Professional Documents
Culture Documents
Jy O8 TM90 NBFKG Eq JBLT LY6 BF 716 X9 NE4 P WSP PH Ix
Jy O8 TM90 NBFKG Eq JBLT LY6 BF 716 X9 NE4 P WSP PH Ix
শিক্ষক পরিচিতি
নেটওয়ার্ক করে পারস্পরিক জ্ঞান ও আইডিয়া আদান-প্রদানের মাধ্যমে নতু ন কিছু উদ্ভাবন করতে পারা
অন লাইনে বিভিন্ন ধরনের বিল (গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি) বা ফি (স্কু ল-কলেজের ভর্তি ফি, মাসিক বেতন, পরীক্ষার ফি ইত্যাদি)
পরিশোধ করে সময়, শ্রম এবং অর্থ সাশ্রয় করা
এবার দেখি মন্দ প্রভাবগুলো কী কী-
,
অতিরিক্ত সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহারের ফলে আমাদের চোখের ক্ষতি, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটা
kvwiwiK
ক্রমশঃ মিডিয়ায় আসক্ত হয়ে বন্ধু বান্ধব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে একাকীত্বে ডু বে যাওয়া
ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহায্যে খারাপ বা ভু ল মানুষের সংগ লাভ করা
এবার দেখি মন্দ প্রভাবগুলো কী কী-
অতিরিক্ত সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহারের ফলে আমাদের চোখের ক্ষতি, ঘুমের ব্যাঘাত
ঘটা
খাওয়া-দাওয়ায় অনিয়ম বা অরুচি এবং ফলশ্রুতিতে স্বাস্থ্য ঝু কিুঁ
স্বাস্থ্য খারাপ হবার কারণে পড়াশোনা বা একাডেমিক রেজাল্ট খারাপ হওয়া
ক্রমশঃ মিডিয়ায় আসক্ত হয়ে বন্ধু বান্ধব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে একাকীত্বে ডু বে যাওয়া
শারীরিক পরিশ্রম কমে যাবার ফলে মোটা হয়ে যাওয়া
ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহায্যে খারাপ বা ভু ল
মানুষের সংগ লাভ করা
নিজের অজান্তে নানা রকম অপকর্মে জড়িয়ে পড়া
আমাদেদের খাদ্যাভ্যাসের উপর মিডিয়ার প্রভাব বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে
কিশোর-কিশোরী বা তরুণ-তরুণীরা খাবার ও পানীয় পছন্দের ব্যাপারে বহুলাংশে
নির্ভ শীল মিডিয়া বিজ্ঞাপনের উপর। টেলিভিশন বা পত্র-পত্রিকায় ফাস্ট ফু ড বা
জাংক ফু ডের চটকদার বিজ্ঞাপন কিংবা সোশ্যাল মিডিয়াতে বন্ধু -বান্ধব ও কাছের
মানুষদের শেয়ার করা কোন খাবারের ছবি দেখেও অনেকে খাবার পছন্দ করে থাকে
যার তালিকায় প্রধানত থাকে ফাস্ট ফু ড, চর্বিযুর্ক্ত স্ন্যাকস, চকোলেট, ক্যন্ডি কিংবা
ক্যালরিযুক্ত কোমল পানীয়। এতে নিজের অজান্তেই শরীরে বাড়তি ক্যালরি বা
চর্বিযুক্ত হতে এক সময় প্রয়োজনের অতিরিক্ত মোটা হয়ে যায় যাকে চিকিৎসকের
ভাষায় বলে ‘ওবেসিটি’।
মানসিক ও সামাজিক স্বাস্থ্যের উপর মিডিয়ার প্রভাব মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে অনেকে অনেক মনগড়া তথ্য প্রচার করে যা সুস্বাস্থ্যের জন্য
ক্ষতিকর। মনে রাখতে হবে যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো অনেকটাই উন্মুক্ত জনসাধারণের জন্য, তাই যে কেউ তাাঁর ইচ্ছে মত যে
কোন সংবাদ বা তথ্য আপলোড করতে পারে। সেখানে এর সত্যতা যাচাই করার সুযোগ নেই। অনেক সময় মিডিয়া ব্যবহার করে অন্যদের
সাথে এমন কথা বলা, ছবি পাঠানো বা ছবি ব্যবহার করে নানা রকম অসম্মানজনক প্রচারণা, অযাচিত মেসেজ পাঠানো, যৌন হয়রানি
প্রভৃ তি করা হয়। এতে অনেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। তাই আমাদের আচরণে মিডিয়া ব্যবহারে কারও উপর কোনোক্ষতিকর
