অপারেশন হটপ্যান্ট
১১ নভেম্বর বিট্রিশ জাহাজ " the city of saint el balance " মোংলা বন্দর থেকে
তাড়াতে সক্ষম হয়। এতে চারটি নৌ্ যান ব্যবহার করা হয়েছিল ; বি এন এস পদ্মা, বি এন এস
পলাশ,প্যানভেল ও চিত্রাঙ্গাদা। বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন অপারেশন হটপ্যান্ট পরিচালনার সময়
নিহত হন।
বাংলাদেশ বিমান বাহিনি

১৯৭১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর


ভারতের নাগাল্যান্ডের ডিমাপুরে গঠিত হয় বাংলাদেশ বিমান বাহিনী।

বাহিনীর সাংকেতিক নাম দেওয়া হয় কিলো ফ্লাইট।

১০ জন পাইলট, ৬৭জন টেকনিশিয়ান, একটি এলয়েট থ্রি হেলিকপ্টার, একটি অটার


এবং একটি ডিসি-থ্রি ডকোটা উড়োজাহাজ নিয়ে যাত্রা শুরু হয় ইউনিটটির।

কিলো ফ্লাইটটের নেতৃ ত্ব দেন স্কোয়াড্রন লিডার সুলতান মাহমুদ।


মাত্র দুই মাসের প্রশিক্ষণ শেষে প্রথম অভিযানের জন্য প্রস্তুত হয় বাংলাদেশ বিমান বাহিনী।

একাত্তরের ৩ ডিসেম্বরের মধ্যরাতে ভারতের কৈলশহর থেকে উড়ে সফল অভিযান পরিচালনা করেন
কিলো ফ্লাইটের সদস্যরা।

*৫০টি সফল অভিযান

স্কোয়াড্রন লিডার সুলতান মাহমুদ, ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট বদরুল আলম, ক্যাপ্টেন শাহাবুদ্দিন
সহ কিলো ফ্লাইটের অন্য সদস্যরা
অপারেশন ওমেগা
ব্রিটিশ পত্রিকার সম্পাদক সমাজসেবক রজার মুডির অসামান্য উদ্যোগ।

ব্রিটিশ নাগরিক রজার মুডির সম্পাদনায় প্রকাশিত হতো 'পিস নিউজ' নামের একটি
ম্যাগাজিন।

২৫ মার্চ রাতে বাংলাদেশে ভয়াবহ গণহত্যার চিত্র 'পিস ম্যাগাজিন' বিশ্ববাসীর কাছে তু লে
ধরেছিল।
সঙ্গে তু লে ধরা হয়েছিল পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতা।
কনসার্ট ফর বাংলাদেশ

নিউ ইয়র্ক সিটির ম্যাডিসন স্কোয়ার গার্ডে ন

১৯৭১ আগস্ট ১ তারিখে


দুপুর আড়াইটা
এবং
রাত আটটায়

জর্জ হ্যারিসন ও রবি শংকর

*বব ডিলান, এরিক ক্ল্যাপটন, রিঙ্গো স্টার, লিওন রাসেলের মতো তারকারা ছিলেন
মেলাঘর
ভারতবর্ষের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় ত্রিপুরা রাজ্যের সিপাহিজলা জেলার অন্তর্গত একটি ছোট্ট শহর ও পৌর
এলাকা।

এটি রাজ্যের রাজধানী আগরতলা থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার (প্রায় ৩০ মাইল) দূরে অবস্থিত।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ‘চার্জিং নাইন’ ঐতিহ্যবাহী
ইউনিটগুলোর অন্যতম।
‘ জেড ফোর্স’
মেজর জিয়াউর রহমানের নামে গঠন করা হয় সামরিক ব্রিগেড
৭ জুলাই ১৯৭১ (মেঘালয়ের তু রাত এ)
‘ এস ফোর্স’
কে এম শফিউল্লাহ এর নামে গঠন করা হয় সামরিক ব্রিগেড
১ অক্টোবর ১৯৭১
‘ কে ফোর্স’
মেজর খালেদ মোশাররফ নামে গঠন করা হয় সামরিক ব্রিগেড
১৪ অক্টোবর ১৯৭১
মুজিব ব্যাটারি
প্রথম আর্টি লারি ইউনিট

১৯৭১ সালের ২২ জুলাই

ভারতের কোনবান অঞ্চলে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রথম আর্টি লারি ইউনিট তৈরি হয় ।

আগস্টের প্রথম সপ্তাহে পাকিস্তান থেকে পালিয়ে আসা ৮০ জন গোলন্দাজ ভারতের ত্রিপুরায় মুজিব
ব্যাটারি গঠিত করে।

কে ফোর্স এর আন্ডারে খালেদ মোশাররফ এর নামকরণ করেন এই মুজিব ব্যাটারি।


ইতালিও হাউইটজার বা ক্ষু দ্র কামান
জেনারেল ইয়াহিয়াজাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার প্রধান পৃন্সসদ্রুদ্দিন আগাখান
আন্তর্জাতিক মিডিয়া ও বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আমন্ত্রণ জানান

হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সাত দিনের সফর আয়োজন করা হয়

দুই নম্বর সেক্টরের কমান্ডার খালেদ মোশাররফ একটি গেরিলা অপারেশন এর দায়িত্ব নেন এর জন্য
তিনি ১৭ জনের একটি দল কে দায়িত্ব দেন অপারেশনের নাম দেওয়া হয় হিট অ্যান্ড রান হোটেলে
হামলা করে যেন বিদেশীরা শব্দ শুনে বুঝতে পারে কোন একটা গোল যোগ হয়েছে।

কিন্তু দলটি হোটেলের ভেতরে হামলার সিদ্ধান্ত নেন ৭ জুন গাড়ির ব্যবস্থা না করতে পারায় ৯ জুন
গুলশান এলাকা থেকে একটি গাড়ি ছিনতাই করে সন্ধ্যায় ৬-৭ জন হোটেলের সামনে যায়
প্রতিনিধিদল যেইমাত্র হোটেলে প্রবেশ করে তখনই চার-পাঁচটি গ্রেনেড ছুড়ে মারে আলি আহ্মেদ
জিয়াউদ্দিন হাবিবুল আলম ও মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াএরপরেদ্রুত গাড়ি চালিয়েচলে
যান কাকরাইল কয়েকজন মারা যায় খালেদ মোশাররফ তাদের নাম দেন ক্র্যাক প্লাটু ন।
লুক হায়দার । দে অল আর ক্র্যাক।
একু শে আগস্ট ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর জালাল উদ্দিনের
ধানমন্ডি বাসা থেকে পাক হানাদার বাহিনী তু লে নিয়ে যান বদিউল
আলম বীরবিক্রম কে

এবং আরো রুমি, আজাদ, জুয়েল সামাদ মাসুদকে।

যারা জীবিত ছিলেন আজম খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া,


নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু , রাইসুল ইসলাম আজাদ
নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু মুভি গেরিলা

হুমায়ূন আহমেদ নির্মিত আগুনের পরশমণি ছবিতে বদরুল আলম


এর স্মরণে কেন্দ্রীয় চরিত্র ছিল আসাদুজ্জামান নূর।
ই পি আর
???
মুজিব বাহিনী
১৯৭১ মে মাসের শেষের দিকে

নেতৃ ত্বঃ শেষ শেখ ফজলুল হক মনি


১৯ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি (৪ সেক্টরে ভাগ)

আব্দুর রাজ্জাক তোফায়েল আহমেদ ও সিরাজুল আলম খান এই চারজন মিলে একটি বিশেষ বাহিনী
গঠন।

এই মুজিব সরকার মিত্রবাহিনী সেনাপতি জেনারেল অরোরার নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল ।

প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন জেনারেল উবান। “দেরাদুন” এ।


কাদেরীয় বাহিনি

যুদ্ধের পর কাদেরিয়া বাহিনীর প্রধান বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর অস্ত্র জমাদান


৩ ডিসেম্বর পাকিস্তান ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা দেয়।

প্রথম স্বাধীন জেলা-যশোর

মুক্তিফৌজের পরবর্তী নাম মুক্তিবাহিনী

১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী দিবস।

১৬ই ডিসেম্বর চু ড়ান্ত বিজয় লাভ।

You might also like