প্রভাব পড়ছে কিনা সম্পর্ক কে চেতন থাকাও জরুরি। সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার বাড়ার সাথে সাথে মানসিক স্বাস্থ্যের উপর এর প্রভাব
নিয়ে উদ্বেগও বেড়ে চলেছে। আমরা দেখেছি যে সোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহার আমাদের বন্ধু -বান্ধব থেকে বিচ্ছিন্ন করে একাকী করে
দিচ্ছে। অথবা বন্ধু দের সাথে যোগাযোগ থাকলেও সেটা অন-লাইনে এবং সরাসরি দেখা সাক্ষাত হচ্ছে না। ফলে আমাদের মাঝে একটা
উদ্বেগ বা ভয় কাজ করে, এই বুঝি আমাকে কেউ ম্যাসেজ দিল, কিংবা আমাকে কেউ আদৌ কোন ম্যাসেজ দিল কি না। নিজের গুরুত্ব
বুঝার জন্য সারাক্ষণ অন-লাইনে থাকা এবং পরবর্তীতে অনলাইন আসক্তি কিংবা সাইবার-ফোবিয়া দেখা দিতে পারে। তথ্য-প্রযুক্তির
অভাবনীয় উন্নয়নের ফলে, ফেসবুকের মধ্যমে সাইবার বুলিং বা অনলাইনে অপমান-হয়রানি করার প্রবণতা বেড়েছে ভয়ানকভাবে।
একজনের মুখের ছবি অন্যজনের শরীরের সাথে জুড়ে দিয়ে নানারকম আপত্তিকর ছবি বা ভিডিও বানিয়ে সেটা ভাইরাল করার ভয়
দেখিয়ে ব্ল্যাক-মেইল করা হয় অনেককে। এমতাবস্থায় কেউ কেউ চরমভাবে হতাশ হয়ে জীবনের একটা কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে যা প্রকৃ ত
অর্থে তার পরিবারটিকে বিপদে ফেলা হয়। আমাদের চারপাশে এমন কোন দু:খজনক ঘটনা যদি ঘটে গিয়ে থাকে, তাহলে সেটা রোধ করার
জন্য আমরা সচেতনতামূলক কাজ করবো। মনে রাখতে হবে, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা খারাপ নয়, কারণ এটা বন্ধু - বান্ধব, অফিস
সহকর্মী এবং পরিবারের সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য ভীষনভাবে সহায়ক। কিন্তু এর ব্যবহার হতে হবে যুক্তিসঙ্গত এবং পরিমিত।
সবাই তৈরি থাকলে উপস্থাপনের জন্য আমন্ত্রণ জানান।
একটি দলের উপস্থাপন শেষে ঐ বিষয়ে অন্য দলের পর্যবেক্ষণ কোন নতু ন তথ্য বা প্রশ্ন
থাকলে সংযুক্ত করার সুযোগ করে দিন এবং নোট নিতে বলুন।
যদি সব প্রশ্নের উত্তর দিতে নাও পারে পরের সেশনে তারা এই উত্তর
খুজে পেতে চেষ্টা করব
আজকের ক্লাসে সবাইকে স্বাগতম
শিক্ষক পরিচিতি
• তাদের বলুন তারা যে নির্ভ রযোগ্য তথ্য সূত্রের কথা জেনেছে, এই তথ্যগুলো ব্যবহার করে
পরে কাজ করা হবে।
• তাদেরকে বলুন নির্ভ রযোগ্য সূত্র থেকে স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য ইতিবাচক যে
তথ্য/ভিডিও/মেসেজ আছে তার প্রচারণার জন্য প্রতিটি দলকে একটি করে বিষয় নির্বাচন
করতে বলুন।
কোন কোন বিষয়ের প্রচারণা ও বিজ্ঞাপনের মূল বার্তা ও তথ্য নিয়ে আমরা
অন্যদেরকে সচেতন করতে পারে। শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক স্বাস্থ্য
সুরক্ষার জন্য যেকোনো বিষয় নিয়ে তা প্রচারণা করতে পারে। এ বিষয়ে
তথ্যসূত্র হিসেবে শিক্ষার্থীরা ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকের সহায়তা
নিতে পারে।
• ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নির্বাচন করে দলগুলোর উপস্থাপন নিশ্চিত করতে আপনি তাদেরকে সহযোগিতা করুন।
তাই অন্যান্য শিক্ষার্থীদের জন্য কীভাবে কখন আয়োজন করা যায় তা অন্যান্য শিক্ষকের সাথে আলোচনা করে আপনি নির্ধধারন
করতে পারেন।
• পরিকল্পনার কাজ শেষ হলে পাঠ্যপুস্তকের মিডিয়ার
প্রভাব প্রচারণায় আমাদের পরিকল্পনা ছকটি পূরণ কর
এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ কর।